Tumgik
#ঘ
bangladailynews · 5 months
Text
Aranmanai 4 movie review: A template Sundar C horror-comedy aimed at the masses
দ্য আরনমানই ফ্র্যাঞ্চাইজি পরিচালকের জন্য কাজ করেছেন সুন্দর সি অতীতে এবং তিনি চতুর্থ কিস্তি নিয়ে ফিরে এসেছেন। যদিও কেউ কেউ তার আগের আরামনাই চলচ্চিত্রগুলি অপছন্দ করতে পারে, দর্শকরা সেগুলিকে যথেষ্ট পরিমাণে পেতে পারে বলে মনে হয় না। আরনমানই ঘ 2021 সালে মুক্তি পাওয়া বছরের সবচেয়ে বাণিজ্যিকভাবে সফল একটি হতে পরিণত হয়েছে। এছাড়াও পড়ুন | Aranmanai 4 ট্রেলার: সুন্দর সি, তামান্নাহ ভাটিয়া, রাশি খান্না…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
designerripon · 2 years
Video
Bangla Sorborno স্বরবর্ণ অ আ ই ঈ | Bangla Benjonborno | ব্যঞ্জনবর্ণ ক খ ...
1 note · View note
platinumcityblog · 3 months
Text
Tumblr media
"প্লাটিনাম সিটিতে বিনিয়োগে প্লট বুঝে পাওয়ার শতভাগ নিশ্চয়তা"
প্লাটিনাম সিটিতে কেন প্লট কিনবেন / বিনিয়োগ করবেনঃ- ১. আবাসিক প্রকল্প হিসাবে সকল ছাড়পত্র প্রাপ্ত। ২. এই প্রকল্পঃ- ক) পরিবেশ অধিদপ্তরের অবস্থানগত ছাড়পত্র প্রাপ্ত, খ) পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক EIA ( অবকাঠামো উন্নয়ন ) অনুমোদন প্রাপ্ত, গ) জেলা প্রশাসনের ছাড়পত্র প্রাপ্ত, ঘ) DTCA বোর্ড কর্তৃক অনুমোদন প্রাপ্ত। ৩. অত্র অঞ্চলের আবাসন প্রকল্পের মধ্যে অদ্যাবধি সর্বাধিক প্লট রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্নকৃত প্রকল্প। ৪. অভ্যন্তরীণ রাস্তাসমূহ ২৫/৩০/৪০ ফুট প্রশস্ত। ৫. এভিনিউ রোড সমূহ ৬০/৮০/১০০ ফুট প্রশস্ত। ৬. জাপানিজ ইপিজেড এর পাশে এবং পুলিশ হাউজিং সোসাইটি -২ এর বিপরীত পাশে প্লাটিনাম সিটির অবস্থান । ৭. অনুমোদিত দক্ষ স্থপতি, পরিবেশবিদ ও নগর পরিকল্পনাবিদদের দ্বারা সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী অত্যাধুনিক আবাসিক প্রকল্পের ডিজাইন। ৮. সম্পূর্ণ মূল্য পরিশোধে তাৎক্ষনিক রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা। ৯. সহজ শর্ত ও দীর্ঘমেয়াদী কিস্তির সুবিধা (৩৬/৪৮/৬০ টি কিস্তি )। ১০. রিয়েল এস্টেট এন্ড হাউজিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) এর সদস্যভুক্ত (সদস্য নং - ১২৬৮)। ১১. জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের নিবন্ধনকৃত (নিবন্ধন নং- ০০৮)। ১২. মধ্যবিত্ত ও স্বল্প আয়ের মানুষের সাধ্য অনুযায়ী প্লট কেনার সুবর্ণ সুযোগ।
স্বল্পতম সময়ে সর্বোচ্চ মুনাফার জন্য প্লাটিনাম সিটি সর্ব সেরা !! যে কোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন : 01755-555455-8
#platinumcity#PlatinumGroup#Purbachal#platinum#landinpurbachal#প্লাটিনাম#বিনিয়োগ#প্লট#জাপানিজ#ইপিজেড
2 notes · View notes
realhumanbean · 8 months
Text
হুমায়ূন আহমেদ এর তিনটা বই :
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
এই তিনটা বই আমার বিছানার পাশের টেবিলে সবসময় থাকে। জানতাম অনেকদিন ধরেই থাকবে,কিন্তু এটাও জানতাম যে কোনো একদিন পড়া হবে। বইগুলো স্পেশাল। যে বইগুলো দিয়েছে সে অবশ্য বেশি স্পেশাল। বাংলা সাহিত্য স্বেচ্ছায় লাস্ট কবে পড়েছি বলতে পারব না,কিন্তু এইটা যে আমার স্বেচ্ছায় বাংলা সাহিত্য পড়ার শুরু তা নিশ্চিত। তাই ধন্যবাদ বই উপহার দাতা কে (স্বাগতমও নিয়ে নিলাম)। বইগুলো পড়ার সাথে সাথে তাকে আরেকটু ভালোভাবে চিনতে পারলাম বোধহয়। তার কথা আরও আসবে। এখন হুমায়ূন আহমেদ এর কথা বলি।
