Don't wanna be here? Send us removal request.
Text
নেতাজিসুভাষচন্দ্রবোস
#নেতাজিসুভাষচন্দ্রবোস
#নেতাজির_মৃত্যু
নেতাজির মৃত্যু অাজও রহস্যময় হয়ে অাছে অামাদের কাছে
সেইসব দিনের কথা, যখন ইংরেজরা নেতাজিকে ওনার নিজের বাড়িতেয় নজর বন্দি করে রেখেছিলেন, নেতাজি মহম্মদ জিয়াউদ্দিন এর ছদ্দবেশে ১৪ জন সিপাহির চোখে ধুলো দিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যান, সেখান থেকে পালিয়ে তিনি জাপানে গিয়ে পৌছান৷
তখন ২য় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয়েছিল, জাপান অাত্মসমর্পন করেছিল শুধুমাত্র তিনদিন হয়েছিল
১৮ অাগষ্ট ১৯৪৫ নেতাজির বিমান তাইপে হাওহায় অাড্ডেতে তেল নেওয়ার জন্য দাঁড়িয়েছিল, বলা হয় যে দ্বিতীয়বার বিমানটি চালানোর সময় বিমানটি ক্রাস হয়ে ভেঙে পড়ে, অানেকের মতে এই বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়!!
কিন্তু অনেকেই এটা মনে করেন যে, ওই বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজি মারা যাননি, বিমান দুর্ঘটনার খবরটা জাপান ইন্টিলিজেন্স এজেন্সির দ্বারা ছড়ানো একটি ভুয়ো খবর ছিলো!!
নেতাজির ড্রাইভার এবং বডিগার্ড কর্নেল নিজামুদ্দিন বলেন যে, নেতাজি বিমান দুর্ঘটনায় মারা যাননি,
তিনি নেতাজির সাথে ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলিতে গিয়েছিলেন৷ ১৯৪৭ সালে বর্মার সিতাম নদীর তীরে নেতাজিকে ছেড়ে এসেছিলেন এবং তিনি নিজে জাপানি অফিসারের সাথে চলে যান৷
নেতাজির সম্পর্কে অনেকে এটা মনে করেন, তিনি ফেওজাবাদ থেকে ছওিশগড় অঞ্চলের মধ্যে 'গুমনামি বাবা' সেজে ছিলেন ৷
এখানে সবথেকে গুরত্বপূর্ন বিষয় হল ১৯২৫ থেকে ১৯৪০ পর্যন্ত নেতাজির নিজের হাতে লেখা চিঠি ও দস্তাবেস গুলির সাথে গুমনামি বাবার লেখা চিঠিগুলির হুবহু মিলে যায়৷
তৎকালিন প্রধানমন্রী ইন্দিরা গান্ধি থেকে শুরু করে চৌধুরি চরন সিং, মূরারজি দেশায় এরা সকলেই গুমনামি বাবার সাথে দেখা করতে যেতেন৷
গুমনামি বাবার মৃত্যু ১৯৮৫ সালে হয়েছিল৷ ওনার মৃত্যুর পর ওনার বাক্স খুলে দেখা হয়, সেই বাক্সে নেতাজির চশমা, জার্মানি দূরবিন, নেতাজির পরিবারের ফটো এবং এমন অনেক চিঠি এবং দস্তাবেস পাওয়া যায় যা শুধুমাত্র নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোসের কাছেই পাওয়া সম্ভব৷৷৷
যেদিন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোসের এই রহস্যময় মৃত্যুর উদঘাটন করা সম্ভব হবে সেদিন ভারতের ইতিহাস অাবার নতুনভাবে লেখা হবে৷৷৷৷
"তোমরা অামায় রক্ত দাও
অামি তোমাদের স্বাধীনতা দেব"
নেতাজির জন্মদিনে ওনাকে প্রনাম জানায়৷৷
জয় হিন্দ::
কলমে: Debashis Hui
1 note
·
View note