#নাম কীর্তন
Explore tagged Tumblr posts
24x7newsbengal · 10 months ago
Link
0 notes
durjoyray12546 · 1 year ago
Video
এক নাম কীর্তন manob mukti somproday 2023
0 notes
pbmajumder · 2 years ago
Video
youtube
আহা বলরে হরি হরি অদ্বৈত সম্প্রদায় এর নাম কীর্তন | এক জনই দুই মাদল বাজান...
0 notes
rajbanshi-pa · 2 years ago
Text
Watch "অসাধারণ কীর্তন || হরে কৃষ্ণ নাম জপ || RAJBANSHI PA" on YouTube
youtube
0 notes
mithunmcm · 2 years ago
Video
youtube
শিবরঞ্জনী রাগে মনীষা বৈরাগীর সেরা নাম কীর্তন | কোনদিনও রাধাপ্রিয়া অষ্টসখ...
0 notes
sabujsarker · 5 years ago
Video
youtube
Ek Nam Kirton।এক নাম কীর্তন ওংকার সম্প্রদায়
0 notes
neon-mine · 3 years ago
Text
শিক্ষণীয় একটা পোস্ট 🌿
সবাই পড়বেন।
আমি যেভাবে জ্ঞানপাপী হিন্দু হওয়া থেকে বাঁচলাম!!!!!!!
আমার বয়স যখন ৫ থেকে ১৫ বছর,
যখন আমার অন্য ধর্মীয় বন্ধুরা সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি তাদের ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করতো তখন আমি সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি নাচ,গান,আর্ট স্কুলে দৌড়াই,আমি শিল্পকলায়,স্কুলে নাচি আর গান গাই।
আমার বয়স যখন ১৬ থেকে ২৫ বছর,
তখন আমি অন্যান্য ধর্মীয় বন্ধুদের কাছ থেকে নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হই,
হিন্দুরা কেন মূর্তিপূজা করে?
মূর্তি খায় না,মশা মাছি তাড়াতে পারে না,এ আবার কেমন সৃষ্টিকর্তা?
হিন্দুরা কেন মৃতদেহ জ্বালিয়ে ফেলে?
বেদে,গীতায় নাকি মূর্তিপূজা নিষিদ্ধ!!
উত্তরায়ন বেদে,অল্লোপনিষদে নাকি আল্লাহর,নবীর কথা বলা আছে!!
হিন্দুরা কেন গরু খায় না?
হিন্দুদের জীবনের মূল লক্ষ্য কি?
আমি তাদের উত্তর দিতে পারিনা !
কারণ,আমি কোনদিন কোন ধর্ম বই পড়িনি !গীতা,বেদ,উপনিষদ পড়িনি !
আমার মা সবসময় স্কুলের বই পড়াতেন আর বলতেন,
"ভালো রেজাল্ট করতে হবে!A + পেতে হবে! ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে!বেশী টাকা আয় করতে হবে!!যেখানে টাকা নেই,লাভ নেই সেখানে আমার মা বাবা যেতে দিতেন না!বেদ,গীতা
,উপনিষদ পড়লে পরীক্ষায় A+ পাবো না,
A+ না পেলে ভালো চাকরী,টাকা পাবো না তাই ওগুলো পড়ে সময় নষ্ট!"
এই লাভ লোকসানের হিসাবটা আমাদের বংশের ধারা, আমার দাদু ঠাকুমাও আমার বাবাকে লাভ,লোকসানের হিসাব ভালোই শিখিয়েছিলেন।
তাই,বুড়ো বাবা মা ঘরে রাখলে লাভ হবেনা,অযথা খরচ ভেবে আমার বাবা উনাদের বৃদ্ধাশ্রমে রেখ��� এসেছেন!
তো আমি প্রশ্নের উত্তর গুলো খুঁজতে,
পুরোহিতের কাছে গেলাম,
উনি হু!!!!হা!!!!!এএএএএ!!!! বলে চলে গেলেন!!
কারণ,উত্তরগুলো উনিও জানেন না।উনার কাছে ধর্মবই মানে পুরোহিত দর্পণ, পঞ্জিকা।যেগুলো দিয়ে পেটপুঁজি চলে।বোকা হিন্দুগুলোর এটাই ইচ্ছা,মন্ত্রের অর্থ না জানলেও চলবে,পুরোহিতের পেছনে বসে মন্ত্রপাঠই কেবল ধর্ম!
আমার বাবা মার গুরু আসলে উনার ���াছে গেলাম,
উনি তার শিষ্যদের কোন জ্ঞান না দিলেও নিজের এঁটো খাওয়ানোর জন্য থালা আনতে ডাকছেন।গুরুকে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলে উনি বললেন,"কলিযুগে নামই সব।এত জানার দরকার নেই!"
আমি গেলাম কীর্তন আসরে,
কীর্তনে কৃষ্ণ লীলা বলতে শুধু জটিলা, কুটিলা, বড়াই,রাধা,যমুনা !!অথচ কৃষ্ণের জীবনের মূল ছিলো গীতা,মহাভারত, ভাগবত,মুক্তি, মোক্ষলাভ!
সেখান থেকেও আমি হতাশ হয়ে ফিরে এলাম!
আমি গেলাম পূজায়,
পাড়ার ছেলেমেয়েদের উদ্যম নাচ,Dj গান আর মাতলামির ধাক্কাধাক্কিতে আমি ঠাকুর মশাই অবধি যেতেও পারলাম না।
হতাশ হয়ে গীতা,বেদ,উপনিষদ কিনে পড়া শুরু করলাম।
♥♥♥আমি জানলাম,
মূর্তি ভগবান না!!!!!!! এটি কাঠ,মাটি দিয়ে তৈরী একটা উদাহরণ মাত্র!!
তাই,মূর্তি খায় না,মূর্তিতে মশা মাছি বসতে পারে,মূর্তি ভেঙ্গে অনেক মূর্খ ভাবে হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তাকে ভেঙেছি।
মূর্তি হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তাও না!!!!!!
মূর্তি হলো সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের অসংখ্য রূপের একটি রূপক মাত্র,যেটা কেবলমাত্র একটা চিহ্ন।যেটার মাধ্যমের ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করা হয় মাত্র।ভক্তের ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি প্রকাশের একটা মাধ্যম।
হিন্দু শাস্ত্র মতে ঈশ্বরের নিরাকার, সাকার দুই রূপেই বিরাজিত।ঈশ্বরের সাকার রূপ হলো দেবদেবী আর নিরাকার রূপ হলো আকৃতিবিহীন।বর্তমান যুগে আমাদের অশান্ত মনকে শান্ত করতে একটা মাধ্যম প্রয়োজন হয়,তাই মূর্তিকে মাধ্যম হিসেবে ধরলে ঈশ্বর আরাধনা সহজ হয়।
আমরা যখন প্রার্থনায় বসি তখন ঈশ্বরের রূপ মূর্তি বা ছবি হিসেবে সামনে থাকলে প্রার্থনায় মন বসানো যায়।
ঈশ্বরকে সহজে কল্পনা করা যায়।
ভগবানের অস্তিত্ব উপলব্ধি করা যায়।
যেমন,ক্লাসে সমগ্র বিশ্বকে বুঝাতে ম্যাপ বা গ্লোব ব্যবহার হয়।এতে ছাত্রছাত্রীরা সহজে বিশ্ব সম্পর্কে জানতে পারে।
ঠিক তেমনি মূর্তির মাধ্যমে ঈশ্বরের রূপকে সহজে বুঝানো হয়।
একটা ম্য��প বা গ্লোব মানে যেমন সমগ্র পৃথিবী না,তেমনি মূর্তি মানেই হিন্দুদের ভগবান না।
♥♥♥ আমি জানলাম,
বেদে,গীতায় আল্লাহ,নবীর কথা লিখা নেই।
উত্তরায়ণ বেদ আর অল্লোপনিষদ নামে কোন বেদ,উপনিষদ নেই।এগুলো হিন্দুদের বিভ্রান্ত করার জন্য,বোকা বানানোর জন্য সম্রাট আকবরের সময় লিখা হয়েছিলো।
♥♥♥আমি জানলাম,
হিন্দুধর্মে মূর্তিপূজা নিষেধ না। মূর্তিপূজা নিষেধ বলে যে মন্ত্র বলা হয় এগুলো বিকৃত অর্থে প্রচারিত।
✍️(যজুর্বেদ ৪০/৯)