এটা লেখার সময় আমার মাথা থেকে রিভিউ শব্দটা বাদ (পরের লাইন থেকে বাদ)। হুমায়ূন আহমেদ এর লেখার আর কি রিভিউ দিব। বইগুলো পড়তে পড়তে ধরেই নিলাম সেন্স মেক করার কথা ভাবলে মজা নিতে পারব না। কথা সত্য। বাংলায় হওয়াতে কাহিনিগুলো মাথায় আরও স্পষ্ট করে ভাসছিল। জায়গার নাম গুলো চেনা হওয়ায় আরও বেশি। তারপরে আসে হাব্বত আলির মতো মিস্টিরিয়াস আর্ট টিচার। ঘোৎ শব্দ করে সে দুঃখ কমায় সুখ বারায় আরও কত কি। বা ধানমন্ডি থানার ওসি সাহেব যে ইংরেজি সাহিত্যে পড়াশোনা করা এবং রেগে গেলে ঘেউ শব্দ করে। এদের কথা পড়ে মনে হয় এই চেনা শহরেও না জানি কত অজানা ধরনের মানুষ থাকে। আর হুমায়ূন আহমেদ মুরুব্বির মতো আমাকে সেই মানুষদের চেনাচ্ছেন।
হিমুকে নিয়ে যদি বলি, সত্যি বলতে হিমুরর বাবার উপদেশগুলো বেশি মনে আছে। নিজের মধ্যেও মহাপুরুষ (এর নারীবাচক তো পাই না) ফিল আনতে ইচ্ছা করে। হিমুর কাছে এমন অনেক কিছুই স্বাভাবিক যা সিংহভাগ মানুষের কাছে অস্বাভাবিক। কিছু জিনিস তো ফিকশন এর দান,আর বাকি যতটুকু বাস্তবিকভাবে অস্বাভাবিক তা আমার কাছে স্বাভাবিকই লাগে। একটা ছেলে খালি পায়ে হলুদ পাঞ্জাবি পরে হেটে বেরায়। অনুমান শক্তি বেশ ভালো, হিউমার ও সুযোগ মতো ভালোই, শুধু মিথ্যা বলে অনেক। ফিকশনাল ক্যারেক্টার যেহেতু তাই ওইটা বেপার না। Best type of character to read about তাছাড়া। রুপাকে নিয়ে আরও পড়ার ইচ্ছা আছে।
এখন বই দাতার প্রসঙ্গে ফিরে যাওয়া যাক। বইগুলো পড়তে গিয়ে দেখলাম তার সাথে হিমুর কথা বলার ধরন বা হুমায়ূন আহমেদ এর লেখার ধরনের অনেক মিল আছে। ছোটবেলার অবিচ্ছেদ্য অংশ বটেই।
বই পড়তে পড়তে শব্দ করে হেসে ওঠার ক্রেডিটটা তাহলে হুমায়ূন আহমেদ কে না দেই। কিন্তু বই-এ এনগেজড রাখার ক্রেডিটটা তাকে না দিয়ে পারি না। একদিনে একটা বই শেষ করার আনন্দ আবার ফিরে পেয়েছি। জিনিসটা এ্যাডিক্টিভ। তাই আপাতত মিড টার্ম পর্যন্ত বাংলা বই পড়ার প্লান। তারপর যখন চাপে থাকি। নেক্সট রিড হবে দারুচিনি দ্বীপ, আর শিক্ষা সফর এর দিন বাসে মে ফ্লাওয়ার শেষ করতে চাই। ভ্রমণকালে ভ্রমণ কাহিনি, শান্তিতে পড়তে পারলেই হয়।
রেট করব না,তবে ঝিঁঝিঁ পোকার টা সবচেয়ে ভাল্লাগসে। না।ভালো লেগেছে। ওকে। শেষ। সৃজনশীল এর ঘ তেও এত লিখি না। এখন টাটা।
3 notes · View notes
quransunnahdawah · 20 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভু��্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma's Activities
0 notes
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma's Activities
0 notes
ilyforallahswt · 20 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭��, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা ��বাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma's Activities
0 notes
myreligionislam · 20 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma's Activities
0 notes
allahisourrabb · 20 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma'sActivities
0 notes
mylordisallah · 20 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জুমার দিনের আমল
১. গোসল করা
২. উত্তম পোশাক পরিধান করা
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা
৪. মনোযোগের সঙ্গে
খুতবা শোনা এই চার আমলের বিনিময়ে এক সপ্তাহের সব ছোট গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
৫. বেচাকেনা বন্ধ রাখা জুমার দিন আজানের পর বেচাকেনা বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ আমল। ...
৬. দ্রুত মসজিদে যাওয়া ...
