banglaglamour2
Untitled
6 posts
Don't wanna be here? Send us removal request.
banglaglamour2 · 17 hours ago
Text
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ – বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময়
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং দাঁত ওঠার সময়কাল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা নিচে দেওয়া হলো:
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময়কাল
১. প্রথম দাঁত ওঠার সময়:
বেশিরভাগ শিশুর প্রথম দাঁত ওঠে ৬ থেকে ১০ মাস বয়সের মধ্যে। তবে এটি ৪ মাস বয়সেও শুরু হতে পারে অথবা ১২ মাসের পরেও হতে পারে।
প্রথমে সাধারণত নিচের সামনের দুটি দাঁত (সেন্ট্রাল ইনসাইসর) ওঠে।
২. সম্পূর্ণ দুধের দাঁত ওঠার সময়:
৩ বছর ��য়সের মধ্যে শিশুর ২০টি দুধের দাঁত পুরোপুরি গজিয়ে যায়।
দাঁত ওঠার লক্ষণ
১. মাড়িতে ব্যথা ও ফুলে যাওয়া:
দাঁত ওঠার সময় শিশুর মাড়ি ফুলে যায় এবং ব্যথা অনুভব হতে পারে।
২. লালা ঝরানো:
দাঁত ওঠার সময় শিশুর মুখ দিয়ে প্রচুর লালা (ড্রুলিং) ঝরে।
৩. মাড়ি চুলকানো:
শিশুরা হাত, খেলনা, বা অন্য কিছু কামড়ানোর চেষ্টা করে মাড়ির চুলকানি কমানোর জন্য।
খাবার খেতে না চাওয়া:
দাঁত ওঠার সময় ব্যথার কারণে শিশু খাওয়ার প্রতি অনাগ্রহ দেখাতে পারে।
জ্বর বা শরীরের অস্বস্তি:
হালকা জ্বর বা অস্বস্তি দেখা দিতে পারে।
রাতে ঘুমের ব্যাঘাত:
দাঁত ওঠার সময় শিশুরা রাতে ঘুমাতে সমস্যা অনুভব করে।
বমি বা পাতলা পায়খানা:
লালা গেলার কারণে মাঝে মাঝে হালকা পেট খারাপ বা বমি হতে পারে। তবে যদি সমস্যা বেশি হয়, তাহলে ডাক্তার দেখানো উচিত।
দাঁত ওঠার সময় কীভাবে যত্ন নেবেন
১. মাড়ি ম্যাসাজ করুন:
হাত ধুয়ে মাড়ি আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এতে ব্যথা কিছুটা কমবে।
২. ঠাণ্ডা কিছু দিন:
দাঁত ওঠার ব্যথা কমানোর জন্য ঠাণ্ডা (কিন্তু বরফ ঠাণ্ডা নয়) কিছু যেমন ঠাণ্ডা চামচ বা টিথার ব্যবহার করুন।
৩. টিথিং রিং ব্যবহার করুন:
রাবার বা সিলিকনের টিথিং রিং শিশুর চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
৪. লালা পরিষ্কার করুন:
পরিষ্কার কাপড় দিয়ে শিশুর মুখের লালা মুছে দিন, যাতে ত্বকে জ্বালা না হয়।
৫. পেইন রিলিফ জেল বা ওষুধ প্রয়োগ:
শিশুর ব্যথা বেশি হলে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে মাড়ির জন্য টিথিং জেল বা ব্যথানাশক ব্যবহার করতে পারেন।
ডাক্তারের কাছে কখন যাবেন?
