Photo
ভিটামিন ডি শরীরের জন্য কতটা প্রয়োজনীয় #vitamind #benefitsvitamind #healthtipsbangla47 https://www.instagram.com/p/CR0P-FGM5Y4/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায় #children #childrenhealthyfood https://www.instagram.com/p/CRyK4ymss4c/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
দই এর উপকারিতা https://www.instagram.com/p/CRvOXQyMASg/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
ত্বক পরিচর্চায় গোলাপ জল গোলাপ বহু শতাব্দী ধরে প্রেম এবং নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে তাই নয়! কয়েক বছর ধরে এটি সৌন্দর্যের একটি প্রধান উপাদান হয়ে দাঁড়িয়েছে। ত্বক পরিচর্চায় গোলাপ জল ব্যবহার বহুল প্রচলিত। ত্বকের জ্বালাপোড়া কমাতে এবং র্যাশ, একজিমা, অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বক ইত্যাদি জটিলতা কমাতে সহায়ক গোলাপ জল। গোলাপ জল কেবল একটি সৌন্দর্যের উপাদান নয়! তা ছাড়া আমাদের টেনশন কাটিয়ে মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও মুখ্য ভূমিকা পালন করে। তাই দেখে নিন রূপচর্চার কাজে গোলাপজল কী কী ভাবে ব্যবহার করা হয়। আরও পড়ুন:-https://www.healthtips47.com/2021/07/Rose-water-skin-Whitening.html #rosewatar #rosewatarbenefits https://www.instagram.com/p/CRs3EMCMlrL/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
ব্রন দূর করার সহজ প্রাকৃতিক উপায় মধু:- মধুর আক্রান্ত ত্বকের জন্য খুব উপকারী। এর অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল বৈশিষ্ট্যগুলি প্রদাহ হ্রাস করতে সাহায্য করে। রাতে আক্রান্ত স্থানে দু’এক ফোঁটা মধু লাগান এবং পরদিন সকালে ধুয়ে ফেলুন। #acne #acnetreatment #acnesolution https://www.instagram.com/p/CRl3yBMsqUS/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
মধু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা মধু সেবনে রয়েছে অনেক উপকারিতা, মধু যেমন রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে তেমনি রোগের প্রতিষেধক হিসেবেও কাজ করে থাকে। মধু শরীরের জন্য খুবই উপকারী এবং প্রতিদিন মধু খেলে অসংখ্য রোগ-বালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। মধুর উপকারিতা বৈজ্ঞানিকভাবেই প্রমাণিত হয়েছে। আয়ুর্বেদ এবং ইউনানি চিকিৎসা শাস্ত্রেও মধুকে বলা হয় মহৌষধ। এটা যেমন বলকারক, সুস্বাদু ও উত্তম উপাদেয় খাদ্যনির্যাস, তেমনি নিরাময়ের ব্যবস্থাপত্রও। আর তাই তো খাদ্য ও ওষুধ এ উভয়বিধ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ নির্যাসকে প্রাচীনকাল থেকেই পারিবারিকভাবে ‘পুষ্টিকর ও শক্তিবর্ধক’ পানীয় হিসেবে সব দেশের সব পর্যায়ের মানুষ অত্যন্ত আগ্রহ সহকারে ব্যবহার করে আসছে।যৌন সমস্যায় কার্যকরী ভূমিকা রাখে মধু। আমাদের শরীরের সুস্থতায় মধুর উপকারিতা অতুলনীয়। এটি হলো খুব উন্নত মানের ওষধিগুণ সম্পন্ন একটি ভেষজ তরল। বর্তমানে সময়ে চিনির বহুল প্রয়োগ সত্ত্বেও বিভিন্ন খাদ্য প্রস্তুতিতে মধুর ব্যবহার হয় । বর্তমান সময়ে নারীদের রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্র��য় এছাড়া বিভিন্ন রোগ প্রতিরোগে ব্যবহার হয়। মধুর বিশেষ গুণ হল এটি সহজে নষ্ট হয়ে যায় না। এমনকি কয়েকশো বছরেও ধরে থাকে । মধু খুব ঘন হওয়ায় কারণে কোনো জীবানু মধুর ভেতরে এক ঘণ্টার বেশি বাঁচতে পারে না। মধুর উপাদান মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫-১২ শতাংশ মন্টোজ। আরো থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো এসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ ভাগ এনজাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুত��� থাকে ২৮৮ ক্যালরি। মধুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, আয়োডিন, জিংক ও কপার সহ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান। মধুর উপকারিতা হজমে সহায়তা এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। কারন, মধুতে আছে প্রচুর পরিমানে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান। ##benefitsofhoney #honey https://www.instagram.com/p/CRkm4PCsiAB/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
কিডনি ভালো রাখার উপায় কী আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল কিডনি। কোনও কারণে কিডনি আক্রান্ত হলে বা কিডনিতে কোনও রকম সংক্রমণ হলে শরীরে একের পর এক নানা জটিল সমস্যা বাসা বাঁধতে শুরু করে। কিডনি শরীরের জলের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং বিভিন্ন দূষিত পদার্থ ছেঁকে ফেলে ও অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি হিসাবে কাজ করে। তাই শরীরের সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখার জন্য আমাদের কিডনির যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। কিডনি রোগ মানব শরীরের একটি নীরব ঘাতক। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে আমাদের কিছু নিয়ম অবশ্যই মেনে চলা উচিৎ। আসুন জেনে নেওয়া যাক কিডনি সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায়ঃ- পর্যাপ্ত পরিমানে জল পানঃ- আমাদের শরীরের ৬৫%ই হচ্ছে জল। তাই শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পরিমানে জল পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পর্যাপ্ত পরিমানে জল পান না করা কিডনির ক্ষতি হওয়ার সবচেয়ে বড় কারন। কিডনির প্রধান কাজ হল মূত্র তৈরী ও তার মাধ্যমে শরীরের অপ্রয়োজনীয় বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়া এবং শরীরের অতিরিক্ত জল ও মৌল বের করে দিয়ে লোহিত রক্তকণিকার ভারসাম্য রক্ষা করা। তাই আমাদেরকে প্রতিদিন ৩-৪ লিটার জল পান করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করলে কিডনিতে পাথর হয় না এবং এর স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক থাকে। ঘুমের স্বল্পতাঃ- ঘুম হচ্ছে শরীরের সবচেয়ে কার্যকরী মেডিসিন। তাই দৈনিক ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিৎ। কম ঘুম কিডনি নষ্টের একটি কারন। ঘুমের সময়ই শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলোর টিস্যুর নবায়ন ঘটে। তাই রাত্রে ঘুমে বিঘ্ন ঘটতে থাকলে কিডনিসহ শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলোর কাজ বাধাগ্রস্ত হয়। এতে কিডনির স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা কমে যায়। লবনঃ- কিডনির স্বাস্থ্যের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অতিরিক্ত লবন খাওয়া থেকে বিরত থাকব। অতিরিক্ত লবন খাওয়া সোডিয়ামের বড় উৎস। সোডিয়ামের বেশির ভাগ টাই বর্জ্য হিসেবে শরীর থেকে বের করে দেয় পরিপাকের সময়। আমরা যখন বেশি বেশি লবণ খাই, তখন সোডিয়াম প্রক্রিয়াজাত করা নিয়ে কিডনি অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে।এতে কিডনির ওপর অনেখানি চাপ ফেলে দেয়। তাই আমরা কিডনিকে সুস্থ রাখতে বেশি বেশি লবন খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। অপুষ্টিঃ- আমরা প্রত্যেকেই অপুষ্টির শিকার। আপনি হয়তো ভাবছেন আপনার শরীর সুস্থ ও সাবলীল। আপনার ধারনা ভুল- আপনারা যারা মোটা তা��া আরো বেশি অপুষ্টিতে ভুগছেন। বর্তমানে ��মাদের খাবারে পুষ্টির পরিমান খুবই কমে গেছে। আজ থেকে ৪০০ বছর আগে একটা আপেলে যেই পুস্টি ছিল বর্তমানে সবচেয়ে ভালো ৪০টা আপেলেও সেই পরিমান পুষ্টি নেই। #kidmeydiet #healthtipsbangla47 https://www.instagram.com/p/CRgqOQjMOb5/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
কীভাবে ওষুধ ছাড়াই কোলেস্টেরল কমানো যায় কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বি। কোলেস্টেরল কয়েক ধরনের হয়ে থাকে ট্রাইগ্লিসারাইড, এলডিএল, এইচডিএল এবং টোটাল কোলেস্টরল। এর মধ্যে এইচডিএল শরীরের জন্য উপকারী। আর বাকি তিনটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এই তিন ধরনের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল জমা হয় রক্তনালিতে। এটি জমা হতে হতে রক্তনালির স্বাভাবিক যে রক্তস্রোত তা বাধাগ্রস্ত করে। এর ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কোলেস্টেরল অনেক কারনে হয়ে থাকে, তার মধ্যে প্রথম কারন হল খাদ্যাভ্যাস। কিছু নেশা করলে যেমন ধূমপান, মদ্যপান, জর্দা এসব কারণে হয়। আবার ঘোরাঘুরি না করে বেশি শুয়ে বসে জীবন যাপন করেন তাহলে কোলেস্টেরলের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আর এমন কিছু রোগ রয়েছে এটার জন্য দায়ী যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ইত্যাদি। অতিরিক্ত মাত্রায় ওষুধ সেবনের ফলে ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুধু কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে নয় যেকোনো রোগকে ডেকে আনে। বয়স বাড়ার সঙ্গে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে। যাদের বয়স ২০ বছর বা তার বেশি, তাদের রক্তে প্রতি পাঁচ বছর অন্��র একবার পরীক্ষা করে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা দেখা উচিত। আসুন জেনে নেওয়া যাক রক্তে কোলেস্টেরল কমানোর উপায়- রসুন:- বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে রসুন কার্যকর। রসুনে মধ্যে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন, সালফাল যৌগ , খনিজ ইত্যাদি উপাদান যা ওষুধ হিসাবে কাজ করে। গবেষণা মতে, রক্তনালীর গায়ে কোলেস্টেরেল জমা হওয়া রোধ করে। ফলে এটি রক্তচাপ কমানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে। তাই দৈনিক রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে আসে। ডার্ক চকলেট:- কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ডার্ক চকোলেট। গবেষণায় দেখা গেছে, ডার্ক চকোলেটে রয়েছে পলিফেনল, থিওব্রোমিনের মতো উপাদান যা এলডিএল কমিয়ে এইচডিএল এর মাত্রা বাড়িয়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকে। তাই প্রতিদিন দুবার ডার্ক চকোলেট খান। বাদাম:- হৃদরোগের ঝুঁকি ৩৯ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে বাদাম খাওয়ার অভ্যাস। চিনাবাদাম, আখরোট ও কাজুবাদাম বেশি উপকারী। এগুলিতে রয়েছে প্রোটিন, ফাইবার, স্বাস্থ্যকর একক-সম্পৃক্ত ফ্যাট ও ভিটামিন যা LDL কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। সবজি ও ফলমূল:- সবুজ শাক ও সবজি এবং খোসা সহ ফলমূলে রয়েছে অন্ত্রের চর্বি শোষণ কমানোর উপাদান। তাই প্রতিদিন নিয়মিত এ ধরনের খাবার খেলে শরীরের রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। #cholesteroldiet #cholesterolfreefood https://www.instagram.com/p/CReZIzQMkl5/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
শরীর সুস্থ রাখতে হাঁটার উপকারিতা হাঁটা শরীরের জন্য উপকারী একথা কমবেশি সবারই জানা। তবে ব্যস্ততার কারনে অনেকেই হাঁটার সুযোগ পান না। আর কায়িক শ্রম না করার কারনে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে শরীরে। হাঁটা একেবারে সহজ একটা কাজ। অতি সহজে আপনি এটা আপনার ব্যস্ত রুটিনের ভেতরে ঢুকোতে পারবেন এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে পারবেন। রোজ নিয়মিতভাবে হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুললে বিভিন্ন রোগব্যাধি আশঙ্কা অনেকটা কমে যায়। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। তাই জেনে নিন হাঁটার উপকারিতা- হাঁটার উপকারিতা মন মেজাদ ভালো রাখে মন মেজাদ ভালো রাখতে নিয়মিত হাঁটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই নিয়মিতভাবে সকালে মনোরম পরিবেশে প্রাকৃতিক ছোঁয়াই দিনের শুরুটা করলে শরীরের সতেজতা প্রবনতা বাড়ার সাথে সাথে শরীরের মাংস পেশি গুলো অনেকবেশি মজবুত হয়। এবং মানসিক চাপ ও টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় খুব সহজেই। হৃৎপিণ্ড ভালো থাকে প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে হাঁটলে আপনার হৃৎস্পন্দন বাড়বে। হৃৎস্পন্দন বেশি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে রক্তসঞ্চালনও ভালো হবে। দ্রুত হাঁটলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও কমে, ডায়াবেটিসের সমস্যা দূর হয়। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রনে থাকে। আরও পড়ুন- নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ভালো ঘুম আসে যাঁদের রাতে ঘুম আসে না বা ইনসোমনিয়া রোগ থাকে তাঁদের হাঁটা খুব প্রয়োজন। হাঁটলে ভালো ঘুম হয়। তাই প্রতিদিন মর্নিং ওয়াক করা ভালো। এর ফলে মস্তিষ্ক শান্তও থাকে। শরীর চনবনে থাকে। স্ট্রকের ঝুঁকি কমায় গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিতভাবে হাঁটার কারনে উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা কমে যাওয়ার পাশাপাশি স্ট্রকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যাই। হাড়ের শক্তি বাড়ায় প্রতিদিন হাঁটলে হাড়ের ঘনত্ব বাড়ে। হাড়ক্ষয় কম হয়। এই অতি সাধারন একটি ব্যায়াম মেরুদণ্ড, পা ও কোমরের শক্তি বাড়ে। আরও পড়ুন - ভিটামিন এ এর উপকারিতা ত্বক ভালো থাকে ত্বকে দাগ-ছোপ, ব্রন, ত্বক ফেটে যাওয়ার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। ত্বকে রক্তসঞ্চালন ভালো না হওয়ার কারনেই এই সমস্যা হয়। তাই ত্বকে রক্তসঞ্চালন ভালো তাই ত্বকে রক্তসঞ্চালন ভালো করার জন্য ও ত্বকে অক্সিজেন ভালোভাবে পৌঁছতে পারে সেজন্য প্রতিদিন হাঁটা প্রয়োজন। প্রতিদিন হাঁটলে ত্বক ধীরে ধীরে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। ত্বক স্বাস্থ্যবান হবে। হজমের গতি বাড়ায় হাঁটা আপনার হজমের গতিতে সহায়তা করে। লাঞ্চ বা ডিনারের পরে ১০ মিনিটের জন্য দ্রুত ঘুরে দেখুন। খাওয়ার পরে হাঁটা ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহায়তা করে। ওজন হ্রাসে কাজ করে প্রতিদিন হাঁটা আপনাকে আরও ক্যালোরি ঝরাতে সহায়তা করে এবং ওজন বাড়ার ঝুঁকি এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত স্বাস্থ্যগত জটিলতা থেকেও মুক্তি দেয়।