৭. সুরা কাহফ তিলাওয়াত
জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ আমল
ইসলামে জুমার দিনকে সপ্তাহের সেরা দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, দিবসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন এবং তা আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানিত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪,  তিরমিজি, হাদিস : ১০৮৪)
আর তাই এই দিনে বেশ কিছু চমৎকার আমলের কথা কোরআন-হাদিসে পাওয়া যায়, যথা:
১. আগেভাগে মাসজিদে গমন করা
মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা উপলব্ধি করতে পারো।
’ (সুরা : জুমুআ, আয়াত : ০৯)
২. হাদিসে বর্ণিত ১৭টি বিশেষ নির্দেশনা মেনে চলা
ক. গোসল করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭,৮৯৮)
খ. মিসওয়াক করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৮, বুখারি, হাদিস : ৮৮৭)
গ. উত্তম পোশাক পরিধান করা, (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৯৭, আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
ঘ. সুগন্ধি ব্যবহার করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৮০)
ঙ. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া, (বুখারি, হাদিস : ৯১০, ৮৮৩)
চ. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা, (বুখারি, হাদিস : ৯১১)
ছ. সালাতের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই সালাত আদায় করা, (আবু দাউদ, হাদিস : ৮৬২)
জ. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ সালাতের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল সালাত আদায় করা, (বুখারি, হাদিস : ৯৩০)
ঝ. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা, (বুখারি : ৮৮৩)
ঞ. পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা, (মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
ট. মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেঁয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধূমপান না করা, (বুখারি, হাদিস : ৮৫৩)
ঠ. ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১৯)
ড. ইমামের খুতবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১১০)
ঢ. খুতবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা, (আবু দাউদ, হাদিস : ১১০৮)
ণ. এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোনো কিছু না পড়া বা তিলাওয়াত না করা, যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৩২)
ত. ইমামের খুতবার জন্য বের হওয়া থেকে সালাত শেষ করা পর্যন্ত নীরবতা অবলম্বন করা। তবে কাউকে কথা বলতে দেখলে তাকে চুপ করতে বা বারণ করতে বলাও বেহুদা কাজ।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১১১২)
থ. বেশি বেশি প্রার্থনা (দোয়া) করা। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫)
উক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এই জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)
৩. দরুদ পড়া
জুমার দিন বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সা.)-এর নির্দেশনা রয়েছে। তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠক��ত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।
(আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)
৪. সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা
রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা আল কাহফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমা থেকে আগামী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (সহিহ আত-তারগিব, হাদিস : ৭৩৬)
৫. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
এই দিন বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা করা এবং দোয়া করা উচিত। হাদিসে এসেছে, ‌জুমার দিনে এমন একটা সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৫৩)
মহান রব আমাদের জুমার দিনের উপরোক্ত বিশেষ আমল করার মাধ্যমে তাকওয়া ও দ্বিনের অনুসরণের তাওফিক দান করুক, আমিন।
জুমার খুতবার হুকুম কি
জুমাতে উপস্থিত মুসল্লিদের উপর চুপ থেকে ইমামের খোতবা শুনা ফরজ। ইমাম খোতবা প্রদানকালে কথা বলা নাজায়েয। তবে দলিলের ভিত্তিতে যে কয়টি বিষয় এ বিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলো ছাড়া; যেমন- খতিবের সাথে কথা বলা, কিংবা খতিবের কথা জবাব দেয়া, কিংবা কোন অন্ধকে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করার মত জরুরী কোন বিষয় ঘটলে।
ইমামকে সালাম দেয়া ও ইমামের পক্ষ থেকে সালামের জবাব দেয়া এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ ইমামের সাথে কথা বলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে কোন প্রয়োজন কিংবা কল্যাণের স্বার্থে; এর মধ্যে সালাম দেয়া পড়ে না।
Jumu’ah Salah led by Sheikh Abdullah Al Juhany
youtube
মসজিদুল হারামের জুমার খুতবার বাংলা অনুবাদ।
youtube
Best Khutba recited by Qari Mohammad Ishaq Alam, Karachi
youtube
Khutba By Dr. Muhammad Ishaq Alam
youtube
Khutba Dr Ishaq Alam
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY
https://www.youtube.com/watch?v=JHBbReq5ATY&t=48s
পবিত্র কুরআনের সূরা আল-কাহফ ৪৫ থেকে ৪৯ পর্যন্ত আয়াতের 
https://www.youtube.com/watch?v=cV6B2QKaw6Q
বিদায় হজের ভাষণ বাংলা
https://www.youtube.com/watch?v=jFtwyXOz5i4
যে খুতবার কারণে গ্রেফতার করা হয় কা'বার ইমাম শায়খ সালেহ আলে তালেব (হাফিঃ) কে। 
https://www.youtube.com/watch?v=d9tez9tomd4&t=65s
 
জুমার দিনের আমল
Juma'sActivities
0 notes
bangladailynews · 5 months
Text
Meryl Streep to receive honorary Palme d'Or at Cannes Film Festival; actor calls it ‘humbling, thrilling in equal part’
প্রবীণ অভিনেতা মেরিল স্ট্রিপ 77তম উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সম্মানসূচক পালমে ডি’অর গ্রহণ করবেন কান চলচ্চিত্র উৎসব ১৪ মে এ তথ্য জানিয়েছেন আয়োজকরা। 14 মে গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরের মঞ্চে অনুষ্ঠিত হওয়া অনুষ্ঠানে তিনি সম্মানিত অতিথিও থাকবেন। মেরিল জুরি সভাপতির দেওয়া পুরস্কারের তালিকা দিয়ে আসন্ন সংস্করণ শুরু করবেন, গ্রেটা গারউইগ. (এছাড়াও পড়ুন | দ্য ডেভিল ওয়ার্স প্রাডা কাস্ট SAG অ্যাওয়ার্ডস 2024-এ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
designerripon · 2 years
Video
Bangla Banjonborno | ব্যঞ্জনবর্ণ ক খ গ ঘ | Bangla Bornomala | ছন্দে ছন্...
1 note · View note
alaminmiatanga · 20 days
Video
youtube
New Pay Scale 15 Ratio 2024 । সরকারি কর্মচারী বৈষম্যমুক্ত নবম পে-স্কেল ঘ...
0 notes
ferdous2018 · 1 month
Video
youtube
Republic Bangla | আসলেই কি বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর হামলা হচ্ছে | গ্রাম ঘ...
0 notes
quransunnahdawah · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইসলামের দৃষ্টিতে শহীদ কারা?
শহীদ কারা?
Who are martyrs in the eyes of Islam?
শহিদ (আরবি: شهيد šahīd, বহুবচনে: شُهَدَاء শুহাদাʾ ; স্ত্রীবাচক: শাহিদা) শব্দটি হলো পবিত্র কুরআনের তথা আরবি শব্দ। যার অর্থ হলো সাক্ষী। এছাড়াও এর অন্য অর্থ হলো আত্ম-উৎসর্গ করা। ইসলামি বিশ্বাসের সাক্ষ্যদানে যে সচেতনভাবে গ্রহণযোগ্য মৃত্যু কামনা করে এবং আত্ম-উৎসর্গ করে তার উপাধি স্বরূপ শহিদ শব্দটি ব্যবহার করা হয়।
মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। মৃত্যু এড়িয়ে যাওয়া কারো সাধ্যে নেই। মৃত্যুর মধ্যে সর্বোত্তম ও সম্মানজনক মৃত্যু হলো শহীদি মৃত্যু। স্বয়ং নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বারবার শাহাদত কামনা করেছেন।
শাহাদাত পিয়াসী নবীর উম্মত হিসেবে মুসলমান মাত্রই শাহাদাতের আশা করা ও এ জন্য নিম্নোক্ত দোয়া করা উচিত।
'আল্লাহুম্মার যুকনি শাহাদাতান ফি সাবিলিক।' অর্থ : হে আল্লাহ! আমাকে তোমার পথে শাহাদাত নসীব করো।
শহীদ কারা?
