#THEKINGDOM
Explore tagged Tumblr posts
Text
youtube
*Newly Uploaded* - WORDS TO LIVE BY: Part Two 192-199 (with voice over)
Sections/Titles: 192 The Restoration 193 Unchanging 194 The Time of Testing 195 All Tears Wiped Away 196 Tipping Point 197 One Salvation 198 Trust 199 Acquiesce
Source: https://www.thevolumesoftruth.com/Words_To_Live_By:_Part_Two
#WordsToLiveBy#WisdomofGod#Psalms#Proverbs#Wisdom#TheVolumesofTruth#NewScriptures#TheKingdom#TheMessiah#heaven#salvation#rapture#DayofTheLord#signs#God#Youtube
2 notes
·
View notes
Text
youtube
Newly Uploaded - WORDS TO LIVE BY: Part Two 200 | "THE LORD'S DAY" (Thus Says The Lord Regarding The Kingdom of God)
📖 Sections/Titles: 200 The Lord’s Day
▶️ Video: https://www.youtube.com/watch?v=bmwT7Rsw7n8&list=PLE8FlkxQPQkNatomGOvPp_p6H6M1__E1A&index=2&ab_channel=THEVOLUMESOFTRUTH
📖 Source: https://www.thevolumesoftruth.com/Words_To_Live_By:_Part_Two
▶️ Words to Live By: Part Two - FULL PLAYLIST (*new videos added often): https://www.youtube.com/playlist?list=PLE8FlkxQPQkPHgZ2CISXAJx3vpxyJ9MCr
#thevolumesoftruth#god#truth#wordofgod#yahushua#jesus#yahuwah#prophecy#themessiah#wordstoliveby#wisdomofgod#thekingdomofgod#thekingdom#kingdom#millennialkingdom#themessiahiscoming#newscriptures#wisdom#psalms#proverbs#christianity#christ#kingofrighteousness#Youtube
2 notes
·
View notes
Text
also does anyone on here like the kingdom ?? cause i've loved them since debut and they're most recent comeback !?!? IM GAGGED. and i need to scream abt it ASAP
4 notes
·
View notes
Text
A Kpop Fan’s Favorite Hip-Hop & World Music
Though this is a k-pop blog, first and foremost, I enjoy music from all around the world, in a dozen different languages. So here are those albums, if you’re interested! This page is hip hop and world, from Davido to Eminem.
Created by African-Americans, based on drum beats and often featuring rapping or sing-talk, hip-hop is a huge part of k-pop. Think Uh-Oh by (G)I-DLE, Child by Mark, or SHINHWA’s early work.
World Music is a bit of a cop-out of a genre, encompassing everything from Latin Pop to Afrobeats to traditional Korean. Think I Knew It by Sonamoo, Tinnitus by TXT, or Promise by Kingdom.
#MarkLee#MARK#마크#NCT#GIDLE#여자아이들#SHINHWA#신화#HipHopCulture#WorldMusic#TXT#투모로우바이투게더#TheKingdom#더킹덤#SONAMOO#소나무#mariliamendonça#davido#Tulia#PostMalone#WARDRUNA#Eminem
0 notes
Text
SŪRAH AL-MULK
youtube
youtube
youtube
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
youtube
Surah Mulk
youtube
What does Surah Mulk teach us?
In this surah, Allah focuses on a few central points. He reminds humans of their purpose in life and tells us about how He is the Supreme Being and Creator of everything in the Heavens and on Earth. He also warns disbelievers of severe punishment and gives the likeness of past nations, whom He destroyed.
Things To Learn From Surah Al-Mulk
Life As A Test And Death As A Reality: ...
A Call For Reflection On Allah's Might Through The Universe: ...
Seeking Allah's Forgiveness: ...
Highlighting That Allah Is All-Knowing: ...
