#সমুদ্রের রহস্য
Explore tagged Tumblr posts
Text
সমুদ্র আসলে কতটা গভীর?
সমুদ্রের গভীরতা নিয়ে মানুষের জল্পনা-কল্পনা নতুন কিছু নয়। আসলে সমুদ্র কতটা গভীর, তা ভাবলে বিস্মিত না হয়ে পারা যায় না। আমাদের গ্রহের প্রায় ৭১ শতাংশ জায়গা জুড়ে রয়েছে এই বিশাল জলরাশির সমুদ্র। তবে গভীরতার কথা বললে, এর সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান খুবই সীমিত। আজ আমরা আলোচনা করবো, সমুদ্রের গভীরতা সম্পর্কে কিছু মজার এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
youtube
সমুদ্রের স্তরভেদে গভীরতার রহস্য
ধরা যাক, তুমি সমুদ্রের উপকূল থেকে পানির মধ্যে প্রায় ১০ মিটার বা ৩৩ ফুট গভীরে নেমেছো। এই গভীরতায় পৌঁছানোর পরই তুমি বুঝতে পারবে যে, তোমার চারপাশের পানির চাপ বাড়তে শুরু করেছে। প্রতিটি ১০ মিটার গভীরতায় পানির চাপ প্রায় দ্বিগুণ হয়। এই স্তরে এসেই অনেক ডাইভাররা অনুভব করেন, সমুদ্রের আসল রহস্যের শুরু এখান থেকেই।
২১৪ মিটার: নো-ইকুইপমেন্ট ডাইভিং রেকর্ড
২১৪ মিটার গভীরতায় পৌঁছাতে পারলে, তুমি বিশ্বের গভীরতম ‘নো-ইকুইপমেন্ট ডাইভিং’ রেকর্ড ভেঙে ফেলবে। এই গভীরতায় কোনো প্রকার অক্সিজেন সিলিন্ডার বা ডাইভিং গিয়ার ছাড়া ডুব দেওয়া বিশ্বের অন্যতম কঠিন কাজ। মানব শরীর এই চাপ সহ্য করার ক্ষমতা রাখলেও, এর জন্য বহু প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা প্রয়োজন।
৮৩০ মিটার: বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা বিল্ডিং এর সমান গভীরতা
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন, বুর্জ খলিফা, এর উচ্চতা হলো প্রায় ৮৩০ মিটার। যদি তুমি এই গভীরতায় ডুব দাও, তবে তুমি সমুদ্রের গভীরতা সম্পর্কে এক ভিন্ন মাত্রার ধারণা পাবে। বুর্জ খলিফার উচ্চতার সমান গভীরতায় সমুদ্রের তলদেশে পৌঁছানো সত্যিই অবিশ্বাস্য।
১০০০ মিটার: আলোহীন জগতে প্রবেশ
১০০০ মিটার গভীরতায় নেমে গেলে তুমি একেবারে অন্ধকারাচ্ছন্ন জগতে প্রবেশ করবে। এখানে সূর্যের কোনো আলো পৌঁছায় না। এই স্তরে এসে মানব জাতি এখনো তেমন সফলভাবে অভিযান চালাতে পারেনি। এই স্তরে সমুদ্রের চাপ এতটাই বেশি যে সাধারণ সাবমেরিনও ভেঙে যেতে পারে।
১২২০ মিটার: সামরিক সাবমেরিনের গভীরতা
সমুদ্রের সামরিক সাবমেরিনগুলো প্রায় ১২২০ মিটার গভীরতায় চলাচল করে। এটি তাদের অপারেশনাল গভীরতা বলে পরিচিত। এই গভীরতায় সমুদ্রের ��হস্যময় জগতের একটি ভিন্ন রূপ দেখা যায়, যেখানে প্রাণীরাও বিশেষ অভিযোজনের মাধ্যমে বেঁচে থাকে।
৩৮০০ মিটার: টাইটানিকের আবাসস্থল
টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায় সমুদ্রের প্রায় ৩৮০০ মিটার গভীরে। এটি পৃথিবীর অন্যতম প্রখ্যাত জাহাজডুবির ঘটনা। এখানে পৌঁছানোটা সহজ নয়, তবে গভীর সমুদ্রের গবেষণার জন্য এটি একটি আকর্ষণীয় স্থান।
১০,৯৮৪ মিটার: পৃথিবীর গভীরতম প্রাকৃতিক স্থান
পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম প্রাকৃতিক স্থানটি হলো চ্যালেঞ্জার ডিপ। এর গভীরতা প্রায় ১০,৯৮৪ মিটার বা ৬.৮ মাইল। পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পাহাড় মাউন্ট এভারেস্টকে যদি সমুদ্রের মধ্যে ডুবিয়ে দেওয়া হয়, তবুও চ্যালেঞ্জার ডিপের তলদেশে পৌঁছাতে আরও এক মাইলের মতো গভীরতা বাকি থাকবে।
সমুদ্রের রহস্য এখনো উন্মোচিত হয়নি
সমুদ্রের মাত্র ১০ শতাংশেরও কম অংশ আমরা এখনো অনুসন্ধান করতে পেরেছি। বাকি ৯০ শতাংশ এখনো রহস্যে ঘেরা। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে বিজ্ঞানীরা ক্রমাগত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সমুদ্রের মানচিত্র তৈরি করার। তবে এর পূর্ণাঙ্গ রহস্য উদঘাটন করতে এখনও অনেক পথ বাকি।
সমাপনী
সমুদ্রের গভীরতা আমাদের জন্য এক বিস্ময়কর জগৎ খুলে দেয়। এর গভীরতম স্তরে কী লুকিয়ে আছে, তা এখনো আমরা পুরোপুরি জানি না। সমুদ্রের প্রতিটি স্তরে রয়েছে নতুন চ্যালেঞ্জ এবং আশ্চর্যের উৎস। বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এই রহস্যময় জগতকে উন্মোচিত করার জন্য। একদিন হয়তো আমরা এই বিশাল জলরাশির সব রহস্যই জানতে পারবো।
তবে, এতদিন পর্যন্ত সমুদ্রের গভীরতা আমাদের কল্পনার চেয়েও বেশি রহস্যময় রয়ে গেছে।
আরও দেখুনঃ কিভাবে অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা পারস্পরিক সংঘর্ষ ঘটানো হয়?