সাধারণত কাফিরদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধে নিহত ব্যক্তিকেই শহীদ মনে করা হয়।
অথচ নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম উক্ত ব্যক্তি ছাড়া আরো অনেক মৃত ব্যক্তিকে শহীদি মর্যাদা লাভের সুসংবাদ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে তিনি এমন সব মৃত ব্যক্তিকেও শহীদ হিসেবে গণ্য করেছেন, যাদের মৃত্যুকে সাধারণত 'অপমৃত্যু' মনে করা হয় (নাউজুবিল্লাহ)। অবশ্য সশস্ত্র যুদ্ধে নিহত শহীদ আর অন্যান্য শহীদের মধ্যে মর্যাদার তারতম্য থাকবে।
নিম্নে উভয় প্রকার শহীদের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হচ্ছে।
মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। মৃত্যু এড়িয়ে যাওয়া কারো সাধ্যে নেই। মৃত্যুর মধ্যে সর্বোত্তম ও সম্মানজনক মৃত্যু হলো শহীদি মৃত্যু। স্বয়ং নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বারবার শাহাদত কামনা করেছেন।
শাহাদাত পিয়াসী নবীর উম্মত হিসেবে মুসলমান মাত্রই শাহাদাতের আশা করা ও এ জন্য নিম্নোক্ত দোয়া করা উচিত।
'আল্লাহুম্মার যুকনি শাহাদাতান ফি সাবিলিক।' অর্থ : হে আল্লাহ! আমাকে তোমার পথে শাহাদাত নসীব করো।
শহীদ কারা?
সাধারণত কাফিরদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধে নিহত ব্যক্তিকেই শহীদ মনে করা হয়।
অথচ নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম উক্ত ব্যক্তি ছাড়া আরো অনেক মৃত ব্যক্তিকে শহীদি মর্যাদা লাভের সুসংবাদ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে তিনি এমন সব মৃত ব্যক্তিকেও শহীদ হিসেবে গণ্য করেছেন, যাদের মৃত্যুকে সাধারণত 'অপমৃত্যু' মনে করা হয় (নাউজুবিল্লাহ)। অবশ্য সশস্ত্র যুদ্ধে নিহত শহীদ আর অন্যান্য শহীদের মধ্যে মর্যাদার তারতম্য থাকবে।
নিম্নে উভয় প্রকার শহীদের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হচ্ছে।
হাকিকি বা প্রকৃত শহীদ হওয়ার শর্ত
মৃত ব্যক্তিকে গোসল করানো ও কাফন দেওয়ার দিক বিবেচনায় শহীদ দুই প্রকার।
১. হাকিকি বা প্রকৃত শহীদ। যিনি দুনিয়া-আখেরাত উভয় বিচারে শহীদ। তাকে গোসল করানো হয় না। কাফন দেওয়া হয় না।
বরং যে কাপড়ে সে শহীদ হয়েছে, সে কাপড়েই জানাজা পড়ে দাফন করা হয়।
২. হুকমি বা বিধানগত শহীদ। যিনি নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুসংবাদ মুতাবেক পরকালে শহীদের মর্যাদা লাভ করবেন। কিন্তু পৃথিবীতে তার ওপর প্রথম প্রকার শহীদের বিধান জারী হবে না। অর্থাৎ, সাধারণ মৃত ব্যক্তির মতো তাঁকেও গোসল-কাফন ইত্যাদি দেওয়া হবে।
নিম্নোক্ত শর্তাবলী পাওয়া গেলে তাকে হাকিকি বা প্রকৃত শহীদ গণ্য করা হবে।
(ক) মুসলমান হওয়া (খ) প্রাপ্ত বয়স্ক ও বোধসম্পন্ন হওয়া (গ) গোসল ফরজ হয়, এমন নাপাকি থেকে পবিত্র হওয়া (ঘ) বে-কসুর নিহত হওয়া (ঙ) মুসলমান বা জিম্মীর হাতে নিহত হলে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত হওয়াও শর্ত। আর যুদ্ধ কবলিত এলাকায় কাফিরের হাতে অথবা ইসলামী খিলাফতের বিদ্রোহী ডাকাতের হাতে নিহত হলে ধারালো অস্ত্রের আঘাত শর্ত নয়। (চ) এমনভাবে নিহত হওয়া যার শাস্তি স্বরুপ প্রাথমিক পর্যায়েই হত্যাকারীর উপর কিসাসের বিধান আরোপিত হয়। (ছ) আহত হওয়ার পর কোন রূপ চিকিৎসা ও জীবন ধারনের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিষয়াদী যেমনঃ খানা-পিনা ঘুমানো ইত্যাদির সুযোগ না পাওয়া। হুঁশ অবস্থায় তার ওপর এক ওয়াক্ত নামাযের সময় অতিবাহিত না হওয়া। পদদলিত হওয়ার আশংকা না থাকলে হুশ অবস্থায় লড়াইয়ের ময়দান থেকে তাঁকে উঠিয়ে না আনা।
হুকমি বা বিধানগত শহীদ কারা?
