#শরবত
Explore tagged Tumblr posts
Video
youtube
Shimom's healthy food. || জাম্বুরা জুস রেসিপি ||
#youtube#জাম্বুরা জুস রেসিপি জাম্বুরা ড্রিঙ্ক তৈরি জাম্বুরা শরবত রেসিপি জাম্বুরা জুস বানানোর উপায় জা
0 notes
Text
সকালে এক গ্লাস ছাতুর শরবত খেলেই ম্যাজিক! সুস্থ থাকতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ জানুন
উত্তর দিনাজপুর: গরমে নাজেহাল অবস্থায় শরবত যেন জীবন ফিরিয়ে দেয়। গরমকে হারাতে নানা ধরনের শরবতের জুড়ি নেই। তবে এই গরমে হিট স্ট্রোক, ডিহা��ড্রেশন এড়াতে প্রতিদিন ছাতুর শরবত খেতে পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। ছাতু একদিকে যেমন হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়। ছাতু খেলে শরীরের নানাবিধ উপকার তো হয়ই, সেই সঙ্গে অনেকক্ষণ পেট ভরে থাকার কারণে বারে বারে খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে। ফলে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনাও হ্রাস…
View On WordPress
#bangla news#bengali news#Health#health benefits of sattu#health care#Health News#health update#how to make sattu juice#Sattu#sattu for weight loss#Sattu juice#Uttar Dinajpur News#Viral News#Weight loss#ওজন কমায় ছাতুর শরবত#কেন খাবেন ছাতুর শরবত#ছাতুর শরবত#ছাতুর শরবতের স্বাস্থ্য-গুণ#বাংলা খবর#স্বাস্থ্য
0 notes
Text
1 note
·
View note
Video
youtube
গরমের দিনে শরবত লাগে বেশি আর শীতের দিনে বউ একি বললেন বৃষ্টি সরকার । কিলা...
0 notes
Text
Deshies do not realize how much of their language is inspired and borrowed from the Faarsi or Persian language. While researching some food and exploring their etymology, I noticed that a significant portion of our culinary culture, including the names of dishes, has been adapted from Persian traditions. Now, how did the transfer of culture happen between Bengalis and Persians, you may wonder, as your eyebrows kiss in curiosity like mine? It is due to centuries of cultural exchanges, particularly during the Delhi Sultanate and Mughal periods, when Persian was the court language. (I wish I was born back then bhai. Oh how I wish!) So back then the lingua franca was Persian, which now in the 21st century is English. Yeah, what a downgrade, right? Culture of the world took a nosedive and is still on its way to the pit. (Yes, I remember I am a lit major. I am also an idiot, so cest la vie)
Anyways, let's talk about food now, my favorite topic whenever I’m not moping about life and writing about my misery. (cringe, I know.) We often think খিচুড়ি is OWNED by the Bangalies but guess what me lovies, thou art mistaken. Khichuri comes from the Persian word khichri, which means a mixture of lentils and rice. Yep.
Even পোলাও is not ours. It derives from the Persian word pulao or pilaf. বিরিয়ানি too, mhm. Comes from birinj (rice) and biryan (fried or roasted) Borhani has roots in the persian word borani. We basically owe it to them. Everyone's favorite iconic বিয়ের খাবার owes its existence to Persian influences. Even the কাচ্চি বিরিয়ানি isn't ours frans. We take so much pride in our কাচ্চি but it comes from the Mughal kitchens. কাচ্চি comes from the Bengali and Hindi word kaccha or কাঁচা. The name itself mentions the process of the cooking, how cool is that?
রুটি, which most of you know already roots from rot or roht meaning bread. কাবাব, কোর্মা, রেজালা (reza), ফিরনি, হালুয়া (halva), শরবত (sharbat) and জাফরান, ফালুদা (faloodeh), কোফতা (kufta) are directly hijacked words. The word দোপেয়াজা is interesting though. Comes from do (two) and pyaz (onion), indicating a dish cooked with onions added in two stages. AMAZING RIGHT?
When you invite your mehmaan and give them mezbaan in the dostorkhanas, do you realize these words are direct persian imports? I didnt. Now we both know.
