#১৬ ই ডিসেম্বর
Explore tagged Tumblr posts
Text
বাংলার অশিক্ষিত, মূর্খ মুসলমানদের আলোর দিশারী যে নবাব
নবাব সুলিমুল্লাহ, তাঁর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। পিতা নবাব আহসান উল্লাহ। দাদা নবাব খাজা আব্দুল গনি। জমিদার পরিবার হিসেবে পূর্ববঙ্গে এই পরিবারের নাম ছিল অগ্রগণ্য। ‘নবাবেরা ছিলেন ধর্মভীরু কিন্তু আধুনিক, অসাম্প্রদায়িক। সে জন্য বড় বড় হিন্দু নেতা ও নগরের গোটা হিন্দু সম্প্রদায় নবাবদের নেতৃত্ব মেনে নিয়েছিলেন।’ ছোটকাল থেকেই ব্রিটিশ, জার্মান, ফার্সি ও উর্দু গৃহশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে সলিমুল্লাহর শিক্ষা সম্পন্ন করেন। অভিজাত পরিবারের সন্তান হয়েও তিনি সাধারণ মানুষের কাছাকাছি অবস্থান করতেন। আকাতরে দান-খয়রাত করতেন। ধর্মপ্রাণ নবাব সলিমুল্লাহ বাল্যকালেই নবাবীর মোহ ত্যাগ করে ব্রতী হয়েছিলেন সর্বসাধারণের জীবনমান উন্নয়নের সাধনায়।
১৮৯৩ সালে তিনি ডিপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিযুক্ত হয়ে ময়মনসিংহে এবং ১৮৯৫ সালে বিহারের মুজাফফরাবাদে ও কিছুদিন ত্রিপুরায় দায়িত্ব পালন করে ইস্তফা দেন।
১৯০১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পিতা নবাব আহসান উল্লাহর ইন্তেকালের সংবাদ পেয়ে ঢাকায় ফিরে আসেন। দুই দিন পর তিনি নবাব পদে অধিষ্ঠিত হন। ১৯০২ সালে ব্রিটিশ সরকার নবাব সলিমুল্লাহকে ‘কমান্ডার অব দ্য স্টার অব ইন্ডিয়া উপাধি দেয়। ১৯০৩ সালের সলিমুল্লাহকে ‘নবাব বাহাদুর’ খেতাবে ভ‚ষিত করা হয়।
পূর্বপুরুষের আর্থিক স্থিতিশীলতা নবাব সলিমুল্লাহর সময়ে এসে ব্যাহত হয়েছিল। পূর্ববাংলার ভাগ্যহত মানুষের উন্নতি এবং পশ্চাৎপদ জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের লক্ষ্যে তিনিই প্রথম স্বতন্ত্র প্রদেশ সৃষ্টির দাবি জানান। তাঁর দাবি অনুযায়ী ইংরেজ স��কার ১৯০৫ সালে ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ’ সৃষ্টি করে ঢাকাকে এর রাজধানী ঘোষণা করেছিল।
তিনি গভীরভাবে অনুধাবন করতে সমর্থ্য হয়েছিলেন যে, এই অঞ্চলের মানুষের জী্বন মান ও মুসলিম সমাজের পশ্চাৎপদের পেছনে অশিক্ষা সবচেয়ে বড় নিয়ামক হিসাবে কাজ করছে । নওয়াব সলিমুল্লাহ অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে চেয়েছেন পূর্ব বাংলায় একটি জ্ঞানবিভাসিত মধ্যবিত্ত সমাজ গড়ে উঠুক, বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া বাঙালি মুসলমানের মধ্যে। এজন্য ১৯০৬ সালে ঢাকায় বনফারেন্স আয়োজন করেন। সেখানে প্রায় পুরো উপমহাদেশ থেকে ২ হাজার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। এর পুরো খরচ তিনি নিজেই বহেন করেন।
ওই কনফারেন্স শেষে ৩০ ডিসেম্বর তাঁর প্রস্তাবে ঢাকায় গঠিত হয় ‘নিখিল ভারত মুসলিম লীগ’। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে শত বছরের শোষিত অধিকার বঞ্চিত ভারতের মুসলমানদের জন্য এটা সবচেয়ে বড় অবদান। যা ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্বের মাধ্যেমে দেশভাগ পর্যন্ত গড়ায়।
তখন কলকাতায় ৩ জন অশিক্ষিতের অনুপাতে ১ জন শিক্ষিত, অথচ ঢাকায় ৮ জন অশিক্ষিতের অনুপাতে মাত্র ১ জন শিক্ষিত লোক ছিলো। সমগ্র বঙ্গে প্রতি ১৬ জন মুসলমানের মধ্যে ১৫ জনই অশিক্ষিত। এতেই বুঝা যায় মুসলমানরা শিক্ষায় কতটা পশ্চাৎপদ ছিলো।
সেই কনফারেন্সে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকসহ অন্য নেতাদের দাবি ছিল ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার। গভর্নর জেনারেল লর্ড হার্ডিঞ্জ ১৯১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা সফরে আসেন। সলিমুল্লাহসহ সহযোগী নেতারা হার্ডিঞ্জের সঙ্গে দেখা করলে তিনি আশ্বাস দেন। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় নওয়াব সলিমুল্লাহর দেয়া ৬০০ একর জমির উপরে ১৯২১ সালের ১ জুলাই আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি অনেক জনহিতকর কাজ করে গেছেন। তিনি মুসলিম এতিম ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া ও বসবাসের জন্য ১৯০৮ সালে ঢাকার আজিমপুরে নিজের ২৮ বিঘা জমিতে প্রতিষ্ঠা করেন ‘নবাব সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানা’। যা দেশের সর্ববৃহৎ ও অন্যতম পুরাতন এতিমখানা।
