#সংবিধান সংস্কার কমিশন
Explore tagged Tumblr posts
Text
প্রধান উপদেষ্টার কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিল সংবিধান সংস্কার কমিশন
প্রধান উপদেষ্টার কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিল সংবিধান সংস্কার কমিশন নিউজ ডেস্ক সংবিধান সংস্কার কমিশন আজ অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। আজ সকালে কমিশনের চেয়ারম্যান ড. আলী রীয়াজের নেতৃত্বে সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার তেজগাঁও কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তাঁর হাতে এ প্রতিবেদন তুলে দেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তাঁর সামাজিক…
#অন্তর্বর্তী সরকার#চূড়ান্ত প্রতিবেদন#ড. আলী রীয়াজ#দুর্নীতি দমন#নির্বাচন সংস্কার#পুলিশ সংস্কার#প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস#সংবিধান সংস্কার কমিশন
0 notes
Video
youtube
সংবিধান সংস্কার কমিশন বনাম বিএনপির প্রস্তাব: মিল-অমিলের বিশ্লেষণ |আজকের...
0 notes
Text
ড. কামালের সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
ড. কামালের সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ। সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠিত সংবিধান সংস্কার কমিশন।
সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠিত সংবিধান সংস্কার কমিশন। শনিবার কামাল হোসেনের সঙ্গে তার মতিঝিলের কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে কমিশন। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজের নেতৃত্বে সাক্ষাতে যান কমিশনের সদস্য অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ড. শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম…
0 notes
Link
সংবিধান পর্যালোচনা ও মূল্যায়নের জন্য সং
0 notes
Text
জেনে রাখা ভালো
আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার রুপকল্প বাস্তবায়ন এবং উন্নয়ন গতিশীল করতে বেগম জিয়া সর্বদাই একজন নীরব কারিগর। তাঁর নিজস্ব উদ্যোগে কতিপয় সাফল্যমণ্ডিত কর্মযজ্ঞঃ
▫জাতীয় সংসদে প্রথম অধিবেশনে তিন জোটের রূপরেখা অনুযায়ী সংবিধান সংশোধনী এনে প্রেসিডেন্ট শাসিত সরকার ব্যবস্থা পাল্টিয়ে ওয়েষ্ট মিনিষ্টার ধাঁচে প্রধানমন্ত্রী শাসিত সরকার ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তন করে বাংলাদেশীদের সরকার ব্যবস্থা।
▫ সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী পাশের মাধ্যমে সকল সাধারণ নির্বাচন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
▫ সকল পৌর কর্পোরেশনে প্রত্যক্ষ ভোটে #মেয়র নির্বাচনের ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয় এবং দেশে প্রথমবারের মত প্রত্যক্ষ ভোটে মেয়র নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
▫ নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রত্যেক ভোটারকে #পরিচয়পত্র প্রদানের জন্য সংসদে বিল পাশ এবং এজন্য প্রায় ৩০০ কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ রাখা হয়।
▫ ১৯৯১-৯৬ সালে ৩৩০টি থানায় পল্লী #বিদ্যুতায়ন কার্যক্রম শুরু করে ১৫ হাজার গ্রাম বিদ্যুতায়িত করা হয়।
▫৫৮১ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন মোট ৪টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়।
▪ বাঘাবাড়ি (৭১ মে.ও.)
▪ চট্টগ্রাম রাউজান-১(২১০ মে.ও.)
▪ ঘোড়াশাল (২১০ মে.ও.)
▪ সিলেট কম্বাইণ্ড সাইকেল (৯০ মে.ও.)
