#হুযূর
Explore tagged Tumblr posts
Text
*পবিত্র দ্বীন শিক্ষা*
পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ উপলক্ষে রোযা রাখার এবং তওবা করার গুরুত্ব ও ফযীলত
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার রোযা ফরয হওয়ার পূর্বে পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ উনার রোযাই ফরয ছিল। কাজেই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার রোযার পরই হচ্ছে এ রোযার স্থান। এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার ফরয রোযার পর উত্তম রোযা হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার মাস পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার রোযা। ” (মুসলিম শরীফ, তিরমিযী শরীফ, মিশকাত শরীফ, রিয়াদুছ ছলিহীন)
পবিত্র আশূরা শরীফ উনার রোযা সম্পর্কে অন্য হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে- “হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এক ব্যক্তি এসে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পর আর কোন্ মাসের রোযা রাখতে নির্দেশ মুবারক দেন? তখন হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি আপনি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পর আরো রোযা রাখতে চান, তবে পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার রোযা রাখুন। কেননা এটা মহান আল্লাহ পাক উনার মাস। এ মাস মুবারক উনার মধ্যে এমন একটি দিন আছে যেদিন মহান আল্লাহ পাক তিনি এক সম্প্রদায়ের তওবা কবুল করেছেন এবং আর এক সম্প্রদায়ের তওবা কবুল করবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, মুসনাদে আহমদ শরীফ)
উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায় শায়খুল আলম, আরিফ বিল্লাহ্, আশিকে রসূল আল্লামা হযরত শায়েখ আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “কোনো কঠিন গুনাহগার ব্যক্তি যদি পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ উনার দিন তওবা করে তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই তার তওবা কবুল করবেন। ” (মা ছাবাতা বিস্সুন্নাহ্, মু’মিন কে মাহে ওয়া সাল)
বিস্তারিতঃ https://sm40.com/l/y7b0t8
#12shareef
#90DaysMahfil
0 notes
Video
youtube
২২ শে জুমাদাল উলা #bangla #12shareef
নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন: নিশ্চয় আমি তোমাদের মধ্যে দুটি মূল্যবান সম্পদ রেখে যাচ্ছি। তোমরা তা ধারণ বা অনুস��ণ করলে কখনও পথভ্রষ্ট হবে নাঃ একটি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ এবং অন্যটি আমার আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম(আমার পরিবারবর্গ)। আর এই আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদের আমরা পেয়েছি সন্মানিত #২২শে #জুমাদাল #উলা শরীফ উনার দিনে মহাসম্মানিত নিছবাতুল আযীমা শরীফ সংগঠিত হয়, যেদিন হযরত খাদিজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মুবারক নিকাহ দিবস।যেদিন তিনি হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে আসেন। এবং এ উছিলায় কিয়ামত পর্যন্ত আদম সন্তান গন জমিনে নিয়ামত লাভে ধন্য হবে। তাই প্রত্যেক মুমিন মুসলমান উনাদের জন্য কর্তব্য হবে এ দিনটিতে ফালইয়াফরাহু তথা খুশি মুবারক প্রকাশ করা। আর নিয়ামত উনার জন্য খুশি প্রকাশ করা মানে নিয়ামত উনার শুকরিয়া আদায় করা। সুবাহানাল্লাহ!
0 notes
Text
হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার ছেলে আওলাদ বা ছেলে সন্তান ছিল এটাই হয়তো অনেকে জানে না!
☪️এক নজরে ইবনু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার পরিচিতি মুবারক
🌹সম্মানিত ও পবিত্র ইসম বা নাম মুবারক: সাইয়্যিদুনা হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
🌹সম্মানিত লক্বব মুবারক: ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আশবাহুল খলক্বি বি-রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুল বাশার, সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, আল মুবাশ্শির, আল আবাররু, আল আজওয়াদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ এছাড়াও আরো অসংখ্য অগণিত। সুবহানাল্লাহ!
🌹যেই সম্মানিত লক্বব মুবারক-এ সম্মানিত পরিচিতি মুবারক গ্রহণ করেছেন: ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত আব্বাজান ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম: সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম: উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত দাদাজান আলাইহিস সালাম: আবূ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিতা দাদীজান আলাইহাস সালাম: সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল আলামীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ: ৮ম হিজরী শরীফ উনার ২রা যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল জুমু‘য়াহ শরীফ তথা জুমুয়াবার রাতে। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সম্মানিত স্থান মুবারক: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
🌹সম্মানিত অবস্থান মুবারক: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত ভাই-বোন আলাইহিমুস সালাম এবং আলাইহিন্নাস সালাম: মহাসম্মানিত চার ভাই আলাইহিমুস সালাম এবং মহাসম্মানিতা চার বোন আলাইহিন্নাস সালাম। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত ভাই উনাদের মধ্যে উনার সম্মানিত অবস্থান মুবারক: রবি’ তথা চতুর্থ। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত ভাই-বোন আলাইহিমুস সালাম এবং আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে উনার সম্মানিত অবস্থান মুবারক: আছ ছামিন তথা অষ্টম (৮ম)। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ: ১০ম হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) ইয়াওমুছ ছুলাছা’ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার সম্মানিত স্থান মুবারক: মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
🌹দুনিয়ার যমীনে অবস্থান মুবারক: ১৫ মাস ৮ দিন। সুবহানাল্লাহ!
🌹মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রওযা শরীফ: সম্মানিত জান্নাতুল বাক্বী’ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
0 notes
Text
সাইয়্যিদাতুনা আর রবীয়া আলাইহাস সালাম তিনি উম্মদদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন কিভাবে দান করতে হয়। সুবহানাল্লাহ
=============================
হাদীছ শরীফ এ বর্ণিত রয়েছে, একদিন স্বয়ং নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একখানা জামা মুবারক তৈরি করে হাদিয়া স্বরূপ পাঠালেন সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার কাছে। উনার কাছে যখন সেই জামা মুবারক পৌঁছানো হল ঠিক সেই মুহূর্তে একজন গরীব মহিলা এসে সাহায্য চাইলো যে, আমাকে দয়া করে একখানা জামা দান করুন। উনাদের বৈশিষ্ট্যগুলো, মর্যাদাগুলো, ফযীলতগুলো আল্লাহ পাক তিনি কিভাবে উম্মতদেরকে, বান্দাদেরকে, বান্দীদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন সেটা চিন্তা ফিকিরের বিষয়।
উনার কাছে গরীব মহিলা এসে তলব করলো, আমাকে দয়া করে একটা জামা যদি দিতেন তাহলে আমার জন্য ভালো হতো। এখন সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উনার কাছে আগে এক জোড়া, এক সেট জামা ছিল। এখন আরেক সেট পৌঁছেছে নতুন, পুরাতনও রয়েছে। এখন তিনি কোনটা দান করবেন এই মহিলাকে; নতুনটা না পুরাতনটা? তিনি বললেন, যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব আল্লাহ পাক তিনি তো নাযিল করেছেন-
لن تنالوا البر حتى تنفقوا مما تحبون
তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত কোন নেকী ও সন্তুষ্টি হাছিল করতে পারবেনা যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা তোমাদের পছন্দনীয় বিষয়গুলো দান না করবে। সুবহানাল্লাহ!
