আমি কয়েক বছর ঢাকাস্থ সুইজারল্যান্ড দূতাবাসে একটা সিনিয়র পদে কর্মরত ছিলাম। সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মহোদয় ও অন্যান্য ডিপ্লোম্যাটদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতাম, এবং প্রায়ই তাঁদের বাসার পার্টিতে যেতে হত। বেশ ভাল লাগত। অবশ্য এর আগেও, ও বলতে গেলে আমার সমগ্র কর্মজীবন বিদেশীদের সাথে কাজ করতে হয়েছিল। জাতিসংঘেও ছিলাম কয়েক বছর। যাহোক, আমার সুইস কলিগদের প্রসঙ্গে আবার ফিরে আসি। তাঁদের একটা প্রিয় খাবার ছিল আমাদের দেশের সামান্য দু-টাকা (তখন) দামের সিঙ্গারা।
আমাদের অফিসে প্রতিদিন সকাল দশটার দিকে একটা টি টাইম ছিল। সেই টি টাইমে অবশ্যই সিঙ্গারা থাকত। প্রতিদিন কেউ না কেউ এটা পালাক্রমে আনাতেন, আর সবাই খেতাম। তখন দেখতাম সুইসরা এই সিঙ্গারা বেশ পছন্দ করে খাচ্ছেন। কারণ, এর ভিতর আলু বা সব্জি থাকে, এটা তাঁদের রুচির সাথে যেত।
তাঁরা সিঙ্গারা খান দেখে মাঝে মধ্যে আমরা মিষ্টিও অফার করতাম, কিন্ত তাঁরা মিষ্টি, মানে চমচম, রসগোল্লা, সন্দেশ, যাই হোক, সেগুলো মোটেও পছন্দ করতেন না, বলা চলে ছুঁয়েও দেখতেন না। এমনিতেই তাঁরা স্বাস্থ্য সচেতন, মিষ্টি খেতেন না। মিষ্ট দ্রব্যের মধ্যে শুধু কেকটা খেতেন। তাও সে কেক তৈরি হত তাঁদের বাসায়।
যাহোক, সিঙ্গারা তাঁদের এত পছন্দ হয়েছিল যে সুইস মহিলা কলিগরা এর রেসিপি শিখে অনেকে বাসায় বানানোর চেষ্টা করেছিলেন। বলতেন, সুইজারল্যান্ডে ফিরে এটা তাঁরা প্রমোট করবেন।
বেশ চমকপ্রদ নয় কি।
0 notes
দুই টাকায় এত কিছু না খেলে মিস করবেন । ঢাকা ফার্মগেটে দুই টাকার হোটেলে সিঙ্গারা জিলাপি পিয়াজু আরো অনেক কিছু না খেলে মিস করবেন
0 notes
আজকের জলখাবার কিছু চটপটা হয়ে যাক, সিঙ্গারা চাট রেসিপি
আজকের জলখাবার কিছু চটপটা হয়ে যাক, সিঙ্গারা চাট রেসিপি
সিঙ্গারা চাট হল একটি জিবে জল আনা চাট যা সিঙ্গারা, ছোলার তরকারি, বিভিন্ন চাটনি এবং মশলা দিয়ে তৈরি করা হয়। সিঙ্গারা, চানা মসলা, বিভিন্ন চাটনি ও মশলা দিয়ে তৈরি মসলাদার চাট রেসিপি। এটি উত্তর ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় চাট স্ন্যাক রেসিপি এবং এটি একটি ভরাট জলখাবার।
সিঙ্গারা চাট একটি সাদা প্লেটে পরিবেশন করা হয় যার উপরে ডানদিকে রাখা সমোসা প্লেট এবং টেক্সট লেওভার।কয়েক মাস আগে, আমি যখন সামোসা বেক করতাম,…
View On WordPress
0 notes
শ্যাওলা ফুল - আব্দুল্লাহ আল মামুন ( কাইকর )
"গরিব মাইনষের সুখ হইলো পৃথিবীর সবচাইতে বড় সুখ। কোনো ঝামেলা নাই। সুখের মইধ্যে অসুখ নাই। দিন আনে দিন খায়। রাইতভর গান গায়-সুর নাই, সংগীত নাই। শুধু গান আছে। মনের গান।"
বই মেলা থেকে কিনে আনা এই বইটির প্রতি তেমন কোন আকর্ষণ টের পাইনি। তবে এর লেখক এর অনেক কথাই আমার ফেসবুক ফিডে মাঝে মাঝে ভেসে আসতে দেখা যেত। এখনো যায়। তাই কৌতূহলপ্রবণ হয়েই লেখককে জানার ইচ্ছা নিয়ে বইটি কিনলাম।
