#কি দারুন
Explore tagged Tumblr posts
Link
0 notes
Text
ইশ স্কুল থেকে বাইর হইয়াও আজ ও সেইনেই আসি হাহা, দিনগুলো দারুন ছিল কিছু ব্যাপার বাদে, আবার যদি স্কুল এ যেতে পারতাম xD আজকের সকালের গন্ধটাও কি সুন্দর الحمدلله
0 notes
Text
6 টা বছর পেরিয়ে গেছে, মনে হয় সেদিন যেনো বসে ছিলাম, সটলেক সেক্টর ফাইভ - এ বাস স্ট্যান্ড এর সামনে !
কি দারুন মুহুর্ত ছিলো আর সাথে ছিলো ফটোগ্রাফা�� Nantu Jana এর হাতের ম্যাজিক ❣️
♦️28•10•2018 ( সটলেক সেক্টর ফাইভ )
#jonakiderthikana #jonakitheband #raterjonakikunalrjk #jonakirsobderjk #gobhirratejonakirsathe #rjkshorts #RJKStory #memes
0 notes
Text
সফলতা
রাইসা ছোট্ট একটি মেয়ে। গ্রহ-উপগ্রহ নিয়ে ভরপুর আগ্রহ তার ঠিক তেমনি ভাবে এগুলো নিয়ে গবেষণা করারও। এই শব্দ দুটি সে ছোটবেলায় পড়েছে আর যখন থেকে পড়েছে এই গ্রহ-উপগ্রহের মানের সাথে তার কোন পরিচয়ই ঘটে নি। শুধু ভালো লাগার দুটি শব্দ এটাই তার কাছে যথেষ্ট। এদের মাঝখানেই তার উপস্থিতি সারাক্ষণ।
নিচের ঘরটিকে বানিয়েছে মহাবিশ্বের একটি টুকরো। যতগুলো গ্রহের সন্ধান সে এখন পর্সন্ত পেয়েছে তার সবটাই এখানে উপস্থিত।
আগে একটা সময় বলা হতো যে মহাবিশ্ব আর এই পৃথিবীর সৃষ্টি কিভাবে। সময়ের আবর্তনে বিজ্ঞানীরা নানাভাবেই তা জানিয়েছেন। মানুষের মুখে মুখে রটেছে নানা ধরনের গল্পও।
রাইসার গ্রহের প্রতি ভালোবাসা যেমন তাকে পুরো বিশ্বের সাথে জুড়ে রেখেছে ঠিক তেমনি ভাবে তাকে আলাদা করেছে সম্পূর্ণ পৃথিবী থেকে। বাবা-মা, ভাই-বোন, বন্ধু বান্ধব কারো সাথেই নেই তার কোন ধরনের যোগাযোগ।
ছোটবেলাতে ছিল। খুব কম কথা বললেও বাবা-মার সাথে থাকতো, সবার সাথেই মোটামুটি পরিচয় ছিল। এখন বড় হয়েছে। মেয়ের জেদের কাছে বাবা- মা অসহায়। তাই মেয়ের কথায় শেষ কথা।
রাইস এখন অনেক বড় সায়েন্টিস্ট হওয়ার জন্য সব পদই অতিক্রম করেছে, তবে তার গবেষণায় এখনো এই অব্দি। নিজের একটি ল্যাব রাখার পাশাপাশি তার নিজের চারপাশকে কোন নক্ষত্র বানিয়ে রাখতেই পছন্দ।
- এই যে নিবু, কি খবর তোমাকে নিয়ে তো অনেক ভাবলাম তবে কিছুই তো কর না!
ভেবেছিলাম এমন একটি নক্ষত্র হবে যেখানে তুমি সেকেন্ডে সেকেন্ডে তৈরি হবে আবার নষ্ট হবে আর তোমাকে খুজে বের করবো আমি!
তবে কই! তোমার তো কোন অস্তিত্বই দিলে না!
- তৈরি হব কিভাবে? তুমিই তো আটকে রেখেছো!
- আমি আটকে রেখেছি মানে!
- আটকে রাখো নি তো কি! নিজের রূপ দেখেছো, সেকেন্ডের জন্য না দেখে থাকবো কিভাবে!
হা, হা নিবুর রসিকতা দারুন ছিল!
- আচ্ছা, বুঝেছি তুমি না হয় রূপে আটকেছো, আর ফোটা তুই?
- আমি!
- হুম্ তুই।
- তুমি যেভাবে প্রতিদিন এসে আমার গায়ের ছিদ্র ছিদ্র ফোটাগুলোকে আদর করে মুছে দাও, আমি চলে গেলে ওখানে কে করে দিবে!
- এখন রু, তুই বল। তোর কি সমস্যা!
- সমস্যা মানে! আমার তো বড় সমস্যা! আমাকে রু ডাক কেন?
এতগুলো রঙ্গে রাঙ্গিয়েছো আমায় সবার থেকে সুন্দর করে। প্রতিদিন কয়েকবার করে আমাকে পালিস কর। ওখানে কে করবে শুনি!
এখানে আমায় নিয়ে তুমি তো কত গল্প কর, কি সুন্দর করে হ��স, ওখানে গেলে তোমার হাসি পাব কোথায়!
- অদু, তোর কি সমস্যা বলবি!
অদু কান্না ভরা কন্ঠে বলে ওঠে,
- যাব কেন বল! যাব কেন! এখানে সবাই আমাকে কত ভালোবাসে। আমাকে দেখেছো? আমি কতটা কুৎসিত দেখতে! তারপরও তুমি সবার থেকে আমার বেশি যত্ন নাও তোমার জন্য সবাই আমাকে কত ভালোবাসে, ভালোবাসার যোগ্য তো তুমিই করেছো। ওখানে গেলে তোমাদের মত ভালোবাসা পাব কই!
আদুর কথাতে সকলেই খুব ইমোশনাল হয়ে পড়ে। রাইসা ও কিছু না বলে চোখে পানি নিয়ে ঘুমাতে চলে যায়।
- রা, রা এই রা ওঠ!
রাইসা তখনো ঘুমাচ্ছে। আরো কয়েকবার ডাকার পর রাইসার ঘুম ভাঙ্গে এবং চোখ খুলে রাইসা দেখতে পায় সে মহাকাশে উড়ছে!
- এসব কি!
সবাই বলে ওঠে এগুলো সবটাই তোমার জন্য!
- আমার জন্য মানে!
- হ্যাঁ, তোমার জন্য। তুমি আমাদেরকে এভাবে দেখতে চেয়েছিলে তো। তোমার ভালো লাগছে তো এখন?
দেখ তুমি পেরেছো! তুমি অনেক আগেই পেরেছিলে, আমরা শুধু আসছিলাম না!
- এই পাগলের দল তাই বলে তোরা এই ভাবে চলে আসবি! আর আমি এখানে কি করছি?
- তোমার সফলতা তোমার চোখে দেখাতে এনেছি দেখো তুমি কতটা পড়েছ!
হ্যাঁ, রা তুমি কখনই অসফল ছিলে না!
রাইসা তাদের সবার পানি ভরা চোখের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে!
- ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
- মোনালিসা মিতু
0 notes
Text
খাবার দাবারের ছবি ও জীবনের কিছু কথামালা (বৃহস্প্রতিবার, ১৭ই নম্ভেম্বর ২০২৩ইং, রাতের খাবার)
আজকাল কেমন খাবার দাবার হচ্ছে, তার ধারনা দিতে আমার এই সিরিজ লেখা, মানে এই সিরিজে আমাদের মত মধ্যবিত্ত পরিবার কি কি খায় তা দেখানোই উদ্দেশ্য! চলুন আজকের রাতের খাবার দেখি, যা একটু আগে খেয়ে উঠে এই পোষ্ট লিখতে বসলাম! দুপুরে আমি বাসায় খাই না, তবে মাঝে মাঝে চেষ্টা করি। আজকেও দুপুরে বাসায় খেয়েছি। দুপুরে খাবার ছিল ভাত, মাছ ও পালংশাক ভাঁজি, দারুন ছিলো, আমি এমন ঝরঝরে খাবার দাবার পছন্দ করি। ছবি ১ ছবি ২ ছবি…
View On WordPress
0 notes
Video
youtube
হটাৎ মেহমান আসাতে কি কি রান্না করলাম বিরিয়ানিটা দারুন হয়েছে || SM Blogs ...
1 note
·
View note
Text
.