তোমাদের প্রিয় পছন্দনীয় বিষয়গুলো দান না করা পর্যন্ত নেকী হাছিল করতে পারবে না। এখন উম্মতদেরকে শিক্ষা দিতে হবে, তা’লীম দিতে হবে, নছীহত করতে হবে, উনারাই তো করবেন সেটা। তিনি কি করলেন, সেই নতুন জামা সেটা সেই গরীব মহিলাকে দান করে দিলেন। সুবহানাল্লাহ
যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব আল্লাহ পাক তিনি সন্তুষ্ট তো সবসময় রয়েছেন, মাঝে মাঝে উনার সন্তুষ্টি কখনো কখনো তিনি প্রকাশ করেন। সেটা তিনি প্রকাশ করলেন। কি প্রকাশ করলেন? তৎক্ষনাৎ হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি উনাকে দিয়ে এক জোড়া জান্নাতী লিবাস নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে পেশ করলেন। সুবহানাল্লাহ!
#90 days mahfil
Sunnat.info
Sm40.com বিস্তারিত জানতে
1 note
·
View note
Text
#কুরবানীতে শরীক ও গোস্ত বন্টন
কুরবানীকৃত পশুর গোশত বণ্টন প্রসঙ্গে কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে-
يَسْتَحِبُّ التَّصَرُّفُ ثُلُثٌ لِنَفْسِهِ ثُلُثٌ هَدِيَّةٌ ثُلُثٌ لِلْفُقَرَاءِ وَالْـمَسَاكِيْنَ وَاِنْ كَانَتْ وَصِيَّةٌ يَتَصَدَّقُ بِـجَمِيْعِهَا
অর্থ : “পবিত্র কুরবানী উনার গোশত বণ্টন করার মুস্তাহাব নিয়ম হচ্ছে- এক তৃতীয়াংশ নিজের জন্য রাখবে, এক তৃতীয়াংশ আত্মীয়-স্বজন পাড়া-প্রতিবেশীর জন্য হাদিয়া স্বরূপ দিবে আর এক তৃতীয়াংশ গরীব-মিসকীনের জন্য দান স্বরূপ দিবে। আর যদি কুরবানীকৃত পশুটি ওছিয়তকৃত হয়ে থাকে তাহলে সম্পূর্ণটাই গরীব-মিসকীনকে দান করে দিতে হবে।” (ফিক্বাহর কিতাবসমূহ)
শরীক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক উনার খিলাফ বদ আক্বীদা পোষণকারী অর্থাৎ আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের খিলাফ আক্বীদা পোষণকারী ব্যক্তিকে শরীক নিয়ে কুরবানী করলে কুরবানী আদায় হবে না।
ইসলামী শরীয়ত উনার মধ্যে যে সমস্ত বিষয়গুলো হারাম যেমন- সিনেমা, টেলিভিশন দেখা ও এতে অনুষ্ঠান করা এবং যে কোন প্রাণীর অঙ্কিত ছবি ঘরে রাখা, গণতন্ত্র করা, হরতাল করা, লংমার্চ করা, কুশপুত্তলিকা দাহ করা, ব্লাসফেমী আইন চাওয়া, সুদ, ঘুষ, বেপর্দা, চন্দ্রমাস আগ-পিছ বা নাসী ইত্যাদি সবগুলোই হারাম এবং নাজায়িয। তাই কোন ব্যক্তি যদি হারাম বা নাজায়িযকে হালাল বা জায়িয বলে তাহলে ইসলামী শরীয়ত মুতাবিক সে ব্যক্তির স্ত্রী তালাক হবে, যদি হজ্জ করে থাকে তবে তা বাতিল বলে গণ্য হবে, তার জীবনের সমস্ত নেক আমল বরবাদ হয়ে যাবে এবং সে মুরতাদে পরিণত হবে। অতএব উক্ত ব্যক্তি খালিছ তওবা না করা পর্যন্ত তাকে শরীক করে কুরবানী করলে কুরবানী আদায় হবে না।
#90DaysMahfil
#fardQurbani
#Qurbani
0 notes
Text
সামর্থ থাকার পর পবিত্র কুরবানী না করা অসন্তুষ্টির কারণ
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ وَجَدَ سَعَةً فَلَمْ يُضَحِّ فَلَا يَقْرَبَنَّ مُصَلَّانَا.
অর্থ : “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সামর্থ থাকা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি কুরবানী করবেনা সে যেনো আমাদের ঈদগাহের নিকটে না আসে।” (মুসনাদে আহমদ শরীফ)
কাজেই, যাদের উপর কুরবানী ওয়াজিব তাদের উচিত পবিত্র কুরবানী উনার দিন কুরবানী করে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক ও নৈকট্য হাছিল করা।
পক্ষান্তরে যাদের উপর কুরবানী ওয়াজিব তারা সামর্থ থাকা সত্ত্বেও কুরবানী না করলে সেটা মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের অসন্তুষ্টি কারণ হবে।
#90daysMahfil
#Qurbani
#fardqurbani
0 notes
Photo
🕋বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সায়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার সবচেয়ে বড় সম্মানিত পরিচয় মুবারক হচ্ছেন, তিনি হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত বানাত (মেয়ে) আলাইহিমাস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘ছালিছাহ’ তথা তৃতীয়া। তাই উনাকে বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সায়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম বলা হয়। সুবহানাল্লাহ! 🌹এক নজরে বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সায়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পরিচিতি মুবারক তুলে ধরা হলো- 🌹মহাসম্মানিত নাম মুবারক: হযরত উম্মু কুলছূম আলাইহাস সালাম। 🌹যেভাবে সম্বোধন করা আদব মুবারক: সায়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম। 🌹বিলাদত শরীফ: সম্মানিত রিসালাত মুবারক প্রকাশের প্রায় ৫ বছর পূর্বে পবিত্র ১১ই জুমাদাল উলা শরীফ, লাইলাতুস সাবত শরীফ। 🌹নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ: ৩য় হিজরীর পবিত্র ৩রা সাইয়্যিদু সায়্যিদিশ শুহরিল আযম অর্থাৎ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ইছনাইনিল ‘আযীম শরীফ। 🌹বিছাল শরীফ: ৯ম হিজরীর পবিত্র ৬ই রমাদ্বান শরীফ, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ। 🌹দুনিয়াবী হায়াত মুবারক: ২৬ বছর ৩ মাস ২৫ দিন। 🌹পবিত্র রওজা শরীফ: পবিত্র মদিনা শরীফ। https://www.instagram.com/p/CqXBueqL87o/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
আযওয়া খেজুর কেন খাবেন..??