বই শেষ করে বুঝলাম যে লেখককে এটি দিয়ে বুঝা যাবে না। কেননা এই পুরো বইটি গ্রামের পরিচিত আঞ্চলিক ভাষায় লেখা। শুধু এতটুকু বুঝলাম যে লেখক ঠিকই অভিজ্ঞতা থেকে ভালো লিখতে পারেন।
গ্রামের অত্যন্ত সহজ সরল মানুষদের নিয়ে বইটি লেখা। গ্রামের এক পরিবার, অলির মা শাইরুন খাতুন , অলি, তার বউ খোদেজা এবং ২ মেয়ে ও ২ ছেলে (এবং টুনুই, তাদের ছাগল) এর নদীর পারে দারিদ্রের ভাঙ্গা গড়ার জীবন-ই এই গল্পের মুখ্য বিষয়। বইটির আঞ্চলিকতার টান একটা কেমন যেন আন্তরিক অনুভূতির যোগান দেয়। চরিত্রগুলোর নিতান্তই সাধারণ জীবন উপর নিচ দেখতে দেখতে এক পর্যায়ে মনে হলো যেন আমি তাদের একজন। কেন নয়? অলি কেন বুধবার দিন বাজার থেকে সিঙ্গারা নিয়ে আসছে না কিংবা কেন একান্ত সংসার প্রিয় খোদেজা সন্ধ্যা হয়ে গেলেও বাড়ি ফিরছে না তা নিয়ে আমি নিজেই চিন্তামগ্ন হয়ে পড়ছিলাম। পাঠককে এভাবে বই এর সাথে ব্যস্ত রাখতে পারা অবশ্যই একজন লেখকের কৃতিত্ব।
বইটি খারাপ ছিল না তবে বই এর কাভারের লেখাগুলো আগেই আমার জন্য বইটির সমাপ্তি নষ্ট করে দিল। নদীর পার নিয়ে লেখা কোনো গল্পের বই এর কাভারের পেছনে যদি "অন্ধকারে কাউরে মরতেও দেখতাছি না" উক্তি করে লেখা থাকে তাহলে আমার কল্পনার কাছে আমি খুব বেশি কিছু বাকি রাখতে পারলাম না। যা ভাবলাম, শেষে গিয়ে তাই হলো। তবে তা মোটেও চরিত্রগুলোর জন্য তৈরি হওয়া মায়া কমায় দেয় নি। হয়তো অন্য কোনো বই এ আমি তাদেরকেই অন্য কোনো সমাপ্তি পেতে দেখতে চাই।
বনানি কবরস্থান পড়তে ইচ্ছুক। এই নামটিও কৌতূহল সৃষ্টি করতে সফল। একজন লেখক হিসেবে পাঠকের মনে কৌতূহল সৃষ্টি করাটাই হয়তো প্রথম সাফল্য।
4 notes
·
View notes
রবিবার, ৬ নভেম্বর ২০২২
গরম গরম সিঙ্গারা আর সামনে সিসিমপুর। সাথে কাঁচামরিচ-ধনেপাতার চাটনি আর টমেটো সস। সন্ধ্যার জন্য জমজমাট এক কম্বিনেশন। সঙ্গে দুধ চা থাকলে ভালো হতো। এটার মাল-মশলা বেশি করে আনে না তাই দুইদিন পর পর শেষ হয়ে যায়।
এবার বাসা থেকে আসার পর সকালে ডাইনিং এর নাস্তা খেতে একটুও ইচ্ছা করে না। আর যেই ঘুম দেই! এখন মনে হয় দশটায় ঘুম থেকে উঠলেও আমার ঘুম পুরায় না। ইচ্ছা করে আরো ঘুমাই, আরেকটু বিছানায় পরে থাকি।
আজকের সন্ধ্যাকাশটা খুবই সুন্দর। লাল একটা আভায় ঢাকা। পুকুর পাড়ের ঐখানটাতে একবার ঘুরে আসতে পারলে ভালো হত এই সময়টায়।
আর শীতকাল আসতেছে। তাই আমাদের মাঠের নতুন সংযোজন হলো এই ব্যাডমিন্টন কোর্ট। খেলতে না পারি, বসে বসে সবার খেলাটা অন্তত দেখবো।
আমার কানের অবস্থা ভালো। যদিও সন্দেহ এখনো দূর হয় নাই যে আসলে ভেতরে ইয়ারফোনের বাড টাই কিনা। সকালে ঘুম থেকে উঠে আর রাতে ঘুমানোর সময় এগুলো ভেবে খুবই দম বন্ধ লাগে। ভয়ংকর রকমের দম বন্ধ অবস্থা শুরু হয়। জানি না কি হবে!
