#স্যার সলিমুল্লাহ
Explore tagged Tumblr posts
museumofislam12 · 8 days ago
Text
বাংলার অশিক্ষিত, মূর্খ মুসলমানদের আলোর দিশারী যে নবাব
নবাব সুলিমুল্লাহ, তাঁর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। পিতা নবাব আহসান উল্লাহ। দাদা নবাব খাজা আব্দুল গনি। জমিদার পরিবার হিসেবে পূর্ববঙ্গে এই পরিবারের নাম ছিল অগ্রগণ্য। ‘নবাবেরা ছিলেন ধর্মভীরু কিন্তু আধুনিক, অসাম্প্রদায়িক। সে জন্য বড় বড় হিন্দু নেতা ও নগরের গোটা হিন্দু সম্প্রদায় নবাবদের নেতৃত্ব মেনে নিয়েছিলেন।’  ছোটকাল থেকেই ব্রিটিশ, জার্মান, ফার্সি ও উর্দু গৃহশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে সলিমুল্লাহর শিক্ষা সম্পন্ন করেন। অভিজাত পরিবারের সন্তান হয়েও তিনি সাধারণ মানুষের কাছাকাছি অবস্থান করতেন। আকাতরে দান-খয়রাত করতেন। ধর্মপ্রাণ নবাব সলিমুল্লাহ বাল্যকালেই নবাবীর মোহ ত্যাগ করে ব্রতী হয়েছিলেন সর্বসাধারণের জীবনমান উন্নয়নের সাধনায়।
১৮৯৩ সালে তিনি ডিপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিযুক্ত হয়ে ময়মনসিংহে এবং ১৮৯৫ সালে বিহারের মুজাফফরাবাদে ও কিছুদিন ত্রিপুরায় দায়িত্ব পালন করে ইস্তফা দেন।
১৯০১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পিতা নবাব আহসান উল্লাহর ইন্তেকালের সংবাদ পেয়ে ঢাকায় ফিরে আসেন। দুই দিন পর তিনি নবাব পদে অধিষ্ঠিত হন। ১৯০২ সালে ব্রিটিশ সরকার নবাব সলিমুল্লাহকে ‘কমান্ডার অব দ্য স্টার অব ইন্ডিয়া উপাধি দেয়। ১৯০৩ সালের সলিমুল্লাহকে ‘নবাব বাহাদুর’ খেতাবে ভ‚ষিত করা হয়।
পূর্বপুরুষের আর্থিক স্থিতিশীলতা নবাব সলিমুল্লাহর সময়ে এসে ব্যাহত হয়েছিল। পূর্ববাংলার ভাগ্যহত মানুষের উন্নতি এবং পশ্চাৎপদ জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের লক্ষ্যে তিনিই প্রথম স্বতন্ত্র প্রদেশ সৃষ্টির দাবি জানান। তাঁর দাবি অনুযায়ী ইংরেজ স��কার ১৯০৫ সালে ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ’ সৃষ্টি করে ঢাকাকে এর রাজধানী ঘোষণা করেছিল।
তিনি গভীরভাবে অনুধাবন করতে সমর্থ্য হয়েছিলেন যে, এই অঞ্চলের মানুষের জী্বন মান ও মুসলিম সমাজের পশ্চাৎপদের পেছনে অশিক্ষা সবচেয়ে বড় নিয়ামক হিসাবে কাজ করছে । নওয়াব সলিমুল্লাহ অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে চেয়েছেন পূর্ব বাংলায় একটি জ্ঞানবিভাসিত মধ্যবিত্ত সমাজ গড়ে উঠুক, বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া বাঙালি মুসলমানের মধ্যে। এজন্য ১৯০৬ সালে ঢাকায় বনফারেন্স আয়োজন করেন। সেখানে প্রায় পুরো উপমহাদেশ থেকে ২ হাজার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। এর পুরো খরচ তিনি নিজেই বহেন করেন।
ওই কনফারেন্স শেষে ৩০ ডিসেম্বর তাঁর প্রস্তাবে ঢাকায় গঠিত হয় ‘নিখিল ভারত মুসলিম লীগ’। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে শত বছরের শোষিত অধিকার বঞ্চিত ভারতের মুসলমানদের জন্য এটা সবচেয়ে বড় অবদান।  যা ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্বের মাধ্যেমে দেশভাগ পর্যন্ত গড়ায়।
