#ধরম

[few-favorite-things]

ধর্ম দিয়ে আমি পরিচিত হতে চাই না, ‘খান’ পদবীকে তাই বর্জন করছি… বলেছিলেন ইরফান ধর্ম দিয়ে আমি পরিচিত হতে চাই না, ‘খান’ পদবীকে তাই বর্জন করছি... বলেছিলেন ইরফান

[24x7newsbengal]

কাঁকিনাড়ায় জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ প্রদান অনুষ্ঠানে পুলিশ কমিশনার-ডিসি নর্থ

নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- কাঁকিনাড়া বাজার সর্বেসেবা সংঘের জগদ্ধাত্রী পুজো এবারে ৫৩ তম বর্ষে পড়ল। এই পুজো কমিটির সম্পাদক তথা ভাটপাড়া পুরসভার সিআইসি অমিত গুপ্তার উদ্যগে বুধবার সন্ধেয় মন্ডপ প্রাঙ্গনে দুই শতাধিক দুঃস্থদের মধ্যে শীতবস্ত্র প্রদান করা হয়। শীতবস্ত্র প্রদান অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ব্যারাকপুরের পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া, ডিসি নর্থ শ্রীহরি পান্ডে, এসিপি জগদ্দল সুব্রত মন্ডল, ভাটপাড়া ও জগদ্দল থানার আইসি যথাক্রমে অনুপম মন্ডল ও প্রদীপ কুমার দা, ভাটপাড়ার উপ-পুরপ্রধান দেবজ্যোতি ঘোষ, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুরমাতা সীমা মন্ডল, তৃণমূল নেতা প্রিয়াঙ্গু পান্ডে, মন্নু সাউ, প্রাক্তন কাউন্সিলর মনোজ গুহ-সহ বিশিষ্ট জনেরা। এদিন পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া বলেন, পুজোয় খুব ভালো কাজ করেছে ভাটপাড়া ও জগদ্দল থানা। সাধারন মানুষের সহযোগিতাও মিলেছে। তবে এখানে অল্প বয়সের ছেলেরা ক্রাইমে জড়িয়ে পড়ছে। পরিবারের লোকজনকে বাচ্চাদের বোঝান উচিত যে, ক্রাইম থেকে দূরে থাকার জন্য। অপরদিকে এই পুজোর উদ্যক্তা অমিত গুপ্তা বলেন, আগে কাঁকিনাড়া বাজারের এই পুজোর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাঁর পিতা প্রয়াত ধরম পাল গুপ্তা। এখন এই পুজোর সঙ্গে জড়িত তিনি। পুজোয় সেবা মূলক কাজ হিসেবে দুঃস্থ মানুষজনের মধ্যে শীতবস্ত্র প্রদান করা হল। Read the full article

[advocatechenoyceil]

এজি ভেনুগোপাল আপনাকে ইয়াতি নরসিঘানন্দের বিরুদ্ধে আদালতের মামলার অবমাননা উস্কে দেওয়ার জন্য সম্মতি দিয়েছেন

এজি ভেনুগোপাল আপনাকে ইয়াতি নরসিঘানন্দের বিরুদ্ধে আদালতের মামলার অবমাননা উস্কে দেওয়ার জন্য সম্মতি দিয়েছেন

অ্যাটর্নি জেনারেল কে কে ভেনুগোপাল শুক্রবার হরিদ্বার ধরম সংসদের সংগঠক ইয়াতি নরসিংহানন্দের সংবিধান এবং সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জন্য কর্মী শচি নেলিকে অবমাননার অভিযোগ উস্কে দেওয়ার জন্য সম্মতি দিয়েছেন। নরসিংহানন্দের ঘোষণাটি নিয়মিতভাবে ঘটতে থাকা জনসাধারণের মনে সুপ্রিম কোর্টের কর্তৃত্ব হ্রাস করার প্রত্যক্ষ চেষ্টা ছিল তা আবিষ্কার করার পরে এজি সম্মতি দিয়েছেন। 14 জানুয়ারী…

[amarnews]