আযওয়া খেজুর খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক এবং আযওয়া খেজুরের মধ্যে বেমেছাল উপকার ও কার্যকারিতা রয়েছে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আযওয়া খেজুরের কার্যকারীতা সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ عَامِرُ بْنُ سَعْدٍ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ مَنْ تَصَبَّحَ كُلَّ يَوْمٍ سَبْعَ تَمَرَاتٍ عَجْوَةً لَمْ يَضُرُّهُ فِي ذَلِكَ الْيَوْمِ سُمٌّ وَلاَ سِحْرٌ.
অর্থ: “হযরত ‘আমির ইবনে সা’দ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার পিতা থেকে বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে সাতটি আযওয়া খেজুর খাবে, সে দিন বিষ এবং জাদু তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ : কিতাবুত ত্বয়ামাহ : পবিত্র হাদীছ শরীফ নং ৫৪৪৫)
হৃদরোগে : হযরত সা’দ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন-
قَالَ مَرِضْتُ مَرَضًا أَتَانِى رَسُولُ الله صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَعُودُنِى فَوَضَعَ يَدَهُ بَيْنَ ثَدْيَىَّ حَتَّى وَجَدْتُ بَرْدَهَا عَلَى فُؤَادِى فَقَالَ إِنَّكَ رَجُلٌ مَفْئُودٌ ائْتِ حَضْرَت الْحَارِثَ بْنَ كَلَدَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ أَخَا ثَقِيفٍ فَإِنَّهُ رَجْلٌ يَتَطَبَّبُ فَلْيَأْخُذْ سَبْعَ تَمَرَاتٍ مِنْ عَجْوَةِ الْمَدِينَةِ فَلْيَجَأْهُنَّ بِنَوَاهُنَّ ثُمَّ لِيَلُدَّكَ بِهِنَّ.
অর্থ: “একদা আমি ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়লে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে দেখতে মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাহ মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) উনার শীতলতা আমার অন্তর পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল। অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনি হৃদরোগে আক্রান্ত। হযরত হারিস ইবনে কালাদাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু যিনি সাক্কিফী গোত্রের ভাই, উনার কাছে যান। কারণ তিনি একজন চিকিৎসক। তিনি যেন পবিত্র মদীনা শরীফ উনার সাতটি আযওয়া খেজুর নিয়ে বিচিসহ পিষে আপনার মুখে ঢেলে দেন।” (আবূ দাউদ শরীফ : পবিত্র হাদীছ শরীফ নং : ৩৮৭৫)
বিষক্রিয়া বন্ধে : আজওয়া খেজুর বিষের কার্যক্ষমতা কমাতে বিশেষভাবে কার্যকর। এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالَى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْعَجْوَةُ مِنَ الْجَنَّةِ وَفِيهَا شِفَاء مِنَ السُّمِّ.
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আযওয়া সম্মানিত জান্নাত উনার ফল। এর মধ্যে বিষের নিরাময় রয়েছে।” (তিরমিযী শরীফ : পবিত্র হাদীছ শরীফ নং ২০৬৬)
শক্তি বর্ধনে : আযওয়া খেজুর শারীরিক ও মানসিক শক্তিবর্ধক। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য উপাদান যা শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধিসহ হজম শক্তি, শারীরিক শক্তি ও রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে।
ডায়রিয়া বন্ধে : আযওয়া খেজুরে বিদ্যমান পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিংক ও অন্যান্য খনিজ লবণ ডায়রিয়া বন্ধে উপকারী। এটা খাদ্যশক্তি শারীরিক দুর্বলতা দূর করে। এ ছাড়াও খেজুরের বীজ ডায়রিয়া, আমাশয় বন্ধে কার্যকর।
ক্যান্সার নিরাময়ে : আযওয়া খেজুর মরনঘাতক ক্যান্সার নিরাময়ে অধিকতর সহায়ক। এছাড়া সাধারণ খেজুরেও রয়েছে ক্যালসিয়াম, সালফার, আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬, ফলিক এসিড, আমিষ, শর্করাসহ রোগ নিরাময়ক অতীব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ।
বিস্তারিত sm40.com
#90DaysMahfil
#রাজারবাগ_দরবার_শরীফ
#আজওয়া
#খেজুর
0 notes
Text
হুযূরের খুতবা সরাসরি ও পুরোটা শোনার কখনোই কোন বিকল্প নেই। অতএব হুযূরের খুতবা সরাসরি পরিবারের সবাইকে নিয়ে শুনুন।
সম্পূর্ণ খুতবা শুনুন এই লিংকে:
youtube
-------------------------------------------------------------
নিখিলবিশ্ব আহমদীয়া মুসলিম জামা'তের বর্তমান ইমাম সৈয়্যদানা হযরত আমীরুল মুমিনীন খলীফাতুল মসীহ্ আল-খামেস (আই.) ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ইসলামাবাদ, টিলফোর্ডের মসজিদে মোবারক থেকে প্রদত্ত জুমুআর খুতবাতেও হযরত উসমান (রা.)-এর স্মৃতিচারণ করেন।
হুযূর (আই.) তাশাহহুদ, তাআ’ব্বুয ও সূরা ফাতিহা পাঠের পর বলেন, হযরত উসমান (রা.)-এর যুদ্ধাভিযান সংক্রান্ত বর্ণনা চলছিল। একটি যুদ্ধাভিযানের নাম ছিল ‘যাতুর রিকা’-এর যুদ্ধাভিযান; নাজদের বনু গাৎফানের গোত্র বনু সা’লাবা ও বনু মাহারিবের সাথে লড়াইয়ের জন্য মহানবী (সা.) ৪শ’ মতান্তরে ৭শ’ সাহাবীসহ অগ্রসর হন এবং হযরত উসমানকে মদীনার আমীর নিযুক্ত করে যান; কারও কারও মতে হযরত আবুযার গিফারীকে আমীর নিযুক্ত করে যান।