তিনি এতিমখানায় ছেলে ও মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য আলাদা করে দুটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করেন। শত শত এতিম ছেলেমেয়ের থাকা-খাওয়া, চিকিৎসা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও লেখাপড়ার যাবতীয় খরচ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বহন করেছিলেন তিনি।
তিনিই সর্বপ্রথম পানীয় জল, বিদ্যুৎ ও টেলিফোন ব্যবস্থা চাল��র মাধ্যমে সূচনা করেছিলেন আধুনিক ঢাকা নগরীর। তারই উদ্যোগে ঢাকায় প্রথম বিজলি বাতির আলো জ্বলেছিল আহসান মঞ্জিলে।
--- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি জীবনের প্রথম দিকে জনগণের কথা চিন্তা করে নবাবীর লোভ না করে মোমেনশাহীর ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৩ সালে বড় লাট লর্ড কার্জন ঢাকায় সফরে এলে তার নিকট পূর্ব বাংলার সমস্যাগুলো তুলে ধরেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯১১ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার কার্জন হলে ল্যান্সলট হেয়ারের বিদায় এবং চার্লস বেইলির যোগদান উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নওয়াব আলী চৌধুরীকে নিয়ে পৃথক দুটি মানপত্র নিয়ে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানান। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি ১৯০৬ সালে বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদী ও তাদের দোশরদের ক্রমাগত আক্রমন থেকে নিজস্ব ইতিহাস ঐতিহ্য এবং ধর্ম রক্ষায় প্রায় ছয় মাসের প্রচেষ্টায় পাক-ভারত উপমহাদেশে ‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ’ গঠন করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি আন্দোলনের ফলে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক শিক্ষা বিভাগে মুসলমানদের জন্য সহকারী পরিদর্শক ও বিশেষ সাব ইন্সপেক্টরের পদ সৃষ্টি করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ যিনি বর্ণবাদী-ব্রাহ্মণ্যবাদী চক্রান্তে বিট্রিশ সামাজ্যবাদে শত বছরের অধিক চাষাভূষা, কচোয়ান-দাঁরোয়ান ও গোলাম বানিয়ে রাখা মুসলিমদের কথা ভেবে প্রথম জেগে উঠেন তারপর মুসলিমদের সংগঠিত করার কাজ শুরু করেন। --- নবাব সলিমূল্লাহ, যিনি সুদূর তুরস্কের ভূমিকম্পে মানুষের কষ্টের কথা শুনে সাহায্যের জন্য টাকা-পয়সা পাঠিয়েছিলেন।
১৯০৮ সালে নবাব সলিমুল্লাহর পৃষ্ঠপোষকতায় ‘আহসান উল্লাহ স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল প্রতিষ্ঠা হয় এজন্য নবাব সলিমুল্লাহ জমি ও এক লাখ ৩০ হাজার টাকা দান করেন।
পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালে কলেজ ও ১৯৬২ সালে ‘পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়’ নামকরণ হয়। স্বাধীনতার পর এটির নামকরণ করা হয়েছে ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি’ (বুয়েট);
নবাব সলিমুল্লাহ আলীগড় কলেজ হোস্টেলের মতো ঢাকায় একটি মুসলিম ছাত্রাবাস নির্মাণের জন্য এক লাখ ৮৬ হাজার টাকা দান করেন। এর পূর্বে বঙ্গে ছাত্রাবাস নির্মাণ করার চিন্তাও কেউ করতে পারেননি। তা ছাড়া ঢাকার বিভিন্ন স্কুল, মাদরাসা ও মুসলিম বোর্ডিংয়ের জন্য দান করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্���তিষ্ঠার পূর্বপর্যন্ত নবাব আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় সবরকমের সহযোগীতা করেন। এবং অধিবেশনের আয়োজন করে চাঁদা সংগ্রহ করেও অর্থ পাঠাতেন।
১৯০৫ সালেই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিপুল অর্থ দান করেন। শিক্ষা সম্মেলন, শিক্ষা সমিতি, সর্ব ভারতীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগ গঠনের জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় করে ১৯১৩ সালে তিনি ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন।
সোনালী ব্যাংক সদরঘাট শাখায় এখনও তার বন্ধক রাখা সিন্ধুক “দরিয়ায়ে নূর” রক্ষিত আছে।
