চিকেন গ্রেভি নুডলস, চলুন আজ আপনাদের বলবো কিভাবে বাড়িতে রেস্টুরেন্ট এর মত স্বাদের চিকেন গ্রেভি নুডলস বানাবেন
চিকেন গ্রেভি নুডলস, চলুন আজ আপনাদের বলবো কিভাবে বাড়িতে রেস্টুরেন্ট এর মত স্বাদের চিকেন গ্রেভি নুডলস বানাবেন
যাঁরা কিছুদিন ধরে আমার কাজ অনুসরণ করছেন, তাঁরা হয়তো আমি যে খাবার খেয়ে বড় ভালবাসি তা নিয়ে আমার নস্টালজিয়া সম্পর্কে অবগত। তবে আজ জানাব চিকেন গ্রেভি নুডলস এর পদ টি। একটি স্পষ্টতই আমার নিজের বাড়ির এবং ঐতিহ্যের খাবার এবং অন্যটি এমন খাবার যা আমরা পরিবার হিসাবে একবার নীল চাঁদে খেতে বের হই। বাইরে খাওয়া এখন আগের মতো ছিল না। আমাদের এক বা দুটি জায়গা ছিল যেগুলো পরিবার পছন্দ করত এবং বিশেষ অনুষ্ঠানের…
View On WordPress
0 notes
আমেরিকান চপস্যোয়ে রেসিপি, how to make american chopsuey – News18 Bangla
বাড়িতে হাক্কা চাউমিন, গ্রেভি নুডলস, থুকপা আমরা বানিয়েই থাকি৷ কিন্তু চপস্যোই বানানো অত সহজ নয়৷ রেস্তোরাঁর মতো আমেরিকান চপস্যোয়ে খেতে চান? শিখে নিন তাহলে রেসিপি৷
কী কী লাগবেতেল-৩ টেবল চামচপেঁয়াজ-১টা মাঝারি (কুচনো)সবুজ বেল পেপার-১টা (কুচনো)রসুন-২কোয়া (থেঁতো করা)শ্রেডেড চিকেন-আধ কেজিঅরিগ্যানো-১ চা চামচড্রাই বেসিল-১ চা চামচগোলমরিচ গুঁড়ো-আধ চা চামচনুন-স্বাদ মতোটোম্যাটো-১টা ডুমো করে কাটাটোম্যাটো…
View On WordPress
0 notes
সল্টলেকের গোল্ডেন টিউলিপ হোটেলে পুজোর ভুরি ভোজের অনবদ্য আয়োজন
শ্রীজিৎ চট্টরাজ : বাঙালির খাদ্যপ্রীতির এক দীর্ঘ ইতিহাস বাঙালিকে গর্বিত করে। ১৪০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৭০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চন্ডীমঙ্গল, মনসামঙ্গল বা পদ্মপুরাণে বাঙালির খাদ্য সংস্কৃতির বহু তথ্য জমা হয়ে আছে। বিদেশি পরিব্রাজক ইবন বতুতা, হিউয়েন সাঙ মানুচি এঁরাও বাঙালির খাদ্য সংস্কৃতির সুদীর্ঘ বর্ণনা দিয়ে গেছেন বাঙালির প্রিয় খাদ্য ছিল হরিণ। কুমিরের মাংসও ছিল বাঙালির খাদ্য। লেখক ধৃতিকান্ত লাহিড়ি বাদুড়ের মাংস যে কত উপাদেয় সেকথাও লিখে গেছেন। বাদুড় শুধু ফল খায় ,সুতরাং ঘেন্নার কিছুই নেই, সেকথাও লেখক বলেছেন।তেল বা বনস্পতি( তখনও আবিষ্কার হয়নি) বাঙালি ব্যবহার করতো না রান্নায়। ঘি ছিল একমাত্র বস্তু। পরে তিল থেকে তেল তৈরির পদ্ধতি শিখেছিল বাঙালি। তেল শব্দের উৎপত্তিও তিল থেকেই।
পুজো এলে বাঙালির ভোজন ভজনা যেন বেড়ে যায়। সেকথা খেয়াল রেখেই বেশ কিছু বছর ধরে বিভিন্ন হোটেল রেস্তোরাঁ ভুরিভোজের আয়োজন করে। পিছিয়ে নেই সল্টলেক সিটি সেন্টার সংলগ্ন গোল্ডেন টিউলিপ হোটেল। রেস্তোরাঁ আধিকারিক সুমন্ত মাইতি জানালেন, দুবছর করোনায় গৃহবন্দী থেকে মানুষ এখন মুক্তির স্বাদ পেয়েছে। মনের সঙ্গে দেহের যেমন সম্পর্ক আছে, তেমন মনের তেমন খাদ্যেরও এক সম্পর্ক আছে। চোব্য চোষ্য লেহ্য পেয় এই চার রসের আরকে মন ভিজলেই তো চরম প্রাপ্তি। শারদীয় উৎসবে সামিল হয়ে গোল্ডেন টিউলিপ ২ অক্টোবর