#জমিদার
Explore tagged Tumblr posts
Video
youtube
Mohera Jomidar bari Tangail || মহেরা জমিদার বাড়ি || টাঙ্গাইল
0 notes
Text
শিল্পী এস এম সুলতান | S M Sultan

View On WordPress
#১৯৪১#১৯৯৪#bangaldesh#BFA#একুশে পদক#ক্যানভাস#চারুপীঠ#চিত্রা নদী#জমিদার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত#তারেক মাসুদ#নড়াইল#পটুয়া কামরুল হাসান#পাবলো পিকাসো#বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী#রেসিডেন্ট অব আর্টিষ্ট#শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন#শিল্পাচার্য শাহেদ সোহরাওয়ার্দী#সফিউদ্দিন আহমেদ#সালভাদর দালি#সুলতান উৎসব#স্বাধীনতা পুরস্কার
0 notes
Text
গৌরীপুরে কালীপুর বড়তরফ জমিদারবাড়ির ইতিকথা পর্ব-২
শ্রীকান্তের কালীপুর বড় তরফ জমিদারবাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর পৌরশহরে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদারবাড়ি। ইংরেজি ১৭৭০ অথবা ১৭৭৭ সালের মধ্যে এই কালীপুর জমিদার বাড়ির গোড়াপত্তন হয়। কালীপুর জমিদারবাড়ির মূল প্রতিষ্ঠাতারা ছিলেন মোমেনসিং, জাফরশাহী পরগনাসহ মোট চারটি পরগনার জমিদার শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরীর দ্বিতীয় স্ত্রীর গর্ভজাত সন্তান গঙ্গানারায়ণ চৌধুরী ও তার দত্তক ছেলে হরনাথ চৌধুরী। বাংলা ১১৭৬ ও ইংরেজি ১৭৭০…

View On WordPress
2 notes
·
View notes
Text

হাসন রাজার বাড়ি’ সুনামগঞ্জ জেলার অন্যতম প্রধান দর্শনীয় স্থান। সুনামগঞ্জ শহরের তেঘরিয়া সাহেব বাজার ঘাটের পার্শ্বে সুরমা নদীর কূল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে হাসন রাজার স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহ্যবাহী ‘হাসন রাজার বাড়ি’।
১৮৫৪ সালে তিনি এখানেই জন্মগ্রহণ করেন। মরমী কবি হাসন রাজা ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত জমিদার। তাঁর রচিত অসংখ্য গান আজ অবধি লোক জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। ’হাসন ফকিরের মেলা’ নামে একটি মেলা আয়োজন করা হয়েছিল ১৯৬২ সালে এই বাড়িতে। তখন থেকেই তার বাড়িটি মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। তার এই স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি হাসন রাজার জাদুঘর হিসেবে পরিচিতি।
হাসন রাজার জাদুঘর রয়েছে বেশ কয়েকটি ছবি। এর মধ্যে ১৯৬২ সালে কলকাতার একটি স্টুডিও থেকে সংগ্রহ করা হয় তার একমাত্র আলোকচিত্র। হাসন রাজার জাদুঘরটি তার ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্রে জীবন্ত হয়ে আছে। তার ব্যবহৃত জিনিসপত্র গুলির মধ্যে রয়েছে জমিদারির কাজে ব্যবহৃত ক্যাশবাক্স, চেয়ার-টেবিল, রঙিন আলখাল্লা, পানি পরিশোধন পাত্র, তলোয়ার, মাটির হাড়ি, দুধ খাবার পাত্র, বাটি, পানদানি, কাঠের খড়ম, লাঠি, পিতলের কলস, নিজের হাতে লেখা গানের কপি ইত্যাদি।
হাসন রাজার বাড়ি
2 notes
·
View notes
Text

ফাহিমদ উর রহমানের 'আমার সোনার বাংলা' পড়লাম। এটি বের করেছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান গার্ডিয়ান। ছোট বই। কিন্তু এ মূহুর্তে গুরুত্বপূর্ণ একটি বই। গুরুত্বপূর্ণ এজন্য বললাম– সাম্প্রতিক সময়ে ��াংলাদেশের জাতীয় সংগীত নিয়ে বেশ আলাপ সৃষ্টি হয়েছে। বইটি জাতীয় সংগীতের সেই 'আমার সোনার বাংলা' নিয়েই রচিত।
সংগীতটি রচনার ইতিহাস নিয়ে আলোচনা আছে এখানে। কী প্রেক্ষাপট ছিলো সে সময়– তার আদোপান্ত আছে। লেখক রবীন্দ্রনাথ আসলে কোন বাস্তবতায় এবং কীসের প্রভাবে এটি লিখেছেন তার ব্যাখ্যা আছে।
সংগীতটি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে কতটুকু যায় এবং বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মুসলমান মানসের সাথে এ গানের জটিলতা কোথায় তা বর্ণিত হয়েছে।
লেখক ফাহমিদ উর রমহানের ভাষায়– এটি একটি তাৎক্ষণিক আবেগের গান। যা রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন বঙ্গভঙ্গের প্রেক্ষাপটে। যে বঙ্গভঙ্গ ছিলো বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য উন্নতি সাধনের আয়োজন। জমিদার রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশের মুসলমানদের স্বার্থকে উপেক্ষা করেছেন।
বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতায় অর্থ সহায়তা করেছেন এবং নিজে একজন লেখক হিসেবে গান রচনা করেছেন। জনমনে বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা উস্কে দিয়েছেন।
যাই হোক, 'আমার সোনার বাংলা' পাঠে আপনাদের স্বাগত। জানুন এবং বুঝুন। . জুবায়ের বিন ইয়াছিন
0 notes
Text
বাংলার অশিক্ষিত, মূর্খ মুসলমানদের আলোর দিশারী যে নবাব
নবাব সুলিমুল্লাহ, তাঁর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। পিতা নবাব আহসান উল্লাহ। দাদা নবাব খাজা আব্দুল গনি। জমিদার পরিবার হিসেবে পূর্ববঙ্গে এই পরিবারের নাম ছিল অগ্রগণ্য। ‘নবাবেরা ছিলেন ধর্মভীরু কিন্তু আধুনিক, অসাম্প্রদায়িক। সে জন্য বড় বড় হিন্দু নেতা ও নগরের গোটা হিন্দু সম্প্রদায় নবাবদের নেতৃত্ব মেনে নিয়েছিলেন।’ ছোটকাল থেকেই ব্রিটিশ, জার্মান, ফার্সি ও উর্দু গৃহশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে সলিমুল্লাহর শিক্ষা সম্পন্ন করেন। অভিজাত পরিবারের সন্তান হয়েও তিনি সাধারণ মানুষের কাছাকাছি অবস্থান করতেন। আকাতরে দান-খয়রাত করতেন। ধর্মপ্রাণ নবাব সলিমুল্লাহ বাল্যকালেই নবাবীর মোহ ত্যাগ করে ব্রতী হয়েছিলেন সর্বসাধারণের জীবনমান উন্নয়নের সাধনায়।
১৮৯৩ সালে তিনি ডিপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিযুক্ত হয়ে ময়মনসিংহে এবং ১৮৯৫ সালে বিহারের মুজাফফরাবাদে ও কিছুদিন ত্রিপুরায় দায়িত্ব পালন করে ইস্তফা দেন।
১৯০১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পিতা নবাব আহসান উল্লাহর ইন্তেকালের সংবাদ পেয়ে ঢাকায় ফিরে আসেন। দুই দিন পর তিনি নবাব পদে অধিষ্ঠিত হন। ১৯০২ সালে ব্রিটিশ সরকার নবাব সলিমুল্লাহকে ‘কমান্ডার অব দ্য স্টার অব ইন্ডিয়া উপাধি দেয়। ১৯০৩ সালের সলিমুল্লাহকে ‘নবাব বাহাদুর’ খেতাবে ভ‚ষিত করা হয়।
পূর্বপুরুষের আর্থিক স্থিতিশীলতা নবাব সলিমুল্লাহর সময়ে এসে ব্যাহত হয়েছিল। পূর্ববাংলার ভাগ্যহত মানুষের উন্নতি এবং পশ্চাৎপদ জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের লক্ষ্যে তিনিই প্রথম স্বতন্ত্র প্রদেশ সৃষ্টির দাবি জানান। তাঁর দাবি অনুযায়ী ইংরেজ সরকার ১৯০৫ সালে ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ’ সৃষ্টি করে ঢাকাকে এর রাজধানী ঘোষণা করেছিল।