Tags: সমুদ্রের গভীরতা, সমুদ্র কতটা গভীর, চ্যালেঞ্জার ডিপ, টাইটানিক ধ্বংসাবশেষ, গভীর সমুদ্র গবেষণা, মাউন্ট এভারেস্ট গভীরতা, সমুদ্রের রহস্য, সমুদ্রের স্তর, সমুদ্রের পানির চাপ, সমুদ্রের মানচিত্র, গভীরতম সমুদ্র স্থান, সমুদ্র অভিযানের তথ্য, সমুদ্রের অন্ধকার জগত, সামরিক সাবমেরিন গভীরতা, বুর্জ খলিফা গভীরতা, নো-ইকুইপমেন্ট ডাইভিং রেকর্ড, ডাইভিং গভীরতা, সমুদ্রের প্রাকৃতিক রহস্য, গভীরতম সমুদ্র অভিযান, সমুদ্রের নিচের জীবন #how #deep #ocean #shorts #reels #highlights
#সমুদ্রের গভীরতা#সমুদ্র কতটা গভীর#চ্যালেঞ্জার ডিপ#টাইটানিক ধ্বংসাবশেষ#গভীর সমুদ্র গবেষণা#মাউন্ট এভারেস্ট গভীরতা#সমুদ্রের রহস্য#সমুদ্রের স্তর#সমুদ্রের পানির চাপ#সমুদ্রের মানচিত্র#গভীরতম সমুদ্র স্থান#সমুদ্র অভিযানের তথ্য#সমুদ্রের অন্ধকার জগত#সামরিক সাবমেরিন গভীরতা#বুর্জ খলিফা গভীরতা#নো-ইকুইপমেন্ট ডাইভিং রেকর্ড#ডাইভিং গভীরতা#সমুদ্রের প্রাকৃতিক রহস্য#গভীরতম সমুদ্র অভিযান#সমুদ্রের নিচের জীবন#how#deep#ocean#shorts#reels#highlights#Youtube
0 notes
Text
All the unsolved mysteries of the world, which will make your head spin
It is not possible for anyone to know everything in the whole world. No one knows. So some events, places and some things have remained shrouded in mystery to people for ages, which no one has been able to explain even today. Even science has not been able to provide any correct explanation for those mysteries so far. There are some unusual things in our world, which no one can ever imagine. Some unsolved mysteries that can confuse you. Read More...
#সার্চ ইঞ্জিন-Search Engine#ব্যাখ্যাহীন রহস্য#অমীমাংসিত রহস্য#সমুদ্রের দৈত্যকার প্রাণী#লোচ নেস মনস্টার নেসি#স্কটল্যান্ডের লোচ#লামার পেপমুলার#ASMR#অটোনোমাস সেন্সরি মেরিডিয়ান রেসপন্স#টাইম ট্রাভেলিং করা আইনজীবী#সার্চইঞ্জিন#youtube#bangladesh#tumbiryoutube#tumblr milestone#tumbir#video#for you in full blossom#foryou
2 notes
·
View notes
Text
All the unsolved mysteries of the world, which will make your head spin
It is not possible for anyone to know everything in the whole world. No one knows. So some events, places and some things have remained shrouded in mystery to people for ages, which no one has been able to explain even today. Even science has not been able to provide any correct reasoning for those mysteries so far. There are some unusual things in our world, which no one can ever imagine. Unsolved mysteries of the world that can confuse you. Read More…
youtube
#সার্চ ইঞ্জিন-Search Engine#ব্যাখ্যাহীন রহস্য#অমীমাংসিত রহস্য#সমুদ্রের দৈত্যকার প্রাণী#লোচ নেস মনস্টার নেসি#স্কটল্যান্ডের লোচ#লামার পেপমুলার#ASMR#অটোনোমাস সেন্সরি মেরিডিয়ান রেসপন্স#টাইম ট্রাভেলিং করা আইনজীবী#youtube#foryou#Youtube
1 note
·
View note
Text
লঙ্কা জয়ে বাধা সৃষ্টিকারী সমুদ্রের কাছে অসহায় দশরথপুত্র রামের থেকে ভিন্ন ঐ আদিরাম/আদিপুরুষ পরমাত্মা। তিনি ত্রেতাযুগে মুনীন্দ্র ঋষি রূপে আসেন এবং যাঁর কৃপায় নল, নীলের হাত দিয়ে সমুদ্রে ফেলা পাথর ভেসেছিল।
এই আধ্যাত্মিক রহস্য জানতে অবশ্যই দেখুন সাধনা চ্যানেলে সন্ধ্যা ৭:৩০ টায়।
लंका फतह करने में बाधा बन रहे समुद्र के आगे असहाय हुए दशरथ पुत्र राम से भिन्न वह आदिराम/आदिपुरुष परमात्मा कौन है, जो त्रेतायुग में मुनींद्र ऋषि के रूप में उपस्थित थे एवं जिनकी कृपा से नल नील के हाथों समुद्र पर रखे गए पत्थर तैर पाए थे।
इस आध्यात्मिक रहस्य को जानने के लिए अवश्य देखें साधना चैनल शाम 7:30 बजे।
2 notes
·
View notes
Video
youtube
