#রাতে ঘুমোনো
Explore tagged Tumblr posts
banglakhobor · 1 year ago
Text
ঘুমোনোর সময়ে মাথার কাছে মোবাইল রাখার অভ্যাস? জানুন কত বড় বিপদ ডাকছেন
Sleeping Tips: আমরা প্রায়ই মোবাইল ব্যবহার করার পরে রাতে এটি চার্জ করি। অনেকেই আছেন মাথার কাছে মোবাইল চার্জ করেন Source link
View On WordPress
0 notes
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://www.paathok.news/81780
দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন ১০ বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে
.
জীবনে সবাই চায়, সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে। ক���ন্তু সুখ-শান্তির বড় অন্তরায় জাগতিক দুশ্চিন্তা। এই দুশ্চিন্তা দূর করার উপায় জানতে মানুষ মনোবিদ পরামর্শকের দ্বারস্থ পর্যন্ত হয়। তবু কাটিয়ে ওঠা যায় না। কয়েকটি গবেষণা ঘেঁটে ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম বাতলে দিয়েছে দুশ্চিন্তা কাটানোর ১০ উপায়। বিজ্ঞানসম্মত এই ১০টি উপায় মেনে চেষ্টা করতে পারেন দুশ্চিন্তা দূর করার।
১. সবুজ প্রকৃতিতে বসবাস বিভিন্ন সময়ে চালানো গবেষণা মতে, সবুজের মধ্যে বসবাসে মানুষ সুখী হয় এবং দীর্ঘকাল বেঁচে থাকে। সম্প্রতি কানাডিয়ান গবেষকদের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যখন মানুষ প্রকৃতির মধ্যে থেকে ফুল, পাখি, গাছ, নীল আকাশ দেখে, তখন এই প্রকৃতি-পরিবেশ তার মধ্যে সুখানুভূতির সৃষ্টি করে। মানসিকভাবে সুস্থ রাখে। বাড়ায় সুখ-শান্তি।
২. গলা ছেড়ে গান গলা ছেড়ে গেয়ে উঠুন! এর পেছনে বিজ্ঞান রয়েছে। গানে এনড্রোফিন ও অক্সিটোসিনের মতো মনকে চনমনে রাখা এবং পরমার্থিকতা বাড়ানো সুখী হরমোন নিঃসরণ হয়, যার ফলে উদ্বেগ ও চাপ কমে। গবেষণায় দেখা গেছে গান একাকিত্ব ও হতাশা দূর করতেও সাহায্য করে।
৩. দৌড়াদৌড়ি ও লাফ-ঝাঁপ দৌড়াদৌড়ি বা লাফ-ঝাঁপ কেবল হার্ট কিংবা মেজাজ ভালো রাখে না। এটি ডায়াবেটিস, স্থূলতা, আথ্রাইটিস বা বাত ও হতাশা দূর করে দেয়। প্রতিদিনের রুটিনে কমপক্ষে ৩০মিনিট হাঁটা, নাচ বা যোগ ব্যায়ামের জন্য রাখুন। সুখী থাকার সবচেয়ে সহজ ও কার্যকরী উপায় এটি।
৪. পর্যাপ্ত ঘুম শরীর ও মনকে পুনরুজ্জীবিত করে নির্বিঘ্ন ঘুম। আবার অপর্যাপ্ত ও ব্যাহত ঘুম অস্বস্তি, খিটখিটে মেজাজ ও উচ্চ রক্তচাপ বাড়ায়। ভালো ঘুমের অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে। গবেষকরা বলে থাকেন, দিনে অন্তত সাত ঘণ্টা ঘুমোনো প্রয়োজন। ঘুমের আগে ক্যাফেইন, অ্যালকোহল ও চর্বি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫. প্রচুর পানি পান শরীরের ওজনের ৬০ শতাংশ হলো পানি। এই পানি মানুষের বেঁচে থাকার জন্য একেবারেই অপরিহার্য। এটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে, দেহের ভেতরের টক্সিনকে বের করে দেয়, চেতনা উন্নত করে, মেজাজ ও ঘুমের উন্নতি ঘটায়। প্রচুর পানি পান ওজন কমাতেও সাহায্য করে এবং ত্বক ভালো রাখে। পানির কর্তব্যই হলো দেহকে শান্তি ও সুখে।
