#দই
Explore tagged Tumblr posts
Text
অপহরণের ৪ ঘণ্টা পর দুই ছাত্রদল নেতাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার
অপহরণের চার ঘণ্টা পর চট্টগ্রামের রাউজানে ছাত্রদলের দুই নেতাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে স্থানীরা। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার কর্ণফুলী নদীর মাজের চরে থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। এর আগে বেলা ১১টার দিকে রাউজানের নোয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন সোহেল ও নোয়াপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেনকে অপহৃত হন। তাদের হাত, পা ও…
1 note
·
View note
Text
বগুড়ায় শিশু ধর্ষণ, দুই যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ার নন্দীগ্রামে আলোচিত শিশু ধর্ষণ মামালার দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্ৰেপ্তার ওই দুই যুবক হলেন- উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের ধুন্দার গ্রামের বাবু হোসেনের ছেলে বাদল হোসেন (২৬) ও বু���্ধি হোসেনের ছেলে বায়েজিদ হোসেন (১৯)। শনিবার দুপুরে নন্দীগ্রাম থান���র ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে ২৬ মে ঢাকা জেলার সাভার ও গাজীপুর জেলার কোনাবাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের…
View On WordPress
0 notes
Text
মিষ্টি দই তৈরি করার ৫ টি সহজ টিপস, টক আসবে না
মিষ্টি দই তৈরি করার ৫ টি সহজ টিপস, টক আসবে না
দই সেট করার সহজ উপায়ঃ গ্রীষ্মের মৌসুমে লোকেরা প্রায়শই দুধ, দই লস্যি ইত্যাদি খেয়ে থাকে যাতে এই জিনিসগুলি খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। এই মৌসুমে দইয়ের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। অনেকে বাড়িতে দই তৈরি করেন কারণ বাড়িতে রাখা দই বাজারের চেয়ে মিষ্টি, তবে অনেক সময় গৃহিণীরা টক দইয়ের সমস্যায় পড়েন। আপনিও যদি একই রকম সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে ঘরে তৈরি করবেন মিষ্টি দই। তাজা…
View On WordPress
0 notes
Text
তীব্র গরম থেকে বাঁচার উপায়
১. পর্যাপ্ত পানি পান করুন
তীব্র গরমে সুস্থ থাকার উপায়ের মধ্যে প্রধান হলো পানি পান। পর্যাপ্ত পানি পান করলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ হয়। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন। এ ছাড়া ডাবের পানি, ফলমূল এবং সবজি, যেমন তরমুজ ও শসা পানির ভাল উৎস। কাজের মাঝে মাঝে পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন, যা আপনাকে সতেজ ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করবে। মনে রাখবেন, সুস্থ থাকতে জল অত্যাবশ্যক।
২. স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ
তীব্র গরমে শরীরকে সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ অত্য��্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাজা ফল ও সবজি যেমন তরমুজ, শসা এবং পেঁপে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে এবং হাইড্রেশন বাড়ায়। দই এবং লেমনেডের মতো প্রাকৃতিক পানীয়ও শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। সালাদ এবং হালকা খাবার গ্রহণ করলে অতিরিক্ত তেল ও মসলাযুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকা যায়, যা শরীরকে ভারী ও অসুস্থ করে তোলে। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করাও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দেহের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
৩. হালকা পোশাক পরিধান করুন
তীব্র গরমের দিনে শরীরকে আরামদায়ক রাখার জন্য হালকা পোশাক পরিধান করা অপরিহার্য। তুলা ও লিনেনের মতো শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সক্ষম কাপড় বেছে নিন, কারণ এগুলো ত্বক থেকে ঘাম শোষণ করে এবং শরীরকে শীতল রাখে। গাঢ় রঙের পরিবর্তে হালকা রঙের পোশাক পরা উত্তম, কারণ এগুলো সূর্যের তাপ প্রতিফলিত করে। নিয়মিত হালকা পোশাক পরিধান করলে গরমে স্বস্তি পাওয়া যায় এবং এ ধরনের পোশাক পরলে গরমে আপনার কার্যক্ষমতা বজায় থাকে।
৪. বাইরে বের হলে ছাতা ও সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন
গরমের তাপে বাইরে বের হলে ছাতা এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ছাতা আপনার শরীরকে সূর্যের বিকিরণ থেকে রক্ষা করে এবং সরাসরি রোদে যেতে দিতে পারে। পাশাপাশি, সানস্ক্রিন লাগানো ত্বকের ক্ষতি রোধ করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্যকে বজায় রাখে। SPF 30 বা তার চেয়ে বেশি সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন, এবং প্রতি দুই ঘণ্টায় আবার লাগান। গরমের সময় এই দুটি উপায় মেনে চললে তীব্র গরম থেকে অনেকটাই সুরক্ষা পাওয়া যাবে।
৫. দুপুরে অপ্রয়োজনে বাহিরে বের না হওয়া
সাধারণত দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সূর্যের তাপমাত্রা সর্বোচ্চ থাকে। তাই এই সময়ে বাইরে কাজ করার পরিবর্তে খুব ভোরে বা সন্ধ্যায় কাজ সেরে নেওয়া ভালো। এতে অতিরিক্ত তাপমাত্রা থেকে বাঁচা যাবে। গরমের দিনে যতটা সম্ভব বাড়ির ভিতরে থাকার চেষ্টা করুন। এসি বা ফ্যান ব্যবহার করে বাড়ির ভিতর ঠাণ্ডা রাখা যেতে পারে। তবে এসি ব্যবহার করলে বেশি সময় ধরে না রেখে মাঝেমধ্যে ছেড়ে দিন, যাতে বাতাস চলাচল বজায় থাকে।
৬. শরীরকে ঠাণ্ডা রাখার জন্য ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন
শরীরকে তীব্র গরম থেকে বাঁচাতে ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করা একটি কার্যকরী উপায়। গরম আবহাওয়ায় শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই তোয়ালেগুলি অত্যন্ত সহায়ক। একটি তোয়ালে পানিতে ভিজিয়ে নিন এবং তা মুখ, গলা বা হাতের ওপর রেখে দিন। এটি ত্বকের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে শীতল অনুভব করাবে। এছাড়াও, ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করলে ঘামের সমস্যা কম হয় এবং আপনাকে আরামদায়ক রাখে। তাই, গরমে স্বস্তি পেতে আজই ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন!
৭. সবুজ শাক ��বজি খাওয়া
গরমের মৌসুমে সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য সবুজ শাকসবজি খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। এই সবজি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং শরীরে জলীয় পদার্থের অভাব পূরণ করে। পেঁপে, শাক, পালং, ও ব্রোকলি খাবারে অন্তর্ভুক্ত করলে তা ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসের চাহিদা পূরণ করে। এছাড়া, এই সবজিগুলি হজম শক্তি বাড়ায় এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই, গরমের দিনে সবুজ শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত।
৮. টক জাতীয় ফল বেশি বেশি খাওয়া
গরমের সময় আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখতে টক জাতীয় ফল খাওয়া খুবই উপকারী। লেবু, আমড়া, কাঁচা পেঁপে এবং কাঁচা আমের মতো ফলগুলো শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই ফলগুলোতে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া, টক ফল খেলে শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ হয় এবং এটি হজমে সাহায্য করে। তাই গরমের দিনে টক ফলের স্যালাড বা জুস গ্রহণ করলে সজীবতা বজায় রাখা সম্ভব।
৯. প্রতিদিন গোসল করা
গরমের সময় প্রতিদিন এক বার করে হলেও গোসল করতে হবে। যদি পারেন তবে দিনে ২ বার গোসল করতে পারেন। গোসল করার ক্ষেত্রে একটু সাবধান থাকতে হবে। বাহির থেকে এসে সাথে সাথে গোসল করতে যাবেন না। একটু বিশ্রাম নিয়ে তারপর গোসল করতে যাবেন। কারণ হঠাৎ করে গরম থেকে এসে গোসল করলে ঠাণ্ডা লাগতে পারে।
১০. স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখুন
গরমের দিনে স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখতে কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করুন। প্রচুর পানি পান করুন, কারণ হাইড্রেশন গুরুত্বপূর্ণ। বাইরে বের হওয়ার সময় হালকা ও শ্বাসরোধী কাপড় পরুন এবং টুপি বা ছাতা ব্যবহার করুন। এসি বা পাখা ব্যবহার করে ঘরকে শীতল রাখুন। তাজা ফল ও সবজি খান, যা শরীরকে শীতল রাখে। ব্যায়াম সকাল বা সন্ধ্যায় করুন, যখন তাপমাত্রা কম থাকে। এভাবে গরমে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখা সম্ভব।
0 notes
Video
youtube
বিশ্বে এই প্রথম অবাক করা মজার দই খাওয়ার চ্যালেঞ্জ DOI EATING COMPETITION...
0 notes
Video
youtube
Bangla New Song -চিনি-পাতা-দই#chinipatadoi#banglanewsong#bengalinewsongs...
