#স্বাস্থ্য টিপস প্রতিদিন
Explore tagged Tumblr posts
mumolifestyle123 · 5 months ago
Text
শীতে ত্বক ভালো রাখতে যে খাবার বেশি বেশি খাবেন (Foods to Eat More of in Winter to Keep Your Skin Healthy)
ভূমিকা
শীতকালে ত্বক শুষ্ক এবং নির্জীব হয়ে পড়ে, যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই শীতের সময় ত্বকের সঠিক যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা mumolifestyle এর পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য কিছু খাদ্যাভ্যাসের টিপস নিয়ে এসেছি, যা আপনার ত্বককে শীতকালেও উজ্জ্বল এবং মসৃণ রাখতে সাহায্য করবে।
Tumblr media
পর্যাপ্ত পানি পান করুন
শীতকালে অনেকেই পর্যাপ্ত পানি পান করতে ভুলে যান, যার ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। শীতকালেও ত্বক আর্দ্র রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি। মুমো mumolifestyle এর টিপস অনুযায়ী, প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন। এটি শুধু ত্বক নয়, আপনার শরীরের সার্বিক সুস্থতার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
ভিটামিন সি যুক্ত খাবার
ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং মসৃণতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। লেবু, কমলা, আমলকী ইত্যাদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল ত্বকের জন্য উপকারী। ভিটামিন সি এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণ ত্বককে বলিরেখা এবং সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে। mumolifestyle এর প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস লেবুর রস পান করুন।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড (omega-3 fatty acids)
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং ত্বককে নমনীয় রাখতে সাহায্য করে। মাছ, আখরোট, চিয়া সিড ( chia seeds)  ইত্যাদি ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন। mumolifestyle এর পরামর্শ অনুযায়ী, সাপ্তাহিক খাদ্যতালিকায় অন্তত একবার মাছ রাখুন।
এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার
বেরী, আঙ্গুর, পালং শাক ইত্যাদি এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের সুরক্ষা এবং বলিরেখা কমাতে সহায়ক। এন্টি-অক্সিডেন্ট ত্বককে ফ্রি র‍্যাডিকালসের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে। mumolifestyle এর টিপস অনুযায়ী, প্রতিদিন এক বাটি বেরী খান।
ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার
বাদাম, বীজ, শাকসবজি ইত্যাদি ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের আর্দ্রতা এবং নমনীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ভিটামিন ই ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে এবং শুষ্কতা কমায়। mumolifestyle এর পরামর্শ অনুযায়ী, স্ন্যাক্স হিসেবে বাদাম খান।
প্রোবায়োটিক খাবার
প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার যেমন দই, কেফির, ফার্মেন্টেড খাবার হজম ব্যবস্থার উন্নতি এবং ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রোবায়োটিক খাবার শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া কমায় এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে, যা ত্বকের জন্য উপকারী। mumolifestyle এর  টিপস অনুযায়ী, প্রতিদিনের খাবারে দই রাখুন।
উপসংহার
mumolifestyle এর  মাধ্যমে সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন এবং ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখুন। শীতকালে ত্বকের যত্নে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন এবং ত্বককে স���র্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করুন। মুমো লাইফস্টাইলের আরও পরামর্শের জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। মুমো লাইফস্টাইলের সাথে সুস্থ ও সুন্দর ত্বক উপভোগ করুন!
mumolifestyle.com এ আরো টিপস এবং পণ্য সম্পর্কে জানুন এবং আপনার ত্বকের যত্ন নিন।
0 notes
journalsmonitor · 2 years ago
Text
দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে মনে রাখুন দশটি স্বাস্থ্য টিপস
সুস্থতার জন্য অনেকেই অনেক কৌশল অনুসরণ করে থাকেন। সুস্থতার জন্য দশটি টিপস অনুসরণের পরামর্শ দিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা: এক: প্রতিদিন অন্তত ২০ থেকে ৩০ মিনিট এক্সারসাইজ করুন। সেটা সকাল, দুপুর সন্ধ্যা যখনই হোক না কেন। দুই: সারাদিন বসে শুয়ে থাকার অভ্যাস যতোটা সম্ভ��� ত্যাগ করুন। তিন: দুধ চা, দুধ কফি, কোল্ড ড্রিংক, কার্বোনেটেড ড্রিংক এর পরিবর্তে, পানি, গ্রীন টি, আদা চা,লেবু চা, ডাবের পানি, টক দুই এর…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sayantan1 · 2 years ago
Video
youtube
শসার অজানা স্বাস্থ্য উপকারীতা | শসা কেনও খাবেন ? জেনে নিন #shorts #viral #trending #viralvideo এটি আপনার শরীরকে পর্যাপ্ত পানি সরবারহ করে। শশা পানি আপনার শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন, মিনারেল সরবারহ করে। সাথে সাথে এন্টি অক্সিজেন সরবারহ করে যা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। শশা পানিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এবং মিনারেল থাকে। বন্ধুরা, ভিডিও টা ভালো লাগলে Like, Comments, Share and Subscribe করে দিও..... ----------------------------------------------------- #শসা #cucumber #শসারউপকারীতা #benefits #benefitsofcucumber #heltech4u #trending #trendingshorts #viral #shortsfeed #shortvideo #viralshortsvideo #viralshorts #youtubeshorts #healthylifestyle #viralvideo #healthy Like | Share | Subscribe * Subscribe Now On YouTube- https://bit.ly/2PHOhWW * Follow Now On Facebook- https://ift.tt/yQn0Zia Related Tags: প্রতিদিন শসা খাওয়ার ১৪ টি উপকারিতা জেনে নিন cucumber eating benefits Health Benefits of Cucumber/শসার গুনাগুন/sosar upokarita/sosar gunagun/Bangla video/Best video শাসার গুনাগুন ও শাসা দিয়ে রূপচর্চা।।মেঘার স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের টিপস। শশার নানাবিধ স্বাস্থ্য গুন কি কি জানেন? এর উপকারিতার কথা জেনে রাখুন। | EP 151 শসা খাওয়ার বিশেষ স্বাস্থ্য উপকারিতা জেনে নিন। ওজন কমাতে শসা কিভাবে খাবেন না জানলে অবশ্যই দেখুন //শশার উপকারিতা//sosar upokarita//Soshar upokarita কেন খাবেন শশা? শশার উপকারিতা জেনে নিন#shortsfeed #shortvideo #shots শসা খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা জেনে নিন Vocal: Sayantan Roy Thanks. Heltech4u [email protected] General Disclaimer: THIS IS FOR OUR EDUCATIONAL PURPOSE PLEASE CONSULT YOUR DOCTOR BEFORE APPLYING ANY REMEDIES.; All the video content published on our channel is our own creativity for information only. We are NOT licensed medical practitioners so always consult professionals in case you need them. Copyright Disclaimer: Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance favor of fair use. by Heltech4U
0 notes
tatkatotka · 3 years ago
Text
হেঁচকি ওঠার কারন এবং বন্ধের উপায় জেনে নিন
হেঁচকি ওঠার কারন এবং বন্ধের উপায় জেনে নিন
জীবনে কখনো হেঁচকি ওঠেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়। হুট করে হেঁচকি শুরু হয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করা থেকে বিরক্তিকর অবস্থা তৈরি করা সবটাই হেঁচকির কার্যক্রম। কিন্তু এই হেঁচকি কেন ওঠে আর তা বন্ধের উপায়ই বা কী তা আমাদের অনেকের জানা নেই। আজ তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সেইসব অজানা বিষয়গুলি। যাতে হেঁচকির কারনে আপনা��ে আর অস্বসস্তিকর অবস্থায় পড়তে না হয়। হেঁচকি ওঠার কারণ ১। হেঁচকির সবচেয়ে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
krishokfood · 4 years ago
Text
যে ১০ কারন জানলে আপনি আজ থেকেই ত্বীন ফল বা ডুমুর খাওয়া শুরু করবেনঃ
পবিত্র কুর-আনে বর্ণিত ত্বীন ফলের গুণের শেষ নেই -যে ১০ কারন জানলে আপনি আজ থেকেই ত্বীন ফল বা ডুমুর খাওয়া শুরু করবেনঃ 
প্রায় সকল ধর্মেই ডুমুর কিংবা ত্বিন গাছের একটি বিশেষ গুরুত্ব আছে …
পবিত্র কুর-আনে ত্বীন নামে একটি সুরা আছে যেখানে মহান আল্লাহ ত্বীন ফলের নামে কসম খেয়েয়েছেন, আবার হযরত আদম ও মা হাওয়া আল্লাহর নিষেধ অমান্য করে গন্ধম খাওয়ার পর যখন বস্ত্রহীন হয়ে পরেছিলেন তখন এই ত্বীন ফলের পাতা দিয়েই লজ্জা নিবারন করেছিলেন, তাতে স্পস্ট করে বুঝা যায় ত্বিন গাছ জান্নাতেও আছে অর্থাৎ ত্বীন একটি জান্নাতী ফল,বিজ্ঞানীরা কুর-আন গবেষনা করে এই ফলের যাদুকরী গুনাগুন আবিস্কার করেছেন এবং ভারত সহ পশ্চিমা বিশ্বে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের মধ্যে এর চাহিদা ব্যপক ভাবে বেড়েছে। সাথে সাথে বেড়ে চলেছে এর বানিজ্যিক উৎপাদন, অথচ এখন ও আমরা অনেকেই এই মহা বকতময় ও গুন সম্পূর্ণ ফলের ব্যপারে তেমন কিছুই জানিনা, আসুন আজ জেনে নিই পবিত্র কুর-আনে উল্লেখিত ত্বীন ফলের গুনাগুন সমপর্কে-ডুমুর ফলে প্রচুর পরিমান vitamin A,Vitamin C,Vitamin K,B Vitamins,Potassium,Magnesium,Zinc,Copper,Manganese,Ironবিদ্যমান, যাতে আমরা সহজেই বুঝতে পারি যে প্রতিদিন ত্বীন ফল খাওয়া কতটা জরুরী, তো আসুন আলচনা করি সেই ১০ টি কারন নিয়ে , যে কারনে আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় ত্বীন ফল তথা ডুমুর থাকা উচিতঃ 