যদি শিশুর জ্বর ১০১°F এর বেশি হয়।
যদি বমি বা ডায়েরিয়া দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি মাড়ি থেকে রক্তপাত হয়।
যদি ১৮ মাস বয়সের পরেও কোনো দাঁত না ওঠে।
আরো জানুন
0 notes
banglaglamour2 · 18 hours ago
Text
কম টাকায় সেরা কিছু ড্রোন ক্যামেরা এর তালিকা
কম বাজেটে ভালো মানের ড্রোন ক্যামেরা খুঁজছেন? নিচে সেরা কিছু সাশ্রয়ী ড্রোন ক্যামেরার তালিকা ও তাদের আনুমানিক দাম উল্লেখ করা হলো:
Tumblr media
CXRIC Sky-06 4K Wi-Fi Dual HD Camera Drone এই ড্রোনটি ৪কে রেজোলিউশনের ডুয়াল এইচডি ক্যামেরা সহ আসে। এর আনুমানিক দাম ৪,৪৯৯ টাকা। (Fact Bangla) :::
Tumblr media
E58 Wi-Fi FPV 4K Drone ৪কে ক্যামেরা সম্বলিত এই ড্রোনটির ফ্লাইট টাইম ৭-৯ মিনিট এবং রেঞ্জ ৮০-১০০ মিটার। এর আনুমানিক দাম ৪,৯০০ টাকা। (Fact Bangla) :::
Tumblr media
E99 RC Drone With 4K Dual Camera এই ড্রোনটি ৪কে ডুয়াল ক্যামেরা সহ আসে এবং এর আনুমানিক দাম ৫,৫০০ টাকা। (Fact Bangla) :::
Tumblr media
RG107 Pro Optical Flow 4K Dual Camera Drone ৪কে ডুয়াল ক্যামেরা ও অপটিক্যাল ফ্লো প্রযুক্তি সম্বলিত এই ড্রোনটির আনুমানিক দাম ৭,০০০ টাকা। (Fact Bangla) :::
Tumblr media
F190 Drone with 4K Dual Camera এই ড্রোনটি ৪কে ডুয়াল ক্যামেরা সহ আসে এবং এর আনুমানিক দাম ৬,৫৫০ টাকা। (Fact Bangla) :::
আরো জানুন..
0 notes
banglaglamour2 · 18 hours ago
Text
শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় ও শসা ব্যবহারের উপকারিতা
Tumblr media
শসা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি প্রাকৃতিক উপাদান। শসার মধ্যে প্রচুর পানি, ভিটামিন সি এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে এবং ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এখানে শসা দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায় এবং এর বিভিন্ন উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
শসা দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায়
১. শসার রস সরাসরি ত্বকে লাগানো
একটি শসা ব্লেন্ড করে বা কুঁচি কুঁচি করে এর রস বের করুন।
তুলার সাহায্যে শসার রস মুখে ও গলায় লাগান।
১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এটি ত্বককে সতেজ ও উজ্জ্বল করে তোলে।
২. শসা ও মধুর মিশ্রণ
শসার রসের সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন।
মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন।
এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
৩. শসা ও লেবুর ��সের ফেসপ্যাক
শসার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন।
ত্বকে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
এটি ত্বকের কালচে দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
৪. শসার ফেস মাস্ক
শসার রসের সাথে চন্দনের গুঁড়ো এবং গোলাপজল মিশিয়ে ফেস মাস্ক তৈরি করুন।
মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ত্বককে মসৃণ রাখে।
৫. শসার স্লাইস ব্যবহার
শসা পাতলা করে কেটে মুখে বা চোখের ওপর রাখুন।
এটি ত্বকের ক্লান্তি দূর করে এবং চোখের ডার্ক সার্কেল কমায়।
শসা ব্যবহারের উপকারিতা
১. ত্বককে হাইড্রেট রাখে
শসার মধ্যে ৯৫% পানি থাকায় এটি ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে আর্দ্র রাখে এবং শুষ্কতা কমায়।
২. ত্বকের জ্বালা ও প্রদাহ দূর করে
শসা ত্বকের লালভাব এবং জ্বালা কমাতে খুবই কার্যকর। এটি বিশেষ করে গরমের দিনে ত্বককে ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে।
৩. ব্রণের সমস্যা কমায়
শসার অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান ব্রণের প্রদাহ কমায় এবং ত্বককে পরিষ্কার রাখে।
৪. ডার্ক সার্কেল দূর করে
চোখের নিচে শসার স্লাইস ব্যবহার করলে ডার্ক সার্কেল এবং চোখের ফোলাভাব কমে যায়।
৫. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে
শসা ত্বক থেকে মরা কোষ দূর করতে সাহায্য করে, ফলে ত্বক আরও উজ্জ্বল এবং মসৃণ দেখায়।
৬. বয়সের ছাপ কমায়
শসায় থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের বলিরেখা ও বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে।
কিছু টিপস
শসার সঙ্গে অন্য প্রাকৃতিক উপাদান যেমন হলুদ, অ্যালোভেরা জেল বা দই মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের যত্ন আরও ভালোভাবে নেওয়া যায়।
ত্বক ফর্সা করার পাশাপাশি নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
শসার যে কোনো প্যাক ব্যবহারের আগে মুখ পরিষ্কার করে নিন, যাতে ভালো ফল পাওয়া যায়।
শসা একটি সহজলভ্য এবং কার্যকর উপাদান যা ত্বকের যত্নে অত্যন্ত উপকারী। নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক হবে উজ্জ্বল, মসৃণ এবং সুস্থ।
আরো জানুন...
