#বডিগার্ড
Explore tagged Tumblr posts
Text
Bollywood: হৃদরোগে আক্রান্ত সিদ্দিক, সংকটাপন্ন সলমান খানের সুপারহিট ছবির পরিচালক...
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সোমবার হৃদরোগে আক্রান্ত হন সলমান খানের(Salman Khan) সুপারহিট ছবি ‘বডিগার্ড’-এর(Bodyguard) পরিচালক সিদ্দিক ইসমাইল(Siddque Ismail)। এদিন বিকাল তিনটে নাগাদ বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। কোচির এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি তিনি। হৃদরোগ ছাড়াও একাধিক শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন তিনি। তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন বলেই খবর। আরও পড়ুন- Don 3: আসছে ‘ডন…
View On WordPress
#Bodyguard Director#Bollywood#Entertainment#Kareena Kapoor Khan#Malayalam Films#Salman Khan#Siddque Ismail#বডিগার্ড#সলমান খান#সিদ্দিক ইসমাইল
0 notes
Text
আমাদের এক ফেমিনিস্ট বান্ধবী একদিন সিগারেট খাইতে খাইতে বলতেসিলো, অমুকের বয়ফ্রেন্ড নাকি ওরে ক্যাম্পাসের কোন ছেলেদের সাথে মিশতে দেয় না। এতো টক্সিক বাবারে বাবা!!
আর এই যে আমারে দেখ, আমি বিড়ি খাইয়া আমার ছেলেবন্ধুদের সাথে রাতে কনসার্ট দেখতে গেলেও আমার বয়ফ্রেন্ড কিছু বলে না। এতো উদার।
আমি জিগাইসিলাম, তো, তুই রাইতের বেলা তোর ছেলে বেস্টুদের লগে কনসার্ট দেখতে যাস না কেন?
বিড়ির ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে তার হতাশ উত্তর, কারণ, আমারে কেউ নিতে চায় না।
সুন্দরী মেয়েদের বয়ফ্রেন্ডরা কেন পজেসিভ বা প্রোটেক্টিভ হয়, আর বিড়ি বা গাঞ্জা খাওয়া মেয়েদের বয়ফ্রেন্ডরা কেন এতো উদার হয়, সেই প্রশ্নটার উত্তর সেদিন থেকে আমি জানি।
রাণী রাসমণি আর রইস্যার নানী দুইজনই মেয়ে। রাণী রাসমনি এলিট, তার প্রতি সবার আগ্রহ আছে, স্বাভাবিকভাবেই তার নিরাপত্তার কনসার্ন বেশি হবে, প্রচুর বডিগার্ড থাকবে, প্রোটোকল থাকবে।
এখন ঐটা দেখে যদি রইস্যার নানী নাক সিটকায়ে বলে, "এহহ, ঢং দেখে আর বাঁচি না। এই রাস্তা দিয়ে আমিও তো দিনে দশবার হাটি, কই, আমার তো এতো বডিগার্ড লাগে না? ওর লাগে মানে ঐ মেয়ের নিশ্চয়ই সমস্যা আছে" তাহলে কেমনে হবে?
মানুষ সবাইকে একভাবে ট্রিট করে না। যে যত স্পেশাল, তারে নিয়ে মানুষের কনসার্ন বেশি থাকে, বেশি থাকে হারানোর ভয়ও।
এইজন্য সবার আগে সক্রেটিসের কথাটা মাথায় রাখা জরুরি। নো দাইসেল্ফ। নিজেকে জানতে হবে। আপনি রইস্যার নানী, ঐটা সমস্যা না। কিন্তু আপনি নিজে রইস্যার নানী হয়ে যখন আপনি সবাইকেই আপনার মতো নানী ভেবে বসেন, এবং সবাইকে কেন আপনার মতো করে ট্রিট করে না, ঐ প্রশ্ন করে বসেন, তাহলে কেমনে হবে?
Know the difference.
Happy women's day y'all girlies out there ♡♡♡
@rozatherella girl you inspire me the most ♡lobe u loads 🥺🫶
#writeblr#writers and poets#casper#on love#women writers#bangla#beautiful women#high value mindset#girlblogging#the girl i desired to be#tara dreams#woman#womens day#collected