Being Thankful For Allah's Blessings:
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
youtube
Quran 67 Surah Al Mulk
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QUasb_qBLRk
youtube
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর ��ঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
SOORAH AL MULK
THE KINGDOM
#SurahMulk#TheKingdom#TheDominion#Tabarakallazi.#SŪRAHALMULK#Quran67#SOORAHALMULK#THEKINGDOM#CINEMAVIEW#কুরআন৬৭#সূরাআলমুলক#Youtube
0 notes
Text
SŪRAH AL-MULK
youtube
youtube
youtube
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
youtube
Surah Mulk
youtube
What does Surah Mulk teach us?
In this surah, Allah focuses on a few central points. He reminds humans of their purpose in life and tells us about how He is the Supreme Being and Creator of everything in the Heavens and on Earth. He also warns disbelievers of severe punishment and gives the likeness of past nations, whom He destroyed.
Things To Learn From Surah Al-Mulk
Life As A Test And Death As A Reality: ...
A Call For Reflection On Allah's Might Through The Universe: ...
Seeking Allah's Forgiveness: ...
Highlighting That Allah Is All-Knowing: ...
Being Thankful For Allah's Blessings:
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
youtube
Quran 67 Surah Al Mulk
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QUasb_qBLRk
youtube
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতে��� যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
SOORAH AL MULK
THE KINGDOM
#SurahMulk#TheKingdom#TheDominion#Tabarakallazi.#SŪRAHALMULK#Quran67#SOORAHALMULK#THEKINGDOM#CINEMAVIEW#কুরআন৬৭#সূরাআলমুলক#Youtube
0 notes
Text
SŪRAH AL-MULK
youtube
youtube
youtube
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
youtube
Surah Mulk
youtube
What does Surah Mulk teach us?
In this surah, Allah focuses on a few central points. He reminds humans of their purpose in life and tells us about how He is the Supreme Being and Creator of everything in the Heavens and on Earth. He also warns disbelievers of severe punishment and gives the likeness of past nations, whom He destroyed.
Things To Learn From Surah Al-Mulk
Life As A Test And Death As A Reality: ...
A Call For Reflection On Allah's Might Through The Universe: ...
Seeking Allah's Forgiveness: ...
Highlighting That Allah Is All-Knowing: ...
Being Thankful For Allah's Blessings:
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
youtube
Quran 67 Surah Al Mulk
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QUasb_qBLRk
youtube
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ��বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
SOORAH ALMULK
THE KINGDOM
সূরা আল মুলক
#SurahMulk#TheKingdom#TheDominion#Tabarakallazi.#SŪRAHALMULK#Quran67#SOORAHALMULK#THEKINGDOM#CINEMAVIEW#কুরআন৬৭#সূরাআলমুলক#Youtube
0 notes
Text
SŪRAH AL-MULK
youtube
youtube
youtube
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
youtube
Surah Mulk
youtube
What does Surah Mulk teach us?
In this surah, Allah focuses on a few central points. He reminds humans of their purpose in life and tells us about how He is the Supreme Being and Creator of everything in the Heavens and on Earth. He also warns disbelievers of severe punishment and gives the likeness of past nations, whom He destroyed.
Things To Learn From Surah Al-Mulk
Life As A Test And Death As A Reality: ...
A Call For Reflection On Allah's Might Through The Universe: ...
Seeking Allah's Forgiveness: ...
Highlighting That Allah Is All-Knowing: ...
Being Thankful For Allah's Blessings:
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
youtube
Quran 67 Surah Al Mulk
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QUasb_qBLRk
youtube
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
SOORAH AL MULK
THE KINGDOM
#SurahMulk#TheKingdom#TheDominion#Tabarakallazi.#SŪRAHALMULK#Quran67#SOORAHALMULK#THEKINGDOM#CINEMAVIEW#কুরআন৬৭#সূরাআলমুলক#Youtube
0 notes
Text
SŪRAH AL-MULK
youtube
youtube
youtube
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
youtube
Surah Mulk
youtube
What does Surah Mulk teach us?
In this surah, Allah focuses on a few central points. He reminds humans of their purpose in life and tells us about how He is the Supreme Being and Creator of everything in the Heavens and on Earth. He also warns disbelievers of severe punishment and gives the likeness of past nations, whom He destroyed.