My favorite one in the lot has to be kishmish. When I was a wee one I loved how it sounded. It felt ticklish to say or hear it. My cousins would chase me around, teasing me by saying chashmish (I always wore glasses) kishmish, knowing it would make me giggle every time. I wonder why it’s called kishmish and how the name came about. I read that many Persian food-related words have roots in descriptive terms or onomatopoeia that reflect an item’s texture, appearance, or even use. Isn't that fascinating? It is to me.
Anyways, I'm done rambling about food and the Persian language, but before I take my leave, chai anyone?
3 notes
·
View notes
Text
আমি তো কিছুই চাই নাই। শুধু গত রোজায় একদিন ঠান্ডা ঠান্ডা লেবুর শরবত নিয়ে আসতে বলছিলাম। তাও মজা করে বলছিলাম।
আমি কি আসলেই তার ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য না?
সে বলেছিল আমি তার সাথে পেরে উঠবো না। আমি কি এমন পেরে উঠবো না? আমি কিছুই বুঝে উঠতে পারি নাই।
সে আগে যাকে পছন্দ করতো এখনও তাকেই ভালোবাসে। আর ওই জুনিয়রকেও সে খুব পছন্দ করে। এত সব যোগ্য মানুষের ভীড়ে আমাকেও যে কিছুদিন সে ঠাঁই দিছিলো এটাই আমার পরম সৌভাগ্য। এটা তো হওয়ারই ছিল। আমাদের মাঝে যে গুটি কয়েকদিনের ভালোবাসাটা ছিল সেটা আর টিকলো না।
7 notes
·
View notes
Text
পবিত্র আশুরা শরীফ উনাকে সম্মান করলে নিশ্চিত জান্নাতী!!!
মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাত উনার দস্তরখানায় খাদ্য খাওয়াবেন এবং ‘সালসাবীল’ ঝর্ণা থেকে পানীয় (শরবত) পান করাবেন।”
কিন্তু একটু ফিখিরও করা লাগবে।
পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
وَتَعَاوَنُواْ عَلَى الْبرِّ وَالتَّقْوَى وَلَا تَعَاوَنُواْ عَلَى الإِثْـمِ وَالْعُدْوَانِ وَاتَّقُواْ اللهَ اِنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعِقَابِ
তোমরা নেকী ও পরহেযগারীর মধ্যে সহযোগিতা করো; পাপ ও নাফরমানীর মধ্যে সহযোগিতা করো না। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা।”
কি বুঝা গেল?
এই পবিত্র আয়াত শরীফ অনুসরণে পাপী নাফলমানদের কোন সহযোগিতা করা যাবে না! আর যদি এই আদেশ না মানা হয় মহান আল্লাহ পাক উনার কঠিন শাস্তি পেতে হবে।
বুঝা গেছে তো!!! যাদের ঈমাণ, আক্বীধা, আমল, আখলাক্ব শুদ্ধ নয় তাদেরকে যদি কোন সহায়তা করা হয় তাহলে রহমত তো পাবেই না । উল্টো কঠিন আজাব গজব নাজিল হবে। দুনিয়াতে ও আখিরাতে।
অতএব আশুরা শরীফ উনার নিয়ামত পেতে চাইলে মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ ইয়াতিমখানা ও লিল্লাহ বোডিং এ আশুরা শরীফের তাবারুকে হাদিয়া করুন।#90DaysMahfilsm4o.com 01718740742 nagad/bikas personal
