Tumgik
#ট্রাজেডি দিবস
ndtvbd24 · 2 years
Text
জাতি ২০০৯ সালের পুনরাবৃত্তি চায় না : প্রধানমন্ত্রী
জাতি ২০০৯ সালের পুনরাবৃত্তি চায় না : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে তার সরকার গঠনের মাত্র ৫২ দিন পরে একটি অকল্পনীয় ট্রাজেডি ঘটে। গোটা জাতি এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আর কখনো চায় না। মঙ্গলবার রাজধানীর পিলখানায় অবস্থিত বিজিবির সদর দফতরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ দিবস ২০২২-এর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের শৃঙ্খলা ভঙ্গ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 3 years
Text
২৩ জুন ঐতিহাসিক পলাশী দিবস
২৩ জুন ঐতিহাসিক পলাশী দিবস
টপ নিউজ ডেস্ক : আজ ২৩ জুন, ঐতিহাসিক পলাশী দিবস। উপমহাদেশের মানুষের ট্রাজেডি দিবস হিসেবে পরিচিত এই দিন। বাঙালির ইতিহাসে এক কালো অধ্যায় এটি। সুজলা-সুফলা এই দেশকে মীর জাফরের বেঈমানির মাধ্যমে ইংরেজদের হাতে তুলে দিয়ে উপনিবেশিক শাসন কায়েমের দিবস এটি। এখন থেকে ২৬৪ বছর আগে ১৭৫৭ সালের এ দিনে পলাশীর আম বাগানে ইংরেজদের সঙ্গে এক যুদ্ধে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার পরাজয়ের মধ্য দিয়ে অস্তমিত হয়…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
patrika71 · 3 years
Text
আজ দিনাজপুর ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস
আজ দিনাজপুর ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস
আজ ২৬ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) দিনাজপুরের ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস। ২০০৬ সালের এই দিনে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে ফুলবাড়ী কয়লাখনি না করার দাবিতে বিক্ষোভ করা হয়। ঘেরাও করা হয় এশিয়া এনার্জির ফুলবাড়ী অফিস। এ সময় তৎকালীন বিডিআর ও পুলিশের গুলিতে কলেজছাত্র তরিকুল, আমিন ও ছালেকিন নামের তিন যুবক প্রাণ হারান। আহত হন প্রায় দুই শতাধিক নারী-পুরুষ। পঙ্গুত্ব বরণ করেন বাবলু রায়ের মত অনেকেই। গুলিবিদ্ধ হয়ে ওই দিনের পর থেকে মৃত্যু…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
donetbd · 2 years
Text
১৬ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি ৬ দফা চুক্তি
১৬ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি ৬ দফা চুক্তি
আজ ২৬ আগষ্ট দিনাজপুরের ‘ফুলবাড়ি ট্রাজেডি দিবস‘। ২০০৬ সালের এই দিনে দিনাজপুরের ফুলবাড়ি উপজেলায় কয়লা খনি প্রকল্প বাতিল এবং যুক্তরাজ্য ভিত্তিক কোম্পানী এশিয়া এনার্জিকে প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে ফুলবাড়ীর মানুষ। বিক্ষুব্ধ জনতার উপর পুলিশ ও তৎকালীন বিডিআর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করলে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায় ৩ জন, গুলিবিদ্ধ হয়ে ২ শতাধিক মানুষ আহত হয়। আহতদের কয়েকজন পঙ্গুত্ব বরণ করেছে। ঘটনার পর…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bdtodays · 4 years
Text
New Post on BDTodays.com
দিনাজপুরে যথাযথভাবে ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস পালিত
Tumblr media
শাহ আলম শাহী, দিনাজপুর: করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে পালিত হলো ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস। জাতীয় সম্পদ রক্ষা, এশিয়া এনার্জিকে ফুলবাড়ী থেকে প্রত্যাহার এবং উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের প্রতিবাদে ২০০৬ সালের এই দিনে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর গুলিতে প্রাণ হ...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.net/%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%aa%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%af%e0%a6%a5%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%a5%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a7%87-%e0%a6%ab%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a6%ac/
0 notes
paathok · 4 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/112419
"যে শোক আজো স্বজনদের কাঁদায়"
.