★অচেনা সুন্দরী★
প্রায় চার মাস হলো কলেজে ক্লাস শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে একটা ভয়ানক অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছি। যার ভয়াবহতা অামার জীবনকে গ্রাস করে নিচ্ছে। অত্যন্ত নিঃসঙ্গ হয়ে একটা বদ্ধ অন্ধকার ঘরে অালো জালিয়ে লিখতে বসেছি সেই তিক্ত অভিজ্ঞতার গল্প। অবশ্য সবার সাথে শেয়ার করতে পেরে একটু হালকা অনুভব করছি।
কলেজের প্রথম দিন। পরিচিত হলাম শাহরিয়ার শুভ নামের একটি ছেলের সাথে। একই বেঞ্চে বসলাম। ছেলেটি দেখতে দারুন স্মার্ট। মনে হয় শহরের ধনীদের মধ্যে ওর বাবার অবস্থানটা বেশ উঁচুতে। অনেকের সাথেই সেদিন পরিচিত হলাম। তবে শুভ নামের ছেলেটির সাথে অামার দারুন ভাব হলো। বড়লোক বাবার একমাত্র সন্তান শুভ। ওদের ড্রাইভার প্রতিদিন ওকে কলেজে নামিয়ে দিয়ে যায়। অন্যদিকে অামি গ্রামের ছেলে। কলেজের হোস্টেলে থাকি। ওর অার অামার কোনো মিল নেই। তবুও ধীরে ধীরে অামি ওর প্রিয় বন্ধু হয়ে উঠলাম। এভাবে একমাস পার হয়ে গেল। কলেজের প্রথম ক্লাস পরীক্ষা শুরু হলো। পরীক্ষা দিয়ে একদম হাপিয়ে উঠলাম। শুভ অামাকে অার রাকিব কে উদ্দেশ্য করে বলল, My dear friends- Sabbir and Rakib Let's celebrate today. অামিও ভাবলাম একটু অাড্ডা দেওয়াও দরকার।
শুভ অামাদের নিয়ে গেল একটি বিলাসবহুল রেস্টুরেন্টে। অাগেই বলেছি শুভ বিরাট বড়লোকের ছেলে। কাজেই অামাদের পকেট ফাঁকা হলেও ওর পকেট সবসময়ই ভর্তি থাকে। শুভ চারটা কাবাব অার ড্রিংক্স অর্ডার করলো। কাবাবের পোড়া মাংসের গন্ধে অামার জিভে জল চলে এল। খাওয়ার লোভ অনেক কষ্টে সামলাচ্ছিলাম। এমন সময় হঠাৎ একটা অচেনা সুন্দরী মেয়ে এসে অামার পাশে বসল। অামি কিছু বুঝতে পারলাম না। তিনটা চেয়ারে অামরা তিনজন বসেছিলাম। অামার পাশের চেয়ারটা ফাঁকা ছিল। অামি স্তম্ভিত হয়ে বসে ছিলাম। শুভ অামাকে সরিয়ে দিয়ে অামার জায়গায় বসল। অামি হতভম্ব হয়ে শুভর জায়গায় এসে বসে পড়লাম। রাকিব অামার কানে কানে ফিসফিসিয়ে বলল মেয়েটি শুভর গার্লফ্রেন্ড। অসম্ভব সুন্দরী মেয়েটা। তাকালে�� যেন চোখ ঝাঁঝিয়ে যায়। নিজের অজান্তেই বারবার চোখ চলে যাচ্ছিল মেয়েটার দিকে। হাসিতে যেন তার মুক্তো ঝরছে। চোখ দুটো ঠিক হরিণীর চোখের মতো টানা টানা। এমন সুন্দরীশ্রেষ্ঠা মেয়ে নিজের সৌন্দর্যকে অপরের কাছে মুল্যহীন করে তুলছে এটা মানতে পারছিলাম না। কি জানি বাবা, বড় বড় লোকের সব বড় বড় কারবার অামার মতো গরীবেরা কি করে বুঝবে।
মানসম্মানের পরোয়া না করে শুভ অার মেয়েটা এমনভাবে অন্তরঙ্গ হচ্ছিল যেন স্বামী-স্ত্রী। কিন্তু স্বামী-স্ত্রীও পাবলিক প্লেসে এতটা অন্তরঙ্গ হয় না কারন অন্তরঙ্গতার জন্য বাড়িঘর অাছে। অামার এসব পছন্দ হচ্ছিল না। অামি রাকিবকে বললাম অাজ অার কাবাব খাব না। এই বলে সুস্বাদু কাবাব ছেড়ে বাইরে চলে এলাম। অামার পিছু পিছু অামাকে ডাকতে রাকিবও বাইরে অাসল। বলল, কিরে চলে অাসলি যে? অামি বললাম মাথাটা ব্যথা করছে, অাজ অার খাব না। রাকিব অামাকে দুরে সরিয়ে নিয়ে যেতে যেতে বলল, অামি বুঝতে পারছি কেন তুই চলে অাসলি। ওই যে মেয়েটা দেখছিস, শুভর জন্য পাগল। প্রথমে শুভ মেয়েটার পেছনে পেছনে ঘুরত, কিন্তু মেয়েটা ওকে পাত্তা দিত না। কিন্ত এখন দেখ্, মেয়েটা শুভকে ছাড়া কিছু বোঝে না। এমনকি মেয়েটা এটাও জানে না যে শুভ ওর সাথে প্রেম প্রেম খেলা করছে। ও অন্য মেয়েদের মতোই শুভর শিকার। অামি যেন অাকাশ থেকে পড়ে বললাম, খেলা করছে? একটা মেয়ের জীবন ওর কাছে খেলা মনে হয়? অামাকে তুচ্ছ করে রাকিব বলল, কিরে সাব্বির, তুই তো দেখি সিনেমার হিরোর মতোন কথা কস্। হিরো হইয়া লাভ নাই। তোর মতো হিরোরা শুভর কাছে জিরো। অামি কোনো কথা না বলে প্রবল গতিতে পুরো পথ হেটে হোস্টেলে এসে দরজা লাগিয়ে পাথরের মতো বসে রইলাম। প্রচন্ড রাগ হলো।
অারও একমাস চলে গেছে। শুভর সাথে কোনো যোগাযোগ হয়নি। হয়নি বললে ভুল হবে ইচ্ছে করেই যোগাযোগ করিনি। কেননা অামি ডিপ্রেশন এ ভুগছিলাম। তার অার একটা কারণ অামার পড়াশোনার খরচ চালানো অাব্বার পক্ষে কষ্টকর ছিল। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম টিউশনি করিয়ে নিজের খরচ নিজে চালাব। একটা টিউশনি জোগাড় করলাম বটে তবে টাকার পরিমান নগন্য ছিল। ক্লাস ফাইভের ছাত্র পড়াতে হবে। ছাত্রের বাবা একজন ডাক্তার। বিলাসবহুল বাড়ি। সপ্তাহে তিনদিন পড়াব। বেতন মাত��র ২০০০ টাকা। তাওতো অামার হাতখরচ টা চলবে। ছাত্রের নাম অাকাশ। অাকাশের অাম্মু অামাকে পুলিশের মতো জেরা করা শুরু করল। তোমার নাম কি?-জি সাব্বির থাক কই?- হোস্টেলে ……… আকাশের বাবা আমাকে তোমার সম্পর্কে সব বলেছে। তাও তোমাকে একবার জিজ্ঞেস করল���ম। কিছু মনে কর না যেন।- বললাম, জি না অান্টি। ভদ্রমহিলা তারপর জোরে চেঁচিয়ে বললেন, অানিকা, চা-নাস্তা নিয়ে অায় তো মা। বলে শেষ করার অাগেই ভেতর থেকে চা-নাস্তা নিয়ে অাসল একটি মেয়ে। সেই রেস্টুরেন্টের অচেনা সুন্দরী মেয়ে। অামাকে চিনতে না পারলেও অামি ঠিকই চিনেছি। অমন সুন্দর চেহারা কি ভোলা যায়? সেই টানা টানা চোখ, গোলাপের পাপড়ির ঠোট, মুক্তো ঝরা হাসি সবটুকুই তার চেনা। অামি স্তব্ধ হয়ে শুধু দেখছিলাম। অানিকার অাম্মু বলল অামার বড় মেয়ে, অানিকা। জিজ্ঞেস করলো, তুমি এস.এস.সি. তে কত মার্কস পেয়েছিলে? অামি অাস্তে অাস্তে বললাম জি ১১৯০। এই শুনে অানিকা অার অাকাশ জোরে জোরে হাসতে লাগল। ভদ্রমহিলা হেসে বললেন, এত কম? অামার অানিকাই তো পেয়েছে ১২৫০। তা তোমার কোন স্কুল? অামি বললাম, সোনাহাটা উচ্চ বিদ্যালয়। ভদ্রমহিলা মুখটা বিকৃতি করে বললেন, অ্যা, কি?এই স্কুলের নামতো কোনোদিন শুনিনি। গ্রামের স্কুল থেকে অাসছ নাকি? মাথা নাড়লাম, জি। ভদ্রমহিলার মুখটা এখনো কুচকে রয়েছে।ওও, তা পারবে অামার ছেলেকে পড়াতে?-'জি চেষ্টা করব।' 'না, না, চেষ্টা করলে হবে না। গ্রাম থেকে এসেছ তোমার থেকে অার কিই বা অাশা করব। দেখ পড়াতে পার কি না। অামার ছেলে কিন্তু খুব টালেন্টেড। তবে একটু দুষ্টু।' অাকাশ মুখটা ইদুরের মতো চোখা করে রইল। ভদ্রমহিলা একটু থেমে অাবার বকবকানি শুরু করল। শহরের স্কুলের গুনাগুন দিয়ে শুরু করল অার শেষ করলো গ্রামের স্কুলের বারোটা বাজিয়ে। অামি না শুনেও শোনার ভান করলাম। সেদিন অার পড়ালাম না। বললাম, অাজকে তাহলে অাসি। এই বলে দ্রুত চলে এলাম।
