#সাইবার অ্যাটাক
Explore tagged Tumblr posts
Text
একসঙ্গে ৫ মহাদেশে চলবে ‘অন্তর্জাল’
দেশের প্রথম সাইবার ক্রাইম থ্রিলার ছবি ‘অন্তর্জাল’। নির্মাণ করেছেন ‘ঢাকা অ্যাটাক’ ও ‘অপারেশন সুন্দরবন’ খ্যাত দীপংকর দীপন। অভিনয়ে সময়ের জনপ্রিয় তারকারা। ফলে ছবিটি নিয়ে দর্শকের আগ্রহ যে খানিকটা বেশি হবে, তা সহজেই অনুমেয়। লম্বা সময় ধরে শুটিং ও পোস্ট প্রডাকশন শেষে আগামী কোরবানির ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। কিছুদিন আগেই ঘোষণাটি দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। নতুন খবর হলো শুধু বাংলাদেশ নয়,… বিস্তারিত
View On WordPress
0 notes
Photo
cyber threat in india: SBI গ্রাহকরাও সাবধান, মুহূর্তের অসাবধানতায় হতে পারেন নিঃস্ব! – sbi alerts its customers about cyber attack threat এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সম্ভাব্য সাইবার হানা নিয়ে গ্রাহকদের সতর্ক করল ভারতীয় স্টেট ব্যাংক (SBI)। রবিবার সন্ধ্যায় এই বিষয়ে দেশের বৃহত্তম এই ব্যাংকের তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, দেশের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলিতে সম্ভাব্য সাইবার অ্যাটাকের কথা জানতে পেরেছে তারা। বিনামূল্যে কোভিড টেস্টের টোপ দিতে এই প্রতারণা করা হতে পারে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কোনও সন্দেহজনক বা অপরিচিত সূত্র থেকে ��-মেইলে কোনও অ্য়াটাচমেন্ট পাঠানো হলে তা এড়িয়ে চলার জন্য …
#Alerts#attack#customers#cyber#cyber attack#cyber threat#cyber threat in india#India#SBI#threat#অসবধনতয়#এসবিআি#গরহকরও#নসব#পরন#মহরতর#সবধন#সাইবার অ্যাটাক#হত
0 notes
Text
2021 সালে যে ফোনগুলি বিক্রি করা হয়েছে তার দুই তৃতীয়াংশ ফোনেই রয়েছে সমস্যা!
2021 সালে যে ফোনগুলি বিক্রি করা হয়েছে তার দুই তৃতীয়াংশ ফোনেই রয়েছে সমস্যা!
ডেস্ক রিপোর্ট :ফোনে ধরা পড়ল একাধিক বিপজ্জনক ম্যালওয়ার। একটি সাইবার সিকিউরিটি সংস্থা Check Point Research এর তরফে জানানো হয়েছে 2021 সালে যে ফোনগুলি বিক্রি করা হয়েছে তার দুই তৃতীয়াংশ ফোনেই রয়েছে সমস্যা। ফলে সেই ফোনগুলিতে সাইবার অ্যাটাক হতে পারে। মূলত Apple Lossless Audio Codec-এর জন্য এই সমস্যা তৈরি হয়েছে। ALAC একটি ওপেন সোর্স অডিয়ো কোডিং ফর্ম্যাট। যা 2011 সালে প্রকাশ করা হয়েছে। যদিও ওই সফ্টওয়ারে…
View On WordPress
0 notes
Photo
❌ নিম্নমানের হোস্টিং ব্যবহারের কারণে যেকোন মুহুর্তেই আপনার ওয়েবসাইটের ডাটা মুছে যেতে পারে, ডিডওস অ্যাটাক, ফিশিং, কিংবা হ্যাকিংয়ের শিকার হতে পারেন।😣 ✅ তাই মাত্র ১,৫৬৬ টাকায় হোস্টিং কিনে সুরক্ষিত করুন আপনার প্রিয় ওয়েবসাইটটি!🤗
আমাদের SECURED হোস্টিং সব ধরণের সাইবার আক্রমণ রুখে দিয়ে নিশ্চিত করে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও SUPER FAST SPEED! ✌ ১ জিবি- ১,৫৬৬/-, ৫ জিবি ৪,২২৪/-, ২০ জিবি ৮,৩৫২/- প্যাক কিনতে ভিজিটঃ https://adnservers.com/web-hosting/ দেশের সেরা প্যাকেজ কিনতে ও বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে নক করুন বা কমেন্ট করুন।🎯
0 notes
Photo