১। পুরুষত্ব ও নারীর যৌন স্বাস্থ্যঃ
প্রাচীন গ্রীকদের মতে, ত্বীন হলো একটি পবিত্র ফল এবং একটি প্রাকৃতিক আফ্রোডিসিয়াক হিসাবে বিবেচনা করা হত। এটি যৌন উর্বরতা এবং প্রেমের প্রতীক। প্রাচীন ভারতেও ত্বীন দুধের সাথে একত্রিত করে খাওয়া হত। যেহেতু এটি দস্তা, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনের মতো খনিজগুলি দিয়��� বোঝায়, উপাদান গুলি বৈজ্ঞানীক ভাবে যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যের উন্নতিতে অবদান রাখে। তদুপরি, একটি ঘরোয়া প্রতিকার হিসাবে, অল্প বয়সী মেয়েদের প্রায়শই পিএমএস সমস্যাগুলি কাটিয়ে উঠতে ত্বীন খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। গবেষণায় আরও দেখা গেছে যেহেতু শুকনো ডুমুরগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারের একটি উচ্চ উৎস, তাই এটি নারীদের মেনোপোসাল স্তন ক্যান্সার এবং হরমোন জনিত ভারসাম্যহীনতা থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।
২। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনেঃ
ডুমুর কোন ঝোপঝারের সাধারন উদ্ভিদ নয় , গবেষনায় জানা গেছে , যে ডুমুরের পাতার রসে উপস্থিত পলিফেনন ডায়াবেটিসের সকল লক্ষনকে নিয়ন্ত্রন করে , ২০১৬ সালে ইদুরের উপর একটি গবেষনা চালিয়ে দেখা গেছে যে , ত্বীন পাতার রসে উপস্থিত ফিকুসিন ইন্সুলিনের বিকল্প একটি প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক হিসাবে কাজ করে, ২০০৩ সালে করা একটি গবেষনায় দেখা যায় যে ত্বীনের নির্যাস রক্তের ফ্যাটি এসিড ও ভিটামিনE র লেভেল কে স্বাভাবিক রেখে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে ভুমিকা পালন করে।ডুমুরের উচ্চ পটাসিয়াম উপাদান দেহে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে, এইভাবে খাওয়ার পরে শর্করা কী পরিমাণ পরিমাণে শোষিত হয় তা পরীক্ষা করে রাখে। ডায়াবেটিস রোগীদেরজন্য সহায়ক উচ্চ পটাসিয়ামযুক্ত খাদ্য বলা হয়।গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে ডুমুরগুলিতে উপস্থিত ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস করতে এবং টাইপ -2 ডায়াবেটিসে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
৩। ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রন, হার্ট ও কিডনি সুরক্ষায়ঃ
ত্বীন ফলে থাকা পটাশিয়াম মানব শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে ভুমিকা রাখে পটাসিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ, যা শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় এবং এর নিয়মিত সেবন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহায়তা করে কারণ এটি সোডিয়ামের ক্ষতিকারক প্রভাবগুলিকে মোকাবেলা করতে পারে।যেহেতু আমরা এমন একটি পৃথিবীতে বাস করি যেখানে আমরা ক্রমাগত প্রক্রিয়াজাত ভেজাল খাবার এর উপর নির্ভর করি, যার মধ্যে উচ্চ সোডিয়াম উপাদান থাকে তাই পটাসিয়াম সমৃদ্ধ একটি খাদ্য আমাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। এটি রক্ত ​​সঞ্চালন এবং হজমজনিত অসুস্থতায়ও সহায়তা করতে পারে।জাপানের শিগা মেডিকেল সায়েন্স ইউনিভার্সিটি কর্তৃক করা একটি সমীক্ষা অনুসারে, এটি বলেছে যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য, পটাসিয়াম সমৃদ্ধ ডায়েট গ্রহণ আপনাকে হার্ট ও কিডনি জনিত অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে পারে।
৪। হার্টের সুরক্ষায় ডুমুরঃগবেষণায় দেখা গেছে যে ডুমুর মানব দেহে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা হ্রাস করতে সহায়তা করে যা চর্বিযুক্ত কণা যা রক্ত ​​প্রবাহে সঞ্চালিত হয় এবং হৃদরোগের একটি প্রধান কারণ , তাছাড়া রক্তচাপ হ্রাস করার বৈশিষ্ট্যযুক্ত শুকনো ত্বীন ফলের উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীর থেকে ফ্রি র‍্যাডিক্যালকে নির্মূল করতে সহায়তা করে, যা দীর্ঘকালীন করোনারী ধমনীতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে এবং করোনারি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে পারে
৫। কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করতে ডুমুরঃ
ডুমুরগুলিতে উচ্চ আঁশযুক্ত উপাদানগুলি একটি স্বাস্থ্যকর হজম ব্যবস্থা ও পরিপাকতন্ত্র বজায় রাখতে সহায়তা করে, এইভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়তা করে। নিয়মিত অন্ত্রের গতিবিধি বজায় রাখার জন্য আঁশগুলি প্রয়োজনীয় এবং নিয়মিত খাওয়ার সময় ত্বীন ফলের মতো খাদ্য হজম কে অনেক শক্তিশালী করে তোলে।
৬। হাড়ের সুস্থতা বজায় রাখে ডুমুরঃ
শুকনো ত্বীন ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস। মানবদেহের খনিজগুলির প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটাতে প্রতিদিন প্রায় 1000 মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়। যেহেতু ক্যালসিয়াম শরীর দ্বারা উত্পাদিত হয় না, তাই আমরা যা খাই তা কেবল দেহের প্রয়োজনে অবদান রাখে। প্রায়শই আমরা দুধ থাকা সত্ত্বেও সেট প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে ব্যর্থ হই, যা ক্যালসিয়ামের সর্বোচ্চ উৎস।সুতরাং আমাদের হাড়ের সুরক্ষায় ক্যালসিয়ামের অনন্য উৎস হিসাবে আমরা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ত্বীন যোগ করতে পারি আজ থেকেই।
৭। ত্বকের চিকিতসায়ঃ
ত্বকের নানা ধরনের সমস্যার সমাধান করতে পারে এই ত্বীন ফলের নিয়মিত আহার, যেমন একজিমা , ভ্যাটিলিগো , সেরিয়াসিস ইত্যাদি – আরও অনেক সমস্যায় ত্বীন ফলের ভুমিকা নিয়ে গবেষনা চলমান।ত্বীন এ অনেক গুলি ভিটামিন , মিনারেল ও এন্টি অক্সিডেন্ট থাকায়, নিয়মিত ডুমুর সেবন আপনাকে অনেক লাবন্যময় করে তুলবে, নিয়মিত খেয়ে নিজেই পরীক্ষা করে নিন , নিশ্চিত ভাবে আমি বলতে পারি, কিছুদিন পরে আয়নায় নিজের লাবন্যদীপ্ত চেহারা দেখে আমাদের উপর আপনি খুশি-ই হবেন।
৮। চুলের যত্নেঃ
বিশ্ব নামকরা সকল কোম্পানিই তাদের শ্যাম্পূতে ডুমুরের নির্যাস ব্যাবহার করে, এটি চুল কে ভেতর থেকে শক্তিশালী ও ময়শ্চারাইজ করে থাকে।একটি গবেষনায় প্রমানিত হয়েছে যে , ডুমুরে থাকে জিংক ও কপার চুল পরা রোধে সাহায্য করে। জিংক চুল পুরুদ্ধারে সাহায্য করে থাকে।আরেকটি পরীক্ষায় জানা গেছে মনোপোজের সময় মহিলাদের চুল পরা রোধে ত্বীন ফলের বিশেষ ভুমিকা রয়েছে। মুলতঃ ডুমুরে থাকা zinc,copper,selenium,magnesium,calcium,B vitamins, vitamin C উপাদান গুলি চুলের পরিচর্চার ক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে সহায়ক।
৯ । ওজন কমাতে কিংবা বাড়াতে ডুমুরঃ
ত্বীন ফলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার বিদ্যমান তাই আপনার ওজন কমানোর প্রয়োজনে আজই আপনার দৈনিক খাবারের তালিকায় ডুমুর যোগ করে নিন , গবেষনায় জানা গেছে ত্বীন পরিপাকতন্ত্রকে সবল করে তোলে , উন্নত মেটাবলিজম নিশ্চিত করে।শুধু সুন্দর পরিপাকই নয় , ত্বীন ফলে ফাইবার আপনাকে ক্যান্সার ও টাইপ-�� ডায়াবেটিস এর ঝুকি মুক্ত রাখবে ।আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন এ প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় জানা গেছে , ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরী কমাতে সক্ষম, তবে শুকনা ডুমুর পরিমিত খাওয়া জরুরি বলে তারা জানিয়েছেন , কারন ডুমুর বেশী পরিমানে খেলে আবার আপনার ওজন বাড়বে। 
সেজন্য ত্বীন ফলকে বলা হয় “One of the best Weight management diet” , যার একই সাথে ওজন কমানো ও বাড়ানো উভয় ক্ষমতাই রয়েছে।
১০। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ
এখন পর্যন্ত ত্বীন খাওয়ার কোন বড় রকমের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সন্ধান করতে পারেন নি গবেষকরা, তবে ত্বীন মোরাসি (Moraceae) পরিবারের সদস্য , এই পরিবারের অন্যন্য খাবার যেমন কাঁঠাল, ওসেজ কমলা কিংবা আপেলে যদি আপনার এলার্জি থাকে সেক্ষেত্রে ত্বীন ফলেও আপনার এলার্জি হওয়ার সম্ভবনা আছে।তাছাড়া ত্বীন ফলে থাকা ভিটামিন K, পাতলা রক্তকে ঘন করে , এক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি যদি রক্ত পাতলা করার জন্য ওষুধ সেবন করেন যেমনঃ warfarin (Coumadin) সেক্ষেত্রে তাদের দৈনিক না খাওয়াটাই ভালো, তবে খেতে পারবেন না এমন নয়, পরিমিত পরিমান খেতে কোন বাধা নেই।পরিশেষে একটি কথা, আমরা বিভিন্ন বিদেশী জার্নাল, চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের লেখা ব্লগ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সহজ ভাবে আপনার সামনে উপস্থাপন করার চেস্টা করি, যা সময়ও কস্ট সাপেক্ষ , তাই আপনার যদি এই লেখাটি একটু ও ভালো লাগে, তাহলে দয়াকরে কমেন্ট বক্সে একটি কমেন্ট করুন, প্রিয়জনদের সাথে পোস্ট টি শেয়ার করুন । এতে আমদের উতসাহ বাড়বে, ভবিষ্যতে আরো ভালো কোন হেলথ কিনবা ফুড টিপস লিখতে। ধন্যবাদ
1 note · View note
todaydigital · 3 years ago
Photo
Tumblr media
How to become a successful blogger in Bangla.?
