#bangla short stories
Explore tagged Tumblr posts
banglaboipdf · 1 year ago
Text
Choto Galpa Samagra - Humayun Ahmed ebook Epub & pdf
Choto Galpa Samagra – Humayun Ahmed, Bengali ebook Epub & pdf Humayun Ahmed. The Man, The Myth, The Legend. He is one of the most controversial writers in the history of Bangladesh. As he is censured by many, he has a place in the censure of many. For some, he is just a market writer, while his writings have deeply touched the hearts of many readers.Man is a great strange creator. As if several…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
margindata · 2 years ago
Text
Top Brands Winter Wear with 70% off @ Amazon + Inspiring stories for local business to earn more money
Top Brands Winter Wear with 70% off @ Amazon + Inspiring stories for local business to earn more money
To Shop top brands with 70% off @ Amazon – Click on image above Problem : Extreme winter !!! Your vacation got cancelled Inspiring Stories for local business to make more money in this winter : Marketing Idea : Bring in more offers from local hotels, restaurants, movie, shopping etc. This enable users to enjoy, even though there vacation got cancelled Start Today : Market just by offering…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
choppedphilosopherharmony · 4 months ago
Text
ভিড় কে ভয় পাই খুব । মনে হয় যেন নিজের চেনা অশ্রুধারা, সারিবদ্ধ অচেনা লোকের ছদ্মবেশে আমার পিছু নিচ্ছে রোজ, সেই কোন জন্মান্তর থেকে । কোন এক পুরনো জিজ্ঞাসায় কিংবা জিঘাংসায় । ট্রাম ,বাস, মেট্রো ,ময়দান এর মাঠ, আহিরিটোলার ঘাট ...সব জায়গায় যেন কটা বিষণ্ণ লোক ফন্দি এঁটে এসে ,ঘাড়ের কাছে গরম দীর্ঘশ্বাস ফেলে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত । এদের কাউকে চিনি না ,কিন্তু চেনা চেনা লাগে সবাইকেই। সবার মুখ যেন আগে কোথায় দেখা মনে হয় , সবার নাম পেট অবধিই আসে ..মুখে আনতে পারি না । সেই কোন টিফিন বেলায় একটা খুব রাগী লোককে শরতের আকাশখানা আড়াল করে বেত হাতে দাঁড়াতে দেখেছিলাম সামনে , তা ভদ্রলোকের হাতের টিপ বিশেষ ছিল না। আমায় ছুঁড়ে মারতে গিয়ে সাধের আয়নাটাই যায় ভেঙে হাজার টুকরোয় । তারপর থেকে সেই রাগী লোকটার হাজার খানা প্রতিবিম্ব যেন একরাশ জ্যান্ত রাগী মানুষের ভিড় হয়ে আমায় ঘিরে ধরে রোজ । একদিন নিশানা ভুল হবার আক্রোশে ,সেই ভিড় আমায় গিলে খেতে চায় প্রতিদিন । পায়ে গুলি খাওয়া নকশালের মত আমি পালিয়ে বেড়াই । কোত্থেকে এক বুড়ি এসে পাঁচ টাকা চায় , দিলে একগাল হেসে বলে "দীর্ঘজীবি হও বাছা"। বুড়ি আশীর্বাদ দিলো নাকি অভিশাপ , ভাবতে ভাবতেই ঠাসাঠাসি ভিড়ের মাঝে একা অশ্বত্থতলায় অশ্বত্থামা সেজে বসে থাকি আর তার��দের টিটকিরি শুনি । কারা সব বলাবলি করে ..কাল নাকি মহরমের পরব । পরবের বেত্তান্ত শুনলে হাসিও পায় বটে , নিজেকে আঘাত করার আবার দিনক্ষণ হয় নাকি ছাই । ভারী সুন্দর হাওয়া দেয় ,আরেকটু বাঁচতে ইচ্ছে করে ...আমাদের বাড়িতে কাগজফুলের কেয়ারি করা বারান্দা নেই ..থাকলে ভালো হতো ।
14 notes · View notes
mrmwithacupofcoffee · 2 years ago
Text
ভাগ্যচক্র
সাফা ও নিবা দুই বান্ধবী। ঘনিষ্ঠতার বর্ণনা করতে গেলে তাদের উপরে কোন সম্পর্ক পাওয়া যাবে না। ছোটবেলা থেকে একসাথে বড় দেখতেও দুজনের চেহারা একিরকম যেন জমজ দুই বোন। দুজনকে আলাদা করতে হিমশিম খেতে হয় অপরিচিত সকলেরই। দুজনে এখন বড় হয়েছে স্কুল ছেড়ে কলেজ লাইফে পা দিবে।
নিবার বাবার ট্রানস্ফার হচ্ছে তা নিয়ে কত ভাবনা! সাফাও  বাড়িতে জেদ ধরে বসে আছে সেও  ওই শহরে গিয়েই পড়বে। মেয়ের বাড়াবাড়ির ওপর শেষ পর্যন্ত বাবা-মার পেরে উঠতে পারল না। শেষ পর্যন্ত দুজনে একই শহরে পড়া শুরু করল। কলেজে উঠে সে কী সুখ চুল উড়িয়ে ঘুরে বেরানো, প্রেম প্রেম ভাব, দুষ্টমিতে সেরা পড়াশোনায় ফাঁকি।
"প্রেম" প্রেমে পড়েছে সাফা। এদিকে নিবা ও ক্রাশ খেয়ে বসে আছে।কেন যেন দুজনেই দুজনের থেকে ব্যাপারটা আড়াল করছে বলতে চেয়েও বলে উঠতে পারছেনা যেন নিজেদের কাছে লজ্জাই মাথা কাটা যাচ্ছে তাদের! এর আগে প্রিমে তো কেউ পরেনি, আর একজনকে ছেড়ে আরেকজন প্রেম করবে তাই বা নিজের চোখে কিভাবে ঠিক হয়। ইতস্ত বোধ এ দুজনেই ভুগছে দুজনের থেকে।
বৈশাখী মেলা লেগেছে। ঘুরতে বেরবে সাফা ও নিবা। দুজনে শাড়ী পড়ে প্রস্তুত। তবে এই প্রথমবার একসাথে না যাওয়া নিয়ে তাদের নানান বাহানা। কোন ভাবে দুজনে আলাদা ভাবেই বের হল। সাফা তার প্রেমিকের খোঁজে বের হয় আর নিবা তার ক্রাশকে পিছু করে বেড়ায়।
- কীরে সাফা কাকে খুঁজছিস তুই?! তুই না বললি তোর কি যেন কাজ আছে?!
- তুই ও  তো আমাকে বলেছিলি তোর কাজ আছে তুই কি করছিস এখানে।
পাশ থেকে এক জ্যোতিষী গুরু ভরা কন্ঠে বলে গেলেন, "ভাগ্যচক্র "  এ তো এক সুতোর ভাগ্যচক্র! প্রেমে পড়েছে দুজন সখী এক সখারি সনে!
ভাগ্য বাবু তোমার আমার রইবো একই ঘরে। 
সাফা ও নিবা দুজনেই জ্যোতিষীর কথা শুনে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল, যে জ্যোতিষী আবার হঠাত করে এমন ভাগ্যচক্র নিয়ে বলে গেল কেন?!  যাই হোক কোনভাবে কি আমরা দুজনেই প্রেমে পড়েছি?!
- এই সাফা, কি বুঝলি?!
- আমি আর কি বুঝবো?! তুই কি বুঝলি?
- আমি কি বুঝলাম তাতো আমিও কনফিউজ। তাছাড়া এসব জতিসীর কথা!!
- তুই বল তুই আজকে আমার সাথে বের হোলি,না কেন?!
- আচ্ছা বলছি তবে তুইও সত্যি করে বলবে কিন্তু।
- আমি প্রেমে পড়েছি!
- আমি ক্রাশ খেয়েছি!
দুজনেই কথা বলতে না বলতেই একে অপরকে জড়িয়ে মেলা ভর্তি জায়গায় চিল্লিয়ে বলে উঠেছে প্রেমে পড়েছে আমার সখি প্রেমে পড়েছে!!
পরদিন কলেজে দুজনে দুজনের প্রেমিককে দেখার জন্য আকুল হয়ে রইল কে কার প্রেমে পড়লে আসলে। 
সকাল হতেই দুজনে রওনা হল কলেজের উদ্দেশ্যে। বৈশাখের আমেজে পরিবেশ���া যেন ভালোবাসায় মাখো মাখো হয়ে আছে! এমন সময় কলেজের ফটকে দাঁড়িয়ে গেল সাফা ও নিবা দুজনেরই চোখ যেন একই দিকে একই বিন্দুতে আটকে গেছে।
- সাফা, ওই দেখ আমার ক্রাশ! তোর বান্ধবীর প্রেমে পড়েছে। সাফা, আই এ'ম ইন লাভ!
নিবা এসব বলতে বলতে সাফার হাত ধরে টানছে তবে সাফা কেন যেন স্তব্ধ হয়ে গেছে!
- এই সাফা দেখতে পাচ্ছিস না? একটা মানুষই তো আসতেছে এদিকে এখন তো কেউ নাই তাও কি দেখতে পাচ্ছিস না? কিছু বলছিস না কেন?!
সাফা ঘোর ভেঙে উঠে বলল,
- ওহ্ ভালই পছন্দ করেছিস। তা আমাকে একটু আগে বলবি না?! এই হ্যানসাম কে তোর আগে নাহয় আমি পটাতাম! 
- কেন তোর প্রেমিক কি কম হ্যান্ডসাম নাকি?!
- ওটার কথা ছাড় তো, তুই যে হ্যান্ডসামকে পাচ্ছিস এরপর আমার একটু ভালো খোঁজা লাগবে ওটার কথা বাদ দে।
- তুইও না জীবনে একটা প্রথম প্রেমে পড়লি তাও আবার আমার হ্যান্ডসাম কে দেখে সেটা বাতিল?! 
- ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
- মোনালিসা মিতু।
2 notes · View notes
attaralobd · 3 months ago
Text
বাবাহীন পৃথিবীটা সত্যিই শূন্য😞 #shorts #islam #reelsmusic #baba #babagojol #attaralo #orinasafakha #orinasafakhangojol #islamicstorytelling #sadstory #বাবাহীন_পৃথিবীটা_সত্যিই_শূন্য #বাবাহীন_দুনিয়াটা_খুব_কঠিন🥀🥹 #story
youtube
youtube
1 note · View note
delightfullandcloud · 3 months ago
Text
Tumblr media
আজ বাহিরে বৃষ্টি পরছে । কাজ করতে করতে রাকিব সাহেব ভাবছেন বাসায় যেয়ে পরোটা দিয়ে কালাভুনা খাবেন । সাথে এক কাপ চা হলে মন্দ হয় না । আহহ ! রাত ৯ টা বেজে গেছে । সালেহ চাচা গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করছেন । অফিস শেষে আমরা সবাই গাড়িতে বসলে উনি হাসিমুখে গাড়ি চালানো শুরু করলেন । আমি উনার পিছে কোনাকুনি ভাবে বসেছিলাম । সালেহ চাচা এই বছরেই অবসরে যাবেন । সদা হাসিখুশি মানুষ তিনি । তবে ইদানিং তাকে দেখতে অসুস্থ লাগে । তার দিকে খেয়াল করে দেখলাম তাকে একটু বেশি মলিন ও ক্লান্ত লাগছে আজ ।
~ " চাচা আপনার শরীর ভালো ? "
~ " বুড়ো বয়সে শরীর ভালো থাকে না বাবা , মন ভালো রাখতে হয় । "
উনি হেসেই উত্তরটা দিলেন ।
তবে উনার অমায়িক হাসিও উনার অসুস্থতা ঢাকতে ব্যর্থ হচ্ছে ।
ঝমঝম বৃষ্টি । সবাই যে যার মতন গল্প , মুঠোফোন নিয়ে ব্যস্ত । আমি সামনে বৃষ্টির সাথে রাস্তা দেখে উপভোগ করছি । তামিমাকে মেঘলা বিকেল থাকতেই অবশ্য পরোটা - কালাভুনা খাওয়ার ইচ্ছা জানিয়েছিলাম । ওর জন্য এক তোড়া গোলাপ ফুল আর চকোলেট নিয়ে যাবো । ফুলগুলো সাজিয়ে দুজন একসাথে বারান্দায় বসে খাবো ।
রাত ১০ টা ১২ । ধীরে ধীরে সবাই সবার মতন চলে যাচ্ছেন ।
সামনের রাস্তার মোড় থেকে বামে গেলেই আমার বাসায় যেতে ১৫ মিনিট । সালেহ চাচা আধ ঘণ্টা যাবত কেমন যেনও স্তব্ধ আছে । অবাক হলাম তিনি আমার বাসার রাস্তায় না গিয়ে সোজা চালাচ্ছেন ।
~ " সালেহ চাচা কোথায় যাচ্ছেন ?
চাচা যাচ্ছেন কোথায় ? "
কোনও উত্তর নেই । খুব দ্রুত বেগে গাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন চাচা । অস্বাভাবিক গতি । বৃষ্টি নেই । খুব অবাক হচ্ছিলো , একটু রাগও হচ্ছিলো রাকিবের । ও কিছুই বুঝছিলো না । রাকিব সালেহ চাচাকে থামানোর উদ্দেশ্যে ওনার কাঁধে হাত দেয় , গাড়ি থেমে যায় ।
" সালেহ চাচা ! "
রাকিব খেয়াল করছে চাচার দেহটি অসাড় । জলদি গাড়ি থেকে নেমে রাকিব চাচার পাশের দরজা টা খুলে রাকিব দেখে ওনার হৃদস্পন্দন নেই । মায়া ভরা মুখটায় প্রাণ নেই । রাকিব ��াক্যহারা হয়েছিলো । কেউ একজন দাড়িয়ে আছে রাকিবের পিছনে ।
~ চাচা !
~ " বাবা , আমার কেউ নেই । আমার ২ টা ছেলেমেয়ে জীবিত তো আছে তবে আমি তাদের কাছে অনেক বছর আগের থেকেই মৃত । আমার স্ত্রীর কবর এখানে । আমাকেও একটু এখানে কবর দিয়ে দিবা বাবা ? "
সালেহ চাচার কথাগুলো শুনে রাকিব খেয়াল করে সে এখন কবরস্থানের সামনে ।
#বাংলা_গল্প #Bangla_Story #ছোট_গল্প #গল্প #story
0 notes
jujustation · 5 months ago
Text
Tumblr media
Bengali Suspense Story। বাক্সের ভিতরে কী আছে। পর্ব - ১।।Baksher Vitore Ki Ache।Anish Deb
youtube
0 notes
bdcaption24 · 5 months ago
Text
Tumblr media
Sad Caption Bangla
Here are some heartfelt captions you can use for your friend:
Click hare for: Bangla Sad Caption
Lost in a world of my own tears.
Tired of staying strong.
Done with this emotional rollercoaster.
Invisible in a crowded room.
Silence has become my closest friend.
Loneliness is a vast and empty universe.
Our ending, the hardest chapter to write.
Feel free to choose the one that resonates with your feelings. Remember, you're not alone, and sharing your emotions can help build deeper connections with those who follow you.
If you need more options or have any other requests, feel free to ask!
Sad Caption Bangla. Short sad captions bangla, sad caption bangla stylish, সেড ক্যাপশন, কষ্টের ক্যাপশন, fb sad caption bangla, love sad caption bangla, sad ইমোশনাল স্ট্যাটাস, sad boy caption bangla, fb sad caption bangla love.
1 note · View note
atikulnur · 6 months ago
Text
আমার ও একটা মানুষ ছিল,|| যে আমাকে, পাগলের মতো ভালবাসতো,,, || Creative Content By Atik
0 notes
ferdous2018 · 6 months ago
Text
Tumblr media
1 note · View note
gc1963 · 9 months ago
Text
SPEAK YOUR HEART OUT: অবিনাশ বাবুর হবি
Bangla Post
Bangla Short Story
Horror
Ghostly
0 notes
phalguniroy · 1 year ago
Video
youtube
Santa's Gift | Christmas Cartoon | Holiday Special Animated Video | Sant...
0 notes
dangerousfanbread-blog · 1 year ago
Text
youtube
এই শনিবারের গল্প প্রেমেন্দ্র মিত্রের সংশয়।
0 notes
mrmwithacupofcoffee · 2 years ago
Text
খোঁজ ৬
জঙ্গলের পাশে নির্জন একটি জায়গায় বসে প্রদীপ আর সেই মেয়েটি। মেয়েটির পায়ের দিকে তাকানো যাচ্ছে না পা থেকে রক্ত ঝরছে অনবরত। প্রদীপ মূলত জোর করেই নিজের রুমালটি তার পায়ে বেঁধে দিল।
- এতটা উপকার আমার না করলেও চলবে।
- এতক্ষণে আমার উপর বিশ্বাস হয়েছে নিশ্চয়। এখন কি আমি জানতে পারি আপনার কি হয়েছে?
- আমিতো পাগল তাতো জানেনই। এখন আবার নতুন করে কি জানতে চাইছেন!
- আপনাকে আসলে যতটা পাগল ভেবেছিলাম ব্যাপারটা আসলে তা নয়, অন্যকিছু!
- তা যাই হোক, আপনার না জান��েও চলবে! 
ভেবে নেবেন না তখন মাঝ রাস্তায় আপনার স্যারের চোখ থেকে বাঁচিয়েছেন বলে আমার পরম বন্ধু হয়ে যাবেন।
- আপনি আসলেই অদ্ভুত না বলে পারছি না।
মেয়েটি অন্যদিকে মুখ করে বসে থাকলো। 
- আজকে কি করার প্লান আছে? আমরা কি এখানেই থাকছি?
- আমি তো বলিনি আপনাকে এখানে থাকতে আপনি চাইলেই চলে যেতে পারেন!
- বুঝে নিন, এখন আপনার উপকার আর ক্ষতি দুটোই আমার হাতে!
- ভয় দেখাচ্ছেন!
- আপনি যা উচিত মনে করেন!
- কি জানতে চান আপনি! আর জেনেই বা কি করবেন!
- আপনি যদি সবটা ঠিক করেই ফেলেন তাহলে আমার কিছু বলার থাকে না!
মেয়েটি বলা শুরু করলো,
- আমরা তিন ভাই বোন, তাজ আর আমি যমজ ছিলাম আর প্রতিক আমাদের বড় ভাই। 
- তাহলে নিজের ভাইয়ের থেকে পালিয়ে বেরাচ্ছেন কেন! 
- জীবনের একমাত্র শত্রু যখন ভাই তখন পালানো ছাড়া কি উপায় থাকে!
প্রদীপের কপাল কুচকে গেলো। সে জিঙ্গেস করে বসলো,
- আর যাকে খুজে বেরাচ্ছেন সে কে?
- তাজ।
- আপনার যমজ ভাই? কিন্তু তাকে কেন খুজছেন! 
- তাজ আমার জান, আমি ওর থেকে এক মিনিটের বড় ছিলাম।  তাজ বাবার খুব বেশি আদরের ছিলো। আমি বাহ্যিক ভাবে বড় হলেও তাজ ছিল প্রচন্ড চার্মিং এন্ড ইন্টালিজেন্ট ওই আমাকে সব সময় আগলে রাখতো। আমরা তখন খুব বেশি বড় না দুজনেই ক্লাস সিক্সে পড়ি। সেবার আমাদের ফাইনাল পরীক্ষা শেষে বাবা আমাদের নতুন স্কুলে ভর্তি করে দিতে নিয়ে গেলেন মায়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে।
আর যত বিপত্তি ঘটলো তখনই। 
- ১০ ডিসেম্বর, ২০২২
- মোনালিসা মিতু।
2 notes · View notes
letswalkwithme · 1 year ago
Text
মোনতারা
- কোথায় তুই? তুই কি পৌঁছে গেছিস?
- হ্যাঁ, আমি চলে আসছি। তুমি কোথায়?
- আমি তো রিকশায়, উল্টো পথে চলে গিয়েছিলাম! কোথায় আছিস তুই?
- হ্যাঁ, আমি আসছি তুই যেদিকে বললি। আই থিঙ্ক আমি তোকে দেখতে পাইসি। হুম, হুম আমি দেখতে পাইসি তোকে!
মিউজিয়ামের সামনে দাড়িয়ে সেই প্রতিক্ষিত বহু বছরের চাওয়া "তারা"।
রাস্তার মাঝদিয়ে হেঁটে আসা "মোন" এক ছুট দিল তারার বুকে। 
অবিশ্বাস্যকর  সেই সময় আসলেই এসেছিলো। প্রথম দেখা, আপরিচিত মানুষ, চেনা স্পর্শ, হাজারো চাওয়া আর স্বপ্ন যেন মিলেমিশে একাকার।
Tumblr media
মোন তারার বুকে।
- চলো, হাঁটি।
- আচ্ছা। 
ইশ্! কেন যে বললাম না, আর একটু দাড়া।
- ইউ লুক বিউটি��ুল।
মোন হেঁসে জবাব দিল,
- থ্যাঙ্ক ইউ।
- কোথায় যাব আমরা এখন?
- কোথায়? মিউজিয়ামের ভিতরে।
- সরি ম্যাম, আপনারা খাবার নিয়ে ভিতরে যেতে পারবেন না। 
- ভালই হলো এখন তো তোকে খেতেই হবে। এক্সাইটমেন্টে কেউ খাবার খায় না!
তারা হয়তো একটু ব্লাস করছে। মোন তখনো তারাকে দেখে নি। খুশির মাত্রা এতই যে "I want someone and that someone is here so i need nothing more!".
- ১৫ জুলাই, ২০২৩
- মোনালিসা রানা মিতু।
0 notes
notyourbarney · 1 year ago
Text
ফতওয়াবাজি
Barney Redowan | Apr 01, '23
১.
মাওলানা হাবিবুর কাদেরী চেয়ার টা ঠিক করে নিয়ে বসলেন নড়ে চড়ে। ��াহ আজকের এই চেয়ার এর উপরে দাঁড়ায়ে জিকির করা যাবে নাহ। এমনিতেও তার নিয়তে আজকে ছিলও নাহ জিকির করার। মসজিদ কমিটি অনেক দামাদামি করে হাতে পায়ে ধরে দশ হাজার টাকা কম দিয়েছে, তার নির্ধারিত রেট এ তাকে আনতে পারেনাই। তিনি আজকে শুধু কোনোমতে ওয়াজ করেই চলে যাবেন। কিন্তু এই উৎসুক মুসল্লি জনতা দেখে তিনি নিশ্চিত হতে পারছেননা, জিকির না করাটা কি ঠিক হবে নাকি। কিন্তু সেটা নিয়ে তার আপাতত মাথাব্যাথা নেই। তাদের পেশার এই একটা ভাল দিক, অনেক বড় বড় জনসমাগম আর ভিড় সামলাতে পারা। এতগুলা মানুষ তার বক্তব্যের জন্য অধীরে বসে থাকে, তার প্রতি টা ফতওয়া মন দিয়ে শুনে, তার প্রতিটা আমল শেষে জোরে চিৎকার দিয়ে সম্মতি জানায়। ভালই লাগে এই ধরনের পরিবেশ।
হুজুর সাব ওয়াজ শুরু করলেন মহান আল্লাহ তায়ালার করুন কৃপার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে, এই আরেকটি রমজান মাস পরিপূর্ণ সুস্থতা আর সামর্থ্য এর সাথে পালন করার তৌফিক দেওয়ায় কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ওয়াজ করতে থাকলেন। আজকের মানুষের ভিড় ও ভালই ঠেকছে তার কাছে। কি সুন্দর একটু পর পর “ঠিক ঠিক” বলে সম্মতি জানায়, তাদের একেকটা গর্জন যেন আল্লাহর অসীম রহমতের নেয়ামৎ। একেকটা সুবহানআল্লাহ যেন তার আয়ু বাড়িয়ে দিচ্ছে এক এক বছর করে। তিনি তার বক্তব্য জারি রাখলেন। তিনি এইসব বক্তব্য পেশ, এইসব ধর্মের সঠিক দাওয়াত কে তার একমাত্র কর্তব্য বলে ভাবেন। এটা একটা বিশাল বড় দায়িত্ব, এতগুলা মানুষকে ধর্মের সঠিক পথে আনা এবং পরিচালনা করা অনেক বড় কিছুই বটে। আজকের এই গ্রামের এই হাজার খানেক জনতা কে তার জানাতে হবে সঠিক হাদিস, আনতে হবে সঠিক পথে, সকল বিদআত থেকে মুক্ত করে ইনশাআল্লাহ। তিনি সকলকে দাওয়াত দিলেন ইসলামের সকল দিক অনুসরণ করা আমাদের উপর ফরয। কিন্তু ইসলাম এর বিভিন্ন হাদিস, ফতওয়া, মতবাদ বিভিন্নভাবে কালের সাথে রুপান্তর হয়েছে বিভিন্ন ভুল ব্যাখ্যায়। তিনি আজ জানাবেন হুজুরে করীম মহানবি (স) এর বাণীর সঠিক ব্যাখ্যা, যা বহুকাল ধরে ভুল পালন করে আসছে এই বাঙালি জাতি। তাদের কি দোষ, খোদা তাদের সৃষ্টি করেছেন জ্ঞানের অপরিপূর্ণতা দিয়ে। যাতে তারা এই ত্রিভুবন থেকে জ্ঞান অন্বেষন করে নিতে পারে সঠিক ভাবে।
তিনি বক্তব্য পেশ করেন, আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে যে, প্রিয়নবী (স) বলেছেন, “লা ওয়ান আশুক্কা ‘আলা উম্মাতি, লা আমার তুহুম মিসসিওয়াকি ‘ঈন দা কুল্লি সালাহ” অর্থাৎ, “যদি আমার উম্মতের জন্য কষ্ট মনে না করতাম তাহলে আমি প্রত্যেক সালাতের সময় তাদের মিসওয়াক করতে নির্দেশ দিতাম।“ সবাই সজোরে বলে উঠলো সুবহানআল্লাহ। কিন্তু উৎসুক জনতা আসলে বুঝতে পারলো না এই বানীর গুরুত্ব। তাই কাদেরী হুজুর বলতে থাকলেন, “হুজুরে পাক (স) ছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী। তিনি সব জেনে বুঝেই বলেছিলেন করেছিলেন, যা আমরা এখন অনুসরণ করছি। তার পথেই চলার সচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি আমরা প্রতিনিয়ত।“
২.
তানভীর সাহেব রোজা রাখেন, আবার পর্দাও করেন। পর্দা করেন বলতে, পর্দা দিয়ে ঢাকা চায়ের দোকানে গিয়ে বসেন। কিন্তু সব দোকানে না, হারুণ মিয়ার দোকানেই শুধু বসেন। কারণ চায়ের দোকান গুলো শুধু চা বিড়ি পানখোর দের আড্ডাশালা হলেও, হারুণ মিয়ার দোকান আলাদা। তিনি তার দোকানে রাজনৈতিক আলাপ এর সুযোগ রাখেন নাহ। কেউ এসে আড্ডা দিতে বসলে সসম্মানে তাড়িয়ে দেন। এর ফলে যে তার দোকানে কাস্টমার কম আসে, তা না। মানুষ তাও আসে তার দোকানের চা-পান খেতে। আবার এখন কাস্টমার আরো আগের থেকেও বেশি আসে। তার কারণ, তিনি তার দোকানে একটা টিভি লাগাইসেন। যদিও তানভীর সাহেব এই সিদ্ধান্তে প্রথম প্রথম তেমন খুশি ছিলেন না। কিন্তু পরে গিয়ে দেখলেন এই টিভিতে ইউটিউব চালানো যায়, আর হারুণ মিয়া পরিষ্কার ভাবে যখন তার এই ইউটিউব ওয়ালা স্মার্ট টিভি লাগানোর উদ্দেশ্য ব্যক্ত করলো, তখন মনে হয় তানভীর সাহেবের থেকে খুশি আর কেউ হয়নাই।
আজকেও তানভীর সাহেব টিভিটা ছাড়লেন, শুক্রবার, মাত্র জুমা পড়ে এসেছেন। মসজিদের হুজুরের বাংলা খুতবা তার পছন্দ নাহ। তাই নামাজ শেষ করেই হারুন মিয়ার দোকানে এসে বসে ইউটিউবে ওয়াজ ছাড়লেন। কিন্তু এত এত বক্তার মধ্যে কার ওয়াজ শুনবেন তা নিয়ে তার মধ্যে কোন সন্দেহ ছিলও নাহ। তিনি সার্চ দিলেন মুখ দিয়ে বলে, লিখতে জানেন না তোহ। সার্চ দিতেই অসংখ্য ভিডিও হাজির তার প্রিয় বক্তা মুফতি আলামিন বগী হুজুরের। তার সর্বশেষ নতুন ভিডিও টা ছেড়ে একদম মনোযোগ এর সাথে শুনতে থাকলেন সেই অমুল্য বক্তব্য। মাঝখানে একটা তরুণ আসলো, সিগারেট কিনে নিয়ে ধরালো তার পাশেই। তিনি বিরক্ত হলেন কিন্তু কিছু বলতে পারলেন নাহ। সে তো পর্দার আড়ালেই খাচ্ছে, এটা তো অনুমিত। কিন্���ু এই অনুমতি সাপেক্ষেও তার মন কিছুতেই শান্ত হতে পারলো না। তিনি ��াবতে লাগলেন, এই তরুণ কে তিনি রাস্তায় এভাবে ধূমপানরত অবস্থায় দেখলে কি অবস্থা সৃষ্টি করতে পারতেন, ভেবেই মনে আনন্দ এসে পড়লো। তার একটি ডাকে এই ভরদুপুরেও মানুষ জড়ো হতে সময় লাগতো না।
এসব ভাবনাচিন্তার মাঝে হুজুরের বয়ানের একটি অংশ তার মনোযোগ কেড়ে নিতে বাধ্য করলো। হুজুর আজ বেশিই উত্তেজিত, কিন্তু এটাই বগীহুজুরের বিশেষত্ব। তিনি সত্য বলতে পিছপা হন নাহ। সত্যের দাওয়াত দিতে সর্বদাই তিনি সচ্চোর। যত বেশি উত্তেজনা তিনি আনেন তার বক্তব্যে ততই যেন সত্যের প্রতি আকৃষ্ট হয় জনতা, ততই ভুল পথ থেকে সরে আসে তারা আল্লাহর অশেষ রহমত আর কৃপার আরশে। আজ বগীসাব একইভাবে একটা বড় ফেতনার হাত থেকে আমাদের মুক্ত করার চেষ্টায় আছেন। তিনি বলছেন কিভাবে কতিপয় হুজুর মাওলানা তাদের বানানো ফতওয়া দিয়ে আমাদের ভুল পথে ধাবিত করছে। তিনি নাম বলতেও কখনো সংকোচ বোধ করেন না। তানভীর সাহেব মনোযোগ দিয়ে ওয়াজ শুনতে লাগলেন, দেখলেন তার পাশে দাঁড়ানো যুবকও সিগারেট খাওয়া শেষে ওয়াজ শোনা তে ব্যস্ত। বগী হুজুর তার বয়ান দিতে লাগলেন, “হুজুরে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সকল যুগের সকল মানুষের নবী। তিনি তার হাদিসে যা বলেন, তা সঠিক ভাবে অনুসরণ করা এবং সেই অনুযায়ী আমল করা আমাদের ফরয দায়িত্ব ও কর্তব্য। বর্তমানে কাদেরী হুজুরের মত বেশ কিছু বক্তা তাদের মতবাদ এই ইসলামের প্রকৃত আমলের মধ্যে মিশিয়ে দিতে দ্বিধাবোধ করে না।“ এরপরে তিনি বলতে লাগলেন কাদেরী হুজুরের মিসওয়াক নিয়ে করা ওয়াজ এ কতো ভুল ছিল এবং তিনি নতুন ফতোয়া দিতে লাগলেন যে মিসওয়াক এর গুরুত্ব কত বেশি এবং আমাদের উপরে কতটা ফরজ দিনে ছয় ওয়াক্ত মিসওয়াক করা।
৩.
আজান দিতে আজ বড্ড বেশিই দেরী হচ্ছে যেন। তানভীর সাহেবের যেন তর সইছে নাহ, প্রচুর পিয়াস পেয়েছে তার। পাওয়ার ই কথা, আজ যেরকম পরিশ্রম হলো কত ঘাম আর রক্ত বইতে হলো। যদিও তার কোন ঘাম আর রক্ত খরচ যায় নাই। কিন্তু তিনি যা করেছেন তাতে তিনি গর্বিত। ইসলাম কে ভুল ব্যাখ্যার মন্দ দোষ থেকে রক্ষা করেছেন তিনি, বগী হুজুরের বয়ান থেকেই জেনেছেন তিনি জিহাদের গুরুত্ব। প্রতিদিন তার সাথে মসজিদের উঠানে যারা ইফতার করতে বসে, তার থেকে আজ ২-৩জন কম। কিন্তু মানুষ কম হলেও, অই মুনাফিক ফতোয়াবাজ ভন্ড কাদেরীর দাঁত ভেঙ্গে দিতে পেরে মনে শান্তি ই লাগছে। আরও কিছু মানুষ কম হতো, কিন্তু বাকি যারা এসেছেন, তারা কি তানভীর ভাইয়ের সান্নিধ্য ছাড়া ইফতার করতে পারে? নাহ এ হতে দেওয়া যায় না। নিজেকে যিনি এভাবে সঁপে দিয়েছেন ইসলাম এর রক্ষার্থে প্রতিনিয়ত, তার সাথে এভাবে ইফতার করতে পারা টাও সৌভাগ্যের ব্যাপার���
ইফতার এর সময় হলো। সবাই খেজুর দিয়ে ইফতার শুরু করলেও, তানভীর সাহেব খেজুর দিয়ে শুরু করলেন না। এটা প্রতিদিন সবাই খেয়াল করলেও কেউ জিজ্ঞেস করেনা, আজ সৈয়দ জিজ্ঞেস করেই নিল। তানভীর সাহেব প্রশ্ন টা শুনে এত সুন্দর একটা হাসি দিয়ে দেখালেন যে তার উপরের পাটির দাঁত গুলো নেই, তিনি প্রস্থেটিক দাঁত ব্যবহার করেন। তাহলে মিসওয়াক এর আমল? তানভীর সাহেব মুখ গম্ভীর করে বললেন, "সবার জন্য হাদীস এক হয় না।"
0 notes