25 notes
·
View notes
Text
2023 Durga Puja | রেড রোড পুজো কার্নিভালের তারিখ ঘোষণা! প্যান্ডেল হপিংয়ের আগে দেখুন কোথায় কী থিমে পুজো হচ্ছে!
মহালয়া থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে পুজো। ইতিমধ্যেই মণ্ডপে মণ্ডপে ভিড় করছেন দর্শনার্থীরা। ২০২৩ দূর্গা পুজো (2023 Durga Puja) উপলক্ষ্যে মহালয়ার আগেই শহর কলকাতা-সহ বঙ্গের জেলার একাধিক পুজো ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Chief Minister Mamata Banerjee)। দ্বিতীয়াতেও দক্ষিণ কলকাতার একাধিক পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী। অন্যদিকে, এদিন দূর্গা পুজো ২০২৩ (Durga Puja 2023) উপলক্ষ্যে শহরের প্রখ্যাত পূজা মণ্ডপ সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো উদ্বোধন করতে আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবে আসেন ফুটবল তারকা রোনাল্ডিনহো।
গত শুক্রবার থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন শুরু করেন। শহর থেকে জেলায় একাধিক পুজোর উদ্বোধন ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, জেলা জুড়ে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৭০০টি পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, প্রতিবছরই নবনীড়ের আবাসিকদের সঙ্গে পুজোর কাটান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে ২০২৩ দূর্গা পুজো (2023 Durga Puja) এর আগেই পায়ে চোট পান মুখ্যমন্ত্রী। যার ফলে এবার সব পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করছেন। দ্বিতীয়াতেও উত্তর ও দক্ষিণ কলকাতার একাধিক পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সুচি অনুযায়ী এদিন পূজোর উদ্বোধন হওয়ার ��থা একডালিয়া এভারগ্রিন ক্লাব, ফাল্গুনী সংঘ,সি��হী পার্ক,হিন্দুস্তান পার্ক সর্বজনীন, বালিগঞ্জ কালচারাল, সমাজসেবী, শিব মন্দির,মুদিয়ালি, মুক্ত দল, ত্রিধারা,আলিপুর বডিগার্ড লাইনস, ২২ পল্লী, বকুল বাগান, অবসর, গোলমাঠ, ভবানীপুর ৭৬ পল্লী, স্বাধীন সংঘ, ফরওয়ার্ড ক্লাব। সূত্রের খবর দ্বিতীয়ার পর তৃতীয়াতেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতার কয়েকটি পূজার ভার্চুয়াল উদ্বোধন করতে পারেন। তার প্রস্তুতিও চলছে বলেই নবান্ন সূত্রে খবর।
উল্লেখ্য, উদ্বোধন হওয়ার আগেই বেশ কিছু মণ্ডপে ভিড় দেখা গিয়েছে দর্শনার্থীদের। শহর থেকে জেলা, সর্বত্রই পুজোর আমেজ। তবে কলকাতার বেশিরভাগ জায়গাতেই রয়েছে থিমের ছোঁয়া। সকল অফিস কর্মীই অপেক্ষায়, কবে ছুটি পড়বে আর প্রতিমা দর্শনে বেরোবেন। তবে প্যান্ডেল হপিংয়ের আগে দেখে নিন দূর্গা পুজো ২০২৩ (Durga Puja 2023)তে কলকাতার কোথায় কোন প্যান্ডেলে কী থিমে পুজো হচ্ছে।
সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার: অযোধ্যার রাম মন্দির।
কলেজ স্কোয়ার সার্বজনীন: মহীশূর প্যালেস।
শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাব : প্যারিসের ডিজনিল্যান্ড।
টালা পার্ক প্রত্যয় : কহন।
দূর্গা পুজো ২০২৩ সম্পর্কে আরও পড়ুন : পুজোতে রেল যাত্রীদের জন্য বড় ঘোষণা! দুর্গাপুজোয় শিয়ালদহ ডিভিশনে চলবে মোট ১৮টি স্পেশাল লোকাল ট্রেন!
কুমোরটুলি পার্ক সর্বজনীন : অ্যামবিশন।
আহিরীটোলা সর্বজনীন : অবিনশ্বর।
আহিরীটোলা যুবকবৃন্দ : আমার দুর্গা।
নলিন সরকার স্ট্রিট : সম্ভাবনা।
সিকদার বাগান সাধারণ দুর্গোৎসব : শুদ্ধসূচি।
চেতলা অগ্রণী : যে যেখানে দ��ঁড়িয়ে।
বাদামতলা আষাঢ় সংঘ : প্রতিরূপ।
দূর্গা পুজো ২০২৩ সম্পর্কে আরও পড়ুন : পুজো উদ্বোধনের সঙ্গে একাধিক কর্মসূচি নিয়ে শহরে ফুটবল ম্যাজিশিয়ান রোনাল্ডিনহো! কলকাতার 'রামমন্দির' উদ্বোধনে শাহ!
কালীঘাট নেপাল ভট্টাচার্য স্ট্রিট ক্লাব : ইচ্ছাপূরণ।
সন্তোষপুর লেক পল্লি : স্বতন্ত্র।
বেহালা ২৯ পল্লি : দৃষ্টিসুখের সন্ধানে।
আলিপুর ৭৮ পল্লি : যান্ত্রিক।
তেলেঙ্গাবাগান সর্বজনীন : প্রান্তজনের আত্মকথন।
আরবিন্দ সেতু সর্বজনীন : জীবনচক্র।
দক্ষিণপাড়া দুর্গোৎসব কমিটি : আলাপন।
উল্টোডাঙা বিধান সংঘ : দু'মুঠো চাল।
উল্টোডাঙা পল্লিশ্রী : অন্তরের অনুভূতিতেই শিল্পের সৃষ্টি।
দূর্গা পুজো ২০২৩ সম্পর্কে আরও পড়ুন : পুজোতে সারারাত বাস চালাবে পরিবহণ দফতর!
পাথুরিয়াঘাটা ৫-র পল্লী : এ বার অবগুণ্ঠন খোলো।
বেলেঘাটা ৩৩ পল্লি : শৈলাতি।
কাশী বোস লেন : উমারা ফিরুক ঘরে।
করবাগান সর্বজনীন : আদৃশ্য বাঁধন।
কাঁকুড়গাছি যুবকবৃন্দ : সম্প্রদায়।
বন্ধুদল স্পোর্টিং ক্লাব : অঙ্গীকার।
দূর্গা পূজা ২০২৩ সম্পর্কে আরও পড়ুন : পুজোর সাজে তিলোত্তমার ১৫০ বছরের 'সঙ্গী'! পুজো পরিক্রমা করুন 'পুজো স্পেশ্যাল ট্রাম'-এ চড়ে!
অশ্বিনীনগর বন্ধুমহল ক্লাব : Zoomorphism।
অগ্রদূত উদয়ন সংঘের থিম : যা দেবী সর্বভূতেষু।
ভবানীপুর স্বাধীন সংঘ : স্মরণে স্মরণীয়।
চক্রবেড়িয়া সর্বজনীন : অনুভূতি-বন্ধন-ভাঙন।
উল্লেখ্য, দশমীতে পুজো শেষ হলেও বাঙালিদের আবেগ যেন বলে 'আরেকটু থেকে যাও মা'! এর জন্যই প্রতি বছর দুর্গাপুজো কার্নিভালের ব্যবস্থা করের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। ইতিমধ্যেই দূর্গা পুজো ২০২৩ (Durga Puja 2023)এর কার্নিভাল প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। জেলায় জেলায় পুজোর কার্নিভাল প্রস্তুতিও জোরকদমে চলছে। ইতিমধ্যেই কার্নিভাল কীভাবে হবে সেই নিয়ে জেলায় জেলায় তার নির্দিষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নবান্নের তরফ থেকে। জানা গিয়েছে, জেলায় জেলায় কার্নিভাল হবে ২৬ সে অক্টোবর। কলকাতায় কার্নিভাল হবে ২৭সে অক্টোবর। উল্লেখ্য, পুজো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকলেও রেড রোডের কার্নিভালে অবশ্য তিনি উপস্থিত থাকবেন তা আগেই জানিয়েছেন তিনি। এছাড়াও, সূত্রের খবর, এবার কলকাতায় পুজো কার্নিভালের পুজো কমিটিগুলির অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা বাড়তে পারে।
0 notes
Text
নলতা ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার, সক্রিয় স্থানীয় বিএনপি
নিজস্ব প্রতিনিধি : একাধিক নাশকতা মামলার আসামি নলতা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিজুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার মধ্যরাতে তাকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করে কালিগঞ্জ থানা পুলিশ। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, চেয়ারম্যান আজিজুলের বডিগার্ড শহিদুল ইসলাম, তার ভাই রবিউল ইসলাম বোল্লা, শওকত হোসেন ও মহাতাব হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির নেতা কর্মীরা আগামী ১৭ জুলাই বিক্ষোভ এর আয়োজন করেছে। এ…
View On WordPress
0 notes
Text
ধর্ষণের অভিযোগে কঙ্গনার বডিগার্ড
ধর্ষণের অভিযোগে কঙ্গনার বডিগার্ড
টপ নিউজ ডেস্ক: এবার বিতর্কে জড়ালেন আলোচিত ও সমালোচিত বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াতের বডিগার্ড (ব্যক্তিগত দেহরক্ষী)। আন্ধেরির এক বিউটিশিয়ান কুমার হেগড়ে নামের ওই দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেছেন। ওই নারী তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগের পাশাপাশি প্রতারণা এবং বিকৃত যৌনাচারের কথাও। ভিকটিমের ভাষ্য, প্রায় আট বছর ধরে কঙ্গনার বডিগার্ড কুমার হেগড়েকে চেনেন তিনি। গত বছর জুন মাসে কুমার ওই নারীকে…
View On WordPress
0 notes
Text
নেতাজিসুভাষচন্দ্রবোস
#নেতাজিসুভাষচন্দ্রবোস
#নেতাজির_মৃত্যু
নেতাজির মৃত্যু অাজও রহস্যময় হয়ে অাছে অামাদের কাছে
সেইসব দিনের কথা, যখন ইংরেজরা নেতাজিকে ওনার নিজের বাড়িতেয় নজর বন্দি করে রেখেছিলেন, নেতাজি মহ���্মদ জিয়াউদ্দিন এর ছদ্দবেশে ১৪ জন সিপাহির চোখে ধুলো দিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যান, সেখান থেকে পালিয়ে তিনি জাপানে গিয়ে পৌছান৷
তখন ২য় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয়েছিল, জাপান অাত্মসমর্পন করেছিল শুধুমাত্র তিনদিন হয়েছিল
১৮ অাগষ্ট ১৯৪৫ নেতাজির বিমান তাইপে হাওহায় অাড্ডেতে তেল নেওয়ার জন্য দাঁড়িয়েছিল, বলা হয় যে দ্বিতীয়বার বিমানটি চালানোর সময় বিমানটি ক্রাস হয়ে ভেঙে পড়ে, অানেকের মতে এই বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়!!
কিন্তু অনেকেই এটা মনে করেন যে, ওই বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজি মারা যাননি, বিমান দুর্ঘটনার খবরটা জাপান ইন্টিলিজেন্স এজেন্সির দ্বারা ছড়ানো একটি ভুয়ো খবর ছিলো!!
নেতাজির ড্রাইভার এবং বডিগার্ড কর্নেল নিজামুদ্দিন বলেন যে, নেতাজি বিমান দুর্ঘটনায় মারা যাননি,
তিনি নেতাজির সাথে ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলিতে গিয়েছিলেন৷ ১৯৪৭ সালে বর্মার সিতাম নদীর তীরে নেতাজিকে ছেড়ে এসেছিলেন এবং তিনি নিজে জাপানি অফিসারের সাথে চলে যান৷
নেতাজির সম্পর্কে অনেকে এটা মনে করেন, তিনি ফেওজাবাদ থেকে ছওিশগড় অঞ্চলের মধ্যে 'গুমনামি বাবা' সেজে ছিলেন ৷
এখানে সবথেকে গুরত্বপূর্ন বিষয় হল ১৯২৫ থেকে ১৯৪০ পর্যন্ত নেতাজির নিজের হাতে লেখা চিঠি ও দস্তাবেস গুলির সাথে গুমনামি বাবার লেখা চিঠিগুলির হুবহু মিলে যায়৷
তৎকালিন প্রধানমন্রী ইন্দিরা গান্ধি থেকে শুরু করে চৌধুরি চরন সিং, মূরারজি দেশায় এরা সকলেই গুমনামি বাবার সাথে দেখা করতে যেতেন৷
গুমনামি বাবার মৃত্যু ১৯৮৫ সালে হয়েছিল৷ ওনার মৃত্যুর পর ওনার বাক্স খুলে দেখা হয়, সেই বাক্সে নেতাজির চশমা, জার্মানি দূরবিন, নেতাজির পরিবারের ফটো এবং এমন অনেক চিঠি এবং দস্তাবেস পাওয়া যায় যা শুধুমাত্র নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোসের কাছেই পাওয়া সম্ভব৷৷৷
যেদিন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোসের এই রহস্যময় মৃত্যুর উদঘাটন করা সম্ভব হবে সেদিন ভারতের ইতিহাস অাবার নতুনভাবে লেখা হবে৷৷৷৷
"তোমরা অামায় রক্ত দাও
অামি তোমাদের স্বাধীনতা দেব"
নেতাজির জন্মদিনে ওনাকে প্রনাম জানায়৷৷
জয় হিন্দ::
কলমে: Debashis Hui
1 note
·
View note
Text
মূল্যায়ন - ��ংলিশ মিডিয়াম স্কুল
মূল্যায়ন- ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল [সত্য ঘটনা] স্বামী বেদস্বরূপানন্দ *********** আজ একটি খ্যাতনামা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের বার্ষিক অনুষ্ঠান। গেটের চারিধারে নামীদামী সারীবদ্ধ গাড়ী। তারই মাঝ দিয়ে একটি নীলবাতিওলা গাড়ী সোজা স্কুলে প্রবেশ করলো। গেটকিপাররা স্যালুট জানালো। বডিগার্ড কারের গেটটা খুলতেই নেমে এলেন ডিস্ট্রিক ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবা মিস অনুপমা সেন। আমন্ত্রিত চিফ গেস্ট।
অতিথি আপ্যায়নে খামতি না রেখে সোজা নিয়ে যাওয়া হলো মঞ্চে। মঞ্চে আরও বিশিষ্ট অতিথিরা আছেন। সামনের সারিবদ্ধ চেয়ারগুলোতে সকল অভিভাবক সমেত ছাত্রছাত্রীরা এবং সকল স্কুল স্টাফেরা বসে। সরগরম স্কুল প্রাঙ্গণ।
প্রিন্সিপাল ম্যাডাম কিছু উদ্বোধনী ভাষণ দেওয়ার পরই ঘোষক প্রধান অতিথিকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করলেন।
পুষ্পস্তবকটি টেবিলে রেখে পোডিয়ামের লাউড স্পিকারের সামনে দাঁড়ালেন অনুপমাদেবী, অনুপমা সেন, ডিস্ট্রিক ম্যাজিস্ট্রেট।
বহু সম্বোর্ধনা সভা বা প্রশাসনিক কাজে স্পিচ দিয়েছেন। ভাষণ দেওয়াটা তাঁর কাছে নিত্যকার ব্যাপার । কিন্তু আজ তাঁকে কেমন যেন একটু অন্যমনস্ক দেখালো। সামান্য শ্রদ্ধাজ্ঞাপনপূর্বক কথা বলেই বললেন, আজ আপনাদের একটি গল্প বলতে চাই।
" ভবেশবাবু একজন অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক ছিলেন। ভবেশবাবু ও তাঁর স্ত্রীর একটি মাত্র কন্যা সন্তান ছিল। অনেক আদরের একমাত্র কন্যাকে যথোপযুক্ত উচ্চ শিক্ষিত করে যথাসময়ে একটি উপযুক্ত ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছিলেন। অবসরের কয়েক বছর আগেই বিপত্নীক হন। তাঁর বাড়িতেই এক মহিলা মালতীদেবী, মালতী দাস তার একমাত্র কন্যা সন্তানকে নিয়ে ওনার বাড়িতে কাজ করতেন। একা ভবেশবাবুর রান্নাবান্না বাড়ির কাজ এককথায় ভবেশবাবুর দেখভালের কাজ করতেন। ক্রমেই স্বামী-হারা মালতীদেবীও ঐ বাড়ির মেয়ে হয়ে গিয়েছিলেন। ভবেশবাবুও মালতীদেবীকে ও ওনার কচি কন্যা সন্তানকে মেয়ে ও নাতনির মতোই দেখতেন। মালতীদেবীও পিতৃতুল্য ভবেশবাবুকে বাবা বলে সম্বোধন করতেন। তাঁর ছোট্ট মেয়েটি ওনাকে দাদু বলতে অজ্ঞান। ঘরে সাজানো বইগুলো থেকে দাদু ছোট্ট মেয়েটিকে ছোট ছোট নীতিমুলক গল্প, কবিতা শোনাতেন। বেশ আনন্দেই কাটে। নাতনিটির পড়ার আগ্রহ দেখে দাদু তাকে বড় স্কুলে ভর্তি করার মনস্থ করলেন। একদিন এলো সেই ভর্তির দিন। মালতীদেবী সকাল সকাল রান্নাবান্না সেরে মেয়েকে সাজিয়ে গুছিয়ে দিলেন। আজ তার কি আনন্দের দিন তা বলে বোঝানো মুশকিল। দাদুকেও একটি সাদা ধুতি পাঞ্জাবি আলমারি থেকে বার করে দিলেন। গলি পেরিয়ে বড় রাস্তার মাইল খানেক দূরেই ইস্কুলটি। তাই দাদু নাতনি মিলে গল্প করতে করতে পায়ে হেঁটেই গেল স্কুলে। স্কুলের গেটের সামনে বড় বড় গাড়ী। সুট টাই পরা অভিভাবকরা তাদের ছেলে মেয়েদের নিয়ে স্কুলে ঢুকছেন। দাদু নাতনিও ঢুকলেন। এক বড় অডিট���রিয়াম হলে সবাই বসে। তারাও বসলেন। এক এক করে নাম কল হতে লাগলো। এক এক করে যাচ্ছে। এক সময় তাদেরও ডাক পড়লো। দাদু নাতনি আনন্দে ঢুকলেন সেই ইন্টারভিউ নেওয়ার ঘরে। এসি ঘরে বিশাল গোল টেবিলে বেশ কয়েকজন ম্যাডামের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দাদু নাতনির দিকে। হয়তো তাদের সাধারন পোশাক দেখে। দাদুও হয়তো মনে মনে ভেবেছিলেন এই টুকু টুকু বাচ্চাদের ভর্তির জন্য এতো আয়োজন কেন! দুজনেই দুটি চেয়ারে বসলেন। প্রিন্সিপ্যাল ম্যাম প্রশ্ন করলেন মেয়েটির দিকে তাকিয়ে,
তোমার নাম কি?
মেয়েটি নাম বললো।
--- কিসে চড়ে এলে স্কুলে? -- পায়ে হেঁটে
এরপর দাদুর দিকে তাকিয়ে, আপনি কে হন মেয়েটির? দাদু ! আমার নাতনিটির বাবা ইহজগতে নেই। মা ঘরের কাজে ব্যস্ত। তাই আমিই নিয়ে এলাম। আমিই তার অভিবাবক।
কিন্তু বাবা মায়ের আর্থিক সঙ্গতি তো আমাদের জানা দরকার। তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা জানা দরকার। তাই।
আমার নাতনির মা গৃহকর্ত্তী। আমি তার অভিভাবক। আমিই তাকে বাড়িতে পড়াবো।
এটা একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল। বৃটিশ ইংলিশে পড়ানো হয়। অনেক বড় বড় পোষ্টের ব্যক্তিরা এখানে বড় বড় অ্যামাউন্টের ডোনেশান দিয়েও তাদের চিল্ড্রেনদের ভর্তি করাতে চায়। বাচ্চাদের পড়ানোর জন্যও বাড়িতে টিউটর দিতে হবে। পারবেন তো সামলাতে।
আমি একাই ওকে পড়াবো। সামলে নেবো ঠিক।
একা সামলানো আপনার * পক্ষে মুশকিল হবে। তার ওপর আপনি রিটায়ার করেছেন। তাই বলছি আপনি অন্য স্কুলে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। বলেই প্রিন্সিপাল ম্যাডাম বক্রচাউনি চেয়ে চোখ ঘোরাতে যাবেন, এমন সময় দাদু প্রশ্ন করলেন ম্যাডামকে।
আপনার এখানে কোনো মন্তেসরি কোর্স পাস করা শিক্ষক বা শিক্ষিকা আছেন?
