#প্রাকৃতিক ত্বক পরিচর্যা
Explore tagged Tumblr posts
Video
youtube
নারীদের জন্য বিশেষ পরামর্শ, ত্রিশের পর নিন আপনার ত্বকের সঠিক যত্ন...
#youtube#ত্বকের যত্ন#৩০-এর পর সৌন্দর্যচর্চা#এজিং প্রতিরোধ#ফেসিয়াল কেয়ার#ত্বক টানটান রাখার উপায়#ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার#সানস্ক্রিনের গুরুত্ব#কোলাজেন বৃদ্ধির উপায়#রিঙ্কেল কমানোর উপায়#প্রাকৃতিক ত্বক পরিচর্যা#ড্রাই স্কিন কেয়ার#হাইড্রেশন ও স্কিন কেয়ার#নাইট স্কিন কেয়ার রুটিন#অ্যান্টি-এজিং সিরাম#ভিটামিন সি ও ত্বকের যত্ন#Skincare#Beauty care after 30#Anti-aging#Facial care#Ways to keep skin firm#Moisturizer usage#Importance of sunscreen#Ways to boost collagen#Wrinkle reduction tips#Natural skincare routine#Dry skin care#Hydration and skincare#Night skincare routine#Anti-aging serum
0 notes
Text
skin care with tulsi leaves know the benefits
Skin Care With Tulsi Leaves: ত্বকের পরিচর্যায় আমরা অনেক প্রাকৃতিক উপকরণই ব্যবহার করে থাকি। এই তালিকায় রাখতে পারেন তুলসি পাতাও। বাড়িতে খুব সহজে এবং সামান্য কিছু উপকরণের সাহায্যে তুলসি পাতার ফেস প্যাক তৈরি করে নেওয়া যায়। তুলসি পাতার সাহায্যে ত্বকের যত্ন করলে হারিয়ে যাওয়া জেল্লা ফিরবে অল্পদিনেই। দূর হবে কালচে দাগছোপ। ত্বক দেখতে উজ্জ্বল লাগবে। দেখে নিন কীভাবে তুলসি পাতার সাহায্যে ত্বকের পরিচর্যা…
0 notes
Text
GFORS Doctors Choice pH Balancing Gel Cleanser (150ml)
GFORS Doctors Choice pH Balancing Gel Cleanser হল একটি প্রিমিয়াম ক্লেনজার যা ত্বকের প্রাকৃতিক pH স্তর বজায় রাখার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কার করে এবং ত্বককে সতেজ ও সুস্থ রাখতে সহায়ক।
প্রধান সুবিধাসমূহ
pH ব্যালান্সিং: ত্বকের প্রাকৃতিক pH স্তর রক্ষা করে, যাতে ত্বক না হয় শুষ্ক বা তেলতেলে।
গভীর পরিষ্কার: ত্বক থেকে ময়লা, অতিরিক্ত তেল এবং অপরিষ্কারতা দূর করে, ফলে ত্বক হয়ে ওঠে পরিস্কার ও সতেজ।
মৃদু ফর্মুলা: ত্বকের সংবেদনশীলতার প্রতি মৃদু, যা ত্বককে আঘাত না করে এবং কোন অস্বস্তি সৃষ্টি করে না।
হাইড্রেটিং উপাদান: ত্বককে আর্দ্র রাখে এবং শুষ্কতা কমায়, ত্বককে মসৃণ ও কোমল করে তোলে।
নিরাপদ উপাদান: ত্বকের জন্য নিরাপদ এবং উচ্চমানের উপাদান দিয়ে তৈরি।
ব্যবহারের নির্দেশনা
মুখ ও গলা ভিজিয়ে নিন।
পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্লেনজার হাতে নি��়ে মুখে ভালভাবে ম্যাসাজ করুন।
জল দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
দৈনিক ব্যবহারের জন্য আদর্শ।
কেন GFORS Doctors Choice pH Balancing Gel Cleanser নির্বাচন করবেন?
GFORS Doctors Choice pH Balancing Gel Cleanser ত্বকের pH স্তর বজায় রেখে এবং গভীরভাবে পরিষ্কার করে ত্বককে সতেজ রাখে। এর মৃদু ফর্মুলা ত্বককে সুস্থ ও আরামদায়ক রাখে, যা দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।
উপসংহার
GFORS Doctors Choice pH Balancing Gel Cleanser আপনার ত্বকের পরিচর্যা এবং পরিষ্কারের জন্য একটি উৎকৃষ্ট পছন্দ। এটি ত্বকের প্রাকৃতিক pH স্তর বজায় রাখে, গভীর পরিষ্কার করে এবং ত্বককে স্বাস্থ্যবান ও সতেজ রাখে। আজই ব্যবহার শুরু করুন এবং ত্বকের সুস্থতা উপভোগ করুন।
0 notes
Text
ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক ৫ উপায় (5 Natural Ways to Whiten Skin)
বাংলাদেশের আবহাওয়া অত্যন্ত পরিবর্তনশীল ও বৈচিত্র্যপূর্ণ। মাঝে মাঝে প্রচণ্ড রোদ ও অসহনীয় গরম পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়, যা আমাদের ত্বককে কালো ও রুক্ষ করে তোলে। তবে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই! আজ আমরা কিছু প্রাকৃতিক উপায় আলোচনা করব, যেগুলো ত্বকের যত্নে সাহায্য করবে।
এই পদ্ধতিগুলি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক হওয়ায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা সহজেই উড়িয়ে দেওয়া যায়, এবং নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যেতে পারে। সাধারণ খাদ্য উপাদান থেকেই এই প্যাকগুলো প্রস্তুত করা সম্ভব। এবার আসুন জেনে নিই, কীভাবে এই পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায়ে আমরা আমাদের ত্বককে সুন্দর ও দীপ্তিময় করে তুলতে পারি।
ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক ৫ উপায়
সুন্দর, উজ্জ্বল ত্বক সবারই কাম্য। কেমিক্যাল প্রোডাক্ট ব্যবহারে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে, কিন্তু প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ফর্সা করা সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকরী। Mumolifestyle] এ আমরা সবসময় প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি প্রোমোট করি। ��সুন, জেনে নিই ত্বক ফর্সা করার পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায়।
১. লেবুর রস এবং মধু
লেবুতে রয়েছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট যা ত্বকের কালো দাগ ও দাগছোপ দূর করতে সাহায্য করে। অন্যদিকে মধু ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ ত্বকের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
ব্যবহার:
এক টেবিল চামচ লেবুর রস এবং এক টেবিল চামচ মধু একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের কালো দাগ ও দাগছোপ কমায়।
২. দুধ এবং বেসন
বেসন ত্বকের ডেড সেল দূর করতে সাহায্য করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল করে। দুধে থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বককে নরম ও মসৃণ করে।
ব্যবহার:
দুই টেবিল চামচ বেসন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ কাঁচা দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন, তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে কোমল ও মসৃণ করে।
৩. টমেটো এবং শসা
টমেটোতে রয়েছে প্রাকৃতিক এসিড যা ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স ঠিক রাখে এবং শসা ত্বককে শীতল করে।
ব্যবহার:
একটি টমেটোর রস এবং একটি শসার রস মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের টোন ইভেন করে এবং ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করে।
৪. অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি ত্বকের কালো দাগ দূর করে এবং ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে।
ব্যবহার:
তাজা অ্যালোভেরা জেল সংগ্রহ করে ত্বকে লাগান। ২০-৩০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন রাতে ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে সুস্থ ও কোমল রাখে।
৫. ওটমিল এবং দই
ওটমিল ত্বকের ডেড সেল দূর করতে সাহায্য করে এবং দই ত্বককে ময়ে��্চারাইজ করে।
ব্যবহার:
দুই টেবিল চামচ ওটমিল এবং এক টেবিল চামচ দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন, তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে কোমল ও মসৃণ করে।
Mumolifestyle এ আমরা সবসময় প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহারে ত্বক ফর্সা করার উপায় প্রোমোট করি। আমাদের প্রোডাক্টগুলি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি, যা ত্বকের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং কার্যকরী। প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ফর্সা করার জন্য আমাদের প্রোডাক্টগুলি ব্যবহার করতে পারেন।
স্বাস্থ্যকর অভ্যাস: নিখুঁত ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা
নিখুঁত ও উজ্জ্বল ত্বক সবারই কাম্য। তবে একমাত্র ফর্সা হওয়ার প্রচেষ্টা যথেষ্ট নয়; বরং স্বাস্থ্যবান ত্বকই প্রকৃত সৌন্দর্যের চাবিকাঠি। নিচে কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস উল্লেখ করা হলো যা আপনার ত্বককে সুন্দর ও দীপ্তিময় করতে সহায়তা করবে।
যথাযথ পরিমাণে পানি পান:
প্রচুর পানি পান করা সুস্থ এবং আর্দ্র অবস্থায় রাখতে আবশ্যিক। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পানের মাধ্যমে আপনি আপনার ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করতে পারেন।
সুষম খাদ্য গ্রহণ:
বেনিয়মিতভাবে পুষ্টিতে পূর্ণ খাবার গ্রহণ সুস্থ ত্বকের অপরিহার��য শর্ত। ফল, শাকসবজি, মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদি বিপুল পরিমাণে ভিটামিন যুক্ত খাদ্য আপনার ত্বকের পরিচর্যা করে থাকে।
পর্যাপ্ত ঘুম:
ঘুমের সময়েই আমাদের শরীর নতুন কোষ জন্ম দেয় এবং পুরাতন কোষ পুনর্জীবিত হয়। পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে আপনার ত্বক সতেজ ও দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে।