#walking https://www.instagram.com/p/CRbNEBesrnd/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা পুষ্টিগুণ এবং শারীরিক উপকারিতার দিক থেকে দেখতে গেলে কাজুবাদামের কোনো বিকল্প নেই বললেই চলে। রোজকার খাদ্যাভ্যাসই সুস্থ রাখতে পারে আপনাকে। ডাক্তারদের মতে, অন্যান্য ফলের মতো বাদাম হল সবচেয়ে বেশি গুনাগুণ যুক্ত ফল। এতে উপস্থিত প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ এবং ভিটামিন নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। শুধু তাই নয় কাজু বাদামে ভিটামিনের মাত্রা এত বেশি থাকে যে চিকিৎসকরা একে প্রাকৃতিক ভিটামিন টেবলেট নামেও ডেকে থাকে। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে নিয়মিত যদি ৩-৪টি কাজু বাদাম খাওয়া যায় তাহলে শরীরে নানা পুষ্টিকর উপাদানের ঘাটতি দূর হয়। কেক, চকলেট, পায়েস কিংবা চাটনি সব কিছুতে স্বাদ বাড়ানোর জন্য আমরা কাজু বাদাম দিয়ে থাকি। তবে কাজুবাদাম যে স্বাদের জন্য খাওয়া হয় তা কিন্তু নয়। খাদ্য ও পুষ্টিগুণ বিবেচনায় খাবারের তালিকায় কাজু বাদাম রাখা উচিত। তাই জেনে নেওয়া যাক কাজুবাদাম খাওয়ার উপকারিতা। আরও পড়ুন:- ভিটামিন এ এর উপকারিতা হার্টের স্বাস্থ্য: কাজুবাদামে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার এবং হার্টের রোগ থেকে বাঁচাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। কাজু বাদামে স্বাস্থ্যকর ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা দেহে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল (এলডিএল) এর পরিমাণ কমিয়ে দেয় ও ভালো কোলেস্টেরল (এইচডিএল) এর পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে যার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায় অনেকাংশে। ওজন কমাতে: ডায়েট না করে নিয়মিত কাজু বাদাম খেলে ওজন দ্রুত হ্রাস করে। কাজু বাদামে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা আমাদের শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। হাড় মজবুত করে: কাজু বাদামে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আছে। কাজু বাদাম নিয়মিত খেলে শরীরে খনিজের চাহি��া পূরণ হয়। কাজু বাদামে ভিটামিন কে আছে, যা হাড়ের জন্য উপকারী। এছাড়া অস্টিওআর্থারাইটিসের মতো হাড়ের রোগ হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়। চোখের যত্নে: অত্যধিক দূষণের সাথে মিলিত শহর পরিবেশে, আমাদের চোখ প্রায়শই বিভিন্ন সংক্রমণে ভোগে। কাজু বাদামে জিয়াজ্যানথিন নামক একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রঞ্জক রয়েছে যা চোখের রেটিনাতে একটি আবরণ তৈরি করে ধুলোবালি ও আলোক রশ্মি থেকে আমাদের রক্ষা করে। এছাড়া বয়স্কদের ক্ষেত্রে এটি ম্যাকুলার অবক্ষয় রোধ করতে সহায়তা করে। আরও পড়ুন:- নিয়মিত গাজর খাওয়ার উপকারীতা ত্বকের যত্নে: কাজুবাদামের তেল ত্বকের জন্য আশ্চর্যরূপে কাজ করে। কাজুবাদামের তেল সেলেনিয়াম, দস্তা, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং ফসফরাস সমৃদ্ধ। #কাজুবাদাম #cashewnuts #cashew https://www.instagram.com/p/CRYRq3JMVY9/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
অ্যাভোকাডো ফলের উপকারিতা অ্যাভোকাডো পুষ্টিতে ভরপুর এবং ঔষধিগুণে সমৃদ্ধ ফল। ইহা দেহকে সোডিয়াম, সুগার ও কোলস্টেরল মুক্ত রাখে। এ ফল অতি ক্যালোরি সমৃদ্ধ, এতে দেহের জন্য উপকারী ফ্যাট যথেষ্ট রয়েছে, হার্টকে সুস্থ রাখে, ক্যান্সার ও কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে।অন্যান্য ফলের তুলনায় এ ফলের মিষ্টতা কম হওয়ায় ডায়াবেটিস রোগীর জন্য অতি উপযোগী। এ ফলের আকার অনেকটা নাশপাতির মতো।একেকটা ফলের ওজন সাধারনত ৩০০-৭০০ গ্রাম হয়।এর ভিতরের অংশ মাখনের মত মসৃণ, হালকা মিষ্টি স্বাদের।