Tumgik
#সুসংবাদ দাও
quransunnahdawah · 11 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সহজ করো, কঠিন করো না
 সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ, ঘৃণা
আনাস রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা সহজ কর, কঠিন করো না এবং মানুষকে সুসংবাদ দাও, তাদের মধ্যে ঘৃণা, বিদ্বেষ সৃষ্টি করো না বা দূরে সরিয়ে দিও না। (সহিহ বুখারী ৬৯, সহিহ মুসলিম ৪৬২৬)
বুখারীর আরেকটি বর্ণনায় ‘বাশশিরু বা সুসংবাদ দাও’ এর জায়গায় এসেছে ‘সাককিনু’ অর্থাৎ মানুষের মনে প্রশান্তি-স্থিরতা সৃষ্টি করো, অশান্তি-বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করো না। (সহিহ বুখারী, ৬১২৫)
মুমিন ও দায়ীর কাজ হলো মানুষের জন্য দীনকে যথাসম্ভব সহজ ও জীবনে বাস্তবায়ন যোগ্য করে উপস্থাপন করা, মানুষের মনে দীনের ব্যাপারে প্রশান্তি ও স্থীরতা সৃষ্টি করা। দীনের ব্যাপারে বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করে দীন থেকে মানুষ দূরে সরিয়ে দেওয়া রসূল সা. কতৃক নিষিদ্ধ ও অন্যায় কাজ।
অনেক সময় আমাদের ফেসবুক একটিভিটি; কিছু কিছু পড়ে কিছু কিছু বলা ইত্যাদি মানুষের মধ্যে দীনের ব্যাপারে অশান্তি ও দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি করে। আমাদের প্রত্যেকের ভেবে দেখা উচিত আমি কোনো��াবে দীনের ব্যাপারে বিভ্রান্তি বা অশান্তি সৃষ্টির কারণ হচ্ছি কি না, মানুষের দীন থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণ হচ্ছি কি না, একজন হেদায়াত প্রতাশী মানুষও যদি আমার কারণে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যায়, সেজন্য আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।
সময় ও কাল অনুযায়ী ফিকহের সংস্কার, ইসলামী ফিকহ নিয়ে নতুন গবেষণা কখনও বন্ধ ছিলো না, এখনও থেমে নাই। এই সময়ে সালাফীরা যেমন অতি-কট্টর একটা বয়ান হাজির করছে, এর বিপরীতে আরেকটা শক্তিশালী বয়ান কি দাঁড়াচ্ছে না? যাদের মতামত আপনার পছন্দ হয়, তাদের মতামত অনুসরণ করেন। সম্ভব হলে নিজে ফকীহ হয়ে যান এবং ফিকহি গবেষণা শুরু করেন। ফিকহ নবায়নের কাজ তো ফেসবুক পোস্টের না।
আবু হোরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রসূল সা. বলেন, নিশ্চয়ই দ্বীন সহজ। কেউ দ্বীনের ক্ষেত্রে কঠোরতা অবলম্বন করলে সে অবশ্যই পরাভূত হবে। (অর্থাৎ এক সময় সে ক্লান্ত হয়ে দীনই ছেড়ে দেবে) কাজেই তোমরা সহজতা অবলম্বন কর, নিকটবর্তী থাকো, আশান্বিত থাকো এবং সকাল-সন্ধ্যায় ও রাতের কিছু অংশে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা কর। (সহিহ বুখারী, ৩৯)
সহজ করে কথা বল, কঠিন করো না।
youtube
সহজ করো, কঠিন করো না । সুসংবাদ দাও, দূরে ঠেলে দিও না । 
youtube
youtube
youtube
ইসলামিক শরীয়াহর গুরুত্ব প্রয়োজনীয়তা | সহজ সমাধান 
https://www.youtube.com/watch?v=TLTy22wIPdc&t=12s
জেনে নেই ইসলাম সহজ না কঠিন
https://www.youtube.com/watch?v=6u00JAclbow
সহজ কর কঠিন কর না এর সঠিক ব্যাখ্যা কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=c-GPt9a_e8k
দ্বীন খুব সহজ কঠিন করবেন না তাহলে আপনি নিজেই দ্বীনের কাছে হেরে যাবেন।
https://www.youtube.com/watch?v=Fl1RCPgQaVg
 
 
সহজ করো, কঠিন করো না
সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ,ঘৃণা
Make it Easy, Don't Make Difficult
Give Good News, Don't Create Hatred
0 notes
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সহজ করো, কঠিন করো না
 সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ, ঘৃণা
আনাস রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা সহজ কর, কঠিন করো না এবং মানুষকে সুসংবাদ দাও, তাদের মধ্যে ঘৃণা, বিদ্বেষ সৃষ্টি করো না বা দূরে সরিয়ে দিও না। (সহিহ বুখারী ৬৯, সহিহ মুসলিম ৪৬২৬)
বুখারীর আরেকটি বর্ণনায় ‘বাশশিরু বা সুসংবাদ দাও’ এর জায়গায় এসেছে ‘সাককিনু’ অর্থাৎ মানুষের মনে প্রশান্তি-স্থিরতা সৃষ্টি করো, অশান্তি-বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করো না। (সহিহ বুখারী, ৬১২৫)
মুমিন ও দায়ীর কাজ হলো মানুষের জন্য দীনকে যথাসম্ভব সহজ ও জীবনে বাস্তবায়ন যোগ্য করে উপস্থাপন করা, মানুষের মনে দীনের ব্যাপারে প্রশান্তি ও স্থীরতা সৃষ্টি করা। দীনের ব্যাপারে বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করে দীন থেকে মানুষ দূরে সরিয়ে দেওয়া রসূল সা. কতৃক নিষিদ্ধ ও অন্যায় কাজ।
অনেক সময় আমাদের ফেসবুক একটিভিটি; কিছু কিছু পড়ে কিছু কিছু বলা ইত্যাদি মানুষের মধ্যে দীনের ব্যাপারে অশান্তি ও দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি করে। আমাদের প্রত্যেকের ভেবে দেখা উচিত আমি কোনোভাবে দীনের ব্যাপারে বিভ্রান্তি বা অশান্তি সৃষ্টির কারণ হচ্ছি কি না, মানুষের দীন থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণ হচ্ছি কি না, একজন হেদায়াত প্রতাশী মানুষও যদি আমার কারণে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যায়, সেজন্য আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।