বর্তমানে এসব রীতিনীতি অবলম্বন করলে তা থেকে আপনাকে ধৈর্যের সাথে দীর্ঘমেয়াদী উপকারিতা পাওয়া যাবে। নিয়মানুবর্তিতার সাথে স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো পালন করুন এবং নিজেকে নান্দনিক সৌন্দর্যে উদ্ভাসিত দেখানোর আনন্দে উদ্বেলিত হোন।
ত্বকের যত্নের রুটিন (Skin Care Routine)
উজ্জ্বল ও মসৃণ ত্বক পেতে নিয়মিত ত্বকের যত্ন গ্রহণ করা অপরিহার্য। সঠিকভাবে যত্ন নিলে আপনার ত্বক সুস্থ এবং জেল্লাদার থাকবে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস তুলে ধরা হলো, যা আপনাকে স্বাস্থ্যবান ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে সাহায্য করবে:
সানস্ক্রিন ব্যবহারে গুরুত্ব দিন:
ত্বকের রুটিনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হচ্ছে সানস্ক্রিন প্রয়োগ। সূর্যের UVA এবং UVB রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচাতে প্রতিদিন সকালে বাইরে যাওয়ার কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে SPF ৩০ বা তার বেশি মানের সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
পরিষ্কারকরণ ও ময়েশ্চারাইজিং:
প্রতিদিন দুইবার ত্বক পরিষ্কার করা উচিত—একটি মৃদু ক্লিঞ্জারের মাধ্যমে। পরিস্কারের পরে, আপনার ত্বকের ধরনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি ময়েশ্চারাইজার লাগান।
মৃত কোষ অপসারণ:
সপ্তাহে একবার স্ক্রাবিং করে মৃত কোষ দূর করুন; এটি আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা এনে দেবে। এই কাজটি ঘরে তৈরি ফেস মাস্ক অথবা বাজারজাত স্ক্রাব ব্যবহার করেও সম্পন্ন করা যায়।
জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনুন:
ধূমপান এবং অ্যালকোহলের খাওয়া এড়িয়ে চলুন কারণ এগুলো আপনার ত্বকের আয়ু হ্রাস করতে পারে। প্রচুর পানি পান করুন এবং যথেষ্ট ঘুম নিশ্চিত করুন। মানসিক চাপ কমানো এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গ্রহণও অত্যন্ত জরুরি।
এই অভ্যাসগুলি অনুশীলনে রেখে আপনি একটি সুস্থ ও আকর্ষণীয় চেহারা পাবেন, আর দীর্ঘমেয়াদী এই যত্নের ফলে তা আরও ভালো হবে।
উপসংহার
সুন্দর এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক অর্জন করা ফর্সা ত্বকের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায়ের ব্যবহার আপনার ত্বককে উজ্জ্বল এবং আকর্ষণীয় করতে পারে। এর পাশাপাশি, সুস্থ জীবনযাপন এবং একটি সুশৃঙ্খল ত্বকের যত্নের রুটিন মেনে চলাও অত্যাবশ্যক। মনে রাখবেন যে, কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পেতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। ধৈর্য ধরে এই নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করলে আপনি নির্দিষ্টভাবে উন্নত ফলাফল পাবেন। সুন্দর ত্বকের মূলমন্ত্র হ�� স্বাস্থ্যবান জীবনযাপন ও নিয়মিত দেখাশোনা; এ দুটিই যদি আপনি ইতিবাচক ভাবে পরিচালনা করেন তাহলে স্বপ্নের মতো সুন্দর এবং উজ্জ্বল ত্বক অধিকার করবেন।
প্রশ্ন-উত্তর (FAQ’s)
1. প্রাকৃতিক উপায়ে কি ত্বক ফর্সা করা যায়?
- হ্যাঁ, প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল করা সম্ভব। নিয়মিত ব্যবহারের মাধ্যমে কিছু নির্দিষ্ট প্রাকৃতিক উপাদান আপনার ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে।
2. কোন কোন প্রাকৃতিক উপাদানগুলো বিশেষভাবে কার্যকর?
- হলুদ, মধু, লেবু, টমেটো ও দই – এসব উপাদানগুলি বিশেষভাবে কার্যকর হিসেবে পরিচিত যা আপনার ত্বকের আতিপ্রতিকোষকে পুনর্জীবনী করতে সাহায্য করে।
কিভাবে ঘরে বসে একটি প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক তৈরি করব?
শুষ্ক ও জরাজীর্ণ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে হলে তৈরিকৃত বিশুদ্ধ ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে যেখানে থাকবে হলুদ, মধু, লেবুর রস, টমেটো ও দইয়ের সংমিশ্রণ। এই সকল উপাদান যথাযথ অনুপাতে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং মুখে প্রয়োগ করুন; নির্ধারিত সময় পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুইয়ে ফেলুন।
ত্বকের যত্নের প্রাকৃতিক পদ্ধতি কি কি রয়েছে?
প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং যথেষ্ট ঘুম নিশ্চিত করা অপরিহার্য। এ ছাড়াও, ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকা এবং মানসিক চাপ কমানোও ত্বক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সহায়ক।
ত্বকের যত্নে কোন বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে?
ত্বকের সঠিক যত্নের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী উপাদানগুলি আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী হওয়া উচিত। যেকোনো নতুন উপাদান ব্যবহারের পূর্বে তা ছোট একটি অংশে পরীক্ষা করে দেখতে হবে যাতে কোনো অ্যালার্জি বা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না হয়।
1 note
·
View note
Text

🌿🌸 আপনার ত্বকের জন্য নিভিয়া নিয়ে এসেছে মিল্ক ডিলাইটস ফেস ওয়াশ প্রিশাস স্যাফরন - সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি যা আপনার ত্বককে করবে পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল । স্যাফরনের অনন্য গুণাবলী ত্বককে দেয় এক অপূর্ব আভা! নিভিয়া মিল্ক ডিলাইটস ফেস ওয়াশে রয়েছে পুষ্টিকর দুধের গুণাগুণ যা আপনার সাধারণ ত্বকের জন্য আদর্শ । এটি ত্বককে না শুধু পরিষ্কার করে, বরং ত্বকের ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে । প্রতিদিনের ব্যবহারে আপনার ত্বক হবে আরো মসৃণ এবং সজীব । স্যাফরনের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ��বং এন্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য ত্বককে রাখবে সুস্থ, পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল । নিভিয়ার এই ফেস ওয়াশের সূক্ষ্ম এবং নরম ফোম আপনার ত্বককে মৃদুভাবে পরিষ্কার করে, ত্বককে দেয় অতিরিক্ত যত্ন । এই নন্দিত উপাদান নিয়ে তৈরি ফেস ওয়াশ আপনার ত্বককে দেবে অনায়াস পরিচর্যা । 🛒 এখন পাচ্ছেন ১৮% ডিস্কাউন্ট! তাই দেরি না করে ভিজিট করুন www.veomix.com এবং গ্রহণ করুন এই স্পেশাল অফার ।
প্রডাক্ট লিংক:- https://veomix.com/product/nivea-face-wash-milk-delights-precious-saffron-normal-skin-100ml/
NiveaMilkDelights #SaffronFaceWash #SkinCare #NaturalGlow #SpecialOffer #Cleansing #Brightening #NiveaSkincare
0 notes
Text
সানট্যান দূর করার উপায়
মানুষের ত্বকের ভিতরে মেলানিনের উৎপাদন হয় যা আমাদের ত্বককে একটি গাঢ় রঙ দেয়। তবে, এই গাঢ় রঙ অনেকের জন্য একটি সমস্যার উৎস হতে পারে, যা সানট্যানের রুপ নেয়। সানট্যান ত্বকের রঙ ধীরে ধীরে গাঢ় করে দেয় এবং প্রধানত সূর্যের আলোর প্রভাবের ফলে হয়। আমরা আমাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষার জন্য সূর্যের আলোর অধিক প্রতিবেদন এড়িয়ে যাচ্ছি, কিন্তু সানট্যান একটি সমস্যা যা আমরা সহ্য করতে চাই না।

সানট্যান দূর করার উপায়
সানট্যান দূর করার উপায় অথবা সানট্যান থেকে মুক্তি পেতে এবং স্বাস্থ্যবিধাতার দিক দিয়ে সাবধানে থাকতে পারেন যেভাবে:
1. পরিপূর্ণ আরাম এবং পরিমার্জন
সানট্যান দূর করার জন্য শুরু করার জন্য, আপনার ত্বককে পরিপূর্ণ আরাম এবং পরিমার্জন দিতে পারেন। এটি আপনার ত্বকের যত্ন নেওয়ার সময় দিতে সাহায্য করবে এবং আপনার ত্বকের সুস্থ পরিস্থিতি বজায় রাখতে সাহায্য করবে।
2. ত্বকের সুরক্ষা
ত্বকের সুরক্ষা করার জন্য, আপনার ত্বকের নিম্নলিখিত এলাকাগুলি পরিচর্যা করুন এবং প্রয়োজনে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমানে সানস্ক্রীন ব্যবহার করুন এই সকল স্থানগুলিতে:
চোখ
মুখ
কান
নাক
কোমর
3. সুরক্ষিত ছাঁচ
সানস্ক্রীন ব্যবহার করুন যাতে আপনার ত্বক সুরক্ষিত থাকে এবং সানট্যান থেকে লড়াই করতে আমাদের সাহায্য করে। বাড়ি��ে সহজ উপায়ে সানট্যান দুর করার উপায় সম্পর্কে আরও জানতে ক্লিক করুন how to remove suntan at home।

4. পরিমাণিত হাইড্রেশন
ধূর্তত্বক উৎপন্ন করতে ব্যবহৃত হোমিওস্টেস আবার সানট্যান থেকে মুক্তি পানের জন্য স্বচ্ছ জল খুব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
সূর্যের আলোতে বেশিক্ষণ থাকলে মধ্যে সুন্দর সানট্যানের উদ্ভব করতে পারে, তবে এটি সহ্যযোগ্য নয় যদি এটি প্রচুর হয়। সানট্যান দূর করার উপায়ে অনুসন্ধান করতে এবং আপনার ত্বকের সুন্দরতা বজায় রাখতে উল্লাসিত হন।
0 notes
Photo

New Post has been published on https://paathok.news/80428
চিন্তা যখন চোখের কালি
.