🌀 অক্টোপাস: রহস্যময় সমুদ্রজীবন 🐙 #অক্টোপাস #জানা_অজানা #সমুদ্রজীবন
অক্টোপাস 🐙 পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান এবং রহস্যময় সমুদ্রজীবদের মধ্যে একটি। জানেন কি, অক্টোপাসের তিনটি হৃদয় ❤️❤️❤️ এবং আটটি বাহু আছে, যা অবিশ্বাস্য কাজ করতে সক্ষম? 🤯 এই ভিডিওতে আমরা জানবো অক্টোপাসের অবিশ্বাস্য ক্ষমতা, তার আশ্চর্য জীবনযাত্রা এবং প্রকৃতির বিস্ময়কর দিকগুলো 🌊। চলুন, সমুদ্রের গভীরে ঢুঁ মেরে জানা-অজানা রহস্য উন্মোচন করি! 🌏✨
📌 ভিডিওটি দেখুন এবং জানুন সমুদ্রের আশ্চর্য এই প্রাণীর সম্পর্কে আরও! 🐟
🔔 সাবস্ক্���াইব করতে ভুলবেন না! নতুন ভিডিওর আপডেট পেতে 🔔
#অক্টোপাস #জানা_অজানা #সমুদ্রজীবন #রহস্যময়প্রাণী #বাংলা_ভিডিও
অক্টোপাস, সমুদ্রজীবন, বাংলা ভিডিও, জানা অজানা, রহস্যময় প্রাণী, প্রাণীজগৎ, সমুদ্রের তথ্য, গভীর সমুদ্র, octopus in bangla
1 note
·
View note
Text
লঙ্কা জয়ে বাধা সৃষ্টিকারী সমুদ্রের কাছে অসহায় দশরথপুত্র রামের থেকে ভিন্ন ঐ আদিরাম/আদিপুরুষ পরমাত্মা। তিনি ত্রেতাযুগে মুনীন্দ্র ঋষি রূপে আসেন এবং যাঁর কৃপায় নল, নীলের হাত দিয়ে সমুদ্রে ফেলা পাথর ভেসেছিল।
এই আধ্যাত্মিক রহস্য জানতে অবশ্যই দেখুন সাধনা চ্যানেলে সন্ধ্যা ৭:৩০ টায়।
लंका फतह करने में बाधा बन रहे समुद्र के आगे असहाय हुए दशरथ पुत्र राम से भिन्न वह आदिराम/आदिपुरुष परमात्मा कौन है, जो त्रेतायुग में मुनींद्र ऋषि के रूप में उपस्थित थे एवं जिनकी कृपा से नल नील के हाथों समुद्र पर रखे गए पत्थर तैर पाए थे।
इस आध्यात्मिक रहस्य को जानने के लिए अवश्य देखें साधना चैनल शाम 7:30 बजे।
0 notes
Text
লঙ্কা জয়ে বাধা সৃষ্টিকারী সমুদ্রের কাছে অসহায় দশরথপুত্র রামের থেকে ভিন্ন ঐ আদিরাম/আদিপুরুষ পরমাত্মা। তিনি ত্রেতাযুগে মুনীন্দ্র ঋষি রূপে আসেন এবং যাঁর কৃপায় নল, নীলের হাত দিয়ে সমুদ্রে ফেলা পাথর ভেসেছিল।
এই আধ্যাত্মিক রহস্য জানতে অবশ্যই দেখুন সাধনা চ্যানেলে সন্ধ্যা ৭:৩০ টায়।
लंका फतह करने में बाधा बन रहे समुद्र के आगे असहाय हुए दशरथ पुत्र राम से भिन्न वह आदिराम/आदिपुरुष परमात्मा कौन है, जो त्रेतायुग में मुनींद्र ऋषि के रूप में उपस्थित थे एवं जिनकी कृपा से नल नील के हाथों समुद्र पर रखे गए पत्थर तैर पाए थे।
इस आध्यात्मिक रहस्य को जानने के लिए अवश्य देखें साधना चैनल शाम 7:30 बजे।
0 notes
Text
লঙ্কা জয়ে বাধা সৃষ্টিকারী সমুদ্রের কাছে অসহায় দশরথপুত্র রামের থেকে ভিন্ন ঐ আদিরাম/আদিপুরুষ পরমাত্মা। তিনি ত্রেতাযুগে মুনীন্দ্র ঋষি রূপে আসেন এবং যাঁর কৃপায় নল, নীলের হাত দিয়ে সমুদ্রে ফেলা পাথর ভেসেছিল।
এই আধ্যাত্মিক রহস্য জানতে অবশ্যই দেখুন সাধনা চ্যানেলে সন্ধ্যা ৭:৩০ টায়।
लंका फतह करने में बाधा बन रहे समुद्र के आगे असहाय हुए दशरथ पुत्र राम से भिन्न वह आदिराम/आदिपुरुष परमात्मा कौन है, जो त्रेतायुग में मुनींद्र ऋषि के रूप में उपस्थित थे एवं जिनकी कृपा से नल नील के हाथों समुद्र पर रखे गए पत्थर तैर पाए थे।
इस आध्यात्मिक रहस्य को जानने के लिए अवश्य देखें साधना चैनल शाम 7:30 बजे।
0 notes
Text
লঙ্কা জয়ে বাধা সৃষ্টিকারী সমুদ্রের কাছে অসহায় দশরথপুত্র রামের থেকে ভিন্ন ঐ আদিরাম/আদিপুরুষ পরমাত্মা। তিনি ত্রেতাযুগে মুনীন্দ্র ঋষি রূপে আসেন এবং যাঁর কৃপায় নল, নীলের হাত দিয়ে সমুদ্রে ফেলা পাথর ভেসেছিল।
এই আধ্যাত্মিক রহস্য জানতে অবশ্যই দেখুন সাধনা চ্যানেলে সন্ধ্যা ৭:৩০ টায়।
लंका फतह करने में बाधा बन रहे समुद्र के आगे असहाय हुए दशरथ पुत्र राम से भिन्न वह आदिराम/आदिपुरुष परमात्मा कौन है, जो त्रेतायुग में मुनींद्र ऋषि के रूप में उपस्थित थे एवं जिनकी कृपा से नल नील के हाथों समुद्र पर रखे गए पत्थर तैर पाए थे।
इस आध्यात्मिक रहस्य को जानने के लिए अवश्य देखें साधना चैनल शाम 7:30 बजे।
0 notes
Text
