#কৃষক প্রতিবাদ
Explore tagged Tumblr posts
wing-news · 3 years ago
Text
হরভজন সিং যদি রাজনীতিতে আসেন, তাহলে তার পক্ষে কোন দল ভালো? জনসাধারণের বিভ্রান্তি দূর হয়েছে
হরভজন সিং যদি রাজনীতিতে আসেন, তাহলে তার পক্ষে কোন দল ভালো? জনসাধারণের বিভ্রান্তি দূর হয়েছে
এবিপি নিউজ সি ভোটার সার্ভে সর্বশেষ খবর: পাঞ্জাবে বিধানসভা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে রাজনৈতিক তোলপাড় চলছে। এমন পরিস্থিতিতে অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন বলেও জল্পনা চলছে। সম্প্রতি অবসর ঘোষণা করা হরভজন সিং তার রাজনৈতিক ইনিংস শুরু করতে চান। যদিও তিনি কোন দলে যাবেন তা এখনো প্রকাশ করেননি।
View On WordPress
0 notes
bengalbytes · 3 years ago
Text
হরিয়ানার কর্ণাল কৃষকদের সমাবেশের আগে বড় সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে: 10 পয়েন্ট
হরিয়ানার কর্ণাল কৃষকদের সমাবেশের আগে বড় সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে: 10 পয়েন্ট
কৃষকরা ইউপি জুড়ে এই ধরনের বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যেখানে পরের বছর নির্বাচন হওয়ার কথা। চণ্ডীগড়: হরিয়ানার কর্ণালে বড় সমাবেশ নিষিদ্ধ করার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, যেখানে কৃষকরা মঙ্গলবার আরেকটি বড় সমাবেশের পরিকল্পনা করেছেন। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে, ২ 28 আগস্ট সহিংসতার জায়গা যা কৃষকদের ক্ষুব্ধ করেছে। এই বড় গল্পের শীর্ষ 10 পয়েন্ট এখানে: কর্ণালের আইএএস অফিসার আয়ুশ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
nevermaxnews24 · 3 years ago
Text
ইউপি -র মুজাফফরনগরে মেগা সমাবেশে কৃষকরা বিক্ষোভ অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে
ইউপি -র মুজাফফরনগরে মেগা সমাবেশে কৃষকরা বিক্ষোভ অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে
হাপুর, বুলন্দশহর, আলিগড় এবং অন্যান্য এলাকার কৃষকরা সভায় যোগ দিচ্ছেন। নতুন দিল্লি: কেন্দ্রের খামার আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী কৃষকরা আজ উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরে একটি বড় সভা করেছেন, যেখানে তারা আসন্ন রাজ্য নির্বাচনে বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও প্রচারণা চালিয়ে যাওয়ার সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করেছেন। “তারা (কেন্দ্র) বলেছে, মুষ্টিমেয় কয়েকজন কৃষকই প্রতিবাদ করছে। তাদের দেখা যাক কতজন প্রতিবাদ করছে।…
View On WordPress
0 notes
abdullahamtali · 3 years ago
Text
Tumblr media
নজরুল: একজন বিপ্লবী ছাত্রনেতা।। ভূমিকা মৃত্যুকে শাসাই-বলি, তোর মরে যাওয়া ভাল, যেমন মরেছে সাদা ঘাসের সকল প্রেম। নিজের লেখা কবিতার মত মৃত্যুকে শাসাতে পারেননি। বরং সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখতে গিয়ে, স্বপ্ন দেখাতে গিয়ে নিজেই একদিন স্বপ্নের দ্রুবতাঁরা হয়ে গেলেন। হা, আমি বরিশাল বিএম কলেজের একজন বিপ্লবী ছাত্রনেতা এবং আপোষহীন সাংবাদিক দৈনিক ইত্তেফাকের বরিশাল সংবাদদাতা নজরুল ইসলামের কথা বলছি। নজরুল একজন ছাত্রনেতা হিসাবে, একজন সাহসী সাংবাদিক হিসাবে ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০ এর নির্বাচন এবং ৭১ এ মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র জনতাকে সংগঠিত করার জন্য, মুক্তির সংগ্রামে সামীল করার জন্য ঘুরে বেড়িয়েছেন গোটা দক্ষিনাঞ্চল। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তখন জাসদ ছাত্রলীগের জয়জয়কার,সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিপ্লবী চেতনায় তরুণ প্রজম্ম উজ্জীবিত। তারুণ্যের এ হাওয়া দক্ষিনাঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও লেগেছিল। এ অঞ্চলের ছাত্র -জনতাকে সমাজ পরিবর্তনের বিপ্লবী আদর্শে উদ্দীপ্ত করার অন্যতম সংগঠক নজরুল। জম্ম ও পারিবারিক জীবন নজরুলের জম্ম ১৯৫৩ সনের ২৯ জুলাই বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার চাওড়া চন্দ্রা গ্রামের এক রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক পরিবারে। বাবা আলী হোসেন হাওলাদার ছিলেন একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি এবং সৌখিন থিয়েটার অভিনেতা।