(১) এমন নিহত ব্যক্তি যার মধ্যে প্রথম প্রকার শহীদের শর্তাবলীর কোনো একটি পাওয়া যায়নি। (রদ্দুল মুহতার-২/২৫২) (২) কাফির, বিদ্রোহী বা ডাকাতের ওপর কৃত আক্রমণ উল্টে এসে আক্রমণকারীকেই আঘাত করেছে এবং এ আঘাতেই আক্রমণকারী নিহত হয়েছে। (বুখারি-৩/১০২৭ পৃ: হা: ৪১৯৬) (৩) ইসলামী রাষ্ট্রের সীমানারক্ষী, ডিউটিকালীন যার স্বাভাবিক মুত্যু হয়েছে। (মুসলিম-৩/১৫২০ পৃ: হা: ১৯১৩)
(৪) আল্লাহর পথে শাহাদত লাভের প্রার্থনাকারী, কিন্তু স্বাভাবিক মৃত্যু তার সে বাসনা পূর্ণ করেনি। (মুসলিম-৩/১৫১পৃ: হা: ১৯০৯) (৫) জালিমের সঙ্গে অথবা নিজ পরিবার হেফাজতের লড়াইয়ে মৃত্যুবরণকারী। (আহমদ-১/১৯০পৃ: হা: ১৬৫৭) (৬) নিজের জান-মাল ছাড়িয়ে আনা বা রক্ষা করার লড়াইয়ে নিহত ব্যক্তি। (আহমদ-১/১৮৭ পৃ: ১৬৩৩) (৭) মজলুম রাজবন্দী। বন্দীদশাই যার মৃত্যুর কারণ। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৪পৃ:) (৮) নির্যাতনের ভয়ে আত্মগোপনকারী। যার এ অবস্থায় মৃত্যু এসে গেছে।
(৯) মহামারীতে মৃত্যুবরণকরী। এ মর্যাদা সে ব্যক্তিও লাভ করবে যে মহামারী চালাকালীন আক্রান্ত এলাকায় সওয়াবের নিয়তে ধৈর্য্য ধরে অবস্থান করে এবং সে সময় স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করে। (বুখারি শরীফ:১/১৬২পৃ: হা: ৬৫৩) (১০) ডায়রিয়ায় বা পেটের পীড়ায় মৃত্যুবরণকারী। (বুখারি শরিফ-১/১৬২ পৃ. হা:৬৫৩) (১১) নিউমোনিয়ায় মৃত্যুবরণকারী। (মাজমাউয যাওয়াইদ-৫/৩৮৯পৃ. হা: ৯৫৫৪) (১২) ذات الجنب  অর্থাৎ, প্লুরিস রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তিও শহীদ। (সুনানে ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬ পৃ. হা: ২৮০৩) (১৩) মৃগী রোগে বা বাহন হতে পড়ে মৃত্যুবরণকারী। (মুসতাদরাকে হাকেম-৩/৯০৯ পৃ. হা: ২৪১৬) (১৪) জ্বরে ভুগে মৃত্যুবরণকারী। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫)
(১৫) সী সিকনেস বা সমুদ্র দুলুনীতে মাথা ঘুরে বমি করে মৃত্যুবরণকারী। (সুনানে আবূ দাউদ-২/১০পৃ. হা: ২৪৯৩)  (১৬) যে ব্যক্তি রোগ শয্যায় চল্লিশবার ‌'লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নী কন্তু মিনায যালিমীন' পড়ে এবং ওই রোগেই পরপারে পাড়ি জমায়। (১৭) যে দম বদ্ধ হয়ে মারা গেছে।
(১৮) বিষাক্ত প্রাণীর দংশনে যার মৃত্যু হয়েছে। (মুসতাদরকুল হাকেম-৩/৯০৯পৃ. হা: ২৪১৬) (১৯) হিংস্রপ্রাণী যাকে ছিড়ে ফেড়ে মেরে ফেলেছে। (মাজমাউয যাওয়াউদ-৫/৩৯০পৃ. হা: ৯৫৫৯) (২০) পানিতে ডুবে মৃত্যুবরণকারী। (বুখারি-১/১৬২পৃ. হা: ৬৫৩) (২১) অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণকারী। (ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬পৃ. হা: ২৮০৩) (২২) বিল্ডিং ধ্বসে বা দেয়াল চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি। (বুখারী-১/১৬২পৃ. হা: ৬৫৩) (২৩) গর্ভবতী মৃত স্ত্রীলোক। (ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬পৃ. হা: ২৮০৩)
(২৪) সন্তান প্রসবকালে মৃত্যুবরণকারী অথবা প্রসবান্তে নেফাস চলাকালীন মৃত্যুবরণকারীনী। (ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬পৃ. হা: ২৮০৩) (২৫) কুমারী অবস্থায় মৃত্যুবরণকারীনী। (সুনানে ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬পৃ. হা: ২৮০৩) (২৬) প্রবাসে-পরদেশে মৃত্যুবরণকারী। (ফাতহুল বারী-৬/৫৬পৃ.) (২৭) ইলমে দীন চর্চায় লিপ্ত অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫)\
(২৮) সওয়াবের আশায় আজান দেয় যে মুআজ্জিন। (আত্‌তারগিব ওয়াত তারহিব-১/১২৯পৃ. হা: ৩৬৪) (২৯) যে ব্যক্তি বিবি বাচ্চার হক যথাযথ আদায় করে এবং তাদের হালাল খাওয়ায়। (৩০) সত্যবাদী আমানতদার ব্যবসায়ী। (সুনানে তিরমিযী-১/৩৭৭পৃ. হা: ১২১২) (৩১) মুসলমানদের শহরে খাদ্য আমদানীকারক ব্যবসায়ী। (৩২) মানুষের সঙ্গে সদ্ব্যবহারকারী। যে শরয়ী প্রয়োজন ছাড়া মন্দ লোকের সঙ্গেও মন্দ আচরণ করে না।
