#অভিজ্ঞ

[projuktirpathshalabd]

 নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ চান? তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ঢুকে যান!

🌍 আজকের এই পরিবর্তনশীল বিশ্বে, নিজের কর্মসংস্থানের সুরক্ষা এবং আর্থিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করা দিন দিন কঠিন হয়ে যাচ্ছে। 💼 চাকরি পাওয়া এখন খুবই কঠিন বেপার হয়ে উঠছে। 

😍 এই পরিস্থিতিতে, ফ্রিল্যান্সিং একটি আকর্ষণীয় বিকল্প হয়ে উঠেছে। 😄 ফ্রিল্যান্সিং আপনাকে বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে, নিজের সময়সূচী অনুযায়ী কাজ করার সুযোগ করে দেয়।

💪 কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং জগতে সফল হতে হলে, আপনার কিছু দক্ষতা অবশ্যই থাকতে হবে। 🎯 এবং এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ডিজিটাল মার্কেটিং।

💥 তাই আর দেরি না করে আজই চলে আসুন আমাদের অফিসে অথবা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করুন এবং আপনার ফ্রীল্যান্সিং ক্যারিয়ার এর যাত্রা শুরু করুন!

আমাদের ফ্রিল্যান্সিং কোর্স এ যা পাচ্ছেন

--------------------------------------------------

☑️ মোট ক্লাস পাচ্ছেন ৩৬ টি

☑️ প্রত্যেকটির ক্লাসের সময় সীমা ২ ঘণ্টা করে

☑️ কোর্সের মেয়াদ ৩ মাস

☑️ অফলাইন এবং অনলাইনে ক্লাস করার সুযোগ

☑️ দূরের স্টুডেন্ট দেরকে এনিডেস্ক এবং টিমভিয়র মাধ্যমে সার্পোট

☑️ ক্লাস শেষে প্রতিটি ক্লাসের ভিডিও রেকর্ড পাচ্ছেন

☑️ এমনকি প্রতিটি ব্যাকআপ ক্লাসের সাথে ভিডিও রেকর্ড পাচ্ছেন

☑️ অভিজ্ঞ মেন্টর দ্বারা ক্লাস

☑️ প্রজেক্ট ভিত্তিক লাইভ ক্লাস সাথে ভিডিও রেকর্ডিং

☑️ দুই ইন্সটলমেন্টে পেমেন্ট দেওয়ার সুযোগ

☑️ কোর্স ভিত্তিক ব্যাচ গ্রুপের সুবিধা

☑️ ৫০% পেমেন্ট করে ভর্তি হওয়ার সুযোগ

☑️ কোর্স শেষে সার্টিফিকেট সুবিধা

☑️ লাইভ প্রজেক্টে ইন্টার্নশীপ / জব সুবিধা

☑️ ২৪/৭ ঘন্টা লাইফ টাই��� সাপোর্ট

☑️ ফেসবুক এবং হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে সার্পোটের ব্যবস্থা

☑️ ইর্ন্টানের পর জব গ্যারান্টি

☑️ ইন্টার্নশিপ চলাকালীন এজেন্সি দ্বারা অর্থ প্রদান করা হয়

☑️ দুর্বল ছাত্রদের জন্য বিশেষ যত্ন

⛔ তাই এই সুযোগ হাত ছাড়া না করে আজই যোগাযোগ করুন

🎯 যোগাযোগের ঠিকানাঃ

📞 মোবাইলঃ 01733662435

🌐 আমাদের ওয়েবসাইটঃ https://www.projuktirpathshalabd.com/courses

🏢 আমাদের ঠিকানাঃ House 10, 6/A Level 7, Road 02, Sector 6, House Building, Uttara 1230, Dhaka, Bangladesh.

[seraprogrammer]

সেরা প্রোগ্রামার - Sera Programmer

সেরা প্রোগ্রামার: প্রযুক্তির জগতে আপনার নিজস্ব স্বপ্ন বাস্তব করুন

প্রযুক্তির দ্রুতগতিতে বিকাশমান এই যুগে, প্রোগ্রামিং দক্ষতা অর্জন করা ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার অন্যতম চাবি। সেরা প্রোগ্রামার হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার স্বপ্ন পুষ্পিত হতে পারে আমাদের প্রতিষ্ঠান, "সেরা প্রোগ্রামার" এর মাধ্যমে।

আমরা কারা?

আমরা একদল উত্সাহী এবং অভিজ্ঞ প্রোগ্রামিং পেশাদার, যারা প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষায়িত। আমাদের লক্ষ্য হলো আগ্রহী শিক্ষার্থীদেরকে তাদের প্রোগ্রামিং দক্ষতা বৃদ্ধি করে সফল ক্যারিয়ার গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সহায়তা করা।

কীভাবে আমরা আপনাকে সাহায্য করতে পারি?

ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষা: আমরা আপনার পূর্বজ্ঞান ও লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষা কার্যক্রম প্রদান করি।

অভিজ্ঞ প্রশিক্ষক: আমাদের প্রশিক্ষকগণ শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞানই দেন না, বরং প্রকৃত প্রয়োগের মাধ্যমে শিক্ষা দেন।

আধুনিক কোর্সসমূহ: আমরা সর্বশেষ প্রযুক্তি ও চাহিদা অনুযায়��� নকশাকৃত কোর্সসমূহ প্রদান করি।

ক্যারিয়ার সহায়তা: আমরা আপনার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা, রেজুমে তৈরি ও ইন্টারভিউ প্রস্তুতি নিতে সহায়তা করি।

আমাদের কোর্সসমূহ:

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (ফ্রন্ট-এন্ড ও ব্যাক-এন্ড)

মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট (অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস)

ডেটা সায়েন্স ও মেশিন লার্নিং

গেম ডেভেলপমেন্ট

সফ্টওয়্যার টেস্টিং

আপনার স্বপ্ন পূরণের যাত্রা শুরু করুন!

আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং আপনার প্রোগ্রামিং দক্ষতা বৃদ্ধি করে স্বপ্নের ক্যারিয়ার গড়ে তোলার পথে এগিয়ে চলুন।

যোগাযোগের তথ্য:

??

মনে রাখবেন, সেরা প্রোগ্রামার হওয়া কেবল সম্ভবই নয়, অর্জনীয়ও!

অতিরিক্ত তথ্য:

আপনি চাইলে কোম্পানির ইতিহাস, অর্জন, শিক্ষার্থীদের সাফল্যের গল্প ইত্যাদি সংযুক্ত করতে পারেন।

নিবন্ধটি আরও আকর্ষণীয় করতে ছবি ও ভিডিও ব্যবহার করতে পারেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিবন্ধটি প্রচার করুন।

[acquainttech]

ব্যাবসা অথবা নিজের জন্য সেরা মানের ওয়াবসাইট এবং অ্যাপস্ লাগবে? উদ্যোক্তাদের প্রতিষ্ঠানকে অনলাইনে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্পর্কিত সকল সেবা Acquaint Technologies দিচ্ছে বিশ্বস্ততার সাথে।

ভাষার মাস উপলক্ষে রয়েছে বিশ��ষ ডিসকাউন্ট।

আমাদের ওয়েবসাইট ডিজাইন সম্পর্কিত প্যাকেজে যে সেবাগুলো থাকছে :

ই-কমার্স ওয়েবসাইট

* নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট

* ট্যুর/হোটেল/রিসোর্ট ও পর্যটন ওয়েবসাইট

* ফার্নিচার কোম্পানী ওয়েবসাইট

* রিয়েল ইস্টেট কোম্পানী ওয়েবসাইট

* ইঞ্জিনিয়ারিং/টেকনিক্যাল/ কন্সট্রাকশন কোম্পানী ওয়েবসাইট

* কর্পোরেট ওয়েবসাইট

* বায়িং হাউজ/গার্মেন্টস এসোসিয়েশন ওয়েবসাইট

* ইন্টেরিয়র ডিজাইন কোম্পানী ওয়েবসাইট

* মার্কেটিং এন্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ওয়েবসাইট

* ল-ফার্ম ওয়েবসাইট

* হাসপাতাল/ ক্লিনিক ও ফার্মাসিটিক্যাল ওয়েবসাইট

* ফাইনেন্সিয়াল এসোসিয়েশন ওয়েবসাইট

* এনজিও এবং সামাজিক কার্যক্রম সংবলিত ওয়েবসাইট

* ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট

* ব্লগ ওয়েবসাইট

* ট্রেইনিং অথবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট

* সোশ্যাল মিডিআমাদের অন্যান্য সার্ভিসঃ

5. Logo, Book Cover and others Graphics Design

6. POS , CRM, ERP Software

7. Flutter , React Native Applications

8. Digital Marketing

9. Domain Hosting

কেনো আমাদেরকে বেছে নিবেন?

