#নবাব সলিমুল্লাহ
Explore tagged Tumblr posts
Text
বাংলার অশিক্ষিত, মূর্খ মুসলমানদের আলোর দিশারী যে নবাব
নবাব সুলিমুল্লাহ, তাঁর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। পিতা নবাব আহসান উল্লাহ। দাদা নবাব খাজা আব্দুল গনি। জমিদার পরিবার হিসেবে পূর্ববঙ্গে এই পরিবারের নাম ছিল অগ্রগণ্য। ‘নবাবেরা ছিলেন ধর্মভীরু কিন্তু আধুনিক, অসাম্প্রদায়িক। সে জন্য বড় বড় হিন্দু নেতা ও নগরের গোটা হিন্দু সম্প্রদায় নবাবদের নেতৃত্ব মেনে নিয়েছিলেন।’ ছোটকাল থেকেই ব্রিটিশ, জার্মান, ফার্সি ও উর্দু গৃহশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে সলিমুল্লাহর শিক্ষা সম্পন্ন করেন। অভিজাত পরিবারের সন্তান হয়েও তিনি সাধারণ মানুষের কাছাকাছি অবস্থান করতেন। আকাতরে দান-খয়রাত করতেন। ধর্মপ্রাণ নবাব সলিমুল্লাহ বাল্যকালেই নবাবীর মোহ ত্যাগ করে ব্রতী হয়েছিলেন সর্বসাধারণের জীবনমান উন্নয়নের সাধনায়।
১৮৯৩ সালে তিনি ডিপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিযুক্ত হয়ে ময়মনসিংহে এবং ১৮৯৫ সালে বিহারের মুজাফফরাবাদে ও কিছুদিন ত্রিপুরায় দায়িত্ব পালন করে ইস্তফা দেন।
১৯০১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পিতা নবাব আহসান উল্লাহর ইন্তেকালের সংবাদ পেয়ে ঢাকায় ফিরে আসেন। দুই দিন পর তিনি নবাব পদে অধিষ্ঠিত হন। ১৯০২ সালে ব্রিটিশ সরকার নবাব সলিমুল্লাহকে ‘কমান্ডার অব দ্য স্টার অব ইন্ডিয়া উপাধি দেয়। ১৯০৩ সালের সলিমুল্লাহকে ‘নবাব বাহাদুর’ খেতাবে ভ‚ষিত করা হয়।
পূর্বপুরুষের আর্থিক স্থিতিশীলতা নবাব সলিমুল্লাহর সময়ে এসে ব্যাহত হয়েছিল। পূর্ববাংলার ভাগ্যহত মানুষের উন্নতি এবং পশ্চাৎপদ জনগণের ভাগ্য পরিবর্��নের লক্ষ্যে তিনিই প্রথম স্বতন্ত্র প্রদেশ সৃষ্টির দাবি ��ানান। তাঁর দাবি অনুযায়ী ইংরেজ সরকার ১৯০৫ সালে ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ’ সৃষ্টি করে ঢাকাকে এর রাজধানী ঘোষণা করেছিল।
তিনি গভীরভাবে অনুধাবন করতে সমর্থ্য হয়েছিলেন যে, এই অঞ্চলের মানুষের জী্বন মান ও মুসলিম সমাজের পশ্চাৎপদের পেছনে অশিক্ষা সবচেয়ে বড় নিয়ামক হিসাবে কাজ করছে । নওয়াব সলিমুল্লাহ অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে চেয়েছেন পূর্ব বাংলায় একটি জ্ঞানবিভাসিত মধ্যবিত্ত সমাজ গড়ে উঠুক, বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া বাঙালি মুসলমানের মধ্যে। এজন্য ১৯০৬ সালে ঢাকায় বনফারেন্স আয়োজন করেন। সেখানে প্রায় পুরো উপমহাদেশ থেকে ২ হাজার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। এর পুরো খরচ তিনি নিজেই বহেন করেন।
ওই কনফারেন্স শেষে ৩০ ডিসেম্বর তাঁর প্রস্তাবে ঢাকায় গঠিত হয় ‘নিখিল ভারত মুসলিম লীগ’। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে শত বছরের শোষিত অধিকার বঞ্চিত ভারতের মুসলমানদের জন্য এটা সবচেয়ে বড় অবদান। যা ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্বের মাধ্যেমে দেশভাগ পর্যন্ত গড়ায়।
তখন কলকাতায় ৩ জন অশিক্ষিতের অনুপাতে ১ জন শিক্ষিত, অথচ ঢাকায় ৮ জন অশিক্ষিতের অনুপাতে মাত্র ১ জন শিক্ষিত লোক ছিলো। সমগ্র বঙ্গে প্রতি ১৬ জন মুসলমানের মধ্যে ১৫ জনই অশিক্ষিত। এতেই বুঝা যায় মুসলমানরা শিক্ষায় কতটা পশ্চাৎপদ ছিলো।
সেই কনফারেন্সে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকসহ অন্য নেতাদের দাবি ছিল ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার। গভর্নর জেনারেল লর্ড হার্ডিঞ্জ ১৯১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা সফরে আসেন। সলিমুল্লাহসহ সহযোগী নেতারা হার্ডিঞ্জের সঙ্গে দেখা করলে তিনি আশ্বাস দেন। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় নওয়াব সলিমুল্লাহর দেয়া ৬০০ একর জমির উপরে ১৯২১ সালের ১ জুলাই আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি অনেক জনহিতকর কাজ করে গেছেন। তিনি মুসলিম এতিম ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া ও বসবাসের জন্য ১৯০৮ সালে ঢাকার আজিমপুরে নিজের ২৮ বিঘা জমিতে প্রতিষ্ঠা করেন ‘নবাব সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানা’। যা দেশের সর্ববৃহৎ ও অন্যতম পুরাতন এতিমখানা।
তিনি এতিমখানায় ছেলে ও মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য আলাদা করে দুটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করেন। শত শত এতিম ছেলেমেয়ের থাকা-খাওয়া, চিকিৎসা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও লেখাপড়ার যাবতীয় খরচ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বহন করেছিলেন তিনি।
তিনিই সর্বপ্রথম পানীয় জল, বিদ্যুৎ ও টেলিফোন ব্যবস্থা চালুর মাধ্যমে সূচনা করেছিলেন আধুনিক ঢাকা নগরীর। তারই উদ্যোগে ঢাকায় প্রথম বিজলি বাতির আলো জ্বলেছিল আহসান মঞ্জিলে।
--- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি জীবনের প্রথম দিকে জনগণের কথা চিন্তা করে নবাবীর লোভ না করে মোমেনশাহীর ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৩ সালে বড় লাট লর্ড কার্জন ঢাকায় সফরে এলে তার নিকট পূর্ব বাংলার সমস্যাগুলো তুলে ধরেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯১১ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার কার্জন হলে ল্যান্সলট হেয়ারের বিদায় এবং চার্লস বেইলির যোগদান উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নওয়াব আলী চৌধুরীকে নিয়ে পৃথক দুটি মানপত্র নিয়ে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানান। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৬ সালে বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদী ও তাদের দোশরদের ক্রমাগত আক্রমন থেকে নিজস্ব ইতিহাস ঐতিহ্য এবং ধর্ম রক্ষায় প্রায় ছয় মাসের প্রচেষ্টায় পাক-ভারত উপমহাদেশে ‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ’ গঠন করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি আন্দোলনের ফলে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক শিক্ষা বিভাগে মুসলমানদের জন্য সহকারী পরিদর্শক ও বিশেষ সাব ইন্সপেক্টরের পদ সৃষ্টি করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি বর্ণবাদী-ব্রাহ্মণ্যবাদী চক্রান্তে বিট্রিশ সামাজ্যবাদে শত বছরের অধিক চাষাভূষা, কচোয়ান-দাঁরোয়ান ও গোলাম বানিয়ে রাখা মুসলিমদের কথা ভেবে প্রথম জেগে উঠেন তারপর মুসলিমদের সংগঠিত করার কাজ শুরু করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ, যিনি সুদূর তুরস্কের ভূমিকম্পে মানুষের কষ্টের কথা শুনে সাহায্যের জন্য টাকা-পয়সা পাঠিয়েছিলেন।
১৯০৮ সালে নবাব সলিমুল্লাহর পৃষ্ঠপোষকতায় ‘আহসান উল্লাহ স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল প্রতিষ্ঠা হয় এজন্য নবাব সলিমুল্লাহ জমি ও এক লাখ ৩০ হাজার টাকা দান করেন।
পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালে কলেজ ও ১৯৬২ সালে ‘পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়’ নামকরণ হয়। স্বাধীনতার পর এটির নামকরণ করা হয়েছে ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি’ (বুয়েট);
নবাব সলিমুল্লাহ আলীগড় কলেজ হোস্টেলের মতো ঢাকায় একটি মুসলিম ছাত্রাবাস নির্মাণের জন্য এক লাখ ৮৬ হাজার টাকা দান করেন। এর পূর্বে বঙ্গে ছাত্রাবাস নির্মাণ করার চিন্তাও কেউ করতে পারেননি। তা ছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্কুল, মাদরাসা ও মুসলিম বোর্ডিংয়ের জন্য দান করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্���তিষ্ঠার পূর্বপর্যন্ত নবাব আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সবরকমের সহযোগীতা করেন। এবং অধিবেশনের আয়োজন করে চাঁদা সংগ্রহ করেও অর্থ পাঠাতেন।
১৯০৫ সালেই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিপুল অর্থ দান করেন। শিক্ষা ��ম্মেলন, শিক্ষা সমিতি, সর্ব ভারতীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগ গঠনের জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় করে ১৯১৩ সালে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন।
সোনালী ব্যাংক সদরঘাট শাখায় এখনও তার বন্ধক রাখা সিন্ধুক “দরিয়ায়ে নূর” রক্ষিত আছে।
তিনি নবাবের ঘরে জন্মেছিলেন। নিজেও ছিলেন নবাব কিন্তু তিনি হয়েছিলেন মানুষের হৃদয়ের নবাব। মানবকল্যাণে কাজ করতে গিয়ে নিজের জমিদারিও বন্দক রেখেছেন তবুও পিছপা হননি।
মুসলিম লীগ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে খাজা সলিমুল্লাহই স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মূল রূপকার এবং স্বপ্নপুরুষ। অথচ আজকে ইতিহাস থেকে নবাব স্যার সলিমুল্লাহ'র নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র চলছে। অনেক অকৃতজ্ঞ এখন বলার চেষ্টা করে নবাব সলিমুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জমি দান করেননি। তাহলে কি তাদের বাবা দাদারা দান করেছে?
ইচ্ছে করলেই নবাব সলিমুল্লাহর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা সম্ভব নয়। তিনি মুসলিম জাতিসত্তা চেতনা, উপমহাদেশে মুসলমানদের রাজনৈতিক ও শিক্ষা সচেতন করার কর্মকা-ের মাঝেই আজীবন বেঁচে থাকবেন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম আর আধিপত্যবাদ বিরোধী লড়াই যতদিন চলবে ততদিন নবাব সলিমুল্লাহ গোটা জাতির জন্য অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করবে। নিপীড়িত বাঙ্গালী মুসলমানের মুক্তিদূত, এ অঞ্চলের অবহেলিত বিশাল জনগোষ্ঠীর উচ্চ শিক্ষা প্রসারের অগ্রনায়ক, দেশের শীর্ষ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটসহ অগনতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বপ্নদ্রষ্টা, আধুনিক ঢাকার রূপকার, ভারত বিভক্তির নেতৃত্ব দানকারী একমাত্র রাজনৈতিক সংগঠন মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা নবাব স্যার সলিমুল্লাহ--- নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, ওরফে খাজা সলিমুল্লাহ কেবল বাঙালি মুসলমানের নবজাগরণের অগ্রদূতই ছিলেন না, ছিলেন সর্বভারতীয় মুসলিম সমাজের মহানায়ক। ঢাবি, বুয়েট না থাকলে আজও আমরা অনগ্রসর জাতি হিসেবে থাকতাম হয়তোবা আফ্রিকার কোন দেশের মতোই।
১৬ জানুয়ারি ১৯১৫ মাত্র ৪৩ বছর বয়সে এই মহান মানবদরদী নবাব তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর মৃত্যু আজও রহস্যে ঘেরা।
0 notes
Text
আমরা কি আসলেই অকৃতজ্ঞ জাতি?