এ ফল কাঁচা-পাকা , সবজি, ভর্তা, সালাদ, শরবতসহ ভিন্নতরভাবে খাওয়ার সুবিধা আছে। পুষ্টি ও ঔষধিগুণ: অ্যাভোকাডো দেহকে সোডিয়াম, সুগার ও কোলস্টেরল মুক্ত রাখে। এ ফল অতি ক্যালোরি সমৃদ্ধ, এতে দেহের জন্য উপকারী ফ্যাট যথেষ্ট রয়েছে, হার্টকে সুস্থ রাখে, ক্যান্সার ও কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। চর্বিতে গলে যায় এমন পুষ্টি উপাদন প্রচুর রয়েছে, যা দেহকে সুস্থ রাখতে বুস্টার হিসেবে কাজ করে। দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের ভিটামিনস ও মিনারেলস এ ফলে প্রচুর রয়েছে। বিশেষ করে ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, কপার ও ম্যাঙ্গানিজের উপস্থিতি এতে বেশি। প্রচুর ভিটামিন সি, বি-৬, রিভোফ্লাভিন ছাড়াও দেহের জন্য অতি প্রয়োজনীয় ফাইবার সমৃদ্ধ। জন্মগত ত্রুটি রোধ: হবু মায়েদের জন্য অ্যাভোকাডো অনেক ভালো। অ্যাভোকাডোতে পর্যাপ্ত ফলিক এসিড থাকে যা জন্মগত ত্রুটি যেমন – স্পিনা বিফিডা, নিউরাল টিউব ডিফেক্ট ইত্যাদি প্রতিরোধ করে। দাঁতের জন্য উপকারি: অ্যান্টি- ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট দাঁতের ব্যাকটেরিয়া দূর করে এবং মুখের বাজে গন্ধ প্রতিরোধ করে। দৃষ্টিশক্তির জন্য: অ্যাভোকাডোতে চোখের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় দুটি ফাইটোকেমিক্যাল লুটেইন ও জেনান্থিন থাকে। এই দুটি উপাদান চোখে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের কাজ করে যা চোখের ক্ষতি কমাতে পারে এবং বয়স জনিত চোখের সমস্যা ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হওয়ার ঝুঁকি কমায়। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ: অ্যাভোকাডোর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্টকে বন্ধ করে এবং অ্যাভোকাডোর দ্রবণীয় ফাইবার রক্তের সুগার লেভেলকে সুস্থিত করে। অন্য ফলের তুলনায় অ্যাভোকাডোতে চিনি ও শর্করার পরিমাণ কম থাকে বলে রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। হজমে উপকারিতা: অ্যাভোকাডো অন্ত্রের ফাংশনকে স্বাভাবিক রাখে এবং খাবার সহজেই হজম করাতে সহায়তা করে। হার্টকে সুস্থ রাখে: প্রতি আউন্স অ্যাভোকাডোতে ২৫ মিলিগ্রাম বিটা সাইটোস্টেরল থাকে। নিয়মিত বিটা সাইটোস্টেরল ও অন্য উদ্ভিজ স্টেরল গ্রহণ করলে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাস্থ্যকর পর্যায়ে থাকে।#avocado🥑 https://www.instagram.com/p/CRQA_ZqsumE/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে রেহাই মিলবে যেসব খাবারে মাথাব্যথা আর মাইগ্রেন এক নয়। যদিও অনেকেই এই দুটিকে একসঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন। আসলে মাইগ্রেন হলো বিশেষ ধরনের তীব্র মাথাব্যথা। এই সমস্যা কখনো বংশগত হয়ে থাকে, আবার কখনো টেনশন বা ভয় থেকেও জন্ম নেয়। অনেক সময় সাইনাস থেকেও মাইগ্রেনের সমস্যা হতে দেখা যায়। এই ব্যথা মাথার যেকোনো এক পাশ থেকে শুরু হয়ে ক্রমশ বাড়তে থাকে, যা মারাত্মক কষ্টকর হয়ে ওঠে। তাই একে ‘আধ-কপালি’ ব্যথাও বলা হয়ে থাকে। অনেক সময় ব্যাথায় চোখ দিয়ে পানি পড়ে। প্রচণ্ড মাথাব্যথার পাশাপাশি বমি বমি ভাবও দেখা দেয়। হরমোনগত বিভেদের কারণে মেয়েদের মধ্যে এ রোগ বেশি দেখা যায়। সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সে এই রোগের শুরু হয়। মাইগ্রেনের যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং দীর্ঘস্থায়ী। যার আছে মাইগ্রেন, সেই বোঝে এই ব্যথার কষ্ট কতটা। কারো কারো ক্ষেত্রে মাইগ্রেনের সমস্যা একটানা কয়েকদিন পর্যন্ত চলে। এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে অনেকে নানা ধরণের ওষুধ খান। কিন্তু সবসময় ওষুধ না খেয়ে বাড়িতে কিছু খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমে উপকারিতা পাওয়া যেতে পারে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সেই সব খাদ্য সম্পর্কে বিস্তারিত- মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তির উপায় ১. কফি বা চা : সাধারণ মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেনের ক্ষেত্রে কফি বা চা পান করা উপকারী হয়। ২.বাদাম : কাজুবাদাম, ওয়ালনাট ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ, তাই মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করতে এগুলো খেতে পারেন। ৩. লেবু ও আদা : মাইগ্রেন থেকে মুক্তি পেতে লেবু ও আদার রস একসঙ্গে বা আদা চা খেতে পারেন। এছাড়া আদা কুচি করে চিবালেও উপকার পাওয়া যায়। ৪.ম্যাগনেসিয়াম আছে এমন খাবার: মাইগ্রেনের ব্যথায় ম্যাগনেসিয়াম খুবই কার্যকর। সবুজ শাকসবজিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। শস্য, সামুদ্রিক খাবার এবং গমেও প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। মাইগ্রেনের ব্যথা কমাতে এই সব খাবার অত্যান্ত উপকারী। ৫.মাছ : মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন-ই পাওয়া যায়। এই দুটি উপাদানই মাইগ্রেনের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। তাই মাছ খাওয়াও এক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী ৬. দুধ : মা��গ্রেনের সমস্যায় ফ্যাট ফ্রি দুধ পান করা খুবই উপকারী। দুধে ভিটামিন-বি পাওয়া যায়, যা কোষকে এনার্জি যোগায়। তাই ডায়েটে অবশ্যই দুধ রাখা উচিত। ৭. আঙুর : মাইগ্রেনের যন্ত্রণা দ্রুত কমাতে আঙুর বা আঙুরের রস খেতে পারেন। অল্প জলে আঙুরের রস মিশিয়ে খেতে পারলে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। #migraine #migrainerelief #healthtips https://www.instagram.com/p/CRIWp5FMx5l/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
জাম্বুরা বা বাতাবিলেবু খাওয়ার উপকারিতা পরিচিতিঃ জাম্বুরা বা বাতাবি লেবু আমাদের সকলের প্রিয় এক প্রকার টক মিষ্টি ফল। আমাদের দেশের সব জায়গাতেই কম বেশি জাম্বুরা ফলটি পাওয়া যায়। জাম্বুরা বা বাতাবি লেবু হলো ভিটামিন সি এর জন্য বিখ্যাত। জাম্বুরা বা এই বাতাবি লেবুকে ইংরেজিতে বলা হয় পামেলো। জাম্বুরা খেতেও যেমন সুস্বাদু আবার জাম্বুরা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। জাম্বুরা বা বাতাবি লেবুর আদি ভুমি হলো দক্ষিন ও দক্ষিন পূর্ব এশিয়া। এই ফল আমাদের দেশ ছাড়াও ভারত, জাপান, চীন, ফিজি, আমেরিকা সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাওয়া যায়। লেবু জাতীয় যত প্রকার ফল রয়েছে তার মধ্যে জাম্বুরা বা বাতাবি লেবু সবচেয়ে বড় আকৃতির হয়ে থাকে। জাম্বুরা বা বাতাবি লেবুর পুষ্টি মানঃ জাম্বুরা বা বাতাবি লেবুর পুষ্টি মান অনেক উন্নত। প্রতি ১০০ গ্রাম জাম্বুরাতে রয়েছে ৩৭ কিলো ক্যালোরী; ৯.২ গ্রাম শর্করা; বিটা ক্যারোটিন থাকে ১২০ মিলিগ্রাম; ভিটামিন থাকে ৬০ গ্রাম; ৭ গ্রাম সুগার। এছাড়াও রয়েছে খাদ্য আঁশ বা সেলুলোজ, ফ্যাট। জাম্বুরা বা বাতাবি লেবুতে ক্যালরির পরিমান কম থাকায় মোটা ব্যক্তি ও ডায়াবেটিক্স রোগীদের জন্য খুবই উপকারি। বাতাবি লেবুর উপকারিতাঃ ১। ক্যান্সারের ঝুঁকি দূর করেঃ বাতাবি লেবুতে আছে বায়োফ্লাভোনয়েড যা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি দূর করে। এছাড়া গর্ভবতী মহিলা, স্তন্যদানকারী মা অথবা যারা সন্তান নিতে ইচ্ছুক তাদের জন্য বাতাবি লেবু খুবই উপকারি । ২। ত্বক ভালোঃ জাম্বুরাতে প্রচুর পরিমানে থাকে ভিটামিন সি! ভিটামিন সি ত্বক ভালো রাখে। ভিটামিন সি সর্দি কাশি ভালো করে । ৩। পাকস্থলি ভালো থাকেঃ পেটের অম্ল ও গ্যাস ভালো করার অনেক উপাদান আছে জাম্বুরাতে! ফলে আমাদের পাকস্থলি ভালো থাকে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় । ৪। ওজন কমায়ঃ জাম্বুরাতে থাকা ফাইটোকেমিক্যাল শরীরের ক্যালরীকে চর্বিতে পরিনত করে। ফলে মেদ বা ওজন কমে যায়! জাম্বুরাতে ভিটামিন সি থাকে প্রচুর। যা আমাদের রক্তনালির সংকোচন-প্রসারন ক্ষমতা বাড়ায়। ৫। জাম্বুরাতে যে সকল ভিটামিন থাকে তা আমাদের জ্বর; নিদ্রাহীনতা; মুখের ভিতর ঘা; আরোগ্য করে। ৬। হৃদযন্ত্র ভালো থাকেঃ জাম্বুরাতে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের উপদান বিদ্যমান! তাই জাম্বুরা খেলে আমাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি হৃদযন্ত্রও ভালো থাকে । ৭। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ জাম্বুরাতে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার জাতীয় উপাদান! এই রাফেজ বা ফাইবার জাতীয় উপাদান আমাদের পেট পরিষ্কার করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। https://www.instagram.com/p/CRDNCVrMbMy/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
লেবুর ১২ টি উপকারিতা ও লেবুর ঔষধি গুণাগুণ লেবু পরিচিতিঃ লেবু আমাদের অতি পরিচিত একটি ফল। ভিটামিন সি যুক্ত এই ফল সারা বছর আমাদের দেশে পাওয়া যায়! লেবুর ��ধ্য প্রাপ্ত এসিড জৈবএসিড। লেবুতে রয়েছে অতি উপকারি সাইট্রিক এসিড। চলুন দেখে নিই লেবুর উপকারিতা কি কি ? অতি গরমে এক গ্লাস লেবু মিশ্রিত সরবত আপনাকে. মন ভুলানো সতেজ অনুভুতি এনে দিতে যথেষ্ঠ। আবার আমাদের মধ্যেই অনেকেই আছেন. যাদের লেবু ছাড়া চলেই না। যারা প্রতি আহারেই লেবুর-রস দিয়ে খেতে খুবই পছন্দ করেন। আবার অনেকেই আছে, যারা লেবু-চা খুবই পছন্দ করে। কারণ লেবু-চা যেমন উপকারি, আবার তেমনি খেতেও দারুন। আসুন যেনে নিই. শত ঔষধি গুন সমৃদ্ধ এই লেবুর কিছু উপকার��তা। জেনে নিই লেবুর উপকারিতা কি কিঃ ১। রুপ চর্চায়ঃ লেবুতে থাকে বিপুল পরিমাণ ভিটামিন সি । যা ত্বক ভালো রাখে । তাই কাঁচা হলুদ বা নিম পাতার সাথে লেবুর-রস মিশিয়ে ব্যবহার করলে বেশ কাজে দেয় । তাছাড়া লেবুর রস মুখে মাখলে , বুড়িয়ে যাওয়া বা ভাঁজ পরা ত্বক টানটান হয়ে যায় । ২। খাদ্য হজমে সাহায্য করেঃ লেবুর রস আমাদের শরীল থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয় । লেবুর রস আমাদের লালার সাথে মিশে খাদ্য হজমে সাহায্য করে । ৩। মূত্র থলি ভালো রাখেঃ লেবু ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে বিধায় মুত্র নালিতে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করতে পারে না । লেবুর রস মূত্র বাড়াতে কাজ করে । ৪। শ্বাসকষ্টের রোগীর জন্য লেবুর রস উপকারিঃ লেবু কাশি কমাতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন সি জ্বর এবং ঠান্ডা লাগার হাত থেকে মুক্তি দেয়; ফলে শ্বাসকষ্টের রোগীর জন্য লেবু খুব কার্যকর। ৫। অম্ল বা অ্যাসিডির সমস্যা থেকে রক্ষা পাইঃ লেবু আমাদের শরীলের Ph [ power of hydrogen ] বা অম্ল-ক্ষারের মান ঠিক রাখে । ফলে আমাদের পেটের অম্ল বা অ্যাসিডির সমস্যা থেকে রক্ষা পাই । ৬। ব্রণের হাত থেকে রক্ষা পাইঃ লেবু ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে ফলে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে ত্বকে ব্রণ হতে পারে না; ফলে ব্রণের হাত থেকে আমরা রক্ষা পাই । ব্রণ হলে হাতি শুরো গাছের সাথে লেবু মিশিয়ে মুখের ব্রণে প্রলেপ দিলে; ব্রণ তারাতারি আরোগ্য লাভ করে । #benefitsoflemons🍋 #healthtipsbangla47 #healthtips https://www.instagram.com/p/CQ_h5YmM-VD/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
কোন ফলে কোন ভিটামিন আছে আমরা সবাই জানি যে ভিটামিন এবং খনিজের প্রধান উৎস হলো ফল। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে কোন ফলে কোন কোন ভিটামিন বা খনিজ বা পুষ্টি গুন রয়েছে। ফলের পুষ্টি গুন জানা আমাদের জন্য অতি প্রয়োজন কারন এতে করে আমরা আমাদের পুষ্টির প্রয়োজন অনুযায়ী ফল খেতে পারবো। যেমন; এক জন পূর্ণবয়স্ক লোকের প্রতিদিনই ১১৫ গ্রাম পরিমান ফল খেতেই হবে; কিন্তু আমারা গড়ে মাত্র ৩৫-৪০ গ্রাম খেয়ে থাকি। তো চলুন জেনে নিই কোন ফলে কোন কোন ভিটামিন রয়েছেঃ ভিটামিন “এ” সমৃদ্ধ ফল প্রায় সকল প্রকার পাকা ফলেই ভিটামিন এ বেশি থাকে। তবে কিছু কিছু ফলে ভিটামিন এ বেশি থাকে; যেমনঃ পাকা আম, পাকা কাঁঠাল, পাকা পেঁপে, আনারস, আমড়া, পেয়ারা, বড় বাতাবি লেবু, জাম, জামরুল,বাঙি ইত্যাদি ইত্যাদি ফলে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ থাকে। ভিটামিন বি১ সমৃদ্ধ ফল ভিটামিন বি১ সমৃদ্ধ ফল হলো ; পাকা আম, পাকা কাঁঠাল, আমড়া, কামরাঙ্গা, কদবেল, পানিফল, পাকা কলা, ডাবের পানি, আনারস, বাঙি, ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি১ থাকে। ভিটামিন বি২ আছে যে ফলে পেয়ারা, পাকা কাাঁঠাল, বাঙি, জামরুল, আমলকি, আতা, লিচু, বরই, ডেউয়া, লটকন, অরবরই ইত্যাদি ফলে প্রচুর পরিমনে ভিটামিন বি২ থাকে। ভিটামিন সি আছে যে ফলে আমরা যত প্রকার উৎস থেকে ভিটামিন সি পাই তার মধ্যে ফলই প্রধান। কারন ভিটামিন সি তাপে নষ্ট হয়ে যায়; এজন্য অন্য রান্না করা খাবার থেকে আমরা সাধারনত ভিটামিন সি পাই না! তাই ফলই ভিটামিনের প্রধান উৎস হিসেবে ধরা হয়। যে ফলে ভিটামিন সি বেশি থাকে তা হলোঃ পেয়ারা, আমলকি, অরবরই, লেবু, বাতাবি লেবু, জাম্বুরা, কামরাঙ্গা, আমড়া , জলপাই, খুদিজাম, কাচা আম, কমলা, লিচু সহ টক জাতীয় ফলগুলোতে বেশি পরিমানে ভিটামিন সি থাকে। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল সমূহ ডালিম, খেজুর, গাব, কদবেল, নারিকেল, আমড়া, জগ ডুমুর, বেল, জাম্বুরা, পেঁপে, তেঁতুল ইত্যাদি ফলে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম থাকে। এছাড়াও সজিনা, ঢেঁরস ইত্যাদিতেও প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম থাকে। আয়রণ বেশি আছে যে ফলে জাম, পেয়ারা, তরমুজ, আম, আতা, কামরাঙ্গা, নারিকেল, আমলকি, জগডুমুর ইত্যাদি ফলে প্রচুর পরিমানে আয়রণ বা লৌহ উপাদান রয়েছে। এছাড়াও কচু শাক ও কচুতে প্রচৃুর পরিমানে আয়রণ থাকে। ফসফরাস বেশি থাকে যে ফলে কলা, কাঁঠাল, আম, তালের শাঁস, ডালিম, খেজুর, জলপাই, নারিকেল, পেয়ারা, জাম্বুরা ইত্যাদি ফলে প্রচুর পরিমানে ফসফরাস থাকে। #vitamins #vitaminc https://www.instagram.com/p/CQ9A64VsI_H/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
#healthtips #healthtipsbangla47 গভীর রাতে ঘুমানোর খারাপ প্রভাব গভীর রাতে ঘুমানোর খারাপ প্রভাব যুক্তরাজ্যের একদল গবেষক ৪ লাখ মানুষের ওপর গবেষণা করে দেখেছেন, যারা রাতে দেরি করে ঘুমাতে যান এবং সকালে ঘুম থেকে দেরি করে ওঠেন তারা কোনো না কোনো ভাবে নানা মানসিক রোগে আক্রান্ত । এমন তথ্য নিয়ে যুক্তরাজ্যে বেশ সাড়া পড়েছে, বিশেষ করে যুব সমাজের মধ্যে যারা এ কাজটি নিয়মিত করে যাচ্ছেন । গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, পড়াশোনার কারণে হোক বা কাজের কারণে কিংবা নিছক আড্ডার কারণেই যারা বেশি রাতে ঘুমাতে যান, তাদের মধ্যে ৪ লাখ ৩৩ হাজার যুক্তরাজ্যের অধিবাসীদের উপর এই গবেষণা পরিচালিত হয় । গবেষণাটিতে বলা হয়েছে, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ২৩ থেকে ৭০ বছর বয়সি যারা বেশি রাতে ঘুমান এবং সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন তাদের মধ্যে যে সমস্যাগুলো দেখা যায় সেগুলো হলো- আরও পড়ুন - ডালিম খাওয়ার উপকারিতা অকালমৃত্যুর ঝুঁকি গড় আয়ু কমে যাওয়া: ৬.৫ বছর কম গড় আয়ু বিভিন্ন মানসিক রোগ : ৯০ ভাগের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা : ৩৩ ভাগ মানুষের হজম শক্তিতে ব্যাঘাত নার্ভাস সিস্টেমের জটিলতা বা অন্ত্রের জটিলতা যুক্তরাজ্যে এই গবেষণা রিপোর্ট এর ফলে সে দেশে বেশ আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে । ফলে এখন চাকরি নেয়ার ক্ষেত্রে সাধারণ প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে, রাতে কয়টায় ঘুমোতে যান এবং সকালে কয়টায় ঘুম থেকে ওঠেন? যুক্তরাজ্যের এই অবস্থা আমাদের সমাজে এখন ব্যাপকভাবে প্রযোজ্য । এখন গ্রামগঞ্জেও মধ্য���াতে চা পাওয়া যায় এবং ��া খাওয়ার লোক থাকে মধ্যরাত পর্যন্ত । আর শহরে মানুষের জীবন ব্যবস্থা আরো বেশি রাত জাগা নির্ভর । চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষ অফিস বা কর্মক্ষেত্র থেকে ফেরেন রাত ৯ টা থেকে ১০ টায়, নিম্নআয়ের মানুষ আরো দেরীতে ঘরে ফেরেন । রাতে খাবারের রেস্টুরেন্ট বেশি ব্যস্ত থাকে । বিরিয়ানি খাওয়া নতুন প্রজন্ম রাত গভীর হলে খেতে যায় । ঢাকা শহরে এখন অনেক রেস্টুরেন্ট পাড়ার মতো কিছু এলাকা গড়ে উঠেছে, সেখানে রাত দুইটা থেকে তিনটা পর্যন্ত খাবার পাওয়া যায় এবং রীতিমত ভিড় লেগে থাকে । নতুন প্রজন্ম আরেকটি রোগে আক্রান্ত, সেটা হচ্ছে মোবাইল, ট্যাব, কম্পিউটারে বেশি রাত কাটানোর অভ্যাস । এটি যে কি পরিমানে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে তা হয়তো আমরা এখন বুঝতে পারছি না । কিন্তু যখন বুঝবো হয়তো তখন আর কিছুই করার থাকবে না । এই রোগটি ভঙ্গুর সমাজ, মানসিক রোগী ভরা একটি বিশাল সংখ্যায় রাষ্ট্রের কল্যাণ করা থেকে বঞ্চিত হয়ে উঠবে । https://www.instagram.com/p/CQ6XlXJMRET/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
মোটামুটি সবারই পছন্দের ফল।ডালিমদানা খাওয়ার পাশাপাশি এর জুসও খেতে পারেন। কারণ, ডালিমের জুসও অনেক উপকারী। নিয়মিত ডালিম খেলে তা দেহের বহু উপকার পাওয়া যায়। ডালিমের পুষ্টিগুণ প্রতি ১০০ গ্রাম ডালিমে ৭৮ ভাগ পানি, ১.৫ ভাগ আমিষ, ০.১ ভাগ স্নেহ, ৫.১ ভাগ আঁশ, ১৪.৫ ভাগ শর্করা, ০.৭ ভাগ খনিজ, ১০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১২ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, ১৪ মিলিগ্রাম অক্সালিক এসিড, ৭০ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ০.৩ মিলিগ্রাম রিবোফ্লাভিন, ০.৩ মিলিগ্রাম নিয়াসিন, ১৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ইত্যাদি থাকে। ডালিম খাওয়ার উপকারিতা রক্তচাপ কমাতে: ডালিম রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। আপনি যদি উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন তাহলে নিয়মিত ডালিম খাওয়ার মাত্র দুই সপ্তাহেই আপনার রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে যাবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: ডালিমে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত ডালিমে খেলে শরীর থাকবে সুস্থ ও সতেজ। যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে: প্রতিদিন এক গ্লাস ডালিমের জুস সাহায্য করে প্রয়োজনীয় হরমোন বৃদ্ধিতে, নারী ও পুরুষ উভয়ের যৌন ক্ষমতার জন্যই। আরও পড়ুন - নিয়মিত অশ্বগন্ধা খাওয়ার উপকারিতা হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখে: মাংস পেশিতে দ্রুত অক্সিজেন পৌঁছে দিতে সাহায্য করে এই ডালিমের রস। নিয়মিত বেদানার রস খেলে তা ধমনীর আবরণে জমে থাকা চর্বির স্তরকে গলিয়ে পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে। বেদানায় থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রক্তের কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন একটা করে ডালিম খেতে পারলে হৃদরোগের হাজারো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আথ্রাইটিস ও হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা উপশম: ডালিম আথ্রাইটিসে উপকার করে। এছাড়া এটি হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা উপশম করতে সহায়তা করে। স্মৃতিশক্তি বাড়ায়: ডালিম স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। https://www.instagram.com/p/CQ32HPJM0SC/?utm_medium=tumblr
0 notes