থেকে ৪ অক্টোবর আয়োজন করেছে এক ব্যাপক ভুরিভোজের আসর। হোটেলের তিন তিনটি রেস্তোরাঁয় থাকছে বিশেষ আয়োজন। তিনতলায় অ্যান্টিপাস্তিতে থাকছে সাবেকি বাঙালি খাদ্যের সঙ্গে কিছু ভারতীয় খাবারের যুগলবন্দী। মাল্টি ক্যুইজিন রেস্তোরাঁ নোয়ার এও থাকছে এলাহি আয়োজন। জালাপেনো চিজ ফ্রিটার্স, ক্রিসপি চিজি চিকেন ফিলে, পিজা পাস্তা, বেকডডিশ তো থাকছেই সঙ্গে তন্দুরি কাবাবের মেলা আয়োজন।হোটেলের ৮ তলায় খোলা আকাশের নিচে স্কাই লাউঞ্জে পাবেন নিজের পছন্দের খাবার, মকটেল ও হুক্কা বিভিন্ন ফ্লেবারের।
মাত্র জন প্রতি ৯৯৯ টাকায় ব্যুফেতে থাকছে দুপুর ও রাতের খাবারের দীর্ঘ তালিকা। বেলা ১২ টা থেকে সাড়ে ৩ টে ও রাতে ৭ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত আপনাদের আপ্যায়নে হাজির। বাঙালি খানায় সাবেকি আলু পোস্ত থেকে পোলাও রাজনন্দিনী, কড়াইশুঁড়ির কচুরি থেকে নারকেল ছোলার ডাল থাকছে। থাকছে পুজোর চারদিনে ভিন্ন ভিন্ন মেনু। কমলা লেবুর সরবত,তরমুজের শরবত তো আছেই।আছে আম পান্না। কাঁচা আমের চপ, মাছের কাটলেট, হাঁসের ডিমের ডেভিল, চিংড়ি পুরের কাঁকরোল, মৌরলা মাছের পেঁয়াজি। বিভিন্ন শাক ভাজা, আলু মুরগির কষা, সর্ষে পাবদা, দই মুরগি, শিলে বাটা চিংড়ি ভাপা, চিকেন ডাকবাংলো, চিতল মুইঠঠা তো থাকছেই। এবার বিশেষ ভাবে থাকছে ইলিশ ও চিংড়ি মাছের পদ । গোটা চিকেন রোস্ট ও মার্টন রাঙ্। থাকছে মিক্সড ফ্রুট চাটনি, ডিসকো পাঁপড়।যা আপনার মেজাজকে বানিয়ে তুলবে মোঘল রাজাদের মত। সঙ্গে কিছু দেশি বিদেশি ফিউশন খাবারও থাকবে আজকের প্রজন্মের চাহিদা মেটাতে ।
শেষ পাতে মধুরেন সমাপয়েত। তালিকায় আছে বেকড রসগোল্লা, গুলাব জামুন, ভাপা সন্দেশ, মিষ্টি দই, ম্যাংগো সন্দেশ, আমৃতি, ছানার বড়া, আমসত্ত্ব সন্দেশ, বেকড বোঁদে, কাঁচাগোল্লা ও আইসক্রিম উইথ চকলেট সস। যাঁরা খাদ্য সংস্কৃতিতে আন্তর্জাতিকতাবাদে বিশ্বাসী তাঁদের জন্যও আছে বিশাল আয়োজন। পার্সলে ফিস, ব্রুন্ট গার্লিক নুডলস, সিঙ্গাপুর নুডলস, প্যান ফ্রায়েড চিলি চিকেন, চিলি গার্লিক নুডলস ও চিকেন ইন চিলি সস। আর যা আছে, সমজদারো কে লিয়ে ইশারাই কাফি। রসেবশে উৎসব উপভোগেরও বিপুল আয়োজন। এবারের পুজোয় প্যান্ডেল হপিং এর সঙ্গে গোল্ডেন টিউলিপকে যদি পেট পুজোর সাথী না করেন পস্তাতে যে হবে হলফ করে বলতে পারি।
Read the full article
0 notes
প্যাড থাই রেসিপি (চিকেন, চিংড়ি ও ওয়েস্টার) অসাধারণ সুন্দর সুগন্ধা যুক্ত প্যাড থাইয়ের এটি একটি সহজ রেসিপি! আপনি আপনার উপাদান প্রস্তুত করে নিলে রান্নার প্রকৃত সময় মাত্র ১৫ মিনিট লাগে। রান্না শুরু করার আগে সমস্ত দিক নির্দেশনা ভালো করে পরে নিন। উপকরণ ২০০ গ্রাম শুকনো প্যাড থাই নুডলস (ভাতের নুডলস) ৩০০ এম এল ফুটন্ত জল নুডলস ঢেকে বাস্পায়িত করার জন্য ১ টি বড় শ্যালট, সূক্ষ্মভাবে কাটা (এখানে পেঁয়াজের কলিও ব্যবহার করতে পারেন।) ৪ টি কাটা রসুনের কোয়া ১ চা চামচ কাটা আদা (ঐচ্ছিক) ২ টি ডিম, একচিমটি লবণ দিয়ে কাঁটা দিয়ে ফেটানো ২৫০ গ্রাম ওয়েস্টার, মুরগির স্তন এবং খোসা ছাড়ানো চিংড়ি লবণ এবং গোল মরিচ স্বাদমত ২ টেবিল চামচ তেল ১ টি গন্ধ রাজ লেবু প্যাড থাই সস: ২ টেবিল চামচ ফিশ সস ৩ টেবিল চামচ ব্রাউন সুগার (বা নারকেল চিনি, পাম চিনি বা নিয়মিত চিনি) ৩ টেবিল চামচ চালের ভিনেগার (বা তেঁতুলের জল) ১ চা চামচ লাইট সয়া সস গার্নিশ: গন্ধ রাজ লেবুর ওয়েজ, তাজা সবুজ মুগ স্প্রাউট, চিলি ফ্লেক্স, কাটা স্ক্যালিয়ন, ভাজা চিনাবাদাম। নির্দেশনা চালের নুডলস: প্যাকেজ নির্দেশাবলী অনুযায়ী নুডলস রান্না করুন ( বা একটি অগভীর বাটিতে বা বেকিং ডিশে ভাতের নুডলস রাখুন এবং সেগুলিকে ঢেকে রাখার জন্য পর্যাপ্ত জল বাস্পায়িত করুন। এবার ওই ফুটন্ত জল দিয়ে ৮–৯ মিনিটের জন্য ঢেকে রাখুন, নরম নাহোয়া পযন্ত ঢেকে রাখুন। শ্যালট, রসুন এবং আদা কেটে আলাদা করে রাখুন। একটি পাত্রে দুটি ডিম একটি কাঁটাচামচ দিয়ে ফেটিয়ে নিন এবং এক চিমটি লবণ যোগ করুন। একপাশে সেট করুন. প্যাড থাই সস তৈরি করুন হুইস্ক ফিশ সস, রাইস ভিনেগার, ব্রাউন সুগার এবং সয়া সস। একটি ছোট বাটিতে মিশিয়ে একপাশে সেট করুন. এবার প্রস্তুত করুন এবং রান্না করুন: ওয়েস্টার, মুরগির স্তন স্লাইস এবং খোসা ছাড়ানো চিংড়ি একসাথে লবণ এবং মরিচ দিয়ে সিজন করুন। রান্না: মাঝারি-উচ্চ তাপে রান্না না হওয়া পর্যন্ত গরম তেল দিয়ে ওয়েস্টার, মুরগির স্তন স্লাইস এবং খোসা ছাড়ানো চিংড়িকে ভেজে নিন। প্যাড থাই ভাজুন: উনানের চারপাশে রাখা কাটা শ্যালট, ফেটানো ডিম, সেদ্ধ করা নুডুলস, রান্না করা নন ভেজ এবং প্যাড থাই সস সংগ্রহ করুন। 👇 ⭐⭐⭐ Out of Five 👇 #chefmoonu #travellermoonu #chefkolkata #moonuandco #chefmoonuskitchen #instagramfood #instafood #restaurant #feedyoursoul #chefstalk #foodblogger #kolkatagram #kolkatafoodie #bengalifood #dhakafoodie #Kolkata #calcutta #foodaddict #olddhaka #delicious #foodie #foodlovers #foodporn #indianfood #chef #cheflife (at Bangkok Thailand) https://www.instagram.com/p/CiVf7ijBT4Y/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
বিখ্যাত সিঙ্গাপুরীয় রেস্তোরাঁ হকার চ্যান তার মিশেলিন তারকা হারায়
বিখ্যাত সিঙ্গাপুরীয় রেস্তোরাঁ হকার চ্যান তার মিশেলিন তারকা হারায়
চ্যান হং মেং দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হকার চ্যান, তার সহজ-এখনো-সুস্বাদু $ 2.50 সয়া সস চিকেন নুডল ডিশের জন্য বিখ্যাত হয়ে ওঠে যখন এটি 2016 সালে সিঙ্গাপুরে মিশেলিনের প্রথম গাইডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল, এক তারকা উপার্জন করেছিল।
কিন্তু ১ b সেপ্টেম্বর যখন ফুড বাইবেল তার সর্বশেষ সিঙ্গাপুর সংস্করণ উন্মোচন করে, হকার চ্যান – যা আগে লিয়াও ফ্যান হংকং সোয়া সস চিকেন রাইস অ্যান্ড নুডলস নামে পরিচিত ছিল – কোথাও পাওয়া…
View On WordPress
0 notes
এক ট্রাভেল ফূডির কাহিনী!
