#Allah'sDefinition
Explore tagged Tumblr posts
quransunnahdawah · 6 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is al jabbar
youtube
youtube
youtube
youtube
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an. A second meaning: There is a second meaning to Al-Jabbar: the one who restores, resets, or fixes our brokenness. He fixes by force and changes the state of something that is disordered and sets it right.
Arabic Root: From the root jim-ba-ra (ج ب ر), which has the following classical Arabic connotations: to restore something to sound, right or good state to bring back to normal, reform to benefit, to confer a benefit to be supreme, high, above all of creation to be compelling, irresistible.
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an.
Is Jabbar a name of Allah?
Jabbar (Arabic: جبار) is an Arabic word meaning "great" or "mighty". With the definite article as al-Jabbar (Arabic: الجبار) it is one of the names of God in Islam, and is so used in the given name Abd al-Jabbar (Arabic: عبد الجبار).
জব্বার কি আল্লাহর নাম?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল-জাব্বার নামের তিনটি অর্থ রয়েছে। সব অর্থই তাঁর আল-জাব্বার নামের অন্তর্ভুক্ত। তিনি দুর্বল ও তাঁর জন্য নিবেদিত ভঙ্গ হৃদয়কে আশ্রয় দান করেন। ফলে তিনি দুর্বল ভঙ্গ হৃদয়ের অধিকারীকে স্নেহ ও মায়া-মমতা করেন, গরিবকে ধনী করেন, বিপদাপদে পতিত সমস্ত কঠোরতাকে তিনি সহজ করেন, তাঁর তাওফিকে বিপদে আপতিত ব্যক্তিকে স্নেহ করে সাহায্য করেন, তাকে অটল ও ধৈর্যধারণে সহযোগিতা করেন, বিপদে আপতিত ব্যক্তি যথাযথ ভাবে বিপদে ধৈর্যধারণ করলে তাকে এর চেয়েও বেশি পুরষ্কার দান করেন, তাঁর বড়ত্ব ও মহত্বের সামনে অনুগত ব্যক্তিকে তিনি মহা পুরষ্কার প্রদান করেন, তাঁকে ভালোবাসাকারী অন্তরকে তিনি নানা সম্মান, মর্যাদা ও ঈমানের বিভিন্ন অবস্থাভেদে পুরষ্কার প্রদান করে পুষিয়ে দেন। সুতরাং তাঁকে ভালোবাসা বিনীত হৃদয়ের পুরষ্কার হলো তিনি তাদের কাছেই থাকেন, তারা তাঁকে ডাকলে তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেন। কেউ তাঁকে এভাবে ডাকলে, ‘হে আল্লাহ আপনি আমাকে স্নেহ ও মায়া প্রদান করুন।’ তিনি এ স্নেহ দ্বারা প্রকৃতপক্ষে বান্দার সংশোধন ও যাবতীয় অপছন্দনীয় কাজ থেকে তাকে রক্ষা করা উদ্দেশ্য বুঝায়।
আল-জাব্বারের দ্বিতীয় অর্থ হলো আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী। সৃষ্টিজগতের যা কিছু তাঁর নৈকট্য অর্জন করে, যা কিছু তাঁর কাছে বিনীত, নিবেদিত এবং অন্য যা কিছু যেভাবেই থাকুক তিনি সবার জন্য আল-জাব্বার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী।
আল-জাব্বার শব্দের আরেক অর্থ সমুচ্চ, মহিমান্বিত। তিনি সব কিছুর ঊর্ধ্বে, তিনি মহিমান্বিত। অত:এব, আল-জাব্বার শব্দের অর্থ আর-রাঊফ তথা প্রতি স্নেহশীল, সদয় ও সমবেদনা প্রকাশকারী; আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী; সমুচ্চ, মহিমান্বিত। আবার কখনো আল-জাব্বারের আরেক অর্থ আল-মুতাকাব্বির তথা সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত, অহংকারী। তিনি যাবতীয় দোষ-ত্রুটি মুক্ত এবং কারো অনুরূপ হওয়া, কেউ তাঁর সমকক্ষ, বিপরীত, উচুঁ, অংশীদার ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য থেকে তিনি মুক্ত।
জব্বার নামটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে এবং এর অর্থ শক্তিশালী । এর উত্স আরব উপদ্বীপে খুঁজে পাওয়া যায়, যেখানে এটি একটি জনপ্রিয় প্রদত্ত নাম হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। আরবি সংস্কৃতিতে, নামগুলি প্রায়শই তাৎপর্যপূর্ণ অর্থ বহন করে এবং বিভিন্ন গুণ বা আকাঙ্খা প্রকাশ করে।
জব্বার (আরবি: جبار) একটি আরবি শব্দ যার অর্থ "মহান" বা "পরাক্রমশালী"। আল-জব্বার (আরবি: الجبار) হিসাবে নির্দিষ্ট নিবন্ধের সাথে এটি ইসলামে আল্লাহর নামগুলির মধ্যে একটি , এবং তাই প্রদত্ত নামে আবদ আল-জবার (আরবি: عبد الجبار) ব্যবহৃত হয়।
আল জাব্বার'কে- জব্বার শব্দের অর্থ কি।
আল্লাহ্ বিস্ময়কর ভাবে বান্দার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দেন।
আপনার অন্তরটা যদি ভেঙ্গে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায় তাহলে 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন। তিনি আপনার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দিবেন।
আল্লাহ্ হচ্ছেন 'আল জব্বার'। জাব্বার শব্দের একটি অর্থ হচ্ছে ভাঙ্গা জিনিসে জোড়া লাগানো।
আপনার ব্যাথা যত পীড়াদায়কই হোক না কেন 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন তিনি সেটাকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিতে সক্ষম।
আপনি জীবনের সমস্যা গুলো নিয়ে আপনি শত দ্বিধা আর দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত হয়ে থাকতে পারেন বাট আল্লাহ্, 'আল জাব্বার' আপনার অগোছালো জীবনকে এক নিমিষেই গুছিয়ে দিতে পারেন আর অনিয়ন্ত্রিত জীবনকে সুশৃঙ্খল করে দিতে পারেন।
সমস্যার আবর্তে দিশেহারা, যার সামনে কোন পথই খোলা নেই, পরিস্থিতির উপর যার কোন নিয়ন্ত্রণ নেই- এমন মানুষের পাশে যে সত্ত্বা দাঁড়ান তিনি হচ্ছেন- আল জাব্বার।
তাই আপনি ও যে কোন পরিস্থিতিতে 'আল জাব্বারের' উপর ভরসা করুন, তিনি আপনার জীবনে সব অসাধ্যকে সাধন করবেন আর অসম্ভবকে করে দিবেন সম্ভব।
"যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন। আল্লাহ সব কিছুর জন্যে একটি পরিমাণ স্থির করে রেখেছেন।"- সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব, আয়াত ৩
দুআতে আল জাব্বার কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
আমরা নিম্নোক্ত দোয়াটি শেখার মাধ্যমে আল-জব্বার আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি, যেটি প্রার্থনায় দুই সিজদার মাঝখানে বসার সময় বলা বাঞ্ছনীয়। " হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করুন, আমার প্রতি দয়া করুন, আমাকে হেদায়েত করুন, আমাকে সান্ত্বনা দিন, আমাকে স্বাস্থ্য দান করুন, আমাকে রিযিক দান করুন এবং আমার মর্যাদাকে উন্নীত করুন।"
আল জাব্বার কখন পড়তে হয়?
নিয়মিতভাবে আল-জব্বার তেলাওয়াত করা তিলাওয়াতকারীকে কঠোরতা, সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা এবং কষ্ট থেকে দূরে রাখে। অধিকন্তু, প্রতিদিন 21 বার আল-জব্বার পাঠ করলে তিলাওয়াতকারীকে সমস্ত অত্যাচার থেকে নিরাপদ রাখবে এবং তাকে কিছু করতে বাধ্য করা হবে না।
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 6 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is al jabbar
youtube
youtube
youtube
youtube
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an. A second meaning: There is a second meaning to Al-Jabbar: the one who restores, resets, or fixes our brokenness. He fixes by force and changes the state of something that is disordered and sets it right.
Arabic Root: From the root jim-ba-ra (ج ب ر), which has the following classical Arabic connotations: to restore something to sound, right or good state to bring back to normal, reform to benefit, to confer a benefit to be supreme, high, above all of creation to be compelling, irresistible.
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an.
Is Jabbar a name of Allah?
Jabbar (Arabic: جبار) is an Arabic word meaning "great" or "mighty". With the definite article as al-Jabbar (Arabic: الجبار) it is one of the names of God in Islam, and is so used in the given name Abd al-Jabbar (Arabic: عبد الجبار).
জব্বার কি আল্লাহর নাম?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল-জাব্বার নামের তিনটি অর্থ রয়েছে। সব অর্থই তাঁর আল-জাব্বার নামের অন্তর্ভুক্ত। তিনি দুর্বল ও তাঁর জন্য নিবেদিত ভঙ্গ হৃদয়কে আশ্রয় দান করেন। ফলে তিনি দুর্বল ভঙ্গ হৃদয়ের অধিকারীকে স্নেহ ও মায়া-মমতা করেন, গরিবকে ধনী করেন, বিপদাপদে পতিত সমস্ত কঠোরতাকে তিনি সহজ করেন, তাঁর তাওফিকে বিপদে আপতিত ব্যক্তিকে স্নেহ করে সাহায্য করেন, তাকে অটল ও ধৈর্যধারণে সহযোগিতা করেন, বিপদে আপতিত ব্যক্তি যথাযথ ভাবে বিপদে ধৈর্যধারণ করলে তাকে এর চেয়েও বেশি পুরষ্কার দান করেন, তাঁর বড়ত্ব ও মহত্বের সামনে অনুগত ব্যক্তিকে তিনি মহা পুরষ্কার প্রদান করেন, তাঁকে ভালোবাসাকারী অন্তরকে তিনি নানা সম্মান, মর্যাদা ও ঈমানের বিভিন্ন অবস্থাভেদে পুরষ্কার প্রদান করে পুষিয়ে দেন। সুতরাং তাঁকে ভালোবাসা বিনীত হৃদয়ের পুরষ্কার হলো তিনি তাদের কাছেই থাকেন, তারা তাঁকে ডাকলে তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেন। কেউ তাঁকে এভাবে ডাকলে, ‘হে আল্লাহ আপনি আমাকে স্নেহ ও মায়া প্রদান করুন।’ তিনি এ স্নেহ দ্বারা প্রকৃতপক্ষে বান্দার সংশোধন ও যাবতীয় অপছন্দনীয় কাজ থেকে তাকে রক্ষা করা উদ্দেশ্য বুঝায়।
আল-জাব্বারের দ্বিতীয় অর্থ হলো আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী। সৃষ্টিজগতের যা কিছু তাঁর নৈকট্য অর্জন করে, যা কিছু তাঁর কাছে বিনীত, নিবেদিত এবং অন্য যা কিছু যেভাবেই থাকুক তিনি সবার জন্য আল-জাব্বার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী।
আল-জাব্বার শব্দের আরেক অর্থ সমুচ্চ, মহিমান্বিত। তিনি সব কিছুর ঊর্ধ্বে, তিনি মহিমান্বিত। অত:এব, আল-জাব্বার শব্দের অর্থ আর-রাঊফ তথা প্রতি স্নেহশীল, সদয় ও সমবেদনা প্রকাশকারী; আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী; সমুচ্চ, মহিমান্বিত। আবার কখনো আল-জাব্বারের আরেক অর্থ আল-মুতাকাব্বির তথা সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত, অহংকারী। তিনি যাবতীয় দোষ-ত্রুটি মুক্ত এবং কারো অনুরূপ হওয়া, কেউ তাঁর সমকক্ষ, বিপরীত, উচুঁ, অংশীদার ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য থেকে তিনি মুক্ত।
জব্বার নামটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে এবং এর অর্থ শক্তিশালী । এর উত্স আরব উপদ্বীপে খুঁজে পাওয়া যায়, যেখানে এটি একটি জনপ্রিয় প্রদত্ত নাম হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। আরবি সংস্কৃতিতে, নামগুলি প্রায়শই তাৎপর্যপূর্ণ অর্থ বহন করে এবং বিভিন্ন গুণ বা আকাঙ্খা প্রকাশ করে।
জব্বার (আরবি: جبار) একটি আরবি শব্দ যার অর্থ "মহান" বা "পরাক্রমশালী"। আল-জব্বার (আরবি: الجبار) হিসাবে নির্দিষ্ট নিবন্ধের সাথে এটি ইসলামে আল্লাহর নামগুলির মধ্যে একটি , এবং তাই প্রদত্ত নামে আবদ আল-জবার (আরবি: عبد الجبار) ব্যবহৃত হয়।
আল জাব্বার'কে- জব্বার শব্দের অর্থ কি।
আল্লাহ্ বিস্ময়কর ভাবে বান্দার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দেন।
আপনার অন্তরটা যদি ভেঙ্গে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায় তাহলে 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন। তিনি আপনার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দিবেন।
আল্লাহ্ হচ্ছেন 'আল জব্বার'। জাব্বার শব্দের একটি অর্থ হচ্ছে ভাঙ্গা জিনিসে জোড়া লাগানো।
আপনার ব্যাথা যত পীড়াদায়কই হোক না কেন 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন তিনি সেটাকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিতে সক্ষম।
আপনি জীবনের সমস্যা গুলো নিয়ে আপনি শত দ্বিধা আর দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত হয়ে থাকতে পারেন বাট আল্লাহ্, 'আল জাব্বার' আপনার অগোছালো জীবনকে এক নিমিষেই গুছিয়ে দিতে পারেন আর অনিয়ন্ত্রিত জীবনকে সুশৃঙ্খল করে দিতে পারেন।
সমস্যার আবর্তে দিশেহারা, যার সামনে কোন পথই খোলা নেই, পরিস্থিতির উপর যার কোন নিয়ন্ত্রণ নেই- এমন মানুষের পাশে যে সত্ত্বা দাঁড়ান তিনি হচ্ছেন- আল জাব্বার।
তাই আপনি ও যে কোন পরিস্থিতিতে 'আল জাব্বারের' উপর ভরসা করুন, তিনি আপনার জীবনে সব অসাধ্যকে সাধন করবেন আর অসম্ভবকে করে দিবেন সম্ভব।
"যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন। আল্লাহ সব কিছুর জন্যে একটি পরিমাণ স্থির করে রেখেছেন।"- সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব, আয়াত ৩
দুআতে আল জাব্বার কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
আমরা নিম্নোক্ত দোয়াটি শেখার মাধ্যমে আল-জব্বার আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি, যেটি প্রার্থনায় দুই সিজদার মাঝখানে বসার সময় বলা বাঞ্ছনীয়। " হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করুন, আমার প্রতি দয়া করুন, আমাকে হেদায়েত করুন, আমাকে সান্ত্বনা দিন, আমাকে স্বাস্থ্য দান করুন, আমাকে রিযিক দান করুন এবং আমার মর্যাদাকে উন্নীত করুন।"
আল জাব্বার কখন পড়তে হয়?
নিয়মিতভাবে আল-জব্বার তেলাওয়াত করা তিলাওয়াতকারীকে কঠোরতা, সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা এবং কষ্ট থেকে দূরে রাখে। অধিকন্তু, প্রতিদিন 21 বার আল-জব্বার পাঠ করলে তিলাওয়াতকারীকে সমস্ত অত্যাচার থেকে নিরাপদ রাখবে এবং তাকে কিছু করতে বাধ্য করা হবে না।
0 notes
ilyforallahswt · 6 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is al jabbar
youtube
youtube
youtube
youtube
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an. A second meaning: There is a second meaning to Al-Jabbar: the one who restores, resets, or fixes our brokenness. He fixes by force and changes the state of something that is disordered and sets it right.
Arabic Root: From the root jim-ba-ra (ج ب ر), which has the following classical Arabic connotations: to restore something to sound, right or good state to bring back to normal, reform to benefit, to confer a benefit to be supreme, high, above all of creation to be compelling, irresistible.
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an.
Is Jabbar a name of Allah?
Jabbar (Arabic: جبار) is an Arabic word meaning "great" or "mighty". With the definite article as al-Jabbar (Arabic: الجبار) it is one of the names of God in Islam, and is so used in the given name Abd al-Jabbar (Arabic: عبد الجبار).
জব্বার কি আল্লাহর নাম?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল-জাব্বার নামের তিনটি অর্থ রয়েছে। সব অর্থই তাঁর আল-জাব্বার নামের অন্তর্ভুক্ত। তিনি দুর্বল ও তাঁর জন্য নিবেদিত ভঙ্গ হৃদয়কে আশ্রয় দান করেন। ফলে তিনি দুর্বল ভঙ্গ হৃদয়ের অধিকারীকে স্নেহ ও মায়া-মমতা করেন, গরিবকে ধনী করেন, বিপদাপদে পতিত সমস্ত কঠোরতাকে তিনি সহজ করেন, তাঁর তাওফিকে বিপদে আপতিত ব্যক্তিকে স্নেহ করে সাহায্য করেন, তাকে অটল ও ধৈর্যধারণে সহযোগিতা করেন, বিপদে আপতিত ব্যক্তি যথাযথ ভাবে বিপদে ধৈর্যধারণ করলে তাকে এর চেয়েও বেশি পুরষ্কার দান করেন, তাঁর বড়ত্ব ও মহত্বের সামনে অনুগত ব্যক্তিকে তিনি মহা পুরষ্কার প্রদান করেন, তাঁকে ভালোবাসাকারী অন্তরকে তিনি নানা সম্মান, মর্যাদা ও ঈমানের বিভিন্ন অবস্থাভেদে পুরষ্কার প্রদান করে পুষিয়ে দেন। সুতরাং তাঁকে ভালোবাসা বিনীত হৃদয়ের পুরষ্কার হলো তিনি তাদের কাছেই থাকেন, তারা তাঁকে ডাকলে তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেন। কেউ তাঁকে এভাবে ডাকলে, ‘হে আল্লাহ আপনি আমাকে স্নেহ ও মায়া প্রদান করুন।’ তিনি এ স্নেহ দ্বারা প্রকৃতপক্ষে বান্দার সংশোধন ও যাবতীয় অপছন্দনীয় কাজ থেকে তাকে রক্ষা করা উদ্দেশ্য বুঝায়।
আল-জাব্বারের দ্বিতীয় অর্থ হলো আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী। সৃষ্টিজগতের যা কিছু তাঁর নৈকট্য অর্জন করে, যা কিছু তাঁর কাছে বিনীত, নিবেদিত এবং অন্য যা কিছু যেভাবেই থাকুক তিনি সবার জন্য আল-জাব্বার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী।
আল-জাব্বার শব্দের আরেক অর্থ সমুচ্চ, মহিমান্বিত। তিনি সব কিছুর ঊর্ধ্বে, তিনি মহিমান্বিত। অত:এব, আল-জাব্বার শব্দের অর্থ আর-রাঊফ তথা প্রতি স্নেহশীল, সদয় ও সমবেদনা প্রকাশকারী; আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী; সমুচ্চ, মহিমান্বিত। আবার কখনো আল-জাব্বারের আরেক অর্থ আল-মুতাকাব্বির তথা সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত, অহংকারী। তিনি যাবতীয় দোষ-ত্রুটি মুক্ত এবং কারো অনুরূপ হওয়া, কেউ তাঁর সমকক্ষ, বিপরীত, উচুঁ, অংশীদার ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য থেকে তিনি মুক্ত।
জব্বার নামটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে এবং এর অর্থ শক্তিশালী । এর উত্স আরব উপদ্বীপে খুঁজে পাওয়া যায়, যেখানে এটি একটি জনপ্রিয় প্রদত্ত নাম হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। আরবি সংস্কৃতিতে, নামগুলি প্রায়শই তাৎপর্যপূর্ণ অর্থ বহন করে এবং বিভিন্ন গুণ বা আকাঙ্খা প্রকাশ করে।
জব্বার (আরবি: جبار) একটি আরবি শব্দ যার অর্থ "মহান" বা "পরাক্রমশালী"। আল-জব্বার (আরবি: الجبار) হিসাবে নির্দিষ্ট নিবন্ধের সাথে এটি ইসলামে আল্লাহর নামগুলির মধ্যে একটি , এবং তাই প্রদত্ত নামে আবদ আল-জবার (আরবি: عبد الجبار) ব্যবহৃত হয়।
আল জাব্বার'কে- জব্বার শব্দের অর্থ কি।
আল্লাহ্ বিস্ময়কর ভাবে বান্দার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দেন।
আপনার অন্তরটা যদি ভেঙ্গে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায় তাহলে 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন। তিনি আপনার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দিবেন।
আল্লাহ্ হচ্ছেন 'আল জব্বার'। জাব্বার শব্দের একটি অর্থ হচ্ছে ভাঙ্গা জিনিসে জোড়া লাগানো।
আপনার ব্যাথা যত পীড়াদায়কই হোক না কেন 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন তিনি সেটাকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিতে সক্ষম।
আপনি জীবনের সমস্যা গুলো নিয়ে আপনি শত দ্বিধা আর দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত হয়ে থাকতে পারেন বাট আল্লাহ্, 'আল জাব্বার' আপনার অগোছালো জীবনকে এক নিমিষেই গুছিয়ে দিতে পারেন আর অনিয়ন্ত্রিত জীবনকে সুশৃঙ্খল করে দিতে পারেন।
সমস্যার আবর্তে দিশেহারা, যার সামনে কোন পথই খোলা নেই, পরিস্থিতির উপর যার কোন নিয়ন্ত্রণ নেই- এমন মানুষের পাশে যে সত্ত্বা দাঁড়ান তিনি হচ্ছেন- আল জাব্বার।
তাই আপনি ও যে কোন পরিস্থিতিতে 'আল জাব্বারের' উপর ভরসা করুন, তিনি আপনার জীবনে সব অসাধ্যকে সাধন করবেন আর অসম্ভবকে করে দিবেন সম্ভব।
"যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন। আল্লাহ সব কিছুর জন্যে একটি পরিমাণ স্থির করে রেখেছেন।"- সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব, আয়াত ৩
দুআতে আল জাব্বার কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
আমরা নিম্নোক্ত দোয়াটি শেখার মাধ্যমে আল-জব্বার আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি, যেটি প্রার্থনায় দুই সিজদার মাঝখানে বসার সময় বলা বাঞ্ছনীয়। " হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করুন, আমার প্রতি দয়া করুন, আমাকে হেদায়েত করুন, আমাকে সান্ত্বনা দিন, আমাকে স্বাস্থ্য দান করুন, আমাকে রিযিক দান করুন এবং আমার মর্যাদাকে উন্নীত করুন।"
আল জাব্বার কখন পড়তে হয়?
নিয়মিতভাবে আল-জব্বার তেলাওয়াত করা তিলাওয়াতকারীকে কঠোরতা, সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা এবং কষ্ট থেকে দূরে রাখে। অধিকন্তু, প্রতিদিন 21 বার আল-জব্বার পাঠ করলে তিলাওয়াতকারীকে সমস্ত অত্যাচার থেকে নিরাপদ রাখবে এবং তাকে কিছু করতে বাধ্য করা হবে না।
0 notes
myreligionislam · 6 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is al jabbar
youtube
youtube
youtube
youtube
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an. A second meaning: There is a second meaning to Al-Jabbar: the one who restores, resets, or fixes our brokenness. He fixes by force and changes the state of something that is disordered and sets it right.
Arabic Root: From the root jim-ba-ra (ج ب ر), which has the following classical Arabic connotations: to restore something to sound, right or good state to bring back to normal, reform to benefit, to confer a benefit to be supreme, high, above all of creation to be compelling, irresistible.
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an.
Is Jabbar a name of Allah?
Jabbar (Arabic: جبار) is an Arabic word meaning "great" or "mighty". With the definite article as al-Jabbar (Arabic: الجبار) it is one of the names of God in Islam, and is so used in the given name Abd al-Jabbar (Arabic: عبد الجبار).
জব্বার কি আল্লাহর নাম?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল-জাব্বার নামের তিনটি অর্থ রয়েছে। সব অর্থই তাঁর আল-জাব্বার নামের অন্তর্ভুক্ত। তিনি দুর্বল ও তাঁর জন্য নিবেদিত ভঙ্গ হৃদয়কে আশ্রয় দান করেন। ফলে তিনি দুর্বল ভঙ্গ হৃদয়ের অধিকারীকে স্নেহ ও মায়া-মমতা করেন, গরিবকে ধনী করেন, বিপদাপদে পতিত সমস্ত কঠোরতাকে তিনি সহজ করেন, তাঁর তাওফিকে বিপদে আপতিত ব্যক্তিকে স্নেহ করে সাহায্য করেন, তাকে অটল ও ধৈর্যধারণে সহযোগিতা করেন, বিপদে আপতিত ব্যক্তি যথাযথ ভাবে বিপদে ধৈর্যধারণ করলে তাকে এর চেয়েও বেশি পুরষ্কার দান করেন, তাঁর বড়ত্ব ও মহত্বের সামনে অনুগত ব্যক্তিকে তিনি মহা পুরষ্কার প্রদান করেন, তাঁকে ভালোবাসাকারী অন্তরকে তিনি নানা সম্মান, মর্যাদা ও ঈমানের বিভিন্ন অবস্থাভেদে পুরষ্কার প্রদান করে পুষিয়ে দেন। সুতরাং তাঁকে ভালোবাসা বিনীত হৃদয়ের পুরষ্কার হলো তিনি তাদের কাছেই থাকেন, তারা তাঁকে ডাকলে তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেন। কেউ তাঁকে এভাবে ডাকলে, ‘হে আল্লাহ আপনি আমাকে স্নেহ ও মায়া প্রদান করুন।’ তিনি এ স্নেহ দ্বারা প্রকৃতপক্ষে বান্দার সংশোধন ও যাবতীয় অপছন্দনীয় কাজ থেকে তাকে রক্ষা করা উদ্দেশ্য বুঝায়।
আল-জাব্বারের দ্বিতীয় অর্থ হলো আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী। সৃষ্টিজগতের যা কিছু তাঁর নৈকট্য অর্জন করে, যা কিছু তাঁর কাছে বিনীত, নিবেদিত এবং অন্য যা কিছু যেভাবেই থাকুক তিনি সবার জন্য আল-জাব্বার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী।
আল-জাব্বার শব্দের আরেক অর্থ সমুচ্চ, মহিমান্বিত। তিনি সব কিছুর ঊর্ধ্বে, তিনি মহিমান্বিত। অত:এব, আল-জাব্বার শব্দের অর্থ আর-রাঊফ তথা প্রতি স্নেহশীল, সদয় ও সমবেদনা প্রকাশকারী; আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী; সমুচ্চ, মহিমান্বিত। আবার কখনো আল-জাব্বারের আরেক অর্থ আল-মুতাকাব্বির তথা সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত, অহংকারী। তিনি যাবতীয় দোষ-ত্রুটি মুক্ত এবং কারো অনুরূপ হওয়া, কেউ তাঁর সমকক্ষ, বিপরীত, উচুঁ, অংশীদার ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য থেকে তিনি মুক্ত।
জব্��ার নামটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে এবং এর অর্থ শক্তিশালী । এর উত্স আরব উপদ্বীপে খুঁজে পাওয়া যায়, যেখানে এটি একটি জনপ্রিয় প্রদত্ত নাম হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। আরবি সংস্কৃতিতে, নামগুলি প্রায়শই তাৎপর্যপূর্ণ অর্থ বহন করে এবং বিভিন্ন গুণ বা আকাঙ্খা প্রকাশ করে।
জব্বার (আরবি: جبار) একটি আরবি শব্দ যার অর্থ "মহান" বা "পরাক্রমশালী"। আল-জব্বার (আরবি: الجبار) হিসাবে নির্দিষ্ট নিবন্ধের সাথে এটি ইসলামে আল্লাহর নামগুলির মধ্যে একটি , এবং তাই প্রদত্ত নামে আবদ আল-জবার (আরবি: عبد الجبار) ব্যবহৃত হয়।
আল জাব্বার'কে- জব্বার শব্দের অর্থ কি।
আল্লাহ্ বিস্ময়কর ভাবে বান্দার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দেন।
আপনার অন্তরটা যদি ভেঙ্গে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায় তাহলে 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন। তিনি আপনার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দিবেন।
আল্লাহ্ হচ্ছেন 'আল জব্বার'। জাব্বার শব্দের একটি অর্থ হচ্ছে ভাঙ্গা জিনিসে জোড়া লাগানো।
আপনার ব্যাথা যত পীড়াদায়কই হোক না কেন 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন তিনি সেটাকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিতে সক্ষম।
আপনি জীবনের সমস্যা গুলো নিয়ে আপনি শত দ্বিধা আর দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত হয়ে থাকতে পারেন বাট আল্লাহ্, 'আল জাব্বার' আপনার অগোছালো জীবনকে এক নিমিষেই গুছিয়ে দিতে পারেন আর অনিয়ন্ত্রিত জীবনকে সুশৃঙ্খল করে দিতে পারেন।
সমস্যার আবর্তে দিশেহারা, যার সামনে কোন পথই খোলা নেই, পরিস্থিতির উপর যার কোন নিয়ন্ত্রণ নেই- এমন মানুষের পাশে যে সত্ত্বা দাঁড়ান তিনি হচ্ছেন- আল জাব্বার।
তাই আপনি ও যে কোন পরিস্থিতিতে 'আল জাব্বারের' উপর ভরসা করুন, তিনি আপনার জীবনে সব অসাধ্যকে সাধন করবেন আর অসম্ভবকে করে দিবেন সম্ভব।
"যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন। আল্লাহ সব কিছুর জন্যে একটি পরিমাণ স্থির করে রেখেছেন।"- সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব, আয়াত ৩
দুআতে আল জাব্বার কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
আমরা নিম্নোক্ত দোয়াটি শেখার মাধ্যমে আল-জব্বার আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি, যেটি প্রার্থনায় দুই সিজদার মাঝখানে বসার সময় বলা বাঞ্ছনীয়। " হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করুন, আমার প্রতি দয়া করুন, আমাকে হেদায়েত করুন, আমাকে সান্ত্বনা দিন, আমাকে স্বাস্থ্য দান করুন, আমাকে রিযিক দান করুন এবং আমার মর্যাদাকে উন্নীত করুন।"
আল জাব্বার কখন পড়তে হয়?
নিয়মিতভাবে আল-জব্বার তেলাওয়াত করা তিলাওয়াতকারীকে কঠোরতা, সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা এবং কষ্ট থেকে দূরে রাখে। অধিকন্তু, প্রতিদিন 21 বার আল-জব্বার পাঠ করলে তিলাওয়াতকারীকে সমস্ত অত্যাচার থেকে নিরাপদ রাখবে এবং তাকে কিছু করতে বাধ্য করা হবে না।
0 notes
allahisourrabb · 6 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is al jabbar
youtube
youtube
youtube
youtube
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an. A second meaning: There is a second meaning to Al-Jabbar: the one who restores, resets, or fixes our brokenness. He fixes by force and changes the state of something that is disordered and sets it right.
Arabic Root: From the root jim-ba-ra (ج ب ر), which has the following classical Arabic connotations: to restore something to sound, right or good state to bring back to normal, reform to benefit, to confer a benefit to be supreme, high, above all of creation to be compelling, irresistible.
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an.
Is Jabbar a name of Allah?
Jabbar (Arabic: جبار) is an Arabic word meaning "great" or "mighty". With the definite article as al-Jabbar (Arabic: الجبار) it is one of the names of God in Islam, and is so used in the given name Abd al-Jabbar (Arabic: عبد الجبار).
জব্বার কি আল্লাহর নাম?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল-জাব্বার নামের তিনটি অর্থ রয়েছে। সব অর্থই তাঁর আল-জাব্বার নামের অন্তর্ভুক্ত। তিনি দুর্বল ও তাঁর জন্য নিবেদিত ভঙ্গ হৃদয়কে আশ্রয় দান করেন। ফলে তিনি দুর্বল ভঙ্গ হৃদয়ের অধিকারীকে স্নেহ ও মায়া-মমতা করেন, গরিবকে ধনী করেন, বিপদাপদে পতিত সমস্ত কঠোরতাকে তিনি সহজ করেন, তাঁর তাওফিকে বিপদে আপতিত ব্যক্তিকে স্নেহ করে সাহায্য করেন, তাকে অটল ও ধৈর্যধারণে সহযোগিতা করেন, বিপদে আপতিত ব্যক্তি যথাযথ ভাবে বিপদে ধৈর্যধারণ করলে তাকে এর চেয়েও বেশি পুরষ্কার দান করেন, তাঁর বড়ত্ব ও মহত্বের সামনে অনুগত ব্যক্তিকে তিনি মহা পুরষ্কার প্রদান করেন, তাঁকে ভালোবাসাকারী অন্তরকে তিনি নানা সম্মান, মর্যাদা ও ঈমানের বিভিন্ন অবস্থাভেদে পুরষ্কার প্রদান করে পুষিয়ে দেন। সুতরাং তাঁকে ভালোবাসা বিনীত হৃদয়ের পুরষ্কার হলো তিনি তাদের কাছেই থাকেন, তারা তাঁকে ডাকলে তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেন। কেউ তাঁকে এভাবে ডাকলে, ‘হে আল্লাহ আপনি আমাকে স্নেহ ও মায়া প্রদান করুন।’ তিনি এ স্নেহ দ্বারা প্রকৃতপক্ষে বান্দার সংশোধন ও যাবতীয় অপছন্দনীয় কাজ থেকে তাকে রক্ষা করা উদ্দেশ্য বুঝায়।
আল-জাব্বারের দ্বিতীয় অর্থ হলো আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী। সৃষ্টিজগতের যা কিছু তাঁর নৈকট্য অর্জন করে, যা কিছু তাঁর কাছে বিনীত, নিবেদিত এবং অন্য যা কিছু যেভাবেই থাকুক তিনি সবার জন্য আল-জাব্বার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী।
আল-জাব্বার শব্দের আরেক অর্থ সমুচ্চ, মহিমান্বিত। তিনি সব কিছুর ঊর্ধ্বে, তিনি মহিমান্বিত। অত:এব, আল-জাব্বার শব্দের অর্থ আর-রাঊফ তথা প্রতি স্নেহশীল, সদয় ও সমবেদনা প্রকাশকারী; আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী; সমুচ্চ, মহিমান্বিত। আবার কখনো আল-জাব্বারের আরেক অর্থ আল-মুতাকাব্বির তথা সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত, অহংকারী। তিনি যাবতীয় দোষ-ত্রুটি মুক্ত এবং কারো অনুরূপ হওয়া, কেউ তাঁর সমকক্ষ, বিপরীত, উচুঁ, অংশীদার ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য থেকে তিনি মুক্ত।
জব্বার নামটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে এবং এর অর্থ শক্তিশালী । এর উত্স আরব উপদ্বীপে খুঁজে পাওয়া যায়, যেখানে এটি একটি জনপ্রিয় প্রদত্ত নাম হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। আরবি সংস্কৃতিতে, নামগুলি প্রায়শই তাৎপর্যপূর্ণ অর্থ বহন করে এবং বিভিন্ন গুণ বা আকাঙ্খা প্রকাশ করে।
জব্বার (আরবি: جبار) একটি আরবি শব্দ যার অর্থ "মহান" বা "পরাক্রমশালী"। আল-জব্বার (আরবি: الجبار) হিসাবে নির্দিষ্ট নিবন্ধের সাথে এটি ইসলামে আল্লাহর নামগুলির মধ্যে একটি , এবং তাই প্রদত্ত নামে আবদ আল-জবার (আরবি: عبد الجبار) ব্যবহৃত হয়।
আল জাব্বার'কে- জব্বার শব্দের অর্থ কি।
আল্লাহ্ বিস্ময়কর ভাবে বান্দার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দেন।
আপনার অন্তরটা যদি ভেঙ্গে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায় তাহলে 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন। তিনি আপনার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দিবেন।
আল্লাহ্ হচ্ছেন 'আল জব্বার'। জাব্বার শব্দের একটি অর্থ হচ্ছে ভাঙ্গা জিনিসে জোড়া লাগানো।
আপনার ব্যাথা যত পীড়াদায়কই হোক না কেন 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন তিনি সেটাকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিতে সক্ষম।
আপনি জীবনের সমস্যা গুলো নিয়ে আপনি শত দ্বিধা আর দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত হয়ে থাকতে পারেন বাট আল্লাহ্, 'আল জাব্বার' আপনার অগোছালো জীবনকে এক নিমিষেই গুছিয়ে দিতে পারেন আর অনিয়ন্ত্রিত জীবনকে সুশৃঙ্খল করে দিতে পারেন।
সমস্যার আবর্তে দিশেহারা, যার সামনে কোন পথই খোলা নেই, পরিস্থিতির উপর যার কোন নিয়ন্ত্রণ নেই- এমন মানুষের পাশে যে সত্ত্বা দাঁড়ান তিনি হচ্ছেন- আল জাব্বার।
তাই আপনি ও যে কোন পরিস্থিতিতে 'আল জাব্বারের' উপর ভরসা করুন, তিনি আপনার জীবনে সব অসাধ্যকে সাধন করবেন আর অসম্ভবকে করে দিবেন সম্ভব।
"যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন। আল্লাহ সব কিছুর জন্যে একটি পরিমাণ স্থির করে রেখেছেন।"- সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব, আয়াত ৩
দুআতে আল জাব্বার কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
আমরা নিম্নোক্ত দোয়াটি শেখার মাধ্যমে আল-জব্বার আল্লাহর ���ৈকট্য লাভ করতে পারি, যেটি প্রার্থনায় দুই সিজদার মাঝখানে বসার সময় বলা বাঞ্ছনীয়। " হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করুন, আমার প্রতি দয়া করুন, আমাকে হেদায়েত করুন, আমাকে সান্ত্বনা দিন, আমাকে স্বাস্থ্য দান করুন, আমাকে রিযিক দান করুন এবং আমার মর্যাদাকে উন্নীত করুন।"
আল জাব্বার কখন পড়তে হয়?
নিয়মিতভাবে আল-জব্বার তেলাওয়াত করা তিলাওয়াতকারীকে কঠোরতা, সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা এবং কষ্ট থেকে দূরে রাখে। অধিকন্তু, প্রতিদিন 21 বার আল-জব্বার পাঠ করলে তিলাওয়াতকারীকে সমস্ত অত্যাচার থেকে নিরাপদ রাখবে এবং তাকে কিছু করতে বাধ্য করা হবে না।
0 notes
mylordisallah · 6 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is al jabbar
youtube
youtube
youtube
youtube
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an. A second meaning: There is a second meaning to Al-Jabbar: the one who restores, resets, or fixes our brokenness. He fixes by force and changes the state of something that is disordered and sets it right.
Arabic Root: From the root jim-ba-ra (ج ب ر), which has the following classical Arabic connotations: to restore something to sound, right or good state to bring back to normal, reform to benefit, to confer a benefit to be supreme, high, above all of creation to be compelling, irresistible.
As a name of Allah سُبْحَٰنَهُۥ وَتَعَٰلَىٰ Al-Jabbar is only mentioned once in the Qur'an.
Is Jabbar a name of Allah?
Jabbar (Arabic: جبار) is an Arabic word meaning "great" or "mighty". With the definite article as al-Jabbar (Arabic: الجبار) it is one of the names of God in Islam, and is so used in the given name Abd al-Jabbar (Arabic: عبد الجبار).
জব্বার কি আল্লাহর নাম?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল-জাব্বার নামের তিনটি অর্থ রয়েছে। সব অর্থই তাঁর আল-জাব্বার নামের অন্তর্ভুক্ত। তিনি দুর্বল ও তাঁর জন্য নিবেদিত ভঙ্গ হৃদয়কে আশ্রয় দান করেন। ফলে তিনি দুর্বল ভঙ্গ হৃদয়ের অধিকারীকে স্নেহ ও মায়া-মমতা করেন, গরিবকে ধনী করেন, বিপদাপদে পতিত সমস্ত কঠোরতাকে তিনি সহজ করেন, তাঁর তাওফিকে বিপদে আপতিত ব্যক্তিকে স্নেহ করে সাহায্য করেন, তাকে অটল ও ধৈর্যধারণে সহযোগিতা করেন, বিপদে আপতিত ব্যক্তি যথাযথ ভাবে বিপদে ধৈর্যধারণ করলে তাকে এর চেয়েও বেশি পুরষ্কার দান করেন, তাঁর বড়ত্ব ও মহত্বের সামনে অনুগত ব্যক্তিকে তিনি মহা পুরষ্কার প্রদান করেন, তাঁকে ভালোবাসাকারী অন্তরকে তিনি নানা সম্মান, মর্যাদা ও ঈমানের বিভিন্ন অবস্থাভেদে পুরষ্কার প্রদান করে পুষিয়ে দেন। সুতরাং তাঁকে ভালোবাসা বিনীত হৃদয়ের পুরষ্কার হলো তিনি তাদের কাছেই থাকেন, তারা তাঁকে ডাকলে তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেন। কেউ তাঁকে এভাবে ডাকলে, ‘হে আল্লাহ আপনি আমাকে স্নেহ ও মায়া প্রদান করুন।’ তিনি এ স্নেহ দ্বারা প্রকৃতপক্ষে বান্দার সংশোধন ও যাবতীয় অপছন্দনীয় কাজ থেকে তাকে রক্ষা করা উদ্দেশ্য বুঝায়।
আল-জাব্বারের দ্বিতীয় অর্থ হলো আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী। সৃষ্টিজগতের যা কিছু তাঁর নৈকট্য অর্জন করে, যা কিছু তাঁর কাছে বিনীত, নিবেদিত এবং অন্য যা কিছু যেভাবেই থাকুক তিনি সবার জন্য আল-জাব্বার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী।
আল-জাব্বার শব্দের আরেক অর্থ সমুচ্চ, মহিমান্বিত। তিনি সব কিছুর ঊর্ধ্বে, তিনি মহিমান্বিত। অত:এব, আল-জাব্বার শব্দের অর্থ আর-রাঊফ তথা প্রতি স্নেহশীল, সদয় ও সমবেদনা প্রকাশকারী; আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী; সমুচ্চ, মহিমান্বিত। আবার কখনো আল-জাব্বারের আরেক অর্থ আল-মুতাকাব্বির তথা সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত, অহংকারী। তিনি যাবতীয় দোষ-ত্রুটি মুক্ত এবং কারো অনুরূপ হওয়া, কেউ তাঁর সমকক্ষ, বিপরীত, উচুঁ, অংশীদার ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য থেকে তিনি মুক্ত।
জব্বার নামটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে এবং এর অর্থ শক্তিশালী । এর উত্স আরব উপদ্বীপে খুঁজে পাওয়া যায়, যেখানে এটি একটি জনপ্রিয় প্রদত্ত নাম হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। আরবি সংস্কৃতিতে, নামগুলি প্রায়শই তাৎপর্যপূর্ণ অর্থ বহন করে এবং বিভিন্ন গুণ বা আকাঙ্খা প্রকাশ করে।
জব্বার (আরবি: جبار) একটি আরবি শব্দ যার অর্থ "মহান" বা "পরাক্রমশালী"। আল-জব্বার (আরবি: الجبار) হিসাবে নির্দিষ্ট নিবন্ধের সাথে এটি ইসলামে আল্লাহর নামগুলির মধ্যে একটি , এবং তাই প্রদত্ত নামে আবদ আল-জবার (আরবি: عبد الجبار) ব্যবহৃত হয়।
আল জাব্বার'কে- জব্বার শব্দের অর্থ কি।
আল্লাহ্ বিস্ময়কর ভাবে বান্দার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দেন।
আপনার অন্তরটা যদি ভেঙ্গে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায় তাহলে 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন। তিনি আপনার ভাঙ্গা হৃদয়ে জোড়া লাগিয়ে দিবেন।
আল্লাহ্ হচ্ছেন 'আল জব্বার'। জাব্বার শব্দের একটি অর্থ হচ্ছে ভাঙ্গা জিনিসে জোড়া লাগানো।
আপনার ব্যাথা যত পীড়াদায়কই হোক না কেন 'আল জাব্বারের' কাছে বলুন তিনি সেটাকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিতে সক্ষম।
আপনি জীবনের সমস্যা গুলো নিয়ে আপনি শত দ্বিধা আর দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত হয়ে থাকতে পারেন বাট আল্লাহ্, 'আল জাব্বার' আপনার অগোছালো জীবনকে এক নিমিষেই গুছিয়ে দিতে পারেন আর অনিয়ন্ত্রিত জীবনকে সুশৃঙ্খল করে দিতে পারেন।
সমস্যার আবর্তে দিশেহারা, যার সামনে কোন পথই খোলা নেই, পরিস্থিতির উপর যার কোন নিয়ন্ত্রণ নেই- এমন মানুষের পাশে যে সত্ত্বা দাঁড়ান তিনি হচ্ছেন- আল জাব্বার।
তাই আপনি ও যে কোন পরিস্থিতিতে 'আল জাব্বারের' উপর ভরসা করুন, তিনি আপনার জীবনে সব অসাধ্যকে সাধন করবেন আর অসম্ভবকে করে দিবেন সম্ভব।
"যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন। আল্লাহ সব কিছুর জন্যে একটি পরিমাণ স্থির করে রেখেছেন।"- সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব, আয়াত ৩
দুআতে আল জাব্বার কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
আমরা নিম্নোক্ত দোয়াটি শেখার মাধ্যমে আল-জব্বার আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি, যেটি প্রার্থনায় দুই সিজদার মাঝখানে বসার সময় বলা বাঞ্ছনীয়। " হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করুন, আমার প্রতি দয়া করুন, আমাকে হেদায়েত করুন, আমাকে সান্ত্বনা দিন, আমাকে স্বাস্থ্য দান করুন, আমাকে রিযিক দান করুন এবং আমার মর্যাদাকে উন্নীত করুন।"
আল জাব্বার কখন পড়তে হয়?
নিয়মিতভাবে আল-জব্বার তেলাওয়াত করা তিলাওয়াতকারীকে কঠোরতা, সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা এবং কষ্ট থেকে দূরে রাখে। অধিকন্তু, প্রতিদিন 21 বার আল-জব্বার পাঠ করলে তিলাওয়াতকারীকে সমস্ত অত্যাচার থেকে নিরাপদ রাখবে এবং তাকে কিছু করতে বাধ্য করা হবে না।
0 notes
khutbahs · 3 years ago
Text
Allah's identity is in Surah Al-Ikhlas
Allah's identity is in Surah Al-Ikhlas Allah is the One and Only 'True God' of the Arabic al-Ilāh, “the God.”The name’s origin can be traced to the earliest Semitic writings in which the word for god was il, el, or eloah, the latter two used in the Hebrew Bible (Old Testament) . Allah is the One and Only ‘True God’. There is no ‘True God’ except Allah, Allah is Exalted above His ‘Arsh ( Mighty Throne). Know Allah SWT by His Most Beautiful Names and Lofty Attributes. https://www.youtube.com/watch?v=PuUSCQHfVmw
0 notes
ilyforallahswt · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন ��ল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
myreligionislam · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
allahisourrabb · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
mylordisallah · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
youtube
youtube
youtube
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখান�� ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
youtube
Allah is Al Ahad
0 notes
mylordisallah · 9 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Allah is Al ahad
আহাদুন আহাদ Ahadun Ahad
Ahadun Ahad
আহাদুন আহাদ
What is the meaning of “Ahadun Ahad”?
"Ahadun Ahad" is an Arabic phrase which means The One  or "Unique". It is often used to describe something that is singular, exceptional, or unmatched. The word "Ahad" is an Arabic word that refers to the absolute unity and singularity of God and is often used to emphasize the oneness of God in Islam.
al-Aḥad or Aḥad (Arabic: الأحد) is one of the names of God (Arabic: Allah) according to Islam, meaning "The One". This name means that God, in Islam, is the one who is singled out in all aspects of perfection and that nothing else shares perfectness with Him.
Allah calls Himself Al-Ahad— The Only One, the Unique—in the Quran. Al-Ahad is the One who was, is, and will ever remain alone. He is indivisible and the essence of unity, and nothing or no one can ever be equal to Him in essence in all His beautiful attributes!
The Sole One, The Unity
Ahad comes from the root hamza-haa-daal, which points to two main meanings. The first meaning is to be the only one and sole. The second main meaning is to unite or unify.
This root appears 85 times in the Quran in 2 derived forms. Examples of these forms are ahadun (“anyone”), ahadukum (“one of you”) and ihdaa (“any, one”).
Linguistically what is ahad cannot be divided into parts, whereas that which is waahid appears to be divisable into separate parts. Some (scholars) differentiated between al-Waahid and al-Ahad by saying that al-Waahid refers to His being one in His essence only, whilst al-Ahad means that He is one in both His essence and His attributes [Tafseer Asmaa’ Allaah by al-Zajjaaj, p. 58]
And it was said that al-Waahid means He is unique in His essence and does not have any peer or rival, and al-Ahad is unique in His attributes. So al-Waahid is one in and of Himself, and al-Ahad means being one in His attributes. Al-Ahad is one of the attributes of Allah which belong uniquely to Him, and in which nothing else has a share. (Lisaan al-‘Arab –Ahad – 1/35; wahida 8/4779 – 4783).
Allah is Al- Ahad and Al-Waahid, He is unique in being one in both His essence and His attributes!
Al-Ahad Himself says: . . . Say: He is Allah [who is] One. [Quran, 112:1]
আহাদুন আহাদ
"আহাদুন আহাদ" এর অর্থ কি?
"আহাদুন আহাদ" একটি আরবি শব্দগুচ্ছ যার অর্থ এক বা "অদ্বিতীয়"। এটি প্রায়শই এমন কিছু বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যা একবচন, ব্যতিক্রমী বা অতুলনীয়। "আহাদ" শব্দটি একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরের পরম একতা এবং এককতাকে বোঝায় এবং প্রায়শই ইসলামে ঈশ্বরের একত্বের উপর জোর দিতে ব্যবহৃত হয়।
আল-আহদ বা আহাদ (আরবি: الأحد) ইসলাম অনুসারে ঈশ্বরের (আরবি: আল্লাহ) একটি নাম, যার অর্থ "একজন"। এই নামের অর্থ হল, ইসলামে ঈশ্বর হলেন সে-ই  যিনি পরিপূর্ণতার সমস্ত দিক থেকে আলাদা এবং অন্য কিছুই তাঁর সাথে পূর্ণতা ভাগ করে না।
আল্লাহ নিজেকে আল-আহাদ বলেছেন—একমাত্র, অদ্বিতীয়—কুরআনে। আল-আহাদ হলেন তিনি যিনি ছিলেন, আছেন এবং চিরকাল একা থাকবেন। তিনি অবিভাজ্য এবং ঐক্যের সারমর্ম, এবং তাঁর সমস্ত সুন্দর গুণাবলীতে সারমর্মে কিছুই বা কেউ কখনও তাঁর সমান হতে পারে না!
একমাত্র, একতা
আহাদ মূল হামজা-হা-দাল থেকে এসেছে, যা দুটি প্রধান অর্থ নির্দেশ করে। প্রথম অর্থ হল একমাত্র ও একমাত্র হওয়া। দ্বিতীয় প্রধান অর্থ হল একত্রিত হওয়া বা ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
এই মূলটি কুরআনে 85 বার 2টি উদ্ভূত আকারে উপস্থিত হয়েছে। এই ফর্মগুলির উদাহরণ হল আহাদুন ("যে কেউ"), আহাদুকুম ("তোমাদের একজন") এবং ইহদা ("যেকোনো, এক")।
ভাষাগতভাবে আহাদকে ভাগে ভাগ করা যায় না, যেখানে ওয়াহিদকে আলাদা ভাগে ভাগ করা যায় বলে মনে হয়। কিছু (পণ্ডিত) আল-ওয়াহিদ এবং আল-আহাদের মধ্যে এই বলে পার্থক্য করেছেন যে আল-ওয়াহিদ কেবল তাঁর সারাংশের মধ্যে এক হওয়াকে বোঝায়, যখন আল-আহাদের অর্থ হল তিনি তাঁর সারাংশ এবং তাঁর গুণাবলী উভয়ের মধ্যেই এক [তাফসীরে আসমা'আল্লাহ আল-জাজ্জাজ দ্বারা, পৃ. 58]
Allah is Al Ahad
0 notes
ilyforallahswt · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
ইসলামে, আল্লাহকে (সত্য ইলাহ) কখনোই কোনো প্রতিকৃতিতে চিত্রিত করা হয় না। কুরআন বিশেষভাবে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে নিষেধ করেছে, কারণ তিনি অংশীদারমুক্ত, অবিভাজ্য, এবং অতুলনীয় সত্তা।  যিনি কোন কিছুর মতো নন, এবং কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্‌ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্‌  তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্‌কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্‌ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর  তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্‌ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহ (সত্য ঈশ্বর) কখনোই কোনো ছবিতে চিত্রিত হন না। কুরআনে কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে আল্লাহ্‌র সাথে অংশী স্থাপন করতে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে। কারণ আল্লাহ্‌ একক ও অবিভাজ্য । তাঁর কোনো দ্বিতীয় এবং তুলনা উপমা নেই। আল্লাহ্‌ পরম একক একমাত্র সত্ত্বা; যিনি কোনো কিছুর মতো নন এবং কোনো কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
কেমন দেখতে আল্লাহ?
মহান আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ায় থাকা কোনো বস্তু কিংবা প্রানীর মতো দেখতে নন !
আমরা সর্বদা কোনো না দেখা বস্তু কিংবা প্রানীর রূপ বা আকৃতি ধারণা করে থাকি যা আমরা ইতোপূর্বে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও দেখেছি।আর যা দেখিনি তা আমাদের ধারণায় আসেনা। আমরা এরকম কিছু কল্পানাই করতে পারিনা যা আমরা পূর্বে কোথাও দেখিনি।যদি পারি ও তবে তা আগে যা দেখেছি তার সাথে রিলেটিভ হবে।
তাই আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে।
আল্লাহকে কি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে?
আল্লাহ, একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ একেশ্বরবাদী অর্থে ঈশ্বর। আল্লাহ কোরআন ও ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু, যেমনটি প্রতিফলিত হয়েছে ইসলামের বিশ্বাসের নিয়মে, "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য ঈশ্বর নেই।" তিনি হলেন রাব্বুল আলামিন, সমস্ত জগতের প্রভু - মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী, মহাবিশ্ব, ফেরেশতা, এই জগত এবং পরকাল।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What Does Allah Look Like?
0 notes
ilyforallahswt · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
ইসলামে, আল্লাহকে (সত্য ইলাহ) কখনোই কোনো প্রতিকৃতিতে চিত্রিত করা হয় না। কুরআন বিশেষভাবে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে নিষেধ করেছে, কারণ তিনি অংশীদারমুক্ত, অবিভাজ্য, এবং অতুলনীয় সত্তা।  যিনি কোন কিছুর মতো নন, এবং কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্‌ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্‌  তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্‌কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্‌ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর  তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্‌ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহ (সত্য ঈশ্বর) কখনোই কোনো ছবিতে চিত্রিত হন না। কুরআনে কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে আল্লাহ্‌র সাথে অংশী স্থাপন করতে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে। কারণ আল্লাহ্‌ একক ও অবিভাজ্য । তাঁর কোনো দ্বিতীয় এবং তুলনা উপমা নেই। আল্লাহ্‌ পরম একক একমাত্র সত্ত্বা; যিনি কোনো কিছুর মতো নন এবং কোনো কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
কেমন দেখতে আল্লাহ?
মহান আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ায় থাকা কোনো বস্তু কিংবা প্রানীর মতো দেখতে নন !
আমরা সর্বদা কোনো না দেখা বস্তু কিংবা প্রানীর রূপ বা আকৃতি ধারণা করে থাকি যা আমরা ইতোপূর্বে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও দেখেছি।আর যা দেখিনি তা আমাদের ধারণায় আসেনা। আমরা এরকম কিছু কল্পানাই করতে পারিনা যা আমরা পূর্বে কোথাও দেখিনি।যদি পারি ও তবে তা আগে যা দেখেছি তার সাথে রিলেটিভ হবে।
তাই আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে।
আল্লাহকে কি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে?
আল্লাহ, একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ একেশ্বরবাদী অর্থে ঈশ্বর। আল্লাহ কোরআন ও ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু, যেমনটি প্রতিফলিত হয়েছে ইসলামের বিশ্বাসের নিয়মে, "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য ঈশ্বর নেই।" তিনি হলেন রাব্বুল আলামিন, সমস্ত জগতের প্রভু - মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী, মহাবিশ্ব, ফেরেশতা, এই জগত এবং পরকাল।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What Does Allah Look Like?
0 notes
myreligionislam · 11 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
ইসলামে, আল্লাহকে (সত্য ইলাহ) কখনোই কোনো প্রতিকৃতিতে চিত্রিত করা হয় না। কুরআন বিশেষভাবে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে নিষেধ করেছে, কারণ তিনি অংশীদারমুক্ত, অবিভাজ্য, এবং অতুলনীয় সত্তা।  যিনি কোন কিছুর মতো নন, এবং কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্‌ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্‌  তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্‌কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্‌ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর  তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্‌ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহ (সত্য ঈশ্বর) কখনোই কোনো ছবিতে চিত্রিত হন না। কুরআনে কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে আল্লাহ্‌র সাথে অংশী স্থাপন করতে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে। কারণ আল্লাহ্‌ একক ও অবিভাজ্য । তাঁর কোনো দ্বিতীয় এবং তুলনা উপমা নেই। আল্লাহ্‌ পরম একক একমাত্র সত্ত্বা; যিনি কোনো কিছুর মতো নন এবং কোনো কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
কেমন দেখতে আল্লাহ?
মহান আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ায় থাকা কোনো বস্তু কিংবা প্রানীর মতো দেখতে নন !
আমরা সর্বদা কোনো না দেখা বস্তু কিংবা প্রানীর রূপ বা আকৃতি ধারণা করে থাকি যা আমরা ইতোপূর্বে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও দেখেছি।আর যা দেখিনি তা আমাদের ধারণায় আসেনা। আমরা এরকম কিছু কল্পানাই করতে পারিনা যা আমরা পূর্বে কোথাও দেখিনি।যদি পারি ও তবে তা আগে যা দেখেছি তার সাথে রিলেটিভ হবে।
তাই আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে।
আল্লাহকে কি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে?
আল্লাহ, একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ একেশ্বরবাদী অর্থে ঈশ্বর। আল্লাহ কোরআন ও ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু, যেমনটি প্রতিফলিত হয়েছে ইসলামের বিশ্বাসের নিয়মে, "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য ঈশ্বর নেই।" তিনি হলেন রাব্বুল আলামিন, সমস্ত জগতের প্রভু - মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী, মহাবিশ্ব, ফেরেশতা, এই জগত এবং পরকাল।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What Does Allah Look Like?
0 notes
allahisourrabb · 11 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
ইসলামে, আল্লাহকে (সত্য ইলাহ) কখনোই কোনো প্রতিকৃতিতে চিত্রিত করা হয় না। কুরআন বিশেষভাবে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে নিষেধ করেছে, কারণ তিনি অংশীদারমুক্ত, অবিভাজ্য, এবং অতুলনীয় সত্তা।  যিনি কোন কিছুর মতো নন, এবং কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্‌ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্‌  তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্‌কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্‌ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্‌ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর  তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্‌ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহ (সত্য ঈশ্বর) কখনোই কোনো ছবিতে চিত্রিত হন না। কুরআনে কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে আল্লাহ্‌র সাথে অংশী স্থাপন করতে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে। কারণ আল্লাহ্‌ একক ও অবিভাজ্��� । তাঁর কোনো দ্বিতীয় এবং তুলনা উপমা নেই। আল্লাহ্‌ পরম একক একমাত্র সত্ত্বা; যিনি কোনো কিছুর মতো নন এবং কোনো কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
কেমন দেখতে আল্লাহ?
মহান আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ায় থাকা কোনো বস্তু কিংবা প্রানীর মতো দেখতে নন !
আমরা সর্বদা কোনো না দেখা বস্তু কিংবা প্রানীর রূপ বা আকৃতি ধারণা করে থাকি যা আমরা ইতোপূর্বে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও দেখেছি।আর যা দেখিনি তা আমাদের ধারণায় আসেনা। আমরা এরকম কিছু কল্পানাই করতে পারিনা যা আমরা পূর্বে কোথাও দেখিনি।যদি পারি ও তবে তা আগে যা দেখেছি তার সাথে রিলেটিভ হবে।
তাই আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে।
আল্লাহকে কি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে?
আল্লাহ, একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ একেশ্বরবাদী অর্থে ঈশ্বর। আল্লাহ কোরআন ও ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু, যেমনটি প্রতিফলিত হয়েছে ইসলামের বিশ্বাসের নিয়মে, "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য ঈশ্বর নেই।" তিনি হলেন রাব্বুল আলামিন, সমস্ত জগতের প্রভু - মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী, মহাবিশ্ব, ফেরেশতা, এই জগত এবং পরকাল।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What Does Allah Look Like?
0 notes