#রকম
Explore tagged Tumblr posts
Video
youtube
বৃষ্টি সরকার অন্য রকম ভাবে ভিন্ন রকমের নাচ দেখালো মঞ্চে । বরিশালের লঞ্চে...
1 note
·
View note
Video
youtube
✅৫ ওয়াক্ত নামাযের ৫ রকম সমস্যার সমাধান ⭕Mawlana Tarek Monoware💢
0 notes
Text
পরিনীতা সিনেমার একটা সিন আছে, যেখানে শুভশ্রী বলে,'আমায় ভালোবাসলে না কেন বাবাইদা?আমাকে ভালোবাসলেতো আজ জীবনটা অন্য রকম হতো!'
আমার আরেকটা পছন্দের মুভি আছে Forrest Gump(1994) যেখানে জেনি কে গাম্প জিজ্ঞেস করে 'Why don't you love me, Jenny?I am not a smart man,but I know what love is.'
-কি অসম্ভব মন ভার করা দুটো লাইন।আমরা সবাই হয়তো কাউকে না কাউকে এইটা জিজ্ঞাসা করতে চাই যে-আমায় কেন ভালোবাসলে না?কিন্তু আমরা কেউই জিজ্ঞেস করতে পারিনা।কাউকেই জিজ্ঞাসা করা যায়না।কারণ শুনতে রূঢ় হলেও এটাই সত্যি যে-
'Unfortunately, People have the rights to decline your love no matter how pure your intention are! You are not what they want.'
Its hard to accept the reality when the person was never yours..
8 notes
·
View notes
Note
CAN I BE ONE OF YOUR ANONS!? PLS PLS PLS
breath if yes, recite the bible is Bengali if no
- (hopefully) Moon Anon
অধ্যায় 1
শুরুতে, ঈশ্বর আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করলেন| প্রথমে পৃথিবী সম্পূর্ণ শূন্য ছিল; পৃথিবীতে কিছুই ছিল না|
2 অন্ধকারে আবৃত ছিল জলরাশি আর ঈশ্বরের আত্মা সেই জলরাশির উপর দিয়ে ভেসে বেড়াচ্ছিল|
3 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আলো ফুটুক!” তখনই আলো ফুটতে শুরু করল|
4 আলো দেখে ঈশ্বর বুঝলেন, আলো ভাল| তখন ঈশ্বর অন্ধকার থেকে আলোকে পৃথক করলেন|
5 ঈশ্বর আলোর নাম দিলেন, “দিন” এবং অন্ধকারের নাম দিলেন “রাত্রি|”সন্ধ্যা হল এবং সেখানে সকাল হল| এই হল প্রথম দিন|
6 তারপর ঈশ্বর বললেন, “জলকে দুভাগ করবার জন্য আকাশমণ্ডলের ব্যবস্থা হোক|”
7 তাই ঈশ্বর আকাশমণ্ডলের সৃষ্টি করে জলকে পৃথক করলেন| এক ভাগ জল আকাশমণ্ডলের উপরে আর অন্য ভাগ জল আকাশমণ্ডলের নীচে থাকল|
8 ঈশ্বর আকাশমণ্ডলের নাম দিলেন “আকাশ|” সন্ধ্যা হল আর তারপর সকাল হল| এটা হল দ্বিতীয় দিন|
9 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আকাশের নীচের জল এক জায়গায় জমা হোক যাতে শুকনো ডাঙা দেখা যায়|” এবং তা-ই হল|
10 ঈশ্বর শুকনো জমির নাম দিলেন, “পৃথিবী” এবং এক জায়গায় জমা জলের নাম দিলেন, “মহাসাগর|” ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
11 তখন ঈশ্বর বললেন, “পৃথিবীতে ঘাস হোক, শস্যদায়ী গাছ ও ফলের গাছপালা হোক| ফলের গাছগুলিতে ফল আর ফলের ভেতরে বীজ হোক| প্রত্যেক উদ্ভিদ আপন আপন জাতের বীজ সৃষ্টি করুক| এইসব গাছপালা পৃথিবীতে বেড়ে উঠুক|” আর তাই-ই হল|
12 পৃথিবীতে ঘাস আর শস্যদায়ী উদ্ভিদ উত্পন্ন হল| আবার ফলদাযী গাছপালাও হল, ফলের ভেতরে বীজ হল| প্রত্যেক উদ্ভিদ আপন আপন জাতের বীজ সৃষ্টি করল এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
13 সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল| এভাবে হল তৃতীয় দিন|
14 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আকাশে আলো ফুটুক| এই আলো দিন থেকে রাত্রিকে পৃথক করবে| এই আলোগুলি বিশেষ সভাশুরু করার বিশেষ বিশেষ সংকেত হিসেবে ব্যবহৃত হবে| আর দিন �� বছর বোঝাবার জন্য এই আলোগুলি ব���যবহৃত হবে|
15 পৃথিবীতে আলো দেওয়ার জন্য এই আলোগুলি আকাশে থাকবে|” এবং তা-ই হল|
16 তখন ঈশ্বর দুটি মহাজ্যোতি বানালেন| ঈশ্বর বড়টি বানালেন দিনের বেলা রাজত্ব করার জন্য আর ছোটটি বানালেন রাত্রিবেলা রাজত্ব করার জন্য| ঈশ্বর তারকারাজিও সৃষ্টি করলেন|
17 পৃথিবীকে আলো দেওয়ার জন্য ঈশ্বর এই আলোগুলিকে আকাশে স্থাপন করলেন|
18 দিন ও রাত্রিকে কর্তৃত্ত্ব দেবার জন্য ঈশ্বর এই আলোগুলিকে আকাশে সাজালেন| এই আলোগুলি আলো আর অন্ধকারকে পৃথক করে দিল এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
