#বাংলা খবর
Explore tagged Tumblr posts
banglakhobor · 2 years ago
Text
শিক্ষকদের এবার ৫ বছর গ্রামে শিক্ষকতা করতে হতে পারে, চিন্তাভাবনা রাজ্যের
সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের জন্য নয়া নিয়ম আনতে চলেছে রাজ্য সরকার। সেক্ষেত্রে শিক্ষকদের ৫ বছর গ্রামাঞ্চলের স্কুলে গিয়ে পড়াতে হতে পারে। এবিষয়ে চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে সোমবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠক ছিল। সেই বৈঠকে এই বিষয়টি আলোচনায় উঠে এসেছে। উল্লেখ্য, এর আগে কলকাতা হাইকোর্ট এ বিষয়ে রাজ্যকে এনিয়ে নির্ধারণ করার পরামর্শ দিয়েছিল। তারপরেই এরকম পদক্ষেপ করার চিন্তাভাবনা রাজ্যের। যদিও…
View On WordPress
0 notes
crimetvbangla · 11 months ago
Text
2 notes · View notes
nabanewsbd24 · 4 months ago
Text
youtube
কেমন আছেন? খ্যাতিমান অভিনেতা। প্রবীর মিত্র।
0 notes
newsdailyupdate · 2 years ago
Text
আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার
1 note · View note
valentin10 · 22 days ago
Text
পত্রিকা (৯ই ফেব্রুয়ারি): 'তলব-পাল্টা তলবে ঢাকা-দিল্লি' - BBC News বাংলা
রোববার প্রকাশিত পত্রিকাগুলোর প্রথম পাতায় গাজীপুরে দিনভর বিক্ষোভ সমাবেশের খবর প্রাধান্য পেয়েছে। সেইসাথে অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযান, জন নিরাপত্তা, ঢাকা ও দিল্লির তলব-পাল্টা তলব, জনপ্রশাসন সংস্কার, শিল্পোদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে অনীহা এমন নানা খবর আলোচনায় আছে। — À lire sur www.bbc.com/bengali/articles/ce85ke07jxko.amp
0 notes
museumofislam12 · 28 days ago
Text
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খলজীর বাংলা বিজয়- বখতিয়ার খলজি লক্ষণ সেন যুদ্ধ
Tumblr media
মাত্র ১৭ জন সৈন্য দিয়ে বাংলা জয় করেছিলেন ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খলজি। এটা তো ছোটবেলায় বইয়ে আমরা সবাই পড়েছি। আজ আমরা জানবো তাঁর বাংলা বিজয় এবং তাঁকে নিয়ে বিস্তারিত সব তথ্য।
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজি,ছিলেন আফগানিস্তানের গরমশির বা আধুনিক দশতই-মার্গের অধিবাসী। তিনি তুর্কীদের খিলজী সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন। তাঁর বাল্যজীবন সম্বন্ধে বিশেষ কিছু জানা না গেলেও মনে করা হয় দারিদ্রের পীড়নে তিনি স্বদেশ ত্যাগ করেন এবং নিজের কর্মশক্তির উপর ভর করে অন্যান্য দেশবাসীর ন্যায় ভাগ্যান্বেষণে বের হন। তিনি অনেক শাসকের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন কিন্তু কেউ তাঁকে সেনাবাহিনীতে সুযোগ করে দেয়নি তাঁর শরীরিক গঠনে কিছুটা খাটো এবং কুৎসিত চেহারা হওয়ায়।