তখন কলকাতায় ৩ জন অশিক্ষিতের অনুপাতে ১ জন শিক্ষিত, অথচ ঢাকায় ৮ জন অশিক্ষিতের অনুপাতে মাত্র ১ জন শিক্ষিত লোক ছিলো।  সমগ্র বঙ্গে প্রতি ১৬ জন মুসলমানের মধ্যে ১৫ জনই অশিক্ষিত। এতেই বুঝা যায় মুসলমানরা শিক্ষায় কতটা পশ্চাৎপদ ছিলো।
সেই কনফারেন্সে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকসহ অন্য নেতাদের দাবি ছিল ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার। গভর্নর জেনারেল লর্ড হার্ডিঞ্জ ১৯১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা সফরে আসেন। সলিমুল্লাহসহ সহযোগী নেতারা হার্ডিঞ্জের সঙ্গে দেখা করলে তিনি আশ্বাস দেন। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় নওয়াব সলিমুল্লাহর দেয়া ৬০০ একর জমির উপরে ১৯২১ সালের ১ জুলাই আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি অনেক জনহিতকর কাজ করে গেছেন। তিনি মুসলিম এতিম ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া ও বসবাসের জন্য ১৯০৮ সালে ঢাকার আজিমপুরে নিজের ২৮ বিঘা জমিতে প্রতিষ্ঠা করেন ‘নবাব সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানা’। যা দেশের সর্ববৃহৎ ও অন্যতম পুরাতন এতিমখানা।
তিনি এতিমখানায় ছেলে ও মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য আলাদা করে দুটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করেন। শত শত এতিম ছেলেমেয়ের থাকা-খাওয়া, চিকিৎসা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও লেখাপড়ার যাবতীয় খরচ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বহন করেছিলেন তিনি।
তিনিই সর্বপ্রথম পানীয় জল, বিদ্যুৎ ও টেলিফোন ব্যবস্থা চালুর মাধ্যমে সূচনা করেছিলেন আধুনিক ঢাকা নগরীর। তারই উদ্যোগে ঢাকায় প্রথম বিজলি বাতির আলো জ্বলেছিল আহসান মঞ্জিলে।
--- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি জীবনের প্রথম দিকে জনগণের কথা চিন্তা করে নবাবীর লোভ না করে মোমেনশাহীর ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৩ সালে বড় লাট লর্ড কার্জন ঢাকায় সফরে এলে তার নিকট পূর্ব বাংলার সমস্যাগুলো তুলে ধরেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯১১ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার কার্জন হলে ল্যান্সলট হেয়ারের বিদায় এবং চার্লস বেইলির যোগদান উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নওয়াব আলী চৌধুরীকে নিয়ে পৃথক দুটি মানপত্র নিয়ে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানান। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৬ সালে বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদী ও তাদের দোশরদের ক্রমাগত আক্রমন থেকে নিজস্ব ইতিহাস ঐতিহ্য এবং ধর্ম রক্ষায় প্রায় ছয় মাসের প্রচেষ্টায় পাক-ভারত উপমহাদেশে ‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ’ গঠন করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি আন্দোলনের ফলে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক শিক্ষা বিভাগে মুসলমানদের জন্য সহকারী পরিদর্শক ও বিশেষ সাব ইন্সপেক্টরের পদ সৃষ্টি করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি বর্ণবাদী-ব্রাহ্মণ্যবাদী চক্রান্তে বিট্রিশ সামাজ্যবাদে শত বছরের অধিক চাষাভূষা, কচোয়ান-দাঁরোয়ান ও গোলাম বানিয়ে রাখা মুসলিমদের কথা ভেবে প্রথম জেগে উঠেন তারপর মুসলিমদের সংগঠিত করার কাজ শুরু করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ, যিনি সুদূর তুরস্কের ভূমিকম্পে মানুষের কষ্টের কথা শুনে সাহায্যের জন্য টাকা-পয়সা পাঠিয়েছিলেন।
১৯০৮ সালে নবাব সলিমুল্লাহর পৃষ্ঠপোষকতায় ‘আহসান উল্লাহ স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল প্রতিষ্ঠা হয় এজন্য নবাব সলিমুল্লাহ জমি ও এক লাখ ৩০ হাজার টাকা দান করেন।
পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালে কলেজ ও ১৯৬২ সালে ‘পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়’ নামকরণ হয়। স্বাধীনতার পর এটির নামকরণ করা হয়েছে ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি’ (বুয়েট);
নবাব সলিমুল্লাহ আলীগড় কলেজ হোস্টেলের মতো ঢাকায় একটি মুসলিম ছাত্রাবাস নির্মাণের জন্য এক লাখ ৮৬ হাজার টাকা দান করেন। এর পূর্বে বঙ্গে ছাত্রাবাস নির্মাণ করার চিন্তাও কেউ করতে পারেননি। তা ছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্কুল, মাদরাসা ও মুসলিম বোর্ডিংয়ের জন্য দান করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্���তিষ্ঠার পূর্বপর্যন্ত নবাব আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সবরকমের সহযোগীতা করেন। এবং অধিবেশনের আয়োজন করে চাঁদা সংগ্রহ করেও অর্থ পাঠাতেন।
১৯০৫ সালেই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিপুল অর্থ দান করেন। শিক্ষা সম্মেলন, শিক্ষা সমিতি, সর্ব ভারতীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগ গঠনের জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় করে ১৯১৩ সালে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে প��়েন।
সোনালী ব্যাংক সদরঘাট শাখায় এখনও তার বন্ধক রাখা সিন্ধুক “দরিয়ায়ে নূর” রক্ষিত আছে।
তিনি নবাবের ঘরে জন্মেছিলেন। নিজেও ছিলেন নবাব কিন্তু তিনি হয়েছিলেন মানুষের হৃদয়ের নবাব। মানবকল্যাণে কাজ করতে গিয়ে নিজের জমিদারিও বন্দক রেখেছেন তবুও পিছপা হননি।
মুসলিম লীগ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে খাজা সলিমুল্লাহই স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মূল রূপকার এবং স্বপ্নপুরুষ। অথচ আজকে ইতিহাস থেকে নবাব স্যার সলিমুল্লাহ'র নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র চলছে। অনেক অকৃতজ্ঞ এখন বলার চেষ্টা করে নবাব সলিমুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জমি দান করেননি। তাহলে কি তাদের বাবা দাদারা দান করেছে?