তিনি গভীরভাবে অনুধাবন করতে সমর্থ্য হয়েছিলেন যে, এই অঞ্চলের মানুষের জী্বন মান ও মুসলিম সমাজের পশ্চাৎপদের পেছনে অশিক্ষা সবচেয়ে বড় নিয়ামক হিসাবে কাজ করছে । নওয়াব সলিমুল্লাহ অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে চেয়েছেন পূর্ব বাংলায় একটি জ্ঞানবিভাসিত মধ্যবিত্ত সমাজ গড়ে উঠুক, বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া বাঙালি মুসলমানের মধ্যে। এজন্য ১৯০৬ সালে ঢাকায় বনফারেন্স আয়োজন করেন। সেখানে প্রায় পুরো উপমহাদেশ থেকে ২ হাজার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। এর পুরো খরচ তিনি নিজেই বহেন করেন।
ওই কনফারেন্স শেষে ৩০ ডিসেম্বর তাঁর প্রস্তাবে ঢাকায় গঠিত হয় ‘নিখিল ভারত মুসলিম লীগ’। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে শত বছরের শোষিত অধিকার বঞ্চিত ভারতের মুসলমানদের জন্য এটা সবচেয়ে বড় অবদান। যা ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্বের মাধ্যেমে দেশভাগ পর্যন্ত গড়ায়।
তখন কলকাতায় ৩ জন অশিক্ষিতের অনুপাতে ১ জন শিক্ষিত, অথচ ঢাকায় ৮ জন অশিক্ষিতের অনুপাতে মাত্র ১ জন শিক্ষিত লোক ছিলো। সমগ্র বঙ্গে প্রতি ১৬ জন মুসলমানের মধ্যে ১৫ জনই অশিক্ষিত। এতেই বুঝা যায় মুসলমানরা শিক্ষায় কতটা পশ্চাৎপদ ছিলো।
সেই কনফারেন্সে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকসহ অন্য নেতাদের দাবি ছিল ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার। গভর্নর জেনারেল লর্ড হার্ডিঞ্জ ১৯১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা সফরে আসেন। সলিমুল্লাহসহ সহযোগী নেতারা হার্ডিঞ্জের সঙ্গে দেখা করলে তিনি আশ্বাস দেন। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় নওয়াব সলিমুল্লাহর দেয়া ৬০০ একর জমির উপরে ১৯২১ সালের ১ জুলাই আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি অনেক জনহিতকর কাজ করে গেছেন। তিনি মুসলিম এতিম ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া ও বসবাসের জন্য ১৯০৮ সালে ঢাকার আজিমপুরে নিজের ২৮ বিঘা জমিতে প্রতিষ্ঠা করেন ‘নবাব সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানা’। যা দেশের সর্ববৃহৎ ও অন্যতম পুরাতন এতিমখানা।
তিনি এতিমখানায় ছেলে ও মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য আলাদা করে দুটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করেন। শত শত এতিম ছেলেমেয়ের থাকা-খাওয়া, চিকিৎসা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও লেখাপড়ার যাবতীয় খরচ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বহন করেছিলেন তিনি।
তিনিই সর্বপ্রথম পানীয় জল, বিদ্যুৎ ও টেলিফোন ব্যবস্থা চালুর মাধ্য��ে সূচনা করেছিলেন আধুনিক ঢাকা নগরীর। তারই উদ্যোগে ঢাকায় প্রথম বিজলি বাতির আলো জ্বলেছিল আহসান মঞ্জিলে।
--- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি জীবনের প্রথম দিকে জনগণের কথা চিন্তা করে নবাবীর লোভ না করে মোমেনশাহীর ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৩ সালে বড় লাট লর্ড কার্জন ঢাকায় সফরে এলে তার নিকট পূর্ব বাংলার সমস্যাগুলো তুলে ধরেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯১১ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার কার্জন হলে ল্যান্সলট হেয়ারের বিদায় এবং চার্লস বেইলির যোগদান উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নওয়াব আলী চৌধুরীকে নিয়ে পৃথক দুটি মানপত্র নিয়ে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানান। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৬ সালে বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদী ও তাদের দোশরদের ক্রমাগত আক্রমন থেকে নিজস্ব ইতিহাস ঐতিহ্য এবং ধর্ম রক্ষায় প্রায় ছয় মাসের প্রচেষ্টায় পাক-ভারত উপমহাদেশে ‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ’ গঠন করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি আন্দোলনের ফলে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক শিক্ষা বিভাগে মুসলমানদের জন্য সহকারী পরিদর্শক ও বিশেষ সাব ইন্সপেক্টরের পদ সৃষ্টি করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি বর্ণবাদী-ব্রাহ্মণ্যবাদী চক্রান্তে বিট্রিশ সামাজ্যবাদে শত বছরের অধিক চাষাভূষা, কচোয়ান-দাঁরোয়ান ও গোলাম বানিয়ে রাখা মুসলিমদের কথা ভেবে প্রথম জেগে উঠেন তারপর মুসলিমদের সংগঠিত করার কাজ শুরু করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ, যিনি সুদূর তুরস্কের ভূমিকম্পে মানুষের কষ্টের কথা শুনে সাহায্যের জন্য টাকা-পয়সা পাঠিয়েছিলেন।
১৯০৮ সালে নবাব সলিমুল্লাহর পৃষ্ঠপোষকতায় ‘আহসান উল্লাহ স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল প্রতিষ্ঠা হয় এজন্য নবাব সলিমুল্লাহ জমি ও এক লাখ ৩০ হাজার টাকা দান করেন।
পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালে কলেজ ও ১৯৬২ সালে ‘পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়’ নামকরণ হয়। স্বাধীনতার পর এটির নামকরণ করা হয়েছে ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি’ (বুয়েট);
নবাব সলিমুল্লাহ আলীগড় কলেজ হোস্টেলের মতো ঢাকায় একটি মুসলিম ছাত্রাবাস নির্মাণের জন্য এক লাখ ৮৬ হাজার টাকা দান করেন। এর পূর্বে বঙ্গে ছাত্রাবাস নির্মাণ করার চিন্তাও কেউ করতে পারেননি। তা ছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্কুল, মাদরাসা ও মুসলিম বোর্ডিংয়ের জন্য দান করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পূর্বপর্যন্ত নবাব আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সবরকমের সহযোগীতা করেন। এবং অধিবেশনের আয়োজন করে চাঁদা সংগ্রহ করেও অর্থ পাঠাতেন।
১৯০৫ সালেই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিপুল অর্থ দান করেন। শিক্ষা সম্মেলন, শিক্ষা সমিতি, সর্ব ভারতীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগ গঠনের জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় করে ১৯১৩ সালে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন।
সোনালী ��্যাংক সদরঘাট শাখায় এখনও তার বন্ধক রাখা সিন্ধুক “দরিয়ায়ে নূর” রক্ষিত আছে।
তিনি নবাবের ঘরে জন্মেছিলেন। নিজেও ছিলেন নবাব কিন্তু তিনি হয়েছিলেন মানুষের হৃদয়ের নবাব। মানবকল্যাণে কাজ করতে গিয়ে নিজের জমিদারিও বন্দক রেখেছেন তবুও পিছপা হননি।
মুসলিম লীগ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে খাজা সলিমুল্লাহই স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মূল রূপকার এবং স্বপ্নপুরুষ। অথচ আজকে ইতিহাস থেকে নবাব স্যার সলিমুল্লাহ'র নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র চলছে। অনেক অকৃতজ্ঞ এখন বলার চেষ্টা করে নবাব সলিমুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জমি দান করেননি। তাহলে কি তাদের বাবা দাদারা দান করেছে?