বঙ্গভঙ্গ রদের ঘটনায় খাজা সলিমুল্লাহ খুব ব্যাথিত হন। এ বঙ্গের চাষাভুষার দল যদি আরেকটু শিক্ষিত, আরেকটু বুঝদার হত তবে এ অন্যায় ঠেকানো যেত।
অতঃপর তিনি এখানে একটা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করবেন- স্বপ্ন দেখতে লাগলেন। ইংরেজদের বোঝালেন তার জমিদারিতে এক দাগে ৬০০ একর জমি আছে। সেটা তিনি নিঃশর্তে লিখে দিবেন। আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সেই জমির উপর প্রতিষ্ঠিত।
এই প্রকল্পও যেন বাতিল হয়, কলিকাতার প্রভাবশালী দাদা বাবু'রা বড়লাটের অফিসে এক প্রকার পাহাড়া বসালেন।
দাবি কি? তাদের দাবি এ বিশ্ববিদ্যালয় হবে কলিকাতায়।
খাজা সলিমুল্লাহ জনমত সংগ্রহের উদ্দেশ্যে কুমিল্লা আসলে একটি হিন্দু বাড়ি থেকে তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। তিনি প্রানে বেচেঁ যান কিন্তু জনসভা ভন্ডুল হয়ে যায়।
ঢাকায় ফিরে তিনি বড়লাটের সাথে দেখা করে জানতে পারেন জমি দিলেও বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে না। সলিমুল্লাহ প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয়ে হাতের বেত দিয়ে বড়লাটের টেবিলে বাড়ি মেরে প্রতিবাদ জানান।
এই প্রতিবাদই তাঁর জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। বড়লাটের হুকুমে তার দেহরক্ষীরা খাজা সলিমুল্লাহ কে মাত্র ৪৪ বছর বয়সে গুলি করে হত্যা করেন এবং সেই লাশের কফিন কখনোই খুলতে ��েয়া হয়নি।
সেই খুনের ত্রিশ বছর পর নবাব সলিমুলাহর জমিতেই আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, বিচারালয় সহ কত কত প্রতিষ্ঠান। অথচ কোথাও তিনি নেই। একটা সভ্য জাতির স্বপ্ন দেখা মহান এ কালজয়ী পুরুষের জন্ম- মৃত্যু বার্ষিকী গুলো চলে যায় নিঃশব্দে।
এ দেশের ছেলেমেয়েরা তার নামই জানে না। চাঁদপুরের এক কোনে অপরিচিত একটা গ্রামে জন্ম নেয়া এমন স্বপ্নবাজ একজন তরুন আরেকজন সলিমুল্লার জন্ম প্রত্যাশা করে,অবিরাম স্বপ্ন দেখে একটা পজিটিভ বাংলাদেশের।
সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, যার দানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলো তা���ে তারা একটি বার মনে করার প্রয়োজন বোধ করে না। কিন্তু যিনি (রবীন্দ্রনাথ) বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সবচেয়ে বেশি বিরোধীতা করেছেন দিনরাত তার বন্দনা পূজা করাই সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীলতা - বিজ্ঞানমনষ্কতার প্রমান…….!
গত ১৬ জানুয়ারী ছিলো উনার মৃত্যুবার্ষিকী। আল্লাহ উনার ভালো কাজের উত্তম প্রতিদান দান করুন। আমিন।।
#srkshaju#srkshazu#mylove💕#Dhaka University#Nobab Salimullah#Khaja Salimullah#history of bangla#History of Dhaka University#history facts
0 notes
Text
নবাব খাজা হাবিবুল্লাহর জন্ম
নবাব খাজা হাবিবুল্লাহ বাহাদুর ছিলেন ঢাকার পঞ্চম ও শেষ নবাব। তার পিতা ছিলেন নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুর। ১৮৯৫ সালের ২৬ এপ্রিল ঢাকার নওয়াব বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। হাবিবুল্লাহ বাল্যকালে দার্জিলিং-এর সেন্ট পল স্কুলে এবং পরে ইংল্যান্ডের সেন্ট ভিন্সেন্ট ও ইস্টবোর্ণে শিক্ষালাভ করেন। ১৯১৫ সালে পিতার মৃত্যুর পর জ্যেষ্ঠ পুত্র হিসেবে তিনি ঢাকার খাজা পরিবারের কর্তৃত্ব ও নওয়াব উপাধি লাভ করেন। ১৯১৮…
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/dade930c2d3a3d3806768266d598a2e5/5c58579832de5a53-bc/s540x810/47c27bb9ef695bc8c06621774b8d20f55dc4b28e.jpg)
View On WordPress
0 notes
Text
নবাব স্যার সলিমুল্লাহর আজ মৃত্যুবার্ষিকী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা , যার দান করা ৬০০ একর জমির উপর দাড়িয়ে আছে আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় , ঢাকা মেডিকেল , বুয়েট সেই নবাব স্যার সলিমুল্লাহর আজ মৃত্যুবার্ষিকী। ***জীবনী : নবাব স্যার সলিমুল্লাহ নবাব সুলিমুল্লাহর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। তাঁর বাবা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আহসানউল্লা (১৮৪৬-১৯০১) এবং দাদা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আবদুল গণি (১৮১৩-৯৬)। এই দুজনই ঊনবিংশ শতকের বাংলাদেশের…
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/7ebe912eb2a81adb554bf6197f7bd98b/10551101fa68c02a-bb/s540x810/e53791af743638e1dde2a6118f9fac590983c039.jpg)
View On WordPress
0 notes
Photo
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/9e697e09b74b579309ad8fb2ffb842c3/bee1f94c312a0b46-b1/s540x810/643c4a229381d5722b38f469f4650dc00345e88e.jpg)
১২০ বছর আগে, খাজা সলিমুল্লাহ ১ লক্ষ ১২ হাজার টাকা দান করেছিলেন বুয়েটের (BUET) জন্য। তখন সেটার নাম বুয়েট ছিলো না। ছিলো ঢাকা সার্ভে স্কুল। সেটাকে তিনি রূপ দিলেন আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে। (খাজা সলিমুল্লাহার বাবার নাম ছিলো আহসানউল্লাহ) আজ থেকে ১২০ বছর আগে, ১ টাকার মূল্য কতো ছিলো ভাবতে পারেন? —আজকের দিনের আনুমানিক কয়েকশ টাকা। ১৯০৮ সালে পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক সভায় বিনা বেতনে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার দাবি তুলেন তিনি। —চিন্তা করা যায়! পূর্ব বাংলায় কোন ইউনিভার্সিটি নেই। সলিমুল্লাহ সেটা মানতে পারলেন না। কি করা যায়, সে নিয়ে ভাবতে থাকলেন। ১৯১২ সালের ২৯ জানুয়ারি, তখনকার ভাইস রয় লর্ড হার্ডিঞ্জ ঢাকায় আসেন। হার্ডিঞ্জের সামনে দাবি নিয়ে দাঁড়ানোর মতো সাহস পূর্ব বাংলায় যদি কারো থাকে, সেটা একমাত্র সলিমুল্লাহর। তার বয়স তখন চল্লিশ বছর। সে সময়ের ১৯ জন প্রখ্যাত মুসলিম লিডার নিয়ে তিনি হার্ডিঞ্জের সাথে দেখা করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি তুলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অন্যতম অগ্রদূত তিনি। সলিমুল্লাহ ছিলেন আদ্যোপান্ত শিক্ষানুরাগী। পূর্ব বাংলায় শিক্ষার বিস্তারের জন্য, পিছিয়ে পড়া মুসলিম জনগোষ্ঠিকে শিক্ষিত করার লক্ষ্যে তিনি বহু বৃত্তি, বহু প্রকল্প চালু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা এবং ঢাকা সার্ভে স্কুলকে আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে রূপ দ���য়া ছিলো তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান। শিক্ষাকে যদি জাতির মেরুদণ্ড বলা হয়, তাহলে পূর্ব বাংলার সেই মেরুদণ্ড তৈরিতে সলিমুল্লাহর চেয়ে বড়ো ভূমিকা সম্ভবত বিংশ শতকে খুব বেশি কেউ রাখেনি। মাত্র ৪৪ বছর বয়সে তিনি মারা যান। আরো কিছুদিন বেঁচে থাকলে হয়তো পূর্ব বাংলার শিক্ষার জন্য আরো বহুকিছু করে যেতেন। নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুরের মৃত্যুবার্ষিকী ছিলো ১৬ জানুয়ারি। তাঁর জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা। https://www.instagram.com/p/CnxLujMBRyA/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
নারায়ণগঞ্জে নিবন্ধনহীন ৩টি হাসপাতাল সিলগালা
নারায়ণগঞ্জে নিবন্ধনহীন ৩টি হাসপাতাল সিলগালা
সারাদেশে নিবন্ধনহীন হাসপাতালে অভিযানের অংশ হিসেবে নারায়ণগঞ্জের শহর ও শহরতলী সিদ্ধিরগঞ্জে অভিযান চালিয়ে তিনটি হাসপাতালকে সিলগালা করে দেয়া হয়েছে। হাসপাতালগুলো হলো- শহরের মিশন পাড়ায় নবাব সলিমুল্লাহ সড়কে মেডিভিশন চক্ষু হাসপাতাল, সিদ্ধিরগঞ্জের চিটাগাং রোড এলাকার পদ্মা জেনারেল হাসপাতাল ও মমতা চক্ষু হাসপাতাল। রোববার (২৯ মে) বিকেলে জেলা সিভিল সার্জন ডা. মশিউর রহমান ও জেলা প্রশাসনের নির্বাহী…
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/d5b36a8b9f5789406271f367a38de832/0c80068b094329aa-4b/s540x810/e4b2681c26e62e5a1451dd1683f7124b04ce3f14.jpg)
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Text
বাংলাদেশের অভিনবত্ব সম্ভবত একটা জায়গাতেই, গরুর মাংস। গরুর মাংসের জন্য সংগ্রাম, আন্দোলন এবং রক্ত দিতে হয়েছে, এমন ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে আর আছে কিনা সন্দেহ। বনী ইসরাইলের সামেরির পরে ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গরু হল পূর্ব বাংলার গরু।
সিলেটের রাজা গৌড় গৌবিন্দ সম্পর্কে কম বেশি সবারই জানার কথা। শেখ বোরহানউদ্দিন নামে একজন ব্যক্তি উনার শিশুপুত্রের আকিকার জন্য গরু কুরবানী করেছিলেন। এতে ক্রুদ্ধ হয়ে গৌড় গোবিন্দ শেখ বোরহানউদ্দিনের হাত কেটে দেয় এবং শিশু পুত্রকে হত্যা করেন। বোরহানউদ্দিন বাংলার সুলতান শামসউদ্দিন ফিরোজ শাহের কাছে গিয়ে বিচার প্রার্থনা করেন। ফিরোজ শাহ উনার ভাতিজা সিকান্দার গাজীর নেতৃত্বে একটা সেনাবাহিনী পাঠান। গৌড় গোবিন্দের শক্তিশালী বাহিনীর কাছে সিকান্দার গাজী দুইবার পরাজিত হন। তৃতীয়বার প্রধান সেনাপতি নাসিরুদ্দিনের নেতৃত্বে আবারও অভিযান প্রেরণ করা হয়। এই জিহাদে ৩৬০ জন দরবেশকে নিয়ে হযরত শাহজালাল (র.) নাসিরুদ্দিনের বাহিনীর সাথে যোগ দেন। এবার গৌড় গোবিন্দ পরাজিত হয় এবং সিলেট বাংলা সালতানাতের সাথে যুক্ত হয়। সময়টা ছিল ১৩০৩ সাল।
একই ধরনের ঘটনা ঘটে মুন্সিগঞ্জে। ১১৭৮ সালে এখা��ে ইসলাম প্রচার করতে আরব থেকে আসেন হযরত আদম (র.)। তিনি একটি গরু কোরবানি করেন। এতে রাজা বল্লাল সেন ক্রুদ্ধ হয়ে স্বসৈন্যে হযরত আদম (র.) এর বিরুদ্ধে অভিযানে নামেন। বল্লাল সেন আদম (র.)কে অত্যন্ত নৃশংস ভাবে হত্যা করেন। এর প্রতিক্রিয়াতে মুন্সিগঞ্জও বাংলা সালতানাত প্রতিষ্ঠা হয়।