রাত জাগা, দুশ্চিন্তার কারণে চোখের নিচে কালি বা ডার্ক সার্কেল পড়ে। চোখের চারপাশের ত্বক শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় সংবেদনশীল। তাই চোখের ত্বকের সঠিক পরিচর্যা করা প্রয়োজন।
যারা চোখের কোলে কালো দাগ নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন, ঘরোয়া কিছু উপকরণের সাহায্যেই দূর করতে পারেন এই দাগ। জেনে নিন:
• শসার ব্যবহারে চোখের আরামবোধ হয়। এটি কালো দাগ দূর করে ত্বককে দীপ্তিময় করে তোলে।
• শসা স্লাইস করে কেটে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করুন। চোখের ওপর শসার স্লাইজ ১৫-২০ মিনিট রেখে পানির ঝাপটা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে দিনে দুবার ব্যবহার করুন।
• শসা ও লেবুর রস একই অনুপাতে মেশান। এবার তাতে কটন বল ভিজিয়ে চোখের ওপর ১৫ মিনিট দিয়ে রাখুন
• আলুতে রয়েছে ন্যাচারাল ব্লিচ এজেন্ট। এটি চোখের কালো দাগ দূর করে, ফোলাভাব কমায় ও ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
• আলু রস করে ফ্রিজে রেখে দিন। দিনের শেষে কটনবলের সাহায্যে চোখের ওপর রাখুন। এভাবে ১০-১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
• গোলাপজল চোখের ক্লান্তি দূর করে।এস্ট্রিনজেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় গোলাপজল টোনার হিসেবেও ভালো কাজ করে।
• টমেটোকে প্রাকৃতিক ব্লিচ বলা হয়। এটি কালো দাগ হালকা করতে সাহায্য করে
• টমেটোর রসের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে চোখের চারপাশে লাগান। খেয়াল রাখবেন মিশ্রণটি যেনো চোখের ভেতর না যায়। এভাবে ১০ মিনিট রাখুন
• লেবু- লেবু ভিটামিন সি’র উৎস। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ও চোখের কালো দাগ দূর করে।
• নারকেল তেল- চোখের চারপাশে নারকেল তেল ম্যাসাজের ফলে ত্বক কোমল হয় ও বলিরেখা দূর হয়। রাতে ঘুমোনোর আগে চোখের চারপাশে নারকেল তেল ম্যাসাজ করতে পারেন। নিয়মিত ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাবেন।
• চা বানানোর পর টি রেফ্রিজারেটরে রেখে ঠাণ্ডা করে নিন। তারপর চোখের ওপর ১০-১৫ মিনিট দিয়ে রাখুন।
ক্লান্তি দূর করতে ও চোখের কালো দাগ দূর করতে প্রচুর পানি পান করুন। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন এ, সি ও ই সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। চিন্তাগুলোকে বিদায় দিয়ে টানা ৭ ঘণ্টা ঘুমান।
0 notes
Text
মধুর উপকারিতা, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর দিক – Honey Benefits, Uses and Side Effects in Bengali
New Post has been published on http://healingawerness.com/getting-healthy/getting-healthy-women/%e0%a6%ae%e0%a6%a7%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%89%e0%a6%aa%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%ac%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%8f%e0%a6%ac/
মধুর উপকারিতা, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর দিক – Honey Benefits, Uses and Side Effects in Bengali
মধুর উপকারিতা, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর দিক – Honey Benefits, Uses and Side Effects in Bengali StyleCraze Hyderabd040-395603080 October 16, 2019
মধু খেতে ভালোবাসে না, এমন মানুষ বিরল। মধু এতই মিষ্টি ও সুগন্ধময় যে সকলেই এর প্রেমে পড়ে যায়। এমনকি, কোনোরকম সুন্দর জিনিস বা কোনো মানুষের সুন্দর কথাবার্তা বা অন্য কোনো খাদ্যের মিষ্টতা বোঝাতেও আমরা ‘মধুর মতো মিষ্টি’ কথাটি ব্যবহার করে থাকি, তাই নয় কি? হিন্দু ধর্মে যে কোনো পুজো আচারেও মধু আবশ্যক। এই মিষ্টতা ও সুগন্ধ ছাড়াও মধুর উপকারিতাও কিন্তু কম নয়।
মৌমাছির চাক থেকে মধু উৎপন্ন হয়। মধু শরীরের জন্যে খুবই উপকারী। তবুও দিনে ২৫ গ্রামের বেশি মধু খাওয়া উচিৎ না; কারণ এতে রয়েছে ৫৩% ফ্রুকটোজ যা ২৫ গ্রামের বেশি শরীরে প্রবেশ করা ক্ষতিকারক। বলা হয় যে শুধু মধু খাওয়ার চেয়ে একটু দারুচিনির সাথে মিশিয়ে মধু খাওয়া বেশি উপকারী। এটি ইনফেকশন, ক্যান্সার, ফুলে যাওয়া, হার্টের সমস্যা, ইত্যাদির বিরুধ্যে লড়াই করে। এমনকি, লেবুর রস এবং রসুনের সাথেও মধুর মিশ্রণ দারুন উপকারিতা প্রদান করে।
Table Of Contents
মধু কয় প্রকারের হয় – Types of Honey in Bengali
মধু নানা প্রকারের হয়ে থাকে, তবে সব থেকে জনপ্রিয় প্রকারের মধু হল:
মানুকা- মানুকা মধু প্রথম নিউ জিল্যান্ড থেকে উৎপন্ন হয় যা লেপ্টোস্পের্মম স্কোপারিয়াম গাছে মৌমাছির দ্বার�� পরাগিত করা হয়। এটি এন্টিব্যাক্টিরিয়াল, এন্টিভারাল, এন্টিইনফ্লেমেটরি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানে ভরপুর।
বাকহুইট– বাকহুইট ফুল গাছে মৌমাছির দ্বারা পরাগিত করা মধুকে বলা হয় বাকহুইট মধু। এটি কালচে বা বেগুনি ধরণের রঙের হয়ে থাকে ও এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।
ওয়াল্ড ফ্লাওয়ার– এটি হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত মধু যা বিভিন্ন বুনো ফুলের মধ্যে মৌমাছির দ্বারা পরাগিত করা হয়। সাধারণত এর রং ও গন্ধ বিভিন্ন ঋতু অনুযায়ী পাল্টাতে থাকে।
আলফালফা– এটি সাধারণত ছোট ছোট ফুল গাছে মৌমাছির দ্বারা পরাগিত হয়ে থাকে ও এর গন্ধ অনেকটা হালকা ফুলের সুগন্ধের মত। তবে, অন্যান্য মধুর মত এটি অতটা মিষ্টি নয়। এতে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল ও এমিনো এসিড।
ব্লুবেরি– এই মধু ইংল্যান্ড ও মিকিগানে খুব বিখ্যাত ও নীল জামের ঝোপ থেকে সংগ্রহ করা হয়।
অরেঞ্জ ব্লসম– এটি ফ্লোরিডা ও ক্যালিফোর্নিয়া অঞ্চলে খুব বিখ্যাত ও কমলা লেবু গাছের থেকে সংগ্রহ করা হয়। এর গন্ধ বেশ মিষ্টি ও রং হালকা হয়ে থাকে।
ক্লোভার- ক্লোভার মধুর রং ও গন্ধ অন্য মধুর চেয়ে হালকা হয় ও এটি ক্লোভার গাছে মৌমাছির দ্বারা পরাগিত করা হয়।
মধুর উপকারিতা – Benefits of Honey in Bengali
মধুর উপকারিতা নানারকম। মধুতে রয়েছে নানা প্রাকৃতিক ও আয়ুর্বেদিক ভেষজ গুণ যা কোলেস্টরল থেকে শুরু করে হার্টের সমস্যা, ত্বকের সমস্যা ও চুলের সমস্যার বিরুদ্ধে ভীষণভাবে কার্যকরী। নিচে বিস্তারিতভাবে মধুর নানারকমের উপকারিতার বর্ণনা করা হল:
স্বাস্থ্যের জন্য মধুর উপকারিতা – Health Benefits of Honey in Bengali
স্বাস্থ্যের জন্যে মধুর উপকারিতা নানারকম ভাবে প্রমাণিত হয়েছে। মধুর নানা ঔষধিক গুণ রয়েছে। দেখে নেওয়া যাক স্বাস্থ্যের জন্যে মধুর উপকারিতাগুলি কি কি:
১. ওজন কমাতে মধু: Weight loss
Shutterstock
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে মধু দারুণ কার্যকরী। আজকাল প্রত্যেককে বলা হচ্ছে যে চিনি খাওয়া বন্ধ করে তার বদলে মধু খাওয়ার অভ্যেস করতে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম জলে এক চামচ মধু মিশিয়ে পান করার অভ্যেস করুন। এতে ওজন বৃদ্ধি আটকানো সহজ হয়। যদিও আপনি ভাবতে পারেন যে মধুতেও তো চিনি থাকে, কিন্তু বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে মধুতে থাকা চিনি সাধারণ সাদা চিনির তুলনায় একেবারে অন্যরকম ভাবে কাজ করে যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয় (১)।
২. সর্দি কাশি কমাতে মধু: Cough and Cold
সর্দি কাশি কমাতে মধুর জুড়ি মেলা ভার। বাচ্ছাদের ক্ষেত্রে সারারাত যে ��াশি হয়, মধু খেলে অনেকটা আরাম পাওয়া যায় (২)। তবে, অনেক সময় ১৪ বছরের নিচের বাচ্ছাদের মধু খাওয়া সঠিক নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে, ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে মধু খাওয়া উচিত (৩)। প্রতিদিন নিয়ম করে এক গ্লাস গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে ডিহাইড্রেশন, ঠাণ্ডা লাগা ও নানা রকমের রোগ সেরে যায় (৪), (৫)।