Things To Learn From Surah Al-Mulk
Life As A Test And Death As A Reality: ...
A Call For Reflection On Allah's Might Through The Universe: ...
Seeking Allah's Forgiveness: ...
Highlighting That Allah Is All-Knowing: ...
Being Thankful For Allah's Blessings:
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
youtube
Quran 67 Surah Al Mulk
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QUasb_qBLRk
youtube
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
SOORAH AL MULK
THE KINGDOM
#SurahMulk#TheKingdom#TheDominion#Tabarakallazi.#SŪRAHALMULK#Quran67#SOORAHALMULK#THEKINGDOM#CINEMAVIEW#কুরআন৬৭#সূরাআলমুলক#Youtube
0 notes
Text
SŪRAH AL-MULK
youtube
youtube
youtube
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
youtube
Surah Mulk
youtube
What does Surah Mulk teach us?
In this surah, Allah focuses on a few central points. He reminds humans of their purpose in life and tells us about how He is the Supreme Being and Creator of everything in the Heavens and on Earth. He also warns disbelievers of severe punishment and gives the likeness of past nations, whom He destroyed.
Things To Learn From Surah Al-Mulk
Life As A Test And Death As A Reality: ...
A Call For Reflection On Allah's Might Through The Universe: ...
Seeking Allah's Forgiveness: ...
Highlighting That Allah Is All-Knowing: ...
Being Thankful For Allah's Blessings:
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
youtube
Quran 67 Surah Al Mulk
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=QUasb_qBLRk
youtube
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
���্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
SOORAH AL MULK
THE KINGDOM
#SurahMulk#TheKingdom#TheDominion#Tabarakallazi.#SŪRAHALMULK#Quran67#SOORAHALMULK#THEKINGDOM#CINEMAVIEW#কুরআন৬৭#সূরাআলমুলক#Youtube
0 notes
Text
youtube
*Newly Uploaded* - WORDS TO LIVE BY: Part Two 200 | "THE LORD'S DAY" (Thus Says The Lord Regarding The Kingdom of God)
Sections/Titles: 200 The Lord’s Day
Source: https://www.thevolumesoftruth.com/Words_To_Live_By:_Part_Two
#WordsToLiveBy#WisdomofGod#TheKingdomofGod#MillennialKingdom#TheMessiah#TheMessiahIsComing#TheVolumesofTruth#TheKingdom#NewScriptures#God#Wisdom#Psalms#Proverbs#Christianity#YahuShua#Jesus#Christ#KingofRighteousness#Youtube
3 notes
·
View notes
Text
"A Return to the Garden"
Thus says The Lord: Behold, The Morning Star is risen, the universe is filled with His glory! And that glory shall abide with men, even in them and among them. I shall be a Father unto them, and they shall be My beloved children, forever. Lo, a return to innocence, paradise lost is paradise found, a return to the garden, the universe your playground.
Thus as I have spoken, so shall it be done:
The mystery of God revealed, The counting of days no more…
Forever young in the presence Of your Shepherd, your Redeemer, Your Father, your Brother, Your Most Beloved Friend, The Fulfillment of all things For which your hearts have groaned…
I AM THE MEANING OF LIFE!…
And all who live in Me, and I in them, WILL LIVE FOREVER!
