#২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা
Explore tagged Tumblr posts
Text
প্রমাণ হলো, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সব মামলা ছিল ষড়যন্ত্রমূলক: মির্জা ফখরুল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস পাওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার যুক্তরাজ্য থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এই স্বস্তির কথা জানান। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ রোববার ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার মামলার এ রায় দেন। ফলে এই মামলায়…

View On WordPress
0 notes
Text
পাইকগাছায় বিএনপির আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত
মানছুর রহমান জাহিদ খুলনা প্রতিনিধি খুলনার পাইকগাছায় বিএনপির উদ্যোগে আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক দায়েরকৃত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সহ সকল আসামিরা খালাস পাওয়ায় উপজেলা ও পৌর বিএনপি রোববার বিকেলে এ আনন্দ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে। আনন্দ মিছিলটি উপজেলা সদরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিল শেষে বাজার চৌরাস্তা মোড়ে…
0 notes
Photo
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার এজাহারে তারেক রহমানের নাম নেই `২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার এজাহারে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম উল্লেখ নেই। এমনকি ১৫ জন সাক্ষী ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন তাদের কেউ-ই তারেকের নাম বলেননি।‘সোমবার আলোচিত এ মামলার অন্যতম আসামি তারেক রহমানের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপনের শুরুতে আদালতকে এসব কথা জানান তার পক্ষে রাষ্ট্রের নিযুক্ত কৌঁসুলি এ কে এম আখতার হোসেন। পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডে পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশে স্থাপিত অস্থায়ী ঢাকার ১ নং দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নুর-উদ্দিনের আদালতে এসব যুক্তি উপস্থাপন করেন তিনি। যুক্তি উপস্থাপনে তিনি বলেন, ‘২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সময় তারেক রহমান কোনো ক্ষমতাধর ব্যক্তি ছিলেন না। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে তিনি আসামিদের প্রশাসনিকভাবে সহযোগিতার আশ্বা�� দিয়েছেন। কিন্তু এ মামলার কোনো সাক্ষীই আশ্বাসের কথা বলেননি। কোনো সাক্ষীই নিজেদের ��াক্ষ্যে তার নাম বলেননি।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ মামলার এজাহারে তারেক রহমানের নাম নেই। ১৫ জন সাক্ষী ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। এর মধ্যে মুফতি হান্নান যখন দ্বিতীয়বার জবানবন্দি দেন তখন তারেকের নাম আসে।’ এর আগে গত ১৭ জানুয়ারি মামলার আসামি মাওলানা আব্দুল হান্নান ওরফে সাব্বিরের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন আইনজীবী মঈদুদ্দিন মিয়া। উপস্থাপন শেষ না হওয়ায় তার ও অপর আসামিদের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপনের জন্য ২২, ২৩ ও ২৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন আদালত। সে অনুযায়ী আজ (২২ জানুয়ারি) তারেক রহমানের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন তার পক্ষে রাষ্ট্রের নিযুক্ত কৌঁসুলি এ কে এম আখতার হোসেন। এদিন তারেকের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন শেষ না হওয়ায় আগামীকাল দিন ধার্য করেন। আলোচিত এ মামলায় ৫১১ জন সাক্ষীর মধ্যে ২২৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আর ২০ জনের সাফাই সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদিকা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন। আহত হন দলের তিন শতাধিক নেতাকর্মী। ঘটনার পরের দিন মতিঝিল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) ফারুক আহমেদ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। মামলাটি প্রথমে তদন্ত করে থানা পুলিশ। পরে তদন্তের দায়িত্ব পায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। পরবর্তীতে মামলাটি যায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি)। ২০০৮ সালের ১১ জুন মুফতি হান্নানসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন সিআইডির জ্যেষ্ঠ এএসপি ফজলুল কবির। ২০০৯ সালের ৩ আগস্ট রাষ্ট্রপক্ষ মামলাটি অধিকতর তদন্তের আবেদন করলে ট্রাইব্যুনাল তা মঞ্জুর করেন। মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পান সিআইডির পুলিশ সুপার আবদুল কাহ্হার আখন্দ। তিনি ২০১১ সালের ৩ জুলাই তারেক রহমানসহ ৩০ জনের নাম যুক্ত করে মোট ৫২ জনের নামে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি অভিযোগপত্র দেন। জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, জঙ্গি নেতা মুফতি হান্নান ও জেএমবি সদস্য শহিদুল আলম বিপুলের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় মামলা থেকে তাদের নাম বাদ দেয়া হয়েছে। ফলে এ মামলায় এখন আসামির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৯ জন। এর মধ্যে তারেক রহমানসহ ১৮ জন পলাতক রয়েছেন। এছাড়া জামিনে আটজন এবং কারাগারে রয়েছেন ২৩ জন।
#আইন-আদালত#তারেক রহমান#বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান#সংবাদপত্রের পাতা থেকে#২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা#২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা
0 notes
Text
২১ আগস্ট বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা মামলা হাইকোর্টের কার্যতালিকায়
ইতিহাসের জঘন্যতম ভয়াবহ বর্বরোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় ডেথ রেফারেন্স, আসামিদের আপিল ও জেল আপিল হাইকোর্টে আজকের কার্যতালিকায় উঠেছে। বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চে আজ রোববারের কার্যতালিকায় মামলাটি এক নম্বর ক্রমিকে রয়েছে। এটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলা মামলা রাষ্ট্রীয় জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মামলা।…

View On WordPress
0 notes
Text
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা আপিল শুনানি চলতি বছরেই
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা আপিল শুনানি চলতি বছরেই
২১ আগস্টের বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলার ঘটনায় নিম্ন আদালতের রায়ের পর আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টের শুনানির অপেক্ষায় আছে। ইতোমধ্যে শুনানির প্রথম ধাপ হিসেবে পেপারবুক তৈরি সম্পন্ন করেছে হাইকোর্ট প্রশাসন। গুরুত্ব বিবেচনায় চলতি বছরেই মামলাটি হাইকোর্টে শুনানিতে উঠবে বলে প্রত্যাশা রাষ্ট্রেপক্ষের। সারাদেশে জঙ্গিদের বোমা হামলা এবং গোপালগঞ্জে পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিকালে…

View On WordPress
0 notes
Text
ডাসারে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবসে আলোচনা সভা
ডাসারে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবসে আলোচনা সভা
কাজী নাফিস ফুয়াদ (মাদারীপুর) প্রতিনিধি : মাদারীপুরের ডাসারে উপজেলা আওয়ামী লীগ শনিবার (২১ আগস্ট) বিকাল ৪টায় উপজেলা দলীয় কার্যালয়ের হল রুমে ২১ আগস্ট গ্রেন��ড হামলার প্রতিবাদে ও নিহতদের স্মরণে, ডাসার উপজেলা আওয়ামী লীগ কতৃক দোয়া ও মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ওই ঘটনায় হত্যা, হত্যা চেষ্টা, ষড়যন্ত্র, ঘটনায় সহায়তাসহ বিভিন্ন অভিযোগে একটি মামলা যাতে আসামি সংখ্যা মোট ৫২ জন (ইতোমধ্যে অন্য মামলায় তিন আসামির…

View On WordPress
0 notes
Text
ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা মামলার নিষ্পত্তি হবে কবে?
ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা মামলার নিষ্পত্তি হবে কবে?
অনলাইন রিপোর্ট:২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১৭ বছরেও অধরা সাজাপ্রাপ্ত ১৬ আসামি। উচ্চ আদালতে শুনানির অপেক্ষায় এ মামলা। বেঞ্চ ঠিক হলে শুরু হবে মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের শুনানি। অ্যাটর্নি জেনারেল বলছেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে মামলাটি নিষ্পত্তির উদ্যোগ নেওয়া হবে। বৈঠকে পরিকল্পনা হয়েছিল তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করে দলকে নেতৃত্বশূন্য করা।…

View On WordPress
0 notes
Photo

New Post has been published on https://paathok.news/115241
২১ শে আগস্ট বোমা হামলার মামলাকে রাজনীতিকীকরণ করেছে আওয়ামী লীগ
.
বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদ বলেছেন, ২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার দায় খালেদা জিয়ারও। তাহলে আমিও বলি, ২০০৯ সালে পিলখানা বিডিআর সদর দফতরের হত্যাকাণ্ডের দায়ও বর্তায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। কারণ তিনি সরকারের নেতৃত্বে ছিলেন। ২১ শে আগষ্ট সংক্রান্ত মামলায় ছয়বার তদন্তকারী কর্মকর্তা বদল করা হয়েছে। সর্বশেষ ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের ঘরের ছেলে কাহার আকন্দকে অবসর থেকে ডেকে নিয়ে এসে এই মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়।
রোববার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক ভিডিও সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের আন্দোলনের ফসল মঈনুদ্দীন-ফখরুদ্দীনের সরকারের সময়ও তদন্ত শেষে অভিযোগপত্রে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল না। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ২১ শে আগস্ট বোমা হামলার মামলাকে রাজনীতিকীকরণ করেছে। এই ঘটনায় স্পষ্টভাবে উপলব্ধি করা যায় আওয়ামী সরকার প্রকৃত কুশিলবদের আড়াল করতে চেয়েছে। প্রকৃত সত্যকে ঢাকতে চেয়েছে।
তিনি বলেন, যারা বোমা হামলা করেছে তারা আওয়ামী লীগেরই দোসর, বোমা হামলার ঘটনা ও পরবর্তীতে আওয়ামী প্রভাবিত মামলার কার্যক্রমে সেটাই প্রমাণিত হয়। এই কারণেই তারা ‘ক্যালকুলেটেড’ বোমা হামলা করেছে। তাদের সমর্থক দেশী-বিদেশী এজেন্টরাই এই ভয়াবহ হামলার সাথে জড়িত বলে জনগণ বিশ্বাস করে। উদ্দেশ্য, আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের সহানুভূতি সৃষ্টিকরা এবং বিএনপি সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করা। আওয়ামী লীগ গণভিত্তি হারিয়ে ১০৫ ডিগ্রি জ্বরে ভোগা রোগীর মতো এখন প্রলাপ বকছে। এবারে এদের আমলে শুরু থেকেই বাংলাদেশের সর্বত্র রক্তগঙ্গা বয়ে যাচ্ছে। সারা দুনিয়ার মানুষের কাছে বাংলাদেশের বর্তমান ছবিটা যেন শুধুই গুপ্তহত্যা, বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমের। মানবিক বাংলাদেশের সেই চিরচেনা ছবিটা মুছে দিয়েছে বর্তমান সরকার। সারাদেশকে চুষে নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী সরকার এখন বিএনপিসহ বিরোধী দলকে চিরস্থায়ীভাবে নিশ্চিহ্ন করার জন্য অমানবিক মাষ্টারপ্লান বাস্তবায়নের পথে হাটছে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ বিএনপি’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারের আরেকটি উদ্দেশ্য হচ্ছে, অর্থনৈতিকভাবে দেউলিয়া হওয়া দেশের কথা যেন কেউ জানতে না পারে। অর্থবছরের শুরুতেই গত ৪৩ দিনে ১১ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে সরকার। বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ১১ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়। এতেই প্রমাণিত হয় সরকারের রাজকোষ শূন্য হয়ে গেছে। রাজস্ব আহরণ কমে গেছে। রেমিট্যান্স আসা বিপুল পরিমানে হ্রাস গেছে। মেগা প্রজেক্টসহ তথাকথিত উন্নয়নের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায়ের নেতাকর্মীরা বিদেশে পাচার করেছে। প্রতিদিন সংবাদপত্রের পাতায় টাকা পাচারকারী একেকজন আওয়ামী নেতার ছবি প্রকাশিত হচ্ছে। পাপুলের পর ফরিদপুরের আলোচিত দুই ভাই শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক- সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি- ইমতিয়াজ হাসান রুবেলসহ নয়জনকে গ্রেফতার করে। এদের বিরুদ্ধে দুই হাজার কোটি টাকা মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে পুলিশ মামলা দায়ের করে। ওই মামলায় তাদের আরেকজন সহযোগী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি- নিশান মাহমুদ শামিমসহ আওয়ামী অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতারা। আওয়ামী নেতাদের টাকা পাচারের কাহিনী আরব্য উপন্যাসকে হার মানায়।
ভিডিও সংবাদ সম্মেলনে ��িজভী বলেন, জেলা পর্যায়ের ছাত্র নেতারা যদি হাজার-হাজার কোটি টাকা পাচারের সাথে যুক্ত থাকে তাহলে জাতীয় পর্যায়ে ক্ষমতাসীন গোষ্ঠির লোকেরা কতো টাকার সমুদ্রে ভাসছেন সেটা এখন জানার বাকি। জনগণের অর্থকে কিভাবে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠি লোপাট করেছে তার নতুন নতুন লোমহর্ষক তথ্য বেরিয়ে আসছে। এই সমস্ত অজানা লুটপাটের কাহিনী বেরিয়ে আসতে শুরু করায় আওয়ামী সরকার এখন দিশেহারা। সেজন্যই আকস্মিকভাবে জিয়া পরিবার ও বিএনপি’রদ বিরুদ্ধে বানোয়াট কাহিনী প্রচারের একযোগে নেমে পড়েছেন- প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন দলের নেতারা।
0 notes
Text
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার পেপারবুক প্রস্তুত
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার পেপারবুক প্রস্তুত
ঢাকা১৮ ডেস্ক : ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা মামলার পেপারবুক এখন সুপ্রিমকোর্টে।
সুপ্রিমকোর্টের মুখপাত্র ও বিশেষ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুর রহমান আজ বাসস’কে এ কথা জানান। তিনি বলেন, ‘২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার পেপার বুক আজ বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টে পৌছেছে।’
চাঞ্চল্যকর এ মামলায় বিচারিক আদালতে দেয়া রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আনা আপিল ও ডেথ…
View On WordPress
0 notes
Text
উপনির্বাচন : অপরাধীদের মনোনয়ন দেবে না আঃলীগ
New Post has been published on https://is.gd/HBxWMd
উপনির্বাচন : অপরাধীদের মনোনয়ন দেবে না আঃলীগ
দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত কাউকে জাতীয় সংসদের আসন্ন উপ নির্বাচনে মনোনয়ন দেবে না আওয়ামী লীগ। প্রার্থিতা বাতিলের ক্ষেত্রে অন্যসব বিষয়ের সঙ্গে এ বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করবে ক্ষমতাসীন এ দলটি। কিছু জনপ্রতিনিধি ও নেতাকর্মীর দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততায় বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টির ফলে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারি দল। আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র দলের এ অবস্থানের কথা জানিয়েছে। এদিকে শূন্য হওয়া আসনগুলোর নির্বাচনে আওয়ামী মনোনীত প্রার্থীরা জয়ী হবে বলেও প্রত্যাশা দলটির। আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্যের মৃত্যুর কারণে বর্তমানে দেশের পাঁচটি সংসদীয় আসন শূন্য রয়েছে। এদের মধ্যে পাবনা-৪ আসনের তফসিল রবিবার (২৩ আগস্ট) ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর এ আসনের উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। শূন্য হওয়া ঢাকা-৫ এবং নওগাঁর-৬ আসনে নির্বাচন হবে ১৭ অক্টোবর। তবে ঢাকা- ১৮ এবং সিরাজগঞ্জ-১ আসনের নির্বাচনের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কোনও সিদ্ধান্ত এখনও নেয়নি। এদিকে সবগুলো আসনের ভোটের সিদ্ধান্ত না হলেও আওয়ামী লীগ তাদের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করে রাখছে। দলীয় মনোনয়নের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে আগ্রহীদের কাছ থেকে দলীয় মনোনয়ন গ্রহণ করেছে তারা। প্রার্থিতা চূড়ান্ত করতে শিগগিরই দলের সংসদীয় বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হবে। আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, বরাবর প্রার্থিতা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে দলের পক্ষ থেকে যেসব ক্রাইটেরিয়া বিবেচনা করা হয়, এবার সেগুলোর পাশাপাশি দুর্বৃত্তায়ন-সন্ত্রাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততা আছে কিনা তা বিবেচনা করা হবে। কোনও ধরনের সন্ত্রাস-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত কাউকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য বিবেচনা করা হবে না। দলের নেতারা প্রত্যাশা করেন, সবগুলো আসনের উপনির্বাচনে তাদের প্রার্থীরা বিজয়ী হবে। তাদের যুক্তি, যেসব আসনের সংসদ সদস্যরা মারা গেছেন তারা সবাই আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য ছিলেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই উপনির্বাচনে তাদের মনোনীত প্রার্থীরা জিতবেন। বিজয় নিশ্চিত করতে তারা যোগ্য ও জনপ্রিয়দের মনোনয়ন দেবেন বলেও জানান। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলির সদস্য মু��াম্মদ ফারুক খান বলেন, ‘আমরা প্রার্থিতা মনোনয়ন ক্ষেত্রে তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দেই। তা হলো-দলের সঙ্গে প্রার্থীর সম্পর্ক, নির্বাচনি এলাকায় তার অবস্থান বা জনপ্রিয়তা এবং সক্ষমতা। তবে এর বাইরেও এবার আমরা আরেকটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেবো। সেটি হলো আগ্রহী ব্যক্তি কোনও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত কিনা বা তার কোনও বদনাম আছে কিনা।’ দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের বর্তমান অবস্থানের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘কিছু নেতাকর্মী ও জনপ্রতিনিধিদের দুবৃত্তায়নের কারণে সরকার ও দলকে বিব্রত হতে হচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতি ভবিষ্যতে হোক সেটা আমরা চাই না। এজন্য দলের অবস্থান হলো দুর্বৃত্তায়নে সম্পৃক্তদের মনোনয়ন দেওয়া হবে না। সংসদ সদস্যদের মৃত্যুর কারণে যে পাঁচটি সংসদীয় আসন শূন্য হয়েছে তার সবগুলোতেই চলতি মেয়াদসহ টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। অবশ্য তার আগে নওগাঁ-৬ আসনটি আগের টানা তিন মেয়াদে (১৯৯১-২০০১) বিএনপির এমপি ছিলেন। এছাড়া পাবনা-৪ আসনটি ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হলেও এরপর থেকে টানা আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়ে আসছে। ঢাকা- ৫ (পূর্বের -৪) আসনটি ১৯৯১ সালে বিএনপি, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ আবার ২০০১ সালে বিএনপি প্রার্থী জয়ী হন। এই আসনটির মতো ঢাকা-১৮ (পূর্বের-৫) আসনটিও ১৯৯১ সালে বিএনপি, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ আবার ২০০১ সালে বিএনপি প্রার্থী জয়ী হন। অপরদিকে সিরাজগঞ্জ-১ আসনে আগাগোড়াই আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিজয়ী হয়ে আসছেন। মনোনয়ন সংগ্রহের ছড়াছড়ি : শূন্য হওয়া পাঁচটি আসনে উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ১৪১ জন। গড়ে আসন প্রতি ২৮ জন মনোনয়ন চেয়েছেন। যা ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তুলনায় দ্বিগুণ। ওই সময় দেশের ৩০০ আসনে চার হাজার ২৩ জন মনোনয়ন সংগ্রহ করেন। আসন প্রতি সংখ্যা দাড়িয়েছিল ১৪ জনের কম। সংসদ নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সবচেয়ে বেশি ছিল বরগুনা-১ আসনে। এ আসনের মনোনয়ন চেয়েছিলেন ৫২ জন। এবারের উপনির্বাচনে ওই রেকর্ড ভেঙে গেছে। পাঁচটি আসনের মধ্যে ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়ন চেয়েছেন আওয়ামী লীগের ৫৬জন। এছাড়া নওগাঁ-৬ আসনে ৩৪, পাবনা-৪ আসনে ২৮, ঢাকা-৫ আসনে ২০ এবং তিন জন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে তাদের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। আ.লীগের টিকিট পেতে ১২ বছরের আমলনামা : জাতীয় সংসদের শূন্য হওয়া পাঁচটি আসনের (সিরাজগঞ্জ-১, পাবনা-৪, ঢাকা-৫, ঢাকা-১৮ ও নওগাঁ-৬) উপনির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের ভিড় বেড়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে। প্রয়াত সংসদ সদস্যদের স্ত্রী, ছেলেমেয়ে এমনকি আত্মীয়স্বজনও দলীয় মনোনয়ন কিনেছেন। কিন্তু আসনগুলোতে দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে এবার খতিয়ে দেখা হচ্ছে মনোনয়ন সংগ্রহকারীর ১২ বছরের আমলনামা। যারা দলের দুর্দিনে ছিলেন, সাংগঠনিকভাবে অভিজ্ঞ, নিবেদিত ও সৎ রাজনীতিক—কেবল তারাই এবার বিবেচিত হবেন। এ বিষয়ে দলের সভাপতির অবস্থান কঠোর। ফলে অর্থের বিনিময়ে দলে অনুপ্রবেশকারী বি��নপি নেতা, রাজাকারের সন্তান, মাদক কারবারি ও হত্যা মামলার আসামিদের অবস্থা নড়বড়ে হচ্ছে দলে। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, শূন্য হওয়া পাঁচটি আসনে আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা আজ হওয়ার কথা থাকলেও অনিবার্য কারণবশত তা পিছিয়ে গেছে। বোর্ডে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। সূত্রে জানা গেছে, দলের সভাপতি যাকেই মনোনয়ন দেবেন, তার পক্ষে অন্যরা কাজ করবেন। মনোনয়ন না পেয়ে দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে কাজ করলে, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণাও দেবেন দলীয়প্রধান। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সভায় দলের হাইকমান্ড প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়ায় উড়ে এসে জুড়ে বসাদে�� এবার কোনোভাবেই মনোনয়ন দেবে না। যারা দীর্ঘদিন ধরে (২০০৮ এর আগে) আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত কেবল তারাই বিবেচিত হবেন। এ বিষয়ে দলের সভাপতির অবস্থান কঠোর। এছাড়াও নির্বাচিত এলাকা সম্পর্কে তার জ্ঞান পর্যালোচনা করবেন। এলাকার ভোটার এবং এলাকার সমস্যা ও সম্ভাবনা ইত্যাদি সম্পর্কে প্রার্থী কতটা জানেন। নির্বাচনে জয়ী হলে এলাকা নিয়ে তার কর্মপরিকল্পনা কি। এরপর যদি এমপি হয়ে থাকেন, তাহলে বিগত দিনে তার উল্লেখযোগ্য কর্মকান্ড কি, আর যদি এমপি না হন তাহলে এলাকার জন্য তার বিশেষ অবদান কি আছে তাও খতিয়ে দেখা হবে। এছাড়া নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগে প্রার্থীর অবস্থান, অভ্যন্তরীণ কোন্দলে জড়িত কিনা বা দলের জন্য তার অবদান; বিশেষ করে করোনা বা বন্যায় এবং দলের সংকটকালে (যেমন-১/১১ বা ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, ২০১৪-১৫ সালে আগুন সন্ত্রাস) রুখতে প্রার্থীর ভূমিকা কি—এই সময়গুলোতে যাদের অবদান বেশি তারা মনোনয়নের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন। আরো দেখা হবে, ২০০৮ সাল থেকে দল টানা ক্ষমতায় রয়েছে অর্থাৎ সাড়ে ১১ বছরের বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে দলের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন দুর্নীতি এবং অপকর্মের কারণে মনোনয়ন সংক্রান্ত সংসদীয় বোর্ড এ ক্ষেত্রে কঠোর অবস্থান নেবে। অর্থ্যাৎ প্রার্থীর আর্থিক সক্ষমতা; নির্বাচনের অর্থ কোথা থেকে পাবেন; আয়ের উৎস কি, বিগত ১০ বছরে তিনি কী ধরনের কাজ করেছেন—এসব বিষয় বিবেচনা করা হবে। এবার যে বিষয়টি মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে দেখা হবে মনোনয়নপ্রত্যাশী প্রার্থীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, নিয়োগ, বদলি বাণিজ্য, চাঁদাবাজির অভিযোগ আছে কিনা। ওই মনোনয়নপ্রত্যাশীর বিরুদ্ধে মাদক এবং সন্ত্রাসের কোনো অভিযোগ রয়েছে কিনা। মনোনয়নপ্রত্যাশীর বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা আছে কিনা। মামলা থাকলে কোন আমলে হয়েছে, কখন ও কী ধরনের অভিযোগ রয়েছে—তার সঠিক ব্যাখ্যা দিতে হবে। এছাড়াও সম্প্রতি দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের কতিপয় ব্যক্তির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে ত্রাণের অর্থ আত্মসাৎ, টেন্��ারে অনিয়ম, নিয়োগ বাণিজ্যের মতো অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে উঠেছে তারা মনোনয়ন দৌড়ে পিছিয়ে পড়বেন। দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে এই ধরনের ব্যক্তিকেও এবার মনোনয়ন দেওয়া হবে না বলে দলের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। দলের উপদফতর সম্পাদক সায়েম খানের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উপনির্বাচনকে সামনে রেখে ওই পাঁচটি আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে ১৪১টি। পাবনা-৪ আসনে ২৯ জন, ঢাকা-৫ আসনে ২১ জন, ঢাকা-১৮ আসনে ৫৫ জন, নওগাঁ-৬ আসনে ৩৩ জন, সিরাজগঞ্জ-১ আসনে তিনজন মনোনয়ন কিনেছেন।
0 notes
Text
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা : মামলা হাইকোর্টে শুনানির উদ্যোগ
অনলাইন ডেস্কঃ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আসামিদের ��েথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানির জন্য বেঞ্চ নির্ধারণে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করা হয়েছে। রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলা মামলা রাষ্ট্রীয় জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মামলা। নজিরবিহীন ওই হামলার মাধ্যমে দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে স্থবির ও ধ্বংসের প্রচেষ্টা চালানো…

View On WordPress
0 notes
Text
গ্রেনেড হামলা মামলা: কী পেলেন সেই জজ মিয়া???
গ্রেনেড হামলা মামলা: কী পেলেন সেই জজ মিয়া???
পলিটিক্স ডেস্ক, দিগন্ত.নেট: বহুল আলোচিত ও চর্চিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলাকে কেন্দ্র করে এক যুগেরও বেশ সময় আগে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)’র তদন্তে উঠে আসে ‘জজ মিয়া’ নামটি।
এর পর রাতারাতি দেশবাসীর কাছে এই ‘জজ মিয়া’ হয়ে উঠেন বড় এক সন্ত্রাসী। দেশের শীর্ষ গণমাধ্যমগুলোর শিরোনাম হন ‘জজ মিয়া’। গতকাল বুধবার (১০ অক্টোবর) ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের সমাবেশে চালানো ভয়াল এই গ্রেনেড হামলা মামলার রায়…
View On WordPress
0 notes
Photo

২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা মামলা কুড়িগ্রামে জেলা আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ মিছিল কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালিন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার উপর ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা মামলায় অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামীলীগ। আদালত থেকে মামলার রায় ঘোষণার পূর্ব মূহুর্ত পর্যন্ত বুধবার সকাল থেকে শহরের জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেয় নেতা-কর্মীরা। এখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আমিনুল ইসলাম মঞ্জু মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাবেক এমপি মো: জাফর আলী, যুগ্ম সম্পাদক এড.এসএম আব্রাহাম লিংকন, ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ রাকিবুজ্জামান রাকিব, সেক্রেটারী রকিবুজ্জামান রনি প্রমুখ। রায় ঘোষণার পর একটি বিশাল মিছিল শহর প্রদক্ষিণ করে।
0 notes
Photo

New Post has been published on https://paathok.news/100702
সিপিবি’র সমাবেশে বোমা হামলার রায়ে ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড
.
রাজধানীর পল্টন ময়দা��ে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সমাবেশে ১৯ বছর আগে বোমা হামলা মামলার রায়ে ১০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ মামলায় দুই জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (২০ জানুয়ারি) ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর সালাউদ্দিন হাওলাদার এ তথ্য জানান।
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলো- মুফতি মঈন উদ্দিন শেখ, আরিফ হাসান সুমন, মাওলানা সাব্বির আহমেদ, শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ, জাহাঙ্গীর আলম বদর, মহিবুল মুত্তাকিন, আমিনুল মুরসালিন, নূর ইসলাম, মুফতি আব্দুল হাই ও মুফতি শফিকুর রহমান। আর খালাসপ্রাপ্ত দুই জন হলো – মো. মশিউর রহমান ও রফিকুল ইসলাম মিরাজ।
এর আগে সোমবার ৯টা ৪৫ মিনিটে কারাগারে থাকা চার আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর আদালতের এজলাসে সকাল সাড়ে ১০টায় তাদের হাজির করা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ এবং আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে রায়ের জন্য আজকের এদিন (২০ জানুয়ারি) নির্ধারণ করেন আদালত।
এ মামলায় মোট ৩৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।
আদালতে পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত এক আসামি
উল্লেখ্য, ২০০১ সালের ২০ জানুয়ারি সিপিবির সমাবেশে দুর্বৃত্তরা বোমা হামলা করে। এতে পাঁচ জন নিহত এবং ২০ জন আহত হন। ওই ঘটনায় সিপিবির তৎকালীন সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান খান বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করেন। ২০০৩ সালের ডিসেম্বরে আসামিদের বিরুদ্ধে নির্ভরযোগ্য তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়নি মর্মে তদন্ত শেষে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। এরপর ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা ও ২০০৫ সালের আগস্টে দেশব্যাপী সিরিজ বোমা হামলা হয়।
এসব ঘটনায় জঙ্গিরা জড়িত বলে প্রমাণ পাওয়ার পর ২০০৫ সালে মামলাটি আবারও তদন্তের আদেশ দেওয়া হয়। তদন্তের পর ২০১৩ সালের ২৭ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন সিআইডি পুলিশের ইন্সপেক্টর মৃণাল কান্তি সাহা। পরের বছর ২১ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন (চার্জগঠন) করেন আদালত।
মামলার আসামিরা হলো—মুফতি মঈন উদ্দিন শেখ, আরিফ হাসান সুমন, মাওলানা সাব্বির আহমেদ, শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ, মো. মশিউর রহমান, জাহাঙ্গীর আলম বদর, মহিবুল মুত্তাকিন, আমিনুল মুরসালিন, মুফতি আব্দুল হাই, মুফতি শফিকুর রহমান, রফিকুল ইসলাম মিরাজ ও নুর ইসলাম।
আসামিদের মধ্যে শেষের আট আসামি পলাতক রয়েছে।
সিপিবির সমাবেশে বোমা হামলার পর (ফাইল ফটো)
ওই সমাবেশে বোমা হামলায় নিহতরা হলেন—খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা উপজেলার সিপিবি নেতা হিমাংশু মণ্ডল, খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার সিপিবি নেতা ও দাদা ম্যাচ ফ্যাক্টরির শ্��মিক নেতা আব্দুল মজিদ, ঢাকার ডেমরা থানার লতিফ বাওয়ানি জুট মিলের শ্রমিক নেতা আবুল হাসেম, মাদারীপুরের মুক্তার হোসেন ও খুলনা বিএল কলেজের ছাত্র ইউনিয়ন নেতা বিপ্রদাস।
0 notes
Photo

তারেকের ফাঁসি চেয়ে আপিল করবে রাষ্ট্রপক্ষ তারেকের ফাঁসি চেয়ে আপিল করবে রাষ্ট্রপক্ষ বিশেষ প্রতিবেদক, ঠাকুরগাঁও টাইমস : একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলাকে ভিন্নখাতে নেয়ার চেষ্টা থেকে ঘুরিয়ে বিচারিক আদালতে রায় পাওয়ায় একদিনে সন্তুষ্ট রাষ্ট্রপক্ষ, আবার তাদের মধ্যে আক্ষেপও রয়ে গেছে। বিশেষ করে এই মামলায় ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে উঠে আসা বিএনপি নেতা তারেক রহমানের ফাঁসির আদেশ না পাওয়ায় পুরোপুরি খুশি হতে পারেনি রাষ্ট্রপক্ষ। বুধবার ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন আলোচিত এই মামলার রায় ঘোষণা করেন। তিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিণ্টুসহ ১৯ জনের ফাঁসি এবং তারেক রহমান, খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীসহ ১৯ জনের যাবজ্জীব কারাদণ্ডের আদেশ দেন। বাকি ১১ আসামির সাজা হয়েছে বিভিন্ন মেয়াদে। আর বাকি তিন আসামি জামায়াত নেতা আলী আসহান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, জঙ্গি নেতা মুফতি আবদুল হান্নান এবং তার সহযোগী বিপুল আগেই ফাঁসিতে ঝুলেছেন অন্য মামলায়। আদালত রায় ঘোষণার পর গণমাধ্যমকর্মীদের মুখোমুখি হন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল। তিনি জানান, এই হামলার ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে তারেক রহমানের বিষয়টি আদালতে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ হয়েছে। তার পরেও তার ফাঁসির আদেশ না আসায় তারা উচ্চ আদালতে যাবেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের জনসভায় শেখ হাসিনাকে হত্যা চেষ্টায় চালানো গ্রেনেড হামলায় ২৩ জনকে হত্যা এবং কয়েকশ মানুষকে আহত করার ঘটনায় মামলা হয়েছিল দুটি। একটি হত���যা মামলায় এবং একটি বিস্ফোরক আইনে। আইনজীবী কাজল জানান, দুটি মামলাতেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে তারেক রহমানের। তবে তারা মনে করেন, ফাঁসির দণ্ডই হওয়া উচিত ছিল বিএনপি নেতার। প্রত্যাশিত দণ্ড পেলেন না- এখন পদক্ষেপ কী হবে- জানতে চাইলে আইনজীবী কাজল বলেন, ‘আমরা উচ্চ আদালতে যাব, যে আইনজীবীরা আছেন, তারা একসঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেবেন। আমরা মনে করি, তারেক রহমানের ফাঁসি ছাড়া এই দণ্ড পূর্ণাঙ্গ হয় না।’ ‘তারেক রহমান যে অপরাধটা করেছেন, তিনি দুইবার যাবজ্জীবনে দণ্ডিত হয়েছেন। আমরা ফাঁসির বিষয়টা পর্যালোচনা চাইব।’ আইনের দৃষ্টিতে মৃত্যুদণ্ড এবং যাবজ্জীবন কারাদণ্ড-দুটিই সর্বোচ্চ সাজা। তারেক রহমানকে মৃত্যুদণ্ড না দিয় কেন যাবজ্জীবন দেয়া হয়েছে, সে বিষয়ে বিচারক কোনো ব্যাখ্যা দিয়েছেন কি না- এমন প্রশ্নে কাজল বলেন, ‘পুরো জাজমেন্ট পাইনি। কেন যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে, কেন মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়নি, সেটা ��িশ্চয় জজ সাহেব জানাবেন। আমরা রায় পর্যালোচনা করব।’ হামলার সময় প্রধানমন্ত্রী থাকা বেগম খালেদা জিয়ার বিষয়ে আদালত কোনো মন্তব্য করেছে কি না- জানতে চাইলে কাজল বলেন, ‘আমরা এখনও পুরো রায়টি পাইনি। যতটুকু শুনেছি, তাতে কিছু বলা হয়নি। এই রায়ে তবে কেমন প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন- এমন প্রশ্নে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলেন, ‘যারা শাস্তি পেয়েছেন, সে জন্য এই মুহূর্তে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাচ্ছি। মামলাকে ভিন্ন পথে প্রবাহিত করার যে চেষ্টা করা হয়েছিল, সেটা দূর হয়েছে।’ এই মামলায় দণ্ডিত তারেক রহমানসহ দণ্ডিত ১৮ জনই পলাতক। আইনজীবী কাজল মনে করেন এই দণ্ড ঘোষণা হওয়ায় তারেক রহমানকে ফিরিয়ে আনা সময়ের ব্যাপার হবে।
0 notes