৩. ডায়াবেটিস কমাতে মধু: Diabetes/ Blood Sugar
মধুর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হল ৪৫ থেকে ৬৪-র মধ্যে যা একেবারেই মাঝারি। মধু খেলে রক্তে প্রয়োজনীয় ইন্সুলিন সঠিকভাবে উৎপন্ন হয়। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের জন্যে মধু রক্তের লিপিড ও কোলেস্টরল কম করতে সাহায্য করে (৬)। কিছু কিছু এন্টি ডায়াবেটিক ওষুধের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে ডায়াবেটিসের প্রতিক্রিয়া কমতে শুরু করে (৭)। তবে অনেকের ক্ষেত্রে আবার ডায়াবেটিসে মধু খাওয়া নিষেধ করা হয়, তাই এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ করে নেওয়াই ভাল (৮)।
৪. কাটা, ছেড়া জ্বালা কমাতে মধু: Wounds, Cuts, Burns
মধুতে থাকা রেডিক্যাল উপাদান কাটা ছেড়া বা দাগ ছোপের বিরূদ্ধে দারুণ কাজ করে (৯)। এমনকি ছোট খাটো জ্বালা বা পোড়ার ক্ষেত্রেও মধু লাগালে উপকারিতা পাওয়া যায়। যেকোনো ব্যাথা বা জ্বালা কমাতে মধুর মত উপাদান খুব কমই আছে (১০), (১১)। আলসার বা অন্য কোনো সংক্রামক ব্যাথার ক্ষেত্রেও মধু খুব উপকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে (১২)।
৫. উচ্চ রক্তচাপ কমাতে মধু: High Blood Pressure
Shutterstock
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনতে মধু খুব উপকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে। এতে আছে এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান যা রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে আনে ও শরীরে নির্দিষ্ট ক্যালোরি সঠিক রাখে (১৩)।
৬. কোলেস্টরল কমাতে মধু: Cholesterol
একটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে নিয়মিত ৩০ দিন ধরে ৭০ গ্রাম মধু খেলে কোলেস্টরলের সমস্যা প্রায় ৩%- ৮% করে কমতে থাকে এবং ভালো কোলেস্টরল বাড়তে শুরু করে (১৪)। তাই কোলেস্টরোলে ভুগলে চিনির বদলে মধু খাওয়ার অভ্যেস শুরু করা উচিত (১৫), (১৬)। মধুতে থাক��� এন্টি অক্সিডে��্ট হল এই কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ করার আসল কারণ।
৭. শরীরে শক্তি প্রদান করতে মধু: Boost Energy
মধুতে রয়েছে নির্দিষ্ট পরিমাণ এনজাইম, প্রোটিন, মিনারেল ও এমিনো এসিড যা শরীরে সতেজতা ও শক্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে। যেকোনো মিষ্টান্নর তুলনায় মধু খাওয়া অনেক বেশি উপকারী। এমনকি, শরীর চর্চা বা ব্যায়াম করার পর গ্লুকোসের বদলে অনায়াসে মধু খেতে পারেন (১৭)।
৮. হাড়ের জন্যে মধু: Stronger Bones
হাড় শক্ত রাখতে বিশেষ করে মহিলাদের ৩৫ বছর বয়সের পর যে হাড়ের ভঙ্গুরতা বা ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা যায়, সেক্ষেত্রে মধু দারুণ উপকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে উষ্ণ গরম জলে মধু মিশিয়ে পান করলে হাড় দিনে দিনে মজবুত হতে শুরু করে ও আর্থ্রাইটিস বা যেকোনো বাতের সমস্যা কমতে দেখা যায়।
৯. রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে: Boosts Immunity
মধু, বিশেষ করে মানুকা মধুতে রয়েছে মিথাইলগ্লাইঅক্সাইল যা এন্টিব্যাক্টিরিয়াল উপাদানে ভরপুর। এর ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায় ও যেসব কোষগুলি এই ক্ষমতাকে জাগিয়ে তোলে সেখানে সাইটোকাইনিন উৎপন্ন করতে সাহায্য করে।
১০. হার্টের সমস্যায় মধু: Heart Disease
মধুতে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট হার্টকে বিভিন্ন রকম ভাবে সুরক্ষা প্রদান করে যার ফলে অক্সিডেশন হওয়া বন্ধ করা যায়। এর ফলে কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এমনকি, প্রতিদিন মধু খাওয়ার ফলে হার্ট এটাকের আশঙ্কা অনেকটা কমিয়ে আনা যায় (১৮)। মধুতে থাকা পলিফেনল হার্টের যেকোনো সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে বেশ কার্যকরী (১৯)।
১১. নখের জন্যে মধু: Stronger Nails
বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরিক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে মধুর সাহায্যে নখের নানা সমস্যা যেমন নখ কুনি, নখের ইনফেকশন, ইত্যাদি সহজে সারিয়ে তোলে যায় (২০)।
১২. এস্থেমার জন্যে মধু: Asthma
আগেই বলা হয়েছে যে মধু সর্দি কাশি বা ঠাণ্ডা লাগলে দারুণ কাজ দেয়। ঠিক সেভাবে শ্বাস কষ্ট বা বুকে কফ জমে যে গলা ব্যাথা বা নাক বন্ধ হয় সেক্ষেত্রেও মধু ব্রঙ্কাইটিস বা এস্থেমার ওষুধের মত কাজ করে (২১)
১৩. দাঁত ও মুখের জন্যে মধু: Oral Health
Shutterstock
দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্যে মধু বিশেষভাবে উপকারী, যেমন দাঁতে ব্যাথা হওয়া, মাড়ি ফুলে যাওয়া, মুখের দুর্গন্ধ, ইত্যাদি। এসব সমস্যায় মধু ওষুধের মত কাজ করে। মধু ও লবঙ্গ মিশিয়ে দাঁতে ব্যবহার করলে বেশ আরাম পাওয়া যায়। অনেক টুথপেস্টে পর্যতো মধু ব্যবহার করা হয়।
১৪. ক্যান্সারের জন্যে মধু: Cancer
মধুতে থাকা ফেনোলিক উপাদান ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। মধুর সাহায্যে যেসব কোষ ক্যান্সারের সৃষ্টি করে সেগুলিকে আটকে রাখা যায় কারণ মধু হল এন্টিইনফ্লেমাটরি। ক্যান্সারের রোগ প্রতিরোধ করতেও মধু খুব উপকারী (২২)। এছাড়া মধুতে রয়েছে এন্টি প্রলিফারেটিভ উপাদান যা ক্যান্সার বিরোধী কোষগুলিকে নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচায়। তবে ক্যান্সারে আক্রান্ত মানুষদের জন্যে কাঁচা মধু না খেয়ে এক্ষেত্রে একটু গরম করে মধু খাওয়া উচিত (২৩)।
ত্বকের জন্য মধুর উপকারিতা – Skin Benefits of Honey in Bengali
ত্বকে প্রতিদিন মধু লাগালে নানারকমের উপকারিতা পাওয়া যায়। মধু দিয়ে নানারকমের প্যাক তৈরী করা যায় যা ত্বকের কালো দাগ, ছোপ বা বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। আসুন বিস্তারিতভাবে ত্বকের জন্যে মধুর উপকারিতা দেখে নেওয়া যাক:
১৫. ব্রণর জন্যে মধু: Acne/ Acne Scars
মধু ত্বকের ধুলো, ময়লা বা যেকোনো বিষাক্ত পদার্থগুলোকে শুষে নিয়ে ত্বক পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। মধু ত্বকের জন্যে এন্টিসেপ্টিকের কাজ করে ও ত্বককে নতুন করে পরিচর্যা করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন এক চামচ করে মধু ত্বকে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণর সমস্যা কমে যায়। তবে যদি আপনার মধুতে এলার্জি থাকে, তাহলে এটি লাগানোর প্রয়োজন নেই।
১৬. ত্বকের ফর্সাভাব ফিরিয়ে আনে: Skin Whitening
ত্বক পরিষ্কার করে তার ফর্সাভাব ফুটিয়ে তুলতে মধু অসাধারণ কাজ করে। সব থেকে ভালো ফল পাওয়ার জন্যে এক চামচ মধু, এক বাটি দই, এক চামচ ব্যাসন ও লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ত্বকে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এক মাসের মধ্যে সুফল দেখতে পাবেন।
১৭. বলিরেখা দূর করে: Wrinkles
মধু হল একটি প্রাকৃতিক হিউমেকটেন্ট অর্থাৎ এমন একটি পদার্থ যা ত্বকের ওপরের অংশগুলিকে সর্বদা আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। এর ফলে ত্বকের শুস্কতা দূর হয় ও শুষ্কতার ফলে যেই চুলকুনি ও বলিরেখা হয় সেগুলি দূর করে। মধুতে রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা ত্বকের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। ভাল ফল পাওয়ার জন্যে এক চামচ মধু এক টুকরো পেঁপের রস, দুধ বা দইয়ের সাথে মিশিয়ে রোজ মেখে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকে রক্ত সঞ্চালন ভাল হয় ও বলিরেখা দূর হয়।
১৮. ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে মধু: Dry Skin
Shutterstock