১৭৫৭ সালে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্ত যায়। ব্রিটিশ ফিরিঙ্গিদের আমলে সূর্যাস্ত আইন, চিরস্থায়ী বন্দোবস্তসহ বিভিন্ন আইনের কারনে প্রায় সব মুসলিম জমিদার পরিবার ধ্বংস হয়ে যায়। তাদের স্থানে বসানো হয় হিন্দুদের। হিন্দু জমিদাররা পুনরায় তাদের পূর্বোক্ত গৌড় গৌবিন্দ, বল্লাল সেনদের মত গরু কোরবানির উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেয়।
মুসলমানরা এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে, সংগ্রাম করে, ব্রিটিশ সরকারকে একাধিকবার স্মারকলিপি দেয়। তবে হিন্দু জমিদাররা চরমতম নিষ্ঠুরতা দেখিয়ে তা দমন করে।
ঢাকায় নবাব পরিবারের প্রভাব ছিল, একমাত্র এই ঢাকা ছাড়া সারাদেশে কোথাও মুসলমানরা গরু কোরবানি দিতে পারতো না। সবাই ছাগল(বকরি) কোরবানি দিতো। তাই কালক্রমে ঈদুল আজহা 'বকরির ঈদ' নামে পরিচিতি লাভ করে।
এভাবেই চলে শত বছর। এরপর খাজা সলিমুল্লাহ প্রতিষ্ঠা করে মুসলিম লীগ। তারপর শেরে বাংলা, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, আল্লামা মোহাম্মদ ইকবাল, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। তারপর ১৯৪৭। পূর্ব বাংলা মুক্ত হয় ব্রিটিশ বেনিয়া এবং হিন্দু জমিদারদের কালো হাত থেকে।
সুবাতাস বইতে শুরু করে। তবে তা একদিনে হয়নি। প্রাক্তন আমলা পি.এ নজির "স্মৃতির পাতা থেকে" শীর্ষক বইয়ে চাকুরী জীবনের কিছু ঘটনা উল্লেখ করেন (এই বইটা সম্ভবত এখন নিষিদ্ধ)। ১৯৫৬ সালেও নাটোরের মানুষ গরু কোরবানি দেবার কথা ভাবতেও পারতো না। উনার উদ্যোগে ১৯৫৭ সালে নাটোর শহরে প্রথমবারের মত গরু কোরবানি দেওয়া হয় তাও বহু কাঠখড় পুড়িয়ে। একের পর এক বাঁধা আসে। একই অবস্থা ছিলো ময়মনসিংহ, যশোরে।
গরুর মাংস নেহাৎ একটা খাবার না। গরুর মাংস পূর্ব বাংলার মুসলমানদের শত বছরের সংগ্রামের একটা চিহ্ন। এজন্য সম্ভবত নজরুল কোরবানি কবিতায় বলেছিলেন,
❝ওরে হত্যা নয় আজ 'সত্যাগ্রহ', শক্তির উদ্বোধন।
ওরে সত্য মুক্তি স্বাধীনতা দেবে এই সে খুন-মোচন!
ওরে হত্যা নয় আজ 'সত্যাগ্রহ', শক্তির উদ্বোধন।❞
Collected
0 notes
Text
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা নবাব সলিমুল্লাহ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা নবাব সলিমুল্লাহ
গর্জন ডেস্কঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা , যার দান করা ৬০০ একর জমির উপর দাড়িয়ে আছে আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় , ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও বুয়েট। নবাব সলিমুল্লাহর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। তাঁর বাবা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আহসানউল্লা (১৮৪৬-১৯০১) এবং দাদা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আবদুল গণি (১৮১৩-৯৬)। এই দুজনই ঊনবিংশ শতকের বাংলাদেশের সমাজ-রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। নিঃসন্দেহে পরিবারটি ছিল…
View On WordPress
0 notes
Text
বাংলা সালতানাত ও কুরবানির ইতিহাস
বাংলাদেশের অভিনবত্ব সম্ভবত একটা জায়গাতেই, গরুর মাংস। গরুর মাংসের জন্য সংগ্রাম, আন্দোলন এবং রক্ত দিতে হয়েছে, এমন ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে আর নেই। বনী ইসরাইলের সামেরির পরে ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গরু হল পূর্ব বাংলার গরু।
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/7c11ea4132e81a65de67d99b45ba68db/d8e6ce176a626f25-2e/s540x810/2cbd0d624677cd99c386d287778adaa3011e3c9c.jpg)
সিলেটের রাজা গৌড় গৌবিন্দ সম্পর্কে কম বেশি সবারই জানা। শেখ বোরহানউদ্দিন নামে একজন ব্যক্তি উনার শিশুপুত্রের আকিকার জন্য গরু কুরবানী করেছিলেন। এতে ক্রুদ্ধ হয়ে গৌড় গোবিন্দ শেখ বোরহানউদ্দিনের হাত কেটে দেয় এবং শিশু পুত্রকে হত্যা করেন। বোরহানউদ্দিন বাংলার সুলতান শামসউদ্দিন ফিরোজ শাহের কাছে গিয়ে বিচার প্রার্থনা করেন। ফিরোজ শাহ উনার ভাতিজা সিকান্দার গাজীর নেতৃত্বে একটা সেনাবাহিনী পাঠান। গৌড় গোবিন্দের শক্তিশালী বাহিনীর কাছে সিকান্দার গাজী দুইবার পরাজিত হন। তৃতীয়বার প্রধান সেনাপতি নাসিরুদ্দিনের নেতৃত্বে আবারও অভিযান প্রেরণ করা হয়। এই জিহাদে ৩৬০ জন দরবেশকে নিয়ে হযরত শাহজালাল (র.) নাসিরুদ্দিনের বাহিনীর সাথে যোগ দেন। এবার গৌড় গোবিন্দ পরাজিত হয় এবং সিলেট বাংলা সালতানাতের সাথে যুক্ত হয়। সময়টা ছিল ১৩০৩ সাল।