এখানে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনার আক্বীদা ভিত্তিক পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ তথা পরিপূর্ণ শরীয়ত উনার অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক। শুধুমাত্র কিতাবে নয়, বরং বাস্তবে দৈনন্দিন আমলসহ সর্বক্ষেত্রে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পায়ের তলা থেকে মাথার তালু পর্যন্ত পরিপূর্ণ পবিত্র সুন্নত উনার রঙে রঞ্জিত। সকলের জন্য তাহাজ্জুদ নামায বাধ্যতামূলক। পরিপূর্ণ শরয়ী পর্দা পালন করা বাধ্যতামূলক।
বালিকা শাখা: সম���পূর্ণ পৃথক; বালক শাখা উনার শিক্ষক, কর্মকর্তা ও আমিলগণ উনারা প্রত্যেকেই পুরুষ এবং বালিকা শাখা উনার শিক্ষিকা, কর্মকর্তা ও আমিলগণ উনারা প্রত্যেকেই মহিলা। ৫ বছরের বালকদেরও বেগানা মহিলাদের সামনে যাওয়া নিষেধ।
2 notes
·
View notes
Text
জীবনের রকমফের (একাংশ )
বাসায় ফিরেছি রোজকার মতো। কলিংবেল চেপে দাঁড়িয়ে আছি বাইরে। রেবেকার কোনো সাড়াশব্দ নেই। ও, মনে পড়েছে। ও তো আজ বাসায় নেই। আজিব! দরজার সাথে এতোবড়ো একটা তালা ঝুলছে সেটাও আমার চোখে পড়লো না! রেবেকার ওপর কী এক অভ্যস্ততা তৈরি হয়ে গেলো আমার! ব্যাগ হাতড়িয়ে বাসার চাবি বের করলাম। দরজা খুলে ভেতরে আসতেই মনে হলো ঘরজুড়ে এক নিশ্চুপ নীরবতা। সুনসান। বাতিগুলো জ্বালাতেই চোখ গিয়ে পড়লো রেবেকার পড়ার টেবিলে। একটা খাতা খোলা অবস্থায় পড়ে আছে সেখানে।
খাতাটা হাতে নিতেই আমার চোখের সামনে জ্বলজ্বল করে উঠলো যেন অসংখ্য শব্দমালা। রেবেকার হাতের লেখা; কিন্তু কী লেখা এতে?
‘আমি জানি জীবিকার তাগিদে তোমাকে ছুটতে হয়। ভীষণ ব্যস্ততায় পার হয় তোমার সারাটা দিনমান। একমাথা যন্ত্রণা নিয়ে তুমি বাসায় ফেরো রোজ। তোমার মুখাবয়ব দেখলেই আমি আঁচ করতে পারি তোমার কর্মময় জীবনের ক্লান্তি। তোমার ক্লান্তি আমাকে পীড়া দেয়; তোমার সামান্য অসুবিধেও আমাকে যন্ত্রণায় কাতর করে ফেলে। তুমি অফিস থেকে ফিরলেই আমি শশব্যস্ত হয়ে পড়ি তোমাকে সামলাতে। তুমি কি কফি খাবে না শরবত, সেই চিন্তায় আমি অস্থির হয়ে যাই। তোমার রাতের খাবার, শোবার বিছানা, সকালের নাস্তা, অফিসের পোশাক --- সবকিছু ঘিরেই আমার পৃথিবী। আমি ব্যস্ত থাকতে চাই তোমাকে নিয়ে।
আচ্ছা, অফিস থেকে ফিরে কখনো কি তুমি জানতে চেয়েছো আমি দুপুরে খেয়েছি কি না? তুমি জানো আমি সাজতে পছন্দ করি। ঠিক কতোদিন হয় সেজেগুজে তোমার সামনে দাঁড়াইনি, মনে করতে পারো? কখনো নিজ থেকে জানতে চেয়েছো কেন আমি আগের মতো সাজার ফুরসত পাই না? অফিস থেকে যে বিধ্বস্ত চেহারা নিয়ে তুমি আসো, সেই চেহারা আমাকে হতবিহ্বল করে দেয়। তোমার পরিশ্রান্ত অবয়বের অবসাদ আমি বুঝতে পারি। আচ্ছা, তুমি কি কখনো আমার বিধ্বস্ততা বোঝার চেষ্টা করেছিলে? অন্তত একবার? সংসারের ঘানি টেনে আমারও যে মাঝে মাঝে ক্লান্ত লাগে, সেটা তুমি অনুভব করেছো কখনো?