১ চামচ মধু এবং ২ চামচ দই মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে ৩০ মিনিট ধরে রেখে মুখ ধুয়ে নিন। এতে ত্বকের শুষ্কভাব ও আঁশ-ওঠা ভাব অনায়াসে সেরে যায়। মধুতে রয়েছে এন্টিব্যাটিরিয়াল ও এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা ত্বকের মধ্যে থেকে গভীরভাবে কাজ করে ও ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে।
১৯. ঠোঁট ফাটা দূর করতে মধু: Chapped Lips
ঠোঁটে শুধুমাত্র মধু লাগালেই ঠোঁট ফেটে যাওয়া বন্ধ করা যায়। রাতে ঘুমোনোর আগে ঠোঁটে মধু লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালে উঠে সেটি ধুয়ে নিন। এতে ঠোঁটের কোমলভাব ধীরে ধীরে ফুটে ওঠে। এমনকি ঠোঁট না ফাটলেও আপনি এটি লাগা��ে পারেন, তাতে ঠোঁটের গোলাপিভাবেও ফুটে ওঠে।
২০. ত্বক পরিষ্কার করে: Skin Cleansing
মধু ত্বকের ময়লা ও ধুলো পরিষ্কার করে তার প্রাকৃতিক তৈলাক্তভাব ফুটিয়ে ওঠে। হাফ চামচ মধু আঙুলে নিয়ে সারা মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর উষ্ণ গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি দারুণ প্রাকৃতিক টোনার ও ক্লিন্সারের কাজ করে।
চুলের জন্য মধুর উপকারিতা – Hair Benefits of Honey in Bengali
মধুতে থাকা নানারকমের পুষ্টিকর উপাদান স্বাস্থ্য ও ত্বকের পাশাপাশি চুল ও মাথার স্ক্যাল্পের নানারকমের সমস্যা দূর করতেও দারুণ কার্যকরী ভূমিকা নিয়ে থাকে। আসুন বিস্তারিতভাবে দেখে নেওয়া যাক:
২১. চুল বাড়াতে মধু: Hair Growth
চুল বাড়ানোর জন্যে মধু দারুণ কাজ দেয়। ভাল ফল পেতে হলে এক চামচ মধুর সাথে এক চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে একটু গরম করে স্ক্যাল্পে ভাল করে মালিশ করুন। প্রয়োজনে আপনি এতে ডিমের সাদা অংশও দিতে পারেন। এরপর ১৫ মিনিট রেখে একটি হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২ বার করে করলে খুব কম দিনের মধ্যেই চুলের লম্বাভাবে অনুভব করতে পারবেন।
২২. ড্যানড্রাফ দূর করতে মধু: Dandruff
Shutterstock
ড্যানড্রাফ দূর করতে মধু ওষুধের মত কাজ করে। সপ্তাহে ৩ দিন করে ১ চামচ মধু নিয়ে একটুখানি জলের সাথে মিশিয়ে মাথার স্ক্যাল্পে ভালো করে মালিশ করে ৩ ঘন্টা মত রেখে দিন। তারপর হালকা একটি শ্যাম্পু ব্যবহার করে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দু মাস এটি করার ফলে ফলাফল অবশ্যই বুঝতে পারবেন।
২৩. স্ক্যাল্প পরিষ্কার করে: Cleanses Scalp
মাথার ত্বক অর্থাৎ স্ক্যাল্পের ধুলো ময়লা পরিষ্কার করতেও মধুর জুড়ি নেই। ১ চামচ মধুর সাথে ২ চামচ জল মিশিয়ে সেটি ভালো করে স্ক্যাল্পে রোজ মালিশ করে উষ্ণ গরম জল বা শেম্পু ও কন্ডিশনার দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তবে, শুধু লাগালেই হবেনা, পাশাপাশি আপনাকে মধু খাওয়ারও অভ্যেস করতে হবে।
মধুর ব্যবহার – How to Use Honey in Bengali
মধুর এতখানি উপকারিতা পেতে হলে প্রতিদিন মধু ব্যবহার করুন। বাজারে বা সুপার মার্কেটে সহজেই আপনি মধু কিনতে পারবেন। তবে একটা কথা মাথায় রাখবেন যে মধুর শিশি কিন্তু কখনোই ফ্রিজে রাখা উচিত না। এতে মধুর গুনাগুন নষ্ট হতে শুরু করে। শুকনো, ঠাণ্ডা জায়গায় সূর্যের আলো থেকে দূরে এটি সংরক্ষণ করুন।
মধু আপনি এক চামচ করে শুধুও খেতে পারেন অথবা নিচের উপায়গুলি অনুসরণ করেও খেতে পারেন:
ফল অথবা সবজির স্যালাড মধু মিশিয়ে খেতে খুব ভালো লাগে।
চা অথবা কফিতে চিনি ব্যবহার না করে মধু ব্যবহার করে পান করতে পারেন।
দুধ পান করার আগে তার মধ্যে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। বিশেষ করে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এটি পান করলে দারুণ স্বাস্থ্যকর উপকারিতা পাওয়া যায়।
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস উষ্ণ গরম জলে এক চামচ মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে পারেন।
মধু, তুলসী পাতা ও আম একসাথে পেস্ট করে জলে গুলে শরবত করে পান করতে পারেন।
আরেকটি স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে আদার রস, লেবুর রস ও মধু জলে মিশিয়ে পান করলে দারুণ শারীরিক উপকারিতা পাবেন।
মধুর অপকারিতা – Side Effects of Honey in Bengali
Shutterstock
মধু যদিও শরীরের জন্যে দারুণ উপকারী ও প্রয়োজনীয়, তবুও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর কিছু ��ার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অর্থাৎ অপকারিতাও রয়েছে।
১. এলার্জি
যেসব মানুষের শরীর সেলেরি বা মৌমাছির দ্বারা পরাগিত করা খাদ্যের প্রতি এলার্জির ধাঁচ রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে মধু খেলেও এলার্জি হতে পারে। তাই তাদের মধু খাওয়া ঠিক না। এই অবস্থায় মধু খেলে গলায় ব্যাথা, ঠোঁট ফুলে যাওয়া, শ্বাস কষ্ট, গলার স্বর পাল্টে যাওয়া, ইত্যাদি হতে পারে।
২. গর্ভাবস্থা ও স্তন্যপানের জন্যে ঠিক না
যদিও এই বিষয়ে খুব একটা প্রমাণ পাওয়া যায়নি, তবুও কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে যে গর্ভাবস্থায় বা যারা স্তন্যপান করান তাদের ক্ষেত্রে মধুর অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়। মধু তাদের জন্যে ক্ষতিকর হতে পারে।
৩. অন্যান্য অপকারিতা
মধু খাওয়ার ফলে অনেকের হার্ট বিটের সমস্যা, চোখে আবছাভাব, সারাদিন ঘুম-ঘুম ভাব, ডায়রিয়া, ক্লান্তিভাব, জ্বর, ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। এছাড়া মহিলাদের ক্ষেত্রে মধু অনেক সময় অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণ হতে পারে।
তবে যাই হোক না কেন, আমরা সকলেই মধু খেতে খুবই ভালোবাসি। এছাড়া, খুব কম ক্ষেত্রেই এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। বরং, মধুর উপকারিতা কোনোভাবেই অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই আজ থেকে নিজের প্রতিদিনের জীবনে মধু যোগ করুন ও এর উপকারিতা ভোগ করুন।
আমাদের এই পোস্ট ভাল লেগে থাকলে অবশ্যই জানান আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে।
The following two tabs change content below.
Latest posts by StyleCraze (see all)
মধুর উপকারিতা, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর দিক – Honey Benefits, Uses and Side Effects in Bengali – October 16, 2019
গোল মরিচের উপকারিতা, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর দিক – Black Pepper Benefits, Uses and Side Effects in Bengali – October 16, 2019
ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ এবং কমানোর উপায় – Diabetes Symptoms and Home Remedies in Bengali – October 16, 2019
জ্বর কমানোর উপায় : জ্বরের কারণ, লক্ষণ ও ঘরোয়া উপায়: Fever Home Remedies in Bengali – August 2, 2019
রসুনের উপকারিতা, ব্যবহার এবং অপকারিতা – Garlic (Lahsun) Benefits and Side Effects in Bengali – August 2, 2019
StyleCraze
Source: https://www.stylecraze.com/bengali/modhur-upokarita-byabohaar-khotikor-dik-in-bengali/
0 notes
Photo