অযোধ্যার শাসক হুসাম-উদ-দীন বখ��িয়ারের প্রতিভা অনুধাবন করেন এবং তাকে দু’টি পরগনার জায়গীর প্রদান করে মুসলিম রাজ্যের পূর্বসীমান্তে সীমান্তরক্ষীর কাজে নিযুক্ত করেন। এখানে বখতিয়ার খলজি তার ভবিষ্যৎ উন্নতির সম্ভাবনা দেখতে পান। বখতিয়ারের জায়গীর সীমান্তে অবস্থিত হওয়ায় তিনি পার্শ্ববর্তী হিন্দু রাজ্যগুলির সংস্পর্শে আসেন এবং স্বীয় রাজ্য বিস্তারের পরিকল্পনা গ্রহণ করেন।
বখতিয়ার খলজি কিছু সৈন্য সংগ্রহ করে এক এক করে পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলো আক্রমণ করতে থাকেন এবং সীমানা বৃদ্ধি করেন। ধীরে ধীরে তার বীরত্বের কথা ছড়িয়ে পড়তে শুরু করলে চারিদিক থেকে ভাগ্যান্বেষী মুসলিমরা, বিশেষ করে বখতিয়ারের স্বীয় খিলজী সম্প্রদায়ভুক্ত লোকজন এসে তার সৈন্যবাহিনীতে যোগ দিতে থাকে।
তৎকালীন বাংলার রাজধানী ছিলো নদীয়া। বহিঃশত্রুর আক্রমণের মোকাবিলায় সবচেয়ে সুরক্ষিত অঞ্চল ছিলো নদীয়া। তাই রাজা লক্ষণ সেন এখানেই অবস্থান করছিলেন নিরাপদেই। বলা হয়ে থাকে যে নদিয়ায় আসার কিছু আগে রাজসভার কিছু ব্রাহ্মণ পণ্ডিত তাকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে প্রাচীন গ্রন্থে বলা হয়েছে, এক তুর্কি সৈনিক বাংলা জয় করে নিবে। এটা হতে পারে সেই সময়। তাতে করে ��ক্ষন সেনের মনে ভীতির সঞ্চার হয় এবং নদীয়ার প্রবেশপথ রাজমহল এবং তেলিয়াগড়ের নিরাপত্তা জোরদার করেন। লক্ষন সেনের ধারণা ছিল যে ঝাড়খণ্ডের শ্বাপদশংকুল অরণ্য দিয়ে কোনো সৈন্যবাহিনীর পক্ষে নদীয়া আক্রমণ করা সম্ভব নয় কিন্তু বখতিয়ার সেইপথেই তার সৈন্যবাহিনীকে নিয়ে আসেন।
তিনি তার বাহিনীকে ছোট ছোট দলে ভাগ করেন এবং নিজে এরকম একটি দলের অগ্রভাগে ছিলেন। নদীয়া অভিযানকালে বখতিয়ার ঝাড়খণ্ডের মধ্য দিয়ে এত দ্রুতগতিতে অগ্রসর হয়েছিলেন যে তার সাথে মাত্র ১৭ জন সৈনিকই তাল মেলাতে পেরেছিলেন। কেউ ভাবতেও পারেননি যে তুর্কী বীর বখতিয়ার খিলজী বাংলা জয় করতে এসেছেন। সবাই তাকে সাধারণ ঘোড়া ব্যবসায়ী ধরে নেয়। খিলজী সোজা রাজা লক্ষণ সেনের প্রাসাদদ্বারে উপস্থিত হন এবং দ্বাররক্ষীদের হত্যা করেন। রাজা তখন মধ্যাহ্নভোজে লিপ্ত ছিলেন। খবর শুনে লক্ষণ সেন প্রাসাদের পশ্চাৎদ্বার দিয়ে নৌপথে পলায়ন করে। ঠিক শেখ হাসিনার মত, খাবার রেখেই পালিয়ে যায়।
বখতিয়ার খলজি তাঁর বিজিত অঞ্চলসমুহে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করেন।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি এলাকাগুলোকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে একজন করে সেনাপতিকে শাষণভার অর্পণ করেন। তার সাথে অভিযানে সময় এবং পরবর্তীতে যেসব মুসলিম সেখানে বসবাসের জন্য আসেন, তাদের জন্য তিনি মসজিদ, মাদ্রাসা ও খানকাহ নির্মাণ করেন। তিনি জানতেন, শুধু সামরিক শক্তির উপরেই একটি রাজ্যের প্রতিরক্ষা নির্ভর করে না, পরিপূর্ণ শান্তির জন্য চাই অভ্যন্তরীন শৃঙ্খলা।