▫৭৯৯ মে. ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ৫টি নতুন কেন্দ্রের কাজ শুরু করা হয়।
▫আরো ১০২০ মে. ও. উৎপাদনের জন্য ৪টি কেন্দ্রের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।
▫ BBC, CNN ও স্যাটেলাইট TV অনুষ্ঠান প্রচারের অনুমতি দেয়ার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত করা হয়।
▫চট্টগ্রামে পূর্ণাঙ্গ TV Station এবং ঝিনাইদহে TV রীলে station করা হয়।
▫রাঙ্গামাটি ও কক্সবাজারে Radio Station প্রতিষ্ঠার জন্য অর্থ বরাদ্দ করা হয়।
▫কৃষকদের জন্য পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত #কৃষিঋণ সুদসহ #মওকুফ করা হয়। এ বাবদ মোট কৃষিঋণ মওকুফের পরিমাণ ছিল প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা।
▫কৃষকদের ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা #মওকুফ করা হয়। কৃষকদের মাঝে সহজ শর্তে কৃষিঋণ বিতরণ পদ্ধতি চালু করা হয়।
▫নদী ভাঙ্গনের পর ৩০ বছরের মধ্যে লুপ্ত জমি জেগে উঠলে তা জমির মালিককে ফেরত দেয়ার আইন প্রণয়ন করা হয়।
▫ সহজ শর্তে ঋণ ও ব্যাপক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দেশে হাঁস মুরগী, মৎস্য ও গবাদি পশুর খামার প্রতিষ্ঠার বিপুল সুযোগ করে দিয়ে বেকার নারী পুরুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়।
▫দেশে সরকারি সহায়তায় গবাদিপশু পালন উৎসাহিত হওয়ায় বিদেশ থেকে গুঁড়া দুধ আমদানির পরিমাণ টাকার অংকে ছয়শত কোটি থেকে প্রায় একশত কোটিতে নেমে আসে।
▫উন্মুক্ত জলমহাল ইজারা প্রথা বাতিল করে প্রকৃত জেলে ও দরিদ্র গ্রামবাসীদের মৎস আহরণের অবাধ সুবিধা প্রদান করা হয়। #জাল_যার_জলা_তার" নীতি অনুসরণ করে প্রকৃত মৎসজীবি দের জলমহাল ইজারা দেয়া হয়।
▫ গ্রামীণ এলাকায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ও স্বাস্থ্যসম্মত পয়ঃব্যবস্থা প্রবর্তনের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছিল। ফলে এখন শতকরা নব্বই ভাগ গ্রামবাসী বিশুদ্ধ পানি খেতে পারছেন এবং প্রায় সকলেই অল্প খরচে তৈরি স্বাস্থ্যসম্মত #পয়ঃব্যবস্থা ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছেন।
▫ ১ লা জুলাই, ১৯৯৩ সালে আইন প্রণয়ন করে সারাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়।
▫মেয়েদের জন্য দশম শ্রেণী পর্যন্ত বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়।
▫দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে শিক্ষা গ্রহনে আগ্রহী করে তুলতে #শিক্ষার_বিনিময়ে_খাদ্য কর্মসূচি চালু করা হয়।
▫পল্লী অঞ্চলে মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষা অবৈতনিক করা এবং দেশব্যপী মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্��ীদের জন্য #উপবৃত্তি কর্মসূচি চালু করা হয়।
▫শিক্ষাক্ষেত্রে #নকলমুক্ত পরীক্ষা, মেয়েদের #বিনামূল্য পড়ালেখাসহ দরিদ্র অথচ মে���াবী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য #বৃত্ত্বির ব্যবস্থা করা হয়।
▫নারী শিক্ষার অগ্রদূত বেগম রো��েয়ার নামে রোকেয়া দিবস প্রবর্তন করেন। ২১শে পদক চালুর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
▫হাজার হাজার স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা নির্মাণ ও #পুননির্মাণ করা হয়।
▫মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা ও নাম্বার প্রদানে অনিয়ম রোধে খাতা দেখা সিষ্টেমে আমূল পরিবর্তন আনা হয়। ফলে কোন ছাত্র'র খাতা কোন শিক্ষক নীরিক্ষা করছেন তা সম্পূর্ণ অজানা থাকত শিক্ষক ও ছাত্র'র কাছে।
▫#জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও #উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় চালু করা হয়।