ধর্ম অবমাননার দায়ে পাকিস্তানে খ্রিস্টান যুবকের মৃত্যুদণ্ড

ধর্ম অবমাননার দায়ে পাকিস্তানে খ্রিস্টান যুবকের মৃত্যুদণ্ড

[ad_1] লাহোর, ০৮ সেপ্টেম্বর- পাকিস��তানের লাহোরে ধর্ম অবমাননার দায়ে এক খ্রিস্টান যুবকের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন স্থানীয় আদালত। আসিফ পারভেজ নামে ওই যুবকের বিরুদ্ধে কর্মস্থলের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ধর্মীয় অবমাননাকর বার্তা পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে।

আইনজীবী সাইফ-উল-মুলুক জানিয়েছেন, ২০১৩ সাল থেকেই বন্দি রয়েছেন ৩৭ বছর বয়সী আসিফ। মঙ্গলবার (০৮ সেপ্টেম্বর) আদালত তাঁর সাক্ষ্য বাতিল করে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।

আদালত…

[wing-news]

বিধানসভা নির্বাচন 2022 আপডেট: নির্বাচন কমিশন আজ সিদ্ধান্ত নেবে যদি নির্বাচনী সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত থাকে

বিধানসভা নির্বাচন 2022 আপডেট: নির্বাচন কমিশন আজ সিদ্ধান্ত নেবে যদি নির্বাচনী সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত থাকে

উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মন্ত্রী এবং ওবিসি নেতা স্বামী প্রসাদ মৌর্য এবং ধরম সিং সাইনি – যিনি এই সপ্তাহে যোগী আদিত্যনাথ সরকার এবং ক্ষমতাসীন বিজেপি থেকে বিধানসভার কয়েক সপ্তাহ আগে পদত্যাগ করেছিলেন… Source by [author_name]

[splusnews]

আসানসোলে স্বর্ণ ধরম সম্মিলন অনুষ্ঠানে শ্রম ও আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক

আসানসোলে স্বর্ণ ধরম সম্মিলন অনুষ্ঠানে শ্রম ও আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক

রামকৃষ্ণ চ্যাটার্জী, বর্ধমান ব্যুরো: :আজ পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে রবীন্দ্র ভবনে স্বর্ণ ধরম সম্মিলন অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন রাজ্যের শ্রম ও আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক। ভি ওয়ার্ক মুর্মু পাগড়ি পরিয়ে মাননীয় মন্ত্রী কে সন্মান জানানো হয় ৷ পরে মন্ত্রী মলয় ঘটক অনুষ্ঠানে বক্তব্য করেন ৷ স্বাস্থ্য সাথী কার্ড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিবার প্রধানের নামেই দেয়া হবে স্বাস্থ্য সাথীর কার্ড ৷ শুধু সরকারি হাসপাতাল নয়, দুর্গাপুরে…

[24x7newsbengal]