সারাটা দিন একা একা থাকি। একটা অবুঝ বাচ্চাকে সামলাই। তার সাথে আর কতই বা কথা বলা যায়, বলো? মন চায় খুব করে কথা বলতে কিংবা খুব মন দিয়ে কথা শুনতে। অপেক্ষায় থাকি কখন তুমি ফিরবে আর আমি মেলে বসবো আমার গল্পের ডালপালা। তুমি তন্ময় হয়ে শুনবে আমার কথা। আর যখন তুমি বলা শুরু করবে, আমি কেবল মন্ত্রমুগ্ধের মতন শুনে যাবো। কিন্তু দেখো, তুমি ঠিকই তন্ময় হয়ে থাকো। কিন্তু তোমার সেই বিস্ময়, সেই আবেগ, সেই বিহ্বলতা জুড়ে কেবল আমিই নেই। আছে অন্য অনেকে। বাসায় এসে তুমি সেই ভার্চুয়ালে ডুব দাও, আমার কথা তোমার খেয়ালই থাকে না। তুমি যেখানে আমগ্ন ডুবে থাকো, সেখানে কেউ কি তোমার জন্য দরজা ধরে অপেক্ষা করে? তোমার পছন্দের খাবার প্রস্তুত করে অধীর অপেক্ষার প্রহর গোনে তোমার জন্য? কিন্তু দেখো, যে মানুষটা তোমার পথ চেয়ে বসে থাকে সারাদিন, তার জন্য তোমার এতোটুকুও সময় হয় না।
বিশ্বাস করো, আমারও একটা আলাদা পৃথিবী আছে। আমার সেই আলাদা পৃথিবীজুড়ে কেবল তুমি আর তুমি। তুমিই আমার সেই জীবনের রং। তোমার অবসরের সমস্তটা জুড়ে আমি থাকতে চাই। সারাদিনের ব্যস্ততা শেষে, তুমি এসে আমার সাথে খোশগল্পে মেতে উঠবে, এমন স্বপ্ন দেখতে দেখতে আমি রোজ ঘুমিয়ে পড়ি। কিন্তু স্বপ্নটা আমার চোখের পাতায় রয়ে যায়। তুমি তোমার মতোই। তুমি আসো। ডুবে যাও একটা নীল-শাদার জগতে। খাও। এরপর ঘুম। আমার জন্য তোমার কি একটু সময় থাকতে নেই? অন্তত একটু ফুরসত?’
পকেট হাতড়ে মোবাইল বের করলাম। অবিশ্বাস্য! ডায়াল লিস্টের কোথাও রেবেকার নাম্বার নেই। এই এতোদিন পার হয়ে গেলো সে আমার ঘরে নেই, অথচ এতোদিনে একটাবার আমি তাকে ফোন দিইনি? কতোদিন হয় তার জন্য কিনে আনি না বেলি ফুলের মালা। সত্যিই তো, কতোদিন হয় তাকে আমি সাজতে দেখি না। আব্দুল্লাহর জন্মের পর তার শরীরটাও ভেঙে গেছে। ছেলেটাকে সামলাতে গিয়ে বেচারি নিজের যত্নের কথাটুকুও ভুলে বসে আছে। তবে সে ভোলে না আমাকে। আমাকে ঘিরেই তার অঢেল ব্যস্ততা। আর আমার ব্যস্ততা? অফিস… ফেইসবুক… অফিস…
এপাশ-ওপাশ দুলুনি খেতে খেতে এগিয়ে চলেছে আমাদের ট্রেন। আমি ছুটে যাচ্ছি। রেবেকার কাছে। আমার হাতে ফুলের তোড়া। বে��ি আর কাঠগোলাপ ফুলের সমন্বয়ে বানানো। বেলী ফুল রেবেকার পছন্দ, আর কাঠগোলাপ আমার। তার মাঝখানে একটা চিরকুট। তাতে লেখা - ‘I Love You’… জীবন যেখানে যেমন, আরিফ আজাদ
2 notes
·
View notes
Video
কিভাবে তেঁতুলের শরবত খেলে স্কার্ভি রোগ, কোষ্ঠবদ্ধতা, রক্তের কোলস্টেরল ...
2 notes
·
View notes
Text
ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে ১০টি তথ্য জেনে নিন
ডেঙ্গুর জ্বর নিয়ে অনেক মানুষের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। কারণ এই রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়া, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বা মৃত্যুর সংখ্যা একেবারে কম নয়।
কোন শরীরে কোন লক্ষণ দেখলে আপনি বুঝবেন যে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন এবং সেক্ষেত্রে আপনার করণীয় কী হতে পারে?
১. ডেঙ্গুর লক্ষণগুলো কী?
সাধারণভাবে ডেঙ্গুর লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। ১০১ ডিগ্রি থেকে ১০২ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকতে পারে। জ্বর একটানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে দেবার পর আবারো জ্বর আসতে পারে। এর সাথে শরীরে ব্যথা মাথাব্যথা, চেখের পেছনে ব্যথা এবং চামড়ায় লালচে দাগ (র্যাশ) হতে পারে। তবে এগুলো না থাকলেও ডেঙ্গু হতে পারে।
২. জ্বর হলেই কি চিন্তিত হবেন?
বঙ্গবন্ধু ��েখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক এবিএম আবদুল্লাহবলছেন, এখন যেহেতু ডেঙ্গুর সময়, সেজন্য জ্বর হল অবহেলা করা উচিত নয়।
জ্বরে আক্রান্ত হলেই সাথে-সাথে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ।
তিনি বলছেন, ''ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে যারা মারা গেছেন, তারা জ্বরকে অবহেলা করেছেন। জ্বরের সাথে যদি সর্দি- কাশি, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কিংবা অন্য কোন বিষয় জড়িত থাকে তাহলে সেটি ডেঙ্গু না হয়ে অন্যকিছু হতে পারে। তবে জ্বর হলেই সচেতন থাকতে হবে।''
৩. বিশ্রামে থাকতে হবে
সরকারের কমিউনিক্যাবল ডিজিজ কন্ট্রোল বা সংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ বিভাগের অন্যতম পরিচালক ড. সানিয়া তাহমিনা বলেন, ''জ্বর হলে বিশ্রামে থাকতে হবে। তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন, জ্বর নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করা উচিত নয়। একজন ব্যক্তি সাধারণত প্রতিদিন যেসব পরিশ্রমের কাজ করে, সেগুলো না করাই ভালো। পরিপূর্ণ বিশ্রাম প্রয়োজন।''
৪. কী খাবেন?
প্রচুর পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন - ডাবের পানি, লেবুর শরবত, ফলের জুস এবং খাবার স্যালাইন গ্রহণ করা যেতে পারে। এমন নয় যে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে, পানি জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।
৫. যেসব ঔষধ খাওয়া উচিত নয়
অধ্যাপক তাহমিনা বলেন, ''ডেঙ্গু জ্বর হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে। স্বাভাবিক ওজনের একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি প্রতিদিন সর্বোচ্চ চারটি প্যারাসিটামল খেতে পারবে।''
চিকিৎসকরা বলছেন, প্যারাসিটামলের সর্বোচ্চ ডোজ হচ্ছে প্রতিদিন চার গ্রাম। কিন্তু কোন ব্যক্তির যদি লিভার, হার্ট এবং কিডনি সংক্রান্ত জটিলতা থাকে, তাহলে প্যারাসিটামল সেবনের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে গায়ে ব্যথার জন্য অ্যাসপিরিন জাতীয় ঔষধ খাওয়া যাবে না। ডেঙ্গুর সময় অ্যাসপিরিন জাতীয় ঔষধ গ্রহণ করলে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
৬. প্ল্যাটিলেট বা রক্তকণিকা নিয়ে চিন্তিত?
ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে প্ল্যাটিলেট বা রক্তকণিকা এখন আর মূল ফ্যাক্টর নয় বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক তাহমিনা।
তিনি বলেন, ''প্ল্যাটিলেট কাউন্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন হবার কোন প্রয়োজন নেই। বিষয়টি চিকিৎসকের উপর ছেড়ে দেয়াই ভালো।''
সাধারণত একজন মানুষের রক্তে প্ল্যাটিলেট কাউন্ট থাকে দেড়-লাখ থেকে সাড়ে চার-লাখ পর্যন্ত।
৭. ডেঙ্গু হলেই কি হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়?
ডেঙ্গু জ্বরের তিনটি ভাগ রয়েছে।
এ ভাগগুলো হচ্ছে - 'এ', 'বি' এবং 'সি'।
প্রথম ক্যাটাগরির রোগীরা নরমাল থাকে। তাদের শুধু জ্বর থাকে। অধিকাংশ ডেঙ্গু রোগী 'এ' ক্যাটাগরির।
তাদের হাসপাতালে ভর্তি হবার কোন প্রয়োজন নেই। 'বি' ক্যাটাগরির ডেঙ্গু রোগীদের সবই স্বাভাবিক থাকে, কিন্তু শরীরে কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন তার পেটে ব্যথা হতে পারে, বমি হতে পারে প্রচুর কিংবা সে কিছুই খেতে পারছে না।
অনেক সময় দেখা যায়, দুইদিন জ্বরের পরে শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যায়। এক্ষেত্রে হাসপাতাল ভর্তি হওয়াই ভালো।
'সি' ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বর সবচেয়ে খারাপ। কিছু-কিছু ক্ষেত্রে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউ'র প্রয়োজন হতে পারে।
৮. ডেঙ্গুর জ্বরের সময়কাল
সাধারণত জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ থাকে। কারণ এ সময়টিতে এডিস মশার বিস্তার ঘটে।
কিন্তু এবার দেখা যাচ্ছে ডেঙ্গু জ্বরের সময়কাল আরো এগিয়ে এসেছে। এখন জুন মাস থেকেই ডেঙ্গু জ্বরের সময় শুরু হয়ে যাচ্ছে।
৯. এডিস মশা কখন কামড়ায়
ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী এডিস মশা অন্ধকারে কামড়ায় না। সাধারণত সকালের দিকে এবং সন্ধ্যার কিছু আগে এডিস মশা তৎপর হয়ে উঠে। এডিস মশা কখনো অন্ধকারে কামড়ায় না।
১০. পানি জমিয়ে না রাখা
অধ্যাপক আবদুল্লাহ বলছেন, ''এডিস মশা 'ভদ্র মশা' হিসেবে পরিচিত। এসব মশা সুন্দর-সুন্দর ঘরবাড়িতে বাস করে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এডিস মশা সাধারণত ডিম পাড়ে স্বচ্ছ পানিতে। কোথাও যাতে পানি তিন থেকে পাঁচদিনের বেশি জমা না থাকে।
এ পানি যে কোন জায়গায় জমতে পারে। বাড়ির ছাদে কিংবা বারান্দার ফুলের টবে, নির্মাণাধীন ভবনের বিভিন্ন পয়েন্টে, রাস্তার পাশে পড়ে থাকা টায়ার কিংবা অন্যান্য পাত্রে জমে থাকা পানিতে এডিস মশা বংশবিস্তার করে।
1 note
·
View note
Text
#ডেংগু সতর্কতা।(২)
#ডেঙ্গু রোগের লক্ষণসমূহ: ডেঙ্গু রোগের প্রধান লক্ষণ হল জ্বর।
জ্বরের তাপমাত্রা ৯৯ থেকে ১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উঠতে পারে। জ্বর একটানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে ছেড়ে দেওয়ার পর আবারও জ্বর আসতে পারে।
এর সঙ্গে শরীরে ব্যথা, শরীরের হাড়ে ও জোড়ায় জোড়ায় ব্যাথা, মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, শরীরের চামড়ায় লালচে দাগ বা ফুসকুড়ি দেখা যায়। এগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে বর্ননা করলাম।
#ডেংগু রোগ হলে যা করবেন: ডেংগু রোগে আক্রান্ত হলে পরিপূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে।
প্রচুর পরিমাণে তরল জ���তীয় খাবার, যেমন- স্বাভাবিক পানি, ডাবের পানি, লেবুর শরবত, ফলের রস এবং খাবার স্যালাইন একটু পর পর পান করতে হবে। জ্বর থাকলে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খাবেন।
কোনো রোগীর যদি লিভার, হার্ট এবং কিডনি সংক্রান্ত জটিলতা বা রোগ থাক���, তা হলে #প্যারাসিটামল ট্যাবলেট সেবনের আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
#হোমিওপ্যাথিক ঔষধও এ ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে থাকে।
ক্রমশ...
0 notes
Text
কাঁচা আমের উপকারিতা ও অপকারিতা । আম বেশি খেলে কি হয়
কাঁচা আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি তা জানতে, পাঠকদের মধ্যে রয়েছে ব্যাপক কৌতূহল। বৈশাখের আমেজে বাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে কাঁচা আম। কাঁচা আমের স্বাদ তীব্র গরমে আমাদের স্বস্তি এনে দিতে পারে। কাঁচা আমের শরবত, চাটনি, ডাল, ভর্তাসহ নানা পদ আমের সঙ্গে খাওয়া হয়। স্বাদের পাশাপাশি কাঁচা আম স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপকারী। অনেকেই হয়তো জানেন না কাঁচা আমের উপকারিতা ও অপকারিতা কথা। তাই আজ আপনা��ের জানাবো কাঁচা আমের গুণাগুণ সম্পর্কে।
তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলে কাঁচা আমি কি কি পুষ্টির উপাদান থাকে, কাঁচা আমের উপকারিতা ও অপকারিতা, কাঁচা আমের অপকারিতা, আম বেশি খেলে কি হয়, দিনে কয়টি আম খাওয়া যাবে, প্রতিদিন আমের জুস খেলে কী হয় ইত্যাদি কাঁচা আমের উপকারিতা ও অপকারিতা সংক্রান্ত সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক:
0 notes
Video
youtube
তরমুজের শরবত | Watermelon Lemonade Summer Drink Recipe In Bengali
0 notes
Video
youtube
রামপুরা ফ্রেন্ডস ক্লাবের পক্ষ থেকে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে শরবত পানীয় বি...
0 notes
Text
Blue Lagoon Refreshing Drinks | Blue Moon Drinks| Blue Curacao Lemonade ...
MARCEDRIC KIRBY FOUNDER CEO.
MARCEDRIC.KIRBY INC.
THE VALLEY OF THE VAMPIRES
0 notes
Text
যিনি খ্বালিক, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ.
অর্থ:- অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব-মাহবূব ও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝেই রয়েছে তোমাদের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ-২১)
উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আয়াত শরীফ উনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক তিনি সকল বান্দা-বান্দী, উম্মত মুসলমানদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন যে, একমাত্র নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই হচ্ছেন সকলের জন্য সর্ব ক্ষেত্রে অনুসরণীয়-অনুকরণীয় আদর্শ মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ কেউ যদি বান্দা-বান্দী, উম্মত মুসলমান হিসেবে দাবি করে থাকে তার জন্য ফরয হচেছ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিটি স্তরে, প্রতিটি কাজে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরন-অনুকরণ করা, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইত্তেবা মুবারক করা। প্রতিটি ক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করা।
আর অবশ্যই অবশ্যই মুসলমানদের জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিটি বিষয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করতে হবে। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দা-বান্দী, উম্মত মুসলমানদের জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করা ফরয হিসেবে ঘোষণা করেছেন। যেমন- মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত ও পবিত্র সূরা হাশর শরীফ উনার ৭ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُوْلُ فَخُذُوْهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوْا وَاتَّقُوا اللهَ اِنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعِقَابِ.
অর্থ:- “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তোমাদের নিকট যা কিছু নিয়ে এসেছেন তা আঁকড়িয়ে ধরো, এবং যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দাতা।” (পবিত্র সূরা হাশর শরীফ-০৭)
কাজেই সকলের জন্য সর্বাবস্থায় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণ-অনুকরণ করতে হবে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুতহ্হার, মুতহ্হির, রহমতুল্লিল আলামীন, সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ কায়িম মাক্বাম। সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
সর্বক্ষেত্রে তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণ-অনুকরণ করে থাকেন। তিনি হচ্ছেন মুহইউস সুন্নাহ অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদেরকে জিন্দাকারী। সুবহানাল্লাহ!
এই আখিরী যামানায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া অসংখ্য-অগণিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদেরকে তিনি পুনরায় জিন্দা করেছেন জারী করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
সেই সাথে কায়িনাতবাসী যেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার শিক্ষা লাভ করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক সম্পর্কে জেনে সে অনুযায়ী আমল করে খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মহাসম্মানিত মুহব্বত-মা’রিফত, তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত, কুরবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক অর্জন করে হাক্বীক্বী মু’মিন মুত্তাক্বী হতে পারে সেই লক্ষ্যে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুতহ্হার, মুতহ্হির, রহমতুল্লিল আলামীন, সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারকে আন্তর্জাতিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র জারী করে উনার মাধ্যমে সারা বিশ্বে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনার ব্যাপক প্রচার-প্রসার করে যাচ্ছেন। সুবহানাল্লাহ!
সেই অসংখ্য-অগণিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মধ্য থেকে অন্যতম একটি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক হচ্ছেন- পানি, দুধ, শরবত ইত্যাদি পবিত্র পানীয় কাঠের পেয়ালায় পান করা। সুবহানাল্লাহ!
আরোও জানতে ক্লিক করুন : https://sm40.com/post/56142_যিনি-খ্বালিক-মালিক.html
#12shareef
#90DaysMahfil
0 notes