বর্তমানে কেউ কেউ তাঁকে খুনী, লুটেরা বলে থাকে। এমনকি অনেক ইতিহাসবিদও তাঁর নামে অপবাদ দেয়। অথচ তাঁর ন্যায় ও ইনসাফ দেখে হাজার হাজার মানুষ ইসলাম গ্রহণ করে। সেটা তারা লুকাতে চায়।
অর্থাৎ বখতিয়ার খলজি খুনি, লুটেরা ছিলেন না। বরং তিনি ধনসম্পদ সব সাধারণ মানুষের কল্যাণার্থে ব্যয় করেন।
বাংলাদেশের খ্যাতিমান কবি আল মাহমুদ তার ‘বখতিয়ারের ঘোড়া’ কাব্যগ্রন্থে বখতিয়ার খিলজীকে একজন প্রশংসনীয় বীর হিসেবে চিত্রায়িত করেছেন।
তিনি যদি অত্যাচারিত শাসকই হন তাহলে হাজার হাজার মানুষ ইসলাম গ্রহণ করবেন কেন ? মুলত তাঁর ন্যায়বিচার এবং ইনসাফ প্রতিষ্ঠা দেখে হাজার হাজার মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেন। যা অনেক বিধর্মী ঐতিহাসিকও মন থেকে মেনে নিতে পারেনি। ফলে তাঁকে নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির জন্য নানান অপবাদ দেওয়া হয়।
তাঁর বাংলা বিজয়ের অন্যতম কারণ হিসেবে ঐতিহাসিক বর্ণনা থেকে জানা যায়, এখানকার বৌদ্ধ জনগোষ্ঠী ব্রাহ্ম���্যবাদের নির্মমতা থেকে রক্ষার জন্য বাংলার একদল বৌদ্ধ প্রতিনিধি মীর্জা��ুরে গিয়ে তার সাথে দেখা করে বাংলায় অভিযানের জন্য অনুরোধ করেন। যা ঐতিহাসিক লামা তারানাথ তার গ্রন্থে উল্লেখ করেন।
দীনেশচন্দ্র সেন তার বৃহৎবঙ্গে দেখিয়েছেন, ব্রাহ্মণ্যবাদীরা শুধু বৌদ্ধদের অত্যাচার ও তাদের ধর্ম নষ্ট করে ক্ষান্ত হয়নি, তারা বৌদ্ধবিহারসমূহে যুগ যুগ ধরে সঞ্চিত বৌদ্ধ ভান্ডারের সর্বৈব লুণ্ঠন করে লুণ্ঠিত দ্রব্যাদির ওপর স্বীয় নামাঙ্কের ছাপ দিয়ে সামগ্রিকভাবে সর্ববিধ নিজস্ব করে নিয়েছেন। হিন্দুদের পরবর্তী ন্যায়, দর্শন, ধর্মশাস্ত্র প্রভৃতির মধ্যে এ লুণ্ঠন পরিচয় পাওয়া যায়।
একটি বিসয় না বললেই নয়,
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি ও নাকি নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করেছিলেন। সেজন্য তাঁকে দোষারোপ করা হয়। আসুন জেনে নেই মুল ঘটনা: দুই শত সশস্ত্র অশ্বারোহী সৈন্যসহ তিনি কিল্লায়ে বিহার (বিহার দুর্গ) এর দিকে যাত্রা করেন এবং সহসা আক্রমণ করেন। এখানে যাতায়াত ব্যবস্থা ছিল দুর্গম, দুর্গের চার দিক ছিল নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আচ্ছাদিত। এর বাইরের প্রাচীর ছিল একেবারে সেনানিবাসের আদলে গড়া, দুর্গফটকে ছিল শক্ত প্রহরার ব্যবস্থা। কোনো কোনো গবেষক দাবি করেছেন ড. সুশীলা মÐল তার বিখ্যাত গ্রন্থে দেখিয়েছেন ওদন্তপুরী ছিল দুর্গম, সুরক্ষিত, শিখরস্থিত আশ্রম। এখানে স্বয়ং বিহারের রাজা গোবিন্দপাল নিজের সৈন্যদের নিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করেন। ফলে বিহার জয়ের জন্য বিন বখতিয়ার রাজধানীর পরে এখানে আক্রমণ করেন। ফলে সৈন্যদের পাশাপাশি বৌদ্ধভিক্ষুরাও অস্ত্র ধারণ করেন। যুদ্ধে তারা পরাজিত হন এবং গোবিন্দ পাল দেব নিহত হন। এর মানে পরিস্থিতি এখানে অভিযানকে অনিবার্য করে তুলেছিল। পরাজিত রাজা রাজধানী থেকে পালিয়ে এখানে আশ্রয় নিয়েছেন জেনে বিন বখতিয়ার দুর্গের দিকে এগিয়ে আসেন। দুর্গরক্ষীরা তাকে ফটক খুলে দেয়নি। ফলে যুদ্ধ হয়। তখনকার অভিযানসমূহের নিয়মই ছিল এমন। রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ও দিয়েছেন ওদন্তপুরীর প্রতিরোধের বিবরণ। তার মতে, বিন বখতিয়ারের বিরুদ্ধে এখানে বৌদ্ধ ভিক্ষু এবং সেনারা সমন্বিতভাবে প্রতিরোধ করে।
ইতিহাসবিদ মিনহাজ-উস-সিরাজ তার গ্রন্থ তবাকাত-ই-নাসিরি-তে বখতিয়ার খিলজির অভিযান সম্পর্কিত একটি বর্ণনা দিয়েছেন। সেখানে উল্লেখ করা হয়, তিনি ওদন্তপুরী দুর্গ (বিহার) আক্রমণ করেন।
এটা দেখতে সেনাশিবেরের মতো এবং এখানে যারা ছিলো সবাই সশস্ত্র ছিলো। গোবিন্দ পাল এবং তার সৈন্যদের পাশাপাশি বৌদ্ধ ভিক্ষুরাও তাঁর উপর হামলা চালায়। তাই এখানে নিরীহ মানুষ হত্যার কথা উল্লেখ করা ইতিহাস বিকৃতি।
তাছাড়া নালন্দা ধ্বংসের সময়কাল ও বাস্তবতা
নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধ্বংসের সময়কাল নিয়ে বিভিন্ন মত রয়েছে। অধিকাংশ ঐতিহাসিকের মতে, এটি ধ্বংস হয় ১১৯৩ সালে। কিন্তু বখতিয়ার খিলজির বঙ্গজয় ঘটে ১২০৪ সালে।
স্যার যদুনাথ সরকারের মতে, বখতিয়ার খিলজি বাংলায় আসেন ১১৯৯ সালে, যা অনেক গবেষকের কাছেও বিতর্কিত। তবে ১১৯৩ সালে নালন্দা ধ্বংসের সঙ্গে তার আগমনের সময়কাল মেলে না।
তাছাড়া, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংসের ইতিহাস অনেক আগে থেকেই ব্রাহ্মণ্যবাদীদের দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত। রাজা শশাঙ্ক, রাজা জাতবর্মা প্রমুখ শাসক নালন্দা ও অন্যান্য বিহারে হামলা চালিয়ে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতি চরম নির্যাতন চালান।
চৈনিক পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ তার সফরনামায় নালন্দার ওপর রাজা শশাঙ্কের আক্রমণের বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছেন। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি একাধিকবার ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এক সময় জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র হিসেবে তার গুরুত্ব হারায়।
গবেষকদের মধ্যে
ড. দীনেশচন্দ্র সরকার উল্লেখ করেছেন, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় মুসলিম আগমনের অনেক আগেই ধ্বংসপ্রাপ্ত হতে শুরু করে। বখতিয়ার খিলজির অভিযানের সময় নালন্দা সম্ভবত ইতোমধ্যেই নিষ্প্রাণ অবস্থায় ছিল।
রিচার্ড এম ইটনের মতে, নালন্দার ধ্বংসের একমাত্র প্রামাণ্য তথ্য মিনহাজ-উস-সিরাজের তবাকাত-ই-নাসিরি, যেখানে কোনোভাবেই লাইব্রেরি ধ্বংসের কথা উল্লেখ নেই। বরং বখতিয়ার ভুলবশত সেনানিবাস ভেবে বিহার আক্রমণ করেন।
. বিখ্যাত ঐতিহাসিক
ভারতের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ, স্যার উলসলি হেগ, রমেশচন্দ্র মজুমদার প্রমুখের গবেষণায় উঠে এসেছে, নালন্দার ধ্বংসের ঘটনা বখতিয়ারের আগমনের অনেক আগেই ঘটে।
করণ সিং এবং সীতারাম ইয়েচুরি ২০১৪ সালে ভারতের রাজ্যসভায় নালন্দা ধ্বংসের জন্য বখতিয়ারকে দায়ী করার বিতর্কে যুক্ত হন। তবে প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণের অভাবে এই দাবি খারিজ হয়ে যায়।
মুলত,
বখতিয়ার খিলজিকে নালন্দা ধ্বংসকারী হিসেবে উপস্থাপনের পেছনে মূলত ঐতিহাসিক অপব্যাখ্যা এবং ইচ্ছাকৃত বিভ্রান্তি কাজ করেছে।
মিনহাজ-উস-সিরাজের বর্ণনায় লাইব্রেরি ধ্বংস বা বই পুড়ানোর কোনো তথ্য নেই। বরং গ্রন্থের পাঠোদ্ধার করার চেষ্টার মাধ্যমে মুসলিম বাহিনীর শিক্ষার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের দৃষ্টান্ত পাওয়া যায়।
পরিশেষে বলা যায়, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংসের দায় ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজির ওপর চাপানোর কোনো ঐতিহাসিক ভিত্তি নেই। বরং এটি একটি অপপ্রচার, যা প্র��মাণ্য তথ্যে খণ্ডনযোগ্য। তার অভিযানের সময়কাল, প্রকৃত ঘটনার বিবরণ এবং সমসাময়িক ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে এ বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যায়।
এমনকি বর্তমানে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজির কবর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় অযত্নে,অবহেলায় পরে থাকলেও স্থানীয় সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ‘দেবতুল্য’। কথিত আছে বখতিয়ার খিলজি মাটিতে শুয়ে আছেন বলে পীরপালের মানুষরা খাট বা চৌকিতে ঘুমায় না। তারা অনেকাংশে শত শত বছর ধরে মাটিতেই ঘুমিয়ে আসছে---তিনি যদি অত্যাচারিত শাসকই হয়ে থাকেন তাহলে তাঁর প্রতি স্থানীয়দের কেন এত ভালোভাবে। এতেই প্রমাণ হয় তিনি অত্যাচারি শাসকদের কাছ থেকে জনগণকে মুক্তি দিয়েছেন শুধু মুসলমান নয় বরং হিন্দু, বৌদ্ধ সবাই তাঁর উদারতায় মুগ্ধ হয়েছেন।
0 notes
golpokhuro · 1 month ago
Text
📚🎧 থানার সামনে পায়চারি করতে করতে কেউ এসে খবর দিলো একটা বেওয়ারিশ লাশ পাওয়া গেছে! শুনে তো আমি প্রথমে পাত্তা না দিলেও পরে খবর পেলাম কথাটা সত্যি !! একটা কাঠের বাক্সের মধ্যে কাকে যেন খুন করে রেখে দিয়েছে! !! দেহটা এমন ভাবে ফুলে গেছে যে বোঝাও যাচ্ছে না দেহটা কার??
একজন এসে বললো যে ওটা তার ভাই, আবার র একজন এসে বললো যে ওটা তার স্বামী l কিন্তু প্রমান কোথায়??? অনেক সময় যার দেহ ভাবা হয়, দেখা যায়, সে বেঁচে আছে! ! তাহলে এই বেওয়ারিশ লাশ টা কার? ?? জানতে তো হবেই!
তাই গল্প খুড়োতে তাড়াতাড়ি চলে আসুন এই সপ্তাহের গল্প ‘বেওয়ারিশ লাশ ’ শুনতে l
GolpoKhuro স্টোরি অ্যাপে এসে আপনি শুধু পড়তে পারবেন না, শোনাতেও পারবেন বিভিন্ন ধরনের বাংলা গল্প! আমাদের অ্যাপে পাবেন হাসির গল্প, প্রেমের গল্প, গোয়েন্দা গল্প, রহস্য গল্প এবং আরও অনেক ধরনের বাংলা গল্প। সমস্ত গল্পগুলি বাংলা ভাষায় লেখা, এবং অনেক বিখ্যাত bengali authors-এর লেখা।
আর সঙ্গে থাকবে golpo shomvar যেখানে প্রতি সপ্তাহে নতুন bengali story পাবেন। 📚🎧
গল্পের জগতে ডুবে যেতে এখনই GolpoKhuro ইনস্টল করুন এবং বাংলা সাহিত্যকে আরও কাছে টানুন! 🌟
0 notes
basicpart · 2 months ago
Text
ফসিলসের প্রাক্তন গিটারিস্টের মরদেহ উদ্ধার
প্রকাশিত: ১১:২৯, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫   আপডেট: ১১:৩৪, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ চন্দ্রমৌলি কলকাতার জনপ্রিয় বাংলা ব্যান্ড ফসিলসের প্রাক্তন গিটারিস্ট চন্দ্রমৌলির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার (১২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ৪৮ বছরের এই বাদ্যযন্ত্রশিল্পীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় পুলিশ। হিন্দুস্তান টাইমস এ খবর প্রকাশ করেছে। 
0 notes
kalbelanews · 3 months ago
Text
1 note · View note
banglakhobor · 2 years ago
Text
অদ্ভুত দেখতে হলেও স্বাদে দারুণ! নজরকাড়া পুষ্টিগুণ, এই ফলের নাম জানেন?
তুফানগঞ্জ: দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও তেমনই সুস্বাদু এই ফলের নাম ‘রামবুটান’। রামবুটান ফলের বৈজ্ঞানিক নাম ‘Nephelium lappaceum’। তবে ফল হিসেবেই এটি সর্বাধিক পরিচিত রয়েছে সর্বত্র। লিচু, লঙ্গান ইত্যাদি গ্রীষ্ম মণ্ডল���য় ফলের সঙ্গে এই ফলের বেশ মিল রয়েছে। এটি মিষ্টি স্বাদের একটি ফল। কো��বিহারের বুকে সম্ভবত এই প্রথম এই ফল ফলিয়েছেন কোনও ব্যক্তি। আর এই কারণেই বর্তমানে বহু উৎসুক মানুষ এই অদ্ভুত দর্শন ফল…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
ananta-1982 · 6 months ago
Text
মেট্রোরেল রক্ষণাবেক্ষণে ৩৫০ কোটি' না হয়ে এখন কত নগদ প্রয়োজন?
বিস্তারিত জানতে লিংকে ক্লিক করুন
#BanglaNews #TodayNews #BangladeshNews #BreakingNews #LatestNews #CurrentAffairs #TopHeadlines #DailyNews #NewsUpdate #NewsAlert #BanglaMedia #BanglaTV #BanglaNewspaper #BanglaOnlineNews #BanglaLiveNews #BanglaNewsChannel #BanglaNewsPortal #BanglaNewsWebsite #BanglaNewsOnline #BanglaNewsCoverage #BanglaNewsReport #BanglaNewsArticle #BanglaNewsStory #BanglaNewsFeed #BanglaNewsBlog #BanglaNewsDigest #BanglaNewsRoundup #BanglaNewsSummary #BanglaNewsHighlights #BanglaNewsTrends #BanglaNewsInsights#Jets #Tyreek #WWERaw #JamesEarlJones #Haitian #Cops #GagCityDC #SAVEAct #DarthVader #Springfield #DarthVader#Mufasa #WWERaw #AaronRodgers #GoldmanSachs #GoodWednesday #McCainWWII#TronMemeSeason #SmackDown #WWEBadBlood #RomanReigns #MayaAli #rain #animation
Tumblr media
1 note · View note
banglavisiononline · 6 months ago
Link
ওপার বাংলা জ্বলছে আন্দোলনের আগুনে। এই আগুনের ম
0 notes
onlinereviewhelth · 7 months ago
Text
আগামী ১৫ই অগাস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুতি নিচ্ছে আওয়ামী লীগ।
রোববারে দুপুরে বাংলাদেশের কয়েকটি পত্রিকায় হঠাৎই একটি খবর প্রকাশ করে শেখ হাসিনার বিবৃতি নিয়ে।
ভারতের একটি পত্রিকার বরাত দিয়ে ওই রিপোর্টে বলা হয়, ক্ষমতা ছাড়ার পর নীরবতা ভেঙেছেন শেখ হাসিনা। যেখানে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছে বলেও বলা হয় ওই সব খবরে।
এছাড়াও ওই খবরে দাবি করা হয়েছিল শেখ হাসিনা আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যেও কথা বলেছেন বিবৃতিতে।
শেখ হাসিনার বরাত দিয়ে সে সব খবরে বলা হয়েছিল, লাশের মিছিল যাতে দেখতে না হয়, সে জন্য তিনি পদত্যাগ করেছেন।
মূলত ভারতের ‘দ্যা প্রিন্ট’ পত্রিকার বরাত দিয়েই বাংলাদেশের প্রথম সারির কয়েকটি গণমাধ্যম এই খবর প্রকাশ করে।
তবে, ঠিক হুবহু একই বক্তব্য শেখ হাসিনা পদত্যাগের পরদিন থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ফেসবুক পোস্টে দেখতে পেয়েছে বিবিসি বাংলা।
যে কারণে ওই খবরের সত্যতা নিয়েও সারাদিন বাংলাদেশে নানা ধরনের আলোচনা চলতে থাকে।
পরে রাতে এক্স হ্যান্ডেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এটি সত্য নয় বলে দাবি করেন।
যেখানে তিনি লিখেছেন, ‘আমার মায়ের পদত্যাগের বিষয়ে একটি বিবৃতি এক সংবাদপত্রে প্রকাশ করা হয়েছে, যা পুরোপুরি মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি একটু আগে তাঁর (শেখ হাসিনা) সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হয়েছি। তিনি ঢাকা ছাড়ার আগে বা ঢাকা ছাড়ার পরে এ পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেননি।’
ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে ফুল দেয়ার আহবান
শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর এখন পর্যন্ত দুই বার ফেসবুকে ভিডিও বার্তা দেন সজীব ওয়াজেদ।
রোববার রাতে ভিডিও বার্তায় মি. ওয়াজেদ আগামী ১৫ই অগাস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে দলীয় নেতাকর্মীদের ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর অনুরোধ জানান।
যেখানে তিনি বলেন, “আপনারা জানেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৩২ নম্বর বাড়িকে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। এই মব, জাতির পিতার সেই বাসাকে পুড়িয়ে ফেলেছে যে বাসায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও আমাদের পরিবারকে হত্যা করা হয়”।
ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের বাসাটি ধ্বংস করা হয়েছে দাবি করে ভিডিও বার্তায় মি. ওয়াজেদ বলেন, “যেই বাসা ১৯৭৫ সালের খুনিরাও ধংস করার সাহস পাইনি, যেই বাসা এতদিন মিউজিয়াম ছিলো। সেই বাসাকে তারা পুড়িয়ে ফেলেছে”।
ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, “বঙ্গবন্ধু না থাকলে আজকে বাংলাদেশ পাকিস্তান হয়ে থাকতো। সামনে ১৫ই আগষ্ট। এই ১৫ই অগাস্ট আমার আহবান আপনাদের প্রতি, শান্তিপূর্ণভাবে ৩২ নম্বরে গিয়ে ফুল দিয়ে আসবেন। বঙ্গবন্ধুর জন্য, স্বাধীনতার চেতনার জন্য এবং আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।''
হবার পর নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের চেষ্টা করবেন তারা।
এখানে বলে রাখা ভালো, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের বেশ কিছু নেতার সাথে সোম ও মঙ্গলবার বিবিসির কথা হয়েছে। তবে তারা সবাই তাদের নাম ও পরিচয় প্রকাশ না করার অনুরোধ করেছেন।
ওদিকে শেখ হাসিনা ভারতে যাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে থাকা তার সন্তান সজিব ওয়াজেদ জয় বিবিসিকে জানিয়েছেন যে তার মা আর রাজনীতিতে ফিরবেন না এবং তিনি হতাশ।
এর মাধ্যমে দেশের রাজনীতির মতো ‘আওয়ামী লীগেও আপাতত শেখ হাসিনা অধ্যায় শেষ হলো’ বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জোবাইদা নাসরীন।
“তবে রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। কিছুদিন আগেও যেমন আজকের পরিস্থিতি অবাস্তব ছিলো। তবে এখনকার পরিস্থিতি বিবেচনা করলে ও তার ছেলের জয়ের কথা আমলে নিলে আপাতত তার রাজনীতিতে ফেরা কঠিন”, বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।
0 notes
bengalbyte1 · 11 months ago
Text
0 notes
dasmoyna · 11 months ago
Text
সমাপ্ত হলো বাংলা নতুন সিনেমা
কিছুমাস ধরেই শোনা গিয়েছিলো যে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত দেবী চৌধুরানী বিখ্যাত উপন্যাসকে কেন্দ্র করে বাঙালির ছবি ডিরেক্টর শুভ্রজিৎ মৈত্র শুরু করেছিলেন এই গল্পের সিনেমার শুটিং সেখানে ছিলেন টলি অভিনেতা প্রসেনজিৎ , শ্রাবন্তী সহ অনেকেই তবে কিছুদিন আগেই খবর সূত্রে জানা যায় দেবী চৌধুরানী শুটিং শেষ হয়ে গিয়েছে এখন শুধু দেখার অপেক্ষায় আছেন সিনেমাপ্রেমীরা Bengali Movie Devi Chowdhurani সম্পর্কে আরো জানতে ক্লিক করুন I
Tumblr media
0 notes
sassybreadtree · 1 year ago
Text
অ্যাসিড আক্রান্ত লড়াকু মহিলার ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প
কথায় আছে সুন্দরবন মানে জলে কুমির ও ডাঙায় বাঘ। এ হেন প্রতিকূল পরিবেশে প্রতিমুহূর্তে জীবনে ঝুঁকি নিয়ে নিজের পরিচয় তৈরী করার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন এক অ্যাসিড আক্ৰান্ত মহিলা। পেশায় দিনমজুর বাবার মেয়ে রুবি শেখ, অ্যাসিড আক্রান্ত হন তরুণী বয়সেই এবং সেই থেকেই শুরু এক সামান্য নারীর অসামান্য হয়ে ওঠার গল্প।
Tumblr media
প্রত্যাখিত প্রেমিকের ছুড়ে দেয়া অ্যাসিড যে শুধু মুখে ক্ষত স্মৃতি করেছিল তাই নয় ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছিলো রুবির আত্মবিশ্বাস। কিন্তু অশুভের ওপর শুভর জয়ের যে বহু প্রচলিত গল্প বাংলা জানে, অ্যাসিড ভিক্টিম রুবি শেখ তারই অন্যতম উদাহরণ। এই ধরণের আরো খবর পেতে চোখ রাখুন নিচের ভিডিওটি তে
youtube
0 notes