আজকাল সবাই ব্লগিং করতে চায় এবং অর্থ উপার্জন করতে চায়। তবে সব ব্লগিংয়ে সফল হয় না।
এক জন ব্লগার  আর সফল ব্লগার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। প্রায় লোকেরা অন্য একজন সফল ব্লগারকে দেখে ব্লগিং শুরু করলেও কিছু সময় পর ব্লগিং বন্ধ করে দেয়। কারণ তিনি অন্য কাউকে দেখার লোভে এবং দ্রুত অর্থ উপার্জনের লোভে তার ব্লগ শুরু করেছিলেন, যা তার ব্লগিং ব্যর্থতার মূল কারণ ছিল।
ব্লগিং এত সহজ কাজ নয় তবে এটি রকেট বিজ্ঞানও ��য় যে আপনি করতে পারবেন না। আমি এতে সহজ নয় বলছি কারন সহজ হলে আজ সব লোকেই ব্লগার হত।
আপনি যদি একজন সফল ব্লগার হতে চান, তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আজ আমরা এই পোস্টে কিভাবে একজন সফল ব্লগার হতে পারি সে বিষয়ে ��লোচনা করতে যাচ্ছি।
প্রিয় বন্ধুরা, আজকের পোস্টে আমরা আপনাকে একজন সফল ব্লগার হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছু বলতে যাচ্ছি।
তাহলে চলুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক কিভাবে কম সময়ে একজন সফল ব্লগার হওয়া যায়।
1. আপনার ব্লগের জন্য সঠিক কুলুঙ্গি নির্বাচন করাঃ-
ব্লগের কুলুঙ্গি  মানে হল ব্লগের বিষয়। ব্লগিংয়ের এর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রথম জিনিসটি হল আপনাকে আপনার ব্লগের জন্য একটি ভাল বিষয় নির্ধারণ করতে হবে। ব্লগের বিষয় মানে হল আপনার ব্লগ যে বিষয়ের উপরে তৈরি।
অন্য কোন ব্লগারকে দেখে কখনও তার মতো ব্লগ তৈরি করবেন না। কারণ এটা করলে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
অনেকেই  এমন আছেন যারা অন্য ব্লগারদের উপার্জন দেখে ব্লগ শুরু করেন। কিন্তু কিছু সময় পরে ব্লগের প্রতি আগ্রহের অভাবে ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেন না, যার কারণে তারা ব্লগিং করা ছেড়ে দেয়।
ব্লগের  সঠিক কুলিঙ্গ নির্বাচন করার জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার আগ্রহের বিষয় খুঁজে নিতে হবে যে আপনি কোন বিভাগে খুব ভালো লিখতে পারেন , তবেই আপনি সেই বিষয় নিয়ে ব্লগিং শুরু করবেন।
এখানে আপনাকে  কিছু বিষয় বলছি, আপনি আপনার আগ্রহ অনুযায়ী আপনার বিষয় বেছে নিতে পারেন-
প্রযুক্তিগত ব্লগ
প্রেরণাদায়ক ব্লগ
স্বাস্থ্য ব্লগ
শিক্ষামূলক ব্লগ
ব্যক্তিগত অর্থ ব্লগ
বিউটি টিপস ব্লগ
ব্যক্তিত্ব বিকাশ ব্লগ
সংবাদ ব্লগ
2. একটি ভাল ডোমেইন নাম চয়ন করুনঃ-
একবার আপনি আপনার ব্লগের কুলুঙ্গি নির্বাচন  করার পর আপনাকে  আপনার ব্লগের জন্য একটি ভাল ডোমেইন নাম বেছে নিতে হবে।
ডোমেইন নামটি এমন হওয়া উচিত যা আপনার টপিকের যে কোন কিওয়ার্ড আসে। সেই সাথে সম্ভব হলে  আপনাকে .com বা .in সহ ডোমেইন নাম নির্বাচন করতে হবে।
ডোমেন নাম চয়ন করার আগে খুব ভালো করে গবেষণা করা উচিত এবং শুধুমাত্র একটি অনন্য ডোমেন নাম চয়ন করছি।  ডোমেইন নামটি অন্য কোন ওয়েবসাইটের মতো হওয়া উচিত নয়, কারণ আপনার ডোমেইন নামটি একটি ব্র্যান্ড করতে হবে।
3. ভাষা নির্বাচন করুনঃ-
ব্লগিং শুরু করার আগে আপনাকে ভাবতে হবে যে আপনি কোন ভাষায় ব্লগ লিখতে চান। আপনই যে ভাশাতি ভালো করে পড়তে লিখতে জানেন সেই বিসয়েই আপনার ব্লগ হওয়া উচিত। আপনি যদি বাংলা ভাষা ভালো করে জানেন তবে আপনি একটি বাংলা ব্লগ তৈরি করতে পারেন।
আপনি চাইলে বাংলা ব্লগেও ইংরাজি শব্দ ব্যবহার করতে পারেন।
4. ধারাবাহিকতা বজায় রাখাঃ-
আপনি যদি একজন সফল ব্লগার হতে চান, তাহলে ব্লগিংয়ে ধারাবাহিকতা থাকা খুবই জরুরী। আপনি যদি ধারাবাহিকতা রাখতে না পারেন, তবে আপনি ব্লগিং ক্ষেত্রে সফল হতে পার��েন না।
আমি এখানে ধারাবাহিকতা মানে প্রতিদিন দুই বা তিনটি ব্লগ পোস্ট প্রকাশ করার কথা বলনি। এমনকি যদি আপনি একটি সপ্তাহে তিনটি  পোস্ট প্রকাশ করলেও ধারাবাহিকতা সহকারে করবেন। মানে যেকোন উপায়ে সপ্তাহে তিনটি  পোস্ট প্রকাশ করবেন।
5. উচ্চ-মানের সামগ্রীঃ-
আপনার ব্লগ পোস্ট রাঙ্ক করানর জন্য ব্লগ পোস্টে উচ্চ-মানের সামগ্রী দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি আপনার ব্লগে কম পোস্ট প্রকাশ করুন, কিন্তু উচ্চ মানের পোস্ট প্রকাশ করুন।
মনে রাখবে উচ্চ মানের পোস্ট গুগল এবং দর্শক উভয়ে ভালো পায়। ফলে গুগল আপনার ব্লগ পোস্টকে রাঙ্ক করায় এবং ট্রাফিকও আসে।
6. এসইও করতে সিখুনঃ-
এসইও এর পুরো নাম সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। একজন সফল ব্লগার হওয়ার জন্য  আপনার এসইও সম্পর্কে জ্ঞান থাকা খুবই জরুরী। একমতে এসইও জ্ঞান ছাড়া আপনি ব্লগিং ক্ষেত্রে সফল হতে খুব কঠিন।
এসইওর  প্রধান কাজ হল আপনার পোস্টকে গুগলে রাঙ্ক করানো। আপনার যদি এসইও সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকে, তাহলে আপনি দ্রুত আপনার ব্লগ পোস্টকে গুগলে রাঙ্ক করতে পারবেন। পোস্ট গুগলে রাঙ্ক  হলে ব্লগে ভালো ট্রাফিক আসবে এবং আপনার আয়ও ভালো হবে!
এসইও প্রধানত দুই প্রকারের একটি হল অন পেজ এসইও এবং অন্যটি অফ পেজ এসইও। উভয় পদ্ধতি্র দ্বারা আপনার ব্লগ পোস্টকে গুগলে রাঙ্ক করানো যায়। আপনাকে আপনার ব্লগে অন পেজ এবং অফ পেজ এসইও দুইটাই করতে হবে।
7.  বিস্তারিত বিষয়বস্তু লিখুন:-
আপনাকে আপনার ব্লগ পোস্টের বিষয় বিস্তারিত ভাবে বুজিয়ে লিখতে হবে। আপনি যদি দ্রুত ব্লগ পোস্টকে গুগলে রাঙ্ক করাতে চান তাহলে আপনাকে আপনার ব্লগ পোস্টর বিষয়বস্তু ভালো করে বুজিয়ে লিখতে হবে। যাতে একটি পঞ্চম শ্রেণীর শিশুও বুজিতে পারে।
8. আপনার ব্লগকে একটি ব্যবসার মতো বিবেচনা করুনঃ-
আপনি ব্লগিংকে সবসময়  দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্কে চিন্তা করা উচিত। আপনি আপনার ব্লগ একটি ব্যবসার মত ভাবুন। সফল ব্লগাররা তারা তাদের ব্লগকে ব্যবসা হিসেবে বিবেচনা করে পুরো সময় দেন। তবেই তারা এত সফল এবং লাখ লাখ টাকা আয় করেন।
আপনিও যদি  সফল ব্লগার হতে চান এবং ব্লগিং থেকে ভালো টাকা আয় করতে চান, তবে আপনার ব্লগকে ব্যবসা হিসেবে নিন।
9. কপি করবেন না:-
অনেক লোক এমন আছেন যারা এই ভেবে ব্লগিং শুরু করেন যে তারা একজন সফল ব্লগারের ওয়েবসাইট থেকে কন্টেন্ট কপি করে তাদের ব্লগে প্রকাশ করবেন এবং শীঘ্রই সফল হবেন।
আপনিও যদি এমনটি মনে করেন তবে আপনি ভুল করছেন কারণ এটি করে আপনি কখনও সফল হবেন না।
আপনাকে আপনার ব্লগ পোস্টে সর্বদা অনন্য সামগ্রী লিখতে হবে, তবেই আপনি একজন সফল  ব্লগার হতে পারবেন।
গুগলে এমন সরঞ্জাম আছে যা আপনি লিখা কন্টেন্ট ইউনিক কি না টা বলে দেবে।
10. সর্বদা সৎ থাকুন:-
আপনি যদি একজন সফল ব্লগার হতে চান তবে আপনাকে আপনার ব্লগের প্রতি সর্বদা সৎ থাকতে হবে। আপনি অন্য কোন ব্লগ থেকে কপি পেস্ট করবেন না। আপনাকে আপনার ব্লগে সততার সাথে, ভাল এবং অনন্য পোস্ট প্রস্তুত করতে হবে এবং এটিকে এসইও করে প্রকাশ করতে হবে। একমাত্র সততা এবং ভালো কনটেন্টের দ্বারা গুগলের নজরে ভালো ইমেজ স্থাপন করতে হবে যাতে আপনার ব্লগ শীঘ্রই গুগলে স্থান পায়।
11. সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন:-
আজকের ডিজিটাল যুগে সকলেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, লিঙ্কডিন ইত্যাদিতে তাদের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করছে। অতএব, আপনি এই সামাজিক সাইটগুলিতে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আপনার ব্লগ পোস্ট শেয়ার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যাতে আপনার ব্লগে সর্বাধিক ট্রাফিক আসতে পারে। আর ফলে আপনি সামাজিক মাধ্যমেও জনপ্রিয় হতে পারবেন।
12. মন্তব্যের উত্তর দিন:-
সফল ব্লগার হতে আপনার ব্লগে আসা মন্তব্যগুলির প্রতিক্রিয়া জানান খুব জরুরী।  এটি আপনার প্রতি আপনার পাঠকদের আস্থা বৃদ্ধি করবে এবং তারা অনুভব করবে যে আপনি তাদের মূল্য দেন।  
13.  ধৈর্য ধরুন:-
ব্লগিং ক্ষেত্রটা এমন নয় যে আপনি আজ থেকে ব্লগিং শুরু করেছেন, আপনি দুই দিন পরে সফল হবেন এবং অর্থ  উপার্জন শুরু করবেন।
ব্লগিংয়ে  সবচেয়ে প্রয়োজনীও হল ধৈর্য।  আপনি যদি ধৈর্য ধরে একটানা পরিশ্রম করেন, তাহলে কিছু মাস পর আপনি অবশ্যই সফল হবেন এবং আপনি লক্ষ লক্ষ টাকাও উপার্জন করতে পারবেন।
সারাংশঃ-
ব্লগিং এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ঘরে বসে ভালো টাকা উপার্জন করতে পারেবেন। তবে আর জন্য আপনাকে একজন সফল ব্লগার হতে হবে। কম সময়ে সফল ব্লগার হতে আপনাকে ধৈর্য রাখতে হবে এবং উপরে কিছু উপায় বলা হয়েচে যা অনুসরণ করুন।
Read More
1 note · View note
bdgainoffers · 3 years ago
Text
DXN স্পিরুলিনা কি?
**********************
স্পিরুলিনা নামটি উদ্ধৃত হয়েছে ল্যাটিন শব্দ "spira" হতে, যার অর্থ হচ্ছে পাকানো বা সর্পিলাকার। স্পিরুলিনা' হলো অতি ক্ষুদ্র নীলাভ সবুজ শৈবাল যা সূর্যালোকের মাধ্যমে দেহের প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপাদন করে। এটি সাধারণত পানিতে জন্মে। সামুদ্রিক শৈবাল নামেই এর বেশি পরিচিতি।
স্পিরুলিনায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, লৌহ ও একাধিক খণিজ পদার্থ। সাধারণ খাদ্য হিসেবে তো বটেই নানা রোগ নিরাময়ে মূল্যবান ভেষজ হিসেবে দেশে-বিদেশে স্পিরুলিনার প্রচুর চাহিদা রয়েছে। স্পিরুলিনা একটি শক্তিবর্ধক সম্পূরক খাদ্য। প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলস সমৃদ্ধ প্রকৃতির আশ্চর্য খাবার স্পিরুলিনা। আর তাই চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন সুপারফুড।
স্পিরুলিনা ইতিহাস:
ইউরোপের কিছু গবেষক আফ্রিকায় কোন এক দেশের এলাকায় গিয়েছিলেন গবেষনার জন্য ডাটা সংগ্রহ করতে। সেখানে গিয়ে তারা দেখতে পেলেন এলাকার মানুষগুলো সুস্থ্য ও স্বাস্থ্যবান। প্রথমে দেখে তারা খুব আর্শ্চর্য হলেন কীভাবে তারা এতো স্বাস্থ্যবান। রহস্য খোজতে গিয়ে গবেষকরা তাদের খাবারের ম্যানুতে সত্যিই কিছু একটা খুজেঁ পেলেন আর তা হলো “স্পিরুলিনা বা শৈবাল”।
স্পিরুলিনার বৈশিষ্ট্য:
স্পিরুলিনার বিশেষ বৈশিষ্ট হলো–তা ব্যাপক মাত্রায় শরীরের রেডিয়েশন ইনভোলভমেন্ট বাধা দেয়।জাপানিদের দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকার একমাত্র জাদুকাঠি হলো-সবুজ শ্যাওলা এই স্পিরুলিনা। জাপানে এটি নড়ি নামে পরিচিত। জাপানিরা খাবারের সময় প্রচুর পরিমানে স্পিরুলিনা খেয়ে থাকেন।
রোগ প্রতিরোধে স্পিরুলিনার উপকারিতা ও গুনাবলি:
- ৬০-৬৩% উদ্ভিজ্জ আমিষ স্পিরুলিনায় আছে যা কিনা মাংসের চাইতে ৩-৪ গুণ বেশি।
- স্পিরুলিনায় অধিক পরিমানে প্রোটিন, ভিটামিন, লৌহ ও একাধিক খণিজ পদার্থ থাকে।
- সাধারন খাবার ��িসেবে এটি খাওয়া যাবে প্রতিদিন।
- মুল্যবান ভেষজ হিসেবে দেশে-বিদেশে স্পিরুলিনার প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
- স্পিরুলিনা দেহের শক্তি যোগায় প্রচুর পরিমাণে।
- সাইক্লিস্ট ও অ্যাথলেটিকসদের জন্য স্পিরুলিনা একটি আদর্শ খাবার।
- স্পিরুলিনা একটি শক্তিবর্ধক সম্পূরক খাদ্য।
- স্পিরুলিনা নিয়মিত খেলে দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে পুষ্টিহীনতা, রক্তশূন্যতা, রাতকানা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, আলসার, বাত, হেপাটাইটিস ও ক্লান্তি দূর হবে।
- স্পিরুলিনার প্রায় অর্ধেকটাই আমিষ।
- দিনে মাত্র ১০ গ্রাম স্পিরুলিনা খেয়ে দৈনিক আমিষ চাহিদার ৭০% মেটানো সম্ভব।
- পেশিকলা গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে স্পিরুলিনা । এছাড়াও এটি শরীর থেকে বের করে দেয় দিনের পর দিন জমে ওঠা ক্ষতিকর সব টক্সিন।
- এটি পরিশ্রম করার ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের ওজনও রাখে নিয়ন্ত্রনে।
- সবুজ শ্যাওলাতে ৬০% এর মত সব ভেজিটেবলের প্রোটিন আছে।
- প্রোটিন যুক্ত খাবার যেমন মাছ, মাংস, দুধ বা ডিমর চাহিদা স্পিরুলিনা পূরুন করতে পারে।
গর্ভবতী মহিলাদের জন্য স্পিরুলিনার উপকারিতা:
গর্ভবতী মহিলাদের জন্যও এটা আদর্শ খাবার। গর্ভবতী মহিলাদের আয়রনের অভাব পূরুন করার জন্য ডাক্তার সাধারণত লিভার খাবারের পরামর্শ দেন। স্পিরুলিনা লিভারের অপোজিট হিসাবে কাজ করে। বাচ্চাদের সবসময় সব পুষ্টি খাবার দেয়া সম্ভব হয়ে উঠে না বা সব খাবার বাচ্চারা খেতেও চায় না। পুষ্টি সমস্যা পূরুনে স্পিরুলিনা এক্ষেত্রে ভালো ভুমিকা রাখতে পারে।
স্পিরুলিনা হেলথ টিপস:
১। ক্যান্সার সেল প্রটেক্ট করে
২। শরীরের ওয়েট কমায়
৩। শরীরের এসিডেটি কমায়
৪। এলডিএল ও এইচ ডি এল ব্যালেন্স করে
৫। লিভার ও কিডনি ফাংশন সচল রাখতে সাপোর্ট দেয়
৬। সাইনোসাইসের জন্য উপকারী
৭। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে সক্রিয় রাখে।
স্পিরুলিনা কোথায় পাবেন আর কিভাবে খাবেনঃ
বাংলাদেশে Dxn স্পিরুলিনা পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়াও দেশের বাহিরে পেতে প্রবেশ করুন আমাদের ওয়েবপেইজ এ....