ইচ্ছে করলেই নবাব সলিমুল্লাহর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা সম্ভব নয়। তিনি মুসলিম জাতিসত্তা চেতনা, উপমহাদেশে মুসলমানদের রাজনৈতিক ও শিক্ষা সচেতন করার কর্মকা-ের মাঝেই আজীবন বেঁচে থাকবেন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম আর আধিপত্যবাদ বিরোধী লড়াই যতদিন চলবে ততদিন নবাব সলিমুল্লাহ গোটা জাতির জন্য অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করবে। নিপীড়িত বাঙ্গালী মুসলমানের মুক্তিদূত, এ অঞ্চলের অবহেলিত বিশাল জনগোষ্ঠীর উচ্চ শিক্ষা প্রসারের অগ্রনায়ক, দেশের শীর্ষ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটসহ অগনতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বপ্নদ্রষ্টা, আধুনিক ঢাকার রূপকার, ভারত বিভক্তির নেতৃত্ব দানকারী একমাত্র রাজনৈতিক সংগঠন মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা নবাব স্যার সলিমুল্লাহ--- নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, ওরফে খাজা সলিমুল্লাহ কেবল বাঙালি মুসলমানের নবজাগরণের অগ্রদূতই ছিলেন না, ছিলেন সর্বভারতীয় মুসলিম সমাজের মহানায়ক। ঢাবি, বুয়েট না থাকলে আজও আমরা অনগ্রসর জাতি হিসেবে থাকতাম হয়তোবা আফ্রিকার কোন দেশের মতোই।
১৬ জানুয়ারি ১৯১৫ মাত্র ৪৩ বছর বয়সে এই মহান মানবদরদী নবাব তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর মৃত্যু আজও রহস্যে ঘেরা।
0 notes
Text
📚🎧 স্টেশন মাস্টার তার লণ্ঠনটা আমার মুখের সামনে ধরলো.... আমি বললাম মামুদপুরের জমিদার কৃতান্থ চৌধুরীর একজন ম্যানেজার দরকার, তাই চাকরির জন্য যাচ্ছি...... তা শুনে স্টেশনমাস্টার বললো ওলাইতলার বাগান বাড়ি??? সেখানে তো গত আট মাসে আট জন মানুষ ওই একই কাজের জন্য গিয়েছে কিন্তু আর ফেরেনি!!! শুনে বুকের ভিতরটা শুকিয়ে যায়.... কিন্তু কেন? ?? কি রহস্য আছে ওখানে??? জানতে হলে শুনতে থাকুন্ গল্প ‘ওলাইতলার বাগানবাড়ি ‘ l এবং অবশ্যই গল্পখুড়ো এ্যাপটিকে অনুসরণ করুন.
GolpoKhuro এপে এসে আপনি শুধু যে পড়তে পারবেন তা নয়, তার সঙ্গে শুনতেও পারবেন গল্পের স্টোরি! আমাদের এপে পাবেন বিভিন্ন ধরনের বাংলা গল্প, যেমন হাসির গল্প, প্রেমের গল্প, গোয়েন্দা গল্প, রহস্য গল্প ইত্যাদি। সব গল্প বাংলা ভাষায়। পাশাপাশি, আমাদের golpo shomvar সিরিজে প্রতি সপ্তাহে নতুন bengali story আবিষ্কার করতে পারবেন।
গল্পের রাজ্যে ডুবে যেতে এখনই GolpoKhuro এপ ইনস্টল করুন এবং বাংলা সাহিত্যকে হাতে রাখুন! 🌟
#bangla golpo#bengali story#golpo khuro#golpo shomvar#story#storytelling#bengali audio stories#bengali audio books
0 notes
Text
দেবদাস উপন্যাস pdf