লঙ্কা জয়ে বাধা সৃষ্টিকারী সমুদ্রের কাছে অসহায় দশরথপুত্র রামের থেকে ভিন্ন ঐ আদিরাম/আদিপুরুষ পরমাত্মা। তিনি ত্রেতাযুগে মুনীন্দ্র ঋষি রূপে আসেন এবং যাঁর কৃপায় নল, নীলের হাত দিয়ে সমুদ্রে ফেলা পাথর ভেসেছিল।
এই আধ্যাত্মিক রহস্য জানতে অবশ্যই দেখুন সাধনা চ্যানেলে সন্ধ্যা ৭:৩০ টায়।
लंका फतह करने में बाधा बन रहे समुद्र के आगे असहाय हुए दशरथ पुत्र राम से भिन्न वह आदिराम/आदिपुरुष परमात्मा कौन है, जो त्रेतायुग में मुनींद्र ऋषि के रूप में उपस्थित थे एवं जिनकी कृपा से नल नील के हाथों समुद्र पर रखे गए पत्थर तैर पाए थे।
इस आध्यात्मिक रहस्य को जानने के लिए अवश्य देखें साधना चैनल शाम 7:30 बजे।
0 notes
Text
হিটলারের মৃত্যুর পর তাঁর দেহের পরিণতি: মিথ, সত্য এবং ষড়যন্ত্র
youtube
আডলফ হিটলারকে নিয়ে কৌতূহল আর ষড়যন্ত্রের শেষ নেই। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির প্রাক্কালে, হিটলার তার জীবনের শেষ দিনগুলো বার্লিনের এক গোপন বাঙ্কারে কাটান। সোভিয়েত বাহিনীর আগ্রাসনের মুখে, ৩০ এপ্রিল ১৯৪৫ তারিখে তিনি ও তার স্ত্রী ইভা ব্রাউন আত্মহত্যা করেন। তবে, ইতিহাসবিদদের ধারণা অনুযায়ী হিটলারের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে তাঁর দেহের ওপর ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে নানা মিথ এবং ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়ে পড়েছিল।
বাঙ্কারে মৃত্যুর পরের ঘটনা
হিটলারের মৃত্যু হওয়ার পর তাঁর দেহের কোনো সমাধি হয়নি, আর এটাই তার দেহকে ঘিরে নানা ধরণের গুজব আর ষড়যন্ত্রের জন্ম দিয়েছে। সোভিয়েত বাহিনী বার্লিন দখল করার পর হিটলারের বাঙ্কার থেকে উদ্ধার করা দেহগুলি পুড়িয়ে ফেলে, যাতে কোনো নাৎসি নেতাকে কবর দেওয়ার সুযোগ না থাকে।
এ ঘটনায় তখন থেকেই প্রশ্ন ওঠে, হিটলারের মৃত্যুর ব্যাপারে কী সত্য আর কী মিথ। সোভিয়েত বাহিনী এই ঘটনাটি এতটাই গোপন রেখেছিল যে এমনকি সোভিয়েত নেতা জোসেফ স্টালিনও প্রথমে বিশ্বাস করতে চাননি যে হিটলার সত্যিই মারা গিয়েছেন। তিনি তদন্তের নির্দেশ দেন, এবং তখনই নিশ্চিত করা হয় যে হিটলার আসলে মৃত।
ষড়যন্ত্র তত্ত্বের উত্থান
যদিও সোভিয়েত বাহিনী হিটলারের দেহ পুড়িয়ে ফেলার দাবি করেছিল, তারপরও ষড়যন্ত্র তত্ত্বগুলি দমেনি। অনেকেই বিশ্বাস করেন, হিটলার হয়তো জীবিত থেকে পালিয়ে গিয়েছেন। কিছু তত্ত্বে বলা হয়, তিনি দক্ষিণ আমেরিকায় পালিয়ে গিয়ে নাম বদলিয়ে বেঁচে ছিলেন। এই তত্ত্বগুলো এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে যে, এ নিয়ে টিভি সিরিজও তৈরি করা হয়েছে।
একটি পরিচিত ষড়যন্ত্র তত্ত্ব বলে যে হিটলার তার অনুগামী নাৎসিদের মতো গা ঢাকা দিয়েছিলেন এবং হয়তো আর্জেন্টিনা বা ব্রাজিলের মতো দেশে নিজের নাম বদলে বেঁচে ছিলেন। এমনকি ১৯৪৫ সালে সোভিয়েতদের হাতে বার্লিনের পতনের পরেও অনেকে এই ধারণা লালন করেছেন।
সত্যের অনুসন্ধান: তদন্ত ও নথিপত্র
সোভিয়েত এবং পশ্চিমা মিত্র শক্তির মধ্যে হিটলারের মৃত্যুর বিষয়ে দীর্ঘদিন মতবিরোধ ছিল। পশ্চিম জার্মানি ১৯৫৬ সালে হিটলারের আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ ইস্যু করে, যখন তদন্তের মাধ্যমে এটি নিশ্চিত করা হয় যে তার বেঁচে থাকার কোনো প্রমাণ নেই।
সোভিয়েত ইউনিয়নের কেজিবি (KGB) হিটলারের দেহাবশেষ নিয়ে গবেষণা করে এবং তাঁর দেহাংশের কিছু অংশ মস্কোতে সংরক্ষণ করে। ১৯৯০-এর দশকে সোভিয়েত এবং রাশিয়ার নথিপত্রে প্রমাণ পাওয়া যায় যে হিটলারের দেহাবশেষ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল এবং অবশেষে ১৯৭০ সালে তার দেহাবশেষ ধ্বংস করা হয়।
ষড়যন্ত্র তত্ত্বের প্রসার এবং জনপ্রিয়তা
ষড়যন্ত্র তত্ত্ব এখনও অনেক মানুষের ��নে জায়গা করে রেখেছে। যারা ষড়যন্ত্র তত্ত্বে বিশ্বাস করেন, তাদের ধারণা হিটলার হয়তো অন্য কোনোভাবে পালিয়ে গিয়েছিলেন। এ নিয়ে অনেক গবেষক এবং লেখকও বিভিন্ন রকমের মতামত প্রদান করেছেন। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে দেখা যায়, হিটলার আত্মহত্যা করেছিলেন এবং তার দেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল।
