#চরিত্র
Explore tagged Tumblr posts
Text
নেকড়ে, সিংহ, পেঁচা না বাদুড়...? কাকে আগে দেখলেন? উত্তর বলে দেবে আপনার চরিত্র!
কলকাতা: চিনা জ্যোতিষে গ্রহের জায়গা থাকে একেকটা পশু, সেই সঙ্গে জন্মসাল, এই হিসেব অনুযায়ী তারাই জানিয়ে দেয় কে কেমন স্বভাবের মানুষ! এই অপটিক্যাল ইলিউশনেও মিলে-মিশে রয়েছে একঝাঁক পশু আর পাখি। তবে এখানে জন্মসালের হিসেব করতে হবে না। স্রেফ যাকে আগে চো��ে পড়বে, সেই ধরিয়ে দেবে আমাদের ব্যক্তিত্বের গোপন দিক। কাকে আগে চোখে পড়ল ভিড়ের মধ্যে, সেটা মাথায় রেখে এবার জেনে নেওয়া যাক এরা ঠিক কী বলতে…
View On WordPress
#Animal#Bat#Cobra#Hidden Personality Trait#Lion#Optical Illusion#Owl#Personality Test#Personality Trait#Puppy#tiger#Wolf#চরিত্র#নেকড়ে#পেঁচা#বাদুড়#সিংহ
0 notes
Text
মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র।ALAMGIR DEWAB AKASH ALAMGIR AKASH DEWAN AKASH AKASH DEWAN আলমগীর দেওয়াব আকাশ আলমগীর আকাশ দেওয়ান আকাশ আকাশ দেওয়ান
#মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র।ALAMGIR DEWAB AKASH#ALAMGIR AKASH#DEWAN AKASH#AKASH DEWAN#আলমগীর দেওয়াব আকাশ#আলমগীর আকাশ#দেওয়ান আকাশ#আকাশ দেওয়ান#akash dewan alamgir#alamgir dewan akash#আলমগীর দেওয়ান আকাশ#আলমগীর দেওয়ান আকাশ
3 notes
·
View notes
Text
0 notes
Text
bipasha basu, shob charitro kalponik সব চরিত্র কাল্পনিক (2009) dir. rituparno ghosh
#indian cinema#rituparno ghosh#bengali cinema#bangla#bipasha basu#prosnjeet chatterjee#jissu sengupta
62 notes
·
View notes
Text
আর কটা গল্পের মতন আমার গল্পটাও অতীব সাধারণ ছিল। কি করে ক্ষনিকেই আমার গল্পে আমার চরিত্র বদলে গেলো তার অংক মিললো না।
মিললো শুধু ভালবাসার অপ্রাপ্তিটাই। আমার শেষ কথাটাই ঠিক ঠেকলো তাই না বউ দি!
"ভালোবাসার মানুষের খুব কাছে কখনো যেতে নেই।" হুমায়ূন আহমেদ লোকটা বড্ড ভালো। তা না হলে আমার জীবনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এইরূপ কথা গুলো তিনি এত আগে লিখে রাখতেন না।
জন সাধারণ ও এই বিষয়ে রাজি হতে বাধ্য! আসলে বউ দি, আমার গল্পটাও যে বাদ বাকি গল্পের মত সাধারণ গল্প ছিল, তাই হয়ত...
জীবনটা খুব বিতৃষ্ণা জাগাচ্ছে। খুব করে মন চায় চিৎকার করে মনের দুঃখ গুলো বলি তাকে। কিন্তু দিন শেষে যে বিচ্ছেদ-টা হয়েছে, কি করে বলি তাকে? বিচ্ছেদ তো হতেই হয়। ভালোবাসা দুনিয়ার সবচেয়ে তুচ্ছ জিনিষ জানো!
আমি চাইলেই হয়ত মানুষটাকে মুছে ফেলতে পারতাম কিন্তু এই মনটা যে আজও মানতে চায় না। আজও ছাড়তে চায় না। সে তো বহু আগেই চলে গেলো। তাকে ছেড়েও এসেছি। কিন্তু মানুষটা যে আমার মন টা সাথে করে নিয়ে গেল সেটা তো সে জানতেই পারল না।
ভালোবাসা পৃথিবীর সবচেয়ে ঝঘণ্যতম অনুভূতি!
জানো এখন আর হাসি পায় না। মন থেকে শান্তি পাই না। ভালো লাগে না কিছু। তার সবটা বুঝেও, নিজের টা বুঝেও, আমি আমার নিজেকে বুঝাতে পারলাম না ,, হেরে গিয়েছি আমি। হেরে গিয়েছি আমি। হেরে গিয়েছি আমি।
9 notes
·
View notes
Text
অতঃপর কবি মঞ্চে উঠিলেন - মনোয়ারুল ইসলাম
ক্লাসে একজন সহপাঠীকে অরওয়েলের এনিমাল ফার্ম বইটি ধার দেয়াই সে অনেক উৎসাহ নিয়ে আমাকে বইটি ধার দেয়। বন্ধু-বান্ধবের এম্নিতেই অভাব, তার উপর বই পড়ে এমন বন্ধু নেই বললেই চলে। তার দেয়া বইটি তাই আগে আগেই পড়লাম এবং সে আমাকে বলেছিল যে বইটি আমার ভালো লাগবে। মানুষের সাজেস্ট করা জিনিস পচাতে আমি ব্যস্ত নই, আর আসলেই বইটি আমার ভালো লেগেছে। জীবনে এর আগে কখনো আমি শখ করে থ্রিলার বই পড়ি নাই, তবে এই বইটি আমি অনেক আগ্রহের সাথে শেষ করতে পেরেছি।
বইটি মূলত কবিতা প্রেমিক এক খুনিকে নিয়ে, নাম কবির, যাকে দেখেই বুঝা যায় তার মাথা ঠিক নেই। সে মেয়েদের ধরে এনে তাদের মানসিক যন্ত্রণা দিয়ে শেষে তাদের হেক্সাব্লেড দিয়ে খুন করে। তবে তার মতে কবি একজন শিল্পী, আর আমাদের এই কবি তার খুনের সাথে শিল্প জুড়ে দিতে প্রতিটি দেহের সাথে চিরকুটে জীবনানন্দের কবিতা লিখে রাখে। সে না ধরা খেয়ে কীভাবে এত খুন করে, তার অনেক যৌক্তিক বিশ্লেষণ লেখক আমাদের প্রদান করেন। পিবিআই অফিসার, শাকিল, আসিফ রহমান, এবং বেশ কিছু অপ্রয়োজনীয় বলে মনে হলেও পরবর্তীতে চরিত্রগুলোর বিচক্ষন ব্যাবহার লেখকের এই জানরা নিয়ে তার পারদর্শিতা ফুটিয়ে তোলে।
লেখকের সবচেয়ে যে বিষয়টি আমার ভালো লাগে তা হলো তার কথোপকথন তুলে ধরার ভঙ্গি। চরিত্র ফুটে তোলাতে সংলাপের ভুমিকা অনেক, আর লেখকের সংলাপ রচনার ভাব আমার একান্ত আপন মনে হয়, কবিরের গুলো ছাড়া।
থ্রিলার এর প্রতি আমার তেমন আগ্রহ নেই। এই বই পড়েও আমার আগ্রহ একই রয়ে গেছে। তবে অন্তত এখন আমি বুঝি মানুষের থ্রিলার কেন এত মজা লাগে। আমি নিজেই ২৫০ পৃষ্ঠার এই বই মাত্র ৩ দিনে শেষ করতে পেরেছি। খুনিকে সামনে এভাবে তুলে ধরার সাথেও লেখক আমাদের আরেকটা খুনির রহস্য প্রদান করেন যা নিয়ে মাথা ঘাটিয়ে আমার বেশ ভালোই লেগেছে। শেষের ফয়সালা নিয়ে আমি সন্তুষ্ট, এবং নিজের ধারনার সাথে লেখকের উপসংহারের তুলনা করতে অনেক মজা লেগেছে। "এর পরে কী হবে?" প্রশ্ন করতে করতেই বইটা শেষ হয়ে যায়, এবং শেষমেষ কবি মঞ্চে উঠলেও আরেক কবির আবির্ভাব সম্পর্কে পাঠকদের টিযার দিয়ে যান লেখক।
বই নিয়ে বিতৃষ্ণা সৃষ্টি হলে অবশ্যই একটা থ্রিলার উঠিয়ে আনব। ইংরেজি থ্রিলার যেমন একঘেয়ে মনে হয় ( যত সিরিয়াল কিলার চিনি সবই বিদেশি ), বাংলায় যেন এই একই বিষয়ে একটি সুপ্ত সম্ভাবনা রয়েছে আমার কাছে। নিশ্চয়ই অনেক ভালো ভালো বাংলা থ্রিলার আমার জিবনেও পড়া হবে না, তবে সবকিছুর-ই একটা শুরু রয়েছে।
বইটা ধার পেয়েছি দেখে বেঁচে গিয়েছি। এর দাম ৫০০ টাকার মতো। আমি জানি বই কিনে কেউ দেউলিয়া ���য় না, তবে এটি কিনলে আমার নিজের দেউলিয়াত্ত ঠিকই ঘোষণা করা লাগত। ২৫০ পৃষ্ঠার জন্য আমি কখনোই এত সহজে ৫০০ টাকা ঢেলে দিতাম না। তবে বইটি পড়তে পেরে আমি খুশি। ধন্যবাদ, বন্ধু। যে আমার নামও হয়তো ঠিক মতো জানে না, তবে আমাকে এত দামী একটি বই ধার দিতে পারে, সে বন্ধু নয়তো কি?
৭/১০, আরো পড়তে ইচ্ছুক। অন্তত ��িনে বাসায় রেখে দেই।
4 notes
·
View notes
Text
"𝙼𝚊𝚢𝚋𝚎 𝚝𝚑𝚒𝚜 𝚠𝚘𝚛𝚕𝚍 𝚒𝚜 𝚊𝚗𝚘𝚝𝚑𝚎𝚛 𝚙𝚕𝚊𝚗𝚎𝚝'𝚜 𝚑𝚎𝚕𝚕."
~ 𝙰𝚕𝚍𝚘𝚞𝚜 𝙷𝚞𝚡𝚕𝚎𝚢
মায়াং। চারপাশে রাইবন দিয়ে ঘেরা অনিন্দ্য সুন্দর এক জায়গা। অসীম এক বিস্��ৃত অবনি জুড়ে জায়গাটা ঠিক কোথায় স্বয়ং মায়াংবাসীরাও জানে না। পুরোটাই জল, অদৃশ্য জলে টইটুম্বুর নীলচে এক জগৎ। পায়ের তলায় কোমল ঘাসের ডগা, বৃক্ষের সবুজ নরম পাতা, মাথার উপরে ঈষৎ নীলচে টলটলে জলময় আসমান। সবকিছু ভীষণ মায়ামাখা।
নদীশ্বরী এই জগতের স্রষ্টা। অনেক যত্ন করে তিনি তৈরী করেছেন এই জগত ও জগতের প্রত্যেক প্রাণীকে। প্রতিটি সৃষ্টির পেছনে ছিল নদীশ্বরীর নিখুঁত পরিকল্পনা। সবশেষে নদীশ্বরী সৃষ্টি করেছিলেন ভীষণ সংবেদনশীল এক কোমল প্রাণী, মৃগ। মায়াং এর শুদ্ধতম প্রাণী এই মৃগ। যে প্রাণীকে নদীশ্বরী দিয়েছিলেন সর্বাধিক স্বাধীনতা। আর নদীশ্বরীর অনেক আদুরে এই সৃষ্টিকে হত্যা করেই অভিশপ্ত হয় এক কিশোরী। শাস্তিস্বরূপ করতে হয় নরক যাত্রা। প্রাণ নেওয়া এবং দেওয়ার মধ্যকার পার্থক্য বুঝতে পারার পরেই খণ্ডন হবে যে শাপ। প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ।
জলবিহঙ্গম বিউসেরাসের পিঠে চড়ে পরিবার, প্রিয় ডোডো পাখি, পরিচিত জগত, নিজের শৈশবকে পেছনে ফেলে পারি জমাতে হয় নরকে। যেখানের রৌদ্রতেজে শরীর গলে যায়। প্রকৃতপক্ষেই নরক। এতোকিছুর পরেও নরকের গিয়ে কিশোরী জড়িয়ে পরে সৃষ্টিজগতের সবথেকে শুদ্ধতম বন্ধনে। আচ্ছা এইসব কিছুই কী পূর্ব নির্ধারিত ছিল?
গল্পটা এই শুদ্ধতম অনুভূতির, মিলনের, যা পাওয়ার জন্য আলো অন্ধকার দু'দিকের পথই মাড়িয়ে আসতে হয়। যে মিলনের প্রতিটা গল্পের কোণায় রচনা হয় একটি করে বিসর্জনের গল্প। গল্পটা একজন মৃগয়ার, স্রষ্টাকে নিয়ে প্রশ্ন তুলে যাকে গ্রহণ করতে হয় নির্বাসিত জীবন। এবং সবশেষে গল্পটা সৃষ্টি ও স্রষ্টার।
মৃগয়া তে দুইটা ওয়ার্ল্ড রয়েছে। একটা হচ্ছে প্রাইমারি ওয়ার্ল্ড আরেকটা সেকেন্ডারি ওয়ার্ল্ড। সংক্ষেপে প্রাইমারি ওয়ার্ল্ড হলো আমাদের পরিচিত এই চেনাজানা জগত আর সেকেন্ডারি ওয়ার্ল্ড হলো লেখক যে জগতটা নিজস্ব কল্পনাশক্তির মাধ্যমে ভিন্নভাবে তৈরী করেছেন। মায়াং হলো এই বইয়ের সেকেন্ডারি ওয়ার্ল্ড।
মায়াং এর কোনো মানচিত্র বইয়ে না থাকলেও লেখক সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম বিষয়গুলো এতো বিস্তারিতভাবে লিখেছেন যে খুব সহজেই মায়াং এর ভৌগলিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। মায়াং এর সবথেকে ক্ষমতাধর স্থান ইথেমপেলি; যেখানে প্রকট হন নদীশ্বরী। এছাড়াও পুরো মায়াং এ জল সরবরাহ ব্যবস্থারও রয়েছে নিজস্ব ভিন্ন এক পদ্ধতি। মায়াং এ সময় খুবই ধীরে প্রবাহিত হয় কালডোরার প্রভাবে; বৃক্ষরা ঘ���মালেই অতিক্রান্ত হয় দিন, যার কারণে মায়াং এর প্রকৃত সময় কারো জানা নেই। পুরো বই জুড়েই ছিল এসব ডিটেইলিং। ভিন্ন জগত হওয়ার পাশাপাশি এই জগতের রয়েছে ভিন্ন ধরনের বাসিন্দা। মায়াল, থোমন, কালখাটুস, ঔশ্যাল, খৌম, রেভান যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য। এরকম খুঁটিনাটি বর্ণনা দিয়ে লেখক চমৎকার ভাবে ওয়ার্ল্ড বিল্ডিং করেছেন এবং এই ভিন্ন ওয়ার্ল্ডের সম্পূর্ণ ম্যাকানিজমটা পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করেছেন। ফলে ভিজুয়ালাইজ করতে বেগ পেতে হয়নি।
অন্যদিকে প্রাইমারি ওয়ার্ল্ডে নতুন বিবাহিত দম্পতি আজিজ ও সায়রা৷ এই ওয়ার্ল্ডের কাহিনিও মায়াং এর কাহিনির পাশাপাশি সমান্তরালভাবে এগিয়েছে। এই ওয়ার্ল্ডের বেশ কিছু বিষয় শুরুদিকে বেশ ঘোলাটে ও অতিপ্রাকৃত লাগলেও সময়ের সাথে সাথে তা খোলাসা হয়েছে। আজিজ ও সায়রার পাশাপাশি আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হলো মনসুর। এই চরিত্রের কর্মকাণ্ড, সেক্সুয়াল ডিজায়ার অনেকের কাছে সস্তা, থার্ড ক্লাস লাগতে পারে তবে এখানে বুঝতে হবে মনসুরের মাইন্ডসেট। তার মাইন্ডসেট অনুযায়ী, তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এসবই ঠিক আছে। এছাড়া বইয়ে একটা বিশেষ ঘটনাকে কেন্দ্র করে খুবই স্বল্প পরিসরে পুলিশ ইনভেস্টিগেশনের বর্ণনা দেওয়া আছে, এই অংশটা অনেকের কাছে অপ্রয়োজনীয় লাগতে পারে কিন্তু এই অংশেরও প্রয়োজন ছিল, তা পাঠক একটু সচেতনভাবে পড়লেই ধরতে পারবে বলে আশা করা যায়।
পুরো বইয়েই এতো সুক্ষ্ম সুক্ষ্ম ডিটেইলিং রয়েছে যে তাড়াহুড়ো করে পড়লে অনেক কিছুই মিস হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকবে। শেষে গিয়ে অনেকে কিছু জিনিস রিলেট নাও করতে পারেন। কেননা ধড়মড়িয়ে পড়ে যাওয়ার মতো বই এটা না। এই বইটা পড়ার সময় একটু মনোযোগী হতেই হবে। বইয়ে কিছু জিনিস লেখক সরাসরি বলে দেননি; বলে না দিলেও সচেতন পাঠক মাত্রই সেই বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন।
ফ্যান্টাসি বই হলেও গতানুগতিক ধাঁচের থেকে ভিন্ন এর প্লট। সবমিলিয়ে উপভোগ্য একটা সময় কেটেছে মৃগয়ার সাথে। ফ্যান্টসির ভক্ত না হলেও সকল ধরনের পাঠকদেরই হয়তো ভালো লাগবে এই সৃষ্টি ও স্রষ্টার গল্প।
লেখক সাখাওয়াত হোসেন দীর্ঘদিন যাবত অনলাইনে লেখালেখি করলেও তার কোনো লেখাই আমার আগে পড়া হয়নি। ফলে লেখকের লেখনী সম্পর্কে কোনোরকম ধারণা ছিল না। কিন্তু বইটা পড়তে গিয়ে মুগ্ধ হলাম লেখকের গদ্যশৈলীতে। বাংলা শব্দের খেলার ছড়াছড়ি ছিল বইয়ে। যথাযথ শব্দচয়ন, বাক্যগঠনের মাধ্যমে লেখক পাঠকদের সামনে তুলে ধরেছেন নীলচে আলোময় মায়াবী এক জগতকে।
বইয়ে বানান ভুল ছিল না তেমন। থাকলে দুই একটা টাইপ�� থাকতে পারে, আমার চোখে পড়েনি। দুই যায়গায় নাম বিভ্রাট রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে লেখক অবগত, পরবর্তী মুদ্রণে ঠিক করা হবে ভুলগুলো। বইয়ের প্রচ্ছদ নিয়ে বলতে গেলে, প্রচ্ছদটাও আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে; প্রচ্ছদে যেন প্রতিফলিত হচ্ছে এক টুকরো মায়াং। বইয়ের প্রোডাকশন ও বেশ ভালো। পাঠক হিসেবে বইয়ের দামটা অনেক বেশিই মনে হয়েছে। তবে প্রতিটা প্রকাশনীরই নিজস্ব পলিসি রয়েছে। তাই এক্ষেত্রে আর কিছু বলার নেই।
মৌলিক ফ্যান্টাসি নিয়ে আমাদের দেশে আগে খুব বেশি কাজ না হলেও বিগত বছরগুলো থেকেই মোটামুটি ফ্যান্টাসির পালে হাওয়া লেগেছে। আর এই মৌলিক ফ্যান্টাসিতে আরেকটা দারুণ সংযোজন হলো "মৃগয়া।" এই বইটা আসলে আরো পাঠক, আরো আলোচনার দাবিদার।
রিভিউয়ার - কাজী হাসান জামিল
বইয়ের নাম: মৃগয়া
লেখক: সাখাওয়াত হোসেন
জনরা: ফ্যান্টাসি নভেল
প্রকাশনী: পেন্ডুলাম প্রকাশনী
প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০২৩
প্রচ্ছদশিল্পী: পেন্ডুলাম টিম
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৩০৪ পৃষ্ঠা
মুদ্রিত মূল্য: ৫৯০ টাকা
#bibliophile#book photography#book blog#book review#bookish#books#books & libraries#bookworm#fantasy#novel#bangladesh#bangla book#bangla fantasy#literature#bangla literature#literary fiction#literary masterpiece
2 notes
·
View notes
Text
Ganga (গঙ্গা) New Bangla Short Film | Pamela | Dev | Siddhartha | Debarati | Debapratim Full Short Film Link: https://www.youtube.com/watch?v=-aAVhEScwiU
📕 গঙ্গা সারসংক্ষেপ: এ এক অসহায় নারীর গল্প। তার একমাত্র বন্ধু গঙ্গা নদী। সমাজ তাকে গ্রহণ করেনি কারণ সে বন্ধ্যা। অভিযোগ একটাই, কেন তার পেট ফোলে না। কিভাবে এই অভিযোগের উত্তর দেবে সে? কিভাবে হবে তার ইচ্ছাপূরণ? এই নিয়েই ছোট ছবি, গঙ্গা। এ ছবির চরিত্র দুজন। নদী আর ওই নারী। বাকিরা ছায়ার মত। একক অভিনয়ের ছবি - গঙ্গা।
🧑 ক্রেডিট: কাহিনী নাম: গঙ্গা - এক অসহায় নারীর গল্প কাহিনী চিত্রনাট্য সংলাপ: দেবপ্রতিম দাশগুপ্ত পরিচালনা: প্রীতম গুপ্ত প্রধান সহকারী পরিচালক: সোমদত্তা ভট্টাচাৰ্য চিত্রগ্রহণ: জয় রায় সম্পাদনা: অসীম দাস আবহ সঙ্গীত: শঙ্কু ঘটক রূপসজ্জা: লিডন গাজী প্রোডাকশন ডিসাইন: দীপা চৌধুরী অভিনয়: পামেলা প্রযোজনা: দেব আদিত্য সিনহা রায়, সিদ্ধার্থ পাল, দেবারতি সিংহ রায় এবং দেবপ্রতিম দাশগুপ্ত ডিজিটাল উপদেষ্টা: সঞ্জয় সেন @StudioViolina লেবেল: @OnnoyoMonon
️⃣ HashTag:
gangashortfilm #বাংলানতুননাটক #shortmovie #banglanatok #bangladrama #banglanewnatok #banglanewdrama #newbanglanatok2024 #newbangladrama #banglanatoknew #bangladramanew #banglanewnatok2024 #banglanewdrama2024 #latestbanglanatok #latestbangladrama #bangladeshidrama #banglahddrama #banglafullhdnatok #banglafullhddrama #bangladramanatok #banglanatokdrama #বাংলানাটক #বাংলাড্রামা #kolkata
দেখার জন্য ধন্যবাদ🙏🏻
2 notes
·
View notes
Text
শুয়োর পালকের চরিত্র।
শুয়োর পালকের কোন সমাজেরই কোনরকম সামাজিক জ্ঞান থাকেনা, এবং শুয়োর পালক কোন সমাজের-ই মানুষদেরকে বোঝেনা।
তারা সকল সমাজের মানুষ থেকে অনেক দূরে থেকে শুধু শুয়োর পালে/পালন করে বেড়ায়।
শুয়োর পালক তারা সকল সমাজের সকল পরিবারের সম্পর্কে এবং ব্যক্তিগত সম্পর্কে হস্তক্ষেপ করে বেড়ায়,, এ ধরনের অপরাধ করতে তাদের ভালো লাগে।
#Unitedkingdom #BritishPigblinkpeople #Pigblink
0 notes
Text
স দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
ইসলামে নামের গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি, কারণ এটি ব্যক্তির পরিচয় ও ভবিষ্যতের সঙ্গে সম্পর্কিত। অনেক বাবা-মা চান তাদের সন্তানের নাম অর্থবহ ও ইসলামিক হবে। ‘স’ (সিন) অক্ষর দিয়ে শুরু হওয়া অনেক সুন্দর ইসলামিক নাম রয়েছে, যেগুলোর বেশিরভাগই কোরআন, হাদিস বা আরবি ভাষার বিভিন্ন অর্থবোধক শব্দ থেকে এসেছে। যেমন, সাদ (সুখী, ভাগ্যবান), সালেহ (নেককার, ধার্মিক), সিফাত (গুণাবলি), সাফওয়ান (নির্মল, বিশুদ্ধ), সামির (রাতের গল্পকারী) ইত্যাদি। এই নামগুলো শুধু অর্থপূর্ণ নয়, বরং ব্যক্তির চরিত্র ও জীবনধারার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নাম নির্বাচন করার সময় এর অর্থ, উচ্চারণের সহজতা এবং ইসলামিক ঐতিহ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যতা বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
0 notes
Video
youtube
এফবিআই প্রধান পদে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ১নং পছন্দ কে এই কাশ প্যাটেল? who is ...
💥 কাশ প্যাটেল: এফবিআই পদে ট্রাম্পের চাঞ্চল্যকর পছন্দ নিয়ে তোলপাড়! 💥
কাশ প্যাটেল—ডোনাল্ড ট্রাম্পের সবচেয়ে বিশ্বস্ত সহযোগীদের একজন! কিন্তু কেন তিনি এত গুরুত্বপূর্ণ? ট্রাম্প প্রশাসনের গোপন নথি, বিচার বিভাগের তদন্ত, এবং ২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে রহস্যময় সব তথ্য উঠে আসছে তার নামের সঙ্গে! 🧐
🔥 এই ভিডিওতে যা জানতে পারবেন: ✅ কাশ প্যাটেল আসলে কে? ✅ ট্রাম্পের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন? ✅ কীভাবে তিনি হয়ে উঠলেন আলোচিত চরিত্র? ✅ গোপন নথি ফাঁসের রহস্য কী? ✅ ২০২৪ সালের নির্বাচনে তার ভূমিকা কী হতে পারে?
🚨 বিশ্ব রাজনীতির অজানা সত্য জানতে ভিডিওটি মিস করবেন না! 🚨
📌 আপনার মতামত কমেন্টে জানান! 👍 লাইক, শেয়ার ও সাবস্ক্রাইব করুন নতুন তথ্যভিত্তিক কন্টেন্ট পেতে!
🔔 বেল আইকন চাপুন, যেন কোনো আপডেট মিস না হয়!
#DonaldTrump #KashPatel #Politics #USA #Trump2024 #BreakingNews #BengaliNews
ট্রাম্প, ডোনাল্ড ট্রাম্প, কাশ প্যাটেল, Kash Patel, ট্রাম্পের গোপন তথ্য, Trump secrets, মার্কিন রাজনীতি, US politics, হোয়াইট হাউস, White House, ট্রাম্পের কৌশল, Trump strategy, ট্রাম্প বনাম বাইডেন, Trump vs Biden, গোপন নথি, Secret documents, আমেরিকার নির্বাচন, US election, আন্তর্জাতিক রাজনীতি, World politics, চাঞ্চল্যকর তথ্য, Breaking news, ট্রাম্পের ভবিষ্যৎ, Trump’s future, মার্কিন সরকার, US government, হোয়াইট হাউস লিক, White House leak
0 notes
Text
300+ Bengali Short Caption for Profile Picture in FB - এই বছরের সেরা ক্যাপশন
বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া ছারা চলা অসম্ভব। সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিবারের লোকজন,বন্ধু/বান্ধব আত্মীয়/স্বজনসহ সবাই থাকে। এখানে আমরা আমাদের মনের ভাব,অনুভূতি প্রকাশ থাকি। আমাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে নিজের ছবির পাশাপাশি একটি সুন্দর ফেসবুক ক্যাপশন (bangla facebook caption) দিতে চাই। কিন্তু পোস্ট করার সময় সঠিক ক্যাপশন খুজে পাইনা। এই জন্য আপনাদের জন্য আজকের পোস্ট। এই পোস্টে আপনার সুন্দর ক্যাপশন খুজে পাবেন।
বাংলা শর্ট ক্যাপশন
🌿✨চলার পথে ,পথের বাঁকে নেই তো আপন পর,🌿✨ 🌿✨কি আর পাবি কি আর দিবি আঙ্গুল গুণে কি!🌿✨
🌟═══✿❀════════❀✿═══🌟 🌿✨❝যা হারিয়েছি, তা আর খুঁজব না। কারণ যা আছে, তাই যথেষ্ট।❞💙🍃 🌟═══✿❀════════❀✿═══🌟
╔═══✦🖤✦═══╗ 🌿✨❝বিপদে পড়লে মানুষ সত্যিকারের চরিত্র খুঁজে পায়।❞🌿✨🪷 ╚═══✦✦═══╝
🌿✨যে তোমাকে শিখিয়েছে দখলের কথা,🌿✨ 🌿✨জেনো সে ধর্মই নয়। প্রাতিষ্ঠানিকতা।🌿✨
🌿✨কান্না দিয়ে মুকুট গাঁথা, পালক দিয়ে জয়🌿✨ 🌿✨কৈশোরের মৃত্যু হলো। ঈশ্বরের নয়।🌿✨🌿✨
🌼জাঁকিয়ে বসা আসলে এক শিকড় সুলভ আইন🌼 🌼গাছই জানে পাখি মাত্রেই নিপাট পরিযায়ী🌼
🌼═══✦❖🌸❖✦═══🌼 ❝তোমার ভালোবাসা যাদের প্রাপ্য, তাদেরই দাও। বাকি সবাই তোমার সময়ের অপচয়।❞ 🌸💖 🌼═══✦❖🌸❖
═❖════❖═ ✨🌟❝ আমারও দিন আসবে, শুধু আমি অপেক্ষায় আছি।❞🌸💎 ═❖════❖═
┏━✦❁❀❁✦━┓ ✦❁❀❁✦❝স্বপ্ন দেখা ছাড়ো না, কারণ বড় হতে হলে বড় স্বপ্ন দেখতে হয়!❞✦❁❀❁✦ ┗━✦❁❀❁✦━┛
✦❁❀❁✦ 🖤❝সত্যিকার বন্ধু সেই, যে কষ্টের সময় হাত ধরে রাখে, মুখে নয়!❞🖤 ✦❁❀❁✦
✦❁❀❁✦ ❝স্বপ্নগুলোকে সত্যি করতে হলে সাহসী হও; না হলে স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে!❞ ✦❁❀❁✦
✧╼━╼💠❝নিজেকে ছোট ভাবা ছেড়ে দাও✧╼━╼💠 ✧╼━╼💠তুমি যা করতে পারো, তা অন্য কেউ পারবে না!❞✧╼━╼💠
৩০০+ নতুন ক্যাপশন পেতে এখানে ক্লিক করুন।
fb caption bangla, Bangla Caption attitude, Bangla Caption stylish, ফেসবুক স্ট্যাটাস, ফেসবুক ক্যাপশন, ক্যাপশন,fb caption bangla. facebook caption bangla, Bangla Caption attitude, Bangla caption short, Bangla Caption For Instagram, Bangla Caption stylish, Unique Bangla Caption, Bangla Caption Love, Fb Bangla Caption, Bangla caption for profile picture, bangla caption, বাংলা শর্ট ক্যাপশন, ফেসবুক ক্যাপশন, ক্যাপশন, ফেসবুক স্ট্যাটাস, ছেলেদের কষ্টের স্ট্যাটাস.
1 note
·
View note
Text
মাস্টার্স অব দ্য ইউনিভার্সে স্কেলিটর চরিত্রে জ্যারেড লেটো
অনেকের শৈশবের নায়ক হি-ম্যান। এই চরিত্রটি ‘মাস্টার্স অব দ্য ইউনিভার্স’ ফ্র্যাঞ্চাইজির এক বীরের। একটি কাল্পনিক পৃথিবী এটার্নিয়ার প্রধান চরিত্র প্রিন্স অ্যাডামই হি-ম্যান। যিনি তার ঐশ্বরিক ক্ষমতাধার তরবারি ব্যবহার করে হি-ম্যান রূপে পরিণত হন। অত্যন্ত শক্তিশালী এবং সাহসী সুপারহিউম্যান হি-ম্যান। তার লক্ষ্য পৃথিবীকে স্কেলিটর ও তার শত্রু বাহিনী থেকে রক্ষা করা। ১৯৮২ সালে ম্যাটেল এই খেলনা ব্র্যান্ডটি তৈরি…
0 notes
Text
bipasha basu, shob charitro kalponik সব চরিত্র কাল্পনিক (2009) dir. rituparno ghosh
20 notes
·
View notes
Text
কোনো এক অসম্পূর্ণ গল্পের লেখিকা হতে চেয়েছিলাম আমি। তাই গল্পের প্রধান চরিত্র কেই জিজ্ঞেস করেছিলাম, কি হবে তো!? আমার গল্পের প্রধান চরিত্র?
বলা বাহুল্য, আমি কিন্তু সেই গল্পের প্রধান চরিত্র হবো না।
আমার আপন রচিত গল্পের প্রধান চরিত্র হতেও আমাকে অসাধারণ হতে হতো। কিন্তু আমার মাঝে তো সেই অসাধারণ হওয়ার বিন্দু মাত্র প্রচেষ্টা,আকাঙ্ক্ষা কিছুই নেই।
আমি বরং আমার কল্পনার জগতেই আপনার মুখোচরিত্র তুলে ধরব কারণ এই আপনি টা যে শুধুই সেইখানেই সীমিত।
#তোমায় লেখা চিঠি#writeblr#writers and poets#my writing#writings on the wall#writers on tumblr#bangla#hiraeth#on love#spilled thoughts#my love for you
11 notes
·
View notes