Mohera Jomidar bari Tangail || মহেরা জমিদার বাড়ি || টাঙ্গাইল
0 notes
শিল্পী এস এম সুলতান | S M Sultan
View On WordPress
0 notes
অস্তিত্ব সংকটে মুরাদনগরের পাঁচটি জমিদার বাড়ি
অস্তিত্ব সংকটে মুরাদনগরের পাঁচটি জমিদার বাড়ি
মোহাম্মদ শরিফুল আলম চৌধুরী : সময়ের পরিক্রমায় হারিয়ে গেছে জমিদারদের প্রতাপ। বিলুপ্ত হয়ে গেছে জমিদারি প্রথা। শুধু ইতিহাসের পাতায় সাক্ষী হয়ে রয়ে গেছে তাদের স্মৃতিবিজড়িত স্থাপনা ও কীর্তি। প্রথা বিলুপ্ত হলেও যুগের পর যুগ ঠায় দাঁড়িয়ে আছে প্রাচীন সভ্যতার এ অনন্য নিদর্শন কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ৫টি জমিদার বাড়ি।
সৃষ্টি আর ধ্বংসে এগিয়ে চলছে পৃথিবী। কেউ সৃষ্টিতে আবার কেউ ধ্বংসের খেলায় মত্ত। আবার কারোর…
View On WordPress
0 notes
পাঙ্গা জমিদার বাড়ি
0 notes
গৌরীপুরে কালীপুর বড়তরফ জমিদারবাড়ির ইতিকথা পর্ব-২
শ্রীকান্তের কালীপুর বড় তরফ জমিদারবাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর পৌরশহরে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদারবাড়ি। ইংরেজি ১৭৭০ অথবা ১৭৭৭ সালের মধ্যে এই কালীপুর জমিদার বাড়ির গোড়াপত্তন হয়।
কালীপুর জমিদারবাড়ির মূল প্রতিষ্ঠাতারা ছিলেন মোমেনসিং, জাফরশাহী পরগনাসহ মোট চারটি পরগনার জমিদার শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরীর দ্বিতীয় স্ত্রীর গর্ভজাত সন্তান গঙ্গানারায়ণ চৌধুরী ও তার দত্তক ছেলে হরনাথ চৌধুরী। বাংলা ১১৭৬ ও ইংরেজি ১৭৭০…
View On WordPress
2 notes
·
View notes
#travel #bangladesh #tourist place #travel blog
8 notes
·
View notes
ছোটবেলা থেকেই আমি ছিলাম ভয়াবহ রকমের বিলাসী। দামী এবং ইউনিক জিনিসের প্রতি বরাবরই আমার আকর্ষণ ছিল প্রচণ্ড। একমাত্র আমার কাছেই দামী ফোন, ঘড়ি আর ইউনিক সব জিনিসপত্র ছিল বিধায় জিলা স্কুলে সবাই আমাকে 'জমিদার' ডাকতো😅। সেই বিলাসীতা এখনও আমার মধ্যে। আমি এখনও চাই না যে আমার কাছে যেই ইউনিক জিনিসগুলো আছে সেটা আর দশটা মানুষের কাছে থাকুক। এজন্য সবাই যেখানে নরমাল টেম্পারড গ্লাস লাগাবে আমি সেখানে আমার আইফোনে লাগাবো Sapphire Glass ❤️। সব মেডিকেল স্টুডেন্টরা যেখানে মোটামুটি একটা স্টেথোস্কোপ ইউজ করে সেখানে আমার লাগবে Littmann Cardiology 4 😐
ইচ্ছা ছিলো ডাক্তার হবো, আলহামদুলিল্লাহ সেটাও হয়েছি❤️
এখন একটা ইচ্ছা আছে Range Rover গাড়িতে চড়ার, ইনশাআল্লাহ ফিউচারে সেটাও কোনো একদিন চড়বো 😊
কারন বিলাসীতা আমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে 😊❤️
1 note
·
View note
কুমিল্লায় মাফিয়া শাসন, কুমিল্লার অঘোষিত জমিদার
বাহাউদ্দিন বাহার। কুমিল্লা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি। কেউ বলতেন রাজা। কেউ বলতেন কুমিল্লার অঘোষিত জমিদার। তিনি পদে পদে তার প্রমাণও রেখে গেছেন। ১৫ বছর ধরে কুমিল্লার রাজনীতিতে আকম বাহাউদ্দিন বাহারই ছিল শেষ কথা। তার অনিচ্ছায় শহরে কিছু হতে পারে বেশিরভাগ মানুষই তা বিশ্বাস করেননি। জেলায় অনেক প্রভাবশালী এমপি-মন্ত্রী থাকলেও সদরে বাহারের কথাই ছিল শেষ। দীর্ঘ একযুগে অনেকে বাহারের…
0 notes
মহেরা জমিদার বাড়ি সাপ্তাহিক বন্ধ | ইতিহাস |টিকিট মূল্য | যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহন করে মহেরা জমিদার বাড়ি। অপরূপ সৌন্দর্য্য ও কারুকার্যে ভরপুর এই মহেরা জমিদার বাড়ি নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই।এই বাড়ি সম্পর্কে মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গুগল সার্চ করে বিভিন্ন তথ্য জানতে চায়।বিশেষ করে
মহেরা জমিদার বাড়ির ইতিহাস, মহেড়া জমিদার বাড়িতে কী কী আছে,মহেরা জমিদার বাড়ির অবস্থান,মহেরা জমিদার বাড়ি কিভাবে যাব,মহেরা জমিদার বাড়ি যোগাযোগ নম্বর,মহেরা জমিদার…
0 notes
ইটাকুমারী জমিদার বাড়ি, পীরগাছা, রংপুর: ঐতিহ্যের প্রতীক
0 notes
জীবিত ও মৃত (গল্প) - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
0 notes
হাসন রাজার বাড়ি’ সুনামগঞ্জ জেলার অন্যতম প্রধান দর্শনীয় স্থান। সুনামগঞ্জ শহরের তেঘরিয়া সাহেব বাজার ঘাটের পার্শ্বে সুরমা নদীর কূল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে হাসন রাজার স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহ্যবাহী ‘হাসন রাজার বাড়ি’।
১৮৫৪ সালে তিনি এখানেই জন্মগ্রহণ করেন। মরমী কবি হাসন রাজা ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত জমিদার। তাঁর রচিত অসংখ্য গান আজ অবধি লোক জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। ’হাসন ফকিরের মেলা’ নামে একটি মেলা আয়োজন করা হয়েছিল ১৯৬২ সালে এই বাড়িতে। তখন থেকেই তার বাড়িটি মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। তার এই স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি হাসন রাজার জাদুঘর হিসেবে পরিচিতি।
হাসন রাজার জাদুঘর রয়েছে বেশ কয়েকটি ছবি। এর মধ্যে ১৯৬২ সালে কলকাতার একটি স্টুডিও থেকে সংগ্রহ করা হয় তার একমাত্র আলোকচিত্র। হাসন রাজার জাদুঘরটি তার ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্রে জীবন্ত হয়ে আছে। তার ব্যবহৃত জিনিসপত্র গুলির মধ্যে রয়েছে জমিদারির কাজে ব্যবহৃত ক্যাশবাক্স, চেয়ার-টেবিল, রঙিন আলখাল্লা, পানি পরিশোধন পাত্র, তলোয়ার, মাটির হাড়ি, দুধ খাবার পাত্র, বাটি, পানদানি, কাঠের খড়ম, লাঠি, পিতলের কলস, নিজের হাতে লেখা গানের কপি ইত্যাদি।
হাসন রাজার বাড়ি
2 notes
·
View notes
জেনেনিন কবে পড়েছে শিবরাত্রি
Maha Shivaratri এই দিনটা শিবের ভক্তদের আনন্দের একটা দিন এ দিন পুজো হয় শিবের গোটা দেশ জুড়ে যত তীর্থক্ষেত্র আছে প্রত্যেকটি মন্দিরে আরাধনা করা হয়ে থাকে শিবের কারণ এইদিনটা শিবের জন্মদিন বলে মনে করা হয় এটি শিবপুরাণে প্রোথিত বলে জানা যায় I শিবের সাথে পার্বতীর পুজো করা হয়ে থাকে শিবের পুজোয় অপরাজিতা, ধুতরো, আকন্দ ফুল এবং বেল পাতা ব্যবহার করা হয় উপবাস থাকেন বহু ভক্ত স্নান পর্ব শেষ হলে তবেই প্রসাদ গ্রহণ করা সম্ভব হয় I
তবে কবে পড়েছে শিবরাত্রি 2024 জেনেনিন ক্লিক করে I
খিদিরপুরে পূজিত হন রক্তকমলেশ্বর এবং কৃষ্ণচন্দ্রেশ্বর। বৃহৎ অখন্ড কষ্টিপাথরে তৈরি এই দুই শিব লিঙ্গ শুধু ভারতে নয়, এশিয়া মহাদেশের মধ্যে বৃহত্তম। তাঁদের অধিষ্ঠান বিখ্যাত ভূ-কৈলাস মন্দিরে। ১৭৮১ খ্রীঃ কলকাতার ঘোষাল বংশের জমিদার রাজা বাহাদুর জয়নারায়ণ ঘোষাল এই মন্দির স্থাপন করেন। সাধক রামপ্রসাদ সেন একবার এই মন্দির দর্শনে এসেছিলেন। এখানে এসে তিনি এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে, তিনিই প্রথম জায়গাটিকে ‘ভূ-কৈলাস’ বলে অভিহিত করেন। মন্দিরের মাহাত্ম্য জানতে দেখুন জিয়ো বাংলার বিশেষ ভিডিয়ো..
0 notes
Emotionally disconnected.
এই শব্দ টা বাড়ির ছোটো ছেলে সম্রাট প্রায়ই শুনে থাকে। কিন্তু সে আসলে বুঝতে পারেনা যে , এই মানসিক বিচ্ছিন্নতাটা আসলে কি? আমরা অনেক সময় অনেক কাজ করে থাকি, সেটা জেনে বা, না জেনে কিন্তু কোনো ভালোবাসার কোনো কাজ না করা কি মানসিক বিচ্ছিন্নতা থেকে আসতে পারে ? হ্যাঁ নিশ্চই পারে।
ঠিক যেমন সম্রাট এখুণ তার নিজের বাড়ি থেকে মানসিক ভাবে সংযোগ হারিয়েছে। হ্যাঁ , জমি, বাড়ি, সম্পদ সবার সাথেই আক্ষরিক অর্থে আমরা মানসিক ভাবে সংযুক্ত তাও আবার যদি হয় সেটা নিজেদের বাড়ি।
একটা বাড়ি শুধু ইট, কাঠ, পাথর দিয়ে তৈরি একটি গঠন নয়। বাড়ির প্রতিটা দেওয়াল , প্রত্যেক টা কনা জানে সময়ের ইতিহাস। একটা বাড়ি হলো ভালোবাসায় গরা একটি প্রতিষ্ঠান। মানুষের মতো সেখানেও ভগবানের বাস বলে মনে করা হয়। সেই নিজের বাড়ি থেকে আজ সম্রাটের মন নির্লিপ্ততার গ্রাসে। আর তার ইচ্ছে করেনা সেই সাদা দেওয়ালের মধ্যে নিজের প্রতিফলন দেখতে। শীতের দুপুরে পাথরে গরা মেঝে তে জানলা দিয়ে এসে পরা সোনালী আলো আর উপভোগ করেনা সে। সম্রাট এখুন তার নিজ বাসভূমি থেকে মানসিক ভাবে বিচ্ছিন্ন।
জটিল কোনো রোগে তার মা কে হারিয়েছে সম্রাট। এখুন সে এক কলেজ পড়ুয়া, বড়ো দাদা চাকুরীজীবী। দাদা, বাবা কে নিয়েই তার বাড়িতে থাকা। কিন্তু কই সেই বাড়ি, কোথায় আর সেই ভালোবাসা। নিজের বাবাকে খুব একটা এখুন আর চিনতে পারেনা সে। কিন্তু এতটুকু শ্রধ্যা করতেও ভোলেনা সে। নিজের বাবাকে সে যে খুব ভালোবাসে। দাদারও বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে , তিনজনের বাড়িটা খুব শীঘ্রই চারজনে পরিণত হতে চলেছে । সেই কারণে খুব আনন্দিত হলেও মনের কোনো একটা বড় অংশ এখুন বিচ্ছিন্নতার গ্রাসে।
দাদু, ছিল তার বলতে গেলে চাকুরীজীবী জমিদার। অগাধ সম্পত্তি ছিল তার। খুব কষ্ট করে ৭৫ সালে এই বারিখানা নিজের ঘাম রক্ত দিয়ে তৈরি করেছিল সে। এই বাড়িটা ছিল ভালোবাসার প্রতীক, একসঙ্গে মিলেমিশে সংসারের প্রতীক , কটু কথা তো সবাই না জেনে না বুঝে বলে কিন্তু , নিজের বাড়ি থেকে কোনো সদস্য কেই বিতাড়িত করার কথা কখুনো বলেনি সে। সম্রাট ছোটো থেকে তার দাদু কে দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু যুগ পাল্টেছে সে এখুন তার বাবাকে দেখে। দাদুর অবর্তমানে সমস্ত সম্পদের অধিকারী এখন তার বাবা। পরবর্তী জীবনে সেও হতে পারে হয়তো , কিন্তু , সে যে এইগুলো চায়না। সে আর চায়না তার পরবর্তীতে জমি বাড়ি সম্পদের মালিকানা। সে এখুন মানসিক বিচ্ছিন্নতার শিকার, সে আর তার পৈত্রিক সম্পত্তি, বাড়ি, জমি কোনো কিছুতেই কিছু মনে করেনা।
মা হারা ছেলেটা , প্রায়ই তার বাবাকে দেখে কত নতুন বন্ধু হয়েছে তার বাবার। সেই যে লোকটা যে কিছু বছর আগে কি না অপমান টাই করেছিল , তার পা ধরে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেছিল তার বাবাকে, সেই লোকটার সাথে কি রমরমা ভাব এখুন তার বাবার। সম্রাট বুঝতে পারে একাকিত্ব কাটানোর জন্য , বন্ধুবান্ধব করা প্রয়োজন। কিন্তু , আমরা সকলেই জানি "বন্ধু তোমায় ঠেলবে জয়রথে আর সেই জয়রথই হবে ভয়ের পথ "। সম্রাট তার বাবার থেকে এমন অনেক গল্পঃ শোনে যেখানে সেই বন্ধুর ৩ টে সম্পর্ক , সেই বিষয়ে সেই বন্ধুর মতামত বিষয় সম্পত্তি আছে , তাই সেটি তার ব্যাপার সে যা ইচ্ছে করবে। গল্পঃ শুনে অবাক হয় আর ভাবে সম্রাট যে , এ কেমন যুগে সে বাস করে যেখানে মানবিকতার শেষ সীমায় এসে মানুষ দাঁড়িয়েছে , মান এবং হুস দুটোরই অর্থ বুঝতে পারেনা আর সম্রাট। এই তো কিছুদিন আগের ই ঘটনা, সে তুমুল চেঁচামেচি সম্রাটের বাবা আর দাদার মধ্যে, সম্রাটের বাবা বলেই দিল যে, তার যদি এখানে কিছু ঠিক না লাগে তবে তুমি চলে যেতে পারো বা কিছুটা পূর্বপাক্ষ্মীক ভাবেই বলে যে "বের করে দেবো"।
সম্রাট এখুন ভাবে , এবং বোঝে যে হয়তো ভবিষ্যতেও তাকে এই কথা শুনতে হতে পারে। সে আর আগের মত এই বাড়িটিকে সজীবতার চোখে দেখতে পারেনা, সে আর থাকতেও চায়না সেইখানে, পৈত্রিক সম্পত্তি , ভিটে, মাটি নিয়ে কোনো অভিপ্রায় নেই তার , সে নিজের পায়ে দাড়াতে চায় , সে এখুন আর উপভোগ করতে পারেনা জানলা দিয়ে বাইরের সবুজ সৌন্দর্য টা , তার চোখ টা জানলার গ্রিল পর্যন্তই সীমিত, এখুন সেই গ্রিল গুলো জেলখানার গ্রিল বলে মনে হয় তার। মানসিক বিচ্ছিন্নতার প্রতিটা শব্দ এখুন বুঝতে পারে সে। সে এখুন সত্যি সত্যি মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন।
"""""""""""""""""""""*"""""""""""""""""""""""""*""""""""""""""""""""""*"""""
একটা ছোট লেখা অনেক আগে লিখেছিলাম , আজ পোস্ট করলাম।
❤️
1 note
·
View note