(৩৩) উম্মতের ফেতনা-ফাসাদের সময় ও ‍যিনি সুন্নাতের ওপর অটল থাকেন। (মেশকাত-১/৫৫পৃ. হা: ১৭৬) (৩৪) যিনি রাত্রিবেলায় অজু করে শয়ন করেন এবং ওই ঘুমেই তার মৃত্যু এসে যায়। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫প.) (৩৫) জুমার দিনে মৃত্যুবরণকারী। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫প.) (৩৬) দৈনিক পঁচিশবার এই দোয়া পাঠকারী-'আল্লাহুম্মা বারিক লি ফিল মাওতি ওয়া ফিমা বাদাল মাওতি।' (মেরকাত : ৫/২৭০)  (৩৭) দৈনিক চাশ্‌তের নামাজ আদায়কারী। মাসে তিনদিন রোজা পালনকারী এবং ঘরে-সফরে সর্বদা বেতের নামাজ আদায়কারী। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫প.) (৩৮) প্রতি রাতে সুরা ইয়াসিন তিলাওয়াতকারী।
৩৯) দৈনিক একশত বার দুরূদ পাঠকারী। (ত্ববরানী ফিল আওসাতি-৫/২৫২,পৃ.৭২৩৫) (৪০) যে স্ত্রী তার সতীনের প্রতি তার স্বামীর (অন্যায়) ভালোবাসার দুঃখ সয়ে সয়ে মৃত্যুবরণ করে। (ফাতওয়া শামী-২/২৫২, আহকামে মায়্যেত-১০১-১১২)
শহীদ কারা? | Who are the martyrs in Islam? 
youtube
ইসলামের দৃষ্টিতে শহীদ কারা || 
https://www.youtube.com/watch?v=LwD8LbLega4
কোটা সংস্কার আন্দোলনে যারা মারা গিয়েছে তারা কি শহীদ হিসেবে গণ্য হবে ? 
https://www.youtube.com/watch?v=_3cGXjZuzuc
ইসলামের দৃষ্টিতে কারা শহীদ
https://www.youtube.com/watch?v=EjfbYFWSlTo
 
ইসলামের দৃষ্টিতে শহীদ কারা?
শহীদ কারা?
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইসলামের দৃষ্টিতে শহীদ কারা?
শহীদ কারা?
Who are martyrs in the eyes of Islam?
শহিদ (আরবি: شهيد šahīd, বহুবচনে: شُهَدَاء শুহাদাʾ ; স্ত্রীবাচক: শাহিদা) শব্দটি হলো পবিত্র কুরআনের তথা আরবি শব্দ। যার অর্থ হলো সাক্ষী। এছাড়াও এর অন্য অর্থ হলো আত্ম-উৎসর্গ করা। ইসলামি বিশ্বাসের সাক্ষ্যদানে যে সচেতনভাবে গ্রহণযোগ্য মৃত্যু কামনা করে এবং আত্ম-উৎসর্গ করে তার উপাধি স্বরূপ শহিদ শব্দটি ব্যবহার করা হয়।
মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। মৃত্যু এড়িয়ে যাওয়া কারো সাধ্যে নেই। মৃত্যুর মধ্যে সর্বোত্তম ও সম্মানজনক মৃত্যু হলো শহীদি মৃত্যু। স্বয়ং নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বারবার শাহাদত কামনা করেছেন।
শাহাদাত পিয়াসী নবীর উম্মত হিসেবে মুসলমান মাত্রই শাহাদাতের আশা করা ও এ জন্য নিম্নোক্ত দোয়া করা উচিত।
'আল্লাহুম্মার যুকনি শাহাদাতান ফি সাবিলিক।' অর্থ : হে আল্লাহ! আমাকে তোমার পথে শাহাদাত নসীব করো।
শহীদ কারা?
সাধারণত কাফিরদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধে নিহত ব্যক্তিকেই শহীদ মনে করা হয়।
অথচ নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম উক্ত ব্যক্তি ছাড়া আরো অনেক মৃত ব্যক্তিকে শহীদি মর্যাদা লাভের সুসংবাদ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে তিনি এমন সব মৃত ব্যক্তিকেও শহীদ হিসেবে গণ্য করেছেন, যাদের মৃত্যুকে সাধারণত 'অপমৃত্যু' মনে করা হয় (নাউজুবিল্লাহ)। অবশ্য সশস্ত্র যুদ্ধে নিহত শহীদ আর অন্যান্য শহীদের মধ্যে মর্যাদার তারতম্য থাকবে।
নিম্নে উভয় প্রকার শহীদের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হচ্ছে।
মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। মৃত্যু এড়িয়ে যাওয়া কারো সাধ্যে নেই। মৃত্যুর মধ্যে সর্বোত্তম ও সম্মানজনক মৃত্যু হলো শহীদি মৃত্যু। স্বয়ং নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বারবার শাহাদত কামনা করেছেন।
শাহাদাত পিয়াসী নবীর উম্মত হিসেবে মুসলমান মাত্রই শাহাদাতের আশা করা ও এ জন্য নিম্নোক্ত দোয়া করা উচিত।
'আল্লাহুম্মার যুকনি শাহাদাতান ফি সাবিলিক।' অর্থ : হে আল্লাহ! আমাকে তোমার পথে শাহাদাত নসীব করো।
শহীদ কারা?