ঘরে বসেই করুণ শীতে ফাটা ত্বকের পরিচর্যা! দেখতে দেখতে শীত এসে গেল। শীত ত্বকের ওপর বিশেষ প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। পরিচর্চা না নিলে ত্বক ফেটে যায়। ত্বকের এ সমস্যা জেরোসিস নামেও পরিচিত। এটি এমন এক ত্বকের অবস্থা, যা ত্বকের বাইরের স্তরে আর্দ্রতার অভাব ঘটায়। সঠিক ব্যবস্থা না নিলে শুষ্ক ত্বকে ফাটল, সাদা দাগ ও সংক্রমণ দেখা যায়। চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, শীতকালে ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় সাধারণত গরম পানিতে গোসল করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে। শুষ্ক ত্বক আর্দ্র রাখা অত্যন্ত গুরুত্ব��ূর্ণ। সেজন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন না হয়ে ঘরে বসেই নিতে পারেন আপনার শুষ্ক ত্বকের চিকিৎসা। ১. নারিকেল তেল নারিকেল তেলের রয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্য গুণ। শুষ্ক ত্বকে যা পেট্রোলিয়াম জেলি হিসেবে নিরাপদ ও কার্যকর। এই তেল উল্লেখযোগ্যভাবে ত্বকের হাইড্রেশন উন্নত করে এবং ত্বকে লিপিডের (চর্বি) সংখ্যা বৃদ্ধি করে। ২. দুধ শুষ্ক ত্বকের বিরক্তিকর দিক হল- চুলকানি। ত্বক এমন চুলকালে এবং ত্বকে সাদা দাগ দেখলে ঠাণ্ডা দুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে কাঁচা দুধ একটি পরিষ্কার কাপড়ে ভিজিয়ে নিয়ে তা ত্বকে পাঁচ থেকে ১০ মিনিট ত্বকে প্রয়োগ করলে ভালো ফল মিলবে। কেননা দুধের ল্যাকটিক অ্যাসিড শুষ্ক ত্বকের জন্য বিস্ময়করভাবে কাজ করে। ৩. দই ত্বকে দই প্রয়োগ করলে মুখের ত্বকে ময়শ্চারাইজারের পরিমাণ ঠিক থাকে এবং ব্রেকআউটের বিরুদ্ধেও তা লড়াই করতে পারে। এ ছাড়া দই মুখের ত্বককে একটি মসৃণ টেক্সচার দেয়। ত্বকে সাদা দই মেখে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে তা কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিলে ত্বকের শুষ্কতা হ্রাস পাবে। এ কাজটি সপ্তাহে কয়েকবার করলে শীতেও ত্বক থাকবে প্রাণবন্ত। ৪. মধু শুষ্ক ত্বকের জন্য আরেকটি ঘরোয়া প্রতিকার হল মধু। মধু খুবই ময়শ্চারাইজিং এবং শুষ্কতা কমিয়ে ত্বক নরম করতে সাহায্য করবে। মধুতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিনের প্রাচুর্যতা। এতে অ্যান্টিমাইকোবিয়াল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। ফেস মাস্ক হিসেবে কাঁচামধু প্রয়োগ করা অত্যন্ত উপকারী। ৫. ওটমিলে গোসল ওটমিল এমন এক প্রাকৃতিক উপাদান, যা শুষ্ক ত্বকের চিকিৎসায় উপকারী। বাজরে কৌটায় ওটমিল গুঁড়ো বা ওটমিলযুক্ত ক্রিম পাওয়া যায়। গোসলের পানিতে গুঁড়ো ওটমিল মিশিয়ে দিলে বা ওটমিলযুক্ত ক্রিম ব্যবহার করলে শুষ্ক ত্বকের উপশমে সাহায্য করতে পারে। বাজারে না পাওয়া গেলে ঘরে বসেই কাঁচাদুধ এবং ওট মিশিয়ে প্যাকও বানানো যায়।
0 notes
Text
যে ৬টি খাবার নষ্ট করে দেয় ত্বকের সৌন্দর্য
ত্বক সুন্দর রাখার জন্য তো আমরা কত কি করি। সারাদিনের বেশ খানিকটা সময় চলে যায় ত্বকের পরিচর্যা করতে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে কিছু খাবার আছে যেগুলো ত্বকের জন্য ক্ষতিকর? খাবারের প্রভাব ত্বকের উপর বেশ ভালো ভাবেই পরে।
তাই আপনি কি ধরনের খাবার খাচ্ছেন তার উপরই অনেকখানি নির্ভর করে আপনার ত্বকের ধরণ ও স্বাস্থ্য। জেনে নিন ত্বকের জন্য ক্ষতিকর খাবার গুলোর তালিকা।
দুধ: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে দুধ খেলে ব্রণের উপদ্রব বাড়ে। এর একটি কারণ হতে পারে দুধের প্রাকৃতিক গ্রোথ হরমোন। বেশিরভাগ দুধই গর্ভবতী গরুর থেকে নেয়া হয় এবং তাতে প্রাকৃতিক গ্রোথ হরমোনের উপস্থিতি পাওয়া যায় যা ব্রণ সৃষ্টি করে।
কেবল মাত্র দই ছাড়া দুধ ও দুগ্ধজাত যে কোনো খাবারেই ব্রণের উপদ্রব বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। গবেষকরা যারা নিয়মিত দুধ খায় তাদেরকে দুধের বদলে দই খেতে দিয়ে দেখছেন তাদের ব্রণের উপদ্রব ৮০% পর্যন্ত কমে গিয়েছে। তাই দুধের বদলে দই খ��ন কারণ দুধের প্রায় সব পুষ্টিগুণ দইয়ে বিদ্যমান।
এই বিষয়গুলোর উপর ভিডিও বা স্বাস্থ্য বিষয়ক ভিডিও দেখতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি ঠিকানা: – YouTube.com/HealthDoctorBD
কোমল পানীয়: সুন্দর ত্বকের জন্য রক্তের চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত থাকা প্রয়োজন। মিষ্টি জাতীয় খাবার বিশেষ করে কোমল পানীয় বেশি খেলে ত্বকের স্বাস্থ্যজ্জ্বল ভাব কমে যায়।
মাঝারী আকারের এক গ্লাস কোমল পানীয়তে ৫৬ গ্রাম চিনি থাকে। তাই নিয়মিত কোমল পানীয় খেলে ব্রণের যন্ত্রণা বাড়ে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়। ত্বকে খুব তাড়াতাড়ি বয়সের ছাপ ফেলে দেয় কোমল পানীয়।
অতিরিক্ত লবণ: অনেকেরই খাবারের সাথে কাঁচা লবণ খাওয়ার অভ্যাস আছে। কেউ কেউ আবার তরকারীতেও বেশি লবণ খেয়ে থাকেন। অতিরিক্ত লবণ খেলে ত্বকে ফোলা ভাব আসে। ফলে মুখ ফোলা ফোলা লাগে এবং চেহারায় ক্লান্তির ছাপ পড়ে। তাই বেশি লবণাক্ত খাবার ও ভাতের সাথে অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অভ্যাস পরিত্যাগ করা উচিত।
অতিরিক্ত ক্যাফেইন: প্রতিদিন দুই থেকে তিন কাপ চা খাওয়া যায়। কিন্তু এর থেকে বেশি চা কিংবা কফি খেলে ত্বকের ক্ষতির হয়। অতিরিক্ত ক্যাফেইন শরীরে কর্টিসলের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় যা খুব সহজেই বুড়িয়ে ফেলে ত্বক।
এছাড়াও এটি ত্বককে পাতলা করে ফেলে এবং সহজেই ভাজ ফেলে দেয়। এছাড়াও অতিরিক্ত ক্যাফেইন ত্বকে পানিশূন্যতার সৃষ্টি করে যা ত্বকে বলিরেখা ফেলে। তাই ত্বকে সজীবতা ধরে রাখতে চাইলে অতিরিক্ত চা কফি খাওয়া পরিত্যাগ করা উচিত।
ভাজা পোড়া খাবার: অতিরিক্ত গরম তেলে কড়া করে ভাজা পোড়া খাবার ত্বকের জন্য খুবই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত গরম তেলে খাবার ভাজলে হাইড্রোজেনাটেড ফ্যাট উৎপন্ন হয় যা ফ্যাটি এসিডের অক্সিডেসন ঘটায় এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (ভিটামিন ই, ওমেগা ফ্যাট ৩) ধ্বংস করে। ফলে ত্বকের সজীবতা হারিয়ে যায় এবং অনেক ক্ষেত্রে ব্রণের উপদ্রব হয়।
লাল মাংস: গরু কিংবা খাসীর মাংস ভালোবাসেন যারা তাদের জন্য দুঃসংবাদ হলো অতিরিক্ত লাল মাংস খেলে ত্বকে বিরূপ প্রভাব পরে। লাল মাংসে আছে স্যাচুরেটেড ফ্যাট যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে এবং ত্বকের সৌন্দর্য কমিয়ে দে���।
The post যে ৬টি খাবার নষ্ট করে দেয় ত্বকের সৌন্দর্য appeared first on Health Doctor BD.
Continue reading যে ৬টি খাবার নষ্ট করে দেয় ত্বকের সৌন্দর্য at Natural Ayurveda LTD.
from যে ৬টি খাবার নষ্ট করে দেয় ত্বকের সৌন্দর্য
0 notes
Text
ছেলেদের ত্বক পরিচর্যা
এসএন রনি : ত্বকের যত্নে ছেলেরাও এখন অনেকটাই সচেতন। তবে বাইরে বের হলে রোদের তাপে এ সময় ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। ত্বক সুন্দর রাখতে কেমিক্যালের চেয়ে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা ভালো। কেননা কেমিক্যাল ব্যবহারে ত্বকের কোমলতা ও উজ্জ্বলতা কমে যেতে পারে। মুখ ও গলায় আলু, পাতিলেবুর রস, কচি শশার রস ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়। আলু পানিতে ধুয়ে পাতলা করে কেটে মুখ ও গলায় ১০ মিনিট ঘষতে হবে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে…
View On WordPress
0 notes
Photo