"নেপালি খাবারের রসনাবিলাস"
নেপাল পর্ব।
ভ্রুমনের পাশাপাশি নতুন নতুন পদের খাবার আমার রসনাবিলাসে সবসময় নতুন অভিজ্ঞতা যোগ করে। আর নেপালে গিয়েও তার ব্যতিক্রম হয়নি। মজার হলো, নেপালিরা মোমো, থুকপা আর ডাল-ভাত-তরকারী খেতে বেশ ভালোবাসে। তাদের খাওয়া দাওয়া তে চীন, তিব্বত ও ভারতের প্রভাব বেশ লক্ষণীয়। আকাশছোঁয়া পাহাড় হিমালয়, চড়াই-উতরাই পাহাড়ি পথ, সবুজ সতেজ বন,খরস্রোতা পাহাড়ি নদী ও উপত্যকার জীবন নিয়ে নেপাল। তাই প্রকৃতির সাথে নেপালি খাবারও এক উপভোগ করার মত বিষয়।
কয়েকটি খাবার আমি নেপালে বেড়ানোর সময় ট্রাই করেছিলাম। তা হলো:
নেপালি থালি:
নেপালে নেওয়ারীদের ঐতিহ্যবাহী থালি খানা পুরো দেশ জুড়েই জনপ্রিয়। এখানে ভাত, রুটি, পাঁপড়ের সঙ্গে ঘি-ডাল, মুলা ভাজি, সরিষা শাক ভাজি, মুরগির ঝোল, ঝাল আচার, পনির, চাকা চাকা করে কাটা পেঁয়াজ, শসা, গাজর ও করোলার আচার সহ পরিবেশন করে। অনেক সময় খাসির মাংস, মহিশের মাংস, টক মিষ্টি আচার ও দইও থালির সঙ্গে পরিবেশন করে থাকে। পোখরার কুন্ততানেয়ার এর থালি কোনো দিনও ভুলবার নয়।
ডাল-ভাত-তরকারী:
নেপালের প্রধান খাবার ডাল-ভাত। ডাল-ভাতের সঙ্গে আরও কিছু ভাজি আর তরকারীও পরিবেশন করা হয়। এটি নেপালের দুপুর এবং রাতের খাবার। নেপালি ডাল-ভাত খেয়ে খুব অবাক লাগবে যে, কীভাবে সহজ রান্নাও অতি সুস্বাদু ভাবে তারা রান্না করে। নেপালের বিভিন্ন অঞ্চলে ডাল-ভাতের নানা বৈচিত্র্য রয়েছে। বিভিন্ন অঞ্চলের ডাল-ভাত ভিন্ন ও বিচিত্র স্বাদের!
