#স্তন যুগল
Explore tagged Tumblr posts
lifeis-art · 11 months ago
Text
Tumblr media
তোমার ভাঁজ খোলো, আনন্দ দেখাও
করি প্রেমের তর্জমা
14 notes · View notes
mitra2023 · 2 years ago
Text
0 notes
dhaka18 · 5 years ago
Text
অঙ্গদানের প্রচারে রাখি দিতে চান নিজের স্তনযুগল!
বিনোদন ডেস্ক: শরীরি বিভঙ্গে হিল্লোল তোলা রাখি সাওয়ান্ত এবার তার সর্বশ্রেষ্ঠ অঙ্গটি দান করতে চাইলেন। আঙ্গদান জীবনদানের শরীক হতে তিনি তার স্তনযুগল দান করতে চাইলেন।
সবসময় বিতর্কিত কিছু না কিছু করে লাইম লাইটে থাকতে চান রাখি। কখনও বিয়ে, কখনও প্রেগন্যান্সি, কখনোবা কমোডে বসে লাইভ। নিত্যনতুন চমক দেওয়ায় তার জুড়ি মেলা দায়।
সম্প্রতি রাখি সাওয়ান্তের একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোস্যাল মিডিয়ায়। ভিডিয়োতে তিনি…
View On WordPress
0 notes
bartatv-blog · 6 years ago
Photo
Tumblr media
যেভাবে মেয়েদের স্তনের সৌন্দর্য বাড়ানো সম্ভব! নারীর শারীরিক সৌন্দর্যের মূলে রয়েছে তার বক্ষ যুগল। সুন্দর আকৃতির নিটোল স্তন সব মেয়েদেরই কাম্য। শুধু নারীর কাছেই নয়, উন্নত বক্ষ যুগল পুরুষের চোখেও যেকোনো নারীকে অনেক বেশি আবেদনময়ী আর আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। কিন্তু আধুনিক কর্মব্যস্ত জীবনে নারীরা নিজের শরীরের প্রতি খুব কমই যতœ নিতে পারে। তাই সম্মুখিন হতে হয় নানা সমস্যার। আর এতে করে শরীরের অন্যান্য অংশের মতো স্তনের আকৃতিও নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু কীভাবে সুরহা করবেন এই সমস্যার? সৌন্দর্যের বিকাশে নারীর বক্ষের মূল্য অপরিসীম। স্বাভাবিক ভাবে জন্মগত গঠনের পর মেয়েরা বক্ষের সৌন্দর্য বাড়াতে পারেন সামান্য পরিচর্চার মাধ্যমে। মেয়েরা এখন আধুনিক যুগে পোশাক পরা নিয়ে আর পিছপা হয় না। পিঠ খোলা, বুককাটা, হাতকাটা নানান পোশাক পরতে ভালোবাসে মেয়েরা। অনেক সময় এইসব পোশাক পরে অনেককে ভালো লাগে আবার অনেককে মানায় না। কেননা ১২-১৬ বছর বয়সের মধ্যে মেয়েদের স্তনের বৃদ্ধি ঘটে। মেয়েদের স্তনের আকার বিভিন্ন হয়। এই স্তনের পরিচর্চা ঠিকমত না করলে শিথিল হয়ে ঝুলে পরতে পারে। কারো কারো শরীরের অনুপাতে বুক ছোট হয়, আবার কারো অল্�� বয়সেই বুক বৃহদাকার হয়। ছোট বুক যেমন কোন নারীর সৌন্দর্য বিকাশে সহায়ক হয়না, তেমনই শরীরের তুলনায় অনেক বড় বুক বড় বেমানান লাগে। এইসব কারণে হরেক রকমের পোশাক পরেও সৌন্দর্যময়ী নারীরূপে নিজেকে তুলে ধরতে পারে না। তাই স্তন সঠিক রাখতে ও সৌন্দর্য্যময় করে গড়ে তুলতে প্রাত্যহিক ব্যায়াম আবশ্যক। ব্যায়ামের প্রয়োজনের সাথে কিছু যতেœরও প্রয়োজন আছে। # স্তন শিথিল হওয়ার কারণ: * খাদ্য গ্রহণের পরিমানের ঠিকমত অভাব * নারীর ওজন কমে গেলে * অতিরিক্ত পরিশ্রম * বেশি শ্রমযুক্ত খেলাধুলা করলে অনেক সময় স্তনের ফ্যাটিটিস্যু কমে যায় * প্রতিদিন গরম দিয়ে গোসল করলে * বেশি বয়সে হরমোন জনিত কারণে # কীভাবে স্তনের শিথিলতা দূর করা যায়: স্তনের পরিচর্চার প্রথম ধাপ হল ম্যাসাজ। ১৮ বছরের পর থেকে রোজ স্তন ম্যাসাজ করলে শিথিলতা দূর করা যায়। স্নান করার আগে হালকা করে তেল মাখবেন। তারপর সাবান মেখে স্নান করবেন। ঋতু চলাকালীন স্তন ম্যাসাজ করবেন না। # ম্যাসাজের পদ্ধতি: * ডান দিকের স্তনে বাঁ হাত রাখুন। হাতের তালুর চাপ দিয়ে ধীরে বুকের উপর দিয়ে কাঁধ পর্যন্ত ম্যাসাজ করুন। * হাতের তালু দিয়ে বৃত্তাকার গতিতে স্তন দুটি ম্যাসাজ করুন। * দুই স্তনের উপর আলতো হাতে আঙ্গুল জড়ো করে আলতো করে চাপড় মারুন। * স্তনের তলার দিকে হাত দিন। তারপর স্তনের তলা থেকে হাত দুটি গোলাকারে গলার কাছে ঘুরিয়ে তুলে আনুন। এবার কাঁধের দিক থেকে নীচে বাহুর মূল পর্যন্ত পিঠের দিকে নামান। এইভাবে প্রতিদিন ১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। মনে রাখবেন সন্তানকে দুধ পান করানো স্তনের পক্ষে উপকারী। কারণ- শিশু যখন দুধ পান করে তখন স্তনের বৃন্ত লম্বা হয়ে যায় এবং শিশু চুষে দুধ বার করার জন্য পেশিতে সংকোচন ও প্রসারণ হয়, ফলে স্তনের ব্যায়াম হয়। এর ফলে স্তন সুগঠিত হয়। # স্তন পরিচর্চার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি: * ব্রা পরবেন সঠিক মাপের এবং ভালো কোনো কোম্পানির। * ব্রা ব্যবহার করার পর রোজ সাবান জলে ধুয়ে তারপর ডেটল জলে চুবিয়ে মেলে দেবেন। * রাতে শোয়ার সময় ব্রা খুলে শোবেন। * খুব টাইট বা খুব ঢিলে ব্রা পরবেন না। * স্তনের তলা বার বার মুছে ভালো পাউডার লাগাবেন। ঘাম জমতে দেবেন না। উল্লেখিত পদ্ধতিতে আপনি আপনার বক্ষ যুগলকে আরো সুগঠিত এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন। মনে রাখবেন আপনার স্তনই আপনার সৌন্দর্য্য প্রকাশের অন্যতম বাহন।
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও হাসতালে বিয়ে অতঃপর ১৮ ঘণ্টা পর প্রেমিকার মৃত্যু! রূপকথার কাহিনীর মত যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাটে এক প্রেমিক যুগল ডেভিড-হিদার। তাদের সম্পর্কের শুরুটা ২০১৫ সালের মে মাসে। একটি নাচের ক্লাসে প্রেমিক ডেভিডের চোখে চোখ পড়ে প্রেমিকা হিদার মোজারের। তারপর থেকেই স্বপ্ন বুনছিলেন সময় এলে ��াঁটছড়া বাঁধবেন- সুখে�� সংসার গড়ে তুলবেন। হঠাৎ এক ঝড় এসে লণ্ডভণ্ড করে দেয় সবকিছু। হিদারের শরীরের ধরা পড়ে স্তন ক্যান্সার। হাল ছাড়েননি ডেভিড থেকেছেন তার পাশে। সময় গড়ায় কমতে থাকে হিদারের আয়ু। দুজনে সিদ্ধান্ত নেন ৩০ তারিখে বিয়েটা করেই ফেলবেন। কিন্তু ডাক্তার বলে দেয় সময় খুব বেশী নেই আর কয়েক ঘণ্টা । অতঃপর ২২শে ডিসেম্বর স্থানীয় সেন্ট ফ্রান্সিস চ্যাপেল হাসপাতালে আনুষ্ঠানিক ভাবে একসঙ্গে জীবন কাটানোর শপথ নেন ডেভিড-হিদার। বিয়ের মাত্র ১৮ ঘন্টা পর দুনিয়া থকে বিদায় নেন হিদার মোজার।
0 notes
bdlifemagazine · 7 years ago
Photo
Tumblr media