৬. প্রয়োজন ছাড়া স্মার্টফোন ব্যবহার নয় স্মার্টফোন সারা দুনিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত থাকার গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে একাকিত্ব, অমনোযোগ, ভালো ঘুম না হওয়া, ডায়াবেটিস ও বিষন্নতা দেখা দিতে পারে। রাতে ঘুমোনোর আগে নিজের স্মার্টফোনটি বন্ধ করে দিন। ঘুম থেকে উঠে ম্যাসেজ কিংবা ইমেইলের রিপ্লাই দেওয়ার আগে মর্নিং পেপার পড়ুন। সময় নষ্ট করে এমন কিছু ডিলিট করে ফেলুন।
৭. লিখে মনকে হালকা করুন মনের মধ্যে যে ঝড় বইছে তা লেখার মাধ্যমে সুসংগঠিত রূপ দেওয়া যায়। টেক্সাস ইউনিভার্সিটির একটি অধ্যয়ন অনুযায়ী, নিয়মিত লেখালেখি দেহের রোগ প্রতিরোধের ইমিউন কোষকে শক্তিশালী করে। মনস্তাত্বিকেরা বলেন, মানসিক চাপের ঘটনাগুলো লিখে ফেলা হলে তা মন থেকে বের হয়ে চাপ কমে যায়। তাতে স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাবগুলোও হ্রাস পায়।
৮. রঙের বাছ-বিচার মনোবিদরা বলে থাকেন, মানসিকভাবে ভালো থাকার ক্ষেত্রে রঙের দারুণ প্রভাব আছে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো রঙ নীল, সবুজ ও রক্তবর্ণ। পোশাক বাছাইয়েও এ রঙে নজর দিতে পারেন। কাজেই সময় খারাপ গেলে কোন রঙটি আপনার মনকে শান্ত রাখতে পারে, তা নিশ্চয় বাছ-বিচার করতে পারবেন।
৯. পছন্দের গান শুনুন যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, পছন্দের গান মন ভালো করে দেয়। তাই মেজাজ খারাপ হলে পছন্দের গানগুলো শুনুন। আপনার মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হবে। সেজন্য প্রিয় গানগুলোর একটি তালিকা তৈরি করে ফেলুন, আর অবসাদের মুহূর্তে সেগুলো শুনতে থাকুন।
১০. প্রাণী পুষতে পারেন যারা প্রাণী পোষেন, তাদের শারীরিক কর্মক্ষমতা বেশি থাকে, যে কারণে তাদের হার্টের স্বাস্থ্যও ভালো থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, পোষা প্রাণীদের সান্নিধ্য একাকিত্বের উদ্বেগ ও অনুভূতি হ্রাস করতে সাহায্য করে। কাজেই পুষতে পারেন ময়না-টিয়া অথবা কুকুর-বিড়াল।
0 notes
sentoornetwork · 5 years ago
Text
বাহাদুর বাদুড়
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/true-facts-about-the-bat/
বাহাদুর বাদুড়
শান্তা শিকদার
আদুর বাদুড় চলতা বাদুড় কলা বাদুড়ের বে টোপর মাথায় দে দেখতে যাবে কে? চামচিকেতে বাজনা বজায় খ্যাংরা কাঠি দে,
মাত্র এই কটা বাদুড়ের নাম শুনে চমকে যাবেন না। এখনও পর্যন্ত প্রায় ১১০০-রও বেশি প্রজাতির বাদুড় পাওয়া গেছে। বাদুড় একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যে উড়তে পারে। এক অদ্ভুত এবং বৈচিত্রময় এই প্রাণীটি। চলুন একটু খোঁজ করা যাক এই প্রাণীটির। প্রথম খাওয়ার গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। খবর নিয়ে জানা গেছে, একটি মাঝারি মাপের বাদুড় ঘণ্টায় যে-পরিমাণ পোকা খায় তা একজন