#নিবন্ধ
Explore tagged Tumblr posts
rahesunnat366 · 7 months ago
Text
0 notes
bangladailynews · 1 year ago
Text
Yami Gautam thanks audience for proving naysayers of Article 370 wrong: ‘So many people told us it’s too technical'
ইয়ামি গৌতম তার নতুন রাজনৈতিক অ্যাকশন থ্রিলার, আর্টিকেল 370-এর বক্স-অফিস সাফল্য উদযাপন করছে। অভিনেতা বলেছেন যে দর্শকরা নাশকদের ভুল প্রমাণ করেছেন, যারা দাবি করেছেন যে তার ছবিটি “অত্যধিক প্রযুক্তিগত” বা “অত্যধিক রাজনৈতিক জারগন” রয়েছে। (এছাড়াও পড়ুন: হৃতিক রোশনের ফাইটারের পর এখন ইয়ামি গৌতমের আর্টিকেল 370 সমস্ত উপসাগরীয় দেশে নিষিদ্ধ) আর্টিকেল 370 বক্স অফিস সংগ্রহের দিন 3: ইয়ামি গৌতম-অভিনীত একটি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
quransunnahdawah · 7 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আমার রব
youtube
youtube
youtube
রব কা���ে বলে?
রব ( আরবি : رب , 'লর্ড') একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরকে প্রভু হিসাবে উল্লেখ করে শব্দটি আরব এবং পাঞ্জাবিরা ব্যবহার করে। কুরআনে , ঈশ্বর নিজেকে বিভিন্ন জায়গায় "রব" হিসাবে উল্লেখ করেছেন। যখন এটি নির্দিষ্ট নিবন্ধ ( আল-রব ) এর সাথে ব্যবহার করা হয় তখন আরবি শব্দটি "প্রভু (ঈশ্বর)" বোঝায়।
যারা বলে আল্লাহ আমাদের রব, অতঃপর তার ওপর দৃঢ় ও স্থির থাকে নিশ্চিত তাদের কাছে ফেরেশতারা আসে এবং তাদের বলে, ভীত হয়ো না, দুঃখ করো না এবং সেই জান্নাতের সুসংবাদ শুনে খুশি হও, তোমাদেরকে যার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। আমরা এই দুনিয়ার জীবনেও তোমাদের বন্ধু এবং আখিরাতেও। সেখানে তোমরা যা চাইবে তা-ই পাবে। আর যে জিনিসেরই আকাক্সক্ষা করবে তা-ই লাভ করবে। (সূরা হামিম আস সাজদা : ৩০-৩১)
‘যারা আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করেছে’ এ আয়াতটির ব্যাখ্যা ব্যাপক ও বিস্তৃত। আয়াতটিতে রব বলতে শুধু আক্ষরিক অর্থে রব বলা হয়নি যে, কেউ হঠাৎ করে আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করে চুপ হয়ে গেল। আল্লাহকে ‘রব’ ঘোষণা করেই থেমে যায়নি এবং এ ভ্রান্তিতেও লিপ্ত হয়নি যে, আল্লাহকে রব বলে ঘোষণাও করেছে এবং তার সাথে অন্যদেরও রব হিসেবে গ্রহণ করেছে; বরং একবার এ আকিদা পোষণ করার পর সারা জীবন তার ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকেছে, তার পরিপন্থী অন্য কোনো আকিদা গ্রহণ করেনি কিংবা এর সাথে কোনো বাতিল আকিদার সংমিশ্রণও ঘটায়নি এবং নিজের কর্মজীবনে তাওহিদের আকিদার দাবিগুলোও পূরণ করেছে।
আল্লাহ তা‘আলা�� রুবুবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যসমূহ
‘রব’ হচ্ছে আল্লাহ তা‘আলার গুণগত নাম। আর এ-গুণগত নামবাচক শব্দ থেকেই ‘রুবূবিয়্যাত’ শব্দটি উদগত হয়েছে। এটা ‘রব’ নামের সম্পর্ক বর্ণনাসূচক শব্দ। ‘রব’ শব্দটি আভিধানিক দিক থেকে প্রভু, মালিক, মনিব, প্রতিপালক, কর্তা, অভিভাবক ও দেবতা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। এ শব্দটি আল্লাহ তা‘আলা ব্যতীত অন্যের বেলায়ও রূপকভাবে ব্যবহৃত হয়। তবে আল্লাহ তা‘আলার বেলায়ই এর ব্যবহার হচ্ছে মূল বা আসল। উপরে ‘রব’ শব্দের যে সব অর্থ বর্ণিত হয়েছে, সে সবই মূলত আল্লাহ তা‘আলার ‘রুবূবিয়্যাত’-এর বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বিষয়াদি। তবে শর‘য়ী পরিভাষায় আল্লাহ তা‘আলাকে ‘রব’ বলে স্বীকৃতি দিতে হলে নিম্নে বর্ণিত বিষয়সমূহকে তাঁর রুবূবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে হবে এবং এর বিপরীতধর্মী চিন্তা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হতে হবে :
১. তিনি আমাদের ও এ জগতের ছোট বড় সব কিছুর একক সৃষ্টিকর্তা। যেখানে যা কিছু সৃষ্টি করা প্রয়োজন, সেখানে তিনি নিজেই তাঁর পরিকল্পনানুযায়ী তা সৃষ্টি করেছেন ও করেন। তাঁর ইচ্ছা ও অনুমতি ব্যতীত কোনো সৃষ্ট বস্তুর প্রভাবে অপর কোনো বস্তু আপনা-আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সৃষ্টি হতে পারে এমন বিশ্বাস করা তাঁকে একক সৃষ্টিকর্তা হিসেবে বিশ্বাসের পরিপন্থী বলে মনে করা।
২. তিনি এ বিশ্বজগতের সব কিছুর একক মালিক, নিয়ন্ত্রক ও পরিচালক। এ ক্ষেত্রে তাঁর কোনো শরীক ও সাহায্যকারী নেই। এ-জগত পরিচালনা কর্মে তাঁর অনুমতি ব্যতীত শাফা‘আতের নামে তাঁর নিকট অনধিকার চর্চা করার মতও কেউ নেই। ফেরেশতাগণকে কোনো কোনো বিষয় পরিচালনা কর্মে ব্যবহার করে থাকলেও তারা তাঁর নির্দেশানুযায়ীই নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করেন মাত্র। মানুষদের মধ্য থেকে গাউছ, কুতুব ও আবদাল নামের কোন অলিদেরকে কোনো কিছু পরিচালনা করার কোনই কর্তৃত্ব তিনি দান করেন না।
৩. তিনি আমাদের জীবনের ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ইত্যাদি বিষয়াদি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় হেদায়াত তথা আদেশ ও নিষেধ দানের মালিক। তাঁর বিধানসমূহ বিস্তারিত ও মৌলিক নীতিমালার আকারে বর্ণিত হয়েছে কুরআনুল কারীম ও তাঁর নবীর সহীহ হাদীসে। এগুলো অবতীর্ণ করেছেন সকল স্থান, কাল ও পাত্র ভেদে বাস্তবায়নের যোগ্য করে। আমরা নীতিগতভাবে তাতে বর্ণিত বিধানসমূহ মানতে বাধ্য। তাতে বর্ণিত কোনো বিধানের বিকল্প কোনো বিধান রচনা করার আমাদের ��োনো বৈধ অধিকার নেই। অনুরূপভাবে কোনো বিধান রচনা করার প্রয়োজন দেখা দিলে তাতে বর্ণিত নীতিমালার বাইরে শরী‘আতের উদ্দেশ্যের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো বিধান রচনা করারও আমাদের কোনো অধিকার নেই। আমরা যদি নিজেদেরকে সেরকম কিছু করার যোগ্যতাবান বলে মনে করি, তা হলে এতে আমরা প্রকারান্তরে নিজেদেরকে নিজেদের রব বানিয়ে নেব এবং কুরআনুল কারীমের সূরা আল-মায়িদাহ : এর ৪৪, ৪৫, ও ৪৭ আয়াতে বর্ণিত বক্তব্যের মর্মানুযায়ী আমরা এ অপরাধের কারণে ইয়াহূদীদের ন্যায় কাফির, যালেম ও ফাসিকে পরিণত হবো।
১. তিনি আমাদের জীবন ও জীবিকার ভাল ও মন্দ সব কিছু দানের একচ্ছত্র মালিক। আমাদেরকে পরস্পরের প্রতি মুখাপেক্ষী করে রাখা এবং আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা গ্রহণ করার নিমিত্তে আমাদের প্রত্যেকের জন্য যে জীবন ও জীবিকা প্রদান করা উচিত- কাফির, মুশরিক, মুনাফিক ও মুসলিম নির্বিশেষে তিনি সবাইকে সে জীবন ও জীবিকাই দান করে থাকেন।
২. তিনি আমাদের দুনিয়া-আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণ ও অকল্যাণের মালিক। তিনি আমাদের কোনো কল্যাণ করতে চাইলে তা রোধ করার কেউ নেই। আবার তিনি কারো অকল্যাণ করতে চাইলে সে লোকের কল্যাণ করার মতও কেউ নেই। কোন মৃত অলি কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করাতো দুরের কথা, কোন জীবিত অলি বা কুতুব[2]ও নিজ থেকে তাঁর ইচ্ছার বাইরে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারেন না। অনুরূপভাবে কোন বস্তুও তাঁর ইচ্ছার বাইরে নিজ থেকে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারে না।
১. তিনি আমাদের সকলের মৃত্যু ও পুনর্জীবন দানের মালিক।
২. ইহ-আখেরাতে একমাত্র তিনিই আমাদের যাবতীয় অপরাধ মার্জনা করার মালিক। আখেরাতে বিচার দিবসে শাফা‘আতের চাবিকাঠি থাকবে তাঁরই হাতে। তাঁর পূর্ব অনুমতি ব্যতীত কারো পক্ষে কারো শাফা‘আত করার আদৌ কোন সুযোগ নেই।
৩. তিনি মানুষকে যাবতীয় কর্তৃত্ব ও সম্মান দানের মালিক। তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ কোন রাজনৈতিক দলকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার ব্যাপারে সম্মতি প্রদান করে। আবার তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ সে দলকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে। তাই ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য সঠিক ঈমান ও আমলের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন পূর্বক তা প্রতিষ্ঠা করে দেয়ার জন্য তাঁর কাছেই সাহায্য চাইতে হবে। তিনি ইচ্ছা করলে জনগণের সহযোগিতায় সে লক্ষ্যে পৌঁছা যাবে, অন্যথায় নয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
রবের পরিচয় 
আল্লাহ আমার রব
Allah is my Lord
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 7 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আমার রব
youtube
youtube
youtube
রব কাকে বলে?
