Tumgik
#সিদ্দিক ইসমাইল
banglakhobor · 1 year
Text
Bollywood: হৃদরোগে আক্রান্ত সিদ্দিক, সংকটাপন্ন সলমান খানের সুপারহিট ছবির পরিচালক...
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সোমবার হৃদরোগে আক্রান্ত হন সলমান খানের(Salman Khan) সুপারহিট ছবি ‘বডিগার্ড’-এর(Bodyguard) পরিচালক সিদ্দিক ইসমাইল(Siddque Ismail)। এদিন বিকাল তিনটে নাগাদ বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। কোচির এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি তিনি। হৃদরোগ ছাড়াও একাধিক শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন তিনি। তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন বলেই খবর। আরও পড়ুন- Don 3: আসছে ‘ডন…
View On WordPress
0 notes
cbn24 · 2 years
Text
কক্সবাজারে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর আমৃত্যু কারাদন্ড
#কক্সবাজার #কারাদন্ড
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : কক্সবাজারে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। একইসাথে দন্ডিতকে ১০ টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়েছে। কক্সবাজারের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল বুধবার ৩০ নভেম্বর এ রায় ঘোষণা করেন। একই আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম ফরিদ এ তথ্য জানিয়েছেন। আমৃত্যু কারাদন্ড দন্ডিত আসামী হলো : কক্সবাজারের উখিয়ার রত্মাপালং ইউনিয়নের ভালুকিয়া লম্বাঘোনা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 3 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/138145
ভাসানচর থেকে পালিয়ে যাওয়া ৬ রোহিঙ্গা ৫ দালাল আটক
.
নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি:  নোয়াখালীর ভাসানচরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পলায়নকালে ৬ রোহিঙ্গা ও পলায়নের সহায়তাকারী ৫ রোহিঙ্গা দালালসহ ১১ জনকে আটক করে এপিবি এন সিভিল টিম।
গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ৯টা থেকে রাত দেড়টা পর্যন্ত ভাসানচরের বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলো, ৭৫ নং ক্লাস্টারের আব্দুর রহমানের ছেলে সিদ্দিক (৬২), তার স্ত্রী সমুদা খাতুন (২০), ছেলে সফিউদ্দিন (২মাস), ২৫ নং ক্লাস্টারের মো. ইউনুস এর ছেলে আজিমুল্লাহ (১৮), তার স্ত্রী আল মারজান (১৭) ও ছেলে ওমর ফারুক (২ মাস)।
আটককৃত ৫ রোহিঙ্গা দালালরা হলো, ২৮ নং ক্লাস্টারের ওমর হাকিমের ছেলে জাহিদ হাসান (৩০), ২৪ নং ক্লাস্টারের আলী আহমদের ছেলে মোহাম্মদ তৈয়ব (২৮), একই ক্লাস্টারের মোহাম্মদরের ছেলে সেলিম (১৯), আজিমুল্লাহ উল্যার ছেলে ইসমাইল (২২), ৮ নং ক্লাস্টারের আবু তালেবের ছেলে শফি আলম (৩০)।
নোয়াখালী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি আরও জানান, এপিবি এন টিম ৬ রোহিঙ্গা ও ৫ দালালসহ ১১ জনকে আটক করে ভাসানচর থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করেছে। আটককৃতদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
0 notes
ektibd · 6 years
Photo
Tumblr media
কুড়িগ্রামের ঘোগাদহে ইট ভাটার বিষাক্ত গ্যাসে পুড়ে গেছে দেড়শ বিষা জমির বোরো ধান কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামে একটি ইট ভাটার ছেড়ে দেয়া বিষাক্ত গ্যাসে প্রায় দেড়শ বিঘা জমির উঠতি বোরো ধান সম্পুর্ণরুপে পুড়ে গেছে। এতে করে ঐ এলাকার শতাধিক কৃষক ফসল হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। ��াটার ফায়ারম্যানের অদক্ষতার কারনে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কুড়িগ্রাম সদরের ঘোগাদহ ইউনিয়নের রসুলপুর ব্রহ্মতর গ্রামে কৃষি জমিতে এবারই প্রথম থ্রি-স্টার ব্রিকস্ নামে একটি ইট ভাটা চালু করে স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ী। গত ৫ এপ্রিল গভীর রাতে ভাটার ইট পোড়ানো শেষে অদক্ষ ফায়ারম্যান ইটের চুল্লির মুখ খুলে দেয়ায় বিষাক্ত গ্যাস বেরিয়ে ঐ এলাকার প্রায় দেড়শ বিঘা জমির উঠতি বোরো ফলসসহ গাছপালা ও বাঁশ বাগান পুড়ে যায়। পরের দিন সকালে কৃষকরা ধান ক্ষেতে গেলে দেখেন তাদের ধান ক্ষেত পড়ে গেছে এবং ভাটার বিষাক্ত গ্যাসেই এঘটনা ঘটেছে বলে তারা দাবী করেন। প্রথম দিকে ভাটা কর্তৃপক্ষ অস্বীকার করলেও পরে তা স্বীকার করেন। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা বলেন, অনেক কষ্টে ধার-দেনা করে তারা বোরো আবাদ করেছিল। ধান ঘরে তোলার পুর্ব মুহুর্তেই তাদের সব আশা ধুলিসাৎ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় ভাটা মালিক ক্ষতিপুরণ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও যে পরিমান ক্ষতি হয়েছে তা আদৌ পাবেন কি না এ নিয়ে সংশয় তাদের। রসুলপুর ব্রহ্মতর গ্রামের কৃষানী হাসিনা বেওয়া জানান, ধার-দেনা ও অন্যের বাড়িতে কাজ করে বন্ধকী পৌনে দুই বিঘা জমিতে এবারে ধান আবাদ করেছিলেন। ভাটার বিষাক্ত গ্যাসে তার ধান ক্ষেত পুড়ে গেছে। এ ক্ষেত থেকে খড় ছাড়া কিছুই মিলবে না। স্বামী হারা এই মহিলা চোখের পানি ফেলে জানান, আগামী দিনগুলো কিভাবে পারি দিবেন তা নিয়ে মহা-দুঃচিন্তায় পড়েছেন। একই গ্রামের রাজু আহমেদ, হাসু মিয়া, ছকিনা বেগম, ফাতেমা বেগম জানান, গত বন্যায় এই এলাকায় এক ফোটা ধানও ঘরে তুলতে পারেননি তারা। এবার অনেক আশা