উপসংহার
হিটলারের মৃত্যুর পর তার দেহের উপর হওয়া ঘটনা এবং এর পরিণতি নিয়ে যেসব মিথ ও ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়েছে, তা আজও মানুষের মনে নানা প্রশ্নের জন্ম দেয়। যদিও তদন্ত ও প্রমাণের ভিত্তিতে এটি নিশ্চিত করা হয়েছে যে হিটলার আত্মহত্যা করেছিলেন এবং তার দেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল, কিন্তু ষড়যন্ত্র তত্ত্বের প্রভাব আজও বিদ্যমান।
বিশ্বের ইতিহাসে হিটলারের মতো নিষ্ঠুর ব্যক্তিত্বের মৃত্যু এবং তাঁর দেহের গোপনীয়তা নিয়ে মানুষের আগ্রহ অব্যাহত থাকবে। তবে ইতিহাসের নথিপত্র ও গবেষণা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, হিটলারের মৃত্যু এবং তার দেহের পরিণতি নিয়ে কোনো রহস্য নেই, যদিও ষড়যন্ত্র তত্ত্বগুলি এখনও মানুষের মনে রয়ে গেছে।
এই ধরনের বিষয়ের উপর আরো তথ্য পেতে আমাদের ব্লগের সাথে থাকুন।
আরও দেখুনঃ সমুদ্র আসলে কতটা গভীর?
#Hitler’s Death#What Happened to Hitler’s Body#Adolf Hitler History#Hitler’s Suicide#Hitler’s Conspiracy Theory#World War II History#Hitler’s Bunker#Soviet Army Berlin#Hitler’s Remains#Hitler’s No Grave#The Truth About Hitler’s Death#The Mystery Of Hitler’s Death#Hitler’s Consequences#Rumors Of Hitler’s Escape To South America#Death Of Nazi Leaders#Hitler And Eva Braun#হিটলারের মৃত্যু#হিটলারের দেহের পরিণতি#আডলফ হিটলার ইতিহাস#হিটলারের আত্মহত্যা#হিটলারের ষড়যন্ত্র তত্ত্ব#দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস#হিটলারের বাঙ্কার#সোভিয়েত বাহিনী বার্লিন#হিটলারের দেহাবশেষ#হিটলারের কবর নেই#হিটলারের মৃত্যুর সত্য#হিটলারের মৃত্যুর রহস্য#হিটলারের পরিণতি#দক্ষিণ আমেরিকায় হিটলার পালানোর গুজব
0 notes
Photo
(via মাইক্রোরোবটস — চিকিৎসায় দ্রুতগতির খুদে রোবট)
সাগরতলের রহস্য নিয়ে সাজানো বিজ্ঞানচিন্তার জুন ২০২৩ সংখ্যাটি প্রকাশিত হয়েছে আজ। সমুদ্রের অজানা নিয়ে চমৎকার কিছু আর্টিকেলের পাশাপাশি এই সংখ্যায় মাইক্রোরোবটস নিয়ে আমার একটা লেখাও আছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে দ্রুতগতির এই ক্ষুদ্র রোবট কেমন ভূমিকা রাখতে পারে তা জানতে এই মাসের বিজ্ঞানচিন্তা সংগ্রহ করুন আপনার এলাকার পত্রিকার হকার বা লাইব্রেরি থেকে অথবা অনলাইনে পড়ুন প্রথম আলোর পোর্টালে। অনলাইনে বিজ্ঞানচিন্তা অর্ডার করুন এখানেঃ https://www.prothoma.com/product/35186/biggan-chinta-june-2023 অনলাইনে এই মাসের বিজ্ঞানচিন্তা পড়ুন এখানেঃ https://epaper.prothomalo.com/ মাইক্রোরোবটস — চিকিৎসায় দ্রুতগতির খুদে রোবটঃ https://www.bigganchinta.com/technology/swuwe19sz1
https://rifatahmed.com/মাইক্রোরোবটস-চিকিৎসায়-দ্রুতগতির-খুদে-রোবট/
0 notes
Text
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পের কারন কি কিয়ামতের আলামত ? নবীজির ভবিষ্যৎ বাণী কি তাহলে সত্যি। জেনে নিন
তুরস্কে ভূমিকম্প কি কিয়ামতের আলামত ? নবীজির ভবিষ্যৎ বানী কি তাহলে সত্যি
প্রিয় দর্শক ‘ আশাকরি ভাল আছেন ‘ সাম্প্রতিক তুরস্ক ও সিরিয়ায় যে ভয়াবহতা সৃষ্টি হয়েছে যে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হয়েছে । তুরস্কে ও সিরিয়ায় এই দুটি দেশে ভূমিকম্প মানুষকে দুমড়ে-মুচড়ে – বড় বড় দালান কোঠা গুলো ভেঙ্গে দুমড়ে মুচড়ে গেছে ।
এই তুরস্কের ও সিরিয়ায় মূল রহস্য কি ? নবীজি (সা.) এই ভূমিকম্পের কি ভবিষ্যৎ বাণী দিয়ে গেছিলেন । সে সম্পর্কে আজকে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো – আমাদের সঙ্গে থাকবেন এবং পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন ।
