#সময়
Explore tagged Tumblr posts
tomsflavorfusion · 1 year ago
Video
চাকরির সময় নামাজ ড বিলাল ফিলিপ্স
2 notes · View notes
melody10801 · 2 years ago
Text
Tumblr media
আজ আমি ধূসর কি রঙিন সময়ে
পথ হারাই তোমাতে...
#ধূসর সময় #আর্টসেল #অনিকেত প্রান্তর #বাংলা গান
4 notes · View notes
sadipsiddiqueriad · 10 days ago
Text
0 notes
Text
সময় ভ্রমণ
0 notes
hena8904 · 2 months ago
Text
বাংলাদেশ থেকে কাতার যেতে কত সময় লাগে ও দূরত্ব কত?
বাংলাদেশ থেকে কাতার যেতে কত সময় লাগে এবং বাংলাদেশ থেকে কাতারের দূরত্ব কত কিলোমিটার। কাতার যেতে কত টাকা খরচ হবে। কাতারে কোন কাজে চাহিদা বেশি। কাতারের প্লেন ভাড়া কত। বাংলাদেশ থেকে কাতারের সময়ের ব্যবধান কত এইসব বিষয়ে বিস্তারিত জানুন আজকের পোস্টে। বিস্তারিত
0 notes
tawhidislamictv · 4 months ago
Video
youtube
নবীজির মৃত্যুর সময় কি বলে গেল শুনুন নারী বক্তা সকিনা বেগম mohila der wa...
0 notes
quransunnahdawah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
আজানের আওয়াজ প্রত্যেক মুমিনের হৃদয়কে জাগিয়ে তোলে। প্রতিদিন পাঁচবার মুয়াজ্জিনের সুমধুর কণ্ঠে আমাদের মধ্যে বার্তা দিয়ে যায় মহান প্রভুর। আজান ইসলামের নিদর্শন। আল্লাহর কাছে মহান ইবাদত।
যখন মুয়াজ্জিন আজান দেন তখন আমরা অনেক সময় বেখবর থাকি। অথচ আজান শোনার সঙ্��ে কিছু সুন্নত আছে, যা সহজ আমল এবং এগুলোর সওয়াব অনেক। আমলগুলো হলো—
এক. আজানের জবাব দেওয়া
মুয়াজ্জিনের আজানের সঙ্গে সঙ্গে আজানের জবাব দেওয়া। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা আজান শুনতে পাও তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তোমরাও তার অনুরূপ বলবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৮৪)
দুই. দরুদ পাঠ করা
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ পাঠ করা। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, তোমরা যখন মুয়াজ্জিনকে আজান দিতে শুনবে, তখন সে যা বলে তাই বলবে। তারপর আমার ওপর দরুদ পাঠ করবে। কারণ যে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার ওপর ১০ বার রহমত নাজিল করেন।পরে আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হবো সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
তিন. সুপারিশের জন্য দোয়া
অসিলার জন্য দোয়া করা।
নবী করিম (সা.) বলেছেন, আজানের পর আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হব সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
চার. আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য দেওয়া
তাওহিদের সাক্ষ্য দেওয়া। সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মুয়াজ্জিনের আজান শুনে নিম্নের দোয়া পাঠ করে তার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়—
উচ্চারণ : ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু; রাদিতু বিল্লাহ রাব্বাউ ওয়া বিল ইসলামী দ্বিনাউ ওয়া বিমুহাম্মাদিন রাসুলাও ওয়া বিল ইসলামে দ্বিনা।’
অর্থ : আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই এবং মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর বান্দা ও রাসুল। আমি সন্তুষ্ট আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে, মুহাম্মাদ (সা.)-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে এবং ইসলামকে দ্বিন হিসেবে পেয়ে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৭)
পাঁচ. আল্লাহর কাছে দোয়া করা 
সর্বশেষ নিজের জন্য কল্যাণের দোয়া করা। আজানের পরবর্তী সময় দোয়া কবুলের সময়। তাই দোয়া করার জন্য এই সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি বলেন, হে আল্লাহ! মুয়াজ্জিনরা তো আমাদের ওপর ফজিলতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমরা কিভাবে তাদের সমান সওয়াব পাব? তিনি বলেন, মুয়াজ্জিনরা যেরূপ বলে তুমিও তদ্রূপ বলবে। অতঃপর যখন আজান শেয করবে, ত��ন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলে তুমিও তদ্রূপ সওয়াবপ্রাপ্ত হবে। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২৪)
অন্য হাদিসে এসেছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে কৃত দোয়া কখনোই প্রত্যাখ্যাত হয় না। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২১)
প্র্যাকটিক্যালী আজানের দোয়া
youtube
আযানের সময় এই আমলটি করুন।দোয়া কবুল হবেই।ইনশাআল্লাহ
youtube
আযান ও ইকামতের মাঝখানের দোয়া কবুল হয়-
youtube
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
আজানের আওয়াজ প্রত্যেক মুমিনের হৃদয়কে জাগিয়ে তোলে। প্রতিদিন পাঁচবার মুয়াজ্জিনের সুমধুর কণ্ঠে আমাদের মধ্যে বার্তা দিয়ে যায় মহান প্রভুর। আজান ইসলামের নিদর্শন। আল্লাহর কাছে মহান ইবাদত।
যখন মুয়াজ্জিন আজান দেন তখন আমরা অনেক সময় বেখবর থাকি। অথচ আজান শোনার সঙ্গে কিছু সুন্নত আছে, যা সহজ আমল এবং এগুলোর সওয়াব অনেক। আমলগুলো হলো—
এক. আজানের জবাব দেওয়া
মুয়াজ্জিনের আজানের সঙ্গে সঙ্গে আজানের জবাব দেওয়া। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা আজান শুনতে পাও তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তোমরাও তার অনুরূপ বলবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৮৪)
দুই. দরুদ পাঠ করা
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ পাঠ করা। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, তোমরা যখন মুয়াজ্জিনকে আজান দিতে শুনবে, তখন সে যা বলে তাই বলবে। তারপর আমার ওপর দরুদ পাঠ করবে। কারণ যে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার ওপর ১০ বার রহমত নাজিল করেন।পরে আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হবো সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
তিন. সুপারিশের জন্য দোয়া
অসিলার জন্য দোয়া করা।
নবী করিম (সা.) বলেছেন, আজানের পর আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হব সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
চার. আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য দেওয়া
তাওহিদের সাক্ষ্য দেওয়া। সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রা.) থেকে ���র্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মুয়াজ্জিনের আজান শুনে নিম্নের দোয়া পাঠ করে তার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়—
উচ্চারণ : ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু; রাদিতু বিল্লাহ রাব্বাউ ওয়া বিল ইসলামী দ্বিনাউ ওয়া বিমুহাম্মাদিন রাসুলাও ওয়া বিল ইসলামে দ্বিনা।’
অর্থ : আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই এবং মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর বান্দা ও রাসুল। আমি সন্তুষ্ট আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে, মুহাম্মাদ (সা.)-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে এবং ইসলামকে দ্বিন হিসেবে পেয়ে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৭)
পাঁচ. আল্লাহর কাছে দোয়া করা 
সর্বশেষ নিজের জন্য কল্যাণের দোয়া করা। আজানের পরবর্তী সময় দোয়া কবুলের সময়। তাই দোয়া করার জন্য এই সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি বলেন, হে আল্লাহ! মুয়াজ্জিনরা তো আমাদের ওপর ফজিলতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমরা কিভাবে তাদের সমান সওয়াব পাব? তিনি বলেন, মুয়াজ্জিনরা যেরূপ বলে তুমিও তদ্রূপ বলবে। অতঃপর যখন আজান শেয করবে, তখন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলে তুমিও তদ্রূপ সওয়াবপ্রাপ্ত হবে। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২৪)
অন্য হাদিসে এসেছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে কৃত দোয়া কখনোই প্রত্যাখ্যাত হয় না। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২১)
প্র্যাকটিক্যালী আজানের দোয়া
youtube
আযানের সময় এই আমলটি করুন।দোয়া কবুল হবেই।ইনশাআল্লাহ
youtube
আযান ও ইকামতের মাঝখানের দোয়া কবুল হয়-
youtube
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
0 notes
ilyforallahswt · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
আজানের আওয়াজ প্রত্যেক মুমিনের হৃদয়কে জাগিয়ে তোলে। প্রতিদিন পাঁচবার মুয়াজ্জিনের সুমধুর কণ্ঠে আমাদের মধ্যে বার্তা দিয়ে যায় মহান প্রভুর। আজান ইসলামের নিদর্শন। আল্লাহর কাছে মহান ইবাদত।
যখন মুয়াজ্জিন আজান দেন তখন আমরা অনেক সময় বেখবর থাকি। অথচ আজান শোনার সঙ্গে কিছু সুন্নত আছে, যা সহজ আমল এবং এগুলোর সওয়াব অনেক। আমলগুলো হলো—
এক. আজানের জবাব দেওয়া
মুয়াজ্জিনের আজানের সঙ্গে সঙ্গে আজানের জবাব দেওয়া। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা আজান শুনতে পাও তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তোমরাও তার অনুরূপ বলবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৮৪)
দুই. দরুদ পাঠ করা
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ পাঠ করা। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, তোমরা যখন মুয়াজ্জিনকে আজান দিতে শুনবে, তখন সে যা বলে তাই বলবে। তারপর আমার ওপর দরুদ পাঠ করবে। কারণ যে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার ওপর ১০ বার রহমত নাজিল করেন।পরে আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হবো সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
তিন. সুপারিশের জন্য দোয়া
অসিলার জন্য দোয়া করা।
নবী করিম (সা.) বলেছেন, আজানের পর আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হব সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
চার. আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য দেওয়া
তাওহিদের সাক্ষ্য দেওয়া। সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মুয়াজ্জিনের আজান শুনে নিম্নের দোয়া পাঠ করে তার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়—
উচ্চারণ : ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু; রাদিতু বিল্লাহ রাব্বাউ ওয়া বিল ইসলামী দ্বিনাউ ওয়া বিমুহাম্মাদিন রাসুলাও ওয়া বিল ইসলামে দ্বিনা।’
অর্থ : আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই এবং মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর বান্দা ও রাসুল। আমি সন্তুষ্ট আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে, মুহাম্মাদ (সা.)-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে এবং ইসলামকে দ্বিন হিসেবে পেয়ে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৭)
পাঁচ. আল্লাহর কাছে দোয়া করা 
সর্বশেষ নিজের জন্য কল্যাণের দোয়া করা। আজানের পরবর্তী সময় দোয়া কবুলের সময়। তাই দোয়া করার জন্য এই সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি বলেন, হে আল্লাহ! মুয়াজ্জিনরা তো আমাদের ওপর ফজিলতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমরা কিভাবে তাদের সমান সওয়াব পাব? তিনি বলেন, মুয়াজ্জিনরা যেরূপ বলে তুমিও তদ্রূপ বলবে। অতঃপর যখন আজান শেয করবে, তখন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলে তুমিও তদ্রূপ সওয়াবপ্রাপ্ত হবে। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২৪)
অন্য হাদিসে এসেছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে কৃত দোয়া কখনোই প্রত্যাখ্যাত হয় না। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২১)
প্র্যাকটিক্যালী আজানের দোয়া
youtube
আযানের সময় এই আমলটি করুন।দোয়া কবুল হবেই।ইনশাআল্লাহ
youtube
আযান ও ইকামতের মাঝখানের দোয়া কবুল হয়-
youtube
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
0 notes
myreligionislam · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
আজানের আওয়াজ প্রত্যেক মুমিনের হৃদয়কে জাগিয়ে তোলে। প্রতিদিন পাঁচবার মুয়াজ্জিনের সুমধুর কণ্ঠে আমাদের মধ্যে বার্তা দিয়ে যায় মহান প্রভুর। আজান ইসলামের নিদর্শন। আল্লাহর কাছে মহান ইবাদত।
যখন মুয়াজ্জিন আজান দেন তখন আমরা অনেক সময় বেখবর থাকি। অথচ আজান শোনার সঙ্গে কিছু সুন্নত আছে, যা সহজ আমল এবং এগুলোর সওয়াব অনেক। আমলগুলো হলো—
এক. আজানের জবাব দেওয়া
মুয়াজ্জিনের আজানের সঙ্গে সঙ্গে আজানের জবাব দেওয়া। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা আজান শুনতে পাও তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তোমরাও তার অনুরূপ বলবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৮৪)
দুই. দরুদ পাঠ করা
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ পাঠ করা। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, তোমরা যখন মুয়াজ্জিনকে আজান দিতে শুনবে, তখন সে যা বলে তাই বলবে। তারপর আমার ওপর দরুদ পাঠ করবে। কারণ যে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার ওপর ১০ বার রহ���ত নাজিল করেন।পরে আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হবো সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
তিন. সুপারিশের জন্য দোয়া
অসিলার জন্য দোয়া করা।
নবী করিম (সা.) বলেছেন, আজানের পর আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হব সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
চার. আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য দেওয়া
তাওহিদের সাক্ষ্য দেওয়া। সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মুয়াজ্জিনের আজান শুনে নিম্নের দোয়া পাঠ করে তার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়—
উচ্চারণ : ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু; রাদিতু বিল্লাহ রাব্বাউ ওয়া বিল ইসলামী দ্বিনাউ ওয়া বিমুহাম্মাদিন রাসুলাও ওয়া বিল ইসলামে দ্বিনা।’
অর্থ : আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই এবং মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর বান্দা ও রাসুল। আমি সন্তুষ্ট আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে, মুহাম্মাদ (সা.)-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে এবং ইসলামকে দ্বিন হিসেবে পেয়ে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৭)
পাঁচ. আল্লাহর কাছে দোয়া করা 
সর্বশেষ নিজের জন্য কল্যাণের দোয়া করা। আজানের পরবর্তী সময় দোয়া কবুলের সময়। তাই দোয়া করার জন্য এই সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি বলেন, হে আল্লাহ! মুয়াজ্জিনরা তো আমাদের ওপর ফজিলতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমরা কিভাবে তাদের সমান সওয়াব পাব? তিনি বলেন, মুয়াজ্জিনরা যেরূপ বলে তুমিও তদ্রূপ বলবে। অতঃপর যখন আজান শেয করবে, তখন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলে তুমিও তদ্রূপ সওয়াবপ্রাপ্ত হবে। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২৪)
অন্য হাদিসে এসেছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে কৃত দোয়া কখনোই প্রত্যাখ্যাত হয় না। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২১)
প্র্যাকটিক্যালী আজানের দোয়া
youtube
আযানের সময় এই আমলটি করুন।দোয়া কবুল হবেই।ইনশাআল্লাহ
youtube
আযান ও ইকামতের মাঝখানের দোয়া কবুল হয়-
youtube
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
0 notes
allahisourrabb · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
আজানের আওয়াজ প্রত্যেক মুমিনের হৃদয়কে জাগিয়ে তোলে। প্রতিদিন পাঁচবার মুয়াজ্জিনের সুমধুর কণ্ঠে আমাদের মধ্যে বার্তা দিয়ে যায় মহান প্রভুর। আজান ইসলামের নিদর্শন। আল্লাহর কাছে মহান ইবাদত।
যখন মুয়াজ্জিন আজান দেন তখন আমরা অনেক সময় বেখবর থাকি। অথচ আজান শোনার সঙ্গে কিছু সুন্নত আছে, যা সহজ আমল এবং এগুলোর সওয়াব অনেক। আমলগুলো হলো—
এক. আজানের জবাব দেওয়া
মুয়াজ্জিনের আজানের সঙ্গে সঙ্গে আজানের জবাব দেওয়া। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা আজান শুনতে পাও তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তোমরাও তার অনুরূপ বলবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৮৪)
দুই. দরুদ পাঠ করা
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ পাঠ করা। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, তোমরা যখন মুয়াজ্জিনকে আজান দিতে শুনবে, তখন সে যা বলে তাই বলবে। তারপর আমার ওপর দরুদ পাঠ করবে। কারণ যে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার ওপর ১০ বার রহমত নাজিল করেন।পরে আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হবো সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
তিন. সুপারিশের জন্য দোয়া
অসিলার জন্য দোয়া করা।
নবী করিম (সা.) বলেছেন, আজানের পর আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হব সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
চার. আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য দেওয়া
তাওহিদের সাক্ষ্য দেওয়া। সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মুয়াজ্জিনের আজান শুনে নিম্নের দোয়া পাঠ করে তার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়—
উচ্চারণ : ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু; রাদিতু বিল্লাহ রাব্বাউ ওয়া বিল ইসলামী দ্বিনাউ ওয়া বিমুহাম্মাদিন রাসুলাও ওয়া বিল ইসলামে দ্বিনা।’
অর্থ : আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই এবং মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর বান্দা ও রাসুল। আমি সন্তুষ্ট আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে, মুহাম্মাদ (সা.)-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে এবং ইসলামকে দ্বিন হিসেবে পেয়ে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৭)
পাঁচ. আল্লাহর কাছে দোয়া করা 
সর্বশেষ নিজের জন্য কল্যাণের দোয়া করা। আজানের পরবর্তী সময় দোয়া কবুলের সময়। তাই দোয়া করার জন্য এই সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি বলেন, হে আল্লাহ! মুয়াজ্জিনরা তো আমাদের ওপর ফজিলতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমরা কিভাবে তাদের সমান সওয়াব পাব? তিনি বলেন, মুয়াজ্জিনরা যেরূপ বলে তুমিও তদ্রূপ বলবে। অতঃপর যখন আজান শেয করবে, তখন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলে তুমিও তদ্রূপ সওয়াবপ্রাপ্ত হবে। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২৪)
অন্য হাদিসে এসেছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে কৃত দোয়া কখনোই প্রত্যাখ্যাত হয় না। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২১)
প্র্যাকটিক্যালী আজানের দোয়া
youtube
আযানের সময় এই আমলটি করুন।দোয়া কবুল হবেই।ইনশাআল্লাহ
youtube
আযান ও ইকামতের মাঝখানের দোয়া কবুল হয়-
youtube
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
0 notes
sadipsiddiqueriad · 1 month ago
Text
0 notes
Text
সময় ভ্ৰমণ
0 notes
mylordisallah · 4 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
আজানের আওয়াজ প্রত্যেক মুমিনের হৃদয়কে জাগিয়ে তোলে। প্রতিদিন পাঁচবার মুয়াজ্জিনের সুমধুর কণ্ঠে আমাদের মধ্যে বার্তা দিয়ে যায় মহান প্রভুর। আজান ইসলামের নিদর্শন। আল্লাহর কাছে মহান ইবাদত।
যখন মুয়াজ্জিন আজান দেন তখন আমরা অনেক সময় বেখবর থাকি। অথচ আজান শোনার সঙ্গে কিছু সুন্নত আছে, যা সহজ আমল এবং এগুলোর সওয়াব অনেক। আমলগুলো হলো—
এক. আজানের জবাব দেওয়া
মুয়াজ্জিনের আজানের সঙ্গে সঙ্গে আজানের জবাব দেওয়া। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা আজান শুনতে পাও তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তোমরাও তার অনুরূপ বলবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৮৪)
দুই. দরুদ পাঠ করা
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ পাঠ করা। আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, তোমরা যখন মুয়াজ্জিনকে আজান দিতে শুনবে, তখন সে যা বলে তাই বলবে। তারপর আমার ওপর দরুদ পাঠ করবে। কারণ যে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার ওপর ১০ বার রহমত নাজিল করেন।পরে আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হবো সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
তিন. সুপারিশের জন্য দোয়া
অসিলার জন্য দোয়া করা।
নবী করিম (সা.) বলেছেন, আজানের পর আল্লাহর কাছে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে। অসিলা হলো জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোনো এক বান্দাকে দেওয়া হবে। আমি আশা করি যে আমিই হব সেই বান্দা। যে আমার জন্য অসিলার দোয়া করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৫)
চার. আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য দেওয়া
তাওহিদের সাক্ষ্য দেওয়া। সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মুয়াজ্জিনের আজান শুনে নিম্নের দোয়া পাঠ করে তার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়—
উচ্চারণ : ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু; রাদিতু বিল্লাহ রাব্বাউ ওয়া বিল ইসলামী দ্বিনাউ ওয়া বিমুহাম্মাদিন রাসুলাও ওয়া বিল ইসলামে দ্বিনা।’
অর্থ : আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই এবং মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর বান্দা ও রাসুল। আমি সন্তুষ্ট আল্লাহকে রব হিসেবে পেয়ে, মুহাম্মাদ (সা.)-কে রাসুল হিসেবে পেয়ে এবং ইসলামকে দ্বিন হিসেবে পেয়ে। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৩৭)
পাঁচ. আল্লাহর কাছে দোয়া করা 
সর্বশেষ নিজের জন্য কল্যাণের দোয়া করা। আজানের পরবর্তী সময় দোয়া কবুলের সময়। তাই দোয়া করার জন্য এই সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি বলেন, হে আল্লাহ! মুয়াজ্জিনরা তো আমাদের ওপর ফজিলতপ্রাপ্ত হচ্ছে। আমরা কিভাবে তাদের সমান সওয়াব পাব? তিনি বলেন, মুয়াজ্জিনরা যেরূপ বলে তুমিও তদ্রূপ বলবে। অতঃপর যখন আজান শেয করবে, তখন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলে তুমিও তদ্রূপ সওয়াবপ্রাপ্ত হবে। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২৪)
অন্য হাদিসে এসেছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে কৃত দোয়া কখনোই প্রত্যাখ্যাত হয় না। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫২১)
প্র্যাকটিক্যালী আজানের দোয়া
youtube
আযানের সময় এই আমলটি করুন।দোয়া কবুল হবেই।ইনশাআল্লাহ
youtube
আযান ও ইকামতের মাঝখানের দোয়া কবুল হয়-
youtube
আজানের সময় যে আমলে দোয়া কবুল হয়
 In which practice during the Azan dua are accepted
0 notes
tawhidislamictv · 4 months ago
Video
youtube
মা ফাতেমাকে কবরের রাখার সময় কবর কি বলল শুনুন নারী বক্তা সকিনা বেগম mohi...
0 notes
projapotimusichd · 5 months ago
Video
youtube
সব সময় সুন্দর জিনিস ভালো হয় না একি বললেন তাসলিমা সরকার । Beautiful Thi...
0 notes