ম্যাডাম একটু ইতঃস্ততঃ বোধ করে, না নেই। তবে ডঃ পারমিতা সেন ম্যাডামের বই ফলো করি। ওনার ভিডিও লেকচার দেখানো হয়। ডঃ পারমিতা সেনকে চেনেন আপনারা ?
হ্যাঁ, উনি রাষ্ট্রপতি অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত অধ্যাপিকা। উনি মন্তেসরি কোর্সে পি.এইচ.ডি করেছেন। ওনার লেখা অনেক বই আমাদের লাইব্রেরীতে আছে। ওনাকে আমাদের স্কুলে আনা হয়েছিল স্পিচ দিতে। স্পিচ দিয়ে অমূল্য সময় ব্যায় করে আমাদের ধন্য করেছেন। ওনাকেই আমাদের শিক্ষক শিক্ষিকারা ফলো করেন।
ও আচ্ছা। ডঃ পারমিতা সেন আমারই মেয়ে। আমিই তাকে স্কুল শিক্ষায় শিক্ষিত করেছি।
এই কথা শুনে সকল শিক্ষক শিক্ষিকারা চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, স্যরি স্যর !
দাদু তখন বললেন, কোনো মানুষকে দেখে তার মূল্যায়ন করা ঠিক নয়। বিদ্যালয়কে কখনো বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করাও ঠিক নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষা প্রদানের জন্যই হওয়া উচিত।
দাদু নাতনীর দিকে তাকিয়ে বললেন, চল, অনু। আমি তোকে সাদামাটা স্কুলেই ভর্তি করে পড়াবো। দাদু নাতনীর হাত ধরে বাড়ীর পথে রওনা দিলেন।"
গল্পটা বলে গ্লাসের জলটায় একটু চুমুক দিয়ে বললেন, আমিই সেই অনু, অনুপমা সেন। সেদিনের পর আজ দ্বিতীয় বার এই স্কুলে এলাম ! সেদিন আপনারা আমাকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন আর আজ আমাকে বক্তৃতা করতে ডেকেছেন। দাদু নেই, তিনি নিশ্চয়ই উপর থেকে হাসছেন এখন সবাই প্রশ্ন করবেন, আমার পদবী দাস হওয়া উচিত। সেন হল কি করে। *উনি আমার অভিভাবক হয়ে সকল সময় আমার পাশে আপনজন হয়ে ছিলেন। উনিই আমাকে অনুপমা সেন(I.A.S) বানিয়েছেন।
আজ উনি নেই। কিন্তু সবসময় ওনাকে স্মরণ করে আমি কাজ শুরু করি। প্রনাম দাদু।
আজ আমিও তাই বলবো, প্রকৃত শিক্ষায় কোনো চাকচিক্যর দরকার হয় না। সৎ ইচ্ছাটাই বড় কথা। সকল শিক্ষক শিক্ষিকা ও আমার প্রিয় ছাত্রছাত্রীদের বলবো স্কুল বা শিক্ষা যেন অহঙ্কার না হয়। শিক্ষায় নম্রতা ও সৎ ইচ্ছার দরকার। তবেই প্রকৃত শিক্ষালাভ হয়। তবেই একটা বিদ্যালয় বড় হয়। বড় মাপের মানুষ হওয়া যায়। ঠিক আমার দাদু শ্রীভবেশ সেনের মতো। সকলকে নমষ্কার জানিয়ে বক্তব্য শেষ করলাম। ********** সংগৃহীত ঃ স্বামী নিত্যকামানন্দ ঃ সম্পাদক. রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠান,কলকাতা।
0 notes
Text
আমলারা বডিগার্ড পেলেও এমপিরা ব্যাক্কলের মতো ঘোরে : চুন্নু
আমলারা বডিগার্ড পেলেও এমপিরা ব্যাক্কলের মতো ঘোরে : চুন্নু
সংসদ সদস্যদের রাষ্ট্রীয় প্রটোকল ঠিক করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেছেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারাও অস্ত্রধারী আনসার সঙ্গে নিয়ে চলাফেরা করেন। আর সংসদ সদস্যরা (এমপি) ব্যাক্কলের মতো ঘোরেন। জেলা প্রশাসকরা বডিগার্ড পেলেও একজন এমপি ঢাকা শহরে একা একা ঘোরেন। রোববার জাতীয় সংসদে একটি বিল পাসের আলোচনায় অংশ নিয়ে মুজিবুল হক চুন্নু এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন,…
View On WordPress
0 notes
Text
তারেকের বডিগার্ডের বাবাও নৌকার মাঝি!
নিউজনাউ ডেস্ক: চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ঘিরে সিলেট জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাদের রায়কে আমলেই নেয়নি কেন্দ্র। নেতাদের ভোটে বাছাই করা গোলাপগঞ্জের দুটি ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী পাল্টানোকে মেনে নিতে পারছেন না নেতাকর্মীরা। তার মধ্যে একজন আবার নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন যিনি তারেক রহমানের বডিগার্ড পরিচয় দেওয়া ছেলের বাবা! তৃণমূলের রায়কে অগ্রাহ্য করে অনেক ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী বদলে যাচ্ছে।…
View On WordPress
0 notes
Text
লন্ডনে তারেকের ‘বডিগার্ড’ ছেলে, দেশে বাবার হাতে নৌকা!