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পের কারণ কি
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্প কি তাহলে কিয়ামতের আলামত ? এই ব্যাপারে নবীজির সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভবিষ্যৎবাণী কি ছিলো । ভূমিকম্প কেন হয় – ভূমিকম্প হলে আমাদের করণীয় কি । হঠাৎ করে সোমবার ভোর ৪ .১৭ মিনিটে প্রচন্ড আকারে মাটি কেঁপে উঠলো তুরস্ক ও সিরিয়ায় । পাত্তের রাখা পানি ঢেউয়ের মতো করে উঠতে দেখা গেল – এই সময় নিশ্চয় পুকুর নদী ও সমুদ্রের পানিতে ও প্রচন্ড ঢেউ উঠেছে ।
বড় বড় ভবনগুলোতে বসবাসকারী মানুষের আতঙ্কিত হয়ে কে কার আগে প্রাণ বাঁচাতে বাইরে বেরিয়ে আসবে সেই প্রতিযোগিতায় মেতে উঠেছিলো। যারা গভীর নিদ্রায় ছিলেন তাদের আর ঘুম ভাঙা হলো না । সবাই চিৎকার করে বলছিল ভূমিকম্পের কথা । এই সুন্দর বাড়ি , তার ভেতরের আসবাবপত্র , প্রাণাধিক প্রিয় স্ত্রী সন্তান ,তাদের জন্য একটু অপেক্ষা করে তাদেরকে সাথে নিয়ে বের হওয়ার সময় টুকু কেউ বিলম্ব করতে চাইছিনা ।
দুনিয়ার এই সামান্য কয়েক সেকেন্ডের ভূমিকম্প যদি মানুষের এমন অবস্থা হয় । তাহলে একবার ভেবে দেখুন কিয়ামতের ভয়াবহতা এদের কি অবস্থা হবে । মহান আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনের ( সূরা যিলযাল ) এর মধ্যে আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর পূর্বে , এই ভূমিকম্পের ধরন তুলে ধরেছেন ।
আল্লাহ তাআলা ভূমিকম্পের ব্যাপারে যা বলেছেন
আল্লাহ তা’য়ালা বলেন , যখন পৃথিবী তার কম্পনে প্রকম্পিত হবে । যখন সে তার বোঝা বের করে দেবে , এবং মানুষ বলবে একি হলো ? ( সূরা যিলযাল আয়াত ১ – ৩ ) আল্লাহতা’লা বলেন , ভূমিকম্পের মাত্রা এমন ভয়াবহ হবে যে , গোটা পৃথিবীর একটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে । পৃথিবী তার গর্ভের সকল মানুষ এবং ধন-সম্পদ সহ যাবতীয় জিনিস বের করে দেবে । তাই মহান রাব্বুল আলামীন তাঁর বান্দাদেরকে সতর্ক করার জন্য মাঝে মাঝে কিয়ামতের আলামতের সামান্য কিছু নিদর্শন প্রকাশ করেন । তাঁর বান্দাদেরকে পরকালের প্রস্তুতি গ্রহণের সংকেত প্রদান করেন ।
ভূমিকম্পের অন্যতম আরেকটি কারণ
প্রাকৃতিক দুর্যোগের পাশাপাশি ভূমিকম্পের আরেকটি কারণ হলো – মানুষের অপকর্ম , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , যখন মানুষেরা নিজেদের মধ্যে অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জনের প্রতিযোগিতা করবে , গচ্ছিত সম্পদের আমানতের খেয়ানত করবে , যাকাত দেয়াকে জরিমানা মনে করবে , ধর্মীয় শিক্ষা বাদ দিয়ে দুনিয়ার বিদ্যা অর্জন করবে ,
পুরুষ তার স্ত্রীর আনুগত্য করবে , মায়ের সঙ্গে খারাপ আচরণ করবে , পিতা কে বাদ দিয়ে বন্ধুকে আপন করে নিবে , মসজিদের ভেতর শোরগোল করবে , অযোগ্য ব্যক্তিরা সমাজের নেতৃত্ব দেবে , নিকৃষ্ট ব্যক্তি জননেতায় পরিণত হবে , মানুষ খারাপ কাজের সুনাম অর্জন করবে , এবং এ খারাপ কাজের ভয়ে ওই ব্যক্তিকে সম্মান করা হবে , বাদ্যযন্ত্র এবং নারী শিল্পীর অবাধ বিচরণ হবে , মদ পান করা হবে ,
এবং বংশের শেষ প্রজন্মের লোকজন পূর্ববর্তীদেরকে অভিশাপ দেবে , এ সময় পৃথিবী জুড়ে তীব্র বাতাস প্রবাহিত হবে , যার ফলশ্রুতিতে একটি প্রচন্ড ভূমিকম্প এই ভূমিকা তলিয়ে দেবে , ( সুনান আত তিরমিজি হাদিস নাম্বারঃ ১৪৪৭ )
আল্লাহ তাআলার হুকুম ভূমিকম্পের প্রভাব
এ সম্পর্কে আল্লামা ইবনুল কাইয়িম রহিমাহুল্লাহ বলেন , মহান আল্লাহতালা মাঝে মাঝে পৃথিবীর জীবন্ত হয়ে ওঠার অনুমতি দেন হলে বড় ধরনের ভূমিকম্প অনুভূত হয় । তখন এই ভূমিকম্প মানুষকে ভীত করে , যাতে তারা মহান আল্লাহর নিকট তওবা করে , পাপ কর্ম ছেড়ে দেয় , আল্লাহর দিকে ধাবিত হয় , এবং তাদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করে । আগের কার দিনে যখন ভূমিকম্প হতো তখন সঠিক পথে পরিচালিত সৎকর্মশীল ব্যক্তিরা এটাই বলতো যে ,মহান আল্লাহ আমাদেরকে সতর্ক করছেন , ভূমিকম্প কিয়ামতের একটি অন্যতম আলামত ।