মহানবী (সা.) সাহাবীদের নিয়ে নাজদের নাখল নামক স্থানে পৌঁছলে শত্রুদের বিরাট সৈন্যবাহিনীর সম্মুখীন হন, তবে লড়াই সংঘটিত হয় নি। উভয় পক্ষই অপর পক্ষের আক্রমণের আশংকায় ছিল, আর এই যুদ্ধের সময়েই মুসলমানরা প্রথম সালাতুল খওফ আদায় করেন, যা ভীতিপূর্ণ পরিস্থিতিতে আদায় করা হয়ে থাকে। এই যুদ্ধের নাম ‘যাতুর-রিকা’ হওয়ার কারণ সম্পর্কে বিভিন্ন অভিমত বর্ণিত আছে। অবশ্য হযরত আবু মূসা আশআরী বর্ণিত নির্ভরযোগ্য সূত্রের একটি হাদীস থেকে জানা যায়, সেই যুদ্ধে তিনিসহ ছয়জন সাহাবীর জন্য মাত্র একটি উট ছিল, যাতে তারা পালাক্রমে চড়তেন। ফলে তাদেরকে অনেকটা পথই হেঁটে যেতে হয়েছি; হাঁটতে হাঁটতে তাদের পা ফেটে যায়, এমনকি আবু মূসার পায়ের নখও পড়ে যায়। সাহাবীরা এজন্য নিজেদের পায়ে কাপড়ের টুকরো বা ন্যাকড়া জড়িয়ে নিতেন, সেই থেকে এই যুদ্ধের নাম ‘যাতুর রিকা’ হয়ে যায়, কারণ রিকা কাপড়ের টুকরোকে বলা হয়। কতিপয় ইতিহাসগ্রন্থমতে এই যুদ্ধ ৪র্থ হিজরিতে সংঘটিত হয়েছিল, তবে সহীহ বুখারীর মতে এটি ৭ম হিজরিতে সংঘটিত হয়। কারণ এই যুদ্ধে আবু মূসা আশআরী অংশ নিয়েছিলেন, আর তিনি ৭ম হিজরিতে খায়বারের যুদ্ধের পর মুসলমান হন; তাই ৭ম হিজরিতে এর সংঘটন অধিক যৌক্তিক বলে প্রতীয়মান হয়।
৮ম হিজরিতে সংঘটিত মক্কা-বিজয় সংক্রান্ত একটি সুদীর্ঘ বর্ণনা সুনানে নাসাঈ-তে বর্ণিত হয়েছে; তাতে সেই চার ব্যক্তির উল্লেখ রয়েছে, মহানবী (সা.) যাদেরকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন; আর এতেও হযরত উসমানের বিশেষ ভূমিকার উল্লেখ রয়েছে। বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) চারজন পুরুষ ও দু’জন নারী ছাড়া মক্কার সকলের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। সেই চার ব্যক্তি ছিল ইকরামা বিন আবু জাহল, আব্দুল্লাহ্ বিন খাতল, মুকিস বিন সুবাবা ও আব্দুল্লাহ্ বিন সা’দ বিন আবি সারাহ। আব্দুল্লাহ্ বিন খাতলকে হযরত সাঈদ বিন হুরায়স ও আম্মার বিন ইয়াসের কা’বা চত্বরে হত্যা করেন, মুকিসকে বাজারে পাওয়া যায় এবং তাকে হত্যা করা হয়। ইকরামা মক্কা থেকে পালিয়ে জাহাজে করে অন্য কোন দেশে চলে যাচ্ছিল, ইতোমধ্যে তার স্ত্রী মহানবী (সা.)-এর কাছে আবেদন করে ইকরামার জন্য ক্ষমা ও নিরাপত্তা চেয়ে নেয়। ইকরামা জাহাজে উঠে পড়েছিল, এমন সময় তার স্ত্রী গিয়ে তাকে ফিরিয়ে আনে। মহানবী (সা.)-এর মহানুভবতায় আশ্চর্য হয়ে ইকরামা মুসলমান হয়ে যান এবং অত্যন্ত নিষ্ঠাবান মুসলমানে পরিণত হন। তার ইসলামগ্রহণের সময় মহানবী (সা.) তাকে বলেন, ‘আজ তুমি আমার কাছে যা-ই চাইবে, যদি তা আমার সাধ্যে কুলোয়, তবে আমি তোমাকে তা দান করব।’ তখন ইকরামা তার পূর্বকৃত শত্রুতার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনার আবেদন করেন; রসূলুল্লাহ্ (সা.) দোয়া করেন এবং নিজের চাদর তাকে পরিয়ে দেন। ইকরামার ইসলামগ্রহণের মাধ্যমে মহানবী (সা.)-এর সেই স্বপ্নও পূর্ণ হয়, যাতে তিনি (সা.) জান্নাতে একটি সুদৃশ্য আঙুরের থোকা দেখেছিলেন এবং তাঁকে বলা হয়েছিল এটি আবু জাহলের জন্য। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ৪র্থ ছিল আব্দুল্লাহ্ বিন সা’দ আবি সারাহ্ প্রথমে সে মুসলমান ছিল এবং মহানবী (সা.)-এর ওহী-লিপিবদ্ধকারীদের অন্যতম ছিল। কিন্তু শয়তানী কুপ্ররোচনার কারণে তার মধ্যে মহানবী (সা.)-এর ওহী সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা সৃষ্টি হয়; সে মুরতাদ হয়ে মক্কাবাসীদের দলে গিয়ে যোগ দেয় এবং ইসলামের শত্রুতায় লিপ্ত হয়। মক্কা-বিজয়ের দিন সে হযরত উসমানের আশ্রয় গ্রহণ করে এবং তার বাড়িতেই আত্মগোপন করে থাকে, এরপর হযরত উসমান তার জন্য ক্ষমা ও নিরাপত্তার আবেদন করলে মহানবী (সা.) তাকে ক্ষমা ��রে দেন, সে পুনরায় বয়আত গ্রহণ করে। কতিপয় বর্ণনায় এরূপও দেখা যায় যে মহানবী (সা.) তাকে ক্ষমা করতে চান নি, বরং চাইছিলেন যে কেউ তাকে হত্যা করুক; কিন্তু ঘটনার পরম্পরা, যৌক্তিকতা ও অপরাপর বর্ণনা থেকে বোঝা যায় এই ধারণা সঠিক নয়। মহানবী (সা.) স্বেচ্ছায় হযরত উসমানের সম্মানে তাকে ক্ষমা করে দেন।
৯ম হিজরিতে সংঘটিত তাবূকের যুদ্ধেও হযরত উসমানের ইসলামসেবার অনন্য দৃষ্টান্ত দেখা যায়। এই যুদ্ধ ইতিহাসে ‘জায়শুল উসরা’ বা ‘সংকটাপন্ন সৈন্যদল’ নামেও পরিচিত, কারণ মুসলিম বাহিনীর যুদ্ধোপকরণের সংকট ছিল। মহানবী (সা.) সাহাবীদের কাছে আর্থিক কুরবানীর আহ্বান জানালে হযরত উসমান তিন দফায় ভ্রমণের আসন-সরঞ্জামসহ তিনশ’ উট প্রদান করেন; মহানবী (সা.) তখন বলেছিলেন, উসমানের এই পুণ্যের পর আর কোন কর্মের জন্যই তাকে জবাবদিহিতা করতে হবে না। এছাড়াও উসমান (রা.) দু’শ অওকিয়া বা সোনার মোহরও চাঁদাস্বরূপ প্রদান করেন। অপর বর্ণনামতে তিনি এক হাজার উট ও সত্তরটি ঘোড়া দিয়েছিলেন, আবার এক হাজার সৈন্যের সমুদয় ব্যয়ভার বহন করেছিলেন। মহানবী (সা.) তার জন্য এই দোয়াও করেন, ‘হে আল্লাহ্! তুমি উসমানের প্রতি সন্তুষ্ট থেকো, নিশ্চয়ই আমিও তার প্রতি সন্তুষ্ট!’ হযরত মুসলেহ্ মওউদ (রা.) একস্থানে হযরত উসমানের অতুলনীয় মর্যাদা ও ইসলামসেবার উল্লেখ করতে গিয়ে বলেন, তিনবার এমন ঘটেছে যে মহানবী (সা.) উসমান (রা.) সম্পর্কে বলেন- ‘সে জান্নাত কিনে নিল!’ এরমধ্যে একবার তাবূকের যুদ্ধের সময়, আরেকবার মুসলমানদের পানির চরম সংকটের স��য় ‘রুমা’ কূপটি কিনে দেয়ার পর এই মন্তব্য করেন নবীজী (সা.)। বয়আতে রিদওয়ানের সময় রসূলুল্লাহ্ (সা.) নিজের এক হাতের উপর অপর হাত রেখে সেটিকে হযরত উসমানের হাত আখ্যা দেন। তিনি (সা.) হযরত উসমানকে এ-ও বলেছিলেন, ‘আল্লাহ্ তা’লা তোমাকে একটি পোশাক পরাবেন, আর মুনাফিকরা সেই পোশাক খুলে ফেলতে চাইবে, কিন্তু তুমি তা খুলো না’; এভাবে মহানবী (সা.) তার খিলাফত লাভের ও সেই খিলাফতের অবশ্যম্ভাবী বিরোধিতার প্রতি ইঙ্গিত করেছিলেন।