টি-ব্যাগের অসাধারণ ১২টি ব্যবহার নাফিসা রহমান ঐশী।। গরম পানিতে টি-ব্যাগটি ভিজিয়ে নেয়ার পর কোনো সবাই ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। কিন্তু ভাবতেই পারবেন না এই ব্যবহৃত টি-ব্যাগ দিয়ে কী ��সাধারণ কাজ হয়! নিচের এই ১২টি ব্যবহার পড়ুন। টি-ব্যাগটি ছুঁড়ে ফেলার আগে অন্তত একবার ভাবতে বাধ্য হবেন। ১. মুখের ঘা মুখে সাদা এক ধরনের ঘা হয়। এটা সাধারণত অ্যালার্জি বা পুষ্টির অভাবে হয়। টি-ব্যাগ দিয়ে এই সমস্যার সমাধাণ সম্ভব। চা’র মধ্যে থাকা ট্যানিক অ্যাসিড যা রক্তনালিকার সঙ্কোচক এবং প্রদাহ প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। ২. কালশিরে দাগ দূর করা ও রক্তপাত বন্ধ করা টি-ব্যাগের ট্যানিক অ্যাসিড এবং ক্যাফেইন ছোটখাট কাটাছেড়া এবং আঘাতে সাড়াতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে। ৩. চোখের সৌন্দর্য নানা কারণেই চোখের নিচে কালোদাগ পড়ে। এটি চোখের নিচের ত্বক বিবর্ণ হলে অথবা রক্ত সরবরাহ হঠাৎ করে বেড়ে গেলে এমন দাগ দেখা যায়। এমন হলে টেবিলে পেছন দিকে হেলে বসে পড়ুন। এবার টি-ব্যাগ ভিজিয়ে চোখের উপর কয়েক মিনিট রাখুন। ৪. রোদে পোড়া ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর হবে নিমেষেই। টি-ব্যাগ থেকে কিছু চা বের করে পানিতে ভিজিয়ে হালকা করে পোড়া অংশে ঘষে দিন। ৫. ছেঁড়া ত্বক সারানো খালি হাতে মুষ্ঠিযুদ্ধ বা অন্যান্য কাজ করতে গিয়ে ত্বক ছিড়ে যেতে পারে বা জড়ে যায়। টি-ব্যাগ এর সহজ সমাধান। টি-ব্যাগ গরম পানি ভিজিয়ে নেয়ার পর যে লাল পানিটা বের হবে সেটি ত্বকের এ ধরনের আঘাত সারাতে চমৎকার কাজ দেয়। ৬. রেফ্রিজারেটর পরিষ্কার করতে দুর্গন্ধ দূর করতে টি-ব্যাগ খুব কাজ দেয়। যেকোনো ধরনের দুর্গন্ধ শোষণ করতে পারে এটি। রেফ্রিজারেটরে গন্ধ হলে ব্যবহৃত টি-ব্যাগ রেখে দিন। আর ফ্রিজের অনাকাঙ্ক্ষিত আর্দ্রতা দূর করতে ব্যবহার করুন একটি শুকনো টি-ব্যাগ। ৭. ছাদের বাগান পরিচর্যা গাছের পুষ্টি জোগান দিতেও ব্যবহার করতে পারেন টি-ব্যাগ। চায়ের ট্যানিক অ্যাসিড এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক পলিফেনল গাছের দ্রুত বৃষ্টি ত্বরান্বিত করে। ৮. বাসার পরিষ্কার হিসেবে তেল চর্বি দূর করতে ব্যবহার করতে পারেন চা। মুখ দেখার আয়না, টেবিল, ফার্নিচার এমনকি আপনার মুখ থেকে তেলতেলে ভাব দূর করতেও ব্যবহার করতে পারেন টি-ব্যাগ। ৯. থালা বাসনে জং ধরবে না চায়ের মধ্��ে থাকা ট্যানিন আপনার ধাতব বাসনকোসনে মরিচা ধরা প্রতিরোধ করবে। এই রাসায়নিকটি ধাতুর অক্সাইড তৈরি হওয়া বিলম্বিত করে। ১০. কাঠের আসবাবপত্রের আঁচড় দূর করতে চাকে বলা হয় প্রাকৃতিক রঙ। কাঠের আসবাবপত্রের গায়ে আঁচড় লাগলে একটি টি-ব্যাগ থেকে চা ঘষে দিন দাগ মিলিয়ে যাবে। এই কাজটি করতে পারেন চুলের যত্নে। শ্যাম্পু করার পর চায়ের পেস্ট মাখলে চুলের অনাকাঙ্ক্ষিত রঙ, আর্দ্রতা দূর হবে একই সঙ্গে চুল ধূসর হয়ে যাওয়া রোধ হবে। ১১. কম্পোস্টকে আরো সমৃদ্ধ করুন চায়ের পলিফেনল এবং ফাইটোকেমিক্যাল দারুণ কম্পোস্ট হিসেবে কাজ করে। চা গাছের চারার দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়তা ��রে। ১২. শক্ত মাংস নরম করতে মাংস ম্যারিনেট করতে অনেক সময় লাগে। এ কাজটি চা দিয়েও করতে পারেন। চার মধ্যে থাকা ট্যানিন মাংসপেশীগুলো ছিঁড়ে ফেলে ফলে যেকোনো শক্ত মাংস সহজে কাটা যায়, দ্রুত ম্যারিনেটও হয়।
0 notes
Photo
বিনা ওষুধে আরোগ্য লাভ অনেক রোগের জন্য কোন ওষুধের প্রয়োজন হয়না। রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য যথেষ্ঠ প্রতিরোধক শক্তি আমাদের আছে। এই প্রাকৃতিক প্রতিরোধক ক্ষমতা সুস্বাস্থ্যের জন্য ওষুধের চেয়ে বেশি ভূমিকা রাখে। সাধারণত সর্দি-জ্বর ও ইনফ্লয়েঞ্জাসহ অনেক অসুখই আপনা আপনি ভাল হয়ে যায়। এসব রোগগুলো থেকে বাচতে হলে দরকার বিশ্রাম, পরিচ্ছন্নতা ও খাদ্য। জীবাণু গঠিত বিভিন্ন গুরুত রোগের ক্ষেত্রে ওষুধ লাগে। কিন্তু বহু রোগের ক্ষেত্রে চিকিৎসক শরীরকে সাহায্য করার জন্য কিছু মেডিসিন লিখেন। ডাক্তারা একে সান্তনামূলক ওষুধ বলে থাকেন। শরীর নিজেই অনেক ব্যাধিকে হটিয়ে দেয়। এরজন্য পরিচ্ছন্নতা, বিশ্রাম এবং পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। স্বাস্থ্য পরিচর্যা কখনও ওষুধের ব্যবহারের উপর নির্ভরশীল নয়। আপনি যদি কখনও এমন পরিস্থিতিতে পরেন যেখানে আধুনিক চিকিৎসা পাচ্ছেন না তবে ঘাবড়াবার কিছু নেই। যদি আপনি জানেন সুস্থ্য থাকার উপায়। নিজেই নিজেকে চিকিৎসা করতে পারবেন। শুধু পানির সঠিক ব্যবহারে সারে বহু রোগ: মানুষ ওষুধ ছাড়া বাচতে পারে কিন্তু, পানি ছাড়া বাচতে পারেনা। প্রকৃত পক্ষে মানুষের শরীরের বেশিরভাগ পানি। মানুষ যদি পানির সঠিক ব্যবহার করেন রোগ ও মৃত্যুর হার বিশেষ করে শিশু মৃত্যুহার অনেক কমে যেতো। যেমন, ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানার চিকিৎসা ও প্রতিরোধে পানির সঠিক ব্যবহার খুব গুরুত্বপূর্ণ। দূষিত পানি পান করার ফলে পাতলা পায়খানা হয়। পান করার এবং খাবার তৈরি করার জন্য পানি ফুটিয়ে ব্যবহার করলে ডায়রিয়া থেকে রেহাই পাওয়া যায়। শিশুদের খাবারের পাত্র নিরাপদ পানি দিয়ে ধুয়ে ব্যবহার করা উচিত। খাবারের আগে, খাবার তৈরির আগে ও প্রাকৃতিক কর্ম সারার পর, অবশ্যই সাবান বা ডেটল দিয়ে ধুয়ে নেওয়া উচিত। শুধু, বাংলাদেশের হোটেল,রেস্টুরেন্ট ও খাবার তৈরির প্রতিষ্ঠানকে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা শেখানো গেলে দেশ থেকে অর্ধেক রোগ চলে যাবে গ্যারান্টি। আমরা কি ভয়ংকর অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, খাবার সংরক্ষণ ও পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে এতো অজ্ঞ লোক দিয় হোটেল রেস্টোরেন্ট বা খাবার তৈরির প্রতিষ্ঠান চলে ভাবতেও অবাক লাগে। সালাত যেখানে কাটা হয়, সালাত যেখানে রাখা হয়, খাবার যেভাবে থাকে হোটেলে সত্যিই সৃষ্টিকর্তার কৃপা না থাকলে মানুষের মড়ক লাগা ছাড়া উপায় ছিলোনা। এসব খাবার খেয়েই আমাদের প্রতিরোধ শক্তিকে রীতিমত ব্যস্ত থাকতে হয়। শিশুদের পাতলা পায়খানা হলে শরীর থেকে পানি বের হয়ে যায়, পানি শূন্য হয়ে শিশু মারা যায়। পাতলা পায়খানায় আক্রান্ত শিশুকে লবণ, গুড়ের শরবত পর্যাপ্ত খা��য়ালে পানির ও প্রয়োজনীয় বডিইলেক্ট্রোলাইটের অভাব পূরণ হয়। এ ক্ষেত্রে ওষুধের চেয়ে শরবত বেশি কার্যকর। পানি যেখানে ওষুধের চেয়ে উত্তম: নিউমোনিয়া ছাড়া, বহু অসুখে পানিই উত্তম ওষুধ লাগেনা। ১. ক্ষতে সংক্রমণ: ক্ষতে সংক্রমণ হলে ডেটল ও পানি দিয়ে ক্ষতস্থান ধুয়ে ফেলুন। ২. চর্মরোগ: নিয়মিত গোসল ও মাঝে মাঝে পানি গরম করে একটু লবণ মিশিয়ে গোসল করা। ৩. পাতলা পায়খানা ও কৃমি, অন্ত্রের প্রদাহ: পানি ফুটিয়ে খাওয়া ও হাত ধুয়ে খাবার গ্রহণ। ৪.জ্বর: প্রচুর পানি পান করুন, তাপ নিয়ন্ত্রণে আসবে। ৫. প্রচণ্ড জ্বরে: বেশিতাপ বাড়লে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে শরীর বার বার মুছে দেওয়া। ৬. মুত্রতন্ত্রের হালকা সংক্রমণ: নারীদের এগুলো প্রায়ই দেখা দেয়। এক্ষেত্রে প্রচুর পানি পান ও সংক্রমিত এলাকা শুস্ক ও পরিস্কার রাখা। ৭. কাশি, হাপানি, ব্রঙ্কাইটিস, হুপিং কাশি: প্রচুর পানীয় পান করুন, গরম পানির ভাপ নিন। ৮. গলাব্যাথা, কণ্ঠের বিকৃতি: গরম লবণ জলে গার্গল করা। ৯. দাদ, চুলকানি, ফুসকুরি: নিমপাতার লবণ গরম জল দিয়ে ঘষে গোসল করা। ১০. সংক্রমণযুক্ত ফোড়া: গরম পানির সেক। ১১. মাংসপেশি ও হাড়ের জোড়া শক্ত বা স্টিফনেস হলে গরম পানির সেক উত্তম। ১২. চামড়া চুলকানো, জ্বালা-পোড়া বা কষ ঝরলে: ঠাণ্ডা পানির সেক। ১৩. সামান্য পুড়ে গেলে: ঠাণ্ডা পানিতে পুড়ে যাওয়া অঙ্গ চুবিয়ে রাখা। ১৪. অ্যাসিড লাগলে: প্রচুর পানি ঢালা এতে, জ্বালা কমবে। ১৫. গলায় ঘা বা টনসিল: লবণ ও গরম পানির গড়গড়া। ১৬. নাকবন্ধ হলে: লবণ মিশানো পানি নিয়ে নাকে টানার চেষ্টা করা। ১৭. কোষ্ঠকাঠিন্য, শক্তমল: প্রচুর পানি খাবেন ওষুধের চেয়ে বেশি কাজ হবে। ১৮. ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে যথেষ্ট পানি পান করা উচিত। ক্ষুধামান্দ্য ও অন্যান্য হজমের সমস্যায়ও পানির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। শরীরের বিষাক্ত পদার্থ ছেকে নেয় কিডনি। পর্যাপ্ত পানি পানে কিডনি ভাল থাকে। পানি বহু কিডনি রোগ থেকে মুক্তি দেয়। শরীরের জলীয় অংশ তাপ চাপ নিয়ন্ত্রণ করে। খিটখিটে মেজাজ দূর করে। পানি তাই অমূল্য। শুধু পানি দিয়ে চিকিৎসা পদ্ধতি হাইড্রোপ্যাথি চালু আছে বিভিন্ন দেশে। নিরাপদ পানি খান, সুস্থ্য থাকুন। পানি পান নিয়ন্ত্রণের জন্য আমাদের মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস অংশে রয়েছে থার্স্ট সেন্টার বা পিপাসাকেন্দ্র। (সজীব সাদিক: বিএএমএস-ঢাবি)
0 notes
Photo

New Post has been published on https://paathok.news/77873
যে কারণে মেইকআপ অবস্থায় ঘুমানো উচিত না
.