ইচ্ছে করলেই নবাব সলিমুল্লাহর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা সম্ভব নয়। তিনি মুসলিম জাতিসত্তা চেতনা, উপমহাদেশে মুসলমানদের রাজনৈতিক ও শিক্ষা সচেতন করার কর্মকা-ের মাঝেই আজীবন বেঁচে থাকবেন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম আর আধিপত্যবাদ বিরোধী লড়াই যতদিন চলবে ততদিন নবাব সলিমুল্লাহ গোটা জাতির জন্য অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করবে। নিপীড়িত বাঙ্গালী মুসলমানের মুক্তিদূত, এ অঞ্চলের অবহেলিত বিশাল জনগোষ্ঠীর উচ্চ শিক্ষা প্রসারের অগ্রনায়ক, দেশের শীর্ষ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটসহ অগনতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বপ্নদ্রষ্টা, আধুনিক ঢাকার রূপকার, ভারত বিভক্তির নেতৃত্ব দানকারী একমাত্র রাজনৈতিক সংগঠন মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা নবাব স্যার সলিমুল্লাহ--- নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, ওরফে খাজা সলিমুল্লাহ কেবল বাঙালি মুসলমানের নবজাগরণের অগ্রদূতই ছিলেন না, ছিলেন সর্বভারতীয় মুসলিম সমাজের মহানায়ক। ঢাবি, বুয়েট না থাকলে আজও আমরা অনগ্রসর জাতি হিসেবে থাকতাম হয়তোবা আফ্রিকার কোন দেশের মতোই।
১৬ জানুয়ারি ১৯১৫ মাত্র ৪৩ বছর বয়সে এই মহান মানবদরদী নবাব তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর মৃত্যু আজও রহস্যে ঘেরা।
Tumblr media
0 notes
alibaba1xk · 2 years ago
Text
নবাব খাজা হাবিবুল্লাহর জন্ম
নবাব খাজা হাবিবুল্লাহ বাহাদুর ছিলেন ঢাকার পঞ্চম ও শেষ নবাব। তার পিতা ছিলেন নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুর। ১৮৯৫ সালের ২৬ এপ্রিল ঢাকার নওয়াব বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। হাবিবুল্লাহ বাল্যকালে দার্জিলিং-এর সেন্ট পল স্কুলে এবং পরে ইংল্যান্ডের সেন্ট ভিন্সেন্ট ও ইস্টবোর্ণে শিক্ষালাভ করেন। ১৯১৫ সালে পিতার মৃত্যুর পর জ্যেষ্ঠ পুত্র হিসেবে তিনি ঢাকার খাজা পরিবারের কর্তৃত্ব ও নওয়াব উপাধি লাভ করেন। ১৯১৮…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
aimzworld007 · 4 years ago
Text
নবাব স্যার সলিমুল্লাহর আজ মৃত্যুবার্ষিকী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা , যার দান করা ৬০০ একর জমির উপর দা‌ড়িয়ে আ‌ছে আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় , ঢাকা মেডিকেল , বুয়েট সেই নবাব স্যার সলিমুল্লাহর আজ মৃত্যুবার্ষিকী। ***জীবনী : নবাব স্যার সলিমুল্লাহ নবাব সুলিমুল্লাহর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। তাঁর বাবা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আহসানউল্লা (১৮৪৬-১৯০১) এবং দাদা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আবদুল গণি (১৮১৩-৯৬)। এই দুজনই ঊনবিংশ শতকের বাংলাদেশের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 2 years ago
Text
আজিমপুরে উদ্বোধন হলো চতুর্থ কৃষকের বাজার
আজিমপুরে উদ্বোধন হলো চতুর্থ কৃষকের বাজার
টপ নিউজ ডেস্কঃ কৃষকদের নিরাপদ চা��ে উৎসাহিত করার পাশাপাশি সঠিক বাজার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে তাদের পণ্যের সঠিক মূল্য প্রাপ্তি এবং ভোক্তাদের জন্য নিরাপদ সবজি-ফল প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে আজিমপুরে ঢাকা দক্ষিণের চতুর্থ কৃষকের বাজার উদ্বোধন হয়েছে । আজিমপুর রোডে স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানার সামনে প্রতি শুক্রবার আয়োজিত কৃষকের বাজারে সকাল ৭টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত সাভারের ভাকুর্তা থেকে কৃষি সম্প্রসারণ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dailyamaderajshahi · 3 years ago
Text
চকবাজারে আ���্নিকাণ্ডে ৬ জনের মৃত্যু
চকবাজারে আগ্নিকাণ্ডে ৬ জনের মৃত্যু
এফএনএস : রাজধানীর চকবাজারের দেবীদাসলেন এলাকায় প্লাস্টিক কারখানা ও গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে একজনের লাশ শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তবে ওই ব্যক্তির নাম-পরিচয় জানাতে পারেনি সংস্থাটি। নিহতদের লাশ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড হাসপাতাল) মর্গে নেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার পর লাশগুলো ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে নেওয়া…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