একই ধরনের ঘটনা ঘটে মুন্সিগঞ্জে। তবে আরো আগে। ১১৭৮ সালে এখানে ইসলাম প্রচার করতে আরব থেকে আসেন দরবেশ হযরত আদম (র.)। তিনি একটি গরু কোরবানি করেন। এতে রাজা বল্লাল সেন ক্রুদ্ধ হয়ে স্বসৈন্যে হযরত আদম (র.) এর বিরুদ্ধে অভিযানে নামেন। বল্লাল সেন আদম (র.)কে অত্যন্ত নৃশংস ভাবে হত্যা করেন। এর প্রতিক্রিয়াতে মুন্সিগঞ্জও বাংলা সালতানাত প্রতিষ্ঠা হয়।
১৭৫৭ সালে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্ত যায়। ব্রিটিশ ফিরিঙ্গিদের আমলে সূর্যাস্ত আইন, চিরস্থায়ী বন্দোবস্তসহ বিভিন্ন আইনের কারনে প্রায় সব মুসলিম জমিদার পরিবার ধ্বংস হয়ে যায়। তাদের স্থানে বসানো হয় হিন্দুদের। হিন্দু জমিদাররা পুনরায় তাদের পূর্বোক্ত গৌড় গৌবিন্দ, বল্লাল সেনদের মত গরু কোরবানির উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা দেয়।
মুসলমানরা এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে, সংগ্রাম করে, ব্রিটিশ সরকারকে একাধিকবার স্মারকলিপি দেয়। তবে হিন্দু জমিদাররা চরমতম নিষ্ঠুরতা দেখিয়ে তা দমন করে।
ঢাকায় নবাব পরিবারের প্রভাব ছিল, একমাত্র এই ঢাকা ছাড়া সারাদেশে কোথাও মুসলমানরা গরু কোরবানি দিতে পারতো না। সবাই ছাগল(বকরি) কোরবানি দিতো। তাই কালক্রমে ঈদুল আজহা 'বকরির ঈদ' নামে পরিচিতি লাভ করে।
এভাবেই চলে শত বছর। এরপর খাজা সলিমুল্লাহ প্রতিষ্ঠা করে মুসলিম লীগ। তারপর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, আল্লামা মোহাম্মদ ইকবাল এবং কায়েদে আজম মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ এবং ১৯৪৭। পূর্ব বাংলা মুক্ত হয় ব্রিটিশ বেনিয়া এবং হিন্দু জমিদারদের কালো হাত থেকে।
সুবাতাস বইতে শুরু করে। তবে তা একদিনে হয়নি। প্রাক্তন আমলা পি.এ নজির "স্মৃতির পাতা থেকে" বইয়ে চাকুরী জীবনের কিছু ঘটনা উল্লেখ করেন। দেশভাগের পরেও ক্ষমতাবান সদ্য বিগত হওয়া হিন্দু জমিদারদের প্রভাবে গরু কুরবানি দেওয়া অঘোষিত ভাবে নিষিদ্ধ ছিল। ১৯৫৬ সালেও নাটোরের মানুষ গরু কোরবানি দেবার কথা ভাবতেও পারতো না। উনার উদ্যোগে ১৯৫৭ সালে নাটোর শহরে প্রথমবারের মত গরু কোরবানি দেওয়া হয় তাও বহু কাঠখড় পুড়িয়ে। একের পর এক বাঁধা আসে। একই অবস্থা ছিলো ময়মনসিংহ, খুলনা, যশোরে।
এখন এই পূর্ব বাংলায় গরু কোরবানি দিতে পারে কিন্তু পশ্চিম বাংলার গল্প ভিন্ন। নড়বড়ে সীমান্তের ওপারে ��রএসএস, বিজেপির ভারতে এখনো গরু কোরবানি করা নিষিদ্ধ। কাস্মীরে তো সব ধরনের কোরবানিই নিষিদ্ধ। এখনো পশ্চিম বাংলা এবং ভারতের মুসলমানরা ঈদুল আজহাতে ছাগল কোরবানি করে। এখনো পশ্চিম বাংলায় এবং ভারতে ঈদুল আজহাকে বকরির ঈদ বলে অভিহিত করা হয়।
গরুর মাংস নেহাৎ একটা খাবার না। গরুর মাংস পূর্ব বাংলার মুসলমানদের শত বছরের সংগ্রামের একটা চিহ্ন। এজন্য সম্ভবত নজরুল বলেছিলেন,
❝ওরে হত্যা নয় আজ 'সত্যাগ্রহ', শক্তির উদ্বোধন। ওরে সত্য মুক্তি স্বাধীনতা দেবে এই সে খুন-মোচন! ওরে হত্যা নয় আজ 'সত্যাগ্রহ', শক্তির উদ্বোধন।❞
1 note
·
View note
Photo
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/135b95df68ccd33a7633e8539b3a519a/596df1a475a3a7d5-00/s540x810/350001a0cced030bf9f853bf705d56873cc485e9.jpg)
শুভ জন্মদিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট ও সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা নবাব স্যার সলিমুল্লাহ!! https://www.instagram.com/p/CBK11eGHbvs/?igshid=kil312fo8enl
0 notes
Photo
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/cfb115d6805993d9fa2597c2efdc7197/6b9fb4ea06d07508-89/s400x600/2f990b67e4794ea5bbd3d25cbe943cf28e42de9a.jpg)
(ঢাকা নবাব পরিবার বাংলার সবচেয়ে বড় জমিদারী) তৃতীয়ভাগ অনেক প্রভাব ছিলো।১৯৩৮ সালে সর্ব ভারত মুসলিম ছাত্র পরিষদের বাংলা অঞ্চলের নাম পরিবর্তন করে সর্ব বাংলা মুসলিম ছাত্র পরিষদ করা হয়।[১০][১১] ১৯০৭ সালে নড়বড়ে জমিদারি কে বোর্ড অফ ওয়ার্ডের নিয়ন্ত্রণে নেওয়া হয়।যার প্রথম স্টুয়ার্ড ছিলেন এইচ.সি.এফ মেয়ের তারপর যথাক্রমে এল.জি. পিলেন,পি.জে. গ্রিফিথ,পি.ডি. মার্টিন ছিলেন।তিনি বাংলার লেখাপড়ার সুযোগের জন্য অনেক কিছু করেছেন।তিনি সবসময় অসাম্প্রদায়িক পরিবেশ রাখার চেষ্টা করতেন।বাবার মতো তিনিও লোকহিতৈষী ব্যক্তি ছিলেন,তিনি অনেক গরীব ব্যক্তিকে আর্থিক সহায়তা করেছেন।তিনি সালিমুল্লাহ মুসলিম অনাথাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন।যেটি তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার সবচেয়ে বড় অনাথাশ্রম ছিলো।ঢাকার সলিমুল্লাহ হলটি তিনি দান করেন।যেটা ছাত্রদের জন্য তৎকালীন এশিয়ার জন্য সবচেয়ে বড় আবাসিক হল ছিলো।বাংলার মুসলিমদের হিন্দুদের কর্তৃত্ব থেকে মুক্ত করতে বঙ্গভঙ্গের জন্য চেষ্টা করেন।১৬ অক্টোবর ১৯০৬ সালে তিনি সফল হন।