দই ও মাংসের তরকারি (মাসু) বা মাছ ভাতের সাথে পরিবেশন করা হয় যখন তা সহজপ্রাপ্য। মুরগি (কুকুড়া) এবং মাছ সাধারণত সকল নেপালীরা খায় তবে খাস ব্রাহ্মণ জাতের লোক (বাহুন) নিরামিষভোজী। তরকারি হিসেবে সবুজ শাক ও শুটকি শাক, মুলা, আলু, টমেটো, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মিষ্টিকুমড়ো ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়।
মোমো:
নেপালি মসলা দিয়ে তৈরি তিব্বতীয় খাবার মোমো নেপালের বেশ জনপ্রিয় খাবার। প্রথম দিকে নেপালিরা মোমোতে মহিষের মাংসের পুর দিতো। বর্তমানে ছাগল, মুরগি ও শাকসবজির পুরও দিয়ে থাকে। মোমো ভাপ দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। উৎসবের সময়ে তারা মোমো ও রুটি খেয়ে থাকে। আমি যেই কয়দিন ছিলাম প্রতিদিন ই মোমো খেয়েছি😋😋
কথেয় মোমো/Kothey
নেপালি মসলা দিয়ে তৈরি কথেয় মোমো, এক পাশ ভাপে ও অপর পাশ ভাজা হয়ে থাকে। এতে মাংস, শাক ও সবজির পুর দিয়ে থাকে। কাঠমান্ডুর সাফকাত রেস্তরাঁয় প্রথম আমি কথেয় খেয়েছি।
থুকপা
চীনা নুডলস থেকে প্রভাবিত নেপালি থুকপা। মাংস আর সবজি দিয়ে তৈরি করা হয়। নেপালের পাহাড়ি অঞ্চলে শীতের সময়ে থুকপা খেতে দারুন লাগে। নগরকট হোটেলের থুকপা খুব মজার ছিলো।
গুন্দ্রুক:
নেপালের আরেকটি বেশ জনপ্রিয় খাবার হলো গুন্দ্রুক। গুন্দ্রুক টক জাতীয় খাবার। নেপালি কিছু টক জাত���য় সবুজ পাতা দিয়ে এ খাবার তৈরি হয়। গুন্দ্রুক রান্নার জন্য সরিষা, মুলা ও ফুলকপির পাতা একটি মাটির পাত্রে এক বা দুই দিন রেখে দেওয়া হয়। এতে করে সবুজ পাতাগুলোর টক ভাব আসে। এরপর গুন্দ্রুক তৈরি করা হয়। পোখরা যাবার পথে এটি খেয়েছিলাম।
নেপালি মশালা চা:
নেপালে মশালা চা বেশ জনপ্রিয়। তারা তাদের মশালা চা বেশ ভালোবাসে। মশালা চা মূলত চা পাতা, দুধ, চিনি, লঙ, দারুচিনি, এলাচি ও আদা সহযোগে বানিয়ে থাকে। কাঠমান্ডুর মান্ডলা হোটেলেই প্রথম সকালের নাশতায় মশালা চা পান করেছি।
দই ও কুলফি:
নেপালের ভক্তপুরের দই জগত বিক্ষাতো! Known as "JuJu-Dhau". "JuJu means King and Dhau means Yogurt". "King of Yougurt" speciality of BHAKTAPUR... ভক্তপুর এর কুলফিও বেশ মজাদার! একদম ঘন দুধ এর😋
চিলি ফ্র্যই:
এই অঞ্চলে আলু আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রধান শস্য ও খাদ্য। বেশিভাগ রেস্তরাঁয় আলুর বিভিন্ন পদের পাশাপাশি চিলি ফ্র্যইও মেনুতে রয়েছে। পোখরার বীজীস রেস্তরাঁতে চিলি ফ্র্যই আমি ট্রাই করেছিলাম।
গ্রিল চিকেন:
কাঠমান্ডুর সাফকাত রেস্তরাঁর গ্রিল চিকেন বেশ সুস্বাদু। নেপালি মশলা ও ভারতিও রান্নার ছোয়া রয়েছে এই পদ গুলতে।
সবার সবরকম খাবার ভালো লাগবে তা কিন্তু নয়। তবে আমার নেপাল ভ্রমণে খাবারদাবার নিয়ে দারুণ চমকপ্রদ অভিজ্ঞতা হয়েছিলো নিরসন্দেহে! আমার রসনাবিলাসে নতুন মাত্রা যোগ করেছে😋😁
#ট্রাভেলফূডি #ট্রাভেলএন্ডটেস্ট #ঘুরোওখাও #ভ্রুমনেভোজন
0 notes
চিকেন নুডলস কাটলেট | Chicken Noodles Cutlet Recipe | Homemade Easy Snack...