0 notes
Text
বৌ-ভাতের দই কিনতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন বর
নওগাঁর আত্রাই উপজেলায় বিয়ের আনন্দ বিষাদে পরিণত হয়েছে। বৌভাতের দিন বাড়িতে অতিথিদের রেখে কেনাকাটা করতে গিয়ে আর ফেরা হয়নি বর সাজেদুর রহমানের (২৪)। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে আত্রাই উপজেলার সুটকিগাছা এলাকায় আত্রাই-বান্ধাইখাড়া সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। সাজেদুর রহমান উপজেলার নন্দনালী গ্রামের আজাদুর রহমানের ছেলে। তার বোনজামাই রতন ইসলাম বলেন, শনিবার সাজেদুরের বাড়িতে বৌভাতের আয়োজন করা হয়। সাজেদুর…
0 notes
Text
আধুনিক জামাইকে লেখা আধুনিক শ্বশুরের একটি চিঠি -
জামাই ষষ্ঠীর আমন্ত্রণ:
আগামী ১২ ই জুন বুধবার জামাই ষষ্ঠীর দিন বেলা দ্বিপ্রহরে প্রচন্ড তাপদাহ মাথায় করে, কাঠফাটা রোদে ঘামিতে ঘামিতে আমাদের বাড়ীতে দ্বিপ্রহারিক আহার করিয়া বাধীত করিও।
খাদ্য তালিকা:
শুভ্র দেরাদুন চালের ভাত
কোলাঘাটের ইলিস মাছ ভাজা
লাউ চিংড়ি
ভেটকি পাতুরি
চিতল মাছের মুইঠা
কচি পাঁঠার কসা মাংস
কাঁচা আমের টক
গঙ্গারামপুরের দৈ
নকুরের সন্দেশ
সুরেশের রাবড়ী
বাঞ্ছারামের লেংচা
আইসক্রিম
বেনারসী পান
এই উপরোক্ত খাবারের ব্যবস্থা করার খুব ইচ্ছে ছিল, কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় লাগাতার গভীর রাত অবধি কাজ করায় তোমার শরীর ভাল যাইতেছে না। আর বাইরে যা দাবদাহ তাতে বাজারে যাইবার দুঃসাহস না করাটাই ভালো। আর তুমি নিশ্চয় চাইবে না যে বাজারে গিয়ে আমি আর গরমে রান্না করে তোমার শ্বাশুড়ী মা অসুস্থ হয়ে পড়েন ।
তাই সবদিক বি��েচনা করে তোমার শরীর ভাল না হওয়া অবধি এই আহারের ব্যবস্থা স্থগিত রাখা হল। তার পরিবর্তে---
শুভ্র গরম ভাত, আলু সেদ্ধ কাঁচা লঙ্কা ও সরিষার তেল সহযোগে পরিবেশন করা হবে। আমার মেয়ের কাছ থেকে জানতে পারলাম এই আহারে তোমার খুব রুচি।
অবশ্য জানি তুমি বারবার বারণ করা সত্ত্বেও নিশ্চয়ই মিষ্টি দই, রাবড়ী,মাছ ও ফল ফলাদি নিয়ে আসবে ।
তোমার শাশুড়ীমার, বাঞ্ছারামের বেক‘ড রসোগোল্লা, নকুড়ের চকলেট সন্দেশ, পাবদা মাছ বড়ই পছন্দের। এখন তো আমের দাম খুবই কম।
মেয়ের মুখে শুনলাম, তুমি নাকি সন্ধ্যায় আমাদের বেড়াতে নিয়ে যাবে এবং খাওয়াবে ঠিক করেছো!
শাশুড়ীমার ইকো পার্কে‘র “একান্তে” বা মনি স্কোয়ারের “ফ্রেম আন্ড গ্রীল“ খুবই পছন্দ। তুমি জোর করে আমাকেও নিয়ে যাও বলে না বলতে পারি না।
শুভেচ্ছান্তে
শ্বশুর মশাই।
——জামাই বাবাজীবনের উত্তর এখনও আসে নি। উত্তর এলে প্রকাশ করব।
🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
~সংগৃহীত
#জামাইষষ্ঠী
#viral
#everyone
#followers
0 notes
Text
শীতে ত্বক ভালো রাখতে যে খাবার বেশি বেশি খাবেন (Foods to Eat More of in Winter to Keep Your Skin Healthy)
ভূমিকা
শীতকালে ত্বক শুষ্ক এবং নির্জীব হয়ে পড়ে, যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই শীতের সময় ত্বকের সঠিক যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা mumolifestyle এর পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য কিছু খাদ্যাভ্যাসের টিপস নিয়ে এসেছি, যা আপনার ত্বককে শীতকালেও উজ্জ্বল এবং মসৃণ রাখতে সাহায্য করবে।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন
শীতকালে অনেকেই পর্যাপ্ত পানি পান করতে ভুলে যান, যার ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। শীতকালেও ত্বক আর্দ্র রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি। মুমো mumolifestyle এর টিপস অনুযায়ী, প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন। এটি শুধু ত্বক নয়, আপনার শরীরের সার্বিক সুস্থতার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
ভিটামিন সি যুক্ত খাবার
ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং মসৃণতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। লেবু, কমলা, আমলকী ইত্যাদি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল ত্বকের জন্য ��পকারী। ভিটামিন সি এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণ ত্বককে বলিরেখা এবং সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে। mumolifestyle এর প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস লেবুর রস পান করুন।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড (omega-3 fatty acids)
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং ত্বককে নমনীয় রাখতে সাহায্য করে। মাছ, আখরোট, চিয়া সিড ( chia seeds) ইত্যাদি ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন। mumolifestyle এর পরামর্শ অনুযায়ী, সাপ্তাহিক খাদ্যতালিকায় অন্তত একবার মাছ রাখুন।
এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার
বেরী, আঙ্গুর, পালং শাক ইত্যাদি এন্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের সুরক্ষা এবং বলিরেখা কমাতে সহায়ক। এন্টি-অক্সিডেন্ট ত্বককে ফ্রি র্যাডিকালসের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে। mumolifestyle এর টিপস অনুযায়ী, প্রতিদিন এক বাটি বেরী খান।
ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার
বাদাম, বীজ, শাকসবজি ইত্যাদি ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের আর্দ্রতা এবং নমনীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ভিটামিন ই ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে এবং শুষ্কতা কমায়। mumolifestyle এর পরামর্শ অনুযায়ী, স্ন্যাক্স হিসেবে বাদাম খান।
প্রোবায়োটিক খাবার
প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার যেমন দই, কেফির, ফার্মেন্টেড খাবার হজম ব্যবস্থার উন্নতি এবং ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রোবায়োটিক খাবার শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া কমায় এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে, যা ত্বকের জন্য উপকারী। mumolifestyle এর টিপস অনুযায়ী, প্রতিদিনের খাবারে দই রাখুন।
উপসংহার
mumolifestyle এর মাধ্যমে সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন এবং ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখুন। শীতকালে ত্বকের যত্নে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন এবং ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করুন। মুমো লাইফস্টাইলের আরও পরামর্শের জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। মুমো লাইফস্টাইলের সাথে সুস্থ ও সুন্দর ত্বক উপভোগ করুন!
mumolifestyle.com এ আরো টিপস এবং পণ্য সম্পর্কে জানুন এবং আপনার ত্বকের যত্ন নিন।
0 notes
Text
দুই দিনের সফরে কাতার যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘তৃতীয় কাতার ইকোনমিক ফোরাম’ এ যোগ দিতে দুই দিনের সফরে কাতার যাচ্ছেন। সোমবার (২২ মে) বিকেল ৩টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিশেষ ফ্লাইটে কাতারের উদ্দেশে রওনা হবেন তিনি। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় (বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা) ফ্লাইটটির হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে পাঠানো সফরসূচি অনুযায়ী, সোমবার স্থানীয়…
View On WordPress
0 notes
Text
মিষ্টি দই, ঘরেই তৈরি করুন মিষ্টির দোকানের মত বাড়িতে পাতা মিষ্টি দই বা লাল দই
মিষ্টি দই, ঘরেই তৈরি করুন মিষ্টির দোকানের মত বাড়িতে পাতা মিষ্টি দই বা লাল দই
মিষ্টি দই ওরফে মিস্টি দই রেসিপি হল একটি ক্লাসিক বাংলা মিষ্টি রেসিপি যা বাঙালিদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। এর জনপ্রিয়তার প্রধান কারণ হল এর অনন্য স্বাদ, অপ্রতিরোধ্য গন্ধ এবং অসাধারণ মখমলের টেক্সচার যা মুখে গলে যায়। এই প্রস্তুতিতে, দুধ রান্না করা হয় এবং ক্যারামেলাইজড চিনির সাথে মেশা��ো হয়। তাপ কমানোর পর এতে অল্প পরিমাণ হ্যাং দই মেশান। তারপর মিশ্রণট�� ঢেকে রাখা হয় এবং একটি উষ্ণ এবং শুষ্ক জায়গায়…
View On WordPress
0 notes
Text
তীব্র গরম থেকে বাঁচতে কার্যকরী উপায়
১. পর্যাপ্ত পানি পান করুন
তীব্র গরমে সুস্থ থাকার উপায়ের মধ্যে প্রধান হলো পানি পান। পর্যাপ্ত পানি পান করলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ হয়। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন। এ ছাড়া ডাবের পানি, ফলমূল এবং সবজি, যেমন তরমুজ ও শসা পানির ভাল উৎস। কাজের মাঝে মাঝে পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন, যা আপনাকে সতেজ ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করবে। মনে রাখবেন, সুস্থ থাকতে জল অত্যাবশ্যক।
২. স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ
তীব্র গরমে শরীরকে সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাজা ফল ও সবজি যেমন তরমুজ, শসা এবং পেঁপে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে এবং হাইড্রেশন বাড়ায়। দই এবং লেমনেডের মতো প্রাকৃতিক পানীয়ও শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। সালাদ এবং হালকা খাবার গ্রহণ করলে অতিরিক্ত তেল ও মসলাযুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকা যায়, যা শরীরকে ভারী ও অসুস্থ করে তোলে। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করাও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দেহের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
৩. হালকা পোশাক পরিধান করুন
তীব্র গরমের দিনে শরীরকে আরামদায়ক রাখার জন্য হালকা পোশাক পরিধান করা অপরিহার্য। তুলা ও লিনেনের মতো শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সক্ষম কাপড় বেছে নিন, কারণ এগুলো ত্বক থেকে ঘাম শোষণ করে এবং শরীরকে শীতল রাখে। গাঢ় রঙের পরিবর্তে হালকা রঙের পোশাক পরা উত্তম, কারণ এগুলো সূর্যের তাপ প্রতিফলিত করে। নিয়মিত হালকা পোশাক পরিধান করলে গরমে স্বস্তি পাওয়া যায় এবং এ ধরনের পোশাক পরলে গরমে আপনার কার্যক্ষমতা বজায় থাকে।
৪. বাইরে বের হলে ছাতা ও সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন
গরমের তাপে বাইরে বের হলে ছাতা এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ছাতা আপনার শরীরকে সূর্যের বিকিরণ থেকে রক্ষা করে এবং সরাসরি রোদে যেতে দিতে পারে। পাশাপাশি, সানস্ক্রিন লাগানো ত্বকের ক্ষতি রোধ করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্যকে বজায় রাখে। SPF 30 বা তার চেয়ে বেশি সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন, এবং প্রতি দুই ঘণ্টায় আবার লাগান। গরমের সময় এই দুটি উপায় মেনে চললে তীব্র গরম থেকে অনেকটাই সুরক্ষা পাওয়া যাবে।
৫. দুপুরে অপ্রয়োজনে বাহিরে বের না হওয়া
সাধারণত দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সূর্যের তাপমাত্রা সর্বোচ্চ থাকে। তাই এই সময়ে বাইরে কাজ করার পরিবর্তে খুব ভোরে বা সন্ধ্যায় কাজ সেরে নেওয়া ভালো। এতে অতিরিক্ত তাপমাত্রা থেকে বাঁচা যাবে। গরমের দিনে যতটা সম্ভব বাড়ির ভিতরে থাকার চেষ্টা করুন। এসি বা ফ্যান ব্যবহার করে বাড়ির ভিতর ঠাণ্ডা রাখা যেতে পারে। তবে এসি ব্যবহার করলে বেশি সময় ধরে না রেখে মাঝেমধ্যে ছেড়ে দিন, যাতে বাতাস চলাচল বজায় থাকে।
৬. শরীরকে ঠাণ্ডা রাখার জন্য ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন
শরীরকে তীব্র গরম থেকে বাঁচাতে ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করা একটি কার্যকরী উপায়। গরম আবহাওয়ায় শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই তোয়ালেগুলি অত্যন্ত সহায়ক। একটি তোয়ালে পানিতে ভিজিয়ে নিন এবং তা মুখ, গলা বা হাতের ওপর রেখে দিন। এটি ত্বকের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে শীতল অনুভব করাবে। এছাড়াও, ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করলে ঘামের সমস্যা কম হয় এবং আপনাকে আরামদায়ক রাখে। তাই, গরমে স্বস্তি পেতে আজই ভেজা তোয়ালে ব্যবহার করুন!
৭. সবুজ শাক সবজি খাওয়া
গরমের মৌসুমে সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য সবুজ শাকসবজি খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। এই সবজি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং শরীরে ��লীয় পদার্থের অভাব পূরণ করে। পেঁপে, শাক, পালং, ও ব্রোকলি খাবারে অন্তর্ভুক্ত করলে তা ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসের চাহিদা পূরণ করে। এছাড়া, এই সবজিগুলি হজম শক্তি বাড়ায় এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই, গরমের দিনে সবুজ শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত।
৮. টক জাতীয় ফল বেশি বেশি খাওয়া
গরমের সময় আমাদের শরীরকে ঠান্ডা রাখতে টক জাতীয় ফল খাওয়া খুবই উপকারী। লেবু, আমড়া, কাঁচা পেঁপে এবং কাঁচা আমের মতো ফলগুলো শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই ফলগুলোতে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া, টক ফল খেলে শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ হয় এবং এটি হজমে সাহায্য করে। তাই গরমের দিনে টক ফলের স্যালাড বা জুস গ্রহণ করলে সজীবতা বজায় রাখা সম্ভব।
৯. প্রতিদিন গোসল করা
গরমের সময় প্রতিদিন এক বার করে হলেও গোসল করতে হবে। যদি পারেন তবে দিনে ২ বার গোসল করতে পারেন। গোসল করার ক্ষেত্রে একটু সাবধান থাকতে হবে। বাহির থেকে এসে সাথে সাথে গোসল করতে যাবেন না। একটু বিশ্রাম নিয়ে তারপর গোসল করতে যাবেন। কারণ হঠাৎ করে গরম থেকে এসে গোসল করলে ঠাণ্ডা লাগতে পারে।
১০. স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখুন
গরমের দিনে স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখতে কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করুন। প্রচুর পানি পান করুন, কারণ হাইড্রেশন গুরুত্বপূর্ণ। বাইরে বের হওয়ার সময় হালকা ও শ্বাসরোধী কাপড় পরুন এবং টুপি বা ছাতা ব্যবহার করুন। এসি বা পাখা ব্যবহার করে ঘরকে শীতল রাখুন। তাজা ফল ও সবজি খান, যা শরীরকে শীতল রাখে। ব্যায়াম সকাল বা সন্ধ্যায় করুন, যখন তাপমাত্রা কম থাকে। এভাবে গরমে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন বজায় রাখা সম্ভব।
আরও জানুন...
0 notes
Video
youtube
গ্রামে বিয়ে বাড়িতে দই নিয়ে লড়াই - ২ মিনিটে ৬ কেজি দই খাওয়ার চ্যালেঞ্...
0 notes
Video
youtube
Bangla New Song -চিনি-পাতা-দই#chinipatadoi#banglanewsong#bengalinewsongs...
0 notes
Text
মিষ্টি দই এর উপকারিতা ও অপকারিতা । দই খেলে কি ক্ষতি হয়
অনেক পাঠকেই মিষ্টি দই এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান। দই একটি মিষ্টি খাবারের পাশাপাশি দুগ্ধজাত খাবার। ডেইরি বেশিরভাগ মানুষের প্রিয় খাবার। সুস্বাদু স্বাদের কারণে সবার কাছে এর চাহিদা রয়েছে। এই খাবারটি তরুণ-তরুণী সকলেই পছন্দ করে। গরমের সময় এই খাবার খেলে শরীর ঠাণ্ডা হবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে। দাহ্য খাবার হওয়ায় এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। শরীর থেকে পানি দূর করার জন্য খুবই কার্যকরী একটি খাবার��� আজকের পোস্টে আমি আপনাদের দেখাবো দই খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, যা অবশ্যই জানা থাকতে হবে। কারণ আপনি যে খাবার খান তা আপনার শরীরের জন্য ভালো না খারাপ তা জানা প্রয়োজন।
আপনাদের সুবিধার জন্য আমি মিষ্টি দই এর উপকারিতা ও অপকারিতা এটিকে কয়েকটি বিষয়ে ভাগ করেছি। আশা করি, আজকের পোস্ট থেকে আপনারা দই খেলে কি ক্ষতি হয়, টক দই এর উপকারিতা, মিষ্টি দই এর উপকারিতা ও অপকারিতা, কখন মিষ্টি মিষ্টি খেতে হয় এবং প্রতিদিন কতটুকু মিষ্টি দই খাওয়া উচিত তা জানতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
0 notes
Text
ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক ৫ উপায় (5 Natural Ways to Whiten Skin)
বাংলাদেশের আ��হাওয়া অত্যন্ত পরিবর্তনশীল ও বৈচিত্র্যপূর্ণ। মাঝে মাঝে প্রচণ্ড রোদ ও অসহনীয় গরম পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়, যা আমাদের ত্বককে কালো ও রুক্ষ করে তোলে। তবে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই! আজ আমরা কিছু প্রাকৃতিক উপায় আলোচনা করব, যেগুলো ত্বকের যত্নে সাহায্য করবে।
এই পদ্ধতিগুলি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক হওয়ায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা সহজেই উড়িয়ে দেওয়া যায়, এবং নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যেতে পারে। সাধারণ খাদ্য উপাদান থেকেই এই প্যাকগুলো প্রস্তুত করা সম্ভব। এবার আসুন জেনে নিই, কীভাবে এই পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায়ে আমরা আমাদের ত্বককে সুন্দর ও দীপ্তিময় করে তুলতে পারি।
ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক ৫ উপায়
সুন্দর, উজ্জ্বল ত্বক সবারই কাম্য। কেমিক্যাল প্রোডাক্ট ব্যবহারে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে, কিন্তু প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ফর্সা করা সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকরী। Mumolifestyle] এ আমরা সবসময় প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি প্রোমোট করি। আসুন, জেনে নিই ত্বক ফর্সা করার পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায়।
১. লেবুর রস এবং মধু
লেবুতে রয়েছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট যা ত্বকের কালো দাগ ও দাগছোপ দূর করতে সাহায্য করে। অন্যদিকে মধু ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ ত্বকের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
ব্যবহার:
এক টেবিল চামচ লেবুর রস এবং এক টেবিল চামচ মধু একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের কালো দাগ ও দাগছোপ কমায়।
২. দুধ এবং বেসন
বেসন ত্বকের ডেড সেল দূর করতে সাহায্য করে, যা ত্বককে উজ্জ্বল করে। দুধে থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বককে নরম ও মসৃণ করে।
ব্যবহার:
দুই টেবিল চামচ বেসন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ কাঁচা দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন, তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে কোমল ও মসৃণ করে।
৩. টমেটো এবং শসা
টমেটোতে রয়েছে প্রাকৃতিক এসিড যা ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স ঠিক রাখে এবং শসা ত্বককে শীতল করে।
ব্যবহার:
একটি টমেটোর রস এবং একটি শসার রস মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের টোন ইভেন করে এবং ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করে।
৪. অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি ত্বকের কালো দাগ দূর করে এবং ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে।
ব্যবহার:
তাজা অ্যালোভেরা জেল সংগ্রহ করে ত্বকে লাগ���ন। ২০-৩০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন রাতে ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে সুস্থ ও কোমল রাখে।
৫. ওটমিল এবং দই
ওটমিল ত্বকের ডেড সেল দূর করতে সাহায্য করে এবং দই ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে।
ব্যবহার:
দুই টেবিল চামচ ওটমিল এবং এক টেবিল চামচ দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন, তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
উপকারিতা:
এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বককে কোমল ও মসৃণ করে।
Mumolifestyle এ আমরা সবসময় প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহারে ত্বক ফর্সা করার উপায় প্রোমোট করি। আমাদের প্রোডাক্টগুলি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি, যা ত্বকের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং কার্যকরী। প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ফর্সা করার জন্য আমাদের প্রোডাক্টগুলি ব্যবহার করতে পারেন।
স্বাস্থ্যকর অভ্যাস: নিখুঁত ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা
নিখুঁত ও উজ্জ্বল ত্বক সবারই কাম্য। তবে একমাত্র ফর্সা হওয়ার প্রচেষ্টা যথেষ্ট নয়; বরং স্বাস্থ্যবান ত্বকই প্রকৃত সৌন্দর্যের চাবিকাঠি। নিচে কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস উল্লেখ করা হলো যা আপনার ত্বককে সুন্দর ও দীপ্তিময় করতে সহায়তা করবে।
যথাযথ পরিমাণে পানি পান:
প্রচুর পানি পান করা সুস্থ এবং আর্দ্র অবস্থায় রাখতে আবশ্যিক। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পানের মাধ্যমে আপনি আপনার ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করতে পারেন।
সুষম খাদ্য গ্রহণ:
বেনিয়মিতভাবে পুষ্টিতে পূর্ণ খাবার গ্রহণ সুস্থ ত্বকের অপরিহার্য শর্ত। ফল, শাকসবজি, মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদি বিপুল পরিমাণে ভিটামিন যুক্ত খাদ্য আপনার ত্বকের পরিচর্যা করে থাকে।
পর্যাপ্ত ঘুম:
ঘুমের সময়েই আমাদের শরীর নতুন কোষ জন্ম দেয় এবং পুরাতন কোষ পুনর্জীবিত হয়। পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে আপনার ত্বক সতেজ ও দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে।
বর্তমানে এসব রীতিনীতি অবলম্বন করলে তা থেকে আপনাকে ধৈর্য���র সাথে দীর্ঘমেয়াদী উপকারিতা পাওয়া যাবে। নিয়মানুবর্তিতার সাথে স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো পালন করুন এবং নিজেকে নান্দনিক সৌন্দর্যে উদ্ভাসিত দেখানোর আনন্দে উদ্বেলিত হোন।
ত্বকের যত্নের রুটিন (Skin Care Routine)
উজ্জ্বল ও মসৃণ ত্বক পেতে নিয়মিত ত্বকের যত্ন গ্রহণ করা অপরিহার্য। সঠিকভাবে যত্ন নিলে আপনার ত্বক সুস্থ এবং জেল্লাদার থাকবে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস তুলে ধরা হলো, যা আপনাকে স্বাস্থ্যবান ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে সাহায্য করবে:
সানস্ক্রিন ব্যবহারে গুরুত্ব দিন:
ত্বকের রুটিনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হচ্ছে সানস্ক্রিন প্রয়োগ। সূর্যের UVA এবং UVB রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচাতে প্রতিদিন সকালে বাইরে যাওয়ার কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে SPF ৩০ বা তার বেশি মানের সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
পরিষ্কারকরণ ও ময়েশ্চারাইজিং:
প্রতিদিন দুইবার ত্বক পরিষ্কার করা উচিত—একটি মৃদু ক্লিঞ্জারের মাধ্যমে। পরিস্কারের পরে, আপনার ত্বকের ধরনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি ময়েশ্চারাইজার লাগান।
মৃত কোষ অপসারণ:
সপ্তাহে একবার স্ক্রাবিং করে মৃত কোষ দূর করুন; এটি আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা এনে দেবে। এই কাজটি ঘরে তৈরি ফেস মাস্ক অথবা বাজারজাত স্ক্রাব ব্যবহার করেও সম্পন্ন করা যায়।
জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনুন:
ধূমপান এবং অ্যালকোহলের খাওয়া এড়িয়ে চলুন কারণ এগুলো আপনার ত্বকের আয়ু হ্রাস করতে পারে। প্রচুর পানি পান করুন এবং যথেষ্ট ঘুম নিশ্চিত করুন। মানসিক চাপ কমানো এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গ্রহণও অত্যন্ত জরুরি।
এই অভ্যাসগুলি অনুশীলনে রেখে আপনি একটি সুস্থ ও আকর্ষণীয় চেহারা পাবেন, আর দীর্ঘমেয়াদী এই যত্নের ফলে তা আরও ভালো হবে।
উপসংহার
সুন্দর এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক অর্জন করা ফর্সা ত্বকের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায়ের ব্যবহার আপনার ত্বককে উজ্জ্বল এবং আকর্ষণীয় করতে পারে। এর পাশাপাশি, সুস্থ জীবনযাপন এবং একটি সুশৃঙ্খল ত্বকের যত্নের রুটিন মেনে চলাও অত্যাবশ্যক। মনে রাখবেন যে, কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পেতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। ধৈর্য ধরে এই নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করলে আপনি নির্দিষ্টভাবে উন্নত ফলাফল পাবেন। সুন্দর ত্বকের মূলমন্ত্র হল স্বাস্থ্যবান জীবনযাপন ও নিয়মিত দেখাশোনা; এ দুটিই যদি আপনি ইতিবাচক ভাবে পরিচালনা করেন তাহলে স্বপ্নের মতো সুন্দর এবং উজ্জ্বল ত্বক অধিকার করবেন।
প্রশ্ন-উত্তর (FAQ’s)
1. প্রাকৃতিক উপায়ে কি ত্বক ফর্সা করা যায়?
- হ্যাঁ, প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল করা সম্ভব। নিয়মিত ব্যবহারের মাধ্যমে কিছু নির্দিষ্ট প্রাকৃতিক উপাদান আপনার ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে।
2. ক��ন কোন প্রাকৃতিক উপাদানগুলো বিশেষভাবে কার্যকর?
- হলুদ, মধু, লেবু, টমেটো ও দই – এসব উপাদানগুলি বিশেষভাবে কার্যকর হিসেবে পরিচিত যা আপনার ত্বকের আতিপ্রতিকোষকে পুনর্জীবনী করতে সাহায্য করে।
কিভাবে ঘরে বসে একটি প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক তৈরি করব?
শুষ্ক ও জরাজীর্ণ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে হলে তৈরিকৃত বিশুদ্ধ ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে যেখানে থাকবে হলুদ, মধু, লেবুর রস, টমেটো ও দইয়ের সংমিশ্রণ। এই সকল উপাদান যথাযথ অনুপাতে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং মুখে প্রয়োগ করুন; নির্ধারিত সময় পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুইয়ে ফেলুন।
ত্বকের যত্নের প্রাকৃতিক পদ্ধতি কি কি রয়েছে?
প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং যথেষ্ট ঘুম নিশ্চিত করা অপরিহার্য। এ ছাড়াও, ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকা এবং মানসিক চাপ কমানোও ত্বক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সহায়ক।
ত্বকের যত্নে কোন বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে?
ত্বকের সঠিক যত্নের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারী উপাদানগুলি আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী হওয়া উচিত। যেকোনো নতুন উপাদান ব্যবহারের পূর্বে তা ছোট একটি অংশে পরীক্ষা করে দেখতে হবে যাতে কোনো অ্যালার্জি বা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না হয়।
1 note
·
View note