#বাইরে খাওয়া
Explore tagged Tumblr posts
bestislamicinstitute · 6 days ago
Text
ব্লাক ম্যাজিক থেকে বাঁচার ৪টি আমল
জাদুর একটি ধরন হলো শয়তান ও জাদুকরের মধ্যে একধরনের চুক্তি। এই চুক্তির শর্ত থাকে যে জাদুকর কিছু হারাম বা শিরকী কাজে লিপ্ত হবে, আর এর বিনিময়ে শয়তান তাকে সহযোগিতা করবে এবং তার কথামতো চলবে। শয়তানের নৈকট্য লাভের জন্য জাদুকররা নানা ধরনের ঘৃণ্য পদ্ধতি অবলম্বন করে। যেমন: কুরআনের আয়াত উল্টো করে লেখা, কুরআনকে পায়ের নিচে দলিত করা, টয়লেটে নিয়ে যাওয়া বা অপবিত্র কিছু দিয়ে কুরআনের আয়াত লেখা, সর্বদা অপবিত্র থাকা, বিনা অযুতে নামাজ পড়া, শয়তানের উদ্দেশ্যে পশু জবাই করে সেই মাংস নির্ধারিত স্থানে অর্পণ করা ইত্যাদি। এই ধরনের কুফরি কাজের মাধ্যমে জাদুকররা শয়তান জিনদের খুশি করে এবং তাদের সহযোগিতায় অন্যদের ওপর জাদু প্রয়োগ করে। এ ধরনের জাদু আধুনিক ভাষায় ব্ল্যাক ম্যাজিক নামে পরিচিত।
Tumblr media
আমাদের আশেপাশে অনেকেই আছেন, যারা ব্ল্যাক ম্যাজিকের শিকার হয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এই ধরনের জাদুর ক্ষতিকর প্রভাব কতটা ভয়ংকর হতে পারে, তা যারা ভুক্তভোগী, তাদের না দেখলে বোঝা মুশকিল। তাই আমরা যেন এমন বিপদের সম্মুখীন না হই, সেজন্য আগে থেকেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। জাদুটোনা থেকে বাঁচতে নিচে চারটি কার্যকর পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো:
১. ইসলামের বিধি-বিধান মেনে চলা
শরীয়তের সমস্ত নির্দেশনা মেনে চলুন এবং হারাম ও নিষিদ্ধ কাজগুলো সম্পূর্ণভাবে বর্জন করুন। অতীতের সমস্ত পাপ ও অন্যায়ের জন্য তাওবা করুন এবং নিয়মিত ইস্তিগফার পাঠ করুন। পাপ থেকে যতটা দূরে থাকবেন, শয়তান ততই আপনার কাছ থেকে দূরে থাকবে। অন্যদিকে নেক আমল যত বেশি করবেন, ফেরেশতারা তত বেশি আপনার সঙ্গে থাকবে। অনেক সময় গোপন পাপের কারণেও মানুষ জাদুর শিকার হয়। তাই পাপ থেকে দূরে থাকুন এবং নিয়মিত নেক কাজের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
২. নিয়মিত কুরআন তিলাওয়াত করুন
প্রতিদিন কুরআন তিলাওয়াতের জন্য একটি রুটিন তৈরি করুন এবং তা মেনে চলুন। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) তার বিখ্যাত গ্রন্থ মাদারিজুস সালিকীন-এ বলেছেন, "আল্লাহ তাআলা কুরআনে আত্মিক ও দৈহিক—উভয় প্রকার শিফা রেখেছেন।" তাই কুরআনের বরকত পেতে প্রতিদিন অন্তত ১ পৃষ্ঠা করে তিলাওয়াত করুন। কুরআনের তিলাওয়াত আপনাকে জাদুর প্রভাব থেকে রক্ষা করবে এবং আপনার জীবন বরকতময় করবে।
৩. কুরআন-সুন্নাহর দোয়া ও যিকিরের আমল
কুরআন ও সুন্নাহতে বর্ণিত বিভিন্ন দোয়া, নিরাপত্তার আয়াত, এবং ��িকিরের ওপর গুরুত্ব দিন। হিসনুল মুসলিম বইটি থেকে এইসব দোয়া ও যিকির শিখতে পারেন। প্রতিদিন বই দেখে পড়ার অভ্যাস করলে একসময় এই দোয়াগুলো মুখস্থ হয়ে যাবে এবং তা নিয়মিত আমল করা সহজ হবে।
৪. খালি পেটে ৭টি আজওয়া খেজুর খাওয়া
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৭টি আজওয়া খেজুর খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সাআদ ইবনু আবি ওয়াক্কাস (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: “যে ব্যক্তি সকালে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন কোনো বিষ বা জাদু তাকে ক্ষতি করতে পারবে না।” (সহীহ বুখারি, হাদিস: ৫৭৭৯)। বাজারে আজওয়া খেজুরের বিভিন্ন ক্যাটাগরি পাওয়া যায়। যদি প্রিমিয়াম কোয়ালিটির খেজুর সাধ্যের বাইরে হয়, তবে সাধারণ মানের আজওয়া খেজুর সংগ্রহ করে তা নিয়মিত খেতে পারেন।
এভাবে ইসলামের সঠিক নির্দেশনা মেনে চলা এবং সুরক্ষামূলক আমলগুলোকে জীবনের অংশ করে নিলে ইনশাআল্লাহ জাদুটোনার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
0 notes
babameyechoti · 17 days ago
Text
হিমু ভাবিকে চোদার বাংলা চটি গল্প
আমার নাম শুভ, বয়স ২৩ বছর। ভাবিকে চোদার বাংলা চটি গল্প। আমি একজন MBA ছাত্র এবং এই লেখাটি আমার জীবনে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা, আমি কিভাবে আমার ভাবিকে করে ছিলাম আজকে সেই গল্পটাই আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। ভাবিকে চোদার গল্প।
হিমু ভাবিকে চোদার বাংলা চটি গল্প
Tumblr media
হিমু ভাবিকে চোদার বাংলা চটি গল্প
বছরখানেক আগে, আমি বাণিজ্য বিভাগে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করি এবং এরপর MBA করার ইচ্ছা নিয়ে ভালো একটি কলেজে ভর্তি হওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। আমার ইচ্ছে ছিল বড় শ��রে গিয়ে পড়াশোনা করা এবং সেখানে গিয়ে অনেক মজা করার। দিল্লিতে গিয়ে MBA করার কথা বাবাকে জানালে তিনিও আমাকে সেখানে পড়ানোর জন্য রাজি হয়ে যান। আমি তো মনে মনে খুব খুশি ছিলাম যে একটা ফ্লাট বাসায় থাকবো আর যখন ইচ্ছে মেয়ে বন্ধু বান্ধব নিয়ে আসতে পারবো কিন্ত বাবা আমার সব আশায় পানি ঢেলে দেয়। আর বলে যে তার খুব কাছের পরিচিত একজন যিনি দিল্লীতে থাকে। বাবা তাকে নিজের ছেলের মত করেই দ্যাখে তার নাম অমিত দিল্লিতে থাকেন।
তার বয়স এই ৩৩ এর মত হবে। আমি তাকে একবার দেখেছিলাম, বাবার সাথে গিয়ে তার বিয়েতে। বাবাকে খুব সম্মান করে তাই বাবা-মা তাকে বলতেই সে এক কথায় রাজি হয়ে যায়। আর বলে যে তারা যে ফ্লাটে থাকে সেখানে একটা রুম সব সময় ফাকা থাকে আমি চাইলেই সেখানে থাকতে পারি। তাদের কোন সমস্যা হবে না। পরের সপ্তাহেই আমি দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেই। আর অমিত ভাইয়ার বাসায় পৌঁছাতেই তাদের দরজায় বেল দেই। আর তখনি ২৩ বছর বয়সে এক হট বিবাহিত মেয়ে দরজা খুলে দেয় আর তাকে দেখে আমার চোখ চেহারায় আটকে যায়। আর এক দৃষ্টিতে আমি তার দিকে তাকিয়ে থাকি।
তার পাতলা কোমর, আর বড় বড় খারা খারা বুবস, তার সাইজ পুরাই ৩৬ হবে মাইরি। মনে হচ্ছিল আমার সামনে কোন পরি দাড়িয়ে আছে। সেই সাথে কোমলা কালারের সাড়ি আর স্লেভলেস ব্লাউজ। আমি তো প্রথম দেখাতেই পুরা ফিদা হয়ে গেছি।
তখন সে জিগ্গেস করে কাকে খুজছেন? তখন আমি আমিত ভাইয়ার নাম বলতেই সে আমাকে বাসায় মধ্যে নিয়ে যায়। আর বলে হা আমিত মনে হয় আমাকে তোমার কথাই বলেছিল। তখন সে বলে যে সে আমিত ভাইয়ার ওয়াইফ। আর তখন ভাবি আমাকে খুব আন্তরিকভাবে তার বাসায় স্বাগত জানায়।
এরপর আমাকে সে বসতে বলে। কিন্ত আমার পুরো আকর্ষন ছিল তার শরীরের দিকে। আমি শুধু মনে মনে এটাই ভাবছিলাম কিভাবে এই মালকে লাগানো যায়। এই দিকে আমার বাড়া তো এততাই শক্ত হয়ে গিয়ে ছিল মনে হচ্ছিল প্যান্ট ফেটে বের হয়ে যাবে। কিন্ত আমি কোন মতে নিজেকে কন্টোল করে নেই। আর সেফায় গিয়ে বসে পরি।
ভাবি তখন আমার জন্য জল নিয়ে আসে। আর নিচে হয়ে জল আমার হাতে দেয়ার সময় তার ব্লাউজ এর নিচ দিয়ে তার সাদা সাদা বুবস গুলো অনেকটা স্পস্ট দেখা যাচ্ছিল। তার পর ভাবি বলে যাও তুমি ফ্রেশ হয়ে নাও। আমি তোমার জন্য খাবার তৈরী করে আনছি।
তারপর আমি উঠে ফ্রেশ হচ্ছিলাম আর শুধু হিমু ভাবীর সম্পর্কেই ভাবছিলাম। ভাবির চেহারার সাথে নামটাও ছিল খুবই কিউট। এরপর ফ্রেশ হয়ে দুজনেই একসাথে খাবার খাই। আর বার বার আরো চোখে শুধু ভাবির বুবস এর দিকে নজর যাচ্ছিল। খাওয়া শেষ করে দুজনে গল্প করতে করতেই কখন যে সন্তান হয়ে গেছে টের ই পাই নি। সন্ধ্যা হতেই অমিত ভাইয়া তলে আসে। এরপর তিনজনে মিলে আড্ডা দিতে দিতে রাত হয়ে যায়।
এরপর খাবার খেয়ে আমার রুমে চলে যাই। কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসতে ছিল না। তখনই ভাবি আমার রুমে এসে বলে শুভ কোন সমস্যা হচ্ছে না তো। এখন ঘুমিয়ে পড় রাত তো কম হল না। কিন্তু আমার ঘুম তো অনেক দূর কি বাত ভাবিকে নাইট ড্রেস এ দেখে আমার ঘুম চলে গেল। আর আমার আবার খারা হতে শুরু করল। কিন্তু তখনি ভাবি তার রুমে চলে গেল। এই দিকে আমার মাথায় শুধুই ভাবিকে চোদার পায়তারা করতেছে কিছুতেই ঘুম আসতেছে না। এভাবেই প্রায় ১ ঘন্টা পার হয়ে গেল তাই ভাবলাম বাথরুমে গিয়ে একটু হাত মেরে আসি।
আমি যখন ভাবির রুমের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম তখন তার রুম থেকে একটা অদ্ভুত আওয়াজ বের হচ্ছিল। আমি বুঝে গেলাম যে ভাইয়া ভাবি কে রাম ঠাপ ঠাপাচ্ছে।
ভাবির আওয়াজে আমার বাড়া থেকে মাল বের হবার মত অবস্থা। তাই আর দেরি না করে বাথরুমে গিয়ে তারাতারি ভাবির ফিগারের কথা মনে করছ হাত মারা শুরু করে দেই। এভাবেই হাত মারার পর মাল বের হলে বিছানায় গিয়ে শুয়ে পরি। আসার সময় কোন শব্দ শুনতে পাই না তার মানে ভাইয়ার বাড়ার জোর ওই ১০-১৫ মিনিট মাএ। তাতেই ভাইয়া শুয়ে পরে।
পরদিন আমি ঘুম থেকে উঠে কলেজে যাওয়ার জন্য রেডি হয়ে যাই। হ্যাঁ ভাবি তখনো গোসল করতে ছিল আমার অনেক বাইরে থাকে তার ব্রা ছাড়া বুবস গুলো পুরো স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিলাম। আমি তো খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেছিলাম কারণ সকাল সকাল ভাবির বুবস দেখতে পাচ্ছিলাম। তাই কলেজে গিয়ে আমার মন টা আজকে একটু বেশিই ফুরফুরে ছিল। কলেজ শেষ করে বিকালে বাড়ি আসলাম। এসেই দেখি ভাবি একটা গেন্জি আর একটা হাফ প্যান্ট পড়ে আছে। আমি তো দূর থেকে তার সেক্সি শরীরটা উপভোগ করছিলাম। তার বুকে কোন অর্না ছিল নাই তাই বুবসের বোটা টা খুব ভাল ভাবে বোঝা যাচ্ছিল।
তারপর একসাথে খাবার খাচ্ছিলাম আর ভাবির সাথে টুকটাক কথা হচ্ছিল। কিন্ত আমার পুরো ধ্যান ছিল ভাবির বুকের খাজে। আর যখন ই তার বুকের খাজ দেখলাম আর মনে মনে ভাবলাম যেভাবেই হোক ভাবিকে করতেই হবে। সেদিন থেকেই আমি প্রতিদিন রাতে ভাবি আর ভাইয়ার চোদাচুদির আওয়াজ শুনতে যেতাম। আর এটা শুনে আমার বাড়া খাড়া হলে বাথরুমে গিয়ে হাত মেরে আসতাম। একদিন মাথায় ‍একটা প্লান আসলো আমি একটা সি সি ক্যামেরা ভাইয়া আর ভাবির রুমে একটা গোপনা জায়াগায় লাগিয়ে দিলাম। ক্যামেরা টা এত্ত ছোট ছিল যে কোন দেখতে পারলেও বোঝার উপায় নেই যে এটা কোন ক্যামেরা।