রব ( আরবি : رب , 'লর্ড') একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরকে প্রভু হিসাবে উল্লেখ করে শব্দটি আরব এবং পাঞ্জাবিরা ব্যবহার করে। কুরআনে , ঈশ্বর নিজেকে বিভিন্ন জায়গায় "রব" হিসাবে উল্লেখ করেছেন। যখন এটি নির্দিষ্ট নিবন্ধ ( আল-রব ) এর সাথে ব্যবহার করা হয় তখন আরবি শব্দটি "প্রভু (ঈশ্বর)" বোঝায়।
যারা বলে আল্লাহ আমাদের রব, অতঃপর তার ওপর দৃঢ় ও স্থির থাকে নিশ্চিত তাদের কাছে ফেরেশতারা আসে এবং তাদের বলে, ভীত হয়ো না, দুঃখ করো না এবং সেই জান্নাতের সুসংবাদ শুনে খুশি হও, তোমাদেরকে যার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। আমরা এই দুনিয়ার জীবনেও তোমাদের বন্ধু এবং আখিরাতেও। সেখানে তোমরা যা চাইবে তা-ই পাবে। আর যে জিনিসেরই আকাক্সক্ষা করবে তা-ই লাভ করবে। (সূরা হামিম আস সাজদা : ৩০-৩১)
‘যারা আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করেছে’ এ আয়াতটির ব্যাখ্যা ব্যাপক ও বিস্তৃত। আয়াতটিতে রব বলতে শুধু আক্ষরিক অর্থে রব বলা হয়নি যে, কেউ হঠাৎ করে আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করে চুপ হয়ে গেল। আল্লাহকে ‘রব’ ঘোষণা করেই থেমে যায়নি এবং এ ভ্রান্তিতেও লিপ্ত হয়নি যে, আল্লাহকে রব বলে ঘোষণাও করেছে এবং তার সাথে অন্যদেরও রব হিসেবে গ্রহণ করেছে; বরং একবার এ আকিদা পোষণ করার পর সারা জীবন তার ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকেছে, তার পরিপন্থী অন্য কোনো আকিদা গ্রহণ করেনি কিংবা এর সাথে কোনো বাতিল আকিদার সংমিশ্রণও ঘটায়নি এবং নিজের কর্মজীবনে তাওহিদের আকিদার দাবিগুলোও পূরণ করেছে।
আল্লাহ তা‘আলার রুবুবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যসমূহ
‘রব’ হচ্ছে আল্লাহ তা‘আলার গুণগত নাম। আর এ-গুণগত নামবাচক শব্দ থেকেই ‘রুবূবিয়্যাত’ শব্দটি উদগত হয়েছে। এটা ‘রব’ নামের সম্পর্ক বর্ণনাসূচক শব্দ। ‘রব’ শব্দটি আভিধানিক দিক থেকে প্রভু, মালিক, মনিব, প্রতিপালক, কর্তা, অভিভাবক ও দেবতা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। এ শব্দটি আল্লাহ তা‘আলা ব্যতীত অন্যের বেলায়ও রূপকভাবে ব্যবহৃত হয়। তবে আল্লাহ তা‘আলার বেলায়ই এর ব্যবহার হচ্ছে মূল বা আসল। উপরে ‘রব’ শব্দের যে সব অর্থ বর্ণিত হয়েছে, সে সবই মূলত আল্লাহ তা‘আলার ‘রুবূবিয়্যাত’-এর বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বিষয়াদি। তবে শর‘য়ী পরিভাষায় আল্লাহ তা‘আলাকে ‘রব’ বলে স্বীকৃতি দিতে হলে নিম্নে বর্ণিত বিষয়সমূহকে তাঁর রুবূবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে হবে এবং এর বিপরীতধর্মী চিন্তা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হতে হবে :
১. তিনি আমাদের ও এ জগতের ছোট বড় সব কিছুর একক সৃষ্টিকর্তা। যেখানে যা কিছু সৃষ্টি করা প্রয়োজন, সেখানে তিনি নিজেই তাঁর পরিকল্পনানুযায়ী তা সৃষ্টি করেছেন ও করেন। তাঁর ইচ্ছা ও অনুমতি ব্যতীত কোনো সৃষ্ট বস্তুর প্রভাবে অপর কোনো বস্তু আপনা-আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সৃষ্টি হতে পারে এমন বিশ্বাস করা তাঁকে একক সৃষ্টিকর্তা হিসেবে বিশ্বাসের পরিপন্থী বলে মনে করা।
২. তিনি এ বিশ্বজগতের সব কিছুর একক মালিক, নিয়ন্ত্রক ও পরিচালক। এ ক্ষেত্রে তাঁর কোনো শরীক ও সাহায্যকারী নেই। এ-জগত পরিচালনা কর্মে তাঁর অনুমতি ব্যতীত শাফা‘আতের নামে তাঁর নিকট অনধিকার চর্চা করার মতও কেউ নেই। ফেরেশতাগণকে কোনো কোনো বিষয় পরিচালনা কর্মে ব্যবহার করে থাকলেও তারা তাঁর নির্দেশানুযায়ীই নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করেন মাত্র। মানুষদের মধ্য থেকে গাউছ, কুতুব ও আবদাল নামের কোন অলিদেরকে কোনো কিছু পরিচালনা করার কোনই কর্তৃত্ব তিনি দান করেন না।
৩. তিনি আমাদের জীবনের ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ইত্যাদি বিষয়াদি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় হেদায়াত তথা আদেশ ও নিষেধ দানের মালিক। তাঁর বিধানসমূহ বিস্তারিত ও মৌলিক নীতিমালার আকারে বর্ণিত হয়েছে কুরআনুল কারীম ও তাঁর নবীর সহীহ হাদীসে। এগুলো অবতীর্ণ করেছেন সকল স্থান, কাল ও পাত্র ভেদে বাস্তবায়নের যোগ্য করে। আমরা নীতিগতভাবে তাতে বর্ণিত বিধানসমূহ মানতে বাধ্য। তাতে বর্ণিত কোনো বিধানের বিকল্প কোনো বিধান রচনা করার আমাদের কোনো বৈধ অধিকার নেই। অনুরূপভাবে কোনো বিধান রচনা করার প্রয়োজন দেখা দিলে তাতে বর্ণিত নীতিমালার বাইরে শরী‘আতের উদ্দেশ্যের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো বিধান রচনা করারও আমাদের কোনো অধিকার নেই। আমরা যদি নিজেদেরকে সেরকম কিছু করার যোগ্যতাবান বলে মনে করি, তা হলে এতে আমরা প্রকারান্তরে নিজেদেরকে নিজেদের রব বানিয়ে নেব এবং কুরআনুল কারীমের সূরা আল-মায়িদাহ : এর ৪৪, ৪৫, ও ৪৭ আয়াতে বর্ণিত বক্তব্যের মর্মানুযায়ী আমরা এ অপরাধের কারণে ইয়াহূদীদের ন্যায় কাফির, যালেম ও ফাসিকে পরিণত হবো।
১. তিনি আমাদের জীবন ও জীবিকার ভাল ও মন্দ সব কিছু দানের একচ্ছত্র মালিক। আমাদেরকে পরস্পরের প্রতি মুখাপেক্ষী করে রাখা এবং আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা গ্রহণ করার নিমিত্তে আমাদের প্রত্যেকের জন্য যে জীবন ও জীবিকা প্রদান করা উচিত- কাফির, মুশরিক, মুনাফিক ও মুসলিম নির্বিশেষে তিনি সবাইকে সে জীবন ও জীবিকাই দান করে থাকেন।
২. তিনি আমাদের দুনিয়া-আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণ ও অকল্যাণের মালিক। তিনি আমাদের কোনো কল্যাণ করতে চাইলে তা রোধ করার কেউ নেই। আবার তিনি কারো অকল্যাণ করতে চাইলে সে লোকের কল্যাণ করার মতও কেউ নেই। কোন মৃত অলি কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করাতো দুরের কথা, কোন জীবিত অলি বা কুতুব[2]ও নিজ থেকে তাঁর ইচ্ছার বাইরে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারেন না। অনুরূপভাবে কোন বস্তুও তাঁর ইচ্ছার বাইরে নিজ থেকে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারে না।
১. তিনি আমাদের সকলের মৃত্যু ও পুনর্জীবন দানের মালিক।
২. ইহ-আখেরাতে একমাত্র তিনিই আমাদের যাবতীয় অপরাধ মার্জনা করার মালিক। আখেরাতে বিচার দিবসে শাফা‘আতের চাবিকাঠি থাকবে তাঁরই হাতে। তাঁর পূর্ব অনুমতি ব্যতীত কারো পক্ষে কারো শাফা‘আত করার আদৌ কোন সুযোগ নেই।
৩. তিনি মানুষকে যাবতীয় কর্তৃত্ব ও সম্মান দানের মালিক। তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ কোন রাজনৈতিক দলকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার ব্যাপারে সম্মতি প্রদান করে। আবার তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ সে দলকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে। তাই ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য সঠিক ঈমান ও আমলের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন পূর্বক তা প্রতিষ্ঠা করে দেয়ার জন্য তাঁর কাছেই সাহায্য চাইতে হবে। তিনি ইচ্ছা করলে জনগণের সহযোগিতায় সে লক্ষ্যে পৌঁছা যাবে, অন্যথায় নয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
রবের পরিচয় 
আল্লাহ আমার রব
Allah is my Lord
0 notes
ilyforallahswt · 7 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আমার রব
youtube
youtube
youtube
রব কাকে বলে?
রব ( আরবি : رب , 'লর্ড') একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরকে প্রভু হিসাবে উল্লেখ করে শব্দটি আরব এবং পাঞ্জাবিরা ব্যবহার করে। কুরআনে , ঈশ্বর নিজেকে বিভিন্ন জায়গায় "রব" হিসাবে উল্লেখ করেছেন। যখন এটি নির্দিষ্ট নিবন্ধ ( আল-রব ) এর সাথে ব্যবহার করা হয় তখন আরবি শব্দটি "প্রভু (ঈশ্বর)" বোঝায়।
যারা বলে আল্লাহ আমাদের রব, অতঃপর তার ওপর দৃঢ় ও স্থির থাকে নিশ্চিত তাদের কাছে ফেরেশতারা আসে এবং তাদের বলে, ভীত হয়ো না, দুঃখ করো না এবং সেই জান্নাতের সুসংবাদ শুনে খুশি হও, তোমাদেরকে যার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। আমরা এই দুনিয়ার জীবনেও তোমাদের বন্ধু এবং আখিরাতেও। সেখানে তোমরা যা চাইবে তা-ই পাবে। আর যে জিনিসেরই আকাক্সক্ষা করবে তা-ই লাভ করবে। (সূরা হামিম আস সাজদা : ৩০-৩১)
‘যারা আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করেছে’ এ আয়াতটির ব্যাখ্যা ব্যাপক ও বিস্তৃত। আয়াতটিতে রব বলতে শুধু আক্ষরিক অর্থে রব বলা হয়নি যে, কেউ হঠাৎ করে আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করে চুপ হয়ে গেল। আল্লাহকে ‘রব’ ঘোষণা করেই থেমে যায়নি এবং এ ভ্রান্তিতেও লিপ্ত হয়নি যে, আল্লাহকে রব বলে ঘোষণাও করেছে এবং তার সাথে অন্যদেরও রব হিসেবে গ্রহণ করেছে; বরং একবার এ আকিদা পোষণ করার পর সারা জীবন তার ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকেছে, তার পরিপন্থী অন্য কোনো আকিদা গ্রহণ করেনি কিংবা এর সাথে কোনো বাতিল আকিদার সংমিশ্রণও ঘটায়নি এবং নিজের কর্মজীবনে তাওহিদের আকিদার দাবিগুলোও পূরণ করেছে।
আল্লাহ তা‘আলার রুবুবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যসমূহ
‘রব’ হচ্ছে আল্লাহ তা‘আলার গুণগত নাম। আর এ-গুণগত নামবাচক শব্দ থেকেই ‘রুবূবিয়্যাত’ শব্দটি উদগত হয়েছে। এটা ‘রব’ নামের সম্পর্ক বর্ণনাসূচক শব্দ। ‘রব’ শব্দটি আভিধানিক দিক থেকে প্রভু, মালিক, মনিব, প্রতিপালক, কর্তা, অভিভাবক ও দেবতা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। এ শব্দটি আল্লাহ তা‘আলা ব্যতীত অন্যের বেলায়ও রূপকভাবে ব্যবহৃত হয়। তবে আল্লাহ তা‘আলার বেলায়ই এর ব্যবহার হচ্ছে মূল বা আসল। উপরে ‘রব’ শব্দের যে সব অর্থ বর্ণিত হয়েছে, সে সবই মূলত আল্লাহ তা‘আলার ‘রুবূবিয়্যাত’-এর বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বিষয়াদি। তবে শর‘য়ী পরিভাষায় আল্লাহ তা‘আলাকে ‘রব’ বলে স্বীকৃতি দিতে হলে নিম্নে বর্ণিত বিষয়সমূহকে তাঁর রুবূবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে হবে এবং এর বিপরীতধর্মী চিন্তা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হতে হবে :
১. তিনি আমাদের ও এ জগতের ছোট বড় সব কিছুর একক সৃষ্টিকর্তা। যেখানে যা কিছু সৃষ্টি করা প্রয়োজন, সেখানে তিনি নিজেই তাঁর পরিকল্পনানুযায়ী তা সৃষ্টি করেছেন ও করেন। তাঁর ইচ্ছা ও অনুমতি ব্যতীত কোনো সৃষ্ট বস্তুর প্রভাবে অপর কোনো বস্তু আপনা-আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সৃষ্টি হতে পারে এমন বিশ্বাস করা তাঁকে একক সৃষ্টিকর্তা হিসেবে বিশ্বাসের পরিপন্থী বলে মনে করা।
২. তিনি এ বিশ্বজগতের সব কিছুর একক মালিক, নিয়ন্ত্রক ও পরিচালক। এ ক্ষেত্রে তাঁর কোনো শরীক ও সাহায্যকারী নেই। এ-জগত পরিচালনা কর্মে তাঁর অনুমতি ব্যতীত শাফা‘আতের নামে তাঁর নিকট অনধিকার চর্চা করার মতও কেউ নেই। ফেরেশতাগণকে কোনো কোনো বিষয় পরিচালনা কর্মে ব্যবহার করে থাকলেও তারা তাঁর নির্দেশানুযায়ীই নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করেন মাত্র। মানুষদের মধ্য থেকে গাউছ, কুতুব ও আবদাল নামের কোন অলিদেরকে কোনো কিছু পরিচালনা করার কোনই কর্তৃত্ব তিনি দান করেন না।
৩. তিনি আমাদের জীবনের ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ইত্যাদি বিষয়াদি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় হেদায়াত তথা আদেশ ও নিষেধ দানের মালিক। তাঁর বিধানসমূহ বিস্তারিত ও মৌলিক নীতিমালার আকারে বর্ণিত হয়েছে কুরআনুল কারীম ও তাঁর নবীর সহীহ হাদীসে। এগুলো অবতীর্ণ করেছেন সকল স্থান, কাল ও পাত্র ভেদে বাস্তবায়নের যোগ্য করে। আমরা নীতিগতভাবে তাতে বর্ণিত বিধানসমূহ মানতে বাধ্য। তাতে বর্ণিত কোনো বিধানের বিকল্প কোনো বিধান রচনা করার আমাদের কোনো বৈধ অধিকার নেই। অনুরূপভাবে কোনো বিধান রচনা করার প্রয়োজন দেখা দিলে তাতে বর্ণিত নীতিমালার বাইরে শরী‘আতের উদ্দেশ্যের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো বিধান রচনা করারও আমাদের কোনো অধিকার নেই। আমরা যদি নিজেদেরকে সেরকম কিছু করার যোগ্যতাবান বলে মনে করি, তা হলে এতে আমরা প্রকারান্তরে নিজেদেরকে নিজেদের রব বানিয়ে নেব এবং কুরআনুল কারীমের সূরা আল-মায়িদাহ : এর ৪৪, ৪৫, ও ৪৭ আয়াতে বর্ণিত বক্তব্যের মর্মানুযায়ী আমরা এ অপরাধের কারণে ইয়াহূদীদের ন্যায় কাফির, যালেম ও ফাসিকে পরিণত হবো।
১. তিনি আমাদের জীবন ও জীবিকার ভাল ও মন্দ সব কিছু দানের একচ্ছত্র মালিক। আমাদেরকে পরস্পরের প্রতি মুখাপেক্ষী করে রাখা এবং আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা গ্রহণ করার নিমিত্তে আমাদের প্রত্যেকের জন্য যে জীবন ও জীবিকা প্রদান করা উচিত- কাফির, মুশরিক, মুনাফিক ও মুসলিম নির্বিশেষে তিনি সবাইকে সে জীবন ও জীবিকাই দান করে থাকেন।
২. তিনি আমাদের দুনিয়া-আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণ ও অকল্যাণের মালিক। তিনি আমাদের কোনো কল্যাণ করতে চাইলে তা রোধ করার কেউ নেই। আবার তিনি কারো অকল্যাণ করতে চাইলে সে লোকের কল্যাণ করার মতও কেউ নেই। কোন মৃত অলি কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করাতো দুরের কথা, কোন জীবিত অলি বা কুতুব[2]ও নিজ থেকে তাঁর ইচ্ছার বাইরে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারেন না। অনুরূপভাবে কোন বস্তুও তাঁর ইচ্ছার বাইরে নিজ থেকে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারে না।
১. তিনি আমাদের সকলের মৃত্যু ও পুনর্জীবন দানের মালিক।
২. ইহ-আখেরাতে একমাত্র তিনিই আমাদের যাবতীয় অপরাধ মার্জনা করার মালিক। আখেরাতে বিচার দিবসে শাফা‘আতের চাবিকাঠি থাকবে তাঁরই হাতে। তাঁর পূর্ব অনুমতি ব্যতীত কারো পক্ষে কারো শাফা‘আত করার আদৌ কোন সুযোগ নেই।