মহানবী ( সা. ) কিয়ামতের যে নির্দেশনা দিয়েছেন
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না , যে পর্যন্ত না ইলম উঠিয়ে নেয়া হবে । অধিক পরিমাণে ভূমিকম্প হবে , সময়ের বরকত চলে যাবে , ফিতনা প্রকাশ পাবে , এবং সমাজে খুন খারাবি বারবে , তোমাদের সম্পদ এতো বারবে জা উপচে পড়বে , ( বুখারি ৯৭৯ )
বর্তমানে যেসব ভূমিকম্প ঘটছে , তা মহান আল্লাহর প্রেরিত সতর্ককারী নিদর্শন গুলোর একটি । এগুলো দিয়ে তিনি তাঁর বান্দাদেরকে সাবধান করে থাকেন , এগুলো মানুষের পাপ এবং অপরাধীর ফল , আল্লাহ তাআলা বলেনঃ জলে এবং স্থলে যে বিপর্যয় তোমাদের উপর আসে তা তোমাদের নিজেদের হাতের কামাই , আর আল্লাহ তোমাদের অনেক অপরাধ এমনিতেই ক্ষমা করে দেন । ( সূরা শুরা আয়াত ৩০ )
ভূমিকম্প হলে কি করনীয় , প্রত্যেক মুসলমানের উচিত আন্তরিকভাবে আল্লাহর কাছে তওবা করা , মহান আল্লাহ তা’য়ালা বলেন , আর যদি ও জনপথ সমূহের অধিবাসীরা ঈমান আনতো , এবং তাকওয়া অবলম্বন করতো , তাহলে আমি অবশ্যই আসমান ও জমিন থেকে বরকত সমূহ তাদের উপর খুলে দিতাম , কিন্তু তারা অস্বীকার করলো , অতঃপর তারা যা অর্জন করতো , তার কারণে আমি তাদেরকে পাকড়াও করলাম ( সূরা আরাফ আয়াত নাম্বার ৯৬ )
অতএব দুনিয়ার বর্তমান ভূমিকম্প নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় তর্কে লিপ্ত না হয়ে কুরআনের বাণীর প্রতি লক্ষ্য করে প্রত���যেকের উচিত তওবা করে , আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া , যেহেতু ভূমিকম্প কিয়ামতের সামান্য নির্দশ মাত্র , তাই কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার পূর্বে , আল্লাহ তা’আলা মানুষকে স্বীয় অপরাধ বোঝার ত��ফিক দান করুক আমিন ।
প্রিয় দর্শক ‘ সমস্ত পোষ্টটি আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার প্রিয়জনকে শেয়ার করতে ভুলবেন না । এবং আমাদের সাথে নিজেকে সংযত করার জন্য ফেসবুকে আমাদের কে ফলো করে রাখুন এবং গুগোল নিউজ থেকে আমাদের ফলো করে রাখুন ধন্যবাদ ।
0 notes
Text
বিবেক:শান্তালতা বিশই সাহা
দরজায় ঠক্ ঠক্ শব্দ, বিবেক, তুমি বাড়ি আছ? দরজা খুলে গেল ; জীবন রহস্যের হাজার অজানা জগৎ, তারা উৎসুক হয়ে বলতে চাইছে কী চাইছ? কী চাই? সামনে অ্যকুয়ারিয়ামে লাল নীল প্রাণী, উঠছে ভাসছে হাসছে খেলছে, কালো সমুদ্রের অজানা রহস্যের ঢেউয়ে এক্কা-দোক্কা খেলছে, বলছে , আমরা এলাম প্রশ্ন করুন? আলমারির হাজার হাজার বই’এর জ্ঞান সমুদ্রের এক একটি কণা মণি-মুক্তোর মতো তাদের পাতায় পাতায় রহস্য উন্মোচন করে চলেছে ঘাম…
View On WordPress
0 notes
Text
মুকেশ আম্বানির বাড়ির সামনে বিস্ফোরকবাহী গাড়ি নিয়ে রহস্য
মুকেশ আম্বানির বাড়ির সামনে বিস্ফোরকবাহী গাড়ি নিয়ে রহস্য
ভারতের সবচেয়ে ধনী শিল্পপতি ও রিলায়েন্স গোষ্ঠীর কর্ণধার মুকেশ আম্বানির মুম্বাইয়ের বাড়ির সামনে একটি বিস্ফোরক-বোঝাই গাড়ি উদ্ধার হওয়ার পর সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রহস্য ক্রমেই ঘনীভূত হচ্ছে। ওই গাড়িটির মালিক হিসেবে যাকে চিহ্নিত করা হয়েছিল, গত শুক্রবার সেই ব্যক্তির মরদেহ পাওয়া যায় সমুদ্রের একটি খাঁড়িতে, যা মুম্বাই শহরতলিতে অবস্থিত। সম্পূর্ণ আর্টিকেল
View On WordPress
0 notes
Text
মেকআপ ছাড়া যেভাবে সতেজ থাকবেন
New Post has been published on https://is.gd/Q285Fu
মেকআপ ছাড়া যেভাবে সতেজ থাকবেন