0 notes
শিশুদের ফাস্টফুড থেকে দূরে রাখুন ফাস্টফুডের প্রতি ঝুঁকছে শিশুরা। আর এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ছোট্ট সোনামণিদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি। ���স্বাভাবিক মোটা হয়ে যাচ্ছে অনেক শিশু। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে তাদের শারীরিক গঠন। নিয়মিত এসব খাবার খেলে স্থুলতার পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিস, মস্তিষ্কের সমস্যা, হার্টের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে শিশুদের। এমনই তথ্য উঠে এসেছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গবেষণা থেকে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের থোরাস্ক জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, সপ্তাহে অন্তত তিন থেকে চারবার ফাস্টফুড খায় এমন শিশুদের মধ্যে স্থুলতা, বিভিন্ন চর্মরোগ, একজিমা ও অ্যাজমা এবং নাক-কানের সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এ গবেষণাটি পরিচালনা করা হয় বিশ্বের ৩১টি দেশের ছয় থেকে সাত বছর বয়সী এক লাখ ৮১ হাজার শিশু এবং ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সী ৫১টি দেশের কিশোর-কিশোরীদের ওপর। গবেষণায় দেখা যায়, ফাস্টফুডে অভ্যস্ত শিশু-কিশোরদের মধ্যে বিভিন্ন অসংক্রমিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় ৩৯ শতাংশ বেশি। আমাদের দেশে, বিশেষ করে ঢাকা শহরের প্রতিটি স্কুল-কলেজের আশেপাশেই রয়েছে অসংখ্য ফাস্টফুডের দোকান। ফলে এসব মুখরোচক খাবারের প্রতি সহজেই আকৃষ্ট হচ্ছে শিশুরা। কিন্তু এসব ফাস্টফুড খাবারের মোড়কে উল্লেখ করা থাকেনা ক্যালরির পরিমাণ। তাই না বুঝেই অতিরিক্ত ক্যালরি সমৃদ্ধ এসব খাবার গ্রহণের ফলে শিশুদের মধ্যে স্থুলতা বা অল্প বয়সে মুটিয়ে যাওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায় বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশের শহরাঞ্চলে শিশুদের মধ্যে স্থুলতা নিয়ে জরিপ করে আন্তর্জাতিক উদারাময় গবেষণা কেন্দ্র (আইসিডিডিআরবি)। ‘শিশু-কিশোরদের মধ্যে স্থুলতার প্রকোপ এবং শারীরিক সক্রিয়তার ধরন’ শীর্ষক এ জরিপে দেখা যায়, দেশের শহরাঞ্চলের ১৪ শতাংশ শিশু অতিরিক্ত ওজন ও স্থুলতায় ভুগছে। আর ঢাকায় এ সংখ্যা ২১ শতাংশ। এ গবেষণায় দেশের ৭টি সিটি করপোরেশনের ৫ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৪ হাজার ১০০ শিশুর ওপর জরিপ চালানো হয়। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, জরিপে অংশ নেয়া ৯৮ শতাংশ শিশু সপ্তাহে কমপক্ষে চারবার শর্করা সমৃদ্ধ খাবার ভাত বা রুটি খেয়েছে। কিন্তু প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ ও আয়োডিন যে পরিমাণে খাওয়া দরকার, তা খাচ্ছে না। এ জরিপে আরো উঠে আসে, শিশুদের মধ্যে কমপক্ষে ৫০ ভাগ ডুবো তেলে ভাজা সিঙ্গারা, সমুচা, ��প ইত্যাদি খাবার খেয়ে থাকে। আর কমপক্ষে ২০ ভাগ শিশু খেয়েছে পিৎজা, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, বার্গার, চিকেন ফ্রাই ইত্যাদি। এসব খাবারই শিশুদের স্থুলতা বা মুটিয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ বলে উল্লেখ করা হয় এ গবেষণায়। এ বিষয়ে বারডেম জেনারেল হাসপাতালের খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ মহুয়া মানবজমিন’কে বলেন, জাঙ্কফুড বা ফাস্টফুড শিশু স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। জাঙ্কফুড বলতে সাধারণত সিঙ্গারা, সমুচা, চপ ইত্যাদিকে বোঝানো হয়। এসব খাবার মূলত ডুবো তেলে ভাজা হয়। আর বেশিরভাগ দোকানেই একই তেল বারবার ব্যবহার করতে দেখা যায়। অতিরিক্ত জাল দেয়ার ফলে এ তেল একসময় বিষাক্ত হয়ে পড়ে। আর তখন ওই তেলে ভাজা খাবার খেলে সেখান থেকে তৈরি হয় ট্রান্সফ্যাট। আর এ ট্রান্সফ্যাট থেকেই শিশুদের মধ্যে স্থুলতা বা ওজন বৃদ্ধির ব্যাপারটি আসে। অন্যদিকে রয়েছে পিৎজা, বার্গার, স্যান্ডউইচ ইত্যাদি প্রসেসড (প্রক্রিয়াজাত) খাবার। এসব খাবার থেকে যে পরিমাণ ক্যালরি শিশুদের শরীরে জমা হয়, সে পরিমাণ ক্যালরি বার্ন করার মতো পরিশ্রম করার সুযোগ তাদের থাকেনা। ফলে তাদের রক্তে বা লিভারে জমা হয় অতিরিক্ত চর্বি। তবে হোমমেড (বাসায় তৈরিকৃত) খাবারে শিশুদেরকে অভ্যস্ত করা গেলে সেটি একটি সমাধান হতে পারে বলে জানান এ পুষ্টিবিদ। তিনি আরো বলেন, ফাস্টফুড থেকে শিশুদের স্থুলতা বা ওজনবৃদ্ধির বিষয়টি শুধুমাত্র শারীরিক সমস্যাতেই সীমাবদ্ধ থাকেনা। একপর্যায়ে এটি ভুক্তভোগীর মানসিক সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একটি শিশু যখন তার শারীরিক গঠনের কারণে নিজেকে সমাজ থেকে আড়াল করার চেষ্টা করে, তখন তার মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হয়। এ হতাশা থেকে তৈরি হয় ইনসমনিয়া। আর ইনসমনিয়ার ফলে যখন রাতের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে, তখন সমস্যা আরো প্রকট হয়। এরকম পরিস্থিতিতে শিশু-কিশোররা মাদকাসক্ত পর্যন্ত হতে পারে। রাজধানীর ধানমন্ডি টিউটোরিয়াল নামক স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক নিলুফার ইয়াসমিন বলেন, সকালে যখন বাচ্চাকে স্কুলে নিয়ে আসি, ঘুম থেকে উঠে সে কিছুই খেতে চায়না। বেশিরভাগ সময় বাসা থেকে নুডলস বা নাগেট বানিয়ে নিয়ে আসি। তবে স্কুল ছুটির পরে বাচ্চা প্রায়ই জেদ ধরে রেস্টুরেন্টে খাওয়ার। একরকম বাধ্য হয়েই তখন ফাস্টফুড কিনে দিতে হয়। সম্প্রতি কানাডা সরকার সেখানকার স্কুলগুলোতে ফাস্টফুড নিষিদ্ধ করেছে। সিটিভি নিউজে প্রকাশিত ‘ব্যান অন জাঙ্কফুড’ শিরোনামে কানাডিয়ান গবেষকদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, অতিমাত্রায় ফাস্টফুড খেলে শিশুদের মধ্যে চঞ্চলতা ও আচরণগত সমস্যা দেখা দেয়। আর এসব শিশুদের হতাশায় ভোগার মাত্রা অন্যদের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি। এসব খাবার মস্তিষ্কের জন্যও ক্ষতিকর। যা শিশুদের পড়াশুনায়ও ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ফাস্টফুড কালচার থেকে শিশুদেরকে বের করে আনতে আরো সচেতন হতে হবে অভিভাবকদের। অতিমাত্রায় ফাস্টফুড আর প্রযুক্তি নির্ভর না হয়ে, শিশুরা যেন সুস্থ শরীর ও মন নিয়ে সামাজিক হয়ে বেড়ে উঠতে পারে সেদিকেই নজর দিতে হবে। শিশুদের খাদ্যাভাসে আনতে হবে পরিবর্তন। কৃত্রিম খাবারকে না বলে, ঝুঁকতে হবে পুষ্টিকর খাবারের দিকে।
0 notes
চিকেন চাওমিন তৈরি করবেন যেভাবে
চিকেন চাওমিন তৈরি করবেন যেভাবে
রেস্টুরেন্টে গিয়ে চিকেন চাওমিন তো অহরহই খেয়ে থাকেন। বাসায় তৈরি করে খেতে পারেন এই সুস্বাদু খাবারটি। এবং তা অনেকটা সহজেই। রেসিপি জানা নেই? এখনই ঝটপট শিখে নিন রেসিপি-
উপকরণ :সিদ্ধ নুডলস- পরিমাণমতো, মুরগির হাড় ছাড়া মাংস- ১ কাপ, সয়া��স- ২ টেবিল চামচ, চিলি সস- ১ টেবিল চামচ, টম্যাটো সস- পরিমাণমতো, আদা, রসুন মিহি কিমা- ২ চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি- পরিমাণমতো, রেড এবং গ্রিন ক্যাপসিকাম কুচি- পরিমাণমতো, পেঁয়াজ কলি…
View On WordPress
0 notes
মাশরুম চাষে আয়
মাশরুম হলো একধরনের ছত্রাক । একসময় মাশরুমকে ব্যাঙের ছাতা বলে অনেক হাসাহাসি করেছি আমরা। সেই মাশরুম আজ হয়ে গেছে অর্থকরী, পুষ্টিকর ও সুস্বাদু সবজি। মাশরুম দিয়ে বিভিন্ন খাবার তৈরি হয়। যেমন- ফ্রাই, চপ, চিংড়ি মাশরুম, মাশরুম চিকেন স্যুপ, নুডলস, কারি, আচার, রোল, সালাদ, মাশরুম চিকেন বিরিয়ানি ইত্যাদি। এ ছাড়া মাশরুম মাংস রান্নায় এবং রূপচর্চায় ব্যবহূত হয়। বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু মাশরুম চাষের জন্য খুবই…
View On WordPress
0 notes
স্পাইসি ফ্রায়েড চিকেন নুডলস http://ift.tt/2lZp0YK
0 notes
থুকপা একটি হিমালয়ান নুডল স্যুপ, সাধারণত মাংসের সাথে পরিবেশন করা হয় এবং চর্বিহীন মুরগির সাথে সত্যিই সুস্বাদু। এটি তিব্বত, ভুটান, নেপাল এবং ভারতের কিছু অংশে জনপ্রিয়। "থুক" মানে হৃদয় তাই এটি একটি হৃদয়স্পর্শী খাবার। ভুটানে এটি সাধারণত বাকহুইট নুডলস দিয়ে তৈরি করা হয়। এই রেসিপিটা আমি সংগ্রহ করি যখন আমি ভুটান ভ্রমণ করতে যাই। কিভাবে ভুটানের রন্ধন কৌশলে খুকপা তৈরি হয় আজকে তার রেসিপি আপনাদের জন্য। উপকরণ: ১/২ কাপ গাজর জুলিয়েন করা ২-৩ লাল লঙ্কা মাঝারি, জুলিয়েন করা ১/২ কাপ ধনিয়া পাতা, ১৫০ গ্রাম চিকেন ( এইখানে আমি রোস্টেড পোক ব্যবহার করেছি।) ৪ কাপ মুরগির জল, ২০০ গ্রাম হলুদ নুডলস, ১ কোয়া রসুন, ১ টেবিল চামচ আদা, ১/২ কাপ টমেটো, ১/৪ কাপ শ্যালোটস, খোসা ছাড়ানো, ১ চা চামচ জিরে গুড়ো, ১ চা চামচ সেচওয়ান গোলমরিচ (তিমুর) ১ চিমটি হিং পাউডার, ১/২ চা চামচ হলুদ, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ তেল, ১/২ চা চামচ লবণ, পদ্ধতি: • একটি পাত্রে মুরগির জল গ��ম করুন, তাতে নুডলস যুক্ত করুন এবং তাপ বন্ধ করুন। নরম না হওয়া পর্যন্ত ১০ মিনিট ছেড়ে দিন। জল থেকে নুডলস সরান যাতে তারা অতিরিক্ত রান্ন না হয়। • রসুন, আদা, লঙ্কা, টমেটো, শ্যালোটস, ধনিয়াপাতা, জিরা গুঁড়ো, গুঁড়ো হলুদ, সেচওয়ান গোলমরিচ (তিমুর), হিং গুঁড়ো এবং ব্লেন্ডার বা ফুড প্রসেসরে লেবুর রস একত্রিত করে পেস্ট তৈরি করুন। মসৃণ না হওয়া পর্যন্ত ব্লেন্ড করুন। • স্যুপ পাত্রে তেল গরম করুন। স্যুপ পেস্ট যোগ করুন এবং ৩০ সেকেন্ড বা তার বেশি সময় ধরে ভাজুন। মুরগির জল ঢালুন এবং ভাল করে মিশ্রিত করবেন। একটি ফোটাতে উনান এর তাপ কম করুন। তৈরি শাকসবজি এবং মুরগি যুক্ত করুন এবং পাঁচ মিনিট বা গাজর নরম না হওয়া পর্যন্ত সিদ্ধ করুন। লবণ স্বাদ অনুজাই দিন এবার একটি বড় স্যুপ পাত্রে নুডলস, স্যুপ এর জল এবং মাংস টুকরো ঢেলে গরম গরম পরিবেশন করুন। সহায়ক টিপ — রেসিপিটিতে সেচওয়ান গোলমরিচ (নেপালি গোলমরিচ বা তিমুর নামেও পরিচিত) এবং এটি ওরিয়েন্টাল স্টোরগুলিতে পাওয়া যাবে। যদি আপনার কাছে এটি না থাকে তবে আপনার স্বাদের সাথে খাপ খায় এমন তাজা গুঁড়ো কালো মরিচের পরিমাণ বাড়ান। সেচওয়ান গোলমরিচ (পিম্পিনেলা অ্যানিসাম) চীনের সেচওয়ান প্রদেশের স্থানীয়। যদিও এটি কালো মরিচের মতো লাল দেখতে হয়। 👇 www.facebook.com/chefmoonuskitcken 👇 #chefmoonu #travellermoonu #chefkolkata #moonuandco #chefmoonuskitchen #instagramfood #instafood #restaurant #feedyoursoul #chefstalk #foodblogger #kolkatagram #kolkatafoodie #bengalifood #kolkatadiaries #dhakafoodie #Kolkata (at Kolkata - কলকাতা) https://www.instagram.com/p/CUFVqY7Pki1/?utm_medium=tumblr
0 notes