লন্ডনে তারেকের ‘বডিগার্ড’ ছেলে, দেশে বাবার হাতে নৌকা!
সিলেট: ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন নিয়ে সিলেটে একের পর এক ঘটছে তুঘলকি কাণ্ড। তৃণমূলকে আঁতাত করে নৌকা যাচ্ছে সরকার বিরোধীদের হাতে। কোথাও জনপ্রিয়তার অভাব বিবেচনায়, কোথাও প্রার্থী সংকট এবং কোনো স্থানে আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগদের হাত ছাড়া হচ্ছে নৌকা। এ কারণে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। ফাটল ধরাচ্ছে নেতাকর্মীদের আত্মবিশ্বাসে। সিলেটের চতুর্থ ধাপে নির্বাচনে এবার…
View On WordPress
0 notes
Text
হৃদরোগে আক্রান্ত সলমনের ‘বডিগার্ড’ পরিচালক, সিদ্দিক ইসমাইলের অবস্থা আশঙ্কাজনক
হার্ট অ্যাটাকের শিকার সলমন খানের ‘বডিগার্ড’ ছবির পরিচালক সিদ্দিক ইসমাইল। সোমবার আচমকাই হৃদরোগে আক্রান্ত হন মালায়ালি পরিচালক তথা চিত্রনাট্যকার। তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে, সূত্র মারফত খবর- তাঁর পরিস্থি আশঙ্কাজনক। এই মুহূর্তে কোচির অমৃতা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন পরিচালক। আগে থেকেই নিউমোনিয়া এবং লিভারের অসুস্থতায় ভুগছিলেন সিদ্দিক, খবর ঘনিষ্ঠ সূত্রের। এই মুহূর্তে আইসিইউ-তে রয়েছেন বর্ষীয়ান…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/141619
মুসা বিন শমসেরকে ডিবি কার্যালয়ে তলব
.
সম্প্রতি ভুয়া অতিরিক্ত সচিব পরিচয়দানকারী আবদুল কাদের নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ধনকুবের মুসা বিন শমসেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ডিবি। এজন্য আগামীকাল মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) দুপুরের পর তাকে ডিবি কার্যালয়ে আসতে বলা হয়েছে।
সেখানে কাদেরের মুখোমুখি করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে মুসা বিন শমসেরকে। প্রতারক আবদুল কাদের ধনকুবের মুসা বিন শমসেরের আইন উপদেষ্টা ছিলেন।
�� বিষয়ে ডিবির উপ-কমিশনার (ডিসি-গুলশান) মশিউর রহমান আজ সোমবার গণমাধ্যমকে বলেন, রবিবার তার (মুসা বিন শমসের) ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিছু তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। মঙ্গলবার মুসাকেও ডাকা হয়েছে। তাকে প্রতারকের বিষয়ে কিছু প্রশ্নোত্তর করা হবে।
ডিবি সূত্র জানায়, মুসার বয়স বর্তমানে ৭৭ বছর। তিনি নানা রোগে আক্রান্ত। এছাড়াও তিনি করোনার টিকা নেননি। অসুস্থতার কারণে তাকে সুনির্দিষ্ট সময় উল্লেখ করা হয়নি। তবে তাকে মঙ্গলবার দুপুরের খাবার শেষ করে কার্যালয়ে আসতে বলা হয়েছে। আসা, না আসার বিষয়ে তিনি কোনো নিশ্চয়তা দেননি। তবে ডিবি ধারণা করছেন, প্রতারণার মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তিনি হাজির হবেন।
সম্প্রতি আব্দুল কাদের চৌধুরীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এ বিষয়ে ডিবির প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার গণমাধ্যমকে বলেন, প্রতারক আব্দুল কাদের নিজেকে ধনকুবের প্রিন্স মুসা বিন শমসেরের প্রতিষ্ঠান ড্যাটকোর লিগ্যাল অ্যাডভাইজার হিসেবে পরিচয় দিতেন। তিনি প্রিন্স মুসা বিন শমসেরের নগদ অর্থ ও বিভিন্ন স্থাপনার কাস্টোডিয়ান হিসেবে টাকা-পয়সা কোনো ব্যাপার না বলে জাহির করতেন। এভাবে চাকরিপ্রার্থী, ব্যবসায়ী ও ঠিকাদারদের প্রতারিত করতেন। তাই তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছে।
ডিবি জানায়, গ্রেফতার হওয়া আব্দুল কাদের চৌধুরী তার নিজস্ব দালাল এবং মিডিয়া ম্যানের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও প্রলুব্ধ করে বড় অঙ্কের ঋণ প্রদান, ওয়ার্ক অর্ডার, সাব-কন্ট্রাক্ট, ঠিকাদারি কাজ পাইয়ে দেওয়ার প্রসেসিং করতেন। তাদের আকৃষ্ট করার জন্য সে ভুয়া অতিরিক্ত সচিবের পরিচয়, ভুয়া সিআইপি, দামি দামি গাড়ি, বডিগার্ড ও ওয়্যারলেস সেট ইত্যাদি ব্যবহার করতেন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সেনাবাহিনীর কাছ থেকে পাওয়া ভুয়া কার্যাদেশ, শমসের বিন মুসার সঙ্গে তোলা ছবি ও লেনদেনের ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার করতেন। সচিবসহ ৩৩ জন উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তির সঙ্গে তার কনসোর্টিয়াম, ব্যবসা আছে ইত্যাদি প্রচার করতেন।
0 notes
Text
ডাক্তার কেন কসাই
“শালা কসাই!” এই বলে সে আমার দিকে তেড়ে আসে। তবে আমার নাগাল পাবার পূর্বেই আমার দশাসই বডিগার্ড তার টুঁটি চেপে ধরে। এতে করে তার মুখ থেকে এক ধরণের গোঁ গোঁ শব্দ বেরোতে থাকে। আমি বলি, “ভাই আপনার ১টা স্পেশাল টেস্ট করে দব। তাই ১০০০ টাকা ভিজিট।” সে কিছুটা শান্ত হয়। তার কপালের দুপাশে চিপ দুটি লাগিয়ে আমি স্ক্রিনের দিকে তাকাই। মনে হচ্ছে সে একজন ছিনতাইকারী। এখান থেকে বেরিয়েই একটি কানাগলিতে চলে যাওয়ার…
View On WordPress
0 notes
Text
আল জাজিরার প্রতিবেদন নিয়ে জাতিসংঘ তদন্ত করলে কোনো আপত্তি নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
অনলাইন রিপোর্ট:বাংলাদেশ বিষয়ে আল জাজিরার প্রতিবেদন নিয়ে জাতিসংঘ যদি তদন্ত করতে চায়, তাতে বাংলাদেশের কোনো আপত্তি নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোনোদিন কোনো ব্যক্তিগত বডিগার্ড ছিল না জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বল���ন, ‘মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করায় আল জাজিরার গ্রহণযোগ্যতা নষ্ট হয়েছে।’ এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,…
View On WordPress
0 notes
Text
আল জাজিরার ক্ষমা চাওয়া উচিত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা১৮ ডেস্ক: মিথ্যে, উদ্দেশ্যমূলক ও অপপ্রচারের জন্য আল জাজিরার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায় কিনা সরকার ভেবে দেখবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন। বুধবার (৩ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তিনি বলেন, আল জাজিরার ক্ষমা চাওয়া উচিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কখনোই বডিগার্ড নিয়োগ করেননি। তার দলের লোকেরাই তার বডিগার্ড। ঢা/আইএইচই
View On WordPress
0 notes
Text
মূল্যায়ন
মূল্যায়ন
আজ একটি খ্যাতনামা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের বার্ষিক অনুষ্ঠান। গেটের চারিধারে নামীদামী সারীবদ্ধ গাড়ী। তারই মাঝদিয়ে একটি নীলবাতিওলা গাড়ী সোজা স্কুলে প্রবেশ করলো। গেটকিপাররা স্যালুট জানালো। বডিগার্ড কারের গেটটা খুলতেই নেমে এলেন ডিস্ট্রিক ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবা মিস অনুপমা সেন। আজকের আমন্ত্রিত চিফ গেস্ট।
অতিথি আপ্যায়নে খামতি না রেখে সোজা নিয়ে যাওয়া হলো স্টেজে। স্টেজে আরও বিশিষ্ট অতিথিরা আছেন। স���মনের সারিবদ্ধ চেয়ারগুলোতে সকল অভিভাবক সমেত ছাত্রছাত্রীরা এবং সকল স্কুল স্টাফেরা বসে। সরগরম স্কুল প্রাঙ্গন।
প্রিন্সিপাল ম্যাডাম কিছু উদ্বোধনী ভাষন দেওয়ার পরই ঘোষক প্রধান অতিথিকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করলেন।
পুষ্পস্তবকটি টেবিলে রেখে পোডিয়ামের লাউড স্পিকারের সামনে দাঁড়ালেন অনুপমাদেবী, অনুপমা সেন, ডিস্ট্রিক ম্যাজিস্ট্রেট।
বহু সম্বোর্ধনা সভা বা প্রশাসনিক কাজে স্পিচ দিয়েছেন। ভাষন দেওয়াটা তার কাছে নিত্যকার ব্যাপার । কিন্তু আজ তাকে কেমন যেন একটু অন্যমনস্ক দেখালো। সামান্য শ্রদ্ধাজ্ঞাপনপূর্বক কথা বলেই বললেন, "আজ আপনাদের একটি গল্প বলতে চাই....ভবেশবাবু একজন অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক ছিলেন।ভবেশবাবু ও তার স্ত্রীর একটি মাত্র কন্যা সন্তান ছিল। অনেক আদরের একমাত্র কন্যাকে যথোপযুক্ত উচ্চ শিক্ষিত করে যথাসময়ে একটি উপযুক্ত ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছিলেন। অবসরের কয়েক বছর আগেই বিপত্নীক হন।
তাঁর বাড়িতেই এক মহিলা মালতীদেবী, মালতী দাস তার একমাত্র কন্যা সন্তানকে নিয়ে ওনার বাড়িতে কাজ করতেন। একা ভবেশবাবুর রান্নাবান্না বা���়ির কাজ এককথায় ভবেশবাবুর দেখভালের কাজ করতেন। ক্রমেই স্বামীহারা মালতীদেবীও ঐ বাড়ির মেয়ে হয়ে গিয়েছিলেন। ভবেশবাবুও মালতীদেবীকে ও ওনার কচি কন্যা সন্তানকে মেয়ে ও নাতনির মতোই দেখতেন। মালতীদেবীও পিতৃতুল্য ভবেশবাবুকে বাবা বলে সম্মোধন করতেন। তার ছোট্ট মেয়েটি ওনাকে দাদু বলতে অজ্ঞান। ঘরে সাজানো বইগুলো থেকে দাদু ছোট্ট মেয়েটিকে ছোট ছোট নীতিমুলক গল্প, কবিতা শোনাতেন। বেশ আনন্দেই কাটে। নাতনিটির পড়ার আগ্রহ দেখে দাদু তাকে বড় স্কুলে ভর্তি করার মনস্থ করলেন। একদিন এলো সেই ভর্তির দিন। মালতীদেবী সকাল সকাল রান্নাবান্না সেরে মেয়েকে সাজিয়ে গুছিয়ে দিলেন। আজ তার কি আনন্দের দিন তা বলে বোঝানো মুশকিল। দাদুকেও একটি সাদা ধুতি পাঞ্জাবি আলমারি থেকে বার করে দিলেন। গলি পেরিয়ে বড় রাস্তার মাইল খানেক দূরেই ইস্কুলটি। তাই দাদু নাতনি মিলে গল্প করতে করতে পায়ে হেঁটেই গেল স্কুলে। স্কুলের গেটের সামনে বড় বড় গাড়ী। সুট টাই পরা অভিভাবকরা তাদের ছেলে মেয়েদের নিয়ে স্কুলে ঢুকছেন। দাদু নাতনিও ঢুকলেন। এক বড় অডিটোরিয়াম হলে সবাই বসে। তারাও বসলেন। এক এক করে নাম কল হতে লাগলো। এক এক করে যাচ্ছে। এক সময় তাদেরও ডাক পড়লো। দাদু নাতনি আনন্দে ঢুকলেন সেই ইন্টারভিউ নেওয়ার ঘরে। এসি ঘরে বিশাল গোল টেবিলে বেশ কয়েকজন ম্যাডামের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দাদু নাতনির দিকে। হয়তো তাদের সাধারন পোশাক দেখে। দাদুও হয়তো মনে মনে ভেবেছিলেন এই টুকু টুকু বাচ্ছাদের ভর্তির জন্য এতো আয়োজন কেন! দুজনেই দুটি চেয়ারে বসলেন। প্রিন্সিপাল ম্যাম প্রশ্ন করলেন মেয়েটির দিকে তাকিয়ে.........
তোমার নাম কি?
মেয়েটি নাম বললো।
কিসে করে এলে স্কুলে?
পায়ে হেঁটে।
এরপর দাদুর দিকে তাকিয়......
আপনি কে হন মেয়েটির?
দাদু।
ওর ফাদার মাদার আসেনি কেন?
আমার নাতনিটির বাবা ইহজগতে নেই। মা ঘরের কাজে ব্যাস্ত। তাই আমিই নিয়ে এলাম। আমিই তার অভিবাবক।
কিন্তু বাবা মায়ের আর্থিক সঙ্গতি তো আমাদের জানা দরকার। তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা জানা দরকার। তাই...
আমার নাতনির মা গৃহকর্ত্তী। আমি তার অভিবাবক। আমিই তাকে বাড়িতে পড়াবো।
এটা একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল। বৃটিশ ইংলিশে পড়ানো হয়। অনেক বড় বড় পোষ্টের ব্যক্তিরা এখানে বড় বড় এ্যমাউন্টের ডোনেশান দিয়েও তাদের চিল্ড্রেনদের ভর্তি করাতে চায়। বাচ্ছাদের পড়ানোর জন্যও বাড়িতে টিউটর দিতে হবে। পারবেন তো সামলাতে।
আমি একাই ওকে পড়াবো। সামলে নেবো ঠিক।
একা সামলানো আপনার পক্ষে মুশকিল হবে। তার ওপর আপনি রিটায়ার করেছেন। তাই বলছি আপনি অন্য স্কুলে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। বলেই প্রিন্সিপাল ম্যাডাম বক্রচাউনি চেয়ে চোখ ঘোরাতে যাবে, এমন সময় দাদু প্রশ্ন করলেন ম্যাডামকে......
আপনার এখানে কোনো মন্তেসরি কোর্স পাস করা শিক্ষক বা শিক্ষিকা আছেন?
ম্যাডাম একটু ইতঃস্ততঃ বোধ করে....না নেই। তবে ডঃ পারমিতা সেন ম্যাডামের বই ফলো করি। ওনার ভিডিও লেকচার দেখানো হয়।
ডঃ পারমিতা সেনকে চেনেন আপনারা?
হ্যাঁ, উনি রাষ্ট্রপতি এওয়ার্ড প্রাপ্ত অধ্যাপিকা। উনি মন্তেসরি কোর্সে পি.এইচ.ডি করেছেন। ওনার লেখা অনেক বই আমাদের লাইব্রেরীতে আছে। ওনাকে আমাদের স্কুলে আনা হয়েছিল স্পিচ দিতে। স্পিচ দিয়ে অমূল্য সময় ব্যায় করে আমাদের ধন্য করেছেন। ওনাকেই আমাদের শিক্ষক শিক্ষিকারা ফলো করেন।
ও আচ্ছা.....। ডঃ পারমিতা সেন আমারই মেয়ে। আমিই তাকে স্কুল শিক্ষায় শিক্ষিত করেছি।
এই কথা শুনে সকল শিক্ষক শিক্ষিকারা চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বললেন....স্যরি স্যার!!!!
দাদু তখন বললেন.....কোনো মানুষকে দেখে তার মূল্যায়ন করা ঠিক নয়। বিদ্যালয়কে কখনো বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে পরিনত করাও ঠিক নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষা প্রদানের জন্যই হওয়া উচিত।
দাদু নাতনীর দিকে তাকিয়ে বললেন......চল, অনু। আমি তোকে সাদামাটা স্কুলেই ভর্তি করে পড়াবো। দাদু নাতনীর হাত ধরে বাড়ীর পথে রওনা দিলেন।"
গল্পটা বলে গ্লাসের জলটায় একটু চুমুক দিয়ে বললেন....... আমিই সেই অনু, অনুপমা সেন। সেদিনের পর আজ দ্বিতীয় বার এই স্কুলে এলাম ! সেদিন আপনারা আমাকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন আর আজ আমাকে বক্তৃতা করতে ডেকেছেন। দাদু নেই, তিনি নিশ্চয়ই উপর থেকে হাসছেন এখন সবাই প্রশ্ন করবেন..... আমার পদবী দাস হওয়া উচিত। সেন হল কি করে। উনি আমার অভিভাবক হয়ে সকল সময় আমার পাশে আপনজন হয়ে ছিলেন। উনিই আমাকে অনুপমা সেন(I.A.S) বানিয়েছেন।
আজ উনি নেই। কিন্তু সকল সময় ওনাকে স্মরণ করে আমি কাজ শুরু করি। প্রনাম দাদু🙏
আজ আমিও তাই বলবো....প্রকৃত শিক্ষায় কোনো চাকচিক্যর দরকার হয় না। সৎ ইচ্ছাটাই বড় কথা। সকল শিক্ষক শিক্ষিকা ও আমার প্রিয় ছাত্রছাত্রীদের বলবো স্কুল বা শিক্ষা যেন অহংকার না হয়। শিক্ষায় নম্রতা ও সৎ ইচ্ছার দরকার। তবেই প্রকৃত শিক্ষালাভ হয়। তবেই একটা বিদ্যালয় বড় হয়। বড় মাপের মানুষ হওয়া যায়। ঠিক আমার দাদু শ্রী ভবেশ সেনের মতো। সকলকে নমষ্কার জানিয়ে বক্তব্য শেষ করলাম।
From Social Media - full credit goes to the respected unknown creator. Thank You.
0 notes