৩. তিনি মানুষকে যাবতীয় কর্তৃত্ব ও সম্মান দানের মালিক। তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ কোন রাজনৈতিক দলকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার ব্যাপারে সম্মতি প্রদান করে। আবার তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ সে দলকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে। তাই ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য সঠিক ঈমান ও আমলের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন পূর্বক তা প্রতিষ্ঠা করে দেয়ার জন্য তাঁর কাছেই সাহায্য চাইতে হবে। তিনি ইচ্ছা করলে জনগণের সহযোগিতায় সে লক্ষ্যে পৌঁছা যাবে, অন্যথায় নয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
রবের পরিচয় 
আল্লাহ আমার রব
Allah is my Lord
0 notes
myreligionislam · 7 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আমার রব
youtube
youtube
youtube
রব কাকে বলে?
রব ( আরবি : رب , 'লর্ড') একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরকে প্রভু হিসাবে উল্লেখ করে শব্দটি আরব এবং পাঞ্জাবিরা ব্যবহার করে। কুরআনে , ঈশ্বর নিজেকে বিভিন্ন জায়গায় "রব" হিসাবে উল্লেখ করেছেন। যখন এটি নির্দিষ্ট নিবন্ধ ( আল-রব ) এর সাথে ব্যবহার করা হয় তখন আরবি শব্দটি "প্রভু (ঈশ্বর)" বোঝায়।
যারা বলে আল্লাহ আমাদের রব, অতঃপর তার ওপর দৃঢ় ও স্থির থাকে নিশ্চিত তাদের কাছে ফেরেশতারা আসে এবং তাদের বলে, ভীত হয়ো না, দুঃখ করো না এবং সেই জান্নাতের সুসংবাদ শুনে খুশি হও, তোমাদেরকে যার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। আমরা এই দুনিয়ার জীবনেও তোমাদের বন্ধু এবং আখিরাতেও। সেখানে তোমরা যা চাইবে তা-ই পাবে। আর যে জিনিসেরই আকাক্সক্ষা করবে তা-ই লাভ করবে। (সূরা হামিম আস সাজদা : ৩০-৩১)
‘যারা আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করেছে’ এ আয়াতটির ব্যাখ্যা ব্যাপক ও বিস্তৃত। আয়াতটিতে রব বলতে শুধু আক্ষরিক অর্থে রব বলা হয়নি যে, কেউ হঠাৎ করে আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করে চুপ হয়ে গেল। আল্লাহকে ‘রব’ ঘোষণা করেই থেমে যায়নি এবং এ ভ্রান্তিতেও লিপ্ত হয়নি যে, আল্লাহকে রব বলে ঘোষণাও করেছে এবং তার সাথে অন্যদেরও রব হিসেবে গ্রহণ করেছে; বরং একবার এ আকিদা পোষণ করার পর সারা জীবন তার ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকেছে, তার পরিপন্থী অন্য কোনো আকিদা গ্রহণ করেনি কিংবা এর সাথে কোনো বাতিল আকিদার সংমিশ্রণও ঘটায়নি এ���ং নিজের কর্মজীবনে তাওহিদের আকিদার দাবিগুলোও পূরণ করেছে।
আল্লাহ তা‘আলার রুবুবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যসমূহ
‘রব’ হচ্ছে আল্লাহ তা‘আলার গুণগত নাম। আর এ-গুণগত নামবাচক শব্দ থেকেই ‘রুবূবিয়্যাত’ শব্দটি উদগত হয়েছে। এটা ‘রব’ নামের সম্পর্ক বর্ণনাসূচক শব্দ। ‘রব’ শব্দটি আভিধানিক দিক থেকে প্রভু, মালিক, মনিব, প্রতিপালক, কর্তা, অভিভাবক ও দেবতা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। এ শব্দটি আল্লাহ তা‘আলা ব্যতীত অন্যের বেলায়ও রূপকভাবে ব্যবহৃত হয়। তবে আল্লাহ তা‘আলার বেলায়ই এর ব্যবহার হচ্ছে মূল বা আসল। উপরে ‘রব’ শব্দের যে সব অর্থ বর্ণিত হয়েছে, সে সবই মূলত আল্লাহ তা‘আলার ‘রুবূবিয়্যাত’-এর বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বিষয়াদি। তবে শর‘য়ী পরিভাষায় আল্লাহ তা‘আলাকে ‘রব’ বলে স্বীকৃতি দিতে হলে নিম্নে বর্ণিত বিষয়সমূহকে তাঁর রুবূবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে হবে এবং এর বিপরীতধর্মী চিন্তা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হতে হবে :
১. তিনি আমাদের ও এ জগতের ছোট বড় সব কিছুর একক সৃষ্টিকর্তা। যেখানে যা কিছু সৃষ্টি করা প্রয়োজন, সেখানে তিনি নিজেই তাঁর পরিকল্পনানুযায়ী তা সৃষ্টি করেছেন ও করেন। তাঁর ইচ্ছা ও অনুমতি ব্যতীত কোনো সৃষ্ট বস্তুর প্রভাবে অপর কোনো বস্তু আপনা-আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সৃষ্টি হতে পারে এমন বিশ্বাস করা তাঁকে একক সৃষ্টিকর্তা হিসেবে বিশ্বাসের পরিপন্থী বলে মনে করা।
২. তিনি এ বিশ্বজগতের সব কিছুর একক মালিক, নিয়ন্ত্রক ও পরিচালক। এ ক্ষেত্রে তাঁর কোনো শরীক ও সাহায্যকারী নেই। এ-জগত পরিচালনা কর্মে তাঁর অনুমতি ব্যতীত শাফা‘আতের নামে তাঁর নিকট অনধিকার চর্চা করার মতও কেউ নেই। ফেরেশতাগণকে কোনো কোনো বিষয় পরিচালনা কর্মে ব্যবহার করে থাকলেও তারা তাঁর নির্দেশানুযায়ীই নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করেন মাত্র। মানুষদের মধ্য থেকে গাউছ, কুতুব ও আবদাল নামের কোন অলিদেরকে কোনো কিছু পরিচালনা করার কোনই কর্তৃত্ব তিনি দান করেন না।
৩. তিনি আমাদের জীবনের ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ইত্যাদি বিষয়াদি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় হেদায়াত তথা আদেশ ও নিষেধ দানের মালিক। তাঁর বিধানসমূহ বিস্তারিত ও মৌলিক নীতিমালার আকারে বর্ণিত হয়েছে কুরআনুল কারীম ও তাঁর নবীর সহীহ হাদীসে। এগুলো অবতীর্ণ করেছেন সকল স্থান, কাল ও পাত্র ভেদে বাস্তবায়নের যোগ্য করে। আমরা নীতিগতভাবে তাতে বর্ণিত বিধানসমূহ মানতে বাধ্য। তাতে বর্ণিত কোনো বিধানের বিকল্প কোনো বিধান রচনা করার আমাদের কোনো বৈধ অধিকার নেই। অনুরূপভাবে কোনো বিধান রচনা করার প্রয়োজন দেখা দিলে তাতে বর্ণিত নীতিমালার বাইরে শরী‘আতের উদ্দেশ্যের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো বিধান রচনা করারও আমাদের কোনো অধিকার নেই। আমরা যদি নিজেদেরকে সেরকম কিছু করার যোগ্যতাবান বলে মনে করি, তা হলে এতে আমরা প্রকারান্তরে নিজেদেরকে নিজেদের রব বানিয়ে নেব এবং কুরআনুল কারীমের সূরা আল-মায়িদাহ : এর ৪৪, ৪৫, ও ৪৭ আয়াতে বর্ণিত বক্তব্যের মর্মানুযায়ী আমরা এ অপরাধের কারণে ইয়াহূদীদের ন্যায় কাফির, যালেম ও ফাসিকে পরিণত হবো।
১. তিনি আমাদের জীবন ও জীবিকার ভাল ও মন্দ সব কিছু দানের একচ্ছত্র মালিক। আমাদেরকে পরস্পরের প্রতি মুখাপেক্ষী করে রাখা এবং আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা গ্রহণ করার নিমিত্তে আমাদের প্রত্যেকের জন্য যে জীবন ও জীবিকা প্রদান করা উচিত- কাফির, মুশরিক, মুনাফিক ও মুসলিম নির্বিশেষে তিনি সবাইকে সে জীবন ও জীবিকাই দান করে থাকেন।
২. তিনি আমাদের দুনিয়া-আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণ ও অকল্যাণের মালিক। তিনি আমাদের কোনো কল্যাণ করতে চাইলে তা রোধ করার কেউ নেই। আবার তিনি কারো অকল্যাণ করতে চাইলে সে লোকের কল্যাণ করার মতও কেউ নেই। কোন মৃত অলি কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করাতো দুরের কথা, কোন জীবিত অলি বা কুতুব[2]ও নিজ থেকে তাঁর ইচ্ছার বাইরে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারেন না। অনুরূপভাবে কোন বস্তুও তাঁর ইচ্ছার বাইরে নিজ থেকে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারে না।
১. তিনি আমাদের সকলের মৃত্যু ও পুনর্জীবন দানের মালিক।
২. ইহ-আখেরাতে একমাত্র তিনিই আমাদের যাবতীয় অপরাধ মার্জনা করার মালিক। আখেরাতে বিচার দিবসে শাফা‘আতের চাবিকাঠি থাকবে তাঁরই হাতে। তাঁর পূর্ব অনুমতি ব্যতীত কারো পক্ষে কারো শাফা‘আত করার আদৌ কোন সুযোগ নেই।
৩. তিনি মানুষকে যাবতীয় কর্তৃত্ব ও সম্মান দানের মালিক। তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ কোন রাজনৈতিক দলকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার ব্যাপারে সম্মতি প্রদান করে। আবার তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ সে দলকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে। তাই ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য সঠিক ঈমান ও আমলের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন পূর্বক তা প্রতিষ্ঠা করে দেয়ার জন্য তাঁর কাছেই সাহায্য চাইতে হবে। তিনি ইচ্ছা করলে জনগণের সহযোগিতায় সে লক্ষ্যে পৌঁছা যাবে, অন্যথায় নয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
রবের পরিচয় 
আল্লাহ আমার রব
Allah is my Lord
0 notes
mylordisallah · 7 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আমার রব
youtube
youtube
youtube
রব কাকে বলে?
রব ( আরবি : رب , 'লর্ড') একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরকে প্রভু হিসাবে উল্লেখ করে শব্দটি আরব এবং পাঞ্জাবিরা ব্যবহার করে। কুরআনে , ঈশ্বর নিজেকে বিভিন্ন জায়গায় "রব" হিসাবে উল্লেখ করেছেন। যখন এটি নির্দিষ্ট নিবন্ধ ( আল-রব ) এর সাথে ব্যবহার করা হয় তখন আরবি শব্দটি "প্রভু (ঈশ্বর)" বোঝায়।
যারা বলে আল্লাহ আমাদের রব, অতঃপর তার ওপর দৃঢ় ও স্থির থাকে নিশ্চিত তাদের কাছে ফেরেশতারা আসে এবং তাদের বলে, ভীত হয়ো না, দুঃখ করো না এবং সেই জান্নাতের সুসংবাদ শুনে খুশি হও, তোমাদেরকে যার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। আমরা এই দুনিয়ার জীবনেও তোমাদের বন্ধু এবং আখিরাতেও। সেখানে তোমরা যা চাইবে তা-ই পাবে। আর যে জিনিসেরই আকাক্সক্ষা করবে তা-ই লাভ করবে। (সূরা হামিম আস সাজদা : ৩০-৩১)
‘যারা আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করেছে’ এ আয়াতটির ব্যাখ্যা ব্যাপক ও বিস্তৃত। আয়াতটিতে রব বলতে শুধু আক্ষরিক অর্থে রব বলা হয়নি যে, কেউ হঠাৎ করে আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করে চুপ হয়ে গেল। আল্লাহকে ‘রব’ ঘোষণা করেই থেমে যায়নি এবং এ ভ্রান্তিতেও লিপ্ত হয়নি যে, আল্লাহকে রব বলে ঘোষণাও করেছে এবং তার সাথে অন্যদেরও রব হিসেবে গ্রহণ করেছে; বরং একবার এ আকিদা পোষণ করার পর সারা জীবন তার ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকেছে, তার পরিপন্থী অন্য কোনো আকিদা গ্রহণ করেনি কিংবা এর সাথে কোনো বাতিল আকিদার সংমিশ্রণও ঘটায়নি এবং নিজের কর্মজীবনে তাওহিদের আকিদার দাবিগুলোও পূরণ করেছে।
আল্লাহ তা‘আলার রুবুবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যসমূহ
‘রব’ হচ্ছে আল্লাহ তা‘আলার গুণগত নাম। আর এ-গুণগত নামবাচক শব্দ থেকেই ‘রুবূবিয়্যাত’ শব্দটি উদগত হয়েছে। এটা ‘রব’ নামের সম্পর্ক বর্ণনাসূচক শব্দ। ‘রব’ শব্দটি আভিধানিক দিক থেকে প্রভু, মালিক, মনিব, প্রতিপালক, কর্তা, অভিভাবক ও দেবতা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। এ শব্দটি আল্লাহ তা‘আলা ব্যতীত অন্যের বেলায়ও রূপকভাবে ব্যবহৃত হয়। তবে আল্লাহ তা‘আলার বেলায়ই এর ব্যবহার হচ্ছে মূল বা আসল। উপরে ‘রব’ শব্দের যে সব অর্থ বর্ণিত হয়েছে, সে সবই মূলত আল্লাহ তা‘আলার ‘রুবূবিয়্যাত’-এর বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বিষয়াদি। তবে শর‘য়ী পরিভাষায় আল্লাহ তা‘আলাকে ‘রব’ বলে স্বীকৃতি দিতে হলে নিম্নে বর্ণিত বিষয়সমূহকে তাঁর রুবূবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে হবে এবং এর বিপরীতধর্মী চিন্তা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হতে হবে :
১. তিনি আমাদের ও এ জগতের ছোট বড় সব কিছুর একক সৃষ্টিকর্তা। যেখানে যা কিছু সৃষ্টি করা প্রয়োজন, সেখানে তিনি নিজেই তাঁর পরিকল্পনানুযায়ী তা সৃষ্টি করেছেন ও করেন। তাঁর ইচ্ছা ও অনুমতি ব্যতীত কোনো সৃষ্ট বস্তুর প্রভাবে অপর কোনো বস্তু আপনা-আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সৃষ্টি হতে পারে এমন বিশ্বাস করা তাঁকে একক সৃষ্টিকর্তা হিসেবে বিশ্বাসের পরিপন্থী বলে মনে করা।
২. তিনি এ বিশ্বজগতের সব কিছুর একক মালিক, নিয়ন্ত্রক ও পরিচালক। এ ক্ষেত্রে তাঁর কোনো শরীক ও সাহায্যকারী নেই। এ-জগত পরিচালনা কর্মে তাঁর অনুমতি ব্যতীত শাফা‘আতের নামে তাঁর নিকট অনধিকার চর্চা করার মতও কেউ নেই। ফেরেশতাগণকে কোনো কোনো বিষয় পরিচালনা কর্মে ব্যবহার করে থাকলেও তারা তাঁর নির্দেশানুযায়ীই নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করেন মাত্র। মানুষদের মধ্য থেকে গাউছ, কুতুব ও আবদাল নামের কোন অলিদেরকে কোনো কিছু পরিচালনা করার কোনই কর্তৃত্ব তিনি দান করেন না।
৩. তিনি আমাদের জীবনের ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ইত্যাদি বিষয়াদি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় হেদায়াত তথা আদেশ ও নিষেধ দানের মালিক। তাঁর বিধানসমূহ বিস্তারিত ও মৌলিক নীতিমালার আকারে বর্ণিত হয়েছে কুরআনুল কারীম ও তাঁর নবীর সহীহ হাদীসে। এগুলো অবতীর্ণ করেছেন সকল স্থান, কাল ও পাত্র ভেদে বাস্তবায়নের যোগ্য করে। আমরা নীতিগতভাবে তাতে বর্ণিত বিধানসমূহ মানতে বাধ্য। তাতে বর্ণিত কোনো বিধানের বিকল্প কোনো বিধান রচনা করার আমাদের কোনো বৈধ অধিকার নেই। অনুরূপভাবে কোনো বিধান রচনা করার প্রয়োজন দেখা দিলে তাতে বর্ণিত নীতিমালার বাইরে শরী‘আতের উদ্দেশ্যের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো বিধান রচনা করারও আমাদের কোনো অধিকার নেই। আমরা যদি নিজেদেরকে সেরকম কিছু করার যোগ্যতাবান বলে মনে করি, তা হলে এতে আমরা প্রকারান্তরে নিজেদেরকে নিজেদের রব বানিয়ে নেব এবং কুরআনুল কারীমের সূরা আল-মায়িদাহ : এর ৪৪, ৪৫, ও ৪৭ আয়াতে বর্ণিত বক্তব্যের মর্মানুযায়ী আমরা এ অপরাধের কারণে ইয়াহূদীদের ন্যায় কাফির, যালেম ও ফাসিকে পরিণত হবো।
১. তিনি আমাদের জীবন ও জীবিকার ভাল ও মন্দ সব কিছু দানের একচ্ছত্র মালিক। আমাদেরকে পরস্পরের প্রতি মুখাপেক্ষী করে রাখা এবং আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা গ্রহণ করার নিমিত্তে আমাদের প্রত্যেকের জন্য যে জীবন ও জীবিকা প্রদান করা উচিত- কাফির, মুশরিক, মুনাফিক ও মুসলিম নির্বিশেষে তিনি সবাইকে সে জীবন ও জীবিকাই দান করে থাকেন।
২. তিনি আমাদের দুনিয়া-আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণ ও অকল্যাণের মালিক। তিনি আমাদের কোনো কল্যাণ করতে চাইলে তা রোধ করার কেউ নেই। আবার তিনি কারো অকল্যাণ করতে চাইলে সে লোকের কল্যাণ করার মতও কেউ নেই। কোন মৃত অলি কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করাতো দুরের কথা, কোন জীবিত অলি বা কুতুব[2]ও নিজ থেকে তাঁর ইচ্ছার বাইরে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারেন না। অনুরূপভাবে কোন বস্তুও তাঁর ইচ্ছার বাইরে নিজ থেকে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারে না।
১. তিনি আমাদের সকলের মৃত্যু ও পুনর্জীবন দানের মালিক।
২. ইহ-আখেরাতে একমাত্র তিনিই আমাদের যাবতীয় অপরাধ মার্জনা করার মালিক। আখেরাতে বিচার দিবসে শাফা‘আতের চাবিকাঠি থাকবে তাঁরই হাতে। তাঁর পূর্ব অনুমতি ব্যতীত কারো পক্ষে কারো শাফা‘আত করার আদৌ কোন সুযোগ নেই।
৩. তিনি মানুষকে যাবতীয় কর্তৃত্ব ও সম্মান দানের মালিক। তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ কোন রাজনৈতিক দলকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার ব্যাপারে সম্মতি প্রদান করে। আবার তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ সে দলকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে। তাই ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য সঠিক ঈমান ও আমলের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন পূর্বক তা প্রতিষ্ঠা করে দেয়ার জন্য তাঁর কাছেই সাহায্য চাইতে হবে। তিনি ইচ্ছা করলে জনগণের সহযোগিতায় সে লক্ষ্যে পৌঁছা যাবে, অন্যথায় নয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
রবের পরিচয় 
আল্লাহ আমার রব
Allah is my Lord
0 notes
allahisourrabb · 7 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আমার রব
youtube
youtube
youtube
রব কাকে বলে?
রব ( আরবি : رب , 'লর্ড') একটি আরবি শব্দ যা ঈশ্বরকে প্রভু হিসাবে উল্লেখ করে শব্দটি আরব এবং পাঞ্জাবিরা ব্যবহার করে। কুরআনে , ঈশ্বর নিজেকে বিভিন্ন জায়গায় "রব" হিসাবে উল্লেখ করেছেন। যখন এটি নির্দিষ্ট নিবন্ধ ( আল-রব ) এর সাথে ব্যবহার করা হয় তখন আরবি শব্দটি "প্রভু (ঈশ্বর)" বোঝায়।
যারা বলে আল্লাহ আমাদের রব, অতঃপর তার ওপর দৃঢ় ও স্থির থাকে নিশ্চিত তাদের কাছে ফেরেশতারা আসে এবং তাদের বলে, ভীত হয়ো না, দুঃখ করো না এবং সেই জান্নাতের সুসংবাদ শুনে খুশি হও, তোমাদেরকে যার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। আমরা এই দুনিয়ার জীবনেও তোমাদের বন্ধু এবং আখিরাতেও। সেখানে তোমরা যা চাইবে তা-ই পাবে। আর যে জিনিসেরই আকাক্সক্ষা করবে তা-ই লাভ করবে। (সূরা হামিম আস সাজদা : ৩০-৩১)
‘যারা আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করেছে’ এ আয়াতটির ব্যাখ্যা ব্যাপক ও বিস্তৃত। আয়াতটিতে রব বলতে শুধু আক্ষরিক অর্থে রব বলা হয়নি যে, কেউ হঠাৎ করে আল্লাহকে রব হিসেবে ঘোষণা করে চুপ হয়ে গেল। আল্লাহকে ‘রব’ ঘোষণা করেই থেমে যায়নি এবং এ ভ্রান্তিতেও লিপ্ত হয়নি যে, আল্লাহকে রব বলে ঘোষণাও করেছে এবং তার সাথে অন্যদেরও রব হিসেবে গ্রহণ করেছে; বরং একবার এ আকিদা পোষণ করার পর সারা জীবন তার ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকেছে, তার পরিপন্থী অন্য কোনো আকিদা গ্রহণ করেনি কিংবা এর সাথে কোনো বাতিল আকিদার সংমিশ্রণও ঘটায়নি এবং নিজের কর্মজীবনে তাওহিদের আকিদার দাবিগুলোও পূরণ করেছে।
আল্লাহ তা‘আলার রুবুবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যসমূহ
‘রব’ হচ্ছে আল্লাহ তা‘আলার গুণগত নাম। আর এ-গুণগত নামবাচক শব্দ থেকেই ‘রুবূবিয়্যাত’ শব্দটি উদগত হয়েছে। এটা ‘রব’ নামের সম্পর্ক বর্ণনাসূচক শব্দ। ‘রব’ শব্দটি আভিধানিক দিক থেকে প্রভু, মালিক, মনিব, প্রতিপালক, কর্তা, অভিভাবক ও দেবতা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। এ শব্দটি আল্লাহ তা‘আলা ব্যতীত অন্যের বেলায়ও রূপকভাবে ব্যবহৃত হয়। তবে আল্লাহ তা‘আলার বেলায়ই এর ব্যবহার হচ্ছে মূল বা আসল। উপরে ‘রব’ শব্দের যে সব অর্থ বর্ণিত হয়েছে, সে সবই মূলত আল্লাহ তা‘আলার ‘রুবূবিয়্যাত’-এর বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বিষয়াদি। তবে শর‘য়ী পরিভাষায় আল্লাহ তা‘আলাকে ‘রব’ বলে স্বীকৃতি দিতে হলে নিম্নে বর্ণিত বিষয়সমূহকে তাঁর রুবূবিয়্যাতের বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে হবে এবং এর বিপরীতধর্মী চিন্তা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হতে হবে :
১. তিনি আমাদের ও এ জগতের ছোট বড় সব কিছুর একক সৃষ্টিকর্তা। যেখানে যা কিছু সৃষ্টি করা প্রয়োজন, সেখানে তিনি নিজেই তাঁর পরিকল্পনানুযায়ী তা সৃষ্টি করেছেন ও করেন। তাঁর ইচ্ছা ও অনুমতি ব্যতীত কোনো সৃষ্ট বস্তুর প্রভাবে অপর কোনো বস্তু আপনা-আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সৃষ্টি হতে পারে এমন বিশ্বাস করা তাঁকে একক সৃষ্টিকর্তা হিসেবে বিশ্বাসের পরিপন্থী বলে মনে করা।
২. তিনি এ বিশ্বজগতের সব কিছুর একক মালিক, নিয়ন্ত্রক ও পরিচালক। এ ক্ষেত্রে তাঁর কোনো শরীক ও সাহায্যকারী নেই। এ-জগত পরিচালনা কর্মে তাঁর অনুমতি ব্যতীত শাফা‘আতের নামে তাঁর নিকট অনধিকার চর্চা করার মতও কেউ নেই। ফেরেশতাগণকে কোনো কোনো বিষয় পরিচালনা কর্মে ব্যবহার করে থাকলেও তারা তাঁর নির্দেশানুযায়ীই নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করেন মাত্র। মানুষদের মধ্য থেকে গাউছ, কুতুব ও আবদাল নামের কোন অলিদেরকে কোনো কিছু পরিচালনা করার কোনই কর্তৃত্ব তিনি দান করেন না।
৩. তিনি আমাদের জীবনের ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ইত্যাদি বিষয়াদি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় হেদায়াত তথা আদেশ ও নিষেধ দানের মালিক। তাঁর বিধানসমূহ বিস্তারিত ও মৌলিক নীতিমালার আকারে বর্ণিত হয়েছে কুরআনুল কারীম ও তাঁর নবীর সহীহ হাদীসে। এগুলো অবতীর্ণ করেছেন সকল স্থান, কাল ও পাত্র ভেদে বাস্তবায়নের যোগ্য করে। আমরা নীতিগতভাবে তাতে বর্ণিত বিধানসমূহ মানতে বাধ্য। তাতে বর্ণিত কোনো বিধানের বিকল্প কোনো বিধান রচনা করার আমাদের কোনো বৈধ অধিকার নেই। অনুরূপভাবে কোনো বিধান রচনা করার প্রয়োজন দেখা দিলে তাতে বর্ণিত নীতিমালার বাইরে শরী‘আতের উদ্দেশ্যের সাথে সাংঘর্ষিক কোনো বিধান রচনা করারও আমাদের কোনো অধিকার নেই। আমরা যদি নিজেদেরকে সেরকম কিছু করার যোগ্যতাবান বলে মনে করি, তা হলে এতে আমরা প্রকারান্তরে নিজেদেরকে নিজেদের রব বানিয়ে নেব এবং কুরআনুল কারীমের সূরা আল-মায়িদাহ : এর ৪৪, ৪৫, ও ৪৭ আয়াতে বর্ণিত বক্তব্যের মর্মানুযায়ী আমরা এ অপরাধের কারণে ইয়াহূদীদের ন্যায় কাফির, যালেম ও ফাসিকে পরিণত হবো।
১. তিনি আমাদের জীবন ও জীবিকার ভাল ও মন্দ সব কিছু দানের একচ্ছত্র মালিক। আমাদেরকে পরস্পরের প্রতি মুখাপেক্ষী করে রাখা এবং আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা গ্রহণ করার নিমিত্তে আমাদের প্রত্যেকের জন্য যে জীবন ও জীবিকা প্রদান করা উচিত- কাফির, মুশরিক, মুনাফিক ও মুসলিম নির্বিশেষে তিনি সবাইকে সে জীবন ও জীবিকাই দান করে থাকেন।
২. তিনি আমাদের দুনিয়া-আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণ ও অকল্যাণের মালিক। তিনি আমাদের কোনো কল্যাণ করতে চাইলে তা রোধ করার কেউ নেই। আবার তিনি কারো অকল্যাণ করতে চাইলে সে লোকের কল্যাণ করার মতও কেউ নেই। কোন মৃত অলি কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করাতো দুরের কথা, কোন জীবিত অলি বা কুতুব[2]ও নিজ থেকে তাঁর ইচ্ছার বাইরে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারেন না। অনুরূপভাবে কোন বস্তুও তাঁর ইচ্ছার বাইরে নিজ থেকে কারো কোন কল্যাণ বা অকল্যাণ করতে পারে না।
১. তিনি আমাদের সকলের মৃত্যু ও পুনর্জীবন দানের মালিক।
২. ইহ-আখেরাতে একমাত্র তিনিই আমাদের যাবতীয় অপরাধ মার্জনা করার মালিক। আখেরাতে বিচার দিবসে শাফা‘আতের চাবিকাঠি থাকবে তাঁরই হাতে। তাঁর পূর্ব অনুমতি ব্যতীত কারো পক্ষে কারো শাফা‘আত করার আদৌ কোন সুযোগ নেই।
৩. তিনি মানুষকে যাবতীয় কর্তৃত্ব ও সম্মান দানের মালিক। তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ কোন রাজনৈতিক দলকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার ব্যাপারে সম্মতি প্রদান করে। আবার তাঁরই ইচ্ছায় জনগণ সে দলকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে। তাই ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য সঠিক ঈমান ও আমলের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন পূর্বক তা প্রতিষ্ঠা করে দেয়ার জন্য তাঁর কাছেই সাহায্য চাইতে হবে। তিনি ইচ্ছা করলে জনগণের সহযোগিতায় সে লক্ষ্যে পৌঁছা যাবে, অন্যথায় নয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
রবের পরিচয় 
আল্লাহ আমার রব
Allah is my Lord
0 notes
mobilemarrt · 3 months ago
Text
রংপুর পুলিশ লাইন স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে চির উন্নত মম শীর স্কয়ার স্থাপন
রিয়াজুল হক সাগর,রংপুর   গণঅভ্যুত্থানে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের গান, কবিতা, প্রবন্ধ, নিবন্ধ, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের অন্যতম প্রাসঙ্গিক হওয়ায় তাকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে রংপুর পুলিশ লাইন স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে স্থাপন করা হয়েছে চির উন্নত মম শীর স্কয়ার। বুধবার(১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে এর উদ্বোধন করবেন কবি নজরুল ইনস্টিটিউট এর সাবেক নির্বাহী পরিচালক কবি আব্দুল হাই শিকদার।সরেজমিনে দেখা গেছে,…
0 notes
basicpart · 4 months ago
Text
‘ইহুদিবাদের সমাপ্তি ও ইসরাইলের পতন’ শীর্ষক বই প্রকাশ
মালয়েশিয়াস্থ ইরানি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্যোগে সম্প্রতি ‘ইহুদিবাদের সমাপ্তি ও ইসরাইলের পতন’ শীর্ষক একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। বইটি সংকলন করেছেন মালয়েশিয়ার ফাউন্ডেশন অন ইসলামিক অর্গানাইজেশনস কনসালটেটিভ কাউন্সিলের (মাপিম) চেয়ারম্যান আজমি আব্দুল হামিদ। অভ্যন্তরীণভাবে ইহুদিবাদী ইসরাইলের ধসে পড়ার সম্ভাব্য কারণ নিয়ে বিশ্বের প্রখ্যাত চিন্তাবিদরা যেসব নিবন্ধ রচনা করেছেন বইটি মূলত সেসব নিবন্ধের সংকলন।…
0 notes
rahesunnat366 · 8 months ago
Text
0 notes
bongreviewbd · 5 months ago
Text
মৌমাছির হুলের বিষ ও এর প্রভাব: মৌমাছির হুল ফোটানো কেন মারাত্মক?
মৌমাছি আমাদের পরিবেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রাণী। কিন্তু অনেক সময় আমরা ভুল করে তাদের হুল ফোটানো অবস্থায় পড়ে যাই। এই অনুভূতিটি মোটেও আরামদায়ক নয়, বরং চুলকানি, ব্যথা এবং ভীতিকর অভিজ্ঞতার জন্ম দেয়। কিন্তু আপনি জানেন কি, মৌমাছির হুল ফোটানোর সময় তারা নিজের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়? এই নিবন্ধে আমরা মৌমাছির হুল ফোটানোর কারণ, হুলের মধ্যে থাকা বিষ, এর প্রভাব, এবং কেন মৌমাছিরা এই হুল ফোটানো পর জীবিত থাকে না, সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
youtube
মৌমাছির হুল ফোটানো কীভাবে ঘটে?
মৌমাছি সাধারণত তখনই হুল ফোটায়, যখন তারা বিপদে পড়ে অথবা তাদের মনে হয় তাদের জীবন সংকটের মধ্যে রয়েছে। মৌমাছির হুলটি খাঁজকাটা এবং তীক্ষ্ণ যা একবার ত্বকে প্রবেশ করলে বের করা কঠিন হয়ে পড়ে। এটি একটি প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে, কারণ হুল দিয়ে একবার আঘাত করলে মৌমাছি দ্রুত পালিয়ে যেতে পারে।
মৌমাছির হুলের বিষ এবং এর প্রভাব
মৌমাছির হুলের মধ্যে বিষ থাকে, যা ত্বকে প্রবেশ করলে তাৎক্ষণিকভাবে চুলকানি ও ব্যথা সৃষ্টি করে। এই বিষের মধ্যে প্রোটিন থাকে, যা ত্বকের কোষ ও ইমিউন সিস্টেমের ওপর প্রভাব ফেলে। মৌমাছির বিষে প্রধানত দুই ধরনের প্রোটিন থাকে – মেলিটিন ও ফসফোলিপেজ। মেলিটিন প্রোটিন ব্যথা সৃষ্টি করতে সাহায্য করে এবং ফসফোলিপেজ প্রোটিন ত্বকের কোষ ভেঙে দেয়। তাই মৌমাছির হুল ফোটানো একটি অত্যন্ত ব্যথাদায়ক অভিজ্ঞতা হতে পারে।
মৌমাছির হুল ফোটানো কেন এত ব্যথাদায়ক?
মৌমাছির হুল ত্বকে প্রবেশ করে তাত্ক্ষণিকভাবে কিছু বিষ নিঃসৃত করে, যা ব্যথার সৃষ্টি করে। বিশেষ করে মেলিটিন প্রোটিন ব্যথা অনুভূতিকে বাড়িয়ে তোলে এবং ফসফোলিপেজ প্রোটিন ত্বককে আঘাত করে। বিষের এই প্রভাবের কারণে ত্বক ফুলে যায়, চুলকানি হয় এবং অনেক সময় অ্যালার্জির সৃষ্টি হয়। হুল ফোটানোর পর মৌমাছি তার হুল ছাড়িয়ে নেয় না, বরং তা ত্বকের ভেতরেই রেখে যায়।
হুল ফোটানোর পর মৌমাছির জীবন কীভাবে সংকটে পড়ে?
মৌমাছির হুলের সঙ্গে তার পাচনতন্ত্র, স্নায়ুতন্ত্র এবং কিছু মাংসপেশীও সংযুক্ত থাকে। তাই হুলটি ফোটানোর পর মৌমাছি তা বের করতে পারে না এবং শেষ পর্যন্ত হুলটি ফেলে পালাতে চেষ্টা করে। তবে হুলটি রেখে গেলে মৌমাছির শরীর থেকে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ছিঁড়ে যায়। এই কারণে, হুল ফোটানোর পর মৌমাছির মৃত্যু ঘটে।
মৌমাছির জীবনচক্র এবং পরিবেশের ওপর প্রভাব
মৌমাছিরা পরিবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তারা পরাগায়নের মাধ্যমে গাছপালা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। একটি মৌমাছির মৃত্যু মানে হলো আরও কম পরাগায়ন এবং পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হওয়া। মৌমাছিরা না থাকলে ফুল এবং গাছপালার সংখ্যা কমে যেতে পারে, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।
মৌমাছির হুল ফোটানো প্রতিরোধের উপায়
মৌমাছির হুলের আঘাত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে চাইলে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। মৌমাছির কাছাকাছি গেলে হালকা পোশাক পরা উচিত এবং খুব ঘনিষ্ঠভাবে তাদের বিরক্ত না করা উচিত। মৌমাছি যদি আপনার আশেপাশে আসে, তবে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকুন এবং তাদের বিরক্ত না করুন।
মৌমাছির হুল ফোটানোর পর করণীয়
মৌমাছির হুলের আঘাত পাওয়ার পর তাড়াতাড়ি হুলটি ত্বক থেকে বের করে ফেলতে হবে। সাধারণত হুলটি দ্রুত বের না করলে বিষের পরিমাণ ত্বকে আরও প্রবেশ করতে পারে। এজন্য হুলটি সাবধানে তুলো বা কার্ড দিয়ে বের করা যায়। এরপর ক্ষতস্থানে ঠান্ডা পানির সেঁক দিলে ব্যথা কিছুটা কমে যায় এবং চুলকানি কমে।
মৌমাছির ভূমিকা এবং মানব জীবনের গুরুত্ব
মৌমাছির ভূমিকা পরিবেশের জন্য ���পরিহার্য। প্রাকৃতিক পরাগায়ন প্রক্রিয়ায় তারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে, যা বিভিন্ন খাদ্যশস্য উৎপাদনে সহায়ক। তাই মৌমাছিরা যদি না থাকে, তাহলে আমাদের খাদ্য উৎসে একটি বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। মৌমাছির সংখ্যা দিন দিন কমে যাওয়া পরিবেশের জন্য বিপদসংকেত। তাই মৌমাছির সুরক্ষায় এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ��মাদের সচেতন হতে হবে।
উপসংহার
মৌমাছি আমাদের জীবনে এবং পরিবেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাদের হুল ফোটানো আমাদের জন্য ব্যথাদায়ক হলেও এটি তাদের জন্য জীবনসংকটের কারণ। তাই মৌমাছিকে অযথা বিরক্ত না করা এবং তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। আশা করি এই নিবন্ধ থেকে আপনি মৌমাছির হুলের বিষ, এর প্রভাব এবং পরিবেশে তাদের গুরুত্ব সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন।
আরও দেখুনঃ স্টারবাক্সের লোগো: ইতিহাস, রহস্য এবং ডিজাইনের পরিবর্তনের গল্প
Tags: #beesting #beevenom #stingpain #stingitch #beestingeffects #beepollination #beeprotection #beedeath #beesinenvironment #beelifecycle #pollinationandenvironment #beeallergy #beevenomeffects #importanceofbees #honeybee #stingimpact
#মৌমাছিরহুল #মৌমাছিরবিষ #হুলেরব্যথা #হুলেরচুলকানি #মৌমাছিরহুলেরপ্রভাব #মৌমাছিরপরাগায়ন #মৌমাছিরসুরক্ষা #মৌমাছিরমৃত্যু #পরিবেশেমৌমাছি #মৌমাছিরজীবনচক্র #পরাগায়নএবংপরিবেশ #মৌমাছিরঅ্যালার্জি #মৌমাছিরবিষেরপ্রভাব #মৌমাছিরভূমিকা #মৌমাছি #পরিবেশেহুলেরপ্রভাব
0 notes
translationdhaka · 10 months ago
Video
youtube
জন্ম নিবন্ধ সত্যায়ন করার পদ্ধতি।। Birth Certificate attested by MoFA #tr...
0 notes
bangladailynews · 11 months ago
Text
International Dance Day 2024: History, Significance, and Types of Classical Dance Forms - News18
দ্বারা প্রকাশিত: নিবন্ধ বিনোদ সর্বশেষ সংষ্করণ: এপ্রিল 29, 2024, 06:00 IST ভারত শাস্ত্রীয় নৃত্যের একটি প্রাণবন্ত টেপেস্ট্রি নিয়ে গর্ব করে, যার প্রত্যেকটির অনন্য শৈলী এবং গল্প রয়েছে। আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস পালিত হয় প্রতি বছর ২৯ এপ্রিল বিশ্বব্যাপী চর্চা করা নৃত্যের সমৃদ্ধ বৈচিত্র্যের প্রচারের জন্য। আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস নামেও পরিচিত বিশ্ব নৃত্য দিবস, বিশ্বব্যাপী চর্চা করা সমৃদ্ধ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglarsun · 1 year ago
Text
১০০ টি মজার ধাঁধা, এবং উত্তর সহ ধাঁধা জেনে নিন আজকেই
Tumblr media
১০০ টি মজার ধাঁধা জানতে অনেকেই গুগল এ সার্চ করেন আজকের পোস্টটি তাদের জন্য। আজকের নিবন্ধ থেকে, আমরা বিভিন্ন ধাঁধা উত্তর সহ জেনে নিবো।  এই নিবন্ধ এর মাধ্যমে, আপনি আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের একটি মজাদার প্রশ্ন বা মজার ধাঁধা হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। অনেক শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্করা একটি ধাঁধা এবং উত্তর জিজ্ঞাসা করতে পছন্দ করে। এ কারণেই আজ অনেক আকর্ষণীয় ধাঁধা রয়েছে নিচে। আপনি সেগুলি পড়তে এবং লিখতে পারেন। ত দেরি নাহ করে নিচের ১০০ টি মজার ধাঁধা দেখে নিনঃ Read the full article
0 notes
2xnews · 1 year ago
Text
বিস্ময়! এবার পৃথিবীর বাইরে, মহাকাশেও সন্তানের জন্ম দিতে পারবে মানুষ?। A study conducted by Japanese scientists successfully grown mouse embryos on Space Station pave way for human reproduction
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: এই প্রথম আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে জন্ম নিল ইঁদুরের ভ্রূণ। নিঃসন্দেহে বড় মাপের খবর। কেননা, এই পথ ধরেই ক্রমে মানুষও মহাকাশে তার ভ্রুণ জন্ম দিতে সক্ষম হবে। ‘নিউ সায়েন্টিস্ট’ জার্নালে প্রকাশিত ওই গবেষণা-নিবন্ধ।  আরও পড়ুন: Largest Deposit of Hydrogen: মিলল ‘সাদা’ হাইড্রোজেনের বিপুল ভাণ্ডার! বাঁচিয়ে দেবে বিপন্ন পৃথিবীকে? সেখান থেকে জানা গিয়েছে, প্রথমে কয়েকটি গর্ভবতী…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes