Text
0 notes
Text
0 notes
Text
0 notes
Text
পহেলা বৈশাখের ইতিহাস সম্পর্কে জেনে নিন ২০২৩
0 notes
Text
ইউনূস নবী যেভাবে মাছের পেটে ছিলেন । জেনে নিন
0 notes
Text
তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পের কারন কি কিয়ামতের আলামত
0 notes
Text
সৌদি আরবে নতুন আইন ২০২৩ । মসজিদে ছবি তোলা নিষেধ । Soudi News 2023
0 notes
Text
0 notes
Text
স্যামসাং গ্যালাক্সি A24 4G মূল্য কত বাংলাদেশে । Samsung Galaxy A24 4G
0 notes
Text
0 notes
Text
মৃত্যুর ৩০ সেকেন্ড আগে মানুষের শরীরে কি ঘটে ?
আর তার ফলেই সে ব্যক্তির মৃত্যু হয় । কিন্তু ইলেক্ট্রো এনকোসেফালোগ্রাফি সংক্ষেপে – ইইজি যন্ত্র দেখাচ্ছে যে , তার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার অন্তত ৩০ সেকেন্ড পর পর্যন্ত তার মস্তিষ্ক সচল ছিল । অর্থাৎ দেহের মৃত্যু হলেও মস্তিষ্কের মৃত্যু হয় তার ৩০ সেকেন্ড পরে ।পরবর্তীতে রেকর্ডিং পর্যালোচনা করে আরও চমৎকার তথ্য পাওয়া যায় ।বিজ্ঞানীরা দেখতে পান যে , এই সময়ের ধরা পড়া মস্তিষ্কের তরঙ্গ সংকেত গুলো অবিকল তার অতীত জীবনের স্বপ্ন দেখা স্মৃতিচ��রণ করার সাথে মিলে যায় ।
অর্থাৎ কোনো মানুষ যখন তার পুরো জীবনের স্মৃতিচারণ করে তখন যেমনটা হয় ঠিক তেমনি ঘটনা ঘটে এসময় আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনের সূরা আল কিয়ামাহ – তে বলেন , তোমরা মৃত্যুপথযাত্রী সেই ব্যক্তিকে দেখতে পাবে যে তখন আমি তার এই দুনিয়ার শেষ পা এবং পরকালের জীবনের প্রথম পা একসাথে মিলিয়ে দেবো । বিজ্ঞানের ভাষায় এটাকে ট্রানস্ফার টাইম বলা হয় – কুরআন বলছে যে , এই দুনিয়া থেকে পরকালের দুনিয়ায় গমনের মধ্যবর্তী সময়টাতেই এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হয় যে , মানুষ তার ইহকালের জীবনের শেষ অংশটা এবং পরের জীবনের প্রথম অংশ দুটোই একসাথে কিছু সময়ের জন্য দেখতে পায় ।
অর্থাৎ পরকাল এবং বর্তমান জীবন দুটোকেই কয়েক সেকেন্ডের জন্য মানুষ অনুভব করতে পারে । আমরা এটাকে ট্রানস্ফার টাইম বলতে পারে । পবিত্র কুরআন সূরা আল কিয়ামাহ তে যেমন , টা বলা হয়েছে – এই ট্রানস্ফারড টাইম মানুষ মূলত পুরো জীবনের স্মৃতিচারণ করে থাকে । আর পড়ে জীবন যেটা তার কাছে একেবারেই নতুন , সেই জীবন সম্পর্কে পরিচিত হয় ।
যেমন টা কুরআন ও বলছে যে আসলে মূলত মৃত্যুর এই মধ্যবর্তী সময়ে একটা ব্রিজ তৈরি হয়ে যায় । এই জীবনের শেষ পা পরের জীবনের প্রথম পায়ের সাথে মিলিয়ে যাওয়ার এই যে আয়াত রয়েছে , সেই আয়াতটি বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাথে যথেষ্ট সামঞ্জস্য রয়েছে । গবেষকরা বলে মস্তিষ্কের শেষ সময়ে যে ৩০ সেকেন্ড যখন বডিতে আসলেই প্রান থাকে না । কিন্তু মস্তিষ্কের সিগ্লেল ঠিকিই থাকে ।
দর্শক আমরা যদি কুরআনের আয়াতের দিকে তাকাই তাহলে আমরা বুঝতে পারব যে মৃত্যুর সময় কেন মানুষের পুরো জীবনের পুরো স্মৃতি একসাথে মাত্র ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই রিভিউ বা মনে পড়ে । এর কারণ হচ্ছে পুরো জীবনব্যাপী সে যা করেছে তার ফলাফল নিয়ে যায় যেন সে প্রস্তুত হতে পারে । এর কারণ হচ্ছে পুরো জীবনব্যাপী যেমন আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনের সূরা যুমার ৭-৮ নম্বর আয়াতে বলেনঃ হে নবী আপনি তাদেরকে বলুন যে মৃত্যু থেকে তোমরা পালাতে চাচ্ছো ।
তাদেরকে সেই মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হবে শেষ পর্যন্ত তোমাদেরকে হাজির করা হবে – দৃশ্য ও অদৃশ্য মালিক আল্লাহর কাছে জীবন দশায় যা করেছ তোমরা তখন পুরোপুরি জানতেও উপলদ্ধি করতে পারবে এছাড়া মানুষের আত্মা নিয়ে পবিত্র কোরআনের সূরা আয-যুমার ৪২ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন আল্লাহর মৃত্যুর সময় এলে অথবা ঘুমের সময় মানুষের আত্মাকে তুলে নে তারপর যার মৃত্যু অবধারিত তার আত্মা রেখে দেন আর অন্যদের হাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ফিরিয়ে দেন জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে ।
0 notes
Text
মৃত্যুর ৩০ সেকেন্ড আগে মানুষের শরীরে কি ঘটে ?
আর তার ফলেই সে ব্যক্তির মৃত্যু হয় । কিন্তু ইলেক্ট্রো এনকোসেফালোগ্রাফি সংক্ষেপে – ইইজি যন্ত্র দেখাচ্ছে যে , তার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার অন্তত ৩০ সেকেন্ড পর পর্যন্ত তার মস্তিষ্ক সচল ছিল । অর্থাৎ দেহের মৃত্যু হলেও মস্তিষ্কের মৃত্যু হয় তার ৩০ সেকেন্ড পরে ।পরবর্তীতে রেকর্ডিং পর্যালোচনা করে আরও চমৎকার তথ্য পাওয়া যায় ।বিজ্ঞানীরা দেখতে পান যে , এই সময়ের ধরা পড়া মস্তিষ্কের তরঙ্গ সংকেত গুলো অবিকল তার অতীত জীবনের স্বপ্ন দেখা স্মৃতিচারণ করার সাথে মিলে যায় ।
অর্থাৎ কোনো মানুষ যখন তার পুরো জীবনের স্মৃতিচারণ করে তখন যেমনটা হয় ঠিক তেমনি ঘটনা ঘটে এসময় আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনের সূরা আল কিয়ামাহ – তে বলেন , তোমরা মৃত্যুপথযাত্রী সেই ব্যক্তিকে দেখতে পাবে যে তখন আমি তার এই দুনিয়ার শেষ পা এবং পরকালের জীবনের প্রথম পা একসাথে মিলিয়ে দেবো । বিজ্ঞানের ভাষায় এটাকে ট্রানস্ফার টাইম বলা হয় – কুরআন বলছে যে , এই দুনিয়া থেকে পরকালের দুনিয়ায় গমনের মধ্যবর্তী সময়টাতেই এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হয় যে , মানুষ তার ইহকালের জীবনের শেষ অংশটা এবং পরের জীবনের প্রথম অংশ দুটোই একসাথে কিছু সময়ের জন্য দেখতে পায় ।
অর্থাৎ পরকাল এবং বর্তমান জীবন দুটোকেই কয়েক সেকেন্ডের জন্য মানুষ অনুভব করতে পারে । আমরা এটাকে ট্রানস্ফার টাইম বলতে পারে । পবিত্র কুরআন সূরা আল কিয়ামাহ তে যেমন , টা বলা হয়েছে – এই ট্রানস্ফারড টাইম মানুষ মূলত পুরো জীবনের স্মৃতিচারণ করে থাকে । আর পড়ে জীবন যেটা তার কাছে একেবারেই নতুন , সেই জীবন সম্পর্কে পরিচিত হয় ।
যেমন টা কুরআন ও বলছে যে আসলে মূলত মৃত্যুর এই মধ্যবর্তী সময়ে একটা ব্রিজ তৈরি হয়ে যায় । এই জীবনের শেষ পা পরের জীবনের প্রথম পায়ের সাথে মিলিয়ে যাওয়ার এই যে আয়াত রয়েছে , সেই আয়াতটি বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাথে যথেষ্ট সামঞ্জস্য রয়েছে । গবেষকরা বলে মস্তিষ্কের শেষ সময়ে যে ৩০ সেকেন্ড যখন বডিতে আসলেই প্রান থাকে না । কিন্তু মস্তিষ্কের সিগ্লেল ঠিকিই থাকে ।
দর্শক আমরা যদি কুরআনের আয়াতের দিকে তাকাই তাহলে আমরা বুঝতে পারব যে মৃত্যুর সময় কেন মানুষের পুরো জীবনের পুরো স্মৃতি একসাথে মাত্র ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই রিভিউ বা মনে পড়ে । এর কারণ হচ্ছে পুরো জীবনব্যাপী সে যা করেছে তার ফলাফল নিয়ে যায় যেন সে প্রস্তুত হতে পারে । এর কারণ হচ্ছে পুরো জীবনব্যাপী যেমন আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনের সূরা যুমার ৭-৮ নম্বর আয়াতে বলেনঃ হে নবী আপনি তাদেরকে বলুন যে মৃত্যু থেকে তোমরা পালাতে চাচ্ছো ।
তাদেরকে সেই মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হবে শেষ পর্যন্ত তোমাদেরকে হাজির করা হবে – দৃশ্য ও অদৃশ্য মালিক আল্লাহর কাছে জীবন দশায় যা করেছ তোমরা তখন পুরোপুরি জানতেও উপলদ্ধি করতে পারবে এছাড়া মানুষের আত্মা নিয়ে পবিত্র কোরআনের সূরা আয-যুমার ৪২ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তা’আলা বলেন আল্লাহর মৃত্যুর সময় এলে অথবা ঘুমের সময় মানুষের আত্মাকে তুলে নে তারপর যার মৃত্যু অবধারিত তার আত্মা রেখে দেন আর অন্যদের হাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ফিরিয়ে দেন জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে ।
#মৃত্যুর ৩০ সেকেন্ড আগে মানুষের শরীরে কি ঘটে ?#আশা করি আপনারা সকলেই ভালো আছেন#প্রিয় দর্শক মৃত���যুর ৩০ আগে শরীরে কি ঘটে ? বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে কি ��ুঁজে পেয়েছেন যা পবিত্র কু#আর তার ফলেই সে ব্যক্তির মৃত্যু হয় । কিন্তু ইলেক্ট্রো এনকোসেফালোগ্রাফি সংক্ষেপে – ইইজি যন্ত্#তার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার অন্তত ৩০ সেকেন্ড পর পর্যন্ত তার মস্তিষ্ক সচল ছিল । অর্থাৎ দেহের মৃ#এই সময়ের ধরা পড়া মস্তিষ্কের তরঙ্গ সংকেত গুলো অবিকল তার অতীত জীবনের স্বপ্ন দেখা স্মৃতিচারণ ক#অর্থাৎ কোনো মানুষ যখন তার পুরো জীবনের স্মৃতিচারণ করে তখন যেমনটা হয় ঠিক তেমনি ঘটনা ঘটে এসময় আ#তোমরা মৃত্যুপথযাত্রী সেই ব্যক্তিকে দেখতে পাবে যে তখন আমি তার এই দুনিয়ার শেষ পা এবং পরকালের জ#এই দুনিয়া থেকে পরকালের দুনিয়ায় গমনের মধ্যবর্তী সময়টাতেই এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হয় যে#মানুষ তার ইহকালের জীবনের শেষ অংশটা এবং পরের জীবনের প্রথম অংশ দুটোই একসাথে কিছু সময়ের জন্য দে#অর্থাৎ পরকাল এবং বর্তমান জীবন দুটোকেই কয়েক সেকেন্ডের জন্য মানুষ অনুভব করতে পারে । আমরা এটাকে#টা বলা হয়েছে – এই ট্রানস্ফারড টাইম মানুষ মূলত পুরো জীবনের স্মৃতিচারণ করে থাকে । আর পড়ে জীবন য#সেই জীবন সম্পর্কে পরিচিত হয় ।#যেমন টা কুরআন ও বলছে যে আসলে মূলত মৃত্যুর এই মধ্যবর্তী সময়ে একটা ব্রিজ তৈরি হয়ে যায় । এই জীব#সেই আয়াতটি বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাথে যথেষ্ট সামঞ্জস্য রয়েছে । গবেষকরা বলে মস্তিষ্কের শেষ সময#দর্শক আমরা যদি কুরআনের আয়াতের দিকে তাকাই তাহলে আমরা বুঝতে পারব যে মৃত্যুর সময় কেন মানুষের প#তাদেরকে সেই মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হবে শেষ পর্যন্ত তোমাদেরকে হাজির করা হবে – দৃশ্য ও অদৃশ্য মাল
0 notes
Text
রাত ২টা থেকে ৫টার মধ্যে হঠাৎ চোখ খুলে গেলে । তখন আমাদের সাথে কি ঘটে ! জেনে নিন
রাত ২টা থেকে ৫টার মধ্যে হঠাৎ চোখ খুলে গেলে
দুটো থেকে পাঁচ টার মধ্যে হঠাৎ যদি চোখ খুলে যায় । তখন আমাদের সঙ্গে কি ঘটে ? এটি কিসের আলামত? কেনই বা শেষ রাতে হঠাৎ করে আমাদের ঘুম ভেঙে যায় । যখন আমরা এই বিষয়ে জানতে পারবো যে , কে আমাদেরকে রাতের শেষ ভাগে গভীর ঘুম থেকে জাগিয়ে দেয় । তখন আপনি অত্যন্ত আনন্দিত হবেন । নিঃসন্দেহে তারা অত্যন্ত ভাগ্যবান যাদের রাতের শেষভাগে ঘুম ভেঙে যায় ।
তারা যেন নিজেদেরকে অসুস্থ মনে না করে ‘ বরং তাদের জন্য সুসংবাদ ‘ কারন রাতে আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে ফেরেশতারা আপনাকে দেখতে আসে এবং বলে , হে আল্লাহর বান্দা আল্লাহ আপনাকে স্মরণ করেছেন , যখন ফেরেস্তারা এই বার্তা দেন । তখন আমাদের ঘুম ভেঙ্গে যায় , রাতের শেষ ভাগ এমন একটা সময় যখন আল্লাহ তা’আলা তাঁর বান্দাদের অতি নিকটবর্তি হয়ে যান । এবং বলেন যে আমার বান্দা তোমার যা কিছু প্রয়োজন তা আমার কাছে চেয়ে নাও ।
আমাদের সাথে কি ঘটে
একটি হাদীসে হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে , তিনি বলেন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যখন রাতের শেষ অংশ উপনীত হয় । তখন আল্লাহ তাআলা প্রথম আকাশে অবতরণ করেন । এবং তখন বান্দাকে এই বলে ডাকতে থাকেন , কে এমন আছো যে আমার কাছে দো����া করবে , আমি তার দোয়া কবুল করবো , কে আছো অভাবি আমার আমার কাছে চাও ? আমি তার অভাব দূর করে দিবো ।
বন্ধুরা রাতের শেষ ভাগে আল্লাহ তায়ালা এমন করেই তার বান্ধাদের জন্যই অপেক্ষা করেন ।তিনি অপেক্ষা করেন , কোন গুনাগার বান্দা তার গুনাহের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে কি না ? কোন অসুস্থ বান্দা তার সুস্থতার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে কি না ? অপর এক হাদীসে হযরত আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু এবং হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন ,
আল্লাহ তাআলার রাতের শেষভাগে স্বয়ং তাঁর নেক বান্দাদেরকে ডেকে বলেন , তোমার যা প্রয়োজনঃ তুমি আমার কাছে চাও । আমি অবশ্যই তোমাকে সেই জিনিস দেবো – আর সকল বৈধ চাওয়াল আমি পূরণ করবো । কোন গুনাগার বান্দা তার গুনাহের জন্য আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করলে । আমি তাকে ক্ষমা করবো , তাই রাতের বেলায় যার ঘুম ভেঙ্গে যায় আল্লাহর বিশেষ রহমত হয় তার উপর । তখন আমাদের উঠতে হবে এবং আমাদের সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা উচিত ।
আপনার পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করুন , যাতে আল্লাহ তাআলা আপনার সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয় । সাইয়্যেদুনা আবু সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত আছে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , যদি কেউ কোনো ভালো স্বপ্ন দেখে তিনি যেন এটিকে ভালো মনে করেন । কারণ এই জাতীয় স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ থেকে হয় এবং যদি কেউ এমন খারাপ স্বপ্ন দেখে যা তার কাছে খারাপ মনে হয় । তবে তা শয়তানের পক্ষ থেকে , তাই যদি কোন ব্যক্তি ভালো স্বপ্ন দেখেন তবে তার উচিত মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা ।
এবং যদি সে খারাপ স্বপ্ন দেখে তবে তার স্বপ্নের কথা কাউকে বলা উচিত নয় । কারণ এটা শয়তানি কাজ আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে শয়তানের কাজ থেকে বাঁচে থাকতে সাহায্য করুক । বেশিরভাগ মানুষেরা একটি ভুল যেটা করেন তারা তাদের খারাপ স্বপ্নের কথা অনেকের কাছে বলে বেড়ান এবং সেই স্বপ্নের ব্যাখ্যা জানতে চান। আপনি যখন এই খারাপ স্বপ্ন দেখেন তখন আপনার কখনোই কারো কাছে তার পরামর্শ চাওয়া উচিত নয় ।
বরং যখন রাতে আপনার ঘুম ভেঙে যায় তখন বিছানা ছেড়ে উঠে অজু করে তাজ্জতের নামাজে দাঁড়িয়ে যাওয়া উচিত । আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা উচিত এমনকি যদি আপনি আপনার উষ্ণ বিছানা ছেড়ে যেতে মধ্যে না যান তবু ও আল্লাহর কাছে দোয়া করতে ভুলবেন না ।
0 notes