0 notes
banglaglamour2 · 3 days ago
Text
নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ মুখে দিলে কি হয়
Tumblr media
নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ প্রাচীনকাল থেকে ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এ দুটো উপাদানের মিশ্রণ ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী। এটি ত্বকে ব্যবহার করলে যা হয়:
১. ব্রণের সমস্যা কমায় নিম পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দূর করে। কাঁচা হলুদের অ্যান্টিসেপটিক গুণ ত্বকের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। ২. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে নিম ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণ করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল রাখে। কাঁচা হলুদ ত্বকের রং ফর্সা এবং মসৃণ করে তোলে। ৩. লোমকূপের সুরক্ষা নিম লোমকূপ পরিষ্কার রাখে এবং ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর করতে সাহায্য করে। কাঁচা হলুদ ত্বকের লোমকূপ সঙ্কুচিত করে, ফলে ত্বক মসৃণ থাকে। ৪. ত্বকের প্রদাহ কমায় নিমের ঠাণ্ডা বৈশিষ্ট্য ত্বকের লালচেভাব ও জ্বালাভাব কমাতে কার্যকর। কাঁচা হলুদ ত্বকের প্রদাহ বা র‍্যাশ কমায় এবং দ্রুত আরাম দেয়। ৫. ছত্রাক ও ফাঙ্গাল সংক্রমণ প্রতিরোধ নিম পাতা ছত্রাকজনিত ত্বকের সংক্রমণ রোধে অত্যন্ত কার্যকর। হলুদের অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণ সংক্রমণ দ্রুত ভালো করে। ব্যবহারের পদ্ধতি: ১. কিছু তাজা নিম পাতা গুঁড়ো করে পেস্ট বানিয়ে নিন। ২. কাঁচা হলুদ বাটা যোগ করুন এবং মিশ্রণটি তৈরি করুন। ৩. এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ৪. সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহারে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
সতর্কতা: ত্বকে সরাসরি ব্যবহার করার আগে প্যাচ টেস্ট করে নিন। যদি ত্বকে জ্বালাপোড়া বা অ্যালার্জি দেখা দেয়, তবে ব্যবহার বন্ধ করুন। এই মিশ্রণ ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক সমাধান হিসেবে কার্যকর। তবে যদি ত্বকের গুরুতর কোনো সমস্যা থাকে, বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
আরো জানুন...