মেয়েদের বক্ষযুগল বড় করার নিয়ম অনেক মেয়েদের-ই একটা কমর প্রশ্ন থাকে, বক্ষ যুগল বা স্তন বড় করা যায় কিভাবে অথবা, বক্ষযুগল বা স্তন বড় করার পদ্ধতি জানতে চান। তাদের জন্য এই পোস্টটি কাজে লাগবে। ছোট ব্রেস্ট বড় করবেন যেভাবে ১| আপনাকে মানসিক ভাবে ওনেক দৃঢ় হতে হবে। মন মরা হয়ে বসে থাকলে স্তনের অবস্থা আরও খারাপ হবে। আপনার বয়স এবং স্বাস্থ্য বাড়ার সাথে সাথে আপনার স্তন এমনিতেই বড় হবে। তাই নিজেকে কিছুটা সময় দিলে ভবিষ্যতে প্রাকৃতিক ভাবেই বড় হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া বুকের কিছু ব্যায়াম আছে, যেমন বুকডন, বেঞ্চপ্রেশ। বড় ব্রেস্ট ২| ব্রেস্টে নিয়মিত ম্যাসাজ করলেও এটা ধীরে ধীরে বড় হয়। আবার নিয়মিত সেক্স করলে ও তা বড় হয় (বিবাহিতদের জন্য)। তবে এসময় নিজের অরগাজমের উপর নজর দিতে হবে। অনেকক্ষণ ধরে সেক্স করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। ছোট ব্রেস্ট ৩| মেয়েদের জন্য বুকের কিছু স্পেশাল ব্যায়াম আছে, যেমন বেঞ্চ প্রেস, বাটারফ্লাই প্রেশ, পুশ-আপ (বুকডন)- নিয়মিত এগুলো করে স্তনের টিস্যুতে ব্লাড ফ্লো বাড়াতে হবে। এতে বুকের পেশিগুলো সঠিক সেপে এসে স্তনকে সুগঠিক করবে। দিনে বেশ কয়েকবার দুইহাত দুইদিকে প্রসারিত করে আবার এক করুন। প্রাকৃতিকভাবে ব্রেস্ট বড় করার উপায় ৪| স্বামী বা পার্টনার কে বলবেন দুইটাতেই সমান গুরুত্ব দিতে। সে যেন একটা স্তন নিয়ে মেতে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। ৫| হাত ঘষে গরম করে দুই হাত স্তনের নিচে হালকা চেপে ধরে ডানহাত ঘড়ির কাটার দিকে আর বাম হাতে ঘড়ির কাটার উলটা দিকের মত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করুন। সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় আর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ১০-১৫ মি��িট এভাবে ১০০ থেকে ৩০০ বার ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করুন।
0 notes
payelsarkar · 7 years ago
Photo
Tumblr media
নারীর যৌনাঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ নারীকে পুরুষের চাইতে আরো যে বিষটি স্বতস্ফূর্তভাবে পৃথক করেছে ,তা হলো নারীর অভন্তরীণ যৌনাঙ্গ ,তথা যোনি । পুরুষের লিঙ্গ বহিঃমুখী অথচ নারীর যৌন লিঙ্গ নেই , তবে যৌনাঙ্গ হিসেবে রয়েছে যোনি । এই যোনির মাধ্যমেই নারী পুরুষের সাথে যৌন মিলনে মিশে য��য়। যোনি যৌন উত্তেজনার সময় পিচ্ছিল হয়ে উঠে। কেননা যৌন উত্তেজনার সময় নারীর ভেতর তরলের রণ হতে থাকে । নারীর যৌন স্বাভাবিক আকারে ৯ সেঃমিঃ প্রায় সাড়ে তিন ইঞ্চি। তবে এটি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্দিত হয় যেমন যৌনমিলনের সময় , সন্তান জন্মের সময় এমনকি হস্তমৈথুনের বা স্বমেহনের সময়। যোনির সাথে সম্পর্কযুক্ত একই মাত্রার অঙ্গ হলো সারবিঙ । যোনিতে প্রায় ত্রিশ রকমের কৌশিক কলা রয়েছে । এগুলো গভীর এবং যৌনমিলনের সময় লিঙ্গের চাপ এটি সহ্য করে নিতে পারে । যোনি থেকে সাধারণত ল্যাকটিক এসিড রিত হয়। একে যৌনরস বা মিউকাস বলা হয় । এটি যৌন উদ্দিপক এক প্রকার তরল । নারীর যৌন উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে এই তরল যোনি বেয়ে বাইরে চলে আসতে পারে। নারীর অপরাপর আভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গগুলো হলো , জরায়ু , পেলভিস, ওভারি ইত্যাদি। জরায়ুবা ইউটেরাস নারীর যৌন জীবনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় । একই সাথে এটি গুরুত্বপূর্ণ ও বটে । নারীর যৌন জীবনের ততোথিক গুরুত্বপূর্ণ যৌনাঙ্গ হলো ওভারি বা ডিম্বাসয় । যৌনমিলনের পরে পুরুষের লিঙ্গ নিঃসৃত বীর্য নারীর ওভারিতে ডিম্বাশয়ে জমা হয় এবং তার পরে এটি ফ্যালোপিয়ান টিউব বেয়ে উপরিস্থিতি অংশ হলো ওভিডাক্ট। এটি ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে সম্পর্কযুক্ত একটি অঙ্গ । মোটা মুটি এই হচ্ছে নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ । যার দ্বারা নারীর যৌন জীবন পূর্ণাঙ্গ হয়। নারীর বহি - যৌনাঙ্গঃ অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর স্বতন্ত্র কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে । প্রথমত এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট । নারীর স্তন যুগল একই সাথে নারীরত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌন জীবনে এবং মাতৃত্বকালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নারীর নারীত্ব পূর্ণ মাত্রায় ফুটে উঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে । পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষও আবেদিত বা উত্তেজিত হয়। যৌন জীবনের প্রধান ভূমিকা রাখে নারীর স্তন। স্তনের স্পর্শের দ্বারা নারী সবচেয়ে মৌলিক এবং চূড়ান্ত যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পৌঁছে যায়। নারীর বহিঃ যৌনাঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে আবেদনশীল যৌনাঙ্গ হলো তার কিটোরিস। এটি নারীর বাইরের যৌনাঙ্গ। কিটোরিসকে বাংলাতে ভগাংকুর বলা হয় । বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ভগাংকুরের দৈঘ্য এবং প্রস্থ সব নারীর একই সমান নাও হতে পারে তবে সব নারীর ক্ষেত্রেই ভগাংকুরের স্পর্শের আনন্দ অপরিসীম । কিটোরিস এর মাথা নরম চামড়ার দ্বারা বা ত্বকের আবৃত থাকে। একে কিটোরাল হুড বা ভগাংকুরের আবৃত মাথা বলা যেতে পারে । এই মাথাকে আস্তে সরিয়ে নিলেই লালচে কিংবা সাদাটা যে নরম মাংসের ছোট পিন্ড দেখা যাবে সেটি হলো কিটোরিস নারী এখানে স্পর্শে আনন্দ অনুভব করে । এই আনন্দ চরমপুলকের মতো আনন্দ দিতে পারে । কোনো কোনো নারীকে দেখা যায় যে তারা যৌনমিলনের আনন্দের চাইতে ভগাংকুরের বা কিটোরিসের স্পর্শে আনন্দ উপভোগ করে বেশি এবং জীবনব্যাপী তারা যৌন আনন্দ এর মাঝে খুজে পায় । কিটোরিসে যদি নিজ হাতে স্পর্শ করে শারীরিক আনন্দ পাওয়া যায় তবে তাকে স্বমেহন বলা যেতে পারে । কিন্তু বা স্বামির যৌন সঙ্গীর স্পর্শে উক্ত শারীরিক আনন্দ পেলে তাকে আউটার কোর্স বা বাইরের যৌনতা বলা হয় । কিটোরিসের পরে নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের মধ্যে যৌনির মুখ এবং যৌনির ঠোঁটের ব্যাপারটি চলে আসে । নারীর যোনির অর্থাৎ যৌনমিলনের প্রধান অঙ্গের উপরিভাগে দুটো ঠোঁট থাকে । এর একটির নাম ল্যাবিয়া ম্যাজোরা এবং অন্যটির নাম ল্যাবিয়া ম্যানোরা । ল্যাবিয়া ম্যাজোরা হলো অপোকৃত বড় ঠোঁটটির নাম এবং ল্যাবিয়া ম্যানোরা হলো অপোকৃত ছোট ঠোঁটটির নাম। যৌন উত্তেজনার সময় যোনির এই দুটি ঠোঁট এমনিতেই একটু ফাঁক হয়ে যায় বা সরে যায় । কিটোরিসের নিচে মূত্র নালীর একটি জায়গা আছে । এখান দিয়ে নারীর মূত্র ত্যাগ করতে হয় । মোটা মুটি নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের ধারণা হলো এমন । নারীর এই বহিঃযৌনাঙ্গের পুরো অঞ্চলটিকে বলা হয় ভাবলা এই অঞ্চলে প্রচুর যৌন কেশ বা যৌন লোমের বিকাশ