সময় ও কাল অনুযায়ী ফিকহের সংস্কার, ইসলামী ফিকহ নিয়ে নতুন গবেষণা কখনও বন্ধ ছিলো না, এখনও থেমে নাই। এই সময়ে সালাফীরা যেমন অতি-কট্টর একটা বয়ান হাজির করছে, এর বিপরীতে আরেকটা শক্তিশালী বয়ান কি দাঁড়াচ্ছে না? যাদের মতামত আপনার পছন্দ হয়, তাদের মতামত অনুসরণ করেন। সম্ভব হলে নিজে ফকীহ হয়ে যান এবং ফিকহি গবেষণা শুরু করেন। ফিকহ নবায়নের কাজ তো ফেসবুক পোস্টের না।
আবু হোরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রসূল সা. বলেন, নিশ্চয়ই দ্বীন সহজ। কেউ দ্বীনের ক্ষেত্রে কঠোরতা অবলম্বন করলে সে অবশ্যই পরাভূত হবে। (অর্থাৎ এক সময় সে ক্লান্ত হয়ে দীনই ছেড়ে দেবে) কাজেই তোমরা সহজতা অবলম্বন কর, নিকটবর্তী থাকো, আশান্বিত থাকো এবং সকাল-সন্ধ্যায় ও রাতের কিছু অংশে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা কর। (সহিহ বুখারী, ৩৯)
সহজ করে কথা বল, কঠিন করো না।
youtube
সহজ করো, কঠিন করো না । সুসংবাদ দাও, দূরে ঠেলে দিও না । 
youtube
youtube
youtube
ইসলামিক শরীয়াহর গুরুত্ব প্রয়োজনীয়তা | সহজ সমাধান 
https://www.youtube.com/watch?v=TLTy22wIPdc&t=12s
জেনে নেই ইসলাম সহজ না কঠিন
https://www.youtube.com/watch?v=6u00JAclbow
সহজ কর কঠিন কর না এর সঠিক ব্যাখ্যা কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=c-GPt9a_e8k
দ্বীন খুব সহজ কঠিন করবেন না তাহলে আপনি নিজেই দ্বীনের কাছে হেরে যাবেন।
https://www.youtube.com/watch?v=Fl1RCPgQaVg
 
 
 
 
সহজ করো, কঠিন করো না
সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ,ঘৃণা
Make it Easy, Don't Make Difficult
Give Good News, Don't Create Hatred
0 notes
ilyforallahswt · 11 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সহজ করো, কঠিন করো না
 সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ, ঘৃণা
আনাস রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা সহজ কর, কঠিন করো না এবং মানুষকে সুসংবাদ দাও, তাদের মধ্যে ঘৃণা, বিদ্বেষ সৃষ্টি করো না বা দূরে সরিয়ে দিও না। (সহিহ বুখারী ৬৯, সহিহ মুসলিম ৪৬২৬)
বুখারীর আরেকটি বর্ণনায় ‘বাশশিরু বা সুসংবাদ দাও’ এর জায়গায় এসেছে ‘সাককিনু’ অর্থাৎ মানুষের মনে প্রশান্তি-স্থিরতা সৃষ্টি করো, অশান্তি-বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করো না। (সহিহ বুখারী, ৬১২৫)
মুমিন ও দায়ীর কাজ হলো মানুষের জন্য দীনকে যথাসম্ভব সহজ ও জীবনে বাস্তবায়ন যোগ্য করে উপস্থাপন করা, মানুষের মনে দীনের ব্যাপারে প্রশান্তি ও স্থীরতা সৃষ্টি করা। দীনের ব্যাপারে বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করে দীন থেকে মানুষ দূরে সরিয়ে দেওয়া রসূল সা. কতৃক নিষিদ্ধ ও অন্যায় কাজ।
অনেক সময় আমাদের ফেসবুক একটিভিটি; কিছু কিছু পড়ে কিছু কিছু বলা ইত্যাদি মানুষের মধ্যে দীনের ব্যাপারে অশান্তি ও দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি করে। আমাদের প্রত্যেকের ভেবে দেখা উচিত আমি কোনোভাবে দীনের ব্যাপারে বিভ্রান্তি বা অশান্তি সৃষ্টির কারণ হচ্ছি কি না, মানুষের দীন থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণ হচ্ছি কি না, একজন হেদায়াত প্রতাশী মানুষও যদি আমার কারণে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যায়, সেজন্য আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।
সময় ও কাল অনুযায়ী ফিকহের সংস্কার, ইসলামী ফিকহ নিয়ে নতুন গবেষণা কখনও বন্ধ ছিলো না, এখনও থেমে নাই। এই সময়ে সালাফীরা যেমন অতি-কট্টর একটা বয়ান হাজির করছে, এর বিপরীতে আরেকটা শক্তিশালী বয়ান কি দাঁড়াচ্ছে না? যাদের মতামত আপনার পছন্দ হয়, তাদের মতামত অনুসরণ করেন। সম্ভব হলে নিজে ফকীহ হয়ে যান এবং ফিকহি গবেষণা শুরু করেন। ফিকহ নবায়নের কাজ তো ফেসবুক পোস্টের না।
আবু হোরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রসূল সা. বলেন, নিশ্চয়ই দ্বীন সহজ। কেউ দ্বীনের ক্ষেত্রে কঠোরতা অবলম্বন করলে সে অবশ্যই পরাভূত হবে। (অর্থাৎ এক সময় সে ক্লান্ত হয়ে দীনই ছেড়ে দেবে) কাজেই তোমরা সহজতা অবলম্বন কর, নিকটবর্তী থাকো, আশান্বিত থাকো এবং সকাল-সন্ধ্যায় ও রাতের কিছু অংশে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা কর। (সহিহ বুখারী, ৩৯)
সহজ করে কথা বল, কঠিন করো না।
youtube
সহজ করো, কঠিন করো না । সুসংবাদ দাও, দূরে ঠেলে দিও না । 
youtube
youtube
youtube
ইসলামিক শরীয়াহর গুরুত্ব প্রয়োজনীয়তা | সহজ সমাধান 
https://www.youtube.com/watch?v=TLTy22wIPdc&t=12s
জেনে নেই ইসলাম সহজ না কঠিন
https://www.youtube.com/watch?v=6u00JAclbow
সহজ কর কঠিন কর না এর সঠিক ব্যাখ্যা কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=c-GPt9a_e8k
দ্বীন খুব সহজ কঠিন করবেন না তাহলে আপনি নিজেই দ্বীনের কাছে হেরে যাবেন।
https://www.youtube.com/watch?v=Fl1RCPgQaVg
 
 
 