📖 Source: https://www.thevolumesoftruth.com/Words_To_Live_By:_Part_One
▶ Video (with voice over): https://www.youtube.com/watch?v=c-7C6uuXL1E&list=PLE8FlkxQPQkMinJ_T3GF3VuXpPKyIQyYK&index=71
▶ Video (set to music): https://www.youtube.com/watch?v=VzncQMVil9s&list=PLSVchFJ22QYLFnEgsgioj_Lej_q1CzyfH&index=4
#thevolumesoftruth#truth#wordofgod#yahuwah#god#yahushua#jesus#themessiah#wordstoliveby#psalms#proverbs#wisdom#heaven#creation#Garden#universe#everlastinglife#meaningoflife#redeemer#TheKingdom
3 notes
·
View notes
Text
These flames have turned to ash and are now available:
Choi Yewon | Arin. (Oh My Girl)
Han Julie. (Kiss Of Life)
Jung Hoseok | J-Hope. (BTS)
Kang Yeosang. (ATEEZ)
Kim Jungeun | Lip. (ARTMS)
Lee Chan | Dino. (Seventeen)
Ko Sungho | Mujin. (TheKingdom)
Choi Beomgyu. (TXT)
Huening Kai. (TXT)
Park Sunghoon. (ENHYPEN)
Kim Sunoo. (ENHYPEN)
Liu Yangyang. (WayV)
Oh Sehun. (EXO)
Yoon Stephen | Keeho. (P1Harmony)
Park Wonbin. (RIIZE)
Jang Wonyoung. (IVE)
#bfkrp#available#oh my girl#choi yewon#kiss of life#han julie#bts#jung hoseok#ateez#kang yeosang#artms#kim jungeun#seventeen#lee chan#thekingdom#ko sungho#txt#choi beomgyu#huening kai#enhypen#park sunghoon#kim sunoo#wayv#liu yangyang#exo#oh sehun#p1harmony#yoon keeho#riize#park wonbin
0 notes
Video
youtube
WORDS TO LIVE BY: Part Two 192-199 | "The Time of Testing", "Tipping Point" & MORE (w/ voice over) 📖 Source: THE VOLUMES OF TRUTH - Words To Live By: https://www.thevolumesoftruth.com/Words_To_Live_By:_Part_Two
0 notes
Text
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
SŪRAH AL-MULK
youtube
youtube
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
youtube
Surah Mulk
youtube
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
youtube
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
youtube
Surah Mulk
The Kingdom
#SOORAHALMULK#THEKINGDOM#SurahMulk#TheKingdom#TheDominion#Tabarakallazi.#SŪRAHALMULK#Quran67#CINEMAVIEW#TheSovereignty#কুরআন৬৭#Youtube
0 notes
Text
সুরা মুলক এর ফজিলত ও বিষয়বস্তু
সুরা মুলক এর ফজিলত
সুরা মুলক পাঠের ফজিলত সীমাহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার আয়াত ৩০টি। এই সুরা যে পাঠ করবে, সেই ব্যক্তির জন্য সুরাটি সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুরাটি হলো তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু (সুরা মুলক)। (সুনানে আত-তিরমিজি, ২৮৯১)
প্রতি রাতের যেকোনো সময় সুরা মুলক তিলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। তিরমিজি শরিফের ২,৮৯২ নম্বর হাদিস অনুযায়ী, রাসুলুল্লাহ (সা.) সুরা আস-সাজদা ও সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না।
তার মানে এই নয় যে সুরাটি দিনে পড়া যাবে না। যেকোনো সময়ই পড়া যাবে, তবে রাতে বিশেষ জিকির হিসেবে এ সুরা পড়া উত্তম। সুরাটি নামাজের সঙ্গে পড়াও ভালো। মুখস্থ না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়।
সুরা মুলক এর ছয়টি ভাগ:
প্রথম ভাগ ১ থেকে ৪ আয়াত—এ অংশে আছে আল্লাহর ক্ষমতার বর্ণনা।
দ্বিতীয় ভাগ ৫ থেকে ১৫ আয়াত—এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
তৃতীয় ভাগ ১৬ থেকে ২২ আয়াত—এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
চতুর্থ ভাগ ২৩ থেকে ২৪ আয়াত—সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
পঞ্চম ভাগ ২৫ থেকে ২৭ আয়াত—সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
শেষ ভাগ ২৮ থেকে ৩০ আয়াত—আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতা।
সুরা মুলক এর বিষয়বস্তু
সুরাটিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজগতের কর্তৃত্ব ও রাজত্ব সবই আল্লাহর। আরও বলা হয়েছে বিশ্বজগৎ সৃষ্টির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সৃষ্টিজগতের ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিখুঁত।
সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কিয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহবান।
সুরাটির নামের মধ্যেই এর বিষয়বস্তু ও মর্মার্থ সুস্পষ্ট হয়েছে। আরবি মুলক মানে সার্বভৌমত্ব। আসমান ও জমিনে সার্বভৌমত্বের একমাত্র অধিকারী যে আল্লাহ, তা এ সুরায় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। সুরাটির শুরুতেই আল্লাহ তাঁর পরম সার্বভৌম কর্তৃত্বের কথা ঘোষণা করেছেন।
দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য যে কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম। তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল।’ এতে বোঝা যায়, জীবনের মতো মৃত্যুও স্বতন্ত্র একটি সৃষ্টি।
এ আয়াত থেকে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় যে যিনি মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই মৃত্যু থেকে মুক্ত। অর্থাৎ মৃত্যু তাঁর ওপর কার্যকর হতে পারে না।
৩ ও ৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তিনি স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন। করুণাময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পাবে না। আবার তাকিয়ে দেখো, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি না। তারপর তুমি বারবার তাকাও, তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।’ এখানে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টিতে কোনো খুঁত বা অসংগতি আছে কি না, তা বারবার খুঁজে দেখতে বলেছেন।
কারণ, প্রথমবার মানুষ যখন অবাক হয়ে কোনো কিছু দেখে, তখন কোনো ত্রুটি বা অসংগতি তার চোখে পড়ে না। বারবার অনুসন্ধানী দৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ সৃষ্টির অসংগতি খুঁজে দেখার আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। নিটোল সৃষ্টির কোনো অসংগতি না দেখতে পেয়ে মানুষের দৃষ্টি ক্লান্ত হয়ে ফিরে আসবে।
এরপর পঞ্চম আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি নিম্নতম আকাশকে প্রদীপমালায় সুশোভিত করেছি এবং তাদের ক্ষেপণীয় বস্তু করেছি শয়তানের ওপর নিক্ষেপ করার জন্য। আর আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।’ এ আসমানকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে, তেমনি এগুলোকে আক্রমণের মাধ্যমও করা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর এই সৃষ্টির মধ্যে কোমলতা ও কঠোরতা পাশাপাশি রয়েছে।
১৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে প্রশস্ত করেছেন, অতএব তোমরা দিগ্দিগন্তে বিচরণ ও তাঁর দেওয়া জীবনের উপকরণ থেকে আহার করো। পুনরুত্থানের পর তাঁরই কাছে ফিরতে হবে।
SŪRAH AL-MULK
youtube
youtube
SOORAH AL-MULK - THE KINGDOM - CINEMA VIEW
youtube
Surah Mulk
youtube
Surat al-Mulk intercedes until reciter is forgiven
Abu Huraira (RA) reported: The Prophet, peace and blessings be upon him, said, “There is a chapter in the Quran of thirty verses, which will intercede for its companion until he is forgiven: Blessed is He in whose Hand is the dominion.” (67:1). Source: Sunan Abī Dāwūd 1400
youtube
সূরা আল-মুলক তিলাওয়াতকারীকে ক্ষমা না করা পর্যন্ত সুপারিশ করে
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “কুরআনে ত্রিশ আয়াতের একটি অধ্যায় রয়েছে, যা তাঁর সঙ্গীর জন্য সুপারিশ করবে যতক্ষণ না তাকে ক্ষমা করা হয়: “বরকতময় তিনি যাঁর হাতে। আধিপত্য।” (কোরআন 67:1)। সূত্র: সুনানে আবি দাউদ ১৪০০
youtube
Surah Mulk
The Kingdom
#SOORAHALMULK#THEKINGDOM#SurahMulk#TheKingdom#TheDominion#Tabarakallazi.#SŪRAHALMULK#Quran67#CINEMAVIEW#TheSovereignty#কুরআন৬৭#Youtube
0 notes