Website: www.dxn2u.com এছাড়া বড় বড় ফার্মেসী গুলোতে স্পিরুলিনা পাওয়া যায়। বয়স্কদের জন্য এটা একটি আদর্শ খাবার। স্পিরুলিনা ট্যাবলেট এবং গুঁড়ো হিসেবে পাওয়া যায়। স্পিরুলিনার গুঁড়ো পানিতে গুলেও খেতে পারেন।
স্পিরুলিনার স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য উপকারিতা :
স্পিরুলিনা এক প্রকার জলজ উদ্ভিদ যা সায়ানোব্যাক্টেরিয়া নামে পরিচিত। দেখতে লতা পাতার মতো হলেও এর রয়েছে চমৎকার স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য উপকারিতা ।
১. স্তন ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে:
স্পিরুলিনা ক্যান্সার হওয়া থেকে শরীরকে রক্ষা করে। স্পিরুলিনার নীল-সবুজ রঙ এটা ক্যান্সা্রের কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম হয়। স্পিরুলিনা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নামক সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ। ��বেষণায় দেখা গেছে ��্পিরুলিনা স্তন ক্যান্সার চিকিৎসা কার্যকর প্রমাণিত দেখানো হয়েছে।
২. বাত প্রতিরোধ করে:
স্পিরুলিনা প্রকৃতি বিরোধী প্রদাহ এবং বাত রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এর অতিরিক্ত পুষ্টি পেতে রস, পাস্তা, সালাদ, রুটি আকারে আপনার খাদ্যের মধ্যে স্পিরুলিনা অন্তর্ভুক্ত।
৩. যকৃতের জন্য অত্যন্ত ভাল:
স্পিরুলিনা যকৃতের ক্ষতি, যকৃত ব্যর্থতা এবং সিরোসিস এর বিরুদ্ধে কাজ করে শরীরকে রক্ষা করে। এটা ভিটামিন বি, ই, ম্যাঙ্গানিজ দস্তা, লোহা, তামা, সেলেনিয়াম, এবং প্রোটিনের মত খনিজ সমৃদ্ধ উৎস। এছাড়া এটা যকৃতের ব্যথা হ্রাস করে এবং যকৃতে ট্রাইগ্লিসেরাইড এর ক্ষতি এড়িয়ে যেতে সক্ষম।
৪. চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে:
স্পিরুলিনা যে কোন ধরণের ক্ষতি থেকে চোখকে রক্ষা করে। যা ম্যাঙ্গানিজের উত্তম উৎস উচ্চ পরিমাণে দশ গুণ বেশি ভিটামিন রয়েছে। এটি ছানির পতন এবং মাচুলার মত চক্ষু রোগ ভাল করে শক্তিশালী এবং পুষ্টিকর করে গড়ে তোলে।
৫. হজমশক্তি বৃদ্ধি করে
ই. কোলাই এবং চান্দিদার মত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি দমন করে। স্পিরুলিনা পাচনতন্ত্রএর মধ্যে lactobacillus এবং bifidobacteria মত ভাল ব্যাকটেরিয়া তৈরী করে। সুতরাং, এটা পুষ্টি শোষণ করে শরীরের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে হজম বাড়ায়।
৬. কিডনিকে বিষাক্ততা থেকে বাঁচায়
স্পিরুলিনা ক্লোরোফিল একটি উচ্চ ঘনত্ব সম্পন্ন এবং সেরা প্রাকৃতিক detoxifiers। এটা কিডনি থেকে ভারী ধাতু, ক্ষতিকারক রশ্মি, এবং দূষণকারী মুছে কিডনি বিষাক্ত
Tumblr media
0 notes
blinktutor · 3 years ago
Text
স্বাস্থ্য টিপস: আপনার ডায়েটে গুড়ের সাথে চিনি প্রতিস্থাপন? এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন
স্বাস্থ্য টিপস: আপনার ডায়েটে গুড়ের সাথে চিনি প্রতিস্থাপন? এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন
চিনির বদলে গুড়: স্বাস্থ্য শো থেকে শুরু করে ইউটিউব টিউটোরিয়াল, অনেকেই আজকাল খাবারে মিষ্টির জন্য চিনির পরিবর্তে গুড় ব্যবহার করার পরামর্শ দেন। Traditionalতিহ্যবাহী মিষ্টির পরিবর্তে, প্রতিদিন মিষ্টিতে গুড় রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। আজকাল বাজারে গুড় গুড়াসহ বেশ কিছু গুড় পণ্য পাওয়া যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন যে গুড় এবং চিনি উভয়ই একই পরিমাণে ক্যালোরি ধারণ করে? সুতরাং, যদি আপনি মনে করেন যে গুড়…
View On WordPress
0 notes
bdcanvaslove · 5 years ago
Link
প্রতিদিন দুটো করে কাঁচা টমেটো খেলে বায়ু দূষণ যতই বাড়ুক না কেন ফুসফুসের স্বাস্থ্য ��িয়ে কোনও চিন্তাই করতে হবেনা। কারণ ফুসফুস-এর দেখাশোনার দায়িত্ব নেবে এই রক্তিম সবজিটি। কিন্তু টমেটো কিভাবে ফুসফুসের ক্ষমতা বাড়াবে? আজ আপনাদের সাথে সেই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো - বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখুন
0 notes
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/73167
ঘানিভাঙ্গা খাঁটি তেল কেন ব্যবহার করবেন?
.
আজকাল অনেককেই যখন বলি চুলে রেগুলার তেল দেয়ার উপকারিতা তখন তারা জবাব দেন,
‘কই আপু, আপনি তো বললেন রেগুলার তেল দিলে চুল সুন্দর হবে, হেলদি হবে, চুল পড়াটা একটু কমে আসবে… কিন্তু আমি তো চুলে রেগুলার তেল দিচ্ছি…!! কিন্তু আপনি যেমন বলছেন তেমন রেজাল্ট তো পাচ্ছি না…’
আমি তখন সরাসরি জিজ্ঞেস করি, আপনি কি পিওর ন্যাচারাল তেল ব্যবহার করেছেন? নাকি মার্কেট থেকে মিনারেল অয়েলযুক্ত তেল কিনে ইউজ করছেন? তখন জবাব আসে-
‘পিওর ঘানি ভাঙ্গা তেল কোথায় পাব?? মার্কেট এর কেনা নারিকেল তেলে মেথি, আমলকী, জবা, মেহেদি দিয়ে হারবাল তেল তৈরি করেছি… কিন্তু কোন রেজাল্ট নেই।’
এখন আসি কাজের কথায়, দেখুন আমরা যখনি আমাদের পেজে স্কিন ও হেয়ার কেয়ারের জন্য কোন হোম রেমেডি অথবা রেসিপি দেই এবং তাতে কোন তেলের ব্যবহার উল্লেখ করি তখন আমরা সব সময় মিন করি একদম ১০০% পিওর অর্গানিক এবং যতটুকু সম্ভব ভার্জিন তেল যেন ব্যবহার করা হয়। কারণ কিছু বিখ্যাত ব্র্যান্ড বাজারে নারকেল তেল অথবা আমনড অয়েলের নামে যা বিক্রি করে তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হয় প্রায় ৪০%-৫০% মিনারেল অয়েল মেশানো। আর এই পিওর মিনারেল অয়েলের সাথে আপনি যতই মেথি, আমলকী মেশান না কেন… কখনই কোন রেজাল্ট আপনি পাবেন না।
তাহলে এখন আপনাদের শেখাই যে পিওর, অর্গানিক এবং ভার্জিন/ এক্সট্রা ভার্জিন তেল বলতে আমরা আসলে কী বুঝি। আজকাল দিন কাল এমন এসেছে, কেউ আসল তেল চেনেনই না… অথবা কী কী গুনাগুন থাকলে সেটা আসলেই আপনার স্বাস্থ্য, স্কিন ও হেয়ারের আসলেই কিছু উপকার করতে পারবে তাও বুঝতে পারেন না। অজথাই অনেকগুলো টাকা দিয়ে মার্কেট থেকে প্রসেস করা মিনারেল অয়েল মেশানো রিফাইন্ড তেল কিনে এনে সেটা দিয়ে কিছু রূপচর্চা করে কোন রেজাল্ট না পেয়ে হতাশ হয়ে যান।
অর্গানিক
যখন আপনার প্রোডাক্টটি সম্পূর্ণ ন্যাচারাল ওয়েতে কালেক্ট করা হয়, এবং চাষ করা হয়। এবং চাষের সময় ও কোন রাসায়নিক কীটনাশক অথবা সার ব্যবহার না করে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে গাছ লাগান থেকে শুরু করে ফল তোলা পর্যন্ত প্রত্যেকটি পর্যায়ের কাজ করা হয় তখন সেই উপাদানটিকে অর্গানিক উপাদান বলা যায়। আর এমন অর্গানিকউপাদান দিয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি প্রোডাক্ট টিকে অর্গানিকবলা যায়।
ভার্জিন/ এক্সট্রা ভার্জিন-
এই ট্যাগ��ি সাধারনত কোন তেলের প্রস্তুতপ্রক্রিয়াকে বোঝায়। তেল তৈরি করার কাজে যত বেশি তাপ ব্যবহার করা হয় তেলের গুনাগুন ততই নষ্ট হয়।ভার্জিন তেল বলতে বোঝানো হয় এই তেল তৈরিতে মিনিমাম তাপ ব্যবহার করা হয়েছে, আর এক্সট্রা ভার্জিন মানে- হয়ত কোন তাপ ব্যবহার করা হয়ইনি। তাপ বিহীন পদ্ধতিতে/ কোল্ড প্রেস করে তেল বের করা হয়েছে। আর এটাই বেস্ট কোয়ালিটির তেল!!!
