#জ্বর
Explore tagged Tumblr posts
Text
ঘন ঘন জ্বর কিসের লক্ষণ, বাচ্চাদের ঘন ঘন জ্বর হলে করণীয়
1 note
·
View note
Text
#ডেংগু #জ্বর ও ঘরোয়া #চিকিৎসা। (৩)
#মারাত্মক ডেঙ্গু রোগের ক্ষেত্রে রোগীর প্রচন্ড পেট ব্যথা, পেট ফুলে যাওয়া, রক্ত বমি, দাতের মাড়ি ও নাক থেকে রক্তক্ষরণ, ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ, শ্বাসকার্য কঠিন বা দ্রুত হওয়া, শরীর ঠান্ডা অনুভব হওয়া, ঘাম হওয়া, দ্রুত নাড়ি স্পন্দন এবং ঘুম ঘুম ভাবসহ চেতনা হারানো ইত্যাদি লক্ষ্মণ দেখা দিতে পারে।
এবার ডেঙ্গু রোগের কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে রাখুন:
#ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি পান এবং তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে। আমাদের শরীরে জলীয় অংশ বেশী থাকলে মাথাব্যথা ও শরীরের পেশি ব্যথা কম হবে।
#ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত রোগীর রক্তে প্লাটিলেট নামক একটি উপাদান কমে যায়। প্লাটিলেট কমে গেলে নানাবিধ শারীরিক সমস্যা দেখা দেখা দেয়। তাই আমাদের শরীরের রক্তে প্লাটিলেটের ভারসাম্য বজায় থাকে এবং প্রয়োজনে বাড়ে এমন খাবার খেতে হবে।
চলমান....
0 notes
Video
youtube
ভাইরাল ডিজে মেঘলা কোমর দোলানো একি নাচ দেখালো । নাচে গানে প্রেমের জ্বর । ...
#youtube#ভাইরাল ডিজে মেঘলা কোমর দোলানো একি নাচ দেখালো । নাচে গানে প্রেমের জ্বর । dj meghla । Romantic Song https://www.youtube.com/watch?v=Ny
0 notes
Text
শীতের শুরুতেই : সর্দি-কাশি, জ্বর
***********************************************************************
শীতের শুরুতে তাপমাত্রা কমে আসার সাথে সাথে ধুলাবালির উপদ্রব প্রচন্ড পরিমাণে বেড়ে যায়। এজন্য সৃষ্টি হয় স্বাস্থ্যগত কিছু সমস্যা। আর এজন্যেই বেশিরভাগ মানুষের সর্দি-কাশি জ্বর এ ধরনের কমন উপসর্গগুলো দেখা যায়। চিকিৎসকদের কাছে এটি একটি কমন কোল্ড নামে পরিচিত। তবে এর থেকে পরিত্রাণের জন্য এই শীতে কিছু বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করলে, আপনার জীবন সহজ হয়ে যেতে পারে। আজকে এই বিষয়ের উপর আপনাদের কাছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরছি।
আঙ্গিনায় দাঁড়িয়ে মোরা, পৃথিবীর দ্বার খোলো এই স্লোগানকে সামনে রেখে নারীদের নিয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য পেতে আমাদের পেজটিকে লাইক করে রাখুন এবং লাইক ও কমেন্টসের মাধ্যমে আপনাদের মূল্যবান মতামত জানান। তাহলে চলুন শুরু করি।
শীতের শুরু হতে না হতেই সর্দি-কাশি ,জ্বর যেন সবারই কমন ব্যাপার। এমন কোন পরিবার খুজে পাওয়া যাবে না যে, শীতের শুরুতে সর্দি-কাশি, জ্বর এই ধরনের স্বাস্থ্যগত সমস্যায় না পরে। বিশেষ করে রাতের বেলা নাক বন্ধ থাকা, আর সকাল হলেই নাক থেকে পানি পড়া এটা কমন ব্যাপার হয়ে যায়। সাথে মাথা ব্যথা ও জ্বর এ ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। অনেকের আবার গলা শুকিয়ে গিয়ে শুষ্ক কাশি দেখা দেয়। ফলে কথা বলতেও অনেক সময় অসুবিধা হয়। এ ধরনের কাশি পুরোটা শীত জুড়েই থেকে যায়। অনেক সময় শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। এ রোগটি মূলত ভাইরাস জনিত রোগ। চিকিৎসকদের মতে এ ধরনের ভাইরাস, সর্দি-জ্বরে ভোগাতে পারে দীর্ঘদিন।
অনেকের মতে এটি একটি সাধারণ সমস্যা। তবে ভুক্তভোগীরাই জানেন, সমস্যাটি তাদের জন্য কতটুকু পীড়াদায়োক। তবে সতর্কতা অবলম্বন করলে এই শীতের সময়টি আপনি ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন।
সাধারণত ঠান্ডা লাগা বা সর্দিজ্বরের বেশ কিছু সাধারণ উপসর্গ থাকে যেগুলো শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে একই রকম হয়ে থাকে। যেমন নাক বন্ধ হওয়া, সর্দি থাকা, গলা ব্যাথা, মাথা ব্যাথা, মাংসপেশীতে ব্যাথা, কাশ, হাঁচি, জ্বর, কানে ও মুখে চাপ অনুভব করা, স্বাদ ও ঘ্রাণের অনুভূতি কমে আসা।