আজ শোকাহত ১১ জুলাই। মিরসরাই ট্রাজেডি দিবস। দেখতে দেখতে পার হলো ‍‍‍‍‍‌‌‌‍‍‍‍‍‍‌‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‌‌‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‌‌‌‍‍‍‍‍‍‌‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‌‌‍‍‍‍‍৯ বছর। স্বজনের বুকফাটা আহজারীতে এখনো ভারী হয় আবুতোরাবের আকাশ বাতাস। চোখের জল শুকিয়ে শোকে পাথর। এখনো গভীর রাতে ভেসে আসে কান্নার রোল। স্মৃতি বলতে শুধুই ছবির ফ্রেম। নাড়ী ছেঁড়া ধন ছেলেকে হারিয়ে মা-বাবা সেই ছবি বুকে আকড়ে ধরে আহজারী করেন। কখনো কখনো হয়ে যান নির্বাক।
২০১১ সালের এইদিনে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের বড়তাকিয়া-আবুতোরাব সড়কে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায় স্কুল ছাত্রসহ ৪৫ জন। শোকাহত পরিবারগুলোকে সান্তনা দিতে ছুটে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। খালেদা জিয়া, সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দৌজা চৌধুরী, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনসহ বিদেশি প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।
মিরসরাই ট্র্যাজেডির সাত বছরের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবু তোরাব উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাফর সাদেক বলেন, দুর্ঘটনায় স্কুলের ৩৪ জন ছাত্র মারা যায়। এ শূন্যতা কখনো পূরন হওয়ার নয়। তিনি বলেন, এখনো মাঝে-মধ্যে মনে হয়, ছেলেগুলো আমার আশেপাশে ঘুরাফেরা করছে। বিশেষ করে আবু সুফিয়ান, ধ্রুব নাথ ও কাজল নাথকে আমার খুব বেশি মনে পড়ছে। এরা তিনজনই খুব মেধাবী ছিল।
.
সেদিন যা ঘটেছিল:
১১ জুলাই সোমবার। মিরসরাই স্টেডিয়ামে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবলের ফাইনাল জিতে মিনি ট্রাকে ফিরছিল সবাই। বড়তাকিয়া-আবুতোরাব সড়কের সৈদালী এলাকায় ট্রাকটি উল্টে ছিটকে পড়ে ডোবায়। ঘটনার পরপর ডোবার জল থেকে উদ্ধার হয় মরদেহ আর মরদেহ। মরদেহের মিছিলে সংখ্যা দাড়ায় ৪৫। অন্যদিকে ছেলের মৃত্যুর খবরে হৃদক্রিয়া বন্ধে মারা যান হরনাথ। সব মিলিয়ে ৪৫ জনের প্রাণের বিনিময়ে রচিত হয় মিরসরাই ট্র্যাজেডি।
আবু তোরাব বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩৪ শিক্ষার্থী প্রাণ হারায় ওই দুর্ঘটনায়। এছাড়া আবু তোরাব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তিনজন, প্রফেসর কামাল উদ্দিন চৌধুরী কলেজের দুইজন, আবু তোরাব ফাজিল মাদরাসার দুইজন, এবং আবু তোরাব এস এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুইজন শিক্ষার্থী মারা যায়।
মিরসরাই ট্র্যাজেডিতে নিহতরা- সাইদুল ইসলাম, সাখাওয়াত হোসেন, তাকিব উল্লাহ মাহমুদ সাকিব, আনন্দ চন্দ্র দাশ, নুর মোহাম্মদ রাহাত, আল মোবারক জুয়েল, তোফাজ্জল ইসলাম, লিটন চন্দ্র দাশ, মোঃ সামছুদ্দিন, মেজবাহ উদ্দিন, ইমরান হোসেন ইমন, কাজল চন্দ্র নাথ, সূর্য চন্দ্র নাথ, ধ্রুব নাথ, আবু সুফিয়ান সুজন, রূপন চন্দ্র নাথ, সামছুদ্দিন, ইফতেখার উদ্দিন মাহমুদ, আমিন শরীফ, উজ্জল চন্দ্র নাথ, শরীফ উদ্দিন, সাখাওয়াত হোসেন, কামরুল ইসলাম, তারেক হোসেন, নয়ন শীল, সাজু কুমার দাশ, জুয়েল বড়ুয়া, রায়হান উদ্দিন, জাহেদুল ইসলাম, এস এম রিয়াজ উদ্দিন, টিটু দাশ, রাজিব হোসেন, আশরাফ উদ্দিন, জিল্লুর রহমান, জাহেদুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, আশরাফ উদ্দিন পনির, রায়হান উদ্দিন শুভ, মঞ্জুর মোর্শেদ, তারেক হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন নয়ন, আনোয়ার হোসেন, হরনাথ দাশ, আরিফুল ইসলাম, রাকিবুল ইসলাম চৌধুরী।
সাজাপ্রাপ্ত সেই চালক মফিজ।
মামলার রায়, সাজা ও মুক্তিঃ
দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থল থেকেই পালিয়ে যান ট্রাক চালক মফিজুর রহমান। পরদিন তাকে আসামি করে মায়ানী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাস্টার কবির আহমদ নিজামী মিরসরাই থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ঘটনার ১০ দিন পর ২১ জুলাই পুলিশ বরিশালের কাউনিয়া থেকে মফিজকে গ্রেফতার করে।
একই বছরের ১৬ নভেম্বর থেকে মিরসরাই ট্র্যাজেডির ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। মামলার চার্জশিটভুক্ত ৩০ জন ও সুরতহাল রিপোর্টের ছয় সাক্ষীসহ মোট ৩৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে ৮ ডিসেম্বর এ রায় দেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-২ ফরিদা ইয়াসমিন। দীর্ঘ ৫ বছর সাজা ভোগার পর ২০১৫ সালের ২৮ জুলাই মুক্তি পায় চালক মফিজ।
0 notes
bddorpon-24-com · 4 years
Text
ফুলবাড়ী ট্র্যাজেডি দিবস পালন
ফুলবাড়ী ট্র্যাজেডি দিবস পালন
২৬ আগস্ট ফুলবাড়ী ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস উপলক্ষে ফুলবাড়ীবাসীর প্রাণের দাবী “স্থায়ী সম্পদ ধ্বংস করে ফুলবাড়ীতে কয়লা খনি চাই না ” শ্লোাগানকে সামনে রেখে স্থানীয় সম্মিলিত অরাজনৈতিক পেশাজীবী সংগঠন এবং “উন্মুক্ত না ,বিদেশী না , রপ্তানী না” শ্লোাগানকে সামনে রেখে তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি ফুলবাড়ী শাখা পৃথক পৃথক ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করেছে।
স্থানীয় অরাজনৈতিক সম্মিলিত…
View On WordPress
0 notes
newsbee24 · 4 years
Text
ফুলবাড়ী ট্র্যাজেডি : ১৪ বছরেরও বাস্তবায়িত হয়নি ৬ দফা চুক্তি
ফুলবাড়ী ট্র্যাজেডি : ১৪ বছরেরও বাস্তবায়িত হয়নি ৬ দফা চুক্তি
অনলাইন ডেস্ক রিপোর্ট: আজ ২৬ আগস্ট, ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস। ২০০৬ সালের এই দিনে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা খনি প্রকল্প বাতিল, জাতীয় সম্পদ রক্ষা এবং বিদেশি কোম্পানি এশিয়া এনার্জিকে ফুলবাড়ী থেকে প্রত্যাহারের দাবীতে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে ফুলবাড়ীর মানুষ। বিক্ষুব্ধ জনতার উপর পুলিশ ও তৎকালীন বিডিআর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করলে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায় ৩ জন, আহত হয় শতাধিক মানুষ।। ঘটনার এতো বছর পরেও স্থানীয়সহ…
View On WordPress
0 notes
mdahashanulhoque · 4 years
Text
পলাশী ট্রাজেডি : ফলাফল ও শিক্ষা
পলাশী ট্রাজেডি : ফলাফল ও শিক্ষা
অধ্যক্ষ এহসান বিন মুজাহির
আজ ২৩ জুন ঐতিহাসিক পলাশী দিবস। পলাশী ট্রাজেডি শুধু পরাজয়ের দিন নয়; বরং প্রেরণার উৎসও। ১৭৫৭ সালের তেইশ জুন মুর্শিদাবাদ জেলার ভাগীরদী নদীর তীরে পলাশীর আম্রাকাননে শুরু হয় স্বাধীনতা রক্ষার সশস্ত্র যুদ্ধ। পলাশী যুদ্ধের মাধ্যমেই বিশ্বাসঘাতকদের মুখোশ উন্মোচিত হয়। মীরজাফরদের দল বেঁকে বসে, তারা বাংলার স্বাধীনতার সূর্যকে অস্তমিত করে দিতে চাইল। কেড়ে নিতে চাইল নবাব সিরাজুদ্দৌলার…
View On WordPress
0 notes
checkpostbd · 4 years
Text
আজ ১৩ জুন সৈয়দপুরের গোলাহাট ট্রেন ট্রাজেডি দিবস
আজ সেই ভয়াল ১৩ জুন। গোলাহাট ট্রেন ট্রাজেডি দিবস। নীলফামারীর সৈয়দপুরের ইতিহাসের এক নির্মম গণহত্যার হৃদয়বিদারক স্মৃতিবহ দিন। একাত্তরে পাকিস্তানি  বর্বর বাহিনি ও তাদের দোসর কিছু বিহারী সেদিন ট্রেন থামিয়ে ৪৪৮ জন নিরীহ হিন্দু মাড়ওয়ারিকে নির্মম ভাবে হত্যা করেছিলো।
শাহজাহান আলী মনন, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি::     আজ সেই ভয়াল ১৩ জুন। গোলাহাট ট্রেন ট্রাজেডি দিবস। নীলফামারীর সৈয়দপুরের ইতিহাসের এক নির্মম গণহত্যার হৃদয়বিদারক স্মৃতিবহ দিন। একাত্তরে পাকিস্তানি  বর্বর বাহিনি ও তাদের দোসর কিছু বিহারী সেদিন ট্রেন থামিয়ে ৪৪৮ জন নিরীহ হিন্দু মাড়ওয়ারিকে নির্মম ভাবে হত্যা করেছিলো।   সৈয়দপুরে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান ছিলো বিহারি কাইয়ুম খান। এই কাইয়ুম খানের…
View On WordPress
0 notes
maurkanthy · 5 years
Text
ফুলবাড়ী ট্র্যাজেডি দিবস পালিত
ফুলবাড়ী ট্র্যাজেডি দিবস পালিত
পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
(আজ ২৬ আগস্ট)। দিনাজপুরের ‘ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস’। ২০০৬ সালের এই দিনে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলায় কয়লা খনি প্রকল্প বাতিল এবং যুক্তরাজ্যভিত্তিক কোম্পানি এশিয়া এনার্জিকে প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে ফুলবাড়ীর মানুষ। দুপুর ২টার দিকে তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি ও ফুলবাড়ী রক্ষা কমিটির নেতৃত্বে বিশাল প্রতিবাদ মিছিল নিমতলা মোড়ের দিকে…
View On WordPress
0 notes
poriborton · 5 years
Link
via Poriborton RSS feed https://ift.tt/eA8V8J
0 notes
kalombani · 5 years
Text
বাঙালী জাতির ইতিহাসে ভয়াবহ ট্র্যাজিডি; আজ পলাশী দিবস!
১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আমবাগানের তথাকথিত যুদ্ধে বাংলার স্বাধীন নবাব দেশীয় দোসরদের ষড়যন্ত্রে অত্যাচারি বৃটিশদের কাছে পরাজিত হয়। এর ফলে প্রায় ২০০ বছর আজকের বাংলাদেশসহ বিহার, উড়িষ্যা তথা ভারতবর্ষ বৃটিশদের অত্যাচারে জর্জরিত হয়। ১৭৫৭ সালের এইদিনে নদিয়া জেলার পলাশীর প্রান্তরে রবার্ট ক্লাইভ, রায়দুর্লভ, ইয়ার লতিফ, মীর জাফর ও জগৎ শেঠ চক্র এই কালো দিবসের জন্ম দেয়। বাঙালি জাতির ইতিহাসে ঘৃণিত কলঙ্কজনক এই প্রাসাদ প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের অধ্যায় সৃষ্টির পেছনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল বিশ্বাসঘাতক জগৎ শেঠ, মীরজাফর, মাহতাব চাঁদ, উমিচাঁদ বা আমির চন্দ, মহারাজা স্বরূপচাঁদ, ইয়ার লতিফ, রায়দুর্লভ, ঘসেটি বেগমের ক্ষমতার লোভ। রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়, রানী ভবানী প্রমুখের কৌশলী চক্রও এর পেছনে প্রচ্ছন্ন ছিল। যুদ্ধক্ষেত্রে এই স্বার্থান্বেষী ষড়যন্ত্রীদের শিকার ছিলেন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিপাহসালার নবাব সিরাজউদ্দৌলা এবং তার বিশ্বস্ত সেনাপতি বকসী মীরমদন, প্রধান আমাত্য মোহনলাল কাশ্মিরী ও নবে সিং হাজারী। সেদিন ছিল বৃহ¯পতিবার। কিন্তু তা অন্যসব দিনের চেয়ে ছিল আলাদা। কারণ ওইদিন মুর্শিদাবাদ থেকে ১৫ ক্রোশ দক্ষিণে ভাগিরথী নদীর তীরে পলাশীর আম্রকাননে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যাসহ পুরো উপমহাদেশের স্বাধীনতার কবর রচিত হয়েছিল। ২৩ জুন পলাশীর প্রান্তরে নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও লর্ড ক্লাইভের মধ্যে এক যুদ্ধ নাটক মঞ্চায়িত হয়। ইতহাসে যা পলাশীর যুদ্ধ নামে খ্যাত হলেও বাস্তবে তা ছিল দাংগা। ঐতিহাসিকদের মতে নবাববাহিনী একটি করে ঢিল ছুঁড়লেও ইংরেজ সেনারা গুঁড়ো হয়ে যেত, তাদের সংখ্যা এতই কম ছিল। এতে নবাব বাহিনীর পক্ষে সৈন্যসংখ্যা ছিল প্রায় ৬৫ হাজার এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কো¤পানির পক্ষে ছিল মাত্র ৩ হাজার। কামানেও সিরাজদৌলার সংখ্যাধিক্য ছিল। যুদ্ধের ময়দানে নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি মীরজাফর ও তার অনুসারী প্রায় ৪৫ হাজার সৈন্য নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে। ফলে যুদ্ধে স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তির পরাজয় অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। যদিও সাহসী সেনাপতি মীরমদন এবং বিশ্বস্ত দেওয়ান মোহনলাল, ফরাসি সেনাপতি সিনফ্রেকে সাথে নিয়ে প্রাণপণ লড়াই চালান। যুদ্ধে মীরমদন কামানের গোলার আঘাতে মারা যান এবং মোহনলাল আহত হন। মীরমদন মোহনলালের সেনারাই রবার্ট ক্লাইভের বাহিনীকে পর্যুদস্ত করে ফেলেছিল প্রায়। কিন্তু নবাব সিরাজ মীরজাফরের ভুল এবং অসৎ পরামর্শে যুদ্ধ বন্ধ রাখার আদেশ দেন। এতে নবাববাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। ইস্ট ইন্ডিয়া কো¤পানি তাদের সেবাদাসদের সাহায্যে এভাবেই বাংলায় আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়। এরপর সাম্রাজ্যবাদী শক্তি দীর্ঘ ১৯০ বছর এদেশে শাসন শোষণ করে। কোটি কোটি টাকার অর্থ স¤পদ ইংল্যান্ডে পাচার করে। বাংলা থেকে লুটকৃত পুঁজির সাহায্যে ইংল্যান্ডে শিল্প বিপ্লব ঘটে। আর এককালের প্রাচ্যের স্বর্গ সোনার বাংলা পরিণত হয় শ্মশান বাংলায়, স্থান পায় বিশ্বের দরিদ্রতম দেশে। এ যুদ্ধের রাজনৈতিক ফলাফল ছিল ধ্বংসাত্মক ও সুদূরপ্রসারী। এ যুদ্ধের পরে বক্সারের যুদ্ধ জয়ের মাধ্যমে ধীরে ধীরে বাংলা ব্রিটিশদের অধিকারে চলে আসে। বাংলা অধিকারের পর ক্রমান্বয়ে ব্রিটিশরা পুরো ভারতবর্ষ এমনকি এশিয়ার অন্যান্য অংশও নিজেদের দখলে নিয়ে আসে। পলাশীর রক্তাক্ত ইতিহাস, পরাধীনতার ইতিহাস, মুক্তিসংগ্রামীদের পরাজয়ের ইতিহাস, ষড়যন্ত্র ও বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস, ট্রাজেডি ও বেদনাময় এক শোক স্মৃতির ইতিহাস। এই নৃশংস ও কলঙ্কজনক ঘটনার মাধ্যমে কলকাতা কেন্দ্রিক একটি নতুন উঠতি পুজিঁপতি শ্রেণী ও রাজনৈতিক শক্তির উত্থান ঘটে। ইংরেজ ও তাদের এদেশীয় দালালগোষ্ঠী দেশবাসীর ওপর একের পর এক আগ্রাসন চালায়। ফলে দেশীয় কৃষ্টি-সৃংস্কৃতি, শিল্প ও সামাজিক জীবনে ব্যাপক বিপর্যয় নেমে আসে। বিকাশমান ব্যবসা-বাণিজ্য ও চাকরির ক্ষেত্রে তারা মরণ কামড় দেয়। পলাশী বিপর্যয়ের পর শোষিত বঞ্চিত শ্রেণী একদিনের জন্যও স্বাধীনতা সংগ্রাম বন্ধ রাখেনি। এ জন্যই বৃটিশ কর্তৃপক্ষ সাধারণ জনগণকেই একমাত্র প্রতিপক্ষ মনে করত। ফলে দীর্ঘ দুইশ’ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রামের ফলে বৃটিশরা লেজ গুটাতে বাধ্য হয়। পরে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র জন্মলাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে নিয়ে নানা রকমের রটনা থাকলেও প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন বাংলা বিহার উড়িষ্যার অন্যতম স্বাধীনচেতা নবাব। যিনি বিশ্বাসঘাতকদের ষড়যন্ত্রের কারণে স্বাধীনতা রক্ষা করতে পারেননি ঠিকই তবে স্বাধীন ভারতবর্ষের জন্য তার মন আজও কাঁদে। আর তাই ইতিহাসের এই দিনে কবিমনে কাব্য ভাষায় পঠিত এই কবিতা-
মরেনি সিরাজ উদ দৌলা জেগে আছে বাংলায় এখনও দেশপ্রেম জ্বালায় মুখ বুজে কাঁদে; আর বুক থাবড়ায়। এখনও চিৎকার করে উঠে বাংলার তরে সাহস যোগায়; বাংলার ঘরে ঘরে।
আর বলে উঠে আজও সবে জেগে উঠো সময় হয়েছে আজি রায় বল্লব-মীর জাফরেরে চড়াবো গলায় ফাঁসি।
ওরা এখনো মরেনি ষড়যন্ত্রের জাল চলছে এখনও বুনে নব্য বেনিয়ারে তুলে দিতে দেশ বসে আছে র্ঘ কোণে!
