#জমিদার
Explore tagged Tumblr posts
Video
youtube
Mohera Jomidar bari Tangail || মহেরা জমিদার বাড়ি || টাঙ্গাইল
0 notes
Text
শিল্পী এস এম সুলতান | S M Sultan
View On WordPress
#১৯৪১#১৯৯৪#bangaldesh#BFA#একুশে পদক#ক্যানভাস#চারুপীঠ#চিত্রা নদী#জমিদার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত#তারেক মাসুদ#নড়াইল#পটুয়া কামরুল হাসান#পাবলো পিকাসো#বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী#রেসিডেন্ট অব আর্টিষ্ট#শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন#শিল্পাচার্য শাহেদ সোহরাওয়ার্দী#সফিউদ্দিন আহমেদ#সালভাদর দালি#সুলতান উৎসব#স্বাধীনতা পুরস্কার
0 notes
Text
গৌরীপুরে কালীপুর বড়তরফ জমিদারবাড়ির ইতিকথা পর্ব-২
শ্রীকান্তের কালীপুর বড় তরফ জমিদারবাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর পৌরশহরে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদারবাড়ি। ইংরেজি ১৭৭০ অথবা ১৭৭৭ সালের মধ্যে এই কালীপুর জমিদার বাড়ির গোড়াপত্তন হয়। কালীপুর জমিদারবাড়ির মূল প্রতিষ্ঠাতারা ছিলেন মোমেনসিং, জাফরশাহী পরগনাসহ মোট চারটি পরগনার জমিদার শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরীর দ্বিতীয় স্ত্রীর গর্ভজাত সন্তান গঙ্গানারায়ণ চৌধুরী ও তার দত্তক ছেলে হরনাথ চৌধুরী। বাংলা ১১৭৬ ও ইংরেজি ১৭৭০…
View On WordPress
2 notes
·
View notes
Text
হাসন রাজার বাড়ি’ সুনামগঞ্জ জেলার অন্যতম প্রধান দর্শনীয় স্থান। সুনামগঞ্জ শহরের তেঘরিয়া সাহেব বাজার ঘাটের পার্শ্বে সুরমা নদীর কূল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে হাসন রাজার স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহ্যবাহী ‘হাসন রাজার বাড়ি’।
১৮৫৪ সালে তিনি এখানেই জন্মগ্রহণ করেন। মরমী কবি হাসন রাজা ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত জমিদার। তাঁর রচিত অসংখ্য গান আজ অবধি লোক জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। ’হাসন ফকিরের মেলা’ নামে একটি মেলা আয়োজন করা হয়েছিল ১৯৬২ সালে এই বাড়িতে। তখন থেকেই তার বাড়িটি মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। তার এই স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি হাসন রাজার জাদুঘর হিসেবে পরিচিতি।
হাসন রাজার জাদুঘর রয়েছে বেশ কয়েকটি ছবি। এর মধ্যে ১৯৬২ সালে কলকাতার একটি স্টুডিও থেকে সংগ্রহ করা হয় তার একমাত্র আলোকচিত্র। হাসন রাজার জাদুঘরটি তার ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্রে জীবন্ত হয়ে আছে। তার ব্যবহৃত জিনিসপত্র গুলির মধ্যে রয়েছে জমিদারির কাজে ব্যবহৃত ক্যাশবাক্স, চেয়ার-টেবিল, রঙিন আলখাল্লা, পানি পরিশোধন পাত্র, তলোয়ার, মাটির হাড়ি, দুধ খাবার পাত্র, বাটি, পানদানি, কাঠের খড়ম, লাঠি, পিতলের কলস, নিজের হাতে লেখা গানের কপি ইত্যাদি।
হাসন রাজার বাড়ি
2 notes
·
View notes
Text
১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠার পর মসজিদটি কয়েকবার সংস্কার করা হলেও মূল অবয়ব এখনও অক্ষুন্ন রয়েছে। ৩ গম্বুজ বিশিষ্ঠ এই মসজিদটি অনেক অনেকটা তাজমহল আকৃতির। মসজিদের সামনে বাধানো চওরা, পুকুর রয়েছে। মূল গৃহের আগে লোহার ৬ খামের ওপর প্রতিষ্ঠিত জাফরির কাজ রয়েছে । এখানে বীমের ছাদ রয়েছে । মসজিদের তিনটি দরজা । মসজিদের ভিতরে একসাথে শতাধিক মুসল্লি নামাজ পড়তে পারে । মসজিদের আর একটি বৈশিষ্ট রয়েছে যা তাকে অন্য মসজিদের থেকে আলাদা করেছে । সেটি হলো মসজিদ গাত্রে শিলালিপি । এই মসজিদ গাত্রের পুরোনো শিলালিপীটি এখন আর নেই । তবে একই রকম শিলালিপী উৎকীর্ণ রয়েছে । মসজিদের বাহিরের গাত্রে চিনে মাটির টুকরা দিয়ে গড়া রয়েছে। মসজিদটি মূলত ��োগলরীতিতে তৈরী । ভেতর ও বাহিরে��� গাত্রে জ্যামিতিক লতাপাতা ও ফলের নকশা রয়েছে ।
উলানিয়া জমিদার বাড়ি মসজিদ
7 notes
·
View notes
Text
দেবদাস উপন্যাস pdf
উপন্যাসে দেবদাস (সম্পূর্ণ নাম দেবদাস মুখার্জি) বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে তৎকালীন ব্রাহ্মণ জমিদার বংশের সন্তান, পার্বতী(পারু) এক সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে৷ বাংলার তালসোনাপুর গ্ৰামে এই দুই পরিবারের পাশাপাশি বাস। ছোটবেলা থেকেই দেবদাস ও পার্বতীর অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব যা পরবর্তীতে প্রেমের রূপ নেয়। দেবদাস বয়সে পার্বতীর চেয়ে কিছু বড়ো। দেবদাস ও পার্বতী একে অপরকে 'পারু' ও 'দেবদা' বলে ডাকে। বিদ্যালয়ে পড়াশোনা থেকে পুকুরে মাছ ধরা পর্যন্ত প্রত্যেকটি কাজই তারা এক সঙ্গে করত৷ পার্বতী কিছু ভুল করলে দেবদাস তাকে মারতো, তবুও এদের সম্পর্ক বন্ধুর মতই ছিল৷
ঘটনা পরম্পরায় দেবদাসকে কলকাতা শহরে পাঠানো হয় পড়াশোনা করার জন্য। কয়েক বছর পর ছুটির সময় সে তার গ্ৰামে ফিরে আসে। কৈশোরে উত্তীর্ণ দুজন হঠাৎই অনুভব করে, তাদের বাল্যকালের বন্ধুত্ত্ব আরও গভীর কিছুতে উত্তীর্ণ হয়েছে। দেবদাস দেখে যে তার ছোটবেলার পারু বদলে গেছে। পার্বতী তাদের কৈশোরের প্রেম বিবাহবন্ধনে পরিস্ফুটনের কথা ভাবে। প্রচলিত সামাজিক রীতি অনুযায়ী, পার্বতীর বাবা-মাকে দেবদাসের বাবা-মায়ের কাছে তাদের বিবাহের প্রস্তাব আনতে হবে।
দেবদাস উপন্যাস pdf
পার্বতীর মা দেবদাসের মা হরিমতির কাছে বিয়ের প্রস্তাব আনলে তিনি আনন্দিত হলেও অ-জমিদার পরিবারের সাথে এই সম্পর্ক রাখতে তিনি বিশেষ উৎসাহী হননা। তাছাড়া পার্বতীর পরিবারে দির্ঘকাল থেকে বরের পরিবার থেকে 'পণ' গ্ৰহনের প্রথা চলে আসছে। দেবদাসের মা তাই পার্বতীর পরিবারকে "বেচা-কেনা ছোটঘর" মনে করে এই সম্পর্কে ��সম্মত হন। দেবদাসের বাবা, নারায়ণ মুখার্জিও এই যুক্তি সমর্থন করেন। এতে পার্বতীর পিতা নীলকন্ঠ চক্রবর্তী অপমানিত বোধ করেন ও পার্বতীর জন্য আরও ধনী গৃহে বিয়ে ঠিক করেন।
0 notes
Text
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে হরিপুরের জমিদার বাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে হরিপুরের জমিদার বাড়ি
বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস এক অপর সম্ভাবনার জানান দেয় ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে, আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ও হয়তো কৌতুহলী জাগবে প্রাচীন রাজ বংসীদের স্হাপ্তীর প্রাচীন নিদর্শন বড়বড় রাজ প্রাসাদ, নির্মাণ সামগ্রী দেখে জানতে পারবে রাজবংশীদের ইতিহাস সম্পর্কে। এমন প্রাচীন রাজবাড়ী রয়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার কেন্দ্রস্থলে হরিপুর রাজবাড়ি। এই রাজবাড়ি ঘনশ্যাম কুন্ডুর বংশধরদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত বলে জানা গেছে, মুসলিম…
0 notes
Video
youtube
Gopalganj Jamidar Bari || গোপালগঞ্জ জমিদার বাড়ি || Travel Buddy
0 notes
Text
ছোটবেলা থেকেই আমি ছিলাম ভয়াবহ রকমের বিলাসী। দামী এবং ইউনিক জিনিসের প্রতি বরাবরই আমার আকর্ষণ ছিল প্রচণ্ড। একমাত্র আমার কাছেই দামী ফোন, ঘড়ি আর ইউনিক সব জিনিসপত্র ছিল বিধায় জিলা স্কুলে সবাই আমাকে 'জমিদার' ডাকতো😅। সেই বিলাসীতা এখনও আমার মধ্যে। আমি এখনও চাই না যে আমার কাছে যেই ইউনিক জিনিসগুলো আছে সেটা আর দশটা মানুষের কাছে থাকুক। এজন্য সবাই যেখানে নরমাল টেম্পারড গ্লাস লাগাবে আমি সেখানে আমার আইফোনে লাগাবো Sapphire Glass ❤️। সব মেডিকেল স্টুডেন্টরা যেখানে মোটামুটি একটা স্টেথোস্কোপ ইউজ করে সেখানে আমার লাগবে Littmann Cardiology 4 😐
ইচ্ছা ছিলো ডাক্তার হবো, আলহামদুলিল্লাহ সেটাও হয়েছি❤️
এখন একটা ইচ্ছা আছে Range Rover গাড়িতে চড়ার, ইনশাআল্লাহ ফিউচারে সেটাও কোনো একদিন চড়বো 😊
কারন বিলাসীতা আমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে 😊❤️
1 note
·
View note
Text
কুমিল্লায় মাফিয়া শাসন, কুমিল্লার অঘোষিত জমিদার
বাহাউদ্দিন বাহার। কুমিল্লা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি। কেউ বলতেন রাজা। কেউ বলতেন কুমিল্লার অঘোষিত জমিদার। তিনি পদে পদে তার প্রমাণও রেখে গেছেন। ১৫ বছর ধরে কুমিল্লার রাজনীতিতে আকম বাহাউদ্দিন বাহারই ছিল শেষ কথা। তার অনিচ্ছায় শহরে কিছু হতে পারে বেশিরভাগ মানুষই তা বিশ্বাস করেননি। জেলায় অনেক প্রভাবশালী এমপি-মন্ত্রী থাকলেও সদরে বাহারের কথাই ছিল শেষ। দীর্ঘ একযুগে অনেকে বাহারের…
0 notes
Text
মহেরা জমিদার বাড়ি সাপ্তাহিক বন্ধ | ইতিহাস |টিকিট মূল্য | যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহন করে মহেরা জমিদার বাড়ি। অপরূপ সৌন্দর্য্য ও কারুকার্যে ভরপুর এই মহেরা জমিদার বাড়ি নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই।এই বাড়ি সম্পর্কে মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গুগল সার্চ করে বিভিন্ন তথ্য জানতে চায়।বিশেষ করে মহেরা জমিদার বাড়ির ইতিহাস, মহেড়া জমিদার বাড়িতে কী কী আছে,মহেরা জমিদার বাড়ির অবস্থান,মহেরা জমিদার বাড়ি কিভাবে যাব,মহেরা জমিদার বাড়ি যোগাযোগ নম্বর,মহেরা জমিদার…
0 notes
Video
ইটাকুমারী জমিদার বাড়ি, পীরগাছা, রংপুর: ঐতিহ্যের প্রতীক
0 notes
Text
জেনেনিন কবে পড়েছে শিবরাত্রি
Maha Shivaratri এই দিনটা শিবের ভক্তদের আনন্দের একটা দিন এ দিন পুজো হয় শিবের গোটা দেশ জুড়ে যত তীর্থক্ষেত্র আছে প্রত্যেকটি মন্দিরে আরাধনা করা হয়ে থাকে শিবের কারণ এইদিনটা শিবের জন্মদিন বলে মনে করা হয় এটি শিবপুরাণে প্রোথিত বলে জানা যায় I শিবের সাথে পার্বতীর পুজো করা হয়ে থাকে শিবের পুজোয় অপরাজিতা, ধুতরো, আকন্দ ফুল এবং বেল পাতা ব্যবহার করা হয় উপবাস থাকেন বহু ভক্ত স্নান পর্ব শেষ হলে তবেই প্রসাদ গ্রহণ করা সম্ভব হয় I
তবে কবে পড়েছে শিবরাত্রি 2024 জেনেনিন ক্লিক করে I
youtube
খিদিরপুরে পূজিত হন রক্তকমলেশ্বর এবং কৃষ্ণচন্দ্রেশ্বর। বৃহৎ অখন্ড কষ্টিপাথরে তৈরি এই দুই শিব লিঙ্গ শুধু ভারতে নয়, এশিয়া মহাদেশের মধ্যে বৃহত্তম। তাঁদের অধিষ্ঠান বিখ্যাত ভূ-কৈলাস মন্দিরে। ১৭৮১ খ্রীঃ কলকাতার ঘোষাল বংশের জমিদার রাজা বাহাদুর জয়নারায়ণ ঘোষাল এই মন্দির স্থাপন করেন। সাধক রামপ্রসাদ সেন একবার এই মন্দির দর্শনে এসেছিলেন। এখানে এসে তিনি এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে, তিনিই প্রথম জায়গাটিকে ‘ভূ-কৈলাস’ বলে অভিহিত করেন। মন্দিরের মাহাত্ম্য জানতে দেখুন জিয়ো বাংলার বিশেষ ভিডিয়ো..
0 notes
Text
Emotionally disconnected.
এই শব্দ টা বাড়ির ছোটো ছেলে সম্রাট প্রায়ই শুনে থাকে। কিন্তু সে আসলে বুঝতে পারেনা যে , এই মানসিক বিচ্ছিন্নতাটা আসলে কি? আমরা অনেক সময় অনেক কাজ করে থাকি, সেটা জেনে বা, না জেনে কিন্তু কোনো ভালোবাসার কোনো কাজ না করা কি মানসিক বিচ্ছিন্নতা থেকে আসতে পারে ? হ্যাঁ নিশ্চই পারে।
ঠিক যেমন সম্রাট এখুণ তার নিজের বাড়ি থেকে মানসিক ভাবে সংযোগ হারিয়েছে। হ্যাঁ , জমি, বাড়ি, সম্পদ সবার সাথেই আক্ষরিক অর্থে আমরা মানসিক ভাবে সংযুক্ত তাও আবার যদি হয় সেটা নিজেদের বাড়ি।
একটা বাড়ি শুধু ইট, কাঠ, পাথর দিয়ে তৈরি একটি গঠন নয়। বাড়ির প্রতিটা দেওয়াল , প্রত্যেক টা কনা জানে সময়ের ইতিহাস। একটা বাড়ি হলো ভালোবাসায় গরা একটি প্রতিষ্ঠান। মানুষের মতো সেখানেও ভগবানের বাস বলে মনে করা হয়। সেই নিজের বাড়ি থেকে আজ সম্রাটের মন নির্লিপ্ততার গ্রাসে। আর তার ইচ্ছে করেনা সেই সাদা দেওয়ালের মধ্যে নিজের প্রতিফলন দেখতে। শীতের দুপুরে পাথরে গরা মেঝে তে জানলা দিয়ে এসে পরা সোনালী আলো আর উপভোগ করেনা সে। সম্রাট এখুন তার নিজ বাসভূমি থেকে মানসিক ভাবে বিচ্ছিন্ন।
জটিল কোনো রোগে তার মা কে হারিয়েছে সম্রাট। এখুন সে এক কলেজ পড়ুয়া, বড়ো দাদা চাকুরীজীবী। দাদা, বাবা কে নিয়েই তার বাড়িতে থাকা। কিন্তু কই সেই বাড়ি, কোথায় আর সেই ভালোবাসা। নিজের বাবাকে খুব একটা এখুন আর চিনতে পারেনা সে। কিন্তু এতটুকু শ্রধ্যা করতেও ভোলেনা সে। নিজের বাবাকে সে যে খুব ভালোবাসে। দাদারও বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে , তিনজনের বাড়িটা খুব শীঘ্রই চারজনে পরিণত হতে চলেছে । সেই কারণে খুব আনন্দিত হলেও মনের কোনো একটা বড় অংশ এখুন বিচ্ছিন্নতার গ্রাসে।