সহজ করো, কঠিন করো না
 সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ,ঘৃণা
Make it Easy, Don't Make Difficult
Give Good News, Don't Create Hatred
0 notes
myreligionislam · 11 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সহজ করো, কঠিন করো না
 সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ, ঘৃণা
আনাস রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা সহজ কর, কঠিন করো না এবং মানুষকে সুসংবাদ দাও, তাদের মধ্যে ঘৃণা, বিদ্বেষ সৃষ্টি করো না বা দূরে সরিয়ে দিও না। (সহিহ বুখারী ৬৯, সহিহ মুসলিম ৪৬২৬)
বুখারীর আরেকটি বর্ণনায় ‘বাশশিরু বা সুসংবাদ দাও’ এর জায়গায় এসেছে ‘সাককিনু’ অর্থাৎ মানুষের মনে প্রশান্তি-স্থিরতা সৃষ্টি করো, অশান্তি-বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করো না। (সহিহ বুখারী, ৬১২৫)
মুমিন ও দায়ীর কাজ হলো মানুষের জন্য দীনকে যথাসম্ভব সহজ ও জীবনে বাস্তবায়ন যোগ্য করে উপস্থাপন করা, মানুষের মনে দীনের ব্যাপারে প্রশান্তি ও স্থীরতা সৃষ্টি করা। দীনের ব্যাপারে বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করে দীন থেকে মানুষ দূরে সরিয়ে দেওয়া রসূল সা. কতৃক নিষিদ্ধ ও অন্যায় কাজ।
অনেক সময় আমাদের ফেসবুক একটিভিটি; কিছু কিছু পড়ে কিছু কিছু বলা ইত্যাদি মানুষের মধ্যে দীনের ব্যাপারে অশান্তি ও দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি করে। আমাদের প্রত্যেকের ভেবে দেখা উচিত আমি কোনোভাবে দীনের ব্যাপারে বিভ্রান্তি বা অশান্তি সৃষ্টির কারণ হচ্ছি কি না, মানুষের দীন থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণ হচ্ছি কি না, একজন হেদায়াত প্রতাশী মানুষও যদি আমার কারণে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যায়, সেজন্য আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।
সময় ও কাল অনুযায়ী ফিকহের সংস্কার, ইসলামী ফিকহ নিয়ে নতুন গবেষণা কখনও বন্ধ ছিলো না, এখনও থেমে নাই। এই সময়ে সালাফীরা যেমন অতি-কট্টর একটা বয়ান হাজির করছে, এর বিপরীতে আরেকটা শক্তিশালী বয়ান কি দাঁড়াচ্ছে না? যাদের মতামত আপনার পছন্দ হয়, তাদের মতামত অনুসরণ করেন। সম্ভব হলে নিজে ফকীহ হয়ে যান এবং ফিকহি গবেষণা শুরু করেন। ফিকহ নবায়নের কাজ তো ফেসবুক পোস্টের না।
আবু হোরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রসূল সা. বলেন, নিশ্চয়ই দ্বীন সহজ। কেউ দ্বীনের ক্ষেত্রে কঠোরতা অবলম্বন করলে সে অবশ্যই পরাভূত হবে। (অর্থাৎ এক সময় সে ক্লান্ত হয়ে দীনই ছেড়ে দেবে) কাজেই তোমরা সহজতা অবলম্বন কর, নিকটবর্তী থাকো, আশান্বিত থাকো এবং সকাল-সন্ধ্যায় ও রাতের কিছু অংশে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা কর। (সহিহ বুখারী, ৩৯)
সহজ করে কথা বল, কঠিন করো না।
youtube
সহজ করো, কঠিন করো না । সুসংবাদ দাও, দূরে ঠেলে দিও না । 
youtube
youtube
youtube
ইসলামিক শরীয়াহর গুরুত্ব প্রয়োজনীয়তা | সহজ সমাধান 
https://www.youtube.com/watch?v=TLTy22wIPdc&t=12s
জেনে নেই ইসলাম সহজ না কঠিন
https://www.youtube.com/watch?v=6u00JAclbow
সহজ কর কঠিন কর না এর সঠিক ব্যাখ্যা কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=c-GPt9a_e8k
দ্বীন খুব সহজ কঠিন করবেন না তাহলে আপনি নিজেই দ্বীনের কাছে হেরে যাবেন।
https://www.youtube.com/watch?v=Fl1RCPgQaVg
 
সহজকরো, কঠিনকরো না
সুসংবাদদাও,সৃষ্টি করোনা বিদ্বেষ ঘৃণা
Make it Easy, Don't Make Difficult
Give Good News, Don't Create Hatred
0 notes
allahisourrabb · 11 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সহজ করো, কঠিন করো না
 সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ, ঘৃণা
আনাস রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা সহজ কর, কঠিন করো না এবং মানুষকে সুসংবাদ দাও, তাদের মধ্যে ঘৃণা, বিদ্বেষ সৃষ্টি করো না বা দূরে সরিয়ে দিও না। (সহিহ বুখারী ৬৯, সহিহ মুসলিম ৪৬২৬)
বুখারীর আরেকটি বর্ণনায় ‘বাশশিরু বা সুসংবাদ দাও’ এর জায়গায় এসেছে ‘সাককিনু’ অর্থাৎ মানুষের মনে প্রশান্তি-স্থিরতা সৃষ্টি করো, অশান্তি-বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করো না। (সহিহ বুখারী, ৬১২৫)
মুমিন ও দায়ীর কাজ হলো মানুষের জন্য দীনকে যথাসম্ভব সহজ ও জীবনে বাস্তবায়ন যোগ্য করে উপস্থাপন করা, মানুষের মনে দীনের ব্যাপারে প্রশান্তি ও স্থীরতা সৃষ্টি করা। দীনের ব্যাপারে বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করে দীন থেকে মানুষ দূরে সরিয়ে দেওয়া রসূল সা. কতৃক নিষিদ্ধ ও অন্যায় কাজ।
অনেক সময় আমাদের ফেসবুক একটিভিটি; কিছু কিছু পড়ে কিছু কিছু বলা ইত্যাদি মানুষের মধ্যে দীনের ব্যাপারে অশান্তি ও দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি করে। আমাদের প্রত্যেকের ভেবে দেখা উচিত আমি কোনোভাবে দীনের ব্যাপারে বিভ্রান্তি বা অশান্তি সৃষ্টির কারণ হচ্ছি কি না, মানুষের দীন থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণ হচ্ছি কি না, একজন হেদায়াত প্রতাশী মানুষও যদি আমার কারণে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যায়, সেজন্য আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।