সিরাজ হুংকার ছেড়ে বলে “আমার রাজ্যে জুলুম চালাও জালিমের মোটা ঘাড়ে।”
প্রতি রাতের আঁধারে আজও সিরাজ উদ দৌলা জাগে নবাবের ভয়ে জালিমের বুক পালিয়ে পালিয়ে ভাগে।
আজও সিরাজ উদ দৌলা তরবারী হাতে পলাশীর প্রান্তরে বাংলা বাঁচাতে রণ সাঁজে সেঁজে ছুটে চলে ধূম বেগে।
সিরাজ উদ দৌলা মরেনি এখনও, যে বলেরে সিরাজ নাই তুই রায় বল্লব, ঘাতক জাফর হতে পারিস না আমার ভাই।
সিরাজ জেগে উঠে বাংলার পথে ঘাটে বিহার, উড়িষ্যা, বাংলা সহ মহাসিন্ধুর মাঠে মাঠে। খুঁজে ফিরে শুধু বেনিয়ার দল দাঁত চেপে শুধু কাটে, খোলা তরবারী হাতে নিয়ে ঘুরে পলাশীর সেই মাঠে।
সিরাজের ঘোড়ার খুরের ধুবানি ধুলাতে বাতাস উড়ায়, সিরাজ উদ দৌলা যুদ্ধের লাগি সত্য ছড়িয়ে বেড়ায়।
আজও সিরাজের সেনা মীর মর্দান- মোহন লালেরা কাঁদে প্রতিশোধ আগুন ধূপ ছাড়া জ্বলে ফাটায় অগ্নিরোষে।
সিরাজ উদ দৌলা বলে, দুঃখকে মুচে আমরা সবাই; উঠবো আবার জেগে। আজও সিরাজ উদ দৌলা রাত জাগা ভোরে কাত্রে কাত্রে কয়, শত্রু তাড়াতে সত্যের লাগি পেয়োনা কখনো ভয়।
তাইতো সিরাজ মরেনি এখনও এই বাংলায় আজও আছে, দেশ নিয়ে ভেবো দেখবে তখনি সিরাজের ঘোড়া ডাকে।
ইতিহাস সূত্র: উইকিপিডিয়া, সম্পাদনা: ম���হাম্মদ গাজী তারেক রহমান, কবি, লেখক ও সাংবাদিক, টঙ্গী সরকারি কলেজ। via Blogger http://bit.ly/2WWP3k7
0 notes
bdtodays · 4 years
Text
New Post on BDTodays.com
২৬ শে আগস্ট: ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস আজ
Tumblr media
  শাহ্ আলম শাহী, দিনাজপুর: ২৬ শে আগস্ট। আজ দিনাজপুরের ফুরবাড়ী ট্রাজেডি দিবস। জাতীয় সম্পদ রক্ষা, এশিয়া এনার্জীকে ফুলবাড়ী থেকে প্রত্যাহার এবং উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলণের প্রতিবাদে ২০০৬ সালের এই দিনে আইন শৃংখলাবাহিনীর গুলিতে প্রাণ হারায় ৩ জন। আহত হয় আরও আড়াই শতাধিক প্রতিবাদি মানুষ। উন্মুক...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.net/%e0%a7%a8%e0%a7%ac-%e0%a6%b6%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%97%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%ab%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a7%9c%e0%a7%80-%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%9c/
0 notes
digantablr-blog · 6 years
Text
বড়পুকুরিয়ায় কয়লা গায়েবে মন্ত্রী-এমপি, উপদেষ্টারাও জড়িত: আনু মুহাম্মদ
বড়পুকুরিয়ায় কয়লা গায়েবে মন্ত্রী-এমপি, উপদেষ্টারাও জড়িত: আনু মুহাম্মদ
দিনাজপুর : ‘বড়পুকুরিয়া খনির কয়লা লোপাটের সাথে শুধুমাত্র কর্মকর্তারা জড়িত নয়, এর সাথে মন্ত্রী-এমপি ও উপদেষ্টারাও জড়িত।
তাদেরও বিচার করতে হবে।’ বলে মন্তব্য করেছেন তেল-গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
আজ ২৬ আগস্ট রোববার দুপুরে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ফুলবাড়ী গণআন্দোলনের একযুগ ‘ফুলবাড়ী ট্রাজেডি দিবস’ উপলক্ষে তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর…
View On WordPress
0 notes
bddorpon-24-com · 4 years
Text
ইয়াসমিন ট্রাজেডি দিবস আজ
ইয়াসমিন ট্রাজেডি দিবস আজ
আজ ইয়াসমিন ট্রাজেডি দিবস। ২৪ বছর আগে এই দিনে দিনাজপুরে পুলিশ সদস্যের হাতে ধর্ষণ ও হত্যার শিকার হয়েছিল ইয়াসমিন। তখন থেকেই দিনাজপুরসহ সারাদেশে ‘নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
১৯৯৫ সালের ২৪ আগস্ট ভোরে ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁওগামী নৈশ কোচের সুপারভাইজার ইয়াসমিনকে কাহারোল উপজেলার দশমাইল মোড়ে একটি চায়ের দোকানের সামনে নামিয়ে দেন। কিছুক্ষণ পরই সেখানে টহল পুলিশের একটি দল…
View On WordPress
0 notes