১৯১২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।বর্তমানে এটি পূর্ব বাংলার সবচেয়ে যুগান্তকারী ও উপকারী কাজ হিসেবে মানা হয়।তার দাদা ও বাবা রাজনীতির দিকে এগুলেও তিনিই সবচেয়ে বেশি সক্রিয়ভাবে রাজনীতি করেন। ১৬ জানুয়ারি ১৯১৬ সালে কলকাতায় তিনি রহস্যজনকভাবে মারা যান।ধারণা করা হয় তাকে বিষ দিয়ে হত্যা করা হয়েছিলো।কফিনে ঢাকায় আনার পর কাউকে তার মুখ দেখানো হয়নি। তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। ১৯৫০ সালে জমিদারিত্ব রদ করা হয়। শুধু খাস কিছু সম্��ত্তি ও আহসান মঞ্জিল বাদে বাকি সব জব্দ করা হয়। তবে এগুলোর প্রতি অনেকের দাবি থাকায় বোর্ড অফ ওয়ার্ডই এগুলোর দেখাশোনা করতে থাকে।এখনো বোর্ড অফ ওয়ার্ডের উত্তরসূরি জমি সংস্কার বোর্ড পরিবারের পক্ষ থেকে সম্পত্তির দেখাশোনা করছে। https://www.instagram.com/p/B_HwftmAy0z/?igshid=s07y5u8nwgs6
0 notes
Text
New Post on BDTodays.com
আগুন নিয়ে ��েলবেন না: শামীম ওসমানের হুঁশিয়ারি
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/925e967cb7f48e926e8b111e8d217d39/c5d79f881ea6b047-cd/s540x810/6e6c29f02709eb0e7ecd9f58bec7c39c2be78fe5.jpg)
বুলবুল আহমেদ সোহেল, নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জের আওয়ামীলীগকে আগুন হিসেবে উল্লেখ করে এই আগুন নিয়ে না খেলতে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান। শনিবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ শহরের মিশনপাড়া এলাকায় নবাব সলিমুল্লাহ সড়কে ‘রুখে দাঁড়াও স্বাধীনতা বিরোধী ...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.net/%e0%a6%86%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%a8-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a7%87-%e0%a6%96%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a6%ac%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%80%e0%a6%ae/
#bangla news#bangla paper#bangladesh daily newspaper#bangladesh newspaper online#bd news#bd news bangla#bd newspapers#bdnews24#bdtoday#daily bangla newspaper#daily newspaper bd#online news paper#অনলাইননিউজপেপার#অনলাইনপত্রিকা#শামীম ওসমানের হুঁশিয়ারি
0 notes
Photo
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/5c178615eff88a1296da2fc7c221d7c5/tumblr_pspkdm6cXR1vt5ijqo1_400.jpg)
New Post has been published on https://paathok.news/71814
ইতিহাসে ৭ জুন
.
১০৯৯ সালের এই দিনে ক্রুসেডাররা জেরুজালেমে প্রবেশ করে।
১৩২৯ সালের এই দিনে স্কটল্যান্ডের রাজা রবার্ট ব্রুসের মৃত্যু।
১৪১৩ সালের এই দিনে নেপলসের রাজা ল্যাডিস্ল রোম দখল করেন।
১৫৪৬ সালের এই দিনে আরড্রেস শান্তিচুক্তির মাধ্যমে ফ্রান্স ও স্কটল্যান্ডের সঙ্গে ইংল্যান্ডের যুদ্ধাবসান।
১৫৫৭ সালের এই দিনে ইংল্যান্ড ফ্রান্সের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।
১৫৬৫ সালের এই দিনে দাক্ষিণাত্যের রাজা হুসাইন নিজাম শাহ’র মৃত্যু।
১৬৫৪ সালের এই দিনে ষোড়শ লুই ফ্রান্সের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন।
১৭৬৫ সালের এই দিনে উত্তর পারস্যে ভূমিকম্পে ৪০ হাজার লোকের মৃত্যু।
১৮১০ সালের এই দিনে নবাব সৈয়দ জিনে উদ্দিনের বাংলার মসনদে আরোহণ।
১৮২৬ সালের এই দিনে ইয়োসেফ ফন ফ্রাউনহোফার, একজন জার্মান আলোকবিজ্ঞানী এর মৃত্যু।
১৮৩৭ সালের এই দিনে অ্যাডলফ হিটলারের বাবা অ্যালোইস হিটলারের জন্ম।
১৮৪৮ সালের এই দিনে পল গোগাঁ, প্রখ্যাত ফরাসি চিত্রকর এর জন্ম।
১৮৬৩ সালের এই দিনে রোটারি ছাপাখানার মার্কিন উদ্ভাবক রিচার্ড মার্শ হো’র মৃত্যু।
১৮৬৮ সালের এই দিনে সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁর জন্ম।
১৮৭১ সালের এই দিনে খাজা সলিমুল্লাহ, ঢাকার নবাব এর জন্ম।
১৮৭৯ সালের এই দিনে জার্মানীর বিখ্যাত প্রাচ্যবিদ ও ইরান-বিশেষজ্ঞ আর্নেস্ট হার্টসফিল্ড জন্ম গ্রহণ করেন।
১৮৭৯ সালের এই দিনে ল্যাটিন আমেরিকার তিন���ি দেশ পেরু, চিলি ও বলিভিয়ার মধ্যে পাঁচ বছরের যুদ্ধ শুরু হয়।
১৯০৪ সালের এই দিনে সুইডেনের কাছ থেকে নরওয়ের স্বাধীনতা লাভ।
১৯৫২ সালের এই দিনে ওরহান পামুক, ২০০৬ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী তুর্কী সাহিত্যিক এর জন্ম।
১৯৫৪ সালের এই দিনে অ্যালান টুরিং, ইংরেজ গণিতবিদ, যুক্তিবিদ ও ক্রিপ্টোবিশেষজ্ঞ এর মৃত্যু।
১৯৬৬ সালের এই দিনে ছয় দফার সমর্থন ও পূর্ণ আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে পূর্ব বাংলায় হরতাল পালিত হয়। পুলিশের গুলিতে ১১ জন নিহত ও শত শত আহত হয়।
১৯৭০ সালের এই দিনে কাফু, ব্রাজিলীয় ফুটবল খেলোয়াড় এর জন্ম।