সময় ও কাল অনুযায়ী ফিকহের সংস্কার, ইসলামী ফিকহ নিয়ে নতুন গবেষণা কখনও বন্ধ ছিলো না, এখনও থেমে নাই। এই সময়ে সালাফীরা যেমন অতি-কট্টর একটা বয়ান হাজির করছে, এর বিপরীতে আরেকটা শক্তিশালী বয়ান কি দাঁড়াচ্ছে না? যাদের মতামত আপনার পছন্দ হয়, তাদের মতামত অনুসরণ করেন। সম্ভব হলে নিজে ফকীহ হয়ে যান এবং ফিকহি গবেষণা শুরু করেন। ফিকহ নবায়নের কাজ তো ফেসবুক পোস্টের না।
আবু হোরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রসূল সা. বলেন, নিশ্চয়ই দ্বীন সহজ। কেউ দ্���ীনের ক্ষেত্রে কঠোরতা অবলম্বন করলে সে অবশ্যই পরাভূত হবে। (অর্থাৎ এক সময় সে ক্লান্ত হয়ে দীনই ছেড়ে দেবে) কাজেই তোমরা সহজতা অবলম্বন কর, নিকটবর্তী থাকো, আশান্বিত থাকো এবং সকাল-সন্ধ্যায় ও রাতের কিছু অংশে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা কর। (সহিহ বুখারী, ৩৯)
সহজ করে কথা বল, কঠিন করো না।
youtube
সহজ করো, কঠিন করো না । সুসংবাদ দাও, দূরে ঠেলে দিও না । 
youtube
youtube
youtube
ইসলামিক শরীয়াহর গুরুত্ব প্রয়োজনীয়তা | সহজ সমাধান 
https://www.youtube.com/watch?v=TLTy22wIPdc&t=12s
জেনে নেই ইসলাম সহজ না কঠিন
https://www.youtube.com/watch?v=6u00JAclbow
সহজ কর কঠিন কর না এর সঠিক ব্যাখ্যা কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=c-GPt9a_e8k
দ্বীন খুব সহজ কঠিন করবেন না তাহলে আপনি নিজেই দ্বীনের কাছে হেরে যাবেন।
https://www.youtube.com/watch?v=Fl1RCPgQaVg
 
 
সহজ করো, কঠিন করো না
 সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ,ঘৃণা
Make it Easy, Don't Make Difficult
Give Good News, Don't Create Hatred
সহজ করো, কঠিন করো না সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ, ঘৃণা
0 notes
mylordisallah · 11 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সহজ করো, কঠিন করো না
 সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ, ঘৃণা
আনাস রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা সহজ কর, কঠিন করো না এবং মানুষকে সুসংবাদ দাও, তাদের মধ্যে ঘৃণা, বিদ্বেষ সৃষ্টি করো না বা দূরে সরিয়ে দিও না। (সহিহ বুখারী ৬৯, সহিহ মুসলিম ৪৬২৬)
বুখারীর আরেকটি বর্ণনায় ‘বাশশিরু বা সুসংবাদ দাও’ এর জায়গায় এসেছে ‘সাককিনু’ অর্থাৎ মানুষের মনে প্রশান্তি-স্থিরতা সৃষ্টি করো, অশান্তি-বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করো না। (সহিহ বুখারী, ৬১২৫)
মুমিন ও দায়ীর কাজ হলো মানুষের জন্য দীনকে যথাসম্ভব সহজ ও জীবনে বাস্তবায়ন যোগ্য করে উপস্থাপন করা, মানুষের মনে দীনের ব্যাপারে প্রশান্তি ও স্থীরতা সৃষ্টি করা। দীনের ব্যাপারে বিতৃষ্ণা সৃষ্টি করে দীন থেকে মানুষ দূরে সরিয়ে দেওয়া রসূল সা. কতৃক নিষিদ্ধ ও অন্যায় কাজ।
অনেক সময় আমাদের ফেসবুক একটিভিটি; কিছু কিছু পড়ে কিছু কিছু বলা ইত্যাদি মানুষের মধ্যে দীনের ব্যাপারে অশান্তি ও দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি করে। আমাদের প্রত্যেকের ভেবে দেখা উচিত আমি কোনোভাবে দীনের ব্যাপারে বিভ্রান্তি বা অশান্তি সৃষ্টির কারণ হচ্ছি কি না, মানুষের দীন থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণ হচ্ছি কি না, একজন হেদায়াত প্রতাশী মানুষও যদি আমার কারণে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যায়, সেজন্য আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।
সময় ও কাল অনুযায়ী ফিকহের সংস্কার, ইসলামী ফিকহ নিয়ে নতুন গবেষণা কখনও বন্ধ ছিলো না, এখনও থেমে নাই। এই সময়ে সালাফীরা যেমন অতি-কট্টর একটা বয়ান হাজির করছে, এর বিপরীতে আরেকটা শক্তিশালী বয়ান কি দাঁড়াচ্ছে না? যাদের মতাম��� আপনার পছন্দ হয়, তাদের ম��ামত অনুসরণ করেন। সম্ভব হলে নিজে ফকীহ হয়ে যান এবং ফিকহি গবেষণা শুরু করেন। ফিকহ নবায়নের কাজ তো ফেসবুক পোস্টের না।
আবু হোরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রসূল সা. বলেন, নিশ্চয়ই দ্বীন সহজ। কেউ দ্বীনের ক্ষেত্রে কঠোরতা অবলম্বন করলে সে অবশ্যই পরাভূত হবে। (অর্থাৎ এক সময় সে ক্লান্ত হয়ে দীনই ছেড়ে দেবে) কাজেই তোমরা সহজতা অবলম্বন কর, নিকটবর্তী থাকো, আশান্বিত থাকো এবং সকাল-সন্ধ্যায় ও রাতের কিছু অংশে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা কর। (সহিহ বুখারী, ৩৯)
সহজ করে কথা বল, কঠিন করো না।
youtube
সহজ করো, কঠিন করো না । সুসংবাদ দাও, দূরে ঠেলে দিও না । 
youtube
youtube
youtube
ইসলামিক শরীয়াহর গুরুত্ব প্রয়োজনীয়তা | সহজ সমাধান 
https://www.youtube.com/watch?v=TLTy22wIPdc&t=12s
জেনে নেই ইসলাম সহজ না কঠিন
https://www.youtube.com/watch?v=6u00JAclbow
সহজ কর কঠিন কর না এর সঠিক ব্যাখ্যা কি ?
