#পরম
Explore tagged Tumblr posts
Text
#girl groups#মায়াপুরে ইসকনের গুরুদেবের পরম ভক্ত কার্তিক বর্মন। পরবর্তীকালে মায়াপুর ইসকানে কার্তিক বর্#jihoon
0 notes
Text
#kabir is complete god#kabirisalmightygod#sant rampal ji maharaj#kabir is real god#india#santrampaljimaharaj#santrampalji is trueguru
2 notes
·
View notes
Text
🌀🎁☪️📚🆓 ☪️📚🆓☪️📚🆓 ☪️📚#১০০%_🆓☪️📚🎁🌀
ফ্রি বই "জ্ঞান গঙ্গা" পাওয়ার জন্য আপনাকে আমাদের আপনার পুরো ঠিকানা পাঠাতে হবে - 🌀⭐👇👇⭐🌀
◾️আপনার নাম -
◾️পুরো ঠিকানা -
◾️জেলা -
◾️রাজ্য -
◾️পিনকোড -
◾️মোবাইল নম্বর -
◾️বইয়ের ভাষা -
👉📔আপনি বইটি ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে পেয়ে যাবেন।
🎁🌀⭐🆓📚🆓⭐🌀🎁
🙏🏻এই আধ্য���ত্মিক বইটি লক্ষ লক্ষ মানুষ পেয়েছেন। এখন আপনারাও এই বইটি বিনামূল্যে পেতে পারেন। পরম সন্ত রামপাল জী মহারাজের লেখা অমূল্য বই "জ্ঞান গঙ্গা" সাধারণ মানুষ তো পড়েই।
🌺🌹🆓📚🚛🏘️🚛🏘️🆓📚🆓🏘️🚛🏘️🚛🆓📚🌺🌹
সাথে #পুলিশ, #আইএএস_অফিসার, #আইপিএস_অফিসার, #ডাক্তার, #উকিল, #হিরো_হিরোইন, #নেতা, #পুরোহিত, #ব্রাহ্মণও পড়েছেন।
এই বইটি বিদেশেও পড়া হচ্ছে। আপনি যেকোনো জায়গায় বা বিদেশেও থাকলেও এই বইটি ফ্রিতে পাবেন। হোম ডেলিভারি 🚚 ফ্রিও রয়েছে। এটি পেতে কমেন্ট করুন।
🙏ধন্যবাদ 🙏
#sant rampal ji maharaj#jeene ki rah#kabir#spritualleader saintrampalji#new delhi#सत भक्ति संदेश#bengaluru#hyderabad#odisha#kabirisalmightygod#bangla song
2 notes
·
View notes
Text
হাতির গল্প
The Elephant
সুরা ফিল:
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন ☝🏻
https://www.youtube.com/watch?v=9vYsT20WDdM&t=37s
ফীল আরবী শব্দ যার অর্থ হস্তী বা হাতি। এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। তারা কা'বা গৃহকে ভূমিসাৎ করার উদ্দেশে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ্ তাআলা নগণ্য পক্ষীকূলের মাধ্যেমে তাদের বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধুলায় মিশিয়ে দেন।
মুহাম্মদ (সা.)–এর জন্মের আগের ঘটনা। তাঁর দাদা আবদুল মুত্তালিব তখন কুরাইশ গোত্রের সরদার। তিনি পবিত্র কাবাঘর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন।
সে সময় আবরাহা ছিলেন ইয়েমেনের খ্রিষ্টান শাসনকর্তা। তিনি ছিলেন হস্তীবাহিনীর প্রধান। আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন।
কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র এবং সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরাহা ঈর্ষায় ফেটে পড়েন। তিনি কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিলেন। আশা করেছিলেন, মানুষ এখানে আসবে। নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেন। তিনি বিশাল বিশাল ৯ থেকে ১৩টি হাতি এবং ৬০ হাজার সৈন্য নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা দেন। এটি এত গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তীবাহিনীর বছর নামে ডাকা হয়।
আবরাহার বাহিনী মক্কার উপকণ্ঠে পৌঁছালে মক্কার মানুষ ভয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নেয়। মহানবী (সা.)-এর দাদা আবদুল মুত্তালিব আবরাহার কা��ে গেলে তিনি বললেন, ‘আমরা কাবাঘর ধ্বংস করতে এসেছি। আর তুমি কেবল তোমাদের উট ফেরত চাইতে এসেছ।’
আবদুল মুত্তালিব বলেন, ‘কাবা আল্লাহর ঘর। তিনিই এর হেফাজতকারী।’
এরপর বাহিনী মিনার ময়দানের কাছাকাছি এলে আল্লাহ একদল ���াখি পাঠান। তাদের ঠোঁটে ও পায়ে ছোলার সমান পোড়ামাটির দুটি করে কঙ্কর ছিল। পাখিগুলো ওপর থেকে তা নিক্ষেপ করতে লাগল আর সৈন্যদের শরীর থেকে মাংস খসে পড়তে লাগল। আবরাহাসহ সব সৈন্যের একই পরিণতি হলো।
আল্লাহ আবরাহা ও তার বাহিনীকে আজাব দিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। তিনি কুরাইশদের ধ্বংস করেননি, যদিও তারা কাবাকে মূর্তি দিয়ে ভরে ফেলেছিল। কারণ, হস্তীবাহিনীর নিয়ত ছিল কাবাকে ধ্বংস করা।
The story of the elephant
সুরা ফিলের অর্থ এ রকম:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে।
১. তুমি কি দেখোনি তোমার প্রতিপালক হস্তীবাহিনীর প্রতি কী করেছিলেন।
২. তিনি কি ওদের কৌশল ব্যর্থ করে দেননি?
৩. ওদের বিরুদ্ধে তিনি ঝাঁকে ঝাঁকে আবাবিল পাখি পাঠিয়েছিলেন।
৪. যারা ওদের ওপর কঙ্কর ফেলেছিল।
৫. তারপর তিনি ওদেরকে (জন্তু জানোয়ারের) খাওয়া ভুসির মতো করে ফেলেন।
সুরা ফিলের সারসংক্ষেপ
সুরা ফিল (হাতি) পবিত্র কোরআনের ১০৫ তম সুরা। মক্কায় অবতীর্ণ। ১ রুকু, ৫ আয়াত। ইয়েমেনে খ্রিষ্টান শাসনকর্তা আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন। সুরাটি ভালোভাবে বোঝার জন্য পটভূমি জানা প্রয়োজন। তৎকালীন ইয়েমেন এর খ্রিষ্টান শাসক ছিল আবরাহা। কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র ও সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরহা ঈর্ষায় ফেটে পড়ে। সে কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিল এবং আশা করেছিল মানুষ এখানে আসবে ও নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু এই কাজে তেমন কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এ জন্য সে ক্ষুব্ধ হয়ে কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেয়। যদিও সে এটাকে ধর্মীয় যুদ্ধ হিসাবে দেখাতে চায় কিন্তু তার মনে ছিল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। সে বিশাল বিশাল হাতি (৯-১৩ টি) ও বিপুল সৈন্য (৬০ হাজার) নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা হয়। এটি এত গুরুত্ব পূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তী বাহিনীর বছর নামে অভিহিত করা হয়। তখন কুরাইশরাসহ সকলে এত বড় বাহিনী ও হাতি দেখে ভীত হয়ে দূরে অবস্থান করে।কুরাইশের প্রতি আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহ। আল্লাহর কাছে কাবার মর্যাদা ও সম্মান অনেক বড়! কাবার সঙ্গে জুলুম ও বেয়াদবি করার ইচ্ছা করলেও আল্লাহ তাকে পাকড়াও করেন।
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন
https://www.youtube.com/watch?v=9vYsT20WDdM&t=37s
https://www.youtube.com/watch?v=0346NeCXIf4
youtube
youtube
When Birds Defend KAABA (House of Allah)
কাবা ঘর ধ্বংসের পরিকল্পনাকারীদের পরিণতি!
youtube
সূরা ফীল ( سورة الفيل ) বাংলা আরবি উচ্চারণ
youtube
আবাবিল পাখির দ্বারা আ��্লাহ কিভাবে কাবাকে রক্ষা করেছেন!💙
How Allah Saved The Kaaba By The Ababeel Bird!💙
#হাতিরগল্প#TheElephant#সুরাফিল#KAABA#কাবাঘর#HouseofAllah#StoryofAbabilBirds#Kaaba#Abraha#Ababil#সূরাফীল#কোরান১০৫#Surafeel#Quran105#SurahFil#SuratAlFil#Youtube
2 notes
·
View notes
Text
হাতির গল্প
The Elephant
সুরা ফিল:
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন ☝🏻
https://www.youtube.com/watch?v=9vYsT20WDdM&t=37s
ফীল আরবী শব্দ যার অর্থ হস্তী বা হাতি। এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। তারা কা'বা গৃহকে ভূমিসাৎ করার উদ্দেশে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ্ তাআলা নগণ্য পক্ষীকূলের মাধ্যেমে তাদের বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধুলায় মিশিয়ে দেন।
মুহাম্মদ (সা.)–এর জন্মের আগের ঘটনা। তাঁর দাদা আবদুল মুত্তালিব তখন কুরাইশ গোত্রের সরদার। তিনি পবিত্র কাবাঘর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন।
সে সময় আবরাহা ছিলেন ইয়েমেনের খ্রিষ্টান শাসনকর্তা। তিনি ছিলেন হস্তীবাহিনীর প্রধান। আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন।
কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র এবং সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরাহা ঈর্ষায় ফেটে পড়েন। তিনি কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিলেন। আশা করেছিলেন, মানুষ এখানে আসবে। নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেন। তিনি বিশাল বিশাল ৯ থেকে ১৩টি হাতি এবং ৬০ হাজার সৈন্য নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা দেন। এটি এত গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তীবাহিনীর বছর নামে ডাকা হয়।
আবরাহার বাহিনী মক্কার উপকণ্ঠে পৌঁছালে মক্কার মানুষ ভয়ে পাহাড়ে আশ্রয় নেয়। মহানবী (সা.)-এর দাদা আবদুল মুত্তালিব আবরাহার কাছে গেলে তিনি বললেন, ‘আমরা কাবাঘর ধ্বংস করতে এসেছি। আর তুমি কেবল তোমাদের উট ফেরত চাইতে এসেছ।’
আবদুল মুত্তালিব বলেন, ‘কাবা আল্লাহর ঘর। তিনিই এর হেফাজতকারী।’
এরপর বাহিনী মিনার ময়দানের কাছাকাছি এলে আল্লাহ একদল পাখি পাঠান। তাদের ঠোঁটে ও পায়ে ছোলার সমান পোড়ামাটির দুটি করে কঙ্কর ছিল। পাখিগুলো ওপর থেকে তা নিক্ষেপ করতে লাগল আর সৈন্যদের শরীর থেকে মাংস খসে পড়তে লাগল। আবরাহাসহ সব সৈন্যের একই পরিণতি হলো।
আল্লাহ আবরাহা ও তার বাহিনীকে আজাব দিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। তিনি কুরাইশদের ধ্বংস করেননি, যদিও তারা কাবাকে মূর্তি দিয়ে ভরে ফেলেছিল। কারণ, হস্তীবাহিনীর নিয়ত ছিল কাবাকে ধ্বংস করা।
The story of the elephant
সুরা ফিলের অর্থ এ রকম:
পরম করুণাময় পরম দয়াময় আল্লাহর নামে।
১. তুমি কি দেখোনি তোমার প্রতিপালক হস্তীবাহিনীর প্রতি কী করেছিলেন।
২. তিনি কি ওদের কৌশল ব্যর্থ করে দেননি?
৩. ওদের বিরুদ্ধে তিনি ঝাঁকে ঝাঁকে আবাবিল পাখি পাঠিয়েছিলেন।
৪. যারা ওদের ওপর কঙ্কর ফেলেছিল।
৫. তারপর তিনি ওদেরকে (জন্তু জানোয়ারের) খাওয়া ভুসির মতো করে ফেলেন।
সুরা ফিলের সারসংক্ষেপ
সুরা ফিল (হাতি) পবিত্র কোরআনের ১০৫ তম সুরা। মক্কায় অবতীর্ণ। ১ রুকু, ৫ আয়াত। ইয়েমেনে খ্রিষ্টান শাসনকর্তা আবরাহা কাবা আক্রমণ করলে আল্লাহ আবাবিল পাখির সাহায্যে কঙ্কর বৃষ্টির দ্বারা তার হস্তীবাহিনীকে ধ্বংস করেন। সুরাটি ভালোভাবে বোঝার জন্য পটভূমি জানা প্রয়োজন। তৎকালীন ইয়েমেন এর খ্রিষ্টান শাসক ছিল আবরাহা। কাবাকে ঘিরে মক্কায় ধর্মীয় কেন্দ্র ও সেই সুবিধায় অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত হওয়ায় আবরহা ঈর্ষায় ফেটে পড়ে। সে কাবার সঙ্গে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি বিশাল গির্জা নির্মাণ করেছিল এবং আশা করেছিল মানুষ এখানে আসবে ও নতুন কেন্দ্রে পরিণত হবে ইয়েমেন। কিন্তু এই কাজে তেমন কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এ জন্য সে ক্ষুব্ধ হয়ে কাবা ধ্বংসের উদ্যোগ নেয়। যদিও সে এটাকে ধর্মীয় যুদ্ধ হিসাবে দেখাতে চায় কিন্তু তার মনে ছিল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। সে বিশাল বিশাল হাতি (৯-১৩ টি) ও বিপুল সৈন্য (৬০ হাজার) নিয়ে কাবার অভিমুখে রওনা হয়। এটি এত গুরুত্ব পূর্ণ একটা ঘটনা ছিল যে সেই বছরকে হস্তী বাহিনীর বছর নামে অভিহিত করা হয়। তখন কুরাইশরাসহ সকলে এত বড় বাহিনী ও হাতি দেখে ভীত হয়ে দূরে অবস্থান করে।কুরাইশের প্রতি আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহ। আল্লাহর কাছে কাবার মর্যাদা ও সম্মান অনেক বড়! কাবার সঙ্গে জুলুম ও বেয়াদবি করার ইচ্ছা করলেও আল্লাহ তাকে পাকড়াও করেন।
আল্লাহ আবাবিল পাখি দিয়ে যেভাবে 'কাবা' ঘর রক্ষা করেছিলেন
https://www.youtube.com/watch?v=0346NeCXIf4
youtube
youtube
When Birds Defend KAABA (House of Allah)
কাবা ঘর ধ্বংসের পরিকল্পনাকারীদের পরিণতি!
youtube
সূরা ফীল ( سورة الفيل ) বাংলা আরবি উচ্চারণ
youtube
আবাবিল পাখির দ্বারা আল্লাহ কিভাবে কাবাকে রক্ষা করেছেন!💙
How Allah Saved The Kaaba By The Ababeel Bird!💙
#হাতিরগল্প#TheElephant#সুরাফিল#KAABA#কাবাঘর#HouseofAllah#StoryofAbabilBirds#Kaaba#Abraha#Ababil#সূরাফীল#কোরান১০৫#Surafeel#Quran105#SurahFil#SuratAlFil#Youtube
2 notes
·
View notes
Note
مرحبًا أيتها العاهرة، أتمنى أن تكوني عذراء لأنك ونساء عائلتك وأصدقائك ستكونون ملكي في يوم من الأيام، وستكونين جميع العاهرات الكافرات عاهرات لدينا إن شاء الله
নিজেকে চুদা যান, আপনি পরম মন্থর। আমি আশা করি আপনার বুক থেকে আপনার হৃদয় ছিঁড়ে গেছে, একটি চোদা কুত্তার ছেলে।
2 notes
·
View notes
Text
১.৮ আরব সাল পূর্বে এই পৃথিবীর সৃষ্টির ইতিহাস জানতে অবশ্যই শুনুন । পরম পুরুষ অবিনাশী পরমেশ্বর কবীর দেব ই আসল সৃষ্টি রচনাকার।অনেক প্রশ্নের উত্তর জানতে বাইবেলের ও কোরানের প্রমাণ সহ প্রকাশ করতে বিশ্ব বিজেতা মহান সন্ত রামপাল জী মহারাজ ই একুশ ব্রম্ভান্ডে এক মাত্র বাখবর সন্ত । মরগন ফ্রী ম্যান জী সৃষ্টি রচনা সম্বন্ধে জানতে নানান ধর্মের পাদ্রীর সংঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ও বীগব্যাগ আর বিজ্ঞান প্রযুক্তি আলাদা। তবু ব্রম্ভান্ডের এক মাত্র বাখবর সন্ত রামপাল জী মহারাজ ই পরমেশ্বর বা ওনার অধিনস্থ। তাই বেদ ও গীতার আধারে প্রমান সহিত শ্রাস্ত্রানুকুল প্রমানসহ প্রমাণিত করছেন যে অবিনাশী পরমেশ্বর কবীর দেব ই সৃষ্টির রচনহার।🙏🙏
2 notes
·
View notes
Text
যৌনতা আর ভালোবাসা কি এক? এই প্রশ্নটা আমার মনে প্রায়ই উঁকি দেয়। আজকাল ভালোবাসা যেন সহজলভ্য, যেন যৌনতাতেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে এটা। যদিও সহজে এটা কেউ মানতে চাইবে না। কিন্তু যারা রবীন্দ্রনাথ পড়েছে,যারা শরৎচন্দ্র পড়েছে তারা জানে ভালোবাসা কি গভীর মনস্তাত্ত্বিক একটা অনুভুতি,না পাবার আকাঙ্ক্ষার তীব্রতা ঠিক কতখানি, একতরফা ভালোবাসার কি অদ্ভুত সৌন্দর্য। হুমায়ূন যারা পড়েছে তারাও জানে,শরীর কাছে পেয়েও মন ছুঁতে না পারার কষ্ট কিরকম, বাবা মায়ের কড়া শাসনে থাকা মেয়েটাও যদি কোনদিন তার প্রেমিককে বিয়ে করতে পারে সে ভালোবাসায় কি প্র���ন্ড রকম আত্নহারা হতে পারে! আজকাল আমাদের পছন্দ রগরগে যৌন বর্ণনায় ভরা উপন্যাস,সিনেমা,সিরিজ। কাউকে দেখলাম,ভালো লাগলো, ডেট করলাম টাইপ। প্রথমে শরীরকে জেনে তারপর মনকে জানার গল্পই এখন আমাদের প্রিয়। বাট মনকে কি আমরা আসলেই জানতে পারছি? মন বোঝা কি এতই সহজ!!
বলিউড একটা সিনেমা আছে 'Bajirao Mastani'.... ভালোবাসা যে কত তীব্র হতে পারে, শুধুমাত্র একবার চোখের দেখাতেই তা কত প্রতিবাদী হয়ে উঠতে পারে,তার জন্য কত অপমান যে সহ্য করা যায়! ভালোবাসাই পৃথিবীর একমাত্র জিনিস যা হেরে গেলেও জিতে যায়।
একটা সিনেমা আছে 'Raanjhanaa'..... একতরফা ভালোবাসার যে কি প্রচন্ড জোর! বোকাসোকা একটা মানুষকে দিয়েও সেই ভালোবাসা বিরাট কিছু করিয়ে ফেলতে সক্ষম, ভালোবাসা মৃতকেও জাগাতে পারে। কিন্তু তারজন্য এমন তীব্র ভালোবাসা অপরজনের থাকা লাগবে।
একটা হলিউড মুভি আছে 'La La Land' যেটা দেখলেই নজরুলের একটা কথা আমার মনে পড়ে, "তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন,সে জানে তোমারে ভোলা কতটা কঠিন।"
ভালোবাসা কি সেটা জিজ্ঞেস করেন শেষের কবিতার লাবণ্যকে,কেন সে অমিতকে ছেড়ে অন্য আরেকজনকে বিয়ে করলো শুধুমাত্র ভালোবাসা বাঁচিয়ে রাখার জন্য? ভালবাসা জানতে হলে যেতে হবে সমরেশের কালবেলার মাধবীলতার কাছে, কিসের শক্তিতে সে একটা মানুষকে এভাবে একতরফা এত কষ্ট সয়ে বুকে পুষে সহ্য করলো সমাজের অদৃশ্য সব চাবুকের আঘাত! ভালোবাসা জানতে হলে বিভূতিভূষনের অপু-অপর্ণা জুটিকে দুচোখ ভরে দেখতে হবে, কিভাবে অতবড় বাড়ির একটা মেয়ে পরম আদরে অপুর ভাঙ্গাচোরা ছোট্ট মাটির ঘরে গোবর লেপে দিতে পেরেছিলো, মাসের পর মাস তাকে না দেখে একটা চিঠির অপেক্ষায় কাটিয়ে দিতে পেরেছিলো একাকী বিকালগুলো। পুতুল নাচের ইতিকথাতে শশী ডাক্তার কি আর এমনি এমনি বলেছিলো,"শরীর, শরীর, শরীর! তোমার মন নাই কুসুম?" মনকে ছুঁয়ে দেবার প্রাণপণ চেষ্টায় শশী তখন হাবুডুবু খাচ্ছিলো প্রেমের অতল সাগরে,তাও তল খুঁজে পায়নি।
ভালোবাসা স্বর্গীয়, যৌনতা আসে তারও অনেক অনেক পরে। কিন্তু মন দিয়ে ভালোবাসা অনুভব করতে গেলে সময় দিতে হয়, কাউকে ভালোলাগার সাথে সাথে তাকে হাতের মুঠোয় পেয়ে রগড়ে নি��ড়ে অন্তত মনের সেই ভালোবাসার রস আস্বাদন করা যায় না,সেটা করতে হয় ধীরে ধীরে.. ভালোবাসার মানুষটাকে দূর থেকে ভালোবেসে,পাবার আনন্দটা তখনই তীব্র হয়ে ওঠে।
দুঃখী এই জেনারেশন, ভালোবাসা মানেই তারা জানলো শরীরের স্পর্শ,মন স্পর্শ করতে আর শিখলো না! হাত বাড়ালেই পেয়ে গেলো,অপেক্ষার আনন্দ জানলো না। জানলো না প্রিয় গানের লিরিক্সের মধ্যে বন্দী করে রাখা যায় ভালোবাসার মানুষটির সমস্ত স্মৃতিকে,জানলো না রবীন্দ্রনাথের একেকটা গানের সাথেই মিলিয়ে ফেলা যায় নিজের পুরোটা জীবনকে।
লেখা: জান্নাতুল ফেরদৌস
#writeblr#writers and poets#writerscommunity#lit#casper#caspersoo#qoutes#book qoute#on love#বাংলা#collected#true#true words#love#bengali books#bengali qoutes#bengali writers#talk about love
5 notes
·
View notes
Text
প্রচন্ড মনখারাপে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে স্বান্তনা দেবার মতো
একজন ভালোবাসার মানুষ দরকার ছিলো আমার।
ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাওয়া ভীষণ কষ্টের মুহূর্তেগুলোতে কাছে টেনে নিয়ে চোখের জল মুছিয়ে দেবার জন্য যত্নবান কা��কে দরকার ছিলো আমার।
নিজের অব্যক্ত কথা,লুকোনো ব্যাথা,মনের গভীরে লুকিয়ে রাখা হাজারো গল্প নির্দ্বিধায় বলতে পারার মতো বিশ্বস্ত একজনারে দরকার ছিলো আমার।
শিশির ভেজা সকালে,বৃষ্টিস্নাত দুপুরে,পড়ন্ত বিকেলে, পূর্ণিমার রাতে পাশাপাশি হাঁটার জন্য বন্ধুর মতো একজনার সঙ্গ দরকার ছিলো আমার।
নিজের সমস্ত ভালোবাসাটুকু,পরম যত্নটুকু,মূল্যবান বিশ্বাসটুকু দেয়ার মতো একজন একান্ত সৎ মানুষের দরকার ছিলো আমার।
সুখে-দুঃখে,অসুখে কিংবা মনখারাপে ছায়ার মতো পাশে থাকার মতো একজন ছায়া সঙ্গীর দরকার ছিলো আমার।
অভিমান ভাঙ্গাতে,রাগ কমাতে,যত্ন নিতে একজন একান্তই নিজস্ব কাছের কাউকে জীবনে
দরকার ছিলো আমার।
নিয়ম করে রোজ ফুল দেবার জন্য কিংবা হুটহাট চিঠি লেখার জন্য,হুটহাট বেড়াতে নেয়ার মতো একজন বেহুদা মানুষের দরকার ছিলো আমার।
গোটা শহর তো চাইনি আমি,
চেয়েছিলাম শুধু একটা তুমি!
2 notes
·
View notes
Text
আমি তো কিছুই চাই নাই। শুধু গত রোজায় একদিন ঠান্ডা ঠান্ডা লেবুর শরবত নিয়ে আসতে বলছিলাম। তাও মজা করে বলছিলাম।
আমি কি আসলেই তার ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য না?
সে বলেছিল আমি তার সাথে পেরে উঠবো না। আমি কি এমন পেরে উঠবো না? আমি কিছুই বুঝে উঠতে পারি নাই।
সে আগে যাকে পছন্দ করতো এখনও তাকেই ভালোবাসে। আর ওই জুনিয়রকেও সে খুব পছন্দ করে। এত সব যোগ্য মানুষের ভীড়ে আমাকেও যে কিছুদিন সে ঠাঁই দিছিলো এটাই আমার পরম সৌভাগ্য। এটা তো হওয়ারই ছিল। আমাদের মাঝে যে গুটি কয়েকদিনের ভালোবাসাটা ছিল সেটা আর টিকলো না।
7 notes
·
View notes
Text
65. নিঃস্বার্থ কর্ম সর্বোচ্চ ক্ষমতা রাখে
পৃথিবীতে জীবনের জন্য জল অপরিহার্য এবং শ্রীকৃষ্ণ নিঃস্বার্থ কর্ম ব্যাখ্যা করার জন্য বৃষ্টির উদাহরণ দিয়েছেন (3.14)। মূলত, বৃষ্টি একটি চক্রের অংশ যেখানে তাপের কারণে জল বাষ্পীভূত হয়, তারপরে মেঘ তৈরি হয়। সঠিক পরিস্থিতিতে, এটি বৃষ্টি হিসাবে ফিরে আসে।
এই প্রক্রিয়ার মধ্যে নিঃস্বার্থ কর্ম জড়িত এবং শ্রীকৃষ্ণ এগুলোকে যজ্ঞ বলেছেন। মহাসাগর জলকে বাষ্পে রূপান্তরিত করে মেঘ তৈরি কর��ে সাহায্য করে এবং মেঘগুলি বৃষ্টিতে পরিণত হওয়ার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করে। এই উভয় কাজই যজ্ঞের আকারে নিঃস্বার্থ কর্ম।
শ্রীকৃষ্ণ ইঙ্গিত করেন যে যজ্ঞের নিঃস্বার্থ কাজ সর্বোচ্চ বাস্তবতা বা সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী (3.15)। প্রারম্ভে, এই শক্তি ব্যবহার করে, ঈশ্বর মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন (3.10) এবং প্রত্যেককে নিজেদের চালিত করার জন্য এটি ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন (3.11)। এটি যজ্ঞের নিঃস্বার্থ কর্মের মাধ্যমে নিজেকে পরম বাস্তবতার সাথে সারিবদ্ধ করা এবং এর শক্তিকে কাজে লাগানো ছাড়া আর কিছুই নয়।
বৃষ্টির এই আন্তঃসংযুক্ত প্রক্রিয়ায়, মেঘ যদি গর্বিত হয় এবং জল সঞ্চয় করা শুরু করে তবে চক্রটি ভেঙে যাবে। শ্রীকৃষ্ণ এই ধরনের সংগ্রহকারীদের চোর বলেছেন যারা এই চক্রগুলিকে বিরক্ত করে (3.12)। অন্যদিকে, বৃষ্টির নিঃস্বার্থ ক্রিয়া চলতে থাকলে, মেঘ তৈরি হতে থাকে। শ্রীকৃষ্ণ এই চক্রের অংশগ্রহণকারীদের জন্য 'দেব' শব্দটি ব্যবহার করেছেন যারা একে অপরকে সাহায্য করে চলেছেন (3.11)।
এই নিঃস্বার্থ কাজগুলি অনেক কিছু ফিরিয়ে দেয়, যেমন সমুদ্রে বৃষ্টি থেকে জল ফিরে আসে। তাই সংগ্রহ করার পরিবর্তে, একজনকে এই চক্রে অংশগ্রহণ করা উচিত এবং এটি আমাদের সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করবে কারণ সংগ্রহ করা আসল পাপ (3.13)।
শ্রীকৃষ্ণ সতর্ক করেছেন যে স্বার্থপর কর্ম আমাদের কর্মের বন্ধনে আবদ্ধ করে এবং যজ্ঞের মত বিচ্ছিন্নতার (অনাসক্তির) সাথে কাজ করার পরামর্শ দেন (3.9)।
এই পৃথিবী আন্তঃসংযুক্ততা এবং পরস্পর নির্ভরতার উপর নির্ভর করে যেখানে প্রতিটি সত্তা এক বা অন্য চক্রের অংশ; কিছু বা কারো উপর নির্ভরশীল। যেন আমাদের একটি অংশ অন্যদের মধ্যে বিদ্যমান এবং অন্যদের একটি অংশ আমাদের মধ্যে বিদ্যমান।
#bhagavad gita#bhagwad gita#gita#gita acharan#gita acharan in bengali#gita in bengali#spirituality#k siva prasad
0 notes
Text
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ
youtube
youtube
আল ওয়াদুদ অর্থ
(বান্দাদের প্রতি) সদয়, প্রেমময়, পরম স্নেহশীল, পরম প্রীতিময়, ভালোবাসাকারী।
আল্লাহ্ তায়া��া আল ওয়াদুদ, বান্দাদের প্রতি সদয়, প্রেমময়,
বান্দাদেরকে ভালোবাসেন তিনি, তাদের প্রতি স্নেহশীল,পরম প্রীতিময় ।
আল ওয়াদুদ আল্লাহ ভালোবাসা প্রেমে অনবদ্য, অনন্য,
আল্লাহর ভালোবাসা বান্দার অন্তরে থাকা সবকিছুর ঊর্ধ্বে অগ্রগণ্য।
ইয়া আল ওয়াদুদ! ও স্নেহ-প্রেমময় অন্তর্যামী,
তোমারই জন্য ইবাদত, ভালোবাসা, শত্রুতা করি আমি।
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া যায় যে আমলে
উপমহাদেশের প্রখ্যাত বুজুর্গ আলেম শাহ হাকিম মুহাম্মদ আখতার (রহ.) আল্লাহর ওলি তথা তাঁর প্রিয়ভাজন হওয়ার পাঁচ উপায় বর্ণনা করেছেন। তা হলো—ক. আল্লাহওয়ালাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা, খ. গুনাহ ত্যাগ করা, গ. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা, ঘ. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা, ঙ. সুন্নত অনুসারে চলা।
কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে পাঁচটি বিষয়ের গুরুত্ব তুলে ধরা হলো—
১. আল্লাহর ওলির সঙ্গে সম্পর্ক রাখা : ভালো মানুষের সঙ্গ মানুষকে ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করে এবং মন্দ মানুষের সঙ্গ মানুষকে মন্দ কাজে প্ররোচিত করে। বাংলা ভাষায় বলা হয় ‘সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ’।
মানুষ যখন কোনো আল্লাহর ওলি ও নিকটবর্তী বান্দার সঙ্গে সম্পর্ক রাখে, তখন তার ভেতরও আল্লাহর ভালোবাসা প্রবল হয় এবং তাঁর সন্তুষ্টির পথে চলতে থাকে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকো।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৯)
রাসুলুল্লাহ (সা.) আল্লাহপ্রেমী মানুষকে ভালোবাসা অর্জনের দোয়া শিখিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দাউদ (আ.) দোয়া শিখিয়েছেন, হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে তোমার ভালোবাসা এবং যে তোমাকে ভালোবাসে তার ভালোবাসা প্রার্থনা করি এবং এমন আমল করার সামর্থ্য চাই, যা তোমার ভালোবাসা পর্যন্ত পৌঁছে দেবে।
হে আল্লাহ! তোমার ভালোবাসাকে আমার নিজের জান-মাল, পরিবার-পরিজন ও ঠাণ্ডা পানির চেয়েও বেশি প্রিয় করে দাও। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৯০)
২. গুনাহ ত্যাগ করা : গুনাহ ও পাপ হলো অন্ধকারস্বরূপ। যখন মানুষ কোনো পাপ করে, তখন তার অন্তরে অন্ধকার ছড়িয়ে পড়ে। এমন��ি এক পর্যায়ে তা অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে যায়।
আর অন্ধকার হৃদয়ে আল্লাহর ভালোবাসা ও জ্যোতি জন্ম নিতে পারে না। তাছাড়া গুনাহ হলো আল্লাহর অবাধ্যতা। কোনো অবাধ্য ব্যক্তি আল্লাহর ভালোবাসা প্রত্যাশা করতে পারে না। তাই আল্লাহর ওলি হওয়ার প্রথম শর্ত হলো গুনাহ ত্যাগ করা। পবিত্র কোরআনে গুনাহের ভয়াবহতা তুলে ধরে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্য হলে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালঙ্ঘন করলে তিনি তাকে অগ্নিতে নিক্ষেপ করবেন।
সেখানে সে স্থায়ী হবে এবং তার জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি রয়েছে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৪)
আল্লাহ তাওবার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘আল্লাহ অবশ্যই সেসব লোকের তাওবা কবুল করবেন, যারা ভুলবশত মন্দ কাজ করে এবং সত্বর তাওবা করে, তারাই তারা যাদের তাওবা আল্লাহ কবুল করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৭)
৩. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা : মুমিন বান্দার জন্য গুনাহ ও গুনাহের উপকরণ উভয়টি ত্যাগ করা ফরজ। গুনাহের উপকরণ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো এমন ব্যক্তি, বিষয়, বস্তু, পরিবেশ ও প্রতিষ্ঠান, যা মানুষকে আল্লাহর অবাধ্য হতে প্ররোচিত করে অথবা যা কিছু গুনাহের কারণ হয়। যেমন কোনো বন্ধু যখন ব্যক্তিকে কোনো পাপ কাজে প্ররোচিত করে, তখন মুমিন এমন বন্ধু ত্যাগ করবে। কোনো প্রতিষ্ঠান যখন কর্মীকে পাপ করতে বাধ্য করে, তখন কর্মী সে প্রতিষ্ঠান ত্যাগ করবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না, এটা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।...এতিম বয়োপ্রাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সদুপায় ছাড়া তার সম্পত্তির নিকটবর্তী হয়ো না এবং প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে কৈফিয়ত তলব করা হবে।’ (���ুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৩২ ও ৩৪)
৪. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা : জিকির অর্থ স্মরণ। তাসাউফের পরিভাষায় জিকির হলো আল্লাহর তাসবিহ পাঠের এমন অনুশীলন, যা বান্দার অন্তরে আল্লাহর স্মরণকে সদা জাগ্রত রাখে। আল্লাহর জিকির বান্দাকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেয়। মহান আল্লাহ জিকির নির্দেশ দিয়েছেন এবং তার ফলাফল তুলে ধরেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে অধিক স্মরণ কোরো এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কোরো। তিনি তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেন এবং তাঁর ফেরেশতারাও তোমাদের জন্য অনুগ্রহ প্রার্থনা করে অন্ধকার থেকে তোমাদেরকে আলোতে আনার জন্য এবং তিনি মুমিনদের প্রতি পরম দয়ালু।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ৪১-৪৩)
অন্য আয়াতে আল্লাহর জিকির থেকে বিমুখ থাকার ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আমার স্মরণে বিমুখ থাকবে, অবশ্যই তার জীবনযাপন হবে সংকুচিত। আর তাকে কিয়ামতের দিন ওঠাব অন্ধ করে।’ (সুরা : তা��া, আয়াত : ১২৪)
মহানবী (সা.) আল্লাহর স্মরণবিমুখ মানুষদের মৃত ব্যক্তির সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, যারা আল্লাহর জিকির করে এবং যারা আল্লাহর জিকির করে না—তাদের দৃষ্টান্ত জীবিত ও মৃত ব্যক্তির মতো। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)
৫. সুন্নতের অনুসরণ করা : আল্লাহর ভালোবাসা লাভের অন্যতম শর্ত হলো আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সুন্নতের অনুসরণ করা। বুজুর্গ আলেমরা বলেন, আল্লাহর দরবারে কোনো আমল কবুল হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো তা রাসুলের সুন্নত মোতাবেক হওয়া। কেননা আল্লাহ তাঁর রাসুলের আনুগত্য করার নির্দেশ দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস করো, তবে তোমরা আনুগত্য করো আল্লাহর, আনুগত্য করো রাসুলের এবং তাঁদের যাঁরা তোমাদের মধ্যে ক্ষমতার অধিকারী।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৯)
অন্য আয়াতে নবীজি (সা.)-এর আনুগত্যের বিনিময়ে আল্লাহর ভালোবাসাকে পুরস্কার হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বলো, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাস তবে আমাকে অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপ মার্জনা করবেন। আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৩১)
আল্লাহ সবাইকে তাঁর ওলি হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর ওলি হওয়া খুবই সহজ
আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ
It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.
#আল্লাহর ওলি#আল্লাহর বন্ধু#Friend of Allah#আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ#আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ#It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.#আল্লাহরওলি#আল্লাহরবন্ধু#ওলি#বন্ধু#Friend#Youtube
1 note
·
View note
Text
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ
youtube
youtube
আল ওয়াদুদ অর্থ
(বান্দাদের প্রতি) সদয়, প্রেমময়, পরম স্নেহশীল, পরম প্রীতিময়, ভালোবাসাকারী।
আল্লাহ্ তায়ালা আল ওয়াদুদ, বান্দাদের প্রতি সদয়, প্রেমময়,
বান্দাদেরকে ভালোবাসেন তিনি, তাদের প্রতি স্নেহশীল,পরম প্রীতিময় ।
আল ওয়াদুদ আল্লাহ ভালোবাসা প্রেমে অনবদ্য, অনন্য,
আল্লাহর ভালোবাসা বান্দার অন্তরে থাকা সবকিছুর ঊর্ধ্বে অগ্রগণ্য।
ইয়া আল ওয়াদুদ! ও স্নেহ-প্রেমময় অন্তর্যামী,
তোমারই জন্য ইবাদত, ভালোবাসা, শত্রুতা করি আমি।
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া যায় যে আমলে
উপমহাদেশের প্রখ্যাত বুজুর্গ আলেম শাহ হাকিম মুহাম্মদ আখতার (রহ.) আল্লাহর ওলি তথা তাঁর প্রিয়ভাজন হওয়ার পাঁচ উপায় বর্ণনা করেছেন। তা হলো—ক. আল্লাহওয়ালাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা, খ. গুনাহ ত্যাগ করা, গ. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা, ঘ. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা, ঙ. সুন্নত অনুসারে চলা।
কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে পাঁচটি বিষয়ের গুরুত্ব তুলে ধরা হলো—
১. আল্লাহর ওলির সঙ্গে সম্পর্ক রাখা : ভালো মানুষের সঙ্গ মানুষকে ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করে এবং মন্দ মানুষের সঙ্গ মানুষকে মন্দ কাজে প্ররোচিত করে। বাংলা ভাষায় বলা হয় ‘সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ’।
মানুষ যখন কোনো আল্লাহর ওলি ও নিকটবর্তী বান্দার সঙ্গে সম্পর্ক রাখে, তখন তার ভেতরও আল্লাহর ভালোবাসা প্রবল হয় এবং তাঁর সন্তুষ্টির পথে চলতে থাকে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকো।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৯)
রাসুলুল্লাহ (সা.) আল্লাহপ্রেমী মানুষকে ভালোবাসা অর্জনের দোয়া শিখিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দাউদ (আ.) দোয়া শিখিয়েছেন, হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে তোমার ভালোবাসা এবং যে তোমাকে ভালোবাসে তার ভালোবাসা প্রার্থনা করি এবং এমন আমল করার সামর্থ্য চাই, যা তোমার ভালোবাসা পর্যন্ত পৌঁছে দেবে।
হে আল্লাহ! তোমার ভালোবাসাকে আমার নিজের জান-মাল, পরিবার-পরিজন ও ঠাণ্ডা পানির চেয়েও বেশি প্রিয় করে দাও। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৯০)
২. গুনাহ ত্যাগ করা : গুনা�� ও পাপ হলো অন্ধকারস্বরূপ। যখন মানুষ কোনো পাপ করে, তখন তার অন্তরে অন্ধকার ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি এক পর্যায়ে তা অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে যায়।
আর অন্ধকার হৃদয়ে আল্লাহর ভালোবাসা ও জ্যোতি জন্ম নিতে পারে না। তাছাড়া গুনাহ হলো আল্লাহর অবাধ্যতা। কোনো অবাধ্য ব্যক্তি আল্লাহর ভালোবাসা প্রত্যাশা করতে পারে না। তাই আল্লাহর ওলি হওয়ার প্রথম শর্ত হলো গুনাহ ত্যাগ করা। পবিত্র কোরআনে গুনাহের ভয়াবহতা তুলে ধরে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্য হলে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালঙ্ঘন করলে তিনি তাকে অগ্নিতে নিক্ষেপ করবেন।
সেখানে সে স্থায়ী হবে এবং তার জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি রয়েছে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৪)
আল্লাহ তাওবার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘আল্লাহ অবশ্যই সেসব লোকের তাওবা কবুল করবেন, যারা ভুলবশত মন্দ কাজ করে এবং সত্বর তাওবা করে, তারাই তারা যাদের তাওবা আল্লাহ কবুল করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৭)
৩. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা : মুমিন বান্দার জন্য গুনাহ ও গুনাহের উপকরণ উভয়টি ত্যাগ করা ফরজ। গুনাহের উপকরণ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো এমন ব্যক্তি, বিষয়, বস্তু, পরিবেশ ও প্রতিষ্ঠান, যা মানুষকে আল্লাহর অবাধ্য হতে প্ররোচিত করে অথবা যা কিছু গুনাহের কারণ হয়। যেমন কোনো বন্ধু যখন ব্যক্তিকে কোনো পাপ কাজে প্ররোচিত করে, তখন মুমিন এমন বন্ধু ত্যাগ করবে। কোনো প্রতিষ্ঠান যখন কর্মীকে পাপ করতে বাধ্য করে, তখন কর্মী সে প্রতিষ্ঠান ত্যাগ করবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না, এটা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।...এতিম বয়োপ্রাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সদুপায় ছাড়া তার সম্পত্তির নিকটবর্তী হয়ো না এবং প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে কৈফিয়ত তলব করা হবে।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৩২ ও ৩৪)
৪. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা : জিকির অর্থ স্মরণ। তাসাউফের পরিভাষায় জিকির হলো আল্লাহর তাসবিহ পাঠের এমন অনুশীলন, যা বান্দার অন্তরে আল্লাহর স্মরণকে সদা জাগ্রত রাখে। আল্লাহর জিকির বান্দাকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেয়। মহান আল্লাহ জিকির নির্দেশ দিয়েছেন এবং তার ফলাফল তুলে ধরেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে অধিক স্মরণ কোরো এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কোরো। তিনি তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেন এবং তাঁর ফেরেশতারাও তোমাদের জন্য অনুগ্রহ প্রার্থনা করে অন্ধকার থেকে তোমাদেরকে আলোতে আনার জন্য এবং তিনি মুমিনদের প্রতি পরম দয়ালু।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ৪১-৪৩)
অন্য আয়াতে আল্লাহর জিকির থেকে বিমুখ থাকার ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আমার স্মরণে বিমুখ থাকবে, অবশ্যই তার জীবনযাপন হবে সংকুচিত। আর তাকে কিয়ামতের দিন ওঠাব অন্ধ করে।’ (সুরা : তাহা, আয়াত : ১২৪)
মহানবী (সা.) আল্লাহর স্মরণবিমুখ মানুষদের মৃত ব্যক্তির সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, যারা আল্লাহর জিকির করে এবং যারা আল্লাহর জিকির করে না—তাদের দৃষ্টান্ত জীবিত ও মৃত ব্যক্তির মতো। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)
৫. সুন্নতের অনুসরণ করা : আল্লাহর ভালোবাসা লাভের অন্যতম শর্ত হলো আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সুন্নতের অনুসরণ করা। বুজুর্গ আলেমরা বলেন, আল্লাহর দরবারে কোনো আমল কবুল হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো তা রাসুলের সুন্নত মোতাবেক হওয়া। কেননা আল্লাহ তাঁর রাসুলের আনুগত্য করার নির্দেশ দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস করো, তবে তোমরা আনুগত্য করো আল্লাহর, আনুগত্য করো রাসুলের এবং তাঁদের যাঁরা তোমাদের মধ্যে ক্ষমতার অধিকারী।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৯)
অন্য আয়াতে নবীজি (সা.)-এর আনুগত্যের বিনিময়ে আল্লাহর ভালোবাসাকে পুরস্কার হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বলো, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাস তবে আমাকে অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপ মার্জনা করবেন। আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৩১)
আল্লাহ সবাইকে তাঁর ওলি হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর ওলি হওয়া খুবই সহজ
আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ
It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.
#allahswt#আল্লাহর ওলি হওয়া খুবই সহজ#আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ#It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.#আল্লাহর ওলি#আল্লাহর বন্ধু#Friend of Allah#আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ#আল্লাহরওলি#আল্লাহরবন্ধু#ওলি#বন্ধু#Friend#allah'snature#99namesofallah#whoisallah#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ
youtube
youtube
আল ওয়াদুদ অর্থ
(বান্দাদের প্রতি) সদয়, প্রেমময়, পরম স্নেহশীল, পরম প্রীতিময়, ভালোবাসাকারী।
আল্লাহ্ তায়ালা আল ওয়াদুদ, বান্দাদের প্রতি সদয়, প্রেমময়,
বান্দাদেরকে ভালোবাসেন তিনি, তাদের প্রতি স্নেহশীল,পরম প্রীতিময় ।
আল ওয়াদুদ আল্লাহ ভালোবাসা প্রেমে অনবদ্য, অনন্য,
আল্লাহর ভালোবাসা বান্দার অন্তরে থাকা সবকিছুর ঊর্ধ্বে অগ্রগণ্য।
ইয়া আল ওয়াদুদ! ও স্নেহ-প্রেমময় অন্তর্যামী,
তোমারই জন্য ইব���দত, ভালোবাসা, শত্রুতা করি আমি।
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া যায় যে আমলে
উপমহাদেশের প্রখ্যাত বুজুর্গ আলেম শাহ হাকিম মুহাম্মদ আখতার (রহ.) আল্লাহর ওলি তথা তাঁর প্রিয়ভাজন হওয়ার পাঁচ উপায় বর্ণনা করেছেন। তা হলো—ক. আল্লাহওয়ালাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা, খ. গুনাহ ত্যাগ করা, গ. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা, ঘ. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা, ঙ. সুন্নত অনুসারে চলা।
কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে পাঁচটি বিষয়ের গুরুত্ব তুলে ধরা হলো—
১. আল্লাহর ওলির সঙ্গে সম্পর্ক রাখা : ভালো মানুষের সঙ্গ মানুষকে ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করে এবং মন্দ মানুষের সঙ্গ মানুষকে মন্দ কাজে প্ররোচিত করে। বাংলা ভাষায় বলা হয় ‘সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ’।
মানুষ যখন কোনো আল্লাহর ওলি ও নিকটবর্তী বান্দার সঙ্গে সম্পর্ক রাখে, তখন তার ভেতরও আল্লাহর ভালোবাসা প্রবল হয় এবং তাঁর সন্তুষ্টির পথে চলতে থাকে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকো।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৯)
রাসুলুল্লাহ (সা.) আল্লাহপ্রেমী মানুষকে ভালোবাসা অর্জনের দোয়া শিখিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দাউদ (আ.) দোয়া শিখিয়েছেন, হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে তোমার ভালোবাসা এবং যে তোমাকে ভালোবাসে তার ভালোবাসা প্রার্থনা করি এবং এমন আমল করার সামর্থ্য চাই, যা তোমার ভালোবাসা পর্যন্ত পৌঁছে দেবে।
হে আল্লাহ! তোমার ভালোবাসাকে আমার নিজের জান-মাল, পরিবার-পরিজন ও ঠাণ্ডা পানির চেয়েও বেশি প্রিয় করে দাও। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৯০)
২. গুনাহ ত্যাগ করা : গুনাহ ও পাপ হলো অন্ধকারস্বরূপ। যখন মানুষ কোনো পাপ করে, তখন তার অন্তরে অন্ধকার ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি এক পর্যায়ে তা অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে যায়।
আর অন্ধকার হৃদয়ে আল্লাহর ভালোবাসা ও জ্যোতি জন্ম নিতে পারে না। তাছাড়া গুনাহ হলো আল্লাহর অবাধ্যতা। কোনো অবাধ্য ব্যক্তি আল্লাহর ভালোবাসা প্রত্যাশা করতে পারে না। তাই আল্লাহর ওলি হওয়ার প্রথম শর্ত হলো গুনাহ ত্যাগ করা। পবিত্র কোরআনে গুনাহের ভয়াবহতা তুলে ধরে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্য হলে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালঙ্ঘন করলে তিনি তাকে অগ্নিতে নিক্ষেপ করবেন।
সেখানে সে স্থায়ী হবে এবং তার জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি রয়েছে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৪)
আল্লাহ তাওবার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘আল্লাহ অবশ্যই সেসব লোকের তাওবা কবুল করবেন, যারা ভুলবশত মন্দ কাজ করে এবং সত্বর তাওবা করে, তারাই তারা যাদের তাওবা আল্লাহ কবুল করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৭)
৩. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা : মুমিন বান্দার জন্য গুনাহ ও গুনাহের উপকরণ উভয়টি ত্যাগ করা ফরজ। গুনাহের উপকরণ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো এমন ব্যক্তি, বিষয়, বস্তু, পরিবেশ ও প্রতিষ্ঠান, যা মানুষকে আল্লাহর অবাধ্য হতে প্ররোচিত করে অথবা যা কিছু গুনাহের কারণ হয়। যেমন কোনো বন্ধু যখন ব্যক্তিকে কোনো পাপ কাজে প্ররোচিত করে, তখন মুমিন এমন বন্ধু ত্যাগ করবে। কোনো প্রতিষ্ঠান যখন কর্মীকে পাপ করতে বাধ্য করে, তখন কর্মী সে প্রতিষ্ঠান ত্যাগ করবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না, এটা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।...এতিম বয়োপ্রাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সদুপায় ছাড়া তার সম্পত্তির নিকটবর্তী হয়ো না এবং প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে কৈফিয়ত তলব করা হবে।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৩২ ও ৩৪)
৪. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা : জিকির অর্থ স্মরণ। তাসাউফের পরিভাষায় জিকির হলো আল্লাহর তাসবিহ পাঠের এমন অনুশীলন, যা বান্দার অন্তরে আল্লাহর স্মরণকে সদা জাগ্রত রাখে। আল্লাহর জিকির বান্দাকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেয়। মহান আল্লাহ জিকির নির্দেশ দিয়েছেন এবং তার ফলাফল তুলে ধরেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে অধিক স্মরণ কোরো এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কোরো। তিনি তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেন এবং তাঁর ফেরেশতারাও তোমাদের জন্য অনুগ্রহ প্রার্থনা করে অন্ধকার থেকে তোমাদেরকে আলোতে আনার জন্য এবং তিনি মুমিনদের প্রতি পরম দয়ালু।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ৪১-৪৩)
অন্য আয়াতে আল্লাহর জিকির থেকে বিমুখ থাকার ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আমার স্মরণে বিমুখ থাকবে, অবশ্যই তার জীবনযাপন হবে সংকুচিত। আর তাকে কিয়ামতের দিন ওঠাব অন্ধ করে।’ (সুরা : তাহা, আয়াত : ১২৪)
মহানবী (সা.) আল্লাহর স্মরণবিমুখ মানুষদের মৃত ব্যক্তির সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, যারা আল্লাহর জিকির করে এবং যারা আল্লাহর জিকির করে না—তাদের দৃষ্টান্ত জীবিত ও মৃত ব্যক্তির মতো। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)
৫. সুন্নতের অনুসরণ করা : আল্লাহর ভালোবাসা লাভের অন্যতম শর্ত হলো আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সুন্নতের অনুসরণ করা। বুজুর্গ আলেমরা বলেন, আল্লাহর দরবারে কোনো আমল কবুল হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো তা রাসুলের সুন্নত মোতাবেক হওয়া। কেননা আল্লাহ তাঁর রাসুলের আনুগত্য করার নির্দেশ দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস করো, তবে তোমরা আনুগত্য করো আল্লাহর, আনুগত্য করো রাসুলের এবং তাঁদের যাঁরা তোমাদের মধ্যে ক্ষমতার অধিকারী।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৯)
অন্য আয়াতে নবীজি (সা.)-এর আনুগত্যের বিনিময়ে আল্লাহর ভালোবাসাকে পুরস্কার হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বলো, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাস তবে আমাকে অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপ মার্জনা করবেন। আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৩১)
আল্লাহ সবাইকে তাঁর ওলি হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর ওলি হওয়া খুবই সহজ
আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ
It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.
#আল্লাহর ওলি#আল্লাহর বন্ধু#Friend of Allah#আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ#আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ#It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.#আল্লাহরওলি#আল্লাহরবন্ধু#ওলি#বন্ধু#Friend#Youtube
1 note
·
View note
Text
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ
youtube
youtube
আল ওয়াদুদ অর্থ
(বান্দাদের প্রতি) সদয়, প্রেমময়, পরম স্নেহশীল, পরম প্রীতিময়, ভালোবাসাকারী।
আল্লাহ্ তায়ালা আল ওয়াদুদ, বান্দাদের প্রতি সদয়, প্রেমময়,
বান্দাদেরকে ভালোবাসেন তিনি, তাদের প্রতি স্নেহশীল,পরম প্রীতিময় ।
আল ওয়াদুদ আল্লাহ ভালোবাসা প্রেমে অনবদ্য, অনন্য,
আল্লাহর ভালোবাসা বান্দার অন্তরে থাকা সবকিছুর ঊর্ধ্বে অগ্রগণ্য।
ইয়া আল ওয়াদুদ! ও স্নেহ-প্রেমময় অন্তর্যামী,
তোমারই জন্য ইবাদত, ভালোবাসা, শত্রুতা করি আমি।
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া যায় যে আমলে
উপমহাদেশের প্রখ্যাত বুজুর্গ আলেম শাহ হাকিম মুহাম্মদ আখতার (রহ.) আল্লাহর ওলি তথা তাঁর প্রিয়ভাজন হওয়ার পাঁচ উপায় বর্ণনা করেছেন। তা হলো—ক. আল্লাহওয়ালাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা, খ. গুনাহ ত্যাগ করা, গ. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা, ঘ. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা, ঙ. সুন্নত অনুসারে চলা।
কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে পাঁচটি বিষয়ের গুরুত্ব তুলে ধরা হলো—
১. আল্লাহর ওলির সঙ্গে সম্পর্ক রাখা : ভালো মানুষের সঙ্গ মানুষকে ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করে এবং মন্দ মানুষের সঙ্গ মানুষকে মন্দ কাজে প্ররোচিত করে। বাংলা ভাষায় বলা হয় ‘সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ’।
মানুষ যখন কোনো আল্লাহর ওলি ও নিকটবর্তী বান্দার সঙ্গে সম্পর্ক রাখে, তখন তার ভেতরও আল্লাহর ভালোবাসা প্রবল হয় এবং তাঁর সন্তুষ্টির পথে চলতে থাকে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকো।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৯)
রাসুলুল্লাহ (সা.) আল্লাহপ্রেমী মানুষকে ভালোবাসা অর্জনের দোয়া শিখিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দাউদ (আ.) দোয়া শিখিয়েছেন, হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে তোমার ভালোবাসা এবং যে তোমাকে ভালোবাসে তার ভালোবাসা প্রার্থনা করি এবং এমন আমল করার সামর্থ্য চাই, যা তোমার ভালোবাসা পর্যন্ত পৌঁছে দেবে।
হে আল্লাহ! তোমার ভালোবাসাকে আমার নিজের জান-মাল, পরিবার-পরিজন ও ঠাণ্ডা পানির চেয়েও বেশি প্রিয় করে দাও। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৯০)
২. গুনাহ ত্যাগ করা : গুনাহ ও পাপ হলো অন্ধকারস্বরূপ। যখন মানুষ কোনো পাপ করে, তখন তার অন্তরে অন্ধকার ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি এক পর্যায়ে তা অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে যায়।
আর অন্ধকার হৃদয়ে আল্লাহর ভালোবাসা ও জ্যোতি জন্ম নিতে পারে না। তাছাড়া গুনাহ হলো আল্লাহর অবাধ্যতা। কোনো অবাধ্য ব্যক্তি আল্লাহর ভালোবাসা প্রত্যাশা করতে পারে না। তাই আল্লাহর ওলি হওয়ার প্রথম শর্ত হলো গুনাহ ত্যাগ করা। পবিত্র কোরআনে গুনাহের ভয়াবহতা তুলে ধরে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্য হলে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালঙ্ঘন করলে তিনি তাকে অগ্নিতে নিক্ষেপ করবেন।
সেখানে সে স্থায়ী হবে এবং তার জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি রয়েছে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৪)
আল্লাহ তাওবার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘আল্লাহ অবশ্যই সেসব লোকের তাওবা কবুল করবেন, যারা ভুলবশত মন্দ কাজ করে এবং সত্বর তাওবা করে, তারাই তারা যাদের তাওবা আল্লাহ কবুল করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৭)
৩. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা : মুমিন বান্দার জন্য গুনাহ ও গুনাহের উপকরণ উভয়টি ত্যাগ করা ফরজ। গুনাহের উপকরণ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো এমন ব্যক্তি, বিষয়, বস্তু, পরিবেশ ও প্রতিষ্ঠান, যা মানুষকে আল্লাহর অবাধ্য হতে প্ররোচিত করে অথবা যা কিছু গুনাহের কারণ হয়। যেমন কোনো বন্ধু যখন ব্যক্তিকে কোনো পাপ কাজে প্ররোচিত করে, তখন মুমিন এমন বন্ধু ত্যাগ করবে। কোনো প্রতিষ্ঠান যখন কর্মীকে পাপ করতে বাধ্য করে, তখন কর্মী সে প্রতিষ্ঠান ত্যাগ করবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না, এটা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।...এতিম বয়োপ্রাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সদুপায় ছাড়া তার সম্পত্তির নিকটবর্তী হয়ো না এবং প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে কৈফিয়ত তলব করা হবে।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৩২ ও ৩৪)
৪. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা : জিকির অর্থ স্মরণ। তাসাউফের পরিভাষায় জিকির হলো আল্লাহর তাসবিহ পাঠের এমন অনুশীলন, যা বান্দার অন্তরে আল্লাহর স্মরণকে সদা জাগ্রত রাখে। আল্লাহর জিকির বান্দাকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেয়। মহান আল্লাহ জিকির নির্দেশ দিয়েছেন এবং তার ফলাফল তুলে ধরেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে অধিক স্মরণ কোরো এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কোরো। তিনি তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেন এবং তাঁর ফেরেশতারাও তোমাদের জন্য অনুগ্রহ প্রার্থনা করে অন্ধকার থেকে তোমাদেরকে আলোতে আনার জন্য এবং তিনি মুমিনদের প্রতি পরম দয়ালু।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ৪১-৪৩)
অন্য আয়াতে আল্লাহর জিকির থেকে বিমুখ থাকার ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আমার স্মরণে বিমুখ থাকবে, অবশ্যই তার জীবনযাপন হবে সংকুচিত। আর তাকে কিয়ামতের দিন ওঠাব অন্ধ করে।’ (সুরা : তাহা, আয়াত : ১২৪)
মহানবী (সা.) আল্লাহর স্মরণবিমুখ মানুষদের মৃত ব্যক্তির সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, যারা আল্লাহর জিকির করে এবং যারা আল্লাহর জিকির করে না—তাদের দৃষ্টান্ত জীবিত ও মৃত ব্যক্তির মতো। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)
৫. সুন্নতের অনুসরণ করা : আল্লাহর ভালোবাসা লাভের অন্যতম শর্ত হলো আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সুন্নতের অনুসরণ করা। বুজুর্গ আলেমরা বলেন, আল্লাহর দরবারে কোনো আমল কবুল হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো তা রাসুলের সুন্নত মোতাবেক হওয়া। কেননা আল্লাহ তাঁর রাসুলের আনুগত্য করার নির্দেশ দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস করো, তবে তোমরা আনুগত্য করো আল্লাহর, আনুগত্য করো রাসুলের এবং তাঁদের যাঁরা তোমাদের মধ্যে ক্ষমতার অধিকারী।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৯)
অন্য আয়াতে নবীজি (সা.)-এর আনুগত্যের বিনিময়ে আল্লাহর ভালোবাসাকে পুরস্কার হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বলো, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাস তবে আমাকে অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপ মার্জনা করবেন। আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৩১)
আল্লাহ সবাইকে তাঁর ওলি হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর ওলি হওয়া খুবই সহজ
আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ
It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.
#আল্লাহরওলি#আল্লাহরবন্ধু#Friend of Allah#ওলি#বন্ধু#Friend#আল্লাহর ওলি#আল্লাহর বন্ধু#আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ#আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ#It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ
youtube
youtube
আল ওয়াদুদ অর্থ
(বান্দাদের প্রতি) সদয়, প্রেমময়, পরম স্নেহশীল, পরম প্রীতিময়, ভালোবাসাকারী।
আল্লাহ্ তায়ালা আল ওয়াদুদ, বান্দাদের প্রতি সদয়, প্রেমময়,
বান্দাদেরকে ভালোবাসেন তিনি, তাদের প্রতি স্নেহশীল,পরম প্রীতিময় ।
আল ওয়াদুদ আল্লাহ ভালোবাসা প্রেমে অনবদ্য, অনন্য,
আল্লাহর ভালোবাসা বান্দার অন্তরে থাকা সবকিছুর ঊর্ধ্বে অগ্রগণ্য।
ইয়া আল ওয়াদুদ! ও স্নেহ-প্রেমময় অন্তর্যামী,
তোমারই জন্য ইবাদত, ভালোবাসা, শত্রুতা করি আমি।
আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া যায় যে আমলে
উপমহাদেশের প্রখ্যাত বুজুর্গ আলেম শাহ হাকিম মুহাম্মদ আখতার (রহ.) আল্লাহর ওলি তথা তাঁর প্রিয়ভাজন হওয়ার পাঁচ উপায় বর্ণনা করেছেন। তা হলো—ক. আল্লাহওয়ালাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা, খ. গুনাহ ত্যাগ করা, গ. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা, ঘ. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা, ঙ. সুন্নত অনুসারে চলা।
কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে পাঁচটি বিষয়ের গুরুত্ব তুলে ধরা হলো—
১. আল্লাহর ওলির সঙ্গে সম্পর্ক রাখা : ভালো মানুষের সঙ্গ মানুষকে ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করে এবং মন্দ মানুষের সঙ্গ মানুষকে মন্দ কাজে প্ররোচিত করে। বাংলা ভাষায় বলা হয় ‘সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ’।
মানুষ যখন কোনো আল্লাহর ওলি ও নিকটবর্তী বান্দার সঙ্গে সম্পর্ক রাখে, তখন তার ভেতরও আল্লাহর ভালোবাসা প্রবল হয় এবং তাঁর সন্তুষ্টির পথে চলতে থাকে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গে থাকো।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৯)
রাসুলুল্লাহ (সা.) আল্লাহপ্রেমী মানুষকে ভালোবাসা অর্জনের দোয়া শিখিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দাউদ (আ.) দোয়া শিখিয়েছেন, হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে তোমার ভালোবাসা এবং যে তোমাকে ভালোবাসে তার ভালোবাসা প্রার্থনা করি এবং এমন আমল করার সামর্থ্য চাই, যা তোমার ভালোবাসা পর্যন্ত পৌঁছে দেবে।
হে আল্লাহ! তোমার ভালোবাসাকে আমার নিজের জান-মাল, পরিবার-পরিজন ও ঠাণ্ডা পানির চেয়েও বেশি প্রিয় করে দাও। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৯০)
২. গুনাহ ত্যাগ করা : গুনাহ ও পাপ হলো অন্ধকারস্বরূপ। যখন মানুষ কোনো পাপ করে, তখন তার অন্তরে অন্ধকার ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি এক পর্যায়ে তা অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে যায়।
আর অন্ধকার হৃদয়ে আল্লাহর ভালোবাসা ও জ্যোতি জন্ম নিতে পারে না। তাছাড়া গুনাহ হলো আল্লাহর অবাধ্যতা। কোনো অবাধ্য ব্যক্তি আল্লাহর ভালোবাসা প্রত্যাশা করতে পারে না। তাই আল্লাহর ওলি হওয়ার প্রথম শর্ত হলো গুনাহ ত্যাগ করা। পবিত্র কোরআনে গুনাহের ভয়াবহতা তুলে ধরে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্য হলে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালঙ্ঘন করলে তিনি তাকে অগ্নিতে নিক্ষেপ করবেন।
সেখানে সে স্থায়ী হবে এবং তার জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি রয়েছে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৪)
আল্লাহ তাওবার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘আল্লাহ অবশ্যই সেসব লোকের তাওবা কবুল করবেন, যারা ভুলবশত মন্দ কাজ করে এবং সত্বর তাওবা করে, তারাই তারা যাদের তাওবা আল্লাহ কবুল করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৭)
৩. গুনাহের উপকরণ ত্যাগ করা : মুমিন বান্দার জন্য গুনাহ ও গুনাহের উপকরণ উভয়টি ত্যাগ করা ফরজ। গুনাহের উপকরণ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো এমন ব্যক্তি, বিষয়, বস্তু, পরিবেশ ও প্রতিষ্ঠান, যা মানুষকে আল্লাহর অবাধ্য হতে প্ররোচিত করে অথবা যা কিছু গুনাহের কারণ হয়। যেমন কোনো বন্ধু যখন ব্যক্তিকে কোনো পাপ কাজে প্ররোচিত করে, তখন মুমিন এমন বন্ধু ত্যাগ করবে। কোনো প্রতিষ্ঠান যখন কর্মীকে পাপ করতে বাধ্য করে, তখন কর্মী সে প্রতিষ্ঠান ত্যাগ করবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না, এটা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।...এতিম বয়োপ্রাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সদুপায় ছাড়া তার সম্পত্তির নিকটবর্তী হয়ো না এবং প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি পালন কোরো; নিশ্চয়ই প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে কৈফিয়ত তলব করা হবে।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৩২ ও ৩৪)
৪. নিয়মিত আল্লাহর জিকির করা : জিকির অর্থ স্মরণ। তাসাউফের পরিভাষায় জিকির হলো আল্লাহর তাসবিহ পাঠের এমন অনুশীলন, যা বান্দার অন্তরে আল্লাহর স্মরণকে সদা জাগ্রত রাখে। আল্লাহর জিকির বান্দাকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেয়। মহান আল্লাহ জিকির নির্দেশ দিয়েছেন এবং তার ফলাফল তুলে ধরেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা আল্লাহকে অধিক স্মরণ কোরো এবং সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কোরো। তিনি তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেন এবং তাঁর ফেরেশতারাও তোমাদের জন্য অনুগ্রহ প্রার্থনা করে অন্ধকার থেকে তোমাদেরকে আলোতে আনার জন্য এবং তিনি মুমিনদের প্রতি পরম দয়ালু।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ৪১-৪৩)
অন্য আয়াতে আল্লাহর জিকির থেকে বিমুখ থাকার ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আমার স্মরণে বিমুখ থাকবে, অবশ্যই তার জীবনযাপন হবে সংকুচিত। আর তাকে কিয়ামতের দিন ওঠাব অন্ধ করে।’ (সুরা : তাহা, আয়াত : ১২৪)
মহানবী (সা.) আল্লাহর স্মরণবিমুখ মানুষদের মৃত ব্যক্তির সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, যারা আল্লাহর জিকির করে এবং যারা আল্লাহর জিকির করে না—তাদের দৃষ্টান্ত জীবিত ও মৃত ব্যক্তির মতো। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)
৫. সুন্নতের অনুসরণ করা : আল্লাহর ভালোবাসা লাভের অন্যতম শর্ত হলো আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সুন্নতের অনুসরণ করা। বুজুর্গ আলেমরা বলেন, আল্লাহর দরবারে কোনো আমল কবুল হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো তা রাসুলের সুন্নত মোতাবেক হওয়া। কেননা আল্লাহ তাঁর রাসুলের আনুগত্য করার নির্দেশ দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস করো, তবে তোমরা আনুগত্য করো আল্লাহর, আনুগত্য করো রাসুলের এবং তাঁদের যাঁরা তোমাদের মধ্যে ক্ষমতার অধিকারী।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৯)
অন্য আয়াতে নবীজি (সা.)-এর আনুগত্যের বিনিময়ে আল্লাহর ভালোবাসাকে পুরস্কার হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বলো, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাস তবে আমাকে অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপ মার্জনা করবেন। আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৩১)
আল্লাহ সবাইকে তাঁর ওলি হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর ওলি হওয়া খুবই সহজ
আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ
It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.
#আল্লাহর ওলি#আল্লাহর বন্ধু#Friend of Allah#আল্লাহর ওলি বা বন্ধু হওয়া খুবই সহজ#আল্লাহর বন্ধু হওয়া খুব সহজ#It Is Very Easy To Become A Friend of Allah.#আল্লাহরওলি#আল্লাহরবন্ধু#ওলি#বন্ধু#Friend#allahswt#Youtube
1 note
·
View note