0 notes
banglaglamour2 · 3 days ago
Text
মুসলিম ছেলেদের আধুনিক নাম
Tumblr media
বাংলা সংখ্যায় নাম্বারিং সহ আধুনিক মুসলিম ছেলেদের নাম দেওয়া হলো:
১. আরাফ - পবিত্র স্থান, জান্নাত ও দোজখের মাঝে স্থান। ২. ইহান - পূর্ণতা, মর্যাদা। ৩. আরিশ - সৎ, সাহসী, চমৎকার। ৪. জায়ান - সুন্দরতা, উজ্জ্বলতা। ৫. আরমান - আশা, ইচ্ছা। ৬. নাওয়াফ - উঁচু, উত্থান। ৭. সায়ান - আশ্রয়স্থল। ৮. ফাহাদ - বাঘ, সাহসী। ৯. রায়ান - জান্নাতের একটি দরজা, সবুজ শ্যামল। ১০. জাভিদ - চিরন্তন, স্থায়ী। ১১. ইবরাহিম - নবী ইবরাহিম (আ.), একজন মহান পিতা। ১২. কায়ান - সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি, অস্তিত্ব। ১৩. তাহির - পবিত্র, নির্দোষ। ১৪. যিয়াদ - প্রাচুর্য, উন্নতি। ১৫. মায়ান - হৃদয়বান, কোমল। ১৬. নুমায়ান - চমৎকার, উজ্জ্বল। ১৭. আদিয়ান - ধর্ম, ন্যায়পরায়ণ। ১৮. মুহাইমিন - রক্ষাকারী, তত্ত্বাবধায়ক। ১৯. ওয়ালিদ - জন্ম, নবজাতক। ২০. তালহা - একটি বিখ্যাত সাহাবির নাম।
আপনার যদি বিশেষ কোনো নামের অর্থ বা আরো বিস্তারিত জানতে ইচ্ছা হয়, জানাতে পারেন। 😊
আরো জানুন..
0 notes
banglaglamour2 · 3 days ago
Text
ওটস খাওয়ার নিয়ম কি
ওটস খাওয়ার নিয়ম এবং পদ্ধতি মূলত নির্ভর করে আপনার স্বাস্থ্য, খাদ্যাভ্যাস এবং ব্যক্তিগত প্রয়োজনের উপর। নিচে কিছু সাধারণ নিয়ম দেওয়া হলো:
১. ওটস রান্নার পদ্ধতি
পানি বা দুধ: ওটস রান্নার জন্য পানির পাশাপাশি দুধ ব্যবহার করতে পারেন।
মাপ: সাধারণত ১ কাপ ওটসের জন্য ২ কাপ পানি বা দুধ প্রয়োজন হয়।
রান্নার সময়: ওটস কম আঁচে ৫-৭ মিনিট রান্না করুন। মাঝে মাঝে নাড়ুন যাতে লেগে না যায়।
২. স্বাস্থ্যকর উপায়ে খাওয়ার জন্য কিছু টিপস
সকালের নাশতায়: ওটস একটি আদর্শ সকালের নাশতা। এতে ফাইবার ও প্রোটিন থাকে, যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে।
ফল ও বাদাম যোগ করুন: রান্না করা ওটসে কলা, আপেল, স্ট্রবেরি, বাদাম, বা কিশমিশ যোগ করতে পারেন।
মধু বা গুড় ব্যবহার করুন: চিনি ব্যবহার না করে মধু বা গুড় দিয়ে মিষ্টি করতে পারেন।
৩. ওটস খাওয়ার সঠিক সময়
সকালে: দিনের শুরুতে ওটস খাওয়া সবচেয়ে উপকারী, কারণ এটি দীর্ঘক্ষণ এনার্জি জোগায়।
ওয়ার্কআউটের আগে বা পরে: শরীরচর্চার আগে বা পরে ওটস খেলে শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৪. ওটস পানীয় হিসেবে
ওটস স্মুদি: দুধ, ওটস, কলা, এবং চিয়া সিড দিয়ে স্মুদি তৈরি করতে পারেন।
৫. ওটস খাওয়ার উপকারিতা
ওজন কমাতে সহায়ক: ওটস ফাইবারে ভরপুর, যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
হৃদরোগ প্রতিরোধে উপকারী: এতে থাকা বেটা-গ্লুকান কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: ওটস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৬. যা এড়িয়ে চল��েন
প্রসেসড ওটস: ফ্লেভারড ও ইনস্ট্যান্ট ওটসে অনেক সময় অতিরিক্ত চিনি ও কেমিক্যাল মেশানো থাকে। তাই সিম্পল বা রোলড ওটস ব্যবহার করুন।
অতিরিক্ত খাওয়া: একবারে খুব বেশি ওটস খাওয়া এড়ানো উচিত, কারণ এতে হজমে সমস্যা হতে পারে।
আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ওটস খাওয়ার নিয়ম ঠিক করুন এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন উপভোগ করুন!
1 note · View note