মানুষের এক রাতে ২০টা পিজ্জা খাওয়ার সমান। আর ছোট ছোট বাদুড়েরা হাজার হাজার মশা আর কীটপতঙ্গ খেয়ে সাবাড় করে। হিসাব বলে ১৫০টি বাদুড় বছরে ফসলের জন্য ক্ষতিকর যে পরিমাণ পোকা খেয়ে ফেলে তা কৃষকের অন্তত ১ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। এরা সংঘবদ্ধ হয়ে ��াকতেই পছন্দ করে। টেক্সাসের ব্র্যাকেন গুহাতেই প্রায় ২০ মিলিয়ন বাদুড় আছে। স্বার্থপর ভাবটা বাদুড়দের মধ্যে একদমই নেই। শুধু একসঙ্গে থাকা নয়, একে অন্যের সঙ্গে খাবার ভাগাভাগি করে খায় ওরা। মেরু দেশ আর কয়েকটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ছাড়া সারা বিশ্বে এই প্রাণীটিকে দেখতে পাওয়া যায়। ‘বাদুড় বলে, ওরে ও ভাই সজারু/আজকে রাতে দেখবে একটা মজারু। আজকে হেথায় চামচিকে আর পেঁচারা/ আসবে সবাই, মরবে ইঁদুর বেচারা।’ বাদুড় যে অন্ধ নয় তা সুকুমার রায়ের এই ছড়াতেই প্রমাণ পাচ্ছে। কিন্তু আমাদের মধ্যে এক ভ্রান্ত ধারণা রয়ে গেছে, এরা অন্ধ, এরা চোখে দেখতে পায় না। আসলে বাদুড় চোখ দিয়ে দিনের বেলাতেও দেখতে পায়। তবে চোখের ব্যবহার খুব বেশি না-করার কারণে বাদুড়ের দৃষ্টি আমাদের তুলনায় অনেক কম। ওরা রাতে যখন চলাচল করে তখন ওদের মুখ দিয়ে শিষ দেয়, শিসের শব্দ সামনের কোন বস্তুুতে লেগে বাদুড়ের কানে ফিরে আসে, সেই শব্দ বিশ্লেষণ করে সেই বস্তুুর নিখুঁত অবস্থান জানতে পারে। একে ইকোলোকেশন। জানেন কি স্তন্যপায়ী এই প্রাণীটি বিশ্রাম, ঘুমোনো, এমনকী মিলিত হওয়া ও জন্ম দেওয়ার কাজটিও উল্টো অবস্থায় করে থাকে। আর তাই অনেকের মধ্যে একটা ভ্রান্ত ধারণা রয়ে গেছে, বাদুড় তো সবসময় উল্টো হয়ে ঝুলে থাকে তাই ওরা মল ত্যাগও করে মুখ দিয়ে। কথাটা খুব ভুল, কারণ বাদুড়ের পরিপাক তন্ত্রের শুরু হয় মুখ থেকে আর শেষ হয় পায়ু ছিদ্রে। এরা মানুষের মতই মুখ দিয়ে খায় আর পায়ু পথে মলত্যাগ করে। বাদুড় ওড়ার সময় ছাড়া ঝুলে থাকার সময় কখনও মলত্যাগ করে না। আরও বড় কথা হল– বাদুড় মলত্যাগ করার জন্য উড়ে বাইরে যায়। আমরা জানি বাদুড় থেকে অনেক রকমের রোগ হতে পারে কিন্তু বাদুড়ের লালা থেকে ড্রাকুলিন নামের একটি ওষুধ তৈরি করা হয়? এটি ক্যানসারের জন্য লাগে।
0 notes
bartatv-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
পায়ের তলায় পেঁয়াজ নিয়ে ঘুমোনো ভাল! পেঁয়াজের গন্ধে, বিশেষ করে বাসি পেঁয়াজের গন্ধে চরম অস্বস্তি হওয়ার কথা। অন্তত সাধারণত সেটাই হয়ে থাকে। এইবারে ভাবুন, ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠার পরেই যদি সেই গন্ধ পান? না। গা ঘিনঘিন করার আগে জেনে নিন, এতে আপনি সুস্থই থাকবেন। চিনা চিকিৎসাবিধি বলছে, পায়ের তলায় বিভিন্ন অ্যাকসেস পয়েন্ট থাকে, যেগুলি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সঙ্গে যুক্ত। এই জায়গাগুলিকে বলে ‘মেরিডিয়ান’। চিনা চিকিৎসাবিধি বলছে, এই মেরিডিয়ান নেটওয়ার্কের সঙ্গে স্নায়ুতন্ত্রের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ রয়েছে। বলা হচ্ছে, পায়ের তলায় প্রায় সাত হাজার স্নায়ুর ‘এন্ডিং’ বা গোড়া রয়েছে, যেগুলি একত্রে একটি শক্তিশালী সার্কিট তৈরি করে। সে কারণেই ঘাসের উপরে খালি পায়ে হাঁটতে বলা হয়। পেঁয়াজ হল ‘পিউরিফায়ার’। ক্ষতিকারক জীবাণু এবং ব্যাকটিরিয়া নিকেষে এক জুড়ি নেই। পেঁয়াজ চেপে তার উপরে মোজা পরে রাতে ঘুমোলে পেঁয়াজের সেই রস চামড়া দিয়ে সোজা চালান হয়ে যাবে সেই সার্কিটে। এতে রক্ত হবে শুদ্ধ, শরীর হবে জীবাণুমুক্ত। কী করতে হবে? চাক চাক করে কাটা পেঁয়াজ সোজা চালান করে দিন মোজার ভিতরে। লম্বা হয়ে শুয়ে পড়ুন। নাক ডেকে ঘুমোন, নাক ঢেকে উঠুন।
0 notes
newsroom-bd-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
মেদ কমাতে ৬টি ফলের জুস নাফিসা রহমান ঐশী।। মেদ কমাতে কি না করছেন। নিয়মিত যোগব্যয়াম করছেন, হাঁটছেন কিন্তু ওজন কমছে না। পেটের মেদ জমে দেখতে বিশ্রি লাগছে। পেটের দিকে মেদ জমার অনেক কারণ হতে পারে। যেমন, তলপেটে জমা গ্যাস, রাতে দেরি করে খাওয়া, কার্বোনেটেড পানীয়, কোন দৈহিক কসরত না করা, ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়া, কম ঘুমোনো ইত্যাদি। খাদ্য তালিকায় বেশি করে ফল ও শাক সবজি থাকুক। এমন খাবার খান যা সহজে হজম হয়। এতে পেটে গ্যাস সৃষ্টি হয় কম। প্রচুর পরিমাণে পানি খান। এতে শরীরের আবর্জনা দূর হয় এবং মেদ জমা কমে। ফল খেতে কষ্ট হলে জুস করে খেতে পারেন। পেটের মেদ কমাতে তেমন কিছু ফলের রসের কথা বলা হলো। তরমুজ তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে। এতে অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন এ ও সি আছে। এটা ওজন কমাতে খুব কার্য়করি। ওজন কমাতে এটা অন্যতম সেরা উপায়। রোজকার খাবারের তালিকায় তরমুজের জুস রাখুন, দেখবেন ওজন কমে গেছে। পেঁপে পেঁপেতে ফ্যাটের পরিমাণ কম। এতে যে এনজাইম থাকে তা হজমে সাহায্য করে এবং ফ্যাট ভাঙতে পারে, যার ফলে ওজন কমে। রোজ পেঁপের জুস খেলে ১০ দিনে কোমরের মাপ কমবেই। আনারস আনারস এমন এক ফল যা পেটের মেদ কমাতে পারে। এতে ক্যালোরির মাত্রা কম থাকে। এটা শরীরের হজম পদ্ধতিতে সাহায্য করে এবং মেদ ঝরায়। কলা কলায় এমন কিছু এনজাইম আছে যা হজমে সহায়ক এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে। রোজ খাবারে কলা খেলে মেদ কমাতে সহায়তা করে বলে মনে করা হয়। আপেল আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে। আপেল খেলে এমনিতে বেশ পরিতৃপ্ত বোধ হয়। আপেল খেলে ওজন কমে বলা হয়। রোজ আপেলের জুস খেলে মেদ বাড়ে না এবং ভূঁড়িও কমে। আঙুর আঙুরও বেশ পেট ভর্তি হওয়ার অনুভূতি দেয় কারণ আঙুর হজম ধীরে করে দেয়। আঙুরের রস আপনার শরীরের বাড়তি মেদ কমাতে খুব সাহায্য করে। এতে দিনে প্রায় ১০ পাউন্ড অবধি খাবার খাওয়া কমাতে পারে।
0 notes
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/81510
৮ ঘণ্টার কম ঘুমালে যেসব বিপদ!
.