১৯৭১ সালের এই দিনে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সরকার কর্তৃক ৫শ’ ও ১শ’ টাকার নোট বাতিল ঘোষণা।
১৯৭৩ সালের এই দিনে বাংলাদেশের পার্বত্যাঞ্চলে সন্তু লারমার নেতৃত্বে শান্তিবাহিনী গঠিত।
১৯৭৫ সালের এই দিনে ইংল্যান্ডে প্রথম বিশ্বকাপ ক্রিকেট।
১৯৮০ সালের এই দিনে মার্কিন লেখক হ্যানরী মিলার পরলোকগমন করেন।
১৯৮০ সালের এই দিনে ইহুদিবাদী ইসরাইলের জঙ্গীবিমানগুলো ইরাকের রাজধানী বাগদাদের কাছে অবস্থিত ইরাকী পারমাণবিক স্থাপনায় এক আগ্রাসী অভিযান চালিয়ে তা ধ্বংস কোরে দেয়।
১৯৮৮ সালের এই দিনে বাংলাদেশের সংসদে সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী গৃহীত হবার মাধ্যমে পবিত্র ইসলাম ধর্মকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করা হয়।
১৯৮৯ সালের এই দিনে সুরিনামে বিমান দুর্ঘটনায় ১৬২ জনের মৃত্যু।
১৯৯১ সালের এই দিনে পাকিস্তানে ট্রেন দুর্ঘটনায় ২শ’ যাত্রীর প্রাণহানি।
১৯৯২ সালের এই দিনে আজারবাইজানে প্রথম বহুদলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এবুলতাজ এলসিবের জয়লাভ।
0 notes
Text
ঢাবিতে আয়োজিত পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন যবিপ্রবি
New Post has been published on https://is.gd/OZHa1M
ঢাবিতে আয়োজিত পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন যবিপ্রবি
কৃষ্ণ বালা,যবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত পঞ্চম ইয়ং বায়োটেকনোলজিস্ট কংগ্রেস ২০২০-এ পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি)। যবিপ্রবির জন্য এ সম্মান বয়ে আনেন বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমিকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী সাদেক বাচ্চু ও রমজান আলী। নেটওয়ার্ক অব ইয়ং বায়োটেকনোলজিস্ট অব বাংলাদেশ গত ২০ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে পঞ্চম ইয়ং বায়োটেকনোলজিস্ট কংগ্রেস ২০২০ আয়োজন করে। এতে বাংলাদেশের প্রায় ৩৭টি বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করে। তাদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করলো যবিপ্রবির শিক্ষার্থী সাদেক বাচ্চু ও রমজান আলী। পুরস্কার হিসেবে তাদেরকে সম্মাননা ক্রেস্ট, সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেওয়া হয়। তাঁরা যবিপ্রবির কেমিকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. জাভেদ হোসেন খানের তত্ত্বাবধানে ন্যানো-বায়ো অ্যান্ড অ্যাডভান্সড ম্যাটেরিয়ালস ইঞ্জিনিয়ারিং (এনএএমই) ল্যাবে গবেষণারত আছেন। এরইমধ্যে দেশ-বিদেশে বিভিন্ন প্রতিযোগতায় ল্যাবটি ১০টি পুরস্কার অর্জন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে জন্য এমন গৌরব বয়ে আনায় যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন তাঁদের ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, তোমাদের অর্জনে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার গর্বিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে মুখ উজ্জ্বল করে শিক্ষার্থীরা। তোমরা ভালো কিছু করলেই প্রতিষ্ঠানের সুনাম বৃদ্ধি পায়। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে এমন অর্জনের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত পোস্টার প্রেজেন্টেশনের সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্বখ্যাত জিনতত্ত্ববিদ ও ক্যানসার গবেষক অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক স্যার ওয়াল্টার বোডমার, স্বাধীনতা পুরস্কার জয়ী গবেষক অধ্যাপক ড. হাসিনা খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. জেবা ইসলাম সিরাজ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজির মহাপরিচালক ড. মো. সলিমুল্লাহ প্রমুখ।
0 notes
Text
নবাব স্যার সলিমুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী আজ
নবাব স্যার সলিমুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী আজ
অনলাইন ডেস্ক: উপমহাদেশের মুসলিম জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অগ্রনায়ক, ঢাকার নবাব ও মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা স্যার সলিমুল্লাহর ১০৬তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯১৫ সালের আজকের এই দিনে তিনি মারা যান।
নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ১৮৭১ সালের ৭ জুন জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নিখিল ভারত মুসলিম লীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। যদিও তিনি জীবদ্দশায় এই বিশ্ববিদ্যালয়…
View On WordPress
0 notes