0 notes
Photo
Tumblr media
নারীর যৌনাঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ নারীকে পুরুষের চাইতে আরো যে বিষটি স্বতস্ফূর্তভাবে পৃথক করেছে ,তা হলো নারীর অভন্তরীণ যৌনাঙ্গ ,তথা যোনি । পুরুষের লিঙ্গ বহিঃমুখী অথচ নারীর যৌন লিঙ্গ নেই , তবে যৌনাঙ্গ হিসেবে রয়েছে যোনি । এই যোনির মাধ্যমেই নারী পুরুষের সাথে যৌন মিলনে মিশে যায়। যোনি যৌন উত্তেজনার সময় পিচ্ছিল হয়ে উঠে। কেননা যৌন উত্তেজনার সময় নারীর ভেতর তরলের রণ হতে থাকে । নারীর যৌন স্বাভাবিক আকারে ৯ সেঃমিঃ প্রায় সাড়ে তিন ইঞ্চি। তবে এটি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্দিত হয় যেমন যৌনমিলনের সময় , সন্তান জন্মের সময় এমনকি হস্তমৈথুনের বা স্বমেহনের সময়। যোনির সাথে সম্পর্কযুক্ত একই মাত্রার অঙ্গ হলো সারবিঙ । যোনিতে প্রায় ত্রিশ রকমের কৌশিক কলা রয়েছে । এগুলো গভীর এবং যৌনমিলনের সময় লিঙ্গের চাপ এটি সহ্য করে নিতে পারে । যোনি থেকে সাধারণত ল্যাকটিক এসিড রিত হয়। একে যৌনরস বা মিউকাস বলা হয় । এটি যৌন উদ্দিপক এক প্রকার তরল । নারীর যৌন উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে এই তরল যোনি বেয়ে বাইরে চলে আসতে পারে। নারীর অপরাপর আভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গগুলো হলো , জরায়ু , পেলভিস, ওভারি ইত্যাদি। জরায়ুবা ইউটেরাস নারীর যৌন জীবনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় । একই সাথে এটি গুরুত্বপূর্ণ ও বটে । নারীর যৌন জীবনের ততোথিক গুরুত্বপূর্ণ যৌনাঙ্গ হলো ওভারি বা ডিম্বাসয় । যৌনমিলনের পরে পুরুষের লিঙ্গ নিঃসৃত বীর্য নারীর ওভারিতে ডিম্বাশয়ে জমা হয় এবং তার পরে এটি ফ্যালোপিয়ান টিউব বেয়ে উপরিস্থিতি অংশ হলো ওভিডাক্ট। এটি ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে সম্পর্কযুক্ত একটি অঙ্গ । মোটা মুটি এই হচ্ছে নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ । যার দ্বারা নারীর যৌন জীবন পূর্ণাঙ্গ হয়। নারীর বহি - যৌনাঙ্গঃ অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর স্বতন্ত্র কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে । প্রথমত এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট । নারীর স্তন যুগল একই সাথে নারীরত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌন জীবনে এবং মাতৃত্বকালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নারীর নারীত্ব পূর্ণ মাত্রায় ফুটে উঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে । পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষও আবেদিত বা উত্তেজিত হয়। যৌন জীবনের প্রধান ভূমিকা রাখে নারীর স্তন। স্তনের স্পর্শের দ্বারা নারী সবচেয়ে মৌলিক এবং চূড়ান্ত যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পৌঁছে যায়। নারীর বহিঃ যৌনাঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে আবেদনশীল যৌনাঙ্গ হলো তার কিটোরিস। এটি নারীর বাইরের যৌনাঙ্গ। কিটোরিসকে বাংলাতে ভগাংকুর বলা হয় । বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ভগাংকুরের দৈঘ্য এবং প্রস্থ সব নারীর একই সমান নাও হতে পারে তবে সব নারীর ক্ষেত্রেই ভগাংকুরের স্পর্শের আনন্দ অপরিসীম । কিটোরিস এর মাথা নরম চামড়ার দ্বারা বা ত্বকের আবৃত থাকে। একে কিটোরাল হুড বা ভগাংকুরের আবৃত মাথা বলা যেতে পারে । এই মাথাকে আস্তে সরিয়ে নিলেই লালচে কিংবা সাদাটা যে নরম মাংসের ছোট পিন্ড দেখা যাবে সেটি হলো কিটোরিস নারী এখানে স্পর্শে আনন্দ অনুভব করে । এই আনন্দ চরমপুলকের মতো আনন্দ দিতে পারে । কোনো কোনো নারীকে দেখা যায় যে তারা যৌনমিলনের আনন্দের চাইতে ভগাংকুরের বা কিটোরিসের স্পর্শে আনন্দ উপভোগ করে বেশি এবং জীবনব্যাপী তারা যৌন আনন্দ এর মাঝে খুজে পায় । কিটোরিসে যদি নিজ হাতে স্পর্শ করে শারীরিক আনন্দ পাওয়া যায় তবে তাকে স্বমেহন বলা যেতে পারে । কিন্তু বা স্বামির যৌন সঙ্গীর স্পর্শে উক্ত শারীরিক আনন্দ পেলে তাকে আউটার কোর্স বা বাইরের যৌনতা বলা হয় । কিটোরিসের পরে নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের মধ্যে যৌনির মুখ এবং যৌনির ঠোঁটের ব্যাপারটি চলে আসে । নারীর যোনির অর্থাৎ যৌনমিলনের প্রধান অঙ্গের উপরিভাগে দুটো ঠোঁট থাকে । এর একটির নাম ল্যাবিয়া ম্যাজোরা এবং অন্যটির নাম ল্যাবিয়া ম্যানোরা । ল্যাবিয়া ম্যাজোরা হলো অপোকৃত বড় ঠোঁটটির নাম এবং ল্যাবিয়া ম্যানোরা হলো অপোকৃত ছোট ঠোঁটটির নাম। যৌন উত্তেজনার সময় যোনির এই দুটি ঠোঁট এমনিতেই একটু ফাঁক হয়ে যায় বা সরে যায় । কিটোরিসের নিচে মূত্র নালীর একটি জায়গা আছে । এখান দিয়ে নারীর মূত্র ত্যাগ করতে হয় । মোটা মুটি নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের ধারণা হলো এমন । নারীর এই বহিঃযৌনাঙ্গের পুরো অঞ্চলটিকে বলা হয় ভাবলা এই অঞ্চলে প্রচুর যৌন কেশ বা যৌন লোমের বিকাশ
0 notes
mitra2023 · 2 years ago
Text
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