পরশু স্ট্যাট পরীক্ষা। পড়া এখনো শুরু করি নাই। ভালোই লাগতেছে না এসব হাবিজাবি সূত্র বুঝে বুঝে প্র্যাকটিস করতে। শুধু কালকের দিনটাই আছে। দেখি এখন পড়তে বসবো। ছয়টা বাজে ঠিক নয়টায় আবার নেটে আসবো। টাটা।
3 notes
·
View notes
ভেটকি ফ্রাই হোক কিংবা কবিরাজি কাটলেট কলকাতার কোথায় পাবেন বেস্ট ফিশ ফ্রাই?
কলকাতা, যেটি "সিটি অফ জয়" নামে পরিচিত, সেখানে থাকা বাঙ্গালীর মাছের প্রতি ভালবাসা এবং নানান রকমের সুস্বাদু মাছের পদ নিয়ে গর্বিত এই শহর। কোলাহলপূর্ণ বাজার থেকে শুরু করে রাস্তার ধারের স্টল, তাজা ভাজা মাছের সুবাস বাতাসকে ভরিয়ে দেয়।
কলকাতা মানেই সেখানকার স্ট্রিট ফুড, মোমো, পাপড়ি চাট, ফুচকা, ঘুগনি, সিঙ্গারা, তেলেভাজা, আরও কতকি। কিন্তু বাঙ্গালীরা যেটা খুবই পছন্দ করে সেটা হল কলকাতার সুস্বাদু ফিশ ফ্রাই। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেনা কোথায় পাবেন উত্তর কলকাতার সেরা ফিশ ফ্রাই অথবা দক্ষিণ কলকাতার সেরা ফিশ ফ্রাই?
Also, do watch this related video down below
কিছু কিছু নাম করা ফিশ ফ্রা-এর দকান আছে যেমন, আপনজন রেস্তরাঁ, নিরঞ্জন আগার, আরও অনেক রয়েছে। কিন্তু এইগুলি কোথায় অবস্থিত? কিভাবে যাবেন এই সকল ফেমাস ফিশ ফ্রাইের লোকেশান গুলিতে এবং আরও ভালো ও নামকরা ফিশ ফ্রাইের দকানের খোঁজ জানতে এখুনি ক্লিক করুন best fish fry in kolkata
0 notes
আবরারের খোলা চিঠি
শফিউল বারী রাসেল
মাগো আমি কতো কাকুতি মিনতি করলাম
আমার অপরাধের কথাটা জানতে চাইলাম।
কেউ কোন উত্তরই যে দিলো না মা গো আমায়
সন্দেহে মাঝরাতে এমন নির্দয়ভাবে পেটায়।
কেউবা মারে চর কিল কেউবা মারে ঘুষি লাথি
কেউ লাঠি রড দিয়ে ভাঙ্গলো এসে বুকের ছাতি।
পিপড়ার মত আমাকে পিষে মেরে ফেলেছে
আমায় নিয়ে ওরা যেনো সব ফুটবল খেলেছে।
মাগো চেয়ে দেখো মাগো চেয়ে দেখো একবার
তোমার সেই খোকা আজ পৃথিবীতে বেঁচে নেই আর।
মাগো জানো এভাবে মেরেছে যারা আমায়
তারা যে ছিলো ক্ষমতাসীন দলটার বড় ভাই।
ক্যান্টিনে বসলে এগিয়ে দিতাম ডালের বাটি
কিংবা দুরে পরে থাকা ভরা নুনের খুটি।
যেখানেই দেখা হতো ঠুকেছি তাদের সালাম