সাধারণত কাফিরদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধে নিহত ব্যক্তিকেই শহীদ মনে করা হয়।
অথচ নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম উক্ত ব্যক্তি ছাড়া আরো অনেক মৃত ব্যক্তিকে শহীদি মর্যাদা লাভের সুসংবাদ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে তিনি এমন সব মৃত ব্যক্তিকেও শহীদ হিসেবে গণ্য করেছেন, যাদের মৃত্যুকে সাধারণত 'অপমৃত্যু' মনে করা হয় (নাউজুবিল্লাহ)। অবশ্য সশস্ত্র যুদ্ধে নিহত শহীদ আর অন্যান্য শহীদের মধ্যে মর্যাদার তারতম্য থাকবে।
নিম্নে উভয় প্রকার শহীদের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হচ্ছে।
হাকিকি বা প্রকৃত শহীদ হওয়ার শর্ত
মৃত ব্যক্তিকে গোসল করানো ও কাফন দেওয়ার দিক বিবেচনায় শহীদ দুই প্রকার।
১. হাকিকি বা প্রকৃত শহীদ। যিনি দুনিয়া-আখেরাত উভয় বিচারে শহীদ। তাকে গোসল করানো হয় না। কাফন দেওয়া হয় না।
বরং যে কাপড়ে সে শহীদ হয়েছে, সে কাপড়েই জানাজা পড়ে দাফন করা হয়।
২. হুকমি বা বিধানগত শহীদ। যিনি নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুসংবাদ মুতাবেক পরকালে শহীদের মর্যাদা লাভ করবেন। কিন্তু পৃথিবীতে তার ওপর প্রথম প্রকার শহীদের বিধান জারী হবে না। অর্থাৎ, সাধারণ মৃত ব্যক্তির মতো তাঁকেও গোসল-কাফন ইত্যাদি দেওয়া হবে।
নিম্নোক্ত শর্তাবলী পাওয়া গেলে তাকে হাকিকি বা প্রকৃত শহীদ গণ্য করা হবে।
(ক) মুসলমান হওয়া (খ) প্রাপ্ত বয়স্ক ও বোধসম্পন্ন হওয়া (গ) গোসল ফরজ হয়, এমন নাপাকি থেকে পবিত্র হওয়া (ঘ) বে-কসুর নিহত হওয়া (ঙ) মুসলমান বা জিম্মীর হাতে নিহত হলে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত হওয়াও শর্ত। আর যুদ্ধ কবলিত এলাকায় কাফিরের হাতে অথবা ইসলামী খিলাফতের বিদ্রোহী ডাকাতের হাতে নিহত হলে ধারালো অস্ত্রের আঘাত শর্ত নয়। (চ) এমনভাবে নিহত হওয়া যার শাস্তি স্বরুপ প্রাথমিক পর্যায়েই হত্যাকারীর উপর কিসাসের বিধান আরোপিত হয়। (ছ) আহত হওয়ার পর কোন রূপ চিকিৎসা ও জীবন ধারনের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিষয়াদী যেমনঃ খানা-পিনা ঘুমানো ইত্যাদির সুযোগ না পাওয়া। হুঁশ অবস্থায় তার ওপর এক ওয়াক্ত নামাযের সময় অতিবাহিত না হওয়া। পদদলিত হওয়ার আশংকা না থাকলে হুশ অবস্থায় লড়াইয়ের ময়দান থেকে তাঁকে উঠিয়ে না আনা।
হুকমি বা বিধানগত শহীদ কারা?
(১) এমন নিহত ব্যক্তি যার মধ্যে প্রথম প্রকার শহীদের শর্তাবলীর কোনো একটি পাওয়া যায়নি। (রদ্দুল মুহতার-২/২৫২) (২) কাফির, বিদ্রোহী বা ডাকাতের ওপর কৃত আক্রমণ উল্টে এসে আক্রমণকারীকেই আঘাত করেছে এবং এ আঘাতেই আক্রমণকারী নিহত হয়েছে। (বুখারি-৩/১০২৭ পৃ: হা: ৪১৯৬) (৩) ইসলামী রাষ্ট্রের সীমানারক্ষী, ডিউটিকালীন যার স্বাভাবিক মুত্যু হয়েছে। (মুসলিম-৩/১৫২০ পৃ: হা: ১৯১৩)
(৪) আল্লাহর পথে শাহাদত লাভের প্রার্থনাকারী, কিন্তু স্বাভাবিক মৃত্যু তার সে বাসনা পূর্ণ করেনি। (মুসলিম-৩/১৫১পৃ: হা: ১৯০৯) (৫) জালিমের সঙ্গে অথবা নিজ পরিবার হেফাজতের লড়াইয়ে মৃত্যুবরণকারী। (আহমদ-১/১৯০পৃ: হা: ১৬৫৭) (৬) নিজের জান-মাল ছাড়িয়ে আনা বা রক্ষা করার লড়াইয়ে নিহত ব্যক্তি। (আহমদ-১/১৮৭ পৃ: ১৬৩৩) (৭) মজলুম রাজবন্দী। বন্দীদশাই যার মৃত্যুর কারণ। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৪পৃ:) (৮) নির্যাতনের ভয়ে আত্মগোপনকারী। যার এ অবস্থায় মৃত্যু এসে গেছে।