যেভাবে মেয়েদের স্তনের সৌন্দর্য বাড়ানো সম্ভব! নারীর শারীরিক সৌন্দর্যের মূলে রয়েছে তার বক্ষ যুগল। সুন্দর আকৃতির নিটোল স্তন সব মেয়েদেরই কাম্য। শুধু নারীর কাছেই নয়, উন্নত বক্ষ যুগল পুরুষের চোখেও যেকোনো নারীকে অনেক বেশি আবেদনময়ী আর আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। কিন্তু আধুনিক কর্মব্যস্ত জীবনে নারীরা নিজের শরীরের প্রতি খুব কমই যতœ নিতে পারে। তাই সম্মুখিন হতে হয় নানা সমস্যার। আর এতে করে শরীরের অন্যান্য অংশের মতো স্তনের আকৃতিও নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু কীভাবে সুরহা করবেন এই সমস্যার? সৌন্দর্যের বিকাশে নারীর বক্ষের মূল্য অপরিসীম। স্বাভাবিক ভাবে জন্মগত গঠনের পর মেয়েরা বক্ষের সৌন্দর্য বাড়াতে পারেন সামান্য পরিচর্চার মাধ্যমে। মেয়েরা এখন আধুনিক যুগে পোশাক পরা নিয়ে আর পিছপা হয় না। পিঠ খোলা, বুককাটা, হাতকাটা নানান পোশাক পরতে ভালোবাসে মেয়েরা। অনেক সময় এইসব পোশাক পরে অনেককে ভালো লাগে আবার অনেককে মানায় না। কেননা ১২-১৬ বছর বয়সের মধ্যে মেয়েদের স্তনের বৃদ্ধি ঘটে। মেয়েদের স্তনের আকার বিভিন্ন হয়। এই স্তনের পরিচর্চা ঠিকমত না করলে শিথিল হয়ে ঝুলে পরতে পারে। কারো কারো শরীরের অনুপাতে বুক ছোট হয়, আবার কারো অল্প বয়সেই বুক বৃহদাকার হয়। ছোট বুক যেমন কোন নারীর সৌন্দর্য বিকাশে সহায়ক হয়না, তেমনই শরীরের তুলনায় অনেক বড় বুক বড় বেমানান লাগে। এইসব কারণে হরেক রকমের পোশাক পরেও সৌন্দর্যময়ী নারীরূপে নিজেকে তুলে ধরতে পারে না। তাই স্তন সঠিক রাখতে ও সৌন্দর্য্যময় করে গড়ে তুলতে প্রাত্যহিক ব্যায়াম আবশ্যক। ব্যায়ামের প্রয়োজনের সাথে কিছু যতেœরও প্রয়োজন আছে। # স্তন শিথিল হওয়ার কারণ: * খাদ্য গ্রহণের পরিমানের ঠিকমত অভাব * নারীর ওজন কমে গেলে * অতিরিক্ত পরিশ্রম * বেশি শ্রমযুক্ত খেলাধুলা করলে অনেক সময় স্তনের ফ্যাটিটিস্যু কমে যায় * প্রতিদিন গরম দিয়ে গোসল করলে * বেশি বয়সে হরমোন জনিত কারণে # কীভাবে স্তনের শিথিলতা দূর করা যায়: স্তনের পরিচর্চার প্রথম ধাপ হল ম্যাসাজ। ১৮ বছরের পর থেকে রোজ স্তন ম্যাসাজ করলে শিথিলতা দূর করা যায়। স্নান করার আগে হালকা করে তেল মাখবেন। তারপর সাবান মেখে স্নান করবেন। ঋতু চলাকালীন স্তন ম্যাসাজ করবেন না। # ম্যাসাজের পদ্ধতি: * ডান দিকের স্তনে বাঁ হাত রাখুন। হাতের তালুর চাপ দিয়ে ধীরে বুকের উপর দিয়ে কাঁধ পর্যন্ত ম্যাসাজ করুন। * হাতের তালু দিয়ে বৃত্তাকার গতিতে স্তন দুটি ম্যাসাজ করুন। * দুই স্তনের উপর আলতো হাতে আঙ্গুল জড়ো করে আলতো করে চাপড় মারুন। * স্তনের তলার দিকে হাত দিন। তারপর স্তনের তলা থেকে হাত দুটি গোলাকারে গলার কাছে ঘুরিয়ে তুলে আনুন। এবার কাঁধের দিক থেকে নীচে বাহুর মূল পর্যন্ত পিঠের দিকে নামান। এইভাবে প্রতিদিন ১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। মনে রাখবেন সন্তানকে দুধ পান করানো স্তনের পক্ষে উপকারী। কারণ- শিশু যখন দুধ পান করে তখন স্তনের বৃন্ত লম্বা হয়ে যায় এবং শিশু চুষে দুধ বার করার জন্য পেশিতে সংকোচন ও প্রসারণ হয়, ফলে স্তনের ব্যায়াম হয়। এর ফলে স্তন সুগঠিত হয়। # স্তন পরিচর্চার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি: * ব্রা পরবেন সঠিক মাপের এবং ভালো কোনো কোম্পানির। * ব্রা ব্যবহার করার পর রোজ সাবান জলে ধুয়ে তারপর ডেটল জলে চুবিয়ে মেলে দেবেন। * রাতে শোয়ার সময় ব্রা খুলে শোবেন। * খুব টাইট বা খুব ঢিলে ব্রা পরবেন না। * স্তনের তলা বার বার মুছে ভালো পাউডার লাগাবেন। ঘাম জমতে দেবেন না। উল্লেখিত পদ্ধতিতে আপনি আপনার বক্ষ যুগলকে আরো সুগঠিত এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন। মনে রাখবেন আপনার স্তনই আপনার সৌন্দর্য্য প্রকাশের অন্যতম বাহন।
0 notes
koelmallick · 7 years ago
Photo
Tumblr media
নারীর যৌনাঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ নারীকে পুরুষের চাইতে আরো যে বিষটি স্বতস্ফূর্তভাবে পৃথক করেছে ,তা হলো নারীর অভন্তরীণ যৌনাঙ্গ ,তথা যোনি । পুরুষের লিঙ্গ বহিঃমুখী অথচ নারীর যৌন লিঙ্গ নেই , তবে যৌনাঙ্গ হিসেবে রয়েছে যোনি । এই যোনির মাধ্যমেই নারী পুরুষের সাথে যৌন মিলনে মিশে যায়। যোনি যৌন উত্তেজনার সময় পিচ্ছিল হয়ে উঠে। কেননা যৌন উত্তেজনার সময় নারীর ভেতর তরলের রণ হতে থাকে । নারীর যৌন স্বাভাবিক আকারে ৯ সেঃমিঃ প্রায় সাড়ে তিন ইঞ্চি। তবে এটি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্দিত হয় যেমন যৌনমিলনের সময় , সন্তা��� জন্মের সময় এমনকি হস্তমৈথুনের বা স্বমেহনের সময়। যোনির সাথে সম্পর্কযুক্ত একই মাত্রার অঙ্গ হলো সারবিঙ । যোনিতে প্রায় ত্রিশ রকমের কৌশিক কলা রয়েছে । এগুলো গভীর এবং যৌনমিলনের সময় লিঙ্গের চাপ এটি সহ্য করে নিতে পারে । যোনি থেকে সাধারণত ল্যাকটিক এসিড রিত হয়। একে যৌনরস বা মিউকাস বলা হয় । এটি যৌন উদ্দিপক এক প্রকার তরল । নারীর যৌন উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে এই তরল যোনি বেয়ে বাইরে চলে আসতে পারে। নারীর অপরাপর আভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গগুলো হলো , জরায়ু , পেলভিস, ওভারি ইত্যাদি। জরায়ুবা ইউটেরাস নারীর যৌন জীবনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় । একই সাথে এটি গুরুত্বপূর্ণ ও বটে । নারীর যৌন জীবনের ততোথিক গুরুত্বপূর্ণ যৌনাঙ্গ হলো ওভারি বা ডিম্বাসয় । যৌনমিলনের পরে পুরুষের লিঙ্গ নিঃসৃত বীর্য নারীর ওভারিতে ডিম্বাশয়ে জমা হয় এবং তার পরে এটি ফ্যালোপিয়ান টিউব বেয়ে উপরিস্থিতি অংশ হলো ওভিডাক্ট। এটি ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে সম্পর্কযুক্ত একটি অঙ্গ । মোটা মুটি এই হচ্ছে নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ । যার দ্বারা নারীর যৌন জীবন পূর্ণাঙ্গ হয়। নারীর বহি - যৌনাঙ্গঃ অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর স্বতন্ত্র কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে । প্রথমত এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট । নারীর স্তন যুগল একই সাথে নারীরত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌন জীবনে এবং মাতৃত্বকালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নারীর