সেদিন রাতে রুম থেকেই ভাবি আর ভাইয়ার পুরো চোদন লীলা দেখলাম। দেখি ভাবি ‍দুই পাশে দুই পা ফাক ক��ে আসে আর ভাইয়া মাঝ খান থেকে ভাবির ভিতরে বাড়া চালান করে দিচ্ছে। উফ এটা দেখে তো আমার বাড়া লোহার মত শক্ত হয়ে গেল। আর খুব জোরে জোরে রুমে ভিতরে খেচতে লাগলাম। কিন্ত একটা জিনিস খেয়াল করলাম ভাইয়া বেশিখন থাকতে পারে না। আর যা নিয়ে ভাবি খুবই বিরক্ত। কারন ভাবির রস একবার ও বের নাই করেই ভাইয়ার আউট হয়ে গেল। এটা দেখে বুজে গেলাম এটাই আমার জন্য বড় একটা সুযোগ করে দিবে।
তারপর কিছুদিন পার শুভ ভাইয়ার জন্মদিন চলে আসে। আর আমি সেই সুযোগের অপেক্ষায় ছিলাম। আর তারইমধ্যে একটা প্লান বানিয়ে ফেললাম। সেই মতে জন্মদিন এসে উপস্তিত হল জন্মদিনের দিন আমি হাই ভোল্টজ মদ নিয়ে আসি। আর অমিত ভাই দেখতেই তো তার জিভে জ্বল চলে আসে। তো প্লান মোতাবেক জন্মদিনের কেক কাটার পর আমি ভাইয়া আর ভাবি বসে যাই। মদের বোতল নিয়ে। তখনই ভাইয়া আমার সামনে এক বোতল খেয়ে ফেলে আর ভাইয়া এর আগে কখনো মদ খায়নি তাই তাকে পুরা নেশায় ধরে। আর আমি শুধুই দেখানের জন্য আল্প একটু মুখে দেই। তখন ভাইয়ার কোন হুষ ছিল না সে টান টান হয়ে শুয়ে ছিল। আর সেই সাথে ভাবি হালকা খেয়ে ছিল তাই তাকেও কিছুটা নেশায় ধরে যদিও তাকে ভাইয়ার মত এতটা না।
���খন আমি অনেক কষ্টে ভাইয়াকে রুমে দিয়ে আছি। কিন্ত ভাবিকে কি করবো? সে বাহিরেই ফ্লোরে শুয়ে পড়ে নেশা গ্রস্ত হয়ে। আমি ভাবিকে একটা ডাকাডাকি করতেও ভাবি ওঠে না। আর তখনই আমার সেই প্লানের কথা মনে পড়ে যায়। আর আমি ভাবির পাশে গিয়ে শুয়ে পড়ি। তখন আমার বাড়া পুরো খারা হয়ে ছিল। যদিও মনে মনে একটু ভয় হচ্ছিল কিন্ত তাও বুকে সাহস এন আমার এক হাট ভাবির বুবসের উপর রাখি কিন্ত দেখি ভাবির কোন সাড়া শব্দ নেই। তখন আমার সাহস আরো বেড়ে যায় আমি তার আরো কাছে চলে যাই। আর আস্তে আস্তে বুবস টিপটে থাকি উফ এত্ত নরম মনে হচ্ছিল আহা যদি সারাজীবন এভাবে টিপটে পারতাম।
কিন্ত তখনো ভাবির কোন রিএকশন নাই। এতে আমি ভাবিকে গিয়ে জরিয়ে ধরি আর আমার বাড়া তার পাছার খাজে চেপে ধরি। আর আমি ভাবির নাইটির ভিতরে হাত দিয়ে ভাবির বুবস টিপটে থাকি।
ভাবি তখন কোন ব্রাপ পড়া ছিল না তাই আমার কাছে খুব সহজ হয়ে যায়। তখন আমি একটু উচু হয়ে ভাবির বুবস চুষতে শুরু করি। আর এক হাত দিয়ে চাপতে থাকি। আর ভাবি নাইটি পরে থাকায় ভিতরে কিছুই পড়ে নি তাই ভাবি সোনায় হাত দিতেই দেখি কোন প্যান্টি প্রর্যন্ত নেই। এত করে হাতে দিতেই আমার একটা আঙ্গুল তার গুদে পুরো ঢুকে যায়।
এতে কিছু খন আঙ্গুল ঢুকাতেই আমার হাত পুরো রসে ভিজে যায়। আমি তখন সুযোগে আমার বাড়া ভাবির গুদে সেট করে এক ঠেলা দিতেই ঢুকে যায়। আর তখনি ভাবি একটু উহ করে ওঠে কিন্ত তাও ভাবির হুস ফিরে না। এতে করে আমর সাহস পুরাই লালে লাল হয়ে যায়। আর আমি পিছন থেকে ভাবিকে ইচ্ছে মত ঠাপাতে থাকি। তখন ভাবির মুখ থেকে একটা অন্য রকম শব্দ বের হচ্ছিল কিন্ত তার সে জেগে যায় না।
কিন্ত ভাবি ঘুমিয়ে থেকেও আমার সাথে তালে তাল মিলেয়ে তল ঠাপ দিতে থাকে। আর জোরে জোরে করতে বলে আর আমিও সেই সাথে ��্রচন্ড গতিতে ঠাপাতে থাকি। তখন বুজতে পারি ভাবি চোদা খেতে অনেক পছন্দ করে।
এভাবে প্রায় ৩০ মিনিট করার পর আমার মনে হচ্ছিল এখন বের হয়ে যাবে। তার আমি ভাবির সোনা থেকে আমার বাড়া বের করে আনি।
তখনি ভাবি। কি হল শুভ বের করলা কেন?
তখন আমার প্রায় ৫সেকেন্ড এর জন্য নিশ্বাস বন্ধ হয়ে গিয়ে ছিল। আমি ভয় পেয়ে গিয়ে ছিলাম। ভাবি যদি ভাইয়াকে বলে দেয় কিংবা এখন চিল্লাচিল্লি করে কিন্ত তার কথাতে আমার তো জ্ঞান ফিলে পেলাম। হিমু ভাবি আমাকে বের না করার জন্য বলতেছে।
ভাবি তখন আমার প্রসংশা শুরু করে দিল যে শুভ তুমি আমাকে আজকে যে সুখ দিলে আমি এমন সুখ কোন দিন পাইনি। যখন থেকে তোমার ওটা খারা হতো তখনই বুঝে গিয়ে ছিলাম যে ওটার সাইজ আমিতের বাড়ার থেকে অনেক বড়। আর আমি মনে মনে ভাবতাম ইস যদি এমন একটা বাড়ার চোদা খেতে পারতাম। কিন্ত কখনো তোমার কাছে যাওয়ার সাহস হয়নি। আর তুমি যে এত্ত সময় থাকতে পারে এটা দেখে আমার মন ভরে গেছে খুশিতে। প্লিজ এখন আর কিছু ভাবতে হবে না। আমাকে আবার এই সুখ দাওনা। কবে থেকে তোমার ওটার চোদা খাওয়ার জন্য পাগল হয়ে আছি।
এটা শুনে তো আমি আকাশের চাদ পাওয়ার মত অবস্থা আমার। তখনই আমি ভাবিকে জরিয়ে ধরে তার ঠোটে কিস করতে লাগলাম। আর একটা হাত দিয়ে তার বুবস ইচ্ছে মত টিপটে লাগলাম। তখন ভাবি বলে ওঠে আর দেরি কর না প্লিজ এখন তোমার ওটা ভরে দাও। আমি তখন তাকে ডগি স্টাইল করে পিছন থেকে ভরে দিয়ে জোরে জোরে ঠাপাতে লাগলাম।
ভাবি: আহ শুভ, চোদে আমাকে জোরে জোরে আরো জোরে চোদো। আমাকে চুদো আমার ভোদা ফাটিয়ে দাও।
আমি তখন ভাবিকে আরো ৪০ মিনিট ঠাপাই। আর বলি ভাবি এখন বের হবে আমি কি ভিতরেই ফেলবো। তখন ভাবি বল হা সোনা আমার ভিতরেই ফ্যালো।
এরপর ভাবি আর আমি উঠে ফ্রেশ হয়ে গিয়ে শুয়ে পরি। তার পর থেকে যত দিন ছিলাম ভাইয়া বাসা থেকে বের হলেই আমি আর ভাবি করতাম। আর আমি বুদ্ধি করে বাসার বাইরে একটা ক্যামেরা সেট করি এতে ভাইয়া আমাদের সন্দেহ করছে কিনা? বা কখন বাড়ি আসলো বা গেলো সব কিছু দেখতে পেতাম যা ভাবি ও জানতো না।
বন্ধুরা গল্পটা কেমন লাগলো অবশ্যাই কমেন্ট করে বলো।
0 notes
suoxi-hospital · 3 months ago
Text
তীব্র গরম থেকে বাঁচার উপায়
১. পর্যাপ্ত পানি পান করুন
তীব্র গরমে সুস্থ থাকার উপায়ের মধ্যে প্রধান হলো পানি পান। পর্যাপ্ত পানি পান করলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ হয়। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন। এ ছাড়া ডাবের পানি, ফলমূল এবং সবজি, যেমন তরমুজ ও শসা পানির ভাল উৎস। কাজের মাঝে মাঝে পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন, যা আপনাকে সতেজ ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করবে। মনে রাখবেন, সুস্থ থাকতে জল অত্যাবশ্যক।  
২. স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ
তীব্র গরমে শরীরকে সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাজা ফল ও সবজি যেমন তরমুজ, শসা এবং পেঁপে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে এবং হাইড্রেশন বাড়ায়। দই এবং লেমনেডের মতো প্রাকৃতিক পানীয়ও শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। সালাদ এবং হালকা খাবার গ্রহণ করলে অতিরিক্ত তেল ও মসলাযুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকা যায়, যা শরীরকে ভারী ও অসুস্থ করে তোলে। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করাও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দেহের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। 
৩. হালকা পোশাক পরিধান করুন 
তীব্র গরমের দিনে শরীরকে আরামদায়ক রাখার জন্য হালকা পোশাক পরিধান করা অপরিহার্য। তুলা ও লিনেনের মতো শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সক্ষম কাপড় বেছে নিন, কারণ এগুলো ত্বক থেকে ঘাম শোষণ করে এবং শরীরকে শীতল রাখে। গাঢ় রঙের পরিবর্তে হালকা রঙের পোশাক পরা উত্তম, কারণ এগুলো সূর্যের তাপ প্রতিফলিত করে। নিয়মিত হালকা পোশাক পরিধান করলে গরমে স্বস্তি পাওয়া যায় এবং এ ধরনের পোশাক পরলে গরমে আপনার কার্যক্ষমতা বজায় থাকে।
৪. বাইরে বের হলে ছাতা ও সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন
গরমের তাপে বাইরে বের হলে ছাতা এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ছাতা আপনার শরীরকে সূর্যের বিকিরণ থেকে রক্ষা করে এবং সরাসরি রোদে যেতে দিতে পারে। পাশাপাশি, সানস্ক্রিন লাগানো ত্বকের ক্ষতি রোধ করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্যকে বজায় রাখে। SPF 30 বা তার চেয়ে বেশি সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন, এবং প্রতি দুই ঘণ্টায় আবার লাগান। গ���মের সময় এই দুটি উপায় মেনে চললে তীব্র গরম থেকে অনেকটাই সুরক্ষা পাওয়া যাবে।
৫. দুপুরে অপ্রয়োজনে বাহিরে বের না হওয়া 
সাধারণত দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সূর্যের তাপমাত্রা সর্বোচ্চ থাকে। তাই এই সময়ে বাইরে কাজ করার পরিবর্তে খুব ভোরে বা সন্ধ্যায় কাজ সেরে নেওয়া ভালো। এতে অতিরিক্ত তাপমাত্রা থেকে বাঁচা যাবে। গরমের দিনে যতটা সম্ভব বাড়ির ভিতরে থাকার চেষ্টা করুন। এসি বা ফ্যান ব্যবহার করে বাড়ির ভিতর ঠাণ্ডা রাখা যেতে পারে। তবে এসি ব্যবহার করলে বেশি সময় ধরে না রেখে মাঝেমধ্যে ছেড়ে দিন, যাতে বাতাস চলাচল বজায় থাকে।
৬. শরীরকে ঠাণ্ডা রাখার জন্য ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন 
শরীরকে তীব্র গরম থেকে বাঁচাতে ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করা একটি কার্যকরী উপায়। গরম আবহাওয়ায় শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই তোয়ালেগুলি অত্যন্ত সহায়ক। একটি তোয়ালে পানিতে ভিজিয়ে নিন এবং তা মুখ, গলা বা হাতের ওপর রেখে দিন। এটি ত্বকের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে শীতল অনুভব করাবে। এছাড়াও, ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করলে ঘামের সমস্যা কম হয় এবং আপনাকে আরামদায়ক রাখে। তাই, গরমে স্বস্তি পেতে আজই ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন!