অন্ধং তমঃ প্রবিশন্তি যেহ সংভূতি মুপাস্তে।
ততো ভুয় ইব তে তমো য অসম্ভুত্যাঃ রতাঃ।।
✍️সরলার্থঃ যারা সকামকর্ম(অর্থাৎ ফলের আশায় কাজ করা,স্বার্থপরতা,লোভ ইত্যাদি) আসক্ত হয় তারা অন্ধকারে প্রবেশ করে এবং যারা "অসম্ভুত্যাং" অর্থাৎ বিধ্বংসী কার্যকলাপে লিপ্ত হয় তারা আরো অন্ধকারে প্রবেশ করেন।
✍️এখানে,
**প্রবিশ্যন্তি- প্রবেশ করে
**সম্ভুতি- সকাম কর্ম
**মু উপাস্তে- সংযুক্ত হওয়া
**রত্যাঃ- আসক্ত হওয়া
👉বিকৃত অর্থ - প্রকৃতির পূজা করলে অন্ধকারে নরকে যাবে,আর কার্যব্রহ্মে মানে মাটি দিয়ে কিছু বানানো, একদম স্পষ্ট, একদম স্পষ্ট ভাবে মূর্তিপূজা নিষিদ্ধ!
✍️(যজুর্বেদ ৩২/৩)
ন তস্য প্রতিমা অস্তি যস্য নাম মহদ্ যশঃ।
হিরণ্যগর্ভ ইত্যেষ মা মা হিংসীদিত্যেষা যস্মান্ন জাত ইত্যেষঃ।।
✍️এখানে যে প্রতিমা শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে তা সংস্কৃত শব্দ প্রতিম এর সাথে 'আ' প্রত্যয় যুক্ত হয়ে। প্রতিম শব্দের অর্থ তুল্য বা সমতুল্য।
এখানে এর সরলার্থ করলে হবে নিরাকার ব্রহ্মের সমতুল্য কেউ নেই।
কিন্তু এখানে ও বলা নেই যে দেব-দেবীর পূজা করা যাবে না। কারণ দেব-দেবী ঈশ্বরেরই সাকার রূপ।
👉ভূল ব্যাখ্যাঃ-তারা এর ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে থাকে এবং তারা যে লাইন ব্যবহার করে তা নিম্নরুপঃ
"ন তস্য প্রতিমা অস্থি"
এবং তাদের কথা হচ্ছে যেহেতু প্রতিমা অর্থ ইংরেজিতে sculpture, icon etc. তাই এখানে বলা হয়েছে ঈশ্বরের কোনো প্রতিমা নেই। যা সম্পূর্ণ ভুলভাবে তারা উপস্থাপন করে থাকে। যদি তাদের এই ব্যবহার করা মাত্র দুইলাইন শব্দ নিই সম্পূর্ণ মন্ত্র থেকে
👉"ন তস্য প্রতিমা অস্থি"
তদাপি এখানে তাদের ব্যাখ্যা কোনোভাবেই আসে না। এখানে এর সরলার্থ হয় ঈশ্বরের সমতুল্য কেউ নেই। কিন্তু তার সাকার রূপকে দেব-দেবী মেনে পূজা নিষিদ্ধ এটা কোথাও নেই৷
♥♥♥আমি জানলাম,
হিন্দুরা মৃতদেহ জ্বালায় কারণ,হিন্দু শাস্ত্রমতে মৃতদেহ প্রকৃতির পঞ্চভূত(পাঁচটি জিনিসে) তৈরী।তাই মৃতদেহকে ��ই পঞ্চভূতে মেশানোর উদ্দেশ্যেই জ্বালিয়ে ভস্ম নদীতে ফেলা হয়।তবে মুখাগ্নি করে মৃতদেহ মাটিতে সমাধি করারও বিধান আছে।
আর মৃতদেহের কোন অনুভূতি নেই।পুড়ালে যা,মাটিতে দিলেও তা।
তাই পুড়িয়ে আগুনে মেশানোকে অমানবিক আর মাটিতে পঁচিয়ে,দুর্গন্ধযুক্ত করে মেশানোকে মানবিক বলা যাবে না।দুটোই সমান।
♥♥♥আমি জানলাম,
বেদে গোহত্যা, গোমাংস খাওয়া নিষেধ।তাই হিন্দুরা গোমাংস খায় না।গোহত্যা করে না।
♥♥♥আমি জানলাম,
হিন্দুদের জীবনের মূল লক্ষ্য মোক্ষ লাভ বা মুক্তি লাভ।সুখ দূঃখের উর্দ্ধে উঠে পরমাত্মা(ঈশ্বরের) কাছে যাওয়া।ঈশ্বর লাভ করা।
আমি তো বেদ,গীতা,উপনিষদ পড়ে জেনে গেলাম!!
বেঁচে গেলাম অধঃপতনের হাত থেকে!!
কিন্তু বাকি হিন্দুরা??
আসুন, সনাতনী হিন্দু ভাইবোনেরা নিজেরা ধর্মজ্ঞান অর্জন করি।বাচ্চাদের শিখাই।আর কোন হিন্দু যেনো জ্ঞানপাপী না হয়।
স্বর্গের লোভ নয়,নয় নরকের ভয়।
সৃষ্টিকর্তাকে ভয় নয়,ভালোবাসুন।
আসুন মুক্তির পথে সত্য,শান্তি,সুন্দর সনাতনে।
Collected
জয় মা 🙏🙏🙏
0 notes
preetifoundation · 3 years ago
Text
Tumblr media
জন্মাষ্টমী শুভেচ্ছা... শুভ জন্মাষ্টমী
জন্মাষ্টমী বা কৃষ্ণজন্মাষ্টমী (দেবনাগরী कृष्ण जन्माष्टमी) একটি হিন্দু উৎসব। এটি বিষ্ণুর অবতার কৃষ্ণের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। এর অপর নাম কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তী ইত্যাদি।
হিন্দু পঞ্জিকা মতে, সৌর ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে যখন রোহিণী নক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়। উৎসবটি গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে, প্রতি বছর মধ্য-আগস্ট থেকে মধ্য-সেপ্টেম্বরের মধ্যে কোনো এক সময়ে পড়ে। কৃষ্ণের জীবনের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড (গান বা কীর্তন, গীতিনাট্য, নাট্য, যাত্রা ইত্যাদি) এর মাধ্যমে রাসলীলা, কংস বধ ইত্যাদি কর্মকাণ্ড উপস্থাপন করা হয়। মথুরা, বৃন্দাবন, মণিপুর ইত্যাদি স্থানে এই অনুষ্ঠান অত্যন্ত আড়ম্বরের সাথে করা হয়। রাস লীলায় কৃষ্ণের ছোট বয়সের কর্ম-কাণ্ড দেখানো হয়, অন��যদিকে, দহি হাণ্ডি প্রথায় কৃষ্ণের দুষ্টু স্বভাব প্রতিফলিত করা হয় যেখানে কয়েকজন শিশু মিলে উচ্চস্থানে বেঁধে রাখা মাখনের হাড়ি ভাঙতে চেষ্টা করে। এই পরম্পরাকে তামিলনাডুতে উরিয়াদি নামে পালন করা হয়। কৃষ্ণের জন্ম হাওয়ায় নন্দের সকলকে উপহার বিতরণের কাহিনী উদ্‌যাপন করতে কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর পর বহু স্থানে নন্দোৎসব পালন করা হয়।
(তথ্যসূত্র-উইকিপিডিয়া)
0 notes
chandrakantasinha · 4 years ago
Text
ফেবুবাণী-::--৩(৬৮৯)
💐💐💐🎂💐💐💐
গুরু কীর্তন অবিরাম,
কেবল গুরু নাম।
সাধন সার গুহ‍্য তত্ত্ব,
মিলে পরম ধাম।।
💐💐💐💐🎂💐💐💐💐
0 notes
24x7newsbengal · 1 year ago
Link
0 notes
splusnews · 4 years ago
Text
তরুণীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার , আত্মহত্যা না খুন !
তরুণীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার , আত্মহত্যা না খুন !
জয়দীপ মৈত্র,দক্ষিণ দিনাজপুরঃ বাড়ির মানুষজনের অনুপস্থিতিতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হলো দক্ষিন দিনাজপুর জেলার বুনিয়াদপুরের এক তরুণী। মঙ্গলবার রাত্রি আনুমানিক ১১টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে বুনিয়াদপুর পৌরসভার ৩নম্বর ওয়ার্ড বড়াইল এলাকায়। জানা যায় মৃতা তরুণীর নাম সুস্মিতা রায় (১৯) সে প্রথম বর্ষের ছাত্রী। পরিবারের দাবি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে সকলেই পার্শ্ববর্তী এলাকায় কীর্তন শুনতে গিয়েছিল।…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
trytechnicstimes · 4 years ago
Text
West Bengal assembly polls: celebrity candidate list of Trinamool Congress
West Bengal assembly polls: celebrity candidate list of Trinamool Congress
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কালীঘাটের বাড়ি থেকেই প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ব্যারাকপুর থেকে প্রার্থী করা হল পরিচালক রাজ চক্রবর্তীকে (Raj Chakraborty)।  বাঁকুড়া আসনটি দেওয়া হল অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Sayantika Banerjee)।  বৃহস্পতিবারই তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন কীর্তন শিল্পী অদিতি মুন্সি (Aditi Munshi)। তাকে দেওয়া হল রাজারহাট-গোপালপুর কেন্দ্র। …
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
pbmajumder · 2 years ago
Video
youtube
প্রাকৃতিক পরিবেশে নৃত্যের মাধ্যমে অদ্বৈত সম্প্রদায় এর নাম কীর্তন
0 notes
bdadventurer · 4 years ago
Photo
Tumblr media
#করোনা_ভাইরাস সংক্রমণ রোধে আগামী কিছুদিন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন ও সচেতন থাকুন। চাঁদপাই রেঞ্জের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দুবলার চর। কুঙ্গা ও মরা পশুর নদের মাঝে দুবলা একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। এখানে লাল বুক মাছরাঙা, মদনটাক পাখির দেখা মেলে। এখানকার সৌন্দর্যের একটি দিক হচ্ছে হরিণের ঘাস খাবার দৃশ্য। দুবলার চর মূলত জেলে গ্রাম। মাছ ধরার সঙ্গে চলে শুঁটকি শোকানোর কাজ। বর্ষা মৌসুমের ইলিশ শিকারের পর বহু জেলে চার মাসের জন্য সুদূর কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বাগেরহাট, পিরোজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা থেকে ডেরা বেঁধে সাময়িক বসতি গড়ে সেখানে। মেহেরআলীর খাল, আলোরকোল, মাঝেরচর, অফিসকেল্লা, নারিকেলবাড়িয়া, মানিকখালী, ছাফরাখালী ও শ্যালারচর ইত্যাদি এলাকায় জেলে পল্লী স্থাপিত হয়। এই চার মাস তারা মাছকে শুঁটকি বানাতে ব্যস্ত থাকেন। এখান থেকে আহরিত শুঁটকি চট্টগ্রামের আসাদগঞ্জের পাইকারী বাজারে মজুদ ও বিক্রয় করা হয়। সুন্দরবনের পূর্ব বিভাগের সদর দপ্তর বাগেরহাট থেকে মাছ সংগ্রহের পূর্বানুমতিসাপেক্ষে বহরদার ও জেলেরা দুবলার চরে প্রবেশ করে থাকেন। দুবলার চর থেকে সরকার নিয়মিত হারে রাজস্ব পেয়ে থাকে। প্রতি বছর বিএলসি বা বোট লাইসেন্স সার্টিফিকেট, ডিএফসি বা ডেইলি ফুয়েল (জ্বালানি কাঠ) কঞ্জামশন ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় বন বিভাগকে রাজস্ব প্রদান করে মৎস্য ব্যবসায়ীগণ সুন্দরবনে ঢোকার অনুমতি পান, এছাড়া আহরিত শুঁটকি মাছ পরিমাপ করে নিয়ে ফিরে আসার সময় মাছভেদে প্রদান করেন নির্ধারিত রাজস্ব। প্রতি বছর কার্তিক মাসে (খ্রিস্টীয় নভেম্বর) হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রাসমেলা এবং পূণ্যস্নানের জন্যও দ্বীপটি বিখ্যাত। যদিও বলা হয়ে থাকে, ২০০ বছর ধরে এ রাসমেলা হয়ে চলেছে , তবে জানা যায়, ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে হরিচাঁদ ঠাকুরের এক বনবাসী ভক্ত, নাম হরিভজন (১৮২৯—১৯২৩), এই মেলা চালু করেন। প্রতিবছর অসংখ্য পুণ্যার্থী রাসপূর্ণিমাকে উপলক্ষ করে এখানে সমুদ্রস্নান করতে আসেন। দুবলার চরে সূর্যোদয় দেখে ভক্তরা সমুদ্রের জলে ফল ভাসিয়ে দেন। কেউবা আবার বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে ভজন-কীর্তন গেয়ে মুখরিত করেন চারপাশ। দুবলার চরের রাসমেলায় স্থানীয় লোকজন ছাড়াও দূর-দূরান্তের শহরবাসী এমনকি বিদেশি পর্যটকেরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়ে থাকেন। তিনদিনব্যাপী এ মেলায় অনেক বিদেশী পর্যটকেরও সমাগম হয়।🏞🏞 https://www.instagram.com/p/CEnzQatgueV/?igshid=4uz51oltv0tb
0 notes
bdtodays · 5 years ago
Text
New Post on BDTodays.com
কমলগঞ্জে চা শ্রমিকদের ১৯তম কাত্যায়নী পূজা অনুষ্ঠিত
Tumblr media
কে এস এম আরিফুল ইসলাম, মৌলভীবাজার: মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে চা শ্রমিকদের ১৯ তম কাত্যায়ানী পূঁজা গঙ্গা স্নানের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। এই দিনটি উপলক্ষে উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের মাধবপুর চা বাগান সনাতনী ভক্তবৃন্দের আয়োজনে কার্তিক মাসব্যাপী ব্রত পালন শেষে রাত থেকে বাগানের বিভিন্ন মন্দিরে নাম কীর্তন শু...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.net/%e0%a6%95%e0%a6%ae%e0%a6%b2%e0%a6%97%e0%a6%9e%e0%a7%8d%e0%a6%9c%e0%a7%87-%e0%a6%9a%e0%a6%be-%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a7%a7%e0%a7%af/
0 notes
chandrakantasinha · 4 years ago
Text
ভগবান লাভের উপায়
💐💐💐🎂💐💐💐
ভগবানকে পাওয়ার জন্য যত প্রকার সূত্র কল্পনা করা হয়েছে তাদের দ্বারা কিন্তু ভগবান লাভ সম্ভব নয়। ভগবানকে অধিকার করার জন্য এক বিচিত্র পথের সন্ধান পাওয়া যায়। সেই উপায় হচ্ছে সম্পূর্ণ ভাবে ভগবানের হয়ে যাওয়া।
শরীর, মন, বাক‍্য, অধিকার, বিদ‍্যা কোনো কিছুর সাহায্য ছাড়াই শুধু ভগবানেরই হয়ে গেলে ভগবানও বশে এসে পড়েন। কিন্তু আমি জপ করেছি, সাধনা করেছি, গীতা পাঠ করতে পারি, অনেক শাস্ত্র পড়েছি, তার নাম কীর্তন করেছি, ধ‍্যান করেছি, যোগাসন করেছি---বললে ভগবান আমার হয়ে যাবেন---তা কিন্তু মোটেই সম্ভব নয়। ভগবান কেবল কৃপা করেই বশীভূত হন। যাঁরা সর্বৈব তাঁর হয়ে যান অর্থাৎ তাঁর শরণাগত হয়ে যান, তিনি তাঁদের কৃপা করেন।
তাই আমরা নিজেদের ভগবানের শ্রীচরণে যদি সমর্পণ করি তাহলেই মুক্ত হই, ধন‍্য হয়ে যাই। কিন্তু এর জন্য যে ট্রেণিং দরকার তা একমাত্র পরমপূজ‍্য গুরুদেবের কাছেই পাওয়া সম্ভব। তার নাম গুরুগুহা। নান‍্য পন্থা। তাই যুগ যুগ ধরে গুরুগীতার গুহ‍্যতম কথাটি বারংবার উচ্চারিত হয়েছে--"মোক্ষমূলং গুরুকৃপা"। যেন জগতের শ্রেষ্ঠ প্রতিধ্বনি।
0 notes