নারীত্ব পূর্ণ মাত্রায় ফুটে উঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে । পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষও আবেদিত বা উত্তেজিত হয়। যৌন জীবনের প্রধান ভূমিকা রাখে নারীর স্তন। স্তনের স্পর্শের দ্বারা নারী সবচেয়ে মৌলিক এবং চূড়ান্ত যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পৌঁছে যায়। নারীর বহিঃ যৌনাঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে আবেদনশীল যৌনাঙ্গ হলো তার কিটোরিস। এটি নারীর বাইরের যৌনাঙ্গ। কিটোরিসকে বাংলাতে ভগাংকুর বলা হয় । বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ভগাংকুরের দৈঘ্য এবং প্রস্থ সব নারীর একই সমান নাও হতে পারে তবে সব নারীর ক্ষেত্রেই ভগাংকুরের স্পর্শের আনন্দ অপরিসীম । কিটোরিস এর মাথা নরম চামড়ার দ্বারা বা ত্বকের আবৃত থাকে। একে কিটোরাল হুড বা ভগাংকুরের আবৃত মাথা বলা যেতে পারে । এই মাথাকে আস্তে সরিয়ে নিলেই লালচে কিংবা সাদাটা যে নরম মাংসের ছোট পিন্ড দেখা যাবে সেটি হলো কিটোরিস নারী এখানে স্পর্শে আনন্দ অনুভব করে । এই আনন্দ চরমপুলকের মতো আনন্দ দিতে পারে । কোনো কোনো নারীকে দেখা যায় যে তারা যৌনমিলনের আনন্দের চাইতে ভগাংকুরের বা কিটোরিসের স্পর্শে আনন্দ উপভোগ করে বেশি এবং জীবনব্যাপী তারা যৌন আনন্দ এর মাঝে খুজে পায় । কিটোরিসে যদি নিজ হাতে স্পর্শ করে শারীরিক আনন্দ পাওয়া যায় তবে তাকে স্বমেহন বলা যেতে পারে । কিন্তু বা স্বামির যৌন সঙ্গীর স্পর্শে উক্ত শারীরিক আনন্দ পেলে তাকে আউটার কোর্স বা বাইরের যৌনতা বলা হয় । কিটোরিসের পরে নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের মধ্যে যৌনির মুখ এবং যৌনির ঠোঁটের ব্যাপারটি চলে আসে । নারীর যোনির অর্থাৎ যৌনমিলনের প্রধান অঙ্গের উপরিভাগে দুটো ঠোঁট থাকে । এর একটির নাম ল্যাবিয়া ম্যাজোরা এবং অন্যটির নাম ল্যাবিয়া ম্যানোরা । ল্যাবিয়া ম্যাজোরা হলো অপোকৃত বড় ঠোঁটটির নাম এবং ল্যাবিয়া ম্যানোরা হলো অপোকৃত ছোট ঠোঁটটির নাম। যৌন উত্তেজনার সময় যোনির এই দুটি ঠোঁট এমনিতেই একটু ফাঁক হয়ে যায় বা সরে যায় । কিটোরিসের নিচে মূত্র নালীর একটি জায়গা আছে । এখান দিয়ে নারীর মূত্র ত্যাগ করতে হয় । মোটা মুটি নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের ধারণা হলো এমন । নারীর এই বহিঃযৌনাঙ্গের পুরো অঞ্চলটিকে বলা হয় ভাবলা এই অঞ্চলে প্রচুর যৌন কেশ বা যৌন লোমের বিকাশ
0 notes
enasaha · 7 years ago
Photo
Tumblr media
নারীর যৌনাঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ নারীকে পুরুষের চাইতে আরো যে বিষটি স্বতস্ফূর্তভাবে পৃথক করেছে ,তা হলো নারীর অভন্তরীণ যৌনাঙ্গ ,তথা যোনি । পুরুষের লিঙ্গ বহিঃমুখী অথচ নারীর যৌন লিঙ্গ নেই , তবে যৌনাঙ্গ হিসেবে রয়েছে যোনি । এই যোনির মাধ্যমেই নারী পুরুষের সাথে যৌন মিলনে মিশে যায়। যোনি যৌন উত্তেজনার সময় পিচ্ছিল হয়ে উঠে। কেননা যৌন উত্তেজনার সময় নারীর ভেতর তরলের রণ হতে থাকে । নারীর যৌন স্বাভাবিক আকারে ৯ সেঃমিঃ প্রায় সাড়ে তিন ইঞ্চি। তবে এটি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্দিত হয় যেমন যৌনমিলনের সময় , সন্তান জন্মের সময় এমনকি হস্তমৈথুনের বা স্বমেহনের সময়। যোনির সাথে সম্পর্কযুক্ত একই মাত্রার অঙ্গ হলো সারবিঙ । যোনিতে প্রায় ত্রিশ রকমের কৌশিক কলা রয়েছে । এগুলো গভীর এবং যৌনমিলনের সময় লিঙ্গের চাপ এটি সহ্য করে নিতে পারে । যোনি থেকে সাধারণত ল্যাকটিক এসিড রিত হয়। একে যৌনরস বা মিউকাস বলা হয় । এটি যৌন উদ্দিপক এক প্রকার তরল । নারীর যৌন উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে এই তরল যোনি বেয়ে বাইরে চলে আসতে পারে। নারীর অপরাপর আভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গগুলো হলো , জরায়ু , পেলভিস, ওভারি ইত্যাদি। জরায়ুবা ইউটেরাস নারীর যৌন জীবনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় । একই সাথে এটি গুরুত্বপূর্ণ ও বটে । নারীর যৌন জীবনের ততোথিক গুরুত্বপূর্ণ যৌনাঙ্গ হলো ওভারি বা ডিম্বাসয় । যৌনমিলনের পরে পুরুষের লিঙ্গ নিঃসৃত বীর্য নারীর ওভারিতে ডিম্বাশয়ে জমা হয় এবং তার পরে এটি ফ্যালোপিয়ান টিউব বেয়ে উপরিস্থিতি অংশ হলো ওভিডাক্ট। এটি ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে সম্পর্কযুক্ত একটি অঙ্গ । মোটা মুটি এই হচ্ছে নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ । যার দ্বারা নারীর যৌন জীবন পূর্ণাঙ্গ হয়। নারীর বহি - যৌনাঙ্গঃ অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর স্বতন্ত্র কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে । প্রথমত এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট । নারীর স্তন যুগল একই সাথে নারীরত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌন জীবনে এবং মাতৃত্বকালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নারীর নারীত্ব পূর্ণ মাত্রায় ফুটে উঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে । পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষও আবেদিত বা উত্তেজিত হয়। যৌন জীবনের প্রধান ভূমিকা রাখে নারীর স্তন। স্তনের স্পর্শের দ্বারা নারী সবচেয়ে মৌলিক এবং চূড়ান্ত যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পৌঁছে যায়। নারীর বহিঃ যৌনাঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে আবেদনশীল যৌনাঙ্গ হলো তার কিটোরিস। এটি নারীর বাইরের যৌনাঙ্গ। কিটোরিসকে বাংলাতে ভগাংকুর বলা হয় । বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ভগাংকুরের দৈঘ্য এবং প্রস্থ সব নারীর একই সমান নাও হতে পারে তবে সব নারীর ক্ষেত্রেই ভগাংকুরের স্পর্শের আনন্দ অপরিসীম । কিটোরিস এর মাথা নরম চামড়ার দ্বারা বা ত্বকের আবৃত থাকে। একে কিটোরাল হুড বা ভগাংকুরের আবৃত মাথা বলা যেতে পারে । এই মাথাকে আস্তে সরিয়ে নিলেই লালচে কিংবা সাদাটা যে নরম মাংসের ছোট পিন্ড দেখা যাবে সেটি