#বলিউডের রাজা
Explore tagged Tumblr posts
Text
Not parts, whole 2023 was best: Shah Rukh Khan
মুম্বাই, 27 ডিসেম্বর (পিটিআই) সুপারস্টার শাহরুখ খান, যিনি 2023 সালে তার ‘বলিউডের রাজা’ খেতাব পুনরুদ্ধার করেছিলেন, “পাঠান”, “জওয়ান” এবং “ডানকি”-তে পরপর তিনটি হিট করে, বুধবার বলেছেন যে পুরো বছরটি ছিল সেরা। তাকে. এইচটি ইমেজ কমেডি নাটকটি মুক্তির এক সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ায় অভিনেতা X-এ তার ভক্তদের সাথে একটি #AskSRK সেশনের আয়োজন করেছিলেন। এর বেশি আয় হয়েছে ₹গত বৃহস্পতিবার আত্মপ্রকাশের পর থেকে গ্রস বক্স…

View On WordPress
0 notes
Video
youtube
ক্রিকেটার থেকে বিখ্যাত শিল্পী হলেন যেভাবে আতিফ আসলাম | Atif Aslam
ক্রিকেটার থেকে বিখ্যাত শিল্পী হলেন যেভাবে আতিফ আসলাম | Atif Aslam
আতিফ আসলাম এর জীবন কাহিনী | সঙ্গীত জগতে আসার অনুপ্রেরণামূলক গল্প
আতিফ আসলাম – একজন কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যিনি সারা বিশ্বে তার অসাধারণ গায়কী ও সুরের জন্য পরিচিত। তবে, তার এই সফলতার পথটা ছিল একেবারে সহজ নয়। কীভাবে একজন সাধারণ যুবক তার সঙ্গীতের প্রতি ভালোবাসা এবং কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে পৃথিবীজুড়ে খ্যাতি অর্জন করলেন, জানুন এই ভিডিওতে। আতিফ আসলাম এর জীবন কাহিনী এবং তার সঙ্গীত ক্যারিয়ারের শুরুর গল্প জানার জন্য পুরো ভিডিওটি দেখুন!
এই ভিডিওতে আপনি পাবেন: আতিফ আসলাম এর জন্ম, শৈশব, এবং পরিবারের তথ্য আতিফ আসলাম কীভাবে সঙ্গীত জগতে পা রেখেছিলেন তার প্রথম সঙ্গীত প্রতিযোগিতা এবং প্রথম গান "আদাত" পাকিস্তান থেকে বলিউডে যাওয়ার সংগ্রাম
কীভাবে আতিফ আসলাম তার অনুপ্রেরণামূলক জীবন দিয়ে কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন আতিফ আসলাম – এক অসাধারণ সঙ্গীতশিল্পীর গল্প আতিফ আসলাম কেবল একজন সঙ্গীতশিল্পী নন, তিনি একটি প্রেরণা। তার জীবনযাত্রা প্রমাণ করে যে সত্যিকারের পরিশ্রম এবং বিশ্বাসের সঙ্গে মানুষ যেকোনো চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠতে পারে। সঙ্গীতের প্রতি তার ভালোবাসা তাকে শুধু পাকিস্তানেই নয়, পুরো উপমহাদেশ এবং বিশ্বের আ���াচে-কানাচে জনপ্রিয় করে তুলেছে।
আতিফ আসলামের সেরা গানগুলো: "আদাত" – তার ক্যারিয়ারের প্রথম গান যা তাকে রাতারাতি তারকা বানিয়ে দেয়। "তেরা Hone Laga Hoon" – বলিউডের বিখ্যাত গান, যা তাকে প্রেমের গানের রাজা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। "Dil Diyan Gallan" – একটি হৃদয়স্পর্শী গান, যা তার গানের জগতে আরেকটি মাইলফলক। "Tajdar-e-Haram" – ইসলামিক গান হিসেবে জনপ্রিয় এবং তার কণ্ঠে এক বিশাল অনুভূতি।
কেন আতিফ আসলাম ভাইরাল হয়েছেন? আতিফ আসলামের সঙ্গীতশৈলী এবং কণ্ঠের বিশাল পরিসর তাকে বিশ্বজুড়ে পরিচিতি দিয়েছে। তার গানের মধ্যে যে গভীরতা এবং অনুভূতি রয়েছে, তা মানুষকে আকর্ষণ করে। তার গাওয়া প্রতিটি গান যেন হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে উঠে আসে, যা শ্রোতাদের সাথে একে অপরকে সম্পর্কিত করে। এই ভিডিওতে আমরা তার জীবনের প্রতিটি দিক তুলে ধরব, যা দর্শকদের হৃদয়ে গভীরভাবে আঘাত করবে।
আপনি কি জানেন আতিফ আসলাম কীভাবে সঙ্গীত জগতে নিজের স্থান তৈরি করেছিলেন? আতিফ আসলামের সঙ্গীত ক্যারিয়ার একেবারে সাধারণ ছিল না। তিনি প্রথমে ক্রিকেটে পেশাদার হতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সঙ্গীতের প্রতি তার ভালোবাসা তাকে এক নতুন দিগন্তের দিকে নিয়ে যায়। জানুন কীভাবে এক সাধারণ যুবক তার কণ্ঠস্বর এবং দক্ষতা দিয়ে পুরো পৃথিবীকে বিস্মিত করে দিয়েছেন।
এটি এমন একটি ভিডিও, যা আপনার অনুপ্রেরণা বাড়াবে এবং আপনাকে নতুনভাবে জীবন সম্পর্কে ভাবতে বাধ্য করবে। ভিডিওটি দেখে আপনি আতিফ আসলামের সংগ্রাম, সাফল্য এবং তার মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভিডিওটি যদি আপনাকে ভালো লাগে, তবে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করতে ভুলবেন না! এবং আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন নতুন নতুন ভিডিও পেতে!
#AtifAslam #AtifAslamBiography #AtifAslamLifeStory #AtifAslamCareer #AtifAslamLife #PakistaniSinger
আতিফ আসলাম, আতিফ আসলাম জীবনী, আতিফ আসলাম গানের গল্প, আতিফ আসলাম জীবনের গল্প, আতিফ আসলাম জীবন কাহিনী, আতিফ আসলাম পরিবার, পাকিস্তানি গায়ক, আতিফ আসলাম, আতিফ আসলাম সঙ্গীত ক্যারিয়ার, Pakistani singer, Atif Aslam biography, Atif Aslam story, Atif Aslam career, Atif Aslam life story, Atif Aslam family, Atif Aslam personal life, Pakistani music legend
0 notes
Text
তার স্বামী বিশ্ব ক্রিকেটের মেগাস্টার। যার খেলা দেখে ভারতের কোটি সমর্থক গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে। ১২০ কোটি মানুষের হৃদস্পন্দন তিনি, যার নাম কিং বিরাট কোহলি। বিরাটের স্ত্রীও ভারতের পপুলার ফেস। বিরাট যেমন ২২ গজের রাজা, তেমনি তার স্ত্রী বলিউডের রানী। তার নাম অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা। তাকে এবার স্বামীর মতোই ২২ গজ মাতাতে দেখা যাবে। রুপালি পর্দার পর এবার ক্রিকেট মাঠে ঝড় তুলবেন তিনি
0 notes
Text
কাঁদলেন বাঙালি কন্যা কাজল
কাঁদলেন বাঙালি কন্যা কাজল
বাংলার চোখ নিউজ : বলিউডে শশধর মুখার্জিবাড়ির পূজার নামডাকই আলাদা। যদিও সেই পূজা এখন রানি-কাজল মুখার্জি পূজা নামে বেশই পরিচিত। মুখোপাধ্যায় পরিবারের এই প্রজন্মের বড় মেয়ে কাজল প্রতিবছরই বাড়ির পূজায় থাকেন। অঞ্জলি দেন, নিজের হাতে ভোগ পরিবেশন করেন। তার সঙ্গে দেখা যায় রানি, সর্বাণী মুখোপাধ্যায়কেও। থাকেন রানির ভাই রাজা। আমন্ত্রণ পান বলিউডের বড় তারকারা। দুই বছর পরে বাপের বাড়ির সবাইকে দেখে চোখের পানি…

View On WordPress
0 notes
Text
Tollywood Raksha Bandhan 2021: পিছিয়ে নেই রাজা-নোয়া, হাসিমুখে Mithai-এর উচ্ছেবাবু, রাহুলকে রাখি পরালেন পায়েল
Tollywood Raksha Bandhan 2021: পিছিয়ে নেই রাজা-নোয়া, হাসিমুখে Mithai-এর উচ্ছেবাবু, রাহুলকে রাখি পরালেন পায়েল
রাখিপূর্ণিমায় পিচিয়ে নেই টলিউডও বলিউডের সহ্গে তালে তাল মিলিয়ে রবিবার রাখি উৎসবে মেতেচেন কলকাতার শিল্পীরা ৷ রাহুলের হাতে রাখি পরালেন তাঁরই সহকর্মী পায়েল দে ৷ দেশের মাটিধারাবাহিকে তাঁরা এক সঙ্গে অভিনয় করছেন ৷ ছবি সৌজন্যে ইনস্টাগ্রাম ৷
View On WordPress
0 notes
Text
কিশোরকুমার
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/kishore-kumars-birth-anniversary-wishes/
কিশোরকুমার
কমলেন্দু সরকার
কিশোরকুমারের ছবিতে গান গাওয়ার শুরু বম্ব টকিজের কোনও একটি ছবিতে। তিনি কোরাসে গলা মিলিয়ে ছিলেন। সুরকার ছিলেন সরস্বতীদেবী। এরপর কিশোরকুমার প্রথম গান গেয়েছিলেন ‘আট দিন’ বা ‘এইট ডেজ’ (১৯৪৬) ছবিতে। সুরকার শচিন দেববর্মন। তবে কিশোরকুমার এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন “ওটা পুরো গান ছিল না। গোটা চারেক লাইনের গান। গানটি হল, ‘আরে বাঁকা সিপাইয়া, বাঁকা সিপাইয়া, ঘর জাই হো’। শচিনদা আমাকে দিয়ে প্রথম পুরো গান গাইয়েছিলেন ‘বাহার’ (১৯৫১) ছবিতে ‘কুসুর আপকা হুজুর আপকা।” এর আগে অবশ্য কিশোরকুমারকে দিয়ে গাইয়েছিলেন ‘শিকারি’ ছবিতে ‘ও রঙ্গিলা, রঙ্গিলা, রঙ্গিলা’ গানটি। এ-গানটিতে কিশোরের সঙ্গে ছিলে আরও দুই কণ্ঠ অরুণকুমার মুখার্জি এবং পারো। পারো দেবী ছিলেন সেইসময়কার গায়িকা-নায়িকা। ‘শিকারি’ ছবিতেই তাঁর আত্মপ্রকাশ। এই ছবিতেই অভিনেতা কিশোরকুমারেরও আত্মপ্রকাশ। যাইহোক, গায়ক কিশোরকুমার সকলের নজরে এলেন ‘জিদ্দি’ (১৯৪৮) ছবি থেকে। বম্বে টকিজের এই ছবিতে সুরকার খেমচাঁদ প্রকাশ সুযোগ দিলেন কিশোরকুমারকে। রত্ন চিনতে ভুল করেননি খেমচাঁদ প্রকাশ। কিশোরের গান ছিল নায়ক দেব আনন্দের ঠোঁটে ‘মরনে কি দুয়াই কিউঁ মাঙ্গুঁ’। ছবির সিচুয়েশনে চমৎকার খাপ খেয়েছিল কিশোরকুমারের গান। এ-ছবিতে আর একটি ডুয়েট গান ছিল লতার সঙ্গে কিশোরের। নায়ক দেব আনন্দ এবং নায়িকা কামিনী কৌশলের ঠোঁটে ছিল ‘ইয়ে কৌন আয়া রে’। দু’টিতেই ��ুল মার্কস নিয়ে বেরিয়ে গেলেন। এবার বলিউডের সকলের নজর গেল কিশোরকুমারের ওপর। পরবর্তী সময়ে কিশোরকুমারকে দিয়ে একাধিক ভাল ভাল গান গাইয়েছিলেন খেমচাঁদ প্রকাশ। কিশোরের ভিতর যে একজন অনুভাবী গায়ক আছে, তা টেনে বার করার পুরো কৃতিত্ব ছিল সুরকার খেমচাঁদ প্রকাশের। কিশোরকুমার যখন গানের রেকর্ডিং করতেন বা গান গাইতেন তখন নানারকম মুখভঙ্গি, অঙ্গভঙ্গি, খ্যাপামি ছিল তাঁর মধ্যে। তাঁর অভিনয়ের জগতে প্রবেশের এগুলোও ছিল একটি কারণ। কিশোরকুমার দাদা অশোককুমারের মতো গায়ক-অভিনেতা হয়ে উঠেছিলেন। ‘শিকারি’ ছবিতে ছোট্ট ভূমিকা থাকলেও পরিচালক ফণী মজুমদার ‘আন্দোলন’ (১৯৫১) ছবিতে নায়ক করলেন কিশোরকে। পান্নালাল ঘোষের সুরে গানও গেয়েছিলেন তিনি। তারপর তিনি বহু ছবি করেছেন। ছবি এবং গান দু’টিই পাশাপাশি চালিয়ে গেছিলেন। গান তো বটেই, তাঁর অধিকাংশ ছবিও বাণিজ্য সফল। অথচ তিনি বলেছেন, “আমি শুধু গান গাইতেই চেয়েছি, কিন্তু আমাকে ক্রমাগত অভিনয় করে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। অভিনয়ের প্রত্যেকটা মুহূর্ত আমার অপছন্দ ছিল, তাই এই বিরক্তিকর কাজটা থেকে অব্যাহতি পেতে আমি অনেক কাণ্ড-কারখানা করেছি। অভিনয়ের সময় ভুল সংলাপ বলেছি, পাগলামি করেছি, মাথা কামিয়ে ফ্লোরে গিয়েছি, ট্র্যাজিক দৃশ্যে কমিকাল আচরণ করেছি। মীনাকুমারীকে বলবার সংলাপ ছুড়ে দিয়েছি বীণা রায়কে– কতরকম পাগলামি করেছি, কিন্তু অভিনয়ের হাত থেকে রেহাই পাইনি।” কিশোরকুমারের পাগলামোর গল্প আজ কিংবদন্তি। অপছন্দের লোকেদের জন্য বাড়ির দরজায় বিচিত্র নেমপ্লেট ঝুলিয়ে রাখতেন। তিনি কোথাও গেলে নাকি মুখোশ, রাবারের সাপ টিকটিকি বিছে ইত্যাদি কিনে আনতেন। কারণ, অপছন্দের লোকেদের ভয় দেখানোর জন্য। একবার কিশোরকুমার শুটিং করছিলেন সেই দৃশ্যে পরিচালক কাট বলতে ভুলে গেছেন। কিশোরকুমার গাড়ি চালিয়ে সোজা খান্ডোয়ায় চলে গেলেন। তখন তো মোবাইলের যুগ নয়, কোনও যোগাযোগ করা গেল। দু’দিন পর ফিরলেন। কেউ কেউ বলেন খান্ডোয়া নয়, আট কিলোমিটার দূরে চলে গেছিলেন। বহুক্ষণ পর ফিরেছিলেন স্টুডিয়োতে। শোনা যায়, কিশোরের ছিল মৎস্যপ্রীতি। বিশেষ করে, ইলিশপ্রীতি। কিশোরের ডেট না-পাওয়া গেলে কলকাতা থেকে ইলিশ আনিয়ে ইলিশ পাঠালেই কিশোরকুমার খুশ। ডেটও মিলত পরিচালক, সুরকারের। অপছন্দের কেউ বাড়িতে এলে অন্যরকম গলায় বলতেন, “উনি বাড়ি নেই। পরে আসুন।” কিশোরকুমার ছিলেন মঞ্চের রাজা। তিনি যতক্ষণ মঞ্চে থাকতেন মাতিয়ে রাখতেন। গান তো বটেই, তাঁর শরীরী ভঙ্গিমা বরং বলা ভাল গানের সঙ্গে শরীরী অভিনয় দেখে শ্রোতারা হাসি-মজায় লুটোপুটি খেতেন। বলতেন, “অনেক হই-হুল্লোড় হল, নাচানাচি হল, এবার শুয়ে শুয়ে গাই।” বলামাত্রই সটান শুয়ে পড়লেন মঞ্চের ওপর। এবং গান গাইতে লাগলেন। মঞ্চে গান গাওয়ার সময় তাঁর পোশাকআসাক ছিল অদ্ভুত রকমের এবং বর্ণময়!
পরিচালক কালিদাস-এর সঙ্গে কিশোরের সম্পর্ক ছিল বেশ ভাল। পরিচালকের ‘হাফটিকেট’ ছবিতে সলিল চৌধুরীর সুরে সাতটি গান গেয়েছিলেন। চারটি একক আর তিনটি লতা, গীতা দত্তের সঙ্গে। এই ছবিতে কিশোরের অভিনয় তো ইতিহাস বলিউডে। এই কালিদাসের সঙ্গে একটি ছবি নিয়ে কিশোরের প্রচুর ঝামেলা হয়। কিশোরকুমার চুক্তির অর্ধেক টাকা পেয়েছিলেন প্রোডিউসারের থেকে। বাকিটা না পেলে শুটিং করবেন না বলেছিলেন কিশোর। পরিচালক কালিদাস শেষমেশ আদালতে যান। আদালত থেকে বিশেষ অর্ডার বার করে কিশোরকুমারকে ফ্লোরে আসতে বাধ্য করেন কালিদাস। কিশোরকুমার এলেন কিন্তু অর্ধেক চুল কামিয়ে। তাঁর যুক্তি হল, চুক্তির অর্ধেক টাকা পেয়েছেন বলে অর্ধেক চুল নিয়ে শুটিং করবেন। পরিচালক কালিদাস বলেছেন, “প্রোডিউসারদের নাকানিচোবানি খাওয়াতে কিশোর সিদ্ধহস্ত ছিলেন; কিন্তু কেউই কোনওদিন বলেননি যে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য কিশোর কাউকে হেনস্থা করেছেন।” বাংলা পড়তে-লিখতে পারতেন না কিশোরকুমার। কিন্তু নিজের মধ্যে চিরকাল বজায় রেখেছিলেন এক বাঙালিবাবু। তাঁর বাংলা গান শুনলে বোঝা যায় ভাষার প্রতি দরদটা কোথায়! কিশোরকুমারের প্রিয় ছিল মাছ-ভাত, লুচি-আলুর দম, রসগোল্লা, মিষ্টিদই, রাবড়ি। শিবরাম চক্রবর্তীর মতো কিশোরকুমারের ছিল রাবড়ির নেশা। শোনা যায়, মৃত্যুর আগের দিন কিশোরকুমার লুকিয়ে লুকিয়ে রাবড়ি খেয়েছিলেন।
0 notes
Video
youtube
টাকার অভাবে পড়ালেখা ছেড়ে দেওয়া ছেলেটি আজ বলিউডের রাজা! আমির খানের জীব...
0 notes
Photo

“অভিনেত্রীর বুকে হাত দিয়ে যৌন হেনস্তা!” #মিটু আন্দোলনের জেরে টালমাটাল বলিউড অঙ্গন। আন্দোলনের ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে ধীরে ধীরে মুখ খুলছেন বলিউডের অভিনেত্রী ও নারী তারকারা। অভিযোগ উঠেছে অমিতাভ বচ্চন, সুভাষ ঘাই, বিকাশ বাহাল, নানা পাটেকার, হৃত্বিক রোশন ও সালমান খানের মতো তারকাদের বিরুদ্ধেও। তবে এবার নিগ্রহ হওয়ার এক চাঞ্চল্যকর তথ্যের বর্ণনা দিলেন টিভি অভিনেত্রী সোনাল ভেঙ্গুরলেকর। মাত্র ১৯ বছর বয়সে অডিশনে অংশগ্রহণ করতে এসে হেনস্তার শিকার হতে হয়েছিল তাকে। তিনি মুখোমুখি হয়েছিলেন এক জঘন্য অভিজ্ঞতার। সোনাল জানান, একটি অডিশনের জন্য কাস্টিং ডিরেক্টর রাজা বাজাজের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। এটাই তার ক্যারিয়ারের প্রথম অডিশন ছিল। তাই তিনি সাবলীলভাবে ডায়ালগ বলতে পারছিলেন না। তখন ফটোশুটের জন্য তাকে বেশকিছু কাপড় দেন রাজা বাজাজ। সেগুলো দেখে বিস্মিত হয়ে যান সোনাল। এত স্বল্পবসন এর আগে কখনো গায়ে জড়াননি তিনি। শুধু তাই নয় তখন একটি ক্রিম এনে সেই অভি��েত্রীকে তার বুকে মাখতে বলেন। এমন প্রস্তাবে সোনাল রাজি না হলে রাজা বাজাজ নিজেই নাকি হাত ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। তবে অভিযোগের এখানেই শেষ নেয়। তান্ত্রিক বিদ্যা শেখানোর নাম করে রাজা বাজাজ জোর করে তার কাপড় খুলে দিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ করেছেন সোনাল। এমন অভিযোগের পরও রাজা বাজাজের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। রাজা বাজাজের পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, সোনাল তাদের ব্ল্যাকমেইল করে মোটা টাকা চাইছিলেন। কিন্তু তাতে রাজি না হওয়াতেই এমন অভিযোগ এনেছেন তিনি।
0 notes
Text
শাহরুখ খানের সেরা কয়েকটি পর্দার পেছনের মুহূর্ত যা দেখে আপনি হতবাক হবেন…
শাহরুখ খানের সেরা কয়েকটি পর্দার পেছনের মুহূর্ত যা দেখে আপনি হতবাক হবেন…
বিনোদন ডেস্ক- পর্দার পেছনের মুহূর্ত- ১৯৯২ সালে ঋষি কাপুর এবং দিব্যা ভারতীর অভিনীত দিওয়ানা ছিল শাহরুখ খানের প্রথম চলচ্চিত্র। একই সময়ে তিনি ‘শ্রেষ্ঠ পুরুষ নবাগতা’ পুরস্কার জেতেন।
সম্প্রতি, বলিউডের রাজা বলিউড শিল্পে ২৫ বছর সম্পন্ন করেছেন। শাহরুখ খান প্রায় ৮০ টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
কিং খান তার কর্মজীবন শুরু করেন ‘ফউজি’ নামে একটি টিভি শো থেকে । চিরন্তন রোমান্টিক চলচ্চিত্র ‘দিলওয়ালে…
View On WordPress
0 notes
Text
আরেক স্টারকিড আসছেন বলিউডে
আরেক স্টারকিড আসছেন বলিউডে
ইতিমধ্যেই বলিউডের ছবিতে অভিষেক হয়েছে প্রয়াত সুপারস্টার নায়িকা শ্রীদেবীর মেয়ে জাহ্নবী কাপুরের, চাঙ্কি পান্ডের মেয়ে অনন্যার এবং সাইফ আলী খানের মেয়ে সারা খানের। একের পর এক স্টারকিড পা রাখছেন বলিউডে। সেই তালিকায় এবার ঢুকে পড়লেন শ্বেতা তেওয়ারিও। খুব শিগগিরই বলিউডে অভিষেক হতে চলেছে তার মেয়ে পলক তেওয়ারির। পলক শ্বেতা তেওয়ারির প্রথম পক্ষের স্বামী রাজা চৌধুরীর মেয়ে। রাজা চৌধুরির সঙ্গে ৯ বছর সংসার করার পর…
View On WordPress
0 notes
Photo

বিদেশে গিয়ে বিখ্যাত হওয়া বাংলাদেশি যারা রুপা গাঙ্গুলি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন,‘পদ্মা নদীর মাঝি’ এত বেশি জনপ্রিয় হওয়ার কারণ এটা দুই বাংলার ছবি। এই বাংলাদেশে আমার বাবার জন্ম, মায়ের জন্ম। আমার বাবার মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত তাঁর ভিসার মেয়াদ আমার বাড়িয়ে যেতে হয়েছে। তিনি বাংলাদেশি পাসপোর্ট চেঞ্জ করেননি। তিনি বলেছিলেন আমি বাংলাদেশের পাসপোর্টেই মরবো। উনি বলতেন আমি নারায়ণগঞ্জেই মরবো। বাবা বাংলাদেশ ছেড়ে যেতেই চাননি। আমি জবরদস্তি করে হাতে পায়ে ধরে ইন্ডিয়ান হাইকমিশন থেকে অনেক চেষ্টা তদবির করে তাকে অসুস্থ অবস্থায় কলকাতায় নিয়ে গেছি। বাবার জন্য বাড়ি কিনে সেখানে সেটেল্ড করিয়েছি।’ বাংলাদেশের অনেক সন্তান, কারো জন্ম কিংবা পৈত্রিক সূত্রে এই বাংলার রক্ত তাঁর শরীরে বয়ে চলছে। বিশ্বের নানান দেশে এমন বিখ্যাত মানুষ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। বিশেষ করে ভারতে রয়েছে সবচেয়ে বেশি। তার রাজনৈতিক অনেক কারণও রয়েছে। সেই বিখ্যাত ব্যক্তিদের মধ্যে শোবিজ অঙ্গনের তারকার সংখ্যাই বেশি। এমন কয়েকজন তারকার খোঁজ দেওয়া হলো: ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ (সঙ্গীতজ্ঞ)- প্রথম যে-বাঙালি সত্যিকার অর্থে ভারতবর্ষ জুড়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন তিনি হলেন ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ। তিনি বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একটি প্রত্যন্ত গ্রাম শিবপুরে জন্মগ্রহণ করেন। সত্যজিত রায় (চিত্র পরিচালক)- বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক। তার পূর্বপুরুষের ভিটা ছিল বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার মসূয়া গ্রামে। কিশোর কুমার (গায়ক)- ১৯২৯ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিখ্যাত গাঙ্গুলী পরিবারে তাঁর জন্ম। বিখ্যাত চিত্রাভিনেতা অশোক কুমার ছিলেন কিশোর কুমারের বড়ভাই। মিঠুন চক্রবর্তী (অভিনেতা)- মিস্টার `ডিস্কো ড্যান্সার` খ্যাত অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। মিঠুন চক্রবর্তী বাংলাদেশের বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। `অরিয়েন্টাল সেমিনারী`তে শিক্ষাজীবন শুরু করেন । তিনি বরিশাল জিলা স্কুলেও পড়েছিলেন। ঋত্বিক ঘটক (চিত্র পরিচালক)- ঢাকা শহরের ঋষিকেশ দাস লেনে তাঁর জন্ম। ১৯৪৭ এর ভারত বিভাগের পরে তাঁর পরিবার কলকাতায় চলে যায়। সুচিত্রা সেন- কিংবদন্তি ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী। ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিল পাবনা জেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার আসল নাম ছিল রমা দাশগুপ্ত। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় (কবি এবং ঔপন্যাসিক)- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম মাদারিপুর জেলায়,কালকিনি থানার মাইজপারা গ্রামে। অসিত সেন (চিত্র পরিচালক) – তিনি বহু বিখ্যাত বাংলা ও হিন্দী সিনেমা নির্মাণ করেছেন। তিনি বাংলাদেশের ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন। মিতালী মুখার্জি – জন্ম ময়মনসিংহ শহরের নতুন বাজারে। সেখানেই কেটেছে শৈশব। ভারতে পড়তে গিয়ে বিয়ে হয় পাঞ্জাবি ছেলের সঙ্গে। বিয়ের পর ঠিকানা হয় শ্বশুরবাড়ি। গীতা দত্ত – ১৯৩০ সালে বাংলাদেশের ফরিদপুরের এক জমিদার পরিবারে গীতা দত্তের জন্ম হয়। জন্মকালে তাঁর নাম ছিল গীতা ঘোষ রায়। বিখ্যাত অভিনেতা ও চিত্রপরিচালক গুরু দত্তের সঙ্গে বিয়ের পর তিনি গীতা দত্ত হিসেবে পরিচিত হন। তরুণ মজুমদার (চিত্র পরিচালক)- বাংলাদেশের বগুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন এই বিখ্যাত চিত্র পরিচালক। মৃণাল সেন (চিত্র পরিচালক) – ১৯২৩ সালের ১৪ মে মৃণাল সেন বর্তমান বাংলাদেশের ফরিদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পড়াশোনার জন্য কলকাতায় গেলে সেখানেই নাম ডাক করেন। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় – বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে তার জন্ম। এই শহরে তাঁর জন্ম ও বেড়ে উঠার কিছুটা সময় পার হলেও পৈতৃক ভিটা ছিল ঢাকার বিক্রমপুরে। এস ডি বর্মন (গায়ক ও সুরকার)- উপ-মহাদেশের কিংবদন্তি গায়ক ও সুরকার শচীন দেববর্মণ ১৯০৬ সালের ১ অক্টোবর কুমিল্লার চর্থায় এক বিশাল রাজপ্রাসাদসম অট্টালিকায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। চর্থার বাসভবনেই শচীন বাবু তাঁর জীবনের প্রথম ১৯টি বছর অতিবাহিত করেন। চিত্রনায়িকা সুস্মিতা সেন- বরিশালে তাঁর পৈতৃক নিবাস। জয়া বচ্চন (অভিনেত্রী)- পৈতৃক আদি নিবাস নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলায়। ১৯৪৭-৪৮ সালের দেশ বিভাগের পুর্বে তাঁর বাবা তরুণ কুমার ভাদুরী কলকাতায় চলে যান। দেবব্রত বিশ্বাস (১৯১১-১৯৮০) গায়ক- ১৯১১ সালে ২০ আগস্ট কিশোরগঞ্জে তাঁর জন্ম। সাগর সেন- (গায়ক)১৯৩২ সালের ১৫ মে বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। কিন্তু তিনি বড় হয়েছেন কলকাতায়। উত্পল দত্ত (অভিনেতা) – ১৯২৯ সালের ২৯ মার্চ বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন এ অভিনেতা। হীরক রাজার দেশে`র রাজা, `জয়বাবা ফেলুনাথ` এর মগনলাল মেঘরাজ, `আগন্তুক` এর মনোমোহন মিত্র, `পদ্মা নদীর মাঝি`র হোসেন মিয়া, `অমানুষ` এর মহিম ঘোষাল, `দো আনজানে`র চিত্র পরিচালক, `জনঅরণ্যে`র বিশ��দা এমনি কত চরিত্রেই না অবিস্মরণীয় হয়ে আছেন তিনি। পি.সি. সরকার (জাদুশিল্পী)- টাঙ্গাইল জেলার অশোকপুর গ্রামে একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। ১৯৩৩ সালে টাঙ্গাইলের সা`দত কলেজ থেকে গণিতে অনার্স সহ বি. এ. পাশ করেন। ভানু ব্যানার্জি (কমেডিয়ান)- ভানু জন্মেছিলেন মুন্সীগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরে ১৯২০ সালের ২৬শে অগাস্ট। ঢাকার সেন্ট গ্রেগরি’স হাই স্কুল এবং জগন্নাথ কলেজে শিক্ষা শেষ করে ১৯৪১ সালে কলকাতায় পাড়ি জমান। তিনি এমনই কমেডিয়ান ছিলেন যখন মারা যান তখন তাঁর মৃতদেহ দেখেও নাকি লোকে হেসে ফেলছিলেন! হিরালাল সেন- ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম বাংলা চলচ্চিত্রকার হিরালাল সেনের জন্ম মানিকগঞ্জের বগজুরী গ্রামে ১৮৬৬ সালে ,এক সম্ভ্রান্ত জমিদার বংশে । সাবিত্রী চ্যাটার্জী- উত্তম কুমারের সাথে জুটি বেঁধে কাজ করেছেন। বর্তমান বাংলাদেশের কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করা গুণী এই অভিনেত্রী। শ্রেয়া ঘোষাল- বিক্রমপুরের হাসাড়া গ্রামে তাঁর দাদার বাড়ি। ১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের আগেই তার দাদা কলকাতা চলে যান। সেখানেই তাঁর বাবা জন্মগ্রহণ করেন। শ্রাবন্তী- দাদু ও বাবার বাড়ি বরিশালে। সে হিসেবে তিনি বরিশালেরই মেয়ে। নিজেও সে কথা স্বীকার করেছেন। নচিকেতা- বরিশালের ঝালকাঠি জেলার কাঁঠালিয়া উপজেলার উত্তর চেঁচরী গ্রামে রয়েছে তার বাপের ভিটা। কিছুদিন আগে সেখানে গিয়ে অঝোড়ে কেঁদেছেনও। এছাড়া বলিউডের জনপ্রিয় মিউজিশিয়ান প্রীতম চক্রবর্তী, বাপ্পি লাহিড়ী, হারাধন বন্দোপাধ্যায়েরও আদি নিবাস নাকি বাংলাদেশে। বাংলাদেশের গর্ব করার মতো আরেক ব্যক্তি হচ্ছেন নাফিজ বিন যাফর। হলিউডের ব্যস্ত এই অ্যানিমেটর অস্কার জয় করেছেন।
0 notes
Text
বলিউডে আবার নক্ষত্র পতন
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/veteran-actress-kumkum-passed-away/
বলিউডে আবার নক্ষত্র পতন
কমলেন্দু সরকার
ষাটের দশকে একাধিক হিন্দি হিট ছবির সঙ্গে একটি ভোজপুরি ছবি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়েছিল কলকাতা-সহ শহরতলি এবং মফসসলেও। ছবির নাম ‘গঙ্গা মাইয়া তোহে পিয়ারি চড়াইবো’ (১৯৬৩)। পরিচালক কুন্দন কুমার। ছবিতে ছিলেন বাংলা ছবির অসীমকুমার। তখন তিনি ‘নীলাচলে মহাপ্রভু’ (১৯৫৭) করে বাংলা এক পরিচিত মুখ। তাঁর বিপরীতে হিন্দি ছবির পরিচিত এবং জনপ্রিয় অভিনেত্রী কুমকুম। শুধু ছবি নয়, গানও ছিল সুপারহিট। চিত্রগুপ্তের সুরে লতা-উষা মঙ্গেশকরের কণ্ঠে ‘গঙ্গা মাইয়া তোহে পিয়ারি চড়াইবো’, লতার গাওয়া ‘লুক চুক বদরা’ লোকের মুখে মুখে ঘুরত। এই বছরেই একই পরিচালক কুমকুমকে নিয়ে আর একটি ভোজপুরি ছবি করলেন ‘লাগি নাহি ছুটে রামা��। এই ছবিও ছিল সুপারহিট। লতা মঙ্গেশকর-তালাত মামুদের কণ্ঠে ‘যা যা রে সুগন লাগি নহি ছুটে রামা’ দর্শকের মুখে মুখে ঘুরত। বাঙালি দর্শক হিন্দির পাশাপাশি ভোজপুরি ছবিও দেখতে শুরু করেছিলেন। বলা চলে, এই দু’টি ছবি দিয়েই কলকাতা-সহ সর্বত্র প্রবেশ ঘটেছিল ভোজপুরি ছবির। কুমকুম সেইসময় নতুন প্রজন্মের কাছে দারা সিংয়ের নায়িকা হিসেবে পরিচিত। যদিও তার আগে বহু জনপ্রিয় হিট ছবি করেছিলেন কুমকুম। তিনি দিলীপকুমার, দেব আনন্দ, শাম্মি কাপুর, ধর্মেন্দ্র প্রমুখ প্রথম সারির নায়কের সঙ্গে কাজ করেছেন।
পঞ্চাশ দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কুমকুম গতকাল তাঁর বা��্দ্রার বাসভবনে প্রয়াত হয়েছেন। জানা গেছে, তিনি বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৬। ১৯৩৪-এর ২২ এপ্রিল, জেবুন্নিসার জন্ম বিহারের শেখপুরা জেলায়। এটাই ছিল তাঁর পোশাকি নাম। ফিল্মের নাম কুমকুম। পঞ্চাশের দশকে পরিচালক গুরু দত্ত করছিলেন ‘আর পার’ (১৯৫৪)। কিন্তু একটি গানের দৃশ্যায়নে গিয়ে আটকে গেছিলেন। গানটির দৃশ্যে তিনি একজন মহিলাকে চান। কিন্তু কেউই রাজি হচ্ছিলেন না আইটেম সং-এ অভিনয় করতে। ব্যাপারটি গুরু দত্ত আলোচনা করছিলেন জগদীপ (সদ্য প্রয়াত)-এর সঙ্গে। সেইসময় কুমকুমকে বলতেই রাজি হলেন তিনি। চিন্তা নামল গুরু দত্তের মাথা থেকে। ছবিতে নির্মাণকর্মী কুমকুম ঠোঁট নাড়িয়েছিলেন ওপি নায়ারের সুরে সমশাদ বেগমের গাওয়া ‘কভি আর কভি পার লাগা তেরে নজর’। গানটি ছিল সুপারহিট। সিনেমাপ্রেমীদের মুখে মুখে ফিরত। কিন্তু ছবির টাইটেল কার্ডে কুমকুমের নাম ছিল না।
একাধিক গানের দৃশ্যে কুমকুমের অভিনয় নজর কাড়ে বলিউডের প্রযোজক-পরিচালকদের। এ-প্রসঙ্গে পরিচালক এসইউ সানির ‘কোহিনুর’ (১৯৬০) ছবিতে নৌশাদের সুরে মহম্মদ রফির কণ্ঠে ‘মধুবন মেঁ রাধিকা নাচে রে’ গানটির কথা বলা যেতে পারে। ছবিতে গানটিতে ঠোঁট নাড়িয়েছিলেন দিলীপকুমার আর নৃত্য পরিবেশন করেন কুমকুম। পণ্ডিত শম্ভু মহারাজের ছাত্রী জেবুন্নিসা অর্থাৎ কুমকুম দেখিয়েছিলেন তাঁর নৃত্যপ্রতিভা। প্রভূত প্রশংসা পেয়েছিলেন তিনি।
কিছু হিন্দি ছবির হিট গানের সঙ্গে কুমকুম স্মরণীয় হয়ে আছেন বলিউডে। তেমনই একটি গানে- ‘ইয়ে দিল হ্যায় মুশকিল, জিনা ইঁহা, যরা হটকে যরা বাঁচকে, ইয়ে হ্যায় বোম্বাই মেরি জান’। ��রিচালক রাজ খোসলার ছবি ‘সিআইডি’ (১৯৫৬) ছবিতে ওপি নায়ারের সুরে গানটি গেয়েছিলেন মহম্মদ রফি-গীতা দত্ত। পর্দায় ঠোঁট নাড়িয়েছিলেন জনি ওয়াকার-কুমকুম। কুমকুমের দু’টি পুরনো ছবি দিয়ে তাঁর মৃত্যুসংবাদ টুইট করেছিলেন গতকাল জনি ওয়াকারের পুত্র নাসির খান। কুমকুম ছবি করেছিলেন কমবেশি ১১০-১২০টি। তার ভিতর খুব বেশি ছবিতে যে নায়িকা ছিলেন তা নয়। তবে সঞ্জীবকুমারের বিপরীতে পরিচালক কোট্টায়া প্রত্যাগাতমা-র ‘রাজা অউর রংক’ (১৯৬৮) ছবিতে কুমকুম অভিনীত রাজনর্তকী মাধবী চরিত্রটি তাঁর অভিনয় দক্ষতা প্রমাণ করে। যদিও এর আগে বহু ছবিতেই তিনি অভিনয় দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিলেন। কুমকুম যে অতীব সুন্দরী ছিলেন তা নয়। তাঁর মধ্যে ছিল একেবারে পাশের বাড়ির মেয়ের ছাপ। হয়তো সেই কারণে দর্শকেরা তাঁকে পছন্দ করতেন। কেননা, সেইসময় বলিউডের তুখোড় সুন্দরী ��ায়িকারা শাসন করছিলেন হিন্দি ছবির জগৎ। তাই নিজেকে তার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করা চাড্ডিখানি কথা ছিল না। কুমকুম ঠিক কুড়িটি বছর অভিনয় জগতের সঙ্গে জড়িয়ে ছিলেন। ১৯৫৪-য় ‘আর পার’ দিয়ে শুরু। শেষ ১৯৭৩-এ রামানন্দ সাগরের ‘জ্বলতে বদন’ আর প্রকাশ মেহরার ‘এক কুঁয়ারি এক কুঁয়ারা’ ছবিতে। কুমকুম শুরু করেছিলেন যেমন গুরু দত্তের ছবিতে, তেমনই শেষ করেন প্রকাশ মেহরা এবং রামানন্দ সাগরের মতো পরিচালকের ছবিতে। শোনা যায়, বিয়ের পর তিনি আর বলিউডের পথে হাঁটেননি। ছবির জগতের সঙ্গে সবরকম সম্পর্ক ছিন্ন করেছিলেন কুমকুম।
ছবি: গুগল আরও পড়ুন:দেশ ছাড়াল ১৫ লাখের গণ্ডি, রাজ্যে ২দিন কমল পূর্ণ লকডাউন
0 notes
Text
১৮ বছর পর একসঙ্গে
১৮ বছর পর একসঙ্গে
বলিউডের গত শতকের নব্বই দশকের অন্যতম জনপ্রিয় জুটি অনিল কাপুর-মাধুরী দীক্ষিত। একসঙ্গে তাঁরা অভিনয় করেছেন অসংখ্য ছবিতে। ‘বেটা’, ‘জামাই রাজা’, ‘তেজাব’, ‘পারিন্দা’, ‘রাম-লক্ষ্মণ’, ‘খেল’, ‘রাজকুমার’, ‘পুকার’ এই জুটির আলোচিত কিছু ছবি। তবে ২০০০ সালে ‘পুকার’ ছবির পর আর একসঙ্গে এই ‘ধাক ধাক’ জুটির কাজ করা হয়নি। আশি থেকে নব্বই দশকের দর্শকেরা জানেন, পর্দায় এই জুটির প্রেম দেখে দর্শক হৃদয়ের স্পন্দন বেড়ে যায়…
View On WordPress
0 notes
Text
পাঁচ হাজার পেঁয়াজ কাটলেন সাইফ আলী খান !
পাঁচ হাজার পেঁয়াজ কাটলেন সাইফ আলী খান !
বলিউডের নবাব সুপারস্টার সাইফ আলী খান রান্নাঘরে রীতিমতো হাতাখুন্তি নিয়ে রান্নাবান্না করেছেন। এমনকি আপনার আমার চেয়েও বেশি পেঁয়াজ কেটেছেন। ৬ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে সাইফ আলী খান অভিনীত ছবি ‘শেফ’। এই ছবিতে তাঁকে দেখা যাবে পেশাদার শেফের ভূমিকায়। ছবির প্রচারণার সময় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন পরিচালক রাজা কৃষ্ণা মেনন।
সাইফের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন, এ প্রসঙ্গে ‘এয়ারলিফট’ ছবির পরিচালক রাজা কৃষ্ণা মেনন…
View On WordPress
0 notes
Text
কমেডি ছবি নিয়ে সিলভার স্ক্রিনে ফিরছেন গোবিন্দা
কমেডি ছবি নিয়ে সিলভার স্ক্রিনে ফিরছেন গোবিন্দা
ওয়েব ডেস্ক: বলিউডের কমেডির রাজা এবং দর্শকদের খুবই পছন্দের অভিনেতা গোবিন্দা। বেশ কয়েক বছর ধরেই তিনি রুপোলি পর্দা থেকে বেশ দূরে। কোনও কোনও ছবিতে বিশেষ কোনও দৃশ্যে দেখা গেলেও নিয়মিত তাঁকে ছবি করতে দেখা যায়নি অনেকদিন। তাঁর অভিনীত মুক্তি পাওয়া শেষ ছবি ‘আ গয়া হিরো’। সূত্রের খবর, আবার তিনি বলিউডে ফিরছেন
View On WordPress
0 notes
Photo

রাম রহিমের বায়োপিকে অভিনয় করছেন রাখি সাওয়ান্ত দুই অনুসারীকে ধর্ষণের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত ভারতের কথিত ধর্মগুরু গুরমিত রাম রহিম সিংয়ের বায়োপিকে অভিনয় করছেন বলিউডের আলোচিত ও সমালোচিত আইটেম গার্ল রাখি সাওয়ান্ত। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি এই সিনেমার একটি গানের শুটিং হয়েছে। ছবিতে রাম রহিমের পালিত কন্যা বর্তমানে পলাতক হানিপ্রীত ইনসানের চরিত্রে দেখা যাবে রাখিকে। তবে সিনেমাটি কবে মুক্তি পাবে, তা এখনো ঠিক করা হয়নি। প্রতিবেদনে বলা হয়, রাম রহিমের বায়োপিকটি রাখি ও তাঁর ভাই রাকেশ সাওয়ান্ত প্রযোজনা করছেন। রাখি সাওয়ান্ত বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি ছবিটিতে হানিপ্রীতের চরিত্রে অভিনয় করছি। আমি তাঁকে সাত-আট বছর ধরে জানি। আসলে তাঁর সবকিছুই আমার জানা। আমার ধারণা, তিনি এখন লন্ডনে পালিয়ে আছেন। ভাই রাকেশ ও আমি এই ছবিটি প্রযোজনা করছি।’ রাখি বলেন, ‘আমি এখন দিল্লিতে আছি। এখানেই আমরা ছবিটির শুটিং করব। শুটিংয়ের সেট দেখতে একদম রাম রহিমের ডেরা সচ সউদার মতো করা হবে। ইন্ডিয়��� টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাম রহিমের এই বায়োপিকের নাম দেওয়া হয়েছে ‘আব হোগা ইনসাফ’। ছবিতে রাম রহিমের চরিত্রে রাজা মুরাদ আর তদন্ত কর্মকর্তার চরিত্রে অভিনয় করবেন এজাজ খান। ছবিটি পরিচালনা করবেন আশুতোষ মিশ্র। দুই নারী ভক্তকে ধর্ষণের অভিযোগে করা দুটি মামলায় গত ২৫ আগস্ট দোষী সাব্যস্ত করা হয় রাম রহিমকে। এরপর নেওয়া হয় রোহতক শহর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরের সানোরিয়া কারাগারে। এতে রাম রহিমের সমর্থকেরা পঞ্চকুলা এলাকায় তাণ্ডব শুরু করেন। পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষে ৩১ জন নিহত ও ২৫০ জন আহত হন। পরে ২৮ আগস্ট রাম রহিমকে দুটি মামলায় ১০ বছর করে ২০ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন সিবিআই আদালত।. /প্রথম আলো
0 notes