অনেকেই আছেন, যারা কাজের মধ্যে ডুবে থাকতে গিয়ে রাতে দেরিতে ঘুমাতে যান। আবার সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে ছুট দেন কর্মক্ষেত্রে। এসব কারণে নিয়মিতভাবে কম ঘুমান তারা। এরপরও শরীরের সব কিছু ঠিক আছে বলে মনে করেন। ভাবছেন, পুরোপুরি সুস্থ আছেন! তাহলে ভুল করছেন। কারণ কাজের চাপ ও কম ঘুমানোর ফলে ভেতরে ভেতরে আপনি জটিল অসুখের শিকার হতে পারেন।
প্রতিদিন অন্তত আট ঘন্টা ঘুমানো জরুরী। এর চেয়ে কম ঘুম হলে শারীরবৃত্তীয় ও মানসিক সমস্যা হতে পারে। আসুন, দেখে নিই, কম ঘুমের কারণে কি ধরনের জটিল সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
বিষণ্ণতা
কম ঘুমোচ্ছেন অথচ শরীর তো সুস্থই আছে। কিন্তু কাজে সবসময় মন বসছে না। হাজার�� আবোলতাবোল কথা বনবন করে পাক খাচ্ছে মাথার মধ্যে। কোনো ��িছুর প্রতি ইচ্ছাশক্তি কমে যাচ্ছে । এরপরেও বলবেন আপনি সুস্থ? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কম ঘুম সবচেয়ে আগে প্রভাব ফেলে মনে। এমনকি দীর্ঘদিন ধরে কম ঘুমের ফলে ডিপ্রেশন বা বিষণ্তায় ডুবে যেতে পারেন আপনি।
কের বয়স বৃদ্ধি
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বেড়ে যায় ত্বকের বয়স। ঘুম ঠিকমত না হলে কর্টিসল নামের হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এটি নষ্ট করে দেয় ত্বকের কোলাজেনকে। এদিকে কোলাজেনের কাজ হল ত্বকের টানটান বাঁধন ধরে রাখা। তাই কোলাজেন গেল তো ত্বকের যৌবনও গেল। শুধু তাই নয়, চোখের নীচে কালি পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডার্ক সার্কেলে’র সংখ্যাও বেড়ে যাবে।
সেক্সের ইচ্ছা হ্রাস
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কম ঘুমের ফলে শরীরে সেক্স হরমোনের ক্ষরণ কমতে থাকে। শুধু তাই নয় , কমে যায় উত্তেজনা সৃষ্টিকারী হরমোন। এটি কমিয়ে দেয় সেক্স করার ইচ্ছাও। রিল্যাক্স করার সময়ই যদি না মেলে তবে সেক্সের ইচ্ছাই বা আসবে কী করে? ফলে যখন সত্যি সেক্সের প্রয়োজন, তখন আগ্ৰহই মিলবে না কিছুতেই।
হৃদরোগ
গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, কম ঘুম বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের সম্ভাবনা। কম ঘুম হৃৎপিণ্ডের স্পন্দনে ব্যাঘাত ঘটায়। দীর্ঘদিন কম সময় ঘুমোলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা তো কম নয়ই বরং হার্ট ফেইলিওরও হতে পারে। এ ছাড়াও ব্লাড প্রেসার, ডায়াবেটিস এর মত বিপজ্জনক রোগগুলোও চিরসঙ্গীর মতো আপনার শরীর বাসা বাঁধবে।
স্থূলতা
লোকে বলে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে মোটা হচ্ছে। অথচ কম ঘুমোনো সত্ত্বেও আপনি আগের তুলনায় মোটা হয়ে যাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এর জন্য দায়ী পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া। পর্যাপ্ত না ঘুমোলে খিদে বেশি পায়, এমনটাও দেখা গেছে বিভিন্ন গবেষণায়। বেশি খাচ্ছেন অথচ কম ঘুমের জন্য বিএমআর রেট সঠিক নয়। ফলে শরীরে জমছে অতিরিক্ত ফ্যাট যা স্থূলতার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
ভুলে যাওয়ার প্রবণতা
মস্তিস্কের নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিশ্রামও দরকার। নয়তো সে ধীরে ধীরে হারাতে থাকে বিভিন্ন ভাগের শক্তিগুলো। ঘুম পর্যাপ্ত না হলে মস্তিস্কের স্মৃতির অংশটি দুর্বল হতে থাকে যা ভুলিয়ে দিতে থাকে আপনার অতি প্রয়োজনীয় ঘটনা বা কথাগুলোও।
দুর্ঘটনার প্রবণতা বাড়ায়
কম ঘুমের ফলে মস্তিস্ক ঠিকঠাক নির্দেশ দেওয়া-নেওয়া করতে পারে না। ফলে যা করতে চান, তা না হয়ে অন্য একটা ভুল কাজ হয়ে যায়। এই সমস্যা অত্যন্ত বিপদের। ��েমন রাস্তায় বেরিয়ে ঠিকঠাক গাড়ি চালাতে গেলেও মস্তিস্কের ভুলের জন্য হয়ে যেতে পারে বড়সড় ভুল। কম ঘুমিয়ে হয়তো অনেক কাজ সেরে ফেলা যায়। কিন্তু তাতে শরীরের প্রতি অন্যায় করা হয়। শরীর ঠিক না থাকলে কাজগুলোই বা তখন হবে কী করে। তাই সবার আগে নজর দিন নিজের শরীরে।
0 notes
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/78676
স্ট্রেস কমাতে ৭ ঘণ্টা ঘুমোন, দিনের আলোয় প্রচার সারুন
.