https://www.youtube.com/watch?v=c-GPt9a_e8k
দ্বীন খুব সহজ কঠিন করবেন না তাহলে আপনি নিজেই দ্বীনের কাছে হেরে যাবেন।
https://www.youtube.com/watch?v=Fl1RCPgQaVg
 
#সহজকরো, #কঠিনকরো না
#সুসংবাদদাও,#সৃষ্টিকরোনাবিদ্বেষঘৃণা
#Make it Easy, Don't Make Difficult
#Give Good News, Don't Create Hatred
সহজ করো, কঠিন করো না
সুসংবাদ দাও,সৃষ্টি করো না বিদ্বেষ, ঘৃণা
0 notes
nomanul-ahasan · 5 months
Text
Tumblr media
❀๑▬▬▬๑﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
يَوۡمَ يَرَوۡنَ الۡمَلٰٓٮِٕكَةَ لَا بُشۡرٰى يَوۡمَٮِٕذٍ لِّلۡمُجۡرِمِيۡنَ وَيَقُوۡلُوۡنَ حِجۡرًا مَّحۡجُوۡرًا‏
২২.) যেদিন তারা ফেরেশতাদের দেখবে সেটা অপরাধীদের জন্য কোন সুসংবাদের দিন হবে না। চিৎকার করে উঠবে তারা, “হে আল্লাহ! বাচাও, বাচাও”
(সূরা আল ফুরকানঃ ২২)
ব্যাখ্যাঃ
এখানে (وَيَقُولُونَ حِجْرًا مَحْجُورًا) উক্তিটি কাদের তা নির্ধারণে দুটি মত রয়েছে। যদি উক্তিটি ফেরেশতাদের হয় তবে এর অর্থ হবে, তারা বলবে যে, তোমাদের জন্য কোন প্রকার সুসংবাদ হারাম করা হয়েছে। অথবা বলবে, তোমাদের সাহায্য করা থেকে আমরা আল্লাহর দরবারে আশ্রয় নিচ্ছি। আর যদি উক্তিটি কাফেরদের হয় তখন অর্থ হবে, তারা ভয়ে আর্তচিৎকার দিতে দিতে বলবে, বাঁচাও বাঁচাও এবং তাদের কাছ থেকে পালাবার চেষ্টা করবে। কিন্তু পালাবার কোন পথ তারা পাবে না। অথবা বলবে, কোন বাধা যদি এ আযাবকে বা ফেরেশতাদেরকে আটকে রাখত! মূলত حجر শব্দের অর্থ সুরক্ষিত স্থান। محجور অর্থ এর তাকীদ। আরবী বাচনভঙ্গিতে শব্দটি তখন বলা হয়, যখন সামনে বিপদ থাকে এবং তা থেকে বাঁচার জন্য মানুষকে বলা হয়ঃ আশ্রয় চাই! আশ্রয় চাই! অর্থাৎ আমাকে এই বিপদ থেকে আশ্রয় দাও।
কেয়ামতের দিন যখন কাফেররা ফিরিশতাদেরকে আযাবের সাজ-সরঞ্জাম আনতে দেখবে, তখন দুনিয়ার অভ্যাস অনুযায়ী এ কথা বলবে। ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে এর অর্থ حرامًا محرمًا বর্ণিত আছে। অর্থাৎ কেয়ামতের দিন যখন তারা ফিরিশতাদেরকে আযাবসহ দেখবে এবং তাদের কাছে ক্ষমা করার ও জান্নাতে যাওয়ার আবেদন করবে: কিংবা অভিপ্ৰায় প্রকাশ করবে, তখন ফিরিশতারা জবাবে (حِجْرًا مَحْجُورًا) বলবে। অর্থাৎ কাফেরদের জন্য জান্নাত হারাম ও নিষিদ্ধ। [দেখুন-তাবারী, ইবন কাসীর, ফাতহুল কাদীর]
#SuraAlFurqan22 #QuranMajeed #DailyQuran #Quran25ঃ22
আফিয়া মোর্শেদা মোঃ নোমানুল আহসান Md Nomanul Ahasan Instagram Facebook
0 notes
hcnath · 4 years
Photo
Tumblr media
“আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু না কিছু দিয়ে পরীক্ষায় ফেলবোই: মাঝে মধ্যে তোমাদেরকে বিপদের আতঙ্ক, ক্ষুধার কষ্ট দিয়ে, সম্পদ, জীবন, পণ্য–ফল–ফসল হারানোর মধ্য দিয়ে। আর যারা কষ্টের মধ্যেও ধৈর্য–নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করে, তাদেরকে সুসংবাদ দাও।” #সংগ্রহীত (at Chittagong) https://www.instagram.com/p/CJRHmHKBe68/?igshid=1ffun8ps6tnii
1 note · View note
muftizakariamasud · 2 years
Text
তওবাকারী আল্লাহর বন্ধু | মুফতি জাকারিয়া মাসউদ
যখন কোন ব্যাক্তি গুনাহ করার পরে আল্লাহর কাছে তওবা করে ফিরে আসে ঐ ব্যক্তি তখন আল্লাহর বন্ধু হয়ে যায়। বিশ্বনবী (সঃ) বলেন, তোমরা যদি গুনাহ না কর তবে আল্লাহ তোমাদেরকে সরিয়ে দিবেন এবং তোমাদের স্থলে আল্লাহ তায়ালা অন্য এমন জাতিকে ��ৃষ্টি করবেন যারা গুনাহ করবে, এবং আল্লাহর কাছে তওবা করবে আর আল্লাহও তাদেরকে ক্ষমা করে দিবেন।(মুসলিম) মানুষ মাত্রই গুনাহ করে। গুনাহ করা যেহেতু মানুষের স্বভাব তাই গুনাহ হতেই পারে কিন্তু গুনাহ হওয়ার পরে তওবা না করা এবং সেই গুনাহের কাজে অটল থাকা হল মারাত্বক অপরাধ। 
 আল্লাহ তায়ালা সবসময় বান্দার দিকে চেয়ে থাকেন কখন তাঁর বান্দা গুনাহ করার পরে তার অন্যায় স্বীকার করবে এবং আল্লাহর দিকে ফিরে যাবে আর আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দিবেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা তওবাকারী এবং যারা অপবিত্রতা হতে বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন। (সুরা বাকারা ২২২)। 
আল্লাহ তায়ালা তওবাকারীদের জন্য ক্ষমার ঘোষনা দিয়ে রেখেছেন পবিত্র কুরআন পাকে । ইরশাদ হচ্ছে যে, তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের মনে কি আছে তা ভালোই জানেন। যদি তোমরা সৎ হও, তবে তিনি তওবাকারীদের জন্য ক্ষমাশীল। বনী ঈসরাইল ২৫। মহান আল্লাহ তায়ালা তওবাকারীদের জন্য সুসংবাদ প্রদান করে ইরশাদ করেন যে, তারা তওবাকারী, এবাদতকারী, শোকরগোযার, দুনিয়ার সাথে সম্পর্কছেদকারী, রুকু ও সেজদাকারী, সৎকাজের আদেশ দানকারী ও মন্দ কাজ থেকে নিবৃতকারী এবং আল্লাহর দেওয়া সীমাসমূহের হেফাযতকারী। বস্তুত সুসংবাদ দাও ঈমানদারদেরকে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, আমি তওবা কবুলকারী পরম দয়ালু ।( সুরা আল বাকারা ১৬০)
কোন মানুষ যখন অপরাধ করার পরে ভুল বুঝতে পেরে তওবা করে এবং কৃত ভুল থেকে ফিরে আসে তখন আল্লাহ তায়ালা তাঁর তওবা কবুল করে নেন। মহান আল্লাহ তায়ারা ইরশাদ করেন, অতঃপর যে তওবা করে স্বীয় অত্যাচারের পর এবং সংশোধীত, নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর তওবা কবুল করেন। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু। (সুরা আল মায়িদাহ আয়াত ৩৯)। 
 সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানব বিশ^নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) থেকেও তওবার অনেক গুরত্ববহ বাণী পাওয়া যায়। বিশ^নবী (সাঃ) বলেন আদম সন্তান সবাই অপরাধ করে । অপরাধীদের মধ্যে উত্তম তারাই যারা তওবা করে। (তিরমিযি) 
শুধু তাই নয়, বরং তওবার দ্বারা আল্লাহর দরবারে সম্মান বৃদ্ধি হয় । সে কারনেই রাসুলুল্লাহ সাঃ এর আমলের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, তাঁর জীবনে কোন গুনাহ না থাকা স্বত্তেও তিনি প্রতিদিন কমপক্ষে ৭০/১০০ বার এস্তেগফার পাঠ করতেন। 