তিনি নবাবের ঘরে জন্মেছিলেন। নিজেও ছিলেন নবাব কিন্তু তিনি হয়েছিলেন মানুষের হৃদয়ের নবাব। মানবকল্যাণে কাজ করতে গিয়ে নিজের জমিদারিও বন্দক রেখেছেন তবুও পিছপা হননি।
মুসলিম লীগ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে খাজা সলিমুল্লাহই স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মূল রূপকার এবং স্বপ্নপুরুষ। অথচ আজকে ইতিহাস থেকে নবাব স্যার সলিমুল্লাহ'র নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র চলছে। অনেক অকৃতজ্ঞ এখন বলার চেষ্টা করে নবাব সলিমুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জমি দান করেননি। তাহলে কি তাদের বাবা দাদারা দান করেছে?
ইচ্ছে করলেই নবাব সলিমুল্লাহর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা সম্ভব নয়। তিনি মুসলিম জাতিসত্তা চেতনা, উপমহাদেশে মুসলমানদের রাজনৈতিক ও শিক্ষা সচেতন করার কর্মকা-ের মাঝেই আজীবন বেঁচে থাকবেন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম আর আধিপত্যবাদ বিরোধী লড়াই যতদিন চলবে ততদিন নবাব সলিমুল্লাহ গোটা জাতির জন্য অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করবে। নিপীড়িত বাঙ্গালী মুসলমানের মুক্তিদূত, এ অঞ্চলের অবহেলিত বিশাল জনগোষ্ঠীর উচ্চ শিক্ষা প্রসারের অগ্রনায়ক, দেশের শীর্ষ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটসহ অগনতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বপ্নদ্রষ্টা, আধুনিক ঢাকার রূপকার, ভারত বিভক্তির নেতৃত্ব দানকারী একমাত্র রাজনৈতিক সংগঠন মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা নবাব স্যার সলিমুল্লাহ--- নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, ওরফে খাজা সলিমুল্লাহ কেবল বাঙালি মুসলমানের নবজাগরণের অগ্রদূতই ছিলেন না, ছিলেন সর্বভারতীয় মুসলিম সমাজের মহানায়ক। ঢাবি, বুয়েট না থাকলে আজও আমরা অনগ্রসর জাতি হিসেবে থাকতাম হয়তোবা আফ্রিকার কোন দেশের মতোই।
১৬ জানুয়ারি ১৯১৫ মাত্র ৪৩ বছর বয়সে এই মহান মানবদরদী নবাব তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর মৃত্যু আজও রহস্যে ঘেরা।
0 notes
Text
বাংলাদেশ ট্রান্সপোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিয়নের আয়োজনে বিজয় উৎসব
শেখ মোঃ হুমায়ুন কবির, নিজস্ব প্রতিবেদক মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ট্রান্সপোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিয়নের আয়োজনে বিজয় উৎসব উদযাপিত। (১৬’ই ডিসেম্বর ২০২৪) সোমবার, বিকাল ৪:টায় রাজধানীর মিরপুর ১০ রয়েল টিভি ভবনের তৃতীয় তলায় নাইট কুইন চাইনিজ রেস্টুরেন্ট হল রুমে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ ট্রান্সপোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিয়নের আয়োজনে উৎসবের শুরুতে সংক্ষিপ্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন…
0 notes
Text
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/fe3a7fa4ab11bb5d222ca721d6d30c2e/029fd4fc7464a4b0-fb/s540x810/c62d006453253630eb50de9bd5c29bed0536e68b.jpg)
১৬'ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস, এক গৌরবময় অধ্যায়ের স্মারক।
আজকের দিনটি বাঙালি জাতির আত্মত্যাগ, সাহস এবং স্বাধীনতার অমর প্রতীক।
শ্রদ্ধা জানাই সেই সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদদের,
যাঁদের আত্মত্যাগে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন দেশ,
লাল-সবুজের পতাকা, আর মুক্ত আকাশ।
0 notes
Link
0 notes
Text
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/9789f19bf9d8a7f47c4e996c6526589e/a0c3d3ec12c4d113-f8/s540x810/3a13aa59fc3762a655a37ec6adb8b97d032236e0.jpg)
১৬ ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস-২০২৩।
মূল রাজনৈতিক বাংলাদেশী বাঙ্গালীর রাজনীতি, রাজনৈতিক সফলতা এবং কুটনৈতিক সফলতা, বাংলাদেশী বাঙালির যুদ্ধ এবং বিজয়।
#মহানবিজয়দিবস 🇧🇩 #বাংলাদেশ
16th December Great Victory Day-2023.
Main political Bangladeshi Bengali politics, Political success and diplomatic success, Bangladeshi Bengali War and Victory.
#GreatVictoryDay 🇧🇩 #Bangladesh
0 notes
Photo
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/40ec7bfee1e7603a30eb894f4892d72d/e3e65d46d89674cb-c0/s540x810/155553f9b02748d5c050a03e2bd61f4d6673d407.jpg)
লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এ বিজয়✌️✌️ 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর এ অভ্যুত্থান ঘটে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। অর্জিত হয় লাল সবুজের পতাকা। এ পতাকায় জড়িয়ে আছে অনেক আবেগ আর ভালোবাসা। বীরের শৌর্য, মায়ের শোকাশ্রু, বাবার আশীর্বাদ, বোনের স্নেহ-মমতা। নেক মানি ট্রান্সফার লিমিটেড এর পক্ষ থেকে সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা 🌹🌹🌹 #আমরা_তোমাদের_ভুলব_না
1 note
·
View note
Text
ঐতিহ্যবাহী সাতদরগাহ মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবুল কাশেমের জানাযা সম্পন্ন
ঐতিহ্যবাহী সাতদরগাহ মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবুল কাশেমের জানাযা সম্পন্ন
রোকন সরকার, কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা :উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী সাতদরগাহ্ নেছারিয়া কামিল (এম এ) মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবুল কাশেমের জানাযা নামাজ সম্পন্ন হয়েছে।শুক্রবার ১৬ ই ডিসেম্বর বিকাল ৩ টায় সাতদরগাহ্ নেছারিয়া কামিল (এম এ) মাদরাসা মাঠে তাঁর জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা শেষে সাতদরগাহ কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিটে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের…
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/f6e82afeca79f95a40d70ae6a7959dce/da79bc5611495ced-db/s540x810/895421a3abea5682df0a5daf1a4a486e246092e0.jpg)
View On WordPress
0 notes
Text
১৬ ডিসেম্বর, ২০২২ ইং - শুক্রবার [ ই-পেপার ]
১৬ ডিসেম্বর, ২০২২ ইং - শুক্রবার [ ই-পেপার ] সংবাদ পড়ুন | বিজ্ঞাপন দিন | তথ্য দিন
প্রথম পাতা পাতা-০২ পাতা-০৩ পাতা-০৪ পাতা-০৫ পাতা-০৬ পাতা-০৭ শেষ পাতা ই-পেপার ডাউনলোড লিংক
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/0b511448107fe4bf164508d96e96063e/b08c1e50a1a594bd-33/s540x810/25c9e69dec835aee5812894f733dae656fa7903a.jpg)
View On WordPress
0 notes
Text
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও সকল বীর শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন আতিকুর রহমান (এলএলবি)
শেখ মোঃ হুমায়ুন কবির, নিজস্ব প্রতিবেদক গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি সে সব নির্ভিক বীর শহীদদের, যাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি, স্বাধীন মাতৃভূমি। স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হওয়া বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। পরাধীনতার হাত থেকে দেশের বিজয় অর্জনে যেসব মা-বোন সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন তাদের জানাই সশ্রদ্ধ সালাম। আজ (১৬’ই ডিসেম্বর ২০২৪) রবিবার মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও সকল বীর শহীদদের…
0 notes
Text
সহিংসতা প্রতিরোধে মুক্তির ১৬ দিনব্যাপি কার্যক্রম
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: মুক্তি কক্সবাজার টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নে নারী ও কিশোরীদের প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে ১৬ দিনব্যাপি বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করেছে। এর অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (৮ ই ডিসেম্বর) হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নারী ও কিশোরীদের প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে বর্ণাঢ্য র্যালি, আলোচনা সভা, লিঙ্গভিওিক সহিংসতা প্রতিরোধ বিষয়ক একটি শিক্ষামূলক নাটিকা এবং প্রকল্পের নারী সদস্যদের আয় বৃদ্ধিমূলক…
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/088438dc1d1582eeb9e14c14f0a99255/29ffdddf7bf4fd0a-d2/s540x810/b127efe368dd76387b151626547667c5a42ed3e7.jpg)
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Text
ওয়ালটন পণ্যে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়, ৫০ হাজার ফ্রি পণ্য
নিউজনাউ ডেস্ক: বিজয়ের ৫০ বছর উদযাপন করছে বাংলাদেশ। এ মাহেন্দ্রক্ষণ সামনে রেখে শুরু হলো ‘ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৩’। ক্যাম্পেইনের আওতায় দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইন ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, ওভেন, ব্লেন্ডার, গ্যাস স্টোভ, রাইস কুকার ও ফ্যান কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। থাকছে ৫০ হাজার ফ্রি পণ্য। ১৬ ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী…
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/555d67a6995e472bb342819b2fa7328e/9b368e88beb297b4-81/s540x810/4b5935e0a96b38d845d539085f02fa383e50ed78.jpg)
View On WordPress
0 notes
Text
বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা
বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা
সাগর কুমার বাড়ই, তেরখাদা (খুলনা) : ১৬ �� ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ~২০২১ উদযাপন উপলক্ষ্যে সকাল ১১ঘটিকার সময় তেরখাদা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সরকারী ইখড়ি কাটেংঙ্গা ফজলুল হক মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠ চত্বরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে কুজ…
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/4e9a5ba611c70761d6b758b22ac48f67/718acbec4e262bae-4d/s540x810/0bbf1182657d08c5ed01f45c3b2d46698da87b4d.jpg)
View On WordPress
0 notes
Text
রানীশংকৈলে যথাযথ মর্যদায় মহান বিজয় দিবস পালিত
রানীশংকৈলে যথাযথ মর্যদায় মহান বিজয় দিবস পালিত। ঠাকুরগায়ের রানীশংকৈলে সারাদেশের ন্যায় ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ও সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হয়েছে।
ঠাকুরগায়ের রানীশংকৈলে সারাদেশের ন্যায় ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ও সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ১৬ ই ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৬ টায় কেন্দ্রীয় স্মৃতিসৌধ্য খুনিয়া দিঘীতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে ৫০বার তোপধ্বনীর মধ্য দিয়ে পুষ্প অর্পণ করা হয়। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আওয়ামীলীগ,কৃষকলীগ ,বিএন পি,সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক অঙ্গসংগঠন সহ বিভিন্ন স্তরের…
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/07d4241b4a8cced05451740c2fb8567f/79d446c1cee96161-ce/s540x810/72259f3b799e1cb78be6ec5b88b0ad5f62804eb7.jpg)
View On WordPress
0 notes
Text
উপজেলা যুব ফোরাম এর মহান বিজয় দিবস উদযাপন
উপজেলা যুব ফোরাম এর মহা��� বিজয় দিবস উদযাপন
নওগাঁ জেলা সংবাদদাতা : নওগাঁর ধামইরহাটে আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর তত্বাবধানে সৃষ্ট উপজেলা যুব ফোরাম নামক তরুণ সেচ্ছাসেবী সংগঠন, মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে কুইজ,উপস্থিত বক্তৃতা ও গান প্রতিযোগিতায় আয়োজন করে। অদ্য ১৬ ই ডিসেম্বর ২০২১ ধামইরহাট কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে ৪ টি ইউনিয়ন থেকে আগত প্রায় ২৫ জন সেচ্ছাসেবীর অংশগ্রহণে মুখরিত ছিলো অনুষ্ঠান চত্বর। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান…
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/07083be0e30f2d1dd6667d294c55623b/08c4f1efbbe9ad4e-54/s540x810/275d000576f00c553f1d878ac3e9f44a6ccbe98e.jpg)
View On WordPress
0 notes
Photo
![Tumblr media](https://64.media.tumblr.com/09388291bde61744855809d1023c70d8/051c3c40a2d54daa-3c/s540x810/444848237d58927955a2599e9de59a9b381bd142.jpg)
আজ ১৬ ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস, আজকের এই দিনে ১৯৭১ সালে লাল সবুজের পতাকার বিজয় ছিনিয়ে আনেন আমাদের সূর্যসন্তানেরা। স্বাধীনতার এই রজত জয়ন্তীতে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন কারী সকল মুক্তিযুদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সকলের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। (at সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রঙ্গন) https://www.instagram.com/p/CXh4Fbav5NwTM8UrzrVr6tNf_BXV-57p3sqGAA0/?utm_medium=tumblr
0 notes