হলো কিটোরিস নারী এখানে স্পর্শে আনন্দ অনুভব করে । এই আনন্দ চরমপুলকের মতো আনন্দ দিতে পারে । কোনো কোনো নারীকে দেখা যায় যে তারা যৌনমিলনের আনন্দের চাইতে ভগাংকুরের বা কিটোরিসের স্পর্শে আনন্দ উপভোগ করে বেশি এবং জীবনব্যাপী তারা যৌন আনন্দ এর মাঝে খুজে পায় । কিটোরিসে যদি নিজ হাতে স্পর্শ করে শারীরিক আনন্দ পাওয়া যায় তবে তাকে স্বমেহন বলা যেতে পারে । কিন্তু বা স্বামির যৌন সঙ্গীর স্পর্শে উক্ত শারীরিক আনন্দ পেলে তাকে আউটার কোর্স বা বাইরের যৌনতা বলা হয় । কিটোরিসের পরে নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের মধ্যে যৌনির মুখ এবং যৌনির ঠোঁটের ব্যাপারটি চলে আসে । নারীর যোনির অর্থাৎ যৌনমিলনের প্রধান অঙ্গের উপরিভাগে দুটো ঠোঁট থাকে । এর একটির নাম ল্যাবিয়া ম্যাজোরা এবং অন্যটির নাম ল্যাবিয়া ম্যানোরা । ল্যাবিয়া ম্যাজোরা হলো অপোকৃত বড় ঠোঁটটির নাম এবং ল্যাবিয়া ম্যানোরা হলো অপোকৃত ছোট ঠোঁটটির নাম। যৌন উত্তেজনার সময় যোনির এই দুটি ঠোঁট এমনিতেই একটু ফাঁক হয়ে যায় বা সরে যায় । কিটোরিসের নিচে মূত্র নালীর একটি জায়গা আছে । এখান দিয়ে নারীর মূত্র ত্যাগ করতে হয় । মোটা মুটি নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের ধারণা হলো এমন । নারীর এই বহিঃযৌনাঙ্গের পুরো অঞ্চলটিকে বলা হয় ভাবলা এই অঞ্চলে প্রচুর যৌন কেশ বা যৌন লোমের বিকাশ
0 notes
toraahmednafiza · 7 years ago
Photo
Tumblr media
নারীর যৌনাঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ নারীকে পুরুষের চাইতে আরো যে বিষটি স্বতস্ফূর্তভাবে পৃথক করেছে ,তা হলো নারীর অভন্তরীণ যৌনাঙ্গ ,তথা যোনি । পুরুষের লিঙ্গ বহিঃমুখী অথচ নারীর যৌন লিঙ্গ নেই , তবে যৌনাঙ্গ হিসেবে রয়েছে যোনি । এই যোনির মাধ্যমেই নারী পুরুষের সাথে যৌন মিলনে মিশে যায়। যোনি যৌন উত্তেজনার সময় পিচ্ছিল হয়ে উঠে। কেননা যৌন উত্তেজনার সময় নারীর ভেতর তরলের রণ হতে থাকে । নারীর যৌন স্বাভাবিক আকারে ৯ সেঃমিঃ প্রায় সাড়ে তিন ইঞ্চি। তবে এটি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্দিত হয় যেমন যৌনমিলনের সময় , সন্তান জন্মের সময় এমনকি হস্তমৈথুনের বা স্বমেহনের সময়। যোনির সাথে সম্পর্কযুক্ত একই মাত্রার অঙ্গ হলো সারবিঙ । যোনিতে প্রায় ত্রিশ রকমের কৌশিক কলা রয়েছে । এগুলো গভীর এবং যৌনমিলনের সময় লিঙ্গের চাপ এটি সহ্য করে নিতে পারে । যোনি থেকে সাধারণত ল্যাকটিক এসিড রিত হয়। একে যৌনরস বা মিউকাস বলা হয় । এটি যৌন উদ্দিপক এক প্রকার তরল । নারীর যৌন উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে এই তরল যোনি বেয়ে বাইরে চলে আসতে পারে। নারীর অপরাপর আভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গগুলো হলো , জরায়ু , পেলভিস, ওভারি ইত্যাদি। জরায়ুবা ইউটেরাস নারীর যৌন জীবনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় । একই সাথে এটি গুরুত্বপূর্ণ ও বটে । নারীর যৌন জীবনের ততোথিক গুরুত্বপূর্ণ যৌনাঙ্গ হলো ওভারি বা ডিম্বাসয় । যৌনমিলনের পরে পুরুষের লিঙ্গ নিঃসৃত বীর্য নারীর ওভারিতে ডিম্বাশয়ে জমা হয় এবং তার পরে এটি ফ্যালোপিয়ান টিউব বেয়ে উপরিস্থিতি অংশ হলো ওভিডাক্ট। এটি ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে সম্পর্কযুক্ত একটি অঙ্গ । মোটা মুটি এই হচ্ছে নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ । যার দ্বারা নারীর যৌন জীবন পূর্ণাঙ্গ হয়। নারীর বহি - যৌনাঙ্গঃ অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর স্বতন্ত্র কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে । প্রথমত এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট । নারীর স্তন যুগল একই সাথে নারীরত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌন জীবনে এবং মাতৃত্বকালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নারীর নারীত্ব পূর্ণ মাত্রায় ফুটে উঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে । পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষও আবেদিত বা উত্তেজিত হয়। যৌন জীবনের প্রধান ভূমিকা রাখে নারীর স্তন। স্তনের স্পর্শের দ্বারা নারী সবচেয়ে মৌলিক এবং চূড়ান্ত যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পৌঁছে যায়। নারীর বহিঃ যৌনাঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে আবেদনশীল যৌনাঙ্গ হলো তার কিটোরিস। এটি নারীর বাইরের যৌনাঙ্গ। কিটোরিসকে বাংলাতে ভগাংকুর বলা হয় । বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ভগাংকুরের দৈঘ্য এবং প্রস্থ সব নারীর একই সমান নাও হতে পারে তবে সব নারীর ক্ষেত্রেই ভগাংকুরের স্পর্শের আনন্দ অপরিসীম । কিটোরিস এর মাথা নরম চামড়ার দ্বারা বা ত্বকের আবৃত থাকে। একে কিটোরাল হুড বা ভগাংকুরের আবৃত মাথা বলা যেতে পারে । এই মাথাকে আস্তে সরিয়ে নিলেই লালচে কিংবা সাদাটা যে নরম মাংসের ছোট পিন্ড দেখা যাবে সেটি হলো কিটোরিস নারী এখানে স্পর্শে আনন্দ অনুভব করে । এই আনন্দ চরমপুলকের মতো আনন্দ দিতে পারে । কোনো কোনো নারীকে দেখা যায় যে তারা যৌনমিলনের আনন্দের চাইতে ভগাংকুরের বা কিটোরিসের স্পর্শে আনন্দ উপভোগ করে বেশি এবং জীবনব্যাপী তারা যৌন আনন্দ এর মাঝে খুজে পায় । কিটোরিসে যদি নিজ হাতে স্পর্শ করে শারীরিক আনন্দ পাওয়া যায় তবে তাকে স্বমেহন বলা যেতে পারে । কিন্তু বা স্বামির যৌন সঙ্গীর স্পর্শে উক্ত শারীরিক আনন্দ পেলে তাকে আউটার কোর্স বা বাইরের যৌনতা বলা হয় । কিটোরিসের পরে নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের মধ্যে যৌনির মুখ এবং যৌনির ঠোঁটের ব্যাপারটি চলে আসে । নারীর যোনির অর্থাৎ যৌনমিলনের প্রধান অঙ্গের উপরিভাগে দুটো ঠোঁট থাকে । এর একটির নাম ল্যাবিয়া ম্যাজোরা এবং অন্যটির নাম ল্যাবিয়া ম্যানোরা । ল্যাবিয়া ম্যাজোরা হলো অপোকৃত বড় ঠোঁটটির নাম এবং ল্যাবিয়া ম্যানোরা হলো অপোকৃত ছোট ঠোঁটটির নাম। যৌন উত্তেজনার সময় যোনির এই দুটি ঠোঁট এমনিতেই একটু ফাঁক হয়ে যায় বা সরে যায় । কিটোরিসের নিচে মূত্র নালীর একটি জায়গা আছে । এখান দিয়ে নারীর মূত্র ত্যাগ করতে হয় । মোটা মুটি নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের ধারণা হলো এমন । নারীর এই বহিঃযৌনাঙ্গের পুরো অঞ্চলটিকে বলা হয় ভাবলা এই অঞ্চলে প্রচুর যৌন কেশ বা যৌন লোমের বিকাশ
0 notes
nazninrahmantumpa · 7 years ago
Photo
Tumblr media
নারীর যৌনাঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ নারীকে পুরুষের চাইতে আরো যে বিষটি স্বতস্ফূর্তভাবে পৃথক করেছে ,তা হলো নারীর অভন্তরীণ যৌনাঙ্গ ,তথা যোনি । পুরুষের লিঙ্গ বহিঃমুখী অথচ নারীর যৌন লিঙ্গ নেই , তবে যৌনাঙ্গ হিসেবে রয়েছে যোনি । এই যোনির মাধ্যমেই নারী পুরুষের সাথে যৌন মিলনে মিশে যায়। যোনি যৌন উত্তেজনার সময় পিচ্ছিল হয়ে উঠে। কেননা যৌন উত্তেজনার সময় নারীর ভেতর তরলের রণ হতে থাকে । নারীর যৌন স্বাভাবিক আকারে ৯ সেঃমিঃ প্রায় সাড়ে তিন ইঞ্চি। তবে এটি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্দিত হয় যেমন যৌনমিলনের সময় , সন্তান জন্মের সময় এমনকি হস্তমৈথুনের বা স্বমেহনের সময়। যোনির সাথে সম্পর্কযুক্ত একই মাত্রার অঙ্গ হলো সারবিঙ । যোনিতে প্রায় ত্রিশ রকমের কৌশিক কলা রয়েছে । এগুলো গভীর এবং যৌনমিলনের সময় লিঙ্গের চাপ এটি সহ্য করে নিতে পারে । যোনি থেকে সাধারণত ল্যাকটিক এসিড রিত হয়। একে যৌনরস বা মিউকাস বলা হয় । এটি যৌন উদ্দিপক এক প্রকার তরল । নারীর যৌন উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে এই তরল যোনি বেয়ে বাইরে চলে আসতে পারে। নারীর অপরাপর আভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গগুলো হলো , জরায়ু , পেলভিস, ওভারি ইত্যাদি। জরায়ুবা ইউটেরাস নারীর যৌন জীবনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় । একই সাথে এটি গুরুত্বপূর্ণ ও বটে । নারীর যৌন জীবনের ততোথিক গুরুত্বপূর্ণ যৌনাঙ্গ হলো ওভারি বা ডিম্বাসয় । যৌনমিলনের পরে পুরুষের লিঙ্গ নিঃসৃত বীর্য নারীর ওভারিতে ডিম্বাশয়ে জমা হয় এবং তার পরে এটি ফ্যালোপিয়ান টিউব বেয়ে উপরিস্থিতি অংশ হলো ওভিডাক্ট। এটি ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে সম্পর্কযুক্ত একটি অঙ্গ । মোটা মুটি এই হচ্ছে নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ । যার দ্বারা নারীর যৌন জীবন পূর্ণাঙ্গ হয়। নারীর বহি - যৌনাঙ্গঃ অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর স্বতন্ত্র কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে । প্রথমত এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট । নারীর স্তন যুগল একই সাথে নারীরত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌন জীবনে এবং মাতৃত্বকালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নারীর নারীত্ব পূর্ণ মাত্রায় ফুটে উঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে । পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষও আবেদিত বা উত্তেজিত হয়। যৌন জীবনের প্রধান ভূমিকা রাখে নারীর স্তন। স্তনের স্পর্শের দ্বারা নারী সবচেয়ে মৌলিক এবং চূড়ান্ত যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পৌঁছে যায়। নারীর বহিঃ যৌনাঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে আবেদনশীল যৌনাঙ্গ হলো তার কিটোরিস। এটি নারীর বাইরের যৌনাঙ্গ। কিটোরিসকে বাংলাতে ভগাংকুর বলা হয় । বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ভগাংকুরের দৈঘ্য এবং প্রস্থ সব নারীর একই সমান নাও হতে পারে তবে সব নারীর ক্ষেত্রেই ভগাংকুরের স্পর্শের আনন্দ অপরিসীম । কিটোরিস এর মাথা নরম চামড়ার দ্বারা বা ত্বকের আবৃত থাকে। একে কিটোরাল হুড বা ভগাংকুরের আবৃত মাথা বলা যেতে পারে । এই মাথাকে আস্তে সরিয়ে নিলেই লালচে কিংবা সাদাটা যে নরম মাংসের ছোট পিন্ড দেখা যাবে সেটি হলো কিটোরিস নারী এখানে স্পর্শে আনন্দ অনুভব করে । এই আনন্দ চরমপুলকের মতো আনন্দ দিতে পারে । কোনো কোনো নারীকে দেখা যায় যে তারা যৌনমিলনের আনন্দের চাইতে ভগাংকুরের বা কিটোরিসের স্পর্শে আনন্দ উপভোগ করে বেশি এবং জীবনব্যাপী তারা যৌন আনন্দ এর মাঝে খুজে পায় । কিটোরিসে যদি নিজ হাতে স্পর্শ করে শারীরিক আনন্দ পাওয়া যায় তবে তাকে স্বমেহন বলা যেতে পারে । কিন্তু বা স্বামির যৌন সঙ্গীর স্পর্শে উক্ত শারীরিক আনন্দ পেলে তাকে আউটার কোর্স বা বাইরের যৌনতা বলা হয় । কিটোরিসের পরে নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের মধ্যে যৌনির মুখ এবং যৌনির ঠোঁটের ব্যাপারটি চলে আসে । নারীর যোনির অর্থাৎ যৌনমিলনের প্রধান অঙ্গের উপরিভাগে দুটো ঠোঁট থাকে । এর একটির নাম ল্যাবিয়া ম্যাজোরা এবং অন্যটির নাম ল্যাবিয়া ম্যানোরা । ল্যাবিয়া ম্যাজোরা হলো অপোকৃত বড় ঠোঁটটির নাম এবং ল্যাবিয়া ম্যানোরা হলো অপোকৃত ছোট ঠোঁটটির নাম। যৌন উত্তেজনার সময় যোনির এই দুটি ঠোঁট এমনিতেই একটু ফাঁক হয়ে যায় বা সরে যায় । কিটোরিসের নিচে মূত্র নালীর একটি জায়গা আছে । এখান দিয়ে নারীর মূত্র ত্যাগ করতে হয় । মোটা মুটি নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের ধারণা হলো এমন । নারীর এই বহিঃযৌনাঙ্গের পুরো অঞ্চলটিকে বলা হয় ভাবলা এই অঞ্চলে প্রচুর যৌন কেশ বা যৌন লোমের বিকাশ
0 notes
sabihaislamjoya · 7 years ago
Photo
Tumblr media
নারীর যৌনাঙ্গ সম্পর্কে বিস্তারিত নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ নারীকে পুরুষের চাইতে আরো যে বিষটি স্বতস্ফূর্তভাবে পৃথক করেছে ,তা হলো নারীর অভন্তরীণ যৌনাঙ্গ ,তথা যোনি । পুরুষের লিঙ্গ বহিঃমুখী অথচ নারীর যৌন লিঙ্গ নেই , তবে যৌনাঙ্গ হিসেবে রয়েছে যোনি । এই যোনির মাধ্যমেই নারী পুরুষের সাথে যৌন মিলনে মিশে যায়। যোনি যৌন উত্তেজনার সময় পিচ্ছিল হয়ে উঠে। কেননা যৌন উত্তেজনার সময় নারীর ভেতর তরলের রণ হতে থাকে । নারীর যৌন স্বাভাবিক আকারে ৯ সেঃমিঃ প্রায় সাড়ে তিন ইঞ্চি। তবে এটি বিভিন্ন সময়ে পরিবর্দিত হয় যেমন যৌনমিলনের সময় , সন্তান জন্মের সময় এমনকি হস্তমৈথুনের বা স্বমেহনের সময়। যোনির সাথে সম্পর্কযুক্ত একই মাত্রার অঙ্গ হলো সারবিঙ । যোনিতে প্রায় ত্রিশ রকমের কৌশিক কলা রয়েছে । এগুলো গভীর এবং যৌনমিলনের সময় লিঙ্গের চাপ এটি সহ্য করে নিতে পারে । যোনি থেকে সাধারণত ল্যাকটিক এসিড রিত হয়। একে যৌনরস বা মিউকাস বলা হয় । এটি যৌন উদ্দিপক এক প্রকার তরল । নারীর যৌন উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়ে এই তরল যোনি বেয়ে বাইরে চলে আসতে পারে। নারীর অপরাপর আভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গগুলো হলো , জরায়ু , পেলভিস, ওভারি ইত্যাদি। জরায়ুবা ইউটেরাস নারীর যৌন জীবনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় । একই সাথে এটি গুরুত্বপূর্ণ ও বটে । নারীর যৌন জীবনের ততোথিক গুরুত্বপূর্ণ যৌনাঙ্গ হলো ওভারি বা ডিম্বাসয় । যৌনমিলনের পরে পুরুষের লিঙ্গ নিঃসৃত বীর্য নারীর ওভারিতে ডিম্বাশয়ে জমা হয় এবং তার পরে এটি ফ্যালোপিয়ান টিউব বেয়ে উপরিস্থিতি অংশ হলো ওভিডাক্ট। এটি ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে সম্পর্কযুক্ত একটি অঙ্গ । মোটা মুটি এই হচ্ছে নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ । যার দ্বারা নারীর যৌন জীবন পূর্ণাঙ্গ হয়। নারীর বহি - যৌনাঙ্গঃ অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর স্বতন্ত্র কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে । প্রথমত এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট । নারীর স্তন যুগল একই সাথে নারীরত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌন জীবনে এবং মাতৃত্বকালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নারীর নারীত্ব পূর্ণ মাত্রায় ফুটে উঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে । পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষও আবেদিত বা উত্তেজিত হয়। যৌন জীবনের প্রধান ভূমিকা রাখে নারীর স্তন। স্তনের স্পর্শের দ্বারা নারী সবচেয়ে মৌলিক এবং চূড়ান্ত যৌন উত্তেজনার পর্যায়ে পৌঁছে যায়। নারীর বহিঃ যৌনাঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে আবেদনশীল যৌনাঙ্গ হলো তার কিটোরিস। এটি নারীর বাইরের যৌনাঙ্গ। কিটোরিসকে বাংলাতে ভগাংকুর বলা হয় । বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ভগাংকুরের দৈঘ্য এবং প্রস্থ সব নারীর একই সমান নাও হতে পারে তবে সব নারীর ক্ষেত্রেই ভগাংকুরের স্পর্শের আনন্দ অপরিসীম । কিটোরিস এর মাথা নরম চামড়ার দ্বারা বা ত্বকের আবৃত থাকে। একে কিটোরাল হুড বা ভগাংকুরের আবৃত মাথা বলা যেতে পারে । এই মাথাকে আস্তে সরিয়ে নিলেই লালচে কিংবা সাদাটা যে নরম মাংসের ছোট পিন্ড দেখা যাবে সেটি হলো কিটোরিস নারী এখানে স্পর্শে আনন্দ অনুভব করে । এই আনন্দ চরমপুলকের মতো আনন্দ দিতে পারে । কোনো কোনো নারীকে দেখা যায় যে তারা যৌনমিলনের আনন্দের চাইতে ভগাংকুরের বা কিটোরিসের স্পর্শে আনন্দ উপভোগ করে বেশি এবং জীবনব্যাপী তারা যৌন আনন্দ এর মাঝে খুজে পায় । কিটোরিসে যদি নিজ হাতে স্পর্শ করে শারীরিক আনন্দ পাওয়া যায় তবে তাকে স্বমেহন বলা যেতে পারে । কিন্তু বা স্বামির যৌন সঙ্গীর স্পর্শে উক্ত শারীরিক আনন্দ পেলে তাকে আউটার কোর্স বা বাইরের যৌনতা বলা হয় । কিটোরিসের পরে নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের মধ্যে যৌনির মুখ এবং যৌনির ঠোঁটের ব্যাপারটি চলে আসে । নারীর যোনির অর্থাৎ যৌনমিলনের প্রধান অঙ্গের উপরিভাগে দুটো ঠোঁট থাকে । এর একটির নাম ল্যাবিয়া ম্যাজোরা এবং অন্যটির নাম ল্যাবিয়া ম্যানোরা । ল্যাবিয়া ম্যাজোরা হলো অপোকৃত বড় ঠোঁটটির নাম এবং ল্যাবিয়া ম্যানোরা হলো অপোকৃত ছোট ঠোঁটটির নাম। যৌন উত্তেজনার সময় যোনির এই দুটি ঠোঁট এমনিতেই একটু ফাঁক হয়ে যায় বা সরে যায় । কিটোরিসের নিচে মূত্র নালীর একটি জায়গা আছে । এখান দিয়ে নারীর মূত্র ত্যাগ করতে হয় । মোটা মুটি নারীর বহিঃযৌনাঙ্গের ধারণা হলো এমন । নারীর এই বহিঃযৌনাঙ্গের পুরো অঞ্চলটিকে বলা হয় ভাবলা এই অঞ্চলে প্রচুর যৌন কেশ বা যৌন লোমের বিকাশ
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
আর কোন চিন্তা নাই! সার্জারি ছাড়াই প্রাকৃতিক উপায় বাড়ান বক্ষের সৌন্দর্য এ যেন সুকুমার রায়ের গল্প। ছিল চকচকে টাক হয়ে গেল এক মাথা চুল। ভোজবাজির মতো পাল্টে গেল নিতম্ব-স্তনের মাপ। আসলে একেই বলে ভগবানের কারিগরির সঙ্গে পাল্লা। প্লাস্টিক সার্জারির দয়ায় স্তনের আকার হামেশায় বাড়ানো যায়, তা আমরা সকলেই জানি। তবে আমাদের সবার ক্ষেত্রে এই পথ বেছে নেওয়া সম্ভব নয়। তবে একটা পথ বন্ধ হয়ে গেলে যে অন্য পথ খুলে যায়। তাই সার্জারি নয়। কি��ু সহজ পদ্ধতি অবলম্বনে বাড়ান আপনার স্তনের আকার। কারণ সুন্দর বক্ষ-যুগল সব মেয়েদের কাম্য। মাসাজ: মাসাজই স্তন বড় করার ভাল উপায়। যদিও স্তন বড় করার জন্য আজকাল বাজারে অনেক মাসাজ ওয়েল পাওয়া যায়। কিন্তু আপনি চাইলে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন ব্রেস্ট ম্যাসাজ ওয়েল। মধু আর সরষের তেলের একটি মিশ্রণ তৈরি করে প্রতিদিন গোসলের আগে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ক্লক ও অ্যান্টি ক্লক অনুযায়ী ম্যাসাজ করুণ। একমাসের পর থেকে আপনি পার্থক্য বুঝতে পারবেন। জানিয়ে রাখি প্রকৃত সুন্দর বক্ষের সাইজ ৩৪ থেকে ৩৬। ব্যায়াম: শুধু রোগা নয়। এমন কিছু ব্যায়াম আছে যা মেয়েদের স্তনের আকার বাড়াতে সাহায্য করে থাকে থাকে। নিয়মিত কিছু আসন করলে বুকের মাংস বেড়ে যায়, সেই সঙ্গে স্তন ঝুলেও যায় না। পুষ্টিকর খাবার: অনেক সময় পুষ্টির অভাবে বক্ষের আকার ছোট থাকে। যেক্ষেত্রে আপনি অ্যামাইনো অ্যাসিড সম্পন্ন খাবার বেশি করে খান। ডিম, ছোলা, রাজমা, মাছ বেশি করে খান। এছাড়া খান প্রচুর পরিমাণে বিট। কারণ সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বিট স্তনের আকার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
0 notes