গুনাহ দুই ধরনের একটা হলো ছোট গুনাহ যার শাস্তি লঘু । অপরটি বড় গুনাহ যার শাস্তি শরিয়ত নির্ধারন করেছে, যেমন নেশা করা, ব্যভিচার করা, সুদ খাওয়া ইত্যাদি। দুই ধরনের গুনাহ থেকেই তওবা করা যায় । তওবা কবুল হওয়ার জন্য শর্ত হলো : 
১. সংশ্লিষ্ট গুনাহের কাজটিকে সম্পুর্নরুপে পরিত্যাগ করা। 
২. কৃত অপরাধের কারনে লজ্জিত হওয়া। 
৩.ভবিষ্যতে পুনরায় উক্ত গুনাহে লিপ্ত হবেনা এই মর্মে অঙ্গিকার করা। 
৪. অন্যায় কাজটি যদি মানুষের অধিকার সংশ্লিষ্ট হয় তবে তাদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া। 
শর্ত মেনে যদি কোন ব্যাক্তি আল্লাহর দরবারে তওবা করে তাহলে অবশ্যই আল্লাহ তা কবুল করবেন এবং সে আল্লাহর বন্ধু হয়ে যাবে। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বুঝে আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন
0 notes
quransunnahdawah · 13 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকর্ম ছাড়া পথ নাই
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
শিরকমুক্ত ইবাদত ও নেক আমল দ্বীনের ভিত্তি। এ আমল দুটির বিনিময়ে ঈমানদার বান্দা মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হবেন।
আল্লাহর দিদারের জন্য পবিত্র কুরআনের বিধান অনুসারে প্রয়োজন- ১. নেক আমল। ২. শিরকমুক্ত ইবাদত।
আল্লাহ কুরআনুল কারিমে বলেন- যে তার প্রভুর সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন নেক আমল করে এবং তার প্রভুর ইবাদতে কাউকে শরিক না করে। (সুরা কাহফ : আয়াত ���১০)
মৃত্যুর পর সেরা প্রাপ্তি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ। আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎপ্রার্থী বান্দার জন্য আয়াতটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ নিজেই তার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য এ দুটি আমলের কথা বলেছেন।
আল্লাহ ঘোষণা করেন, তোমরা আল্লাহকে ভয় করতে থাক। নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ করতেই হবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ জানিয়ে দাও। (সুরা বাকারা : আয়াত ২২৩)
আল্লাহ বলেন- হে মানুষ, তোমাকে তোমার পালনকর্তা পর্যন্ত পৌঁছতে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। এরপর তার সাক্ষাৎ ঘটবে। (সুরা ইনশিকাক : আয়াত ৬)
আল্লাহ আমাদেরকে শিরকমুক্ত নেক আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
youtube
আল্লাহর দিদার নসিব হবে যে আমলে 
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায় mufti
youtube
আল্লাহর দিদার
youtube
জান্নাতে আল্লাহকে সরাসরি দেখার অনুভূতি কেমন হবে
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকাজ ছাড়া পথ নাই
0 notes
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকর্ম ছাড়া পথ নাই
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
শিরকমুক্ত ইবাদত ও নেক আমল দ্বীনের ভিত্তি। এ আমল দুটির বিনিময়ে ঈমানদার বান্দা মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হবেন।
আল্লাহর দিদারের জন্য পবিত্র কুরআনের বিধান অনুসারে প্রয়োজন- ১. নেক আমল। ২. শিরকমুক্ত ইবাদত।
আল্লাহ কুরআনুল কারিমে বলেন- যে তার প্রভুর সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন নেক আমল করে এবং তার প্রভুর ইবাদতে কাউকে শরিক না করে। (সুরা কাহফ : আয়াত ১১০)
মৃত্যুর পর সেরা প্রাপ্তি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ। আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎপ্রার্থী বান্দার জন্য আয়াতটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ নিজেই তার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য এ দুটি আমলের কথা বলেছেন।
আল্লাহ ঘোষণা করেন, তোমরা আল্লাহকে ভয় করতে থাক। নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ করতেই হবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ জানিয়ে দাও। (সুরা বাকারা : আয়াত ২২৩)
আল্লাহ বলেন- হে মানুষ, তোমাকে তোমার পালনকর্তা পর্যন্ত পৌঁছতে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। এরপর তার সাক্ষাৎ ঘটবে। (সুরা ইনশিকাক : আয়াত ৬)
আল্লাহ আমাদেরকে শিরকমুক্ত নেক আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
youtube
আল্লাহর দিদার নসিব হবে যে আমলে 
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায় mufti
youtube
আল্লাহর দিদার
youtube
জান্নাতে আল্লাহকে সরাসরি দেখার অনুভূতি কেমন হবে
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকাজ ছাড়া পথ নাই
0 notes
ilyforallahswt · 13 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকর্ম ছাড়া পথ নাই
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
শিরকমুক্ত ইবাদত ও নেক আমল দ্বীনের ভিত্তি। এ আমল দুটির বিনিময়ে ঈমানদার বান্দা মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হবেন।
আল্লাহর দিদারের জন্য পবিত্র কুরআনের বিধান অনুসারে প্রয়োজন- ১. নেক আমল। ২. শিরকমুক্ত ইবাদত।
আল্লাহ কুরআনুল কারিমে বলেন- যে তার প্রভুর সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন নেক আমল করে এবং তার প্রভুর ইবাদতে কাউকে শরিক না করে। (সুরা কাহফ : আয়াত ১১০)
মৃত্যুর পর সেরা প্রাপ্তি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ। আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎপ্রার্থী বান্দার জন্য আয়াতটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ নিজেই তার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য এ দুটি আমলের কথা বলেছেন।
আল্লাহ ঘোষণা করেন, তোমরা আল্লাহকে ভয় করতে থাক। নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ করতেই হবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ জানিয়ে দাও। (সুরা বাকারা : আয়াত ২২৩)
আল্লাহ বলেন- হে মানুষ, তোমাকে তোমার পালনকর্তা পর্যন্ত পৌঁছতে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। এরপর তার সাক্ষাৎ ঘটবে। (সুরা ইনশিকাক : আয়াত ৬)
আল্লাহ আমাদেরকে শিরকমুক্ত নেক আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
youtube
আল্লাহর দিদার নসিব হবে যে আমলে 
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায় mufti
youtube
আল্লাহর দিদার
youtube
জান্নাতে আল্লাহকে সরাসরি দেখার অনুভূতি কেমন হবে
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকাজ ছাড়া পথ নাই
0 notes
myreligionislam · 13 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকর্ম ছাড়া পথ নাই
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
শিরকমুক্ত ইবাদত ও নেক আমল দ্বীনের ভিত্তি। এ আমল দুটির বিনিময়ে ঈমানদার বান্দা মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হবেন।
আল্লাহর দিদারের জন্য পবিত্র কুরআনের বিধান অনুসারে প্রয়োজন- ১. নেক আমল। ২. শিরকমুক্ত ইবাদত।
আল্লাহ কুরআনুল কারিমে বলেন- যে তার প্রভুর সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন নেক আমল করে এবং তার প্রভুর ইবাদতে কাউকে শরিক না করে। (সুরা কাহফ : আয়াত ১১০)
মৃত্যুর পর সেরা প্রাপ্তি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ। আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎপ্রার্থী বান্দার জন্য আয়াতটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ নিজেই তার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য এ দুটি আমলের কথা বলেছেন।
আল্লাহ ঘোষণা করেন, তোমরা আল্লাহকে ভয় করতে থাক। নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ করতেই হবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ জানিয়ে দাও। (সুরা বাকারা : আয়াত ২২৩)
আল্লাহ বলেন- হে মানুষ, তোমাকে তোমার পালনকর্তা পর্যন্ত পৌঁছতে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। এরপর তার সাক্ষাৎ ঘটবে। (সুরা ইনশিকাক : আয়াত ৬)
আল্লাহ আমাদেরকে শিরকমুক্ত নেক আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
youtube
আল্লাহর দিদার নসিব হবে যে আমলে 
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায় mufti
youtube
আল্লাহর দিদার
youtube
জান্নাতে আল্লাহকে সরাসরি দেখার অনুভূতি কেমন হবে
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকাজ ছাড়া পথ নাই
0 notes
allahisourrabb · 13 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকর্ম ছাড়া পথ নাই
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
শিরকমুক্ত ইবাদত ও নেক আমল দ্বীনের ভিত্তি। এ আমল দুটির বিনিময়ে ঈমানদার বান্দা মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হবেন।
আল্লাহর দিদারের জন্য পবিত্র কুরআনের বিধান অনুসারে প্রয়োজন- ১. নেক আমল। ২. শিরকমুক্ত ইবাদত।
আল্লাহ কুরআনুল কারিমে বলেন- যে তার প্রভুর সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন নেক আমল করে এবং তার প্রভুর ইবাদতে কাউকে শরিক না করে। (সুরা কাহফ : আয়াত ১১০)
মৃত্যুর পর সেরা প্রাপ্তি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ। আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎপ্রার্থী বান্দার জন্য আয়াতটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ নিজেই তার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য এ দুটি আমলের কথা বলেছেন।
আল্লাহ ঘোষণা করেন, তোমরা আল্লাহকে ভয় করতে থাক। নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ করতেই হবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ জানিয়ে দাও। (সুরা বাকারা : আয়াত ২২৩)
আল্লাহ বলেন- হে মানুষ, তোমাকে তোমার পালনকর্তা পর্যন্ত পৌঁছতে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। এরপর তার সাক্ষাৎ ঘটবে। (সুরা ইনশিকাক : আয়াত ৬)
আল্লাহ আমাদেরকে শিরকমুক্ত নেক আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
youtube
আল্লাহর দিদার নসিব হবে যে আমলে 
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায় mufti
youtube
আল্লাহর দিদার
youtube
জান্নাতে আল্লাহকে সরাসরি দেখার অনুভূতি কেমন হবে
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকাজ ছাড়া পথ নাই
0 notes
mylordisallah · 13 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকর্ম ছাড়া পথ নাই
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
শিরকমুক্ত ইবাদত ও নেক আমল দ্বীনের ভিত্তি। এ আমল দুটির বিনিময়ে ঈমানদার বান্দা মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হবেন।
আল্লাহর দিদারের জন্য পবিত্র কুরআনের বিধান অনুসারে প্রয়োজন- ১. নেক আমল। ২. শিরকমুক্ত ইবাদত।
আল্লাহ কুরআনুল কারিমে বলেন- যে তার প্রভুর সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন নেক আমল করে এবং তার প্রভুর ইবাদতে কাউকে শরিক না করে। (সুরা কাহফ : আয়াত ১১০)
মৃত্যুর পর সেরা প্রাপ্তি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ। আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎপ্রার্থী বান্দার জন্য আয়াতটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ নিজেই তার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য এ দুটি আমলের কথা বলেছেন।
আল্লাহ ঘোষণা করেন, তোমরা আল্লাহকে ভয় করতে থাক। নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ করতেই হবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ জানিয়ে দাও। (সুরা বাকারা : আয়াত ২২৩)
আল্লাহ বলেন- হে মানুষ, তোমাকে তোমার পালনকর্তা পর্যন্ত পৌঁছতে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। এরপর তার সাক্ষাৎ ঘটবে। (সুরা ইনশিকাক : আয়াত ৬)
আল্লাহ আমাদেরকে শিরকমুক্ত নেক আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায়
youtube
আল্লাহর দিদার নসিব হবে যে আমলে 
যে আমলে আল্লাহর দিদার পাওয়া যায় mufti
youtube
আল্লাহর দিদার
youtube
জান্নাতে আল্লাহকে সরাসরি দেখার অনুভূতি কেমন হবে
আল্লাহর দিদার সাক্ষাৎ পেতে যদি চাই
শির্কমুক্ত ইবাদত ও সৎকাজ ছাড়া পথ নাই
0 notes
khutbahs · 2 years
Text
আল্লাহ যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা দেন যার থেকে ইচ্ছা তা ছিনিয়ে নেন
২৬. বলুন, 'হে আল্লাহ! তুমিই সার্বভৌম শক্তির অধিকারী। তুমি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নাও এবং যাকে ইচ্ছা সম্মান দান করো আর যাকে ইচ্ছা অপমানে পতিত করো। তোমারই হাতে রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই তুমি সর্ববিষয়ে ক্ষমতাশালী।
২৭. তুমি রাতকে দিনের ভেতরে প্রবেশ করাও এবং দিনকে রাতের ভেতরে প্রবেশ করিয়ে দাও। আর তুমিই জীবিতকে মৃতের ভেতর থেকে বের করে আনো এবং মৃতকে জীবিতের ভেতর থেকে বের করো। আর তুমিই যাকে ইচ্ছা বেহিসাব রিজিক দান করো। ' - সুরা আলে ইমরান।
শানে-নজুল : মুসলমানদের অব্যাহত উন্নতি ও ইসলামের ক্রমবর্ধমান প্রসার দেখে বদর যুদ্ধে পরাজিত এবং ওহুদ যুদ্ধে বিপর্যস্ত মুশরিক ও অন্যান্য অমুসলিম সম্প্রদায় দিশাহারা হয়ে পড়েছিল। তাই সবাই মিলে ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে প্রস্তুত হচ্ছিল। অবশেষে মুশরিক, ইহুদি ও খ্রিস্টানদের একটি সম্মিলিত শক্তিজোট গড়ে উঠল। তারা সবাই মিলে মদিনার ওপর ব্যাপক আক্রমণ ও চূড়ান্ত যুদ্ধের সিদ্ধান্ত নিল। সেই সঙ্গে তাদের অগণিত সৈন্য দুনিয়ার বুক থেকে ইসলাম ও মুসলমানদের অস্তিত্ব মুছে ফেলার জন্য ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে মদিনার চারদিক অবরোধ করে বসে। কোরআনে এ যুদ্ধ 'গযওয়ায়ে আহযাব' এবং ইতিহাসে 'গযওয়ায়ে খন্দক' নামে উল্লিখিত হয়েছে। রাসুলুল্লাহ্ (সা.) সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শক্রমে স্থির করেছিলেন, শত্রু-সৈন্যের আগমনপথে মদিনার বাইরে পরিখা খনন করা হবে।
নবী করিম (সা.)ও একজন সৈনিক হিসেবে খননকাজে অংশ নেন। ঘটনাক্রমে পরিখার এক অংশে একটি বিরাট পাথর পাওয়া গেল। সেটি সাহাবিগণ সর্বশক্তি ব্যয় করেও সরাতে ব্যর্থ হলেন। তাঁরা মূল পরিকল্পনাকারী হজরত সালমান ফারসি (রা.)-কে এই সংবাদ দিয়ে নবী করিম (সা.)-এর কাছে পাঠালেন। তিনি তৎক্ষণাৎ ঘটনাস্থলে এলেন এবং লোহার কোদাল দিয়ে পথরটিকে প্রচণ্ড আঘাত করতেই তা খণ্ড-বিখণ্ড হয়ে গেল এবং একটি অগ্নিস্ফুলিঙ্গ উত্থিত হলো। এ স্ফুলিঙ্গের আলোকচ্ছটা বেশ দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ল। নবী করিম (সা.) বললেন, এ আলোকচ্ছটায় আমাকে হীরা ও পারস্য সাম্রাজ্যের রাজপ্রাসাদ দেখানো হয়েছে। এরপর দ্বিতীয়বার আঘাতে আরেকটি অগ্নিস্ফুলিঙ্গ বিচ্ছুরিত হলো। তিনি বললেন, এ আলোকচ্ছটায় আমাকে রোম সাম্রাজ্যের লাল বর্ণের রাজপ্রাসাদ ও দালান-কোঠা দেখানো হয়েছে। এরপর তৃতীয়বার আঘাত করতেই আবার আলোকচ্ছটা ছড়িয়ে পড়ল। তিনি বললেন, 'এতে আমাকে সান্আ ইয়ামনের সুউচ্চ রাজপ্রাসাদ দেখানো হয়েছে। ' তিনি আরো বললেন, 'আমি তোমাদের সুসংবাদ দিচ্ছি, জিবরাইল (আ.) আমাকে বললেন, আমার উম্মত অদূর ভবিষ্যতে এসব দেশ জয় করবে। ' এ সংবাদে মদিনার মুনাফিকরা ঠাট্টা-বিদ্রূপের একটা সুযোগ পেয়ে গেল। তারা বলতে লাগল, দেখো, প্রাণ বাঁচানোই যাদের পক্ষে দায়, যারা শত্রুর ভয়ে আহার-নিদ্রা ছেড়ে দিনরাত পরিখা খননে ব্যস্ত, তারাই কিনা পারস্য, রোম ও ইয়ামেন জয় করার দিবাস্বপ্ন দেখছে! আল্লাহ এসব নাদান জালিমের জবাবে উপরোক্ত আয়াত নাজিল করেন।
ভালো ও মন্দের নিরিখ : আয়াতের শেষাংশে বলা হয়েছে 'বিয়াদিকাল খাইর' অর্থাৎ তোমারই হাতে যাবতীয় কল্যাণ নিহিত। আয়াতের প্রথমাংশে রাজত্ব দান করা ও ছিনিয়ে নেওয়া এবং সম্মান ও অপমান- উভয় দিক উল্লেখ করা হয়েছিল। এ কারণে এখানেও 'বিয়াদিকাল খাইর...' বলা স্থানোপযোগী ছিল। অর্থাৎ তোমারই হাতে কল্যাণ ও অকল্যাণ নিহিত; কিন্তু আয়াতে শুধু (কল্যাণ) শব্দ ব্যবহার করে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে। তা হলো, যে বিষয়কে কোনো ব্যক্তি বা জাতি অকল্যাণকর ও বিপজ্জনক মনে করে, তা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা জাতির জন্য আপাতদৃষ্টিতে অকল্যাণকর ও বিপজ্জনক মনে হলেও পরিণামের সামগ্রিক ফলশ্রুতির দিক দিয়ে তা হয়তো মন্দ নয়।
দ্বিতীয় আয়াতে নভোমণ্ডলেও আল্লাহর ক্ষমতার ব্যাপ্তি বর্ণনা করা হয়েছে- 'আপনি ইচ্ছা করলেই রাতের অংশ দিনে প্রবেশ করিয়ে দিনকে বড় করে দেন এবং দিনের অংশ রাতে প্রবেশ করিয়ে রাতকে বড় করে দেন। সবাই জানে, দিন-রাতের ছোট-বড় হওয়া  সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। কাজেই আয়াতের সারমর্ম হলো, নভোমণ্ডল, তৎসংশ্লিষ্ট সর্ববৃহৎ উপগ্রহ সূর্য ও চন্দ্র সবই আল্লাহর ক্ষমতাধীন। অতএব, উপাদান জগৎ ও অন্যান্য শক্তিও যে আল্লাহরই ক্ষমতাধীন, তাতে সন্দেহের অবকাশ নেই। তিনি ইচ্ছা করলেই কাফিরের ঔরসে মুমিন অথবা মূর্খের ঔরসে বিদ্বান পয়দা করতে পারেন এবং ইচ্ছা করলেই মুমিনের ঔরসে কাফির এবং বিদ্বানের ঔরসে মূর্খ পয়দা করতে পারেন। তাঁরই ইচ্ছায় আজরের ঘরে খলিলুল্লাহ জন্মগ্রহণ করেন এবং নূহ (আ)-এর ঘরে তাঁর ঔরসজাত পুত্র কাফির থেকে যায়। আলিমের সন্তান জাহিল থেকে যায় এবং জাহিলের সন্তান আলিম হয়ে যায়।আয়াতে সৃষ্টজগতের ওপর আল্লাহর একচ্ছত্র ক্ষমতা কিরূপ প্রাঞ্জল ও মনোরম ধারাবাহিকতার সঙ্গে বর্ণিত হয়েছে, উপরোক্ত বিবরণ থেকে সহজেই তা বোঝা যায়। প্রথমে উপাদান জগত এবং তার শক্তি ও রাজত্ব উল্লেখ করা হয়েছে। এরপর নভোমণ্ডল ও তার শক্তি উল্লিখিত হয়েছে। সব শেষে আধ্যাত্মিকতার বর্ণনা এসেছে। প্রকৃতপক্ষে এটাই সব বিশ্বশক্তির মধ্যে সর্বোচ্চ শক্তি।অবশেষে বলা হয়েছে, 'আপনি যাকে ইচ্ছা অপরিমিত রিজিক দান করেন। কোনো সৃষ্ট জীব তা জানতে পারে না- যদিও স্রষ্টার খাতায় তা কড়ায়-গণ্ডায় লিখিত থাকে।
তাফসিরে মা'আরেফুল কোরআন অবলম্বনে
0 notes