মূলত এই রোগ গুলো ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেও অনেক সময় এ ভাইরাস আক্রান্ত দেহের মধ্যে, ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণও দেখা যায়। বিশেষ করে নাকের সর্দি যদি খুব ঘনো হয় বা কাশির সঙ্গে হলুদাভ কফ আসতে থাকে, তা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণকেই নির্দেশ করে। এ রোগে আক্রান্ত হলে বিশ্রাম, প্রচুর পানীয় ও ফলের রস গ্রহণ করতে হবে। খুব বেশি জ্বর, গলাবেথা, কাশি থাকলে চিকিৎসকের পরামর্�� নিতে হবে।
শীতের বাতাসে প্রচুর ধুলাবালি ও পরাগরেণু ছড়িয়ে থাকে। ��িকিৎসকদের মতে, এই কারণে অ্যালার্জি দেখা দেয়। অ্যালার্জির দরুণ যে কাশি হয় তা শীত শেষ হওয়ার পরে চলে যেতে পারে। গুরুতরো বা একাধিক অ্যালার্জির ক্ষেত্রে চোখ চুলকায়। সর্দি কম, কাশি বেশি হয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ মতে, অ্যালার্জি হলে কী থেকে হচ্ছে তা খুঁজে বের করতে হবে। তারপর ব্যবস্থা নিতে হবে ভালভাবে। অ্যালার্জি হোক বা ঠান্ডা লাগা, উপসর্গে মিল থাকলেও, চিকিৎসার ধরন কিন্তু আলাদা। তাই ডাক্তার না দেখিয়ে ওষুধ খেতে নিষেধ করছেন চিকিৎসকরা।
শীতে ঠান্ডা, জ্বর, কাশি থেকে রক্ষা পেতে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। ঠান্ডা খাবার ও পানীয় পরিহার করতে হবে। এতে জ্বর ও কাশি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যেতে পারে। এখন থেকেই কুসুম কুসুম গরম পানি পান করার অভ্যেস করে তুলুন। ধুলাবালু এড়িয়ে চলুন। তার জন্য বাইরে বের হলে সব সময় মাক্স পড়ে থাকতে পারেন। ধূমপান এড়িয়ে চলুন। যাদের ধূমপানের অভ্যাস আছে তাদের এই সময়ে কাশি ও হাঁপানি রোগ দেখা দিতে পারে। প্রয়োজন মতো গরম কাপড় পড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ । ঠান্ডা লাগলে, এ ব্যাপারে অলসতা করবেন না। হাতে-পায়ে মোজা, মাথায় টুপি ও গলায় মাফলার ব্যবহার করতে পারেন।
দুপুরের দিকে গোসল সেরে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। ঠান্ডার সময়ে গোসল করবেন না। দ্রুত গোসল শেষ করার চেষ্টা করুন। ঘরের দরজা-জানালা সব সময় বন্ধ না রেখে মুক্ত ও নির্মল বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখার চেষ্টা করবেন। বিশেষ করে সকাল থেকে বিকেলের আগ পর্যন্ত আলো বাতাস, রোদ প্রবেশ করার সুযোগ দিন।
বয়স্ক ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তিরা, শীতের শুরুতেই এলার্জি ও নিউমোনিয়ার টিকা নিয়ে নিতে পারেন। গরম পানি ও সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার চেষ্টা করবেন।
এছাড়া ঠান্ডা বা সর্দিজ্বর হলে ভিটামিন সি'র ভূমিকা অনেক আগে থেকেই প্রমাণিত। ঠান্ডা পরিবেশে বসবাসকারী মানুষ উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি গ্রহণ করে সর্দিজ্বর বা ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচতে পারেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। ঠান্ডায় আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে তোয়ালে বা গৃহস্থালীতে ব্যবহ্রত তৈজসপত্র শেয়ার করবেন না। সূর্যের আলো বা অন্য কোনো উৎসের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি গ্রহণও শরীরকে ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।
তবে যাদের ঠান্ডা বা সর্দি কাশি ধরে গেছে তাদের কিভাবে দ্রুত উপশম লাভ করা সম্ভব সে সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। খুব সামান্য কারণেই ঠান্ডা বা সর্দিজ্বরে আক্রান্ত হতে পারে যে কেউ। সাধারণত কয়েকদিনের মধ্যেই মানুষের সর্দিজ্বর ভালও হয়ে যায়। তবে কয়েকটি উপায়ে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত সময়ে সর্দিজ্বর ভাল করা সম্ভব ��লে বলছেন চিকিৎসকরা।
ঘুম মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কাজেই ঠান্ডা বা সর্দিজ্বরের সময় বিশ্রাম নিলে বা বেশি ঘুমালে দ্রুত আরোগ্য লাভ সম্ভব। সর্দিজ্বরের সময় উষ্ণ পরিবেশে থাকা বা উষ্ণ পোশাক পড়ে থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। প্রচুর পরিমাণ পানি বা ফলের রস পানের মাধ্যমে পানিশূন্যতা রোধ করলে ঠান্ডা থেকে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই ঠান্ডা পানীয় নয়।
ঠান্ডার একটি সাধারণ উপসর্গ গলা ব্যাথা। লবণ পানি দিয়ে গড়গড়া করা অথবা লেবু ও মধু দিয়ে হালকা গরম পানীয় তৈরি করে পান করলে গলা ব্যথা দ্রুত উপশম হতে পারে।
ইনফ্লয়েঞ্জা ভাইরাসের লক্ষন এবং এলার্জি ও সর্দিজ্বরের উপসর্গ একই হওয়ায় এই দুই রোগের মধ্যে পার্থক্য করা অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাই দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভুগলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেতে পারেন। মিষ্টি আলু, বিটের মূল, কয়েকটি বিশেষ ধরণের কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণ বেটা-ক্যারোটিন থাকে যেটিকে আমাদের দেহ ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত করে। ভিটামিন এ আমাদের নাক এবং ফুসফুসের মিউকোসাল লাইনিংকে শক্ত রাখে যা নাক ও ফুসফুসকে ইনফেকশনের হাত থেকে বাঁচায়। পাশাপাশি কমলা, তরমুজসহ লাল ফল একই ধরণের কাজ করে।
এছাড়া খাবারে যথেষ্ট পরিমাণ পেঁয়াজ ও রসুন থাকলেও ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। পেঁয়াজ ও রসুনে এক ধরণের তেল থাকে যা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।
শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে ঊনিশ তিরিশ এর দশোকে ভিটামিন সি ছিল সবচেয়ে প্রচলিত চিকিৎসা। এটি সত্তরের দশোকে এসে আরো বেশি জনপ্রিয় হয় যখন নোবেল বিজয়ী লিনাস পোলিং গবেষণা করে প্রমাণ করেন যে ভিটামিন সি ঠান্ডাজনিত রোগ ���পশমে অনেক বেশি কার্যকর।
টানা সাতদিনের বেশি সর্দিজ্বর থাকলে বা টানা তিনদিনের বেশি সর্দির সাথে উচ্চমাত্রায় জ্বর থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।
শিশুদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শো নেয়ার ক্ষেত্রে সাতদিন অপেক্ষা না করা। শিশুদের তিনদিনের বেশি সর্দি থাকলেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
শীতে অসুস্থতা এড়াতে ভোরবেলা হাঁটতে বেরোবেন না। ভাসমান ধূলি কনা খুব ঠান্ডা পড়লে বেশি থাকে, সূর্য ওঠার পর তাপমাত্রা বাড়লে বেরোবেন। সান্ধ্যভ্রমণ এড়িয়ে চলুন।
লেখাটি ভালো লাগলে লাইক ও কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আঙ্গিনার সাথেই থাকুন।
#নারীর আঙ্গিনা#Narir Anggina#সর্দি কাশি হলে কি খাওয়া উচিত না#সর্দি কাশি গলা ব্যথার ওষুধ#জ্বর সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত#শীতের শুরুতেই সর্দি কাশি জ্বর#সর্দি কাশি জ্বর দূর করার উপায়#Winter Cold#Cough#সর্দি কাশি দূর করার উপায়#সর্দি কাশি#health tips#bangla health tips#বাংলা health টিপস
0 notes
Text
Lust stories সিরিজে রাধিকা আপ্টের একটা সংলাপ আছে-
"You don't hurt the people you love. Intentionally you don't, but you always hurt the people that you love. You can't hurt somebody that you don't love!"
সহজ বাংলায় বললে "তুমি যাকে ভালবাসো তাকে কষ্ট দিতে পারোনা। ইচ্ছেকৃত ভাবে দাওনা ঠিকই, কিন্তু সবসময় এমন মানুষকেই কষ্ট দাও যাকে তুমি ভালবাসো। এমন কাউকে কষ্ট দিতে পারোনা যাকে ভালোই বাসোনা!"
যেদিন প্রথম এই সংলাপ শুনি, আমার মনে কতগুলো প্রশ্ন চলে আসে!
একই সাথে আসে উত্তর...
মনে হয়,
ভালবাসলে কষ্ট দিবে/দিবো কেন! ভালবাসলে তো সর্বদা চেষ্টা থাকে আদর যত্ন দেয়ার, মায়ায় জড়ানোর, স্পেশাল ফিল করানোর...
ভালবাসার মানুষের পছন্দ অপছন্দের খেয়াল রাখা। তার ভালো লাগবে এমন কাজগুলো করা। অসুখের সময় বিশেষ যত্ন নেয়া।
রোজ সকালে উঠে মর্নিং উইশ করে মেসেজ দেয়া...রাতে ঘুমুতে যাবার সময় বলে যাওয়া...
স্পেশাল ফিল করানোর জন্য হঠাৎ রিকশা থামিয়ে ফুল কিনে দেয়া, কিউট একটা কিছু দেখে তার কথা মনে পরতেই কিনে ফেলা, অভিমান করেছে বুঝে মান ভাঙাতে ছোট্ট একটা কেক কিনে দেয়া...কিংবা অভিমান কেন করেছে সেই কারণ জেনে সমাধান করা...
বিপদের সময় আমি পাশে আছি তো বলে ভরসা দেয়া।
চোখের পানি মাটিতে পরার আগেই ধরে নেয়া...
নিজ হাতে কিছু রান্না করে দেয়া বা চিঠি লেখা...
হঠাৎ সামনে চলে এসে সারপ্রাইজ দেয়া...
ভালবাসার মানুষের জন্য তো এইসব করতে হয়!
কষ্ট দিতে হয় নাকি!?
অথচ রাধিকা কিনা বললো "সবসময় এমন মানুষকেই কষ্ট দাও যাকে তুমি ভালবাসো!"
মানে কি!?
কেন বললো!?
অত:পর আমার মনে এলো, আচ্ছা আমরা ভালবাসার মানুষের কাছে কষ্ট পাই কখন?
সকালে উঠে যখন দেখি সেই মর্নিং উইশটা আসেনি! মেসেজ দিলে রিপ্লাই আসেনা...
ভালবাসে ঠিকই অথচ ভালবাসার দু'টো কথা বলেনা। একটু সারপ্রাইজ দেয়া, ছোট্ট কোনো উপহার বা একটা চিঠি....পাওয়া যায়না! জ্বর আসে, শরীরটা দূর্বল লাগে, অথচ একটু যত্ন মিলেনা!
কল দিয়ে নরম কণ্ঠে কথা হয়না! ব্যস্ততায় ঠিকঠাক যোগাযোগ হয়না...একলা একা বিপদের ��ুখোমুখি হতে হয়! কান্না গাল গড়িয়ে মাটিতে পরে যায়!
আবার অভিমান করলে তা না ভাঙিয়ে বরং অভিযোগ করা কেন অভিমান করো এত!
এসবেই তো কষ্ট পাই, তাইনা?
এই ছোট্ট ছোট্ট কারণগুলোই তো আমাদেরকে কষ্ট দেয়, তীব্র ব্যথা দেয়, চোখভর্তি কান্না দেয় তাইনা?
ভালবাসার মানুষ ছাড়া এই কষ্ট গুলো অন্য কারো দেয়া সম্ভব!?
না তো, সম্ভব না...
আমাদের তো ওই নির্দিষ্ট মানুষটাকেই লাগে সবকিছুর জন্য!
সকালে আরও অনেকের মেসেজ এলেও সকালটা মিষ্টি লাগেনা ওই নির্দিষ্ট মানুষের মেসেজটা না পেলে!
জ্বর এলে কপালে ওই মানুষটার স্পর্শ ছাড়া ওষুধেও যেন কাজ হয়না!
অন্য কেউ যতই চেষ্টা করুক হাসানোর, হাসি আসেনা!
হাসি আনন্দ সুখ শান্তি প্রশান্তি সবকিছু আসে ওই মানুষটার কাছে থেকেই...
আর সেখান থেকে যখন এসব পাওয়া যায়না তখনি তো সবকিছু থেকেও শূন্য লাগে! শত মানুষের মাঝে থেকেও একলা লাগে! মানুষ হয়েও নিজেকে অনুভূতিহীন রোবটের মতোন লাগে...
তার মানে রাধিকা ঠিক বলেছিলো!
ভালবেসে কষ্ট পাই!
ভালবাসে কষ্ট দিই!
ভালবাসা মানে কষ্ট নয়,
তবুও ভালবেসেই সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেতে হয়...
©Sumaia Sarah
2 notes
·
View notes
Text
যদি রাত ২ টা বেজে ৪৭ মিনিটে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়, তবে তখন তোমাকে বিভোর ঘুম থেকে জাগিয়ে বৃষ্টিতে ভিজবো দুজন। তারপর তোমার জ্বর এবং তোমাকে জড়িয়ে ধরে আমার কারাবাস। তোমার তাপ উত্তাপ আমাতে আসুক।
2 notes
·
View notes
Text
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ – বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময়
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ এবং দাঁত ওঠার সময়কাল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা নিচে দেওয়া হলো:
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময়কাল
১. প্রথম দাঁত ওঠার সময়:
বেশিরভাগ শিশুর প্রথম দাঁত ওঠে ৬ থেকে ১০ মাস বয়সের মধ্যে। তবে এটি ৪ মাস বয়সেও শুরু হতে পারে অথবা ১২ মাসের পরেও হতে পারে।
প্রথমে সাধারণত নিচের সামনের দুটি দাঁত (সেন্ট্রাল ইনসাইসর) ওঠে।
২. সম্পূর্ণ দুধের দাঁত ওঠার সময়:
৩ বছর বয়সের মধ্যে শিশুর ২০টি দুধের দাঁত পুরোপুরি গজিয়ে যায়।
দাঁত ওঠার লক্ষণ
১. মাড়িতে ব্যথা ও ফুলে যাওয়া:
দাঁত ওঠার সময় শিশুর মাড়ি ফুলে যায় এবং ব্যথা অনুভব হতে পারে।
২. লালা ঝরানো:
দাঁত ওঠার সময় শিশুর মুখ দিয়ে প্রচুর লালা (ড্রুলিং) ঝরে।
৩. মাড়ি চুলকানো:
শিশুরা হাত, খেলনা, বা অন্য কিছু কামড়ানোর চেষ্টা করে মাড়ির চুলকানি কমানোর জন্য।
খাবার খেতে না চাওয়া:
দাঁত ওঠার সময় ব্যথার কারণে শিশু খাওয়ার প্রতি অনাগ্রহ দেখাতে পারে।
জ্বর বা শরীরের অস্বস্তি:
হালকা জ্বর বা অস্বস্তি দেখা দিতে পারে।
রাতে ঘুমের ব্যাঘাত:
দাঁত ওঠার সময় শিশুরা রাতে ঘুমাতে সমস্যা অনুভব করে।
বমি বা পাতলা পায়খানা:
লালা গেলার কারণে মাঝে মাঝে হালকা পেট খারাপ বা বমি হতে পারে। তবে যদি সমস্যা বেশি হয়, তাহলে ডাক্তার দেখানো উচিত।
দাঁত ওঠার সময় কীভাবে যত্ন নেবেন
১. মাড়ি ম্যাসাজ করুন:
হাত ধুয়ে মাড়ি আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এতে ব্যথা কিছুটা কমবে।
২. ঠাণ্ডা কিছু দিন:
দাঁত ওঠার ব্যথা কমানোর জন্য ঠাণ্ডা (কিন্তু বরফ ঠাণ্ডা নয়) কিছু যেমন ঠাণ্ডা চামচ বা টিথার ব্যবহার করুন।
৩. টিথিং রিং ব্যবহার করুন:
রাবার বা সিলিকনের টিথিং রিং শিশুর চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
৪. লালা পরিষ্কার করুন:
পরিষ্কার কাপড় দিয়ে শিশুর মুখের লালা মুছে দিন, যাতে ত্বকে জ্বালা না হয়।
৫. পেইন রিলিফ জেল বা ওষুধ প্রয়োগ:
শিশুর ব্যথা বেশি হলে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে মাড়ির জন্য টিথিং জেল বা ব্যথানাশক ব্যবহার করতে পারেন।
ডাক্তারের কাছে কখন যাবেন?
যদি শিশুর জ্বর ১০১°F এর বেশি হয়।
যদি বমি বা ডায়েরিয়া দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি মাড়ি থেকে রক্তপাত হয়।
যদি ১৮ মাস বয়সের পরেও কোনো দাঁত না ওঠে।
আরো জানুন..."বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ – বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময়"
#Parenting#NewParents#BabyCare#ParentingTips#MomLife#BabyMilestones#TeethingBabies#BabyDevelopment#GrowingUp#BabyStages#BabyHealth#NaturalRemedies#HealthyBabies#BabyHealthTips#BabyComfort#ParentingJourney#MomSupport#DadLife#ParentingHacks#SleeplessNights
0 notes
Text
একটি বৃষ্টি ভেজা রাতে রিকশা ওয়ালার সাথে বাংলা চটি
একটি বৃষ্টি ভেজা রাতে রিকশা ওয়ালার সাথে বাংলা চটি
হ্যালো, আমার নাম সুমাইয়া। বয়স ২২ দেখতে মাশাল্লাহ খুবই সুন্দর আমি আর বুকের সাইজ ৩৪ ভরাট পাছা আমার শরীরে এখন যেীবনে তগ বগ করে। রিকশা ওয়ালার সাথে বাংলা চটি।
একটি বৃষ্টি ভেজা রাতে রিকশা ওয়ালার সাথে বাংলা চটি
আর আমার স্বামী আসিফ, যার বয়স ২৮, তিনি একজন প্রবাসী। আমাদের বিয়ের ঠিক ২৫ দিনের মাথায় তাকে বিদেশে চলে যেতে হয়। আর তার চলে যাওয়াতে আমি গভীর ভাবে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পরি।
নতুন বাংলা চটি গল্প পড়তে ক্লিক করুন তো মূল কাহিনীতে আসি আসলে আমার জীবনের এই ঘটনাটা ঘটেছিল আমার স্বামী আসিফ বিদেশে যাওয়ার মাত্র দুই মাস পর। একদিন কিছু কেনাকাটা করার জন্য সন্ধ্যায় মার্কেটে গিয়েছিলাম। কেনাকাটা শেষ করে বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, এমন সময় হঠাৎ বিশাল বেগে বৃষ্টি শুরু হলো। বৃষ্টির থামার কোনো নাম গন্ধ নেই, আর রাত তখন প্রায় ৮টা বাজে। বৃষ্টির মধ্যে অপেক্ষা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে সিদ্ধান্ত নিলাম ভিজেই বাড়ি ফিরব। তখন
একজন অটোরিকশা চালককে ডেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। মার্কেট থেকে বাড়ি যেতে প্রায় ৩৫ মিনিটের পথ। আমরা পৌঁছাতে পৌঁছাতে রাত ৯:২০ বেজে গেল। দু’জনেই বৃষ্টিতে ভিজে একেবারে একাকার। বাড়িতে পৌঁছে আমি রিকশাওয়ালাকে বললাম,
আমি: “মামা, বৃষ্টি তো আরও বেড়ে গেছে। এভাবে ভিজলে তো তোমার জ্বর চলে আসবে। মামা এক কাজ করেন একটু জিরিয়ে তার পর নয় ভাড়া নিয়ে যেও।”
রিকশাওয়ালা প্রথমে বলল, “না আপা, কোনো সমস্যা নেই। আমি যেতে পারব।” তবে আমি জোরাজুরি করায় সে রাজি হয়। তাকে বাসায় নিয়ে আসি। স্বামীর আলমারি থেকে একটা লুঙ্গি আর তোয়ালে এনে দিলাম। আমি নিজেও ফ্রেশ হতে চলে গেলাম।
ভিজে থাকা বোরখাটা খুলে টিশার্ট আর প্লাজো পরে নিলাম (ভেতরে কিছু পরার ইচ্ছে ছিল না, কারণ শরীর ভেজা ছিল)। এরপর আমি রুমে ফিরে আসলাম। দেখলাম, রিকশাওয়ালা আমার স্বামীর ��ুঙ্গি পরে খালি গায়ে বসে আছে। তার বয়স হবে ৩০-এর মতো। আমাকে দেখে সে একদম থমকে তাকিয়ে রইল।
আমি লজ্জায় একটু হেসে বললাম, “মামা, চা খাবে?” সে একটু হকচকিয়ে বলল, “না, আপা, লাগবে না।”
এদিকে বাইরে বৃষ্টি কমার কোনো নাম নেই। পরিস্থিতি কেমন যেন অদ্ভুত হতে লাগল। তারপর আমি মামাকে বললাম
আমি: “মামা, তোমার ভাড়া কত?” রিকশাওয়ালা: “১০০০ টাকা।” আমি অবাক হয়ে বললাম: “৭০ টাকার ভাড়া ১০০০ টাকা! তুমি কি পাগল নাকি?” রিকশাওয়ালা ঠাণ্ডা গলায় বলল: “আমি এত্ত কিছু বুঝি না, আমার টাকা ১০০০ ই লাগবে।”
আমি একটু বিরক্ত হয়ে বললাম: “মামা, আমার কাছে তো ওতো টাকা নেই এখন।” রিকশাওয়ালা তখন কামুক চোখে তার সয়তানী দৃষ্টিতে আমাকে বলল: “আমি আমার টাকা কিভাবে আদায় করে নিতে হয় খুব ভালো করেই জানি! আমি থমকে গিয়ে বললাম: “কীভাবে? কী বলছো এসব?”
তার কণ্ঠে আর চোখের ভাষা আমাকে ভেতরে ভেতরে অস্থির করে তুলছিল। বাইরে তখনও অঝড়ে বৃষ্টি ঝরছিল, আর ঘরের ভেতর যেন একটা অদ্ভুত চাপা উত্তেজনা তৈরি হচ্ছিল। কিন্ত আমার কাছে টাকা না থাকায় আমি টাকা দিতে পারছিলাম না। কিন্ত হঠ্যৎই আমাকে আবাক করে দিয়ে সে আমার হাতটা টান দিয়ে তার কোলে বসিয়ে আমার টিশার্ট টা একটানে ছিড়ে ফেলল। তখন আমার দুধ গুলো তার হাতের মধ্যে। সে জোরে জোরে তার বিশাল হাতের ভিতরে টিপে টিপে একদম পিষে ফেলছিল। কিন্ত আমি তার হাত থেকে বাচার জন্য অনেক জোরে চিৎকার দিলাম কিন্ত এত্ত রাতে এরই বৃষ্টিতে আমার আওয়াজ শোনার মত কেউ নেই আমি খুব ভাল করেই জানি। কিন্ত তার খেটে খাওয়া শরীরের কাছে আমি ছিলাম খুবই অসহায়।
তাই এক প্রর্যয়ে হাল ছেড়ে দিলাম। আর মনে মনে ভাবলাম যা করে করুক আমি তো এমনিতেই একটা বাড়া গুদে নেয়ার জন্য আজ দুই মাস ধরে পাগল হয়ে আছি। এবার সে আমাকে তার পাজা কলে করে নিয়ে আমার রুমে চলে গেল। গিয়ে আমাকে বেডে চিত করে শুইয়ে দিল। এবার তার লুঙ্গী খুুলতেই ৮ইঞ্চি বিশাল বাড়া বেড়িয়ে আসল। তার বাড়া দেখে তো আমার জ্ঞান হারাবে অবস্থা কারন এত্ত বড় বাড়া আমি আগে কখনোই নেইনি। আর আমার হাসবেন্ড ত্রর তা তো মাত্র ৫ইঞ্চি। তাই অনেক ভয় লাগছিল। তাই তাকে অনেক রিকোয়স্ট করলাম প্লিজ আমকে ছেঢ়ে দাও তুমি চাইলে আমার গলার সোনার চেন টা নিয়ে যায়। তখন সে বলে আমাকে দেখে কি ডাকাত মনে হয়। যে সোনার চেন নিবো। তুই আমার ভাড়া দিতে পারোস নাই। তাই তোকে আমি এক রাতের জন্য ১০০০ টাকা দিয়ে ভারা করছি। তুই আমাকে একটু ভালো মতো করতে দে তোর ভারা চেন কিছুই দিতে হবে না। এই বলে সে আমার প্লাজু একটানে খু��ে নেয়। এখন আমি এবং সে দুজনেই ন্যাংটা। এবার সে আমার দুই পা দুই দিকে ফাক করে আমার সোনায় তার জিভ ঢুকিয়ে দেয়। আর তখনই আমার জল বেরিয়ে জায়। তারপর সে চেতে পেত��� আমার সোনার সব রস খেয়ে ফেলে। আমার এই শরীর দেখে রিকশা ওয়ালা বলে আমার সারা জীবনের ভাগ্য যে আমি এমন মাল আজকে লাগাতে পারছি।
তার কথা শুনে আমি চুপ করে থাকি। আবার সে আমার উপর উঠে পরে আর আমার বুবস গুলো ইচ্ছে মত চুষতে থাকে আর অন্য হাত দিয়ে সে আমার মাই টিপতে থাকে। তারপর সে আমাকে বলে আমার হাত দিয়ে তার বাড়াটা তার গুদে ঢুকিয়ে দিতে আমি প্রথমে না না করলে সে সজরে আমার গালে একটা চর মারে। আমি তখন ভয়ে আমার গুদে তার বাড়াটা সেট করতেই সে এ ধাক্কায় তার পুরো বাড়াটা আমার সোনার ভিতরে ঢুকিয়ে দেয়। আর আমার ঠোটে কিস করতে থাকে। এভাবে সে আমাকে রামঠাপ দিতে থাকে তার প্রাতিটা ঠাপে আমার মুখ দিয়ে ঘাঙানীর আওয়াজ বের হচ্ছিল। লোকটা জানোয়ারের মত আমাকে চুদে যাচ্ছে। প্রাতিটা ঠাপ গিয়ে আমার তলপেটে গিযে আঘাট করছে।
একটি বৃষ্টি ভেজা রাতে রিকশা ওয়ালার সাথে বাংলা চটি
এভাবে সে প্রায় ৪০ মিনিট ঠাপিয়ে ঠান্ডা হয়। এই দিকে ব্যাথায় আমি মাজা নাড়াতে পারছি না। তখন সে আমাকে জরিয়ে ধরে শুয়ে থাকে আর আমার মাই নিয়ে খেলা করতে থাকে। এবং আমাকে লিপ কিস করে। কিন্ত ১০ মিনিট না যেতেই তার বাড়াটা আবার দাড়িয়ে যায়। সে তখন আবার আমার উপরে উঠে পরে কিন্ত আমার তখন করুন অবস্থা মাজা নাড়াতে পারছি না। তার পায়ে ধরে মাপ চািই কিন্ত কে শোনে কার কথা। সে সেই রাতে আমাকে আরো তিন বার লাগায়। তারপর আমি আঞ্জান হয়ে গেলে খান্ত হয়। তারপর সে ল্যংটা হয়েই আমাকে জরিয়ে ধরে শুযে থাকে। যখন আমার ঘুম তখন ফজরের আযান শুনতে পাই। পাশে ফেরতেই দেখি লোকটা এখনো ল্যাংটো হয়ে শুয়ে আছে। আর আমার পুরো শরীরে, মুখে, পেটে লোকটার বীর্য পরে আছে। তাছাড়া জানোয়ার টা আমার সোনায় ভিতরেও মাল ডেলে দিয়েছে। তখন রিকশাওয়ালাকে উঠে কেউ দেখার আগেই চলে যেতে বলি। সে তখন একটা সয়তানী হাসি দিয়ে বলে দ্যাখো তুমি অঞ্জান হয়ে যাওয়াতে তখন তোমাকে করতে পারিনী। এই বলেই সে আমাকে বিছানায় ফেলে আবার আমার সোনায় তার বাড়া ঢুকিয়ে দেয়।
এভােবে ২০ মিনিট চুদে আমার গুদে মাল ঢেলে আমাকে বলে আমার বাচ্চার মা হবে তুমি। এর পর আমকে কোলে করে নিযে ব্যাথরুমে চলে যায়। এমন ভাব খানা তার মনে হচ্ছে আমি তার বিয়ে করা বউ। সে নিজ হাতে আমাকে পরিষ্কার করিয়ে দেয়। আর আমি হা হয়ে তার দিকে তাকিয়ে থাকি। সে যেতে যেতে বলে যায় আবার রেডি থেকে প্রিয় আবার আসবো। আর যাওয়ার আগে আমার ফোন থেকৈ আমার নম্বার টি নিয়ে যায়। তখন আমি একটা মুচকি হাসি দিয়ে ল্যংটা হয়েই রান্না করতে চলে যাই। রান্না করছিলাম আর ভাবছিলাম যাই হোক তার চোদা কিন্ত আমি খুবই উপভোগ করছি। কি তার বিশাল বাড়া উহ আবার যদি খেতে পারতাম।
এরপর কিছু দিন যেতেই সে আবার আমাকে ফোন দেয়। আর ��লে কিগো এত্ত তারাতারি আমাকে ভুলে গেলে?
আমি সরি রং নম্বার! তখন সে বলে উঠে আরো আমি সেই রিকশা ওয়ালা গো। আজকে আমি আসবে তুমি রেডি থেকো। তখন আমি কিছু না বলেই কল কেটে দেই। আর তার জন্য ভালো কিছু খাবার রান্না করি। তখন রাত ৯টা হঠ্যৎ আমার কলিং বেল বেজে উঠে। আমি দরজা খুলতেই দেখি সে আমার জন্য কিছু খাবার উপহার এগুলো নিয়ে আইছে। এরপর সে সারারাত আমকে ৫বার করে।
তার পর থেকে সে মাঝে মাঝেই আসতো যতদিন না হাসবেন্ড আসে। হাসবেন্ড আসতেই আমাদের বাসা চেন্জ করে ফেলি। এবং আমার সমস্ত আগের নম্বার চেন্জ করে ফেলি।
0 notes
Text
#onlytease#sexy and beautiful#sexy chick#sexy curves#sexy pose#self love#sexy babygirl#sexy bikni#sexy ebony
0 notes
Link
ঢালিউডের প্রখ্যাত চিত্রনায়িকা ও নৃত্যশিল্পী
0 notes
Text
#ডেংগু জ্বর ও ঘরোয়া #চিকিৎসা। (২)
এবার ডেঙ্গু রোগের লক্ষণগুলো জেনে নিন-
#সাধারণভাবে বলা চলে, ডেঙ্গু রোগের প্রধান লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। শরীরের তাপমাত্রা প্রধানত ১০১ ডিগ্রি থেকে ১০৪ ডিগ্রি পর্যন্ত থাকতে পারে। জ্বর একটানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে দেওয়ার পর আবারও জ্বর আসতে পারে।
#ডেঙ্গু রোগের অন্যতম আরেকটি লক্ষণ হল শরীরে ব্যথা। সাথে মাথাব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা থাকতে পারে। এর সাথে পুরো শরীরের চামড়ায় লালচে দাগ বা র্যাশ থাকতে পারে।
#পুরো শরীরে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব হচ্ছে মনে হতে পারে। ক্ষুধা কমে যাওয়া, শরীর ম্যাজ-ম্যাজ করা, ক্লান্তি বোধ করা, হাই তোলা ইত্যাদি লক্ষণও দেখা দিতে পারে।
চলমান....
0 notes
Text
গলা ব্যথা
How entertainers are influencing the 2025 election
গলা ব্যথা এবং কাশির জন্য সেরা ওষুধ: গলা ব্যাথা হলে কি করবেন একটি বিস্তারিত গাইড Best medicine for sore throat and cough
গলা ব্যথা এবং কাশির জন্য সেরা ওষুধ: একটি বিস্তারিত গাইড Read more
গলা ব্যথা এবং কাশি এমন দুইটি সাধারণ শারীরিক সমস্যা, যেগুলি প্রায় প্রত্যেক মানুষই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে অভিজ্ঞতা লাভ করে। সাধারণত, সর্দি-জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ভাইরাস সংক্রমণ বা পরিবেশগত অ্যালার্জির কারণে গলা ব্যথা এবং কাশি দেখা দেয়। তবে, এই দুটি সমস্যা যেকোনো সময় এবং যেকোনো স্থানে হতে পারে, তাই এর জন্য দ্রুত এবং কার্যকরী চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
0 notes
Text
ডেঙ্গু জ্বরে মৃত্যুঝুঁকি রয়েছে
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণসমূহ দেখা দিলে দ্রুত পরীক্ষা করান এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
লক্ষণ সমূহ
✅ তীব্র জ্বর যা ১০৪ ডিগ্রি পর্যন্ত হতে পারে
✅ হঠাৎ তীব্র মাথাব্যথা
✅ চামড়ায় লালচে দাগ
✅ বমি ও বমিবমিভাব
✅ অস্থিসন্ধি ও গিটে গিঁটে ব্যথা
সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত ঢাকা স্পেশালাইজড হসপিটাল ও স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকমণ্ডলী ডেঙ্গু চিকিৎসায় ২৪ ঘন্টা আপনার পাশে
যেকোনো তথ্য জানতে কল করুন
০১৪০৭ ০৯৯ ৫০০
#hospital#pharmacy#doctors#healthcare#medicine#surgery#pharmacist#clinic#ic update#icu#picu#medical care#gynaecologist#gastroenterology
0 notes
Text
ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গ
ডেঙ্গু জ্বর একটি এডিস মশা বাহিত ভাইরাস জনিত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ব্যাধি। এই রোগের বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে যা দেখে এই রোগের প্রভাব সম্পর্কে জানা যায়। নিম্নে তা প্রদান করা হলঃ
হঠাৎ ১০৪-১০৫ ডিগ্রি জ্বর সাথে মাথা ব্যথা।
চোখে বা চোখের পিছনে ব্যথা বা আলোর দিকে তাকাতে সমস্যা হওয়া।
মাংসপেশী ও হাড়ের সংযোগস্থলে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়া।
শরীরের চামড়ায় লালচে ছোপ বা র্যাশ ওঠা।
বমিভাব, বমি হওয়া ও খাওয়ার অরুচি হওয়া।
ব্রাশ করতে গিয়ে মুখ ও দাঁতের গোড়া এবং নাক দিয়ে রক্ত পড়া।
ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হওয়া।
চার-পাঁচদিনের মধ্যে জ্বর সেরে যাওয়া।
প্ল্যাটিলেট কমে যাওয়া।
তবে এইবারের ডেঙ্গু জ্বরের চিত্রটা অনেকটাই ভিন্ন। দেখা যাচ্ছে, জ্বরের তাপমাত্রা খুব বাড়ছে না, শরীরের ব্যথাও তেমন হচ্ছে না। সাধারণ জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা। অথচ এক দুইদিন পর শরীরের অবস্থার অবনতি ঘটছে। অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর পাল্স পাওয়া যায় না, ব্লাড প্রেসার কমে যায়, প্রভাব হয় না, কিডনিতে সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি রোগী অজ্ঞানও হয়ে যায়। ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গগুলি সাধারণত তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে দেখা দেয় এবং প্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে শিথিল হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ডেঙ্গুর মৃদু বা গুরুতর ফর্ম দেখা যেতে পারে, যা জীবনঘাতীও হতে পারে।
Dr. SM Shahidul Islam is one of the best pain specialists in Bangladesh. He practices acupuncture and recently completed his Ph.D. in pain and paralysis treatment. He plays an important role in the rehabilitation of pain management in Bangladesh. With his deep hand, a lot of patients have improved from their pain problems and got long-term wellness as well. Now he is performing as the chief visiting consultant at SUO XI Hospital (Acupuncture). People also called him Dr. Shahidul Islam.
0 notes
Video
youtube
এডিস মশা - ডেঙ্গু জ্বর | মশা যাদের রক্ত বেশি পছন্দ করে? Dengue Fever Mos...
0 notes