ছিল ঘরে ধান তুলবেন। কিন্তু ইট ভাটার কারনে সে আশা গুড়ে বালি হয়ে গেছে। এ অবস্থায় ভাটার মালিকের নিকট ক্ষতিপুরণ দাবী করছেন তারা। থ্রি-স্টার ব্রিকস এর ম্যানেজার আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, আমরা এবারই প্রথম নতুন ভাটা দিয়েছি। ইট পোড়ানো শেষে ভাটার অদক্ষ ফায়ারম্যানের কারনে এ ঘটনা ঘটেছে। থ্রি-স্টার ব্রিকস্ এর মালিক পক্ষের ইসমাইল হোসেন ইট ভাটার গ্যাসে ধান ক্ষেত পুড়ে যাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আমরা ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের সাথে আলোচনা করেছি। কৃষকদের ক্ষতিপুরণ দেয়া হবে। কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ঘোগাদহ ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা এসএম রেজাউল করিম জানান, ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক ও বোরো ক্ষেতের পরিমান নিরুপন করে ইট ভাটা মালিককে ক্ষতিপুরণ দেয়ার কথা বলা হয়েছে। কৃষকরা বলছেন এমনিতেই আবাদী জমি নষ্ট করে গড়ে তোলা হয়েছে ইট ভাটা। তার উপর অদক্ষ কারিগরের কারনে ভাটার বিষাক্ত ধোয়ায় উঠতি বোরো ধান সম্পুর���ণরুপে নষ্ট হওয়ায় দ্রুত ক্ষতিপুরণ দাবী করছেন তারা।
0 notes
israfil625 · 6 years
Text
বিজ্ঞান ও কুরআনে মানুষের সৃষ্টি প্রক্রিয়ার বিভিন্ন স্তর
অনুবাদ : মুহাম্মদ ইসমাইল জাবীহুল্লাহ সম্পাদনা : মুহাম্মদ শামসুল হক সিদ্দিক উৎসঃ সরল পথ
কুরআন শরীফ মানুষের সৃষ্টি প্রক্রিয়ার বিভিন্ন স্তর নিয়ে আলোচনা করেছে।
আল্লাহ তায়ালা বলেন:
অর্থাৎ, আর আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি মাটির সারাংশ থেকে। অতঃপর আমি তাকে শুক্রবিন্দুরুপে এক সংরক্ষিত আধারে স্থাপন করেছি। এরপর আমি শুক্রবিন্দুকে জমাট রক্তে পরিণত করেছি, অতঃপর জমাট রক্তকে মাংসপিন্ডে পরিণত করেছি, এরপর সেই…
View On WordPress
0 notes
banglakhobor · 1 year
Text
হৃদরোগে আক্রান্ত সলমনের ‘বডিগার্ড’ পরিচালক, সিদ্দিক ইসমাইলের অবস্থা আশঙ্কাজনক
হার্ট অ্যাটাকের শিকার সলমন খানের ‘বডিগার্ড’ ছবির পরিচালক সিদ্দিক ইসমাইল। সোমবার আচমকাই হৃদরোগে আক্রান্ত হন মালায়ালি পরিচালক তথা চিত্রনাট্যকার। তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে, সূত্র মারফত খবর- তাঁর পরিস্থি আশঙ্কাজনক।  এই মুহূর্তে কোচির অমৃতা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন পরিচালক। আগে থেকেই নিউমোনিয়া এবং লিভারের অসুস্থতায় ভুগছিলেন সিদ্দিক, খবর ঘনিষ্ঠ সূত্রের। এই মুহূর্তে আইসিইউ-তে রয়েছেন বর্ষীয়ান…
View On WordPress
0 notes
cbn24 · 2 years
Text
কক্সবাজারে হত্যা মামলায় ২ জনের আমৃত্যু কারাদন্ড
#কক্সবাজারে হত্যা মামলায় ২ জনের #আমৃত্যু #কারাদন্ড
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : কক্সবাজার শহরের কলাতলী হোটেল ক্ষক্ষে একজনকে হত্যার দায়ে ২ জন আসামীকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। একইসাথে দন্ডিতদের ৫০ টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়েছে। কক্সবাজারের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল বুধবার ৩০ নভেম্বর এ রায় ঘোষণা করেন। একই আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম ফরিদ এ তথ্য জানিয়েছেন। মৃত্যুদন্ডে দন্ডিতরা হলো : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 4 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/123956
মেয়র নির্বাচিত হলে সকল সংস্থার সমন্বয়ে চীরস্থায়ী জলবদ্ধতা নিরসনের উদ্যোগ নেব: ড. শাহাদাত
.
চসিক নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ও নগর বিএনপির আহবায়ক ডাঃ শাহাদাত হোসেন বলেছেন, বর্তমানে চট্টগ্রামে নাগরিক সুবিধা বলতে কিছুই নাই। বর্ষা মৌসুমে অতি বৃষ্টি ও জোয়ারের কারণে চট্টগ্রাম পানির নিচে তলিয়ে যায়। সেই দৃশ্য আমরা সবাই দেখেছি। বর্ষা মৌসুমে নগর জুড়ে ভয়াবহ জলজট সৃষ্টি হয়। তখন মানুষকে বলতে শুনেছি চট্টগ্রাম অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে। চট্টগ্রামে আর বসবাস করা যাবে না। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন একটি মেগাসিটি, স্মার্ট সিটি, নির্মল পরিবেশবান্ধব শহর নগরবাসীর প্রত্যাশা। আমি মেয়র নিবার্চিত হলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে  সকল সংস্থার সমন্বয়ে সবার আগে জলাবদ্ধতা নিরসন করবো।
তিনি আজ বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারী) নগরীর ২৪নং উত্তর আগ্রাবাদ ও ২৭ নং দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ডে ধানের শীষ প্রতিকের পক্ষে নির্বাচনী গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন।
নগরীর উত্তর আগ্রাবাদ ওয়ার্ডের বাদামতলী মোড় থেকে গণসংযোগ শুরু হয়ে মৌলভীপাড়া, চৌমুহনী বাজার, হাজিপাড়া, পানওয়ালাপাড়া, আসকারাবাদ, মিয়াবাড়ী, মোল্লাপাড়া, মুহুরীপাড়া, রঙ্গিপাড়া, শান্তিবাগ, বসুন্ধরা হয়ে মুন্সিপাড়া ও দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ডের হালিশহর শাপলা ক্লাবস্থ জিলানী টাওয়ারের সামনে থেকে শুরু হয়ে বেপারী পাড়া সিডিএ আবাসিক বুডির মাজার, বলির পাড়া, সিডিএ নং রোড, শিশু হাসপাতাল, শিশু পার্ক, আবিদের পাড়া হয়ে লাকি প্লাজার মোড়ে এসে পথসভায় মিলিত হন।
.                   