ডেস্ক রির্পোট: এমন অনেক দিন আসে, যখন মেকআপ করা যায় না, বা করার সময় হয়ে ওঠে না। যদি আপনি জিমে যান বা সমুদ্রের পাড়ে কাটাতে চান একটা দিন, তখন মেকআপের ঠিক রংটা ম্যাচ করা বা ব্লেন্ড করার পেছনে কয়েক ঘণ্টা খরচ করাটা অর্থহীন। এমন দিনগুলোতে আপনার ইচ্ছা হতে পারে, আপনাকে যেন ফ্রেশ লাগে মেকআপ ছাড়াই। কোনো চিন্তা নেই! এমন উপায় আছে, যেন ত্বকের খুঁত মেকআপ দিয়ে ঢেকে রাখা ছাড়াও আপনি আপনার ত্বক নিয়ে খুশি থাকতে পারেন। আর এ কাজে আপনি ব্যবহার করতে পারেন এই ৬টি বিউটি প্রোডাক্ট এক্সফোলিয়েটর : গ্লাইকোলিক, স্যালিসিলিক, বাল্যাকটিক অ্যাসিডের মতো এক্সফোলিয়েটরের সাহায্যে আপনি আপনার ত্বকের অশুদ্ধতা দূর করতে পারেন। মুখের লোমকূপে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করতে এবং ব্ল্যাক হেডস কমাতে সপ্তাহে এটি দু’বার ব্যবহার করুন। এতে লাভ? ফেস পাউডার বা ফাউন্ডেশন ছাড়াই এক্সফোলিয়েটর আপনার ত্বককে করে তোলে মসৃণ। কালার কারেক্টর : এই ছোট্ট পণ্যটি আপনার ত্বকের মরা রংকে করে তুলবে সুন্দর। যদি আপনার চোখের নিচে কালি পড়ে, বা আপনার নাকের চারপাশে লাল হয়ে থাকে, একটুখানি কালার কারেক্টর আপনার ত্বককে করবে মসৃণ ও পরিষ্কার। সঠিকভাবে কালার কারেক্টর ব্যবহার করুন, তাহলে অন্য কোনো কিছু ত্বকে লাগাতে হবে না। টিন্টেড ময়েশ্চারাইজার : আপনি সাধারণত আপনার ত্বককে আর্দ্র রাখার জন্য সকালে ময়েশ্চারাইজার লাগান। আপনি কেন এমন একটি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করছেন না, যার রং আপনার ত্বকের রংকে মুখের পুরোটুকুজুড়ে একই রকম করে রাখবে? আপনার গালে আরও বেশি করে মাখা ছাড়াই। এটি আপনার ত্বককে দেবে শিশিরভেজা, মসৃণভাব। এছাড়াও, অধিকাংশ টিন্টেড ময়েশ্চারাইজার হালকা হয়ে থাকে। এতে আপনার ত্বক বাতাসের সরবরাহ সচল থাকবে। টোনআপ ক্রিম : যারা একই বিউটি প্রোডাক্ট থেকে কয়েকটি উপকার চান, তাদের জন্য আছে টোনআপ ক্রিম। কোরিয়ার এ চমৎকার পণ্যটি আপনার ত্বককে ফর্সা করে, উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং দুধের প্রোটিন এসেন্স ত্বকে পুষ্টি জোগায়। মুখে প্রথমবার টোনআপ ক্রিম লাগানোর পর আপনার ত্বক শুধু মসৃণ ও পরিষ্কারই হবে না, বরং হয়ে উঠবে উজ্জ্বল এবং ফর্সা। ত্বকের খুঁত বা ডার্ক স্পট ঢাকার জন্য আপনাকে আর কোনো হোয়াইটেনিং পাউডার বা ফাউন্ডেশন লাগাতে হবে না। টোনআপ ক্রিম কী? : ��োনআপ ক্রিমের সঙ্গে টোনারের কোনো সম্পর্ক নেই। মুখ ধোয়ার পর আপনার মুখে যেসব খুঁত থেকে যায়, টোনার সেগুলোকে মুছে দেয় এবং আপনার মুখকে মেকআপের পরবর্তী পর্যায়ের জন্য প্রস্তুত করে। অন্যদিকে, মুখে টোন-আপ ক্রিম লাগানোর কয়েক মিনিটের মধ্যেই তা ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে, আর ত্বক হয়ে ওঠে ফর্সা ও মসৃণ এবং মুখের সবটুকুজুড়ে স্কিন টোন হয় একই রকম। এটি একটি দারুণ খবর, যদি আপনি মুখের ডার্ক স্পট বা ফ্যাকাশে হওয়ার ব��ষয়টি খুব বেশি কেয়ার না করেন। টোন-আপ ক্রিম ত্বকের পানি শূন্যতা দূর করে। এটি একই সঙ্গে ময়েশ্চারাইজার এবং সানস্ক্রিন। পন্ডসের নতুন পণ্য, ইন্সটাব্রাইট টোন-আপ মিল্ক ক্রিম। এটির ত্বক ফর্সাকারী VB3+ এবং মিল্ক প্রোটিন এসেন্স ত্বকের প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেশন শক্তিকে স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি করে। এছাড়াও, এটি দ্রুত কাজ করে এবং আপনার ত্বককে দেয় তাৎক্ষণিক উজ্জ্বলতা। প্রাইমার : মেকআপের বেজ হিসেবে কাজ করে প্রাইমার মূলত ত্বকের সব প্রয়োজনই মেটাতে পারে। এর প্রধান কাজ আপনার মেক-আপের জন্য একটি মসৃণ ত্বক প্রস্তুত করা। কিন্তু মেকআপ ছাড়া শুধু প্রাইমার দেয়ার পরই আপনার ত্বকের বিভিন্ন রেখা ও বড় লোমকূপ আর দেখা যায় না এবং এই মসৃণতা থাকে সারা দিন। এমনকি এটি আপনার চোখের পাতার ওপরে হালকা আইশ্যাডো হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ফেসমাস্ক : বহুদিন ধরেই ফেস মাস্কের প্রচলন আছে। সম্প্রতি কোরিয়ানদের সুন্দর ত্বকের রহস্য হিসেবে জানা গিয়েছে ফেসমাস্কের ব্যবহার। এটি মুখের খুঁত দূর করে আপনার মুখকে আর্দ্র রাখা। এর অ্যাকটিভ উপাদান আপনার ত্বককে করে মসৃণ এবং আপনাকে দেয় মেকআপ ছাড়াই সারা দিন সতেজ থাকার সুবিধা।
0 notes