তখনকার সময়ে আমতলীর আর্থ-সামাজিক বাস্তবতায় হিন্দু জমিদার,ব্যবসায়ী এবং ধনাঢ্য ব্যক্তিরাই ছিলেন শিল্প-সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক এবং এ কারনেই শিল্প-সাংস্কৃতিক অঙ্গন ছিল হিন্দু প্রভাবিত। এরমধ্যেও আমতলীর যে কজন মুসলিম পরিবারের সদস্য শিল্প-সংস্কৃতির সাথে যুক্ত হয়েছিলেন আলী হোসেন হাওলাদার তাদের অন্যতম। তিনি যুক্ত ছিলেন আমতলীর শিল্প সংস্কুতি চর্চার কেন্দ্র বিন্দু নুরজাহান ক্লাব এবং পাকিস্থান আর্টস কাউন্সিলের সাথে। নজরুল ইসলাম ছিলেন বাবা মায়ের ৬ ছেলে এবং ৪ মেয়ের মধ্যে দ্বিতীয়। বড় ভাই শাহজাহান তার সাথেই আমতলী একে হাই স্কুল থেকে এস��সসি পাশ করে সৈয়দ হাতেম আলী কলেজে এইচএসসি পড়ছিল এবং সেজভাই শওকত আলী চুন্নুকে ভর্তি করিয়েছিলেন বরিশাল বিএম স্কুলে। কিন্তু নজরুল মারা যাওয়ার পর তারা পালিয়ে আসেন। এমনকি তার মামা আনোয়ার হোসেন আকন বিএম কলেজে অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে পড়তেন এবং একই রুমে থাকতেন। সেও বরিশাল শহর ছাড়তে বাধ্য হন এবং এক বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন। বর্তমানে সে আমতলী সরকারী কলেজে প্রভাষক হিসাবে দায়িত্ব পালন শেষে অবসরে আছেন। নজরুলের ৩ ভাই এবং ৪ বোন রয়েছে। ৪র্থ ভাই মো: মহসীন বরিশাল বিএম কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন করেছেন এবং আমতলীতে আইন ব্যবসা করছেন। সে ১৯৯৭-২০০৩ মেয়াদে চাওড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে এবং বরগুনা জেলা বার এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি (আমতলী) দায়িত্ব পালন করেছেন। ৫ম ভাই মহিউদ্দিন খোকন বরিশাল বিএম কলেজ থেকে হিসাব বিজ্ঞানে অনার্স করেছেন। বর্তমানে চাওড়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্���ধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। নজরুলের ছোট ভাই এ্যাডভোকেট শাহাবুদ্দিন পাননাও বরিশাল বিএম কলেজ থেকে বাংলা সাহিত্যে মাস্টার্স করেন। তার পথ ধরেই দৈনিক ইত্তেফাকে আমতলী উপজেলা সংবাদদাতা হিসাবে কাজ করছে এবং Bangladesh Sangbad Sangstha -BSS, The Bangladesh Observer ও The Daily Observer এর বরগুনা জেলা সংবাদদাতা হিসাবে দীর্ঘদিন কাজ করেছে এবং নজরুলের স্মৃতি রক্ষার্থে প্রতিষ্ঠিত নজরুল স্মৃতি সংসদ-এনএসএস এর নির্বাহী পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছে। ৪ বোনের মধ্যে হেলেনা বেগম, জাকিয়া আক্তার বুলা, ইসরাত জাহান কানন আমতলীতেই বসবাস করেন।ছোট বোন ফাইজুন নাহার কিসমতও বরিশাল বিএম কলেজ থেকে সমাজবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স করে বরিশালেই বসবাস করেন। মা রিজিয়া বেগম ৩রা আগস্ট,১৯৯৬ সনে এবং বাবা আলী হোসেন হাওলাদার ৩রা ডিসেম্বর, ২০০০ সনে ইন্তেকাল করেন। শিক্ষা জীবন নজরুলের শিক্ষা জীবন শুরু হয় পারিবারিক পরিমন্ডল থেকে। প্রাথমিক শিক্ষা পূর্ব পাতাকাটা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ১৯৬২ সনে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে ১৯৬৩ সনে ৬ষ্ট শ্রেণীতে ভর্তি হন আমতলী একে হাই স্কুলে। ১৯৬৮ সনে নজরুল আমতলী একে হাই স্কুল থেকে মানবিক শাখায় ৫৯৪ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় বিভাগে এসএসসি পাশ করেন। শিক্ষা বর্ষ ১৯৬৬-১৯৬৭, রেজি নং ৫৭১৩, রোল নম্বর ছিল বরগুনা-৩৭৮। ২৪ জুলাই ১৯৬৮ সনে ভর্তি হন প্রাচ্যের অক্সফোর্ট বরিশাল বিএম কলেজে রোল নম্বর ছিল ৬৭৩ সেকশন বি। ১৯৭০ সনে বরিশাল বিএম কলেজ থেকে মানবিক বিভাগ থেকে ৫৩১ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় বিভাগে এইচএসসি পাশ করেন রোল নম্বর ছিল বরি- ৯৫১।১৭ সেপ্টম্বের, ১৯৭০ সনে তৎকালীন অধ্যক্ষ ইমদাদুল হক মজুমদার এবং ��র্থনীতি বিভাগের প্রফেসর পরে বিএম কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ হানিফ এর উৎসাহে অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তি হন। রোল নম্বর ছিল ৬২৮ । রাজনৈতিক জীবন ১৯৬৮ সন। তখন গোটা দেশ
টালমাটাল। একদিকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে ফুসে উঠছে ছাত্র-জনতা। অন্যদিকে ১১ দফার ভিত্তিতে জোটবদ্ধ হচ্ছে ছাত্র সংগঠনগুলো। স্কুল জীবন থেকেই আইউব বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত থাকলেও বিএম কলেজে ভর্তি হওয়ার পর বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত হয়ে ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। অসাধারণ বক্তৃতা, সাধারণ জীবন-যাপন এবং অত্যন্ত মিশুক প্রকৃতির মানুষটি খুব সহজেই সাধারণ ছাত্র এবং নেতাদের প্রিয়ভাজন হয়ে উঠেন। এই অস্থির সময়ে অনুষ্ঠিত হয় বরিশাল বিএম কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্থান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি তোফায়েল আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আসম আবদুর রব স্বাক্ষরিত ২৮ ডিসেম্বর ১৯৬৯ তারিখের চিঠিতে ভিপি খান আলতাফ হোসেন ভুলু, জিএস শংকর চন্দ্র কর্মকার এবং এজিএস হিসাবে নজরুল ইসলামকে মনোনয়ন দেয়া হয় । ছাত্র সংসদ নির্বাচনে আলতাফ-শংকর- নজরুল প্যানেল নির্বাচিত হন এবং নির্বাচনের পরপরই শংকর চন্দ্র কর্মকার উচ্চ শিক্ষার জন্য দেশের বাইরে গেলে নজরুল জিএস হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে যে প্রগতিশীল অংশ ৬২’র নিউক্লিয়াসের সাথে যুক্ত হয়ে স্বাধীন সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছিলেন বরিশালে এ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্নার নেতৃত্বে নজরুল এই ধারার সাথে যুক্ত হন। ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র জনতাকে সংগঠিত করার জন্য তিনি গোটা দক্ষিনাঞ্চল ঘুরে বেড়ান। ১৯৭০ সনের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থীর পক্ষে তার ভূমিকা ছিল অসাধারণ।যদিও প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ের কারনে উপকুলীয় অঞ্চলে জাতীয় পরিষদের ৯টি এবং প্রাদেশিক পরিষদের ২১টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭১ সনের ১৭ জানুয়ারী। ১৯৭১ সনের মার্চের উত্তাল দিনগুলোতে ছাত্র জনতাকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে নজরুল সাহসী ভূমিকা রাখেন। সারাদেশের মত একাত্তরের উত্তাল দিনগুলোতে বরিশালেও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি চলছিল। এ সময় বিএম কলেজের ছাত্রদের ভুমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ভিতরে ভিতরে সংগঠিত হচ্ছে বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (বিএলএফ)বা মুজিব বাহিনী । নজরুল তখন বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের নির্বাচিত এজিএস এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত জিএস। ছাত্রনেতা আসম ফিরোজ,খান আলতাফ হোসেন ভুলু, এ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্নার সাথে নজরুলও মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রদের সংগঠিত করার ক্ষেত্রে বিএম কলেজ থেকে সমন্বয়কের ভূমিকা পালন করেন। একাত্তরের ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হলেও হঠাৎ করে ১লা মার্চ বেলা ১টায় রেডিওতে জ���তীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করলে বেলা ২টায় নজরুলের নেতৃত্বেই বিএম কলেজ থেকে প্রথম প্রতিবাদ মিছিলটি বের হয় । দেশ স্বাধীন হলে অন্যদের মত নজরুলও ক্যাম্পাসে ফিরে আসেন। ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত হয়ে আবার শুরু করেন ছাত্র রাজনীতি। তখন ছাত্রলীগের আভ্যন্তরীণ বিরোধ প্রায় প্রকাশ্য। ১৯৭২ সনের মে মাসেই মূলত ছাত্রলীগ দুভাগ হয়ে যায়। একদিকে সিরাজুল আলম খানের নেতেৃত্বে আসম আবদুর রব এবং শাজাহান সিরাজ অন্যদিকে শেখ ফজলুল হক মনির নেতৃত্বে নুরে আলম সিদ্দিকী এবং আবদুস কুদ্দুস মাখন। ১৯৭২ সনের ২১-২৩ জুলাই উভয় গ্রুপ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন আহবান করে । রব-সিরাজ গ্রুপ পল্টন ময়দানে এবং নুরে আলম- মাখন গ্রুপ সোহরাওযার্দী উদ্যানে। উভয় গ্রুপের সম্মেলনে প্রধান অতিথি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান। যদিও ২১ জুলাই সকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান সোহরাওযার্দী উদ্যানের সম্মেলন উদ্বোধন করেন ।