এসময় ধানের শীষের প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন জলবদ্ধতা নিরসনে দীর্ঘমেয়াদি মহাপরিকল্পনা নিয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে উল্লেখ করে বলেন, নগর উন্নয়নে সঠিক পরিকল্পনার অভাব রয়েছে। যতদিন পর্যন্ত জলাবদ্ধতা নিরসন হবে না ততদিন পর্যন্ত চট্টগ্রাম নগরবাসীর দুঃখ দুর্দশা লাঘব হবে না। নিবার্চিত হলে নালা—নর্দমা, খাল ও নদী খনন করে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখবো। নগরবাসীর এসব প্রত্যাশা পূরণে নিজেকে আত্ননিয়োগ করবো। তাই সিডিএ, ওয়াসা, পানি উন্নয়ন বোর্ড, বন্দর, বিটিসিএল, পিডিবি, সিজিডিএলসহ সেবা সংস্থাগুলো নিয়ে সম্মিলিত পরিকল্পনা করে জলাবদ্ধতা নিরসনে স্থায়ী সমাধান করার উদ্যোগ নিব।
ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, নগরীতে অনেক এলাকায় এখনো গ্যাস, সুপেয় পানির সমস্যা রয়েছে৷ সে সব এলাকা চিহ্নিত করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সেখানে সুপেয় পানির ব্যবস্থা এবং গ্যাসের সংযোগ প্রদানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। বর্তমানে মশার প্রজনন মৌসুমে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে৷ জনগণ মশার উপদ্রুপে এত বিরক্ত তা জীবন যাপনে কষ্টদায়ক হয়ে পড়েছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে মশা নিধনে পর্যাপ্ত বরাদ্দ নেয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সকলের সহযোগিতায় মশার নিধনে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, চট্টগ্রামে পরিকল্পিত উন্নয়ন হচ্ছে না, যার যখন যেখানে ইচ্ছে সেটা নির্মাণ করছে। চট্টগ্রামকে আগামী ২০—৫০ বছরের পরিকল্পনা নিয়ে এ শহরের উন্নয়ন করতে হবে। ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ এসব পরিকল্পিত উন্নয়ন করতে বিশেষজ্ঞ ও স্থানীয় সেবা সংস্থার সমন্বয় করবো। আগামী ৫০ বছর পর গিয়েও যেন আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের উন্নয়নের সুফল ভোগ করতে পারে। ব্যক্তি স্বার্থে চট্টগ্রামকে পিছিয়ে না নিয়ে সকল রাজনৈতিক দলের নেতাসহ সকল শ্রেণি— পেশার মানুষ নিয়ে পরামর্শ কমিটি করে পরিকল্পিত, নান্দনিক, বাসযোগ্য নগরী হিসাবে গড়ে তুলবো।
গণসংযোগে অংশ নিয়ে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্কর বলেন, উন্নয়নের নামে সরকারের নেতাকর্মীরা শুধু পকেট ভারি করেছে। নগরবাসীর কল্যাণে কোনো কাজ করা হয়নি। শিক্ষা, চিকিৎসাসেবা থেকেও মানুষ বঞ্চিত। খাদ্য দ্রব্যের দাম অনেক বেশি��� এতে নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তরা বেশি সমস্যায় পড়েছেন। আগ্রাবাদ এলাকায় প্রধান সমস্যা মাদক ও সন্ত্রাস। এই সরকারের আমলে এখানে মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। পাশাপাশি আওয়ামী লীগ নেতাদের ছত্রছায়ায় সন্ত্রাসও ব্যাপক আকারে বৃদ্ধি পেয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবস্থাও চরম পর্যায়ে ঠেকেছে। ডা. শাহাদাত হোসেন মেয়র হলে এগুলো বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে।
গণসংযোগকালে উপস্থিত ছিলেন—মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, কাজী বেলাল উদ্দিন, সদস্য গাজী সিরাজ উল্লাহ, মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম, ডবলমুরিং থানা বিএনপির সভাপতি ও কাউন্সিল প্রার্থী মো. সেকান্দর, উত্তর আগ্রাবাদ ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী এস এম ফরিদুল আলম, মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী খালেদা বোরহান, নগর বিএনপি নেতা মাহবুবুল হক, মো. ইকবাল হোসেন, সাবের আহমেদ, বুলবুল আহমেদ, মো. জমির আহমদ, লুৎফুর আলম, নগর মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি হাজী মো. হোসেন, দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ফয়েজুল ইসলাম, নগর তাতীদলের আহবায়ক মনিরুজ্জামান টিটু, দক্ষিণ আগ্রাবাদ ওয়ার্ড বিএনপির সা. সম্পাদক মঞ্জুর মিয়া, বিএনপি নেতা এড. সিরাজুল ইসলাম, সেলিম হাফেজ, ছালেহ জহুর, আব্দুর রহমান কোম্পানী, কামাল উদ্দিন সদার্র, মো: শহীদ, হাসান রুবেল, মিজানুর রহমান মোস্তফা, আব্দুল মাবুদ, নগর যুবদলের সহসভাপতি মিয়া মোহাম্মদ হারুণ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি খাইরুল আলম দিপু, মাঈনুদ্দিন রাশেদ, যুগ্ম সম্পাদক মো. সিরাজ, মো. আলমগীর, ওসমান গণি সিকদার, আবু সৈয়দ কালু, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, নগর ছাত্রদল নেতা জাফরুল হাসান রানা, রিয়াদ হোসেন, বিএনপি নেতা ইসমাইল হোসেন, ইদ্রিস আলম, মো. জহুর, মো. সালাউদ্দিন, আলতাফ হোসেন, সিদ্দিক মিয়া, তাজুল ইসলাম রানা, মঞ্জুর আলম মঞ্জু, নাজিম উদ্দিন খান, আব্দুল হাকিম, রেজাউল করিম মিঠু, দীন মোহাম্মদ, ছাদেকুর রহমান রিপন, অঙ্গ সংগঠনের নেতা বজল আহমদ, একরাম সিদ্দিকী, শফি রানা, তাজুল ইসলাম তাজু, জাহাঙ্গীর আলম বাচা, গোলাম শফি দুলু, হেলাল উদ্দিন, আবু নাঈম দুলাল, মো: রাজীব উদ্দীন, মো: আজাদ, মামুনুর রশীদ মামুন, নুরুল আলম মো. রাসেল, মো. মনির, মো. ইমন, মো. রণি, রাসেল খান, মো. লিটন, সাইমন হোসেন, বাকের, আকতার, জনিসহ প্রমুখ
0 notes
futuristicangeltree · 7 years
Photo
Tumblr media