নির্বাচনের ঘণ্টা বেজে যাওয়ার পর সব দলের প্রার্থীদের রাতের ঘুম লাটে ওঠার জোগাড়!‌ দিন–রাত এক করে সমস্ত দলের প্রার্থীরা ভোটের প্রচারে নেমে পড়ে��েন। যত দিন এগিয়ে আসছে, টেনশনের পারদ চড়ছে প্রার্থীদের। মুখে না–‌বললেও, কারও কারও দুশ্চিন্তার মাত্রা এতটাই বেশি যে রাতে ঠিকমতো ঘুমোচ্ছেন না। কেউ আবার মাঝরাতে উঠে পড়ছেন। এই রকম অবস্থা হলে শরীরের পক্ষে তা মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোনোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা। দিনে অন্তত ৬/‌৭ ঘণ্টা ঘুমোনোর নিদান দিচ্ছেন নিদ্রারোগ–‌বিশেষজ্ঞরা। তঁাদের মতে, সকাল–‌সকাল যতটা সম্ভব প্রার্থীদের প্রচার ও জনসভাগুলি সেরে নেওয়া দরকার। কারণ সন্ধের পর প্রচারে নামলে চড়া কৃত্রিম আলোর ক্ষতিকর প্রভাবে পর্যাপ্ত ঘুমে ব্যাঘাত ঘটবে। ওয়ার্ল্ড স্লিপ সোসাইটির আঞ্চলিক কোঅর্ডিনেটর এবং বিশিষ্ট নিদ্রারোগ–‌বিশেষজ্ঞ ডাঃ সৌরভ দাস বলেন, ‘নির্বাচন চিন্তার বিষয় ঠিকই, কিন্তু স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখাটাও জরুরি। ‌নির্বাচন মানে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। স্বাভাবিক ভাবেই স্ট্রেস থাকবে। তবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুম চাই। নিজেকে সেটা বুঝে সময় বের করে নিতে হবে। আদর্শ ঘুমের সময় রাত ১০–১১টার মধ্যে হওয়া উচিত। দলের প্রচার কৃত্রিম আলোর তুলনায় দিনের আলোয় সেরে ফেললে ভাল। কারণ রাতে কৃত্রিম আলোর সামনে বেশিক্ষণ থাকলে শরীরের মেলাটোনিন হরমোন নিঃসরণে বাধার সৃষ্টি হয়। এই হরমোন ঘুম আসতে সাহায্য করে। শরীরে স্বাভাবিক ভাবে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসরণ না–‌হলে সহজে ঘুম আসে না। স্ট্রেসমুক্ত থাকতেও ঘুম খুব জরুরি। স্ট্রেসমুক্ত থাকতে কর্টিসল হরমোন নিঃসরণ হওয়া দরকার।
ঠিকমতো না–‌ঘুমোলে এই হরমোন ছাড়াও শরীরের অন্যান্য হরমোনের কাজেও ব্যাঘাত ঘটবে।’ অরেঞ্জ স্লিপ অ্যাপনিয়া ক্লিনিকের অধিকর্তা ডাঃ উত্তম আগরওয়াল জানিয়েছেন,‘‌দু–এক দিন কম ঘুম হলে খুব–‌একটা প্রভাব পড়ে না। কিন্তু টানা অনেক দিন অপর্যাপ্ত ঘুমের দরুন স্লিপ ডেপ্রিভেশন হয়। অর্থাৎ ঘুমের প্রয়োজন অথচ ঘুমোনোর সময় হচ্ছে না। ফলে মস্তিষ্কে প্রভাব পড়ে। ফলে ক্লান্তি, ওজন হ্রাস, অমনোযোগী হয়ে পড়া, খিটখিটে মেজাজ, রোগ–‌প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া— এই সব দেখা যায়। ভাল ঘুম চাইলে সময়টা মেনে ঘুমোনো জরুরি।’‌
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে স্ট্রেস বাড়বে ক্লান্তি ভাব, খিটখিটে মেজাজ, কাজের গতি কমে যাবে হরমোনের কাজে ব্যাঘাত ঘটবে মানসিক অশান্তি বাড়বে পরিশ্রম করতে পারবেন না, তাড়াতাড়ি রেগে যাবেন ভুলে যাবেন
ভাল ঘুম চাইলে রাত ১০–১১টার মধ্যে ঘুমোতে যান টানা অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুমোন কৃত্রিম আলো এড়িয়ে চলুন ভাল ঘুমে স্ট্রেস কমবে, স্মৃতিশক্তি বাড়বে, মুড ভাল থাকবে ডিপ্রেশন, উদ্বেগ কমবে
ভাল ঘুমে দরকার অল্প প্রোটিন, ফ্যাট, ক্যালশিয়াম, আয়রন, কার্বোহাইড্রেট–‌সমৃদ্ধ সহজপাচ্য খাবার ঘুমের আগে পেট–‌ভর্তি খাবার নয় প্রচুর চেল, ঘি, চর্বি, মশলাযুক্ত খাবার বর্জন শরীরে জলের পরিমাণ ঠিকঠাক চাই অনেকক্ষণ খালি পেটে থেকে একবারে বেশি পরিমাণ খেলে ঘুমে সমস্যা হবে
0 notes
sentoornetwork · 5 years ago
Text
শোয়ার আগে নিজের যত্ন নিন
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/how-to-nourish-yours-skin-at-night/
শোয়ার আগে নিজের যত্ন নিন
সারাদিন অফিস, বাড়ি সামলে সন্ধের পর শরীর যেন ভেঙে পড়ে। ক্লান্তি শুধু শরীরের নয় ত্বকেরও। কারণ, ত্বকের ওপরও কম অত্যাচার হয় না। মেক-আপ থেকে শুরু করে ধুলো, বালি, ধোঁয়া কালি, রোদ কি না পড়ে কোমল ত্��কের ওপর। ইচ্ছা না-থাকলেও একটু কষ্ট করে রাতে শোয়ার আগে ত্বকের যত্ন নিতেই হবে। নাহলে খুব দ্রুত ত্বকের কোমলতা হারাবে। শরীরের ক্লান্তি দূর করতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা যেমন ঘুমের দরকার হয় তেমনই ত্বকের জন্য দরকার হয় কিছু পুষ্টির। তাই রাতের বেলা ত্বকের পরিচর্যা একান্ত প্রয়োজন। উজ্জ্বল,ঝলমলে ত্বক পেতে কিছু টিপস আপনাদের জন্য। টিপস দিচ্ছেন তানিয়া ঘোষ।
১। সুন্দর ত্বকের মূল মন্ত্র হল পরিষ্কার ত্বক। মুখ পরিষ্কার না করলে ব্রণ থেকে শুরু করে নানারকম সমস্যায় পড়তে হয়। তাই শোয়ার আগে ক্লিঞ্জিন মিল্ক বা ফেসওয়াশ দিয়ে খুব ভাল করে মুখ পরিষ্কার করতে হবে।পরিষ্কারের পর ময়েশ্চারাইজার বা নাইট ক্রিম ব্যবহার করা জরুরি। শুষ্ক ত্বকে বলিরেখা তাড়াতাড়ি পড়ে তাই ত্বক অনুযায়ী ক্রিম ব্যবহার করুন।
২। রাতের বেলায় চোখের মেক-আপ না-তুলে কখনওই ঘুমানো উচিত নয়। চোখে ডার্ক সার্কল না-পড়ে তার জন্য ঘুমানোর আগে শসা বা আলু স্লাইস করে কেটে ১০ থেকে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। পরে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন। আন্ডার আই ক্রিম নিয়ম করে লাগান শোয়ার আগে।
৩। প্রতি রাতে হাত-পা ভাল করে ধুয়ে লোশন লাগাতে ভুলবেন না। বিশেষ করে পায়ের গোড়ালিতে শুতে যাওয়ার আগে ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে একটু মাসাজ করলে শুধু আরাম নয় পা ফাটা থেকেও রেহায় পাবেন। শোয়ার আগে হাত-পায়ে হালকা মাসাজ করে ঘুমোলে ব্লাড সার্কুলেশন ভাল হয়। তাতে ঘুমও হবে ভাল।
৪। সকালে উঠে গোলাপের পাপড়ির মত ঠোঁট পেতে হলে রাতে একটু কষ্ট করতে হবে।শোয়ার আগে লিপ বাম বা ভ্যাসলিনের সঙ্গে নুন দিয়ে একটু মাসাজ করে নিন, নিমেষে রুক্ষতা দূর হবে। মৃত কোষ ঝরে পেয়ে যাবেন নরম গোলাপি ঠোঁট।
৫। শোয়ার আগে ভাল করে চুল আঁচড়ে শোবেন। বড় চুল বেঁধে ঘুমোনো উচিত। এতে চুলে ঘষা কম লাগে। রাতে অয়েল মাসাজ করে ঘুমালে চুল আর ঘুম দুটির জন্যই ভাল।
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
“বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমালে ভালো থাকবে শিশু” পশ্চিমের সংস্কৃতি মেনে এ দেশেও আমরা অনেকেই সন্তানের জন্য আলাদা ঘরের ব্যবস্থা করি এবং সেই ঘরেই তাদের ঘুমোনোর ব্যবস্থা করি। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান কিন্তু বলছে, বাল্যকালে শিশুর সঙ্গে মা-বাবার ঘুমোনোর অভ্যাস তার মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। বুদ্ধিতেও প্রভাব ফেলে। আসুন জেনে কেন বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমালে ভালো থাকবে শিশু। বিছানায় ঠাঁই শিশুকে বিছানায় রাখুন নিজেদের ঘরেই। সবচেয়ে ভাল, যদি একই বিছানায় ঠাঁই হয় তার। মনোবিদদের মতে, অন্তত একটা বয়স পর্যন্ত শিশুর সঙ্গেই মা-বাবার ঘুমোনো উচিত। এতে নিজের জিনিসপত্র ভাগ করে নিতে শেখে শিশু। সেই সঙ্গে মা-বাবার সঙ্গে তার সম্পর্কও হয় সহজ-সরল। হঠাৎ অসুস্থ রাতে শিশুর কোনও প্রয়োজন পড়তেই পারে। হঠাৎ অসুস্থ বোধ করতে পারে সে। শিশু আলাদা ঘরে থাকলে সব সময় উঠে গিয়ে তার ঘরে ঘুরে আসা যায় না। তাই কখনও অসুস্থ হয়ে শিশু তা জানাতে না পারলে, তার অসুস্থতা বোঝার উপায়ও থাকে না। তাই রাতেও নিজেদের কা��েই রাখুন তাকে। নিরাপত্তা শিশুর ব্যক্তিগত বোধ ও নিজস্ব জগৎ আলাদা করে যত দিন না তৈরি হচ্ছে, তত দিন তাকে কাছে রাখলে শিশু নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে না। চিকিৎসকদের মতে, যে সব সন্তান একটা সময় পর্যন্ত বা চিরকাল অভিভাবকদের সঙ্গে ঘুমোয়, তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে। পরিবারের বেশি ঘনিষ্ঠ হয় তারা। হরমোনাল সমস্যা শিশুকে গল্প বা গান শুনিয়ে ঘুম পাড়ানোর অভ্যাস থাকলে তা তার কল্পনাশক্তি বাড়ায় ও আবেগী করে তোলে। ঘুমের মধ্যে যে সব শিশু শরীরে মা-বাবার স্পর্শ পায়, তাদের হরমোনাল সমস্যা কম হয় বলে জানিয়েছেন মনোবিদ অমিতাভ মুখোপাধ্যায়ের। অভিভাবক সন্তান কাছে থাকলে মা-বাবার উদ্বেগও কমে। মাঝে মাঝে উঠে গিয়ে দেখে আসার তাড়না থাকে না বলে, ঘুম ভেঙে যাওয়ার প্রবণতা কমে। এতে সুস্থ তাকে অভিভাবকদের শরীরও। অনেকেই মনে করেন, রাতে নিজস্ব সময়ে সন্তান কাছে থাকলে অভিভাবকদের ব্যক্তিগত পরিসর কমে। চিকিৎসকদের পরামর্শ, তেমন প্রয়োজনে নিজস্ব সময় বরাদ্দ করুন। দরকারে নিজেদের জন্য ব্যবহার করুন অন্য কোনও ঘর। দাম্পত্য প্রয়োজন মিটলে সন্তানের কাছেই ফিরুন, এক সঙ্গে ঘুমোন।
0 notes