অনেককেই দেখি বাজার থেকে খুব উচ্ছ্বসিত হয়ে স্কিনে মাখার তেল কিনে নিয়ে আসেন। যাতে স্পষ্ট করে লেখা থাকে ‘refined / contains mineral oils’ যেটা তারা পড়েই দেখেন না। এমন পাঠকদের আমরা বলি – আচ্ছা আপনার কষ্ট করে পড়ার দরকার নেই। এরপর থেকে শুধু বাজারে যে ভার্জিন/ এক্সট্রা ভার্জিন লেখা খাওয়ার তেল পাওয়া যায় সেটা কিনবেন, অ্যাট লিস্ট আপনার টাকাগুলো বাঁচবে!! ‘
তখন খুব অদ্ভুত একটা জবাব পাই-
খাওয়ার জিনিস কী স্কিনে, চুলে দেয়া যায়??
আপনাদের জন্য একটাই কথা- সবচেয়ে ভালো রূপচর্চা সেটা দিয়েই করা যায় যেটা আপনি নির্দ্বিধায় খেয়ে ফেলতে পারবেন। আর এই নকল আর ভেজালের দুনিয়ায় স্কিনের তেল, চুলের তেল এসব ভেজালে না গিয়ে একবারে খাওয়ার জন্য তৈরি ভার্জিন তেলটাই কিনে নিয়ে আসবেন।
বাংলাদেশে ঘানি ভাঙ্গা ভার্জিন এবং আনরিফাইনড তেল যোগার করাটা খুব মুশকিল। স্পেসালি নারিকেল তেল, যেটা আমরা সবাই এত ব্যবহার করি। আজকে আপনাদের আমার অভিজ্ঞতা থেকে অপরিশোধিত, অর্গানিক, ঘানি ভাঙ্গা নারিকেল তেল চেনার উপায়, এর গুনাগুন এবং বাবহারের কয়েকটি উপায় জানাবো।
কীভাবে চিনবেন? অরগানিক, ভার্জিন ১০০% ন্যাচারাল ঘানি ভাঙ্গা নারিকেল তেল?
– ব্যাক্তিগত এক্সপেরিএন্স থেকে বলছি, আমি আজ পর্যন্ত বাজারের কোন শপ থেকে কেনা নারিকেল তেল থেকে আসল ঘানি ভাঙ্গা তেলের মত কড়া নারিকেলের ঘ্রান পাইনি… বাজারের সব তেল থেকেই কেমন যেন পেট্রোলিয়াম জেলির মত ঘ্রান আসে… আসল তেল যখন প্রথম ঘানি থেকে নামান হয়, এটা থেকে একদম নারিকেলের বরফির মত একটা ঘ্রান বের হয়। অনেক দিন ধরে বোতলে ভরে রাখতে রাখতে এই ঘ্রান তা একটু মিইয়ে যায়।
– রঙের কথা বলতে গেলে বলতে হয়, বোতলে রাখা অবস্থায় নারিকেলের রঙ হয় একদম সোনালি। আর বড় ঘানিতে নারিকেলের খলাসহ পিষে ফেলে তেল বের করা হয়। এবং যেহেতু কোন রাসায়নিক পদ্ধতিতে ফিল্টার না করে একদম ন্যাচারালভাবে ছেকে তেল তৈরি করা হয় তাই তেলের ভিতরে নারিকেলের খোলার হালকা কিছু গুড়ো থাকে।
সংরক্ষণ
অর্গানিক তাজা নারিকেল থেকে তৈরি ঘানি ভাঙ্গা তেল কৃত্রিম উপায়ে পরিশোধন করা হয় না বলে এতে হালকা পরিমান পানি রয়ে যায়। সম্পূর্ণ তাপবিহীনভাবে এই তেল তৈরি হয় বলে তেল ফুটিয়ে পানি দূর করার প্রশ্��ই ওঠে না। এতে তেলের গুনাগুন একেবারেই নষ্ট হওয়ার চান্স থাকে।
একটু পানি থাকার কারণে এই তেল ব্যবহার শুরু করার এক বছরের মধ্যেই শেষ করে ফেলাটা ভালো। কারণ তাজা তেলের গুনাগুন এর মধ্যেই অনেকটা শেষ হয়ে যায়। আর আমি মাঝে মাঝেই আমার ঘানি ভাঙ্গা তেলের বোতলগুলো ��কটু রোদে দেই। ঘরে বানান আচার যেমন রোদে দিলে তাজা থাকে, গন্ধ হয় না। ঠিক তেমন।
এটুকু পড়েই আপনি নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন, আপনার কেনা তেলটার সাথে ঘানি ভাঙ্গা ভার্জিন তেলের তফাৎ আসলে কতটুকু। সুতরাং চিন্তা করে দেখুন, আপনি কতো কষ্ট করেই না টিপস পড়ে পড়ে তেল দিয়ে চুল আর স্কিনের কেয়ার করার চেষ্টা করেন। কিন্তু গোড়াতেই যখন গলদ থাকে তখন আসলেই কি কোন ফল পাবেন?
খাঁটি নারিকেল তেল দিয়ে যা যা করতে পারবেন –
আচ্ছা, এবারে আপনাদের বলি খাঁটি নারিকেল তেল দিয়ে আপনারা কী কী করতে পারবেন-
– চুলের যত্নে নারিকেল তেলের কথা কে না জানে? গোসলের আগে আর পড়ে তো বটেই, যেকোনো মাস্কে এবং হারবাল অয়েল রেসিপিতে এই তেল ব্যবহারে আপনি নিজেই তফাৎ দেখতে পাবেন। মিলিয়ে দেখবেন তো, যারা মাঝে মাঝেই বাজারের রিফাইন্ড তেল দিয়ে হারবাল অয়েল তৈরি করার চেষ্টা করেন তারা, খাঁটি তেলের সাথে কতো তফাৎ!!
– এছাড়া আমি আর আমার মা খাঁটি নারিকেল তেলের বোতলে মাঝে মাঝে এক মুঠ মেথি আর কালোজিরা একটু ভেঙ্গে দিয়ে তেলের মধ্যে ঢেলে রেখে দেই। এর পর ১ সপ্তাহ প্রতিদিন তেলের বোতলটা রোদে রাখি। এতে তেলে মেথি আর কালজিরার এসেন্সিয়াল অয়েল মিশে যায়। এভাবে খাঁটি তেল ইউজ করলে খুশকি কমে যায় আর চুলের গোঁড়া শক্ত হয়।
– গোসলের পর নারিকেল তেল আমি রেগুলারই সারা গায়ে মাখি। বলাই বাহুল্য, মিনারেল অয়েল মেশানো কেনা তেল যেমন ভারি হয় আর চিটচিটে হয় ঘানির তেল তার ৩ ভাগের একভাগ চিটচিটেও হয় না। এবং তেলটা কিছুক্ষনের মধ্যেই স্কিনে অ্যাবজরব হয়ে যায়।
– বাচ্চাদের শরীর মালিশের জন্য আমার দাদি এবং আমার মা সবসময়ই ঘানি থেকে নারিকেল তেল নিয়ে এসে সেটা ব্যবহার করতেন। আজকাল তো বাচ্চাদের গায়েও আমরা বাজার থেকে চোখ বুজে যা পাই তাই কিনে নিয়ে এসে মাখা শুরু করি।
– রেগুলার স্কিনেঅর্গানিক ভার্জিন নারিকেল তেলের মালিশ বয়সের ছাপ কমায়। শরীরের দাগ ছোপদূর করে। যেকোনো ধরণের স্কিনের রোগ দূরে রাখে। সুতরাং, যাদের বয়সের জন্যশরীরের স্কিন ঝুলে যাচ্ছে, অথবাসবসময় স্কিন থেকে চামড়া উঠছে তারা গোসলের আগে সারা শরীরে একটু নারিকেল তেল ম্যাসাজ করে নেবেন। স্কিন অতিরিক্ত ড্রাই হলে গোসলের পর বডি একটু ভেজা থাকতে থাকতেই ম্যাসাজ করবেন। আশা করি যেকোনো বডি লোশন থেকে ভালো ফল পাবেন। আর কোন এক্সট্রা কেমিক্যাল ও আপনার স্কিন টাচ করতে পারবে না।
– জানেন? আমরা যখন কোন কেমিক্যাল বডি লোশন মাখি তখন ২৮ তার ও বেশি অপরিচিত কেমিক্যাল আমাদের বডিতে প্রবেশ করে? আমি যদি এই লোশনের থেকেও ভালো রেজাল্ট ন্যাচারাল প্রোডাক্ট থেকে পাই তবেশুধু শুধু এসব কেনার কি দরকার??