নাসিরনগরে সরকারি জায়গায় ২৩টি অবৈধ দোকান ঘর স্থাপনা উচ্ছেদের বিষয়ে থানা লিখিত এজাহার দায়ের। নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া: জেলার নাসিরনগর উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের লক্ষীপুর বাজারে ১নং খাস খতিয়ানভূক্ত সরকারি খাস পুকুর, খাল ও বাজারের ভূমিতে সরকারের বিনা অনুমতিতে অবৈধভাবে নির্মাণাধীন ২৩টি স্থাপনা ও দোকানঘরউচ্ছেদের বিষয়ে থানায় লিখিত এজাহার দায়ের করেন।৯ জুলাই উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) উম্মে সালমা ৮০৫নং স্মারকে এ এজাহার দায়ের করেন। এজাহারের ভিত্তিতে জানা গেছে লক্ষীপুর গ্রামের আব্দুল কাদির,হাসু মিয়ার পুত্র ছোয়াব মিয়া, আবু তাহেরের ছেলে নিধন মিয়া, আব্দুল জাহেরের ছেলে রফিক মিয়া, সারাজ মুন্সীর ছেলে মুস্তাক মিয়া, হাজী শহর আলীর ছেলে সত্তর মিয়া, হাজীর মিছির উদ্দিনের ছেলে সাধু রহমান, হায়দর আলীর ছেলে আলী আজম, আব্বাস আলীর ছেলে শুক্কুর আলী, আব্বাস আলীর ছেলে ইরাজ মিয়া, রস্তুম আলীর ছেলে ইসমাইল মিয়া, মহিন্দ্র মজুমদারের ছেলে মনিন্দ্র মজুমদার,সিধু মিয়ার ছেলে ছুর রহমান, অহিদ মিয়ার ছেলে জামাল মিয়া তার ভাই কামাল মিয়া, হাজী সফর আলীর ছেলে আলী মিয়া, হাজী সফিউর রহমানের ছেলে তাউছ মিয়া,তপন সরকার, সৈয়দ আলীর ছেলে ছোট্ট মিয়া, সাইদুল হকের ছেলে ইকবাল মিয়া, কুটু মিয়ার ছেলে বাবুল মিয়া, সিদ্দিক আলীর ছেলে ইসমাইল মিয়া, ইসমাইল মিয়ার ছেলে গিয়াস উদ্দিন মিলে সরকারি খাস পুকুর,খাল ও বাজার ভূমির উপর অবৈধ ভাবে স্থাপনা নির্মাণ করে। আসু মিয়ার ছেলে ছোয়াব মিয়া, ছিদ্দিক আলীর ছেলে ইসমাইল মিয়া, ইসমাইল মিয়ার ছেলে গিয়াস উদ্দিন সরকারি খাস জায়গার উপর অবৈধভাবে দোকান ঘর নির্মাণ করিতেছে খবর পেয়ে ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ ছালেহ আহমদ, অফিস সহায়ক মোঃ ওয়াছেক মিয়া ও রূপসা বেগম সহ ঘটনা স্থলে গিয়ে তাদের বাধা প্রধান করে। অবৈধ দখলদাররা ভূমি সহকারী কর্মকর্তার বাধা অমান্য করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।ওই ঘটনায় ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা ৬৫নং স্মারকে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)কে লিখিত ভাবেঅবহিত করেন। ফলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) উম্মে সালমা সরকারী ভূমিতে অবৈধভাবে দোকান ঘর নির্মাণের দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অফিসার ইন চার্জ, নাসিরনগর থানা বরাবর লিখিত এজাহার দায়ের করেন। সরকারী জায়গা অবৈধ দখলের কারণে রাস্তা-ঘাটে যানজট সৃষ্টি হয়ে দুর্ঘটনার আশংকা সহ বাজারের সৌন্দর্য বিনষ্ট হচ্ছে। গত মঙ্গলবার উপজেলা সদরে মাছ বাজারে গড়ে উঠা বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে সহকারী কমিশনার (ভূমি) সরেজমিন গিয়ে উচ্ছেদ করে ফেলে।
0 notes
dailycomillanews · 6 years
Photo
Tumblr media
ব্রাহ্মণপাড়ায় তথ্য অধিকার আইন বিষয়ক জনঅবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত আশিকুর রহমানঃ তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে সকল জনগনকে জানতে হবে বলে উল্যেখ করেন তথ্য কমিশন (প্রশাসন) এর পরিচালক ভূইয়া মোঃ আতাউর রহমান। তিনি বলেন তথ্য অধিকার আইন জানা থাকলে মানুষ কখনোই কোন দপ্তর কিংবা কোন সংস্থায় কাজ করতে গিয়ে তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেনা। গতকাল ২৮ মে সোমার সকাল ১০ টায় কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে তথ্য কমিশন ও প্রশাসনের আয়োজনে তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ বিষয়ক এক জনঅবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। উক্ত সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জাহিরুল হক এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ¦ জাহাঙ্গীর খান চৌধুরী। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসাঃ তাহমিনা হক পপি, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সম্রাট খীসা, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মুহাম্মদ মামুন খান, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার ইসমাইল হোসেন, কৃষি সম্প্রসারন অফিসার খন্দকার ফরিদ, থানা অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ আবু মোঃ শাহজাহান কবির, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ সাইফুল ইসলাম, মাধবপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ সুলতান আহাম্মেদ, সাহেবাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তফা ছারোয়ার খান, চান্দলা ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তবা আলী শাহীন, দুলালপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আনিসুর রহমান রিপন ভূইয়া, শশীদল ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ গিয়াস উদ্দিন মাস্টার, মালাপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ ভূইয়া, পরিবার পরিকল্পনা মেডিকেল অফিসার ডাক্তার সাবরিনা হক, উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ সেলিম মুন্সি, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নূর আলম সিদ্দিক, সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ কবির আহাম্মেদ, সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজর অধ্যক্ষ মোঃ হুমায়ুন করিব, শিদলাই আমির হোসেন জোবেদা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ নজরুল ইসলাম, মোশাররফ হোসেন খান চৌধুরী বিশ^বিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আলতাফ হোসেন, পল্লী বিদ্যুতের এজিএম দিপক কুমার সিংহ, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আফরোজা বেগম, বিআরডিবির কর্মকর্তা মোঃ ফেরদৌসুর রহমান, সমাজসেবা কর্মকর্মা মোঃ নাসির উদ্দিন, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের উপজেলা সমন্বয়ক মাকসুদা বেগম, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ ইদ্রিস মিয়া মাস্টার, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মোঃ ফরিদ উদ্দিন মাস্টার, ইউআরসি ইন্সিট্রেক্টর মমিনুল ইসলাম মুজুমদার, আবদুল মতিন খসরু মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ গৌরাঙ্গ চন্দ্র দাশ, শাশীদল আলহাজ¦ মুহাম্মদ আবু তাহের কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোঃ জামাল হোসেন, চান্দলা কেবি হাই স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ রাখাল চন্দ্র শীল, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা প্রেস ক্লাবের সহ সভাপতি ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ বিল্লাল হোসেন, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান, সাধারন সম্পাদক আমিনুল ইসলাম সুজন, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা প্রেস ক্লাবের সহ সভাপতি মশিউল আলম সোহাগ, সাধারন সম্পাদক ইসমাইল নয়ন, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক রেজাউল হক শাকিল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ অপু খান চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক আবু জাকারিয়া সহ উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান গণ।
0 notes
ektibd · 7 years
Photo
Tumblr media
ছড়া সংসদের ৪র্থ প্রতিষ্ঠা দিবসে ছড়া পাঠ সম্মাননা প্রদান ও দেয়ালিকার উদ্বোধন রেজাউল করিম জীবন, রংপুরঃ ছড়া সংসদ রংপুরের ৪র্থ প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপিত হয়েছে। ৪র্থ প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে বিশেষ দেয়ালিকা উদ্বোধন, ছড়া পাঠ, আলোচনা, ছড়ায় সম্মাননা প্রদান, অভিষেক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান গতকাল বুধবার টাউন হল চত্বর সাহিত্য মঞ্চে বিকেল ৩ টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেএন্ডটি ল্যাবরেটরিজ ইউনানী এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর বিশিষ্ট শিল্পপতি রবিউল ইসলাম রবি, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাহিত্য পত্রিকা মৌচাক এর প্রধান উপদেষ্টা বিশিষ্ট প্রবন্ধকার রেজাউল করিম মুকুল, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি ও সাহিত্যিক মুকুল রায়। ছড়া সংসদ রংপুরের সভাপতি সাঈদ সাহেদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ছড়া সংসদ রংপুরের উপদেষ্টা উপাধ্যক্ষ রকিবুল হাসান বুলবুল, এডভোকেট এম এ বাশার, এস এম খলিল বাবু, বীরমুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম, বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক আনোয়ারুল ইসলাম রাজু, কবি ও সাংবাদিক মাহবুবুল ইসলাস, লেখক সংসদ রংপুরের সাংবাদিক চঞ্চল মাহমুদ, জাতীয় কবিতা পরিষদ রংপুর বিভাগীয় শাখার সাধারণ সম্পাদক মনজিল মুরাদ লাভলু, বিভাগীয় লেখক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও ছড়া সংসদ রংপুরের প্রকাশনা সম্পাদক জাকির আহমদ, দুয়ার সম্পাদক ও প্রকাশক এস এম সাথী বেগম। ছড়া সংসদের ৪র্থ প্রতিষ্ঠাদিবসে এবারে ছড়ায় সম্মাননা প্রদান করা হয় বিশিষ্ট ছড়াকার এ কে এম শহীদুর রহমান বিশু ও আনিসুল হককে। এতে আরো বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির আহবায়ক মতিয়ার রহমান ও সদস্য সচিব জাহিদ হোসেন। ছড়া পাঠ করেন ছড়াকার কামরুজ্জামান দিশারী, হাসান ইশবাল, তৈয়বুর রহমান বাবু, মিনার বসনীয়া, মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান, আবু বকর মোঃ সালেহ, মজনুর রহমান, কবিরাজ ইসমাইল মোল্লা, রোমানুর রহমান রোমান, ফজলে রাব্বী, সালমা সেতারা, কামরুন্নাহার, আবু নাসের সিদ্দিক তুহিন, সরকার বাবলু, এএইচ এম হাবিবুর রহমান, নাসরিন জাহান নাজ, ফৌজিয়া শানু, আশরাফী, আদিল ফকির, রায়হান আহমেদ রিমন, আহসান হাবীব রব, মেহেদী হাসান শাপলা, শ্রাবণ বাঙ্গালী, সওদা খানম মিনু, আব্দুল গোফ্ফার, শাহাজামাল মন্ডলসহ অনেকে। পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন ছড়া সংসদ রংপুরের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম জীবন। পরে অনুষ্ঠিত হয় মনোমগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে গান পরিবেশন করেন ফারহান শাহীল লিয়ন, একরাম হোসেন এলিজ ও স্মৃতি, কামাল, মিনার বসুনীয়া, তবলায় ছিলেন আমজাদ হোসেন।
0 notes
sarabanglanews-blog · 8 years
Photo
Tumblr media
খালেদা জিয়ার হাতে ৮০০ নেতার নাম ওয়ান নিউজ বিডি, ঢাকা : মহানগর বিএনপিকে শক্তিশালী করতে নতুন নেতৃত্ব বাছাই করছেন দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। উত্তর ও দক্ষিণ দুই ভাগে নগরীকে বিভক্ত করে নেতা নির্বাচনের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। পৃথক তিনটি তালিকা করে মহানগরীর ৪৯টি থানা কমিটির জন্য প্রায় ৮০০ নেতার নাম খালেদা জিয়ার কাছে জমা দেয়া হয়েছে। নতুন ও ত্যাগীদের প্রাধান্য দিয়ে তালিকা চূড়ান্ত করা হচ্ছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। দল গোছানোর এ প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু বলেন, সাংগঠনিকভাবে ঢাকা মহানগরকে চাঙ্গা করার কাজ ইতোমধ্যে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। একাধিক তালিকা দলের চেয়ারপারসনের কাছে জমা দেয়া হয়েছে। ঢাকা মহানগর বিএনপিকে দুই ভাগ করে কমিটি ঘোষণা করা হবে। বিএনপির হাইকমান্ড আন্দোলনে ঢাকা মহানগরকে আর নিষ্ক্রিয় দেখতে চায় না। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি চেয়ারপারসনের নির্দেশনা অনুযায়ী কয়েক মাস ধরেই ঢাকা মহানগর কমিটি গঠনের কাজ করছেন দলের সিনিয়র এবং মহানগরের শীর্ষ নেতারা। তারা কেন্দ্রীয় কমিটির পাশাপাশি সবগুলো থানা কমিটির দু’টি খসড়া তালিকা তৈরি করে চেয়ারপারসনের কাছে জমা দিয়েছেন। সম্প্রতি আরো একটি তালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে বলে জ���না গেছে। নতুন এসব তালিকা অনুযায়ী ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের কেন্দ্রীয়পর্যায়ে সুপার ফাইভ কমিটি দেয়া হবে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের তালিকায় আছেন কাজী আবুল বাশার, ইউনুস মৃধা, হারুন অর রশিদ, নবী উল্লাহ নবী, তানভীর আহমেদ রবীন, আব্দুল লতিফ, মকবুল ইসলাম টিপু, হাজী আ ন ম সাইফুল ইসলাম, বাদল সর্দার, আবু মোতালেব, মো: ফরিদ উদ্দিন, লতিফুল্লাহ জাফরু, আকবর হোসেন ভ্ইুয়া নান্টু ও মোশারফ হোসেন খোকন। অন্য দিকে ঢাকা মহানগর উত্তরের তালিকায় আছেন এম এ কাইয়ুম, তাবিথ আউয়াল, আব্দুল আলীম নকী, আহসান উল্লাহ হাসান, মো: আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, মুন্সী বজলুল বসিত আঞ্জু, আতিকুল ইসলাম মতিন, এ কে এম মোয়াজ্জেম হোসেন, অ্যাডভোকেট খন্দকার জিল্লুর রহমান, রবিউল আউয়াল এবং এম কফিল উদ্দিন আহমেদের নাম। এসব নেতার মধ্য থেকে উত্তর ও িেদণর গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো ঠিক করা হবে বলে জানা গেছে। তবে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালামকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণে এবং আবুল খায়ের ভূঁইয়াকে উত্তরের নেতৃত্ব দেয়ার কথাও বলছেন কেউ কেউ। ১১টি থানায় কোনো কমিটি নেইমহানগরীর ৪৯ থানার মধ্যে ১১টি থানায় এখনো পর্যন্ত কোনো কমিটি নেই। কেন্দ্র থানায় থানায় সম্ভাব্য নেতাদের তালিকা তৈরি করেছে। এদের মধ্যে রয়েছেন ওয়ারী থানায় লিয়াকত আলী, তারিক হোসেন, মোজাম্মেল হক মুক্তা, অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান মনা, মো: ইবরাহীম, সাব্বির আহম্মেদ আরেফ, দেওয়ান আব্দুল হাই, গোলাম মোস্তফা সেলিম ও আমির হোসেন। বংশাল থানায় লতিফ উল্লাহ জাফরু, তাজউদ্দিন তাইজু, আরিফুর রহমান নাদিম, মো: মোহন, ইয়াকুব সরকার, মাহাবুবুর রহমান, আফাজ উদ্দিন মাস্টার, হাজী সিরাজ ও মো: আদিল। মুগদা থানায় আলমাস হোসেন চেয়ারম্যান, শেখ মো: আলী চায়না, শামসুল হুদা কাজল, মো: শাহাজাহান, মুক্তার হোসেন, কফিল উদ্দিন, নূরুল হুদা, দিপু চৌধুরী, জিয়াউল হক রতন ও মাহাবুবুর রহমান টিপু। বনানী থানায় সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, হবিউল্লাহ হবি, রেজাউল করিম রাজা, আবুল কালাম আজাদ, মিজানুর রহমান বাচ্চু, এমদাদুল হক সোহাগ, ডা. কাইয়ুম ও শহিদুল ইসলাম হিরু। শাহ্ আলী থানায় মোশাররফ হোসেন মিশু, ফেরদৌসী আহম্মেদ মিষ্টি, সেলিম দেওয়ান গিয়াস, কায়সার আহম্মেদ পাপ্পু, গাজী রুহুল কুদ্দুস, শেখ মোহাম্মদ সাইদুল হক, ডা. আনিসুর রহমান মিল্টন সেলিম দেওয়ান গিয়াস ও ছোট মিজান। দারুস সালাম থানায় হাজী আবদুর রহমান, মাসুদ খান, ইকবাল হোসেন চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সামাদ, ডা. মো: ইয়াসিন, আলমগীর মোহাম্মদ কামাল, আরিফুর রহমান মৃধা, আবু সায়েম মণ্ডল, মো: শুভ্র ও আইয়ুব আলী। রূপনগর থানায় শাহ আলম মোল্লাকে সভাপতি এবং শেখ হাবিবুর রহমান হাবিবকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি গঠনের একটি প্রস্তাব রয়েছে। তবে তালিকায় আরো আছেন আব্দুল আওয়াল, অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেন মোল্লা, ইঞ্জিনিয়ার মুজিবুল হক, বুলবুল পাটোয়ারী, মো: হেলাল উদ্দিন আহমেদ চপল, বেল্লাল হোসেন, আশরাফুল ইসলাম ও আলী আহমেদ রাজু। শিল্পাঞ্চল থানায় সাবেক কাউন্সিলর রুহুল আমিন ভূঁইয়া জাহাঙ্গীর, মাহমুদুল আলম মন্টু, মিজানুর রহমান সারোয়ার, আইনুল ইসলাম চঞ্চল, গোলাম কিবরিয়া কিরণ, মো: শাহ আলম, জাকির খান, নুরুল হুদা নুরু ও হুমায়ুন কবির। শেরেবাংলা নগর থানায় আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, সিরাজুল ইসলাম, মো: শাহ আলম, আফতাব উদ্দিন জসিম, ফখরুল ইসলাম রবিন, মোতাহার হোসেন, মোহাম্মদ আলী, আসাদুজ্জামান টুটুল, হাজী আবুল হাসেম ও আতিকুর রহমান অপু। যাত্রাবাড়ী থানায় কাউন্সিলর বাদল সর্দার, জুম্মন মিয়া চেয়ারম্যান, মো: আলমগীর হোসেন, হাজী মামুন সরদার, আতিক রহমান আতিক, ইসমাইল ভূঁইয়া তুহিন, সানাউল্লাহ মিয়া, শেখ মতিউর রহমান ও সামসুল আলম বাবলা। থানাগুলোর নেতৃত্বে যারা আসছেন মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ থানাগুলোর নেতৃত্বের জন্য যাদের বাছাই করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছেন শ্যামপুর থানায় আনম সাইফুল ইসলাম, মোজাম্মেল হোসেন, মাহাবুব মওলা হিমেল, তোফায়েল আহমেদ, মজিবুর রহমান খান, মো: শাহনেওয়াজ ও ইমতিয়াজ আহমেদ টিপু। খিলগাঁও থানায় আলহাজ মো: ইউনুস মৃধা, অ্যাডভোকেট ফারুকুল ইসলাম, মোয়াজ্জেম হোসেন