তাঁদের একজনকে তো টিউশনিও দিয়েছিলাম।
বলেছিলেন আমায় পুরান ঢাকাতে খাওয়াবেন
বেতনটা হাতে পেলে কক্সবাজার নিয়ে যাবেন।
সেদিন আর কোনদিন আসবে না ফিরে কভু মা
হয়তোবা তাঁদের এইসব মোটেও মনে ছিলো না।
কী করেই বা মনে রবে সে সময় আছে কী
চোখেতে ক্ষোভের আগুন মুখে হায়েনার হাসি।
দেশপ্রেমের সে পোষ্টটাকে ভারতের পা চাটারা
ভারত বিদ্বেষী আখ্যায় চটিয়ে দিলো তারা।
অসুরের শক্তি গায়েতে করে তারা সঞ্চয়
তিলকে তাল বানাতে তাঁরা নিলোনা যে সময়।
নির্মমতায় কার থেকে কে থাকবে আজ এগিয়ে
আমার উপর চললো প্রতিযোগীতা তাই নিয়ে।
বেমালুম ভুলে গেলো ছিলাম কতোটা কাছের
সাপের মত পিটিয়ে কসরত দেখালো হাতের।
এই হলেরই একই ঘরে এক টেবিলেই খেতাম
একই লাইব্রেরীতে একসাথেই সবাই তো পড়তাম।
ক্যান্টিনের সিঙ্গারা কী আয়েশে সবাই খেতাম
একই ক্লাসে সবার সাথে ক্লাশও করতে যেতাম।
সেই আমাকে কেমন করে এমনভাবে মারলো
কী করেইবা তাঁরা এতো বর্বর হতে পারলো।
আমি তো আর দেশদ্রোহী রাজাকার ছিলাম না
মানুষ এতো অমানুষ হয় বলো কী করে মা।
বাপকে বলো কষ্ট করে টিউশনির টাকাটা
আমার কাছে আর কখনো পাঠাতে হবেনা।
সময় ধরে বাপকে ঔষুধগুলো খাইয়ে দিও
চোখের জল মুছে ফেলে নিজেকে সামলে নিও।
ছোটনকে বলো এখন থেকে আমার সবই ওর
অংকে কাঁচা তাই ওর জন্য রেখে দিও টিউটর।
ঠিক করে নিও তোমার নষ্ট শেলাই মেশিনটা
বাড়তি আয়ের জন্য, ফেরাতে দুখেরই দিনটা।
বলে দিও মনাকেও আমি আর ফিরবো না
আমার অপেক্ষাতে যেনো বসে আর থাকে না।
ভুল করেও সে যেনো একফোটা জল ফেলে না
বলে দিও তবে এই আত্মা শান্তি পাবে না।
আবরারের বিচার চেয়ে মানববন্ধন অথবা
করে সংবাদ সম্মেলণ; মাইক্রোফোনে কাঁদবে না।
শোককে আজ শক্তিতে পরিনত করে তুমি
বর্জ্রকন্ঠে কাঁপিয়ে দিও অশান্ত ভুমি।
ওরা যে পদ পদবী আর পদকের মোহতেই
নির্মম হত্যা করেছিলো তোমার এই ছেলেকেই।
সুখের নামে লোভের একটা অন্তহীন যন্ত্রনায়
উপরওয়ালার ইচ্ছায় ফেঁসে যাবে ওরা সবাই।
আর কোন কথা নয় ফিরে যাও মা আপন ঘরে
ছোটনকে বুকে নিয়ে কেঁদে নিও খুব করে।
তবু মানুষের সামনে আর কেঁদো না মা দোহায়
কে তোমায় বুঝবে মা, আসল মানুষ পাবে কোথায়?
মানুষ থাকলে কী দীর্ঘ হতো মৃত্যুর এই মিছিল
ঝাপিয়ে পড়তো কী আর বোনের উপর শকুন-চিল।
খুবলে খুবলে খেতো কী লাল সবুজের পতাকা
রক্তাক্ত আর হতো কী স্বপ্নের এই জনপদটা।
অপমৃত্যু হতো কী আর অগণিত স্বপ্নের
বুক খালি হতো কী বলো অসংখ্য মায়েদের।
তাই বলছি মা কেঁদে কেটে এতোটুকু লাভ নেই
আমার মতো হাজারো আবরার আবার জন্মাবেই।
আবার হয়তো সেও সত্য বলাতে হবে খুন
একটা সময় দেখো ওই জোকের মুখেও পরবে নুন।
জানি না এর শেষ কখন আর কোথায় কেমনে হবে
কে ধরবে এর হাল তাও জানিনা, কে পাশে রবে।
অনেক কথা বলেছি এবার আমি ফিরে যাই
আমার মতো যারা তাদের সাথে দোস্তি পাতাই।
এপারে নতুন করে মরতে চাই না আমি আর
মানুষ হতে চাই আজ স্বপ্ন ছিলো যেমন তোমার।
মেরুদন্ড খাড়া করে আবার দাঁড়াতে চাই
আমি আবরার আবার জাগবো বিপ্লবেরই নেশায়।
1 note
·
View note
বাকিতে সিঙ্গারা না দেওয়ায় গরম তেলে ঝলসে দিল বিক্রেতাকে
সময় সংবাদ রিপোর্টঃ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে বাকিতে সিঙ্গারা না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত ��য়ে রাব্বি শিকদার (৩০) নামে এক ক্রেতা গরম তেল ঢেলে এক পুরি-সিঙ্গারা বিক্রেতার শরীর ঝলসে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাৎক্ষণিক বিক্রেতা রিপন মিয়াকে কর্ণগোপ এলাকার ইউএসবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার রাত আটটার দিকে উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নের টঙ্গীরঘাট এলাকায় ঘটে এ ঘটনা। দগ্ধ রিপন মিয়া উপজেলার…
View On WordPress
0 notes
Jalpaiguri News | একই স্বাদ, কামড়ালেই মচমচে শব্দ! ১০০ বছর ধরে জলপাইগুড়ির প্রিয় বিশ্বনাথের কচুরি – News18 Bangla
জলপাইগুড়ি : খাদ্যরসিক বাঙালির কয়েকটি খাবারের প্রতি একটা মোহ আছে। তার মধ্যে গরম গরম মুচমুচে হিংয়ের কচুরি অন্যতম। কোনও অনুষ্ঠানে মিষ্টির প্যাকেট হোক কিংবা বাড়িতে কেউ এলে তাকে আপ্যায়ন। সিঙ্গারা-কচুরি-মিষ্টি পরপর এই নামগুলোই মাথায় আসবেই। অনেকের আবার নিজস্ব প্রিয় কিছু দোকান থাকে। সেখানে সকাল বিকেল ভিড় লেগেই থাকে খাদ্যরসিকদের।
মাঝে মাঝে লম্বা লাইনও পড়ে যায়। বিশেষত মিষ্টির দোকানে আলাদা করে লেখাই…
View On WordPress
0 notes
তীব্র গরম ও সুস্থতা। (শেষ)
** কি খাবার খাবেন না।
# এই সময়ে তৈলাক্ত-মশলাদার খাবার একেবারেই খাবেন না। অতিরিক্ত ভাজা পোড়া, পুরি, সিঙ্গারা, সমুচা, অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। ফাস্ট ফুড পুরোপুরি বাদ দিবেন।
# চা, কফি ইত্যাদি শরীরে পানি শূন্যতা তৈরি করে তাই যতটা সম্ভব এই গরমে এ দুটি পানীয় এড়িয়ে চলবেন। দুধ মিশ্রিত চা ও কফি অবশ্যই বর্জন করবেন।
# মাংস জাতীয় খাবার কম খাবেন। কম তেল ও মসলা দিয়ে রান্না করা মাছের ঝোল এবং নানা রকমের সবজির তরকারী খাদ্য তালিকায় নিয়ে আসবেন।
# অতিরিক্ত চিনিযুক্ত শরবত বা রাস্তার পাশের রঙিন শরবত এড়িয়ে চলুন। এতে শারিরীক নানাবিধ সমস্যা বাড়তে পারে।
# তেঁতুলের শরবত বেশ পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর পানীয়।শরীর ঠান্ডা রাখতে এটি একটি অসাধারণ খাবার বা পানীয়।
# তোকমা ও ইসবগুলের ভুসির শরবত খান।
এ তো গেল খাবার-দাবারের বিষয়।
এবার মনোযোগ দিয়ে শোনেন; ঘর ঠান্ডা রাখতে অবশ্যই এয়ার কন্ডিশনার চাই কিন্তু ঘরে এয়ার কন্ডিশনার (এসি) না থাকলেও সমস্যা নেই। ঘরের ভেতর ফ্যানের নীচে একটি পানি ভর্তি গামলা বা বালতি রাখুন, প্রয়োজনে বালতি বা গামলায় কিছু বরফের টুকরো দিন। এটা আপনার ঘরকে ঠাণ্ডা করবে। তবে, ঘরে ছোট বাচ্চা থাকলে যথাযথ সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিতে ভূলবেন না।
(শেষ)
(লক্ষ্য করুনঃ এটি কেবলমাত্র একটি স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক পোস্ট। আপনার যে কোন শারীরিক সমস্যার জন্য একজন রেজিষ্টার্ড বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।)
0 notes
সিঙ্গারা স্যান্ডউইচ
সিঙ্গারা স্যান্ডউইচ রেসিপি ছবির সাথে – সামোসা স্যান্ডউইচ মুম্বাইয়ের বিখ্যাত স্ট্রিট ফুড ডিশগুলির মধ্যে একটি। সামোসা কিছু সবজির সাথে পাউরুটির স্লাইসে ভরে তারপর গ্রিল বা টোস্ট করা হয়। এটি যেমন সুস্বাদু তেমনি ভরাট। মুম্বাইতে, সামোসা প্রায়ই পাউ বা রুটির সাথে খাওয়া হয়। তাই আপনি সামোসা পাভ, সমোসা বার্গার এবং সিঙ্গারা স্যান্ডউইচের মতো স্ন্যাকস পান।
সিঙ্গারা স্যান্ডউইচ বানানো খুব সহজ। আপনার যা…
View On WordPress
0 notes
পানিফলের ৮ টি ঔষধি ও পুষ্টিগুণ | জেনে নিন পানি ফলের উপকারিতা #shorts #short #trending #viral জলাশয়ে চাষ হয় বলে পানিফল নামে খ্যাত। পানি ফলের আরেকটি নাম শিঙ্গাড়া। দেখতে সিঙ্গারার মতো-তাই জামালপুরে পানিফল সিঙ্গারা নামে বেশি পরিচিত। এ ফলে কোনো বীজ নেই। লতাপাতার মতো সারা বছরই দেখতে পাওয়া যায়। নিচু এলাকায় মৌসুমি ফসল হিসেবে পানি ফল চাষ করা হয়। মৌসুমে প্রতি জমি হতে ২-৩ বার পানি ফল আহরণ করা হয়। এটি কাঁচা এবং সিদ্ধ উভয় প্রকারে খাওয়া যায়। পানসে ও সস্তা হলেও পানিফলের রয়েছে প্রচুর উপকারিতা। এটি ��লকারক। এটি যকৃতে�� প্রদাহনাশক ও উদরাময় রোগ নিরাময়ক। এটি যৌন শক্তিবর্ধক ও ঋতুর আধিক্যজনিত সমস্যায় উপকারী। পিত্তজনিত রোগনাশক ও রক্ত দাস্তবন্ধকারক। পানিফল প্রস্রাববর্ধক, শোথনাশক ও রুচিবর্ধক। দীর্ঘকাল থেকেই এটি ঔষধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। পানিফলের উৎপাদন খরচ একেবারেই কম। ভাদ্র মাস থেকে গাছে ফল আসা শুরু করে এবং পরিপক্ব হয়ে আশ্বিন-কার্তিক মাসে ফল বিক্রি শুরু হয়। চলে অনেক দিন। প্রতি সপ্তাহে ফল তোলা যায়। বন্ধুরা , ভিডিও টা ভালো লাগলে Like, Comments, Share and Subscribe করে দিও..... ----------------------------------------------------- #পানিফল #waterfall #waterchestnut #heltech4u #trending #viral #shortsfeed #viralshortsvideo #viralshorts #youtubeshorts #healthylifestyle #health #healthy #healthtips #selfcare Like | Share | Subscribe * Subscribe Now On Youtube - https://bit.ly/2PHOhWW * Follow Now On Facebook - https://ift.tt/NmRuMPl Related Tags: জেনে নিন পানি ফলের উপকারিতা | Know the Benefits of Water Fruit Pani Foler Upokarita.পানি ফলের উপকারিতা পানি ফলের ৭টি ঔষধি ও পুষ্টিগুণ!||Pani Foler Upokarita||পানি ফলের উপকারিতা "পানিফল" খেলে কী হয় ?জানতে ভিডিওটি দেখুন। পানিফলের ঔষধিগুণ সম্পর্কে জেনে নিন । পানিফল খেলে শরীরে যা ঘটে । পানিফলের উপকারিতা । Water chestnut পানি ফলের অসাধারন কয়েকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা - Bangla Health Tips পানি ফলের নানা উপকারিতা || Pani Foler Nana Upokarita পানি ফলের অসাধারন কয়েকটি সাস্থ্য উপকারিতা। পানি ফলের উপকারিতা health tips bangla health tips health bangla tips স্বাস্থ্যকর খাওয়া স্বাস্থ্যকর জলের চেস্টনাটসলাইফ ওয়াটারচেস্টনাটের উপকারিতা স্বাস্থ্যকর ওয়াটারচেস্টনাট ওয়াটারচেস্টনাট পুষ্টি ওয়াটারচেস্টনাটস্বাস্থ্য ওয়াটারচেস্টনাট ম্যাজিক ওয়াটারচেস্টনাটসফরহেলথ Vocal: Sayantan Roy Thanks. Heltech4u
[email protected] General Disclaimer: THIS IS FOR OUR EDUCATIONAL PURPOSE PLEASE CONSULT YOUR DOCTOR BEFORE APPLYING ANY REMEDIES.; All the video content published on our channel is our own creativity for information only. We are NOT licensed medical practitioners so always consult professionals in case you need them. Copyright Disclaimer: Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance favor of fair use. by Heltech4U
0 notes
কলিজা সিঙ্গারা এবং ড্রাই চমুচা just uff (at Well Food) https://www.instagram.com/p/CntqXl8BmG9/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
কালীঘাট থেকে বেলুড় মঠ, সিঙ্গারা-কচুরি কলকাতার প্রেমে মাতলেন অনুষ্কা
কালীঘাট থেকে বেলুড় মঠ, সিঙ্গারা-কচুরি কলকাতার প্রেমে মাতলেন অনুষ্কা
ভারতীয় মহিলা দলের প্রাক্তন ক্রিকেটার ঝুলন গোস্বামীর জীবনীচিত্র ‘চাকদহ এক্সপ্রেস’ ছবির শুটিংয়ের জন্য শহরে এসেছেন বিরাট পত্নী তথা বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মা (Anushka Sharma)। কলকাতায় এসেছেন কিন্তু শহর ঘুরে দেখবেন না তাও কি হয়। শ্যুটিংয়ের ব্যস্ততার মাঝে সময় বের করে বেলুড় মঠ গিয়েছিলেন অনুষ্কা। এদিন তাকে হলুদ রঙের সালোয়ার কামিজে গঙ্গাপাড়ে সূর্য নমস্কার করতে দেখা গিয়েছে। অভিনেত্রী কলকাতায় এলে…
View On WordPress
0 notes