channel24bd · 3 years ago
Link
0 notes
alaminshorkar76 · 3 years ago
Text
স্ত্রী শোকে স্বামীও জীবন দিলো ফাঁসিতে ঝুলে
ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধিঃ ঢাকার কেরানীগঞ্জে স্ত্রী মৃত্যু এক মাস যেতে না যেতেই একই পথের পথিক হলেন স্বামী মোঃ ইয়ারসিন (৪০)। আজ ভোর থেকে সকাল সাড়ে ৮ টা পর্যন্ত কোন একসময় শাক্তা ইউনিয়নের পুরাতন ভাড়ালিয়া গ্রামের নিজ বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা তিনি। পরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে প্রেরণ করে। ধারণা করা হচ্ছে স্ত্রীর মৃত্যু শোক সইতে না…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sattokhoborlive · 3 years ago
Text
মিটফোর্ড হাসপাতালের দগ্ধ নারী চিকিৎসক মারা গেছেন
মিটফোর্ড হাসপাতালের দগ্ধ নারী চিকিৎসক মারা গেছেন
বু��বার, ২৯ জুন ২০২২ সত্যখবর ডেস্ক : রাজধানীর ওয়ারির হেয়ার স্ট্রিট এলাকার একটি বাসায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে টানা পাঁচদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা গেছেন অদিতি সরকার (৩৮) নামের এক নারী। তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (মিটফোর্ড) চিকিৎসক ছিলেন। বুধবার (২৯ জুন) সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তার মৃত্যু…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglarchokhbdnews · 3 years ago
Text
লালবাগে নার্সের মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
লালবাগে নার্সের মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর লালবাগের আজিমপুরের দক্ষিণ কলোনির বাসার নিচতলা থেকে কবরী রানী সরকার (৩২) নামের এক সিনিয়র স্টাফ নার্সের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (মিটফোর্ড) সিনিয়র স্টাফ নার্স হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে। বুধবার (৬ এপ্রিল) বিকেলে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে পাঠায় পুলিশ। নিহত কবরী রানীর ভাই…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bloguttara · 3 years ago
Link
0 notes
cbn24 · 3 years ago
Text
চিত্রনায়িকা শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ঢাকাই সিনেমার নায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ব্রিজের কাছে মরদেহটি পাওয়া যায়। এরপর কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ মরদেহটি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যায়। ঢাকা পোস্টকে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজি রমজানুল হক। তিনি বলেন, ‘নায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sristybarta · 3 years ago
Text
ঢাকার কেরানীগঞ্জের হযরতপুরে পাওয়া বস্তাবন্দি মরদেহের পরিচয় মিলেছে। নিহত নারী একজন চিত্র নায়িকা। তার নাম রাহিমা ইসলাম শিমু (৩৫)। সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ব্রিজের কাছ থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করে কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ। তিনি রোববার থেকে নিখোঁজ ছিলেন বলে জানিয়েছে তার পরিবার। বর্তমানে তার মরদেহ ঢাকায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। হাসপাতালে নিহতদের পরিচয় ��নাক্ত করেছেন তার ভাই খোকন। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সালাম মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) রমজানুল ইসলাম জানান, পরিবারের লোকজন ��ার মরদেহ শনাক্ত করেছেন। নিহত নারী একজন চিত্রনায়িকা ছিলেন। তিনি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে দুষ্কৃতিকারীরা তাকে হত্যা করে মরদেহ গুমের উদ্দেশ্যে বস্তায় ভরে ফেলে গেছে। বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এদিকে নিহতের বড় ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন জানান, দুই সন্তান ও স্বামী সাখাওয়াত হোসেন নোবেলকে নিয়ে শিমু রাজধানীর গ্রিনরোড স্টাফ কোয়ার্টারের পাশে ৩৪ নম্বর বাসায় থাকতেন। রোববার সকালে তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরে নিখোঁজ হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে কলাবাগান থানায় একটি জিডি করা হয়। তিনি আরও বলেন, আমার বোন চিত্রনায়িকা ছিলেন। অনেক সিনেমায় তিনি অভিনয় করেছেন। পরে শিল্পী সমিতি থেকে তার নাম বাতিল করে দেওয়া হয়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, কারা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সেটা পুলিশ খুঁজে বের করবে। এ ঘটনায় রাতে কলাবাগান থানার ডিউটি অফিসার (এসআই) সাকিব আহমেদ বলেন, এক নারীর নিখোঁজের বিষয়ে তার পরিবার থানায় একটি জিডি করেছিলেন। পরে জানতে পেরেছি নিখোঁজ নারীর মরদেহ কেরানীগঞ্জ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। মিটফোর্ড হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ জানান, কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ সন্ধ্যায় অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মর্গে পাঠিয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার তার ময়নাতদন্ত করা হবে। ১৯৯৮ সালে কাজী হায়াতের বর্তমান সিনেমায় প্রথম অভিনয় করেন শিমু। এরপর ২০০৪ সাল পর্যন্ত দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, চাষি নজরুল ইসলাম, শরিফ উদ্দিন খান দিপুসহ আরও বেশ কিছু পরিচালকের প্রায় ২৫ সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। গেল দুই বছর ধরে এফডিসিতে যাতায়াত ছিল শিমুর। শিল্পী সমিতি কর্তৃক ১৮৪ জন ভোটাধিকার হারানো শিল্পীর মধ্যে ছিলেন তিনি। ভোটাধিকার রক্ষার বিভিন্ন আন্দোলনেও তাকে দেখা যেত। এছাড়া টুকটাক নাটকেও কাজ করতেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের হযরতপুরে পাওয়া বস্তাবন্দি মরদেহের পরিচয় মিলেছে। নিহত নারী একজন চিত্র নায়িকা। তার নাম রাহিমা ইসলাম শিমু (৩৫)। সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ব্রিজের কাছ থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করে কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ। তিনি রোববার থেকে নিখোঁজ ছিলেন বলে জানিয়েছে তার পরিবার। বর্তমানে তার মরদেহ ঢাকায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। হাসপাতালে নিহতদের পরিচয় শনাক্ত করেছেন তার ভাই খোকন। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সালাম মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) রমজানুল ইসলাম জানান, পরিবারের লোকজন তার মরদেহ শনাক্ত করেছেন। নিহত নারী একজন চিত্রনায়িকা ছিলেন। তিনি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে দুষ্কৃতিকারীরা তাকে হত্যা করে মরদেহ গুমের উদ্দেশ্যে বস্তায় ভরে ফেলে গেছে। বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এদিকে নিহতের বড় ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন জানান, দুই সন্তান ও স্বামী সাখাওয়াত হোসেন নোবেলকে নিয়ে শিমু রাজধানীর গ্রিনরোড স্টাফ কোয়ার্টারের পাশে ৩৪ নম্বর বাসায় থাকতেন। রোববার সকালে তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরে নিখোঁজ হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে কলাবাগান থানায় একটি জিডি করা হয়। তিনি আরও বলেন, আমার বোন চিত্রনায়িকা ছিলেন। অনেক সিনেমায় তিনি অভিনয় করেছেন। পরে শিল্পী সমিতি থেকে তার নাম বাতিল করে দেওয়া হয়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, কারা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সেটা পুলিশ খুঁজে বের করবে। এ ঘটনায় রাতে কলাবাগান থানার ডিউটি অফিসার (এসআই) সাকিব আহমেদ বলেন, এক নারীর নিখোঁজের বিষয়ে তার পরিবার থানায় একটি জিডি করেছিলেন। পরে জানতে পেরেছি নিখোঁজ নারীর মরদেহ কেরানীগঞ্জ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। মিটফোর্ড হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ জানান, কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ সন্ধ্যায় অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মর্গে পাঠিয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার তার ময়নাতদন্ত করা হবে। ১৯৯৮ সালে কাজী হায়াতের বর্তমান সিনেমায় প্রথম অভিনয় করেন শিমু। এরপর ২০০৪ সাল পর্যন্ত দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, চাষি নজরুল ইসলাম, শরিফ উদ্দিন খান দিপুসহ আরও বেশ কিছু পরিচালকের প্রায় ২৫ সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। গেল দুই বছর ধরে এফডিসিতে যাতায়াত ছিল শিমুর। শিল্পী সমিতি কর্তৃক ১৮৪ জন ভোটাধিকার হারানো শিল্পীর মধ্যে ছিলেন তিনি। ভোটাধিকার রক্ষার বিভিন্ন আন্দোলনেও তাকে দেখা যেত। এছাড়া টুকটাক নাটকেও কাজ করতেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের হযরতপুরে পাওয়া বস্তাবন্দি মরদেহের পরিচয় মিলেছে। নিহত নারী একজন চিত্র নায়িকা। তার নাম রাহিমা ইসলাম শিমু (৩৫)। সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ব্রিজের কাছ থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করে কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ। তিনি রোববার থেকে নিখোঁজ ছিলেন বলে জানিয়েছে তার পরিবার। বর্তমানে তার মরদেহ ঢাকায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের মর্গে রাখা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
khulnabazar · 3 years ago
Text
কেরানীগঞ্জ থেকে নায়িকা শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিউজনাউ ডেস্ক: রাজধানীন কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ব্রিজের কাছে চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর (৩৫) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালে মর্গে রাখা হয়েছে। সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে তার বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সালাম মিয়া গণমাধ্যমকে এ তথ্য…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 3 years ago
Text
রহস্যজনক মৃত্যুর শিকার চিত্রনায়িকা শিমু?
রহস্যজনক মৃত্যুর শিকার চিত্রনায়িকা শিমু?
টপ নিউজ ডেস্ক : দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে অভিনয় করা অভিনেত্রী রাইমা ইসলাম শিমু। গেল দুদিন ধরে ছিলেন নিখোঁজ৷ অবশেষে আজ সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ব্রিজের কাছে তার বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু সালাম মিয়া জাগো নিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মরদেহ উদ্ধার করে স্যার সলিমুল্লাহ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dailycomillanews · 3 years ago
Text
নায়িকা শিমুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, অভিনেতাকে সন্দেহ
নায়িকা শিমুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, অভিনেতাকে সন্দেহ
ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর বস্তাবন্দি (৩৫) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে মর্গে রাখা হয়েছে। জানা গেছে, গেল দুদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন শিমু৷ অবশেষে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ব্রিজের কাছে তার বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
natunsylhet24 · 3 years ago
Text
ফেসবুকে প্রেমের সম্পর্ক: সিলেটের তরুণীর মরদেহ ঢাকায় উদ্ধার
ফেসবুকে প্রেমের সম্পর্ক: সিলেটের তরুণীর মরদেহ ঢাকায় উদ্ধার
ফেসবুকে প্রেমের সস্পর্ক। অত:পর প্রেমিকের হাত ধরে ঘর ছাড়েন ফারহানা আক্তার নাদিয়া (১৮)। প্রায় সাড়ে সাত মাস আগের ঘটনা এটি। সেই নাদিয়ার নিথর দেহ পড়েছিল ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে। পুলিশের মাধ্যমে পাওয়া খবরে শনিবার (০৮ জানুয়ারি) সকালে হাসপাতাল মর্গে গিয়ে নাদিয়ার নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখেন তার বাবা-মাসহ স্বজনরা। এরআগে শুক্রবার রাত ৯টার দিকে বাসার লোকজন নাদিয়ার নিথর দেহ উদ্ধার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes