#পরম
Explore tagged Tumblr posts
Text
সালমানের প্রতি প্রাক্তন ক্যাটরিনার প্রেম
সালমানের প্রতি প্রাক্তন ক্যাটরিনার প্রেম
ক্যাটরিনাকে সালমান খানের প্রয়োজন: ২৭ ডিসেম্বর সালমান খান তার ৫৭তম জন্মদিন উদযাপন করছেন। এর আগের দিন, অভিনেতা দ্বারা একটি জমকালো উদযাপন করা হয়েছিল, যেখানে বলিউড তারকাদের একটি জমায়েত দেখা গিয়েছিল। একই সময়ে, ক্যাটরিনা কাইফ এই ব্যাশে অংশ নেননি। তবুও, এ��ন অভিনেত্রী একটি সঠিক পুট আপের মাধ্যমে ‘টাইগার’কে তার জন্মদিনে অভিনন্দন জানিয়েছেন। ক্যাটরিনার পুট আপ ওয়েব জগতের মধ্যে অনেক বিবেচনা দখল করা…
View On WordPress
0 notes
Text
#girl groups#মায়াপুরে ইসকনের গুরুদেবের পরম ভক্ত কার্তিক বর্মন। পরবর্তীকালে মায়াপুর ইসকানে কার্তিক বর্#jihoon
0 notes
Text
এক বালিশে মেসি ও বিশ্বকাপ, পরম সুখের ঘুম
এক বালিশে মেসি ও বিশ্বকাপ, পরম সুখের ঘুম
দীর্ঘ অপেক্ষার পর, বহুল প্রতীক্ষিত সোনালি ট্রফি উঠেছে ফুটবল নক্ষত্র মেসির হাতে। ফুটবলারদের কাছে ট্রফি তার সন্তানের মতো। তাই ঠিক সন্তানের মতোই ট্রফিটিকে বুকে আগলাচ্ছেন লিও, যেভাবে থিয়াগো, মাতিয়োদের বুকে আগলান। বিশ্বকাপ নিয়ে দেশে ফিরেছে আর্জেন্টিনা। বীরের বেশে দেশে ফেরা মেসিরা ছাদ খোলা বাসে রাজধানী শহর ট্রফি নিয়ে ঘুরেছে। পরে হয়তো বড় করে অনুষ্ঠান হবে দেশে। আপাতত হোটেলে বিশ্রাম করছেন…
View On WordPress
0 notes
Text
হাতির গল্প
The Elephant
সুরা ফিল:
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন ☝🏻
https://www.youtube.com/watch?v=9vYsT20WDdM&t=37s
ফীল আরবী শব্দ যার অর্থ হস্তী বা হাতি। এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। তারা কা'বা গৃহকে ভূমিসাৎ করার উদ্দেশে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ্ তাআলা নগণ্য পক্ষীকূলের মাধ্যেমে তাদের বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধুলায় মিশিয়ে দেন।
মুহাম্মদ (সা.)–এর জন্মের আগের ঘটনা। তাঁর দাদা আবদুল মুত্তালিব তখন কুরাইশ গোত্রের সরদার। তিনি পবিত্র কাবাঘর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন।
সে সময় আবরাহা ছিলেন ইয়েমেনের খ্রিষ্টান শাসনকর্তা। তিনি ছিলেন হস্তীবাহিনীর প্রধান। আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বা��া তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন।
কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র এবং সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরাহা ঈর্ষায় ফেটে পড়েন। তিনি কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় ��কটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিলেন। আশা করেছিলেন, মানুষ এখানে আসবে। নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেন। তিনি বিশাল বিশাল ৯ থেকে ১৩টি হাতি এবং ৬০ হাজার সৈন্য নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা দেন। এটি এত গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তীবাহিনীর বছর নামে ডাকা হয়।
আবরাহার বাহিনী মক্কার উপকণ্ঠে পৌঁছালে মক্কার মানুষ ভয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নেয়। মহানবী (সা.)-এর দাদা আবদুল মুত্তালিব আবরাহার কাছে গেলে তিনি বললেন, ‘আমরা কাবাঘর ধ্বংস করতে এসেছি। আর তুমি কেবল তোমাদের উট ফেরত চাইতে এসেছ।’
আবদুল মুত্তালিব বলেন, ‘কাবা আল্লাহর ঘর। তিনিই এর হেফাজতকারী।’
এরপর বাহিনী মিনার ময়দানের কাছাকাছি এলে আল্লাহ একদল পাখি পাঠান। তাদের ঠোঁটে ও পায়ে ছোলার সমান পোড়ামাটির দুটি করে কঙ্কর ছিল। পাখিগুলো ওপর থেকে তা নিক্ষেপ করতে লাগল আর সৈন্যদের শরীর থেকে মাংস খসে পড়তে লাগল। আবরাহাসহ সব সৈন্যের একই পরিণতি হলো।
আল্লাহ আবরাহা ও তার বাহিনীকে আজাব দিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। তিনি কুরাইশদের ধ্বংস করেননি, যদিও তারা কাবাকে মূর্তি দিয়ে ভরে ফেলেছিল। কারণ, হস্তীবাহিনীর নিয়ত ছিল কাবাকে ধ্বংস করা।
The story of the elephant
সুরা ফিলের অর্থ এ রকম:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে।
১. তুমি কি দেখোনি তোমার প্রতিপালক হস্তীবাহিনীর প্রতি কী করেছিলেন।
২. তিনি কি ওদের কৌশল ব্যর্থ করে দেননি?
৩. ওদের বিরুদ্ধে তিনি ঝাঁকে ঝাঁকে আবাবিল পাখি পাঠিয়েছিলেন।
৪. যারা ওদের ওপর কঙ্কর ফেলেছিল।
৫. তারপর তিনি ওদেরকে (জন্তু জানোয়ারের) খাওয়া ভুসির মতো করে ফেলেন।
সুরা ফিলের সারসংক্ষেপ
সুরা ফিল (হাতি) পবিত্র কোরআনের ১০৫ তম সুরা। মক্কায় অবতীর্ণ। ১ রুকু, ৫ আয়াত। ইয়েমেনে খ্রিষ্টান শাসনকর্তা আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন। সুরাটি ভালোভাবে বোঝার জন্য পটভূমি জানা প্রয়োজন। তৎকালীন ইয়েমেন এর খ্রিষ্টান শাসক ছিল আবরাহা। কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র ও সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরহা ঈর্ষায় ফেটে পড়ে। সে কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিল এবং আশা করেছিল মানুষ এখানে আসবে ও নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু এই কাজে তেমন কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এ জন্য সে ক্ষুব্ধ হয়ে কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেয়। যদিও সে এটাকে ধর্মীয় যুদ্ধ হিসাবে দেখাতে চায় কিন্তু তার মনে ছিল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। সে বিশাল বিশাল হাতি (৯-১৩ টি) ও বিপুল সৈন্য (৬০ হাজার) নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা হয়। এটি এত গুরুত্ব পূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তী বাহিনীর বছর নামে অভিহিত করা হয়। তখন কুরাইশরাসহ সকলে এত বড় বাহিনী ও হাতি দেখে ভীত হয়ে দূরে অবস্থান করে।কুরাইশের প্রতি আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহ। আল্লাহর কাছে কাবার মর্যাদা ও সম্মান অনেক বড়! কাবার সঙ্গে জুলুম ও বেয়াদবি করার ইচ্ছা করলেও আল্লাহ তাকে পাকড়াও করেন।
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন
https://www.youtube.com/watch?v=9vYsT20WDdM&t=37s
https://www.youtube.com/watch?v=0346NeCXIf4
youtube
youtube
When Birds Defend KAABA (House of Allah)
কাবা ঘর ধ্বংসের পরিকল্পনাকারীদের পরিণতি!
youtube
সূরা ফীল ( سورة الفيل ) বাংলা আরবি উচ্চারণ
youtube
আবাবিল পাখির দ্বারা আল্লাহ কিভাবে কাবাকে রক্ষা করেছেন!💙
How Allah Saved The Kaaba By The Ababeel Bird!💙
#হাতিরগল্প#TheElephant#সুরাফিল#KAABA#কাবাঘর#HouseofAllah#StoryofAbabilBirds#Kaaba#Abraha#Ababil#সূরাফীল#কোরান১০৫#Surafeel#Quran105#SurahFil#SuratAlFil#Youtube
2 notes
·
View notes
Text
হাতির গল্প
The Elephant
সুরা ফিল:
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন ☝🏻
https://www.youtube.com/watch?v=9vYsT20WDdM&t=37s
ফীল আরবী শব্দ যার অর্থ হস্তী বা হাতি। এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। তারা কা'বা গৃহকে ভূমিসাৎ করার উদ্দেশে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ্ তাআলা নগণ্য পক্ষীকূলের মাধ্যেমে তাদের বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধুলায় মিশিয়ে দেন।
মুহাম্মদ (সা.)–এর জন্মের আগের ঘটনা। তাঁর দাদা আবদুল মুত্তালিব তখন কুরাইশ গোত্রের সরদার। তিনি পবিত্র কাবাঘর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন।
সে সময় আবরাহা ছিলেন ইয়েমেনের খ্রিষ্টান শাসনকর্তা। তিনি ছিলেন হস্তীবাহিনীর প্রধান। আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন।
কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র এবং সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরাহা ঈর্ষায় ফেটে পড়েন। তিনি কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিলেন। আশা করেছিলেন, মানুষ এখানে আসবে। নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেন। তিনি বিশাল বিশাল ৯ থেকে ১৩টি হাতি এবং ৬০ হাজার সৈন্য নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা দেন। এটি এত গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তীবাহিনীর বছর নামে ডাকা হয়।
আবরাহার বাহিনী মক্কার উপকণ্ঠে পৌঁছালে মক্কার মানুষ ভয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নেয়। মহানবী (সা.)-এর দাদা আবদুল মুত্তালিব আবরাহার কাছে গেলে তিনি বললেন, ‘আমরা কাবাঘর ধ্বংস করতে এসেছি। আর তুমি কেবল তোমাদের উট ফেরত চাইতে এসেছ।’
আবদুল মুত্তালিব বলেন, ‘কাবা আল্লাহর ঘর। তিনিই এর হেফাজতকারী।’
এরপর বাহিনী মিনার ময়দানের কাছাকাছি এলে আল্লাহ একদল পাখি পাঠান। তাদের ঠোঁটে ও পায়ে ছোলার সমান পোড়ামাটির দুটি করে কঙ্কর ছিল। পাখিগুলো ওপর থেকে তা নিক্ষেপ করতে লাগল আর সৈন্যদের শরীর থেকে মাংস খসে পড়তে লাগল। আবরাহাসহ সব সৈন্যের একই পরিণতি হলো।
আল্লাহ আবরাহা ও তার বাহিনীকে আজাব দিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। তিনি কুরাইশদের ধ্বংস করেননি, যদিও তারা কাবাকে মূর্তি দিয়ে ভরে ফেলেছিল। কারণ, হস্তীবাহিনীর নিয়ত ছিল কাবাকে ধ্বংস করা।
The story of the elephant
সুরা ফিলের অর্থ এ রকম:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে।
১. তুমি কি দেখোনি তোমার প্রতিপালক হস্তীবাহিনীর প্রতি কী করেছিলেন।
২. তিনি কি ওদের কৌশল ব্যর্থ করে দেননি?
৩. ওদের বিরুদ্ধে তিনি ঝাঁকে ঝাঁকে আবাবিল পাখি পাঠিয়েছিলেন।
৪. যারা ওদের ওপর কঙ্কর ফেলেছিল।
৫. তারপর তিনি ওদেরকে (জন্তু জানোয়ারের) খাওয়া ভুসির মতো করে ফেলেন।
সুরা ফিলের সারসংক্ষেপ
সুরা ফিল (হাতি) পবিত্র কোরআনের ১০৫ তম সুরা। মক্কায় অবতীর্ণ। ১ রুকু, ৫ আয়াত। ইয়েমেনে খ্রিষ্টান শাসনকর্তা আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন। সুরাটি ভালোভাবে বোঝার জন্য পটভূমি জানা প্রয়োজন। তৎকালীন ইয়েমেন এর খ্রিষ্টান শাসক ছিল আবরাহা। কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র ও সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরহা ঈর্ষায় ফেটে পড়ে। সে কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিল এবং আশা করেছিল মানুষ এখানে আসবে ও নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু এই কাজে তেমন কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এ জন্য সে ক্ষুব্ধ হয়ে কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেয়। যদিও সে এটাকে ধর্মীয় যুদ্ধ হিসাবে দেখাতে চায় কিন্তু তার মনে ছিল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। সে বিশাল বিশাল হাতি (৯-১৩ টি) ও বিপুল সৈন্য (৬০ হাজার) নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা হয়। এটি এত গুরুত্ব পূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তী বাহিনীর বছর নামে অভিহিত করা হয়। তখন কুরাইশরাসহ সকলে এত বড় বাহিনী ও হাতি দেখে ভীত হয়ে দূরে অবস্থান করে।কুরাইশের প্রতি আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহ। আল্লাহর কাছে কাবার মর্যাদা ও সম্মান অনেক বড়! কাবার সঙ্গে জুলুম ও বেয়াদবি করার ইচ্ছা করলেও আল্লাহ তাকে পাকড়াও করেন।
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন
https://www.youtube.com/watch?v=0346NeCXIf4
youtube
youtube
When Birds Defend KAABA (House of Allah)
কাবা ঘর ধ্বংসের পরিকল্পনাকারীদের পরিণতি!
youtube
সূরা ফীল ( سورة الفيل ) বাংলা আরবি উচ্চারণ
youtube
আবাবিল পাখির দ্বারা আল্লাহ কিভাবে কাবাকে রক্ষা করেছেন!💙
How Allah Saved The Kaaba By The Ababeel Bird!💙
#হাতিরগল্প#TheElephant#সুরাফিল#KAABA#কাবাঘর#HouseofAllah#StoryofAbabilBirds#Kaaba#Abraha#Ababil#সূরাফীল#কোরান১০৫#Surafeel#Quran105#SurahFil#SuratAlFil#Youtube
2 notes
·
View notes
Note
مرحبًا أيتها العاهرة، أتمنى أن تكوني عذراء لأنك ونساء عائلتك وأصدقائك ستكونون ملكي في يوم من الأيام، وستكونين جميع العاهرات الكافرات عاهرات لدينا إن شاء الله
নিজেকে চুদা যান, আপনি পরম মন্থর। আমি আশা করি আপনার বুক থেকে আপনার হৃদয় ছিঁড়ে গেছে, একটি চোদা কুত্তার ছেলে।
2 notes
·
View notes
Text
১.৮ আরব সাল পূর্বে এই পৃথিবীর সৃষ্টির ইতিহাস জানতে অবশ্যই শুনুন । পরম পুরুষ অবিনাশী পরমেশ্বর কবীর দেব ই আসল সৃষ্টি রচনাকার।অনেক প্রশ্নের উত্তর জানতে বাইবেলের ও কোরানের প্রমাণ সহ প্রকাশ করতে বিশ্ব বিজেতা মহান সন্ত রামপাল জী মহারাজ ই একুশ ব্রম্ভান্ডে এক মাত্র বাখবর সন্ত । মরগন ফ্রী ম্যান জী সৃষ্টি রচনা সম্বন্ধে জানতে নানান ধর্মের পাদ্রীর সংঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ও বীগব্যাগ আর বিজ্ঞান প্রযুক্তি আলাদা। তবু ব্রম্ভান্ডের এক মাত্র বাখবর সন্ত রামপাল জী মহারাজ ই পরমেশ্বর বা ওনার অধিনস্থ। তাই বেদ ও গীতার আধারে প্রমান সহিত শ্রাস্ত্রানুকুল প্রমানসহ প্রমা��িত করছেন যে অবিনাশী পরমেশ্বর কবীর দেব ই সৃষ্টির ��চনহার।🙏🙏
2 notes
·
View notes
Text
যৌনতা আর ভালোবাসা কি এক? এই প্রশ্নটা আমার মনে প্রায়ই উঁকি দেয়। আজকাল ভালোবাসা যেন সহজলভ্য, যেন যৌনতাতেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে এটা। যদিও সহজে এটা কেউ মানতে চাইবে না। কিন্তু যারা রবীন্দ্রনাথ পড়েছে,যারা শরৎচন্দ্র পড়েছে তারা জানে ভালোবাসা কি গভীর মনস্তাত্ত্বিক একটা অনুভুতি,না পাবার আকাঙ্ক্ষার তীব্রতা ঠিক কতখানি, একতরফা ভালোবাসার কি অদ্ভুত সৌন্দর্য। হুমায়ূন যারা পড়েছে তারাও জানে,শরীর কাছে পেয়েও মন ছুঁতে না পারার কষ্ট কিরকম, বাবা মায়ের কড়া শাসনে থাকা মেয়েটাও যদি কোনদিন তার প্রেমিককে বিয়ে করতে পারে সে ভালোবাসায় কি প্রচন্ড রকম আত্নহারা হতে পারে! আজকাল আমাদের পছন্দ রগরগে যৌন বর্ণনায় ভরা উপন্যাস,সিনেমা,সিরিজ। কাউকে দেখলাম,ভালো লাগলো, ডেট করলাম টাইপ। প্রথমে শরীরকে জেনে তারপর মনকে জানার গল্পই এখন আমাদের প্রিয়। বাট মনকে কি আমরা আসলেই জানতে পারছি? মন বোঝা কি এতই সহজ!!
বলিউড একটা সিনেমা আছে 'Bajirao Mastani'.... ভালোবাসা যে কত তীব্র হতে পারে, শুধুমাত্র একবার চোখের দেখাতেই তা কত প্রতিবাদী হয়ে উঠতে পারে,তার জন্য কত অপমান যে সহ্য করা যায়! ভালোবাসাই পৃথিবীর একমাত্র জিনিস যা হেরে গেলেও জিতে যায়।
একটা সিনেমা আছে 'Raanjhanaa'..... একতরফা ভালোবাসার যে কি প্রচন্ড জোর! বোকাসোকা একটা মানুষকে দিয়েও সেই ভালোবাসা বিরাট কিছু করিয়ে ফেলতে সক্ষম, ভালোবাসা মৃতকেও জাগাতে পারে। কিন্তু তারজন্য এমন তীব্র ভালোবাসা অপরজনের থাকা লাগবে।
একটা হলিউড মুভি আছে 'La La Land' যেটা দেখলেই নজরুলের একটা কথা আমার মনে পড়ে, "তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন,সে জানে তোমারে ভোলা কতটা কঠিন।"
ভালোবাসা কি সেটা জিজ্ঞেস করেন শেষের কবিতার লাবণ্যকে,কেন সে অমিতকে ছেড়ে অন্য আরেকজনকে বিয়ে করলো শুধুমাত্র ভালোবাসা বাঁচিয়ে রাখার জন্য? ভালবাসা জানতে হলে যেতে হবে সমরেশের কালবেলার মাধবীলতার কাছে, কিসের শক্তিতে সে একটা মানুষকে এভাবে একতরফা এত কষ্ট সয়ে বুকে পুষে সহ্য করলো সমাজের অদৃশ্য সব চাবুকের আঘাত! ভালোবাসা জানতে হলে বিভূতিভূষনের অপু-অপর্ণা জুটিকে দুচোখ ভরে দেখতে হবে, কিভাবে অতবড় বাড়ির একটা মেয়ে পরম আদরে অপুর ভাঙ্গাচোরা ছোট্ট মাটির ��রে গোবর লেপে দিতে পেরেছিলো, মাসের পর মাস তাকে না দেখে একটা চিঠির অপেক্ষায় কাটিয়ে দিতে পেরেছিলো একাকী বিকালগুলো। পুতুল নাচের ইতিকথাতে শশী ডাক্তার কি আর এমনি এমনি বলেছিলো,"শরীর, শরীর, শরীর! তোমার মন নাই কুসুম?" মনকে ছুঁয়ে দেবার প্রাণপণ চেষ্টায় শশী তখন হাবুডুবু খাচ্ছিলো প্রেমের অতল সাগরে,তাও তল খুঁজে পায়নি।
ভালোবাসা স্বর্গীয়, যৌনতা আসে তারও অনেক অনেক পরে। কিন্তু মন দিয়ে ভালোবাসা অনুভব করতে গেলে সময় দিতে হয়, কাউকে ভালোলাগার সাথে সাথে তাকে হাতের মুঠোয় পেয়ে রগড়ে নিংড়ে অন্তত মনের সেই ভালোবাসার রস আস্বাদন করা যায় না,সেটা করতে হয় ধীরে ধীরে.. ভালোবাসার মানুষটাকে দূর থেকে ভালোবেসে,পাবার আনন্দটা তখনই তীব্র হয়ে ওঠে।
দুঃখী এই জেনারেশন, ভালোবাসা মানেই তারা জানলো শরীরের স্পর্শ,মন স্পর্শ করতে আর শিখলো না! হাত বাড়ালেই পেয়ে গেলো,অপেক্ষার আনন্দ জানলো না। জানলো না প্রিয় গানের লিরিক্সের মধ্যে বন্দী করে রাখা যায় ভালোবাসার মানুষটির সমস্ত স্মৃতিকে,জানলো না রবীন্দ্রনাথের একেকটা গানের সাথেই মিলিয়ে ফেলা যায় নিজের পুরোটা জীবনকে।
লেখা: জান্নাতুল ফেরদৌস
#writeblr#writers and poets#writerscommunity#lit#casper#caspersoo#qoutes#book qoute#on love#বাংলা#collected#true#true words#love#bengali books#bengali qoutes#bengali writers#talk about love
5 notes
·
View notes
Text
প্রচন্ড মনখারাপে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে স্বান্তনা দেবার মতো
একজন ভালোবাসার মানুষ দরকার ছিলো আমার।
ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাওয়া ভীষণ কষ্টের মুহূর্তেগুলোতে কাছে টেনে নিয়ে চোখের জল মুছিয়ে দেবার জন্য যত্নবান কাউকে দরকার ছিলো আমার।
নিজের অব্যক্ত কথা,লুকোনো ব্যাথা,মনের গভীরে লুকিয়ে রাখা হাজারো গল্প নির্দ্বিধায় বলতে পারার মতো বিশ্বস্ত একজনারে দরকার ছিলো আমার।
শিশির ভেজা সকালে,বৃষ্টিস্নাত দুপুরে,পড়ন্ত বিকেলে, পূর্ণিমার রাতে পাশাপাশি হাঁটার জন্য বন্ধুর মতো একজনার সঙ্গ দরকার ছিলো আমার।
নিজের সমস্ত ভালোবাসাটুকু,পরম যত্নটুকু,মূল্যবান বিশ্বাসটুকু দেয়ার মতো একজন একান্ত সৎ মানুষের দরকার ছিলো আমার।
সুখে-দুঃখে,অসুখে কিংবা মনখারাপে ছায়ার মতো পাশে থাকার মতো একজন ছায়া সঙ্গীর দরকার ছিলো আমার।
অভিমান ভাঙ্গাতে,রাগ কমাতে,যত্ন নিতে একজন একান্তই নিজস্ব কাছের কাউকে জীবনে
দরকার ছিলো আমার।
নিয়ম করে রোজ ফুল দেবার জন্য কিংবা হুটহাট চিঠি লেখার জন্য,হুটহাট বেড়াতে নেয়���র মতো একজন বেহুদা মানুষের দরকার ছিলো আমার।
গোটা শহর তো চাইনি আমি,
চেয়েছিলাম শুধু একটা তুমি!
2 notes
·
View notes
Text
মাহি শ্রীবাস্তব অক্ষরা সিংয়ের সঙ্গীতের প্রেমে পড়েছিলেন
মাহি শ্রীবাস্তব অক্ষরা সিংয়ের সঙ্গীতের প্রেমে পড়েছিলেন
ভোজপুরি সুর কামারিয়া: একটা সময় ছিল যখন পবন সিং এবং অক্ষরা সিং জুটি ভোজপুরি ব্যবসায় রাজত্ব করত। প্রত্যেকেই প্রচুর মোশন ছবি এবং গানে হাজির হয়েছেন। দর্শকরাও এই জুটিকে প্রচুর ভালোবাসা দিয়েছেন। এই যুক্তি ছিল যে তার গানগুলি দুর্দান্ত হিট হয়েছে। যদিও প্রত্যেকেই এখন একে অপরের থেকে অনেক দূরত্ব তৈরি করেছে। স্থানটি অনেক উন্নীত হয়েছে যে প্রত্যেককে একে অপরের উপর তীক্ষ্ণ আক্রমণ করতে দেখা যাচ্ছে। নতুন…
View On WordPress
0 notes
Text
আমি তো কিছুই চাই নাই। শুধু গত রোজায় একদিন ঠান্ডা ঠান্ডা লেবুর শরবত নিয়ে আসতে বলছিলাম। তাও মজা করে বলছিলাম।
আমি কি আসলেই তার ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য না?
সে বলেছিল আমি তার সাথে পেরে উঠবো না। আমি কি এমন পেরে উঠবো না? আমি কিছুই বুঝে উঠতে পারি নাই।
সে আগে যাকে পছন্দ করতো এখনও তাকেই ভালোবাসে। আর ওই জুনিয়রকেও সে খুব পছন্দ করে। এত সব যোগ্য মানুষের ভীড়ে আমাকেও যে কিছুদিন সে ঠাঁই দিছিলো এটাই আমার পরম সৌভাগ্য। এটা তো হওয়ারই ছিল। আমাদের মাঝে যে গুটি কয়েকদিনের ভালোবাসাটা ছিল সেটা আর টিকলো না।
7 notes
·
View notes
Text
খোঁজ ৬
জঙ্গলের পাশে নির্জন একটি জায়গায় বসে প্রদীপ আর সেই মেয়েটি। মেয়েটির পায়ের দিকে তাকানো যাচ্ছে না পা থেকে রক্ত ঝরছে অনবরত। প্রদীপ মূলত জোর করেই নিজের রুমালটি তার পায়ে বেঁধে দিল।
- এতটা উপকার আমার না করলেও চলবে।
- এতক্ষণে আমার উপর বিশ্বাস হয়েছে নিশ্চয়। এখন কি আমি জানতে পারি আপনার কি হয়েছে?
- আমিতো পাগল তাতো জানেনই। এখন আবার নতুন করে কি জানতে চাইছেন!
- আপনাকে আসলে যতটা পাগল ভেবেছিলাম ব্যাপারটা আসলে তা নয়, অন্যকিছু!
- তা যাই হোক, আপনার না জানলেও চলবে!
ভেবে নেবেন না তখন মাঝ রাস্তায় আপনার স্যারের চোখ থেকে বাঁচিয়েছেন বলে আমার পরম বন্ধু হয়ে যাবেন।
- আপনি আসলেই অদ্ভুত না বলে পারছি না।
মেয়েটি অন্যদিকে মুখ করে বসে থাকলো।
- আজকে কি করার প্লান আছে? আমরা কি এখানেই থাকছি?
- আমি তো বলিনি আপনাকে এখানে থাকতে আপনি চাইলেই চলে যেতে পারেন!
- বুঝে নিন, এখন আপনার উপকার আর ক্ষতি দুটোই আমার হাতে!
- ভয় দেখাচ্ছেন!
- আপনি যা উচিত মনে করেন!
- কি জানতে চান আপনি! আর জেনেই বা কি করবেন!
- আপনি যদি সবটা ঠিক করেই ফেলেন তাহলে আমার কিছু বলার থাকে না!
মেয়েটি বলা শুরু করলো,
- আমরা তিন ভাই বোন, তাজ আর আমি যমজ ছিলাম আর প্রতিক আমাদের বড় ভাই।
- তাহলে নিজের ভাইয়ের থেকে পালিয়ে বেরাচ্ছেন কেন!
- জীবনের একমাত্র শত্রু যখন ভাই তখন পালানো ছাড়া কি উপায় থাকে!
প্রদীপের কপাল কুচকে গেলো। সে জিঙ্গেস করে বসলো,
- আর যাকে খুজে বেরাচ্ছেন সে কে?
- তাজ।
- আপনার যমজ ভাই? কিন্তু তাকে কেন খুজছেন!
- তাজ আমার জান, আমি ওর থেকে এক মিনিটের বড় ছিলাম। তাজ বাবার খুব বেশি আদরের ছিলো। আমি বাহ্যিক ভাবে বড় হলেও তাজ ছিল প্রচন্ড চার্মিং এন্ড ইন্টালিজেন্ট ওই আমাকে সব সময় আগলে রাখতো। আমরা তখন খুব বেশি বড় না দুজনেই ক্লাস সিক্সে পড়ি। সেবার আমাদের ফাইনাল পরীক্ষা শেষে বাবা আমাদের নতুন স্কুলে ভর্তি করে দিতে নিয়ে গেলেন মায়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে।
আর যত বিপত্তি ঘটলো তখনই।
- ১০ ডিসেম্বর, ২০২২
- মোনালিসা মিতু।
2 notes
·
View notes
Text
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
ইসলামে, আল্লাহকে (সত্য ইলাহ) কখনোই কোনো প্রতিকৃতিতে চিত্রিত করা হয় না। কুরআন বিশেষভাবে তা��র একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে নিষেধ করেছে, কারণ তিনি অংশীদারমুক্��, অবিভাজ্য, এবং অতুলনীয় সত্তা। যিনি কোন কিছুর মতো নন, এবং কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহ (সত্য ঈশ্বর) কখনোই কোনো ছবিতে চিত্রিত হন না। কুরআনে কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে আল্লাহ্র সাথে অংশী স্থাপন করতে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে। কারণ আল্লাহ্ একক ও অবিভাজ্য । তাঁর কোনো দ্বিতীয় এবং তুলনা উপমা নেই। আল্লাহ্ পরম একক একমাত্র সত্ত্বা; যিনি কোনো কিছুর মতো নন এবং কোনো কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
কেমন দেখতে আল্লাহ?
মহান আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ায় থাকা কোনো বস্তু কিংবা প্রানীর মতো দেখতে নন !
আমরা সর্বদা কোনো না দেখা বস্তু কিংবা প্রানীর রূপ বা আক��তি ধারণা করে থাকি যা আমরা ইতোপূর্বে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও দেখেছি।আর যা দেখিনি তা আমাদের ধারণায় আসেনা। আমরা এরকম কিছু কল্পানাই করতে পারিনা যা আমরা পূর্বে কোথাও দেখিনি।যদি পারি ও তবে তা আগে যা দেখেছি তার সাথে রিলেটিভ হবে।
তাই আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে।
আল্লাহকে কি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে?
আল্লাহ, একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ একেশ্বরবাদী অর্থে ঈশ্বর। আল্লাহ কোরআন ও ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু, যেমনটি প্রতিফলিত হয়েছে ইসলামের বিশ্বাসের নিয়মে, "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য ঈশ্বর নেই।" তিনি হলেন রাব্বুল আলামিন, সমস্ত জগতের প্রভু - মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী, মহাবিশ্ব, ফেরেশতা, এই জগত এবং পরকাল।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What Does Allah Look Like?
#allahswt#allah'snature#99namesofallah#whoisallah#asmaalhusna#আল্লাহদেখতেকেমন#আল্লাহররুপ#আল্লাহরচেহারা#What Does Allah Look Like?#Allah'sFace#God#Allah#Deity#Creator#HowIsAllah#Lord#Rabb#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
ইসলামে, আল্লাহকে (সত্য ইলাহ) কখনোই কোনো প্রতিকৃতিতে চিত্রিত করা হয় না। কুরআন বিশেষভাবে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে নিষেধ করেছে, কারণ তিনি অংশীদারমুক্ত, অবিভাজ্য, এবং অতুলনীয় সত্তা। যিনি কোন কিছুর মতো নন, এবং কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহ (সত্য ঈশ্বর) কখনোই কোনো ছবিতে চিত্রিত হন না। কুরআনে কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে আল্লাহ্র সাথে অংশী স্থাপন করতে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে। কারণ আল্লাহ্ একক ও অবিভাজ্য । তাঁর কোনো দ্বিতীয় এবং তুলনা উপমা নেই। আল্লাহ্ পরম একক একমাত্র সত্ত্বা; যিনি কোনো কিছুর মতো নন এবং কোনো কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
কেমন দেখতে আল্লাহ?
মহান আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ায় থাকা কোনো বস্তু কিংবা প্রানীর মতো দেখতে নন !
আমরা সর্বদা কোনো না দেখা বস্তু কিংবা প্রানীর রূপ বা আকৃতি ধারণা করে থাকি যা আমরা ইতোপূর্বে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও দেখেছি।আর যা দেখিনি তা আমাদের ধারণায় আসেনা। আমরা এরকম কিছু কল্পানাই করতে পারিনা যা আমরা পূর্বে কোথাও দেখিনি।যদি পারি ও তবে তা আগে যা দেখেছি তার সাথে রিলেটিভ হবে।
তাই আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে।
আল্লাহকে কি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে?
আল্লাহ, একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ একেশ্বরবাদী অর্থে ঈশ্বর। আল্লাহ কোরআন ও ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু, যেমনটি প্রতিফলিত হয়েছে ইসলামের বিশ্বাসের নিয়মে, "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য ঈশ্বর নেই।" তিনি হলেন রাব্বুল আলামিন, সমস্ত জগতের প্রভু - মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী, মহাবিশ্ব, ফেরেশতা, এই জগত এবং পরকাল।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What Does Allah Look Like?
#allahswt#allah'snature#asmawassifat#whoisallah#99namesofallah#আল্লাহদেখতেকেমন#আল্লাহররুপ#আল্লাহরচেহারা#What Does Allah Look Like?#Allah'sFace#God#Allah#Deity#Creator#HowIsAllah#Lord#Rabb#tawheed#tawhid#allahmeanings#youtube#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
ইসলামে, আল্লাহকে (সত্য ইলাহ) কখনোই কোনো প্রতিকৃতিতে চিত্রিত করা হয় না। কুরআন বিশেষভাবে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে নিষেধ করেছে, কারণ তিনি অংশীদারমুক্ত, অবিভাজ্য, এবং অতুলনীয় সত্তা। যিনি কোন কিছুর মতো নন, এবং কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহ (সত্য ঈশ্বর) কখনোই কোনো ছবিতে চিত্রিত হন না। কুরআনে কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে আল্লাহ্র সাথে অংশী স্থাপন করতে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে। কারণ আল্লাহ্ একক ও অবিভাজ্য । তাঁর কোনো দ্বিতীয় এবং তুলনা উপমা নেই। আল্লাহ্ পরম একক একমাত্র সত্ত্বা; যিনি কোনো কিছুর মতো নন এবং কোনো কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
কেমন দেখতে আল্লাহ?
মহান আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ায় থাকা কোনো বস্তু কিংবা প্রানীর মতো দেখতে নন !
আমরা সর্বদা কোনো না দেখা বস্তু কিংবা প্রানীর রূপ বা আকৃতি ধারণা করে থাকি যা আমরা ইতোপূর্বে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও দেখেছি।আর যা দেখিনি তা আমাদের ধারণায় আসেনা। আমরা এরকম কিছু কল্পানাই করতে পারিনা যা আমরা পূর্বে কোথাও দেখিনি।যদি পারি ও তবে তা আগে যা দেখেছি তার সাথে রিলেটিভ হবে।
তাই আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে।
আল্লাহকে কি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে?
আল্লাহ, একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ একেশ্বরবাদী অর্থে ঈশ্বর। আল্লাহ কোরআন ও ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু, যেমনটি প্রতিফলিত হয়েছে ইসলামের বিশ্বাসের নিয়মে, "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য ঈশ্বর নেই।" তিনি হলেন রাব্বুল আলামিন, সমস্ত জগতের প্রভু - মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী, মহাবিশ্ব, ফেরেশতা, এই জগত এবং পরকাল।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What Does Allah Look Like?
#allah'snature#whoisallah#allah'sdefinition#আল্লাহদেখতেকেমন#আল্লাহররুপ#আল্লাহরচেহারা#What Does Allah Look Like?#Allah'sFace#God#Allah#Deity#Creator#HowIsAllah#Lord#Rabb#trueGod#tawheed#tawhid#youtube#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What does Allah look like?
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
ইসলামে, আল্লাহকে (সত্য ইলাহ) কখনোই কোনো প্রতিকৃতিতে চিত্রিত করা হয় না। কুরআন বিশেষভাবে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে নিষেধ করেছে, কারণ তিনি অংশীদারমুক্ত, অবিভাজ্য, এবং অতুলনীয় সত্তা। যিনি কোন কিছুর মতো নন, এবং কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টিকে পরিবেস্টন করে আছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির কোনটির মতন নন। তাঁকে দুনিয়ার কোন চোখ দেখেনি এবং দেখার ক্ষমতাও রাখেনা। এজন্য মূসা (আলায়হি আস-সালাম) দেখতে চেয়েও পারেননি। মিরাজে গিয়ে মুহাম্মদ (সল্লা আল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁকে দেখতে পাননি। রসূলুল্লাহ্কে (সঃ) আবূ যর (রাদি'আল্লাহু আনহু) জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি তাঁর রব্বকে দেখেছেন কিনা। রসূলুল্লাহ্ (সঃ) জবাবে বলেছেন, "আমি কিভাবে তাঁকে দেখতে পারি? আমিতো একটি নূর দেখেছি।" (মুসলিম ও বুখারী)। মূলতঃ "কোন দৃষ্টি তাঁকে আয়ত্ত্ব করতে পারেনা। তিনিই বরং সব দৃষ্টিগুলোকে আয়ত্ত্বাধীন রাখেন। বস্তুতঃ তিনি অত্যন্ত সূক্ষ্মদর্শী ও সব বিষয়ে ওয়াকিবহাল।" [আন'আম, ৬/১০৩]
তিনি আমাদের সব ধারণা-কল্পনার উর্ধ্বে। তিনিই সৃষ্টিকর্তা। "আল্লাহ্ কাউকে তাঁর সন্তান বানাননি আর তাঁর কোনো শরীক নেই। যদি তা-ই হতো তবে এরা প্রত্যেকেই নিজের সৃষ্টি নিয়ে আলাদা হয়ে যেত এবং তারপর একে অন্যের উপর চড়াও হতো।
আল্লাহ্ মানুষের পরিচিত কোনো কিছুর মতো নন। তাঁর সত্ত্বা তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে আলাদা। আমরা তাঁর সত্ত্বা সম্পর্কে কো্নো ধারণা করতে পারিনা। [তিনি] আকাশমন্ডল ও জ়মীন সৃষ্টিকারী; তিনি তোমাদের নিজস্ব প্রজাতির মধ্য থেকে তোমাদের জন্য জুড়ি (স্ত্রী-পুরুষ) বানিয়েছেন এবং জন্তু-জানোয়ারের মাঝেও (তাদেরই নিজস্ব প্রজাতির) জুড়ি বানিয়ে দিয়েছেন; আর এভাবেই তিনি তোমাদের বংশবৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটান। বিশ্বলোকের কোন কিছুতেই তাঁর সাযুজ্য নেই; আর তিনি সব কিছু শুনেন এবং দেখেন।" [আস-শূরা, ৪২/১০-১১]
আল্লাহ (সত্য ঈশ্বর) কখনোই কোনো ছবিতে চিত্রিত হন না। কুরআনে কঠোরভাবে নিষেধ করা আছে আল্লাহ্র সাথে অংশী স্থাপন করতে তাঁর একক সার্বভৌমত্ব ভাগাভাগি করতে। কারণ আল্লাহ্ একক ও অবিভাজ্য । তাঁর কোনো দ্বিতীয় এবং তুলনা উপমা নেই। আল্লাহ্ পরম একক একমাত্র সত্ত্বা; যিনি কোনো কিছুর মতো নন এবং কোনো কিছুই তাঁর সাথে তুলনীয় নয়।
কেমন দেখতে আল্লাহ?
মহান আল্লাহ তায়ালা দুনিয়ায় থাকা কোনো বস্তু কিংবা প্রানীর মতো দেখতে নন !
আমরা সর্বদা কোনো না দেখা বস্তু কিংবা প্রানীর রূপ বা আকৃতি ধারণা করে থাকি যা আমরা ইতোপূর্বে পৃথিবীর কোথাও না কোথাও দেখেছি।আর যা দেখিনি তা আমাদের ধারণায় আসেনা। আমরা এরকম কিছু কল্পানাই করতে পারিনা যা আমরা পূর্বে কোথাও দেখিনি।যদি পারি ও তবে তা আগে যা দেখেছি তার সাথে রিলেটিভ হবে।
তাই আল্লাহর রূপ বা আকৃতি মানুষের চিন্তার বা ধারণার বাহিরে।
আল্লাহকে কি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে?
আল্লাহ, একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ একেশ্বরবাদী অর্থে ঈশ্বর। আল্লাহ কোরআন ও ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু, যেমনটি প্রতিফলিত হয়েছে ইসলামের বিশ্বাসের নিয়মে, "আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য ঈশ্বর নেই।" তিনি হলেন রাব্বুল আলামিন, সমস্ত জগতের প্রভু - মানুষ, প্রাণী, পৃথিবী, মহাবিশ্ব, ফেরেশতা, এই জগত এবং পরকাল।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ দেখতে কেমন?
What Does Allah Look Like?
#allahswt#allah'snature#whoisallah#asmawassifat#allah'sdefinition#allah'snames#আল্লাহদেখতেকেমন#আল্লাহররুপ#আল্লাহরচেহারা#What Does Allah Look Like?#Allah'sFace#God#Allah#Deity#Creator#HowIsAllah#Lord#Rabb#tawheed#tawhid#youtube#Youtube
0 notes