19 সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল| এভাবে চতুর্থ দিন হল|
20 তারপর ঈশ্বর বললেন, “বহু প্রকার জীবন্ত প্রাণীতে জল পূর্ণ হোক আর পৃথিবীর ওপরে আকাশে ওড়বার জন্য বহু পাখী হোক|”
21 সুতরাং ঈশ্বর বড় বড় জলজন্তু এবং জলে বিচরণ করবে এমন সমস্ত প্রাণী সৃষ্টি করলেন| অনেক প্রকার সামুদ্রিক জীব রয়েছে এবং সে সবই ঈশ্বরের সৃষ্টি| যত রকম পাখী আকাশে ওড়ে সেইসবও ঈশ্বর বানালেন| এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটি ভাল হয়েছে|
22 ঈশ্বর এই সমস্ত প্রাণীদের আশীর্বাদ করলেন| ঈশ্বর সামুদ্রিক প্রাণীদের সংখ্যাবৃদ্ধি করে সমুদ্র ভরিয়ে তুলতে বললেন| ঈশ্বর পৃথিবীতে পাখীদের সংখ্যাবৃদ্ধি করতে বললেন|
23 সন্ধ্যা হয়ে গেল এবং তারপর সকাল হল| এভাবে পঞ্চম দিন কেটে গেল|
24 তারপর ঈশ্বর বললেন, “নানারকম প্রাণী পৃথিবীতে উত্পন্ন হোক| নানারকম বড় আকারের জন্তু জানোয়ার আর বুকে হেঁটে চলার নানারকম ছোট প্রাণী হোক এবং প্রচুর সংখ্যায় তাদের সংখ্যাবৃদ্ধি হোক|” তখন য়েমন তিনি বললেন সব কিছু সম্পন্ন হল|
25 সুতরাং ঈশ্বর সব রকম জন্তু জানোয়ার তেমনভাবে তৈরী করলেন| বন্য জন্তু, পোষ্য জন্তু আর বুকে হাঁটার সবরকমের ছোট ছোট প্রাণী ঈশ্বর বানালেন এবং ঈশ্বর দেখলেন প্রতিটি জিনিসই বেশ ভালো হয়েছে|
26 তখন ঈশ্বর বললেন, “এখন এস, আমরা মানুষ সৃষ্টি করি| আমাদের আদলে আমরা মানুষ সৃষ্টি করব| মানুষ হবে ঠিক আমাদের মত| তারা সমুদ্রের সমস্ত মাছের ওপরে আর আকাশের সমস্ত পাখীর ওপরে কর্তৃত্ত্ব করবে| তারা পৃথিবীর সমস্ত বড় জানোয়ার আর বুকে হাঁটা সমস্ত ছোট প্রাণীর উপরে কর্তৃত্ত্ব করবে|”
27 তাই ঈশ্বর নিজের মতোই মানুষ সৃষ্টি করলেন| মানুষ হল তাঁর ছাঁচে গড়া জীব| ঈশ্বর তাদের পুরুষ ও স্ত্রীরূপে সৃষ্টি করলেন|
28 ঈশ্বর তাদের আশীর্বাদ করে বললেন, “তোমাদের বহু সন্তানসন্ততি হোক| মানুষে মানুষে পৃথিবী পরিপূর্ণ করো এবং তোমরা পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণের ভার নাও, সমুদ্রে মাছেদের এবং বাতাসে পাখিদের শাসন করো| মাটির ওপর যা কিছু নড়েচড়ে, যাবতীয় প্রাণীকে তোমরা শাসন করো|”
29 ঈশ্বর বললেন, “আমি তোমাদের শস্যদায়ী সমস্ত গাছ ও সমস্ত ফলদাযী গাছপালা দিচ্ছি| ঐসব গাছ বীজযুক্ত ফল উত্পাদন করে| এই সমস্ত শস্য ও ফল হবে তোমাদের খাদ্য|
30 এবং জানোয়ারদের সমস্ত সবুজ গাছপালা দিচ্ছি| তাদের খাদ্য হবে সবুজ গাছপালা| পৃথিবীর সমস্ত জন্তু জানোয়ার, আকাশের সমস্ত পাখি এবং মাটির উপরে বুকে হাঁটে য়েসব কীট সবাই ঐ খাদ্য খাবে|” এবং এই সব কিছুই সম্পন্ন হল|
31 ঈশ্বর যা কিছু সৃষ্টি করেছেন সেসব কিছু দেখলেন এবং ��শ্বর দেখলেন সমস্ত সৃষ্টিই খুব ভাল হয়েছে| সন্ধ্যা হল, তারপর সকাল হল| এভাবে ষষ্ঠ দিন হল|
11 notes
·
View notes
Text
শুধু তোমাকে ভালোবেসে
বুঝেছি নিখিল বিষ কী রকম মধুর হতে পারে
- জীবনানন্দ দাশ
#being bengali#quotations#jibonananda das#writers on tumblr#me#love#desi tumblr#desiblr#desi academia#desi tag#bengali tag
7 notes
·
View notes
Text
হাতির গল্প
The Elephant
সুরা ফিল:
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন ☝🏻
https://www.youtube.com/watch?v=9vYsT20WDdM&t=37s
ফীল আরবী শব্দ যার অর্থ হস্তী বা হাতি। এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। তারা কা'বা গৃহকে ভূমিসাৎ করার উদ্দেশে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ্ তাআলা নগণ্য পক্ষীকূলের মাধ্যেমে তাদের বাহিনীকে ��িশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধুলায় মিশিয়ে দেন।
মুহাম্মদ (সা.)–এর জন্মের আগের ঘটনা। তাঁর দাদা আবদুল মুত্তালিব তখন কুরাইশ গোত্রের সরদার। তিনি পবিত্র কাবাঘর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন।
সে সময় আবরাহা ছিলেন ইয়েমেনের খ্রিষ্টান শাসনকর্তা। তিনি ছিলেন হস্তীবাহিনীর প্রধান। আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন।
কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র এবং সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরাহা ঈর্ষায় ফেটে পড়েন। তিনি কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিলেন। আশা করেছিলেন, মানুষ এখানে আসবে। নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেন। তিনি বিশাল বিশাল ৯ থেকে ১৩টি হাতি এবং ৬০ হাজার সৈন্য নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা দেন। এটি এত গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তীবাহিনীর বছর নামে ডাকা হয়।
আবরাহার বাহিনী মক্কার উপকণ্ঠে পৌঁছালে মক্কার মানুষ ভয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নেয়। মহানবী (সা.)-এর দাদা আবদুল মুত্তালিব আবরাহার কাছে গেলে তিনি বললেন, ‘আমরা কাবাঘর ধ্বংস করতে এসেছি। আর তুমি কেবল তোমাদের উট ফেরত চাইতে এসেছ।’
আবদুল মুত্তালিব বলেন, ‘কাবা আল্লাহর ঘর। তিনিই এর হেফাজতকারী।’
এরপর বাহিনী মিনার ময়দানের কাছাকাছি এলে আল্লাহ একদল পাখি পাঠান। তাদের ঠোঁটে ও পায়ে ছোলার সমান পোড়ামাটির দুটি করে কঙ্কর ছিল। পাখিগুলো ওপর থেকে তা নিক্ষেপ করতে লাগল আর সৈন্যদের শরীর থেকে মাংস খসে পড়তে লাগল। আবরাহাসহ সব সৈন্যের একই পরিণতি হলো।
আল্লাহ আবরাহা ও তার বাহিনীকে আজাব দিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। তিনি কুরাইশদের ধ্বংস করেননি, যদিও তারা কাবাকে মূর্তি দিয়ে ভরে ফেলেছিল। কারণ, হস্তীবাহিনীর নিয়ত ছিল কাবাকে ধ্বংস করা।
The story of the elephant
সুরা ফিলের অর্থ এ রকম:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে।
১. তুমি কি দেখোনি তোমার প্রতিপালক হস্তীবাহিনীর প্রতি কী করেছিলেন।
২. তিনি কি ওদের কৌশল ব্যর্থ করে দেননি?
৩. ওদের বিরুদ্ধে তিনি ঝাঁকে ঝাঁকে আবাবিল পাখি পাঠিয়েছিলেন।
৪. যারা ওদের ওপর কঙ্কর ফেলেছিল।
৫. তারপর তিনি ওদেরকে (জন্তু জানোয়ারের) খাওয়া ভুসির মতো করে ফেলেন।
সুরা ফিলের সারসংক্ষেপ
সুরা ফিল (হাতি) পবিত্র কোরআনের ১০৫ তম সুরা। মক্কায় অবতীর্ণ। ১ রুকু, ৫ আয়াত। ইয়েমেনে খ্রিষ্টান শাসনকর্তা আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন। সুরাটি ভালোভাবে বোঝার জন্য পটভূমি জানা প্রয়োজন। তৎকালীন ইয়েমেন এর খ্রিষ্টান শাসক ছিল আবরাহা। কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র ও সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরহা ঈর্ষায় ফেটে পড়ে। সে কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিল এবং আশা করেছিল মানুষ এখানে আসবে ও নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু এই কাজে তেমন কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এ জন্য সে ক্ষুব্ধ হয়ে কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেয়। যদিও সে এটাকে ধর্মীয় যুদ্ধ হিসাবে দেখাতে চায় কিন্তু তার মনে ছিল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। সে বিশাল বিশাল হাতি (৯-১৩ টি) ও বিপুল সৈন্য (৬০ হাজার) নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা হয়। এটি এত গুরুত্ব পূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তী বাহিনীর বছর নামে অভিহিত করা হয়। তখন কুরাইশরাসহ সকলে এত বড় বাহিনী ও হাতি দেখে ভীত হয়ে দূরে অবস্থান করে।কুরাইশের প্রতি আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহ। আল্লাহর কাছে কাবার মর্যাদা ও সম্মান অনেক বড়! কাবার সঙ্গে জুলুম ও বেয়াদবি করার ইচ্ছা করলেও আল্লাহ তাকে পাকড়াও করেন।
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন
https://www.youtube.com/watch?v=9vYsT20WDdM&t=37s
https://www.youtube.com/watch?v=0346NeCXIf4
youtube
youtube
When Birds Defend KAABA (House of Allah)
কাবা ঘর ধ্বংসের পরিকল্পনাকারীদের পরিণতি!
