ছবিটা ইন্টারনেটে পেলাম। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর সংসদের সামনে হতে তোলা। কিছুদিন পর এই স্বাধীনতা আদৌ থাকবে কিনা সন্দেহ। যদি ইসলামী শাসনতন্ত্র কায়েম হয়, টিকটক যেমন থাকবে না, নারী নেত্রী হিসেবে খালেদা জিয়াও থাকবে না, কারণ ইসলামে "নারী নেতৃত্ব হারাম"। গরম কড়াইয়ের থেকে জ্বলন্ত চুলার মধ্যে সবাই পরল নাতো?
আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের নিকট হতে দাবি আদায় এক, আর পুরো সরকারকে ফেলে দেয়া আরেক। রাষ্ট্র পরিচালিত হতে হলে কিছু নীতি ও আদর্শ প্রয়োজন, যা সাধারণত সংবিধানে উল্লেখ থাকে। বর্তমানে সংবিধানে অস্তিত্ব আছে বলে মনে হয় না। বাংলাদেশের ক্রুটিপূর্ন সংবিধানে অনেক ক্রান্তিকালীন নিয়মাবলী নাই। সাংবিধানিক গ্যাপ পূর্বেই ছিল।
চাকুরীর দাবিতে আন্দোলনে যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাদের আদর্শ কি আমরা জানি না। বি.এন.পি তার নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় ব্যস্ত। আর জামাতে ইসলাম তাই করছে। যদিও বি.এন.পি. আর জামাত একই জোটে, তাদের আদর্শের কোন মিল নাই।
এটা সম্ভবত আরেকটা আরব বসন্ত হবে। যেহেতু কোন আদর্শ নাই। পুরো বিষয়টা আচমকা হয়ে গেছে। মতবিরোধের সুযোগে ইউনুসকে সামনে রেখে মিলিটারি দীর্ঘদিন শাসন করতে পারে।
1 note
·
View note
Video | 'From Russia With Love': India's Republic Day Celebrated in Dazzling Bollywood Style - News18
সর্বশেষ সংষ্করণ: জানুয়ারি 26, 2024, 14:59 IST
ভারতে রাশিয়ান মিশন শুক্রবার নয়াদিল্লিতে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করেছে। (স্ক্রিন গ্র্যাব)
রাশিয়া তার 75 তম প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারতকে উষ্ণ শুভেচ্ছা জানায়, বলিউড এবং ঐতিহ্যবাহী নৃত্যের সংমিশ্রণে ঐতিহাসিক ঘটনাটি উদযাপন করে
শুক্রবার নয়াদিল্লিতে রাশিয়ান মিশন ভারতের 75তম প্রজাতন্ত্র দিবসে অভিনন্দন জানাতে বিদেশী রাষ্ট্রপ্রধান এবং মন্ত্রীদের সাথে যোগ…
View On WordPress
0 notes
বাংলাদেশ সংবিধান দিবস আজ
বাংলাদেশ সংবিধান দিবস আজ
নিউজ রাজশাহী ডেস্কঃ বাংলাদেশ সংবিধান দিবস আজ। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস) থেকে কার্যকর হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমস্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায়…
View On WordPress
0 notes
অকার্যকর সান্ধ্য আইন
বেগম জিয়া ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের তাগাদা অনুভব করলেন। কিন্তু এও বুঝলেন শক্তির ভারসাম্যে একক ভাবে দাঁড়ানো আপাতত অসম্ভব। সামনে দুটি বিকল্প তখন।
১) ১৫ দলীয় জোটে যুক্তি।
২) নিজেই বিকল্প শক্তি কেন্দ্র হওয়া।
১৫ দলের ১১ দফায় ৭২ সংবিধান পুনরুজ্জীবন ছিল। ফলে এই জোটে যাওয়া সম্ভব নয়। নেত্রী বিকল্প পথে হাঁটলেন। ১৫ দলের বাইরের দল নিয়ে সমান্তরাল ৭ দলীয় জোট গঠন করেন। ফলে বিরোধী দল হিসাবে BNP'র আবয়ব মানুষের কাছে স্পষ্টতর হল।
বেগম জিয়া তখন পর্যন্ত রাজনীতিতে কিছুটা পিছিয়েই ছিলেন। কিন্তু ৭ দলীয় জোট গঠন, ৫ দফা প্রণয়ন ও সমঝোতার ভিত্তিতে যুগপৎ আন্দোলন করতে চাওয়ার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। ফলে দৃশ্যতঃ যে সামান্য পিছিয়ে ছিলেন তা প্রবলভাবে পার হলেন নেত্রী।
এই প্রেক্ষিতে এরশাদ সংলাপ প্রস্তাব করেন। কিন্তু বেগম জিয়ার দল সমঝোতা থোড়াই কেয়ার করে সান্ধ্য কালিন বিক্ষোভ কর্মসূচী বৃদ্ধি করেন। ফলে আরেকদফা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তিনি।
২৮ নভেম্বর ৮৩ তে বিক্ষোভ রাজনীতি বন্ধে সন্ধ্যা থেকে সান্ধ্য আইন জাড়ি হয়। বেগম জিয়া তখন তাঁর প্রতিরোধ পলিসি পালটে ফেলেন। সান্ধ্য আইন কার্যকর শুরু হওয়া সময়ের আগ পর্যন্ত টানা জনসভা, পথসভা করার মাধ্যমে সান্ধ্য আইনকে স্বৈরাচার এরশাদের হরিষে বিষাদে পরিণত করেন।
এই কৌশলী প্রতিবাদে জিয়ার উত্তরসুরী নেত্রী বেগম জিয়ার কারিশমা দেখে আবার আশাবাদী হয়ে ওঠে দেশের মানুষ। Morning Shows The Day.
2 notes
·
View notes
এক চোরের বাড়ি চোর থাকে বাড়ির চারপাশে বেড়া থাকে, চোর মনে করে তার প্রতিবেশীরাও চোর চুরি করে, যাই হোক, তার ভেড়ার ভেতরে তার চুরির মাল কে��� যেন চুরি না করে। চোরেরা কেউ কারো কোনো কথা শোনে না, সুযোগকে বেড়ার ভিতরে চুরির মাল চুরি করে নিয়ে যায়, চোরের বাড়ির চোর বেড়ার ভিতর ঢুকে দেখে তার চুরি করা মাল নিলো কে।
আরেক চোরি চুরি করেছে তাকে না জানিয়ে তার চুড়ির মাল সরিয়েছে তারপরে শুরু হয়ে যায় চোরের যুদ্ধ (cold war/চোরের যুদ্ধ)
সহজেই আরেক চোররে হেরে গেলে ধরা খেয়ে গেলে জান বাঁচানোর জন্য সমস্ত চুরির মাল আগের চোরের বেড়ার ভিতরে থুয়ে যায়।
তখন চোর বাড়ির ভিতরেই কথা কয় বলে উইনার প্রভাব বেশি কার।
চোরের জারজই আইনজীবী হয়, মহিলা চোর ভোদা চোদাচুদির ব্যবসা করে, গুনে গুনে আইনজীবীদের জারজ জন্ম দেয় ১০০, ৫০০, ২০০ ঘোষণা দেয় হাজারও পারে থাকে আইনজীবের বাড়ির ভিতরে। লোকেশন দেয়। অধিকাংশ আইনজীবী ব্যারিস্টার এবং জজ ৫০০ জারজ সন্তান নিয়ে বার কাউন্সিলের লাইসেন্স নেয়। বলে বেড়ায় কে কত বড় বাপ হয়েছে। রাষ্ট্র বাংলাদেশের সমস্ত আইনজীবী এবং আইন পেশায় সবগুলোই অসামাজিক এবং জারজ। আইনজীবীদের মূল লক্ষ্য ছিল মিলিটারি সদস্যের পরিবারের মায়ের, ওয়ারিশ-মেয়ের, ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক, বিবাহিত তার বউয়ের বেশ্যার ছেলেদের দিয়ে চুদাইয়া বেশ্যা বানাবে(ভোদায় তো ভালই লাগবে)অসামাজিক বানাবে, জালিয়াতির কাগজে টাকা উঠাতে দেবে, বাংলাদেশ মিলিটারি শুধু চুপচাপ বিষয়টা মেনে নিলেই হয় বাড়িতে যেয়ে পোলাও কোরমা মাংস খেতে পারবে। বেশি বেশি খাই খাই করার মিলিটারির, মিলিটারির পানিশমেন্টে জিহ্বা ধরে চুরি দিয়ে কেটে ফেলে দেওয়া হয়।
মিলিটারির মা বোনের চিন্তা মিলিটারির মাথা থেকে যায় না দিনে রাতে কাকে দিয়ে চুদাবে সেই চিন্তা করেই চলছে কত বড় অসভ্য হয়েছে হিজড়া ড্রিঙ্কস খেয়ে নিয়ে হিজরাও পারে না। মিলিটারির খাওয়া এবং খাবারের টাকা বন্ধ করে দেওয়া যায় যে কোন সময়।
Stop food money of Bangladesh military. #Lord 🇧🇩
বাংলাদেশ মিলিটারির খাবারের টাকা বন্ধ করে দিন। #লর্ড 🇧🇩
#সংবিধান #সাংবিধানিকভাষা #রাষ্ট্রদ্রোহীআইনজীবী #ব্যারিস্টার
0 notes
সংসদীয় দলগুলির মধ্যে ঐকমত্য ছাড়া কোনো সংবিধান সং
0 notes
বাংলাদেশ সম্পর্কিত ১৫০টি গুরুত্বপূর্ন সাধারণ জ্ঞান
চলুন দেখে নেই বাংলাদেশ সম্পর্কিত ১৫০টি গুরুত্বপূর্ন সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর :
(১) বাংলাদেশ এশিয়ার কোন অঞ্চলে অবস্থিত?
উত্তর : দক্ষিণ এশিয়া
(২) বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস-
উত্তর : ২৬ মার্চ
(৩) বিজয় দিবস পালিত হয়-
উত্তর : ১৬ ডিসেম্বর
( ৪) বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামের ডিজাইনার কে
উত্তর : এএনএ সাহা
(৫) বাংলাদেশের রণ সংগীতের রচয়িতা কে ?
উত্তর : নজরুল ইসলাম
(৬) সেন্টমার্টিন দ্বীপের অপর নাম কি ?
উত্তর : নারিকেল জিনজিরা
(৭) বাংলা ভাষাকে দেশের দ্বিতীয় ভাষার মর্যাদা দিয়েছে কোন দেশ?
উত্তর : সিয়েরা লিয়ন
(৮) বাংলাদেশের সংবিধানে মোট কয়টি তফসিল আছে?
উত্তর : ৭টি
(৯) বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির সদস্য নিচের কত জন ছিলেন?
উত্তর : ৩৪ জন
(১০) বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য কে?
উত্তর : বেগম রাজিয়া বানু
বিস্তারিত দেখুন : বাংলাদেশ সম্পর্কিত ১৫০টি গুরুত্বপূর্ন সাধারণ জ্ঞান
0 notes
ফেসবুককে ৪ দিনের সময় বেঁধে দিলো সরকার
দেশের সংবিধান ও আইন না মানায় ফেসবুক-টিকটক ও অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াকে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। এর জবাব দিতে চারদিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
রোববার (২৮ জুলাই) বিভিন্ন মোবাইল অপারেটর, অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিফোন অপারেটর বাংলাদেশ এবং মোবাইল ফ্রিনান্সিয়াল সার্ভিসের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা জানান ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
তিনি বলেন, গতকাল (শনিবার)…
0 notes
কোরআন নিঃসন্দেহে আল্লাহর বাণী
কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু ���াঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআন মজিদ অথবা কুরআ-ন মাজী-দ বা কোরআন (আরবি: القرآن আল্-কুর্'আন্) ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, যা আল্লাহর বাণী । এটিকে আরবি শাস্ত্রীয় সাহিত্যের সর্বোৎকৃষ্ট রচনা। কুরআনকে প্রথমে অধ্যায়ে (আরবিতে সূরা) ভাগ করা হয় এবং অধ্যায়গুলো (সূরা) আয়াতে বিভক্ত করা হয়েছে।
কুরআনঃ
১. নির্ভূলঃ
•এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২)
•নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১)
২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ
•রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কুরআন আল্লাহর বাণী।
Quran is the word of Allah
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ। #কোরআন আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
কুরআনঃ
১. নির্ভূলঃ
•এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২)
•নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১)
২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ
•রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কুরআন মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল
এ (কুরআন) মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল এবং নিশ্চিত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য পথনির্দেশ ও করুণা।
[1] অর্থাৎ, সেই দলীল-সমষ্টি যা দ্বীনের বিধি-বিধান সংবলিত এবং যার সাথে মানুষের যাবতীয় চাহিদা ও প্রয়োজনাদি সম্পৃক্ত। (���টি মানুষের জন্য একটি গাইডবুক ও জীবন-সংবিধান।)
[2] অর্থাৎ, ইহকালে স��পথ দেখায় এবং পরকালে আল্লাহর করুণার অধিকারী বানায়।
সূরাঃ আল-জাসিয়া | Al-Jathiya,আয়াতঃ ২০।
কুরআন মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল
এ (কুরআন) মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল এবং নিশ্চিত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য পথনির্দেশ ও করুণা।
[1] অর্থাৎ, সেই দলীল-সমষ্টি যা দ্বীনের বিধি-বিধান সংবলিত এবং যার সাথে মানুষের যাবতীয় চাহিদা ও প্রয়োজনাদি সম্পৃক্ত। (এটি মানুষের জন্য একটি গাইডবুক ও জীবন-সংবিধান।)
[2] অর্থাৎ, ইহকালে সৎপথ দেখায় এবং পরকালে আল্লাহর করুণার অধিকারী বানায়।
সূরাঃ আল-জাসিয়া | Al-Jathiya,আয়াতঃ ২০।
মহান আল্লাহ মানবজাতির প্রতি এক নিয়ামত হিসেবে কোরআনকে নাজিল করেছেন। ইসলামের পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে ধারণ করতে হলে কোরআন জানার কোনো বিকল্প নেই।
কুরআনের ফরজ বিষয় ২টি
কোরআন আল্লাহর বাণী
কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই। কোরআন আল্লাহর বাণী, তা সৃষ্ট নয়। আল্লাহর বাণী তার চিরন্তন সত্তায় ধারণকৃত গুণগুলোর একটি। ‘আমি অন্তরে বিশ্বাস করি এবং মুখে সাক্ষ্য দিই যে, কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এবং তা মাখলুক নয়।’
কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। আল্লাহ বলেন, ‘এই কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো রচনা নয়। পক্ষান্তরে এটার আগে যা অবতীর্ণ হয়েছে তা তার সমর্থন এবং এটা বিধানগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এটা জগত্গুলোর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৭)
Is The Quran God's Word?
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো ��িশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের ৫টি অধিকার।
কুরআন আল্লাহর বাণী।
Quran is the word of Allah
কোরআন আল্লাহর বাণী
The Qur'an is Word of Allah (True God)
The Qur'an is revealed by Allah
Is The Quran God's Word?
0 notes
কোরআন নিঃসন্দেহে আল্লাহর বাণী
কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূ�� । .♥♥♥
কুরআন মজিদ অথবা কুরআ-ন মাজী-দ বা কোরআন (আরবি: القرآن আল্-কুর্'আন্) ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, যা আল্লাহর বাণী । এটিকে আরবি শাস্ত্রীয় সাহিত্যের সর্বোৎকৃষ্ট রচনা। কুরআনকে প্রথমে অধ্যায়ে (আরবিতে সূরা) ভাগ করা হয় এবং অধ্যায়গুলো (সূরা) আয়াতে বিভক্ত করা হয়েছে।
কুরআনঃ
১. নির্ভূলঃ
•এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২)
•নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১)
২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ
•রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কুরআন আল্লাহর বাণী।
Quran is the word of Allah
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ। #কোরআন আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
কুরআনঃ
১. নির্ভূলঃ
•এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২)
•নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১)
২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ
•রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কুরআন মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল
এ (কুরআন) মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল এবং নিশ্চিত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য পথনির্দেশ ও করুণা।
[1] অর্থাৎ, সেই দলীল-সমষ্টি যা দ্বীনের বিধি-বিধান সংবলিত এবং যার সাথে মানুষের যাবতীয় চাহিদা ও প্রয়োজনাদি সম্পৃক্ত। (এটি মানুষের জন্য একটি গাইডবুক ও জীবন-সংবিধান।)
[2] অর্থাৎ, ইহকালে সৎপথ দেখায় এবং পরকালে আল্লাহর করুণার অধিকারী বানায়।
সূরাঃ আল-জাসিয়া | Al-Jathiya,আয়াতঃ ২০।
কুরআন মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল
এ (কুরআন) মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল এবং নিশ্চিত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য পথনির্দেশ ও করুণা।
[1] অর্থাৎ, সেই দলীল-সমষ্টি যা দ্বীনের বিধি-বিধান সংবলিত এবং যার সাথে মানুষের যাবতীয় চাহিদা ও প্রয়োজনাদি সম্পৃক্ত। (এটি ম��নুষের জন্য একটি গাইডবুক ও জীবন-সংবিধান।)
[2] অর্থাৎ, ইহকালে সৎপথ দেখায় এবং পরকালে আল্লাহর করুণার অধিকারী বানায়।
সূরাঃ আল-জাসিয়া | Al-Jathiya,আয়াতঃ ২০।
মহান আল্লাহ মানবজাতির প্রতি এক নিয়ামত হিসেবে কোরআনকে নাজিল করেছেন। ইসলামের পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে ধারণ করতে হলে কোরআন জানার কোনো বিকল্প নেই।
কুরআনের ফরজ বিষয় ২টি
কোরআন আল্লাহর বাণী
কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই। কোরআন আল্লাহর বাণী, তা সৃষ্ট নয়। আল্লাহর বাণী তার চিরন্তন সত্তায় ধারণকৃত গুণগুলোর একটি। ‘আমি অন্তরে বিশ্বাস করি এবং মুখে সাক্ষ্য দিই যে, কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এবং তা মাখলুক নয়।’
কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। আল্লাহ বলেন, ‘এই কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো রচনা নয়। পক্ষান্তরে এটার আগে যা অবতীর্ণ হয়েছে তা তার সমর্থন এবং এটা বিধানগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এটা জগত্গুলোর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৭)
Is The Quran God's Word?
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের ৫টি অধিকার।
কুরআন আল্লাহর বাণী।
Quran is the word of Allah
কোরআন আল্লাহর বাণী
The Qur'an is Word of Allah (True God)
The Qur'an is revealed by Allah
Is The Quran God's Word?
0 notes
অল্প সময়ে সংবিধান প্রণয়ন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ : প্রধানমন্ত্রী
অল্প সময়ে সংবিধান প্রণয়ন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ : প্রধানমন্ত্রী
নিউজ রাজশাহী ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সুদূরপ্রসারী এবং বলিষ্ঠ নেতৃত্বে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অতি অল্প সময়ের মধ্যে সংবিধান প্রণয়ন বাঙালির জাতীয় জীবনে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
সংবিধান প্রণয়নের সুবর্ণজয়ন্তীতে ৪ নভেম্বরকে ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা আওয়ামী লীগ সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।‘জাতীয় সংবিধান দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে…
View On WordPress
0 notes
কোরআন নিঃসন্দেহে আল্লাহর বাণী
কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
কুরআন মজিদ অথবা কুরআ-ন মাজী-দ বা কোরআন (আরবি: القرآن আল্-কুর্'আন্) ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, যা আল্লাহর বাণী । এটিকে আরবি শাস্ত্রীয় সাহিত্যের সর্বোৎকৃষ্ট রচনা। কুরআনকে প্রথমে অধ্যায়ে (আরবিতে সূরা) ভাগ করা হয় এবং অধ্যায়গুলো (সূরা) আয়াতে বিভক্ত করা হয়েছে।
কুরআনঃ
১. নির্ভূলঃ
•এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২)
•নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১)
২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ
•রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কুরআন আল্লাহর বাণী।
Quran is the word of Allah
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জান��� সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ। #কোরআন আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
কুরআনঃ
১. নির্ভূলঃ
•এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য (২.সুরা বাকারা,আয়াত-২)
•নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। (৬৯. সূরা আল হাক্বক্বা,আয়াত-৫১)
২. সকল মানুষের জন্য পথনির্দেশিকাঃ
•রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর। (২.সুরা বাকার,আয়াত-১৮৫)
কুরআন মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল
এ (কুরআন) মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল এবং নিশ্চিত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য পথনির্দেশ ও করুণা।
[1] অর্থাৎ, সেই দলীল-সমষ্টি যা দ্বীনের বিধি-বিধান সংবলিত এবং যার সাথে মানুষের যাবতীয় চাহিদা ও প্রয়োজনাদি সম্পৃক্ত। (এটি মানুষের জন্য একটি গাইডবুক ও জীবন-সংবিধান।)
[2] অর্থাৎ, ইহকালে সৎপথ দেখায় এবং পরকালে আল্লাহর করুণার অধিকারী বানায়।
সূরাঃ আল-জাসিয়া | Al-Jathiya,আয়াতঃ ২০।
কুরআন মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল
এ (কুরআন) মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল এবং নিশ্চিত বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য পথনির্দেশ ও করুণা।
[1] অর্থাৎ, সেই দলীল-সমষ্টি যা দ্বীনের বিধি-বিধান সংবলিত এবং যার সাথে মানুষের যাবতীয় চাহিদা ও প্রয়োজনাদি সম্পৃক্ত। (এটি মানুষের জন্য একটি গাইডবুক ও জীবন-সংবিধান।)
[2] অর্থাৎ, ইহকালে সৎপথ দেখায় এবং পরকালে আল্লাহর করুণার অধিকারী বানায়।
সূরাঃ আল-জাসিয়া | Al-Jathiya,আয়াতঃ ২০।
মহান আল্লাহ মানবজাতির প্রতি এক নিয়ামত হিসেবে কোরআনকে নাজিল করেছেন। ইসলামের পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে ধারণ করতে হলে কোরআন জানার কোনো বিকল্প নেই।
কুরআনের ফরজ বিষয় ২টি
কোরআন আল্লাহর বাণী
কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই। কোরআন আল্লাহর বাণী, তা সৃষ্ট নয়। আল্লাহর বাণী তার চিরন্তন সত্তায় ধারণকৃত গুণগুলোর একটি। ‘আমি অন্তরে বিশ্বাস করি এবং মুখে সাক্ষ্য দিই যে, কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এবং তা মাখলুক নয়।’
কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। আল্লাহ বলেন, ‘এই কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো রচনা নয়। পক্ষান্তরে এটার আগে যা অবতীর্ণ হয়েছে তা তার সমর্থন এবং এটা বিধানগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এটা জগত্গুলোর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৭)
Is The Quran God's Word?
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
কুরআনের ৫টি অধিকার।
কুরআন আল্লাহর বাণী।
Quran is the word of Allah
কোরআন আল্লাহর বাণী
The Qur'an is Word of Allah (True God)
The Qur'an is revealed by Allah
Is The Quran God's Word?
0 notes
সভ্যতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে, ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ে থাকে বিচারের মাধ্যম দিয়ে, বিচারের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের এবং বিভিন্ন রকমের শাস্তিমূলক পানিশমেন্ট দেওয়া হয়ে থাকে, সংবিধান বিচার করে থাকে, সংবিধানে বিভিন্ন ধরনের পানিশমেন্ট দেওয়া থাকে।। মিলিটারিতে বিচার থাকে এবং মিলিটারি ডিসিপ্লিনে বিভিন্ন রকমের এবং বিভিন্ন ধরনের পানিশমেন্ট দেওয়া হয়ে থাকে,, সভ্যতায় এ সকল পানিশমেন্ট সভ্যতা বজায় রাখার জন্য, ভালোর জন্য, দেওয়া হয়ে থাকে।। সাংবিধানিক বিচারে এবং সাংবিধানিক বিচারের পানিশমেন্টে যখন অপরাধী ভালো হয় না এবং অপরাধ তদন্ত করা যায় না, এক কথায় শান্তি আসে না, তখন মিলিটারি পানিশমেন্টে অপরাধের বিচার করা হয় এবং অপরাধ তদন্ত করা হয়, বিচার হয় এবং বিচার হতে পারে। এ কারণে মিলিটারি ডিসিপ্লিন কেস গ্রহণ করতে পারে।। বর্তমানে সভ্যতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে মিলিটারি-পানিশমেন্টের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে, মিলিটারি-ডিসিপ্লিনে বিচার করার প্রয়োজন হয়ে পড়েছে, যাতে সুষ্ঠু তদন্ত এবং সঠিক এবং ন্যায্য বিচার সম্পন্ন করা যায়,, যা সভ্যতা বজায় রাখতে পারে।
#Lord #civilization
0 notes