অনুষ্ঠিত হল সমাজ বিষয়ক ও সমাজ সচেতন মূলক আলোচনা সভা

নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান: ভারত জাকাত মাঝি পারগানা মহল এর উদ্যোগে আদিবাসী সমাজ বিষয়ক ও সমাজ সচেতন মূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হল। পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি দু'নম্বর ব্লকের অন্তর্গত শীধরপুর বাজারে মেমারি- ২ মূলক এবং সাতগেছিয়া ১ নম্বর পিড় মহল শীধরপুর এ। ভারত জাকাত মাঝি পরগনা মহল ব্যবস্থাপন আদিবাসী সমাজ বিষয়ক ও সমাজ সচেতন মূলক আলোচনা সভাও সাংগঠনিক কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হলো। আলোচনা সভা শুরুতে সিধু কানু, তিলকা মাঝি ও বীরয়া মুন্ডাকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাশাপাশি অতিথিবর্গদের বরণ করে নেওয়া হয়। মূলত ২৩ সেপ্টেম্বর কলকাতা রাসমণি রোডে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান উদ্যোক্তারা। মূলত দাবিগুলি হল সাঁওতাল জাতির "শাড়ি ধরম"কোড দিতে হবে, সাঁওতালি শিক্ষা বোর্ড গঠন করতে হবে, বীরভূমে কয়লা খাদানের দেউঢা পাঁচমী থেকে আদিবাসীদের উচ্ছেদ করার চলবে না, ফেক এস টি সার্টিফিকেট বাতিল করতে হবে, অযোধ্যায় ঠুড়গা ড্যাম ও বান্দুলালা ড্যামপ্রকল্প বাতিল করতে হবে। এইসব দাবি গুলি নিয়ে শ্রীধরপুর বাজারে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। এই আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, মেমারি দু'নম্বর ব্লক পারগানা( সভাপতি) বাসুদেব বাস্কে, মেমারি শহরের সুসৌরীয় মহাদেব টুডু, সাতগেছিয়া ১ নম্বর পীর পারগা দিলীপ মুর্মু, মাঝিবাবারা ও পারগানা বাবারা সহ সম্প্রদায় সকল মানুষজন ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। Read the full article

[batbdtvonline]

রষ্ট ধরম ইসলাম এবং জালিম শাসকদের নিয়ে জিহাদী হুজুরের হুংকার । Mawnala A...

[advocatechenoyceil]

ধরম সংসদ বিদ্বেষী বক্তৃতা: অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা এসআইটি তদন্তের জন্য সুপ্রিম কোর্টে পাশ করেছেন

ধরম সংসদ বিদ্বেষী বক্তৃতা: অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা এসআইটি তদন্তের জন্য সুপ্রিম কোর্টে পাশ করেছেন

বিগত বছরের 17 এবং 19 ডিসেম্বরের মধ্যে হরিদ্বার এবং দিল্লিতে সজ্জিত অ-সাম্প্রদায়িক অনুষ্ঠানে দেওয়া ঘৃণামূলক বক্তব্যের বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। তিন অবসরপ্রাপ্ত ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল এসজি ভোমবাটকেরে, কর্নেল পিকেকে ব্যবহার করে আবেদনটি দায়ের করা হয়েছিল। নায়ার এবং মেজর প্রিয়দর্শী চৌধুরী, সেন্থিল জগদীসানের সুপারিশের মাধ্যমে, হরিদ্বার এবং…

[amarnews]

ভালবাসতে না জানলে কিসের পণ্ডিত ও মৌলবী! ধর্ম নিয়ে ফের তোপ নুসরতের?

ভালবাসতে না জানলে কিসের পণ্ডিত ও মৌলবী! ধর্ম নিয়ে ফের তোপ নুসরতের?

[ad_1] কলকাতা, ২৫ আগস্ট – একের পর এক ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনে ব্যস্ত নুসরত জাহান। গণেশ চতুর্থীও পালন করেছেন তিনি। স্বামী নিখিল জৈনের সঙ্গে চুটিয়ে ঢাক বাজিয়ে। সেই ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই সোশ্যালে ভাইরাল। ভিডিয়োটি কি বিরক্তির কারণ হয়েছে ধর্মগুরুদের?

প্রকাশ্যে কিছু শোনা না গেলেও মঙ্গলবার আর একটি ক্লিপিং ভাইরাল হয়ে উস্কে দিয়েছে সেই প্রশ্ন। কী আছে এই ভিডিয়োয়?নব্য দুই তারকা-সাংসদ নুসরত জাহান এবং মিমি চক্রবর্তী…

[sentoornetwork]

জন্মসূত্রে কলকাতার ছিলেন শশী কাপুর 

New Post has been published on https://sentoornetwork.com/shashi-kapoors-birthday/

জন্মসূত্রে কলকাতার ছিলেন শশী কাপুর 

  কমলেন্দু সরকার

অভিনেতা পৃথ্বীরাজ কাপুরের কনিষ্ঠ পুত্র শশী কাপুরের জন্ম কলকাতা শহরে। সেইসময় পৃথ্বীরাজ কাপুররা থাকতেন হাজরার মোড়ের কাছেই এক বাড়িতে। সেই বাড়িতেই জন্ম শশীর। সেইসূত্রে শশী কাপুর ছিলেন জন্মসূত্রে কলকাতার লোক। পঞ্চাশের দশকে শশী কাপুর-জেনিফার কেন্ডালের প্রেমের সূত্রপাতও এই শহরে। এ-নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছে।

শশী কাপুরের সিনেমার অভিনয়জীবন শুরু দাদা শাম্মি কাপুরের পাঁচ বছর আগে। শাম্মি কাপুরের প্রথম ছবি পরিচালক মহেশ কল-এর ‘জীবন জ্যোতি’। ইতিমধ্যেই শশী তখন গোটা চারেক ছবিতে অভিনয় করে ফেলেছেন। শাম্মি ছিলেন ‘জীবন জ্যোতি’র নায়ক। আর শশী ছিলেন তখন শিশুশিল্পী। প্রথম ছবি ছিল বড়দা রাজ কাপুরের ‘আগ’ (১৯৪৮)। পরের ছবিও বড়দারই ‘আওয়ারা’ (১৯৫১)। দু’টি ছবিতেই রাজ কাপুরের বাল্যকালে শশী। যদিও ১৯৪৪-এ শশীর অভিনয়জীবন শুরু হয়ে গেছিল মঞ্চে ‘শকুন্তলা’ নাটকে। প্রযোজনাটি বাবা পৃথ্বীরাজ কাপুরের। সেইসময় তিনি শশীরাজ নামে অভিনয় করতেন। নাম বদলালেন শশী। তার কারণ, ওইসময় শশীরাজ নামে আর এক শিশুশিল্পী পৌরাণিক ছবিতে কাজ কর‍তেন। রাজ ফেলে শুধু শশী হলেন। ‘সংগ্রাম’ (১৯৫০) ছবিতে শশী হয়েছিলেন বাল্যের অশোককুমার।

শশী কাপুর তখন আর শিশুশিল্পী নন। কুড়ি বছরের যুবক। তিনি ভাবলেন, ক্যামেরার সামনে তো কাটল বেশ কয়েক বছর। এবার ক্যামেরার পিছনের কাজটাও শিখে রাখা দরকার। তিনি পরিচালক রবীন্দ্র দাভের সহকারী হিসেবে তাঁর ইউনিটে যোগ দিলেন। ছবির নাম ‘পোস্ট বক্স ৯৯৯’ (১৯৫৮)। এই ছবিটি ছিল সুনীল দত্তের প্রথম ছবি। পরবর্তী সময়ে এই পরিচালকের দু’টি ছবিতে তাঁর সহকারী হিসেবে কাজ করতে দেখা গেছিল। একটি ‘গেস্ট হাউস’ (১৯৫৯), অন্যটি ‘দুলহা দুলহন’ (১৯৬৪)। এই ছবিটির নায়ক ছিলেন দাদা রাজ। নায়িকা সাধনা। পরিচালক এসএম আব্বাস-এর সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন শশী। ছবির নাম ‘শ্রীমান সত্যবাদী’ (১৯৬০)। এ-ছবিতেও ছিলেন দাদা রাজ। নায়িকা শাকিলা।

ইতিমধ্যেই শশী কাপুর নজরে পড়েছেন বলিউডের নামী পরিচালক বিআর চোপড়ার ভাই যশ চোপড়ার। যশ তাঁর প্রথম ছবি রাজেন্দ্রকুমার-মালা সিনহা অভিনীত ‘ধুল কা ফুল’ ছবিটি করে সিনেমা সাংবাদিক এবং সিনেমাপ্রেমীদের চোখে পড়েছেন। যশ চোপড়া তাঁর দ্বিতীয় ছবি ‘ধর্মপুত্র’-তে মালা সিনহার বিপরীতে নায়ক হিসেবে নিলেন শশী কাপুরকে।

সদা হাস্��মুখ শশী কাপুরের বলিউডে রোম্যান্টিক নায়ক হিসেবে খ্যাতি পেতে খুব বেশি দেরি হল না। ষাট-সত্তরের দশকে তিনিই ছিলেন হিন্দি ছবি অন্যতম সেরা রোম্যান্টিক নায়ক। ষাটের দশকে একাধিক প্রেমের ছবিতে কাজ করেছিলেন শশী। যেমন– কৃষাণ চোপড়ার ‘চার দিওয়ারি’ (১৯৬১), সূরজ প্রকাশের ‘মেহন্দি লাগি মেরে হাত’ (১৯৬২), বিমল রায়ের ‘প্রেম পত্র’ (১৯৬২), বিআর চোপড়ার ‘ওয়ক্ত’ (১৯৬৫), আখতার মির্জার ‘মহব্বত ইসকো কেহতে হ্যায়’ (১৯৬৫), সূরজ প্রকাশের ‘জব জব ফুল খিলে’ (১৯৬৫), শিব সাহনির ‘নিদ হামারি খোয়াব তুমহারে’ (১৯৬৬), সূরজ প্রকাশের ‘জুয়াড়ি’ (১৯৬৮), মোহন সেহগলের ‘কন্যাদান’ (১৯৬৯), প্রকাশ মেহরার ‘হাসিনা মান জায়েগি’ (১৯৬৮), এই ছবিতে শশীর ছিল দ্বৈত ভূমিকা। এর মধ্যে একাধিক ছবি ছিল বক্স-অফিস সুপারডুপার হিট। বিশেষ করে, ‘জব জব ফুল খিলে’৷ কাশ্মীরের পটভূমিতে এই ছবিতে কল্যাণজি-আনন্দজির সুরে সব গানই ছিল হিট।

শুধু যে রোম্যান্টিক নায়ক হিসবেই শশী দড় ছিলেন তা নয়, একাধিক থ্রিলার ছবিও করেছিলেন। যেমন– সূরজ প্রকাশের ‘আমনে সামনে’ (১৯৬৭), ব্রিজ সাদনার ‘চোরি মেরা কাম’ (১৯৭৫)। রোম্যান্টিক ছবি, থ্রিলারধর্মী ছবির ফাঁকে অন্য ঘরানার ছবিতেও শশী ছিলেন দড় অভিনেতা। এ-প্রসঙ্গে বলা যেতে পারে সুবোধ মুখার্জির ‘অভিনেত্রী’ (১৯৭০), সমীর গাঙ্গুলির ‘শর্মিলি’ (১৯৭১), মনোজকুমারের ‘রোটি, কাপড়া অউর মকান’ (১৯৭৪), অশোক রাওয়ের ‘চোর মচায়ে শোর’ (১৯৭৪), রাজ তিলকের ‘মুক্তি’ (১৯৭৭), রমেশ তলওয়ারের ‘দুসরা আদমি’ (১৯৭৮) ইত্যাদি। এরই মাঝে বড়দা রাজ কাপুরের একেবারে অন্যরকমের ছবি ‘সত্যম শিবম সুন্দরম’ (১৯৭৮) করলেন শশী। ছবিটি রাজ কাপুর নায়িকাকেন্দ্রিক করলেও শশী কাপুর নিজের অভিনয় দক্ষতায় দর্শকদের নজর টানতে বাধ্য করেন। শশী কাপুরের নায়ক হিসেবে সম্ভবত অত্যন্ত ইম্পর্ট্যান্ট ছবি ছিল রমেশ শর্মার ‘নিউ দিল্লি টাইমস’ (১৯৮৬)। এই ছবিট ছিল পলিটিক্যাল থ্রিলার। অসাধারণ অভিনয় করেছিলেন তিনি।

সত্তর দশকে এসে নিজেকে অপরিহার্য এক দ্বিতীয় নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। শশী কাপুর ছাড়া অমিতাভ বচ্চনের ছবি ভাবা যেত না। অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে শশী কাপুর থাকলেই ছবির ধরনই বদলে যেত। যেমন– যশ চোপড়ার দিওয়ার (১৯৭৫), কভি কভি (১৯৭৬), ত্রিশূল (১৯৭৮), কালা পাত্থর (১৯৭৯), দেশ মুখার্জির ‘ইমান ধরম’ (১৯৭৭), মনমোহন দেশাইয়ের ‘সুহাগ’ (১৯৭৯), রমেশ সিপ্পির ‘শান’ (১৯৮০) ইত্যাদি।

১৯৭৮-এ তিনি ছবি প্রযোজনার জন্য করেছিলেন  ফিল্ম ভালাস। এখান থেকে জুনুন, কলিযুগ, ৩৬ চৌরঙ্গি  লেন, বিজেতা ও উৎসব প্রযোজনা করেন। ১৯৯১-এ শশী কাপুররের নির্দেশনায় ‘আজুবা’ মুক্তি পেয়েছিল।

ছবি সৌজন্যে: গুগল

আরও খবর পড়ুন :  ‘সখি সমিতি’ ও ঠাকুরবাড়ির আড্ডা

[wing-news]

...আমাদের মুখ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যেই গোরখপুর গিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী যোগীকে কটাক্ষ করলেন অখিলেশ যাদব

…আমাদের মুখ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যেই গোরখপুর গিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী যোগীকে কটাক্ষ করলেন অখিলেশ যাদব

ইউপি নির্বাচন 2022:উত্তরপ্রদেশে বেড়েছে রাজনৈতিক পারদ। প্রাক্তন মন্ত্রী স্বামী প্রসাদ মৌর্য এবং ধরম সিং সাইনি আজ সমাজবাদী পার্টির সভাপতি অখিলেশ যাদবের উপস্থিতিতে দলে যোগ দিয়েছেন। এর সাথে সম্প্রতি ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) থেকে পদত্যাগ করা পাঁচজন বিধায়ক এবং আপনা দল (এস) থেকে একজন বিধায়কও সমাজবাদী পার্টিতে যোগ দিয়েছেন।

[shachisharma90]

দুর্ঘটনার কবলে তেলেগু অভিনেতা সাই ধরম তেজ - S Newz

S Newz - গতকাল রাতে হায়দ্রাবাদের দুর্গমচেরুভূ কেবল ব্রিজের ওপর ভয়ঙ্কর পথদুর্ঘটণায় গুরুতর আহত জনপ্রিয় তেলেগু অভিনেতা সাই ধরম তেজ। যান গিয়েছে, নিজের স্পোর্টস বাইক চালাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছেন অভিনেতা। এই ঘটনার পরই গুরুতর অবস্থায়…

from Snewzin's Favorite Links from Diigo https://snewz.in/sai-dharam-tej-meets-with-a-road-accident/144278/

[hinduwap]

উত্তরপ্রদেশে ‘হিন্দু’ হলেন মুসলিম পরিবারের ১৩ সদস্য

উত্তরপ্রদেশে ‘হিন্দু’ হলেন মুসলিম পরিবারের ১৩ সদস্য

প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে ধর্ম বদল করে ফেলল উত্তরপ্রদেশের বাগপতের এক মুসলিম পরিবারের ১৩ সদস্য। মঙ্গলবার (02/10/2018) স্থানীয় এক মন্দিরে গিয়ে তাঁরা ধর্মান্তরিত হন। পরিবারের প্রধান আখতার আলির(৬৮)বর্তমান নাম এখন ধরম সিং।

আরও পড়ুন-সৌদিতে হিন্দু যুবককে জোর করে খাওয়ানো হলো গরুর মাংস

কয়েক মাস আগে খ���ন হয়েছিলেন আখতার আলির ২�� বছরের ছেলে। তার পর থেকে ছেলের মৃত্যুর…

[24x7newsbengal]