মহানবী (সা.)-এর তিরোধানের পর হযরত আবু বকর ও উমর (রা.)-এর খিলাফতকালেও হযরত উসমানের বিশেষ সেবার উল্লেখ দেখতে পাওয়া যায়, আর উভয় খলীফাই হযরত উসমানকে অত্যন্ত মর্যাদার দৃষ্টিতে দেখতেন, তার কাছে পরামর্শও চাইতেন এবং তিনিও সুচিন্তিত পরামর্শ প্রদান করতেন। হযরত আবু বকর (রা.) যেসব সাহাবী ও পরামর্শকদের সাথে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে পরামর্শ করতেন, হযরত উসমান তাদের অন্যতম ছিলেন। মুরতাদ বা ধর্মত্যাগীদের বিশৃঙ্খলা সামলানোর পর হযরত আবু বকর সিরিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে মুসলিম বাহিনী প্রেরণের বিষয়ে চিন্তা করছিলেন; এ বিষয়ে তিনি পরামর্শ চান। সাহাবীগণ বিভিন্ন রকম পরামর্শ দিচ্ছিলেন; এক পর্যায়ে হযরত উসমান বলেন যে আবু বকর যা সমীচিন মনে করেন সেই সিদ্ধান্ত যেন গ্রহণ করেন, কেননা আবু বকরের ব্যাপারে কারও মনে কোনরূপ সন্দেহ-সংশয় সৃষ্টি হতে পারে না। অন্যান্য সাহাবীগণও সহমত প্রকাশ করেন এবং হযরত আবু বকর মুসলমানদেরকে সিরিয়ায় রোমানদের সাথে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে বলেন। হযরত আবু বকর একজনকে বাহরাইনের গভর্নর হিসেবে প্রেরণ করার সিদ্ধান্ত নিলে হযরত উসমান হযরত আলা বিন হাযরামিকে এই দায়িত্ব অর্পণ করার পরামর্শ দেন, কারণ স্বয়ং মহানবী (সা.) তাকে এই দায়িত্ব দিতে চেয়েছিলেন। হযরত আবু বকর এরূপই করেন। হযরত আবু বকরের খিলাফতকালে একবার প্রচন্ড দুর্ভিক্ষের সময় সবাই তার কাছে গিয়ে দোয়ার আবেদন করেন, আবু বকর বলেন, যাও ও ধৈর্য ধর, সন্ধ্যার মধ্যে আল্লাহ্ তোমাদের কষ্ট লাঘবের ব্যবস্থা করবেন। সেদিনই হযরত উসমানের বিশাল বড় বাণিজ্য-কাফেলা বিপুল পরিমাণ খাদ্যশস্য নিয়ে মদীনায় ফেরে। মদীনার ব্যবসায়ীরা তার কাছে এসে সেই শস্য কিনে নিতে চায়, তারা দেড়গুণ মূল্য দিতেও প্রস্তুত ছিল। হযরত উসমান তাদের বলেন, তিনি তো আল্লাহর কাছ থেকে এর বদলে দশগুণ লাভ পাবেন; অতঃপর তিনি সমুদয় শস্য মানুষের মধ্যে বিতরণ করে দেন। হযরত ইবনে আব্বাস সেই রাতে স্বপ্নে রসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর কাছ থেকে হযরত উসমানের এই সদকায় আল্লাহ্ তা’লার গভীর সন্তুষ্টির বিষয়ে জানতে পারেন। হযরত উমর (রা.)-ও তার খিলাফতকালে অনেক বিষয়ে হযরত উসমানের পরামর্শ গ্রহণ করেছেন। যখন মুসলিম বাহিনীর বিজয়ের সাথে সাথে বায়তুল মালে প্রচুর সম্পদ একত্রিত হয়, হযরত উমর তা জনসাধারণের মধ্যে বিতরণের কথা ভাবেন। হযরত উসমান তাকে আদম-শুমারি করে রেজিস্টার তৈরির পরামর্শ দেন, যেন বন্টনের ক্ষেত্রে গরমিল না হয়। হযরত উমর এই পরামর্শ সানন্দে গ্রহণ করেন এবং সেই অনুসারে প্রথম আদম শুমারি ও রেজিস্টার তৈরি করা হয় এবং সুষম বন্টন নিশ্চিত হয়। হযরত উমর (রা.) পরবর্তী খলীফা নির্বাচনের জন্য ছয় সদস্যের যে খিলাফত নির্বাচন কমিটি গঠন করেন, হযরত উসমানও তার সদস্য ছিলেন; কমিটির মাধ্যমে তিনিই খলীফা নির্বাচিত হন। হুযূর (আই.) সেই ঘটনাটির বর্ণনা সবিস্তারে তুলে ধরেন।
হযরত উসমান ২৩ হিজরির ২৯ যিলহজ্জ সোমবার দিন খলীফা হিসেবে বয়আত নেন। খলীফা হওয়ার পর দেয়া প্রথম ভাষণে তিনি সবাইকে সম্বোধন করে বলেন, ‘যে কাজ প্রথম প্রথম করা হয়, তা কঠিন হয়ে থাকে; .. আমি কোন বক্তা নই, কিন্তু আল্লাহ্ চাইলে আমাকে শিখিয়ে দিবেন।’ তার খিলাফতকালে আল্লাহর কৃপায় মুসলমানরা বিস্তৃত অঞ্চলজুড়ে বিজয় লাভ করেন। আলজেরিয়া, মরক্কো, আন্দালুসিয়া, সাইপ্রাস, তাবারিস্তান, আর্মেনিয়া, খোরাসানসহ আরও বিভিন্ন অঞ্চল জয় করা ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে মুসলিম বাহিনীর অভিযানও পরিচালিত হয়; এ-ও বর্ণিত আছে যে তার খিলাফতকালে ভারতেবর্ষেও ইসলামের বাণী পৌঁছে গিয়েছিল।
খুতবার শ���ষদিকে হুযূর পুনরায় পাকিস্তানের আহমদীদের জন্য দোয়া করার ব্যাপারে সকলের মনোযোগ আকর্ষণ করেন, যেন সেখানে ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের অন্ধকার যুগের অবসান ঘটে এবং সেদেশের আহমদীরাও স্বাধীনভাবে নিজেদের ধর্মীয় কর্তব্য পালন করতে পারেন। (আমীন)
সারমর্মগুলো সেন্ট্রাল বাংলা ডেস্ক থেকে সংগ্রহ করা হয়।
#islam#bangla#ইসলাম#ahmadiyyat#islam ahmadiyyat#quran#বাংলাদেশ#ahmadiyya muslim community#��াংলা#জুমুআর খুতবা#জুমুআর খুৎবা#ইসলামের বাণী#হাদীস#কুরআন#bangladesh#হুযূর#খলীফা#খিলাফত#খলিফা#খেলাফত#শান্তি#জুমুআর খুতবার সারমর্ম#লন্ডন#ঢাকা#ইসলামাবাদ#Islamabad#Surrey#টিলফোর্ড#tilford