খান, জামাল উদ্দিন এম জামান, সাজ্জাদ হোসেন, এলিম হোসেন ভূঁইয়া, হাজী আজমত আলী কুনু, মামুনুর রশিদ মামুন, ফেরদৌস আহমদ, মো: সুমন ভুইয়া ও বেলায়েত হোসেন। রমনা থানার আংশিক তালিকায় আছেন আরিফুল ইসলাম, শেখ আমির হোসেন, সোহরাব আলী ও তোফাজ্জল হোসেন। কদমতলী থানায় মীর হোসেন মীরু, তানভীর আহমেদ রবিন, হাজী সাইফুল, আমীর মোল্লা, হাজী মো: রাশেদ বাদশা ও তরিকুল ইসলাম পলাশ। ডেমরা থানায় জয়নাল আবেদীন রতন (চেয়ারম্যান), আকবর হোসেন নান্টু, হাজী আবুল হাসেম, হযরত আলী, আবদুল হাই বিপ্লব, কবির হোসেন, মাসুম বিল্লাহ খোকন, সাবেদ আলী মেম্বার, তৈয়ব উল্লাহ মেম্বার, সেলিম রেজা, মফিজুর রহমান, সোহেল চৌধুরী, ইউসুফ নবী, মাসুম মিয়া, সামসুল হক নিলু, মো: নান্টু মুন্সী ও মো: আনিসুজ্জামান। সূত্রাপুর থানায় মো: ফরিদ উদ্দিন, এম এ শাহেদ মন্টু, আব্দুস সাত্তার, নুরুল ইসলাম সেন্টু, মজিবুর রহমান আনু, অ্যাডভোকেট ফয়েজ, গোলাম হায়দার মুকুট ও আনভির আহম্মেদ। গেন্ডারিয়া থানায় কাউন্সিলর মকবুল ইসলাম টিপু, তারেক জামাল, কাউন্সিলর আব্দুল কাদির, সাঈদুর রহমান মন্টু, হাজী মো: ওয়াসেক বিল্লাহ, মকসুদ আহমেদ চৌধুরী, ঢালি মামুনুর রশিদ অপু, আমির উদ্দিন মোল্লা ও ওমর নবী বাবু। লালবাগ থানায় নাসিমা আক্তার কল্পনা, মোশারফ হোসেন খোকন, হাজী আলতা�� হোসেন, মজিবুর রহমান মঞ্জু, মীর আশরাফ আলি আজম, শাহিদা মোর্শেদ, সাঈদ হোসেন সোহেল, মো: সুইট ও হাফেজ খোকন। কামরাঙ্গীর চর থানায় হাজী মোহাম্মদ মনির হোসেন, হাজী রফিকুল ইসলাম, হাজী দেলোয়ার হোসেন, হাজী জহিরুল হক, মো: নাঈম, আবুল কালাম আজাদ, আওলাদ হোসেন ও হাজী আব্দুর রশিদ। হাজারীবাগ থানায় আছেন মো: মজিবুর রহমান মঞ্জু, সাইফুল হক রিন্টু, মো: রফিকুল ইসলাম, মো: আব্দুল আজিজ, শেখ মো: ফয়েজউল্লাহ ও মো: মানিক। শাহবাগ থানায় এম এ হান্নান, সাইদুর রহমান সাইদ, জাহিদ হোসেন নোয়াব, শামসুল আলম চিনু, রফিকুল ইসলাম স্বপন, জাকির হোসেন মিন্টু, মো: মোশারফ হোসেন, আবুল আহসান ননী তালুকদার ও রাইসুল ইসলাম চন্দন। নিউমার্কেট থানায় আছেন কে এম জুবায়ের এজাজ, রেজাউল ইসলাম মিলন, আবু জাফর সন্তোষ, জাহাঙ্গীর হোসেন পাটোয়ারী ও শাহ আলম নান্টু। কলাবাগান থানায় সিরাজুল ইসলাম, সাইদুর রহমান সাঈদ, সাদেকুর রহমান টুটুল, গোলাম কিবরিয়া লাকী, আশরাফুল আলম, মেজবাহ উদ্দিন মনির ও মো: আলাউদ্দিন। পল্টন থানার তালিকায় থাকা নেতাদের মধ্যে রয়েছেন আনভির আদেল খান বাবু, লোকমান হোসেন ফকির, সেকান্দার আলী, এস এম আব্বাস, হাসিবুর রহমান শাকিল ও ফিরোজ আলম পাটোয়ারী। মতিঝিল থানায় আছেন হারুন আর রশিদ, মকবুল আহমেদ আকন্দ, আবু ইকবাল, ইসমাইল হোসেন, আনোয়ার হোসেন আনু, আলমগীর কবির ও আলাউদ্দিন আলাই। সবুজবাগ থানায় আছেন মো: গোলাম হোসেন, মো: হামিদুল হক, মো: মোস্তাফিজুর রহমান হিরু, আশরাফুল রহিম, হামিদুল হক, মনির হোসেন, বদিউজ্জামান বদি, আকতার হোসেন চেয়ারম্যান, মো: দুলাল ও মো: মনির হোসেন। উত্তরার বেশ কয়েকটি থানা কমিটির চূড়ান্ত তালিকার খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। উত্তরা পূর্ব থানায় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আছেন হেলাল উদ্দিন তালুকদার ও সালাম সরকার। হায়দার কবির মিথুন, এস আই টুটুল অথবা শাহ আলম সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ পেতে পারেন। উত্তরা পশ্চিম থানায় সভাপতি পদে প্রস্তাব করা হয়েছে আবদুুস ছালাম ও লিটন চেয়ারম্যানকে এবং সাধারণ সম্পাদক পদে আফাজ উদ্দিন ও মাশিউর রহমান বাবুকে। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে প্রস্তাব করা হয়েছে মোস্তফা কামাল হৃদয়ের নাম। তুরাগ থানায় সভাপতি পদে হাজী মোস্তফা জামান মেম্বার এবং সাধারণ সম্পাদক পদে আমান উল্লাহ মেম্বারের নাম একটি তালিকায় প্রস্তাব করা হয়েছে। অ���্য একটি তালিকায় আছেন আতিকুর রহমান আতিক, আবদুল বাতেন, আবুল হোসেন খান ও হারুন অর রশিদ খোকন। বিমানবন্দর থানার সভাপতির পদে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন ও নাছির উদ্দিন এবং সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য আছেন আলাউদ্দিন সরকার টিপু। দক্ষিণখান থানা সভাপতি পদে একটি তালিকায় আছেন ইসমাইল হোসেন ও আলী আকবর। আর সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছে নাজিমুদ্দিন দেওয়ানের নাম। অন্য একটি তালিকায় আছেন আলী আকবর আলী, মো: শাহজালাল, আমিরুল ইসলাম বাবলু ও গিয়াস উদ্দিন। উত্তরখান থানায় মো: মমতাজ, মৃধা, আহসান হাবীব মোল্লা, জাহাঙ্গীর বেপারি, মো: মোতালেব, সালেহ মেম্বার, নাসিমুল ইসলাম নাসিম, নুরুজ্জামান নুরু, রফিকুল ইসলাম (মুকুল) ও অ্যাডভোকেট কিরণ। খিলক্ষেত থানায় শাহিনুর আলম মারফত, আখতার হোসেন, হাজী এস এম ফজলুল হক, ফরিদ উদ্দিন দেওয়ান, মো: মজিবুর রহমান মেম্বার, প্রফেসর এস এম আক্তারুজ্জামান, আবদুল হক মেম্বার, সোরহাব খান স্বপন, সি এম আনোয়ার হোসেন ও বেলায়েত হোসেন। গুলশান থানার তালিকায় আছেন আব্দুল আলীম নকী, ফারুক হোসেন ভুঁইয়া, রাবেয়া আলম, মো: মজিবর রহমান, আনোয়ার হোসেন সুজন, ইঞ্জিনিয়ার লতিফ, জাহিদ হোসেন ও মো. দ্বীন ইসলাম। ক্যান্টনমেন্ট থানায় প্রিন্সিপাল লিয়াকত আলী, আব্দুর রশিদ বাবুল, আফজাল হোসেন প্রধান, শ্যামল খান, মো: ইকবাল হোসেন, মো: মিয়াজ উদ্দীন, মো: মহরত আলী, আবুল হোসেন ও নুরুল ইসলাম মৃধা। বাড্ডা থানায় এ জি এম সামসুল হক, মো: আবুল হোসেন, মো: মাহফুজুর রহমান, হাজী মোস্তফা মেম্বার, মাহাবুবুল আলম ভূঁইয়া শাহীন, মো. তাজুল