#��াংলা কবিতা
Explore tagged Tumblr posts
Text
টাইমলাইন এ রাখা দরকার তাই -
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে ৫০০টি বই পড়া উচিত বলে মনে করে :
তালিকা তৈরি করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া বেশ কিছু শিক্ষার্থীরা । আপনি মিলিয়ে নিতে পারেন ।
---
১. যদ্যপি আমার গুরু - আহমদ ছফা
২. বদলে যান এখনই - তারিক হক
৩. রাজনৈতিক আদর্শ - বার্ট্রান্ড রাসেল
৪. আর্ট অব ওয়ার - সান জু
৫. অন দ্য শর্টনেস অব লাইফ - সেনেকা
৬. বেগম মেরী বিশ্বাস - বিমল মিত্র
৭. কবি - তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
৮. সুবর্ণলতা - আশাপূর্ণা দেবী
৯. নারী - হুমায়ুন আজাদ
১০. প্রদোষে প্রাকৃতজন - শওকত আলী
১১. দ্যা লস্ট সিম্বল - ড্যান ব্রাওন
১২. জননী - শওকত ওসমান
১৩. গোরা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৪. পথের দাবী - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৫. পাক সার জমিন সাদ বাদ - হুমায়ুন আজাদ
১৬. নারী - হুমায়ুন আজাদ
১৭. মা - ম্যাক্সিম গোর্কি
১৮. সংগঠন ও বাঙালি - আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
১৯. গাভী বিত্তান্ত - আহমদ ছফা
২০. দ্য অ্যালকেমিস্ট - পাওলো কোয়েলহো
২১. এইসব দিনরাত্রি - হুমায়ূন আহমেদ
২২. অসমাপ্ত আত্নজীবনী - শেখ মুজিবুর রহমান
২৩. আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর - আবুল মনসুর আহমদ
২৪. বাংলাদেশ রক্তের ঋণ - এন্থনি মাসকারেনহাস
২৫. ছোটদের রাজনীতি ও অর্থনীতি - অধ্যাপক নীহারকুমার সরকার
২��. বাংলাদেশের ইতিহাস ১৯০৫-১৯৭১ - ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন
২৭. যোগাযোগ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৮. ফেরা - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
২৯. অগ্নিরথ - সমরেশ মজুমদার
৩০. শিকল অন্তরে- জাঁ পল সার্ত্রে
৩১. আমি বিজয় দেখেছি - এম আর আখতার মুকুল
৩২. কলকাতা কেন্দ্রিক বুদ্ধিজীবী - এম আর আখতার মুকুল
৩৩. আমার দেখা দেশ, সমাজ ও রাজনীতির তিনকাল - সাদ আহমেদ
৩৪. কবির আত্মবিশ্বাস - আল মাহমুদ
৩৫. জীবনের শিলান্যাস - সৈয়দ আলী আহসান
৩৬.গঙ্গাঋদ্ধি থেকে বাংলাদেশ - মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
৩৭. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে 'র' এবং সিআইএ -মাকসুদুল হক
৩৮. বাঙালী জাতীয়তাবাদ ও অন্যান্য প্রসঙ্গ -আবদুল হক
৩৯. সুখ - বাট্রার্ন্ড রাসেল
৪০. অনুস্মৃতি - পাবলো নেরুদা
৪১. জোছনা ও জননীর গল্প - হুমায়ূন আহমেদ
৪২. দেয়াল - হুমায়ূন আহমেদ
৪৩. সাতকাহন -সমরেশ মজুমদার
৪৪. উত্তরাধিকার - সমরেশ মজুমদার
৪৫. কালবেলা- সমরেশ মজুমদার
৪৬. কালপুরুষ- সমরেশ মজুমদার
৪৭. দূরবীন - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৪৮. মানবজমিন - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৪৯. যাও পাখি - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫০.পার্থিব - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫১. আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়
৫২. পথের পাঁচালী - বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়
৫৩. আদর্শ হিন্দু হোটেল- বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়
৫৪. সত্যবতী ট্রিলজি- আশাপূর্ণা দেবী
৫৫. পূর্ব-পশ্চিম - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৫৬. প্রথম আলো:সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৫৭. বাদশাহ নামদার - হুমায়ূন আহমেদ
৫৮. মা - আনিসুল হক
৫৯. একাত্তরের দিনগুলি - জাহানারা ইমাম
৬০. বরফ গলা নদী - জহির রায়হান
৬১. বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস : সাম্প্রতিজ বিবেচনা - আহমদ ছফা
৬২. প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ - আরিফ আজাদ
৬৩. তুমিও জিতবে - শিব খেরা
৬৪. ডাকঘর - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৬৫. সেপিয়েন্স - ইউভ্যাল নোয়া হারারি
৬৬. যে গল্পের শেষ নেই - দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
৬৭. অরিজিন অফ স্পিসিস - চার্লস ডারউইন
৬৮. ক্যাপিটাল - কার্ল মার্ক্স
৬৯. পরিবার, রাষ্ট্র ও ব্যক্তিগত সম্পদের উদ্ভব - ফ্রেড্রিখ এঙ্গেলস
৭০. ওঙ্কার - আহমেদ ছফা
৭১. এক জেনারেলের নীরব সাক্ষী - জেনারেল মঈন আহমেদ
৭২. রক্তাক্ত বাংলাদেশ - ব্রিগেডিয়ার এম সাখাওয়াত হোসেন
৭৩. আহমদ ছফার প্রবন্ধসমগ্র
৭৪. রাইফেল রোটি আওরাত - আনোয়ার পাশা
৭৫. বায়তুল্লাহর মুসাফির - আবু তাহের মিসবাহ
৭৬. ভিঞ্চি কোড - ড্যান ব্রাউন
৭৭. তোমাকে ভালবাসি হে নবী - গুরুদত্ত সিং
৭৮. উইংস অব ফায়ার - এপিজে আবুল কালাম আজাদ
৭৯. তেঁতুল ব��ে জোৎস্না - হুমায়ূন আহমেদ।
৮০. ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতার সুফল - হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাজ্জালী ( রহঃ)
৮১. অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী - আহমদ ছফা
৮২. মহৎ জীবন - লুৎফর রহমান
৮৩. মানব - লুৎফর রহমান
৮৪. উন্নত জীবন - লুৎফর রহমান
৮৫. জলেশ্বরী -ওবায়েদ হক
৮৬. সংস্কৃতি-কথা - মোতাহের হোসেন চৌধুরী
৮৭. Sapiens: A Brief History of Humankind - Yuval Noah Harari
৮৮. অলৌকিক নয় লৌকিক - প্রবীর ঘোষ
৮৯. হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি - গোলাম মুরশিদ
৯০. উল্টো নির্ণয়- মোহাম্মদ তোয়াহা আকবর
৯১. enjoy your life - আব্দুর রহমান আরিফী
৯২. বিশ্ব রাজনীতির ১০০ বছর- তারেক শামসুর রেহমান
৯৩. নয়া বিশ্বব্যবস্থা ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি - তারেক শামসুর রেহমান
৯৪. সিনিয়র জুনিয়র- খায়রুল ইসলাম
৯৫. কষ্টিপাথর- আরেফিন সিদ্দিক
৯৬. ডাবল স্টান্ডার্ড- আরেফিন সিদ্দিক
৯৭. আরজ আলী সমীপে- আরিফ আজাদ
৯৮. আঙ্কেল টম'স কেবিন - হ্যারিয়েট বিচার স্টো
৯৯. গর্ভধারিণী - সমরেশ মজুমদার
১০০. বিষাদসিন্ধু - মীর মশাররফ হোসেন
১০১. ফেলুদা সমগ্র - সত্যজিৎ রায়
১০২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা - সৈয়দ আবুল মকসুদ
১০৩. বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস : আদিপর্ব - শিশির ভট্টাচার্য
১০৪. গনতন্ত্র ও উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ - মওদুদ আহমেদ
১০৫. দ্য পার্ল - জন স্টেনবেইক
১০৬. অগ্নিবীণা - কাজী নজরুল ইসলাম
১০৭. বিষের বাঁশী - কাজী নজরুল ইসলাম
১০৮. সাম্যবাদী - কাজী নজরুল ইসলাম
১০৯. প্রলয় শিখা - কাজী নজরুল ইসলাম
১১০. ছায়ানট - কাজী নজরুল ইসলাম
১১১. মৃত্যুক্ষুধা - কাজী নজরুল ইসলাম
১১২. সিন্ধু-হিন্দোল - কাজী নজরুল ইসলাম
১১৩. বাঙালি বলিয়া লজ্জা নাই - হায়াৎ মামুদ ১১৪. দেবদাস - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১১৫. মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম - পিনাকী ভট্টাচার্য
১১৫. প্রেমের কবিতা - নির্মলেন্দু গুণ
১১৬. উপমহাদেশ - আল মাহমুদ
১১৭. কাবিলের বোন - আল মাহমুদ
১১৮. মাতাল হাওয়া - হুমায়ূন আহমেদ
১১৯. ওঙ্কার - আহমদ ছফা
১২০. একজন আলী কেনানের উত্থানপতন - আহমদ ছফা
১২১. আনোয়ারা- নজিবুর রহমান সাহিত্যরত্ন
১২২. ক্রীতদাসের হাসি - শওকত ওসমান
১২৩. পুতুল নাচের ইতিকথা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
১২৪. পদচিহ্ন - সত্যেন সেন
১২৫. আল কুরআন
১২৬. বাইবেল
১২৭. মহাভারত
১২৮. রামায়ণ
১২৯. আল কুরআন, বাইবেল ও বিজ্ঞান - ড.মরিস বুকাইলি
১৩০. অপরাজিত - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
১৩১. আনন্দমঠ - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৩২. গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৩৩. বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ১০০ মনীষীর জীবনী - মাইকেল এইচ হার্ট
১৩৪. কত অজানার�� - শংকর
১৩৫. মূলধারা একাত্তর - মইদুল ইসলাম
১৩৬. গীতা
১৩৭. তাও তে চিং - লাও ৎসে
১৩৮. মুকাদ্দিমা - ইবনে খালদুন
১৩৯. রিপাবলিক - প্লেটো
১৪০. Alchemy of happiness - Imam Gazzali
১৪১. Hamlet - Wiliam Shakespeare
১৪২. Faust - Goethe.
১৪৩. বাংলাদেশ সংবিধান
১৪৪. Outliers- Malcolm Gladwell
১৪৫. How to win friends and influence people - Dale Carnegie
১৪৬. Rich dad poor dad - Robert kiyosaki.
১৪৭. The oldman and the Sea - Ernest Hemingway.
১৪৮. The Globalization of Inequality - Francois Bourguignon
১৪৯. শুভ্রসমগ্র - হুমায়ূন আহমেদ
১৫০. ফেরা - সিহিন্তা শরিফা
১৫১. The God of Small Things - Arundhati Ray
১৫২. লা মিজারেবল - ভিক্টর হুগো
১৫৩. A Glimpse of The World History-Jawharlal Neheru
১৫৪. জননী- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
১৫৫. শেষের কবিতা- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৫৬. The Subtle Art of Not Giving a F*ck - Mark Manson
১৫৭. ক্রাচের কর্নেল - শাহাদুজ্জামান
১৫৮. পুষ্প বৃক্ষ বিহঙ্গ পুরাণ - আহমদ ছফা
১৫৯. সারেং বউ - শহীদুল্লাহ কায়সার
১৬০. শবনম - সৈয়দ মুজতবা আলী
১৬১. সূর্য দীঘল বাড়ি - আবু ইসহাক
১৬২. সব কিছু ভেঙগে পড়ে - হুমায়ুন আজাদ
১৬৩. সপ্তপদী - তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়
১৬৪. গণদেবতা - তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়
১৬৫. জলপুত্র - হরিশংকর জলদাস
১৬৬. জাগরী - সতীনাথ ভাদুরী
১৬৭. ভয়ের সাংস্কৃতি - আলী রিয়াজ
১৬৮. ক্ষুধা - নুট হ্যামসন
১৬৯. ছোটগল্প সমগ্র - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
১৭০. নুন চা – বিমল লামা
১৭১. রাজনগর - অমিয়ভূষণ মজুমদার
১৭২. গড় শ্রীখন্ড - অমিয়ভূষণ মজুমদার
১৭৩. ক্রান্তিকাল - প্রফুল্ল রায়
১৭৪. কেয়াপাতার নৌকা - প্রফুল্ল রায়
১৭৫. মহাস্থবির জাতক - প্রেমাঙ্কুর আতর্থী
১৭৬. আরজ আলি মাতুব্বরের রচনাসমগ্র
১৭৭. গৃহদাহ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৭৮. দেনাপাওনা- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৭৯. শ্রীকান্ত- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৮০. ভোলগা থেকে গঙ্গা - রাহুল সাংকৃত্যায়ন
১৮১. নারী, সৃষ্টি ও বিজ্ঞান - পূরবী বসু
১৮২. ঈশ্বরের বাগান - অতীন বন্দোপাধ্যায়
১৮৩. নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে - অতীন বন্দোপাধ্যায়
১৮৪. আয়না - আবুল মনসুর আহমদ।
১৮৫. ত্রিপিটক - গৌতমবুদ্ধ
১৮৬. গঙ্গা - সমরেশ বসু
১৮৭. প্রজাপতি - সমরেশ বসু
১৮৮. কবি অথবা দন্ডিত অপুরুষ - হুমায়ূন আজাদদ
১৮৯. খেলারাম খেলে যা - সৈয়দ শামসুল হক
১৯০. তিস্তাপারের বৃত্তান্ত - দেব��শ রায়
১৯১. উদ্ধারণপুরের ঘাট - দুলালচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
১৯২. বারো ঘর এক উঠোন - জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী
১৯৩. নকশীকাঁথার মাঠ - জসীমউদদীন
১৯৪. বাঙালি মুসলমানের মন - আহমদ ছফা
১৯৫. লৌহকপাট - জরাসন্ধ
১৯৬. অন্তর্লীনা - নারায়ণ সান্যাল
১৯৭. খোয়াবনামা - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
১৯৮. চিলেকোঠার সেপাই - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
১৯৯. সঞ্চয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২০০. সঞ্চিতা - কাজী নজরুল ইসলাম
২০১. মেমসাহেব - নিমাই ভট্টাচার্য
২০২. লালসালু - সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
২০৩. কাঁদো নদী কাঁদো - সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
২০৪. হাজার বছর ধরে - জহির রায়হান
২০৫. দৃষ্টিপাত - যাযাবর
২০৬. তেইশ নম্বর তৈলচিত্র - আলাউদ্দিন আল আজাজ
২০৭. লোটা কম্বল - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
২০৮. কড়ি দিয়ে কিনলাম - বিমল মিত্র
২০৯. ন হন্যতে - মৈত্রেয়ী দেবী।
২১০. তিতাস একটি নদীর নাম - অদ্বৈত মল্লবর্মণ
২১১. ওদের জানিয়ে দাও - শাহরিয়ার কবির
২১২. কেরী সাহেবের মুন্সী - প্রমথনাথ বিশী
২১৩. নিষিদ্ধ লোবান - সৈয়দ শামসুল হক
২১৪. সেই সময় - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
২১৫. নন্দিত নরকে - হুমায়ূন আহমেদ
২১৬. শঙ্খনীল কারাগার - হুমায়ূন আহমেদ
২১৭. জেনারেল ও নারীরা - আনিসুল হক
২১৮. ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল - হুমায়ুন আজাদ
২১৯. গোধূলিয়া - নিমাই ভট্টাচার্য
২২০.আগুনপাখি - হাসান আজিজুল হক
২২১. পদ্মা নদীর মাঝি - মানিক বন্দোপাধ্যায়
২২২. নূরজাহান - ইমদাদুল হক মিলন
২২৩. আবদুল্লাহ - কাজী ইমদাদুল হক
২২৪. শেষ বিকেলের মেয়ে - জহির রায়হান।
২২৫. তিথিডোর - বুদ্ধদেব বসু
২২৬. দেশ বিদেশে - সৈয়দ মুজতবা আলী
২২৭. পঞ্চম পুরুষ - বাণী বসু
২২৮. মাধুকরী - বুদ্ধদেব গুহ
২২৯. হাজার চুরাশির মা - মহাশ্বেতা দেবী
২৩০. ঈশ্বর পৃথিবী ভালোবাসা - শিবরাম চক্রবর্তী
২৩২. শাপ মোচন - ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
২৩৩. আমার মেয়েবেলা - তসলিমা নাসরিন
২৩৪. উতল হাওয়া - তাসলিমা নাসরিন
২৩৫. সংশপ্তক - শহীদুল্লাহ কায়সার
২৩৬. জীবন আমার বোন - মাহমুদুল হক
২৩৭. উপনিবেশ - নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়
২৩৮. অলীক মানুষ - সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ
২৩৯. মরণবিলাস - আহমদ ছফা
২৪০. কালের নায়ক - গাজী তানজিয়া
২৪১. আমি তপু - মুহম্মদ জাফর ইকবাল
২৪২. আকাশ বাড়িয়ে দাও - মুহম্মদ জাফর ইকবাল
২৪৩. আমার বন্ধু রাশেদ - মুহম্মদ জাফর ইকবাল
২৪৪. অনীল বাগচীর একদিন - হুমায়ূন আহমেদ
২৪৫. জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক স্মারকগ্রন্থ
২৪৬. ফুল বউ - আবুল বাশার
২৪৭. নিশি কুটুম্ব - মনোজ বসু
4 notes
·
View notes
Text
সুধাপাঠ
সাহিত্য পত্রিকা
সাহিত্য ম্যাগাজিন
কবিতা আবৃত্তি
কবিতা ক্যাপশন
কবিতা প্রেমের
কবিতা কাকে বলে
কবিতা লেখার নিয়ম
কবিতার লাইন
কবিতা সমগ্র
কবিতা কি
কবিতা তুমি স্বপ্নচারিনী হয়ে
কবিতা অঞ্চল
কবিতা অর্থ
কবিতা অর্থ কি
কবিতা অপেক্ষা
কবিতা অবহেলা
কবিতা অভিশাপ
কবিতা অল্টারনেটিভ
কবিতা অভিমান
o কবিতা
কবিতায় অ
অ-নামিকা কবিতা
অ আ কবিতা
অ প্রেমের কবিতা
অ এর কবিতা
বাংলা কবিতা অ
কবিতা আবৃত্তি করার নিয়ম
কবিতা আবৃত্তি english meaning
কবিতা আবৃত্তি করা meaning in english
কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা ২০২১
কবিতা আমার পরিচয়
কবিতা আমাদের ছোট নদী
কবিতা আবৃত্তির ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক
আ নিয়ে কবিতা
আ এর কবিতা
ভালোবাসার কবিতা আ
কবিতা ইংরেজি
কবিতা ইচ্ছে
কবিতা ইসলামিক
কবিতা ইংলিশ মিনিং
কবিতা ইমেজ
কবিতা ইচ্ছা
কবিতা ইতিহাস
কবিতা ইতিহাসে
কবিতায় ই
বাংলা কবিতা ই-বুক
কবিতা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
কবিতা ঈশ্বরী পাটনী
কবিতা ঈদ
কবিতা ঈশ্বর
কবিতা ঈশ্বর আর প্রেমিকের সংলাপ
কবিতা ঈমান
কবিতা ঈদুল আজহা
ঈশ্বৰ কবিতা
ঈদ কবিতা
ঈদ কবিতা ২০১৮
ঈদ কবিতা ২০২০
ঈদ কবিতা ২০২১
কৃষকের ঈদ কবিতা
প্রবাসী ঈদ কবিতা
গরিবের ঈদ কবিতা
কৃষকের ঈদ কবিতা আবৃত্তি
কবিতা উক্তি
কবিতা উত্তম ও অধম
কবিতা উমর ফারুক
কবিতা উইকিপিডিয়া
কবিতা উৎসব
কবিতা উপহার
কবিতা উপাদান
কবিতা উত্তরাধিকার
উত্তর কবিতা
চাহিয়া কবিতা
আবৃত্তিযোগ্য কবিতা
কবিতা সম্পর্ক
কবিতা উনিশশো চৌত্রিশের
ঊর্ণাজাল কবিতা
ঊনসত্তর কবিতা
kobita i love you
i love you kobita
kobitay
sabita i love you ringtone download
কবিতা ঋণ
ঋষির কবিতা
ঋণী কবিতা
ঋতুর কবিতা
ঋষি কবিতা
ঋণশোধ কবিতা
বাংলা কবিতা ঋতু
শীত ঋতুর কবিতা
ংলা কবিতা
হৃদয়হীনা কবিতা
ঋণ কবিতা
বাংলা ছাড় কবিতা
কবিতা এমন আল মাহমুদ
কবিতা এর ইংরেজি কি
কবিতা একাত্তর
কবিতা এর সমার্থক শব্দ
কবিতা একাত্তর pdf
কবিতা এর ইংরেজি
কবিতা একা
কবিতা এক আল্লাহ জিন্দাবাদ
এ কবিতার
এ কবিতায়
এ কবিতাটি
কবিতা এ যাত্রায় বেঁচে গেলে
কবিতা এ মোর অহংকার
এ সময়ের কবিতা
এ চোখে কবিতা
এ যুগের কবিতা
কবিতা ঐ দেখা যায় তালগাছ
কবিতা ঐকতান
কবিতা ঐতিহাসিক
ঐকতান কবিতা pdf
ঐকতান কবিতা বিশ্লেষণ
ঐক্যের কবিতা
ঐকতান কবিতা কোন ছন্দে রচিত
ঐক্যবদ্ধ কবিতা
ঐ মহামানব আসে কবিতা
বাংলা কবিতা ঐ দেখা যায় তাল গাছ
কবিতা ও ছড়ার মধ্যে পার্থক্য
কবিতা ওমর ফারুক
কবিতা ও ছন্দ
কবিতা ও ছড়া
কবিতা ও বিজ্ঞান
কবিতা ও জীবন
কবিতা ওয়েবসাইট
কবিতা ও গল্প
ও কবিতা তুমি স্বপ্ন
ও কবিতার
কবিতা ও ছড়ার মধ্যে পার্থক্য কি
কবিতা ও পদ্যের পার্থক্য
কবিতা ও কাব্যের পার্থক্য
kobita o meye tor boyosh koto
kobita o kobi
কবিতা লিরিক্স
কবিতার লিরিক্স
কবিতা ঠিকানা
কবিতা কাজী নজরুল ইসলাম
কবিতা কৃষ্ণমূর্তি
কবিতা কবিতা
কবিতা কেউ কথা রাখেনি
কবিতা ককটেল
কম কবিতা
কর কবিতা
ক দিয়ে কবিতা
ক খ কবিতা
ক নিয়ে কবিতা
ক বাংলা কবিতা
ক এ কবিতা
ক বর্ণ দিয়ে কবিতা
কবিতা খানম
কবিতা খোকা
কবিতা খেয়া পারের তরণী
কবিতা খোকা নামের সেই ছেলেটি
কবিতা খালেদ
কবিতা খিদে কবিতা
কবিতা খাই খাই
কবিতা খুব
খ নিয়ে কবিতা
কবিতা গান
কবিতা গানের লিরিক্স
কবিতা গল্প
কবিতা গুচ্ছ
কবিতা গল্প তুমি
কবিতা গান জেমস
কবিতা গাধার কান
কবিতা গোলাপ ফুল
ক খ গ কবিতা
কবিতা ঘর
কবিতা ঘুম
কবিতা ঘাস
কবিতা ঘুষ
কবিতা ঘুড়ি
কবিতা ঘাসফুল
কবিতা ঘুম নেই
কবিতা ঘৃণা
তারপর কবিতা
কবিতা লিখুন
কবিতা.কম
শব্দ নিয়ে কবিতা
কবিতা চল চল চল
কবিতা চিঠি
কবিতা চোখ
কবিতা চাঁদের আলো
কবিতা চিকিৎসা
কবিতা চুমু
কবিতা চাষী
কবিতা ছন্দ
x কবিতা
চ এর কবিতা
চা নিয়ে কবিতা
কবিতা ছড়া
কবিতা ছবি
কবিতা ছন্দ মালা
কবিতা ছোটদের
কবিতা ছোট
কবিতা ছাড়পত্র
কবিতা ছুটি
কবিতা ছ
কবিতা জেমস লিরিক্স
কবিতা জীবনানন্দ দাশ
কবিতা জীবনের হিসাব
কবিতা জন্মদিন
কবিতা জীবন
কবিতা জুতা আবিষ্কার
কবিতা জেমস lyrics
কবিতা জসিম উদ্দিন
কবিতা জ
জ নিয়ে কবিতা
z kopyta
কবিতা ঝিঙে ফুল
কবিতা ঝড়
কবিতা ঝরা পাতা
কবিতা ঝগড়া
কবিতা ঝরা পালক
কবিতা ঝরা ফুল
কবিতা ঝিনেদার জমিদার
কবিতা ঝর্ণা
যাচ্ছো কোথা কবিতা
কবিতা ১৮+
কবিতা ট্রেন
কবিতা টিউটোরিয়াল
কবিতা টুঙ্গিপাড়ায় মায়ের কোলে
কবিতা টা
কবিতা টাকা
কবিতা টিউটোরিয়াল জয় গোস্বামী
কবিতা টুনি
কবিতা টোকন ঠাকুর
তরুণ কবিতা
তার জন্য কবিতা
কবিতা ঠিক আছে
কবিতা ঠাসা খাতা
��বিতা ঠোঁট
কবিতা ঠাকুর
কবিতা ঠোট
ঠোঁটের কবিতা
ঠাকুরের কবিতা
বাংলা কবিতা ট
কবিতা ট
কবিতা ডাউনলোড
কবিতা ডট কম
কবিতা ডিপ্রেশন
কবিতা ডাক্তার
কবিতা ডাহুক
কবিতা ডিজে
কবিতা ডাকহরকরা
কবিতা ডায়লগ
ড ইকবালের কবিতা
ড ভূপেন হাজৰিকাৰ কবিতা
কবিতা ঢাকা
কবিতা ঢেউ
ঢাকি কবিতা
ঢং কবিতা
ঢেউয়ের কবিতা
ঢাকার কবিতা
ঢেঁকির কবিতা
কবিতা মেঘনার ঢল
ঢাকা কবিতা
একটা ঠিকানা প্রয়োজন কবিতা
ণ কবিতা
kobita o gaan
kobita o chora
kobita o abritti
o kobita tumi shopnocharini lyrics
ণ ত্ব বিধান কবিতা
কবিতা তোমায় দিলাম ছুটি
কবিতা তুমি আসবে বলে
কবিতা তেজ
কবিতা তসলিমা নাসরিন
কবিতা তালগাছ
কবিতা তোমার জন্য
কবিতা তাহারেই পড়ে মনে
কবিতা ত
ত দিয়ে কবিতা
ত এর কবিতা
বাংলা কবিতা ত
কবিতা থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে দেখব এবার জগৎটাকে
কবিতা থেকে গান
কবিতা থেকে
কবিতা থেকে মিছিল
কবিতা থাকবো
কবিতা থেকে কথা
কবিতা থেকে গান ডাউনলোড
থার্মোমিটার কবিতা
কবিতা দুই বিঘা জমি
কবিতা দিয়ে প্রপোজ
কবিতা দূরত্ব
কবিতা দুঃখের
কবিতা দুঃখ
কবিতা দুজন
কবিতা দিবস
কবিতা দেখা হয় ��াই চক্ষু মেলিয়া
দ এর কবিতা
দ নিয়ে কবিতা
বাংলা কবিতা দ
do kobita
কবিতা ধর্ম
কবিতা ধন্য সেই পুরুষ
কবিতা ধন্যবাদ
কবিতা ধনধান্যে পুষ্পে ভরা
কবিতা ধর্ষিতা
কবিতা ধর্মমোহ
কবিতা ধুম
কবিতা ধরা ফান
কবিতায় ধ
কবিতা নামের অর্থ কি
কবিতা নিয়ে উক্তি
কবিতা নারী
কবিতা নিয়ে কবিতা
কবিতা নন্দলাল
কবিতা নজরুল
কবিতা নির্মলেন্দু গুণ
কবিতা নিয়ে ক্যাপশন
ন দিয়ে কবিতা
ন বাংলা কবিতা
ন হন্যতে নিয়ে কবিতা
কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে
কবিতা পত্রিকার সম্পাদক কে
কবিতা পাঠের প্রয়োজনীয়তা
কবিতা পাঠদান পদ্ধতি ও কলাকৌশল
কবিতা পড়ে তার মূলভাব বিশ্লেষণ করতে পারবে
কবিতা পত্রিকা
কবিতা পাছে লোকে কিছু বলে
পরী কবিতা
পা কবিতা
পাতার কবিতা
প দিয়ে কবিতা
প এর কবিতা
কবিতা ফুল
কবিতা ফেসবুক
কবিতা ফুল নিয়ে
কবিতা ফুটবল খেলোয়ার
কবিতা ফেসবুক স্ট্যাটাস
কবিতা ফটো
কবিতা ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯
কবিতা ফেরিওয়ালা
ফ দিয়ে কবিতা
কবিতা বাংলা
কবিতা বঙ্গবন্ধু
কবিতা বনলতা সেন
কবিতা বিদ্রোহী
কবিতা বলতে কি বুঝায়
কবিতা বন্ধু
কবিতা বাবুই পাখি
কবিতা বই
ব দিয়ে কবিতা
ব বাংলা কবিতা
ব নিয়ে কবিতা
ব এর কবিতা
কবিতা ভালোবাসার
কবিতা ভালোবাসি
কবিতা ভান্ডার
কবিতা ভিডিও
কবিতা ভালোবাসা
কবিতা ভোর হলো
কবিতা ভালোবাসি ভালবাসি
কবিতা ভালবাসার
কবিতা মানুষ
কবিতা মানে কি
কবিতা মুজিব
কবিতা মন
কবিতা মা
কবিতা মহাদেব সাহা
কবিতা মনে থাকবে
কবিতা মনারে মনা কোথায় যাস
মা কবিতা
মা কবিতা শুভ দাশগুপ্ত
মা কবিতা রবীন্দ্রনাথ
মা কবিতা কাজী কাদের নেওয়াজ
মা কবিতা ২০১৭
মা কবিতা অসমীয়া
মা কবিতা ছবি
মা কবিতা অসমীয়াত
কবিতা যারে খায়
কবিতা যেতে নাহি দিব
কবিতা যদি নির্বাসন দাও
কবিতা যতদিন রবে পদ্মা মেঘনা
কবিতা যে জন দিবসে মনের হরষে
কবিতা যেতে নাহি দিব হায়
কবিতা যখন আমি বুড়ো হবো
কবিতা যে
যে কবিতা শুনতে জানেনা
যে কবিতা পড়তে জানে না
যে কবিতা শুনতে জানে না সে কি শুনবে
যে কবিতা আবৃত্তি করে তাকে কি বলে
যে কবিতা শুনতে পারে না সে ভালোবেসে কোথায় যেতে পারে না
যে কবিতা শুনতে জানেনা সে আজন্ম ক্রীতদাস থেকে যাবে কেন
যে কবিতা ভালোবাসে না
যে কবিতা শুনতে জানেনা সে কীসের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে
কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কবিতা রোমান্টিক
কবিতা রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
কবিতা রবীন্দ্রনাথ
কবিতা রবি ঠাকুরের
কবিতা রুদ্র গোস্বামী
কবিতা রয় কিবা চিনু কিবা হনু
কবিতা রাতের আকাশ
র কবিতার
কবিতার বই
বৃষ্টির কবিতা
ভালোবাসার কবিতা
শ্রীজাত র কবিতা
স্বাধীনতার কবিতা
বঙ্গবন্ধু র কবিতা
জন্মদিনের কবিতা
কবিতা লেখার জন্য প্রথমে কোনটি প্রয়োজন
কবিতা লেখার শব্দ ভান্ডার pdf
কবিতা লেখার ছন্দ
কবিতা লেখা প্রতিযোগিতা ২০২১
কবিতা লেখার জন্য শব্দ
কবিতা লিখতে হলে প্রথমে কোনটি জানতে হবে
প্রেমের কবিতা ল
বাংলা কবিতা ল
কবিতা শেখ রাসেল
কবিতা শব্দের অর্থ কি
কবিতা শেখ মুজিব
কবিতা শিক্ষকের মর্যাদা
কবিতা শব্দের বহুবচন
কবিতা শাড়ি
কবিতা শামসুর রাহমান
কবিতা শিক্ষা গুরুর মর্যাদা
শিমুল কবিতা
শহীদ কবিতা
শুরুর কবিতা
শুরুর কবিতা অভিক রে লিরিক্স
শাসন কবিতা
কবিতা শ
কবিতায় শ
শ এর কবিতা
কবিতা ষোল আনাই মিছে
ষোড়শী কবিতা
ষড়ঋতু কবিতা
ষড়যন্ত্র কবিতা
ষটপদী কবিতা
ষ��শের কবিতা
ষোলো কবিতা
শেষের কবিতা
school নিয়ে কবিতা
http //কবিতা
কবিতা স্ট্যাটাস
কবিতা সোনার তরী
কবিতা সামাদ
কবিতা স্বাধীনতা তুমি
কবিতা সংকল্প
কবিতা সমার্থক শব্দ
কবিতা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
সভা কবিতা
জীবনানন্দ দাশের কবিতা
সং কবিতা
সু কবিতা
স দিয়ে কবিতা
স নিয়ে কবিতা
কবিতা হেলাল হাফিজ
কবিতা হুমায়ূন আহমেদ
কবিতা হঠাৎ দেখা
কবিতা হাসি
কবিতা হাট্টিমাটিম টিম
কবিতা হুমায়ুন আজাদ
কবিতা হিন্দু মুসলমান
কবিতা হাসির
হে কবিতা
কবিতা2018
কবিতা2019
কবিতা25 শে বৈশাখ
kobita 21 february
kobita 2020
kobita 2 line
2 লাইনের কবিতা
kobita 3
kavita 3
kavita 3rd class
3 কবিতা
savita 35
kubota 34
kavita 3d name wallpaper
kavita 3d wallpaper
3 kobita
4 কবিতা
kobita 4
kavita 4 line ki
1 note
·
View note
Photo
#poetryofdrneyamatbhuiyan নেয়ামত ভূঁইয়া’র কবিতা বিদায়ে মেটেনা প্রেমের দায় কষ্ট পেয়েছো? ভারি কষ্ট জমে আছে বুকের পিঁজরে? জানি,পাথরের ভার কষ্টের ভারের কাছে নস্যি। কষ্ট পারদের চেয়েও গুরুভার। তবে তোমার ভারটা কি ম��ের, নাকি দায়ের? দায়ের ভার বুকে চেপে বিদায় নিও না; কারণ, বিদায়েই দায়মুক্তি মেলে না। ফুল না ফুটলে; পাখি না ডাকলেও কালের রথে চড়ে বসন্ত আসে। তবে সময়মতো সাড়া না দেবার দায়মুক্তি ভাগ্যে জোটে না অমন লা-পরোয়া বেরসিক ফুল-পাখির। ফুল তখন কেবলি এক দঙ্গল শুকনো জঞ্জাল পাখি তখন কেবলি কতগুলো অকম্মা আকাশচারী; নিদেন পক্ষে বনাঞ্চলের বাহারি খেচর। কষ্ট দু’রকমের: কষ্টপাবার কষ্ট; কষ্টদেবার কষ্ট। কবিরা নানান রঙে কষ্টের রামধনু আঁকেন কে জানে, ওগুলো কোন পদের কষ্ট পাবার কষ্ট; নাকি কষ্ট দেবার কষ্ট! কষ্টের ভার সইতে না পেরে উষ্ণ অঞ্চল ছেড়ে শৈত্য মেরুতে পালাতে চাও? চলে যেতে চাও দূরান্তে? যাও, যেতেই যখন চাও, চলে যাও। তোমরা পরিযায়ী, কত সহজেই উড়ে যেতে পারো। আমাদের কি আর তেমন ভাগ্য! আমরা এই মাটির আত্মজ বৃক্ষের মতো আমাদের শেকড় মাটির গভীরে। তোমরা বৃক্ষের ডালে বসে গান গাইতে পারো, খড়কুটো জড়ো করে বাসা বুনতে পারো, মন চাইলে ইচ্ছের ডানা মেলে উড়ে যেতে পারো মাটির মায়া ছেড়ে, ভূমির বন্ধন ছিঁড়ে; অচিন দেশে। শরীরেযুক্ত দু’পাখায় ভর করে যেতে পারো আমার দৃষ্টিসীমার বাইরে, নীলগ্রহটার সীমানা ছাড়িয়ে। আর মন? ওতো ডানাকাটা পরী। পাখায় ভর না করেও পাড়ি জমায় গ্রহ থেকে গ্রহান্তে, জগত থেকে ভিন জগতে। চোখের দৃষ্টির সীমা আছে, মনের দৃষ্টি সীমাহীন। দিগন্ত চোখের দৃষ্টির সীমান্ত, আর মনের দৃষ্টির দিগন্তরেখা তুমি তুমি যেখানে আমার দিগন্তসীমা সেখানে। মনে রেখো, বিদায় মানে বিশেষ দায়; শরীর আড়ালে নিলেও মন কিন্তু রয়ে যায় মনের অপেক্ষায়। - #poetryofdrneyamatbhuiyan #ড_নেয়ামতউল্যাভূঁইয়া #Neyamat #poetrybyneyamat #বাংলাকবিতা #নেয়ামতভূঁইয়ারকবিতা #নেয়ামত #কবিতা #poetryofneyamat #neyamat_poetry #bengalipoetry #বাংলাকবিতা #poems #bengalipoetrycommunity #সাহিত্য #poems #englishliterature #গীত #bengalikobita #গীতিকবিতা #lyrics #englishpoetry #englishpoems #lyricist #lyricalpoems #twitterpoets #lovepoems #twitterwriters #poetry_community #writingcommunity #Dr_NeyamatUllahBhuiyan https://www.instagram.com/p/CR1KlJ5h2c8/?utm_medium=tumblr
#poetryofdrneyamatbhuiyan#ড_���#neyamat#poetrybyneyamat#ব#ন#কব#poetryofneyamat#neyamat_poetry#bengalipoetry#poems#bengalipoetrycommunity#স#englishliterature#গ#bengalikobita#lyrics#englishpoetry#englishpoems#lyricist#lyricalpoems#twitterpoets#lovepoems#twitterwriters#poetry_community#writingcommunity#dr_neyamatullahbhuiyan
0 notes
Text
ভিক্টর হুগোর লেখা আজও সাহিত্যপ্রেমীদের নাড়া দেয়
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/victor-hugo-was-a-controversial-dramatist/
ভিক্টর হুগোর লেখা আজও সাহিত্যপ্রেমীদের নাড়া দেয়
শ্যামল কর
‘দ্য হাঞ্চব্যাক অফ নতরদাম’ এই উপন্যাসটা এখনও স্কুলে পড়ানো হয় কিনা জানি না, কিন্তু একসময় পাঠ্যসূচিতে ছিল। নতরদাম গির্জার কুঁজো কদাকার চেহারার প্রহরী কোয়াসিমরো, অপরূপ সুন্দরী জিপসি কন্যা সমারেলডো আর যাজক ফ্রোলোকে ঘিরে এই কালজয়ী উপন্যাস বিশ্বের প্রায় সব ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এই কাহিনি অবলম্বনে ১৯০৬ থেকে ১৯৯৬ অর্থাৎ নব্বই বছরে বহুবার চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে, নির্বাক থেকে সবাক ছবি। সারা বিশ্বে সৃষ্টি পেয়েছে জনপ্রিয়তা। কখনও উঠেছে শ্রেষ্ঠ মুকুটের শিরোপা।অনেকের মতে, এই উপন্যাসটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা। তবে অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, প্যারিসের ঐতিহ্যমণ্ডিত, ঐতিহাসিক, গথিক স্থাপত্যের অপূর্ব নিদর্শন ৮৫০ বছরেরও বেশি পুরনো ওই নতরদাম গির্জা, গত বছর এপ্রিলের এক ভয়াবহ বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের কবলে পড়ে প্রায় ধ্বংস হয়ে যায়। যা দেখে চোখে জল এসেছিল সারা বিশ্ববাসীর। যেমনভাবে চোখের কোনায় জল এসে যায়, উপন্যাসের শেষদৃশ্যে কোয়াসিমরো যখন মৃতা সমারেলডোর বুকে তাজা রক্তগোলাপ রেখে দিয়ে নিজেও ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে মুখে ঢলে পড়ে। ১৮৩১-এর ১৬ মার্চ, এই বিখ্যাত উপন্যাসের স্রষ্টা ভিক্টর হুগোর ‘দ্য হাঞ্চব্যাক অফ নতরদাম’ যখন প্রকাশিত হচ্ছে তখন নতরদাম গির্জার বয়স ৬৬৮ বছর।
ভিক্টর হুগোর পুরো নাম ভিক্টর মারি হুগো। জন্ম ফ্রান্সের বেসানকোনে ১৮০২-র ২৬ ফেব্রুয়ারি। বাবা ছিলেন নেপোলিয়ান শাসনকালের এক উচ্চপদস্থ কর্মচারি। তাই ছোটবেলা থেকেই হুগোকে ঘুরতে হয়েছে বাবার সঙ্গে ইতালি,স্পেন-সহ বিভিন্ন স্থানে। বিভিন্ন পরিবেশে। সেখান থেকেই তিনি সঞ্চয় করেছিলেন নানা অভিজ্ঞতা। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর মা সোফি তাঁর তিন সন্তানকে নিয়ে প্যারিসে বসবাস শুরু করেন। হুগো একটি স্কুলে ভর্তি হলেও তাঁর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বলতে তেমন কিছু নেই। কিন্তু মায়ের উৎসাহে শৈশব থেকেই তাঁর আগ্রহ সৃষ্টি হয় কবিতা লেখার প্রতি। তাঁর প্রথম কবিতা ‘ওডেস এট পয়েসেস ডাইভারসেস’ প্রকাশিত হয় ১৮২২-এ। মাত্র কুড়ি বছর বয়সে রাজা অষ্টাদশ লুইয়ের পক্ষ থাকে তাঁকে পুরস্কৃতও করা হয় কবিতার জন্য। এরপর একের পর এক লিখেছেন কবিতা, উপন্যাস, নাটক অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ। যা সমাদৃত হয়েছে সারা বিশ্বে। বাংলায় অনুদিত বইয়ের মধ্যে ‘লা মিজারেবল’, ‘হাঞ্চব্যাক অফ নতরদাম’, ‘দ্য ম্যান হু লাফস’, ‘নাইন্টি থ্রি’ অন্যতম।চিত্রকর ও চিত্র সমালোচক হিসেবে তিনি ছিলেন পারদর্শী, সঙ্গীতের বিভিন্ন শাখাতেও ছিল তাঁর সমান দক্ষতা।ফরাসি সংস্কৃতির প্রতিটি দিকেই ছিল তাঁর দক্ষতা, আন্তরিকতা। তিনি একটা নোটে লিখেছিলেন, ’To love is to act’ এই ভালবাসা দিয়েই তাঁর সাহিত্যকর্ম, আর জয় করেছেন মানুষের ভালবাসা। ভিক্টর হুগো কেবলমাত্র সাহিত্যের একজন বিশাল ব্যক্তিত্ব ছিলেন না, ছিলেন রাজনীতিবিদও।১৮৪৫-তে ‘লা মিজারেবল’ (যার শব্দগত অর্থ দীন-দুঃখীরা) লেখার সময়, ফ্রান্সের সম্রাটের উচ্চকক্ষের সদস্যপদ লাভ করেন। আইনসভার সর্বোচ্চ দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে তিনি সর্বজনীন ভোটাধিকার, বিনা খরচে শিক্ষাদান, মৃত্যুদণ্ডের বিলোপ ইত্যাদি নানা ব্যাপারে কাজ করেন।আবার গারনসি দ্বীপে উনিশ বছর নির্বাসিত জীবনযাপনও করতে হয়েছিল তাঁকে। ধর্মবিশ্বাসে তিনি সারা জীবন ছিলেন দ্বিধাবিভক্ত। ক্যাথলিক ধর্মে তিনি বিশ্বাসী কিনা, এই প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন, ‘না,আমি মুক্ত চিন্তার অধিকারী’।
১৮৭৯-এ জনগণের উদ্দেশে তাঁর এক আশাবাদী ভবিষ্যদ্বাণী,-
“In the twentieth century war will be dead, the scaffold will be dead, hatred will be dead, frontier boundaries will be dead, dogmas will be dead, man will live”
The scaffold will be dead, অর্থাৎ ভাস্কর্য বিনষ্ট হবে। পৃথিবীর অনেক জায়গায় হয়েছে। পরিকল্পিতভাবে সে কাজ চলছে, চলছে আমাদের দেশেও। কিন্তু বাকি ভবিষ্যদ্বাণী?
আরও খবর পড়ুন : কলকাতার পুরনো বইয়ের বাজার
0 notes
Text
পাঁচ কবিতা - ত্বোয়াহা বিন হাবিব
পাঁচ কবিতা – ত্বোয়াহা বিন হাবিব
লা ইলাহার তসবীহদানা
– কবির নবী
বিরাম পুরের যাত্রী, এ তো মাত্র রাত শেষে
ভোর হয়ে দিন শুরু! যাত্রা শুরু!
সাত তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে বিরাম পেতে
বিরামপুরে যাবে? এ কেমন তরো!?
এ কেমনতরো সত্য বলা! সত্য পথের
সত্যালাপের কাব্য গুরু?
না, আরো কিছু দিন, কিয়ৎ কাল,
আদম হাওয়ার বেটা বেটিদের সম্বিত্
দিতে কবিকে বঙ্গের বটমূলে কবিতা
বলে, ফিরতি পথ দেখাতে হবে। যাদের ভুল
শুড়শুড়ি…
View On WordPress
0 notes
Text
বিয়ানী বাজার ঐক্য পরিষদ ফ্রান্সের বার্ষিক বনভোজন
বিয়ানী বাজার ঐক্য পরিষদ ফ্রান্সের বার্ষিক বনভোজন
বার্ষিক সমুদ্র ভ্রমন করেছে বিয়ানী বাজার ঐক্য পরিষদ ফ্রান্স । প্যারিসের অদুরে সার্সেল থেকে এ যাত্রা শুরু হয়ে প্রখ্যাত সমুদ্র সৈকত লা টুকে প্যারিস প্লাজ এই সমুদ্র ভ্রমন ও বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত হয়। যাত্রা পথে গান কবিতা কৌতুক ও হৈ হুল্লুর আড্ডায় মেতে থাকেন অংশগ্রহন কারীরা। এছাড়াও নিজেদের মধ্যে পরিচিতি বাড়িয়ে ভ্রমনকে আনন্দময় করে তোলেন।
দেশীয় মুখরোচক খাবারের পাশাপাশি নারী পুরুষ শিশুদের খেলা ধুলা সহ…
View On WordPress
0 notes
Text
সব সৃষ্টি করলো যে জন - লালন শাহ
সব সৃষ্টি করলো যে জন – লালন শাহ
বাংলা কবিতা December 15, 2018 লালন ফকির 117 Views সব সৃষ্টি করলো যে জন তারে সৃষ্টি কে করেছে সৃষ্টি ছাড়া কি রূপে সে সৃষ্টিকর্তা নাম ধরেছে সৃষ্টিকর্তা বলছো যারে লা শরিক হয় কেমন করে ভেবে দেখো পুর্বাপরে সৃষ্টি করলেই শরিক আছে।। চন্দ্র সূর্য যে গঠেছে তার খবর কে করেছে নীরেতে নিরঞ্জন আছে নীরের জন্ম কে দিয়েছে।। স্বরূপ শক্তি হয় যে…
View On WordPress
0 notes
Text
ক বি তা র ফে রি ও য়া লা মু সা ফি র !! কবিতা আবৃত্তি !!
via IFTTT
0 notes
Photo
কোন কোন কাজের জন্�� অজু করতে হয়? কুরআনুল কারিমের এ নির্দেশ মুসলিম উম্মাহর জন্য অজুতে ৪ ফরজ হিসেবে সাব্যস্ত হয়েছে। আর ইবাদতের জন্য অজু করা ফরজ হয়েছে। আর সঠিকভাবে অজু করাও ইবাদত। অজুতে ৪টি ফরজ ছাড়াও রয়েছে সুন্নাত এবং মোস্তাহাব কাজ। ইবাদতের ক্ষেত্রে অজুতে আল্লাহর নির্দেশিত এ ৪ কাজ না করলে অজু হবে না।যদি কারো অজু না হয় তবে তার ফরজ ইবাদতও আদায় হবে না। অজু তিন প্রকার—ফরজ, ওয়াজিব ও মুস্তাহাব। যখন অজু করা ফরজ : অজু না থাকা ব্যক্তির জন্য চারটি অবস্থার যেকোনো একটির জন্য অজু ফরজ হয়। ১। নামাজ আদায়ের জন্য, যদি নফল নামাজও হয়। (বুখারি, হাদিস : ১৩২) ২। জানাজার জন্য। (সুনানে কুবরা লিল বায়হাকি, হাদিস : ৪৩৫) ৩। সিজদায়ে তিলাওয়াতের জন্য। (সুনানে কুবরা লিল বায়হাকি, হাদিস : ৪৩৫) ৪। পবিত্র কোরআন স্পর্শ করার জন্য। অনুরূপভাবে অজু ছাড়া ব্যক্তি যদি পবিত্র কোরআনের আয়াত লেখা দেয়াল, কাগজ, টাকা—যেটাই ছুঁতে চাইবে, তার জন্য অজু করা ফরজ। (সুরা : ওয়াকিয়া, আয়াত : ৭৯, মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা : ১/১১৩) যখন অজু করা ওয়াজিব শুধু একটি বিষয়ের জন্য অজু করা ওয়াজিব। তা হলো, কাবা ঘরের তাওয়াফ করা। (তিরমিজ��, হাদিস : ৮৮৩) যখন অজু করা মুস্তাহাব ১। পবিত্রতার সঙ্গে ঘুমানোর জন্য। (বুখারি, হাদিস : ২৩৯) ২। ঘুম থেকে জাগ্রত হলে। তখন শুধু মুস্তাহাবই নয়, বরং সুন্নাত (সুনানে কুবরা লিল বায়হাকি, হাদিস : ৫৮৫) ৩। সব সময় অজু অবস্থায় থাকার জন্য। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৭৩) ৪। সাওয়াবের নিয়তে অজু থাকা অবস্থায় অজু করা। ৫। গিবত ও মিথ্যা কথার আশ্রয় নেওয়ার পর। (মুসলি, হাদিস : ৩৬০) ৬। মন্দ ও অশ্লীল কবিতা পাঠের পর। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা : ১/১৩৫) ৭। নামাজ ছাড়া অন্য অবস্থায় অট্টহাসি দেওয়ার পর। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৯৩০১) তবে নামাজে অট্টহাসি দিলে অজু ভেঙে যায়। (দারাকুতনি, হাদিস : ৬১৫) ৮। মৃতকে গোসল দেওয়ার পর। (সুনানে কুবরা লিল বায়হাকি, হাদিস : ১৫১৬) ৯। মৃতের লাশ ওঠানোর জন্য। (সুনানে কুবরা লিল বায়হাকি, হাদিস : ১৫০৩) ১০। প্রতি নামাজের জন্য নতুন অজু করা। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ৭৫০৪, বুখারি, হাদিস : ২০৭) ১১। ফরজ গোসল করার আগে। (বুখারি, হাদিস : ২৪০) ১২। গোসল ফরজ হয়েছে, এমন ব্যক্তির খাওয়া, পান করা ও ঘুমানোর আগে। (মুসলিম, হাদিস : ৪৬১) ১৩। রাগের সময়। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪১৫২) ১৪। কোরআন তিলাওয়াতের সময়। (সুনানে কুবরা লিল বায়হাকি, হাদিস : ৪৩৫) ১৫। হাদিস পড়া ও বর্ণনা করার সময়। (আদাবুল উলামা ওয়াল মুতাআল্লিমিনি : ১/৬) ১৬। ইসলামী জ্ঞান অর্জনের সময়। (তিরমিজি, হাদিস : ২৭২৩) ১৭। আজান দেওয়ার সময়। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা : ১/২১১) ১৮। ইকামত দেওয়ার সময়। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা : ১/২১১) ১৯। খুতবা দেওয়ার সময়। (তিরমিজি, হাদিস : ২৭২৩) ২০। মহানবী (সা.)-এর কবর জিয়ারতের সময়। (সুরা : নিসা, আয়াত : ৬৪) ২১ ওকুফে আরাফা তথা আরাফায় থাকা অবস্থায়। (বুখারি, হাদিস : ১৪২৪) ২২ সাফা ও মারওয়ায় সায়ি করার সময়। (বুখারি, হাদিস : ১৫১০) অজুর আদব ও মুস্তাহাব অজুতে এমন কিছু বিষয় আছে, যেগুলো আদায় করলে সওয়াব হবে, কিন্তু আদায় না করলে কোনো গুনাহ হবে না। ১। অজু করার সময় উঁচু স্থানে বসা, যাতে পানির ছিটা গায়ে না আসে। (আল ফিকহুল ইসলামী : ১/৩৫২) ২। কিবলার দিকে বসে অজু করা। (আল ফিকহুল ইসলামী : ১/৩৫২) ৩। অজু করার সময় অন্যের সাহায্য না নেওয়া। (মুসনাদে আবি ইয়ালা : ১/২০০) ৪। প্রয়োজন ছাড়া কথা না বলা (আল ফিকহুল ইসলামী : ১/৩৫২) ৫। অজু করার সময় রাসুল (সা.) থেকে বর্ণিত দোয়া পড়া। (সুনানে কুবরা লিননাসায়ি, হাদিস : ৯৯০৮) ৬। নিয়ত মুখে ও অন্তরে একসঙ্গে করা। (ফতাওয়ায়ে হিন্দিয়া : ১/৮৭) ৭। উভয় কান মাসেহর সময় কানের ছিদ্রে ভেজা আঙুল প্রবেশ করানো। (আবু দাউদ, হাদিস : ১১২) ৮। প্রশস্ত আংটি নাড়াচাড়া করা। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪৪৩) ৯। যদি আংটি প্রশস্ত না হয়, তাহলে অজু বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য তা নাড়াচাড়া করা আবশ্যক। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪৪৩, আবু দাউদ, হাদিস : ১৪৯) ১০। নাকের ময়লা দূর করার জন্য বাঁ হাত ব্যবহার করা। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩১) ১১। যদি মুসল্লি এমন অপারগ ��া হয়, যার ফলে প্রতি ওয়াক্তে অজু করা আবশ্যক, তাহলে ওয়াক্ত আসার আগে অজু করা। (ফাতাওয়ায়ে আলমগিরি : ১/১০২) ১২। অজু শেষ হওয়ার পর কিবলামুখী হয়ে এই দোয়া পাঠ করা—‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওহাদাহু লা শারিকালাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু। আল্লাহুম্মাজ আলনি মিনাত তাউওয়াবিনা ওয়াজ আলনি মিনাল মুতাত্বহিহরিন।’ অর্থ : আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, তাঁর কোনো শরিক নেই। আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসুল। হে আল্লাহ! আমাকে তাওবাকারী ও পবিত্রতা অর্জনকারী বানিয়ে দিন। (তিরমিজি, হাদিস : ৫০) অজুর মধ্যে যেসব কাজ করা মাকরুহ নিম্নোক্ত বিষয়গুলো অজুতে মাকরুহ— ১। অজুতে পানির অপব্যয় করা। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৪১৯, আবু দাউদ, হাদিস : ৮৮) ২। পানি ব্যবহারে অত্যধিক কার্পণ্য করা। (আবু দাউদ, হাদিস : ১১৬, মুসলিম, হাদিস : ৩৫৪) ৩। মুখের ওপর জোরে পানি মারা। (কানজুল উম্মাল : ৯/৪৭৩) ৪। দুনিয়াবি কথা বলা। (ফাতাওয়ায়ে আলমগিরি : ১/৯৮) ৫। অন্যের সাহায্য নেওয়া। (মুসনাদে আবি ইয়ালা : ১/২০০) তবে অপারগ অবস্থায় অন্যের সাহায্য নেওয়ায় কোনো সমস্যা নেই। (আল মুজামুল কাবির, হাদিস : ৩৮৫৭) ৬। তিনবার মাথা মাসেহ করা এবং প্রতিবার পানিতে হাত ভেজানো। (আবু দাউদ, হাদিস : ১১৬, কানজুল উম্মাল, হাদিস : ২৭০২৪)
0 notes
Photo
#bengalipoetry — কী হিসাব নেবে আমার পাপ আর পুণ্যের, পুণ্যের খাতে সব অংকই শূন্যের। বিচারের দিনে খোদা কী হিসাব দেবো আর! পাপখাতে সব জমা বিস্তর বেশুমার। তাওহীদে ভারি করো কৃপার ঐ পাল্লা, বিশ্বাসে দৃঢ় আমি: ‘লা শরিক আল্লাহ্।’ - #banglapoetry #bengalipoetry #banglakobita #Neyamat #englishliterature #pinterest #bengaliliterature #englishpoetry #englishpoems #Twitterwriters #poetry_community #writingcommunity #instagram #কবিতা #google #poems #poetry #banglawriters #বাংলা_কবিতা #bengalikobita #apoeticview #amwriting #twitterblades #twitterwrapped https://www.instagram.com/p/CHWUimanPCp/?igshid=1vj3eq8prehgf
#bengalipoetry#banglapoetry#banglakobita#neyamat#englishliterature#pinterest#bengaliliterature#englishpoetry#englishpoems#twitterwriters#poetry_community#writingcommunity#instagram#কব#google#poems#poetry#banglawriters#ব#bengalikobita#apoeticview#amwriting#twitterblades#twitterwrapped
0 notes
Photo
মোঃ হানজালার কবিতা- অনিচ্ছুক অনিচ্ছুক মোঃ হা ন জা লা রূপনগরীর উপাখ্যান আমার জানা; আমি রূপনগরীর কতোয়াল ছিলাম। খুব বেশি একটা হবেনা, এইতো তিন চার বছর আগের কথা- এখন রূপনগরী আর রূপনগরী নেই, স্বার্থের বৈরী আচরণে সেই রূপনগরীর উন্মিলন হয়ে গেছে। এখন সেখানে আছে পুরানো রাজবাড়ির মতো আস্তর খসা, মাংসহীন কিছু স্মৃতির কংকাল। যা আমার নয়ন দর্শনে হাহাকার... শ্মশান দৃশ্য আমি সয়তে পারবো না। আমি অনিচ্ছুক মমতা টেনোনা!... আমি না হয় এখানেই অনাদরে কাটাবো আমার বাদ-বাকি যত ক্লান্ত সময়!...
0 notes
Photo
মা দিবস নিয়ে নববার্তার বিশেষ আয়োজন “আমার মা” বিশ্বাস করো মা – সা ই দু ল ই স লা ম পৃথিবীর সব বদলায়, বদলায় না মায়ের ভাবনা।খোকা যে এখনো তার আদসি কাঁচের ফাকে খোকা ই রয়ে গেলো।মা এখনো ভাবে তার তার খোকা কিছুই বুঝে নাতাই মাঝ রাতে ক্রেচে হামাগুড়ি দিয়ে এখনো কাঁথাটা টেনে দেয়।আমি রাজপথ দাপাই রাজনীতি করি,তবু তোমার কাছে মা আমি নাকি এখনো হাবা।জ্বরে যখন হাসপাতারের বেডে তখনো বলতে, কিছু খেয়েছি কিনা।আমি নাকি তোমার চোখে দিন দিন শুকিয়ে যাই।দরজার বাহিরে দাড়িয়ে থাকতে কখন আসবে খোকা।এটা করবিনা, সেটা খাবিনা কতো বিধিনিষেধ।আচ্ছা মা তুমি এতো ভালোবাস কেনো? আমার দেয়া কোন কষ্ট ই মনে রাখো না।তুমি মা এতো মমতাময়ী কেন ?বিশ্বাস করো মা, তুমি আমার আগে মরে গেলে আমি সহ্য করতে পারবো না! (বিঃদ্রঃ যে মানুষ টি জন্মের পরে কোন প্রকারে মায়ের ভালেবাসা পায় নি, সেই ভালোবাসা বঞ্চিত আমার বন্ধু আমির কে, এই কবিতাটি উৎসর্গ করলাম) মা – রুদ্র আমিন মা, ও মাতুমি কোথায় ?আজ বড় অসহায়…কেন বার বারতোমার কথা হয় স্মরণ। দুদিন আগেও তোতোমার কোলে মাথা রেখেছিশীতল হাতের স্পর্শ দিয়েছ আমায়,আজ দু’দিন তোমায় ছেড়েপেটের দায়ে পাড়ি জমিয়েছি ঢাকায়। মা, ও মাবুকের মাঝে আজকেন এতো হাহাকার ?দেখা হয়নি কিন্তুআজ তিন তিন বার বলেছ কথা,তোমাকে বুঝতে দেইনিবুকের মাঝে জমানো কান্নাআমি যে আর সইতে পারছি না। মা, ও মাতোমার ঐ মায়াভরা মুখআমার নয়নজলে ছবির মতো ভাসেতবুও মা কেন এতো কষ্ট ?খুব বেশি দিন তো নয়গত বৃহঃ আর আজ শনি,তুমি দোয়া করো মা রবি নয়সোমে তোমার স্পর্শ নেব। মা, ও মাতোমার আলোতেআজ দেখি আলো,তোমার স্পর্শেই শীতল এ দেহতুমি ছাড়া কেমন করে রব এই ধরায় ? মা, ও মাঐ দূর আকাশের তাঁরা গুলো যখনমিটিমিটি করে জ্বলে,আমার মনে হয় তুমি দিচ্ছ আমায় আলোআঁধার পথ আর আঁধার হয় না মনে। মা, ও মাযদি কখনও আড়াল হয়ে যাওআমার এ জীবন হবে আঁধার,মিছে খেলা মঞ্চ জানাব বিদায়দোয়া করো মা তোমারি আগেযেন হয় আমার বিদায়। উত্তরা, ঢাকা-১২৩০। রাত – ১১:০০, ১৫০৩১৪ আমার মা -- কালের লিখন আমার মা কালো,আমার মা ফর্সাআমার মা পায়ের মতোন,আমার মা ভরসা। আমার মা বেশ্যা, আমার মা রাণীআমার মা মায়ের মতোন,আমার মা গুণী। আমার মা প্রেমিকা,আমার মা সীতাআমার মা বেদ বাইবেল,আমার মা গীতা। আমার মা কোরান পড়ে,আমার মা চার্চে যায়।আমার মা না খেয়ে মরে,আমার মা খাবি খায়। আমার মা গ্রাম্যবধূ,আমার মা কলেজ পাশ।আমার মা জ্যান্ত ভীষণ,আমার মা কালের লাশ। আমার মা লজ্জাবতী,আমার মা প্রগতিশীল।আমার মা ফসলের মাঠে,আমার মা আদিসুশীল। আমার মা অফিসে যায়আমার মা রান্নাঘরে,আমার মা নির্মল হাসে,আমার মা কান্না করে। আমার মা কষ্টে থাকেআমার মা কাঁথা বুনে।আমার মা পরমপ্রেমেআমার মা পান্তানুনে। আমার মা কেশবতীআমার মা অন্ধকার।আমার মা আলোকিতআমার মা তুলনা কার? আমার মা নির্যাতিতআমার মা নিগৃহীত।আমার মা জাতিসংঘেআমার মা সুবিস্তৃত। আমার মা ধর্ষিতাআমার মা রত্নগর্ভা।আমার মা সান্ধ্যপ্রদীপআমার মা অপূর্বা। আমার মা বিমান চালায়আমার মা রিকশা টানে।আমার মা স্টার জলসায়আমার মা গাইতে জানে। আমার মা টিপ পরেআমার মা বোরকা ঢাকা।আমার মা কবিতা লিখেআমার মা ন্যুডে আঁকা। আমার মা ভুবনময়ীআমার মা বিশ্বপাঠ।আমার মা মহাসমুদ্রআমার মা পুকুরঘাট। আমার মা বঙ্গনারীআমার মা ব্রিটিশ ম্যাম।আমার মা বাঁশি শুনেআমার মা'র প্রেমিক শ্যাম। আমার মা মন্ত্রীপ্রধানআমার মা ভিক্ষা করে।আমার মা কাজল মাখেআমার মা ঘরেঘরে। আমার মা বৃদ্ধাশ্রমেআমার মা নাতিকোলে।আমার মা গাছের মতোআমার মা ফুলে-ফলে। আমার মা কবিতায়আমার মা শব্দেশব্দে।আমার মা বেঁচে নেইআমার মা উপলব্ধে। “মা” - তাপস শূর কখন বড় হয়ে গেছি খেয়াল নেই,জন্ম হয়েছিল ফুটের উপর।এক অমাবস্যার গভীর অন্ধকারে,পরদিন থেকে কেউ দেখেনি মা,কে।জেনেছি রাস্তার নেংরি মাসির কাছে,সেই প্রথম দিন থেকে লড়াই করছি।থাকার জন্য,খাওয়ার জন্য,বাঁচার জন্য,এরমাঝে কখন চলতে শিখেছি খেয়াল নেই। কাগজ কুঁড়োতে কুঁড়োতে কুকুরের তারা,দৌড়ে ঢুকে পোড়লাম একটি বাড়ীতে।চোর,চোর,চোর বলে করল তারা,ছুটতে ছুটতে গোবিন্দের চা এর দোকান।সবশুনে গোবিন্দদা কাজ দিল চা-এর দোকানে,সেই সাত বছর বয়স থেকে টি-স্টলের,এটেবিল ওটেবিল ঘুরে,আজ আঠের আমি।রাত বারটা,চা এর দোকান বন্ধ করে,প্রতিদিনের মত ক্লান্ত আমি বাড়ি ফিরছি।হঠাৎ চোখে পড়ল একটা রক্তাক্ত দেহ,কাছে গেলাম,প্রান আছে এখন প্রান আছে।তাকে তুলে নিয়ে ছুটলাম হাসপাতালে,ডাক্তার দেখে বলল,রক্তের দরকার।আমি,-আমি দেব রক্ত, কত দরকার?বিভিন্ন পরীক্ষার পর ডাক্তার বলল ঠিক আছে।আমি রক্ত দিলাম,সারা রাত বসে ছিলাম,“মা”-থুরি হাসপাতালের বেডের পাসে।সকালে কত বড় বড় লোক এল,একের পর এক আলোর ঝলকানি আমার মুখে।তুমি আমাদের মা কে বাঁচিয়েছ,বল কি চাই?কি করতে পারি তোমার জন্য।আমি ফ্যাল ফ্যাল করে চয়ে ছিলাম,পর মুহুর্তে চিৎকার করে কেঁদে বললাম,“মা চাই "মা" পারবেন দিতে”?-"-মা " তুমি কো��ায়?,আমি বড় হয়ে গেছি।একছুটে পালিয়ে এলাম গোবিন্দদার দোকানে। মা - আবুল বাশার শেখ ভালবাসি খুব বেশিমায়ের মুখের হাসি,আমৃত্যু থাকতে চাইমায়ের পাশা পাশি।মা যে আমার নয়নমনিঅমীয় সুখের ফল,মা’র মলিন মুখ দেখলেচোখে আসে জল।যতই দূরেই থাকিনা কেনমায়ের কাছেতে মন,দুই জগতে মা যে আমার সবচেয়ে আপন। নূপুর (উৎসর্গ পৃথিবীর সকল ‘মা’)।এ।বি।এম।সো।হে।ল।র।শি।দ।.মা, মনে পড়ে? হারিয়ে যাবার ভয়ে নূপুর দিয়েছিলে পায়েটং টাং শব্দে হাঁটতাম পৃথিবীর উঠোন জুড়েহারায়নি! ভুলে যাইনি সেই শব্দ! খুলিনি নূপুর!কোরাসে, স্লোগানে এখনও বাজে অধিকারের সুরে!.মনে পড়ে মা, মৃত্তিকা রক্ষার করিয়েছিলে রক্ত শপথ!বলে ছিলে, “শতছিদ্র কাপড়ের আড়ালে যে মায়ের সম্ভ্রমতার সন্তানের জীবনে কোনদিন না হয় ….. সূর্যোদয় ।”.জানো মা, বেওয়ারিশ শকুন রক্তাক্ত করতে চায় আঁচল ওদের থাবায় শৃঙ্খলিত অস্তিত্ব ! বিজয় পতাকা ভূলুণ্ঠিত!শোন মা, সেই নূপুর এখনও বাজে প্রতিবাদী ঝংকারেসংকটে মৃত্তিকার চিৎকারে তারুণ্য জাগায় প্রতিনিয়ত.মায়ের কণ্ঠ ছাড়া জনসমুদ্র নিরুত্তাপ! জমে না স্লোগান!সূর্যোদয়ে জেগেছে কোটি সন্তান! তারুণ্যের হাতে আগুনরোদ!ঝলসে যাবে সব! শকুনের ডানা, হিংস্র ঠোঁট, ধারালো নখআঁতাতের হাত, শপথ ভঙ্গকারীর পাঁজর, পিশাচের প্রমোদ.সোনালী স্রোতে ভাসবে অবিচার! ঝলকে উঠবে ন্যায়দণ্ড!তোমার সম্মানের প্রতিটি ভাঁজে জমা জীবনের রঙনদীর পাড়ের সবুজ শাড়ি, বোনের মুখে সূর্য-হাসি, ভূখণ্ড.সারথির বুকে দেশপ্রেম আর কন্যার হাতে পতাকানিজেকে সাজাবো রঙধনু সাজে, পরাজিত বারুদ শলাকাপ্রতিটি অনিয়মে চাবুক সপাং সপাংতখনও নূপুর বাজবে প্রতিবাদী সুরে টুং-টাং টুং-টাং! আমার একটা মা আছে – দ্বীপ সরকার আমার একটা মা আছে..চির অম্লান ভালোবাসার তরেবুকভরে গেঁথে রাখে যে…আমার একটা মা আছে চাহনীর ফাঁকে অশ্রুত ক্লেদ মাখেআমার দৃষ্টি ছেঁটে।।রাত জেগে প্রহরী হয়েঅপেক্ষার জালে বুনোয়বাঁদর ছেলেটার জন্য আশ্রীত আঁচল,গেরস্থলীর ফাঁকে চুমু কেটেআড়ালে মুছতো ঘাম।।যার চোখজুর হরিণের মত অপেক্ষা, কোলজুরে চিরায়ত পাঠশালা, আর স্তনের দাগে প্রজন্মের মানচিত্র আঁকা।।লেখ��ঃ ৮/৫/২০১৬ইং আমি কেবল মা হতে চাই – লুৎফুন নাহার রহমান আমি কখনো প্রজাপতি হতে চাইনাহতে চাইনা ঘাস ফড়িং পাখি কিংবা মাছরাঙ্গা প্রজাপতি হলে আমার পাখা হবে, ফড়িং হলেও আমি বেড়াবো উড়ে, ঘুরে, আর মাছরাঙ্গা কিংবা অন্য কোন পাখিও যদি হই আমি হয়ে পড়বো অপার স্বাধীন।আমি মা হতে চাই, ঠিক আমার মায়ের মতো। আমি আমার ভেতর ধারন করতে চাই আমার মায়ের পাঁজরের প্রতিটি হাড়ের কোষকলায় জমানো জীর্ণ অন্ধকারসুবহে সাদিক থেকে সাঁঝের আঁধারে মিলিয়ে যাওয়া প্রতিটি দিন আর নিকষ কালো রাত্তিরে আমার মা কেমন আর কতটা জ্বলেছে কেরোসিনের সলতে সম সে খবর রাখেনি আমার বাবা ও। মায়ের আবার বোধ কি ?সন্তান জন্মের দায়, স্বামীর সন্তুষ্টির দায়িত্ব পালন করতেই তার এই ধরাধামে আগমন।এই প্রগতির মিছিলে আমি হবনা শামিল !কারন এই নতুন সূর্য আমার মাকে পুনর্বার করতে পারবেনা আলোকিত ।আমি আমাকে স্বপ্নভঙ্গের জঠরেই লুকি��ে রাখতে চাইআমি কেবল মা হতে চাই, আমার মায়ের মতোই। ~মা~ক্যামিলিয়া আহমেদ আমার মাকে আমি দেখেছি যুবতি দিনের মতোআশ্বিনের আকাশ থেকে সবটুকু নীল এনেবসন সাজাতো গায়ে ভাঁজে ভাঁজেআমার মাকে আমি দেখেছিভোরের প্রভায় সম্ভ্রমভরে মঙ্গলময়ী মূর্তি যেন দাঁড়িয়েআমার মাকে আমি দেখেছি জ্যোৎস্নানিশীথে আবেশভরা অবগুণ্ঠনখোলা এক মধ্যযামিনীঅতঃপর আমার মাকে আমি দেখেছিমেঘের গর্জনে, কখনো বা হিমালয় থেকে বয়ে যেতেমা যেন আমার জীবনের সঞ্জীবনীমা যেন আমার তপ্ত বুকের ঝরঝর বৃষ্টিআজো মায়ের আঁচল আমার অবারিত আকাশআজো মায়ের স্পর্শ আমার হৃদয়পল্লবে প্রশান্তির হাওয়াযদিও হারিয়ে গিয়েছে সময়ের আস্ফালনে মায়ের বুনাস্বপ্নতবু আমার স্বপ্ন মায়ের দেবালয়েঅনুরাগে সিক্ত পরে আছে জলঅঞ্জলি হাতেমা আমার হৃদয় পুষ্পে পুঞ্জিতএক সর্ণালী সকাল-মুক্তির দানএপারে-ওপারে ছায়া ছায়া পথ…..
0 notes
Text
টেলিফোন __মুহম্মদ জাফর ইকবাল - বাংলা কবিতা
টেলিফোন __মুহম্মদ জাফর ইকবাল – বাংলা কবিতা
-হ্যালো, কে বলছ? -আমি। -আমি কে? -আমি রাজিব। -আজিব? -আজিব না রাজিব। র আকার রা জ ইকারে জি- -র আকারে রা, গ ইকারে গি? -না না। গ ইকারে গি না জ ইকারে জি। জিলাপির জি। -খিলাপীর খি? -খিলাপীর খি না, জিলাপীর জি। জ ইকারে জি, ল আকারে লা- -জ ইকারে জি, ম আকারে মা? -না না। ম আকারে মা না। ল আকারে লা। লাটাইয়ের লা।– -ঘাটাইয়ের ঘা? -ঘাটাইয়ের ঘা না। লাটাইয়ের লা। ল আকারে লা, ট আকারে টা- -ল আকারে লা চ আকারে চা? -না…
View On WordPress
0 notes
Text
মোঃ হানজালার কবিতা- কবি সূর্যমনা হও
মোঃ হানজালার কবিতা- কবি সূর্যমনা হও
কবি সূর্যমনা হও মোঃ হা ন জা লা
পৃথিবী যেমন মানব কল্যাণে,সূর্যের চারপাশ প্রদক্ষিণ করে। কবি,পাঠক তোমায় অনুরূপ অনুকরণ করে। কবি তুমি সূর্যমনা হও।
সূর্যের কাছে পৃথিবী যতটা পায়- তোমার কাছেও ঠিক,পাঠক ততটায় চাই।
গণগণে আগুনে সূর্য নিজে জ্বলে তবুও পৃথিবী ও মানুষকে পোড়ায় না।
কবি একটু ভাব,সূর্য পৃথিবীকে কতটা ভালবাসে! কবি তুমি কেন পাঠককে জ্বলে পুড়ে ভালবাসতে পারনা?
কবি আমি তো তোমাকে সূর্যের সাথে তুলনা করি, কবি…
View On WordPress
0 notes
Photo
যে ধরনের ব্যাক্তিরা মৃত্যুর সময় কালেমা বঞ্চিত হয় জন্ম নেয়া সব মানুষ ও প্রাণকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। এটা স্রষ্ঠার এক অমোঘ বিধান। পৃথিবীতে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যার মৃত্যু হবে না। মৃত্যুকালীন সময়ে সেই ব্যক্তি-ই সফল, যে মৃত্যুর সময় ঈমান ও কালেমার ওপর অটল ও অবিচল থাকতে পারে। আর এটা মহান প্রভুর একান্ত অনুগ্রহ। যারা অবিশ্বাসী ও ইসলাম বিদ্বেষী, মৃত্যুর কঠিন ও মূমূর্ষু সময়ে তারা ঈমান ও কালেমার অবিচলতা থেকে রঞ্চিত হয়। ঈমানহীন হওয়ার কারণে তারা কালেমা উচ্চারণ করতে পারে না। এটা সমাপ্তিকাল মন্দ হওয়ার নির্দশন। কারণ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যার শেষ বাক্য হবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’ সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ (আবু দাউদ) সত্যবাদী মুমিন ব্যক্তি ব্যতিত কেউই মৃত্যুর সময় তাওহিদের কালেমা উচ্চারণ করতে পারবে না। বিশেষ করে দুনিয়ার জীবনে যারা যে কাজে ব্যস্ত থাকবে। পরকালের মৃত্যুর সময়ও তারা সে সব কথা ও চিন্তা নিয়েই ব্যস্ত থাকবে। কালেমা পড়ার নসিব হবে না। মৃত্যুর সময় মন্দ হওয়ার নি��র্শন- >> মৃত্যুর সময় যখন কাউকে বলা হবে, আপনি ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়ুন, তখন সে তা না পড়ে তার ডানে-বামে মাথা ঘুরিয়ে নেবে; >> অন্য একজন মৃত্যুর সময় বলবে এ কাপড়টা খুব ভালো। এটা সস্তায় কেনা হয়েছে; >> কেউ কেউ দাবা খেলার ঘুটির নাম উচ্চারণ করবে; >> কেউ কেউ মনে মনে গুণ গুনাবে বা কবিতা আবৃত্তির প্রলাপ বকবে কিংবা বার বার প্রেমিকার কথা বলবে; এ সব অনর্থক কথাবার্তা বলার কারণ- মৃত্যুর আগে দুনিয়ার অনৈতিক ব্যস্ততা ও রং-তামাশায় নিজেদেরকে নিয়োজিত রাখার কারণেই মৃত্যুর সময় তারা এ সব প্রলাপ বকতে থাকবে। দুনিয়াতে যে সব জিনিস বা কাজের কারণে আল্লাহর জিকির ও ইবাদত থেকে মানুষ গাফেল ছিল; মৃত্যুর সময় সে সব জিনিস তাদের সামনে ও মনে অবস্থান নিবে। আর এসব মানুষই তাদের কৃতকর্মের জন্য মৃত্যুর সময় কালেমা থেকে বঞ্চিত হবে। মৃত্যুর সময় হলে তাদের চেহারা কালো মলিন হয়ে যাবে। তাদের থেকে দুর্গন্ধ বের হবে। তাদের আত্মা বের হওয়ার সময় তারা ক্বিবলা বিমুখ হবে। সুতরাং মানুষের উচিত নিজেদেরকে দুনিয়ার যাবতীয় অন্যায় ও মন্দ কাজ থেকে হেফাজত করুন। ‘লা হাউলা ওয়া লা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ।’ অর্থাৎ আল্লাহর (রহমত ও সাহায্য) ব্যতিত ভালো কাজ করার এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকার কারো কোনো সাধ্য নেই।’ আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে ভালো কাজ করে মৃত্যুর সময় কলেমা লাভের জন্য অবিচল ও অটল থাকার তাওফিক দান করুন। অন্যায় ও মন্দ কাজ থেকে ফিরে থাকার তাওফিক দান করুন। পরকালের চিরস্থায়ী জীবনের সফলতা দান করুন। আমিন।
0 notes
Text
সালমা জামানের কবিতা- ছোঁয়া
“ছোঁয়া” সালমা জামান
তোমার একটু ছোঁয়ায়– রিনিঝিনি নূপুর বাজে, যৌবনে প্রেমের দোলা লাগে, শীতল পরশে ক্লান্তি যায় মুছে।
তোমার একটু ছোঁয়ায়– আমায় ভাবায় নানা রঙে, মনে লাগে মাতাল হাওয়া, মনটি হারায় অচিন দেশে।
তোমার একটু ছোঁয়ায়– হৃদয়ে জাগে ভালোবাসার স্বপ্ন, মনের ভুবনে ভালোবাসার রঙে, লিখে যাই কতো শতো কবিতা।
তোমার একটু ছোঁয়ায়– মনে লাগে অসীম তৃপ্তি। তৃষ্ণার্ত প্রাণ উচাটন, এক অলৌকিক অনুভূতি, প্রাপ্তি…
View On WordPress
0 notes