ফেসবুকে চার কন্যার তান্ডব, গুজবে দেশ কাঁপানোর নেপথ্যে সড়কে নিরাপত্তা দাবির আন্দোলনের সপ্তমদিন অর্থাৎ শনিবার দুপুরে রাজধানীর রাস্তায় শিক্ষার্থীরা যখন যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ ও ড্রাইভিং লাইসেন্স তল্লাশির কাজে ব্যস্ত, ঠিক তখনই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে কমপক্ষে ৮টি ভিডিও। এসব ভিডিওতে ধানমন্ডি জিকাতলার ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই তরুণ আর কয়েকজন তরুণী দাবি করেন ওই এলাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়ে ছাত্রদের হত্যা করা হচ্ছে আর ছাত্রীদের ধরে নিয়ে ধর্ষণ করা হচ্ছে। এসব ভিডিও’র মধ্যে কান্নায় ভেঙে পড়া চার কন্যার আকুতি মানুষের হৃদয় স্পর্শ করে এবং চার কন্যার ভিডিও ভাইরাল হয়। RELATED NEWS নিরাপদ সড়কের দাবিতে কুড়িগ্রামে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন নিরাপদ সড়কের দাবিতে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসীদের মানববন্ধন নিরাপদ সড়কের দাবিতে বরিশালে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ভিডিওগুলোর কয়েকটিতে দাবি করা হয়েছে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে দুইজন মেয়েকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং রেপ করা হয়েছে। এ ছাড়াও কিছু ভিডিওতে জিগাতলার সংঘর্ষে প্রাথমিকভাবে দুইজন নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করা হয় । কয়েকটি ভিডিওতে জানানো হয়েছে, নিহত হয়েছেন চারজন। গুজব ছড়ানো আলোচিত চার কন্যার মধ্যে চেনা মুখ ছিলেন অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ। তিনি তার লাইভ ভিডিওতে দাবি করেন, একজনের চোখ তুলে নেয়া হয়েছে এবং দুইজনকে মেরে ফেলা হয়েছে। এ সময় তিনি কান্নাভেজা কণ্ঠে সবাইকে রাস্তায় নামার আহ্বান জানান। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ভিডিওটিই সবচেয়ে বেশি আলোড়ন তৈরি করে। আর গুজব তৈরিতে ভূমিকা রাখা অন্য তিনটি ভিডিওতে তিন তরুণীকে দেখা যায় মুখ ঢেকে কথা বলতে। এদের মধ্যে আবার দুজনের পরনে ছিল সাদা কলেজ ইউনিফর্ম এবং অন্যজন ছিলেন গোলাপি রঙের সিভিল ড্রেসে। ফেসবুক ভিডিওতে তাদের দাবির সত্যতা নিশ্চিত না হয়েই সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে নিরাপদ সড়কের দাবিতে অবস্থান নেয়া শিক্ষার্থীরা হামলা চালান ধানমন্ডি ৩/এ তে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে। ঘটতে থাকে পাল্টা হামলা-ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় ঘটনা। সন্ধ্যায় সব উত্তেজনার অবসান ঘটিয়ে ছাত্রদের দুটি প্রতিনিধি দল আওয়ামী লীগ কার্যালয় ঘুরে এসে জানান, সবই গুজব ছিল। এটিও নিশ্চিত হয়, প্রপাগাণ্ডার মাধ্যমে নৈরাজ্য ও নাশকতার তৈরির পাঁয়তারা থেকেই পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এইসব গুজব ছড়ানো হয়েছে। গুজবের মাধ্যমে নাশকতা তৈরির উসকানি দেওয়া চার কন্যার মধ্যে ‘ঢাকা অ্যাটাক’ চলচ্চিত্রের অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদকে আটক করা হয়। শনিবার রাতে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে তাঁকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উত্তরার র্যাব-১ এর কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এদিকে ভাইরাল হওয়া ভিডিওগুলোর আলোচিত বাকি তিন কন্যাসহ মোট আটজনকে শনাক্ত করে তাদের পরিচয় উদঘাটনের চেষ্টা করছে গোয়েন্দাদের