2 notes
·
View notes
Text
অনেকে বলে ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি পালন নাকি অমুসলিমদের অনুকরণ। নাউযুবিল্লাহ!!
মূলত যারা এ ধরনের আজগুবি কথা বলে, তারা নিজেরাই বিভ্রান্ত। কারন জম্মদিন উপলক্ষে কিছু করা যদি অমুসলিমদের রীতি হত তাহলে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কখনো জম্মদিন উপলক্ষে রোযা রাখতেন না। রোযা রাখার মাধ্যম দিয়ে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দেখিয়ে দিলেন এটি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মূল বিষয়ের সাথে সাংঘর্ষিক না এবং এটি শরীয়ত উনার অন্তর্ভূক্ত বিষয়, যা জায়েজ।
এই ধরনের মূল বিষয়গুলো সাংঘর্ষিক তখন হয় যখন পদ্ধতি বা নিয়মনীতি কাফেরদের সাথে মিলে যায়। পদ্ধতি যদি শরীয়ত সম্মত হয় তাহলে কখনোই তা শরীয়ত বিরুধী হয় না। যেমন, বিবাহ করা সব ধর্মেই আছে এখন ইহুদী খ্রিস্টানরা বিয়ে করে তাই বলে তো বিয়ে ইসলামে হারাম হয়ে যাবে না। বরং কোন রীতিতে করা হবে তার উপর ফায়সালা।
কেউ বলতে পারে, কোন হারাম কাজ অনুসরণ করে এই দিবস পালন করা ঠিক নয়। তাই বলে পুরোটা হারাম বলে কিভাবে ? কারণ ঐ মাহফিলে তো অনেকে কুরআন তিলওয়াত করে, দুরুদ সালাম পেশ করে, যা সওয়াবের কাজ। পাশাপাশি আল্লাহ তায়ালা যেটা আদেশ করেছেন সেটা হারাম বলা স্পষ্ট কুফরী।
৯০ দিন ব্যাপী মাহফিল মুবারক হো
#90daysMahfil
Sunnat.info
Sm40com
2 notes
·
View notes
Text
*পবিত্র দ্বীন শিক্ষা*
পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ উপলক্ষে রোযা রাখার এবং তওবা করার গুরুত্ব ও ফযীলত
পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার রোযা ফরয হওয়ার পূর্বে পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ উনার রোযাই ফরয ছিল। কাজেই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার রোযার পরই হচ্ছে এ রোযার স্থান। এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার ফরয রোযার পর উত্তম রোযা হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার মাস পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার রোযা। ” (মুসলিম শরীফ, তিরমিযী শরীফ, মিশকাত শরীফ, রিয়াদুছ ছলিহীন)
পবিত্র আশূরা শরীফ উনার রোযা সম্পর্কে অন্য হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে- “হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এক ব্যক্তি এসে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পর আর কোন্ মাসের রোযা রাখতে নির্দেশ মুবারক দেন? তখন হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি আপনি পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পর আরো রোযা রাখতে চান, তবে পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনার রোযা রাখুন। কেননা এটা মহান আল্লাহ পাক উনার মাস। এ মাস মুবারক উনার মধ্যে এমন একটি দিন আছে যেদিন মহান আল্লাহ পাক তিনি এক সম্প্রদায়ের তওবা কবুল করেছেন এবং আর এক সম্প্রদায়ের তওবা কবুল করবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, মুসনাদে আহমদ শরীফ)
উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায় শায়খুল আলম, আরিফ বিল্লাহ্, আশিকে রসূল আল্লামা হযরত শায়েখ আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “কোনো কঠিন গুনাহগার ব্যক্তি যদি পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ উনার দিন তওবা করে তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই তার তওবা কবুল করবেন। ” (মা ছাবাতা বিস্সুন্নাহ্, মু’মিন কে মাহে ওয়া সাল)
বিস্তারিতঃ https://sm40.com/l/y7b0t8
#12shareef
#90DaysMahfil
0 notes
Video
youtube
Unara Jannadi #motivation #banglahadis #bangla
#পবিত্র #কালামুল্লাহ্ #শরীফ ও পবিত্র হাদিস শরীফ উভয়ই মহান আল্লাহ্ পাক উনার পক্ষ থেকে। একটি ওহিয়ে মাতলু অন্যটি ওহিয়ে গাইরে মাতলূ। অর্থ্যাৎ একটি মহান আল্লাহ্ পাক উনার পক্ষ হতে অন্যটি মহান আল্লাহ্ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাধ্যমে বলিয়েছেন এবং করিয়েছেন। এ অবস্থায় কেও বলে থাকে কুরআন শরীফ উনার মধ্যে এ কথা বলা হয়েছে। তাহলে আমি হাদিস শরীফে কেন যাবো। মানে তাদের ভাষায় কুরআন সুন্নাহ উনার মধ্যে মতপার্থক্য বিদ্যমান। নাউজুবিল্লাহা। সুন্নাহ্ এবং কুরআন শরীফ উনার নির্দেশে কোন মত পার্থক্য নেই। কম জ্ঞান, কম বুঝের কারণে অল্প বিদ্যা মহা পন্ডিত বা কুয়ার ব্যাঙ কুয়া ছাড়া আর কিছু দেখে না তাই তারা এই কথা ভাবে বা মনে করে। এথানেই ��েষ নয়।
1 note
·
View note
Text
মুহব্বতে,সম্মানের সহিত,বরকত হাছিলের উদ্দেশ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানে ওলিমা খাওয়ার আয়োজন করলে স্বয়ং আল্লাহপাকই তাকে বন্ধূ হিসেবে কবুল করে নেন(সুবহানাল্লাহ)