বরিশালের রাজনীতির পালেও এ হাওয়া লাগে। আবদুল বারেক, এনায়েত হোসেন চৌধুরী, ডা: আজিজ রহিম, এ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না ও নজরুল ইসলাম ছাত্রলীগ রব-সিরাজ গ্রুপে যুক্ত হন। পরে নজরুল জাসদ সমর্থিত ছাত্রলীগের বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন এবং ১৯৭৩ সনে নজরুল বরিশাল বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জাসদ সমর্থিত ছাত্রলীগ থেকে নজরুল-জাফর-রফিক পরিষদে ভিপি নির্বাচন করেন। এ নির্বাচনে নজরুল-জাফর-রফিক প্যানেল বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হলেও কলেজ কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষনা করতে পারেনি। তবে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের হৃদয়ে নজরুল বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি’র জায়গাটি দখল করে নেন। নজরুল-জাফর-রফিক প্যানেলে জিএস পদে নির্বাচন করেন একেএম রফিকুল ইসলাম জাফর। তার বাড়ি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার বারোগরিয়া গ্রামে।১৯৭১ সনে রণাঙ্গনের সাহসী এই মুক্তিযোদ্ধা ১৯৭৪ সনের ১৭ মার্চ জাসদ কর্তৃক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসভবন ঘেরাও কর্মসুচিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। এজিএস পদে নির্বাচন করেন গাজী রফিকউদ্দিন আহমেদ। তার বাড়ি বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলায়। তিনি সরকারী কর্মকর্তা হিসাবে অবসর গ্রহণ করে বর্তমানে আমতলীতে ঔষধ ব্যবসার পাশাপাশি সামাজিক কর্মকান্ডে যুক্ত আছেন। রাজনৈতিক দর্শন ১৯১৭ সনে রুশ বিপ্লব এবং পরবর্তী সময়ে মার্ক্স-এঙ্গেলস-লেনিন বাদে উজ্জীবিত হয়ে বিশ্বব্যাপী কৃষক শ্রমিক ছাত্র-যুবকরা সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা বির্নিমানের
স্বপ্ন দেখছিল। বন্দুকের নলই সমাজ পরিবর্তনের মূলমন্ত্র স্লোগান দিয়ে ১৯৪৯ সনে চিনে চেয়ারম্যান মাওসেতুং এর সশস্ত্র বিপ্লবের তত্ত্ব, কিউবায় ফিদেল ক্যাস্ত্রো ও চেগুয়েভারার সশস্ত্র বিপ্লব চারু মজুমদার, নকশাল বাড়ি আন্দোলন এবং সমাজ পরিবর্তনের বিপ্লবী আদর্শ দেশে দেশে কৃষক শ্রমিক ছাত্র-যুবকদের ব্যাপক ভাবে অনুপ্রাণিত করে। লাল বই হয়ে উঠে তাদের নিত্য সঙ্গী। ৯ অক্টোবর,১৯৬৭ সনে বলিভিয়ার জঙ্গলে বিপ্লবী চেগুয়েভারাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হলে বিপ্লবী চেগুয়েভারাহয়ে উঠে বিপ্লবী ছাত্র- যুবকদের আইডল। সমাজ পরিবর্তনের লক্ষ��যে সশস্ত্র বিপ্লবে ছাত্র-যুবকদের বাধভাংগা জোয়ারের মত এগিয়ে আসার প্রেক্ষাপটে উনবিংশ শতাব্দির প্রথম দিকে জর্জ বার্নাডশ একবার বলেছিলেন, যৌবনে যে প্রেমে পরে না, আর মার্ক্সবাদে দীক্ষা নিয়ে সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে না-দুজনই অস্বাভাবিক। যৌবনে নজরুলও সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখেছিলেন। ১৯৬৮ সনে বিএম কলেজে ভর্তি হয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত হলেও ধীরে ধীরে ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে যে প্রগতিশীল অংশ ৬২’র নিউক্লিয়াসের সাথে যুক্ত হয়ে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে স্বাধীন সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছিলেন। ১৯৭০ সনে বলাকা ভবনে ছাত্র লীগের যে সভায় স্বপন চৌধুরী স্বাধীন বাংলাদেশের প্রস্তাব করছিলেন নজরুলও সে সভায় উপস্থিত ছিলেন এবং জোরালো ভাবে স্বপন চৌধুরীর প্রস্তাব সমর্থন করেছিলেন। নজরুল সাবেক প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, জাসদের তাত্ত্বিক নেতা সিরাজুল আলম খান এবং ৬২’র নিউক্লিয়াসের অন্যতম নেতা কাজী আরেফ আহমেদের অত্যন্ত ঘনিষ্ট ছিলেন এবং তাদের অনুপ্রেরণায় নজরুল সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন এবং মার্ক্স-এঙ্গেলস-লেনিনবাদে উজ্জীবিত হন। চেয়ারম্যান মাওসেতুং, ফিদেল ক্যাস্ত্রো, এন্থনী গ্রামসী, হো চি মিন এবং চেগুয়েভারার বিপ্লবী আন্দোলন তাকেও ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করে। অন্যদিকে নজরুলের ঘনিষ্ট বন্ধু সদরুল আলম ভূইয়া ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী এবং তাত্বিক নেতা। সদরুলও অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে পড়তেন এবং যতদুর জানা যায় তার বাড়ি ফেনি জেলার দাগনভুইয়া উপজেলায়। সদরুল জাসদ সমর্থিত ছাত্রলীগের বরিশাল জেলা কমিটির সহ-সভাপতি ছিলেন। সমরেশ কুমার মৃধা ছাত্রলীগের বরিশাল জেলা কমিটির সদস্য ছিলেন। রসায়ন বিভাগে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে পড়তেন । তার বাড়ি পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া উপজেলায়। সদরুল প্রচার বিমূখ এবং নিভৃতচারী হলেও তার বিপ্লবী আদর্শ নজরুলকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করে। নজরুল মনে প্রাণেই বিশ্বাস করতেন দেশ স্বাধীন হলেও বিদ্যমান পুজিবাদী সমাজ ব্যবস্থায় শ্রেণী বৈষম্য টিকিয়ে রেখে কোনভাবেই কৃষক- শ্রমিক-মেহনতি মানুষের মুক্তি আসবে না। এ প্রক্রিয়ায় রার্ষ্ট্রীয় সম্পদ লুন্ঠন বাড়বে, শোষন বৈষম্য বাড়বে, ধনী আরো ধনী হবে। দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অর্থনেতিক মুক্তির জন্য প্রয়োজন কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে একটি সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশ।তবে নজরুল সশস্ত্র বিপ্লবের চেয়ে গণসংগ্রামকে বেশী গুরুত্ব দিতেন । সাহিত্য-শিল্প সংস্কৃতি ১৯ শতকের প্রথমার্ধের কবি সাহিত্যিক Théophile Gautier তার উপন্যাস Miss Mopin এর মুখবন্ধে L’art pour L’art কিংবা Art for Art’s sake শিল্পদর্শন তুলে ধরেন এবং Walter Peter, Oskar Wild, Arther Simon. Edgar Allan Poe এর মত ফরাসী ও ইংল্যান্ডের বিখ্যাত কবি সাহিত্যিকরা এ শিল্প দর্শন অনুসরণ করলেও নজরুল কখনো এ শিল্প দর্শনে বিশ্বাস করতেন না। মার্কসীয় ভাষায় সংস্কৃতি উপরিকাঠামো (Super stucture) এবং এন্থনী গ্রামসী, পাবলো নেরুদা, জর্জ বার্ণাডশ, পাবলো পিকাসো, জন লেনন, বব ডিলান, কাজী নজরুল ইসলাম,সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন, মানিক বন্দোাধ্যায়, সুকান্ত ভট্টাচার্য , পাওলো ফ্রেইরী, মাইকেল এঞ্জেলো ও নোয়াম চমস্কিসহ আধুনিক চিন্তাাবিদ, বুদ্ধিজীবী, শিল্পী সাহিত্যিক ,সমাজ বিজ্ঞানীদের ভাষায় সংস্কৃতি হচ্ছে সমাজ বদলের অন্যতম হাতিয়ার। নজরুল রাজনৈতিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি গল্প, প্রবন্ধ এবং কবিতার মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন, বাঙালী জাতির স্বপ্ন ও মুক্তির আকাঙ্খা তুলে ধরেন। নজরুল অনেকটা পাবলো নেরুদা, মানিক বন্দোপাধ্যায়,কাজী নজরুল ইসলাম এবং সুকান্ত ভট্টাচার্য দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন। তার লেখা প্রবন্ধ কবিতা বিএম কলেজের বার্ষিক ম্যাগাজিনসহ বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। আমতলী থেকে প্রকাশিত সৃষ্টি সুখের উল্লাসে, শোক নয় শক্তি’র কয়েকটি সংখ্যায় তার কবিতা এবং ছোট গল্প প্রকাশিত হয়েছে । যদিও নজরুলের লেখা ১৮টি গল্প ও কবিতার বই, ১০টি ডায়রীর কোন হদিস পাওযা যায়নি । নজরুল একাধারে ছাত্রনেতা,-সাহিত্যিক ও সংস্কৃতি মনা একজন মানুষ । অবসর সময়ে বসতেন হারমোনিয়াম তবলা নিয়ে। সবাইকে নিয়ে গাইতেন দেশের গান, নজরুল-রবীন্দ্র সঙ্গীত। তার প্রিয় গান জাতীয় সঙ্গীতের পুরোটা, ডিএল রায়ের ধনধান্য পুষ্পভরা ও কবিগুরু রবীন্ত্রনাথ