youtube
সূরা ফীল ( سورة الفيل ) বাংলা আরবি উচ্চারণ
youtube
আবাবিল পাখির দ্বারা আল্লাহ কিভাবে কাবাকে রক্ষা করেছেন!💙
How Allah Saved The Kaaba By The Ababeel Bird!💙
#হাতিরগল্প#TheElephant#সুরাফিল#KAABA#কাবাঘর#HouseofAllah#StoryofAbabilBirds#Kaaba#Abraha#Ababil#সূরাফীল#কোরান১০৫#Surafeel#Quran105#SurahFil#SuratAlFil#Youtube
2 notes
·
View notes
Text
হাতির গল্প
The Elephant
সুরা ফিল:
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন ☝🏻
https://www.youtube.com/watch?v=9vYsT20WDdM&t=37s
ফীল আরবী শব্দ যার অর্থ হস্তী বা হাতি। এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। তারা কা'বা গৃহকে ভূমিসাৎ করার উদ্দেশে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ্ তাআলা নগণ্য পক্ষীকূলের মাধ্যেমে তাদের বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধুলায় মিশিয়ে দেন।
মুহাম্মদ (সা.)–এর জন্মের আগের ঘটনা। তাঁর দাদা আবদুল মুত্তালিব তখন কুরাইশ গোত্রের সরদার। তিনি পবিত্র কাবাঘর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন।
সে সময় আবরাহা ছিলেন ইয়েমেনের খ্রিষ্টান শাসনকর্তা। তিনি ছিলেন হস্তীবাহিনীর প্রধান। আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন।
কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র এবং সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরাহা ঈর্ষায় ফেটে পড়েন। তিনি কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিলেন। আশা করেছিলেন, মানুষ এখানে আসবে। নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেন। তিনি বিশাল বিশাল ৯ থেকে ১৩টি হাতি এবং ৬০ হাজার সৈন্য নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা দেন। এটি এত গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তীবাহিনীর বছর নামে ডাকা হয়।
আবরাহার বাহিনী মক্কার উপকণ্ঠে পৌঁছালে মক্কার মানুষ ভয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নেয়। মহানবী (সা.)-এর দাদা আবদুল মুত্তালিব আবরাহার কাছে গেলে তিনি বললেন, ‘আমরা কাবাঘর ধ্বংস করতে এসেছি। আর তুমি কেবল তোমাদের উট ফেরত চাইতে এসেছ।’
আবদুল মুত্তালিব বলেন, ‘কাবা আল্লাহর ঘর। তিনিই এর হেফাজতকারী।’
এরপর বাহিনী মিনার ময়দানের কাছাকাছি এলে আল্লাহ একদল পাখি পাঠান। তাদের ঠোঁটে ও পায়ে ছোলার সমান পোড়ামাটির দুটি করে কঙ্কর ছিল। পাখিগুলো ওপর থেকে তা নিক্ষেপ করতে লাগল আর সৈন্যদের শরীর থেকে মাংস খসে পড়তে লাগল। আবরাহাসহ সব সৈন্যের একই পরিণতি হলো।
আল্লাহ আবরাহা ও তার বাহিনীকে আজাব দিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। তিনি কুরাইশদের ধ্বংস করেননি, যদিও তারা কাবাকে মূর্তি দিয়ে ভরে ফেলেছিল। কারণ, হস্তীবাহিনীর নিয়ত ছিল কাবাকে ধ্বংস করা।
The story of the elephant
সুরা ফিলের অর্থ এ রকম:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে।
১. তুমি কি দেখোনি তোমার প্রতিপালক হস্তীবাহিনীর প্রতি কী করেছিলেন।
২. তিনি কি ওদের কৌশল ব্যর্থ করে দেননি?