য আমরা কোনো ধরনের পাইরেটের রিসোর্স ব্যাবহার করি না। যার জন্য আমরা আপনার ওয়েবসাইটের জন্য দিচ্ছি লাইফ টাইম গ্যারান্টি। কোনো সমস্যায় নিশ্চিত মানি ব্যাক।আমাদের দক্ষ ডেভেলপার দ্বারা স্বু-নিপুন ভাবে আধুনিক ডিজাইনের মাধ্যমে প্রতিটি ওয়েবসাইট তৈরী করা হয়।

আমাদের রয়েছে ০৭ বছরের অভিজ্ঞতা । একুয়েন্ট টেকনোলজিসে রয়েছে ওয়েবসাইট, সফটওয়্যার বিষয়ক দক্ষ ও অভিজ্ঞ টিম। যারা দেশ-বিদেশের বিভিন্ন কোম্পানির জন্য ওয়েবসাইট, সফটওয়্যার তৈরিতে অপ্রতিটি ওয়েবসাইটের সাথে থাকছে speed optimization, Google business panel, SEO, Schema, user friendly structure and responsive feature এবং ৬ মাস থেকে ১ বছর ফ্রি সাপোর্ট ।

বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটhttps://acquaintbd.com ।

ফোন করুনঃ ০১৭৩৪-২২২৩৯১ এবং ০১৬০২-০৮৮২৪৪

ইমেইলঃ sales@acquaintbd.com, hello@acquaintbd.com।

#websitedesign

#websitedevelopment

#softwaredevelopment

#softwarecompany

#itcompany

#webdevelopmentcompany

[neoxbangladesh]

প্রতিভাকে ক্যারিয়ারে রূপান্তরিত করুন!

আমাদের রয়েছে অভিজ্ঞ ইন্সট্রাক্টর, সুবিন্যস্ত পাঠ্য কার্যক্রম, প্রজেক্ট-ভিত্তিক কাজ, নতুনদের জন্য সহজ ও বিস্তৃত কোর্স মডিউল এবং সেইসাথে ২৪/৭ সাপোর্ট সিস্টেম।

#NEOXBangladesh

[chapaiitinstitute]

📢 ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে আগ্রহী? 💻🚀

আপনি কি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে বা শুরু করতে চান, কিন্তু জানেন না কোথা থেকে শুরু করবেন? কিংবা কার সাথে কথা বলবেন, কীভাবে প্রজেক্ট পা��েন বা দক্ষতা উন্নত করবেন? 😕 তাহলে আর দেরি না করে চলে আসুন আমাদের অফিসে! আমাদের অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে সরাসরি পরামর্শ নিন, শিখুন সঠিক কৌশল, এবং শুরু করুন আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার! আমরা আপনাকে সহায়তা করতে প্রস্তুত। আসুন, আমরা আপনাকে আপনার স্বপ্নের কাজের দিকে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবো

🏠 প্রতিষ্ঠানিক সুবিধা:

🔴 বিনামূল্যে কনসালটেশন ও সাপোর্ট 🔴 দেশের সেরা ফ্রিল্যান্সার দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্ঠান 🔴 দক্ষ, প্রফেশনাল ও উচ্চতর সনদপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক মণ্ডলী 🔴 অনলাইন ও অফলাইন সাপোর্ট 🔴 দেশি ও বিদেশি কাজের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ

📞 যোগাযোগ: +880 1820-006716, +880 1305-443025 ⏰ অফিস সময়: সকাল ১০টা থেকে রাত ৭টা 🏠 অফিস: Chapai IT Institute Baten Kha Mor, Chapai Nawabganj(দিবানিশি ক্লিনিক এর পাশে)

freelancing #freelanceCareer #learnFreelancing #freelancepportunities #startyourjourney #onlineIncome #freelancerfife #chapaiit #chapaiitinstitute #chapainawabganj

[kamps-bangladesh]

ক্যাম্পস কিডনি এন্ড ডায়ালাইসিস সেন্টার-মাদারীপুর। বাংলাদেশের স্বনামধন্য বিশিষ্ট কিডনি রোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাঃ এম এ সামাদ এর পরামর্শ অনুযায়ী অভিজ্ঞ ডাক্তার, নার্স ও টেকনিশিয়ানদের সার্বক্ষনিক সেবায় ডায়ালাইসিস করানো হয়। #Madaripur #dialysis #kidneydialysis #kamps

[six6spromo9]

Six6s বুকমেকার - অফিসিয়াল Six6s বিনোদন পাতা

Six6s login   হলো বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় বেটিং ও ক্যাসিনো প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবহারকারীদের জন্য উত্তেজনাপূর্ণ স্পোর্টস বেটিং এবং আকর্ষণীয় ক্যাসিনো গেমের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। প্ল্যাটফর্মটি প্রতিযোগিতামূলক প্রতিকূলতা, লাইভ বেটিং অপশন, এবং সহজ অর্থ লেনদেনের সুবিধার জন্য সুপরিচিত। নতুন এবং অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের জন্য আকর্ষণীয় বোনাস ও প্রোমোশন, এটি একটি আদর্শ গন্তব্যে পরিণত করেছে।

ঠিকানা :1, Biman Bhaban, 2 CDA Ave, Chittagong 4201, Bangladesh

ফোন নম্বর+8801711795555

ওয়েবসাইট পৃষ্ঠা Six6s : Six6s login 

[outsourcing-training-center]

🎨 গ্রাফিক্স ডিজাইনের সিক্রেট টিপস শিখুন!

আপনার ক্রিয়েটিভিটি এবং দক্ষতাকে প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে উন্নত করুন। এই কোর্সটি শুধুমাত্র একটি প্রশিক্ষণ নয়, এটি একটি দারুণ সুযোগ যা আপনাকে দক্ষ ডিজাইনার এবং সফল ফ্রিল্যান্সার হতে সাহায্য করবে।

কেন আমাদের গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স?

📌 সিক্রেট টিপস ও ট্রিকস: ডিজাইনে ভিন্নতা এবং পেশাদারিত্ব আনার অজানা কৌশল।

📌 হাতেকলমে শেখার সুযোগ: বাস্তব প্রজেক্টের মাধ্যমে হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা।

📌 ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং গাইডলাইন: কিভাবে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করবেন।

📌 দক্ষ প্রশিক্ষক: অভিজ্ঞ মেন্টরদের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ।

📌 সার্টিফিকেট প্রদান: কোর্স শেষে একটি প্রফেশনাল সার্টিফিকেট।

আপনি যা শিখবেন:

🎯 অ্যাডোবি ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, এবং আরও অনেক সফটওয়্যার।

🎯 লোগো ডিজাইন, ব্যানার, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, ব্র্যান্ডিং মেটেরিয়াল।

🎯 ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে সফলতার কৌশল।

🎯 স��জনশীল এবং প্রফেশনাল ডিজাইনের ধারণা।

কারা এই কোর্সে অংশ নিতে পারেন?

✅ যারা ক্যারিয়ার পরিবর্তন করতে চান।

✅ স্টুডেন্ট এবং পেশাজীবী যারা নতুন দক্ষতা অর্জন করতে চান।

✅ ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে ইচ্ছুক যে কেউ।

🌟 আপনার সাফল্যের গল্প শুরু হোক এখান থেকে!

আজই যুক্ত হোন এবং দক্ষতার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করুন!

 আপনার ক্যারিয়ার, আপনার ভবিষ্যৎ।

🎯 যোগাযোগের ঠিকানা:

📞 মোবাইল: 01841-516353

🌐 ওয়েবসাইট: https://outsourcingtrainingbd.com

🏢 ঠিকানা: House 10, 6/A Level 7, Road 02, Sector 6, House Building, Uttara 1230, Dhaka, Bangladesh.

Outsourcing Training Center—আপনার সাফল্যের সঙ্গী। 🌟

#digitalmarketing #successStudent #onlineincomeopportunities #MarketplaceMonday #earningsreport #SkillUpForSuccess

[quransunnahdawah]

সুমধুর কন্ঠের তিলাওয়াত

সুরেলা কণ্ঠের আবৃত্তি

কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই।  কোরআন আল্লাহর বাণী, তা সৃষ্ট নয়। আল্লাহর বাণী তার চিরন্তন সত্তায় ধারণকৃত গুণগুলোর একটি। ‘আমি অন্তরে বিশ্বাস করি এবং মুখে সাক্ষ্য দিই যে, কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এবং তা মাখলুক নয়।’

কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। আল্লাহ বলেন, ‘এই কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো রচনা নয়। পক্ষান্তরে এটার আগে যা অবতীর্ণ হয়েছে তা তার সমর্থন এবং এটা বিধানগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এটা জগত্গুলোর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৭)

https://www.youtube.com/watch?v=CrxA7EaPHUk

https://www.youtube.com/watch?v=Zp7rNZfJwmc

কোরআন তেলাওয়াতের ১০ ফজিলত

কোরআন মহান আল্লাহর বাণী। কোরআন পাঠ করার গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। হযরত আবু উমামাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, ‘তোমরা কুরআন মাজিদ পাঠ কর। কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশ-কারি হিসাবে আগমন করবে।’ (মুসলিম ৮০৪, আহমাদ ২১৬৪২)

 

মহাগ্ৰন্থ আল কোরআন এক মহান পরশপাথর। এর সংস্পর্শ সবাইকে ধন্য করে। চাই তা অধিক কোরআন তেলাওয়াত, হেফজ বা তাফসির জানার মাধ্যমে হোক। কোরআনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অনেক ফজিলত রয়েছে। এখানে ১০টি ফজিলত 

১. কোরআন তেলাওয়াতকারীদের আল্লাহ তায়ালা পরিপূর্ণ প্রতিদান দিবেন এবং তাদের প্রতি অনুগ্ৰহ বৃদ্ধি করবেন। 

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর কিতাব তেলাওয়াত করে, নামাজ কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে (সৎকাজে) ব্যয় করে গোপনে ও প্রকাশ্যে। তাঁরা এমন ব্যবসার আশাবাদী, যাতে কখনও লোকসান হয় না। যাতে আল্লাহ তাদেরকে তাদের পূর্ণ প্রতিফল দেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরও বেশি দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি অতি ক্ষমাশীল, অত্যন্ত গুণগ্রাহী। -(সূরা ফাত্বির, আয়াত: ২৯-৩০)

২. আল্লাহ তায়ালা কোরআন তেলাওয়াতকারীদের মর্যাদা বহুগুনে বৃদ্ধি করে দেবেন। 

হাদিস শরিফে এরশাদ হচ্ছে , আমির ইবনে ওয়াসিলা আবূ তুফায়েল রা. থেকে বর্ণিত যে, নাফে' ইবন 'আবদুল হারিস রা. "উসফান" নামক স্থানে ওমর ইবনে খাত্তাব রা. এর সঙ্গে মিলিত হন। ওমর রা. তাঁকে মক্��ার গভর্নর নিয়োগ করেছিলেন।

ওমর রা. বললেন, গ্রামবাসী বেদুঈনদের জন্য তুমি কাকে স্থলাভিষিক্ত (খলিফা বানিয়েছ) করেছ? তিনি বলেন, আমি তাদের উপর ইবনে আবযা রা.-কে খলিফা বানিয়েছি।

ওমর রা. বললেন ইবনে আবযা কে? তিনি বললেন, সে আমাদের একজন আযাদকৃত গোলাম। ওমর রা. বললেন, তুমি লোকদের উপর গোলামকে খলিফা বানিয়েছ?

তিনি বললেন সে তো মহান আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াতকারী, ইলমে ফারায়েজ সম্পর্কে অভিজ্ঞ 'আলিম এবং কাযী। ওমর রা. বললেন তুমি কি জান না যে, তোমাদের নবী সা. বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ এ কিতাবের মাধ্যমে কতক গোত্রকে উচ্চ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করবেন আর কতককে এর দ্বারা অবনমিত করবেন? (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৮)

৩. যারা কোরআন শিখে ও শিক্ষা দেয় সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ তারা। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আলী ইবনে আবু তালিব রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সা. বলেছেন তোমাদের মাঝে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিখে এবং তা শিখায়। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯০৯)

৪. প্রতি হরফ তিলাওয়াত করলে ১০ নেকি। 

হাদিসে এরশাদ হচ্ছে, আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসঊদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি কোরআনের একটি হরফ পাঠ করবে সে একটি নেকি লাভ করবে। আর প্রতিটি নেকিকেই ১০ গুণ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়। আমি বলি না যে, আলিফ-লাম-মীম মিলে একটি হয়ফ; বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ, এবং মীম আরেকটি হরফ। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯১০)

৫. কোরআন পাঠকারীর দৃষ্টান্ত মিষ্টি কমলার মত। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আবু মূসা আশআরি রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন কোরআন পাঠকারী মুমিনের দৃষ্টান্ত (মিষ্টি) কমলার ন্যায়, যার ঘ্রাণও উত্তম স্বাদও উত্তম। যে মুমিন কোরআন পাঠ করে না, তার দৃষ্টান্ত খেজুরের ন্যায়, যার কোন ঘ্রাণ নেই তবে এর স্বাদ আছে। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে তার দৃটান্ত রায়হানা (ফুলের) ন্যায় যার ঘ্রাণ আছে তবে স্বাদ তিক্ত। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে না তার দৃষ্টান্ত হানযালা (মাকাল) ফলের ন্যায়, যার সুঘ্রাণও নেই, স্বাদও তিক্ত। (বুখারি, হাদিস: ৫৪২৭)

৬. মৃত্যুর পরও কোরআন তেলাওয়াতকারীর লাশের মর্যাদা অনেক বেশি। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ‌ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উহুদের শহীদদের দুই’দুই’ জনকে একই কাপড়ে একত্র করতেন। এরপর জিজ্ঞাসা করতেন, তাদের উভয়ের মধ্যে কে কোরআন সম্পর্কে অধিক জানতো? দু’জনের মধ্যে একজনের দিকে ইশারা করা হলে তাকে কবরে আগে রাখতেন এবং বলতেন, আমি কিয়ামতের দিন এদের ব্যাপারে সাক্ষী হবো। তিনি রক্তমাখা অবস্থায় তাদের দাফন করার নির্দেশ দিলেন, তাদের গোসল দেওয়া হয়নি এবং তাদের (জানাযার) নামাজও আদায় করা হয়নি। (বুখারি, হাদিস: ১৩৪৩)

৭. কোরআন তেলাওয়াতকারীরা আল্লাহর পরিবার ও কাছের মানুষ। 

হাদিস শরিফে উল্ল���খ রয়েছে, আনাস ইবনে মালেক রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, কতক লোক আল্লাহর পরিবার-পরিজন। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ ! তারা কারা? তিনি বললেন কোরআন তিলাওয়াতকারীরাই আল্লাহর পরিবার-পরিজন এবং তার বিশেষ বান্দা। (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৫)

৮. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) সম্মান করা আল্লাহ তায়ালাকে সম্মান করার সমান। 

হাদিসে এসেছে, আবু মূসা আশআরী রা.থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, (৩ব্যক্তি) ক. বয়স্ক মুসলমান, খ. কোরআনের হাফেজ যে এর অর্থের মধ্যে কোন রকম কমবেশী করে না এবং গ. ন্যায়-পরায়ণ বাদশার সম্মান করা, মহান আল্লাহকে সম্মান করার ন্যায়। (আবু দাউদ, হাদীস : ৪৮৪৩)

৯. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) কোরআনের আয়াতের সংখ্যার সমপরিমাণ তলা বিশিষ্ট প্রাসাদ দেওয়া হবে।

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ইরশাদ করেছেন কিয়ামতের দিন কোরআনের পাঠককে বলা হবে, তুমি তা পাঠ করতে থাক এবং উপরে চড়তে (উঠতে) থাক। তুমি তাকে ধীরেসুস্থে পাঠ করতে থাক, যেভাবে তুমি দুনিয়াতে পাঠ করতে। কেননা তোমার সর্বশেষ বসবাসের স্থান (জান্নাত) সেখানেই হবে, যেখানে তোমার কোরআনের আয়াত শেষ হবে। (আবু দাউদ, হাদীস : ১৪৬৪)

১০. কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে , জুবায়েদ রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রা. বলেছেন, কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। এমন বিতর্ককারী যার বিতর্ক (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) গ্ৰহণ করা হবে। অতএব যে কোরআনকে সামনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে ও তদানুযায়ী আমল করবে)  কোরআন তাকে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাবে। আর যে পিছনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে না ও তদানুযায়ী আমল করবে না ) কোরআন তাকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাবে। -(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ১২৪)

যে সুরে মোনাজাতে মন ভরে যায়

[tawhidrisalatakhirah]

সুমধুর কন্ঠের তিলাওয়াত

সুরেলা কণ্ঠের আবৃত্তি

কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই।  কোরআন আল্লাহর বাণী, তা সৃষ্ট নয়। আল্লাহর বাণী তার চিরন্তন সত্তায় ধারণকৃত গুণগুলোর একটি। ‘আমি অন্তরে বিশ্বাস করি এবং মুখে সাক্ষ্য দিই যে, কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এবং তা মাখলুক নয়।’

কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। আল্লাহ বলেন, ‘এই কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো রচনা নয়। পক্ষান্তরে এটার আগে যা অবতীর্ণ হয়েছে তা তার সমর্থন এবং এটা বিধানগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এটা জগত্গুলোর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৭)

https://www.youtube.com/watch?v=CrxA7EaPHUk

https://www.youtube.com/watch?v=Zp7rNZfJwmc

কোরআন তেলাওয়াতের ১০ ফজিলত

কোরআন মহান আল্লাহর বাণী। কোরআন পাঠ করার গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। হযরত আবু উমামাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, ‘তোমরা কুরআন মাজিদ পাঠ কর। কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশ-কারি হিসাবে আগমন করবে।’ (মুসলিম ৮০৪, আহমাদ ২১৬৪২)

 

মহাগ্ৰন্থ আল কোরআন এক মহান পরশপাথর। এর সংস্পর্শ সবাইকে ধন্য করে। চাই তা অধিক কোরআন তেলাওয়াত, হেফজ বা তাফসির জানার মাধ্যমে হোক। কোরআনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অনেক ফজিলত রয়েছে। এখানে ১০টি ফজিলত 

১. কোরআন তেলাওয়াতকারীদের আল্লাহ তায়ালা পরিপূর্ণ প্রতিদান দিবেন এবং তাদের প্রতি অনুগ্ৰহ বৃদ্ধি করবেন। 

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর কিতাব তেলাওয়াত করে, নামাজ কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে (সৎকাজে) ব্যয় করে গোপনে ও প্রকাশ্যে। তাঁরা এমন ব্যবসার আশাবাদী, যাতে কখনও লোকসান হয় না। যাতে আল্লাহ তাদেরকে তাদের পূর্ণ প্রতিফল দেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরও বেশি দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি অতি ক্ষমাশীল, অত্যন্ত গুণগ্রাহী। -(সূরা ফাত্বির, আয়াত: ২৯-৩০)

২. আল্লাহ তায়ালা কোরআন তেলাওয়াতকারীদের মর্যাদা বহুগুনে বৃদ্ধি করে দেবেন। 

হাদিস শরিফে এরশাদ হচ্ছে , আমির ইবনে ওয়াসিলা আবূ তুফায়েল রা. থেকে বর্ণিত যে, নাফে' ইবন 'আবদুল হারিস রা. "উসফান" নামক স্থানে ওমর ইবনে খাত্তাব রা. এর সঙ্গে মিলিত হন। ওমর রা. তাঁকে মক্কার গভর্নর নিয়োগ করেছিলেন।

ওমর রা. বললেন, গ্রামবাসী বেদুঈনদের জন্য তুমি কাকে স্থলাভিষিক্ত (খলিফা বানিয়েছ) করেছ? তিনি বলেন, আমি তাদের উপর ইবনে আবযা রা.-কে খলিফা বানিয়েছি।

ওমর রা. বললেন ইবনে আবযা কে? তিনি বললেন, সে আমাদের একজন আযাদকৃত গোলাম। ওমর রা. বললেন, তুমি লোকদের উপর গোলামকে খলিফা বানিয়েছ?

তিনি বললেন সে তো মহান আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াতকারী, ইলমে ফারায়েজ সম্পর্কে অভিজ্ঞ 'আলিম এবং কাযী। ওমর রা. বললেন তুমি কি জান না যে, তোমাদের নবী সা. বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ এ কিতাবের মাধ্যমে কতক গোত্রকে উচ্চ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করবেন আর কতককে এর দ্বারা অবনমিত করবেন? (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৮)

৩. যারা কোরআন শিখে ও শিক্ষা দেয় সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ তারা। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আলী ইবনে আবু তালিব রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সা. বলেছেন তোমাদের মাঝে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিখে এবং তা শিখায়। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯০৯)

৪. প্রতি হরফ তিলাওয়াত করলে ১০ নেকি। 

হাদিসে এরশাদ হচ্ছে, আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসঊদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি কোরআনের একটি হরফ পাঠ করবে সে একটি নেকি লাভ করবে। আর প্রতিটি নেকিকেই ১০ গুণ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়। আমি বলি না যে, আলিফ-লাম-মীম মিলে একটি হয়ফ; বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ, এবং মীম আরেকটি হরফ। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯১০)

৫. কোরআন পাঠকারীর দৃষ্টান্ত মিষ্টি কমলার মত। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আবু মূসা আশআরি রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন কোরআন পাঠকারী মুমিনের দৃষ্টান্ত (মিষ্টি) কমলার ন্যায়, যার ঘ্রাণও উত্তম স্বাদও উত্তম। যে মুমিন কোরআন পাঠ করে না, তার দৃষ্টান্ত খেজুরের ন্যায়, যার কোন ঘ্রাণ নেই তবে এর স্বাদ আছে। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে তার দৃটান্ত রায়হানা (ফুলের) ন্যায় যার ঘ্রাণ আছে তবে স্বাদ তিক্ত। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে না তার দৃষ্টান্ত হানযালা (মাকাল) ফলের ন্যায়, যার সুঘ্রাণও নেই, স্বাদও তিক্ত। (বুখারি, হাদিস: ৫৪২৭)

৬. মৃত্যুর পরও কোরআন তেলাওয়াতকারীর লাশের মর্যাদা অনেক বেশি। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ‌ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উহুদের শহীদদের দুই’দুই’ জনকে একই কাপড়ে একত্র করতেন। এরপর জিজ্ঞাসা করতেন, তাদের উভয়ের মধ্যে কে কোরআন সম্পর্কে অধিক জানতো? দু’জনের মধ্যে একজনের দিকে ইশারা করা হলে তাকে কবরে আগে রাখতেন এবং বলতেন, আমি কিয়ামতের দিন এদের ব্যাপারে সাক্ষী হবো। তিনি রক্তমাখা অবস্থায় তাদের দাফন করার নির্দেশ দিলেন, তাদের গোসল দেওয়া হয়নি এবং তাদের (জানাযার) নামাজও আদায় করা হয়নি। (বুখারি, হাদিস: ১৩৪৩)

৭. কোরআন তেলাওয়াতকারীরা আল্লাহর পরিবার ও কাছের মানুষ। 

হাদিস শরিফে উল্লেখ রয়েছে, আনাস ইবনে মালেক রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, কতক লোক আল্লাহর পরিবার-পরিজন। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ ! তারা কারা? তিনি বললেন কোরআন তিলাওয়াতকারীরাই আল্লাহর পরিবার-পরিজন এবং তার বিশেষ বান্দা। (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৫)

৮. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) সম্মান করা আল্লাহ তায়ালাকে সম্মান করার সমান। 

হাদিসে এসেছে, আবু মূসা আশআরী রা.থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, (৩ব্যক্তি) ক. বয়স্ক মুসলমান, খ. কোরআনের হাফেজ যে এর অর্থের মধ্যে কোন রকম কমবেশী করে না এবং গ. ন্যায়-পরায়ণ বাদশার সম্মান করা, মহান আল্লাহকে সম্মান করার ন্যায়। (আবু দাউদ, হাদীস : ৪৮৪৩)

৯. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) কোরআনের আয়াতের সংখ্যার সমপরিমাণ তলা বিশিষ্ট প্রাসাদ দেওয়া হবে।

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ইরশাদ করেছেন কিয়ামতের দিন কোরআনের পাঠককে বলা হবে, তুমি তা পাঠ করতে থাক এবং উপরে চড়তে (উঠতে) থাক। তুমি তাকে ধীরেসুস্থে পাঠ করতে থাক, যেভাবে তুমি দুনিয়াতে পাঠ করতে। কেননা তোমার সর্বশেষ বসবাসের স্থান (জান্নাত) সেখানেই হবে, যেখানে তোমার কোরআনের আয়াত শেষ হবে। (আবু দাউদ, হাদীস : ১৪৬৪)

১০. কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে , জুবায়েদ রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রা. বলেছেন, কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। এমন বিতর্ককারী যার বিতর্ক (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) গ্ৰহণ করা হবে। অতএব যে কোরআনকে সামনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে ও তদানুযায়ী আমল করবে)  কোরআন তাকে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাবে। আর যে পিছনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে না ও তদানুযায়ী আমল করবে না ) কোরআন তাকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাবে। -(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ১২৪)

যে সুরে মোনাজাতে মন ভরে যায়

[projuktirpathshalabd]

🔥নতুন বছরে নিজেকে গড়ে তুলুন একজন দক্ষ ফ্রি-ল্যান্সার হিসেবে🔥

🎉নতুন বছর আসছে এবং যাচ্ছে কিন্ত কে কতটুকু আমরা 📶আমাদের স্কিল কে কাজে লাগাতে পারছি? কেউ কেউ চিন্তা করছেন 🤔নতুন বছরে কাজ শিখবেন আবার কেউ চিন্তা 🤔করছেন । এইবার আপনি কাজ শিখেই ছাড়বেন। কিন্ত এটা কবে ? এমন করে আপনার সময় 🕐 টাকে নষ্ট করছেন । তাই আর সময় নষ্ট না করে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সে 🎓ভর্তি হয়ে, নিজের স্কিল ডেভলপ করে😮গড়ে উঠুন একজন সফল এবং প্রফেশনাল মানের ফ্রিল্যান্সার।

আমাদের কোর্সটিতে আপনি যা শিখবেন: ✅Search Engine Optimization ✅Search Engine Marketing (Google Ads.Youtube Ads) ✅Social Media Marketing (Facebook Ads) ✅Affiliate Marketing ✅Email Marketing

♨️ইনকাম করার জন্য কি ভাবে আপনি আপনার যাত্রা শুরু করবেন 🟠আমাদের সাথে স্কিল ডেভোলপ করে দেশের যেকোন নামি-দামি কোম্পানীতে জব করতে পারেন 🟠মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট তৈরি করা থেকে সকল ধরনের সেটাপ করা 🟠মার্কেটপ্লেস থেকে বায়ার পাওয়ার কৌশল 🟠কীভাবে ক্লায়েন্ট খুঁজবেন এবং কাজ পাবেন 🟠বিভিন্ন ক্লাইন্টের সাথে কি ভাবে কথা বলবেন 🟠মার্কেটপ্লেসের বাহিরে ক্লায়েন্ট খুঁজে বের করা 🟠ইমেল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ক্লায়েন্ট হান্টিং করা

😮কেন করবেন আমাদের এই কোর্সটি? ✅অভিজ্ঞ মেন্টর দ্বারা ক্লাস ✅অনলাইন এবং অফলাইন ক্লাস ✅৭/৮ বছরের আউটসোর্সিং এ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শিক্ষক ✅প্রজেক্ট ভিত্তিক লাইভ ক্লাস সাথে ভিডিও রেকর্ডিং ✅ব্যাকআপ ক্লাস সাথে ভিডিও ✅ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গাইডলাইন ✅কোর্স শেষে সার্টিফিকেট সুবিধা ✅ লাইভ প্রজেক্টে ইন���টার্নশীপ / জব সুবিধা ✅২৪/৭ ঘন্টা লাইফ টাইম সাপোর্ট

💢এই কোর্সটি কার জন্য: 🔷যারা চাকুরীর পাশাপাশি অন্য কিছু নিয়ে ভাবছেন 🔷অথবা পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাচ্ছেন 🔷ব্যবসায়ীরা যারা তাদের ব্যবসায় ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করতে চান 🔷মার্কেটিং পেশাদাররা যারা তাদের দক্ষতা উন্নত করতে চান 🔷আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে আগ্রহী

💢এই কোর্সটি শেষ করার পর, আপনি যা পাবেন : ⏹️কোম্পানির পক্ষ থেকে সার্টিফিকেট, ⏹️ইন্টার্নি করার সুযোগ ⏹️ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশলগুলি প্রয়োগ করে আপনার ব্যবসার বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবেন ⏹️ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন তৈরি এবং পরিচালনা করতে সক্ষম হবেন ⏹️ডিজিটাল মার্কেটিং ফলাফল পরিমাপ করে আপনার ⏹️ক্যাম্পেইনগুলির কার্যকারিতা উন্নত করতে সক্ষম হবেন

❤️তাই এই সুযোগ হাত ছাড়া না করে আজই যোগাযোগ করুন 📞আমাদের সাথে যোগাযোগ: মোবাইলঃ 01776-388899 🌐আমাদের ওয়েবসাইটঃ https://lnkd.in/gkk34JBF

🏛️আমাদের ঠিকানাঃ House 10, 6/A Level 7, Road 02, Sector 6, House Building, Uttara 1230 Dhaka, Dhaka Division, Bangladesh

[ilyforallahswt]

সুমধুর কন্ঠের তিলাওয়াত

সুরেলা কণ্ঠের আবৃত্তি

কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই।  কোরআন আল্লাহর বাণী, তা সৃষ্ট নয়। আল্লাহর বাণী তার চিরন্তন সত্তায় ধারণকৃত গুণগুলোর একটি। ‘আমি অন্তরে বিশ্বাস করি এবং মুখে সাক্ষ্য দিই যে, কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এবং তা মাখলুক নয়।’

কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। আল্লাহ বলেন, ‘এই কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো রচনা নয়। পক্ষান্তরে এটার আগে যা অবতীর্ণ হয়েছে তা তার সমর্থন এবং এটা বিধানগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এটা জগত্গুলোর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৭)

https://www.youtube.com/watch?v=CrxA7EaPHUk

https://www.youtube.com/watch?v=Zp7rNZfJwmc

কোরআন তেলাওয়াতের ১০ ফজিলত

কোরআন মহান আল্লাহর বাণী। কোরআন পাঠ করার গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। হযরত আবু উমামাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, ‘তোমরা কুরআন মাজিদ পাঠ কর। কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশ-কারি হিসাবে আগমন করবে।’ (মুসলিম ৮০৪, আহমাদ ২১৬৪২)

 

মহাগ্ৰন্থ আল কোরআন এক মহান পরশপাথর। এর সংস্পর্শ সবাইকে ধন্য করে। চাই তা অধিক কোরআন তেলাওয়াত, হেফজ বা তাফসির জানার মাধ্যমে হোক। কোরআনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অনেক ফজিলত রয়েছে। এখানে ১০টি ফজিলত 

১. কোরআন তেলাওয়াতকারীদের আল্লাহ তায়ালা পরিপূর্ণ প্রতিদান দিবেন এবং তাদের প্রতি অনুগ্ৰহ বৃদ্ধি করবেন। 

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর কিতাব তেলাওয়াত করে, নামাজ কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে (সৎকাজে) ব্যয় করে গোপনে ও প্রকাশ্যে। তাঁরা এমন ব্যবসার আশাবাদী, যাতে কখনও লোকসান হয় না। যাতে আল্লাহ তাদেরকে তাদের পূর্ণ প্রতিফল দেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরও বেশি দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি অতি ক্ষমাশীল, অত্যন্ত গুণগ্রাহী। -(সূরা ফাত্বির, আয়াত: ২৯-৩০)

২. আল্লাহ তায়ালা কোরআন তেলাওয়াতকারীদের মর্যাদা বহুগুনে বৃদ্ধি করে দেবেন। 

হাদিস শরিফে এরশাদ হচ্ছে , আমির ইবনে ওয়াসিলা আবূ তুফায়েল রা. থেকে বর্ণিত যে, নাফে' ইবন 'আবদুল হারিস রা. "উসফান" নামক স্থানে ওমর ইবনে খাত্তাব রা. এর সঙ্গে মিলিত হন। ওমর রা. তাঁকে মক্কার গভর্নর নিয়োগ করেছিলেন।

ওমর রা. বললেন, গ্রামবাসী বেদুঈনদের জন্য তুমি কাকে স্থলাভিষিক্ত (খলিফা বানিয়েছ) করেছ? তিনি বলেন, আমি তাদের উপর ইবনে আবযা রা.-কে খলিফা বানিয়েছি।

ওমর রা. বললেন ইবনে আবযা কে? তিনি বললেন, সে আমাদের একজন আযাদকৃত গোলাম। ওমর রা. বললেন, তুমি লোকদের উপর গোলামকে খলিফা বানিয়েছ?

তিনি বললেন সে তো মহান আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াতকারী, ইলমে ফারায়েজ সম্পর্কে অভিজ্ঞ 'আলিম এবং কাযী। ওমর রা. বললেন তুমি কি জান না যে, তোমাদের নবী সা. বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ এ কিতাবের মাধ্যমে কতক গোত্রকে উচ্চ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করবেন আর কতককে এর দ্বারা অবনমিত করবেন? (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৮)

৩. যারা কোরআন শিখে ও শিক্ষা দেয় সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ তারা। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আলী ইবনে আবু তালিব রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সা. বলেছেন তোমাদের মাঝে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিখে এবং তা শিখায়। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯০৯)

৪. প্রতি হরফ তিলাওয়াত করলে ১০ নেকি। 

হাদিসে এরশাদ হচ্ছে, আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসঊদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি কোরআনের একটি হরফ পাঠ করবে সে একটি নেকি লাভ করবে। আর প্রতিটি নেকিকেই ১০ গুণ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়। আমি বলি না যে, আলিফ-লাম-মীম মিলে একটি হয়ফ; বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ, এবং মীম আরেকটি হরফ। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯১০)

৫. কোরআন পাঠকারীর দৃষ্টান্ত মিষ্টি কমলার মত। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আবু মূসা আশআরি রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন কোরআন পাঠকারী মুমিনের দৃষ্টান্ত (মিষ্টি) কমলার ন্যায়, যার ঘ্রাণও উত্তম স্বাদও উত্তম। যে মুমিন কোরআন পাঠ করে না, তার দৃষ্টান্ত খেজুরের ন্যায়, যার কোন ঘ্রাণ নেই তবে এর স্বাদ আছে। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে তার দৃটান্ত রায়হানা (ফুলের) ন্যায় যার ঘ্রাণ আছে তবে স্বাদ তিক্ত। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে না তার দৃষ্টান্ত হানযালা (মাকাল) ফলের ন্যায়, যার সুঘ্রাণও নেই, স্বাদও তিক্ত। (বুখারি, হাদিস: ৫৪২৭)

৬. মৃত্যুর পরও কোরআন তেলাওয়াতকারীর লাশের মর্যাদা অনেক বেশি। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ‌ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উহুদের শহীদদের দুই’দুই’ জনকে একই কাপড়ে একত্র করতেন। এরপর জিজ্ঞাসা করতেন, তাদের উভয়ের মধ্যে কে কোরআন সম্পর্কে অধিক জানতো? দু’জনের মধ্যে একজনের দিকে ইশারা করা হলে তাকে কবরে আগে রাখতেন এবং বলতেন, আমি কিয়ামতের দিন এদের ব্যাপারে সাক্ষী হবো। তিনি রক্তমাখা অবস্থায় তাদের দাফন করার নির্দেশ দিলেন, তাদের গোসল দেওয়া হয়নি এবং তাদের (জানাযার) নামাজও আদায় করা হয়নি। (বুখারি, হাদিস: ১৩৪৩)

৭. কোরআন তেলাওয়াতকারীরা আল্লাহর পরিবার ও কাছের মানুষ। 

হাদিস শরিফে উল্লেখ রয়েছে, আনাস ইবনে মালেক রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, কতক লোক আল্লাহর পরিবার-পরিজন। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ ! তারা কারা? তিনি বললেন কোরআন তিলাওয়াতকারীরাই আল্লাহর পরিবার-পরিজন এবং তার বিশেষ বান্দা। (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৫)

৮. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) সম্মান করা আল্লাহ তায়ালাকে সম্মান করার সমান। 

হাদিসে এসেছে, আবু মূসা আশআরী রা.থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, (৩ব্যক্তি) ক. বয়স্ক মুসলমান, খ. কোরআনের হাফেজ যে এর অর্থের মধ্যে কোন রকম কমবেশী করে না এবং গ. ন্যায়-পরায়ণ বাদশার সম্মান করা, মহান আল্লাহকে সম্মান করার ন্যায়। (আবু দাউদ, হাদীস : ৪৮৪৩)

৯. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) কোরআনের আয়াতের সংখ্যার সমপরিমাণ তলা বিশিষ্ট প্রাসাদ দেওয়া হবে।

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ইরশাদ করেছেন কিয়ামতের দিন কোরআনের পাঠককে বলা হবে, তুমি তা পাঠ করতে থাক এবং উপরে চড়তে (উঠতে) থাক। তুমি তাকে ধীরেসুস্থে পাঠ করতে থাক, যেভাবে তুমি দুনিয়াতে পাঠ করতে। কেননা তোমার সর্বশেষ বসবাসের স্থান (জান্নাত) সেখানেই হবে, যেখানে তোমার কোরআনের আয়াত শেষ হবে। (আবু দাউদ, হাদীস : ১৪৬৪)

১০. কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে , জুবায়েদ রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রা. বলেছেন, কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। এমন বিতর্ককারী যার বিতর্ক (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) গ্ৰহণ করা হবে। অতএব যে কোরআনকে সামনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে ও তদানুযায়ী আমল করবে)  কোরআন তাকে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাবে। আর যে পিছনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে না ও তদানুযায়ী আমল করবে না ) কোরআন তাকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাবে। -(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ১২৪)

যে সুরে মোনাজাতে মন ভরে যায়

[myreligionislam]

সুমধুর কন্ঠের তিলাওয়াত

সুরেলা কণ্ঠের আবৃত্তি

কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই।  কোরআন আল্লাহর বাণী, তা সৃষ্ট নয়। আল্লাহর বাণী তার চিরন্তন সত্তায় ধারণকৃত গুণগুলোর একটি। ‘আমি অন্তরে বিশ্বাস করি এবং মুখে সাক্ষ্য দিই যে, কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এবং তা মাখলুক নয়।’

কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। আল্লাহ বলেন, ‘এই কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো রচনা নয়। পক্ষান্তরে এটার আগে যা অবতীর্ণ হয়েছে তা তার সমর্থন এবং এটা বিধানগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এটা জগত্গুলোর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৭)

https://www.youtube.com/watch?v=CrxA7EaPHUk

https://www.youtube.com/watch?v=Zp7rNZfJwmc

কোরআন তেলাওয়াতের ১০ ফজিলত

কোরআন মহান আল্লাহর বাণী। কোরআন পাঠ করার গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। হযরত আবু উমামাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, ‘তোমরা কুরআন মাজিদ পাঠ কর। কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশ-কা���ি হিসাবে আগমন করবে।’ (মুসলিম ৮০৪, আহমাদ ২১৬৪২)

 

মহাগ্ৰন্থ আল কোরআন এক মহান পরশপাথর। এর সংস্পর্শ সবাইকে ধন্য করে। চাই তা অধিক কোরআন তেলাওয়াত, হেফজ বা তাফসির জানার মাধ্যমে হোক। কোরআনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অনেক ফজিলত রয়েছে। এখানে ১০টি ফজিলত 

১. কোরআন তেলাওয়াতকারীদের আল্লাহ তায়ালা পরিপূর্ণ প্রতিদান দিবেন এবং তাদের প্রতি অনুগ্ৰহ বৃদ্ধি করবেন। 

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর কিতাব তেলাওয়াত করে, নামাজ কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে (সৎকাজে) ব্যয় করে গোপনে ও প্রকাশ্যে। তাঁরা এমন ব্যবসার আশাবাদী, যাতে কখনও লোকসান হয় না। যাতে আল্লাহ তাদেরকে তাদের পূর্ণ প্রতিফল দেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরও বেশি দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি অতি ক্ষমাশীল, অত্যন্ত গুণগ্রাহী। -(সূরা ফাত্বির, আয়াত: ২৯-৩০)

২. আল্লাহ তায়ালা কোরআন তেলাওয়াতকারীদের মর্যাদা বহুগুনে বৃদ্ধি করে দেবেন। 

হাদিস শরিফে এরশাদ হচ্ছে , আমির ইবনে ওয়াসিলা আবূ তুফায়েল রা. থেকে বর্ণিত যে, নাফে' ইবন 'আবদুল হারিস রা. "উসফান" নামক স্থানে ওমর ইবনে খাত্তাব রা. এর সঙ্গে মিলিত হন। ওমর রা. তাঁকে মক্কার গভর্নর নিয়োগ করেছিলেন।

ওমর রা. বললেন, গ্রামবাসী বেদুঈনদের জন্য তুমি কাকে স্থলাভিষিক্ত (খলিফা বানিয়েছ) করেছ? তিনি বলেন, আমি তাদের উপর ইবনে আবযা রা.-কে খলিফা বানিয়েছি।

ওমর রা. বললেন ইবনে আবযা কে? তিনি বললেন, সে আমাদের একজন আযাদকৃত গোলাম। ওমর রা. বললেন, তুমি লোকদের উপর গোলামকে খলিফা বানিয়েছ?

তিনি বললেন সে তো মহান আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াতকারী, ইলমে ফারায়েজ সম্পর্কে অভিজ্ঞ 'আলিম এবং কাযী। ওমর রা. বললেন তুমি কি জান না যে, তোমাদের নবী সা. বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ এ কিতাবের মাধ্যমে কতক গোত্রকে উচ্চ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করবেন আর কতককে এর দ্বারা অবনমিত করবেন? (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৮)

৩. যারা কোরআন শিখে ও শিক্ষা দেয় সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ তারা। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আলী ইবনে আবু তালিব রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সা. বলেছেন তোমাদের মাঝে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিখে এবং তা শিখায়। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯০৯)

৪. প্রতি হরফ তিলাওয়াত করলে ১০ নেকি। 

হাদিসে এরশাদ হচ্ছে, আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসঊদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি কোরআনের একটি হরফ পাঠ করবে সে একটি নেকি লাভ করবে। আর প্রতিটি নেকিকেই ১০ গুণ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়। আমি বলি না যে, আলিফ-লাম-মীম মিলে একটি হয়ফ; বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ, এবং মীম আরেকটি হরফ। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯১০)

৫. কোরআন পাঠকারীর দৃষ্টান্ত মিষ্টি কমলার মত। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আবু মূসা আশআরি রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন কোরআন পাঠকারী মুমিনের দৃষ্টান্ত (মিষ্টি) কমলার ন্যায়, যার ঘ্রাণও উত্তম স্বাদও উত্তম। যে মুমিন কোরআন পাঠ করে না, তার দৃষ্টান্ত খেজুরের ন্যায়, যার কোন ঘ্রাণ নেই তবে এর স্বাদ আছে। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে তার দৃটান্ত রায়হানা (ফুলের) ন্যায় যার ঘ্রাণ আছে তবে স্বাদ তিক্ত। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে না তার দৃষ্টান্ত হানযালা (মাকাল) ফলের ন্যায়, যার সুঘ্রাণও নেই, স্বাদও তিক্ত। (বুখারি, হাদিস: ৫৪২৭)

৬. মৃত্যুর পরও কোরআন তেলাওয়াতকারীর লাশের মর্যাদা অনেক বেশি। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ‌ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উহুদের শহীদদের দুই’দুই’ জনকে একই কাপড়ে একত্র করতেন। এরপর জিজ্ঞাসা করতেন, তাদের উভয়ের মধ্যে কে কোরআন সম্পর্কে অধিক জানতো? দু’জনের মধ্যে একজনের দিকে ইশারা করা হলে তাকে কবরে আগে রাখতেন এবং বলতেন, আমি কিয়ামতের দিন এদের ব্যাপারে সাক্ষী হবো। তিনি রক্তমাখা অবস্থায় তাদের দাফন করার নির্দেশ দিলেন, তাদের গোসল দেওয়া হয়নি এবং তাদের (জানাযার) নামাজও আদায় করা হয়নি। (বুখারি, হাদিস: ১৩৪৩)

৭. কোরআন তেলাওয়াতকারীরা আল্লাহর পরিবার ও কাছের মানুষ। 

হাদিস শরিফে উল্লেখ রয়েছে, আনাস ইবনে মালেক রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, কতক লোক আল্লাহর পরিবার-পরিজন। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ ! তারা কারা? তিনি বললেন কোরআন তিলাওয়াতকারীরাই আল্লাহর পরিবার-পরিজন এবং তার বিশেষ বান্দা। (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৫)

৮. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) সম্মান করা আল্লাহ তায়ালাকে সম্মান করার সমান। 

হাদিসে এসেছে, আবু মূসা আশআরী রা.থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, (৩ব্যক্তি) ক. বয়স্ক মুসলমান, খ. কোরআনের হাফেজ যে এর অর্থের মধ্যে কোন রকম কমবেশী করে না এবং গ. ন্যায়-পরায়ণ বাদশার সম্মান করা, মহান আল্লাহকে সম্মান করার ন্যায়। (আবু দাউদ, হাদীস : ৪৮৪৩)

৯. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) কোরআনের আয়াতের সংখ্যার সমপরিমাণ তলা বিশিষ্ট প্রাসাদ দেওয়া হবে।

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ইরশাদ করেছেন কিয়ামতের দিন কোরআনের পাঠককে বলা হবে, তুমি তা পাঠ করতে থাক এবং উপরে চড়তে (উঠতে) থাক। তুমি তাকে ধীরেসুস্থে পাঠ করতে থাক, যেভাবে তুমি দুনিয়াতে পাঠ করতে। কেননা তোমার সর্বশেষ বসবাসের স্থান (জান্নাত) সেখানেই হবে, যেখানে তোমার কোরআনের আয়াত শেষ হবে। (আবু দাউদ, হাদীস : ১৪৬৪)

১০. কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে , জুবায়েদ রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রা. বলেছেন, কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। এমন বিতর্ককারী যার বিতর্ক (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) গ্ৰহণ করা হবে। অতএব যে কোরআনকে সামনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে ও তদানুযায়ী আমল করবে)  কোরআন তাকে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাবে। আর যে পিছনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে না ও তদানুযায়ী আমল করবে না ) কোরআন তাকে জাহান্নামের ��িকে নিয়ে যাবে। -(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ১২৪)

যে সুরে মোনাজাতে মন ভরে যায়

[mylordisallah]

সুমধুর কন্ঠের তিলাওয়াত

সুরেলা কণ্ঠের আবৃত্তি

কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই।  কোরআন আল্লাহর বাণী, তা সৃষ্ট নয়। আল্লাহর বাণী তার চিরন্তন সত্তায় ধারণকৃত গুণগুলোর একটি। ‘আমি অন্তরে বিশ্বাস করি এবং মুখে সাক্ষ্য দিই যে, কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এবং তা মাখলুক নয়।’

কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। আল্লাহ বলেন, ‘এই কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো রচনা নয়। পক্ষান্তরে এটার আগে যা অবতীর্ণ হয়েছে তা তার সমর্থন এবং এটা বিধানগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এটা জগত্গুলোর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৭)

https://www.youtube.com/watch?v=CrxA7EaPHUk

https://www.youtube.com/watch?v=Zp7rNZfJwmc

কোরআন তেলাওয়াতের ১০ ফজিলত

কোরআন মহান আল্লাহর বাণী। কোরআন পাঠ করার গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। হযরত আবু উমামাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, ‘তোমরা কুরআন মাজিদ পাঠ কর। কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশ-কারি হিসাবে আগমন করবে।’ (মুসলিম ৮০৪, আহমাদ ২১৬৪২)

 

মহাগ্ৰন্থ আল কোরআন এক মহান পরশপাথর। এর সংস্পর্শ সবাইকে ধন্য করে। চাই তা অধিক কোরআন তেলাওয়াত, হেফজ বা তাফসির জানার মাধ্যমে হোক। কোরআনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অনেক ফজিলত রয়েছে। এখানে ১০টি ফজিলত 

১. কোরআন তেলাওয়াতকারীদের আল্লাহ তায়ালা পরিপূর্ণ প্রতিদান দিবেন এবং তাদের প্রতি অনুগ্ৰহ বৃদ্ধি করবেন। 

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর কিতাব তেলাওয়াত করে, নামাজ কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে (সৎকাজে) ব্যয় করে গোপনে ও প্রকাশ্যে। তাঁরা এমন ���্যবসার আশাবাদী, যাতে কখনও লোকসান হয় না। যাতে আল্লাহ তাদেরকে তাদের পূর্ণ প্রতিফল দেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরও বেশি দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি অতি ক্ষমাশীল, অত্যন্ত গুণগ্রাহী। -(সূরা ফাত্বির, আয়াত: ২৯-৩০)

২. আল্লাহ তায়ালা কোরআন তেলাওয়াতকারীদের মর্যাদা বহুগুনে বৃদ্ধি করে দেবেন। 

হাদিস শরিফে এরশাদ হচ্ছে , আমির ইবনে ওয়াসিলা আবূ তুফায়েল রা. থেকে বর্ণিত যে, নাফে' ইবন 'আবদুল হারিস রা. "উসফান" নামক স্থানে ওমর ইবনে খাত্তাব রা. এর সঙ্গে মিলিত হন। ওমর রা. তাঁকে মক্কার গভর্নর নিয়োগ করেছিলেন।

ওমর রা. বললেন, গ্রামবাসী বেদুঈনদের জন্য তুমি কাকে স্থলাভিষিক্ত (খলিফা বানিয়েছ) করেছ? তিনি বলেন, আমি তাদের উপর ইবনে আবযা রা.-কে খলিফা বানিয়েছি।

ওমর রা. বললেন ইবনে আবযা কে? তিনি বললেন, সে আমাদের একজন আযাদকৃত গোলাম। ওমর রা. বললেন, তুমি লোকদের উপর গোলামকে খলিফা বানিয়েছ?

তিনি বললেন সে তো মহান আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াতকারী, ইলমে ফারায়েজ সম্পর্কে অভিজ্ঞ 'আলিম এবং কাযী। ওমর রা. বললেন তুমি কি জান না যে, তোমাদের নবী সা. বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ এ কিতাবের মাধ্যমে কতক গোত্রকে উচ্চ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করবেন আর কতককে এর দ্বারা অবনমিত করবেন? (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৮)

৩. যারা কোরআন শিখে ও শিক্ষা দেয় সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ তারা। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আলী ইবনে আবু তালিব রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সা. বলেছেন তোমাদের মাঝে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিখে এবং তা শিখায়। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯০৯)

৪. প্রতি হরফ তিলাওয়াত করলে ১০ নেকি। 

হাদিসে এরশাদ হচ্ছে, আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসঊদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি কোরআনের একটি হরফ পাঠ করবে সে একটি নেকি লাভ করবে। আর প্রতিটি নেকিকেই ১০ গুণ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়। আমি বলি না যে, আলিফ-লাম-মীম মিলে একটি হয়ফ; বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ, এবং মীম আরেকটি হরফ। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯১০)

৫. কোরআন পাঠকারীর দৃষ্টান্ত মিষ্টি কমলার মত। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আবু মূসা আশআরি রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন কোরআন পাঠকারী মুমিনের দৃষ্টান্ত (মিষ্টি) কমলার ন্যায়, যার ঘ্রাণও উত্তম স্বাদও উত্তম। যে মুমিন কোরআন পাঠ করে না, তার দৃষ্টান্ত খেজুরের ন্যায়, যার কোন ঘ্রাণ নেই তবে এর স্বাদ আছে। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে তার দৃটান্ত রায়হানা (ফুলের) ন্যায় যার ঘ্রাণ আছে তবে স্বাদ তিক্ত। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে না তার দৃষ্টান্ত হানযালা (মাকাল) ফলের ন্যায়, যার সুঘ্রাণও নেই, স্বাদও তিক্ত। (বুখারি, হাদিস: ৫৪২৭)

৬. মৃত্যুর পরও কোরআন তেলাওয়াতকারীর লাশের মর্যাদা অনেক বেশি। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ‌ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উহুদের শহীদদের দুই’দুই’ জনকে একই কাপড়ে একত্র করতেন। এরপর জিজ্ঞাসা করতেন, তাদের উভয়ের মধ্যে কে কোরআন সম্পর্কে অধিক জানতো? দু’জনের মধ্যে একজনের দিকে ইশারা করা হলে তাকে কবরে আগে রাখতেন এবং বলতেন, আমি কিয়ামতের দিন এদের ব্যাপারে সাক্ষী হবো। তিনি রক্তমাখা অবস্থায় তাদের দাফন করার নির্দেশ দিলেন, তাদের গোসল দেওয়া হয়নি এবং তাদের (জানাযার) নামাজও আদায় করা হয়নি। (বুখারি, হাদিস: ১৩৪৩)

৭. কোরআন তেলাওয়াতকারীরা আল্লাহর পরিবার ও কাছের মানুষ। 

হাদিস শরিফে উল্লেখ রয়েছে, আনাস ইবনে মালেক রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, কতক লোক আল্লাহর পরিবার-পরিজন। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ ! তারা কারা? তিনি বললেন কোরআন তিলাওয়াতকারীরাই আল্লাহর পরিবার-পরিজন এবং তার বিশেষ বান্দা। (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৫)

৮. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) সম্মান করা আল্লাহ তায়ালাকে সম্মান করার সমান। 

হাদিসে এসেছে, আবু মূসা আশআরী রা.থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, (৩ব্যক্তি) ক. বয়স্ক মুসলমান, খ. কোরআনের হাফেজ যে এর অর্থের মধ্যে কোন রকম কমবেশী করে না এবং গ. ন্যায়-পরায়ণ বাদশার সম্মান করা, মহান আল্লাহকে সম্মান করার ন্যায়। (আবু দাউদ, হাদীস : ৪৮৪৩)

৯. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) কোরআনের আয়াতের সংখ্যার সমপরিমাণ তলা বিশিষ্ট প্রাসাদ দেওয়া হবে।

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ইরশাদ করেছেন কিয়ামতের দিন কোরআনের পাঠককে বলা হবে, তুমি তা পাঠ করতে থাক এবং উপরে চড়তে (উঠতে) থাক। তুমি তাকে ধীরেসুস্থে পাঠ করতে থাক, যেভাবে তুমি দুনিয়াতে পাঠ করতে। কেননা তোমার সর্বশেষ বসবাসের স্থান (জান্নাত) সেখানেই হবে, যেখানে তোমার কোরআনের আয়াত শেষ হবে। (আবু দাউদ, হাদীস : ১৪৬৪)

১০. কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে , জুবায়েদ রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রা. বলেছেন, কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। এমন বিতর্ককারী যার বিতর্ক (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) গ্ৰহণ করা হবে। অতএব যে কোরআনকে সামনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে ও তদানুযায়ী আমল করবে)  কোরআন তাকে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাবে। আর যে পিছনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে না ও তদানুযায়ী আমল করবে না ) কোরআন তাকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাবে। -(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ১২৪)

যে সুরে মোনাজাতে মন ভরে যায়

[allahisourrabb]

সুমধুর কন্ঠের তিলাওয়াত

সুরেলা কণ্ঠের আবৃত্তি

কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহর বাণী আল্লাহর গুণাবলির অংশ। সুতরাং আল্লাহর অন্যান্য গুণের মতো তাঁর কালাম ও বাণী চিরন্তন। কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সন্দেহ বা সংশয় নেই।  কোরআন আল্লাহর বাণী, তা সৃষ্ট নয়। আল্লাহর বাণী তার চিরন্তন সত্তায় ধারণকৃত গুণগুলোর একটি। ‘আমি অন্তরে বিশ্বাস করি এবং মুখে সাক্ষ্য দিই যে, কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এবং তা মাখলুক নয়।’

কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার ব্যাপারে কোনো সংশয় নেই। আল্লাহ বলেন, ‘এই কোরআন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো রচনা নয়। পক্ষান্তরে এটার আগে যা অবতীর্ণ হয়েছে তা তার সমর্থন এবং এটা বিধানগুলোর বিশদ ব্যাখ্যা। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে এটা জগত্গুলোর প্রতিপালকের পক্ষ থেকে।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৩৭)

https://www.youtube.com/watch?v=CrxA7EaPHUk

https://www.youtube.com/watch?v=Zp7rNZfJwmc

কোরআন তেলাওয়াতের ১০ ফজিলত

কোরআন মহান আল্লাহর বাণী। কোরআন পাঠ করার গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। হযরত আবু উমামাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, ‘তোমরা কুরআন মাজিদ পাঠ কর। কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশ-কারি হিসাবে আগমন করবে।’ (মুসলিম ৮০৪, আহমাদ ২১৬৪২)

 

মহাগ্ৰন্থ আল কোরআন এক মহান পরশপাথর। এর সংস্পর্শ সবাইকে ধন্য করে। চাই তা অধিক কোরআন তেলাওয়াত, হেফজ বা তাফসির জানার মাধ্যমে হোক। কোরআনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অনেক ফজিলত রয়েছে। এখানে ১০টি ফজিলত 

১. কোরআন তেলাওয়াতকারীদের আল্লাহ তায়ালা পরিপূর্ণ প্রতিদান দিবেন এবং তাদের প্রতি অনুগ্ৰহ বৃদ্ধি করবেন। 

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর কিতাব তেলাওয়াত করে, নামাজ কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে (সৎকাজে) ব্যয় করে গোপনে ও প্রকাশ্যে। তাঁরা এমন ব্যবসার আশাবাদী, যাতে কখনও লোকসান হয় না। যাতে আল্লাহ তাদেরকে তাদের পূর্ণ প্রতিফল দেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরও বেশি দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি অতি ক্ষমাশীল, অত্যন্ত গুণগ্রাহী। -(সূরা ফাত্বির, আয়াত: ২৯-৩০)

২. আল্লাহ তায়ালা কোরআন তেলাওয়াতকারীদের মর্যাদা বহুগুনে বৃদ্ধি করে দেবেন। 

হাদিস শরিফে এরশাদ হচ্ছে , আমির ইবনে ওয়াসিলা আবূ তুফায়েল রা. থেকে বর্ণিত যে, নাফে' ইবন 'আবদুল হারিস রা. "উসফান" নামক স্থানে ওমর ইবনে খাত্তাব রা. এর সঙ্গে মিলিত হন। ওমর রা. তাঁকে মক্কার গভর্নর নিয়োগ করেছিলেন।

ওমর রা. বললেন, গ্রামবাসী বেদুঈনদের জন্য তুমি কাকে স্থলাভিষিক্ত (খলিফা বানিয়েছ) করেছ? তিনি বলেন, আমি তাদের উপর ইবনে আবযা রা.-কে খলিফা বানিয়েছি।

ওমর রা. বললেন ইবনে আবযা কে? তিনি বললেন, সে আমাদের একজন আযাদকৃত গোলাম। ওমর রা. বললেন, তুমি লোকদের উপর গোলামকে খলিফা বানিয়েছ?

তিনি বললেন সে তো মহান আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াতকারী, ইলমে ফারায়েজ সম্পর্কে অভিজ্ঞ 'আলিম এবং কাযী। ওমর রা. বললেন তুমি কি জান না যে, তোমাদের নবী সা. বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ এ কিতাবের মাধ্যমে কতক গোত্রকে উচ্চ মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করবেন আর কতককে এর দ্বারা অবনমিত করবেন? (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৮)

৩. যারা কোরআন শিখে ও শিক্ষা দেয় সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ তারা। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আলী ইবনে আবু তালিব রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সা. বলেছেন তোমাদের মাঝে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিখে এবং তা শিখায়। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯০৯)

৪. প্রতি হরফ তিলাওয়াত করলে ১০ নেকি। 

হাদিসে এরশাদ হচ্ছে, আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসঊদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, যে ব্যক্তি কোরআনের একটি হরফ পাঠ করবে সে একটি নেকি লাভ করবে। আর প্রতিটি নেকিকেই ১০ গুণ বৃদ্ধি করে দেওয়া হয়। আমি বলি না যে, আলিফ-লাম-মীম মিলে একটি হয়ফ; বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ, এবং মীম আরেকটি হরফ। (তিরমিজি, হাদিস: ২৯১০)

৫. কোরআন পাঠকারীর দৃষ্টান্ত মিষ্টি কমলার মত। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আবু মূসা আশআরি রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন কোরআন পাঠকারী মুমিনের দৃষ্টান্ত (মিষ্টি) কমলার ন্যায়, যার ঘ্রাণও উত্তম স্বাদও উত্তম। যে মুমিন কোরআন পাঠ করে না, তার দৃষ্টান্ত খেজুরের ন্যায়, যার কোন ঘ্রাণ নেই তবে এর স্বাদ আছে। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে তার দৃটান্ত রায়হানা (ফুলের) ন্যায় যার ঘ্রাণ আছে তবে স্বাদ তিক্ত। আর যে মুনাফিক কোরআন পাঠ করে না তার দৃষ্টান্ত হানযালা (মাকাল) ফলের ন্যায়, যার সুঘ্রাণও নেই, স্বাদও তিক্ত। (বুখারি, হাদিস: ৫৪২৭)

৬. মৃত্যুর পরও কোরআন তেলাওয়াতকারীর লাশের মর্যাদা অনেক বেশি। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ‌ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উহুদের শহীদদের দুই’দুই’ জনকে একই কাপড়ে একত্র করতেন। এরপর জিজ্ঞাসা করতেন, তাদের উভয়ের মধ্যে কে কোরআন সম্পর্কে অধিক জানতো? দু’জনের মধ্যে একজনের দিকে ইশারা করা হলে তাকে কবরে আগে রাখতেন এবং বলতেন, আমি কিয়ামতের দিন এদের ব্যাপারে সাক্ষী হবো। তিনি রক্তমাখা অবস্থায় তাদের দাফন করার নির্দেশ দিলেন, তাদের গোসল দেওয়া হয়নি এবং তাদের (জানাযার) নামাজও আদায় করা হয়নি। (বুখারি, হাদিস: ১৩৪৩)

৭. কোরআন তেলাওয়াতকারীরা আল্লাহর পরিবার ও কাছের মানুষ। 

হাদিস শরিফে উল্লেখ রয়েছে, আনাস ইবনে মালেক রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, কতক লোক আল্লাহর পরিবার-পরিজন। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ ! তারা কারা? তিনি বললেন কোরআন তিলাওয়াতকারীরাই আল্লাহর পরিবার-পরিজন এবং তার বিশেষ বান্দা। (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১৫)

৮. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) সম্মান করা আল্লাহ তায়ালাকে সম্মান করার সমান। 

হাদিসে এসেছে, আবু মূসা আশআরী রা.থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, (৩ব্যক্তি) ক. বয়স্ক মুসলমান, খ. কোরআনের হাফেজ যে এর অর্থের মধ্যে কোন রকম কমবেশী করে না এবং গ. ন্যায়-পরায়ণ বাদশার সম্মান করা, মহান আল্লাহকে সম্মান করার ন্যায়। (আবু দাউদ, হাদীস : ৪৮৪৩)

৯. কোরআন তেলাওয়াতকারীকে (হাফেজে কোরআনকে) কোরআনের আয়াতের সংখ্যার সমপরিমাণ তলা বিশিষ্ট প্রাসাদ দেওয়া হবে।

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ইরশাদ করেছেন কিয়ামতের দিন কোরআনের পাঠককে বলা হবে, তুমি তা পাঠ করতে থাক এবং উপরে চড়তে (উঠতে) থাক। তুমি তাকে ধীরেসুস্থে পাঠ করতে থাক, যেভাবে তুমি দুনিয়াতে পাঠ করতে। কেননা তোমার সর্বশেষ বসবাসের স্থান (জান্নাত) সেখানেই হবে, যেখানে তোমার কোরআনের আয়াত শেষ হবে। (আবু দাউদ, হাদীস : ১৪৬৪)

১০. কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। 

হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে , জুবায়েদ রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রা. বলেছেন, কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) কবুল করা হবে। এমন বিতর্ককারী যার বিতর্ক (তেলাওয়াতকারীর পক্ষে) গ্ৰহণ করা হবে। অতএব যে কোরআনকে সামনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে ও তদানুযায়ী আমল করবে)  কোরআন তাকে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাবে। আর যে পিছনে রাখবে (তেলাওয়াত করবে না ও তদানুযায়ী আমল করবে না ) কোরআন তাকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাবে। -(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ১২৪)

যে সুরে মোনাজাতে মন ভরে যায়

[newcityhospital]

নিউ সিটি হসপিটালে স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন ডাক্তার রোগী দেখবেন

Dr.Rasheda Begum (Ruma) ডাঃ রাশেদা বেগম রুমা এম,বি,বি,এস (ঢাকা) পিজিটি, (গাইনী এন্ড অব্‌স ) সিএমইউ (কলপোস্কপি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত)

প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে রাত ৪টা পর্যন্ত রোগী দেখেন ও অপারেশন করেন স্ত্রী রোগ অভিজ্ঞ ও সার্জন অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে কল করুনঃ ☎01734-112625 ☎01944-450100

Like Us

Facebook https://www.facebook.com/newcityhospitaljp