উপন্যাসে দেবদাস (সম্পূর্ণ নাম দেবদাস মুখার্জি) বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে তৎকালীন ব্রাহ্মণ জমিদার বংশের সন্তান, পার্বতী(পারু) এক সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে৷ বাংলার তালসোনাপুর গ্ৰামে এই দুই পরিবারের পাশাপাশি বাস। ছোটবেলা থেকেই দেবদাস ও পার্বতীর অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব যা পরবর্তীতে প্রেমের রূপ নেয়। দেবদাস বয়সে পার্বতীর চেয়ে কিছু বড়ো। দেবদাস ও পার্বতী একে অপরকে 'পারু' ও 'দেবদা' বলে ডাকে। বিদ্যালয়ে পড়াশোনা থেকে পুকুরে মাছ ধরা পর্যন্ত প্রত্যেকটি কাজই তারা এক সঙ্গে করত৷ পার্বতী কিছু ভুল করলে দেবদাস তাকে মারতো, তবুও এদের সম্পর্ক বন্ধুর মতই ছিল৷
ঘট��া পরম্পরায় দেবদাসকে কলকাতা শহরে পাঠানো হয় পড়াশোনা করার জন্য। কয়েক বছর পর ছুটির সময় সে তার গ্ৰামে ফিরে আসে। কৈশোরে উত্তীর্ণ দুজন হঠাৎই অনুভব করে, তাদের বাল্যকালের বন্ধুত্ত্ব আরও গভীর কিছুতে উত্তীর্ণ হয়েছে। দেবদাস দেখে যে তার ছোটবেলার পারু বদলে গেছে। পার্বতী তাদের কৈশোরের প্রেম বিবাহবন্ধনে পরিস্ফুটনের কথা ভাবে। প্রচলিত সামাজিক রীতি অনুযায়ী, পার্বতীর বাবা-মাকে দেবদাসের বাবা-মায়ের কাছে তাদের বিবাহের প্রস্তাব আনতে হবে।
দেবদাস উপন্যাস pdf
পার্বতীর মা দেবদাসের মা হরিমতির কাছে বিয়ের প্রস্তাব আনলে তিনি আনন্দিত হলেও অ-জমিদার পরিবারের সাথে এই সম্পর্ক রাখতে তিনি বিশেষ উৎসাহী হননা। তাছাড়া পার্বতীর পরিবারে দির্ঘকাল থেকে বরের পরিবার থেকে 'পণ' গ্ৰহনের প্রথা চলে আসছে। দেবদাসের মা তাই পার্বতীর পরিবারকে "বেচা-কেনা ছোটঘর" মনে করে এই সম্পর্কে অসম্মত হন। দেবদাসের বাবা, নারায়ণ মুখার্জিও এই যুক্তি সমর্থন করেন। এতে পার্বতীর পিতা নীলকন্ঠ চক্রবর্তী অপমানিত বোধ করেন ও পার্বতীর জন্য আরও ধনী গৃহে বিয়ে ঠিক করেন।
0 notes
Text
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে হরিপুরের জমিদার বাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে হরিপুরের জমিদার বাড়ি
বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস এক অপর সম্ভাবনার জানান দেয় ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে, আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ও হয়তো কৌতুহলী জাগবে প্রাচীন রাজ বংসীদের স্হাপ্তীর প্রাচীন নিদর্শন বড়বড় রাজ প্রাসাদ, নির্মাণ সামগ্রী দেখে জানতে পারবে রাজবংশীদের ইতিহাস সম্পর্কে। এমন প্রাচীন রাজবাড়ী রয়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার কেন্দ্রস্থলে হরিপুর রাজবাড়ি। এই রাজবাড়ি ঘনশ্যাম কুন্ডুর বংশধরদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত বলে জানা গেছে, মুসলিম…
0 notes
Video
youtube
Gopalganj Jamidar Bari || গোপালগঞ্জ জমিদার বাড়ি || Travel Buddy
0 notes
Text

ছোটবেলা থেকেই আমি ছিলাম ভয়াবহ রকমের বিলাসী। দামী এবং ইউনিক জিনিসের প্রতি বরাবরই আমার আকর্ষণ ছিল প্রচণ্ড। একমাত্র আমার কাছেই দামী ফোন, ঘড়ি আর ইউনিক সব জিনিসপত্র ছিল বিধায় জিলা স্কুলে সবাই আমাকে 'জমিদার' ডাকতো😅। সেই বিলাসীতা এখনও আমার মধ্যে। আমি এখনও চাই না যে আমার কাছে যেই ইউনিক জিনিসগুলো আছে সেটা আর দশটা মানুষের কাছে থাকুক। এজন্য সবাই যেখানে নরমাল টেম্পারড গ্লাস লাগাবে আমি সেখানে আমার আইফোনে লাগাবো Sapphire Glass ❤️। সব মেডিকেল স্টুডেন্টরা যেখানে মোটামুটি একটা স্টেথোস্কোপ ইউজ করে সেখানে আমার লাগবে Littmann Cardiology 4 😐