ইসলাম ও আলী হোসেন। ভাটারা থানায় মো: আতাউর রহমান চেয়ারম্যান, মোহাম্মদ আলী, ওয়াহিদুজ্জামান মেম্বার, কাজী হযরত আলী, কাজী নুরুল ইসলাম, মো: জাহাঙ্গীর আলম, মো: অরুণ, মো: আব্দুল আজিজ (মেম্বার), হেলাল ঢালী, মো: সেলিম মিয়া, রেজাউল কবির ও মো: আতাউর রহমান আতা। রামপুরা থানায় ফয়েজ আহমেদ ফরু, আবুল মেসের, মো: হেলাল উদ্দিন হেলু, মো: মমিন উদ্দিন ও মো: সাইদুর রহমান মিহির। মিরপুর থানায় হাজী এস এ খালেক, এম এ সিদ্দিক (সাজু), মুন্সী বজলুল বাসিত আঞ্জু, রবিউল আউয়াল, আবু হোসেন আব্দুল, শামিম পারভেজ, হাজী আবদুল মতিন, হাজী ওয়াজ উদ্দিন, দেলোয়ার হোসেন দুলু, ফজলুল হক, আবুল হোসেন আবুল, আহম্মেদ হোসেন, হেলাল মাতবর, আনোয়ার হোসেন, এ বি এম রাজ্জাক, এ এল এম কাওছার আহম্মেদ। কাফরুল থানায় হাজী রফিকুল ইসলাম, মো: মোজাম্মেল হোসেন মতি, আশরাফুজ্জাহান, আলী আশরাফ মামুন, আক্তার হোসেন জিল্লু, আবু নাসের মোহাম্মদ ওয়াহিদুর রহমান ও এফ এম খালেদ। ভাসানটেক থানায় গোলাম কিবরিয়া মাখন, সৈয়দ ফজলুল করিম, খন্দকার মো: ইব্রাহীম খলিল, আব্দুল আহাদ, মো: জিয়াউর রহমান, লিয়াকত আলী মাতবর, মো: খোকন, মো. বকুল ও আমির হোসেন। পল্লবী থানায় এ কে এম মোয়াজ্জেম হোসেন, মাহফুজ হোসাইন খান সুমন, হাজী সাজ্জাদ হোসেন মোল্লা (কমিশনার), মো: সহিদুর রহমান, আলতাফ মোল্লা, কাজী আলী ইমাম, বুলবুল মল্লিক, আনোয়ার হোসেন, মো: বশির উদ্দিন, আব্দুল্লাহীল বাকী, শেখ শরাফত আলী ও আলমাছ হোসেন। মোহাম্মদপুর থানায় আতিকুর রহমান মতিন, মো: সোহেল রহমান, ওসমান গনি শাহজাহান, মো: কামরুজ্জামান জুয়েল, সোহেল রশিদ, এস এম আহাম্মদ আলী ও হাজী ইউসুফ। আদাবর থানায় মো: আবুল হাশেম, অ্যাডভোকেট আক্তারুজ্জামান, হাজী নাসির উদ্দিন, সাদেক হোসেন স্বাধীন, লুৎফর রহমান, হাজী জয়নাল আবেদিন, মির্জা মানিক, শাহিন মো: শাহান শাহ, খন্দকার ফারুক আহমেদ ও লুৎফর রহমান। ধানমন্ডি থানায় শেখ রবিউল আলম রবি, আবুল খায়ের বাবলু, মো: আকবর হোসেন, রমজান আলী ভূঁইয়া, আবু নাসের চৌধুরী লিটন, এস এম মতিউর রহমান ও জামাল হোসেন টুটুল। তেজগাঁও থানায় জালাল আহমেদ, এল রহমান, মো: জালাল উদ্দিন, মোহাম্মদ আলী, নবী সোলেমান, ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী, মো: মোজাহিদুর রহমান ও কুতুব উদ্দিন স্বপন। নয়া দিগন্ত (Why?) This Content Owner: Here
0 notes
cbn24 · 2 years
Text
কক্সবাজার জেলা জজের আদালত বর্জন চলছে
#কক্সবাজার জেলা জজের #আদালত বর্জন চলছে
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : কক্সবাজার জেলা ও দায়রা আদালত আইনজীবীদের বর্জন চলছে। রোববার (২৭ নভেম্বর) সকাল থেকে এ বর্জন কর্মসূচী শুরু হয়েছে। গত শনিবার (২৬ নভেম্বর) কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির এক জরুরি সাধারণ সভায় কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এর আদালত রোববার থেকে অনির্দিষ্ঠকালের জন্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। আইনজীবীদের সম্পর্কে জেলা ও দায়রা জজের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, বেশ ক’জন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
cbn24 · 2 years
Text
কক্সবাজার লিগ্যাল এইড কমিটির সমন্বয় সভা রোববার
#কক্সবাজার #লিগ্যাল_এইড
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : কক্সবাজার জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির উদ্যোগে “লিগ্যাল এইড মামলায় প্যানেল আইনজীবীগণের ভূমিকা” শীর্ষক এক সমন্বয় সভা রোববার ২৭ মে বিকেল সাড়ে ৪ টায় কক্সবাজার জেলা জজ আদালতের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কক্সবাজার জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান এবং সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল সভাপতিত্ব করবেন। সমন্বয় সভায় জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির প্যানেল আইনজীবী সহ সংশ্লিষ্ট…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
cbn24 · 2 years
Text
কক্সবাজারের প্রয়াত ৫ আইনজীবী স্মরণে শোক সভা বৃহস্পতিবার
www.cbn24.net
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক ৫ জন সদস্যের স্মরণে বৃহস্পতিবার ২৪ নভেম্বর কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির উদ্যোগে ফুলকোর্ট রেভারেন্স ও শোক সভা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের এজলাস কক্ষে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এর সভাপতিত্বে ফুলকোর্ট রেভারেন্স অনুষ্ঠিত হবে। ফুলকোর্ট রেভারেন্সে জেলার বিচার বিভাগের সকল…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
cbn24 · 2 years
Text
টেকনাফে সারেন্ডার করা ১০১ ইয়াবাকারবারীর রায় বুধবার
#coxsbazar #cbn #coxsbazarnews
মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : কক্সবাজারের টেকনাফ পাইলট হাইস্কুল মাঠে সারেন্ডার করা ১০১ জন ইয়াবাকারবারীর বিরুদ্ধে দায়ের করা ২ টি মামলার রায় বুধবার ২৩ নভেম্বর। কক্সবাজারের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এর আদালতে মামলাটি ২টির রায় ঘোষণা করা হবে। একই আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস.এম আববাস উদ্দিন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি আরো জানান, গত ১৫ নভেম্বর বিজ্ঞ বিচারক মামলা ২টির যুক্তিতর্ক শেষে রায়…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes