#জ্বর
Explore tagged Tumblr posts
Text
ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয়
1 note
·
View note
Text
#ডেংগু #জ্বর ও ঘরোয়া #চিকিৎসা। (৩)
#মারাত্মক ডেঙ্গু রোগের ক্ষেত্রে রোগীর প্রচন্ড পেট ব্যথা, পেট ফুলে যাওয়া, রক্ত বমি, দাতের মাড়ি ও নাক থেকে রক্তক্ষরণ, ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ, শ্বাসকার্য কঠিন বা দ্রুত হওয়া, শরীর ঠান্ডা অনুভব হওয়া, ঘাম হওয়া, দ্রুত নাড়ি স্পন্দন এবং ঘুম ঘুম ভাবসহ চেতনা হারানো ইত্যাদি লক্ষ্মণ দেখা দিতে পারে।
এবার ডেঙ্গু রোগের কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে রাখুন:
#ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি পান এবং তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে। আমাদের শরীরে জলীয় অংশ বেশী থাকলে মাথাব্যথা ও শরীরের পেশি ব্যথা কম হবে।
#ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত রোগীর রক্তে প্লাটিলেট নামক একটি উপাদান কমে যায়। প্লাটিলেট কমে গেলে নানাবিধ শারীরিক সমস্যা দেখা দেখা দেয়। তাই আমাদের শরীরের রক্তে প্লাটিলেটের ভারসাম্য বজায় থাকে এবং প্রয়োজনে বাড়ে এমন খাবার খেতে হবে।
চলমান....
0 notes
Video
youtube
ভাইরাল ডিজে মেঘলা কোমর দোলানো একি নাচ দেখালো । নাচে গানে প্রেমের জ্বর । ...
#youtube#ভাইরাল ডিজে মেঘলা কোমর দোলানো একি নাচ দেখালো । নাচে গানে প্রেমের জ্বর । dj meghla । Romantic Song https://www.youtube.com/watch?v=Ny
0 notes
Text
শীতের শুরুতেই : সর্দি-কাশি, জ্বর
***********************************************************************
শীতের শুরুতে তাপমাত্রা কমে আসার সাথে সাথে ধুলা��ালির উপদ্রব প্রচন্ড পরিমাণে বেড়ে যায়। এজন্য সৃষ্টি হয় স্বাস্থ্যগত কিছু সমস্যা। আর এজন্যেই বেশিরভাগ মানুষের সর্দি-কাশি জ্বর এ ধরনের কমন উপসর্গগুলো দেখা যায়। চিকিৎসকদের কাছে এটি একটি কমন কোল্ড নামে পরিচিত। তবে এর থেকে পরিত্রাণের জন্য এই শীতে কিছু বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করলে, আপনার জীবন সহজ হয়ে যেতে পারে। আজকে এই বিষয়ের উপর আপনাদের কাছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরছি।
আঙ্গিনায় দাঁড়িয়ে মোরা, পৃথিবীর দ্বার খোলো এই স্লোগানকে সামনে রেখে নারীদের নিয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য পেতে আমাদের পেজটিকে লাইক করে রাখুন এবং লাইক ও কমেন্টসের মাধ্যমে আপনাদের মূল্যবান মতামত জানান। তাহলে চলুন শুরু করি।
শীতের শুরু হতে না হতেই সর্দি-কাশি ,জ্বর যেন সবারই কমন ব্যাপার। এমন কোন পরিবার খুজে পাওয়া যাবে না যে, শীতের শুরুতে সর্দি-কাশি, জ্বর এই ধরনের স্বাস্থ্যগত সমস্যায় না পরে। বিশেষ করে রাতের বেলা নাক বন্ধ থাকা, আর সকাল হলেই নাক থেকে পানি পড়া এটা কমন ব্যাপার হয়ে যায়। সাথে মাথা ব্যথা ও জ্বর এ ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। অনেকের আবার গলা শুকিয়ে গিয়ে শুষ্ক কাশি দেখা দেয়। ফলে কথা বলতেও অনেক সময় অসুবিধা হয়। এ ধরনের কাশি পুরোটা শীত জুড়েই থেকে যায়। অনেক সময় শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। এ রোগটি মূলত ভাইরাস জনিত রোগ। চিকিৎসকদের মতে এ ধরনের ভাইরাস, সর্দি-জ্বরে ভোগাতে পারে দীর্ঘদিন।
অনেকের মতে এটি একটি সাধারণ সমস্যা। তবে ভুক্তভোগীরাই জানেন, সমস্যাটি তাদের জন্য কতটুকু পীড়াদায়োক। তবে সতর্কতা অবলম্বন করলে এই শীতের সময়টি আপনি ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন।
সাধারণত ঠান্ডা লাগা বা সর্দিজ্বরের বেশ কিছু সাধারণ উপসর্গ থাকে যেগুলো শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে একই রকম হয়ে থাকে। যেমন নাক বন্ধ হওয়া, সর্দি থাকা, গলা ব্যাথা, মাথা ব্যাথা, মাংসপেশীতে ব্যাথা, কাশ, হাঁচি, জ্বর, কানে ও মুখে চাপ অনুভব করা, স্বাদ ও ঘ্রাণের অনুভূতি কমে আসা।
মূলত এই রোগ গুলো ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেও অনেক সময় এ ভাইরাস আক্রান্ত দেহের মধ্যে, ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণও দেখা যায়। বিশেষ করে নাকের সর্দি যদি খুব ঘনো হয় বা কাশির সঙ্গে হলুদাভ কফ আসতে থাকে, তা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণকেই নির্দেশ করে। এ রোগে আক্রান্ত হলে বিশ্রাম, প্রচুর পানীয় ও ফলের রস গ্রহণ করতে হবে। খুব বেশি জ্বর, গলাবেথা, কাশি থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
��ীতের বাতাসে প্রচুর ধুলাবালি ও পরাগরেণু ছড়িয়ে থাকে। চিকিৎসকদের মতে, এই কারণে অ্যালার্জি দেখা দেয়। অ্যালার্জির দরুণ যে কাশি হয় তা শীত শেষ হওয়ার পরে চলে যেতে পারে। গুরুতরো বা একাধিক অ্যালার্জির ক্ষেত্রে চোখ চুলকায়। সর্দি কম, কাশি বেশি হয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ মতে, অ্যালার্জি হলে কী থেকে হচ্ছে তা খুঁজে বের করতে হবে। তারপর ব্যবস্থা নিতে হবে ভালভাবে। অ্যালার্জি হোক বা ঠান্ডা লাগা, উপসর্গে মিল থাকলেও, চিকিৎসার ধরন কিন্তু আলাদা। তাই ডাক্তার না দেখিয়ে ওষুধ খেতে নিষেধ করছেন চিকিৎসকরা।
শীতে ঠান্ডা, জ্বর, কাশি থেকে রক্ষা পেতে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। ঠান্ডা খাবার ও পানীয় পরিহার করতে হবে। এতে জ্বর ও কাশি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যেতে পারে। এখন থেকেই কুসুম কুসুম গরম পানি পান করার অভ্যেস করে তুলুন। ধুলাবালু এড়িয়ে চলুন। তার জন্য বাইরে বের হলে সব সময় মাক্স পড়ে থাকতে পারেন। ধূমপান এড়িয়ে চলুন। যাদের ধূমপানের অভ্যাস আছে তাদের এই সময়ে কাশি ও হাঁপানি রোগ দেখা দিতে পারে। প্রয়োজন মতো গরম কাপড় পড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ । ঠান্ডা লাগলে, এ ব্যাপারে অলসতা করবেন না। হাতে-পায়ে মোজা, মাথায় টুপি ও গলায় মাফলার ব্যবহার করতে পারেন।
দুপুরের দিকে গোসল সেরে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। ঠান্ডার সময়ে গোসল করবেন না। দ্রুত গোসল শেষ করার চেষ্টা করুন। ঘরের দরজা-জানালা সব সময় বন্ধ না রেখে মুক্ত ও নির্মল বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখার চেষ্টা করবেন। বিশেষ করে সকাল থেকে বিকেলের আগ পর্যন্ত আলো বাতাস, রোদ প্রবেশ করার সুযোগ দিন।
বয়স্ক ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তিরা, শীতের শুরুতেই এলার্জি ও নিউমোনিয়ার টিকা নিয়ে নিতে পারেন। গরম পানি ও সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার চেষ্টা করবেন।
এছাড়া ঠান্ডা বা সর্দিজ্বর হলে ভিটামিন সি'র ভূমিকা অনেক আগে থেকেই প্রমাণিত। ঠান্ডা পরিবেশে বসবাসকারী মানুষ উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি গ্রহণ করে সর্দিজ্বর বা ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচতে পারেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। ঠান্ডায় আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে তোয়ালে বা গৃহস্থালীতে ব্যবহ্রত তৈজসপত্র শেয়ার করবেন না। সূর্যের আলো বা অন্য কোনো উৎসের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি গ্রহণও শরীরকে ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।
তবে যাদের ঠান্ডা বা সর্দি কাশি ধরে গেছে তাদের কিভাবে দ্রুত উপশম লাভ করা সম্ভব সে সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। খুব সামান্য কারণেই ঠান্ডা বা সর্দিজ্বরে আক্রান্ত হতে পারে যে কেউ। সাধারণত কয়েকদিনের মধ্যেই মানুষের সর্দিজ্বর ভালও হয়ে যায়। তবে কয়েকটি উপায়ে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত সময়ে সর্দিজ্বর ভাল করা সম্ভব বলে বলছেন চিকিৎসকরা।
ঘুম মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক���ষমতা বাড়ায়। কাজেই ঠান্ডা বা সর্দিজ্বরের সময় বিশ্রাম নিলে বা বেশি ঘুমালে দ্রুত আরোগ্য লাভ সম্ভব। সর্দিজ্বরের সময় উষ্ণ পরিবেশে থাকা বা উষ্ণ পোশাক পড়ে থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। প্রচুর পরিমাণ পানি বা ফলের রস পানের মাধ্যমে পানিশূন্যতা রোধ করলে ঠান্ডা থেকে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই ঠান্ডা পানীয় নয়।
ঠান্ডার একটি সাধারণ উপসর্গ গলা ব্যাথা। লবণ পানি দিয়ে গড়গড়া করা অথবা লেবু ও মধু দিয়ে হালকা গরম পানীয় তৈরি করে পান করলে গলা ব্যথা দ্রুত উপশম হতে পারে।
ইনফ্লয়েঞ্জা ভাইরাসের লক্ষন এবং এলার্জি ও সর্দিজ্বরের উপসর্গ একই হওয়ায় এই দুই রোগের মধ্যে পার্থক্য করা অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাই দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভুগলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেতে পারেন। মিষ্টি আলু, বিটের মূল, কয়েকটি বিশেষ ধরণের কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণ বেটা-ক্যারোটিন থাকে যেটিকে আমাদের দেহ ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত করে। ভিটামিন এ আমাদের নাক এবং ফুসফুসের মিউকোসাল লাইনিংকে শক্ত রাখে যা নাক ও ফুসফুসকে ইনফেকশনের হাত থেকে বাঁচায়। পাশাপাশি কমলা, তরমুজসহ লাল ফল একই ধরণের কাজ করে।
এছাড়া খাবারে যথেষ্ট পরিমাণ পেঁয়াজ ও রসুন থাকলেও ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। পেঁয়াজ ও রসুনে এক ধরণের তেল থাকে যা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।
শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে ঊনিশ তিরিশ এর দশোকে ভিটামিন সি ছিল সবচেয়ে প্রচলিত চিকিৎসা। এটি সত্তরের দশোকে এসে আরো বেশি জনপ্রিয় হয় যখন নোবেল বিজয়ী লিনাস পোলিং গবেষণা করে প্রমাণ করেন যে ভিটামিন সি ঠান্ডাজনিত রোগ উপশমে অনেক বেশি কার্যকর।
টানা সাতদিনের বেশি সর্দিজ্বর থাকলে বা টানা তিনদিনের বেশি সর্দির সাথে উচ্চমাত্রায় জ্বর থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।
শিশুদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শো নেয়ার ক্ষেত্রে সাতদিন অপেক্ষা না করা। শিশুদের তিনদিনের বেশি সর্দি থাকলেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
শীতে অসুস্থতা এড়াতে ভোরবেলা হাঁটতে বেরোবেন না। ভাসমান ধূলি কনা খুব ঠান্ডা পড়লে বেশি থাকে, সূর্য ওঠার পর তাপমাত্রা বাড়লে বেরোবেন। সান্ধ্যভ্রমণ এড়িয়ে চলুন।
লেখাটি ভালো লাগলে লাইক ও কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আঙ্গিনার সাথেই থাকুন।
#নারীর আঙ্গিনা#Narir Anggina#সর্দি কাশি হলে কি খাওয়া উচিত না#সর্দি কাশি গলা ব্যথার ওষুধ#জ্বর সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত#শীতের শুরুতেই সর্দি কাশি জ্বর#সর্দি কাশি জ্বর দূর করার উপায়#Winter Cold#Cough#সর্দি কাশি দূর করার উপায়#সর্দি কাশি#health tips#bangla health tips#বাংলা health টিপস
0 notes
Text
খুব জ্বর হোক,
বাইরে মেঘ করুক,
ঘরে পানি শেষ হয়ে
তৃষ্ণা বুকে ছড়িয়ে যাক।
রাত ৩:২৪
৭ নভেম্বর, ঢাকা
4 notes
·
View notes
Text
যদি রাত ২ টা বেজে ৪৭ মিনিটে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়, তবে তখন তোমাকে বিভোর ঘুম থেকে জাগিয়ে বৃষ্টিতে ভিজবো দুজন। তারপর তোমার জ্বর এবং তোমাকে জড়িয়ে ধরে আমার কারাবাস। তোমার তাপ উত্তাপ আমাতে আসুক।
2 notes
·
View notes
Text
মরশুমি
ঘোর বর্ষায় এসো
আধো বন্ধকরে ঢেকে থাক পথ
জল জমা রাস্তা পেরিয়ে এসো
ইলশেগুড়ি না,
আকাশভাঙ্গা অঝোরে এসো হে।
কাদা পায়ে এসো,
বৃষ্টিতে ধুয়ে যাবে সবই,
ছাতা অজুহাতে হাত পাবে ছাড়া
পারা বেড়াবার।
ঝোড়ো কাক ছাড়া
কেউ স্বাক্ষী নেই আজ,
বৃষ্টির আড়ালে এসো হে।
নাহয় হবে জ্বর একটু ,
গরম চায়ে আরাম,
গলার ভিতরে একটু চুলকাবে
ভাববে ঠান্ডাটা লাগলো কখন ?
উত্তরের উষ্ণতা টা ধরে রেখো।
তারপর পরের বার
ঘোর বর্ষায় এসো, আবার
যতবার নিম্নচাপ সতর্কীকরন,
বেরিয়ে পরো মা��া ঢেকে
হাওয়াই চপ্পলে এসো হে।
আমাদের আশ্রয় বর্ষা
বছরে দুমাস অভিসার।
6 notes
·
View notes
Text
ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গ
ডেঙ্গু জ্বর একটি এডিস মশা বাহিত ভাইরাস জনিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ব্যাধি। এই রোগের বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে যা দেখে এই রোগের প্রভাব সম্পর্কে জানা যায়। নিম্নে তা প্রদান করা হলঃ
হঠাৎ ১০৪-১০৫ ডিগ্রি জ্বর সাথে মাথা ব্যথা।
চোখে বা চোখের পিছনে ব্যথা বা আলোর দিকে তাকাতে সমস্যা হওয়া।
মাংসপেশী ও হাড়ের সংযোগস্থলে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়া।
শরীরের চামড়ায় লালচে ছোপ বা র্যাশ ওঠা।
বমিভাব, বমি হওয়া ও খাওয়ার অরুচি হওয়া।
ব্রাশ করতে গিয়ে মুখ ও দাঁতের গোড়া এবং নাক দিয়ে রক্ত পড়া।
ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হওয়া।
চার-পাঁচদিনের মধ্যে জ্বর সেরে যাওয়া।
প্ল্যাটিলেট কমে যাওয়া।
তবে এইবারের ডেঙ্গু জ্বরের চিত্রটা অনেকটাই ভিন্ন। দেখা যাচ্ছে, জ্বরের তাপমাত্রা খুব বাড়ছে না, শরীরের ব্যথাও তেমন হচ্ছে না। সাধারণ জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা। অথচ এক দুইদিন পর শরীরের অবস্থার অবনতি ঘটছে। অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর পাল্স পাওয়া যায় না, ব্লাড প্রেসার কমে যায়, প্রভাব হয় না, কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি রোগী অজ্ঞানও হয়ে যায়। ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গগুলি সাধারণত তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে দেখা দেয় এবং প্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে শিথিল হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ডেঙ্গুর মৃদু বা গুরুতর ফর্ম দেখা যেতে পারে, যা জীবনঘাতীও হতে পারে।
Dr. SM Shahidul Islam is one of the best pain specialists in Bangladesh. He practices acupuncture and recently completed his Ph.D. in pain and paralysis treatment. He plays an important role in the rehabilitation of pain management in Bangladesh. With his deep hand, a lot of patients have improved from their pain problems and got long-term wellness as well. Now he is performing as the chief visiting consultant at SUO XI Hospital (Acupuncture). People also called him Dr. Shahidul Islam.
0 notes
Video
youtube
এডিস মশা - ডেঙ্গু জ্বর | মশা যাদের রক্ত বেশি পছন্দ করে? Dengue Fever Mos...
0 notes
Text
ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে ১০টি তথ্য জেনে নিন
ডেঙ্গুর জ্বর নিয়ে অনেক মানুষের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। কারণ এই রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়া, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বা মৃত্যুর সংখ্যা একেবারে কম নয়।
কোন শরীরে কোন লক্ষণ দেখলে আপনি বুঝবেন যে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন এবং সেক্ষেত্রে আপনার করণীয় কী হতে পারে?
১. ডেঙ্গুর লক্ষণগুলো কী?
সাধারণভাবে ডেঙ্গুর লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। ১০১ ডিগ্রি থেকে ১০২ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকতে পারে। জ্বর একটানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে দেবার পর আবারো জ্বর আসতে পারে। এর সাথে শরীরে ব্যথা মাথাব্যথা, চেখের পেছনে ব্যথা এবং চামড়ায় লালচে দাগ (র্যাশ) হতে পারে। তবে এগুলো না থাকলেও ডেঙ্গু হতে পারে।
২. জ্বর হলেই কি চিন্তিত হবেন?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক এবিএম আবদুল্লাহবলছেন, এখন যেহেতু ডেঙ্গুর সময়, সেজন্য জ্বর হল অবহেলা করা উচিত নয়।
জ্বরে আক্রান্ত হলেই সাথে-সাথে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ।
তিনি ব��ছেন, ''ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে যারা মারা গেছেন, তারা জ্বরকে অবহেলা করেছেন। জ্বরের সাথে যদি সর্দি- কাশি, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কিংবা অন্য কোন বিষয় জড়িত থাকে তাহলে সেটি ডেঙ্গু না হয়ে অন্যকিছু হতে পারে। তবে জ্বর হলেই সচেতন থাকতে হবে।''
৩. বিশ্রামে থাকতে হবে
সরকারের কমিউনিক্যাবল ডিজিজ কন্ট্রোল বা সংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ বিভাগের অন্যতম পরিচালক ড. সানিয়া তাহমিনা বলেন, ''জ্বর হলে বিশ্রামে থাকতে হবে। তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন, জ্বর নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করা উচিত নয়। একজন ব্যক্তি সাধারণত প্রতিদিন যেসব পরিশ্রমের কাজ করে, সেগুলো না করাই ভালো। পরিপূর্ণ বিশ্রাম প্রয়োজন।''
৪. কী খাবেন?
প্রচুর পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন - ডাবের পানি, লেবুর শরবত, ফলের জুস এবং খাবার স্যালাইন গ্রহণ করা যেতে পারে। এমন নয় যে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে, পানি জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।
৫. যেসব ঔষধ খাওয়া উচিত নয়
অধ্যাপক তাহমিনা বলেন, ''ডেঙ্গু জ্বর হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে। স্বাভাবিক ওজনের একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি প্রতিদিন সর্বোচ্চ চারটি প্যারাসিটামল খেতে পারবে।''
চিকিৎসকরা বলছেন, প্যারাসিটামলের সর্বোচ্চ ডোজ হচ্ছে প্রতিদিন চার গ্রাম। কিন্তু কোন ব্যক্তির যদি লিভার, হার্ট এবং কিডনি সংক্রান্ত জটিলতা থাকে, তাহলে প্যারাসিটামল সেবনের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে গায়ে ব্যথার জন্য অ্যাসপিরিন জাতীয় ঔষধ খাওয়া যাবে না। ডেঙ্গুর সময় অ্যাসপিরিন জাতীয় ঔষধ গ্রহণ করলে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
৬. প্ল্যাটিলেট বা রক্তকণিকা নিয়ে চিন্তিত?
ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে প্ল্যাটিলেট বা রক্তকণিকা এখন আর মূল ফ্যাক্টর নয় বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক তাহমিনা।
তিনি বলেন, ''প্ল্যাটিলেট কাউন্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন হবার কোন প্রয়োজন নেই। বিষয়টি চিকিৎসকের উপর ছেড়ে দেয়াই ভালো।''
সাধারণত একজন মানুষের রক্তে প্ল্যাটিলেট কাউন্ট থাকে দেড়-লাখ থেকে সাড়ে চার-লাখ পর্যন্ত।
৭. ডেঙ্গু হলেই কি হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়?
ডেঙ্গু জ্বরের তিনটি ভাগ রয়েছে।
এ ভাগগুলো হচ্ছে - 'এ', 'বি' এবং 'সি'।
প্রথম ক্যাটাগরির রোগীরা নরমাল থাকে। তাদের শুধু জ্বর থাকে। অধিকাংশ ডেঙ্গু রোগী 'এ' ক্যাটাগরির।
তাদের হাসপাতালে ভর্তি হবার কোন প্রয়োজন নেই। 'বি' ক্যাটাগরির ডেঙ্গু রোগীদের সবই স্বাভাবিক থাকে, কিন্তু শরীরে কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন তার পেটে ব্যথা হতে পারে, বমি হতে পারে প্রচুর কিংবা সে কিছুই খেতে পারছে না।
অনেক সময় দেখা যায়, দুইদিন জ্বরের পরে শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যায়। এক্ষেত্রে হাসপাতাল ভর্তি হওয়াই ভালো।
'সি' ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বর সবচেয়ে খারাপ। কিছু-কিছু ক্ষেত্রে নিবিড় পরিচর্যা ক���ন্দ্র বা আইসিইউ'র প্রয়োজন হতে পারে।
৮. ডেঙ্গুর জ্বরের সময়কাল
সাধারণত জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ থাকে। কারণ এ সময়টিতে এডিস মশার বিস্তার ঘটে।
কিন্তু এবার দেখা যাচ্ছে ডেঙ্গু জ্বরের সময়কাল আরো এগিয়ে এসেছে। এখন জুন মাস থেকেই ডেঙ্গু জ্বরের সময় শুরু হয়ে যাচ্ছে।
৯. এডিস মশা কখন কামড়ায়
ডেঙ্গু জ্বরের জন্য দায়ী এডিস মশা অন্ধকারে কামড়ায় না। সাধারণত সকালের দিকে এবং সন্ধ্যার কিছু আগে এডিস মশা তৎপর হয়ে উঠে। এ��িস মশা কখনো অন্ধকারে কামড়ায় না।
১০. পানি জমিয়ে না রাখা
অধ্যাপক আবদুল্লাহ বলছেন, ''এডিস মশা 'ভদ্র মশা' হিসেবে পরিচিত। এসব মশা সুন্দর-সুন্দর ঘরবাড়িতে বাস করে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এডিস মশা সাধারণত ডিম পাড়ে স্বচ্ছ পানিতে। কোথাও যাতে পানি তিন থেকে পাঁচদিনের বেশি জমা না থাকে।
এ পানি যে কোন জায়গায় জমতে পারে। বাড়ির ছাদে কিংবা বারান্দার ফুলের টবে, নির্মাণাধীন ভবনের বিভিন্ন পয়েন্টে, রাস্তার পাশে পড়ে থাকা টায়ার কিংবা অন্যান্য পাত্রে জমে থাকা পানিতে এডিস মশা বংশবিস্তার করে।
1 note
·
View note
Video
youtube
জ্বর কেন হয়? কীভাবে জ্বর থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন? | Why is fever?
0 notes
Text
#ডেংগু জ্বর ও ঘরোয়া #চিকিৎসা। (২)
এবার ডেঙ্গু রোগের লক্ষণগুলো জেনে নিন-
#সাধারণভাবে বলা চলে, ডেঙ্গু রোগের প্রধান লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। শরীরের তাপমাত্রা প্রধানত ১০১ ডিগ্রি থেকে ১০৪ ডিগ্রি পর্যন্ত থাকতে পারে। জ্বর একটানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে দেওয়ার পর আবারও জ্বর আসতে পারে।
#ডেঙ্গু রোগের অন্যতম আরেকটি লক্ষণ হল শরীরে ব্যথা। সাথে মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা থাকতে পারে। এর সাথে পুরো শরীরের চামড়ায় লালচে দাগ বা র্যাশ থাকতে পারে।
#পুরো শরীরে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব হচ্ছে মনে হতে পারে। ক্ষুধা কমে যাওয়া, শরীর ম্যাজ-ম্যাজ করা, ক্লান্তি বোধ করা, হাই তোলা ইত্যাদি লক্ষণও দেখা দিতে পারে।
চলমান....
0 notes
Text
56. আধ্যাত্মিকতার কারণ এবং প্রভাব
শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন যে, “অন্তঃকরণের প্রসন্নতার ফলে তাঁর সমস্ত দুঃখ নাশ হয় এবং সেই প্রসন্নচিত্ত কর্মযোগীর বুদ্ধি অচিরে সর্বদিক হতে নিবৃত্ত হয়ে পরমাত্মাতে স্থির হয়” (2.65)। আমাদের বিশ্বাস, একবার আমাদের ইচ্ছা পূরণ হলে আমরা সন্তুষ্ট হই এবং সুখ লাভ করি। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণ আমাদেরকে প্রথমে সন্তুষ্ট হতে বলেন এবং বাকিটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঘটে।
উদাহরণস্বরূপ, আমরা উপসংহারে পৌঁছাই যে আমাদের যখন জ্বর, ব্যথা ইত্যাদি উপসর্গ থাকে তখন আমরা সুস্থ নই। এই উপসর্গগুলির দমন আমাদের সুস্থ করতে পারবে না যতক্ষণ না এই লক্ষণগুলির মূল কারণের চিকিৎসা করা হয়। অন্যদিকে পুষ্টিকর খাবার, ভালো ঘুম, ফিটনেস শাসন ইত্যাদি আমাদের সুস্বাস্থ্য দেয়।
একইভাবে, ভয়, ক্রোধ এবং বিদ্বেষ, যা দুঃখের অংশ, তৃপ্তির অভাবের লক্ষণ এবং এগুলোকে দমন করা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আমাদের সন্তুষ্ট করবে না।
এই সংকেতগুলিকে দমন করতে এবং তাদের গ্রহণযোগ্য আচরণে ফিরিয়ে আনতে অনেক দ্রুত সমাধান অনুশীলন করা হয়। কিন্তু এই দমন এই জিনিসগুলিকে পরবর্তীতে আরও জোরালোভাবে ফিরিয়ে আনে। উদাহরণস্বরূপ, কর্মক্ষেত্রে অফিসারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রায়ই সহকর্মী বা পরিবারের সদস্যদের উপর প্রকাশ করে।
সুখের পথের মধ্যে রয়েছে বিশ্বের মেরু প্রকৃতি সম্পর্কে সচেতন হওয়া; কর্মের ফলাফল আশা না করে কর্ম করা; সচেতন হতে যে আমাদের কর্ম, চিন্তা ও অনুভূতির জন্য আমরা কর্তা নই বরং সাক্ষী।
দেহী/আত্মা যা আমাদের অব্যক্ত অংশ সর্বদাই সন্তুষ্ট। দড়ি-সাপের উপমায় মায়াময় সাপের মতোই আমরা ব্যক্তের সঙ্গে চিহ্নিত করি, যা দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
শ্রীকৃষ্ণ অন্যত্র ব্যাখ্যা করেছেন যে আত্মার সাথে পরিচয় দুঃখ দূর করার দিকে পরিচালিত করে এবং এই অবস্থাকে তিনি আত্মারমন বা আত্মবান বলে (2.45)। এটি দুঃখের দমন বা প্রকাশ নয় বরং তাদের দেখতে এবং অতিক্রম করতে সক্ষম হওয়ার বিষয়ে।
#bhagavad gita#bhagwad gita#gita#gita acharan#gita acharan in bengali#gita in bengali#spirituality#k siva prasad
0 notes
Link
ডেঙ্গুর জ্বর নিয়ে অনেক মানুষের মধ্যে উদ্বেগ
0 notes
Text
শুধু তোমারই জন্যে প্রিয়তমা
কতবার যে আমি তোমাকে স্পর্শ করতে
গিয়ে
গুটিয়ে নিয়েছি হাত-সে কথা ঈশ্বর
জানেন।
তোমাকে ভালোবাসার কথা বলতে গিয়েও
কতবার যে আমি সে কথা বলিনি
সে কথা আমার ঈশ্বর জানেন।
তোমার হাতের মৃদু কড়ানাড়ার শব্দ শুনে
জেগে উঠবার জন্য
দরোজার সঙ্গে চুম্বকের মতো আমি গেঁথে
রেখেছিলাম
আমার কর্ণযুগল; তুমি এসে আমাকে ডেকে
বলবেঃ
'এই ওঠো,
আমি, আ…মি…।'
আর আমি এ-কী শুনলাম
এমত উল্লাসে নিজেকে নিক্ষেপ করবো
তোমার উদ্দে��্যে
কতবার যে এরকম একটি দৃশ্যের কথা আমি
মনে মনে
কল্পনা করেছি, সে-কথা আমার ঈশ্বর
জানেন।
আমার চুল পেকেছে তোমার জন্য,
আমার গায়ে জ্বর এসেছে তোমার জন্য,
আমার ঈশ্বর জানেন- আমার মৃত্যু হবে
তোমার জন্য।
তারপর অনেকদিন পর একদিন তুমিও
জানবে,
আমি জন্মেছিলাম তোমার জন্য।
শুধু তোমার জন্য।
0 notes