দাদু, ছিল তার বলতে গেলে চাকুরীজীবী জমিদার। অগাধ সম্পত্তি ছিল তার। খুব কষ্ট করে ৭৫ সালে এই বারিখানা নিজের ঘাম রক্ত দিয়ে তৈরি করেছিল সে। এই বাড়িটা ছিল ভালোবাসার প্রতীক, একসঙ্গে মিলেমিশে সংসারের প্রতীক , কটু কথা তো সবাই না জেনে না বুঝে বলে কিন্তু , নিজের বাড়ি থেকে কোনো সদস্য কেই বিতাড়িত করার কথা কখুনো বলেনি সে। সম্রাট ছোটো থেকে তার দাদু কে দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু যুগ পাল্টেছে সে এখুন তার বাবাকে দেখে। দাদুর অব��্তমানে সমস্ত সম্পদের অধিকারী এখন তার বাবা। পরবর্তী জীবনে সেও হতে পারে হয়তো , কিন্তু , সে যে এইগুলো চায়না। সে আর চায়না তার পরবর্তীতে জমি বাড়ি সম্পদের মালিকানা। সে এখুন মানসিক বিচ্ছিন্নতার শিকার, সে আর তার পৈত্রিক সম্পত্তি, বাড়ি, জমি কোনো কিছুতেই কিছু মনে করেনা।
মা হারা ছেলেটা , প্রায়ই তার বাবাকে দেখে কত নতুন বন্ধু হয়েছে তার বাবার। সেই যে লোকটা যে কিছু বছর আগে কি না অপমান টাই করেছিল , তার পা ধরে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেছিল তার বাবাকে, সেই লোকটার সাথে কি রমরমা ভাব এখুন তার বাবার। সম্রাট বুঝতে পারে একাকিত্ব কাটানোর জন্য , বন্ধুবান্ধব করা প্রয়োজন। কিন্তু , আমরা সকলেই জানি "বন্ধু তোমায় ঠেলবে জয়রথে আর সেই জয়রথই হবে ভয়ের পথ "। সম্রাট তার বাবার থেকে এমন অনেক গল্পঃ শোনে যেখানে সেই বন্ধুর ৩ টে সম্পর্ক , সেই বিষয়ে সেই বন্ধুর মতামত বিষয় সম্পত্তি আছে , তাই সেটি তার ব্যাপার সে যা ইচ্ছে করবে। গল্পঃ শুনে অবাক হয় আর ভাবে সম্রাট যে , এ কেমন যুগে সে বাস করে যেখানে মানবিকতার শেষ সীমায় এসে মানুষ দাঁড়িয়েছে , মান এবং হুস দুটোরই অর্থ বুঝতে পারেনা আর সম্রাট। এই তো কিছুদিন আগের ই ঘটনা, সে তুমুল চেঁচামেচি সম্রাটের বাবা আর দাদার মধ্যে, সম্রাটের বাবা বলেই দিল যে, তার যদি এখানে কিছু ঠিক না লাগে তবে তুমি চলে যেতে পারো বা কিছুটা পূর্বপাক্ষ্মীক ভাবেই বলে যে "বের করে দেবো"।
সম্রাট এখুন ভাবে , এবং বোঝে যে হয়তো ভবিষ্যতেও তাকে এই কথা শুনতে হতে পারে। সে আর আগের মত এই বাড়িটিকে সজীবতার চোখে দেখতে পারেনা, সে আর থাকতেও চায়না সেইখানে, পৈত্রিক সম্পত্তি , ভিটে, মাটি নিয়ে কোনো অভিপ্রায় নেই তার , সে নিজের পায়ে দাড়াতে চায় , সে এখুন আর উপভোগ করতে পারেনা জানলা দিয়ে বাইরের সবুজ সৌন্দর্য টা , তার চোখ টা জানলার গ্রিল পর্যন্তই সীমিত, এখুন সেই গ্রিল গুলো জেলখানার গ্রিল বলে মনে হয় তার। মানসিক বিচ্ছিন্নতার প্রতিটা শব্দ এখুন বুঝতে পারে সে। সে এখুন সত্যি সত্যি মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন।
"""""""""""""""""""""*"""""""""""""""""""""""""*""""""""""""""""""""""*"""""
একটা ছোট লেখা অনেক আগে লিখেছিলাম , আজ পোস্ট করলাম।
❤️
1 note
·
View note
Text
0 notes