আলসেমি বা অজ্ঞতার কারণে ত্বকের মেইকআপ ঠিক মতো না তুলে ঘুমিয়ে পড়েন অনেকেই। এতে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
ত্বক পরিচর্যা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হল।
মেইকআপ প্রতিবন্ধকের কাজ করে: ভারী মেইকআপ নিয়ে ঘুমানো মোটেও ভালো সিদ্ধান্ত নয়। এতে ত্বক ঠিক মতো শ্বাস নিতে পারেনা। যা ত্বকে অস্বস্তি সৃষ্টি করে।
সংক্রমণের আশঙ্কা: রাতে কোনো রকমের মেইকআপ মেখেই ঘুমানো উচিত না এবং এর মধ্যে ফাউন্ডেশন সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে। এটা সাধারণত তেল নির্ভর এবং ঘন হয়ে থাকে। তাই ঘুমানোর আগে ঠিক মতো মেইকআপ তোলা না হলে তা ত্বকে ব্রণ ও ব্ল্যাক হেডস সৃষ্টি করে।
ঠোঁট ফাটা: চোখে মাস্কারা লাগিয়ে ঘুমালে সম্পূর্ণ চোখেই অস্বস্তি হয়। একইভাবে ঠোঁটে লিপস্টিক মেখে ঘুমালে তা ঠোঁটের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা শুষে নেয় এবং ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যায়।
ত্বক শ্বাস নিতে পারে না: মোটা স্তরের মেইকআপ লাগিয়ে ঘুমালে ত্বকে তেল ও ময়লা জমে থাকে। এই অবস্থায় ঘুমালে ত্বক ঠিক মতো শ্বাস নিতে পারে না। ফলে ত্বকে ছোপ ও বলিরেখা দেখা দেয়।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/72965
বর্ষাকালীন ১০টি অতি প্রয়োজনীয় চুলের যত্ন
.
আমাদের দেশে এখন বর্ষাকাল চলছে, এই সময়টায় আবহাওয়া অনেক আদ্র। এই সময় প্রায় বৃষ্টি হচ্ছে, তার পাশাপাশি একটা ভ্যাপসা আবহাওয়া বিরাজ করছে। এই সময়টায় অনেকেরই চুল পড়া সমস্যা দেখা দিচ্ছে, চুল রুক্ষও হয়ে যাচ্ছে। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য চাই কিছু নিয়মিত চুলের পরিচর্যা। আজকের লেখায় বর্ষাকালীন চুলের যত্নে ১০ টি অতি প্রয়োজনীয় পরিচর্যার কথা বলব যা খুব সহজেই করতে পারবেন।
(১) চুল সবসময় শুকনো রাখা
বৃষ্টির দিনে ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায়, ভিজে গেলে প্রথমেই চুলটা ভালো করে মুছে শুকিয়ে নিবেন। বৃষ্টির পানিতে এসিড থাকে ফলে চুল ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সম্ভবনা থাকে, তাই যত দ্রুত শুকিয়ে নেয়া ভালো। এতে চুলের যেমন কম ক্ষতি হবে, তেমনি ঠাণ্ডার লাগার হাত থেকেও রেহাই পাবেন।
(২) তেল ম্যাসাজ
বিশ্বাস করুন, তেল দিয়ে সপ্তাহে ২/৩ বার হালকা ম্যাসাজ আপনাকে যেমন আরাম দিবে তেমন বর্ষার আদ্রতায় চুলগুলোকে ঝলমলে করে তুলবে। তবে খেয়াল রাখবেন, খুব বেশি তেল যেন দেয়া না হয়, এতে তেল দূর করার জন্য বেশি শ্যাম্পু ব্যবহারে চুল রুক্ষ হয়ে যাবে।
(৩) সপ্তাহে ২/৩ বার শ্যাম্পু
আগেরদিন রাতে তেল ম্যাসাজ করে পরদিন শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে। অথবা সেই পুরনো নিয়ম, শ্যাম্পু করার ৩০ মিনিট আগে তেল মালিশ করে নিতে হবে। বর্ষার দিনে মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যাবহার করলে ভালো, তবে ডিপ ক্লিঞ্জিং হতে হবে।
(৪) কন্ডিশনার ব্যবহার
শ্যাম্পু করার পরে অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। কন্ডিশনার চুলের গোঁড়া বা মাথা স্কাল্পে না লাগানোই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয় কন্ডিশনার লাগিয়ে মিনিট ৫ অপেক্ষা করে, মোটা দাতের চিরুনি দিয়ে চুলটা আঁচড়িয়ে নেয়া। এরপর ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
(৫) চুল শক্ত করে না বাঁধা
বৃষ্টির দিনে যদি চুল খুব শক্ত করে বেঁধে বাইরে গেলে, সেটা ভিজে গেলে বাসায় না পর্যন্ত আপনার চুলে পানি জমে ভ্যাপসা হয়ে যাবে। তাই সবচেয়ে ভালো হয় হালকা করে পনিটেইল বা খোঁপা করে ক্লিপ লাগানো।
(৬) ভালো চিরুনি ব্যবহার করুন
চুল শুকিয়ে গেলে ভালো একটা চিরুনি দিয়ে ভালোভাবে আঁচড়িয়ে নিতে হবে। দিনে অন্তত একবার ভালোভাবে চুল আঁচড়ানো খুব জরুরী। এর ফলে মাথার স্কাল্পেরও ব্যায়াম হয়, চুলের জট থাকলে তা দূর হয়।
(৭) সঠিক খাদ্যাভ্যাস
এতক্ষণ যা যা বললাম তা সবই চুলের বাহ্যিক পরিচর্যা। আমাদের খাদ্যাভ্যাসও ��্বক- চুলের সমস্যার কারণ হতে পারে। তাই সুষম খাবার ও বেশি করে পানি খেতে হবে। ভাজা-পোড়া ও অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো।
(৮) ছাতা সাথে রাখুন বর্ষাকালে
কখন বৃষ্টি নামে তা বোঝা দায়, তাই সাথে সবসময় ছাতা, রেইন-কোট রাখুন। এতে হুটহাট ভিজে যাওয়া থেকে বেচে যাবেন।
(৯) চুল ছোট করার উপযুক্ত সময়
যদি চুল ছোট করে কাটতে চান, তবে এটাই উপযুক্ত সময়। চুলে দিতে পারেন সুন্দর কোন কাট।
(১০) প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার
চুলের যত্নে এ সময় ক্যামিকেলযুক্ত শ্যাম্পু না ব্যবহার করে প্রাকৃতিক উপাদান যেমনঃ রিঠা ব্যবহার করতে পারেন।
ধন্যবাদ সবাইকে !
0 notes
Photo

জেনে নিন, ত্বকের উজ্জ্বলতায় ডিমের সাদা অংশের ৭ কার্যকরী ফেসপ্যাকের ব্যাবহার প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে ত্বকের পরিচর্যা করলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাওযার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের বয়স কমে চোখে পড়ার মতো। শুধু তাই নয়, একাধিক ত্বকের রোগের প্রকোপও হ্রাস পায়। এমনই একটি উপকারি প্রাকৃতিক উপাদান হল ডিমের সাদা অংশ। এতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা নানাভাবে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। আসুন জেনে নেওয়া যাক ডিমের সাদা অংশ নিয়ে কীভাবে ফেস প্যাক বানাতে হয়: 1. ডিমের সাদা অংশ এবং গাজরের রস সবেমাত্র বানানো গাজরের রসের সঙ্গে পরিমাণ মতো ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে বানিয়ে ফেলুন একটা পেস্ট। তারপর সেটি পুরু করে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। যখন দেখবেন ফেস মাস্কটা শুকিয়ে গেছে, তখন গরম জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। প্রসঙ্গত, সপ্তাহে মাত্র একবার এই পেস্টটি মুখে লাগালেই দেখবেন আপনার ত্বক ফর্সা হতে শুরু করেছে। ২. ডিমের সাদা অংশ এবং ওটমিল ১ চামচ ওটমিলের সঙ্গে একটা ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে নিন। তারপর মিশ্রনটি ধীরে ধীরে মুখে লাগিয়ে কিছু সময় রেখে দিন। সময় হয়ে গেলে হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এবার অল্প করে ময়েসচারাইজার নিয়ে ভাল করে মুখটা মাসাজ করুন। 3. দই এবং ডিমের সাদা অংশ একটা ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে ১ চামচ দই মিশিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্ট মুখে লাগিয়ে ফেলুন। কিছু সময় রেখে ঠান্ডা জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন এই পদ্ধতির সাহায্যে নিলে ত্বক নরম হয়, সেই সঙ্গে ঔজ্জ্বলতাও বাড়ে। 4.ময়দা এবং ডিমের সাদা অংশ ১ চামচ ময়দার সঙ্গে একটা ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে নিন। যখন দেখবেন উপকরণ দুটি ভাল করে মিশে গেছে, তখন মিশ্রনটি সারা মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। সময় হয়ে গেলে ভাল করে মুখটা ধুয়ে নিন। প্রসঙ্গত, সপ্তাহে একবারের বেশি এই ফেস প্যাকটি মুখে লাগাবেন না যেন! 5. মুলতানি মাটি এবং ডিমের সাদা অংশ একটা ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে ১ চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে তৈরি করতে হবে এই ফেস মাস্কটি। এটি কম করে ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে। প্রসঙ্গত, সপ্তাহে একবার এই ফেস প্যাকটি মুখে লাগালেই দেখবেন সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে চোখে পরার মতো। 6. অ্যাপেল সিডার ভিনিগার এবং ডিমের সাদা অংশ এক্ষেত্রে প্রয়োজন পড়বে ১ চামচ ভিনিগার এবং একটা ডিমের সাদা অংশের। দুটি উপকরণ ভাল করে মিশিয়ে একটা মিশ্রন বানিয়ে ফেলুন। তারপর সেটি সারা মুখে লাগিয়ে কিছু সময় রেখে দিন। যখন দেখবেন পেস্টটা শুকিয়ে গেছে তখন হালকা গরম জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। 7. লেবুর রস এবং ডিমের সাদা অংশ ১ চামচ লেবুর রসের সঙ্গে পরিমাণ মতো ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে নিন। তারপর মিশ্রনটি মুখে লাগিয়ে ��াল করে মাসাজ করুন। সপ্তাহে একবার এটি মুখে লাগাল���ই দেখবেন উপকার পেতে শুরু করেছেন।
0 notes