৭. সবুজ শাক সবজি খাওয়া  
গরমের মৌসুমে সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য সবুজ শাকসবজি খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। এই সবজি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং শরীরে জলীয় পদার্থের অভাব পূরণ করে। পেঁপে, শাক, পালং, ও ব্রোকলি খাবারে অন্তর্ভুক্ত করলে তা ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসের চাহিদা পূরণ করে। এছাড়া, এই সবজিগুলি হজম শক্তি বাড়ায় এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই, গরমের দিনে সবুজ শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত।
৮. টক জাতীয় ফল বেশি বেশি খাওয়া  
গরমের সময় আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখতে টক জাতীয় ফল খাওয়া খুবই উপকারী। লেবু, আমড়া, কাঁচা পেঁপে এবং কাঁচা আমের মতো ফলগুলো শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই ফলগুলোতে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া, টক ফল খেলে শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ হয় এবং এটি হজমে সাহায্য করে। তাই গরমের দিনে টক ফলের স্যালাড বা জুস গ্রহণ করলে সজীবতা বজায় রাখা সম্ভব।
৯. প্রতিদিন গোসল করা 
গরমের সময় প্রতিদিন এক বার করে হলেও গোসল করতে হবে। যদি পারেন তবে দিনে ২ বার গোসল করতে পারেন। গোসল করার ক্ষেত্রে একটু সাবধান থাকতে হবে। বাহির থেকে এসে সাথে সাথে গোসল করতে যাবেন না। একটু বিশ্রাম নিয়ে তারপর গোসল করতে যাবেন। কারণ হঠাৎ করে গরম থেকে এসে গোসল করলে ঠাণ্ডা লাগতে পারে।
১০. স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখুন   
গরমের দিনে স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখতে কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করুন। প্রচুর পানি পান করুন, কারণ হাইড্রেশন গুরুত্বপূর্ণ। বাইরে বের হওয়ার সময় হালকা ও শ্বাসরোধী কাপড় পরুন এবং টুপি বা ছাতা ব্যবহার করুন। এসি বা পাখা ব্যবহার করে ঘরকে শীতল রাখুন। তাজা ফল ও সবজি খান, যা শরীরকে শীতল রাখে। ব্যায়াম সকাল বা সন্ধ্যায় করুন, যখন তাপমাত্রা কম থাকে। এভাবে গরমে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখা সম্ভব।
0 notes
quran-translation · 7 months ago
Text
youtube
সূরা আল-আসর Ayah: 1 وَٱلۡعَصۡرِ সময়ের শপথ [১] , সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১০৩- সূরা আল-আসর ৩ আয়াত, মক্কী আবদুল্লাহ্ ইবন হিসন আবু মদীনাহ বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণের মধ্যে দু ব্যক্তি ছিল, তারা পরস্পর মিলে একজন অন্যজনকে সূরা আছর পাঠ করে না শুনানো পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন হতেন না। [তাবরানী, মু‘জামুল আওসাত ৫১২০, মু‘জামুল কাবীর ২০/৭০, বাইহাকী, শু‘আবুল ঈমান ৯০৫৭, মাজমাউয যাওয়ায়েদ ১০/২৩৩, ৩০৭] এ সুরায় একথার ওপর সময়ের শপথ খাওয়া হয়েছে যে, মানুষ বড়ই ক্ষতির মধ্যে রয়েছে এবং এই ক্ষতি থেকে একমাত্র তারাই রক্ষা পেয়েছে যারা চারটি গুণাবলীর অধিকারী: [১] ঈমান, [২] সৎকাজ [৩] পরস্পরকে হকের উপদেশ দেয়া এবং [৪] একে অন্যকে সবর করার উপদেশ দেয়া। ইমাম শাফে‘য়ী রাহেমাহুল্লাহ বলেন, যদি মানুষ এ সূরা সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণা করত তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট হতো। সূরা আছর কুরআন পাকের একটি সংক্ষিপ্ত সূরা, কিন্তু এমন অর্থপূর্ণ সূরা যে, ইমাম শাফেয়ী রাহেমাহুল্লাহ-এর ভাষায় মানুষ এ সুরাটিকেই চিন্তা ভাবনা সহকারে পাঠ করলে তাদের দুনিয়া ও আখেরাত সংশোধনের জন্যে যথেষ্ট হয়ে যায়। [বাদায়ি‘উত তাফসীর] -- [১] আয়াতের প্রথমেই সময় বা যুগের শপথ করা হয়েছে। এখানে প্রণিধানযোগ্য বিষয় এই যে, বিষয়বস্তুর সাথে সময় বা যুগের কি সম্পর্ক, যার কসম করা হয়েছে? কসম ও কসমের জওয়াবের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক থাকা ���াঞ্ছনীয়। অধিকাংশ তাফসীরবিদ বলেন, মানুষের সব কর্ম, গতিবিধি, উঠাবসা ইত্যাদি সব যুগের মধ্যে সংঘটিত হয়। সূরায় যেসব কর্মের নির্দেশ দেয়া হয়েছে সেগুলোও এই যুগ-কালেরই দিবা-রাত্ৰিতে সংঘটিত হবে। এরই প্রেক্ষিতে যুগের শপথ করা হয়েছে। [সাদী, ইবন কাসীর] কোনো কোনো আলেম বলেন, আল্লাহ্ তা‘আলার মহত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব, প্রজ্ঞা ও কুদরতের প্রমাণ-নিদর্শন সময় বা যুগেই রয়েছে; তাই এখানে সময়ের শপথ করা হয়েছে। [মুয়াসসার, বাদায়িউত তাফসীর] Ayah: 2 إِنَّ ٱلۡإِنسَٰنَ لَفِي خُسۡرٍ নিশ্চয় মানুষ [১] ক্ষতির মাঝে নিপতিত [২], [১] মানুষ শব্দটি একবচন। এখানে মানুষ বলে সমস্ত মানুষই উদ্দেশ্য। কারণ, পরের বাক্যে চারটি গুণ সম্পন্ন লোকদেরকে তার থেকে আলাদা করে নেয়া হয়েছে। তাই এটা অবশ্যি মানতে হবে যে, এখানে মানুষ শব্দটিতে দুনিয়ার সমস্ত মানুষ সমানভাবে শামিল। কাজেই উল্লিখিত চারটি গুণ কোনো ব্যক্তি, জাতি বা সারা দুনিয়ার সমস্ত মানুষ যার-ই মধ্যে থাকবে না সেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে, এই বিধানটি সর্বাবস্থায় সত্য প্রমাণিত হবে। [আদ্ওয়াউল বায়ান, ফাতহুল কাদীর] [২] আভিধানিক অর্থে ক্ষতি হচ্ছে লাভের বিপরীত শব্দ। ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে এ শব্দটির ব্যবহার এমন সময় হয় যখন কোনো একটি সওদায় লোকসান হয়, পুরো ব্যবসাটায় যখন লোকসান হতে থাকে। আবার সমস্ত পুঁজি লোকসান দিয়ে যখন কোনো ব্যবসায়ী দেউলিয়া হয়ে যায় তখনো এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। [ফাতহুল কাদীর] Ayah: 3 إِلَّا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ وَعَمِلُواْ ٱلصَّٰلِحَٰتِ وَتَوَاصَوۡاْ بِٱلۡحَقِّ وَتَوَاصَوۡاْ بِٱلصَّبۡرِ কিন্তু তারা নয় [১], যারা ঈমান এনেছে [২] এবং সৎকাজ করেছে [৩] আর পরস্পরকে উপদেশ দিয়েছে হকের [৪] এবং উপদেশ দিয়েছে ধৈর্যের [৫]। [১] এখানে পূর্ববর্তী আয়াতে বর্ণিত মানবজাতি যে অত্যন্ত ক্ষতিগ্ৰস্ততার মধ্যে আছে তার থেকে উত্তরণের পথ বলে দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, এই ক্ষতির কবল থেকে কেবল তারাই মুক্ত, যারা চারটি বিষয় নিষ্ঠার সাথে পালন করে--- ঈমান, সৎকর্ম, অপরকে সত্যের উপদেশ এবং সবরের উপদেশদান। দীন ও দুনিয়ার ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়ার এবং মহা উপকার লাভ করার চার বিষয় সম্বলিত এ ব্যবস্থাপত্রের প্রথম দুটি বিষয় আত্মসংশোধন সম্পর্কিত এবং দ্বিতীয় দুটি বিষয় অপর মুসলিমদের হেদায়েত ও সংশোধন সম্পর্কিত। [সাদী] [২] এই সূরার দৃষ্টিতে যে চারটি গুণের উপস্থিতিতে মানুষ ক্ষতি মুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে তন্মধ্যে প্রথম গুণটি হচ্ছে ঈমান। ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে স্বীকৃতি দেয়া। আর শরীয়তের পরিভাষায় এর অর্থ অন্তরে বিশ্বাস, মুখে স্বীকার এবং কাজ-কর্মে বাস্তবায়ন। [মাজমূ ‘ফাতাওয়া ৭/৬৩৮] এখন প্রশ্ন দেখা দেয়, ঈমান আনা বলতে কিসের ওপর ঈমান আনা বুঝাচ্ছে? এর জবাবে বলা যায়, কুরআন মজীদে একথাটি একবারে সুস্পষ্ট ভাষায় বর্ণনা করা হয়েছে। প্রথমত আল্লাহ্কে মানা। নিছক তাঁর অস্তিত্ব মেনে নেয়া নয়। বরং তাকে এমনভাবে মানা যাতে বুঝা যায় যে, তিনি একমাত্ৰ প্ৰভূ ও ইলাহ। তাঁর সর্বময় কর্তৃত্বে কোনো অংশীদার নেই। [৩] ঈমানের পরে মানুষকে ক্ষতি থেকে বাঁচানোর জন্য দ্বিতীয় যে গুণটি অপরিহার্য সেটি হচ্ছে সৎকাজ। কুরআনের পরিভাষায় একে বলা হয় আ‘মাল সালেহা। সমস্ত সৎকাজ এর অন্তর্ভুক্ত। কোনো ধরনের সৎকাজ ও সৎবৃত্তি এর বাইরে থাকে না। কিন্তু কুরআনের দৃষ্টিতে যে কাজের মূলে ঈমান নেই এবং যা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল প্রদত্ত হেদায়াতের ভিত্তিতে সম্পাদিত হয়নি তা কখনো সৎকাজের অন্তর্ভুক্ত হ
0 notes
24x7newsbengal · 1 year ago
Link
0 notes
homeopathy79 · 1 year ago
Text
পাইলস কি?
➤পাইলস কত প্রকার ও কি কি?
➤পাইলসের লক্ষণ কি কি?
➤কি কারনে পাইলস হয় ?
➤পাইলস হলে করনীয় কি?
➤ বিনা অপারেশনে কি ভাবে অর্শ বা পাইলস থেকে মুক্তি পাবেন ?
পায়ুপথের কোনো রোগ হলেই অধিকাংশ রুগিরা আমাদের কাছে এসে বলে ডাক্তার বাবু আমার পাইলস হয়েছে। কিন্তু পায়ুপথের রোগ মানেই পাইলস নয়। পায়ুপথে নানা রকম সমস্যা হতে পারে। অধিকাংশ রুগিরা এসব সমস্যার কথা গোপন করে রাখেন এবং চিকিৎসা গ্রহণ করতে অনেক দেরি করে ফেলেন। আবার অনেকেই লজ্জা বা সংকোচের কারণে চিকিৎসকের কাছে যায় না । এতে আস্তে আস্তে রোগ আরও অনেক জটিল হয়ে পড়ে।
➤পাইলস কি ?
পাইলস বলতে আমরা বুঝি মলদ্বারে ফুলে ওঠা রক্তের শিরার একটি মাংসপিণ্ড। এ রূপ রক্তের শিরার মাংসপিণ্ড বা ‘কুশন’ সব মানুষেরই রয়েছে। কিন্তু পাইলস হলে রক্তের শিরা বা মাংসপিণ্ডে ভিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় । মলদ্বারের বাইরে অথবা ভিতরে এ রোগ হয়ে থাকে। এ রোগ মহিলাদের চেয়ে পুরুষের কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।
➤পাইলস কত প্রকার ও কি কি ?
পাইলস সাধারানত তিন ধরনের হয়ে থাকে-
১।অভ্যন্তরীণ পাইলস
২। বাহ্যিক পাইলস
৩। আবার কিছু কিছু রুগিদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক পাইলস এক সাথে হয়ে থাকে
অভ্যন্তরীণ পাইলস কি ?
এটা মলদ্বারের ভিতরে হয়ে থাকে। এই ধরনের পাইলসের প্রধান উপসর্গ হল মলদ্বার দিয়ে রক্তপাত ও মলদ্বার বের হয়ে আসা। এবং মল ত্যাগের সমায় অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া করে । মলদ্বার দিয়ে রক্তপাত হয়। আবার কখন ও কখন ও রক্তপাত না ও হতে পারে । মলদ্বারে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে ।
বাহ্যিক পাইলস কি?
এটা মলদ্বারের মুখে ও বাইরে হয়ে থাকে । মলত্যাগের সমায় বেশি জোরে চাপ দিলে ব্যথা হতে পারে। এ পাইলস দেখতে অনেক টা আঙ্গুরের থোকার মত মনে হয়। মলদ্বারের চারপাশে চুলকায় । রক্তক্ষরণ হতে পারে আবার কখন ও কখন ও না ও হতে পারে ।
৩। যাদের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক পাইলস একসাথে হয় তাদের তাদের লক্ষন কি?
অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক পাইলস এর উপসর্গ হল এ পাইলস মলদ্বারের ভিতরে ও হয়ে থাকে আবার মলদ্বারের বাহিরে ও হয়ে থাকে এ থরনের পাইলস কে ৪ টি ভাগে ভাগ করা যায় ।
* প্রথম পর্যায় (এ পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাহিরে বের হয়ে আসেনা এটা মলদ্বারের ভিতরেই থাকে )
* দ্বিতীয় পর্যায় (পায়খানার পর পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসে এবং তারপর আপনা-আপনি আবার ভিতরে ঢুকে যায় )
* তৃতীয় পর্যায় (পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসে এবং নিজের আঙ্গুল দিয়ে ভিতরে ঢুকিয়ে দিতে হয় )
* চতুর্থ পর্যায় (পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসে কিন্তু তা আর আঙ্গুল দিয়ে ভিতরে ঢুকানো যায় না )
➤ পাইলসের লক্ষণ কি কি?
পাইলস হলে সাধারণত যে যে লক্ষণ দেখে বোঝা যায় তা হল
১। মলদ্বার দিয়ে রক্ত পড়ে যা পাইলসের ���কটি প্রধান লক্ষন বলা যেতে পারে।
২। মলত্যাগের সমায় মলদ্বার নিচের দিকে নেমে যেতে পারে
৩। মলদ্বারের চারপাশে প্রচুর চুলকানি হতে পারে
৪। মলদ্বার ফুলে যেতে পারে
৫। মলদ্বারে ব্যথা হতে পারে
৬। মলদ্বারে প্রচণ্ড জালা পোড়া হতে পারে ।
➤ কি কারনে পাইলস হয় ?
পাইলস হওয়ার পিছনে যেসব কারণ থাকে সে গুলো হল
১। দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যা থাকলে
২। কারোর পুরনো ডায়রিয়া থাকলে
৩ । মলত্যাগের জন্য দীর্ঘসময় টয়লেটে বসে থাকলে
৪। বসে বসে দীর্ঘ সমায় ধরে কোন কাজ করলে
৫। বংশগত কারনে বাবা, মা ,দাদা, দাদি, নানা, নানি কেহর পাইলস হলে থাকলে
৬।আঁশযুক্ত খাবার কম খেলে
৭।কায়িক পরিশ্রম কম করলে বা অনিয়ন্ত্রিত ভাবে জীবনযাপন করলে
৮। মহিলাদের গর্ভকালীন সময়ে পাইলস হতে পারে
➤ পাইলস হলে করনীয় কি ?
১। আশসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে । ��েশি ফলমূল, শাকসবজি খেতে হবে।
২।পায়খানা যাতে নরম হয় এবংকোষ্ঠকাঠিন্য না হয় সে জন্য ইসুবগুলের ভুসি ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে সেবঙ্করতে পারেন
৩। প্রতিদিন ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করুন
৪।. মল ত্যাগের সমায় শ্বাস ধরে রাখবেন না।
৫।. দীর্ঘ সময় ধরে টয়লেটে বসে থাকা যাবে না ।
৬। প্রতিদিন ব্যায়াম করুন, এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে ।
৭। অতিরিক্ত গরুর মাংশ খাওয়া যাবে না । চর্বিযুক্ত ,মশলা যুক্ত খাবার, ফাস্টফুড ইত্যাদি পরিহার করতে হবে ।
৮ ) পায়ুপথ পরিষ্কার রাখতে হবে ।
৯) উষ্ণ গরম পানি দিয়ে দিনে কয়েকবার ভিজিয়ে নিতে পারেন ।
১০) পাইলস ফুলে গেলে সেখানে বরফ লাগাতে পারেন ।
১১।প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
➤ বিনা অপারেশনে কি ভাবে অর্শ বা পাইলস থেকে মুক্তি পাবেন
পাইলস হলে হোমিওপ্যাথি ঔসধ সেবন করলে খুব দ্রুত বিনা অপারেশনে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভাব। লক্ষন ভিক্তিক অনেক হোমিওপ্যাথি ঔসধ রয়েছে । তাই পাইলস হলে দেরি না করে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের নিকট থেকে পরামর্শ ও চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤আপনার এবং আপনাদের পরিবারের সুস্বাস্থ্য কামনা আমাদের লক্ষ্য
➤অনলাইনে বিশ্বের যে কোন দেশ থেকে ঘরে বসে অরজিনাল জার্মানির হোমিওপ্যাথি ঔষধের মাধ্যমে শিশু,নারী ও পুরুষের যাবতীয় রোগের প্রকৃত চিকিৎসা নিন।
➤আমাদের থেকে চিকিৎসা নিতে হলে প্রথমে আপনাকে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।(শুধুমাত্র পূর্ব অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর–ভিক্তিতে রোগী দেখা হয়।)
➤অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে আপনাকে যা করতে হবে :
➤১ম ধাপ : অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে লিঙ্কটিতে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন https://user.besthomeodoctor.com
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে Homeo Health Care App লিঙ্ক টি ক্লিক করে https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctorঅ্যাপ টি গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ওয়েবসাইট লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন Website: https://besthomeodoctor.com এবং ওয়েবসাইটের Appointment বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤২য়ধাপ :Appointment/সাক্ষাৎকার বাটনে ক্লিক করে ফরমটি পুরন করে সাবমিট করুন।
➤৩য় ধাপ : যাদের চেম্বারে এসে চিকিৎসা নেওয়ার মতো পরিস্থিতি নেই তারা ঘরে বসে ভিডিও কলে চিকিৎসা নিতে চাইলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর নির্ধারিত সমায় মোবাইলের ডাটা অন করে কাছে রাখুন । আর যারা চেম্বারে আসতে পারবেন তারা সরাসরি চেম্বারে এসে চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤ ৪র্থ ধাপ :চিকিৎসা নেওয়ার পর Prescription/চিকিৎসাপত্র বাটনে ক্লিক করলে প্রেসক্রিপশন পেয়ে যাবেন।
➤কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসে ঔষধ হাতে পেয়ে যাবেন ।
➤চেম্বারের ঠিকান��ঃ
হোমিও হেলথ কেয়ার -১
বাসা নং-২৬, রোড নং-৩ ব্লক-সি, পল্লবী, মিরপুর-১২ ঢাকা ১২১৬ বাংলাদেশ।
➤পরামর্শ ও সেবা পেতে ফোন করুনঃমোবাইলঃ01714010479
ডাঃ মাহমুদুল হাসান
D.H.M.S-B.H.B (Dhaka)
Govt Reg No : 32673
➤©Email: [email protected]
➤ Google Map: https://maps.app.goo.gl/qBVbDN5GuGf3bwEn7
➤ Website: https://besthomeodoctor.com
➤ অ্যাপয়েন্টমেন্ট লিঙ্ক https://user.besthomeodoctor.com
➤ App : Homeo Health Care https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctor
➤FacebookPage: https://web.facebook.com/healthcarehomeohall
➤Youtube : https://www.youtube.com/channel/UC9XxQK20r7p12XbrnCy2YFA
➤Instagram: https://www.instagram.com/besthomeo
➤Linkedin: https://www.linkedin.com/in/dr-mahmudul-hasan-0a03212aa/
➤Twitter: https://twitter.com/MdDoctor91492
#piles #hemorrhoids #hemorroidstreatment #pilestreatmentathome #pilessymptoms #pilesprevention #pilessurgery #pilesdoctor #pileshospital #pilesmedicine #pilescream #pilesupchar #pilestreatmentinhomeopathy #pilestreatmentinayurveda #pilestreatmentinnaturopathy #pilestreatmentinhome #pilestreatmentinhospital
Tumblr media
1 note · View note
opu05 · 2 years ago
Text
বসুন্ধরা আবাসিক এরিয়াতে ২-বেডরুমের অ্���াপার্টমেন্ট ভাড়া
বসুন্ধরা আবাসিক এরিয়াতে বিলাসবহুল বাসস্থানে ২-বেডরুমের সজ্জিত অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া আমাদের সমসাময়িক অ্যাপার্টমেন্টগুলি ঘরোয়া আরাম এবং হোটেল-স্টাইলের সুবিধাগুলির মধ্যে নিখুঁত সংমিশ্রণে আঘাত করে। আপনার জন্য উপলব্ধ প্রচুর পরিষেবার জন্য আপনি একটি পরিষেবাযুক্ত অ্যাপার্টমেন্টের স্থান এবং গোপনীয়তার পাশাপাশি হোটেলের আরাম উভয়ই উপভোগ করতে পারেন। আমাদের সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে গুণমানকে ত্যাগ না করে আপনি আমাদের সাথে আপনার ভ্রমণের ব্যবস্থা করতে পারেন। আপনি ব্যবসা বা আনন্দের জন্য ভ্রমণ করছেন না কেন, আমাদের অবকাশ ভাড়ার অ্যাপার্টমেন্টগুলি একটি আরামদায়ক এবং ঘরোয়া পরিবেশ প্রদান করে যা সাধারণ হোটেলের আবাসনের চেয়ে বেশি। কেন একটি সার্ভিসড অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া করা অর্থপূর্ণ? অনেক কারণে, একটি দুই বেডরুমের ফ্ল্যাট ভাড়া একটি ভাল আর্থিক সিদ্ধান্ত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ছোট স্থানগুলি গরম এবং শীতল করার জন্য কম শক্তির প্রয়োজন হতে পারে, ইউটিলিটি খরচ কমিয়ে দেয়। উপরন্তু, একটি ছোট এলাকা কম শক্তি ব্যবহার করে এবং কম আলোর প্রয়োজন আছে, যা শক্তি ব্যয় হ্রাস করে। যদিও সেগুলি ছোট, তবুও এই অ্যাপার্টমেন্টগুলিতে বাসিন্দাদের আ��াম এবং সুবিধা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত সুবিধা রয়েছে৷ আমাদের সম্পূর্ণরূপে সজ্জিত অ্যাপার্টমেন্টের বৈশিষ্ট্যগুলি দেখুন। 1. সম্পূর্ণরূপে সজ্জিত ফ্ল্যাট 2. নিরাপত্তা এবং শুষ্ক পরিচ্ছন্নতার পরিষেবা 3. ওয়াশিং মেশিন এলপি গ্যাস ফিল্টার 4. একটি ডাইনিং এবং ড্রয়িং রুমে অ্যাক্সেস 5. ক্রমাগত টয়লেট এবং রুম পরিষ্কার করা 6. এয়ার কন্ডিশনার, একটি গিজার, ওয়াইফাই এবং একটি মাইক্রোওয়েভ 7. একটি রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, এবং স্বল্পমেয়াদী ভাড়া বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়  অস্থায়ী আবাসনের জন্য সেরা বিকল্পটি খুঁজুন। আপনার সংক্ষিপ্ত থাকার জন্য বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় একটি ২ বেডরুমের সার্ভিসড ফ্ল্যাট বেছে নেওয়ার বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এই সমসাময়িক অ্যাপার্টমেন্টগুলি সম্পূর্ণরূপে কাজ করা রান্নাঘর এবং ইউটিলিটি এলাকাগুলির মতো অনেকগুলি আরাম দেয় এবং সেগুলি ভেবেচিন্তে ডিজাইন করা হয়েছিল৷ আপনার নিষ্পত্তির এই সুযোগ-সুবিধাগুলির সাথে, আপনি সাইটটিতে লন্ড্রি করা, রান্না করা এবং বিনোদনমূলক কার্যকলাপে নিযুক্ত করা কতটা সহজ তা থেকে উপকৃত হতে পারেন। দেখুন কিভাবে দুই বেডরুমের ফ্ল্যাট থাকার জন্য একটি যুক্তিসঙ্গত পছন্দ হতে পারে: একটি ২বেডরুম ফ্ল্যাট বেছে নেওয়া একটি বুদ্ধিমান আর্থিক সিদ্ধান্ত হতে পারে যখন এটি আপনার আবাসন খরচ কমাতে আসে। একটি ২বেডরুম অ্যাপার্টমেন্ট আপনার, আপনার পরিবার বা আপনার রুমমেটদের জন্য প্রচুর জায়গার অফার করে কারণ একটি বিশাল বসার জায়গা এবং একটি অতিরিক্ত বেডরুমের সুবিধার জন্য ধন্যবাদ৷ ভাড়া এবং ইউটিলিটি খরচ বিভক্ত করে, আপনি একটি বড় অ্যাপার্টমেন্ট বা অসংখ্য একক কক্ষ ভাড়া নেওয়ার তুলনায় আপনার আবাসন খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারেন। উপরন্তু, ২বেডরুম অ্যাপার্টমেন্টে সাধারণত সম্পূর্ণ কার্যকরী রান্নাঘর অন্তর্ভুক্ত থাকে, যা আপনাকে আপনার নিজের খাবার তৈরি করতে এবং বাইরে খাওয়া এড়িয়ে টাকা বাঁচাতে সক্ষম করে। আপনি একটি ২বেডরুম ফ্ল্যাটের সাথে ঐশ্বর্যপূর্ণ জীবনযাত্রার সাথে খরচ-কাটা মিশ্রিত করা সহজ খুঁজে পেতে পারেন। একটি ২ বেডরুম অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া হল বিশ্রামের আদর্শ আশ্রয়স্থল। আপনি ঐতিহ্য থেকে বিরত থাকতে পারেন এবং একটি ট্রিপ ডিজাইন করতে পারেন যা সত্যিকার অর্থে এক ধরনের স্বল্পমেয়াদী ভাড়া যা আপনার সমস্ত চাহিদা পূরণ করে। স্থানীয় জ্ঞান থেকে শুরু করে স্বতন্ত্র স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য আপনার যাত্রাকে আপনার আগ্রহের সাথে মানানসই করার জন্য অসংখ্য বিকল্প বিদ্যমান। আমাদের ভাড়া বাড়ির বড় নির্বাচন উপযুক্ত স্টুডিও ফ্ল্যাট খুঁজে পাওয়া আগের চেয়ে সহজ করে তোলে। আপনার আদর্শ ছুটির ভাড়া রিজার্ভ করার জন্য এখনই আমাদের সাথে যোগাযোগ করে, আপনি নিশ্চিত করতে পারেন যে আপনার পরবর্তী ট্রিপটি মনে রাখার মতো। বুকি�� এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ +৮৮ ০১৭১২৫৫৩৫৪৭ +৮৮ ০১৯২১০৯৬৮৪৬ যোগাযোগের ঠিকানা:জেসিএক্স টাওয়ার, ১১৩৬/এ, ব্লক- আই, লেভেল ৫ জাপান স্ট্রিট, বসুন্ধরা আর /এ
Tumblr media
0 notes
Text
[ad_1] ভূমিকা: ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো আবিষ্কার করা ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো আনন্দদায়ক শো, প্লাশ থাকার জায়গা এবং জীবনে একবারের সুযোগের জন্য আপনার টিকিট। ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো, কেন্দ্রে অবস্থিত (ঢোকান এলাকা) এবং অতুলনীয় গেমিং পরিবেশ এবং বিশ্ব-মানের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে, এটি একটি শীর্ষ জুয়া এবং বিনোদন গন্তব্য। এখানে জন্য ক্লিক করুন ক্যাসিনো খবর. ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো: এর অতীত এবং বর্তমান কালো ভালুক ক্যাসিনো ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো, যা প্রায় (বছর) থেকে চলে আসছে, এর একটি দীর্ঘ এবং বহুতল ইতিহাস রয়েছে। তার নম্র সূচনা থেকে, এই রিসোর্টটি একটি অত্যাধুনিক ক্যাসিনোতে পরিণত হয়েছে যা সারা বিশ্ব থেকে অতিথিদের স্বাগত জানায়। ব্ল্যাক বিয়ার'স ক্যাসিনো গেমিং ব্যবসায় একটি শীর্ষস্থানীয় কারণ খেলোয়াড়দের একটি ব্যতিক্রমী অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য উত্সর্গীকৃত। ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো উত্তেজনাপূর্ণ জুয়া খেলার বিকল্প অফার করে ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনোতে আপনি আপনার রুচি এবং দক্ষতার ডিগ্রি অনুসারে বিভিন্ন ধরণের গেম খেলতে পারেন। ক্যাসিনো হাজার হাজার স্লট মেশিনের আবাসস্থল, পুরানো এবং নতুন উভয়ই। নিকেল স্লট থেকে উচ্চ রোলার ��িডিও জুজু পর্যন্ত প্রতিটি বাজেটের জন্য গেম রয়েছে৷ আপনি যদি টেবিল গেমের উত্তেজনা পছন্দ করেন, ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনোতে আপনার বেছে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরণের বিকল্প রয়েছে। আপনার দক্ষতা এবং সুযোগ পরীক্ষা করার জন্য ব্ল্যাকজ্যাক, রুলেট, পোকার এবং আরও অনেক কিছুর মত গেম খেলুন। সু-প্রশিক্ষিত কর্মীদের এবং আরামদায়ক পরিবেশের জন্য একটি মজার দিন নিশ্চিত করা হয়েছে। সেরা রেস্তোরাঁ এবং শো উপভোগ করুন [embed]https://www.youtube.com/watch?v=_vzLhRM7MTQ[/embed]ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো তাদের পৃষ্ঠপোষকদের জন্য সূক্ষ্ম খাবারের বিকল্পগুলির জন্য বেশ গর্বিত। এখানে বেছে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরণের রেস্তোরাঁ রয়েছে, যাতে আপনি ঠিক যা চান তা পেতে পারেন। শান্ত বিস্ট্রো থেকে শুরু করে প্রাণবন্ত বার পর্যন্ত চমৎকার ডাইনিং এবং রিফ্রেশিং পানীয় উপভোগ করার জন্য আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান খুঁজে পেতে পারেন। আপনি খাওয়া শেষ করার পরে, ফিরে যান এবং কিছু হালকা বিনোদন উপভোগ করুন। ব্ল্যাক বিয়ার'স ক্যাসিনো নিয়মিতভাবে সুপরিচিত সংগীতশিল্পীদের লাইভ কনসার্টগুলি দেখায়৷ ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনোর বিনোদন রোস্টার কনসার্ট, কমেডি শো এবং লাইভ থিয়েটারের সাথে রোমাঞ্চকর এবং হাসিখুশি রাতের গ্যারান্টি দেয়। ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো প্রথম মানের থাকার ব্যবস্থা করে উপরে এবং উপরে যায়, যাতে আপনি সেখানে থাকাকালীন সহজে বিশ্রাম নিতে এবং নিজেকে উপভোগ করতে পারেন। হোটেলের সমস্ত কক্ষ এবং স্যুটগুলি সুস্বাদুভাবে সজ্জিত এবং সর্বশেষ সুবিধার সাথে সজ্জিত। আপনার থাকার সবকিছু, নরম চাদর থেকে শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্যাবলী, আপনাকে প্যাম্পার করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই রিসর্টটিতে একটি স্পা, ফিটনেস সেন্টার এবং সুইমিং পুলও রয়েছে, যা দীর্ঘ দিনের গেমিং এর পর আরাম ও রিচার্জ করার জন্য উপযুক্ত। ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনোতে প্রচার এবং ইভেন্ট যা আপনি ভুলে যাবেন না কালো ভালুক ক্যাসিনো ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনোর প্রত্যেক দর্শকের সাথে রয়্যালটির মতো আচরণ করা হয়। এজন্য তারা সারা বছর প্রতিযোগিতা, উপহার এবং অন্যান্য মজার ক্রিয়াকলাপ নিক্ষেপ করে। ব্ল্যাক বিয়ারের ক্যাসিনোতে টুর্নামেন্ট এবং পুরষ্কার থেকে শুরু করে বিশেষ ডিল এবং লয়্যালটি প্রোগ্রাম পর্যন্ত সবসময়ই কিছু রোমাঞ্চকর ঘটনা ঘটে। আপনি আপনার গেমিং অভিজ্ঞতা এবং সর্বশেষ খবর এবং প্রচারের সাথে সাথে আপনার জেতার সম্ভাবনা থেকে সর্বাধিক পেতে পারেন৷ সুবিধা - অসুবিধা পেশাদার কনস ক্যাসিনো গেমের বৈচিত্র্য জুয়া আসক্তি জন্য সম্ভাব্য সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ সীমিত বিনোদন বিকল্প প্রশস্ত এবং ভালভাবে ডিজাইন করা ক্যাসিনো দূরবর্তী অবস্থান কিছু দর্শকদের জন্য অসুবিধাজনক হতে পারে পেশাদার এবং বন্ধুত্বপূর্ণ কর্মীরা নির্ধারিত এলাকায�� ধূমপান অনুমোদিত প্রশংসাসূচক পুরস্কার প্রোগ্রাম সীমিত ডাইনিং বিকল্প এবং রন্ধনসম্পর্কীয় বৈচিত্র্য আরামদায়ক এবং পরিষ্কার হোটেল থাকার ব্যবস্থা অতিরিক্ত ভিড়ের সম্ভাবনা, বিশেষ করে পিক সিজনে বিনোদনমূলক কার্যক্রমের সুযোগ ক্যাসিনো/হোটেলের বাইরে সীমিত পরিবহন বিকল্প অন-সাইট সুবিধা যেমন স্পা, পুল এবং ফিটনেস সেন্টার সান্নিধ্যের মধ্যে সীমিত কেনাকাটার বিকল্প অতিথিদের জন্য বিশেষ প্রচার এবং ইভেন্ট ক্যাসিনো পরিবেশের কারণে শব্দের মাত্রা বেশি হতে পারে স্থানীয় অর্থনীতি এবং সম্প্রদায়ের জন্য সমর্থন ব্যস্ত সময়ের মধ্যে দীর্ঘ অপেক্ষার সময়ের জন্য সম্ভাব্য সংক্ষেপে, ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো একটি ভাল সময় কাটানোর জায়গা। সংক্ষেপে, ব্ল্যাক
বিয়ার ক্যাসিনো হল একটি রাতের জুয়া এবং বিনোদনের জায়গা যা আপনি শীঘ্রই ভুলে যাবেন না। ব্ল্যাক বিয়ার'স ক্যাসিনো এর গেমিং টেবিল, রেস্তোরাঁ, রুম এবং বিশেষ ইভেন্টগুলির উচ্চ মানের কারণে একটি প্রিমিয়ার রিসোর্ট ক্যাসিনো হিসাবে ব্যাপকভাবে বিবেচিত হয়। আপনি যদি আজ এখানে আসার জন্য ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন তবে আপনার একটি দুর্দান্ত সময় থাকতে পারে এবং এমনকি ধনীও হতে পারে। ব্ল্যাক বিয়ারের ক্যাসিনো কেন উচ্চ মানের জুয়াড়িদের জন্য সেরা বিকল্প তা জানুন। অন্যান্য গেমের জন্য, পড়ুন ক্যাসিনো ভবিষ্যদ্বাণী সফ্টওয়্যার. ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো সপ্তাহের প্রতিটি দিন ননস্টপ খোলা রেখে তার পৃষ্ঠপোষকদের জন্য ননস্টপ মজা দেয়। আপনাকে কী পরতে হবে সে সম্পর্কে কোনও কঠিন এবং দ্রুত নিয়ম নেই, তবে আপনার ক্যাসিনোর জন্য উপযুক্ত পোশাক পরা উচিত। ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো 21 বছরের কম বয়সী কাউকে প্রাঙ্গনে প্রবেশ করতে দেয় না। যারা ঘন ঘন ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনোতে যান তারা পুরষ্কার এবং একচেটিয়া ডিল পেতে একটি আনুগত্য প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পারেন। ব্ল্যাক বিয়ার ক্যাসিনো তার পৃষ্ঠপোষকদের আরামের জন্য ভ্যালেট পার্কিং পরিষেবা সরবরাহ করে। [ad_2] Source link
0 notes
proyojonit · 2 years ago
Text
ব্রণ কেন হয়, চিরতরে ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়
1 note · View note
alibaba1xk · 2 years ago
Text
know how to make chicken dum pulao – News18 Bangla
পুজো এসেই গেল৷ কয়েকটা ছুটির দিনে অনেকেই চান না ভিড়ভাট্টা ঠেলে বাইরে বেরোতে৷ বাড়িতে বসে আড্ডা আর খাওয়া-দাওয়াতেই পুজো কাটাতে চান তারা৷ যদি আপনার প্ল্যান তেমনই হয় তাহলে নিশ্চয়ই পুজোয় ভালমন্দ রাঁধবেন ভেবে রেখেছেন৷ শিখে রাখুন চিকেন দম পোলাওয়ের রেসিপি৷ কী কী লাগবেচিকেন-২০০ গ্রামবাসমতী চাল-২ কাপপেঁয়াজ-২টো বড়দই-৪ টেবল চামচকাঁচা লঙ্কা-৮টাআদা,রসুন বাটা-২ টেবল চামচলবঙ্গ-১০টাগোটা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bengalbytes · 3 years ago
Text
নিরাপদ খাবার: মহামারী চলাকালীন বাইরে খাওয়ার সময় বিবেচনা করা জিনিসগুলি
নিরাপদ খাবার: মহামারী চলাকালীন বাইরে খাওয়ার সময় বিবেচনা করা জিনিসগুলি
দ্য অতিমারী অনেক কিছু বদলে দিয়েছে, প্রধানত যেভাবে আমরা মানুষের সাথে যোগাযোগ করি যখন আমরা ঘর থেকে বের হই। হ্যান্ড স্যানিটাইজার যেমন মাস্ক বাধ্যতামূলক হয়েছে। এটি একটি চেকলিস্টের মতো যা ছাড়া ঘর থেকে বের হওয়া নিরাপদ হবে না। লকডাউন এবং আনলকডাউনের মধ্যে, লোকেরা সুরক্ষা প্রোটোকলের সাথে পরিচিত হয়ে উঠেছে, এমনকি রেস্তোরাঁ এবং শপিং মলগুলিতেও যেতে শুরু করেছে। ডা Par পরিতোষ বাঘেল, এসএল রাহেজা হাসপাতালের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
suoxi-hospital · 3 months ago
Text
তীব্র গরম থেকে বাঁচতে কার্যকরী উপায়
Tumblr media
১. পর্যাপ্ত পানি পান করুন
তীব্র গরমে সুস্থ থাকার উপায়ের মধ্যে প্রধান হলো পানি পান। পর্যাপ্ত পানি পান করলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ হয়। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন। এ ছাড়া ডাবের পানি, ফলমূল এবং সবজি, যেমন তরমুজ ও শসা পানির ভাল উৎস। কাজের মাঝে মাঝে পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন, যা আপনাকে সতেজ ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করবে। মনে রাখবেন, সুস্থ থাকতে জল অত্যাবশ্যক।  
২. স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ
তীব্র গরমে শরীরকে সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাজা ফল ও সবজি যেমন তরমুজ, শসা এবং পেঁপে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে এবং হাইড্রেশন বাড়ায়। দই এবং লেমনেডের মতো প্রাকৃতিক পানীয়ও শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। সালাদ এবং হালকা খাবার গ্রহণ করলে অতিরিক্ত তেল ও মসলাযুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকা যায়, যা শরীরকে ভারী ও অসুস্থ করে তোলে। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করাও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দেহের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। 
৩. হালকা পোশাক পরিধান করুন 
তীব্র গরমের দিনে শরীরকে আরামদায়ক রাখার জন্য হালকা পোশাক পরিধান করা অপরিহার্য। তুলা ও লিনেনের মতো শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সক্ষম কাপড় বেছে নিন, কারণ এগুলো ত্বক থেকে ঘাম শোষণ করে এবং শরীরকে শীতল রাখে। গাঢ় রঙের পরিবর্তে হালকা রঙের পোশাক পরা উত্তম, কারণ এগুলো সূর্যের তাপ প্রতিফলিত করে। নিয়মিত হালকা পোশাক পরিধান করলে গরমে স্বস্তি পাওয়া যায় এবং এ ধরনের পোশাক পরলে গরমে আপনার কার্যক্ষমতা বজায় থাকে।
৪. বাইরে বের হলে ছাতা ও সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন
গরমের তাপে বাইরে বের হলে ছাতা এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ছাতা আপনার শরীরকে সূর্যের বিকিরণ থেকে রক্ষা করে এবং সরাসরি রোদে যেতে দিতে পারে। পাশাপাশি, সানস্ক্রিন লাগানো ত্বকের ক্ষতি রোধ করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্যকে বজায় রাখে। SPF 30 বা তার চেয়ে বেশি সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন, এবং প্রতি দুই ঘণ্টায় আবার লাগান। গরমের সময় এই দুটি উপায় মেনে চললে তীব্র গরম থেকে অনেকটাই সুরক্ষা পাওয়া যাবে।
৫. দুপুরে অপ্রয়োজনে বাহিরে বের না হওয়া 
সাধারণত দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সূর্যের তাপমাত্রা সর্বোচ্চ থাকে। তাই এই সময়ে বাইরে কাজ করার পরিবর্তে খুব ভোরে বা সন্ধ্যায় কাজ সেরে নেওয়া ভালো। এতে অতিরিক্ত তাপমাত্রা থেকে বাঁচা যাবে। গরমের দিনে যতটা সম্ভব বাড়ির ভিতরে থাকার চেষ্টা করুন। এসি বা ফ্যান ব্যবহার করে বাড়ির ভিতর ঠাণ্ডা রাখা যেতে পারে। তবে এসি ব্যবহার করলে বেশি সময় ধরে না রেখে মাঝেমধ্যে ছেড়ে দিন, যাতে বাতাস চলাচল বজায় থাকে।
���. শরীরকে ঠাণ্ডা রাখার জন্য ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন 
শরীরকে তীব্র গরম থেকে বাঁচাতে ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করা একটি কার্যকরী উপায়। গরম আবহাওয়ায় শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই তোয়ালেগুলি অত্যন্ত সহায়ক। একটি তোয়ালে পানিতে ভিজিয়ে নিন এবং তা মুখ, গলা বা হাতের ওপর রেখে দিন। এটি ত্বকের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে শীতল অনুভব করাবে। এছাড়াও, ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করলে ঘামের সমস্যা কম হয় এবং আপনাকে আরামদায়ক রাখে। তাই, গরমে স্বস্তি পেতে আজই ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন!
৭. সবুজ শাক সবজি খাওয়া  
গরমের মৌসুমে সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য সবুজ শাকসবজি খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। এই সবজি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং শরীরে জলীয় পদার্থের অভাব পূরণ করে। পেঁপে, শাক, পালং, ও ব্রোকলি খাবারে অন্তর্ভুক্ত করলে তা ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসের চাহিদা পূরণ করে। এছাড়া, এই সবজিগুলি হজম শক্তি বাড়ায় এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই, গরমের দিনে সবুজ শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত।
৮. টক জাতীয় ফল বেশি বেশি খাওয়া  
গরমের সময় আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখতে টক জাতীয় ফল খাওয়া খুবই উপকারী। লেবু, আমড়া, কাঁচা পেঁপে এবং কাঁচা আমের মতো ফলগুলো শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই ফলগুলোতে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া, টক ফল খেলে শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ হয় এবং এটি হজমে সাহায্য করে। তাই গরমের দিনে টক ফলের স্যালাড বা জুস গ্রহণ করলে সজীবতা বজায় রাখা সম্ভব।
৯. প্রতিদিন গোসল করা 
গরমের সময় প্রতিদিন এক বার করে হলেও গোসল করতে হবে। যদি পারেন তবে দিনে ২ বার গোসল করতে পারেন। গোসল করার ক্ষেত্রে একটু সাবধান থাকতে হবে। বাহির থেকে এসে সাথে সাথে গোসল করতে যাবেন না। একটু বিশ্রাম নিয়ে তারপর গোসল করতে যাবেন। কারণ হঠাৎ করে গরম থেকে এসে গোসল করলে ঠাণ্ডা লাগতে পারে।
১০. স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখুন   
গরমের দিনে স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখতে কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করুন। প্রচুর পানি পান করুন, কারণ হাইড্রেশন গুরুত্বপূর্ণ। বাইরে বের হওয়ার সময় হালকা ও শ্বাসরোধী কাপড় পরুন এবং টুপি বা ছাতা ব্যবহার করুন। এসি বা পাখা ব্যবহার করে ঘরকে শীতল রাখুন। তাজা ফল ও সবজি খান, যা শরীরকে শীতল রাখে। ব্যায়াম সকাল বা সন্ধ্যায় করুন, যখন তাপমাত্রা কম থাকে। এভাবে গরমে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখা সম্ভব।
আরও জানুন...
0 notes
24x7newsbengal · 1 year ago
Link
0 notes
dhoosharbosonto · 5 years ago
Text
প্রয়াস
রচনা : প্রবীর কুমার রায়।
৭৪তম বইমেলা চলছে কলকাতায়, আজ তার শেষ দিন। নেট দুনিয়ায় সব কিছুর রসদ মজুত থাকায়, এখন আর বইমেলায় সেরকম ভিড় হয় না। তাই আশঙ্কা জাগে, কবে না নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামেই চলে যায় বইমেলা। শুভাশিসবাবু সপরিবারে ফি বছর বইমেলায় আসতেন, আগে যখন শিক্ষকতা করতেন তখনও আসতেন, আর এখন তো অবসর গ্রহণের পর অফুরান সময়। তবে, এবার তিনি একায় এসেছেন।বইমেলায় ঘুরতে ঘুরতে শুভাশিসের মন খারাপ হয়ে যায়, বুকস্টল্ কমতে কমতে খান পনেরোটায়  দাঁড়িয়েছে, খাবারের দোকান বেড়েছে। এখন আর পাঁচটা মেলা থেকে বইমেলাকে আর আলাদা করা যায় না। নিজস্ব রং- জৌলুস হারিয়ে বইমেলা যেন বার্ধক্যে উপনীত হয়েছে।
         শুভাশিস ধীরে ধীরে একটি বড় বুকস্টলের কাছে এসে দাঁড়ালেন। দোকানদারের(কমবয়সী)  উদ্দেশ্যে বললেন: ভাই, 'হাঁসুলি বাঁকের উপকথা’ উপন্যাসটি হবে?
দোকানদার: না দাদা, ওসব বই এখন রাখি না, খদ্দের নেই। আপনি নেটে পেয়ে যাবেন।
শুভাশিস: 'তাহলে কি ধরনের বই রাখ?'
দোকানদার: 'এই যেমন- কমিক্স, শায়রী, ব্রতকথা, জ্যোতিষবিদ্যা, হোয়াট অ্যাপস্ জোকস্, ব্যান্ডের গান, নেট ব্যবসার টিপস্, সাংসদ বা মন্ত্রী হতে হলে- রায় �� মার্টিনের সাজেশন বুক ইত্যাদি।'
শুভাশিস: 'পথের পাঁচালী আছে?'
দোকানদার: 'সরি স্যার।'
কর্মচারী : 'দাদা, লক্ষ্মীর পাঁচালী আছে, চলবে?'
শুভাশিসের প্রচন্ড রাগ হল,সে কোনক্রমে হাত নাড়িয়ে দোকান থেকে সরে দাঁড়াল। শুভাশিস এখন অনেক সংযত ও মৃদুভাষী । এখন রেগে গেলে আগের মত আর ফুঁসতে থাকে না। মেলাটা শুভাশিসের কাছে যেন আস্তে আস্তে ক্রমশ অচেনা হয়ে উঠছে, বিভিন্ন ধরনের খাবারের সুঘ্রাণ ভেসে আসছে,মাথাটা যেন ঘুরছে মনে হচ্ছে, তাহলে পেসারটা কি বাড়ল! শুভাশিস মেলা থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছে, মোবাইলটা বুক পকেট থেকে বের করে দেখল, ৭টা ২০ বাজে। এখনই মেলা থেকে বের হলে, দমদম যাওয়ার বাস পাওয়া যাবে। শুভাশিস অবসর গ্রহণের পর দমদমের ফ্ল্যাটেই থাকে। মেয়ের বিয়ে দিয়ে দিয়েছেন, ছেলে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করছে। রাত ৮টার পর বাস পাওয়া খুব দূরহ ব্যাপার। তাই, সে দ্রুত পা চালিয়ে মেলার গেটের কাছে আসতেই- হঠাৎ করে অরুপের সঙ্গে দেখা।
অরুপ : 'আরে শুভ দা যে! কি খবর?'
শুভাশিস : 'ভালো। তোর কি খবর?'
অরুপ : 'এই মোটামুটি আছি।'
শুভাশিস : 'কি করছিস্ ? কোথায় আছিস্ ?'
অরুপ : 'জ্যোমাটো ফুড কর্পোরেশনে ডেভেলপমেন্ট অফিসার। সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা ডিউটি। অফিসের গাড়িতে করে নিয়ে যায়, নিয়ে আসে।  আজ এখানে আসব বলে একটু আগে ছুটি নিয়ে নিয়েছি। এবার মেলা ঘুরে গড়িয়া ফিরব। ওখানেই পেয়িং গেস্ট আছি।'
'তুমি তো এখন দমদমের ফ্ল্যাটে থাকো তাই না?'
শুভাশিস: 'হ্যাঁ, আর কোথায় যাব।' আমার শ্যালকও দমদমে থাকে, ফ্ল্যাট দেখা-শোনা সহ যাবতীয় ব্যবস্থা ওই করে দিয়েছে।  'আমি শুনেছিলাম তুই ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়েছিস! তাই কি?'
অরুপ: 'হ্যাঁ ঠিকই শুনেছিলে।' ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে আবার এমবিএ করেছি। এখন চার- পাঁচটা প্রফেশনাল কোর্স পাশ না করলে চাকরি জোগাড় করা মুশকিল।'
শুভাশিস: বিয়ে করেছিস?
অরুপ মৃদু হেসে মাথা নাড়ল। শুভাশিস বুঝতে পারল, বেচারা খুব লজ্জায় পড়ে গিয়েছে।
শুভাশিস: 'হারে, হোস্টেলের খবর কি? আর যাস্ ঘুরতে?'
অরুপ: 'লাভপুর হোস্টেল! এই তো গত সপ্তাহেই গিয়েছিলাম। মাসে একবার হোস্টেল না গেলে যে পেটের ভাত হজম হয় না। এমনি সব ঠিক আছে। তবে বেশিরভাগ ছাত্রই আমাদের মত, পড়া কম, আড্ডা বেশি। তুমি শেষ কবে এসেছিল?'
শুভাশিস: 'তা প্রায় দশ বছর আগে মা ফুল্লরার মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলাম,তখনই একবার ঝটিকা সফরে- এখন যেতে লজ্জা লাগে। সবাই আমার না��ির বয়সী।' তবে হোস্টেলের প্রতি মায়া আমার এখনও আছে। হোস্টেলের প্রথম দিনের কথা এখনও মনে পড়ে। মায়ের আঁচল ছেড়ে প্রথম যে দিন এখানে এসেছিলাম, সে দিন থেকে শুরু হয় জীবন সংগ্রাম, নিজের জামাকাপড় নিজেইকাচা, স্নান করে, খাওয়া দাওয়া সেরে কলেজের ক্লাসে যাওয়া, নিজের উদ্যোগেই পড়তে বসা- এক কথায় স্বনির্ভরশীলতা। সব থেকে বড় শিক্ষা মানুষ চেনা।'
অরুপ: 'চলুন চা খায়।'
শুভাশিস ও অরুপ চায়ের দোকানের দিকে হাঁটতে শুরু করে।
অরুপ: 'এখন হোস্টেলে ওয়াইফাই চালু হয়ে গেছে। কেউ আর লাইব্রেরী যায় না, ঘরে বসেই নোট সংগ্রহ করে। হোস্টেলের বাইরে সিসিটিভি ক্যামেরা। কমন রুমে প্রজেক্টর লাগানো হয়েছে, গরমের ছুটি ও পুজোর ছুটিতে কমন রুমে বসে টিউটরের ক্লাস অ্যাটেন্ড করা হয়।'
অরুপ: 'দাদা, দুটো চা দেন।'
অরুপ চায়ের দোকান থেকে একটা কাপ শুভাশিস-এর দিকে বাড়িয়ে দেয়, আর একটা কাপ নিজে তুলে নিয়ে চায়ে চুমুক দিতে দিতে-
অরুপ: ছাত্রাবাসের উদ্যোগে সারা বছর অনেক সামাজিক ক্রিয়াকলাপ অনুষ্ঠিত হয়, যেমন- রক্তদান শিবির, বৃক্ষরোপণ, বিভিন্ন মারণ ব্যাধি সম্পর্কে গণ সচেতনতা ইত্যাদি।'
শুভাশিস চায়ের কাপের চা শেষ করে ডাস্টবিনে ভাঁড়টা ছুঁড়ে ফেলে। অরুপকে থামিয়ে চায়ের দাম দেয়।
অরুপ: তাছাড়া,হোস্টেলের ওয়েব সাইটে সমবেত প্রয়াস পেজে প্রতিমাসের সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথে আবাসিকদের স্বরচিত গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ প্রভৃতি আপলোড করা হয়।
শুভাশিস: 'খুব ভালো উদ্যোগ। আমাদের সময় তো এসব ছিল না, কলেজ পত্রিকাতেই দিতে হত।'
অরুপ: তবে সব থেকে বেশি আলোড়ন ফেলেছে হোস্টেলের বাংলা ব্যান্ড! ইউটিউব সার্চ করলেই পাবে, বাংলা ব্যান্ড- প্রয়াস, দশ লাখের বেশি লাইক পেয়েছে।'
শুভাশিস: 'আমি যতদূর জানি, "হোস্টেলের সমবেত প্রয়াস"- নামে একটি উদ্যোগের সূচনা হয় ২০১৯সালে এবং এনজিও অ্যাক্ট অনুযায়ী রেজিস্ট্রিকৃত। সেটা অবশ্য শুধু আমাদের নব্য ও প্রাক্তন সকল আবাসিকদের চিকিৎসা সংক্রান্ত আর্থিক সহায়তার জন্য।'
অরুপ: 'হ্যাঁ, ঠিকই বলেছেন।' সেটাই এখন শাখা- প্রশাখা বৃদ্ধি করে মহিরুহ হয়ে উঠেছে।'
'ও আরেকটা কথা তো বলতে ভুলে গেছি,হোস্টেল সংলগ্ন মাঠে এখন সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে সবজি চাষ করা হয়, সেই সবজি প্রতিদিন মেসে রান্না হয়। একটু দূরেই রয়েছে পোল্ট্রি খামার, তার লাভের একটা অংশ থেকে হোস্টেলের যাবতীয় খরচ মেটানো হয়; বাদ বাকি অংশ প্রয়াসের ফান্ডে জমা হয়।'
শুভাশিস পকেট থ���কে মোবাইল বের করে দেখে ���টা বাজতে পাঁচ মিনিট বাকি।
শুভাশিস: 'ভাই আর দাঁড়াব না, তাহলে আমার বাড়ি ফেরা খুব মুশকিল হবে। একদিন সময় করে আয় আমার ফ্ল্যাটে, ভীষণ আনন্দ পাব। একটা কথা মনে রাখিস,মানুষের জীবনে ভাল চাকরি যেমন দরকার, তেমনি বিয়েটাও দরকার। একের জন্য অন্যকে বঞ্চিত করলে ভবিষ্যতে তার মূল্য চোকাতে হতে পারে।'
অরুপ: 'আর হোস্টেল?'
শুভাশিস: 'আগস্টে নবীন বরণ অনুষ্ঠান হয়?'
অরুপ: 'নিঃসন্দেহে।'
শুভাশিস: 'বেঁচে থাকলে অবশ্যই প্রয়াস করব।'
1 note · View note
nill-sagor · 6 years ago
Text
১) পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।
২) খাবার সময় সালাম দিতে নেই।
৩) দোকানের প্রথম কাস্টমর ফেরত দিতে নাই।
৪) নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।
৫) বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।
৬) ঔষধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ বললে’ রোগ বেড়ে যাবে।
৭) জোড়া কলা খেলে জোড়া সন্তান জন্ম নিবে।
৮) রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নাই।
৯) চোখে কোন গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু লাগাইলে সুস্থ হয়ে যাবে।
১০) ভাই-বোন মিলে মুরগী জবেহ করা যাবে না।
১১) ঘরের ময়লা পানি রাতে বাইরে ফেলা যাবে না।
১২) ঘর থেকে কোন উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর পেছন থেকে ডাক দিলে যাত্রা অশুভ হবে।
১৩) ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে।
১৪) কুরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল দিতে হবে।
১৫) ছোট বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেলতে বলা হয়, দাঁত ফেলার সময় বলতে শিখানো হয়, “ইঁদুর ভাই, ইঁদুর ভাই, তোর চিকন দাঁত টা দে, আমার মোটা দাঁত টা নে।”
১৬) মুরগীর মাথা খেলে মা-বাবার মৃত্যু দেখবে না।
১৭) বলা হয়, কেউ ঘর থেকে বের হলে পিছন দিকে ফিরে তাকানো নিষেধ। তাতে নাকি যাত্রা ভঙ্গ হয় বা অশুভ হয়।
১৮) ঘরের ভিতরে প্রবেশ কৃত রোদে অর্ধেক শরীর রেখে বসা যাবে না। (অর্থাৎ শরীরের কিছু অংশ রৌদ্রে আর কিছু অংশ বাহিরে) তাহলে জ্বর হবে।
১৯) রাতে বাঁশ কাটা যাবে না।
২০) রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না।
২১) ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।
২২) ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না।
২৩) মহিলাদের মাসিক অবস্থায় সবুজ কাপড় পরিধান করতে হবে। তার হাতের কিছু খাওয়া যাবে না।
২৪) বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হবে।
২৫) ভাঙ্গা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না। তাতে চেহারা নষ্ট হয়ে যাবে।
২৬) ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে। আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।
২৭) নতুন কাপড় পরিধান করার পূর্বে আগুনে ছেক দিয়ে পড়তে হবে।
২৮) নতুন কাপড় পরিধান করার পর পিছনে তাকাইতে নাই।
২৯) বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে বলা হয় শিয়ালের বিয়ে।
৩০) আশ্বিন মাসে নারী বিধবা হলে আর কোন দিন বিবাহ হবে না।
৩১) খানার পর যদি কেউ গা মোচড় দেয়, তবে বলা হয় খানা না কি কুকুরের পেটে চলে যায়।
৩২) রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই।
৩৩) গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নাই।
৩৪) খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়। না হলে ঘরে বিপদ আসে।
৩৫) গোছলের পর শরীরে তেল মাখার পূর্বে ��োন কিছু খেতে নেই।
৩৬) মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে না।
৩৭) পাতিলের মধ্যে খানা থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে।
৩৮) কোন ব্যক্তি বাড়ি হতে বাহির হলে যদি তার সামনে খালি কলস পড়ে যায় বা কেউ খালি কলস নিয়ে তার সামনে দিয়ে অতিক্রম করে তখন সে যাত্রা বন্ধ করে দেয়, বলে আমার যাত্রা আজ শুভ হবে না।
৩৯) ছোট বাচ্চাদের হাতে লোহা পরিধান করাতে হবে।
৪০) রুমাল, ছাতা, হাত ঘড়ি ইত্যাদি কাউকে ধার স্বরূপ দেয়া যাবে না।
৪১) হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।
৪২) হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
৪৩) নতুন স্ত্রী কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
৪৪) পাখি ডাকলে বলা হয় ইষ্টি কুটুম (আত্মীয়)আসবে।
৪৫) কাচা মরিচ হাতে দিতে নাই।
৪৬) তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নাই।
৪৭) খানার সময় যদি কারো ঢেকুর আসে বা মাথার তালুতে উঠে যায়, তখন একজন আরেকজনকে বলে, দোস্ত তোকে যেন কেউ স্মরণ করছে বা বলা হয় তোকে গালি দিচ্ছে।
৪৮) কাক ডাকলে বিপদ আসবে।
৪৯) শুঁকুন ডাকলে মানুষ মারা যাবে।
৫০) পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে।
৫১) তিনজন একই সাথে চলা যাবে না।
৫২) দুজনে ঘরে বসে কোথাও কথা বলতে লাগলে হঠাৎ টিকটিকির আওয়াজ শুনা যায়, তখন একজন অন্যজনকে বলে উঠে “দোস্ত তোর কথা সত্য, কারণ দেখছস না, টিকটিকি ঠিক ঠিক বলেছে।”
৫৩) একজন অন্য জনের মাথায় টোকা খেলে দ্বিতীয় বার টোকা দিতে হবে, একবার টোকা খাওয়া যাবে না। নতুবা মাথায় ব্যথা হবে/শিং উঠবে।
৫৪) ভাত প্লেটে নেওয়ার সময় একবার নিতে নাই।
৫৫) নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে।
৫৬) নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে।
৫৭) পাতিলের মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান জন্ম নিবে।
৫৮) পোড়া খানা খেলে সাতার শিখবে।
৫৯) পিপড়া বা জল পোকা খেলে সাতার শিখবে।
৬০) দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাউল উঠিয়ে তা পাক করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেকেও খেতে হবে।
৬১) সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই ঘর ঝাড়– দেয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেয়া যাবে না।
৬২) রাতের বেলা কোন কিছু লেন-দেন করা যাবে না।
৬৩) সকাল বেলা দোকান খুলে যাত্রা (নগদ বিক্রি) না করে কাউকে বাকী দেয়া যাবে না। তাহলে সারা দিন বাকীই যাবে।
৬৪) দাঁড়ী-পাল্লা, মাপার জিনিস পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হবে, না হলে লক্ষ্মী চলে যাবে।
৬৫) শুকরের নাম মুখে নিলে ৪০দিন মুখ নাপাক থাকে।
৬৬) রাতের বেলা কা���কে চুন ধার দিলে চুন না বলে ধই বলতে হয়।
৬৭) বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে।
৬৮) কোন ফসলের জমিতে বা ফল গাছে যাতে নযর না লাগে সে জন্য মাটির পাতিল সাদা-কালো রং করে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
৬৯) বিনা ওযুতে বড় পীর (!!) আবদুল কাদের জিলানীর নাম নিলে আড়াইটা পশম পড়ে যাবে।
৭০) নখ চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হবে, কেননা বলা হয় কিয়ামতের দিন এগুলো খুঁজে বের করতে হবে।
৭১) নতুন স্ত্রীকে দুলা ভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে।
৭২) মহিলাগণ হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে স্বামীর অমঙ্গল হবে।
৭৩) স্ত্রীগণ তাদের নাকে নাক ফুল না রাখলে স্বামীর বেঁচে না থাকার প্রমাণ।
৭৪) দা, কাচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে হাত-পা কেটে যাবে।
৭৫) গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হবে।
৭৬) বেচা কেনার সময় জোড় সংখ্যা রাখা যাবে না। যেমন, এক লক্ষ টাকা হলে তদস্থলে এক লক্ষ এক টাকা দিতে হবে। যেমন, দেন মোহর (কাবীন) এর সময় করে থাকে, একলক্ষ এক টাকা ধার্য করা হয়।
৭৭) বন্ধু মহলে কয়েকজন বসে গল্প-গুজব করছে, তখন তাদের মধ্যে অনুপস্থিত কাউকে নিয়ে কথা চলছে, এমতাবস্থায় সে উপস্থিত হলে, কেউ কেউ বলে উঠে “দোস্ত তোর হায়াত আছে।” কারণ একটু আগেই তোর কথা বলছিলাম।
৭৮) হঠাৎ বাম চোখ কাঁপলে দুখ: আসে।
৭৯) বাড়ী থেকে কোথাও জাওয়ার উদ্দেশে বেড় হলে সে সময় বাড়ির কেউ পেছন থেকে ডাকলে অমঙল হয়।
৮০) স্বামীর নাম বলা জাবে না এতে অমঙল হয়।
৮১) বাছুর এর গলায় জুতার টুকরা ঝুলালে কারো কু দৃষ্টি থেকে বাচা যায়।
প্রিয় ভাই ও বন্ধুগণ, আমাদের দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে এধরনের বহু কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে। যা প্রতিনিয়ত মানুষ কথায় ও কাজে ব্যবহার করে থাকে। এগুলোর প্রতি বিশ্বাস করা ঈমানের জন্য মারাত্মক হুমকী। কিছু কিছু হল শিরক এবং স্পষ্ট জাহেলিয়াত। কিছু কিছু সাধারণ বিবেক বিরোধী এবং রীতিমত হাস্যকরও বটে।
মূলত: বাজারে ‘কি করিলে কি হয়’ মার্কা কিছু বই এসবের সরবরাহকারী। অশিক্ষিত কিছু মানুষ অন্ধবিশ্বাসে এগুলোকে লালন করে। তাই এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া জরুরী। মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সমাজে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য কুসংস্কার থেকে এখানে কয়েকটি মাত্র উল্লেখ করা হয়েছে।
6 notes · View notes
aaharebahare · 2 years ago
Text
বাজরার উপমা ও শসার রাইতা, আজ চলুন জলখাবারে পুষ্টিকর খাদ্য উপমা ও শসার রাইতা রান্না করা যাক
বাজরার উপমা ও শসার রাইতা, আজ চলুন জলখাবারে পুষ্টিকর খাদ্য উপমা ও শসার রাইতা রান্না করা যাক
আপনি কি আমার মত সব উতসবে স্ন্যাকস এবং মিষ্টির প্রস্তাবে মাথা নাড়তে চান? তাই আজকের রেসিপি বাজরার উপমা ও শসার রাইতা। এত দিন বাইরে খাওয়ার পর, ঘি মাড়ানো ভোগ (প্রসাদ) খাওয়া, ভাজা স্ন্যাকস খাওয়া এবং মিষ্টি মিষ্টি খাওয়া সবই আমার শরীরের প্রয়োজন… একটি সাধারণ হালকা পুষ্টিকর খাবার যা আমার প্রিয়। শরীর ও আত্মাকে পুষ্ট করবে। আয়ুর্বেদ অনুসারে বছরের এই সময়টি আপনার সিস্টেম থেকে বিষাক্ত পদার্থ এবং…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes