#৩৫০০
Explore tagged Tumblr posts
Video
youtube
ডিজিটাল লার্নিং পেন (অর্ডার দিন 01841199535 or 01690284869 call,imo,whatsapp)প্যাকেজ ২০২৩ সালের নতুন ভার্সন এর সাথে পাবেন ২০ টি ওয়াটারপ্রুফ ডিজিটাল বই, ১ টি ব্যাগ, ১ টি ডিজিটাল কথা বলা কলম, ১ টি চার্জার, ১ টি ১ বছরের গ্যারান্টি কার্ড। বাংলাদেশ অথবা বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে এখনই অর্ডার করতে কল করুন। দাম ৪০০০ টাকা ৫০০ টাকা ডিসকাউন্টে পাবেন মাত্র ৩৫০০ টাকা। আপনার সুনামনি পড়াশুনা করবে আনন্দের মাধ্যমে। Digital Learning Pen (order day 01841199535) package 2023 new version comes with 20 waterproof digital books, 1 bag, 1 digital talking pen, 1 charger, 1 year guarantee card. Call to order now from Bangladesh or anywhere in the world. Price 4000 taka 500 taka discount you will get only 3500 taka. Your reputation will study through pleasure.
2 notes
·
View notes
Text
প্রাচীন থেকে আধুনিক: সংখ্যা পদ্ধতির বিবর্তন ও ডিজিটাল যুগের প্রভাব
শূন্যের উদ্ভব ও ইতিহাস: ভারতীয় গণিত থেকে বিশ্বব্যাপী প্রসার প্রাচীন সভ্যতাগুলো সংখ্যা ও গণিতের বিভিন্ন পদ্ধতি উদ্ভাবন করে। উল্লেখযোগ্য কয়েকটি পদ্ধতি হলো: মেসোপটেমীয় সংখ্যা পদ্ধতি মেসোপটেমীয় সংখ্যা পদ্ধতি প্রাচীন সভ্যতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবন। এই পদ্ধতি মূলত সুমেরীয়দের দ্বারা উদ্ভাবিত হয়েছিল এবং পরবর্তীতে ব্যাবিলনীয় সভ্যতাতেও এর ব্যবহার দেখা যায়। এই সংখ্যা পদ্ধতিটি ৬০-এর ভিত্তিক, যা sexagesimal নামে পরিচিত। মেসোপটেমীয় অঞ্চলে প্রায় ৩৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এই পদ্ধতির বিকাশ ঘটে। মেসোপটেমীয় সংখ্যা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য (ক) ৬০-এর ভিত্তিক পদ্ধতি: মেসোপটেমীয় সংখ্যা পদ্ধতি ৬০-এর ভিত্তিক ছিল। এই পদ্ধতিতে একক থেকে ৬০ পর্যন্ত সংখ্যাগুলি নির্দিষ্ট চিহ্নের মাধ্যমে প্রকাশ করা হত। যেমন, ১ থেকে ৫৯ পর্যন্ত সংখ্যাগুলির জন্য আলাদা চিহ্ন ব্যবহার করা হত, তবে ৬০-এর জন্য একই চিহ্ন পুনরায় ব্যবহার করা হত, যেভাবে আমরা দশমিক পদ্ধতিতে ১০০-এর জন্য শূন্য ও একক অঙ্ক ব্যবহার করি। (খ) দুটি মূল চিহ্ন: মেসোপটেমীয়রা দুটি চিহ্ন ব্যবহার করত—একটি ছিল 'দশ' নির্দেশক এবং অন্যটি ছিল 'এক' নির্দেশক। তারা এই চিহ্নগুলির পুনরাবৃত্তি ও সংমিশ্রণ করে বিভিন্ন সংখ্যা তৈরি করত। উদাহরণস্বরূপ, ৪৫ লিখতে চারটি 'দশ' চিহ্ন ও পাঁচটি 'এক' চিহ্ন ব্যবহার করা হত। (গ) স্থানীয় মান পদ্ধতি: মেসোপটেমীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে স্থানীয় মান (positional value) পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছিল, যা আধুনিক সংখ্যার পদ্ধতির জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। স্থান অনুযায়ী সংখ্যার মান নির্ধারণ করা হতো, যা ছিল অত্যন্ত উন্নত একটি ধারণা। তবে, এই পদ্ধতিতে শূন্যের কোনো চিহ্ন বা ধারণা ছিল না, ফলে মাঝে মাঝে সংখ্যা বিভ্রান্তিকর হয়ে উঠত। মেসোপটেমীয় সংখ্যার ব্যবহার মেসোপটেমীয়রা এই ��ংখ্যা পদ্ধতি দৈনন্দিন জীবনে অনেক কিছুর হিসাব করতে ব্যবহার করত। বিশেষ করে, জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং সময় গণনায় এটি ব্যবহৃত হত। বর্তমান সময়েও আমরা ৬০-এর ভিত্তিক পদ্ধতির কিছু অংশ ব্যবহার করি, যেমন মিনিট ও সেকেন্ডে ৬০ সেকেন্ড এবং ৬০ মিনিট। মেসোপটেমীয় সংখ্যা পদ্ধতির প্রভাব মেসোপটেমীয় সংখ্যা পদ্ধতি তাদের জ্যোতির্বিজ্ঞান ও সময় গণনার ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী ছিল এবং তা আধুনিক গণিতের বিকাশেও প্রভাব ফেলেছে। এই পদ্ধতির কারণে আমরা এখনও সময়ের গণনা এবং কিছু জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক হিসাবের ক্ষেত্রে ৬০-এর ভিত্তিক পদ্ধতি ব্যবহার করি। মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতি মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতি (Egyptian Numeral System) প্রাচীন মিশরের একটি প্রাচীন সংখ্যা পদ্ধতি যা আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ বছর পূর্বে ব্যবহৃত হতে শুরু হয়েছিল। এটি একটি অ-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি ছিল এবং ১০ ভিত্তিক (ডেসিমাল) পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহৃত হত, যা বিভিন্ন সংখ্যা নির্দেশ করত। মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতির প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ: (ক) অ-পজিশনাল পদ্ধতি: - এই পদ্ধতিতে সংখ্যার মান নির্ধারণের জন্য অ��্ষরের অবস্থান কোনো ভূমিকা রাখে না। প্রতিটি প্রতীক বা চিহ্নের নির্দিষ্ট মান আছে, যা পুনরাবৃত্তি করে বা একত্রিত করে সংখ্যা তৈরি করা হয়। - উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি প্রতীক ১০ নির্দেশ করে তবে সেটি যেকোনো স্থানে ব্যবহৃত হলেও ১০-ই নির্দেশ করবে। (খ) ডেসিমাল ভিত্তি: - মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতি দশমিক ভিত্তিক হলেও প্রতিটি সংখ্যা চিহ্নিত করার জন্য আলাদা আলাদা প্রতীক ব্যবহৃত হত, যা গণনায় কিছুটা জটিলতা সৃষ্টি করত। মিশরীয় সংখ্যা প্রতীকসমূহ: মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে বিভিন্ন প্রতীক দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা বোঝানো হত। কিছু প্রধান প্রতীক নিচে উল্লেখ করা হলো: - একক (১) - একটি উল্লম্ব রেখা (|) - দশ (১০) - একটি অঙ্গুলির মতো চিহ্ন (∩ বা কুঞ্চিত আঙ্গুল) - একশত (১০০) - একটি সর্পিল চিহ্ন (Ω) - এক হাজার (১,০০০) - একটি পদ্ম ফুল (𓁶) - দশ হাজার (১০,০০০) - একটি আঙুলের মধ্যে বাঁকানো মণ্ডলাকার (𓂭 বা ব্যাঙের মতো চিহ্ন) - এক লক্ষ (১,০০,০০০) - একটি দৈত্যিক মূর্তি বা দৈত্য (𓆼) - দশ লক্ষ (১০,০০,০০০) - আশীর্বাদিত উত্থিত বাহু বা 𓆣 (ফ্রগ বা মানুষ) সংখ্যা লেখার নিয়মাবলী: (ক) পুনরাবৃত্তি ব্যবহার: যেকোনো সংখ্যা লেখার জন্য প্রতীকগুলোর পুনরাবৃত্তি করা হত। উদাহরণস্বরূপ, ৩ নির্দেশ করতে তিনটি উল্লম্ব রেখা (|||), ২০ নির্দেশ করতে দুইটি ১০-এর প্রতীক (∩∩) ব্যবহার করা হত। (খ) সংমিশ্রণ: বড় সংখ্যা তৈরি করার জন্য বিভিন্ন প্রতীক একত্রিত করে সংখ্যা লেখা হত। উদাহরণস্বরূপ, ২,৪৩৫ সংখ্যা বোঝানোর জন্য একটি ১,০০০-এর পদ্মফুল, চারটি ১০০-এর সর্পিল চিহ্ন, তিনটি ১০-এর অঙ্গুলির চিহ্ন, এবং পাঁচটি ১-এর উল্লম্ব রেখা ব্যবহার করা হত। উদাহরণসমূহ: - ৩: ||| - ১৪: ∩ |||| - ২৭৮: ΩΩΩ ∩∩∩ |||| |||| - ৪,৫৬৭: 𓁶 𓁶 𓁶 ∩∩∩∩∩ ||||| ||| মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতির সীমাব��্ধতা: (ক) পজিশনাল পদ্ধতির অভাব: এই পদ্ধতিতে পজিশনাল সংখ্যা ব্যবহৃত হয় না, যার কারণে সংখ্যাগুলো লেখা বেশ জটিল হয়ে পড়ে এবং বড় সংখ্যার ক্ষেত্রে অনেক বেশি প্রতীক প্রয়োজন হয়। (খ) গাণিতিক জটিলতা: মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে গাণিতিক ক্রিয়াকলাপ যেমন যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগের ক্ষেত্রে বেশ জটিলতা ছিল, কারণ প্রতীকগুলোর পুনরাবৃত্তি করতে হত এবং পজিশনাল মানের অভাব ছিল। (গ) শূন্যের অভাব: মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে শূন্যের কোনো ধারণা ছিল না। এটি পরে ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে উদ্ভাবিত হয়। মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতির ঐতিহাসিক গুরুত্ব: - প্রাচীন মিশরে নির্মাণকর্ম, কৃষিকাজ, এবং সরকারি হিসাবপত্র সংরক্ষণে এই সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হত। বিশেষ করে পিরামিড নির্মাণ ও কৃষি জমির পরিমাপ করার সময় এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হত। - মিশরীয় প্যাপিরাসের নথিপত্রে এবং মিশরীয় মন্দিরের দেওয়ালে এই সংখ্যা পদ্ধতির বহু উদাহরণ পাওয়া যায়, যা সেই সময়কার গণিতের উন্নতির প্রমাণ দেয়। উপসংহার: মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতি গণিতের প্রাচীন শাখা হিসেবে প্রাচীন মিশরের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির দিকে ইঙ্গিত দেয়। যদিও এটি আধুনিক সংখ্যা পদ্ধতির মতো সহজ নয়, তবে এটি ছিল মিশরের সভ্যতার সময়কার একটি গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যার সিস্টেম যা আজও ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়। মায়ান সংখ্যা পদ্ধতি মায়ান সংখ্যা পদ্ধতি প্রাচীন মেসোআমেরিকান সভ্যতার অত্যন্ত উন্নত একটি সংখ্যা পদ্ধতি, যা কেবল গণিতেই নয় বরং জ্যোতির্বিদ্যা ও ক্যালেন্ডার ব্যবস্থার জন্যও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হত। এটি ২০ ভিত্তিক হওয়া সত্ত্বেও, তাদের ক্যালেন্ডার পদ্ধতিতে কিছু ক্ষেত্রে ১৮ ভিত্তি ব্যবহার করা হত। এই সংখ্যা পদ্ধতির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হলো: (ক) সংখ্যা প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতি বিন্দু (•) দ্বারা ১ থেকে ৪ পর্যন্ত সংখ্যা নির্দেশ করা হত। প্রতিটি বিন্দু একটি একক সংখ্যাকে নির্দেশ করত। ফালা (—) দ্বারা ৫ নির্দেশ করা হত। একটির বেশি ফালা একত্রে ব্যবহার করে ৫, ১০, ১৫ পর্যন্ত সংখ্যা নির্দেশ করা যেত। শূন্য (∩ বা শাঁস চিহ্ন): এই চিহ্নের মাধ্যমে মায়ানরা শূন্য ধারণা প্রতিষ্ঠা করেছিল, যা আধুনিক পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতির মূল ভিত্তি। এই শূন্য চিহ্ন ছাড়া কোনো সংখ্যায় পদ পরিবর্তন বা এককের স্থানে শূন্য রাখার কোনো উপায় থাকত না। (খ) পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি মায়ান সংখ্যা পদ্ধতিতে প্রতিটি স্তর ক্রমান্বয়ে ২০ গুণ বৃদ্ধি পেত। অর্থাৎ প্রথম স্তর ছিল ১ থেকে ১৯ পর্যন্ত, দ্বিতীয় স্তর ছিল ২০ থেকে ৩৯৯ পর্যন্ত, তৃতীয় স্তর ৪০০ থেকে ৭৯৯৯ পর্যন্ত ইত্যাদি। তারা উপর থেকে নিচের দিকে সংখ্যা লিখত। অর্থাৎ, সবচেয়ে নিচের সারি একক সংখ্যা নির্দেশ করত, এর উপরে ২০ গুণের সংখ্যা, এরপর ৪০০ গুণের সংখ্যা এমনভাবে স্তরিত পদ্ধতিতে সংখ্যান উপস্থাপন করা হত। (গ) মায়ান ক্যালেন্ডার সিস্টেমের সাথে সংযোগ মায়ানরা ক্যালেন্ডার তৈরির জন্য তাদের সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করত, বিশেষত হাব এবং ত্জোলকিন ক্যালেন্ডার সিস্টেম। হাব ক্যালেন্ডারটি ৩৬৫ দিনের একটি বছর চক্র নির্দেশ করত, যেখানে ত্জোলকিন ছিল ২৬০ দিনের একটি আধ্যাত্মিক চক্র। বিশেষ করে "বাকতুন," "কাতুন," এবং "তুন" ইত্যাদি শব্�� ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন চক্রকে সংজ্ঞায়িত করত, যেখানে প্রতিটি চক্র নির্দিষ্ট দিনের সংখ্যা নির্দেশ করত। (ঘ) মায়ান সংখ্যার লিখন পদ্ধতির উদাহরণ ধরা যাক, আপনি ৩৯৯ সংখ্যাটি লিখতে চাইছেন। একক স্থানে থাকবে ১৯ (•••••••••••••••••)। পরবর্তী স্তরে ১ (যা ২০ গুণ) যোগ হবে। এর ফলে চূড়ান্ত সংখ্যা হবে ৩৯৯। মায়ান সংখ্যা পদ্ধতিতে ৪০০ থেকে বড় সংখ্যাগুলো একাধিক স্তরে লেখা হত। (ঙ) মায়ান গণিতের ব্যবহার মায়ান সভ্যতার লোকেরা এই সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে বিভিন্ন স্থাপত্য এবং জ্যোতির্বিদ্যার ক্ষেত্রে হিসাব রাখত। তারা জ্যোতির্বিদ্যার মাধ্যমে সূর্যের চক্র, চাঁদের গতিপথ, এবং গ্রহের অবস্থান নির্ধারণ করত। বিশেষত, চন্দ্র ও সৌর ক্রিয়াকলাপের ওপর ভিত্তি করে তারা অত্যন্ত নিখুঁত ক্যালেন্ডার তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল, যা মায়ান সভ্যতার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষের পরিচয় বহন করে। (চ) মায়ান সংখ্যা ও জ্যোতির্বিদ্যা মায়ানরা জ্যোতির্বিজ্ঞানে এতটাই দক্ষ ছিল যে তারা তাদের ক্যালেন্ডারে বিভিন্ন গ্রহের গতিপথ, বিশেষ করে শুক্রগ্রহের চক্র অত্যন্ত নিখুঁতভাবে রেকর্ড করতে পারত। তাদের জ্যোতির্বিজ্ঞানের অনেক ধারণা আজও ব্যবহৃত হয়। মায়ান সংখ্যা পদ্ধতির এক আশ্চর্য দিক হলো, তারা জ্যোতির্বিদ্যার সাথে ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ও দৈনন্দিন জীবনযাত্রার সংযোগ স্থাপন করত। মায়ান সংখ্যা পদ্ধতির এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যসমূহ এটিকে অত্যন্ত জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে এ ধরনের পদ্ধতির ব্যবহার তাদের গণিত, ধর্ম, এবং জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে গভীর আগ্রহ এবং উন্নতির প্রমাণ দেয়। ৪. রোমান সংখ্যা পদ্ধতি রোমান সংখ্যা পদ্ধতি হলো প্রাচীন রোমানদের ব্যবহৃত একটি সংখ্যা পদ্ধতি, যা লাতিন বর্ণমালার অক্ষর দিয়ে সংখ্যা নির্দেশ করে। এটি মূলত একটি অ-বিজ্ঞানী এবং পজিশনাল পদ্ধতি, অর্থাৎ সংখ্যা লেখার জন্য বর্ণমালার নির্দিষ্ট প্রতীকগুলোর পুনরাবৃত্তি এবং সংযোগের মাধ্যমে বড় সংখ্যা তৈরি করা হয়। এই পদ্ধতিটি আধুনিক কালের গণিতের থেকে ভিন্ন, কারণ এতে কোনো শূন্যের ধারণা নেই এবং বিশিষ্ট পজিশনাল গুণন নেই। প্রধান রোমান সংখ্যাগুলো: রোমান সংখ্যা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত প্রধান অক্ষরগুলো হলো: I = 1 V = 5 X = 10 L = 50 C = 100 D = 500 M = 1000 সংখ্যা লেখার নিয়মাবলী: রোমান সংখ্যা পদ্ধতিতে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করে সংখ্যা লেখা হয়: যোগের নিয়ম: রোমান সংখ্যা পদ্ধতিতে একটি অক্ষর যদি তার ডানদিকে সমান বা ছোট অক্ষরের সাথে থাকে, তাহলে সেগুলোর মান যোগ হয়। উদাহরণ: VI = 5 + 1 = 6, এবং XIII = 10 + 1 + 1 + 1 = 13 বিয়োগের নিয়ম: একটি ছোট মানের অক্ষর যদি একটি বড় মানের অক্ষরের বাঁ পাশে থাকে, তাহলে তা বড় মান থেকে বিয়োগ হয়। উদাহরণ: IV = 5 - 1 = 4, এবং IX = 10 - 1 = 9 একই অক্ষরের পুনরাবৃত্তি: I, X, C, এবং M এই অক্ষরগুলো সর্বাধিক তিনবার একত্রে ব্যবহার করা যায়। উদাহরণ: III = 3, XXX = 30, এবং CCC = 300 V, L, এবং D অক্ষরের পুনরাবৃত্তি নিষিদ্ধ: V, L, এবং D অক্ষরগুলো কখনো পুনরাবৃত্তি করা হয় না, অর্থাৎ এই অক্ষরগুলো কেবল একবার ব্যবহৃত হতে পারে। উদাহরণ: VV লিখে ১০ প্রকাশ করা যায় না, তার বদলে X ব্যবহার করতে হবে। উদাহরণ সমূহ: VIII = 5 + 3 = 8 XIV = 10 + (5 - 1) = 14 XXIX = 10 + 10 + (10 - 1) = 29 XLII = (50 - 10) + 2 = 42 XC = (100 - 10) = 90 CXLVII = 100 + (50 - 10) + 5 + 2 = 147 MCMXCIV = 1000 + (1000 - 100) + (100 - 10) + (5 - 1) = 1994 রোমান সংখ্যা পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা: বড় সংখ্যা লেখা কষ্টকর: এই পদ্ধতিতে বড় সংখ্যা লেখার জন্য অনেক বেশি অক্ষর প্রয়োজন হয়, যা এটি কম কার্যকরী করে তোলে। শূন্যের ধারণা নেই: রোমান সংখ্যা পদ্ধতিতে কোনো শূন্যের ধারণা নেই, তাই এটি আধুনিক গণিতের অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে পারে না। গাণিতিক ক্রিয়াকলাপ কষ্টকর: সাধারণ গণিতের ক্ষেত্রে (যেমন যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ) রোমান সংখ্যাগুলি ব্যবহার করে হিসাব করা বেশ জটিল। রোমান সংখ্যা পদ্ধতি মূলত প্রতীকী কাজের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং আধুনিক সংখ্যার পদ্ধতির আগমন হওয়ার পর থেকে এর ব্যবহার কমে এসেছে। তবে এটি এখনও কিছু ঐতিহ্যবাহী ক্ষেত্রে, যেমন ঘড়ি, বইয়ের অধ্যায়, এবং গুরুত্বপূর্ণ উৎসবের তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। গ্রীক সংখ্যা পদ্ধতি গ্রীক সংখ্যা পদ্ধতি হলো প্রাচীন গ্রীক সভ্যতার একটি সংখ্যা ব্যবস্থাপনা, যা লাতিন বর্ণমালার পরিবর্তে গ্রীক বর্ণমালা ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করত। এটি একটি পজিশনাল নয়, বরং একটি আক্ষরিক সংখ্যা পদ্ধতি যেখানে প্রতিটি অক্ষরের নির্দিষ্ট মান থাকে এবং সেগুলোর সংমিশ্রণেই সংখ্যা তৈরি হয়। প্রাচীন গ্রীক সংখ্যা পদ্ধতিতে দুটি প্রধান ধরন রয়েছে: আক্রোফোনিক পদ্ধতি (Acrophonic System) আইওনিক বা আলফাবেটিক পদ্ধতি (Ionic or Alphabetic System) (ক) আক্রোফোনিক পদ্ধতি গ্রীক সংখ্যা ব্যবস্থার প্রাথমিক ধাপ ছিল আক্রোফোনিক পদ্ধতি, যা সাধারণত এথেনীয় গণন পদ্ধতি নামেও পরিচিত। এখানে কয়েকটি প্রধান প্রতীক ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করা হত: Ι = 1 Π = 5 Δ = 10 Η = 100 Χ = 1000 Μ = 10000 এই পদ্ধতি মূলত জটিল সংখ্যার ক্ষেত্রে সমস্যাজনক হয়ে পড়েছিল, তাই এর বিকাশ ঘটে আইওনিক পদ্ধতিতে। (খ) আইওনিক বা আলফাবেটিক পদ্ধতি আইওনিক সংখ্যা পদ্ধতিতে গ্রীক বর্ণমালার ২৪টি বর্ণ ছাড়াও অতিরিক্ত ৩টি প্রাচীন বর্ণ যুক্ত করা হয়, যা মোট ২৭টি বর্ণের ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করত। এই পদ্ধতি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ্রীক সংখ্যা হিসাবে পরিচিত। প্রধান প্রতীকসমূহ: ১ থেকে ৯: α (১), β (২), γ (৩), δ (৪), ε (৫), ς (৬), ζ (৭), η (৮), θ (৯) ১০ থেকে ৯০ পর্যন্ত (১০ এর গুণ): ι (১০), κ (২০), λ (৩০), μ (৪০), ν (৫০), ξ (৬০), ο (৭০), π (৮০), ϟ (৯০) ১০০ থেকে ৯০০ পর্যন্ত (১০০ এর গুণ): ρ (১০০), σ (২০০), τ (৩০০), υ (৪০০), φ (৫০০), χ (৬০০), ψ (৭০০), ω (৮০০), ϡ (৯০০) সংখ্যা লেখার পদ্ধতি: প্রতিটি সংখ্যা আলাদা আলাদা বর্ণ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। যেমন, ২৪৭ সংখ্যাটি হবে σμζ, যেখানে σ = ২০০, μ = ৪০, এবং ζ = ৭। বৃহত্তর সংখ্যার ক্ষেত্রে, সংখ্যার উপরের দিকে একটি ছাঁকা চিহ্ন ব্যবহার করা হত। যেমন, ১০০০-এর উপরে একটি উল্লম্ব রেখা বা ছাঁকা চিহ্ন দিয়ে লেখা হত: α̅ উদাহরণসমূহ: α = 1 ιγ = 13 (ι = ১০, γ = ৩) λβ = 32 (λ = ৩০, β = ২) ωξ = 860 (ω = ৮০০, ξ = ৬০) ρλβ = 132 (ρ = ১০০, λ = ৩০, β = ২) α̅γ = 1003 (α̅ = ১০০০, γ = ৩) গ্রীক সংখ্যা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্যসমূহ: শূন্যের ��ভাব: গ্রীক সংখ্যা পদ্ধতিতে শূন্যের কোনো ধারণা ছিল না, ফলে ��টি পূর্ণাঙ্গ গাণিতিক ক্রিয়াকলাপের জন্য ব্যবহার করা কঠিন ছিল। পজিশনাল নয়: গ্রীক সংখ্যা পদ্ধতিতে বর্ণের অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে মান নির্ধারণ করা হয় না; প্রতিটি বর্ণের নিজস্ব একটি নির্দিষ্ট মান রয়েছে। ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ব্যবহার: গ্রীক সংখ্যা পদ্ধতি প্রাচীনকালে বিভিন্ন ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হত। উদাহরণস্বরূপ, তারা সংখ্যাকে পবিত্র বা আধ্যাত্মিক মানে ব্যবহার করত, বিশেষ করে পাইথাগোরিয়ানরা, যারা সংখ্যা এবং তত্ত্বের সংযোগ স্থাপন করেছিল। গ্রীক সংখ্যা পদ্ধতির প্রভাব: গ্রীক সংখ্যা পদ্ধতির ব্যবহারে বিশেষত জ্যোতির্বিজ্ঞান, গণিত এবং দর্শনের ক্ষেত্রে এটি গ্রীকদের প্রাচীনকালের গভীর জ্ঞান ও বিদ্যাকে প্রকাশ করে। যদিও এই পদ্ধতি আধুনিক সংখ্যার পদ্ধতির সাথে খাপ খায় না, তবুও গ্রীক সভ্যতার উন্নত চিন্তাভাবনা ও প্রতীকী যোগাযোগে এটি এক অনন্য উদাহরণ। হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতি হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতি (Hindu-Arabic Numeral System) হলো আধুনিক বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত সংখ্যা পদ্ধতি, যা হিন্দু-মুসলিম সভ্যতা থেকে বিকশিত হয়ে আরব ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে পশ্চিমা বিশ্বে পৌঁছেছে। এই সংখ্যা পদ্ধতির মূল বৈশিষ্ট্য হলো দশমিক পদ্ধতি বা ডেসিমাল সিস্টেম (Decimal System), যা ১০-ভিত্তিক এবং পজিশনাল। হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতির মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ: দশমিক ভিত্তি: এই পদ্ধতি ১০ ভিত্তিক, অর্থাৎ সংখ্যাগুলি ০ থেকে ৯ পর্যন্ত দশটি অঙ্কের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। প্রতিটি অঙ্কের মান তার অবস্থানের উপর নির্ভর করে; যেমন, ৩৫২ সংখ্যাটির ক্ষেত্রে ৩ শতকের স্থানে, ৫ দশকের স্থানে, এবং ২ এককের স্থানে আছে। শূন্যের ব্যবহার: হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতিতে শূন্য (০) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শূন্যের উপস্থিতি সংখ্যা নির্দেশনায় পজিশনাল বা অবস্থানমূলক গুণনকে সম্ভব করেছে, যা গণিতকে আরও সহজ এবং কার্যকর করেছে। শূন্যের ব্যবহার বিখ্যাত ভারতীয় গণিতবিদ আর্যভট্ট এবং ব্রহ্মগুপ্তের মাধ্যমে বিকশিত হয় এবং এটি হিন্দু সভ্যতার গাণিতিক অবদানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পজিশনাল পদ্ধতি: হিন্দু-আরবিক পদ্ধতিতে সংখ্যাগুলির মান তাদের অবস্থানের ওপর নির্ভর করে; যেমন, ১ থেকে ১০ পর্যন্ত একক স্থানে বসানোর মাধ্যমে মূল্য গুণিতক হয়। এ কারণে একই অঙ্ক বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন মূল্য নির্দেশ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ৩২৭ সংখ্যাটিতে ৩ শতকের স্থানে, ২ দশকের স্থানে, এবং ৭ এককের স্থানে আছে। এটি সম্মিলিতভাবে ৩০০ + ২০ + ৭ = ৩২৭ নির্দেশ করে। দশমিক বিন্দু: হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতিতে দশমিক সংখ্যার জন্য দশমিক বিন্দু (Decimal Point) ব্যবহার করা হয়। এই বিন্দুর মাধ্যমে পূর্ণ সংখ্যা ও ভগ্নাংশকে আলাদা করা যায়, যা মাপ ও পরিমাপে অত্যন্ত কার্যকর। উদাহরণস্বরূপ, ১২.৫৬ সংখ্যাটির ক্ষেত্রে ১২ পূর্ণ সংখ্যা এবং .৫৬ ভগ্নাংশ নির্দেশ করে। হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতির উদাহরণ: ১৫০৮: এখানে ১ হাজার, ৫ শতক, ০ দশক, এবং ৮ এককের স্থানে আছে। ৪৩৯: এটি ৪ শতক, ৩ দশক, এবং ৯ এককের স্থানে আছে। ৭.২৫: এখানে পূর্ণ সংখ্যা ৭ এবং দশমিক পর ভগ্নাংশ ২৫ আছে। ইতিহাস ও বিকাশ: এই সংখ্যা পদ্ধতির বিকাশ ভারতীয় উপমহাদেশে প্রাচীনকালে শুরু হয় এবং সময়ের সাথে আরব ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে এটি ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে। পশ্চিমা দুনিয়া হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতি গ্রহণ করে এবং এটি আধুনিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। ভারতীয় গণিতবিদ ব্রহ্মগুপ্ত (৫৯৮–৬৬৮ খ্রিস্টাব্দে) প্রথম শূন্যের গাণিতিক প্রয়োগ ও নিয়মাবলী নির্ধারণ করেন। পরে আরব গণিতবিদ আল-খোয়ারিজমি (৭৮০–৮৫০ খ্রিস্টাব্দে) এই পদ্ধতিকে প্রচার ও জনপ্রিয় করেন। হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা: সুবিন্যস্ত ও সহজ গাণিতিক ক্রিয়াকলাপ: হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতিতে গণিতের চারটি প্রধান ক্রিয়াকলাপ (যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ) সহজে করা যায়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে প্রভাব: এই পদ্ধতি বর্তমান বিজ্ঞানের ভিত্তি হয়ে উঠেছে, কারণ এর সাহায্যে জটিল গাণিতিক হিসাব খুব সহজে করা সম্ভব। জ্যামিতি এবং গণিতের উন্নয়নে অবদা��: এই পদ্ধতি পিথাগোরাস তত্ত্ব, ক্যালকুলাস, এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমান যুগে, হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতি বিশ্বের প্রতিটি দেশেই ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি গণিতের সহজতা ও কার্যকারিতা নিশ্চিত করেছে এবং বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে অবদান রেখেছে। শূন্যের ধারণা ও উদ্ভব শূন্যের ধারণা ও উদ্ভব মানব সভ্যতার গণিতের ইতিহাসে একটি বিপ্লবী পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। শূন্য কেবলমাত্র একটি সংখ্যা নয়, বরং এটি গণিতের পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিতে অগ্রগতি আনার মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে। শূন্যের ধারণা মূলত ভারতীয় উপমহাদেশে উদ্ভব ঘটে, যা পরে আরব ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। শূন্যের উদ্ভব ও ইতিহাস: প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতা: শূন্যের ধারণা প্রথমে ভারতেই বিকশিত হয়েছিল। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ অব্দ থেকে এর ব্যবহার দেখা যায়, তবে খ্রিস্টাব্দ ৫ম এবং ৬ষ্ঠ শতকে এটি আরও প্রতিষ্ঠিত হয়ে ওঠে। ভারতীয় গণিতবিদ আর্যভট্ট এবং পরে ব্রহ্মগুপ্ত শূন্যের গাণিতিক নিয়ম তৈরি করেন এবং এর ব্যবহারিক প্রয়োগ প্রদর্শন করেন। ব্রহ্মগুপ্ত শূন্যের গুণ, ভাগ, যোগ এবং বিয়োগ সম্পর্কিত নিয়মাবলী নির্ধারণ করেন। ব্রহ্মগুপ্তের অবদান (৫৯৮–৬৬৮ খ্রিস্টাব্দে): ব্রহ্মগুপ্ত প্রথম গণিতবিদ যিনি শূন্যকে গণিতের পূর্ণাঙ্গ সংখ্যা হিসেবে ব্যবহার করেছেন এবং এর গাণিতিক নিয়মাবলী তৈরি করেছেন। তিনি শূন্যকে ‘শূন্যম’ নামে উল্লেখ করেছেন এবং দেখিয়েছেন কিভাবে শূন্যকে অন্য সংখ্যার সাথে যোগ, বিয়োগ, গুণ এবং ভাগের মাধ্যমে ব্যবহৃত করা যায়। বিশেষ করে তিনি দেখিয়েছিলেন শূন্য এবং একটি নেগেটিভ সংখ্যার গুণফল শূন্য হয়। আরব দুনিয়ায় শূন্যের প্রচলন: ভারতীয় শূন্য ধারণা আরব গণিতবিদদের মাধ্যমে পশ্চিমা দুনিয়ায় পৌঁছায়। আরব বিজ্ঞানী আল-খোয়ারিজমি (৭৮০–৮৫০ খ্রিস্টাব্দে) হিন্দু-আরবিক সংখ্যা পদ্ধতি ও শূন্যের ধারণা সম্পর্কে বিস্তারিত লেখেন, যা ইউরোপে গণিতের উন্নতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। শূন্যকে "সিফর" নামে উল্লেখ করা হয়, যা পরে "সিফার" বা "সিফরো" নামে পরিচিতি পায় এবং ‘সিফার’ শব্দটি থেকে ‘সিফারো’ বা ‘জিরো’ শব্দের উৎপত্তি ঘটে। ইউরোপে শূন্যের প্রবেশ ও গৃহীত হওয়া: ইতালিয় গণিতবিদ ফিবোনাচ্চি (লিওনার্দো অব পিস��) তার বই “লিবার আবাচি” (১২০২ Read the full article
#Ancientnumeralsystems#Bigdatascience#Binarynumeralsystem#Calendarandnumerals#Conceptofzero#Cryptographyandnumerals#Digitalagenumerals#Egyptiannumeralsystem#Greeknumeralsystem#Hindu-Arabicnumerals#Historyofnumeralsystems#Mayannumeralsystem#Medievalnumeralexpansion#Mesopotamiannumerals#Romannumeralsystem#ক্যালেন্ডারওসংখ্যা#ক্রিপ্টোগ্রাফিওসংখ্যা#গ্রীকসংখ্যাপদ্ধতি#ডিজিটালযুগেরসংখ্যাপদ্ধতি#প্রাচীনসংখ্যাপদ্ধতি#বাইনারিসংখ্যাপদ্ধতি#বিগডেটাসায়েন্স#মধ্যযুগেরসংখ্যাবিস্তার#মায়ানসংখ্যাপদ্ধতি#মিশরীয়সংখ্যাপদ্ধতি#মেসোপটেমীয়সংখ্যা#রোমানসংখ্যাপদ্ধতি#শূন্যেরধারণা#সংখ্যাপদ্ধতিরইতিহাস#হিন্দু-আরবিকসংখ্যা
0 notes
Text
এডিটর ইন চিফ রাজা গুহ 087774 71298
www.tollymag.com
International Group of Institutes
for Management & Studies
State Bank of India
A/C No. 42792705121
IFSC. SBIN0006145
MICR. 700002066
MSME REGD. UDYAM-WB-10-0114223
টলিম্যাগ শারদ সন্মান 2024 এওয়ার্ড গ্রহণ করার জন্যে এবং ব্রাইডাল শুট/ আগমণী শুট ও অন্যান্য যে কোন প্যাকেজ শুট করার জন্যে যোগাযোগ করুন।
আমরা আপনাকে দিচ্ছি AC স্টুডিও, ফোটোগ্রাফার, ড্রেস, জুয়েলারী, মেকআপ আর্টিস্ট, মডেল, লাঞ্চ, 10 টা এডিট করা ফোটো, পাবলিসিটি, প্রোমোশন, রিলস, ভিডিও, শারদ সন্মান স্মারক 2024, সার্টিফিকেট ও কফি মাগ।
১.স্টিল ক্যামেরা- ১৫০০
২.ভিডিও ক্যামেরা- ১৫০০
৩.স্টিল ও ভিডিও এডিটিং- ৩৫০০
৪.স্টুডিও-৩৫০০ (৮ ঘন্টা)
৫.ড্রেস ও জুয়েলারী- ২০০০
৬.মেক আপ আর্টিস্ট- ৩০০০
৭.খাওয়া দাওয়া- ১০০০
0 notes
Video
youtube
হাতিরঝিলে জয় বাংলা ম্যারাথনে শুক্রবার, অংশ নেবেন ৩৫০০ দৌড়বিদ
0 notes
Text
☪পবিত্র ঈদুল আযহার কুরবানীর ঈদের আনন্দে আপনার ব্যবসার বরকত বাড়াতে DMS দিচ্ছে সকল সার্ভিসে ৫০% ছাড়!🐄
🔰 𝐃𝐌𝐒 বাংলাদেশের প্রথম সারির ফেইসবুক & গুগল সার্টিফাইড ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সী। গত ১২ বছর ধরে অত্যন্ত সফলতার সাথে সারা বিশ্বব্যাপী প্রফেশনাল ডিজিটাল মার্কেটিং এবং আইটি সার্ভিস দিয়ে আসছে।
◼ DMS-এর বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ প্রফেশনাল সার্টিফাইড টিম সফলতার সাথে কাস্টমারদের চাহিদা এবং ব্যবসায়িক পলিসি বুঝে সেই অনুযায়ী কাস্টমার এর ব্যবসায় প্রতিটি সার্ভিস অত্যন্ত দক্ষতার সাথে প্রয়োগ করে থাকে। DMS দক্ষ প্র���েক্ট ম্যানেজার এর মাধমে প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসায়িক প্ল্যানিং এবং সময়মতন প্রগ্রেস রিপোর্টিং অন টাইম মিটিং যা আপনার প্রজেক্টকে করবে সফলকাম।
কেন 𝐃𝐌𝐒-এর সার্ভিস নিবেন?
—--------------------------------------
✅ কম খরচে ভালো রেজাল্ট
✅ ২৪/৭ টেকনিক্যাল সাপোর্ট
✅ ডেডিকেটেড প্রজেক্ট ম্যানেজার
✅ সার্টিফাইড এক্সপার্ট টিম ৩৫ মেম্বার
✅ টোটাল লোকাল কাস্টমারঃ ২৫০০+
✅ টোটাল ইন্টারন্যাশনাল কাস্টমারঃ ৩৫০০+
✅ চাহিদা অনুযায়ী মার্কেটিং প্ল্যান এবং ডিজাইন
✅ প্রজেক্ট সাপ্তাহিক এবং মাসিক প্রগ্রেস রিপোর্ট
✅ প্রতিদিনের কাজের লাইভ রিপোর্ট হোয়াটসআপ এ
✅ ফেইসবুক & গুগল সার্টিফাইড ডিজিটাল মার্কেটিং
কুরবানীর ঈদে ডি এম এস এর এই বিশেষ ছাড় টি হাত ছাড়া করবেন না।
▶ Digital Marketing Services:
==================
👉 Brand SMS Marketing
👉 2D & 3D Video Making
👉 Social Media Marketing
👉 Creative Graphic Design
👉 Virtual Assistant Service
👉 Online Payment Service
👉 Lead Generation Service
👉 Targeted Email Marketing
👉 YouTube Channel Marketing
👉 Content/Article Development
👉 Promotional Video Marketing
👉 Google Search & Display Ads
👉 Facebook Targeted Marketing
👉 Search Engine Optimization-SEO
👉 Professional Photography Services
▶ Development Services:
======================
👉 Domain Registration
👉 Hosting Registration
👉 Web Maintenance Yearly
👉 WordPress Website Develop
👉 Shopify Website Development
👉 Website Design & Development
👉 Android & iOS Apps Development
--------------------------------------------------------------------------
Website: http://digitalmarketingbd.com
Email Address: [email protected]
Mobile & WhatsApp +880174-326-0655
Address: Flat # 6/A, Level 7, House 10, Rd# 02,
Sec# 06, House Building Uttara Dhaka-1230.
#digitalartwork #digitalarts #conteudodigital #digitalmarketingstrategist #digitaladvertising #marketingdigital360 #marketingtip #digitalmarketingbusiness #digitalmanipulation #marketingpessoal #digitalabstract #digitalamarketing #freelancedigitalmarketing #marketingconsulting #tipsdemarketingdigital #development #marketers #customerjourney #digitalskills #marketingmemes #reklamerer #emailmarketingtarget
1 note
·
View note
Text
১) আমার গ্রামের বাড়িতে থ্রি/ফোরজি নেটওয়ার্ক ছাদে গেলে পায় কিন্তু ঘরের ভেতরে পায় না। কী করলে ঘরে বসেই নেটওয়ার্ক/সিগন্যাল ভালো পাওয়া যাবে ?⁉️
২) ঘরের বাইরে নেটওয়ার্কের গতি ভালো পাওয়া যায়, কিন্তু ভিতরে গেলে আর নেটওয়ার্কের গতি থাকে না বললেই চলে��� বিষয়টি কিভাবে সমাধান করা যায় ?⁉️
৩) গ্রামের বাড়িতে মাটির ঘরে ইন্টারনেট ব্যবহার করার মতো নেটওয়ার্ক পায় না, এর সমাধান কী ?⁉️
৪) আমার বাড়ী থেকে মোবাইলের টাওয়ার দূরত্ব ১/১.৫ কিঃমিঃ। কিন্তুু গ্রামে এই দূরত্বে ঘরের মধ্যে নেটওয়ার্ক সিগনাল খুব কম। কিভাবে সিগনাল ভাল করতে পারব ?⁉️
৫) ঘর রুম দোকান অফিসের ভেতরে মোবাইল নেটওয়ার্ক সিগন্যাল না থাকলে করনীয় কি ?⁉️
৬) মোবাইল সিগনাল বুষ্টার/রিপিটারগুলো কি আসলেই ঘরের মধ্যে নেটওয়ার্কের উন্নতি সাধন করতে পারে ?⁉️
৭) মোবাইল নেটওয়ার্ক বুস্টার কি, বুস্টার ডিভাইসের দামকত ও কোথায় পাওয়া যায় ?⁉️
উত্তরঃ ⬇️⬇️⬇️⬇️⬇️
উপরোল্লিখিত এই ধরনের হাজারটা প্রশ্নের সঠিক উত্তর হচ্ছে মোবাইল নেটওয়ার্ক সিগন্যাল বুস্টার ব্যবহার করা যাকে আমরা নেটওয়ার্ক সিগন্যাল এমপ্লিফায়ার রিপিটার বলে থাকি। সাধারনত ঘর অফিসের ভেতর শক্তিশালী মোবাইল নেটওয়ার্কের জন্য কিংবা বাংলাদেশের যে কোনো দূর্বল নেটওয়ার্ক টেলিটক রবি এয়ারটেল বাংলালিংক গ্রামীনফোন ইত্যাদি সিগন্যালকে বৃদ্ধি ও শক্তিশালী করতে ব্যবহার করা হয় নেটওয়ার্ক বুস্টার বা মোবাইল সিগন্যাল এমপ্লিফায়ার রিপিটার ডিভাইস। যা কিনা প্যাকেজ আকারে আমাদের কাছে পাওয়া যাচ্ছে সাথে তিন বছরের ফ্রি ওয়ারেন্টি সার্ভিস।
🥇🎖️🤗💕
নেটওয়ার্ক বুস্টার ডিভাইসটি এটা শুধু একটা ডিভাইস না, এটা একটা কমপ্লিট প্যাকেজ। যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবেঃ একটি নেটওয়ার্ক বুস্টার ডিভাইস, একটি গোলাকার ইনডোর এন্টেনা, এই এন্টেনার সাথে রয়েছে, ১০ মিটার ক্যাবল এবং কানেকটর, একটি আউটডোর এন্টেনা: এই এন্টেনার সাথে রয়েছে, ২০ মিটার ক্যাবল এবং কানেকটর, কিছু একসাসারিজ, ইউজার ম্যানুয়াল গাইড ও ওয়ারেন্টি কার্ড। 📌📌💕
আপনি চাইলে নিজেই এটি ইন্সটল করে নিতে পারেন অনেক সহজেই, সেই জন্য যাবতীয় গাইডলাইন ইউজার বইয়ে দেওয়া আছে। বুস্টারের উপর এলসিডি ডিসপ্লে আছে যেখান থেকে নেটওয়ার্ক সিগন্যাল দেখা যাবে। এই সিগন্যাল দেখে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন কততুটু সিগন্যাল এই ডিভাইস বুস্ট করতে পারছে। 💯💕
মোবাইল নেটওয়ার্ক VOICE কিংবা ইন্টারনেট DATA নেটওয়ার্কের যেকোন সমস্যা আমরা শতভাগ চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে সার্ভিস দিয়ে থাকি, নির্দিষ্ট কভারেজ এরিয়ার মধ্যে যতটা মোবাইল ফোন থাকবে যেইকোনো অপারেটরের সিম থাকুক না কেন সকল সিমে একসাথে ফুল নেটওয়ার্ক থাকবে।
⬇️⬇️⬇️⬇️⬇️
💕💥নেটওয়ার্ক সিগন্যাল বুস্টার ব্যবহারের সুবিধাগুলোঃ
💥শতভাগ স্ট্রং সিগন্যাল
💥কল ড্রপ কথা কেটে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই
💥মোবাইলের সাথে ��োনো তারের সংযোগ লাগে না
💥২জি/৪জি/৩জি নেটওয়ার্ক এক সাথে ব্যবহার করা যাবে
💥মোডেম দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে
💥ফোনের ব্যাটারির Life-Time বাড়ানোর জন্য
💥কভারেজ এরিয়াঃ ৩৫০০ স্কয়ার মিটার পর্যন্ত
➡️মোবাইলের নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত যেকোন তথ্য জানতে পোস্টে মন্তব্য না করে আমাদের কাস্টমার কেয়ার/হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে সরাসরি কথা বলে বুস্টার/রিপিটার প্যাকেজের ভালো মন্দ বিস্তারিত জেনে আপনার সমস্যার সমাধান করতে পারবেনঃ ☎️+8801772277088
0 notes
Text
৩০ টাকা কেজি চাল পেতে ৩৫০০ টাকা ঘুস দাবি, অডিও ফাঁস
৩০ টাকা কেজি চাল পেতে ৩৫০০ টাকা ঘুস দাবি, অডিও ফাঁস
স্টাফ রিপোর্টারঃ নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে অতিদরিদ্রদের ভিজিডি কার্ড করার জন্য জনপ্রতি সাড়ে তিন হাজার করে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযাগ করেছেন কয়েকজন ভুক্তভোগী। উপজেলার মাঘান-শিয়াধার ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রনক মিয়ার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগপ্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে মঙ্গলবার (২০…
View On WordPress
0 notes
Text
মাত্র ৩ মিনিটেই ৩৫০০ কর্মী ছাঁটাই করল অ্যাপ ক্যাব সংস্থা Uber ! | Coronaviruslatestnews
Representational Image উবেরের ব্যবসা এখন অর্ধেকরও নিচে নেমে গিয়েছে ৷ এই অবস্থায় এত সংখ্যক কর্মী নিয়ে কাজ করা অসম্ভব সংস্থার পক্ষে ৷
#নিউইয়র্ক:করোনার জেরে বিশ্বজুড়েই অর্থনীতির হাল অত্যন্ত খারাপ ৷ অধিকাংশ ব্যবসাতে শুধুই লোকসান ৷ যার জেরে চাকরি হারাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ ৷ অ্যাপ ক্যাব উবেরের ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনটাই ঘটল এবার ৷ মাত্র একটা জুম ভিডিও…
View On WordPress
#৩#৩৫০০#coronavirus#Coronavirus In USA#Coronaviruslatestnews#Lock down#Uber#Uber Layoffs#অযপ#উবের কর্মী ছাঁটাই#কযব#করম#করল#করোনা ভাইরাস#ছটই#মতর#মনটই#লক ডাউন#সসথ#সাড়ে তিন হাজার কর্মী ছাঁটাই উবেরের
0 notes
Video
youtube
কক্সবাজার ভ্রমণ নিয়ে আসলে নতুন করে বলার কিছু নেই, যাতায়াত/থাকা খাওয়া সম্পর্কে সবাই মোটামুটি অবগত। রাতের এসি বাসে রওনা করে সকালে ডলফিন মোড়, এটাই অলিখিত নিয়ম! সামাজিক দুরত্বের কথা মাথায় রেখে এবারের ট্রিপে যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলাটাই ছিলো কাম্য। সেই চিন্তা থেকে এবার ছিলাম ডলফিন মোড়ের কাছে একদম সৈকত সংলগ্ন Divine Eco Resort এ। লাবণী, কলাতলি পয়েন্টের ভিড়ের তুলনায় এদিকটায় ভিড় বেশ কিছুটা কমই পেয়েছি এবং রিসোর্টের সামনেই বীচ! খরচের দিক থেকে বেশ নাগালের মধ্যেই এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন আর ভালো মানের সেবায় থাকবার অভিজ্ঞতা ভালোই।আর খাবার জায়গাভেদে একেকরকম দাম! ডলফিন মোড়ে শালিক রেস্টুরেন্টের কথা বলতেই হয়, সামুদ্রিক মাছ থেকে শুরু করে নলির হালিম প্রায় সবই ভালো লেগেছে সেখানকার। তবে দয়া করে সেখানে গেলে চিকেন খিচুড়িটা খাবেন না, মনে হয় রিলিফের খাবার! এবারের ট্রিপে কয়েক মাস আগে কেনা FPV Cinewhoop Drone ছিলো সাথে! FPV Drone ট্র্যাডিশনাল ড্রোনের থেকে বেশ ভিন্ন! এটা সম্পূর্ণ ম্যানুয়াল ড্রোন এবং ট্র্যাডিশনাল ড্রোনের চেয়ে দ্রুতগতির! এতে কোন অটোম্যাটিক ফাংশন নেই ফলে চালনা নির্ভর করে পুরোই নিজ দক্ষতার উপর। ভিডিওর জন্য কিছুটা নির্জন সৈকত প্রয়োজন ছিলো। মেরিন ড্রাইভ ধরে ইনানির দিকে যেতে ইনানির বেশ কিছু আগে পেয়ে গিয়েছিলাম কাঙ্ক্ষিত স্পট আর এক জাদুকরী সূর্যাস্ত! ওদিকটাতে পর্যটকের আনাগোনা কম হওয়াতে বেশ নিরিবিলিই থাকে। ভিড় এড়িয়ে সৈকতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে এই স্পটগুলো উপযুক্ত। তবে দল ভারী থাকলে নিরাপদ! বিভিন্ন স্পটে ড্রোন ফুটেজ নিয়ে তা জোড়াতালি দিয়েই তৈরি এই ভিডিও। নরমাল ড্রোনের চেয়ে একটু ভিন্নভাবে দেখা। FPV Drone চালনা শেখা শুরু করেছি কয়েকমাস হলো, শিখছি এবং আশা করি সামনে আরো ভালো কিছু নিয়ে আসতে পারবো! আপনার মুল্যবান মতামত অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। ভ্রমন শেষে আবার সেই ডলফিন মোড় থেকেই বাসে উঠে ঢাকায় ফেরত। বাসের টিকেট অগ্রিম করে রাখাই শ্রেয়। খরচঃ ঢাকা-কক্স বাজার এসি বাস- ১৭০০ স্লিপার কোচ-২০০০-২৫০০ রিসোর্টঃ ২৫০০-৩৫০০ প্রতি রাত(সকালে কমপ্লিমেন্টারি ব্রেকফাস্ট) খাওয়াঃ কি খাচ্ছেন এবং কোথায় খাচ্ছেন তার ওপর নির্ভরশীল অবশ্যই যত্রতত্র আবর্জনা ফেলা থেকে নিজে বিরত থাকুন এবং অন্যকেও বিরত থাকতে উৎসাহিত করুন!
2 notes
·
View notes
Text
🥀সম্মানিত ক্রেতাগণ আসসালামু আলাইকুম 🥀
বিশে-ষ মুহু-র্তের দুর্ব_লতার এটি একটি চিরস্থায়ী_সমাধান। যা সম্পুর্ন পার্শ_প্রতিক্রিয়া মুক্ত, এটি সাইন্স ও USA এর এক যুগান্তকারি আবিস্কার ।
Ultra Male Cap-sule Made_in_USA🇺🇲🇺🇲
QR Scan করে ��িতে পারবেন
🛑 ধামাকা অফার 🛑
বর্তমান মূল্য ৩৫০০/= টাকা
ঘরে বসে অর্ডার দিন, পণ্য অর্ডারের জন্য কল করুন। +8801999909452
🚛 ডেলিভারি চার্জ ১০০ টাকা
✍️ Product Description
Ultra Male ক্যা-প-সুল টি (Made in USA) এখন বাংলাদেশে।
🍀ইহা ব্যবহারে ৩০ থেকে ৩৫ মিনি-ট স্ত্রী মি-ল-ন করতে পারবেন।
🍀বী-র্য গা-ড় করে এবং দে-হের মধ্যে বী-র্য তৈরি করে।
🍀টানা ২/৩ বার করে মি-লন করতে পারবেন।
🍀চির-স্থায়ী যৌ-ন শ-ক্তি বৃ-দ্ধি পাবে।
🍀আপনার গো-প-না-ঙ্গে-র ভেতর থেকে লম্বা, √মো'টা, শ'ক্ত ও রগ সতেজ করে তুলবে।
🍀গো-প-না-ঙ্গ নিস্তেজ শিথিলতা দূর করবে।
🍀গো-প-না-ঙ্গ-কে মোটা ও ২-৩ ইঞ্চি লম্বা করে তুলবে।
🍀প্রসাবে ধাতু ক্ষয় দূর করবে।
💥 বিশেষ সময়ে তৃ,প্তি জন্য এই পণ্যর কোন বিকল্প নেই।
🔥 খাবার নিয়মঃ- প্রতিদিন রাত্রে খাবারপর একটি করে ক্যাপ-সুল খাবেন। এক বোতলে ৬০ টি # ক্যাপসুল আছে তিন মাস খেতে হবে।
🔥 পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ- # Ultra Male ক্যা-প-সুল, এটির কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। সবচেয়ে বড় গুন হল এটি সেবনের ফলে খুব দ্রুত কাজ করে। আপনার মধ্যে পরিবর্তন হচ্ছে কিনা তা আপনি ঔষধ খাওয়ার অল্প সময়ের মধ্যে বুঝতে পারবেন।
আমরাই দিতে পারি আপনাকে একমাএ অর্জিনিয়াল প্রোডার্ক্ট এর নিশ্চিয়তা।
পণ্য ডেলিভারীর সময় সঠিক পণ্য দেখে-বুঝে নেওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত পণ্য গ্রহন না করে পণ্যবাহকের কাছে পণ্য ফেরত দেবার জন্য বলা হচ্ছে।
আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।
2 notes
·
View notes
Text
বিপদের দোয়া
মহানবী (সাঃ) বিপদের সময় যে ৩টি দোয়া পাঠ করতেন, সেই দোয়াগুলো উম্মতদেরও পাঠ করাতে বলেছেন। দোয়া ৩টি হলো –
১ নং বিপদের দোয়াঃ
সাদ ইবনে আবি ওক্কাস রাঃ বলেন, নবীজি সাঃ দুঃখ-কষ্টের সময় বলতেন – ‘‘লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন’’। (দোয়া ইউনূস)
অর্থঃ- একমাত্র তুমি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিশ্চয়ই আমি সীমালঙ্ঘনকারী। (তিরমিজি : ৩৫০০)
২ নং বিপদের দোয়াঃ
আসমা…
View On WordPress
#৩টি দোয়া#আনাস রাঃ#আবু দাউদ#আল্লাহু আল্লাহ রব্বী লা উশরিকু বিহি শাইয়ান#আল্লাহুম্মা লা সাহলা ইল্লা মা জায়ালতাহু সাহলান#আসমা বিনতে ওমাইর রাঃ#ইবনে হিব্বান#ওআনতা তাজআলুল হুযনা সাহলান ইযা শিইতা#তিরমিজি#দোয়া#দোয়া ইউনূস#নবীজি#বিপদ#বিপদের ৩টি দোয়া#বিপদের দোয়া#মহানবী#লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন#সাঃ#সাদ ইবনে আবি ওক্কাস রাঃ#সাহাবী
1 note
·
View note
Link
মুক্তা পৃথিবীর প্রাচীনতম মণি। খাঁটি মুক্তা মূল্যবান হওয়ায় তা খুব যত্নে রাখার বস্তুও বটে। কারণ, মুক্তার গঠন কঠিন নয়। খুব সহজেই ক্ষয় হয়ে যায় এটি। ঝিনুক ও শামুক জাতীয় অমেরুদণ্ডী জলজ প্রাণী থেকে তৈরি হয় মুক্তা। জানা গেছে, কয়েক হাজার বছর আগে প্রায় ৩৫০০ খ্রিস্টপূর্বে মুক্তার সন্ধান পাওয়া যায়। আমেরিকার রেড ইন্ডিয়ান এবং ইউরোপের নানা […]
1 note
·
View note
Text
করোনায় আক্রান্ত চিকিৎসক-নার্সের সংখ্যা ৩৫০০ ছাড়াল
করোনায় আক্রান্ত চিকিৎসক-নার্সের সংখ্যা ৩৫০০ ছাড়াল
[ad_1] ঢাকা, ২২ জুন- রাজধানীসহ সারাদেশে চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীসহ করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে তিন হাজার ছাড়িয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে চিকিৎসক এক হাজার ৯৭ জন, নার্স ৯৫৭ জন এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী এক হাজার ৪৬০ জন রয়েছেন। প্রাণ হারিয়েছেন ৪৫ জন চিকিৎসক।
সোমবার (২২ জুন) বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এবং মহাসচিব মো. ইহতেশামুল হক…
View On WordPress
0 notes
Text
✨ ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস ২০২৩ ✨ বিজয়ের আনন্দ পৌঁছে যাক কোটি প্রাণে সেই আনন্দে ব্যবসাকে দ্বিগুন করতে উপভোগ করুন DMS এর মাসব্যাপী ৫০ % ডিসকাউন্ট অফার।
💻 𝐃𝐌𝐒 এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আসছে ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 𝐃𝐢𝐠𝐢𝐭𝐚𝐥 𝐌𝐚𝐫𝐤𝐞𝐭𝐢𝐧𝐠 𝐒𝐨𝐥𝐮𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐏𝐯𝐭. 𝐋𝐭𝐝. (𝐃𝐌𝐒) বাংলাদেশের প্রথম সারির ফেইসবুক & গুগল সার্টিফাইড ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সী গত ১২ বছর ধরে অত্যন্ত সফলতার সাথে সারা বিশ্বব্যাপী প্রফেশনাল ডিজিটাল মার্কেটিং এবং আইটি সার্ভিস দিয়ে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় DMS দিচ্ছে বিজয় দিবসে সকল সার্ভিস এর উপর ৫০ % ছাড়।
DMS-এর বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পূণ প্রফেশনাল সার্টিফাইড টিম সফলতার সাথে কাস্টমাদের চাহিদা এবং ব্যাবসায়িক পলিসি বুজে সেই অনুযায়ী কাস্টমার এর বেবসায় প্রতিটি সার্ভিস অত্যান্ত দক্ষতার সাথে প্রয়োগ করে থাকে। DMS দক্ষ প্রজেক্ট ম্যানেজার এর মাধমে প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যাবসায়িক প্ল্যানিং এবং সময়মতন প্রগ্রেস রিপোর্টিং অন টাইম মিটিং যা আপনার প্রজেক্টকে করবে সফলকাম।
বিজয় দিবসের এই বিশেষ সুযোগটি হাত ছাড়া করছেন তো ন���??
কেন 𝐃𝐌𝐒-এর সার্ভিস নিবেন? ----------------------------------------- ✅ কম খরচে ভালো রেজাল্ট ✅ ২৪/৭ টেকনিক্যাল সাপোর্ট ✅ ডেডিকেটেড প্রজেক্ট ম্যানেজার ✅ সার্টিফাইড এক্��পার্ট টিম ৩৫ মেম্বার ✅ বিশ্বের ৭৫টি দেশে সার্ভিস দিয়ে থাকি ✅ অন-টাইম ক্লায়েন্ট প্রজেক্ট ডেলিভারি ✅ এক ছাদের নিচে সকল আইটি সার্ভিস ✅ টোটাল লোকাল কাস্টমারঃ ২৫০০+ ✅ টোটাল ইন্টারন্যাশনাল কাস্টমারঃ ৩৫০০+ ✅ ১২ বছর বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এজেন্সী ✅ চাহিদা অনুযায়ী মার্কেটিং প্ল্যান এবং ডিজাইন ✅ সাপ্তাহিক এবং মাসিক প্রজেক্ট প্রগ্রেস রিপোর্ট ✅ প্রতিদিনের কাজের লাইভ রিপোর্ট হোয়াটসআপ এ ✅ প্রতিটি সার্ভিস এর জন্য আলাদা আলাদা টীম সেটআপ ✅ ফেইসবুক & গুগল সার্টিফাইড ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সী
▶ Digital Marketing Services: ================== 👉 Brand SMS Marketing 👉 2D & 3D Video Making 👉 Social Media Marketing 👉 Creative Graphic Design 👉 Virtual Assistant Service 👉 Online Payment Service 👉 Lead Generation Service 👉 Targeted Email Marketing 👉 YouTube Channel Marketing 👉 Content/Article Development 👉 Promotional Video Marketing 👉 Google Search & Display Ads 👉 Facebook Targeted Marketing 👉 Amazon Dropshipping Business 👉 Search Engine Optimization-SEO
▶ Development Services: ====================== 👉 Hosting Registration 👉 Domain Registration 👉 Web Maintenance Yearly 👉 Shopify Website Development 👉 Website Design & Development 👉 Android & iOS Apps Development 👉 WordPress Website Develop -------------------------------------------------------------------------- Website: http://digitalmarketingbd.com Email Address: [email protected] Mobile & WhatsApp 01743-260655
Address: Flat # 6/A, Level 7, House 10, Rd# 02, Sec# 06, House Building Uttara Dhaka-1230
#digitalmarketingservice #digitalmarketing #digitalmarketingcompany #digitalmarketingagency #emailmarketing #digitalmarketing #marketing #socialmediamarketing #seo #onlinemarketing #socialmedia #contentmarketing #business #email #b #marketingdigital #emailmarketingtips #marketingstrategy #marketingtips #branding #ecommerce #smallbusiness #emailmarketingstrategy #digitalmarketingagency #advertising #website #webdesign #marketingagency #marketingonline #entrepreneur #internetmarketing #instagram #emails #LeadGenerationMagic
1 note
·
View note
Text
0 notes
Text
Noida Twin Towers: ৯ সেকেন্ডে ধুলো ১০০ মিটারের টুইন টাওয়ার , জঞ্জাল সরাতে কাটবে মাসের পর মাস
নিউজ ডেস্ক: মাত্র ৯ সেকেন্ড, ৩৭০০ কেজি বিস্ফোরকের তীব্রতায় ধ্বংসাবশেষে পরিণত হল নয়ডার টুইন টাওয়ার (Noida Twin Tower Demolition)। রবিবার চোখের নিমেষে ধুলোয় মিশিয়ে গেল ১০০ মিটার লম্বা নয়ডার গগনচুম্বী যমজ টাওয়ার। সুপারটেক টুইন টাওয়ারের (Supertech Twin Towers) বিস্ফোরণের দায়িত্বে ছিল এডিফিস (Edifice) এবং জেট ডিমোলিশনের ( Jet Demolitions) বিশেষজ্ঞরা।
নয়ডা সেক্টর 93A-তে অবস্থিত ৩২ তলার অ্যাপেক্স (Apex) এবং ২৯ তলার সিয়ানে (Ceyane), এই দুই গগনচুম্বী জোড়া বিল্ডিংকে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেয় সু্প্রিম কোর্ট (Supreme Court)। ৩৩৭ ফুট প্রসাদোপম বাড়ি দুটিকে ধ্বংস করতে আনা হয় হরিয়ানার পালওয়াল থেকে আনা হয় ৩৫০০ কেজি বিস্ফোরক। Edifice Engineering-এর প্রোজেক্ট ম্যানেজার ময়ূর মেহতা জানিয়েছিলেন, ডিনামাইট, Emulsions ও প্��াস্টিক বিস্ফোরকের মতো পাউডার বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছে। গত ১৫ দিন ধরে ৯৪০০ জায়গায় গর্ত করে ওই বিস্ফোরক পুঁতে রাখা হয়েছিল। কাঁটায় কাঁটায় দুপুর আড়াইটেয় বোতাম টিপতেই ঝরণার মতো ভেঙে পড়ে দুই টাওয়ার।
বিশাল দুই অট্টলিকার ধ্বংসের পর গ্রাউন্ড জিরোতে পড়ে বিপুল ইট, সিমেন্ট, লোহার জঞ্জাল। প্রায় ৩৫ হাজার কিউবিক মিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে জঞ্জালের পাহাড়। একইসঙ্গে বিস্ফোরণের পর ধোঁয়া ও ধুলোর ঝড়ে ঢেকে যায় গোটা এলাকা। যেখানে ছিল এই জোড়া গগনচুম্বী আবাসন, সেখানে এখন গভীর গর্ত আর সেই গর্তে ভরা বিপুল পরিমাণ বর্জ্যের স্তূপ। অনুমান করা হচ্ছে, আকাশ ছোঁয়া দুই বাড়ি ধ্বংসে ৫০ হাজার টন থেকে ৮০ হাজার টন জঞ্জাল তৈরি হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই জোড়া অট্টালিকা ধ্বংসের পর এই বিপুল পরিমাণ জঞ্জাল সরাতে লাগবে প্রায় তিন মাস। এই জঞ্জালের একটা অংশ নয়ডা সেক্টর ৮০-তে (Noida Sector 80) অবস্থিত অথরিটি কনস্ট্রাকশন এবং ডেমোলিশন ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান্ট-এ (Authority’s Construction and Demolition Waste Management Plant) নিয়ে যাওয়া হবে। এই প্ল্যান্টে প্রতিদিন প্রায় ৩০০ টন জঞ্জালকে প্রসেস করা সম্ভব। টুইট টাওয়ার ধ্বংসে যে বর্জ্য তৈরি হয়েছে, তার একটা অংশ রূপান্তর করতে সময় লাগবে প্রায় ৯০ দিন। নয়ডা সেক্টর 93A থেকে এই বিস্ফোরণে তৈরি জঞ্জাল সরাতে ১৩০০ ট্রাক প্রয়োজন। Read the full article
0 notes