(পার্সোনাল মতামত)
সবশেষে বলতে চাই, এটা খুবই দুর্ভাগ্যেরকথা যে আমি অনেকদিন ধরেই দেখছি আমাদের পাঠকরা ঘানি ভাঙ্গা তেল যোগার করতে না পেড়ে মিনারেল তেল মেশানো বাজে রিফাইন্ড তেল ব্যবহার করার চেষ্টা করেন এবং ফল তো পানই না বরং উলটো স্কিন আর হেয়ারের অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। আর তারচেয়েও বড় কথা কোথা থেকে তারা ভার্জিন অর্গানিক তেল যোগার করতে পারবেন সেটাও তারা জানেন না। এবং খাঁটি তেল তারা চেনেনও না। তাই আজ শেষ করছি আমি যেসব অর্গানিক ব্র্যান্ডের খাঁটি তেল ব্যবহার করি সেগুলোর একটা ছোট লিস্ট দিয়ে-
১। দি বডি শপ রেইনফরেস্ট ফেয়ার ট্রেড ভার্জিন কোকোনাট ওয়েল-
২০০ মিলির বোতলের দাম পড়বে প্রায় ১০০০ টাকা।
২। ভিভা অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট ওয়েল-
এক জার ভিভা নারিকেল তেলের দাম পড়বে ১৭৬০ টাকার মত।
৩। স্কিনক্যাফে অর্গানিকভার্জিন কোকোনাট ওয়েল-
২৫০ মিলির বোতলের দাম পড়বে ৬০০ টাকা।
আমি পার্সোনালি যখন ঘানি থেকে তেল কালেক্ট করতে পারি না তখন এই ব্র্যান্ডগুলো ব্যবহার করি। সুতরাং যারা ঘানির তেল ইউজ করতে চান কিন্তু কোথায় কীভাবে পাওয়া যাবে কিছুই জানেন না তারা এই ব্র্যান্ডগুলো ইউজ করতে পারেন চুল এবং ত্বকের বিভিন্ন প্রয়োজনে এবং হোম রেমেডির জন্য। রিফাইন্ড গুনাগুন বিহীন তেলের সাথে আসল তেলের পার্থক্য দেখে নিশ্চয়ই অবাক হবেন।
0 notes
katgrahamthings · 6 years ago
Link
Web results উত্তেজনা বৃদ্ধি করার সফল কয়েকটি টিপস - Presscard News | DailyHunt uttejana+briddhi+karar+saphal+kayekati+ti... Translate this page Aug 9, 2018 - সকাল ৮টা - পুরোপুরি সজাগ হওয়ার পর স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের ক্ষণ বাড়তে থাকে এবং সেক্স হরমোনের প্রভাব করতে থাকে। দুপুর ১২টা - এ সময় সুন্দরী রমনী দেখলে মস্তিষ্কে ভালো বোধ হয়। তবে তখন এন্ডোফিনস হরমোনের ... সময় তো দেখে নিলেন এবার দেখেনিন সময়কে কাজে লাগিয়ে কিভাবে যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করবেন। সাধারণত প্রতিদিন একই ... কি খেলে সেক্স বাড়ে? একি গো মাংসতেও!! - Breaking Bangla | DailyHunt https:/anslate this page Jun 8, 2018 - অথচ প্রায়ই দেখা যায় যৌন সমস্যার কারনে সংসারে অশান্তি হয়, এমনকি বিচ্ছেদ পর্যন্ত হয়। কিন্তু যৌন স্বাস্থ্যে সমস্যা ... যৌন উত্তেজনা ও যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য আপনি নানান রকম ঔষধ সেবন করতে পারেন। ভ্যায়াগ্রার নাম তো ... যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি, যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখা, বীর্যের মান উন্নয়ন, যৌন শক্তি বৃদ্ধি করা ইত্যাদির জন্য কিছু প্রাকৃতিক খাবার অবশ্যই আছে। (নিচের জবাবটি দেখুন) . স্বাস্থ্যকর খাওয়া ... Videos
2:26 নারীর যৌন উত্তেজনা ও তুপ্তির লক্ষণ বুঝার উপায়. BD News 24 YouTube - Jul 26, 2017
3:25 নারীর যৌন উত্তেজনা ও তুপ্তির লক্ষণ বুঝার উপায় channel 40 YouTube - Mar 13, 2017
2:17 কি খেলে সেক্স বাড়ে Digital Bayoscop YouTube - Sep 30, 2016
2:24 যে ওষুধ খেলে আপনাকে মিলনের জন্য জোর করে বিছানায় নিয়ে যাবে | bangla ... channel 40 YouTube - Jul 26, 2017
4:43 বীর্য উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়া | দেখুন কিভাবে বীর্য উৎপন্ন হয় Bangla Sex Tips বাংলা... YouTube - Jun 12, 2017
2:27 অনুত্তেজক নারীকে উত্তেজক করার টিপস | মেয়েদের কিভাবে সেক্স উঠাবেন ... Bangla Sex Tips বাংলা... YouTube - Jun 19, 2017 Web results যৌন শক্তি বাড়ানো, পেনিসের সমস্যা ইত্যাদি... - ডাক্তার নিঝুম মজুমদার ... কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসাবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকে ই ব্যবহূত হয়ে আসছে৷ কিন্তু এটি কিভাবে এই বিষয়ে কার্যকরী তা এখন ও পর্যন্ত সঠিক ভাবে জানা যায় নি৷ ... অশাধু ক্যানভাসারদের খপ্পরে পড়ে কিংবা হারবাল মেডিকেল সেন্টারের খপ্পরে পড়ে আজেবাজে হারবাল ঔষধ সেবন করতে যাবেন না কখনোই। এতে লাভ তো হবেই না, উল্টো মারাত্মক ক্ষতি হবে স্বাস্থ্যের! যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি, যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখা, বীর্যের মান উন্নয়ন, যৌন শক্তি বৃদ্ধি করা ইত্যাদ ... যাদের যৌন সমস্যা আছে তারা এখনি এই পোস্ট দেখুন,কিভাবে যৌন ক্ষমতা ...1151 Translate this page Sep 26, 2018 - ধরুন আপনি অনেক দিন যৌন মিলন করেন না, আপনার পার্টনারের সাথে অনেক দিন পর যৌন মিলন করতে গিয়ে উত্তেজনায় দ্রুত বীর্য বের হয়ে আসলো। এটি স্বাভাবিক , এতে .... যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি, যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখা, বীর্যের মান উন্নয়ন, যৌন শক্তি বৃদ্ধি করা ইত্যাদির জন্য কিছু প্রাকৃতিক খাবার অবশ্যই আছে। (নিচের জবাবটি দেখুন) … আপনার স্ত্রীকে দ্রুত যৌন উত্তেজনা ও তৃপ্তি দিবেন, দেখুন… – bdbarta248/.../আপনার-স্ত্রীকে-দ্রুত-যৌ... Translate this page আপনার স্ত্রীকে দ্রুত যৌন উত্তেজনা ও তৃপ্তি দিবেন, দেখুন… আপডেট: ডিসেম্বর ৭, ২০১৮. ফেইসবুক শেয়ার করুন ... তারা এও জানেন না কিভাবে স্ত্রীকে আদর করতে হয়। মেয়েদের যখন যৌন সুখ লাভের শুরু হয়, পুরুষের তখন সেক্স ... যোনিমুখের প্রবেশের মুখের উপর দিকে বোঁটার মতো একটি স্থান পাবেন। ওটাতে ঘর্ষণ করলে নারীদের যৌন উত্তেজনা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। রাগমোচন নিয়ন্ত্রণ - উইকিপিডিয়াwiki/রাগমোচন_নিয়ন্ত্রণ Translate this page এভাবে রাগমোচন-কে বিলম্বিত করে সঙ্গমের সময় বৃদ্ধি করা যায়। পুরুষরা যখন এই কৌশলটি চর্চা করে, তখন এই রাগমোচন নিয়ন্ত্রণ করার ফলে তারা সরাসরি যৌন উত্তেজনা উপভোগ করতে পারে; কিন্তু যেহেতু বীর্যপাত হয় না, তাই পুরুষরা কোন বিরতি ছাড়াই যৌন উত্তেজনা উপভোগ করতে পারে। দীর্ঘক্ষণ ধরে রাগমোচন করার ফলে যখন কোন পুরুষ বীর্যপাত করে তখন তাঁর ... Missing: কিভাবে ‎| ‎Must include: ‎কিভাবে নারীরা রাতে আর পুরুষরা সকালে যৌন উত্তেজনা বোধ করেন,...-195136 | কালের ... Mar 5, 2015 - ৪. সকাল ৮টা : পুরোপুরি সজাগ হওয়ার পর স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের ক্ষণ বাড়তে থাকে এবং সেক্স হরমোনের প্রভাব করতে থাকে। ৫. দুপুর ১২টা : এ সময় সুন্দরী রমনী দেখলে মস্তিষ্কে ভালো বোধ হয়। তবে তখন এন্ডোফিনস হরমোনের নির্গত হয়। তবে এ সময় সেক্স হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধিতে বেশ সময় ব্যয় হয়। ৬. দুপুর ১টা : এ সময় নারীরা কোনো সুদর্শন ... Searches related to দেখুন কিভাবে উত্তেজনা বৃদ্ধি করতে হয় কি খেলে হরমোন বৃদ্ধি পায়
পুরুষত্ব বৃদ্ধির উপায়
ভ্যায়াগ্রার
কি খাবার খেলে শরীরে শক্তি হয়
কাম শক্তি বৃদ্ধির উপায়
রতি শক্তি বৃদ্ধির উপায়
কি খাবার খেলে হরমোন বাড়ে
কি খেলে বীর্য তৈরি হয়
Page navigation 1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 Next
0 notes
tatkatotka · 3 years ago
Text
আমলকি খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা জানলে সারাবছরই আমলকিকে খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে পারবেন না।
আমলকি খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা জানলে সারাবছরই আমলকিকে খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে পারবেন না।
ভেষজ গুণে ভরপুর সবুজ ও হলুদ বর্ণের গোলাকৃতি ফলের নাম হল আমলকি। অতিপরিচিত এই ফলটির খ্যাতি সমগ্র বাংলা জুড়ে। সারাবছর ধরে দেখা মিললেও শীতের সাথে এই ফলটির যেনো রয়েছে আলাদা সম্পর্ক । বাংলা কাব্য -কবিতা – উপন্যাসে তাই শীতের বর্ণনায় বারবার দেখা মিলেছে আমলকির। আমলকির ইংরেজি নাম ( Amla ), আর বৈজ্ঞানিক নাম ( Phyllanthus emblica )। আমলকির ফল ও পাতা উভয়ই ওষধি কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ঔষধি গুণে ভরপুর…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
chotpotdotcom · 7 years ago
Text
বাদাম খান প্রতিদিন - চটপট - এসো নিজে করি
বাদাম খান প্রতিদিন
Tumblr media
বাদামকে একটি ফল হিসেবেই গণ্য করা হয়। প্রতিদিন এক মুঠো বাদাম খাবার তালিকায় যোগ করুন। একে পুষ্টিবিদরা হেলদি ডায়েট মনে করে থাকেন। খুব সুপরিচিত এই বাদাম কয়েক রকমের পাওয়া যায়। যেমনঃ কাজুবাদাম,পেস্তা বাদাম, আখরোট, হ্যাজেলনাট ইত্যাদি। সব কয়টাই অনেক টেস্টি ও স্বাস্থ্যকর। কোথাও গেলেন খাবার কিছু না পেলে, এ...
আরও প��়ুন
0 notes
ctnews7 · 6 years ago
Text
১৫ টি প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস
১৫ টি প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস
স্বাস্থ্য ডেস্কঃ স্বাস্থ্যসচেতনতায় আমাদেরকে একটু বেশি সক্রিয় হওয়া সবসময়ই উচিত। কেননা স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল কথাটি মিথ্যে নয়, তাই আপনি নজর রাখুন সাস্থ্যের প্রতি। এখন থেকে মেনে চলুন সাস্থ্য রক্ষায় উপকারী সব নিয়মগুলো।
১৫ টি প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস
১) আপনার ত্ব��ের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে নিয়মিত প্রতিদিন ১৫ গ্রাম করে মৌরি চিবিয়ে খান। এতে করে দেখা যাবে খুব কম সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে…
View On WordPress
0 notes
lekhokclub · 6 years ago
Text
স্বাস্থ্য ও সুস্থতা
Í প্রতিদিন সুস্থ্য ও রোগমুক্ত থাকার জন্য করণীয় (টিপস) সুস্থ থাকতে কে না চাই?সবাই!কিন্তু ফ্রীতে!অর্থাৎ সব ধরণের খাবার খাবো, অনিয়মে
The post স্বাস্থ্য ও সুস্থতা appeared first on Lekhok.club.
from WordPress https://www.lekhok.club/2019/03/21/%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%93-%e0%a6%b8%e0%a7%81%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%a4%e0%a6%be/
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
“চেহারায় তারুণ্য ধরে রাখতে ১৫ টিপস” সতেজ-তারুণ্যদীপ্ত চেহারা পাওয়ার আকাঙক্ষা কার না আছে? কিন্তু সবার এই আকাঙক্ষা কি পূরণ হয়? সময়ের স্রোতে ব্যস্ততার ছুটন্ত ঘোড়ায় চেহারার দিকে খেয়াল রাখার ফুসরত ক’জনার হয়ে থাকে। কিন্তু কিছু উপায় অবলম্বন করলে সহজেই নিজেকে সতেজ ও তারুণ্যদীপ্ত রাখা যায়। ১. প্রতিদিন স্বাস্থ্য সম্মত, প্রষ্টিকর খাবার খান এবং পানি পান করুন। সঠিক পুষ্টি হলো তরুণ দর্শন হওয়ার এবং দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন যাপনের শ্রেষ্ঠ উপায়। ২. প্রতি সপ্তায় একবার বাষ্পস্নান করুন। বাষ্পস্নান সপ্তাহে একবার করলে ত্বকে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয় এবং মুখে সব স্বাস্থ্যকর পুষ্টি উপকরণ পৌছে যায়। দেখতে ভালো লাগে, চেহারায় তরুণ দর্শনভাব আসে। বাষ্পস্নানে ত্বক হয় কোমল, সুকোমল এবং তত্ক্ষনাত্ স্বাস্থ্যকর দীপ্তি আসে চেহারায়। ৩. মুখ মন্ডল অন্তত: দিনে দুবার ধুয়ে নিন আলেতাভাবে একটি নরম রুমাল দিয়ে। সপ্তাহে একদিন মুখ ঘষে নিন। মৃত ত্বক কোষ ঝরে যাবে, ময়েশ্চারাইজ করুন নিয়মিত। ৪. ব্যবহার করুন ভালো মানের সানস্ক্রিন। এসপিএফ ৩০+, ত্বককে ক্যান্সার থেকে সুরক্ষার জন্য। ৫. দেহ গঠন, আকৃতি ও পেশির টোন উন্নত করার জন্য ব্যায়াম করুন নিয়মিতভাবে। এরোবিক হলো হূদযন্ত্রের ব্যায়াম এবং এনারোবিল হলো শক্তি নির্মাণ ব্যায়াম, যাতে সুঠামদেহ, ক্ষীণ ও সুখ অনুভব হয় দীর্ঘকাল। ৬. নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গীর বদলে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী গ্রহণ করতে শিখুন। যে ভাবে ভাবেন, তাহাই চেহারায় প্রতিফলিত হয়। ভ্রুকোঁচকালে ত্বকে ভাজ পড়তে পারে দ্রুত সময়ের মধ্যে। হাসলে তত ভাজ পড়ে না। তাই ভ্রুকোচকানো চেহারা মোটেই দৃষ্টি সুখকর নয়। ৭. কিছু নতুন, নতুন কিছু শিখুন। জীবন পরিচ্ছর্ন হলে দেখাবে ভালো, চেহারায় আসবে উত্তম ভাব।। ৮. কখনই ধূমপানে অভ্যস্ত হবেন না। অক্সিজেন হলো আমাদের শ্রেষ্ঠ বন্ধু। ধূমপান করা ঠিক না, কারণ ধূমপান ছেড়ে দেওয়া অনেক সময় কঠিন হয়। অনেক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে ধূমপানে কোটি কোটি ফ্রিরেডিকেল অবমুক্ত হয়, যা আমাদের শরীর ও ত্বকের জন্য ভালো নয়। ফি রেডিক্যাল দেহকোষ যে কোন পর্যায়ে থাক, এদের বিনাশ করেই। ত্বকের কোষগুলোকে সংকুচিত করে, চেহারাকে ফ্যাকাসে করে ফেলে। ৯. অনেককে বুড়ো দেখায় তাদের কেশ বিন্যাসের কারণে। নিজেকে তরুণ দর্শন করে তুলতে হলে ট্রেন্ডি হতে পারে। চলতি হাওয়ার পন্থি হতে হবে। দীর্ঘ দিন যে কেশবিন্যাস করে এসেছেন একে বদলাতে হবে। ১০. মেকআপ হতে হবে হাল���া। হালকা ময়েশ্চারাইজিং, সজল ত্বক উজ্জ্বল করা প্রসাধনী ব্যবহার করুন। এটির উপর হালকা পাউডার, চিবুকে পিংক ব্রাশ করে নিতে পারে���। ১১. আইটোন হবে স্বাভাবিক এবং নরম-কোমল। ১২. এমন লিপস্টিক ব্যবহার করতে হবে যাতে দাঁতের সারি দেখায়। শুভ্রসাদাব্ সাদা দাতের সারি থাকলে তরুণ দেখায়। শুভ্রদাতের সারি পেতে হলে নিয়মিত দাঁত মাজুন, পরিষ্কার রাখুন, মাঝে মাঝে ডেনটিস্টের কাছে যান। ১৩. প্রতি সপ্তায় একবার ময়েশ্চারাইজিং, ফেশিয়াল করতে পারেন। তানা পারলে মাসে একবার করুন। তাতে ত্বকের টোন ভালো হয়। বিউটি পার্লারে না গিয়ে পারলে ঘরে মধুমাস্ক করুন। ১৪. নখগুলো নিয়মিত কেটে সাফ সুতরো রাখুন। ১৫. হাত সব সময় ময়েশ্চারাইজ করে রাখুন। শুষ্ক হাত আসলে বুড়ো লাগে।
0 notes