একাধিক দল। এর আগে বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে ফেসবুকের ইনবক্সে ও ম্যাসেঞ্জারে ঝড়োগতিতে জনে জনে একটি বার্তা ছড়িয়ে পড়ে। বার্তাটি ছিল এমন- ‘আগামী রবিবার মন্ত্রী এমপিরা ১০০০-১৫০০ বস্তির ছ���লেকে রাস্তায় নামাবে। যাদের কাজ হবে মেয়েদেরকে যৌন নির���যাতন করা, গাড়ি ভাঙা, গাড়িতে আগুন দেওয়া। আর এই ঘটনার প্রতিবাদে পুলিশ সাধারণ ছাত্রদের উপর আক্রমণ চালাবে। ফলাফল ছাত্রদের উপর সাধারণ মানুষ ক্ষেপবে।অনুগ্রহপূর্বক নিউজটি ম্যাসেজের মাধ্যমে শেয়ার করবেন। কোনপ্রকার পোষ্ট দিবেন না। সুত্র : একজন সাংবাদিক এবং এক মন্ত্রীর খুব কাছের একজন’। গোয়েন্দাদের ধারণা, সচেতন মানুষেরা এই বার্তাটিকে গুরুত্ব না দিলেও রাজধানীর জিগাতলায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাকে ঘিরে দেশজুড়ে যে গুজবটি তুলকালাম তৈরি করে তা ছিল একই সূত্রে গাঁথা। ঘটনার ধারাবাহিকতায় এ বিষয়ে অনেকটাই নিশ্চিত তারা। বার্তা অনুযায়ী রোববার উল্লেখ করে শনিবারই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেওয়ার দুইটি কারণ অনুমান করছেন তদন্ত কর্মকর্তারা। প্রথম কারণটি হলো, বৃহস্পতিবার থেকেই ব্যবহারকাীরা ইন্টানেটের ধীর গতি ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম নিয়ে সমস্যায় পড়ছেন। এরই মধ্যে ফেসবুক বন্ধ করা হচ্ছে বলে রটনাও ছড়িয়ে পড়ে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্লাটফর্ম যেহেতু ফেসবুক, তাই তড়িঘড়ি করে একদিন আগেই নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনকে সহিংসতার দিকে নিয়ে যেতে গুজব ছড়ানোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়। দ্বিতীয় কারণটি হতে পারে. পূর্ব পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর নজরদারি এড়াতে রোববারের কথা ছড়িয়ে শনিবারই গুজবের মাধ্যমে উসকানি দিয়ে নাশকতা ও নৈরাজ্য তৈরিতে চেষ্টা করা হয়। র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খানের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি খুবই স্পর্শকাতার। এরই মধ্যে একজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। অন্যদের পরিচয় শনাক্ত করতে কাজ করছে র্যাবসহ গোয়েন্দাদের একাধিক টিম। তদন্ত চলছে, তাই আপাতত এটুকুর বেশি বলা সম্ভব নয়। নিরাপদ সড়কের দাবিতে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের শান্তিপুর্ণ আন্দোলনের শুরু থেকেই গুজব রটনাকারীরা সক্রিয়। তিন বছর আগের পুরনো ছবিও তারা এই আন্দোলনের বলে চালিয়ে দিচ্ছে। আর ওইসব ছবি আর প্রপাগান্ডা শুনে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন অনেকেই। সপ্তম দিন শনিবার আন্দোলনকে সহিংসরূপ দিতে পূর্ব পরিকল্পতভাবে হত্যা ও ধর্ষণের সবচেয়ে বড় গুজবটি রটানো হয়। এদিকে অনুসন্ধানে জানা গেছে, গুজব ছড়িয়ে আন্দোলনকে সহিংস রূপ দিতে যে ভিডিওগুলো ভাইরাল হয়েছে তার মধ্যে অন্তত তিনটির উৎস হলো মৌলবাদীদের চিহ্নিত ফেসবুক পেইজ ‘বাঁশের কেল্লা’। দিন দিন অপপ্রচারের মাধ্যমে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠা এই ফেসবুক পেজটি বিটিআরসি একাধিকবার বন্ধ করে দেয়ার পরও কোন লাভ হয়নি। কারণ বন্ধ করার অল্প সময়ের মধ্যেই শিবিরের লোকজন আবার ��কই নামে একটি করে নতুন পাতা চালু করে ফেলছে। দেশে-বিদেশে সহস্রাধিক এডমিন