#জলপথ

[banglavisiononline]

বাংলাদেশ সীমান্তের ওপারে পেট্রাপোলে নতুন মে

[suoxi-hospital]

বন্যাদুর্গত মানুষদের জন্য স্বাস্থ্যসতর্কতা

ন্যার কারণে পানিতে ডুবে থাকা অঞ্চলে বিভিন্ন প্রকার রোগের প্রকোপ দেখা দেয়। বিশেষত পানিবাহিত রোগ এবং অন্যান্য জীবাণু সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু রোগ হলঃ

ডায়রিয়া: বন্যার পরিপ্রেক্ষিতে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রায়ই ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব ঘটে। যখন জলপথ ও পরিবেশ দূষিত হয়, তখন সংক্রামক ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস পানিতে মিশে যায়  , যা ডায়রিয়া সৃষ্টির প্রধান কারণ। ডায়রিয়া হলে, পেটের যন্ত্রণা, বমি, এবং ঘন ঘন পাতলা পায়খানা দেখা দেয়। ডায়রিয়া ও খাদ্যবিহীনতা রোধ করতে এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নোংরা জল ও খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে এবং যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত এবং অভ্যন্তরীণ বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করা উচিত।

টাইফয়েড: বন্যার সময় পানি ও পয়ঃবর্জ্যদূষণের কারণে টাইফয়েডের ঝুঁকি বেড়ে যায়। টাইফয়েড ব্যাকটেরিয়া সালমোনেলা টাইফি দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক রোগ, যা দূষিত পানির মাধ্যমে ছড়ায়। টাইফয়েড রোগের লক্ষণ হিসেবে জ্বর, দুর্বলতা, মাথাব্যথা, এবং পেটব্যথা হতে পারে। নিরাপদ পানি ব্যবহারের মাধ্যমে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা টাইফয়েড প্রতিরোধে সাহায্য করে।  

কলেরা: বন্যার পর কলেরা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কলেরা হলো এক ধরনের পানিবাহিত ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ যা পানির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে গুরুতর ডায়রিয়া ও বমি। বন্যার সময় দূষিত পানির মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায়, তাই নিরাপদ পানি ব্যবহারের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। 

ডেঙ্গু এবং ম্যালেরিয়া: বন্যাদুর্গত অঞ্চলে সাধারণত বেশ কিছু রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, যার মধ্যে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া অন্যতম। বন্যার পানি জমে থাকার কারণে মশার প্রজনন ক্ষেত্র বৃদ্ধি পায়, যা ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে, বন্যার ফলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হলে এডিস মশার সংখ্যা বেড়ে যায়, যা ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটাতে পারে। বন্যার পরপরই দ্রুত চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিষ্কার পানি ব্যবহারের প্রতি যত্ন নেয়া এবং মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য মশারি ব্যবহার করা উচিত। 

চর্মরোগ: বন্যার সময় সাধারণত মানুষদের চর্মরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়। পানির নোংরা অবস্থা এবং অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে চর্মরোগ যেমন স্ক্যাবিস, ফাঙ্গাল ইনফেকশন এবং এলার্জি দেখা দিতে পারে। ত্বকে ঘা বা চুলকানি দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া উচিত। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এসব রোগের সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করে।

সাপের কামড়: বন্যার পর সাপের কামড়ের সম্ভাবনা বেড়ে যায় কারণ বন্যার জল জমে থাকে। সাপের কামড়ের ফলে সাধারণত বিষক্রিয়া, পচন, এবং বিভিন্ন প্রকার রোগের সম্ভাবনা থাকে। বিষাক্ত সাপের কামড়ে স্থানীয়ভাবে ফোলাভাব, ব্যথা এবং রক্তক্ষরণ হতে পারে।

আরো গুরুতর ক্ষেত্রে, বিষক্রিয়া শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা, শরীরের বিভিন্ন অংশে অবশভাব এবং মৃত্যুর কারণ হতে পারে। তাই, বন্যার পর সাপের কামড়ের ঝুঁকি কমাতে সতর্কতা অবলম্বন করা এবং প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

See More .....

[few-favorite-things]

এই প্রথম ভারত থেকে জলপথে বাংলাদেশে পণ্য রপ্তানি হয়

এই প্রথম ভারত থেকে জলপথে বাংলাদেশে পণ্য রপ্তানি হয়

এই প্রথম ভারত থেকে জলপথে বাংলাদেশে পণ্য রপ্তানি হয়

[wing-news]

এনসিআর প্ল্যানিং বোর্ড কানেক্টিভিটি উন্নত করতে খসড়া আঞ্চলিক পরিকল্পনা -2041 অনুমোদন করেছে

এনসিআর প্ল্যানিং বোর্ড কানেক্টিভিটি উন্নত করতে খসড়া আঞ্চলিক পরিকল্পনা -2041 অনুমোদন করেছে

এনসিআর পরিকল্পনা বোর্ড মঙ্গলবার খসড়া আঞ্চলিক পরিকল্পনা -২০১ approved অনুমোদন করেছে যাতে ভবিষ্যৎ-প্রস্তুত, বস্তি-মুক্ত জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সুবিধা এবং উচ্চ-গতির সংযোগের পথ তৈরি হয়। Source by [author_name]

[smartupworld]

বাংলাদেশে ফেরি দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩১ হয়েছে

বাংলাদেশে ফেরি দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩১ হয়েছে

বাংলাদেশে রবিবার হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দিয়ে ভর্তি একটি নৌকা ডুবে অন্তত ৩১ জন নিহত এবং বেশকয়েকজন নিখোঁজ হয়েছে, কর্মকর্তারা সোমবার বলেছেন, এক বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে দেশটিতে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে খারাপ জলপথ বিপর্যয়ে। উত্তর পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক জহুরুল ইসলাম বলেন, এ পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া লাশের মধ্যে ১৬ জন নারী ও ১০ শিশু রয়েছে। “আজ সকালে আরও ছয়টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে যখন ডুবুরিরা আরও লাশের…

[shachisharma90]

জলপথ পরিবহণ - গঙ্গাবক্ষে মদন মিত্র - S Newz

S Newz - গঙ্গাবক্ষে লঞ্চ ভ্রমণ করে জলপথ পরিবহণ ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেছেন পশ্চিমবঙ্গ ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মদন মিত্র। জানিয়েছেন, বড়দিনের কথা মাথায় রেখে বিশেষ ক্রুজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই দিন রাজ্যের সমস্ত পরিবহণ, বাস-ট্রাম-লঞ্চে শিশুদের…

from Snewzin's Favorite Links from Diigo https://snewz.in/waterways-transport-madan-mitra-on-ganges/161758/

[debajitb]

বন্ধু, দেখা হবে .......

সারা জীবনে অনেক তো  বন্ধু-বান্ধব হলো ৷ একটা কথা সার বুঝেছি, একেবারে ছোটবেলার বন্ধু, ইস্কুলের বন্ধু বা চাকরি জীবনের প্রারম্ভের বন্ধুত্বর বিকল্প কিছূ নেই - বলে, থামলেন প্রীতম ৷ মানে প্রীতম সরখেল ৷ আমি হুগলী নদী জলপথ পরিবহনের  একজন কর্মী ৷ একজন টিকিটচেকার ৷ দুপুরে একটু ফাঁকা ৷প্রায় দিনই ঐ সময়েই আসেন প্রীতমবাবু ৷     ওঁর সম্বন্ধে যা জেনেছি, তা হলো, উনি কেন্দ্রীয় সরকারী উচ্চপদস্থ কর্মী ছিলেন ৷ বছর সত্তর মত বয়স ৷ দশবছর আগেই অবসর ��িয়েছেন ৷ বাগবাজারে  তিনতলা পৈতৃক বাড়িতে  উনি ছাড়া আর কেউ থাকেনা ৷ সম্প্রতি বিপত্নীক ৷ আমি জানতে চেয়েছিলাম, ছেলেমেয়েরা ? বলেছিলেন, আছে তো ৷ ব্যাঙ্গালোর, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদ আর গুরুগ্রাম, নয়ডা, পুণে, নভী মুম্বাই এর মধ্যে সবাই ঘোরাঘুরি করে ৷ মানে ? মানে হল, দুই ছেলে এবং দুই মেয়ে ৷ তারা এই শহরগুলিতে চাকরিতে বদলি হয় অথবা চাকরি ছেড়ে চলে যায় অন্য শহরে ৷ মেয়েদের স্বামীরা এবং ছেলেদের বৌমারাও ঐ রকম ৷ ওরা আসেনা ? — আসে ৷ নিজেদের প্রয়োজনে, এই শহরে কোনও কাজ পড়লে আসে আর আসে প্রতি বছর তাদের মায়ের মৃত্যূদিনে ৷ তবে, আমার তো অন্য কথা মনে হয় ৷ আমি যাতে বাড়িটা বেচে দিতে বা কোনও আশ্রমকে না দিয়ে দিই, তাই একটা বন্ধন রেখে দিয়েছে ৷আমি মনে মনে ভাবছিলাম, বাব্বা, এ কি কান্ড ! উনি একা একা থাকেন কি করে ? যেন মনের কথা পড়তে পারলেন ৷ বললেন, ভাল লাগেনা, জানো, একদমই ভাল লাগেনা ৷          বাড়ি থেকে যখন বার হই, কোনও কচি কচি হাত টা টা করে না ৷ আমি  তিন তিনটে খবরের কাগজ নিই ৷ অনেকদিনই তার ভাঁজও খোলা হয় না ৷          বাড়িতে চারিদিক নিস্তব্ধ, সবকটা ঘরেরই বিছানার চাদর টানটান করে পাতা ৷বই এর তাকে হালকা মিহি ধূলোর পরত ৷টিভি চলে তার মতো ৷ দেখতে ইচ্ছে করে না ৷ আমার খুব উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শোনার শখ ৷ সেইগুলি চালালে বেজে যায় ৷ আমি বুঝতে পারি, আমি শুনছি না ৷

এদিকে বাড়ছে খালি ওষুধের সংখ্যা ৷ অনিদ্রায় নিশাচর প্রাণীর মত জেগে থাকি ৷ একসময়ে আমি ছিলাম বটগাছের মত ৷ কত মানুষ, কত জীব,কত পাখী আশ্রয় নিতো আমার কোলে,আমার ছায়ায়, তারা আজ কোথায় ?  স্ত্রীর খুব গাছের শখ ছিল , সেগুলিতেও  ঠিকমত জল দেওয়া হয় না ৷ আর ভাল লাগেনা ৷ ভাবলাম বলি, আপনি একটা কাজ করুন, দীক্ষা নিন ৷ তারপরে ভাবলাম, কি দরকার ৷ লেখাপড়া জানা মানুষ ৷ আমি জ্ঞান দিলে, শুনবেন কেন ? বললাম, ছেলেমেয়েদের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলতে তো পারেন ?

— তাই তো করি ৷ তবে রোজ ফোন করলে ওরাও  বিরক্ত হয়, বুঝতে পারি ৷ ওরা যখন আসে, আসার আগে প্রতিদিন ফোন করে, তারপর যখন চলে যায়, তখন প্রতিদিন থেকে প্রতি সপ্তাহ, তারপরে প্রতি মাসে পিছিয়ে যায় ফোন ৷ দুদিনের জন্য ওরা আসে আর আমার একটু একটু করে গড়ে তোলা স্বপ্ন��ুলোকে, দুমড়ে মুচড়ে দিয়ে যায় ৷ ভাল লাগেনা, কিছূই ভাল লাগেনা ৷

এরপরে, বেশ কিছুৃদিনই প্রীতমবাবুর কোনও খোঁজ নেই ৷ নিজের ওপরই খুব রাগ হলো ৷ মোবাইল নম্বরটাও তো নিয়ে রাখা উচিত ছিল ৷ মনে পড়লো, শেষ যেদিন দেখা হয়েছিল, সম্ভবত এপ্রিল মাসে, তার কয়েকদিন পরেই ছিল বাংলা নববর্ষ ৷ মানে বৈশাখে উনি এসেছিলেন শেষবার৷

হঠাৎ এই আগস্ট মাসের এক বর্ষনসিক্ত দুপুরে দেখি প্রীতমবাবূ ৷ হাতে একটা মিষ্টির বাক্স ৷          আমার খুবই ভাল লাগছিল ৷ যাক, দিব্য আছেন ৷ সেই কোঁচানো ধূতি, গিলে করা ফিনফিনে আদ্দির পাঞ্জাবি, পায়ে নতুন একটা কোলাপুরি চটি ৷ বেশ একটা বেশ করেছি, প্রেম করেছি টাইপের ভাব ৷ কি স্যার, এতদিন কোথায় ছিলেন ?

জীবনানন্দ পড়ছো না কি ? বলে মিষ্টির প্যাকেটটা হাতে দিয়ে বললেন, তোমার জন্য নয় ৷ বাড়িতে নিয়ে যাবে ৷ সবাই মিলে খাবে ৷ তা হবে ক্ষন ৷ আপনি এতদিন কোথায় ছিলেন ? যা শুনলাম, স্তম্ভিত হয়ে গেলাম ৷

উনি ওঁর স্কুল জীবনের বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন ৷ তারপরে ঠিক করেছেন, প্রতি বছরে চারবার করে ওঁরা বেড়াতে যাবেন ৷এখন যাবেন কাছে পিঠেই ৷ পরে একটু দূরে ৷  যাঁরা ক'লকাতার বাইরে থাকেন, তাঁরা আগেই চলে আসেন ওঁনার বাড়িতে ৷ আর কলকাতার লোকেরা, বেড়ানোর দিনের আগেরদিন, ওঁর ওখানে আসেন ৷ তারপর, লোকসংখ্যা অনুযায়ী, গাড়িভাড়া করে, বেড়াতে যান ৷ খাওয়া দাওয়া অনেকসময়ই শুকনো খাবার ৷ ইতিমধ্যে তিনবার ঘুরে এসেছেন ৷ প্রথমবার নদীয়ার হবিবপুরে, দ্বিতীয়বারে দক্ষিণ ২৪ পরগণার বকখালি এবং তৃতীয়বারে বাঁকুড়ার শুশুনিয়াতে ৷ তবে কোনও আশ্রম হলে, সকলেরই খাওয়া নিয়ে কোনও অসুবিধা হয় না ৷

বললেন,  জানো, অনেক ভেবে দেখলাম, একমাত্র সমবয়স্ক, সমমনস্ক বন্ধুরাই পারে এই একাকীত্ব দূর করতে ৷ পুরোনো বন্ধূত্ব হল,সবুজ পাতার মধ্য দিয়ে বেরিয়ে আসা একফালি  সূর্যরশ্মি ৷ একে সযত্নে আগলে রাখতে হয় চোখের মনির মতো ৷ তুমি জানবে, ভাল বন্ধূ স্বার্থহীনভাবে, সুখে ও দুঃখে পাশে থাকবে ৷ তুমি শোনো, আমার এক কবি বন্ধুর লেখা...

যতদিন গেছে, শুধু হারিয়েছে      উল্লাসভরা রব, ব্যস্ততা যত, ঘিরে ধরে শত,     খুঁজে ফিরি শৈশব ৷৷ আরও একবার ফেরাও যদি     শৈশবে, প্রভু মোরে, হেলায় যত, হারিয়েছি সুখ,     ছুঁয়ে আসতাম তারে ৷৷ চারিদিকে জ্বরা, বিষাদেতে ভরা,     চাহিদা, শুধুই বৈভব, সারা জীবনের , জীবন যুদ্ধে,     সুন্দর শুধু শৈশব ৷৷

শুনে বললাম বাঃ বেশ ভাল লিখেছেন তো আপনার বন্ধু ৷ হ্যাঁ গো, তবে আর বলছি কি ? দেখলাম, অনেক ভেবে দেখলাম, এই পৃথিবী ছেড়ে একদিন না একদিন তো চলে যেতেই হবে ৷ তাই যত দিন বাঁচো, প্রাণ খুলে হাসো, জীবনের দেওয়া নেওয়া,চাওয়া পাওয়া ভুলে, সংকীর্ণতা ভুলে, শেষের কয়েকটি দিন আনন্দে বাঁচো ৷ সারা জীবনে, অনেক তো বন্ধুবান্ধব হলো, একটা সার কথা বুঝেছি,একেবারে ছোটবেলার,কিশোরবেলার, প্রথম  চাকরিজীবনের বন্ধুর বিকল্প কিছু নেই ৷ কিছুতেই পাওয়া যায় না ৷৷

From Whatsapp - full credit goes to the respected unknown writer. Thank You.

** Claimed by গৌতমরঞ্জন বসু, ১৩/ ০৮/২০২১

[assamreport]

কেন্দ্ৰীয় চৰকাৰে ব্ৰহ্মপুত্ৰ নদীৰ বিকাশৰ বাবে উদ্যোগ ল'ব, সৰ্বানন্দ সোণোৱালে কয়

কেন্দ্ৰীয় চৰকাৰে ব্ৰহ্মপুত্ৰ নদীৰ বিকাশৰ বাবে উদ্যোগ ল’ব, সৰ্বানন্দ সোণোৱালে কয়

শনিবাৰে গুৱাহাটীত কেন্দ্ৰীয় মন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সোণোৱালে কয় যে কেন্দ্ৰীয় চৰকাৰৰ সহায়ত আমি ব্ৰহ্মপুত্ৰ আৰু বৰাক নদীৰ বিকাশৰ বাবে উদ্যোগ ল’বলৈ গৈ আছো।  #share সংবাদ মাধ্যমৰ সৈতে বাৰ্তালাপ কৰি মন্ত্ৰীগৰাকীয়ে কয়, “আমি ব্ৰহ্মপুত্ৰ আৰু বৰাক নদীৰ বিকাশৰ বাবে বিভিন্ন পদক্ষেপ ল’বলৈ গৈ আছো। সমগ্ৰ উত্তৰ-পূবত আমাৰ এই দুখন প্ৰধান নদী আছে যিবোৰ দেশৰ অৰ্থনৈতিকভাৱে লাভজনক জলপথ।” ইয়াৰ পূৰ্বে, বিধানসভা…

[few-favorite-things]

ferry service: শীঘ্রই জলপথে মেলবন্ধন হতে চলেছে কলকাতার সঙ্গে চন্দননগরের, জানুন সময়… – west bengal news: chandannagar to kolkata ferry service will starts soon এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আনলক-১ শুরুর পর সরকারি, বেসরকারি সব অফিস চালু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে ট্রেন-মেট্রো পরিষেবায়। এ দিকে ডিজেলের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ার ফলে ভাড়া বৃদ্ধির দাবি নিয়ে টানাপড়েন চলছে প্রশাসনে সঙ্গে। ফলে পথে বেরিয়ে মানুষের দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। …

[zellarkhabor]

নির্মীয়মান অডিটোরিয়ামের (auditorium) কাজ পরিদর্শন করলেন প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন

নির্মীয়মান অডিটোরিয়ামের (auditorium) কাজ পরিদর্শন করলেন প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন

নির্মীয়মান অডিটোরিয়ামের (auditorium) কাজ পরিদর্শন করলেন প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন জলপাইগুড়ি: উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মাধ্যমে মাল শহরে নির্মীয়মান অডিটোরিয়ামের (auditorium) কাজ পরিদর্শন করলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন এবং সেচ ও জলপথ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন। মঙ্গলবার সাবিনা ইয়াসমিন এবং রাজ্যের অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণ এবং আদিবাসী উন্নয়ন বিভাগের মন্ত্রী বুলু চিক বড়াইক এবং অন্যান্য…

[sristybarta]

১৭ মে থেকে সৌদিতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

১৭ মে থেকে সৌদিতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

আগামী ১৭ মে থেকে নিজেদের স্থল, জলপথ ও আকাশপথ পুরোপুরি খুলে দেবে সৌদি আরব। সৌদি ইন্টেরিয়র মিনিস্ট্রি রবিবার (২ মে) এ ঘোষণা দিয়েছে। সৌদি গেজেটের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, করোনার টিকাদানকারী যেকোন ব্যক্তি বাইরের যেকোনো দেশ থেকে সৌদি আরবে আগামী ১৭ মে রাত ১টার পর থেকে প্রবেশ করতে পারবে। যেসকল নাগরিক করোনা ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ নিয়েছেন কিংবা প্রথম ডোজ নেয়ার…

[thebbnctgbd]

বাংলা চ্যানেল ডাবলক্রস করে রেকর্ড সাইফুলের

বাংলা চ্যানেল ডাবলক্রস করে রেকর্ড সাইফুলের

ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেওয়া প্রথম বাঙ্গালী ব্রজেন দাশ হলেও বাংলা চ্যানেল ডাবল ক্রস করে ইতিহাস গড়লেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুইমিং টিমের অধিনায়ক সাইফুল ইসলাম রাসেল। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম এবং একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে বাংলা চ্যানেল (টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিন ১৬.১ কিলো জলপথ) ডাবল ক্রস করে (১৬.১+১৬.১= ৩২.২) রেকর্ড গড়েছেন সাবেক ডাকসু সদস্য সাইফুল। ডাবল ক্রস সমাপ্ত করতে রাসেল সাঁতার কেটেছেন টানা ১০ ঘন্টা…

[samayeralo]

সড়কে নৌকা চালিয়ে ঢাকায় যাবেন ইউছুফ

সড়কে নৌকা চালিয়ে ঢাকায় যাবেন ইউছুফ

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিদি, প্রকাশিত:সোমবার, ১৫ মার্চ ২০২১, ০৮:৪৪ পিএম,অনলাইন সংস্করন স্বপ্ন তো অনেক রকমই হয়। কিন্তু লক্ষ্মীপুরের রামগতির নৌকার কারিগর মো. ইউছুফ দেখেছে ভিন্ন স্বপ্ন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে প্রায় ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘জল ডাঙা মুজিব পরিবহন’ নামে একটি নৌকা বানিয়েছেন। এ পরিবহনটি জলপথ ও স্থলপথে চলবে। নৌকাটি প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিতেই ইউছুফ সেটি নিয়ে ঢাকায় যাবেন।…