তারপর থেকে নিয়মিত পড়াতে যেতাম। অামি অানিকাকে অনেকদিন বলার চেষ্টা করেছি, শুভ তোমার সাথে ভালবাসার নামে প্রতারনা করছে, ধোকা দিচ্ছে। ও শুধু তোমাকে না অারও অনেক মেয়ের জীবন নষ্ট করেছে। কিন্তু বলার সাহস হয়নি। একদিন সাহস করে নিরিবিলি জায়গায় অানিকাকে ডেকে বলেই ফেললাম। শুভর নামে একটা বাজে কথা বলার সাথেসাথেই অানিকা অামার কানে কষে একটা থাপ্পড় মারল। বেশ জোরে মেরেছিল মনে হয়। কারণ অামি কিছু শুনতেও পাচ্ছিলাম না। অস্পষ্টভাবে শুনলাম সে চিৎকার করে বলছে, 'ইতর, কুত্তার বাচ্চা। তুই কি ভেবেছিস? এসব কথা বললেই অামি তোর হয়ে যাব। অামি প্রথম দিনই তোর মতলব বুঝতে পেরেছি। অামার শরীর তোর এত পছন্দ হয়েচে? এই নে, অামি তো সামনেই অাছি। অামি ওকে থামিয়ে বললাম, দেখ অানিকা, তুমি অামাকে ভুল বুঝছ। অামি কখনো তোমাকে…..অামার কথা শেষ না হতেই ও বলল, টিউশনির নামে ধান্দাবাজী, না? অার কোনোদিন যদি অামার সামনে অাসিস সেদিন তোকে অামি দেখে নেব।এই বলে অামার সামনে থেকে চলে গেল। অাসলে অামার কথাগুলো বলা ঠিক হয়নি। যে যেমন বাঁচতে চায় তাকে সেভাবেই বাঁচতে দেওয়া উচিৎ।
এক সপ্তাহ পর অামার পাওনা টাকাটা নেওয়ার জন্য অাকাশদের বাড়িতে গেলাম। যাওয়ার অাগে অানিকার কথাগুলো কানে তীরের মতো লাগল। তবুও সাহস করে গেলাম। গিয়ে দেখি পুরো বাসায় হৈচৈ পড়ে গেছে। কি হয়েছে? কি হয়েছে? অানিকা ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিয়েছে প্রায় অাধঘন্টা অাগে। সবাই মিলে প্রচন্ড ডাকাডাকি শুরু করেছে। অামাকে দেখে অানিকার অাম্মু বলল দেখ তো সাব্বির । অামি বললাম, দরজা ভেঙ্গে ফেলতে হবে। সবাই মিলে তখন দরজা ধাক্কা দেওয়ায় লক ভেঙ্গে দরজা খুলে গেল। সবাই হুড়মুড়িয়ে ভেতরে ঢুকল। ঘরে ঢুকেই দেখলাম চেয়ারটা মেঝেতে পড়ে অাছে। পড়ে থাকা চেয়ারটার ঠিক ওপরে অানিকা ফ্যানের সাথে ঝুলে অাছে। যে মুখের হাসিতে মুক্তো ঝরতো সেই মুখ দিয়ে এখন লম্বা জিহ্বা বের হয়ে এসেছে। সাসপেন্সরী লিগামেন্ট ছিড়ে টানা টানা চোখদুটো যেন বের হয়ে অাসার জন্য ছটফট করছে। দাঁতগুলো জিহ্বার ভেতর যেন বসে গেছে। মনে হচ্ছে অার একটু চাপ দিলেই লম্বা জিহ্বাটা কেটে টপ করে মেঝেতে পড়বে। অার গোলাপের পাপড়ির মতো ঠোট দুটো রক্তে লাল হয়ে যাবে। জড়িখচিত গোলাপি ওড়নাটা ওকে খুব মানিয়েছে। ঠিক যেন হিন্দুধর্মের কালি মা। গলা থেকে ওড়নাটা মেঝে পর্যন্ত ছেয়ে অাছে। মেঝেতে পড়ে অাছে অানিকার লেখা সদ্য চিঠি। অামি কাগজ টা তুলে নিলাম, তাতে বড় বড় অক্ষরে লেখা অাছে, "অামার মৃত্যুর জন্য কেও দায়ী নয়।"
লেখক- আমি নিজে (not copied) Md. Sabbir Hossain
এতক্ষন ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। গল্পটি কেমন লাগল তা কমেন্ট সেকশনে লিখে জানাতে পারেন।
1 note
·
View note
Video
youtube
পরিবারের সবাই মিলে ছোট্ট সোনার ষষ্ঠীপূজোতে দারুন মজা করলাম। আমি কি গিফট ...
0 notes
Video
youtube
কাঁচা মরিচের আশ্চর্য কিছু উপকারিতা 2023 #shorts #viral #trending #shortsfeed #viralvideo #heltech4u ভিডিওটি সম্পর্কে আপনাদের মতামত দিন। ভালো লাগলে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। লাইক, শেয়ার ও কমেন্ট করতে ভুলবেন না। ----------------------------------------------------- #কাঁচা_মরিচের_উপকারিতা #greenchillies #chillies #shortvideo #viralshorts #youtubeshorts #ytshorts #motivation #motivationalvideo Like | Share | Subscribe * Subscribe Now On YouTube- https://bit.ly/2PHOhWW * Follow Now On Facebook- https://ift.tt/LAi7gzp Related Tags: কাঁচা মরিচের উপকারিতা কাঁচা মরিচের কাঁচা লঙ্কার উপকারিতা কাঁচামরিচ কাঁচা মরিচের স্বাস্থ্য উপকারিতা কাঁচালঙ্কা শরীরে কি কাজ করে মরিচের ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা রোগমুক্ত করবে কাঁচা মরিচ কাঁচা মরিচের গুণ কাঁচা মরিচের অপকারিতা খাওয়ার আগে জেনে নিন লক্ষ টাকার ঔষধ কি কাজে আসবে কাঁচা মরিচ খাওয়ার উপকারিতা প্রতিদিন ১টি কাঁচা মরিচের বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা আপনিও কি কাঁচা মরিচ খান? কাঁচা মরিচ খাওয়ার পরিণতি জানলে চমকে যাবেন Bangla Health Tips কাঁচা মরিচের অপকারিতা খাওয়ার আগে জেনে নিন কাঁচা মরিচ খেলে কী হয় কাঁচা মরিচ কাঁচা মরিচ কেন খাবেন কাঁচা মরিচের ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা জানুন দারুন কাজে আসবে ! কাঁচা মরিচ খাওয়ার পরিণতি জানা আছে কী? কাঁচা মরিচ খাওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে শরীরে কি ঘটে? দেখুন ঝাল খেলে কি হয় ঝাল বেশি খেলে শরীরে কি হয়? green chilli benefits green chili for health health tips bangla green chili কাঁচা মরিচের স্বাস্থ্য উপকারিতা শুকনা মরিচের উপকারিতা মরিচের অজানা কিছু উপকারিতা ও অপকারিতা কাঁচা মরিচের নানা উপকারিতা জেনে নিই কাঁচা মরিচের বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা মরিচের উপকারিতা ও অপকারিতা কাঁচা মরিচ প্রতিদিন ১টি কাঁচা মরিচের বিস্ময়কর স্বাস্থ্য উপকারিতা মরিচের উপকারিতা কাঁচা মরিচের আচার কাচা মরিচের অপকারিতা গোল মরিচের উপকারিতা কাঁচা মরিচের আশ্চর্য কিছু উপকারিতা কাঁচা মরিচের উপকারিতা কাঁচা মরিচ খেলে কি হয় কাঁচা মরিচ খাওয়ার উপকারিতা লঙ্কা খেলে কি হয় benefits of green chilli green chilli benefits green chillies benefits green chilli benefits of green chillies green chillies health benefits of green chillies is it good to eat green chillies top 10 health benefits of green chillies green chili benefits green chillies health benefits green chili how many green chillies to eat in a day benefits of green chilies benefits of green chillies for weight loss green chilli benefits in bengali heltech4u motivanal bangla motivational video motivation health motivation health motivational video health remedy Vocal: Sahev Thanks. Heltech4u General Disclaimer: THIS IS FOR OUR EDUCATIONAL PURPOSE PLEASE CONSULT YOUR DOCTOR BEFORE APPLYING ANY REMEDIES.; All the video content published on our channel is our own creativity for information only. We are NOT licensed medical practitioners so always consult professionals in case you need them. Copyright Disclaimer: Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. by Heltech4U
0 notes
Text
blogging
আমরা সকলেই কম বেশি অনলাইন ইনকাম সমন্ধে জানি, এটাও জানি যে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি ইনকাম কেবলমাত্র অনলাইন থেকেই করা সম্ভব।
আমারা অনেকেই অনলাইন থেকে টাকা ইনকামের জন্য বিভিন্ন ভাবে চেষ্টা করেছি, হয়তো অনেকে ইনকাম করতে সক্ষম হলেও, অধিকাংশ মানুষই অনলাইন ইনকামে ব্যার্থ হয়ে যায়।
কিন্তু কি এর কারন, কেন মানুষ অনলাইন থেকে কাজ করে টাকা আয় করতে পারে না। আর যারা পারে তারাই বা কেমনে পারে। এই পোস্টের মাধ্যমে অনলাই থেকে ইনকামের একটা দারুন উপায় শেয়ার করতে চলেছি। আশা করি পুরো পোস্ট টি জুড়েই আমাদের সাথে থাকবেন।
ব্লগিং কি
ব্লগিং বলতে আমরা লেখালেখিকেই বুঝে থাকি, তবে কি শুধু লেখালেখি, বা কি লিখতে হবে এই পেজে। আচ্ছা পেজটাই বা কোথায় পাবো।
ব্লগিং হলো নিদৃষ্ট একটা টপিকের বা বিষয়ে তার সম্পুর্ন বিস্তারিত লেখা, যদি সেটা কোন পন্য়ের রিভিউ হয়ে থাকে, তাহলে সেখানে ওই পন্যটি সমন্ধে বিস্তারিত সকল তথ্য দিতে হবে ওই পোস্টে। যেন পুরো পোস্টটি সম্পুর্ন হয়ে থাকে, সেখানে কেউ আসলে সেখান থেকে যেন সঠিক তথ্য পেতে পারে।
ব্লগ পোস্ট লেখার জন্য অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, তার মধ্য এই TRICKBD একটি অন্যতম সাইট। আপনি চাইলে এই সাইটেও লিখতে পারেন। এছাড়াও বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ ব্লগ লেখার সাইটে আছে, সেখানে লেখার মাধ্যমে আপনি সেখান থেকে ভালো মানের টাকাও আয় করতে পারবেন।
তার পরে আপনি যদি মোটামুটি ভালো দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে চাইলে আপনি নিজেও একটা সুন্দর ব্লগ সাইট তৈরি করে সেখান থেকে ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।
অনেকে হয়তো ভাবতে পারেন, যে ওয়েবসাইট তৈরি, সেটাতো অনেক বড় ব্যাপার,। আমি বলবো আপনাদের ধারনাটা অনেকটা ভুল।ওয়েবসাইট তৈরি করা তেমন কঠিন কোন ব্যাপার না। আপনি চাইলে এটা ওয়ার্ডপ্রেস বা ব্লগারে সম্পুর্ন ফ্রিতেও তৈরি করে নিতে পারেন। যেমন আমরা ব্লগারে ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করি। আমার ব্লগার সাইট টা হলে HELPLINE BD360 এই সাইটেই আমি আমার সকল ব্লগ পোস্ট তৈরি করি।
এর পরে অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন যে, ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স এপ্রুভ করতে ঝামেলা, আসলে মোটেও তেমন না। যদি আপনার পোস্ট ঠিক থাকে, তাহলে আপনি খুব সহজেই যে কোন ওয়েবসাইটেই অ্যাডসেন্স এপ্রুভ করাতে পারবেন।
তাছাড়াও ভিসিটর বেশি থাকলে, বা পোস্ট ভালো হলে, আপনি অ্যাডসেন্স ছাড়াও আরো অন্যান্য অ্যাডস ব্যাবহার করার মাধ্যমে সেই সাইটে থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
বাংলাদেশের টপ ব্লগিং সাইট সমন্ধে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটের এই পোস্টটি পড়তে পারেন। POST LINK HERE এখানে বাংলাদেশের টপ ব্লগিং সাইটের একটা লিস্ট দেওয়া হয়েছে, এখান থেকে যে কোন সাইটেই কাজ করে মাসে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।
ব্লগিং এ সফল হওার কিছু ট্রিকস
ব্লগিং হলো এমন একটা কাজ, এটা যদি আপনার পোস্ট ভালো হয়, তাহলে মানুষ খুজে খুজে পড়বে আপনার পোস্ট। আর যদি ভালো না হয়, তাহলে মানুষ আপনার পোস্ট দেখলেও স্কিপ করে চলে যাবে। মুলত ব্লগিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় বিষয় হলো পোস্ট বা আর্টিকেল।
আপনার পোস্ট টা যত ভালো হবে, তত বেসি মানুষ আপনার পোস্ট পড়ার জন্য আগ্রহ করবে। আর যদি আপনার পোস্টই ভালো না হয়, তাহলে সেখানে কখনোই কিছু আশা করতে পারেন না। আর পোস্ট ভালো করার জন্য , বিভন্ন সাইটে পোস্ট পড়া , বিভিন্ন সাইটে পোস্ট লেখা দরকার।
এর পরে সবসময় ই চেষ্টা করা যে, কোন বিষয় আপনার কাছ থেকে আপনার পাঠক রা পড়তে চায়, সেই ধরনের পোস্ট বেশি বেশি লেখা। পোস্ট লেখার সময় এমন কিছু বিষয় বেশি শেয়ার করা , যেটা মানুষ বেশি জানতে চায় বা মানুষের দরকার বেশি।
সব শেষে একটু SEO করার চেষ্টা করবেন, যতটুকু সম্ভব। কেননা প্রথম দিকে এসইও ছাড়া ট্রাফাক আসবে না বললেই চলে।
আমি আশা করি এই পোস্টটা থেকে আপনি একটু হলেও উপকৃত হবেন, আর আগামিতে ��োন বিষয়ে পোস্ট চান, তা লিখে কমেন্ট করুন।
1 note
·
View note
Text
তেজপাতার ঔষধি গুনাগুন জানলে অবাক হবেন
আজকে আমরা জানবো তেজপাতার ঔষধি গুনাগুন
তেজপাতা একটি সুগন্ধ জাতীয় পাতা
আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবারের মধ্যে তেজপাতা ব্যবহার করে থাকি
কিন্তু তেজ পাতার মধ্যে রয়েছে অনেক ঔষধি গুনাগুন যেগুলো সম্পর্কে আমরা একদম জানিনা,
আজকে আমরা তেজপাতার গুনাগুন সম্পর্কে জানব তেজপাতা খেলে কি হয়
তেজপাতায় কোন কোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে
তেজপাতার ঔষধি গুনাগুন জানলে অবাক হবেন
চলুন জেনে যাওয়া যাক
তেজপাতার উপকারিতা
১)তেজপাতা ক্যান্সারের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে
এক গবেষণায় দেখা গেছে যে শেষ পাতা ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস করে
তেজপাতা মূলত ক্যান্সারের কোষকে নিয়ন্ত্রণ রাখে
একটি গবেষণা অনুযায়ী দেখা গেছে যে তেজপাতা ব্রেস্ট ক্যান্সারের বিরুদ্ধেও কাজ করে
২) তেজপাতা শরীরের ক্ষত নিরাময় কাজ করে
আম���দের শরীরে কোন জায়গায় ক্ষত হলে সেখানে ক্যান্টিডার মত ছত্রাকের আক্রমণ ঘটে
মূলত এই ক্যান্টিডার ছত্রাক এর বিরুদ্ধেও তেজপাতা দারুন ভাবে কাজ করে
৩) তেজপাতা আমাদের হার্ডকে সুস্থ রাখে
তেজপাতা মূলত কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় যার ফলে আমাদের হার্ট অনেক সুস্থ থাকে
এবং উচ্চমাত্রা কোলেস্টেরল এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়
৪) তেজপাতা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
প্রতিদিন যদি আপনি তেজপাতা খান তাহলে আপনার ডাইবেটিস অনেক নিয়ন্ত্রণে আসবে গবেষণা অনুযায়ী প্রমাণিত
৫) তেজপাতা চুলের জন্য অনেক উপকারী
আমাদের যাদের চুল ঝরে যায়
বাজার থেকে অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি কিন্তু
চুল পড়া রোধে কোন ভালো ফলাফল পাইনা
আমরা যদি নিয়মিত তেজপাতা চুলে ব্যবহার করি তাহলে চুলের গোড়াকে অনেক মজবুত এবং শক্তিশালী করবে এই তেজপাতা
তাই তেজপাতা চুলের যত্নে এক অতুলনীয় ওষুধ
৬) তেজপাতা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অতুলনীয় কাজ করে
তেজপাতা মূলত বিভিন্ন ধরনের সাবানের ব্যবহার করা হয় ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য
তেজপাতা ত্বকের ময়লা এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে
আপনি যদি তেজপাতার ক্রিম বানিয়ে মুখের মধ্যে লাগান তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে
0 notes
Text
রাইসা
রাইসা ছোট্ট একটি মেয়ে। গ্রহ-উপগ্রহ নিয়ে ভরপুর আগ্রহ তার ঠিক তেমনি ভাবে এগুলো নিয়ে গবেষণা করারও। এই শব্দ দুটি সে ছোটবেলায় পড়েছে আর যখন থেকে পড়েছে এই গ্রহ-উপগ্রহের মানের সাথে তার কোন পরিচয়ই ঘটে নি। শুধু ভালো লাগার দুটি শব্দ এটাই তার কাছে যথেষ্ট। এদের মাঝখানেই তার উপস্থিতি সারাক্ষণ।
নিচের ঘরটিকে বানিয়েছে মহাবিশ্বের একটি টুকরো। যতগুলো গ্রহের সন্ধান সে এখন পর্সন্ত পেয়েছে তার সবটাই এখানে উপস্থিত।
আগে একটা সময় বলা হতো যে মহাবিশ্ব আর এই পৃথিবীর সৃষ্টি কিভাবে। সময়ের আবর্তনে বিজ্ঞানীরা নানাভাবেই তা জানিয়েছেন। মানুষের মুখে মুখে রটেছে নানা ধরনের গল্পও।
রাইসার গ্রহের প্রতি ভালোবাসা যেমন তাকে পুরো বিশ্বের সাথে জুড়ে রেখেছে ঠিক তেমনি ভাবে তাকে আলাদা করেছে সম্পূর্ণ পৃথিবী থেকে। বাবা-মা, ভাই-বোন, বন্ধু বান্ধব কারো সাথেই নেই তার কোন ধরনের যোগাযোগ।
ছোটবেলাতে ছিল। খুব কম কথা বললেও বাবা-মার সাথে থাকতো, সবার সাথেই মোটামুটি পরিচয় ছিল। এখন বড় হয়েছে। মেয়ের জেদের কাছে বাবা- মা অসহায়। তাই মেয়ের কথায় শেষ কথা।
রাইস এখন অনেক বড় সায়েন্টিস্ট হওয়ার জন্য সব পদই অতিক্রম করেছে, তবে তার গবেষণায় এখনো এই অব্দি। নিজের একটি ল্যাব রাখার পাশাপাশি তার নিজের চারপাশকে কোন নক্ষত্র বানিয়ে রাখতেই পছন্দ।
- এই যে নিবু, কি খবর তোমাকে নিয়ে তো অনেক ভাবলাম তবে কিছুই তো কর না!
ভেবেছিলাম এমন একটি নক্ষত্র হবে যেখানে তুমি সেকেন্ডে সেকেন্ডে তৈরি হবে আবার নষ্ট হবে আর তোমাকে খুজে বের করবো আমি!
তবে কই! তোমার তো কোন অস্তিত্বই দিলে না!
- তৈরি হব কিভাবে? তুমিই তো আটকে রেখেছো!
- আমি আটকে রেখেছি মানে!
- আটকে রাখো নি তো কি! নিজের রূপ দেখেছো, সেকেন্ডের জন্য না দেখে থাকবো কিভাবে!
হা, হা নিবুর রসিকতা দারুন ছিল!
- আচ্ছা, বুঝেছি তুমি না হয় রূপে আটকেছো, আর ফোটা তুই?
- আমি!
- হুম্ তুই।
- তুমি যেভাবে প্রতিদিন এসে আমার গায়ের ছিদ্র ছিদ্র ফোটাগুলোকে আদর করে মুছে দাও, আমি চলে গেলে ওখানে কে করে দিবে!
- এখন রু, তুই বল। তোর কি সমস্যা!
- সমস্যা মানে! আমার তো বড় সমস্যা! আমাকে রু ডাক কেন?
এতগুলো রঙ্গে রাঙ্গিয়েছো আমায় সবার থেকে সুন্দর করে। প্রতিদিন কয়েকবার করে আমাকে পালিস কর। ওখানে কে করবে শুনি!
এখানে আমায় নিয়ে তুমি তো কত গল্প কর, কি সুন্দর করে হাস, ওখানে গেলে তোমার হাসি পাব কোথায়!
- অদু, তোর কি সমস্যা বলবি!
অদু কান্না ভরা কন্ঠে বলে ওঠে,
- যাব কেন বল! যাব কেন! এখানে সবাই আমাকে কত ভালোবাসে। আমাকে দেখেছো? আমি কতটা কুৎসিত দেখতে! তারপরও তুমি সবার থেকে আমার বেশি যত্ন নাও তোমার জন্য সবাই আমাকে কত ভালোবাসে, ভালোবাসার যোগ্য তো তুমিই করেছো। ওখানে গেলে তোমাদের মত ভালোবাসা পাব কই!
আদুর কথাতে সকলেই খুব ইমোশনাল হয়ে পড়ে। রাইসা ও কিছু না বলে চোখে পানি নিয়ে ঘুমাতে চলে যায়।
- রা, রা এই রা ওঠ!
রাইসা তখনো ঘুমাচ্ছে। আরো কয়েকবার ডাকার পর রাইসার ঘুম ভাঙ্গে এবং চোখ খুলে রাইসা দেখতে পায় সে মহাকাশে উড়ছে!
- এসব কি!
সবাই বলে ওঠে এগুলো সবটাই তোমার জন্য!
- আমার জন্য মানে!
- হ্যাঁ, তোমার জন্য। তুমি আমাদেরকে এভাবে দেখতে চেয়েছিলে তো। তোমার ভালো লাগছে তো এখন?
দেখ তুমি পেরেছো! তুমি অনেক আগেই পেরেছিলে, আমরা শুধু আসছিলাম না!
- এই পাগলের দল তাই বলে তোরা এই ভাবে চলে আসবি! আর আমি এখানে কি করছি?
- তোমার সফলতা তোমার চোখে দেখাতে এনেছি দেখো তুমি কতটা পড়েছ!
হ্যাঁ, রা তুমি কখনই অসফল ছিলে না!
রাইসা তাদের সবার পানি ভরা চোখের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে!
- ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
- মোনালিসা মিতু।
0 notes
Text
রণবীর সিং দীপিকা পাড়ুকোনের সর্বশেষ ফটোগুলির জন্য 'বাহ' হয়ে যান - টাইমস অফ ইন্ডিয়া
রণবীর সিং দীপিকা পাড়ুকোনের সর্বশেষ ফটোগুলির জন্য ‘বাহ’ হয়ে যান – টাইমস অফ ইন্ডিয়া
রণবীর সিং তার স্ত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের প্রতি স্নেহের আরাধ্য প্রদর্শন সর্বদা ইন্টারনেট জয় করে এবং ভক্তরা এই দম্পতিকে যথেষ্ট রাখতে পারে না। এই বলে, দীপিকা সম্প্রতি একগুচ্ছ লোভনীয় ছবি ফেলেছেন। ছবিগুলি কিছুক্ষণের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় এবং স্বামী রণবীর ফটোগুলি স্বীকার করতে মন্তব্য বিভাগে গিয়েছিলেন। ‘দিল ধড়কনে দো’ অভিনেতা লিখেছেন, ‘ওয়াও 😯’ তার স্ত্রীর একরঙা ফটোশুটের জন্য। মোটা এবং পাতলা, রণবীর…
View On WordPress
0 notes
Text
বউয়ের বান্ধবী এবং বাসার কাজের মেয়ে কে একসাথে ..
বউ সবে মাত্র ইন্টার পাশ করেছে। বিয়রে পর আমার বউ কে ঢাকানিয়েএসেছি। আমি একটা ছোট সরকারি চাকরি করছি।আমার জবটা হচ্ছে টুরিং জব। এইজন্য মাসে ৬/৭ দিনঢাকারবাহিরে থাকতে হয়। এই কারনে একটি কাজের মেয়ে রাখা হয়েছে। বাসায় কেবল একটি কাজের মেয়ে। বয়স ১৪/১৫হবে।
কাজের মেয়েটির নাম শাহানা। আমার শ্বশুড় বাড়ি থেকে ওকে আনা। আবার ও আমার দুর সম্পর্কেরখালাতশালি। সে কারনে সে আমাকে দুলাভাই ডাকে। দেখতে শুনতে ভালই, শরিরের গঠন সুন্দর, ব্রেস্ট বেশ বড় বড়আরসব সময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকে।
আমার বউ এর পুরোন ছালোয়ার কামিজ গুলো ওই পড়ে বলে ওকে আরো বেশি সুন্দর লাগে।
আমি কখনো শাহানার প্রতি খারাপ নজর দেইনি। নতুন বিয়ে করেছি, ৬/৭ মাস হয়েছে। বউ এর কাছেফেইথথাকবার চেষ্টা করেছি। বাসার ভেতর যুবতি মেয়ে। তারপরও আমার বউ আমাকে দারুন বিশ্বাষ করতো। আমিতারবিশ্বাষ রাখার চেষ্টা করেছি।
বাসায় একটি মাত্র রুম, শাহানা প্রথম প্রথম রান্না ঘরে ঘুমাত। আমার প্রতি তার অগাধ বিশ্বাষের কারনে আমারবউশাহানা কে আমাদের রুমে আলনার আড়ালে শুতে দেয়। একটা বেপারে আমার বউ ওকে ফ্রী করে ফেলছিল, তাহলআমরা স্বামী-স্ত্রী যখন বিছানায় একসাথে শুয়ে থাকতাম বা চোদাচুদি করতাম তখন মাঝে মাঝে ও রুমের ভেতরদিয়েচলাচল করত, কেউ কিছু মনে করতাম না। Moheni biswas
আমাদের রুমে ঘুমানোর পরেও শাহানার প্রতি আমি দৃষ্টি দিতাম না, ভাবতাম আমার বউ ওর চেয়ে অনেক সুন্দরি, আমার সকল ডিমান আমার বউ ই তো পুরন করছে। তাতে আমার উপর বউ এর বিশ্বাষ আরো বেড়ে যায়।
চোদাচুদি করতাম যা শাহানা প্রায়ই দেখতে পেত। এতে আমার বউওশাহানা দুজনেই মনে কিছু করত না! আমিও মজা পেতাম। দিনে দিনে বেপারটা ডাল ভাতের মত হয়ে গেল।
আমার বউ এর একটি ক্লোজ বন্ধবি ছিল, নাম সীমা। বিয়ের দিন ওকে আমি দেখেছিলাম। দেখতে শ্যামলা বর্নের, কিন্ত অসম্ভব সেক্সি। বউ এর কাছে শুনেছি ওর নাকি চরিত্র ভাল না, বেশ কয়েক জনের কাছে নাকি চোদাখেয়েছে।চোদার ব্যাপারে নাকি আমার বউকে নাকি পটাতে চেয়েছিল। কিন্তু আমার বউ পথে পা দেয়নি। বিয়ের দিন এবং বিয়ের পরে শ্বশুর বাড়িতে সীমাকে বেশ কয়েকবার দেখেছি আর কথা বলেছি, মনে হয়েছে ওর ভেতরে সত্যিই একটিকাম ভাব আছে।
এক��িন সীমা ঢাকাতে ওর বড় বোনের বাসায় ব��ড়াতে আসল। ঢকায় থাকবে বেশ কয়েকদিন। আমাদেরবাসায়ওনাকি দুই তিন দিনের জন্য বড়াতে আসবে। আমার অফিস ট্যুরের প্রোগ্রাম পড়ল। পটুয়াখালীতে যেতে হবে৬/৭দিনের জন্য। যেদিন আমি ট্যুরে যাব সেইদিন সীমা আমার বাসায় এল। আমি ব্যাগ ট্যাগ নিয়ে সোজা অফিসেচলেগেলাম পরে পটুয়াখালীতে।
অফিসে গিয়ে শুনলাম, ট্যুর প্রোগ্রাম বাতিল। ট্যুরে যাওয়া হল না। সন্ধযায় বাসায় চলে এলাম। বাসায় আমাকেদেখেআমার বউ তো অবাক। বললাম ট্যুর বাতিল হয়েছে। আমার বউ আর সীমা খুবই খুশি হল, বলল আমরা সবাই মিলে মজা করতে পারব। ,
Moheni Biswas#রাতে খাওয়া দাওয়া করে আমরা গল্প করতে শুরু করলাম। আমার বউএর অনুপস্থিতিতে সীমা আমাকে একবার বলল, আপনি খুবই হ্যান্ডসম। উত্তরে আমিও বললাম তুমিও অনেক কিউট আর সেক্সি। সীমা মুচকি হেসে বলল, তাইনাকি? আমিঃ হ্যাঁ।
রাতে আমাকে খাটে শুতে হল। সীমা আর আমার বউ শুয়ে পড়ল নিচে তোশক পেতে। আমার বউ ম্যাক্সি আরসীমাসালোয়ার কামিজ পড়েছে। দুই বান্ধবি গল্প করছিল এইভাবেঃ …
সীমাঃ তোদের অসুবিধা করলাম।
বউঃ কিসের অসুবিধা?
সীমাঃ তোকে নিচে শুতে হল।
বউঃ আমার ভালই লাগছে।
সীমাঃ (আস্তে করে) যদি তোদের করতে ইচ্ছে করে?
বউঃ করব।
সীমাঃ আমি দেখে ফেললে?
বউঃ দেখলে দেখবি।
সীমাঃ শাহানার জন্য তোদের অসুবিধা হয় না?
বউঃ না।
সীমাঃ শাহানা কি দেখেছে কখনো?
বউঃ অনেক দেখেছে। এখনতো শাহানার সামনে করি। ওকে দেখিয়ে দেখিয়ে করতে আলাদা মজা আছে।
সীমাঃ তোর জামাই শাহানাকে কি কিছু করে?
বউঃ ও খুব ভালো। এগুলো কিছু করে না, কোন আকর্ষন নেই।
সীমাঃ ও! আচ্ছা!
সীমা আর আমার বউ মনে করেছে আমি ঘুমিয়ে গেছি। কিন্তু আমি চুপ করে শুনছি ওদের কথাবার্তা।
বউঃ তোদের সেই খালেদ ভাইয়ার খবর কি?
সীমাঃ এখন আমি আর ধরা দেই না, ভেবেছে আমি ওকে বিয়ে করব।
বউঃ বিয়ে করবিনা?
সীমাঃ না।
বউঃ তুই কি এসব আনন্দের জন্য করিস?
সীমাঃ হ্যা।
কতক্ষন ওরা চুপ হয়ে থাকল। তারপর সীমা বলতে লাগল …
সীমাঃ তোর কি ভাইয়ের কাছে যেতে ইচ্ছা করছে?
বউঃ কিছু কিছু
সীমাঃ যা
বউঃ তুই যে জেগে?
সীমাঃ কিছুই হবে না।
সীমা আমার বউকে খাটের উপর আমার কাছে পাঠিয়ে দিল। আমার বউ আমার পাশে শুয়ে আমাকে জাগাবারচেষ্টাকরল। আমি সারা দিলাম। আমার বউকে জড়িয়ে ধরলাম। ম্যাক্সি উপরের দিকে টেনে ভোদায় হাত দিলাম।আমারবউএর ভোদা আংগুলি করলাম। ভোদার লিপস এ চিমটি কাটলাম। ম্যাক্সি পুরুটাই খুলে ফেললাম। আমার ধনখাড়াহয়ে গেল।
বেশি দেরি না করে বউএর ভোদার ভেতর আমার ধন ঢুকালাম। খুব জোরে ঠাপ দিতে লাগলাম। বউউঃআহঃ … শব্দ করতে লাগল। দেখলাম সীমা নড়াচড়া কর��ে। আমি আরো জোরে ঠাপাতে লগলাম। বউ তাতেতারশব্দ করা বাড়িয়ে দিল। এতে সীমার নড়াচড়াও বেড়ে গেল। সম্ভবত সীমার সেক্স উঠেছ।
এবার বউএর দুইপা উপরের দিকে তুলে ধন খেচতে লাগলাম। সীমাকে খুব লাগাতে ইচ্ছা করল। সিমার কথা মনেকরেবউএর ভোদা আরো বেশি করে মারলাম। দেখলাম ভোদার মধ্যে ছির ছির করে মাল বের হচ্ছে। আমার বউ আস্তে আস্তে যেয়ে সীমার পাশে শুয়ে পড়ল। Moheni biswas সকালে আমার আগে ঘুম ভেংগে গেল। দেখলাম আমার বউ আর সীমা এখনো ঘুমাচ্ছে। শাহানা রান্না ঘরেনাস্তাবানাচ্ছে। সীমা চিত হয়ে শুয়ে আছে। বুকে কোন উর্না নাই। দুধগুলো বেশ বড় বড়। কামিজের উপরের ফাকদিয়েদুধের উপরের অংশ দেখ যাচ্ছে।
বাথরুমে চলে গেলাম আমি। গোসল করে এসে দেখি আমার বউ এবং সীমা ঘুম থেকে উঠে পরেছে। আমার বউবাথরুমএ চলে গেল।
সীমাকে বললাম কেমন ঘুম হল আপনার?
সীমাঃ ভাল না।
আমিঃ কেন?
সীমাঃ আপনারা ঘুমাতে দিয়েছেন?
আমিঃ বুঝলাম না।
সীমাঃ আমি সব জানি, সব দেখেছি।
আমিঃ আপনার কি ইচ্ছে করছিল?
সীমাঃ ইচ্ছে করলেই কি আপনাকে পাব?
আমিঃ ইচ্ছে করেই দেখেন না?
সীমাঃ ঠিক আছে আমি ইচ্ছে করলাম।
আমিঃ আজ রাতে হবে নাকি?
সীমাঃ ঠিক আছে।
আজকে ছুটির দিন ছিল। দুপুর পর্যন্ত বেশ গল্প করলাম আমরা। ৩ টার সময় সিনেমা দেখতে গেলাম আমরা।বাংলাসিনেমা। অন্ধকার হলের মধ্যে অনেকবার সীমার দুধ টিপেছি, বেশ আনন্দ করে বাসায় ফিরলাম।
রাতে আমার বউ আর সীমা নিচেই শুল। আমি খাটের উপর শুলাম। কতক্ষন আমার তিন জন আলাপ গল্পকরলাম।একটু পরে আমি ঘুমের ভান করে ঘুমিয়ে থাকলাম। আমার বউ আমাকে ডাকার চেস্টা করল আমি সাড়াদিলাম না।
আমার বউ সীমাকে বলল ও ঘুমিয়ে গেছ।
সীমাঃ কাল করেছ, আজ সারাদিন বেচারা আমাদের নিয়ে ঘুরে বেরিয়েছে, ঘুমাবে না?
বউঃ আমার ও ঘুম পাচ্ছে, ঘুমিয়ে যাব।
সীমাঃ কেন? আজ করবি না?
বউঃ না।
কিছুক্ষন পর দেখালাম, আমার বউ সত্যি ঘুমিয়ে গেছে। আরও এক দেড় ঘন্টা চলে যাবার পর আমার বউ যখনগভীরঘুমে তখন সীমা এসে আমার শরীর স্পর্শ করতে লাগল। আমি আস্তে করে সীমাকে আমার পাশে শুইয়ে নিলাম।রুম এআধো আধো অন্ধকার। কথাও বলা যাচ্ছে না, যদি বউ জেগে যায়।
প্রথমেই আমি সীমার ব্রেস্ট এ হাত দিলাম। হাতের মুঠোয় দুধ চেপে ধরে টিপতে লাগলাম। কামিজ পুরুটা খুললামনা।উপরের দিকে টেনে দিয়ে নিচ দিয়ে হাত দিয়ে আবার দুধ টিপলাম। খুবই ভাল লাগছিল সীমার দুধ টিপতে। গালেচুমুখেলাম, ঠোটে চুমু খেলাম, নিপল মুখে নিয়ে চুষলাম। সীমা নিজেউ আমার পেনিস ধরল আর মেসেজ করতেলাগল।সীমার পাজামার ফিতে খুলে পাজামাটা নিচের দিকে নামিয়ে দিলাম। ভোদায় হাত দিলাম, দেখলাম ভিজেগেছে। আঙ্গুলদিয়ে ওর ভোদা লিকিং করলাম, ভেতরটা অনেক পিচ্ছিল। আমি দেরি না করে আমার ধন ঢুকিয়ে দিলামওর ভোদারভেতর। আস্তে ��স্তে ঠাপ দিতে লাগলাম।আমি অনেকক্ষন ধরে উত্তেজিত ছিলাম তাই বেশি সময় মালধরে রাখতেপারলাম না। ওর ভোদার মধ্যেই মাল আউট করতে থাকলম। হঠাৎ দেখলম শাহানা উঠে বাথরুমেযাচ্ছে, শাহানাসব দেখে ফেলল। যাই হোক সীমা আমার বউ এর কাছে আস্তে করে গিয়ে শুয়ে পড়ল।
সকালে আমি ঘুম থেকে আগে আগে উঠে রান্না ঘরে গেলাম, শাহানা নাশ্তা বানাচ্ছে। শাহানাকে বললাম কাল রাতেকিছুদেখেছিস?
শাহানাঃ দেখেছি।
আমিঃ কি দেখেছিস?
শাহানাঃ সীমা আপার সাথে আপনি করছেন।
আমিঃ তোর আপাকে বলিস না, কেমন?
শাহানাঃ আচ্ছা।
আমিঃ তোর কি কিছু করতে ইচ্ছে করে?
শাহানাঃ হ্যাঁ করে।
আমিঃ আমার সাথে করবি?
শাহানাঃ হ্যাঁ করব।
আমি অফিসে চলে গেলাম। বিকেলে বাসায় আসি। দেখি আমার বউ বাসায় নেই। সীমা আর আমার বউমার্কেটেগেছে। আমি শাহানাকে একা পেয়ে গেলাম। শরীরের মধ্যে সেক্স এর ঝিলিক বয়ে গেল। দেখলাম শাহানাওঘোরাঘোরিকরছে, ওকে ডাক দিয়ে বিছানায় বসালাম, হাটুর উপর শুইয়ে দুধ টিপলাম। ছেরির দুধগুলো বেশ ভালো, সুঢৌল স্তনযাকে বলে। আমি বেশ জোরে টিপতে থাকলাম, বললাম তাড়ারাড়ি পাজামা খুল, তোর আপু চলে আসতেপারে।
শাহানা পাজামা খুলে ফেললে ওকে খাটের উপর চিৎ করে শুয়ালাম। ওর ভোদা একদম দেখলাম, খুব সুন্দরআরমাংসল, একদম ক্লিন শেভড। ওকে বললাম কিরে তোর ভোদায় তো কোন বাল নেই, একদম ফর্সা। শাহানাবললআপনি লাগাবেন দেখে আজকেই সব সাফ করছি। ভোদা সুন্দর করে কতক্ষন হাতালাম, টিপলাম, আংগুলিকরলাম।খুব বেশি দেরি করলাম না, কনডম পড়ে নিলাম। দুই পা উপরের দিকে তুলে বা���লা স্টাইলে শাহানার ভোদার ভেতরআমার ধন ঢুকিয়ে দিলাম। দুধ টিপতে টিপতে আর ঘন ঘন ঠাপাতে ঠাপাতে মাল আউট করলাম।
শাহানা অনেক মজা পেল, আমাকে ছাড়তে চাইছিল না। বলল, দুলাভাই আপনি যখন চাইবেন তখনি আমি আপনারকাছে আসব আর আপনি আমাকে লাগাবেন !!!
কিছুক্ষন পর আমার বউ আর সীমা চলে এল। আমি বাথ রুম থেকে হাত মুখ ধুয়ে বের হচ্ছিলাম, আমার বউ বলল, তুমি কখন এসেছ? বললাম, এইতো একটু আগেই এসেছি, এসেই হাতমুখ ধুলাম।
রাতে আমর বউ আমার কাছে শুল। কতক্ষন গল্প করলাম, মাঝে মাঝে আমার বউএর ব্রেস্ট এ হাত দিচ্ছিলাম, টিপছিলাম, বললাম লাগাবো? দেখলাম বউএর ইচ্ছা আছে। বললাম, লাইট অফ করে দিই? বউ বলল, দিতে হবেনা।আস্তে করে বললাম সীমা দেখে ফেলবে। ও বলল, দেখুক, কিছু হবে না।
বউএর ম্যাক্সি খুলে ফেললাম, একটু কাত করে নিয়ে এক পা উপরের দিকে তুলে ভোদার মধ্যে ধন ঢুকিয়ে দিলাম, দেখলাম ভোদার মধ্যে পচ পচ করে আওয়াজ হচ্ছে। আমি জোড়ে ঠাপাতে লাগলাম, বউ উহঃ আহঃ … আওয়াজকরছে। কিছুক্ষন পড়ে দেখলাম বউ তার ভোদা থেকে আমার ধন বের করে নিল। আমাকে চিৎ করে শুইয়েআমারধন ভদায় ঢুকিয়ে বসে বসে ঠাপ দিতে লাগল। Moheni biswas
আমি অনেকক্ষন ধরে উত্তেজিত ছিলাম তাই বেশি সময় মালধরে রাখতেপারলাম না। ওর ভোদার মধ্যেই মাল আউট করতে থাকলম। হঠাৎ দেখলম শাহানা উঠে বাথরুমেযাচ্ছে, শাহানাসব দেখে ফেলল। যাই হোক সীমা আমার বউ এর কাছে আস্তে করে গিয়ে শুয়ে পড়ল।
সকালে আমি ঘুম থেকে আগে আগে উঠে রান্না ঘরে গেলাম, শাহানা নাশ্তা বানাচ্ছে। শাহানাকে বললাম কাল রাতেকিছুদেখেছিস?
শাহানাঃ দেখেছি।
আমিঃ কি দেখেছিস?
শাহানাঃ সীমা আপার সাথে আপনি করছেন।
আমিঃ তোর আপাকে বলিস না, কেমন?
শাহানাঃ আচ্ছা।
আমিঃ তোর কি কিছু করতে ইচ্ছে করে?
শাহানাঃ হ্যাঁ করে।
আমিঃ আমার সাথে করবি?
শাহানাঃ হ্যাঁ করব। Moheni biswas
আমি অফিসে চলে গেলাম। বিকেলে বাসায় আসি। দেখি আমার বউ বাসায় নেই। সীমা আর আমার বউমার্কেটেগেছে। আমি শাহানাকে একা পেয়ে গেলাম। শরীরের মধ্যে সেক্স এর ঝিলিক বয়ে গেল। দেখলাম শাহানাওঘোরাঘোরিকরছে, ওকে ডাক দিয়ে বিছানায় বসালাম, হাটুর উপর শুইয়ে দুধ টিপলাম। ছেরির দুধগুলো বেশ ভালো, সুঢৌল স্তনযাকে বলে। আমি বেশ জোরে টিপতে থাকলাম, বললাম তাড়ারাড়ি পাজামা খুল, তোর আপু চলে আসতেপারে।
শাহানা পাজামা খুলে ফেললে ওকে খাটের উপর চিৎ করে শুয়ালাম। ওর ভোদা একদম দেখলাম, খুব সুন্দরআরমাংসল, একদম ক্লিন শেভড। ওকে বললাম কিরে তোর ভোদায় তো কোন বাল নেই, একদম ফর্সা। শাহানাবললআপনি লাগাবেন দেখে আজকেই সব সাফ করছি। ভোদা সুন্দর করে কতক্ষন হাতালাম, টিপলাম, আংগুলিকরলাম।খুব বেশি দেরি করলাম না, কনডম পড়ে নিলাম। দুই পা উপরের দিকে তুলে বাংলা স্টাইলে শাহানার ভোদার ভেতরআমার ধন ঢুকিয়ে দিলাম। দুধ টিপতে টিপতে আর ঘন ঘন ঠাপাতে ঠাপাতে মাল আউট করলাম।
শাহানা অনেক মজা পেল, আমাকে ছাড়তে চাইছিল না। বলল, দুলাভাই আপনি যখন চাইবেন তখনি আমি আপনারকাছে আসব আর আপনি আমাকে লাগাবেন !!!
কিছুক্ষন পর আমার বউ আর সীমা চলে এল। আমি বাথ রুম থেকে হাত মুখ ধুয়ে বের হচ্ছিলাম, আমার বউ বলল, তুমি কখন এসেছ? বললাম, এইতো একটু আগেই এসেছি, এসেই হাতমুখ ধুলাম।
রাতে আমর বউ আমার কাছে শুল। কতক্ষন গল্প করলাম, মাঝে মাঝে আমার বউএর ব্রেস্ট এ হাত দিচ্ছিলাম, টিপছিলাম, বললাম লাগাবো? দেখলাম বউএর ইচ্ছা আছে। বললাম, লাইট অফ করে দিই? বউ বলল, দিতে হবেনা।আস্তে করে বললাম সীমা দেখে ফেলবে। ও বলল, দেখুক, কিছু হবে না।
বউএর ম্যাক্সি খুলে ফেললাম, একটু কাত করে নিয়ে এক পা উপরের দিকে তুলে ভোদার মধ্যে ধন ঢুকিয়ে দিলাম, দেখলাম ভোদার মধ্যে পচ পচ করে আওয়াজ হচ্ছে। আমি জোড়ে ঠাপাতে লাগলাম, বউ উহঃ আহঃ … আওয়াজকরছে। কিছুক্ষন পড়ে দেখলাম বউ তার ভোদা থেকে আমার ধন বের করে নিল। আমাকে চিৎ করে শুইয়েআমারধন ভদায় ঢুকিয়ে বসে বসে ঠাপ দিতে লাগল। Moheni biswas
চুল গুলো এলমেল হয়ে যাচ্ছিল, দেখলাম আমার বউ সীমারদিকেতাকিয়ে মিট মিট করে হাসছে। এবার আমার বউকে হাটু গে��ে বসতে বললাম, ডগি স্টাইলে ওর ভোদায় ধন চালালাম। বউএর মাল আউট হল, কিছুক্ষন পর আমারটাও হল।
শুয়ে আছি, ঘন্টা খানেক পরে দেখলাম, বউ গভির ঘুমে আচ্ছন্ন। আমি উঠে সীমার কাছে গেলাম। সীমা জেগে আছে, লাইট জ্বালানই আছে, নিভালাম না। সীমার সালোয়ার কামিজ খুলে ফেললাম। ভোদাট আবার দেখা হয়ে গেল।একটুএকটু বাল আছে, বেশ খাসা ভোদা।
ভোদার লিপ্স নাড়াচাড়া করলাম, জ্বিভ দিয়ে চুষলাম। ব্রেস্ট টিপছিলাম, নিপলদুটি খুব সুন্দর। নিপলে আংগুল ঘষলাম, সীমা খুবই হন্নে হয়ে গেল। আমি ওর দু পা ফাক করে ভোদার ভেতরধনদিলাম। কতক্ষন ঠাপানোর পর ওকে কাত করে শুইয়ে আমার বউএর স্টাইলে আবার ঠাপাতে লাগলাম।
নদীরউত্তালঢেউএর মত ঠাপাতে লাগলাম। দেখলাম মাগী একটু নিস্তেজ হল, মনে হল ভোদার ভেতর থেকে গরম পানি বেরহচ্ছে।আমি আরো জোড়ে ঠাপিয়ে আমার মাল আউট করলাম।\
2 notes
·
View notes
Link
থানকুনি পাতা। আমাদের দেশের খুব পরিচিত একটি ভেষজ গুণসম্পন্ন উদ্ভিদ। গ্রামাঞ্চলে থানকুনি পাতার ব্যবহার আদি আমল থেকেই চলে আসছে। ছোট্ট, প্রায় গোলাকৃতি পাতার মধ্যে রয়েছে ওষুধি সব গুণ। থানকুনি পাতার রস বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে অতুলনীয় ভূমিকা পালন করে থাকে। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে কেউ যদি নিয়মিত থানকুনি পাতা খাওয়া শুরু করে, তাহলে মাথার চুল থেকে পায়ের পাতা ��র্যন্ত শরীরের প্রতিটি অংশের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে মেলে আরও অনেক উপকার। তবে আর দেরি না করে চলুন জেনে নেই এই পাতার ঔষধি ব্যবহার ও অবিশ্বাস্য উপকারিতা সম্পর্কে - বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখুন -
#চুল পড়া সমস্যার সমাধান#মেয়েদের চুল পড়ার সমাধান#চুল পড়া রোধে ঔষধ#মেয়েদের মাথার চুল পড়া রোধে করণীয়#চুল পড়া বন্ধ করার তেল#মেয়েদের চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার#চুল পড়া বন্ধের দোয়া#অতিরিক্ত চুল পড়া বন্ধ করার উপায়#চুল ওঠার কারণ ও প্রতিকার#চুল কালো করার উপায়#প্রাকৃতিকভাবে চুল কালো করার উপায় কি#চুল কালো করার তেলের নাম#কি খেলে সাদা চুল কালো হয়#থানকুনি পাতা#রূপচর্চায় থানকুনি পাতা#থানকুনি পাত�� চিবিয়ে খেলে কি হয়#থানকুনি পাতার দারুন সব উপকারিতা#স্বাস্থ্য টিপস#Bangla Health Tips#BD Canvas
0 notes