৩. ওদের বিরুদ্ধে তিনি ঝাঁকে ঝাঁকে আবাবিল পাখি পাঠিয়েছিলেন।
৪. যারা ওদের ওপর কঙ্কর ফেলেছিল।
৫. তারপর তিনি ওদেরকে (জন্তু জানোয়ারের) খাওয়া ভুসির মতো করে ফেলেন।
সুরা ফিলের সারসংক্ষেপ
সুরা ফিল (হাতি) পবিত্র কোরআনের ১০৫ তম সুরা। মক্কায় অবতীর্ণ। ১ রুকু, ৫ আয়াত। ইয়েমেনে খ্রিষ্টান শাসনকর্তা আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন। সুরাটি ভালোভাবে বোঝার জন্য পটভূমি জানা প্রয়োজন। তৎকালীন ইয়েমেন এর খ্রিষ্টান শাসক ছিল আবরাহা। কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র ও সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরহা ঈর্ষায় ফেটে পড়ে। সে কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিল এবং আশা করেছিল মানুষ এখানে আসবে ও নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু এই কাজে তেমন কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এ জন্য সে ক্ষুব্ধ হয়ে কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেয়। যদিও সে এটাকে ধর্মীয় যুদ্ধ হিসাবে দেখাতে চায় কিন্তু তার মনে ছিল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। সে বিশাল বিশাল হাতি (৯-১৩ টি) ও বিপুল সৈন্য (৬০ হাজার) নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা হয়। এটি এত গুরুত্ব পূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তী বাহিনীর বছর নামে অভিহিত করা হয়। তখন কুরাইশরাসহ সকলে এত বড় বাহিনী ও হাতি দেখে ভীত হয়ে দূরে অবস্থান করে।কুরাইশের প্রতি আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহ। আল্লাহর কাছে কাবার মর্যাদা ও সম্মান অনেক বড়! কাবার সঙ্গে জুলুম ও বেয়াদবি করার ইচ্ছা করলেও আল্লাহ তাকে পাকড়াও করেন।
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন
https://www.youtube.com/watch?v=0346NeCXIf4
youtube
youtube
When Birds Defend KAABA (House of Allah)
কাবা ঘর ধ্বংসের পরিকল্পনাকারীদের পরিণতি!
youtube
সূরা ফীল ( سورة الفيل ) বাংলা আরবি উচ্চারণ
youtube
আবাবিল পাখির দ্বারা আল্লাহ কিভাবে কাবাকে রক্ষা করেছেন!💙
How Allah Saved The Kaaba By The Ababeel Bird!💙
#হাতিরগল্প#TheElephant#সুরাফিল#KAABA#কাবাঘর#HouseofAllah#StoryofAbabilBirds#Kaaba#Abraha#Ababil#সূরাফীল#কোরান১০৫#Surafeel#Quran105#SurahFil#SuratAlFil#Youtube
2 notes
·
View notes
Text
দেয়াল - হুমায়ূন আহমেদ
হুমায়ূন আহমেদ এর শেষ উপন্যাস। শুনতে এখনো আজব লাগে। সমাপ্তি শুনতেই হয়তো একটু অন্য রকম লাগে। যাইহোক, বইটা বেশ মনোযোগ দিয়ে পড়েছি। বিজিএস বই এর কতোগুলো চেনা নাম এই বইয়ে পেলাম এবং তা আমার আগ্রহ আরো বাড়িয়ে নিলো।
১৯৭৫ পরবর্তী ইতিহাস নিয়ে এটি লেখা। এই বইটি কীভাবে ছাপতে দেয়া হলো তা বুঝিনি তবে মিসকে জিজ্ঞেস করার পর জানলাম এর আসল পাণ্ডুলিপি আসলেই ছাপতে দেয়া হয়নি। আসল পাণ্ডুলিপি এখনো লেখকের স্ত্রীর কাছে পড়ে আছে। বইটি পরিমার্জিত করে বিশেষ কিছু লোকের সন্তুষ্টি অর্জনের পরেই ছাপতে দেয়া হয়েছে। বিশেষ কিছু লোকদের সন্তুষ্টি হয়তো পাঠকদের অসন্তুষ্ট করবে, তাও বইটি পড়ে দেখা উচিৎ। অনেক কিছু জানার আছে।
১৯৭৫ সাল পরবর্তি ইতিহাসে হুমায়ূন আহমেদ এর আজগুবি লেখার ছাপ এক বিস্ময়সূচক কাহিনির জন্ম দেয়। কেন কিছু চরিত্র এখানে আছে বুঝা মুশকিল। তবে বইটি অসমাপ্ত দেখেই এই অবস্থা বুঝা যায়।