▫অভিভাবক-হীন, ছিন্নমূল ও অসহায় শিশুদের লালন-পালন, শিক্ষা, আশ্রয় ও মানসিক উৎকর্য সাধনের লক্ষে দেশের ৬ স্থানে পরীক্ষামূলক ভাবে ৬ টি #সোনামণি_নিবাস' স্থাপন করে ২০০১-২০০৬ মেয়াদের #বিএনপি সরকার।
▫সোনামণি নিবাসের ফরোয়ার্ড সাপোর্ট দিতে ৪৪ উপজেলা ৪৪৪ টি #টেকনিকাল স্কুল স্থাপন করা যায়। যা স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে যথাক্রমে অবহেলিত কিশোর ও 'সোনামণি নিবাস' এর শিশুদের ভবিষ্যত গড়ার ভিশনে গ্রহণ করা হয়।
▫দেশে সর্বপ্রথম বেসরকারি পর্যায়ে বেশ কিছু সংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং আরও কিছু সংখ্যক প্রতিষ্ঠার অনুমতি দেয়া হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে #কম্পিউটার শিক্ষা কোর্স চালু করা হয়।
▫প্রথম বারের মত তথ্য যোগাযোগ মন্ত্রনালয় গঠন করা হয়।
▫আজকের জনপ্রিয় GSM প্রযুক্তি আনয়ন করেন বেগম জিয়া।
▫স্বাধীনতার পর প্রথমবারের মত বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে #সমাবর্তন উৎসব চালু করা হয়।
▫বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে #সেশনজট দূর করা হয়।
▫#গণশিক্ষা কার্যক্রম ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করা হয়।
▫কুয়ালিটি শিক্ষা ব্যবস্থার স্বার্থে মেয়েদের জন্য অতিরিক্ত দুইটি ক্যডেট কলেজ স্থাপন করা হয়।
▫বেসরকারি স্কুল শিক্ষকদের বেতনের অনুদান ৮০ ভাগে বৃদ্ধি ও তাদেরকে #টাইমস্কেল দেয়া হয়। প্রতিবছর শিক্ষাখাতে সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ রাখা হয়।
▫দুস্থ মহিলাদের স্বাবলম্বী করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ তহবিল থেকে অর্থ বরাদ্দ দিয়ে #দুস্থ_মহিলাদের_ঋণদান কর্মসূচী চালু করা হয়।
▫ সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারি দের জন্য #পে-কমিশন গঠন ও তার সুপারিশ বাস্তবায়ন করে প্রাপ্য আর্থিক সুবিধা একসঙ্গে প্রদান, অবসর গ্রহনের সঙ্গে সঙ্গে পেনশন পাওয়া এবং প্রথমবারের মত অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারিদের মৃত্যুর পর তাদের #স্ত্রী এবং #প্রতিবন্ধী সন্তানদেরও আজীবন #পেনশন পাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।
▫সরকারি চাকুরিতে প্রবেশের বয়স সীমা ২৭ থেকে বাড়িয়ে ৩০ বছরে উন্নীতকরণ। তদুপরি অতিরিক্ত ���০% #বেতনবৃদ্ধি মঞ্জুর করা হয়।
▫সরকারি কর্মচারিদের জন্য ৩ হাজার বাসগৃহ নির্মাণ করা হয়।
▫ বিলম্বে শিক্ষাজীবন সমাপ্তির কারণে লক্ষ লক্ষ হতাশাক্রান্ত যুবক ও যুবমহিলার কর্ম সংস্থানের দ্বার উন্মোচিত হয়।
▫পুলিশ, BDR ও আনছার বাহিনী সম্প্রসারণ ও আধুনিক করা হয়।
▫ বেসরকারী খাতে বেশ কিছু সংখ্যক ব্যাঙ্ক ও বীমা কোম্পানি প্রতিষ্ঠার অনুমতি দিয়ে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ জোরদার করা হয়।
▫ব্যাঙ্কিং খাতের উন্নয়নের জন্য সংস্কার কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়, যার ফলে বিদ্যমান বিশৃঙ্খলা বহুলাংশে দূর হয়।
▫আনসার-ভিডিপি ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠা করে আনসার ভিডিপি সদস্যদের জন্য এ ব্যাঙ্ক থেকে আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্পে ঋণের ব্যবস্থা করা হয়।
▫দেশের স্বার্থ সংরক্ষণ করে #মুক্তবাজার অর্থনীতি বিকাশের সহায়ক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।
▫ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসী শ্রমিকদের বিশাল অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে #প্রবাসী_কল্যাণ_মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়।
▫ দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ উৎসাহিত এবং নতুন কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে সকল নতুন শিল্পকে প্রথম ৫ বছরের জন্য #ট্যাক্সহলিডে মঞ্জুর করা হয়।
▫মজুরি কমিশন" গঠন করে শ্রমিকদের জন্য মজুরি ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়।
▫ হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্ট, বৌদ্ধ কল্যাণ ট্রাষ্ট ও খৃষ্টান কল্যাণ ট্রাষ্টে সরকারি অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি এবং তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হয়।
▫তফসীলি সম্প্রদায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য তফসীলি বৃত্তি পুনঃপ্রবর্তন করা হয়।
▫দূর্গা পুজাসহ অন্যান্য পুজা, জন্মাষ্টমী, শ্রী শ্রী হিরচাঁদ ঠাকুরের জন্মতিথি প্রভৃতি অনুষ্ঠান যথাযথ মর্যাদা ও গুরুত্ব সহকারে রেডিও টিভিতে প্রচার করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
▫ ঢাকায় স্থায়ী #হাজীক্যাম্প নির্মাণ করা হয়।
▫টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার জন্য ৩০০ একরেরও বেশী জমি তবলীগ জামায়াতকে প্রদান করা হয়।
▫মাদ্রাসা শিক্ষক প্রশিক্ষণের জন্য ঢাকায় #মাদ্রাসা ট্রেনিং ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়।
▫এবতেদায়ী মাদ্রাসাকে বেসরকারি প্রাইমারী স্কুলের সমপর্যায়ের সুযোগ-সুবিধা প্রদাণ করা হয়। মসজিদ, ঈদগাঁ ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সংস্কারের কাজে ব্যাপকহারে আর্থিক অনুদান প্রদাণ করা হয়।
▫আলিয়া মাদ্রাসা সরকারীকরন এবং কাউকি সনদ কে স্বীকৃতি দেবার অফিসিয়াল ওয়ার্ক সম্পন্ন করা হয়।
▫ঢাকা শহরকে বিষাক্ত শিশা মুক্ত করতে টু ষ্ট্রোক বেবিট্যাক্সি বন্ধ করে পরিবেশ বান্ধন CNG চালু করা হয়।
▫পলিথিনের দৈনন্দিন ব্যবহার বন্ধ করে পরিবেশ রক্ষার্থে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নেয়া হয়।
🔴 বীর মুক্তিযোদ্ধাদের "গ্যালান্ট্রি এওয়ার্ড" প্রদান করা হয়।
▫মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রনালয় গঠন করা হয়।
▫রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে শহীদ বুদ্ধিজীবি স্মৃতিসৌধ নিমার্ণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
▫ দেশের জলসীমা পাহারা, নৌ ও সমুদ্রপথে জলদস্যুতা দমন ও চোরাচালান রোধের লক্ষ্যে #কোষ্টগার্ড প্রতিষ্ঠা করা হয়।
▫বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর হতে নৌবাহিনী অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে কোষ্ট গার্ডের ভূমিকা পালন করত। এতে তার নিজেস্ব কর্মকাণ্ড ব্যাহত হতো এবং কিছু আইনী সমস্যা সৃষ্টি হতো। এই সমস্যা নিরসনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উদ্যোগে বিএনপি সরকার একটি কোষ্ট গার্ড গঠনের জন্য সংসদে আইন পাশ করে যা #কোষ্টগার্ড আইন-১৯৯৪" নামে পরিচিত।
▫আনুষ্ঠানিক ভাবে ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড গঠিত হয়।
▫ সমাজের সকল স্তর এবং শ্রেণীর দুর্নীতির প্রসার বন্ধ করার লক্ষ্যে ৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৩ সালে #দুর্নীতি_দমন_কমিশন প্রতিষ্ঠা করা হয়। দুর্নীতি দমন কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ এবং সংবিধান ও আইনের অধীনে কার্যকরভাবে কাজ করার সুযোগ দেওয়ার পাশাপাশি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতনতা ও জনমত সৃষ্টির জন্য নির��বাচিত স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ, মিডিয়া এবং জনগণের সক্রিয় সহযোগিতা নেয়া হয়।
▫জনগণের জান মাল ও সম্ভ্রম রক্ষা এবং দেশে শান্তি, শৃঙ্খলা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থের উর্ধ্বে থেকে আইন-বিরোধী কার্যক্রম এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী কার্যক্রম কঠোরভাবে দমন করার লক্ষে ২৬ শে মার্চ, ২০০৪ সালে র্যাপিড অ্যাকশন টিম (RaT) প্রতিষ্ঠা করা হয়।
▫আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও শক্তিশালী ও কার্যকর করার জন্য তাদেরকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, উন্নত সরঞ্জাম, আধুনিক অস্ত্র ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা দিয়ে অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার উপযোগী বাহিনী হিসাবে গড়ে তোলা হয়।
▫ বড়পুকুরিয়ার কয়লা এবং মধ্যপাড়ার কঠিন শিলা উত্তোলন প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়।
▫ভোলা ও বঙ্গোগোপসাগরে নতুন গ্যাস ক্ষেত্র ও দিনাজপুরে কয়লা ক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়।
▫তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের লক্ষ্যে প্রতি বছর দু’টি করে অনুসন্ধান কুপ খননের উদ্যোগ নেয়া হয়।
▫এছাড়াও, অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারাকে আরও বেগবান করার লক্ষ্যে জাতীয় অর্থনীতি এবং শিল্প ও বাণিজ্যের অব্যাহত উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য বেসরকারি খাত ও সমবায়কে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।
▫দেশী, বিদেশী বিনিয়োগকারীরা, বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশীদেরকে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা দিয়ে দেশে বিনিয়োগে উৎসাহিত করা হয়।
▫দেশের সবচেয়ে বেশী শ্রমিক বিশেষ করে বিপুল নারী শ্রমিক নিয়োগকারী এবং সবচেয়ে বেশী বৈদেশিক মুদ্রা অর্��নকারী গার্মেন্টস শিল্পকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে ও আরও সম্প্রসারিত হতে সব ধরনের সহায়তা দেয়া হয়।
▫দেশীয় শিল্প, বিশেষ করে পাট, চা, বস্ত্র, চিনি, ঔষধ, সিরামিক ও চামড়া শিল্পের সুরক্ষা ও অব্যাহত উন্নয়নের লক্ষ্যে সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
▫ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশের শিক্ষিত যুবশক্তি, নারী উদ্যোক্তা ও সমবায়ীদের বিশেষ প্রশিক্ষণ ও ঋণ-সহায়তা দেয়া হয়।
▫রপ্তানি বাণিজ্যে ভারসাম্য ও অধিকতর কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে কৃষিভিত্তিক ও রপ্তানিমুখী শিল্পস্থাপন ও প্রসারে সর্বাত্মক সহায়তা দেয়া হয়।
▫দুর্যোগ প্রবণ সমুদ্র উপকূলে অজস্র সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ করা হয়। স্বাভাবিক সময়ে সাইক্লোন সেন্টার সমূহকে প্রাইমারি স্কুল হিসাবে অপারেট করা হত৷
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/5224fa27fe2df1e0eef7bd35ae381187/06e827ed8355ff9f-c4/s540x810/0b14da16aebb4d5346957de92136a409625176e2.jpg)
0 notes
Text
ছয় মাসে নির্বাচন এক কথায় অবাস্তব ও অসম্ভব: সারজিস আলম
ছয় মাসে নির্বাচন এক কথায় অবাস্তব ও অসম্ভব: সারজিস আলম সংবিধান ও বিচারব্যবস্থার সংস্কার ছাড়া দ্রুত নির্বাচন নিয়ে বাস্তবতা তুলে ধরলেন সারজিস আলম। পঞ্চগড় থেকে প্রতিনিধি: জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেছেন, “ছয় মাসের মধ্যে স্বচ্ছ নির্বাচন করা এক কথায় অবাস্তব এবং অসম্ভব।” তিনি মনে করেন, নতুন ভোটার তালিকা হালনাগাদ, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন,…
0 notes