(৯) মহামারীতে মৃত্যুবরণকরী। এ মর্যাদা সে ব্যক্তিও লাভ করবে যে মহামারী চালাকালীন আক্রান্ত এলাকায় সওয়াবের নিয়তে ধৈর্য্য ধরে অবস্থান করে এবং সে সময় স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করে। (বুখারি শরীফ:১/১৬২পৃ: হা: ৬৫৩) (১০) ডায়রিয়ায় বা পেটের পীড়ায় মৃত্যুবরণকারী। (বুখারি শরিফ-১/১৬২ পৃ. হা:৬৫৩) (১১) নিউমোনিয়ায় মৃত্যুবরণকারী। (মাজমাউয যাওয়াইদ-৫/৩৮৯পৃ. হা: ৯৫৫৪) (১২) ذات الجنب  অর্থাৎ, প্লুরিস রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত ব্যক্তিও শহীদ। (সুনানে ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬ পৃ. হা: ২৮০৩) (১৩) মৃগী রোগে বা বাহন হতে পড়ে মৃত্যুবরণকারী। (মুসতাদরাকে হাকেম-৩/৯০৯ পৃ. হা: ২৪১৬) (১৪) জ্বরে ভুগে মৃত্যুবরণকারী। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫)
(১৫) সী সিকনেস বা সমুদ্র দুলুনীতে মাথা ঘুরে বমি করে মৃত্যুবরণকারী। (সুনানে আবূ দাউদ-২/১০পৃ. হা: ২৪৯৩)  (১৬) যে ব্যক্তি রোগ শয্যায় চল্লিশবার ‌'লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নী কন্তু মিনায যালিমীন' পড়ে এবং ওই রোগেই পরপারে পাড়ি জমায়। (১৭) যে দম বদ্ধ হয়ে মারা গেছে।
(১৮) বিষাক্ত প্রাণীর দংশনে যার মৃত্যু হয়েছে। (মুসতাদরকুল হাকেম-৩/৯০৯পৃ. হা: ২৪১৬) (১৯) হিংস্রপ্রাণী যাকে ছিড়ে ফেড়ে মেরে ফেলেছে। (মাজমাউয যাওয়াউদ-৫/৩৯০পৃ. হা: ৯৫৫৯) (২০) পানিতে ডুবে মৃত্যুবরণকারী। (বুখারি-১/১৬২পৃ. হা: ৬৫৩) (২১) অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণকারী। (ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬পৃ. হা: ২৮০৩) (২২) বিল্ডিং ধ্বসে বা দেয়াল চাপা পড়ে নিহত ব্যক্তি। (বুখারী-১/১৬২পৃ. হা: ৬৫৩) (২৩) গর্ভবতী মৃত স্ত্রীলোক। (ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬পৃ. হা: ২৮০৩)
(২৪) সন্তান প্রসবকালে মৃত্যুবরণকারী অথবা প্রসবান্তে নেফাস চলাকালীন মৃত্যুবরণকারীনী। (ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬পৃ. হা: ২৮০৩) (২৫) কুমারী অবস্থায় মৃত্যুবরণকারীনী। (সুনানে ইবনে মাজাহ-৩/৩৬৬পৃ. হা: ২৮০৩) (২৬) প্রবাসে-পরদেশে মৃত্যুবরণকারী। (ফাতহুল বারী-৬/৫৬পৃ.) (২৭) ইলমে দীন চর্চায় লিপ্ত অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫)\
(২৮) সওয়াবের আশায় আজান দেয় যে মুআজ্জিন। (আত্‌তারগিব ওয়াত তারহিব-১/১২৯পৃ. হা: ৩৬৪) (২৯) যে ব্যক্তি বিবি বাচ্চার হক যথাযথ আদায় করে এবং তাদের হালাল খাওয়ায়। (৩০) সত্যবাদী আমানতদার ব্যবসায়ী। (সুনানে তিরমিযী-১/৩৭৭পৃ. হা: ১২১২) (৩১) মুসলমানদের শহরে খাদ্য আমদানীকারক ব্যবসায়ী। (৩২) মানুষের সঙ্গে সদ্ব্যবহারকারী। যে শরয়ী প্রয়োজন ছাড়া মন্দ লোকের সঙ্গেও মন্দ আচরণ করে না।
(৩৩) উম্মতের ফেতনা-ফাসাদের সময় ও ‍যিনি সুন্নাতের ওপর অটল থাকেন। (মেশকাত-১/৫৫পৃ. হা: ১৭৬) (৩৪) যিনি রাত্রিবেলায় অজু করে শয়ন করেন এবং ওই ঘুমেই তার মৃত্যু এসে যায়। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫প.) (৩৫) জুমার দিনে মৃত্যুবরণকারী। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫প.) (৩৬) দৈনিক পঁচিশবার এই দোয়া পাঠকারী-'আল্লাহুম্মা বারিক লি ফিল মাওতি ওয়া ফিমা বাদাল মাওতি।' (মেরকাত : ৫/২৭০)  (৩৭) দৈনিক চাশ্‌তের নামাজ আদায়কারী। মাসে তিনদিন রোজা পালনকারী এবং ঘরে-সফরে সর্বদা বেতের নামাজ আদায়কারী। (উমদাতুল ক্বারী-১০/১৪৫প.) (৩৮) প্রতি রাতে সুরা ইয়াসিন তিলাওয়াতকারী।
৩৯) দৈনিক একশত বার দুরূদ পাঠকারী। (ত্ববরানী ফিল আওসাতি-৫/২৫২,পৃ.৭২৩৫) (৪০) যে স্ত্রী তার সতীনের প্রতি তার স্বামীর (অন্যায়) ভালোবাসার দুঃখ সয়ে সয়ে মৃত্যুবরণ করে। (ফাতওয়া শামী-২/২৫২, আহকামে মায়্যেত-১০১-১১২)
শহীদ কারা? | Who are the martyrs in Islam? 
youtube
ইসলামের দৃষ্টিতে শহীদ কারা || 
https://www.youtube.com/watch?v=LwD8LbLega4
কোটা সংস্কার আন্দোলনে যারা মারা গিয়েছে তারা কি শহীদ হিসেবে গণ্য হবে ? 
https://www.youtube.com/watch?v=_3cGXjZuzuc
ইসলামের দৃষ্টিতে কারা শহীদ
https://www.youtube.com/watch?v=EjfbYFWSlTo
 
ইসলামের দৃষ্টিতে শহীদ কারা?
শহীদ কারা?
0 notes