কিতাবে উল্লেখ রয়েছেন- “কথিত খলীফা হারুনুর রশীদের যামানায় বছরা শহরে নফসের অনুসারী এক যুবক ছিলো। শহরের লোকেরা তার মন্দ কাজের জন্য তাকে ঘৃণার চোখে, অবজ্ঞার চোখে দেখতো। তবে যখনই সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাস আগমন করতেন, তখনই এই যুবক উত্তমরূপ��� উনার কাপড় ধৌত করে সুগন্ধি ব্যবহার করে সুসজ্জিত হয়ে ওলীমা বা খাবারের মজলিস অর্থাৎ মেহমানদারীর ব্যবস্থা করতেন এবং সেখানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মু’জিযাহ্ শরীফসমূহ, ঘটনা মুবারকসমূহ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আলোচনা করতেন, বিশ্লেষণ করতেন।
আর তিনি এই সম্মানিত আমল মুবারক উনার মধ্যে দীর্ঘসময় লেগে থাকেন অর্থাৎ প্রতি বছর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাস আগমন করলেই তিনি এরূপ করতেন। সুবহানাল্লাহ!
তারপর যখন তিনি ইন্তিকাল করেন, তখন শহরবাসীগণ গায়েবী আওয়াজ শুনতে পান যে, একজন ঘোষণাকারী বলছেন- ‘হে বছরার অধিবাসীগণ! আপনারা একত্রিত হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীগণ উনাদের মধ্য থেকে একজন বিশেষ ওলীআল্লাহ উনার জানাযায় উপস্থিত হোন। কেননা তিনি আমার কাছে অত্যন্ত প্রিয় ব্যক্তিত্ব মুবারক।’ তখন শহরবাসীগণ উনার জানাযায় উপস্থিত হন এবং উনার দাফন সম্পন্ন করেন।
তারপর শহরবাসীগণ স্বপ্নে দেখেন যে, সেই যুবক তিনি পাতলা এবং পুরু কারুকার্যপূর্ণ জান্নাতী রেশমী পোশাক পরে অত্যন্ত শান-শওকতের সাথে সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ বিচরণ করছেন। সুবহানাল্লাহ! তখন উনাকে জিজ্ঞাসা করা হলো- ‘এই শ্রেষ্ঠত্ব-মর্যাদা আপনি কিভাবে লাভ করলেন?’ তিনি বললেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে তা’যীম-তাকরীম, সম্মান প্রদর্শন করার মাধ্যমে।” সুবহানাল্লাহ! (ই‘য়ানাতুত ত্বালিবীন ৩/৪১৫, আশ্ শারফুল আমজাদ ২৫৬ নং পৃষ্ঠা)
সমস্ত জ্বিন ইনসান ক্বায়েনাতবাসী যাতে এই ফজিলত পেয়ে নিছবত,ক্বুরবত,মুহব্বত হাছিল করতে পারে এজন্য ৯০দিনব্যপী মাহফিল এর আয়োজন করা হয়েছে রাজারবাগ শরীফে।আজ ওয়াজ মাহফিলের ৬৮তম দিন। নিজে মাহফিল শুনুন ,সরাসরী ও অনলাইনে। অন্যকেও শুনতে বলুন।বরকতময় তাবারুকে নিজে হাদিয়া করুন।অন্যকেও হাদিয়া করতে বলুন। মহিলাদেরকে শরঈ পর্দার সহিত আয়োজিত বিশেষ তালিমে পাঠিয়ে দিন। পোস্টার লিফলেট মাইকিং এ হাদিয়া করুনএবং প্রচার করুন।বিশেষ সংখ্যায় বিজ্ঞাপন দিন।
নববী মুহব্বতের আমেজে শিহরীত হোক আমাদের প্রতিটি দেহ ও মন। ফুলকিত হোক প্রতিটি শিহরণ। হাদিয়া করুন নিয়ামত লুফে নিন।01718740742 নগদ/বিকাশ পারসোনাল★ ওয়াজ শরীফ মাহফিল (২৫ তম দিন) ★১১ রবীউল আউওয়াল শরীফ ১৪৪৫ হিজরী
২৮ রবি’, ১৩৯১ শামসী���৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ঈসায়ীলাইলাতুল আরবিয়া http://xn--sm40-kuj.com/,#90da....ysmahfil,sunnat.info https://fb.watch/n6KjHGbI0Q
0 notes
Text
মহান আল্লাহ পাক সকল মুসলমানদের পবিত্র ১২-ই রবিউল আউয়াল শরীফ পালন করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ওলী বিশিষ্ট বুজুর্গ হযরত ইবনে নু'মান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন যে, তিনি একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ তিনি আরজী পেশ করেন- 'ইয়া রাসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! লোকজন প্রতি বৎসর মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ'ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে ম���াসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহফিল মুবারক করেন, আপনি কি এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহফিল মুবারক উনার প্রতি সন্তুষ্ট?' জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন"হে হযরত ইবনে নু'মান রহমতুল্লাহি আলাইহি! যে ব্যক্তি আমাদের জন্য
খুশি মুবারক প্রকাশ করে, আমরা তার জন্য খুশি মুবারক প্রকাশ করি।” সুবহানাল্লাহ! (তাযকিরাতুল ওয়ায়িযীন ১২৫ নং পৃষ্ঠা)
0 notes
Text
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত জবান মুবারক-এ পাঠকৃত একখানা ‘সম্মানিত শে’র বা না’ত শরীফ’
==================
সম্মানিত না’ত শরীফখানা হচ্ছেন-
لَقَدْ حَكَمَ السَّارُّوْنَ فِىْ كُلِّ بَلْدَةٍ …
بِاَنَّ لَنَا فَضْلًا عَلٰى سَادَةِ الْاَرْضِ
وَاِنَّ اَبِىْ ذُو الْمَجْدِ وَالسُّؤْدَدِ الَّذِىْ …
يُشَارُ بِهٖ مَا بَيْنَ نَشْزٍ اِلٰى خَفْضِ
وَجَدِّىْ وَاٰبَاءٌ لَّـهٗ اَثَّلُوا الْعُلَا …
قَدِيـْمًا بِطِيْبِ الْعِرْقِ وَالْحَسَبِ الْمَحْضِ
অর্থ: ‘অবশ্য অবশ্যই আমরা বেমেছাল প্রফুল্লতার সাথে, অত্যন্ত খুশির সাথে, সীমাহীন সম্মানিত শান-শওক্বত ও ইতমিনান মুবারক উনার সাথে প্রতিটি শহর, নগর, গ্রাম, স্থান, জনপদে শাসনকার্য পরিচালনা করেছি। কেননা আমাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক হচ্ছে সারা পৃথিবীর, সারা কায়িনাতের সকল সর্দার, নের্তৃত্বশীল, নেতা, আমীর, উমারা, রাজা, বাদশাহ, সুলতান সকলের উপরে। আর বাতিনীভাবে ওলী, কুতুব, গাওস রহমতুল্লাহি আলাইহিম এবং হযরত নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সকলের উপরে। সুবহানাল্লাহ!