ইচ্ছা ছিলো ডাক্তার হবো, আলহামদুলিল্লাহ সেটাও হয়েছি❤️
এখন একটা ইচ্ছা আছে Range Rover গাড়িতে চড়ার, ইনশাআল্লাহ ফিউচারে সেটাও কোনো একদিন চড়বো 😊
কারন বিলাসীতা আমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে 😊❤️
1 note
·
View note
Text
কুমিল্লায় মাফিয়া শাসন, কুমিল্লার অঘোষিত জমিদার
বাহাউদ্দিন বাহার। কুমিল্লা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি। কেউ বলতেন রাজা। কেউ বলতেন কুমিল্লার অঘোষিত জমিদার। তিনি পদে পদে তার প্রমাণও রেখে গেছেন। ১৫ বছর ধরে কুমিল্লার রাজনীতিতে আকম বাহাউদ্দিন বাহারই ছিল শেষ কথা। তার অনিচ্ছায় শহরে কিছু হতে পারে বেশিরভাগ মানুষই তা বিশ্বাস করেননি��� জেলায় অনেক প্রভাবশালী এমপি-মন্ত্রী থাকলেও সদরে বাহারের কথাই ছিল শেষ। দীর্ঘ একযুগে অনেকে বাহারের…
0 notes
Text
মহেরা জমিদার বাড়ি সাপ্তাহিক বন্ধ | ইতিহাস |টিকিট মূল্য | যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহন করে মহেরা জমিদার বাড়ি। অপরূপ সৌন্দর্য্য ও কারুকার্যে ভরপুর এই মহেরা জমিদার বাড়ি নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই।এই বাড়ি সম্পর্কে মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গু��ল সার্চ করে বিভিন্ন তথ্য জানতে চায়।বিশেষ করে মহেরা জমিদার বাড়ির ইতিহাস, মহেড়া জমিদার বাড়িতে কী কী আছে,মহেরা জমিদার বাড়ির অবস্থান,মহেরা জমিদার বাড়ি কিভাবে যাব,মহেরা জমিদার বাড়ি যোগাযোগ নম্বর,মহেরা জমিদার…
0 notes
Video
ইটাকুমারী জমিদার বাড়ি, পীরগাছা, রংপুর: ঐতিহ্যের প্রতীক
0 notes
Text
জেনেনিন কবে পড়েছে শিবরাত্রি
Maha Shivaratri এই দিনটা শিবের ভক্তদের আনন্দের একটা দিন এ দিন পুজো হয় শিবের গোটা দেশ জুড়ে যত তীর্থক্ষেত্র আছে প্রত্যেকটি মন্দিরে আরাধনা করা হয়ে থাকে শিবের কারণ এইদিনটা শিবের জন্মদিন বলে মনে করা হয় এটি শিবপুরাণে প্রোথিত বলে জানা যায় I শিবের সাথে পার্বতীর পুজো করা হয়ে থাকে শিবের পুজোয় অপরাজিতা, ধুতরো, আকন্দ ফুল এবং বেল পাতা ব্যবহার করা হয় উপবাস থাকেন বহু ভক্ত স্নান পর্ব শেষ হলে তবেই প্রসাদ গ্রহণ করা সম্ভব হয় I

তবে কবে পড়েছে শিবরাত্রি 2024 জেনেনিন ক্লিক করে I
youtube
খিদিরপুরে পূজিত হন রক্তকমলেশ্বর এবং কৃষ্ণচন্দ্রেশ্বর। বৃহৎ অখন্ড কষ্টিপাথরে তৈরি এই দুই শিব লিঙ্গ শুধু ভারতে নয়, এশিয়া মহাদেশের মধ্যে বৃহত্তম। তাঁদের অধিষ্ঠান বিখ্যাত ভূ-কৈলাস মন্দিরে। ১৭৮১ খ্রীঃ কলকাতার ঘোষাল বংশের জমিদার রাজা বাহাদুর জয়নারায়ণ ঘোষাল এই মন্দির স্থাপন করেন। সাধক রামপ্রসাদ সেন একবার এই মন্দির দর্শনে এসেছিলেন। এখানে এসে তিনি এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে, তিনিই প্রথম জায়গাটিকে ‘ভূ-কৈলাস’ বলে অভিহিত করেন। মন্দিরের মাহাত্ম্য জানতে দেখুন জিয়ো বাংলার বিশেষ ভিডিয়ো..
0 notes