হিসাবে বাঁশের কেল্লার বিভিন্ন পেইজে বা সাইটে সার্বক্ষণিক কাজ করছে। তাদের সঙ্গে পাকিস্তান, তুর্র্কি ও ইন্দোনেশিয়ার সাইবার আর্মি একযোগে কাজ করছে। লন্ডন থেকে জামায়াত শিবিরের যে ফ্যান পেজটি পরিচালিত হয় তার নাম ইউকে বাঁশের কেল্লা। বাঁশের কেল্লা সাইট থেকে নাশকতার পরিকল্পনার বিষয়টি নিয়ে সরকারের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু তাদের সাইট কোথা থেকে পরিচালিত হচ্ছে এই বিষয়টি কোনভাবেই নিশ্চিত হতে পারছেন না তারা। কারণ দেশের বাইরে থেকে এটি পরিচালিত হয়ে আসছে বলে গোয়েন্দাদের ধারণা। এর পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে গুজব ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়িয়ে ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমের উসকানিদাতা হিসেবে ২৮টি ফেসবুক ও টুইটার আইডি শনাক্ত করা হয়েছে। এসব আইডির মালিক ও অ্যাডমিনদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান শুরু করেছে পুলিশের স��ইবার ক্রাইম বিভাগ। এ ঘটনায় গত ২ আগস্ট রাজধানীর রমনা থানায় একটি মামলা করেছে পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগ। এজাহারে যেসব ফেসবুক আইডি ও পেজের কথা উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে, বাংলামেইল৭১, বাঁশেরকেল্লা, ফাইট ফর সারভাইভার্স রাইট, জুম বাংলা নিউজ পোর্টাল, বিএনপি সমর্থক গোষ্ঠী কেন্দ্রীয় সংসদ, অ্যাক্সিডেন্ট নিউজ, ফাঁকিবাজ লিংক, আন্দোলন নিউজ। এছাড়া টু্ইটার আইডিগুলো হচ্ছে- রানা মাসুম-১ , নওরিন-০৭, দিপু খান বিএনপি, ইদ্রিস হোসেইন, এম আল আমিন-৯৯, বিপ্লবী কাজী, নাসিফ ওয়াহিদ ফায়জাল। পুলিশের মিডিয়া উইং থেকে বার বার অনুরোধ করা হচ্ছে , না জেনে এবং সত্যতা নিশ্চিত না করে এ ধরণের ভিডিও শেয়ার না করার জন্য। অকারণ পেনিক সৃষ্টির জন্য পরবর্তীতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হতে পারে বলেও সতর্ক করা হয়েছে।
0 notes
Link
via Poriborton RSS feed http://ift.tt/eA8V8J
0 notes
Text
'সাইবার অ্যাটাক করতে পারে চিন, বিপদ এড়ানোর চেষ্টা করছি'
'সাইবার অ্যাটাক করতে পারে চিন, বিপদ এড়ানোর চেষ্টা করছি'
“কিছু গ্রুপ কাজ করছে, তারা বলছে… এই ধরনের কোনও কিছু হচ্ছে না।”
View On WordPress
#039সইবর#China#cyber attack#অযটক#এডনর#করছ039#করত#চন#চষট#চিন#পর#বপদ#শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়#সাইবার অ্যাটাক
0 notes
Photo
চীনের সঙ্গে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ অর্থনীতি, সামরিক শক্তিসহ প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে চীন। এ নিয়ে বিশ্বের একচ্ছত্র আধিপত্যশীল দেশ যুক্তরাষ্ট্র বেশ উদ্বিঘ্ন। তাদের সাম্প্রতিক সময়ের সাম���িক প্রতিবেদনগুলোতে এ বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ধরা পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের যুদ্ধ লেগে যেতে পারে- অনেক সময় এমন আশঙ্কাও প্রকাশ করে থাকেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে চীনের যুদ্ধ লাগলে তা হবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। আর এ কথা ভেবেই যেন সতর্ক চীন নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে। সমরাস্ত্র ও এ-সংশ্নিষ্ট অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাপিয়ে যেতে মরিয়া হয়ে উঠছে দিন দিন। ৭০ বছর ধরে এশিয়ায় অনেক স্থ্থানে ঘাঁটি নিয়ে অবস্থান করছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী। সম্পর্ক ভালো থাকার সময় চীনও এর সুবিধা নিয়েছে। তবে এখন পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোতে বলা হচ্ছে, বর্তমানে এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান চীনের কারণেই হুমকিতে। চীনের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের যে কোনো সামরিক অবস্থানে আঘাত হানার ক্ষমতা রাখে। কয়েক বছর ধরে দক্ষিণ চীন সাগরের দখল নিতে মরিয়া এ দেশটি। দেশটি বিতর্কিত সমুদ্র অঞ্চলে কৃত্রিম দ্বীপ গড়ে তুলেছে। সেখানে এরই মধ্যে ��ামরিক ঘাঁটি তৈরি করেছে। এসব ঘাঁটির ১২ নটিক্যাল মাইলের মধ্যে অন্য কোনো দেশের সামরিক যান আসা নিষিদ্ধ করেছে চীন। এটি আন্তর্জাতিক আইনে নৌযান চলাচলের স্বাধীনতার জন্য হুমকি। যুক্তরাষ্ট্র এ আইনের সুযোগে বারবার সেখানে যুদ্ধজাহাজ নিয়ে টহল দিতে যাচ্ছে এবং বরাবরই বড় ধরনের উত্তেজনা দেখা দিচ্ছে। এদিকে দ্রুত বাড়ছে চীনের অর্থনীতিও। গত ১০ বছরে চীনের অর্থনীতি চারগুণ বড় হয়েছে এবং সামরিক খাতে ব্যয় বেড়েছে তিনগুণ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগে জার্মানির অর্থনীতিতেও প্রবৃদ্ধি ছিল ১৩ শতাংশ, আর সামরিক খাতে ব্যয় ছিল ৬৪ শতাংশ, যার সঙ্গে চীনেরও অনেকটা মিল রয়েছে। গত ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষিদপ্তর জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি আগামী ১৫ বছরে ৫০ শতাংশ বাড়বে। অন্যদিকে, এ সময়ের মধ্যে চীনের অর্থনীতি ৩০০ শতাংশ বাড়বে। এভাবে চলতে থাকলে ২০৩০ সাল নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে ছুঁয়ে ফেলবে, এমনকি ছাড়িয়েও যেতে পারে। তাছাড়া প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব দিন দিন দুর্বল হচ্ছে। ২০০৮ সালেও প্যাটেন্ট আবেদনের সংখ্যার দিক দিয়ে জাপানের পেছনে পড়ে যায়। অন্যদিকে, চীন দ্রুত এগিয়ে আসছে সামনে। অনেকেই মনে করেন, অর্থনীতি, প্রযুক্তি ও সমরাস্ত্রের ক্ষেত্রে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বিতার ধরনই আসলে একবিংশ শতাব্দীর গতিপথ নির্ধারণ করে দেবে। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ গ্রাহাম অ্যালিসনের মতে, প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে অতি দ্রুত শক্তিশালী হয়ে উঠেছে চীন। ইতিহাসে কোনো দেশের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা খুবই বিরল। তার মতে, শক্তির ভারসাম্যের ক্ষেত্রে দ্রুত কোনো দেশ বা জাতি শক্তিশালী হয়ে উঠলে, সেখানে যুদ্ধ লাগার শঙ্কা থাকে। গত ৫০০ বছরের ইতিহাসে এমন ১৬টি ক্ষেত্রের ১২টিতেই যুদ্ধ হয়েছে। চলতি বছরের জুনে একটি প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের ডিফেন্স ডিপার্টমেন্ট আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, সামরিক ক্ষমতায় বিশ্বে এবং আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তারা আগের মতো আর বিনা চ্যালেঞ্জে একচ্ছত্র আধিপত্য ভোগ করতে পারবে না। এমনকি আধিপত্য হারানোরও ভয় করছে যুক্তরাষ্ট্র। বলা হচ্ছে, চীন ও রাশিয়ার মতো দেশগুলো তাদের সামরিক আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করতে নানা কর্মসূচি হাতে নিচ্ছে। চীন প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সবচেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী হয়ে উঠতে চায়। দক্ষিণ চীন সাগরেও নিজেদের আধিপত্য বাড়াতে মরিয়া চীন। বাস্তবে ২০১০ সাল থেকেই পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে টানাপড়েন শুরু হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র যেমন তার যুদ্ধকালীন মিত্র দুর্বল হয়ে আসা গ্রেট ব্রিটেনকে ব্যবহার করেছিল, অনেকটা সেভাবেই চীনও এখন যুক্তরাষ্ট্রকে কাজে লাগাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি বাবদ বিশাল মুনাফার ��ড় একটা অংশ এখন সামরিক সামর্থ্য বাড়ানোর কাজেই ব্যয় করছে চীন। আর এভাবে ২০৪৯ সালের মধ্যে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় দেশটি প্রধান সামরিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চায়। চ্যালেঞ্জ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্রেরই সেনাবাহিনীকে। এদিকে দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে দুই দেশের বিশাল বিরোধ। চীন দাবি করছে, দক্ষিণ চীন সাগর কেবল তার। চীন সাগরে ৭ বিলিয়ন ব্যারেল তেল আর ৯০০ বিলিয়ন ঘনফুট প্রাকৃতিক গ্যাস রয়েছে। বিপুল সম্পদের লোভ দু'পক্ষকেই বেসামাল করে দিচ্ছে। চীনের দ্রুত অগ্রগতি দেখে যুক্তরাষ্ট্র নিজের নৌশক্তির ৬০ শতাংশ আটলান্টিক থেকে প্রশান্ত মহাসাগরে স্থানান্তরে আগ্রহী। ২০২০ সালের মাঝে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চায় দেশটি। এদিকে চীনের প্রতিরক্ষাবিষয়ক প্রভাবশালী বুদ্ধিজীবী ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শেন ডিংলি জানান, চীন বিশাল আকারের যুদ্ধজাহাজ বা রণতরী নির্মাণে নামতে চায় এটা ভুল ধারণা। তিনি মনে করেন, চীন বরং 'সাইবার অ্যাটাক, স্পেস উইপন, লেসার, পালসেস এবং অন্যান্য ডিরেক্টেড-এনার্জি বিমের কথা ভাবছে। উম্নত যুদ্ধবিমান নিয়ে আকাশ দাপিয়ে বেড়ানোর পরিবর্তে, মহাকাশ থেকে লেজার ফায়ারের মাধ্যমে বিমান ধ্বংসের প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়ার বিষয়ে বেশি আগ্রহী। তাছাড়া আরও যেসব উম্নত প্রযুক্তির সমরাস্ত্র আছে, সেসবের প্রযুক্তিব্যবস্থা অকার্যকর করে দেওয়ার প্রযুক্তি গড়ে তোলার দিকেই মনোযোগ দিচ্ছে চীন। চীন সাইবার যুদ্ধ, স্পেস ওয়ারফেয়ার এবং সুপার কম্পিউটিংয়ের সমল্প্বয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক যোগাযোগ ব্যবস্থাকেই অচল করে দিতে চায়। এর মাধ্য কৌশলগত ফোর্সকে অচল করে দিতে চায়। অন্যদিকে, চীনের পদক্ষেপের কারণে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এমন দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। অদূর ভবিষ্যতে চীনকে মোকাবেলায় তাদের সহযোগিতা পাওয়াই যুক্তরাষ্ট্রের অঘোষিত টার্গেট। আর চীন সাগর নিয়ে প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিরোধকে চীনের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। তবে রাশিয়া ও চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসী ভূমিকার কারণেও বেধে যেতে পারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ- এমন আশঙ্কা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের অনুসন্ধানী সাংবাদিক ওয়েন মেডসেন।
0 notes