এই বই নিয়ে বেশি কিছু বলার নেই। বইটি শেষ করার পর আমার নিজের knowledge নিয়ে একটা নতুন আত্মবিশ্বাস চলে আসলেও কেমন একটা অসম্পূর্ণ অনুভূতি নিয়ে বইটা আবার বুকশেলফে ঢুকিয়ে রাখি। নিজের দে��ের ইতিহাস মনটা খারাপ করে দেয়। কেমন করে দেশে এত কিছু হয়ে যায়, তবুও সাধারণ মানুষ যেন নিজের জীবন সামলাতে গিয়েই হিমশিম খায়। এই সাধারণ মানুষ আর রাষ্ট্র ব্যবস্থা নিয়ে জড়িয়ে পড়া মানুষের সমন্বয় করে গড়ে উঠা হুমায়ূন আহমেদ এর 'দেয়াল' মানুষকে ভাবাতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।
আহমদ ছফাকে নিয়ে আমার সম্মান আরেকটু বেড়ে গেল। হুমায়ূন আহমেদ এর পরিবারকে রক্ষীবাহিনীর লোকেরা তাদের ঘর থেকে বের করে দিলে আহমদ ছফা নিজেকে পুড়িয়ে এর প্রতিবাদ করার প্রস্তুতি নেন। তিনি যেভাবে কোনো লাভ-ক্ষতি বিবেচনা না করে লেখকের সাহায্য করতে এগিয়ে আসে তা আমাকে আরো একটি আহমদ ছফার বই কিনতে রেডি করছে। লেখক তাদের বাড়ি ফেরতও পায় শুনে মনে শান্তি পেয়েছিলাম।
বেশি কিছু বলার নেই। বইটি নিজে পড়ে দেখার মতো। অনেক কিছু জানার রয়েছে। সাথে আছে অনেক অনেক রেফারেন্স। আমার মতে, একটি বই পড়ে আরো ১০ টি বই এর সন্ধান পাওয়া একটা ভালো ডিল। ৮/১০
2 notes
·
View notes
Text
"সাফল্যের মত ব্যর্থতাও এক একজনের কাছে এক এক রকম। কিন্তু ইতিবাচক মনোভাব থাকলে যে কোনও ব্যর্থতা হতে পারে নতুন একটি শিক্ষা। যে শিক্ষা আবার নতুন স্বপ্ন নিয়ে কাজ শুরু করার অনুপ্রেরণা দেয়”–( ক্লিমেন্ট স্টোন)
সকলের উচিত ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে জীবনে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়া।...❤️🩹
#Careerdevelopment
#inspiration
#dream
#everyone
#thamblr
4 notes
·
View notes
Photo
আলমগীর দেওয়ান আকাশ (on Wattpad) https://www.wattpad.com/1442244037-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6?utm_source=web&utm_medium=tumblr&utm_content=share_reading&wp_uname=alamgirdewanakashbr সুখ লুকিয়ে থাকে নাকি টাকার ভিতরে । আমার সুখ দেখার খুব ইচ্ছা । তাই আমি টাকা কুচিকুচি করে ছিড়ে,,,,,,,, খুঁজেছি সুখটা কোথায় লুকানো 😍আপসোস আমি টাকার কোন রকম সুখ খুঁজ পাইনি উল্টো টাকাটা অচল হয়ে গেল".......।
3 notes
·
View notes
Text
কষ্টের স্ট্যাটাস
মানুষের জীবনে বিভিন্ন ধরনের চাপা কষ্ট থাকে । একেক জনের কষ্টের ধরণ একেক রকম হয়, তবে সবার জীবনেই কোন না কোন ভাবে এই কষ্টের সাথে চলতে হয় - কষ্টের স্ট্যাটাস। কমবেশি সবারই থাকে। মনে জমে থাকা কষ্ট গুলো আমরা বেশির ভাগ সময় প্রকাশ করতে পারিনা । ফেসবুক বা অন্য কোন মাধ্যমে আমরা তখন কিছু স্ট্যাটাস দিয়ে থাকি। যাতে করে মনের কষ্ট গুলো একটু হাল্কা হয় । এই পোস্টে আপনাদের জন্য অনেক গুলো কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছি । আশাকরি সবার ভালো লাগবে। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।
কষ্টের স্ট্যাটাস :
3 notes
·
View notes
Text
"আলাদিন আর জাদুর জীনি,
আমায় ডাকছে শোনো
ব্যস্ত আমি ভীষণ রকম,
সময় তো নেই কোনো।"
(Aladdin and the Magic Genie,
Are calling for me,
I'm so busy
I don't have any time)
pic cred: my school friend.
Song : aaj raate kono rupkotha nei
12 notes
·
View notes
Text
পুরুষ মানুষের পুরুষত্ব হলো টাকায়।আমার টাকা আছে আমার কদর আছে,সন্মান আছে। টাকা নেই কদরও নেই, সন্মানও নেই। পুরুষ মানুষের সৌন্দর্য প্রেম কিংবা এক মাত্র প্রেমিকা টাকা। যে পুরুষের টাকার পাহাড়ে ঘুমায় তার গায়ের তলায় ভালবাসা জেগে থাকে। টাকাই আপনার ভালবাসাকে রাতের অন্ধকারে পাহারা দেয়।
আপনি পুরুষের টাকা আছে, সমাজ, পরিবার, আত্মীয় স্বজন,বন্ধুবান্ধব, এমনকি রাষ্ট্রও আপনার মাথায় হাত বুলাবে। আপনি যত টাকার মালিক আপনার বীরত্বের জায়গাটা ততো উঁচু।
পুরুষ মানুষ টাকা দিয়ে ভালবাসা কিনতে পারে। পৃথিবীতে মায়ের ভালবাসার সাথে কারো তুলনা হয় না, সেখানেও টাকাই দামী কাগজ। ধরুন আপনারা দুই ভাই এক ভাইয়ের কোন রকম সংসার চলে যায়,আর আপনি টাকার বিছানায় ঘুমান। তখন দেখবেন ভালবাসার ভাগ দুই ভাইয়ের মাঝে এমননি কম বেশি হয়ে যাবে।
ধরুন আপনি একটা মেয়েকে প্রচন্ড ভালবাসেন,মেয়েটাও আপনাকে ভালবাসে। মেয়েটার পরিবার সবই জানে।আপনি মেয়েটাকে ছাড়া বেঁচে থাকলেও লাশ হয়ে বাঁচবেন৷ মেয়েটাকে বিয়ের জন্য প্রস্তাব দেন তখন দেখবেন সেখানেও আপনি পুরুষ টাকায় দামী। টাকা থাকলে আপনার ভালবাসার মানুষকে হাসি মুখে ঘরে তুলে নিতে পারবেন। আর টাকা ��য়সা না থাকলে, আপনাকে ব্যর্থতার বোঝা মাথায় করে চোখের জল দিয়ে অন্য কারো সঙ্গে, প্রিয়তমার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ চেয়ে চেয়ে দেখতেই হবে।।
আপনার কোন আত্মীয় বাড়িতে বেড়াতে যান, আপনার পকেটের টাকা দেখেই চেয়ারের ধুলো মুছে বসতে দিবে। তারপর মিষ্টি কথার আসর জমিয়ে দিয়ে।আপনার জন্য মোরগ পোলাও রান্না হবে।আর আপনার পকেটে টাকা নেই, আপনি দাঁড়িয়ে থাকার উপর দেখবেন আপনার বাড়ি ফেরার টিকিট ধরিয়ে দিবে।।
যে বন্ধুটার পিছনে আপনি টাকা খরচ করছেন,কিছুদিন টাকা খরচ করা বন্ধ করে দেন, তখন দেখবেন সেই বন্ধুটা আপনার নোটিশেও আর পাত্তা দিচ্ছে না।
আপনার সন্তানকে ভালো স্কুলে পড়াশোনা করাতে চান সেখানেও টাকার চেনা মুখ আপনি। চাকরি বাজারে যাবেন সেখানেও আপনার ভালো রেজাল্টের ভারী ডিগ্রির এক পাশে রেখে টাকার ব্যাগ খুজবে।
আপনার পরিবারের যে মানুষটা আপনাকে বেশি জানে, বুঝে, আপনার সেই স্ত্রীকে এক বেলা থেকে দুই বেলা না খাইয়ে রেখে দেখুন, সেও আপনাকে কথার পা দিয়ে লাথি মারবে।
আপনি পুরুষ পৃথিবীতে টাকাতেই দামী। নারী সৌন্দর্য, রুপ তার অলংকারে আর পুরুষ সৌন্দর্য টাকায়। টাকা নেই আপনি পুরুষ পৃথিবীতে শূন্য ফাঁকা এবং ফাপা।
সংগ্রহীত
3 notes
·
View notes
Text
১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠার পর মসজিদটি কয়েকবার সংস্কার করা হলেও মূল অবয়ব এখনও অক্ষুন্ন রয়েছে। ৩ গম্বুজ বিশিষ্ঠ এই মসজিদটি অনেক অনেকটা তাজমহল আকৃতির। মসজিদের সামনে বাধানো চওরা, পুকুর রয়েছে। মূল গৃহের আগে লোহার ৬ খামের ওপর প্রতিষ্ঠিত জাফরির কাজ রয়েছে । এখানে বীমের ছাদ রয়েছে । মসজিদের তিনটি দরজা । মসজিদের ভিতরে একসাথে শতাধিক মুসল্লি নামাজ পড়তে পারে । মসজিদের আর একটি বৈশিষ্ট রয়েছে যা তাকে অন্য মসজিদের থেকে আলাদা করেছে । সেটি হলো মসজিদ গাত্রে শিলালিপি । এই মসজিদ গাত্রের পুরোনো শিলালিপীটি এখন আর নেই । তবে একই রকম শিলালিপী উৎকীর্ণ রয়েছে । মসজিদের বাহিরের গাত্রে চিনে মাটির টুকরা দিয়ে গড়া রয়েছে। মসজিদটি মূলত মোগলরীতিতে তৈরী । ভেতর ও বাহিরের গাত্রে জ্যামিতিক লতাপাতা ও ফলের নকশা রয়েছে ।
উলানিয়া জমিদার বাড়ি মসজিদ
7 notes
·
View notes
Text
youtube
জ্বীন ও ভুতের অস্তিত্ব কতটা সত্য তা আজও নিয়ে মানুষের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন এগুলো সম্পূর্ণই ভিত্তিহীন, আবার কেউ কেউ বিশ্বাস করেন এগুলো বাস্তব। তবে, যে ক��উই হোন না কেন, জ্বীন ও ভুতের ভয়ংকর ঘটনার কথা শুনে ভয় পাওয়াই স্বাভাবিক।
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে জ্বীন ও ভুতের ভয়ংকর ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনার মধ্যে রয়েছে:
হঠাৎ করে অদৃশ্য হয়ে যাওয়া: অনেক মানুষের সাথে এমন ঘটনা ঘটেছে যে, তারা হঠাৎ করে অদৃশ্য হয়ে গেছে। এসব ঘটনার অনেক ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে, তবে জ্বীন ও ভুতের প্রভাবকেও অনেকে দায়ী করেছেন।
ঘরের মধ্যে অদ্ভুত শব্দ: অনেক মানুষের সাথে এমন ঘটনা ঘটেছে যে, তারা ঘরের মধ্যে অদ্ভুত শব্দ শুনেছে। এসব শব্দের মধ্যে রয়েছে মানুষের কথা বলার শব্দ, হাসির শব্দ, কাঁদার শব্দ ইত্যাদি।
ঘরের মধ্যে অদ্ভুত আলো বা ছায়া দেখা যাওয়া: অনেক মানুষের সাথে এমন ঘটনা ঘটেছে যে, তারা ঘরের মধ্যে অদ্ভুত আলো বা ছায়া দেখেছে। এসব আলো বা ছায়া অনেক সময় ভয়ংকর রূপ ধারণ করে।
ঘরের মধ্যে অদ্ভুত প্রাণী দেখা যাওয়া: অনেক মানুষের সাথে এমন ঘটনা ঘটেছে যে, তারা ঘরের মধ্যে অদ্ভুত প্রাণী দেখেছে। এসব প্রাণী অনেক সময় মানুষের চেহারার মতো হয়।
এই ঘটনাগুলো অবিশ্বাস্য হলেও, এগুলোর সত্যতা নিয়ে অনেকে বিশ্বাস করেন। জ্বীন ও ভুতের ভয়ংকর ঘটনা থেকে বাঁচতে অনেকে বিভিন্ন রকম ব্যবস্থা নেন। কেউ কেউ তাবিজ-কবজ পরেন, কেউ কেউ জ্বীন-ভূতের আচার-অনুষ্ঠান করে থাকেন।
Video Link: https://youtu.be/-lgHqHDrHu4?si=B8x_lYuhqfc2GCgq
2 notes
·
View notes
Text
খোঁজ ২
প্রদীপ আচমকা এমন অদ্ভুত শুনতে পাওয়া স্বরের দিকে না তাকিয়েও পারলো না।
এ কি! এমন চাষাভুষা লোক এখানে কোথা থেকে এলো!
পড়নে লুঙ্গী সাথে পুরনো আমলের চেকওয়ালা সার্ট, চোখে মোটা ফ্রেমের কালো চশমা, মুখে পান গোজানো বাঁকা হাসিতে খুব সখ করেই চিবচ্ছে।
প্রদীপ মনে মনেই বলে উঠলো,
পিওন? মোটেই না!
এ তো কোন পিওনের লেভেলেও পড়ে না। এই ব্যাটা এখানে ঢুকলো কি করে!
প্রদীপ কিছু বলতে যাবে এমন সময়েই,
- কি, আজই জয়েন কইরসেন বুঝি?
মন দিয়া কাম করন লাগবো বুঝছেন?
ফাঁকি দেওয়া মানুষ কিন্তুক আমার একদমই পছন্দ না!
প্রদীপ চোখ বড় করে আবারো মনে,
ব্যাটা কয় কি! পছন্দ না! তুই কোন খ্যাতের মূলা গো এবার বলবে বলেই ঠিক করলো রেগে। মুখ খুলতেই ওপাশ থেকে,
- আচ্ছাহ, তো আমার পরিচয় দিয়া লই। আমি হইলাম এই কম্পানির সিনিওর ম্যানেজার!
প্রদীপ এবার জোরে করে হেসেই দিল। যেন জীবনে কখনো এর থেকে বড় ঠাট্টা জনক কিছু শোনোই নি।
হাস্যকর!
- কিছু কইলা নাহি?
প্রদীপের ঘোর ভাঙলো। সবাই কি পাগল তবে! প্রদীপ না ভেবে পারলো না।
- ম্যানেজার সাহেব স্যার আপনাকে ডাকছেন।
আসলেই এই অদ্ভুত রকম দেখতে লোকটিকেই সেই কর্মচারী ম্যানেজার বলে ডেকেছে!
- তুমি যায়া কাম শুরু কইরা দাও আমি আইতাসি।
এইবার আহি আপনার দিহে, কাম বাদে আর ওন্য কোন দিহে মন দিবেন না। কাম কইরবার আইসেন কাম শেষে অফিস ভুইলা থাইবেন।
যে ফাইলটা দিয়া গেলাম রিপোর্ট দেইহা ওই যে আমার চেম্বার দিহাইবেন।
এই বলেই লোকটি চলে গেলো। প্রদীপ পাশের ডেস্কের দিকে এগিয়ে গেল,
- এক্সকিউজমি, উনি কি কোন ভাবে আমাদের্র ম্যনেজার?
বিরক্তির স্বরে,
- প্লিজ ফোকাস অন ইওর ওয়ার্ক।
কেও কোন কিছুতেই মুখ খুলবে না। প্রদীপ উপাই না পেয়ে কফি নিয়ে বসে পড়লো ডেস্কে।
কাজে মনোযোগ দেয়ার চেষ্টা করছে। কিছুতেই পেড়ে উঠ��ে না।
মধ্যান্য ভোজের সময় হয়েছে। খাবারের উদ্দেশ্যে রওণা দিচ্ছে ডাইনিংয়ে।
এমন সময় থমকে গেলো প্রদীপ।
এক মেয়ে ডাইনিংয়ে ফোনে যেন বলছিলো, " আরে বলো না আজ আবারো স্যারের বউ!"
- ০৬ ডিসেম্বর, ২০২২
- মোনালিসা মিতু।
3 notes
·
View notes