টিটাগড়ে গণধর্ষণ কান্ড ঘিরে ধুন্ধুমার, ধৃত চার বিজেপি কর্মী

নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- টিটাগড় পুরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের কয়লা ডিপো নিউ লাইন এলাকায় বুধবার রাতে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ, বাড়ির সামনে থেকে চার মদ্যপ যুবক মুখ চাপা তরুণীকে তুলে নিয়ে গিয়ে বাড়ির কাছেপিটে ঝোপে গণধর্ষণ করে। পরদিন বৃহস্পতিবার নির্যাতিতার পরিবার থানায় অভিযোগ দায়ের করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। বাকি দুই অভিযুক্ত পলাতক। অভিযোগ, বৃহস্পতিবার রাতে নির্যাতিত-সহ তাঁর বাবা-মাকে পুলিশ গাড়িতে চাপিয়ে অন্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছিল। থানার সামনে দাঁড়িয়ে তখন কয়েকজন বিজেপি কর্মী জিজ্ঞেস করে ওদের কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। অভিযোগ, টিটাগড় থানার পুলিশ ব্যারাকপুর মন্ডল ১ ও ২ সভাপতি যথাক্রমে প্রিয়ব্রত সিনহা চৌধুরী ও ধরম পাল প্রসাদ, ব্যারাকপুর বিধানসভা কেন্দ্রের কো-কনভেনার রবীন্দ্র সিং-সহ চারজনকে আটক করে। যদিও পরে চারজনকে পুলিশ ছেড়ে দেয়। শুক্রবার সকালে নির্যাতিতার ঠাকুরমাকে সঙ্গে নিয়ে থানায় ঢোকার চেষ্টা করে বিজেপির প্রতিনিধি দল। অভিযোগ, তাদেরকে থানায় ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। এরপরই থানার সামনে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপির ব্যারাকপুর জেলার মহিলা মোর্চা ও হিন্দু জাগরণ মঞ্চ ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। কিছুক্ষন বাদেই পুলিশ সেই অবরোধ তুলে দিলেও, ফের তারা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায়। পুলিশ জোর করে অবরোধ তুলতে গেলে দুপক্ষের মধ্যে বচসা বেধে যায়। অভিযোগ, পুলিশ লাঠিচার্জ করে সেই অবরোধ তুলে দেয়। পুলিশের লাঠির ঘায়ে মাথা ফেটে যায় ব্যারাকপুর জেলার হিন্দু জাগরণ মঞ্চের সম্পাদক রোহিত সাউয়ের। পুলিশের ওপর আক্রমণের অভিযোগে হিন্দু জাগরণ মঞ্চের রোহিত সাউ-সহ চারজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এদিকে অবরোধে সামিল হয়ে নির্যাতিতার ঠাকুমা বিমলা সাউ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তিনি বলেন, থানায় পুলিশের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি বলে নাতনিকে নিয়ে ওর বাবা-মা বাড়ি থেকে বেরিয়েছে। কিন্তু তারপর ওরা বাড়ি ফেরেনি।

ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে বিজেপির রাজ্য সম্পাদিকা ফাল্গুনী পাত্র বলেন, পুলিশ ঘটনাটি চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। নির্যাতিতা ও তার বাবা-মাকে অন্য কোথায় সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঘটনার প্রতিবাদ করায় পুলিশ দলীয় কর্মীদের ওপর এলোপাতাড়ি লাঠিচার্জ করেছে। তাতে ১০-১২ জন মহিলা অল্প-বিস্তর আহত হয়েছেন। এই ঘটনা প্রসঙ্গে টিটাগর পৌরসভার পুরপ্রধান তথা তৃণমূল নেতা কমলেশ সাউ বলেন, অপরাধীরা কেউ ছাড়া পাবেন না। পুলিশ প্রশাসনকে বলেছি যারা ঘটনায় জড়িত। তাদেরকে গ্রেফতার করতে হবে। পুলিশের লাঠিচার্জের বিষয়ে পুরপ্রধান বলেন, পুলিশের ওপর আক্রমণ করা হলে, পুলিশ লাঠিচার্জ তো করবেই। মেয়েটির নিখোঁজ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওরা টিটাগড়েই আছে। সম্ভবত কোনও আত্মীয় বাড়িতে রয়েছেন । Read the full article