আর নিশ্চয়ই আমার সম্মানিত পিতা সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন সীমাহীন মর্যাদা-মর্তবা, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক ও সম্মানিত কর্তৃত্ব মুবারক উনার অধিকারী। উনার সম্মানিত ইশারা-ইঙ্গিত মুবারক-এ, নির্দেশ মুবারক-এ পরিচালিত হয় উঁচু থেকে নিচু (সম্মানিত আরশে আযীম থেকে তাহ্তাছ ছারা পর্যন্ত) এতোদুভয়ের মাঝে (সারা কায়িনাতে) যা কিছু রয়েছে সমস্ত কিছু। সুবহানাল্লাহ!
আর আমার সম্মানিত দাদা সাইয়্যিদুনা হযরত হাশিম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার সম্মানিত পূর্বপুরুষ আলাইহিমুস সালাম (হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার পর্যন্ত) উনারা যাঁরা অতীত হয়েছেন উনারা প্রত্যেকেই ছিলেন (যাহিরী-বাত্বিনী সর্বদিক থেকে) সর্বশ্রেষ্ঠ ধনী। উনারা প্রত্যেকেই ছিলেন বংশীয় শ্রেষ্ঠত্ব ও বংশীয় পবিত্রতার দিক থেকে অবিনশ্বর।
অর্থাৎ উনারা প্রত্যেকেই ছিলেন এতো সর্বশ্রেষ্ঠ ও পূতঃপবিত্র বংশ মুবারক উনার অধিকারী এবং পূতঃপবিত্র ��রিত্র মুবারক উনাদের অধিকারী যে, উনাদের কারো মধ্যে কোনো প্রকার অপবিত্রার স্পর্শ পর্যন্ত লাগেনি। সুবহানাল্লাহ! কেননা উনাদের মাঝে নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অবস্থান মুবারক করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
(আল হাওই লিল ফাতাওই ফিল ফিক্বহি ওয়া ‘উলূমিত তাফসীরি ওয়াল হাদীছি ওয়াল উছুলি ওয়ান নাহওই ওয়াল ই’রাবি ওয়া সায়িরিল ফুনূন শরীফ ২/২২১, মাসালিকুল হুনাফা ফী হুকমি ঈমানি ওয়ালিদাইল মুছত্বফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৩৭ পৃষ্ঠা, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ফী সীরাতি খইরিল ইবাদ শরীফ ১/২৪৭, সিমতুন নুজূমিল আওয়ালী ফী আনবায়িল আওয়ায়িলি ওয়াত তাওয়ালী ১/২৯৮ ইত্যাদি
#90 days mahfil
Sunnat.info
Sm40.com
1 note
·
View note
Text
কুরবানীর পশুর রক্ত, গোশত ৭০ গুণ বৃদ্ধি করে মিযানের পাল্লায় দেয়া হবে :
কুরবানীদাতা উনার ফযীলত
কুরবানীর পশুর রক্ত, গোশত ৭০ গুণ বৃদ্ধি করে মিযানের পাল্লায় দেয়া হবে :
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে অন্যত্র বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَلِيٍّ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ اِنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لِفَاطِمَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ قُوْمِي يَا فَاطِمَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ فَاشْهَدِيْ اُضْحِيَّتَكِ اَمَا اِنَّ لَكِ بِأَوَّلِ قَطْرَةٍ تَقْطُرُ مِنْ دَمِهَا مَغْفِرَةً لِكُلِّ ذَنْبٍ اَمَا اِنَّهٗ يُـجَاءُ بِـهَا يَوْمَ الْقِيَامَةِ بِلُحُومِهَا وَدِمَائِهَا سَبْعِينَ ضِعْفًا ثُـمَّ يُوْضَعُ فِي مِيزَانِكِ قَالَ اَبُو سَعِيدٍ الْـخُدْرِيُّ رَضِيَ الله عَنْهُ اَهٰذِهٖ لِاٰلِ مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَاصَّةً فَهُمْ اَهْلٌ لِمَا خُصُّوا بِهٖ مِنْ خَيْرٍ اَمْ لِاٰلِ مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَلِلنَّاسِ عَامَّةً قَالَ بَلْ لِاٰلِ مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَلِلنَّاسِ عَامَّةً
অর্থ : “হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, হে হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম! আপনি আপনার কুরবানীর পশুর নিকট যবেহ করার সময় উপস্থিত থাকবেন। জেনে রাখুন! ঐ পশুর রক্তের প্রথম ফোঁটা (মাটিতে) পড়ার সাথে সাথে আপনার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে। জেনে রাখুন! কিয়ামত দিবসে কুরবানীর ওই পশুগুলোকে রক্ত, গোশত সহ সত্তরগুণ বৃদ্ধি করে নিয়ে আসা হবে এবং আপনার মিযানের পাল্লায় তা রাখা হবে। হযরত আবূ সাঈদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এই কুরবানী উনার ফযীলত কি শুধু হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের জন্য? নাকি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের এবং সমস্ত মানুষের জন্য। জাওয়াবে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, বরং হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের জন্য এবং সমস্ত মানুষেরও জন্য।” (বাইহাকী ���/২৮৩, আব্দু বনু হুমাইদ ৭/৮, আল মাত্বালিবুল ‘আলিয়াহ)
এক বর্ণনা মতে, পবিত্র কুরবানী উনার পশু কুরবানীদাতার নাজাতের ব্যাপারে সাক্ষ্য প্রদান করবে।
#90daysMahfil
#Qurbani
#fardQurbani
0 notes