ঠাকুরের আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণ ধূলার পরে। দরাজ গলায় সবাইকে নিয়ে আবৃত্তি করতেন কারার ঐ লোহ কপাট ভেংগে ফেল কররে লোপাট রক্ত জমাট শিকল পুজার পাষান বেধী, সুকান্তের বিপ্লব স্পন্দিত বুকে মনে হয় আমিই লেনিন।ফটোগ্রাফিতে ছিল নজরুলের প্রচন্ড শখ এবং অসাধারণ দক্ষতা। তার তোলা অসংখ্য ছবি দৈনিক ইত্তেফাকে গুরুত্ব সহকারে ছাপা হয়েছে। সাংবাদিকতা ছাত্র রাজনীতির পাশাপাশি নজরুল লেখালেখি করতেন এবং জড়িয়ে পরেন সাংবাদিকতায়। নজরুল বিশ্বাস করতেন, শোষিত বঞ্চিত মানুষের দু:খ কষ্টের কথা তুলে ধরে স��াজের শোষন বঞ্চনার বিরুদ্ধে মানুষকে জাগিয়ে তুলতে হবে।তিনি মনে করতেন, রণাঙ্গনের হাতিয়ারের মত লেখনিও রুখবে পাকিস্থানী হানাদার আর দেশীয় দোসরদের। ১৯৬৮ সনের শেষ দিকে ইত্তেফাকের বরিশাল সংবাদদাতা ও বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম উচ্চ শিক্ষার জন্য বরিশাল ত্যাগ করলে নজরুল ইসলাম ইত্তেফাকের বরিশাল সংবাদদাতা হিসাবে যোগদান করেন। ১৯৭০ সনের ১২ নভেম্বরের প্রয়লংকারী বন্যায় সাংবাদিক হিসাবে নজরুল উপকুলের ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কথা তুলে ধরেনএবং ১৯৭১ সনে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ৯ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর (অব:) এম.এ জলিলের সাথে থেকে রণাঙ্গনের সংবাদ সংগ্রহ করেন। ইত্তেফাক তখন অনিয়মিত প্রকাশনা থাকায় বিভিন্ন সংবাদপত্রে তা প্রকাশ করেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দৈনিক ইত্তেফাকের বরিশাল জেলা সংবাদদাতা হিসাবে কর্মরত ছিলেন এবং বরিশাল প্রেসক্লাবের সদস্য ছিলেন। বরিশাল প্রেসক্লাব প্রতি বছর ১৯ জুন স্বজন স্মরণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নজরুলসহ হারিয়ে যাওয়া সাংবাদিকদের স্মরণ করেন, শ্রদ্ধা জানান। মৃত্যু ১৯৭৩ সনের ১০ আগস্ট রাত অনুমান ১০ টা। বাইরে ঘুট ঘুটে অন্ধকার, অল্প অল্প বৃষ্টি হচ্ছে। একজন পরিচিত যুবক সদরুল আপনাকে ডাকে বলে বিএম কলেজের ডিগ্রী হোস্টেলের ২০৫ নম্বর রুম থেকে নজরুলকে ডেকে নিয়ে গেলেন। নজরুলের কথা বলে ইন্টারমিডিয়েট (মুসলিম ) হোস্টেল থেকে সদরুলকে এবং কলেজ রোড থেকে সমরেশকে ডেকে নিয়ে একদল দুস্কৃতিকারী তাদেরকে গুম করে। যদিও কেউ কেউ বলেন ঐদিন রাত ৮ টার স্টীমারে সদরুলের নোয়াখালী যাওয়ার কথা। তাকে স্টীমার থেকেই ধরে নিয়ে আসা হয় । একটি প্যারাসিটামল ও বা পায়ের স্যান্ডেল ১১ আগস্ট সকাল ১০ টা। ক্যাম্পাস বা কেন্টিনে না পেয়ে হঠাৎ করেই নজরুলের খোজ পরে। ক্যাম্পাস থেকে বন্ধু বান্ধব, কলেজ কর্তৃপক্ষ, রাজনৈতিক ও সাংবাদিক মহলে জানাজানি হলে সবাই ছুটে আসেন বিএম কলেজ ক্যাম্পাসে । অধ্যক্ষ ইমদাদুল হক মজুমদার বার বার মাইকে উত্তেজিত ছাত্র-জনতাকে শান্ত হওয়ার আশ্বাস দিলেও পরিস্থিতি ক্রমশ অশান্ত হতে থাকে ।এরমধ্যে খবর আসে নতুল্লাবাদ বাস স্টান্ডের কাছে একটি চামরার স্যান্ডেল ও একটি প্যারাসিটামল ট্যাবলেট পাওয়া গেছে । উত্তেজিত ছাত্র-জনতা ছুটে যান নতুল্লাবাদ । নজরুলের মামা আনোয়ার হোসেন আকন সনাক্ত করেন স্যান্ডেলটি নজরুলের।গ্যাসট্রিকের সমস্যা থাকায় নজরুল প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খেতেন। ঐদিন রাতেও খাওয়ার জন্য একটি ট্যাবলেট হাতে নিয়েছিলেন । কিন্তু পরিচিত এক যুবকের ডাকে না খেয়ে ট্যাবলেট হাতে নিয়েই বের হয়েছিলেন। নজরুল -সদরুল -সমরেশকে না পেয়ে মিছিল স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে উঠে বিএম কলেজ ক্যাম্��াস।কান্নায় ভেংগে পরেন ছাত্র -ছাত্রীসহ সাধারণ মানুষ প্রিয় নেতা হারানোর আশংকায় ছাত্র-জনতার উত্তেজনা ছড়িয়ে পরে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে গোটা বরিশাল শহরে। শুধু বিএম কলেজ কিংবা বরিশাল শহর নয়, নজরুল-সদরুল-সমরেশ ছিল তখনকার সময়ে দক্ষিনাঞ্চলের ছাত্র-ছাত্রীদের মুখে সবচেয়ে উচ্চারিত নাম।
1 note · View note
alaminshorkar76 · 2 years ago
Text
চাঁপাইনবাবগঞ্জ বাংলাদেশে বিএসএফের অবৈধ অনুপ্রবেশ, বৃদ্ধ কৃষক আহত
বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশ করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফ। শুধুই কি অবৈধ অনুপ্রবেশ! সীমান্ত পেরিয়ে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশে এসে এক বৃদ্ধ কৃষককে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে ও হাত ভেঙে দিয়েছে তারা।   ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার দুপুর ২টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার শিংনগর সীমান্তের একটি গ্রামে। এ ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করলেও তারা নিরুপায়। তবে ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিএসএফকে কড়া…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
onusondhanbarta · 2 years ago
Text
বগুড়ায় কৃষকদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
বগুড়ায় কৃষকদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, অনুসন্ধানবার্তা: ফরিদপুর বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলের উপর আওয়ামী সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় বগুড়া জেলা কৃষক দলের উদ্যোগে নবাববাড়ী রোডে জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sottersokal · 3 years ago
Text
খুলনা জেলা কৃষক লীগের প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল 
সাগর কুমার বাড়ই , সংবাদদাতা, তেরখাদা (খুলনা): প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ অশালীন বক্তব্য প্রদান এবং খুলনা জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের উপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বৃহত্তর খুলনা জেলা কৃষক লীগের প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।  খুলনা জেলা কৃষক লীগের প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠানে খুলনা জেলা কৃষক লীগের সভাপতি আশরাফুজ্জামান…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
rangpurdaily · 3 years ago
Text
শনিবার দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ
শনিবার দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘হত্যার হুমকি’র প্রতিবাদে শনিবার দেশজুড়ে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করবে দলটি। কেন্দ্রঘোষিত এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর ��ঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে কৃষক লীগ প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি পালন করবে। গত ৩১ মে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের যৌথসভায় দেশজুড়ে বিক্ষোভ পালনের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sristybarta · 3 years ago
Text
‘ডুবছে হাওর কাঁদছে কৃষক, দায় কার’
‘ডুবছে হাওর কাঁদছে কৃষক, দায় কার’
সুনামগঞ্জে একের পর এক হাওর ডুবির ঘটনায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে স্থানীয় কৃষক সংগঠন হাওর বাঁচাও আন্দোলন সুনামগঞ্জ জেলা শাখা। বুধবার (৬ এপ্রিল) সকালে ‘ডুবছে হাওর কাঁদছে কৃষক, সুনামগঞ্জে হাওর ডুবির দায় কার’ প্রতিপাদ্যের মধ্য দিয়ে শহরের ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে বিক্ষোভ মিছিল করেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা। আন্দোলনকারীদের দাবি, হাওর ডুবির জন্য বাঁধ তদারকিতে থাকা জেলা প্রশাসন, পানি উন্নয়ন বোর্ড…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
wing-news · 3 years ago
Text
পাঞ্জাবে কার মুখে নির্বাচন লড়বে কংগ্রেস, চান্নি নাকি সিধু? জরিপে জানা গেছে
পাঞ্জাবে কার মুখে নির্বাচন লড়বে কংগ্রেস, চান্নি নাকি সিধু? জরিপে জানা গেছে
এবিপি নিউজ সি-ভোটার সমীক্ষা: পাঞ্জাবে এবারের বিধানসভা নির্বাচনকে খুবই আকর্ষণীয় বলে মনে করা হচ্ছে। নির্বাচনের কয়েক মাস আগে মুখ্যমন্ত্রী বদল করে বড়সড় বাজি ধরল কংগ্রেস। কংগ্রেস পার্টি ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের পরিবর্তে পাঞ্জাবের কমান্ড তুলে দিয়েছে চরণজিৎ সিং চান্নির হাতে। কিন্তু তারপরও দলে টানাপোড়েনের খবর আসতেই থাকে। পাঞ্জাব কংগ্রেস সভাপতি নভজ্যোত সিং সিধু প্রায়শই স্পষ্টভাষী এবং নিজের…
View On WordPress
0 notes
natunsylhet24 · 3 years ago
Text
বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেছে ফসল, সুনামগঞ্জে বিক্ষোভ  
সুনামগঞ্জে একের পর এক হাওরের ফসল তলিয়ে যাওয়ার ঘটনায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে স্থানীয় কৃষক সংগঠন হাওর বাঁচাও আন্দোলন সুনামগঞ্জ জেলা শাখা। বুধবার (৬ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টা শহরের ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু করে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আইনজীবী সমিতির কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ মিলিত হন আন্দোলনকারীরা। বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে কৃষক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
somoysangbad24 · 3 years ago
Text
নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়ায় সিইসি নুরুল হুদার বিচার হবে'
নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়ায় সিইসি নুরুল হুদার বিচার হবে’
সময় সংবাদ রিপোর্ট: জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া ও দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য সদ্য বিদায়ী প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদার অবশ্যই বিচার হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী কৃষক দল আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এস�� কথা বলেন।বিএনপির মহাসচিব বলেন, সরকার সংবিধানকে কেটে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dailypanjeree · 3 years ago
Text
কৃষকের আত্মহত্যার সুষ্ঠু বিচার চায় কৃষক দল
কৃষকের আত্মহত্যার সুষ্ঠু বিচার চায় কৃষক দল
কৃষকদের আত্মহত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষক দল। শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের পক্ষ থেকে এ দাবি করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘শেরপুরের নলিতাবাড়ি উপজেলায় সেচ পাম্প স্থাপনের সময় শাসক দলের প্রভাবশালী কর্তৃক বাঁধা দেওয়ায় কৃষক শফিউদ্দিন প্রত��বাদ স্বরূপ নিজের ফসলের জমিতেই ফাঁসির মঞ্চ বানিয়ে মানিকচাঁদ গ্রামে আত্মহত্যা করেন।’ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
advocatechenoyceil · 3 years ago
Text
কৃষক এবং প্রতিবাদের অধিকার
কৃষক এবং প্রতিবাদের অধিকার
“আপনি পুরো শহরকে শ্বাসরোধ করে ফেলেছেন, এখন আপনি শহরের ভিতরে আসতে চান! আশেপাশের বাসিন্দারা, তারা কি প্রতিবাদে খুশি? এই ব্যবসা বন্ধ হওয়া উচিত। আপনি নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা কর্মীদের বাধা দিচ্ছেন। এটা ছিল মিডিয়াতে। এই সব বন্ধ করা উচিত। একবার আপনি আইন চ্যালেঞ্জ করে আদালতে এলে প্রতিবাদ করার কোন মানে হয় না, ”দিল্লি সীমান্তে কৃষকদের বিক্ষোভ সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানির সময় বিচারপতি এ এম খানউইলকরের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bd-news-corner · 3 years ago
Text
উত্তর প্রদেশে কৃষক হত্যার প্রতিবাদ করায় প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
উত্তর প্রদেশে কৃষক হত্যার প্রতিবাদ করায় প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। ছবি: সংগৃহীত ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এবং অন্যান্যরা ভারতের উত্তর প্রদেশের লখিমপুর খিরিতে চার কৃষক হত্যার প্রতিবাদ করছিলেন। পথে প্রিয়াঙ্কাকে গ্রেফতার করে দেশটির পুলিশ। ইন্ডিয়ান এক্��প্রেস, টাইমস অব ইন্ডিয়া এবং এনডিটিভির খবর। কংগ্রেস দাবি কর��ে, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে হারগাঁও থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ তার গাড়ি থামানোর পর তিনি পায়ে হেঁটে লখিমপুরের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bdtechtuner · 3 years ago
Photo
Tumblr media
উত্তর প্রদেশে কৃষক হত্যার প্রতিবাদ করায় প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
0 notes