#ওলী
Explore tagged Tumblr posts
Text
বই : ইসলাম প্রসঙ্গে পত্রবলী Letters on ISLAM
একটি ছোট কিন্তু গুরুত্বপুর্ন কিতাব। গ্রন্থকার মুহাম্মদ ফাজেল জামালী কর্তৃক কারারুদ্ধ থাকা অবস্থায় তাঁর পুত্রের নিকট লিখিত পত্রাবলি। যা ইংরেজিতে Letters On ISLAM নামে বাংলায় অনুবাদ করেন অ���্যাপিকা সালীমা সুলতানা এবং প্রকাশ হয় ইসলামি ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ থেকে। বর্তমান ফিতনার জামানায় অনেক উপকারী হিসেবে কাজে দিবে। অধ্যয়ন করলেই বুঝতে পারবেন। ডাউনলোড করতে বা অনলাইনে পড়তে ক্লিক করুন
View On WordPress
#আউলিয়া#আফজাল মানুষ#আবু বকর সিদ্দিক রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু#আরবী শিক্ষা#আসহাবে রাসূল#আহলে বাইত#আহলে হাদীস#ইমাম আবু হানীফা#ঈমান আকিদাহ#উপকার করে বলে বেড়ানো#ওলি#ওলী#ওহাবী#কবর উঁচু করণ#টাখনুর নিচে কাপড় পরিধান#তারাবীহ নামাজ আছে তো?#তারাবীহ ২০ রাকাত#দাড়ি রাখা কি জরুরি#দাড়ি রাখার বিধান#দুনিয়াদার আলেম#নজদী#নজদীয়াত ও ওয়াহাবী মতবাদঃ মুসলিম বিভেদ#নবীজীর শুভাগমন#নাভির নিচে হাত বাধা#নামাজ#নামাজে হাত বাধা#নূর নবীজি#পরিবার#পুরুষের দাড়ি#পোশাক পরিচ্ছদ
0 notes
Text
মহাসম্মানিত কিতাব পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اللهُ وَلِيُّ الَّذِينَ آمَنُوا يُخْرِجُهُمْ مِنَ الظُّلُمَاتِ إِلَى النُّورِ وَالَّذِينَ كَفَرُوا أَوْلِيَاؤُهُمُ الطَّاغُوتُ يُخْرِجُونَهُمْ مِنَ النُّورِ إِلَى الظُّلُمَاتِ
অর্থ: মহান অল্লাহ পাক তিনি মু’মিনদের ওলী বা অভিভাবক। উনাদেরকে তিনি অন্ধকার বা গোমরাহী থেকে সম্মানিত নূর অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিকে নিয়ে যান। আর যারা কাফির, তাদের ওলী বা বন্ধু হচ্ছে শয়তান। শয়তান তাদেরকে সম্মানিত নূর অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে ফিরিয়ে অন্ধকার অর্থাৎ কুফর, শিরক ও গোমরাহীর দিকে নিয়ে যায়। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ- ২৫৭)
মূলতঃ সম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণকারী বা পালনকারীগণই হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসারী। আর উনার অনুসারীগণই হচ্ছেন মহান অল্লাহ পাক উনার রহমতপ্রাপ্ত, ক্ষমাপ্রাপ্ত ও মুহব্বতপ্রাপ্ত বান্দা অর্থাৎ সম্মানিত ওলী উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আরোও জানতে ক্লিক করুনঃ
https://sm40.com/l/n9f0s0
#12shareef
#90DaysMahfil
0 notes
Text
মহান আল্লাহ পাক সকল মুসলমানদের পবিত্র ১২-ই রবিউল আউয়াল শরীফ পালন করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ওলী বিশিষ্ট বুজুর্গ হযরত ইবনে নু'মান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন যে, তিনি একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেন। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ��িদমত মুবারক-এ তিনি আরজী পেশ করেন- 'ইয়া রাসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! লোকজন প্রতি বৎসর মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ'ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহফিল মুবারক করেন, আপনি কি এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাহফিল মুবারক উনার প্রতি সন্তুষ্ট?' জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন"হে হযরত ইবনে নু'মান রহমতুল্লাহি আলাইহি! যে ব্যক্তি আমাদের জন্য
খুশি মুবারক প্রকাশ করে, আমরা তার জন্য খুশি মুবারক প্রকাশ করি।” সুবহানাল্লাহ! (তাযকিরাতুল ওয়ায়িযীন ১২৫ নং পৃষ্ঠা)
0 notes
Text
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত জবান মুবারক-এ পাঠকৃত একখানা ‘সম্মানিত শে’র বা না’ত শরীফ’
==================
সম্মানিত না’ত শরীফখানা হচ্ছেন-
لَقَدْ حَكَمَ السَّارُّوْنَ فِىْ كُلِّ بَلْدَةٍ …
بِاَنَّ لَنَا فَضْلًا عَلٰى سَادَةِ الْاَرْضِ
وَاِنَّ اَبِىْ ذُو الْمَجْدِ وَالسُّؤْدَدِ الَّذِىْ …
يُشَارُ بِهٖ مَا بَيْنَ نَشْزٍ اِلٰى خَفْضِ
وَجَدِّىْ وَاٰبَاءٌ لَّـهٗ اَثَّلُوا الْعُلَا …
قَدِيـْمًا بِطِيْبِ الْعِرْقِ وَالْحَسَبِ الْمَحْضِ
অর্থ: ‘অবশ্য অবশ্যই আমরা বেমেছাল প্রফুল্লতার সাথে, অত্যন্ত খুশির সাথে, সীমাহীন সম্মানিত শান-শওক্বত ও ইতমিনান মুবারক উনার সাথে প্রতিটি শহর, নগর, গ্রাম, স্থান, জনপদে শাসনকার্য পরিচালনা করেছি। কেননা আমাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক হচ্ছে সারা পৃথিবীর, সারা কায়িনাতের সকল সর্দার, নের্তৃত্বশীল, নেতা, আমীর, উমারা, রাজা, বাদশাহ, সুলতান সকলের উপরে। আর বাতিনীভাবে ওলী, কুতুব, গাওস রহমতুল্লাহি আলাইহিম এবং হযরত নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সকলের উপরে। সুবহানাল্লাহ!
আর নিশ্চয়ই আমার সম্মানিত পিতা সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন সীমাহীন মর্যাদা-মর্তবা, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক ও সম্মানিত কর্তৃত্ব মুবারক উনার অধিকারী। উনার সম্মানিত ইশারা-ইঙ্গিত মুবারক-এ, নির্দেশ মুবারক-এ পরিচালিত হয় উঁচু থেকে নিচু (সম্মানিত আরশে আযীম থেকে তাহ্তাছ ছারা প���্যন্ত) এতোদুভয়ের মাঝে (সারা কায়িনাতে) যা কিছু রয়েছে সমস্ত কিছু। সুবহানাল্লাহ!
আর আমার সম্মানিত দাদা সাইয়্যিদুনা হযরত হাশিম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার সম্মানিত পূর্বপুরুষ আলাইহিমুস সালাম (হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার পর্যন্ত) উনারা যাঁরা অতীত হয়েছেন উনারা প্রত্যেকেই ছিলেন (যাহিরী-বাত্বিনী সর্বদিক থেকে) সর্বশ্রেষ্ঠ ধনী। উনারা প্রত্যেকেই ছিলেন বংশীয় শ্রেষ্ঠত্ব ও বংশীয় পবিত্রতার দিক থেকে অবিনশ্বর।
অর্থাৎ উনারা প্রত্যেকেই ছিলেন এতো সর্বশ্রেষ্ঠ ও পূতঃপবিত্র বংশ মুবারক উনার অধিকারী এবং পূতঃপবিত্র চরিত্র মুবারক উনাদের অধিকারী যে, উনাদের কারো মধ্যে কোনো প্রকার অপবিত্রার স্পর্শ পর্যন্ত লাগেনি। সুবহানাল্লাহ! কেননা উনাদের মাঝে নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অবস্থান মুবারক করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
(আল হাওই লিল ফাতাওই ফিল ফিক্বহি ওয়া ‘উলূমিত তাফসীরি ওয়াল হাদীছি ওয়াল উছুলি ওয়ান নাহওই ওয়াল ই’রাবি ওয়া সায়িরিল ফুনূন শরীফ ২/২২১, মাসালিকুল হুনাফা ফী হুকমি ঈমানি ওয়ালিদাইল মুছত্বফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৩৭ পৃষ্ঠা, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ফী সীরাতি খইরিল ইবাদ শরীফ ১/২৪৭, সিমতুন নুজূমিল আওয়ালী ফী আনবায়িল আওয়ায়িলি ওয়াত তাওয়ালী ১/২৯৮ ইত্যাদি
#90 days mahfil
Sunnat.info
Sm40.com
1 note
·
View note
Video
youtube
WS 89 আপনার জবানে ও রাগের হেফাজত আপনাকে শুধু গুনাহ থেকে বাঁচাবে না ওলী...
0 notes
Text
বর্তমানে অর্থনৈতিক ক্রাইসিস,বিপর্যয়!দ্রব্যমুল্যের ঊর্ধগতী।সুদের পাপে সবাই জর্জরিত। পরিবারে ,অর্থনীতিতে হাহাকার। কোথাও শান্তি নাই।
রহমত দোয়া,সমৃদ্ধিশীল,ব্যবসায় বরকত পেতে চাইলে একটু ফিখির করা লাগবে।
যাকাত আদায় করলে সরাসরি নুরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার জন্য দোয়া মোবারক করবেন। যার ফলে তার দুনিয়া ও আখিরাতের বরকত,সুখ শান্তি, কামিয়াবী নিশ্চিত।
যাকাত আদায় করা মানে সুদের ধ্বংসাত্বক প্রভাব থেকে বের হয়ে আসা। সুদ একটি ঘৃণিত পাপাচার। এত কোন বৃদ্ধি নেই। সুদের সাথে জড়িত ১০ ব্যক্তি জাহান্নামী(নাউজুবিল্লাহ)। জগন্য পাপাচার নিজের আপন মাকে বিয়ে করার অপরাধ(নাউজুবিল্লাহ)। ৩৬জন বেগানা মহিলার সাথে অপকর্ম করার অপরাধ।নাউজুবিল্লাহ) দেশ ,সমাজ,জনগণ সবাই এই ঘৃণিতপাপে জড়িত। এজন্যই কোন বরকত নেই। সব জায়গায় অশান্তি।
সুদের লানত থেকে বাঁচতে আজই আপনার পবিত্র যাকাত মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ ইয়াতিমখানা ও লিল্লাহবোডিং এ পৌঁছাই দেন।ছবি,বেপর্দা,দলাদলী,বোমাবাজী,সন্ত্রাসীপনা,হরতাল,লংমার্চ ইত্যাদী দুষ্টব্যধী থেকে প্রতিষ্ঠানটি মুক্ত। একজন আল্লাহপাক উনার খালিছ ওলী, আওলাদে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতিষ্ঠনটি পরিচালনা করেন।
এরুপ প্রতিষ্ঠানে আপনার পবিত্র যাকাত পৌঁছাই দিলে।প্রতিটি টাকাই হক্বপথে খরচ হবে।দোয়া মোবরাক পাওয়া যাবে। সুদের ক্ষতি থেকে বাঁচা যাবে। ব্যবসায় ও পারিবারিক সুখ শান্তি আসবে।01718740742 নগদ/বিকাশ পারসোনাল
0 notes
Text
পালোয়ানদের সর্দার হয়ে গেলেন আল্লাহওয়ালাদের সর্দার
===================================
একদিন একজন লোক আসলেন। উনার চেহারা সুরত দেখে উনাকে কুস্তিগীর বলে মনে হচ্ছিলো না। উনাকে সবাই কুস্তি লড়তে নিরুৎসাহিত করলো; কিন্তু তিনি বললেন, যেহেতু স্বর্ণমুদ্রা দেয়া হবে, আর কুস্তির সুযোগও দেয়া হয়েছে তাই তিনি এসেছেন। কুস্তির দিন তারিখ, স্থান ঠিক হলো। অনেক দিন পর কুস্তি হবে এ জন্য বহু লোক জমা হলো। সেই ব্যক্তি এবং বাদশাহর পালোয়ান মুখোমুখি হলেন। দেখা গেল, কুস্তি শুরুর পূর্বে সেই ব্যক্তি পালোয়ানের কানে কানে কিছু কথা বললেন। পালোয়ান উনার কথা শুনে কিছুক্ষণ চুপ থাকলেন। উনার প্রদর্শনী থেমে গেল। সবাই খুব আশ্চর্য হলো এতে। তারপর কুস্তি শুরু হলে দেখা গেল, সেই ব্যক্তি চোখের পলকে পালোয়ানকে মাটিতে শুইয়ে তার সিনার উপর চড়ে বসলেন, পরপর তিনবার। দেখে মনে হচ্ছিলো পালোয়ানের নড়ারও কোন ক্ষমতা নেই। সেই ব্যক্তিকে জয়ী ঘোষণা করা হলো। তিনি পুরস্কার নিয়ে চলে গেলেন।
বাদশাহ তাজ্জব হয়ে গেল। পালোয়ান এসে বাদশাহকে বললেন যে, সে আর কখনও কুস্তি করবে না। বাদশাহ পালোয়ানকে জিজ্ঞেস করলো, সে পরাস্ত হলো কিভাবে? পালোয়ান বললেন, আপনারা নিশ্চয়ই দেখেছেন কুস্তি শুরু করার পূর্বে সেই ব্যক্তি আমাকে কানে কানে কিছু কথা বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি একজন আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, অমুক স্থান থেকে এসেছেন। উনার এলাকায় তিনি প্রধান। সেখানে উনার অনেক বংশধর আছেন। উনারা অনেক স্বচ্ছল ছিলেন, কিন্তু ব্যবসা মন্দার কারণে অনেক ঋণ হয়ে গেছে। এমতাবস্থায় উনার পরিবারের সম্মান ইজ্জত রক্ষা করা কঠিন হয়ে গেছে। তিনি বাদশাহর ঘোষণা শুনে ভেবেছেন, পুরস্কার যদি পাওয়া যায় তাহলে ঋণ শোধ করে দেয়া যাবে। তিনি কোনো কুস্তিগীর নন, কখনও কুস্তি করেননি, কুস্তির নিয়মকানুনও জানেন না। তিনি বলেছেন ‘হে পালোয়ান! তুমি অনেক বড় পালোয়ান এবং যুবক, আর আমার বয়স হয়েছে। তোমার এই শক্তি কিন্তু সবসময় থাকবে না। কিন্তু আমি যেহেতু আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তাই তুমি যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দউনার সম্মানার্থে আমার কাছে পরাজিত হও, তাহলে আমি পুরস্কার পাবো আর আমাদের শত শত লোকের ইজ্জত রক্ষা হবে। আমরা তোমার জন্য দোয়া করবো। আর মহান আল্লাহ পাক ও উনার মহাসম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা তোমাকে ইহকাল ও পরকালে কামিয়াবী দিবেন; সেটাই তোমার জন্য স্থায়ী হবে।’ আমি ভাবলাম, আমি কি করবো? আমার এত নাম যশ খ্যাতি! কিন্তু আসলেই এগুলো চিরস্থায়ী না। কিন্তু আমি এই ব্যক্তির সম্মানার্থে যদি পরাজিত হই, তাহলে আমার নাম যশ খ্যাতি নষ্ট হলেও মহান আল্লাহ পাক ও উনার মহাসম্মানিত রসূল রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি রেযামন্দি মুবারক হাছিল করতে পারবো। তাই আমি ইচ্ছা করেই পরাজিত হয়েছি এবং আর কখনও কুস্তি করবো না।” বাদশাহ বললো, ‘সেই ব্যক্তি যে আসলেই আওলাদে রসূল তার কোনো প্রমাণ তো তোমার কাছে ছিল না।’ পালোয়ান বললো না, কিন্তু আমি উনাকে বিশ্বাস করেছিলাম।
সেই রাতে পালোয়ান স্বপ্নে দেখলো সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবীইয়ীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাশরীফ মুবারক এনেছেন সুবহানাল্লাহ! তিনি পালোয়ানকে বললেন, ‘হে জুনায়েদ! তুমি আজকে যে কাজটা করেছো; আমার সম্মানার্থে তোমার সব মান-সম্মান বিসর্জন দিয়েছো, তাতে আমি তোমার উপর সন্তুষ্ট হয়ে গেছি। সেই ব্যক্তি আসলেও আমার আওলাদ এবং ঋণগ্রস্ত। তুমি তো পালোয়ানদের সর্দার ছিলে তাই আমিও তোমাকে “সাইয়্যিদুত ত্বয়িফা” অর্থাৎ আল্লাহওয়ালাদের সর্দার করে দিলাম।’ সুবহানাল্লাহ! পালোয়ান ঘুম থেকে উঠে তওবা ইস্তেগফার করলেন, শুকরিয়া আদায় করলেন। বাদশাহকে জানালেন যে, তিনি ঠিক কাজই করেছিলেন। এই পালোয়ান সত্যিই পরে রিয়াজত-মাশাক্কাত করে মহান আল্লাহ পাক উনার অনেক বড় ওলী হয়েছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
#90DaysMahfil
sm40com
sunnat.info
0 notes
Link
হযরত শাহজালাল রঃ কি আল্লাহর ওলী?ড ইমাম হোসাইন| Dr Imam Hossain |
0 notes
Video
youtube
আল্লাহর ওলী লোকমান হাকিম ও সাহাবী কে নিয়ে হৃদয় জুড়ানো ওয়াজ Mufti say...
1 note
·
View note
Photo
সুমহান ২৫শে শাওওয়াল শরীফ: হাবীবাতুল্লাহ মাশুকাহ, মাহবুবাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী উনাদের নিকটে।”
অর্থাৎ মুহসিনীন বান্দা-বান্দীর নিকট। তাই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার কোনো খাছ মাহবুব ওলী উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক বা পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উভয়ই বান্দা-বান্দীদের জন্য রহমতস্বরূপ। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, পবিত্র ২৫শে শাওওয়াল শরীফ ১৪৩২ হিজরী হাবীবাতুল্লাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনাকে অসংখ্য অগণিত নিয়ামত দান করেছেন। অসংখ্য অগণিত নিয়ামতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ নিয়ামত হচ্ছেন আমাদের প্রাণের আক্বা, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
যমীনে এমনি একজন মহান মুজাদ্দিদ তিনি রেখে গেছেন যে, উনার মুবারক উসীলায় সারা বিশ্বের মানুষ পবিত্র দ্বীন ইসলাম সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে সক্ষম হচ্ছে। সুবহানাল্লাহ!
হাবীবাতুল্লাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবাকর প্রকাশ দিবস যমীনবাসীর জন্য একটি নিয়ামতপূর্ণ, বরকতপূর্ণ, সাকীনাপূর্ণ দিন। কাজেই এই দিনটি অত্যন্ত মর্যাদার সাথে পালন করা সকলেরই দায়িত্ব-কর্তব্য। এই দিনটি উপলক্ষে পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার আয়োজন করা, উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস উনার উসীলায় দোয়া-মুনাজাত মাহফিলের ইন্তেজাম করা উচিত।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন যেন হাবীবাতুল্লাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত দাদী হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার মুবারক উসীলায় অসংখ্য অগণিত নিয়ামত, বরকত, সাকীনা, রহমত আমাদের সকলকে দান করেন। আমীন!
1 note
·
View note
Text
কবর মাজার ভেঙে দাও-আল হাদীস
নবীজী( সা:) আলী (রা:) কে যে উঁচু কবর ভেঙ্গে ফেলার জন্য বলেছিলেন সেই কবর গুলো মুশরিকদের কবর ছিলো মুসলিম দের নয়। ওহাবী, খারেজী, সালাফী, জামাত শিবিরসহ ভ্রান্ত মতবাদে বিশ্বাসী কট্টরপন্থীরা যে হাদিস শরীফ দিয়ে মাযার শরীফ ভেঙে ফেলার কথা বলে সরলমনা মুসলমানদের ধোঁকা দিয়ে বিভ্রান্ত করছে তা আমরা একটু বিশ্লেষণ করবো: আমাদের সমাজের অনেকেই নিম্নবর্ণিত হাদীসটির বিকৃত অর্থ করে সরলপ্রাণ মুসলিমগণকে ধোঁকা…
View On WordPress
0 notes
Text
আল্লামা হযরত আবুল মাকারিম সাইয়্যিদ যাইনুদ্দীন পীর মুহম্মদ দাদাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১০৯৮ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
اِعْلَمْ اَنَّ الس��ّلَفَ وَالخَلَفَ لَمْ يَزَالُوا مِنْ اِتِّخَاذِ شَهْرِ مِيْلادِ خَيْرِ العِبَادِ اَعْيَاداً
অর্থ: “জেনে রাখুন! নিশ্চয়ই হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মধ্য থেকে সালাফ এবং খালাফ অর্থাৎ পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী উনারা প্রত্যেকেই খাইরুল ইবাদ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাস মুবারক (সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (আল ওয়াসীলাতুল উযমা ফী শামায়িলিল মুস্ত¡ফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৪৯ নং পৃ.)
(১২) ইমামুল আলাম হযরত শায়েখ আব্দুল হক্ব মুহাদ্দিছ দেহলভী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ১০৫২ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘মা ছাবাতা বিস সুন্নাহ্ শরীফ’ উনার মধ্যে বলেন,
فرحم الله امرآ اتخذ ليالى شهر مولده المبارك أعيادا
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি ঐ ব্যক্তি উনার উপর সম্মানিত রহমত মুবারক বর্ষণ করুন, যেই ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাস মুবারক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্রসমূহ উনাদেরকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ করেছেন বা করবেন।” (মা ছাবাতা বিস সুন্নাহ্ ৭৯ নং পৃ.)
(১৩) বিশিষ্ট বুযূর্গ, মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব ওলী, আল্লামা হযরত ইমাম আবূ মাদইয়ান শুয়াইব ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে সা’দ হুরাইফীশ রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৮১০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
فَيَجِ��ُ عَلَي اُمَّتِهِ الَّتِي رَفَعَهَا اللهُ بِهِ عَلَي الاُمَمِ وَطأطَأ لَهَا بِسُيُوفِ عَزْمِهِ شَوَامِخُ القُمَمِ اَنْ يَتَّخِذُوا لَيْلَةَ وِلادَتِهِ صلى الله عليه وسلم عِيْداً مِنْ اَكْبَرِ الاَعْيَادِ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে উনার উম্মতদেরকে অন্য সকল উম্মতদের উপর মর্যাদাবান করেছেন এবং উনার দৃঢ়চিত্ততার তরবারী মুবারকসমূহ উনার সম্মানার্থে উনার উম্মতের কাছে অহংকারী জাতিরা অর্থাৎ তথাকথিত পরাশক্তি রোম-পারস্য লাঞ্ছিত হয়েছে, পরাজিত হয়েছে। কাজেই, উম্মতের জন্য ওয়াজিব অর্থাৎ ফরয হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের রাতকে ‘ঈদে আকবর’ হিসেবে গ্রহণ করা।” সুবহানাল্লাহ! (আর রওদ্বুল ফায়িক্ব ১৮৮ নং পৃ.)
(১৪) হযরত ইমাম কুতুবুদ্দীন মুহম্মদ ইবনে আহমদ ইবনে মুহম্মদ ইবনে মাহমূদ নাহ্রাওয়ানী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৯১৭ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৯৯০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
كيف لا يفرح المؤمنون بليلة ظهر فيها أشرف الأنبياء والمرسل��ن صلى الله عليه وسلم وكيف لا يجعلونه عيداً من أكبر أعيادهم
অর্থ: “আশরাফুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্র মুবারক-এ আবির্ভূত হয়েছেন, সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্র মুবারক-এ সম্মানিত মু’মিনগণ উনারা কেন খুশি প্রকাশ করবেন না? অর্থাৎ অবশ্যই খুশি প্রকাশ করবেন। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে সম্মানিত মু’মিনগণ উনারা কেন উনাদের ঈদসমূহের মধ্যে ঈদে আকবর বা সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ হিসেবে গ্রহণ করবেন না? অর্থাৎ অবশ্যই ঈদে আকবর বা সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ হিসেবে গ্রহণ করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (আল ই’লাম বি আ’লামি বাইতিল্লাহিল হারাম ১৯৫ নং পৃষ্ঠা)
(১৫) কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছেন,
ما زال المسلمون يُعظِّمون المولد الشريف جاعلين له عيدًا أعظم من كل عيد وهو حقيقٌ بذلك وجدير
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে সম্মানিত মুসলমানগণ উনারা সবসময় সমস্ত ঈদ থেকে ঈদে আ’যম (সবচেয়ে বড় ঈদ, মহান ঈদ) হিসেবে সম্মান করে আসছেন। আর এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক এটার হক্বদার ও উপযুক্ত।” সুবহানাল্লাহ! (কাওছারুল মা‘আনী ১/৭১)
আরোও জানতে ক্লিক করুন : https://sm40.com/post/58504_আল্লামা-হযরত-আবুল.html
12shareef
90DaysMahfil
0 notes
Text
বিস্তারিত দেখুনঃ-
Hanif
sm40.com
# 12_Shareef
# Sunnat.info
# 90days_mahfil
# ৯০দিনব্যাপী_মাহফিল
# সাইয়্যিদুল_আইয়াদ_শরীফ
# Saiyidul_Aayaad_Shareef
# পবিএ_রাজারবাগ_দরবার_শরীফ
=========================
খালিক, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনার
ওলী আল্লাহ উনাদের বৈশিষ্ট্য
ওলী আল্লাহ উনাদের বৈশিষ্ট্য জানেন?? অনেক বৈশিষ্ট্যই আছে। তবে মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে আল্লাহ পাক উনার ওলীগন হারাম/নাজায়িয কাজতো দূরের কথা একটা মাকরূহ তানযীহি আমলও করেন না।
বিদয়াত এবং দৃষ্টকটু কাজতো দূরের কথা একটা মুস্তাহাব সুন্নতও ত্যাগ করেন না। আর এটাই উনাদের সবচাইতে বড় কারামত। সুবহানাল্লাহ্!
অথচ আজ এমন অনেক লোক দেখা যায়, যারা নিজেদের ওলীআল্লাহ দাবী করে অথচ তারা হারামে ডুবে আছে। বেপর্দা হচ্ছে, ছবি তুলছে, গান বাজনা করছে ইত্যাদি ।
ওলী আল্লাহ উনাদের পক্ষে কি হারাম বা শরীয়তের বহির্ভূত কোন আমল করা সম্ভব ??
কখনোই না, কারন আল্লাহ পাক বলেন- আল্লাহ পাক ঐ সকল মু’মিনদের ওলী যাদের তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে। (সূরা বাক্বারা ২৫৭)
অর্থাৎ ওলী আল্লাহ যিনারা হবেন উনাদের সম্পূর্ণ রক্ষনাবেক্ষণ আল্লাহ পাক নিজে করেন। তাদের পক্ষে একারনে কোন শরীয়তের বহির্ভূত কিছু করা সম্ভব হয় না, বা তাদের চিন্তাতেও আসে না।
এ কারনেই আল্লাহ পাক ঐ সকল ওলী আল্লাহ উনাদের মর্যাদা প্রকাশ করে বলেন– সাবধান ! যারা আমার ওলী উনাদের কোন ভয় নাই, চিন্তা নাই। ( সূরা ইউনূস আলাইহিস সালাম ৬২)
আর হাদীসে কুদসী শরীফে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন- ” আমি তাদের (ওলী আল্লাহ উনাদের) মুহব্বত করি। আমি এতটাই মুহব্বত করি তখন আমি তার চোখ হয়ে যাই তিনি আমার চোখে দেখেন, আমি তার কান হয়ে যাই তিনি আমার কানে শোনেন, আমি তার হাত হয়ে যাই তিনি আমার হাতে ধরেন, আমি তার যবান হয়ে যাই তিনি আমার জবানে কথা বলেন, আমি তার পা হয়ে যাই তিনি আমার পায়ে চলেন। ”
( বুখারী শরীফ ২/৯৬৩)
অর্থাৎ ওলী আল্লাহগন আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার কুদরতের মধ্যে নিয়ন্ত্রিত হন।
তাহলে এখন বলুন হক্বানী ওলী আল্লাহগন উনাদের দ্বারা কি আল্লাহ পাক উনার কুদরতে বা নিয়ন্ত্রনে থেকে শরীয়তের বহির্ভূত কিছু করা সম্ভব ?
কোন হারম কাজ করা সম্ভব ?
সুন্নতের খিলাপ করা সম্ভব ??
কোন দিনও সম্ভব নয়, আল্লাহ পাক উনার কুদরতে থেকে হারাম/নাজায়িয/বিদয়াত করা কষ্মিনকালেও সম্ভব নয়। যদি কেউ বলে সম্ভব তাহলে তার ��মান থাকবে না।
সূতরাং যে সকল ব্যক্তি হারাম নাজায়িয কাজ করে ওলী হওয়ার দাবী করে তারা ভন্ড প্রতারক।
সুমহান ৯০ দিন ব্যাপী আযিমুশশান মাহফিল সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা পৃষ্ঠপোষক:
সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা
আলাইহিস সালাম যিনি সম্মানিত শায়িখ
রাজারবাগ দরবার শরীফ।
#90DaysMahfil
sm40com
0 notes
Text
সত্যিকার আলিম বা ওলীআল্লাহ উনার পরিচয়
=========================
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চয়ই বান্দাদের মধ্য থেকে কেবল আলিমগণই মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করেন।”
পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় উল্লেখ রয়েছে, যার ভিতরে যতোবেশি আল্লাহভীতি থাকবে তিনি ততবড় আলিম।” (পবিত্র সূরা ফাতির শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২৮)
অন্যত্র ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “সাবধান! জেনে রাখ, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার যারা ওলী উনাদের কোনোরূপ ভয় ও চিন্তা নেই। উনাদের পরিচয় হচ্ছে, উনারা পরিপূর্ণ ঈমানদার এবং পরিপূর্ণ তাক্বওয়া অবলম্বনকারী।” (পবিত্র সূরা ইউনূস শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৬২)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, “আলিম হচ্ছেন ওই ব্যক্তি যিনি ইলম অনুযায়ী আমল করেন।” (মিশকাত শরীফ)
প্রতিভাত হলো, যার ঈমান-আক্বীদা পরিশুদ্ধ, যার ভিতরে আল্লাহভীতি রয়েছে, যিনি তাক্বওয়া অবলম্বন করেন, যিনি পবিত্র সুন্নত উনার পরিপূর্ণ অনুসরণ করেন, পবিত্র ইলম অনুযায়ী আমল করেন অর্থাৎ যিনি পবিত্র শরীয়ত তথা পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকে মেনে পরিপূর্ণরূপে চলেন তিনি হচ্ছেন সত্যিকার আলিম বা ওলীআল্লাহ। উনারই আদেশ-নিষেধ মানতে হবে এবং উনারই আনুগত্য বা অনুসরণ করতে হবে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনাকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং উলিল-আমর উনাদেরকে অনুসরণ করো।” (পবিত্র সূরা মায়িদাহ শরীফ)
আলোচ্য পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উলিল-আমর বলতে সত্যিকার আলিম বা ওলীআল্লাহ উনাদেরকেই বুঝানো হয়েছে।
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “উনার কথাই শ্রবণ করো, মানো এবং উনাকেই অনুসরণ করো, যদিও তিনি হাবশী কৃতদাস হোন না কেন।”
কাজেই উপরে আলিম বা ওলীআল্লাহ উনার পরিচয় সম্পর্কে যে বর্ণনা উল্লেখ করা হলো এমন আলিম বা ওলীআল্লাহ উনাকে চিনে উনাকে অনুসরণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, যিনি সত্যিকার আলিম বা ওলীআল্লাহ হবেন তিনি কখনোই হারাম, শরীয়ত ও সুন্নতবিরোধী কোনো কাজ করতে পারেন না।
কাজেই যদি দেখা যায়, আলিম বা ওলীআল্লাহ পরিচয়ধারী কোনো ব্যক্তি বেগানা মহিলার সাথে দেখা করছে, ছবি তুলছে, পেপার পত্রিকায় উনার চবি আসছে, টিভিতে প্রোগ্রাম করছে, সমর্থন দিচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে সে প্রকৃত আলিম বা ওলীআল্লাহ নয়। কাজেই ফাসিককে অনুসরণ করা জায়িয নেই।
#90 days mahfil
Sunnat.info
Sm40.com বিস্তারিত জানতে
0 notes
Video
youtube
WS 59 আল্লাহর ওলী হতে হলে কি দুনিয়া বিমুখ হওয়া জরুরী, আল্লাহর ওলীর কাছ...
1 note
·
View note
Text
২. মুবারক পূর্বপূরুষ উনাদের পরিচিতি :
আমাদের এ অঞ্চলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম প্রচারের জন্য এসেছেন হযরত ওরাছাতুল আম্বিয়াগণ অর্থাৎ ওলীআল্লাহগণ উনারা। উনারাই এ অঞ্চল যথা: বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে পবিত্র দ্বীন ইসলাম প্রচার করেছেন, পথহারা মানুষদেরকে ঈমান দান করেছেন। এমনি এক মহান ওলীআল্লাহ ছিলেন খাজা গরীবে নাওয়াজ হযরত মুঈনুদ্দীন চিশতি রহমতুল্লাহি আলাইহি; যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাইবিয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কর্তৃক স্বপ্নে আদিষ্ট হয়ে ভাতবর্ষের আজমীর শরীফে হেদায়েতের বার্তা নিয়ে আগমন করেন। তিনি সমরখন্দ, লাহোর, মুলতান হয়ে দিল্লী পৌঁছেন। পরবর্তীতে দিল্লী থেকে আজমীর শরীফ পৌঁছে পবিত্র দ্বীন ইসলাম প্রচার শুরু করেন। কিছু সঙ্গী-সাথী ছাড়া কোনো সৈন্য-সামন্ত উনার ছিল না। আজমীর শরীফের যালিম হিন্দু শাসক পৃথ্বীরাজ চৌহান কিছুতেই গরীবে নাওয়াজ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে সহ্য করতে পারলো না। হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট পৃথ্বীরাজের প্রধান যাদুকর ও বিশাল সৈন্য বাহিনী তুলার মতো উড়ে গেল। পরবর্তীতে পৃথ্বীরাজ নিজে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে হযরত শিহাবউদ্দিন মুহম্মদ ঘোরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার হাতে প্রাণ দেয়। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সাম্য ও মাধুর্যে মুগ্ধ হয়ে প্রায় ১ কোটি বিধর্মী হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার হাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে দীক্ষিত হয় । মহান আল্লাহ পাক উনার এই মহান ওলীআল্লাহ বেশ কিছু সঙ্গী-সাথী ও অনুসারীদের নিয়ে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম প্রচারের জন্য ভারতবর্ষে এসেছিলেন। উনার সঙ্গীদের মধ্যে উনার এক অন্তরঙ্গ সঙ্গী ছিলেন ঐ যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ আবু বকর মুজাদ্দিদি রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি আজমীর শরীফে পবিত্র দ্বীন ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সাথে অবস্থান করেন এবং সেখানে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। আজমীর শরীফে উনার মাজার শরীফ রয়েছে। উনারই অধস্তন বুযুর্গ আওলাদ হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ আলাউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ সালাউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা ১১ হিজরী শতকের শেষার্ধে হিদায়াতের মহান ব্রত নিয়ে চট্টগ্রাম আসেন।
পাঠক, নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে, সে কালে প্রধানতঃ পানিপথেই হিদায়াতের উদ্দেশ্যে মধ্যপ্রাচ্য থেকে অনেক ওলীআল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বাংলাদেশে আসতেন। এজন্য চট্টগ্রামকে আজো ওলীআল্লাহগণের আগমনের কেন্দ্রবিন্দু (বা প্রধান পথ) মানা হয়ে থাকে। এই চট্টগ্রাম থেকেই উনারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়তেন। আজ বাংলাদেশের সব অঞ্চলে মুক্তার মতো ছড়িয়ে আছেন বহু ওলী-আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের পবিত্র রওযা মুবারক। এই ধারাবাহিকতায় হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ আলাউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি ও হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ সালাউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনারা চট্টগ্রাম পৌঁছেন। কিছুদিন চট্টগ্রাম অবস্থানের পর উনারা দুই ভাই হিদায়াতের উদ্দেশ্যে উভয়ই না’গঞ্জের (নূরানীগঞ্জ) সোনারগাঁও আসেন। এই সোনারগাঁয়ে অসংখ্য হযরত ওলীআল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি এসেছিলেন; এর নিদর্শন এলাকায় ভুরিভুরি পাওয়া যায়। হযরত সাইয়্যিদ সালাউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এই সোনারগাঁও এলাকায় হিদায়াতের কাজে ব্যস্ত থাকেন এবং সেখানেই বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
আর হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ আলাউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সোনারগাঁওয়ে কিছু দিন অবস্থান করার পর সোনারগাঁওয়ের অদূরে যে স্থানে উনার হিদায়াতের কেন্দ্র গড়ে তুললেন তার বর্তমান নাম “প্রভাকরদী”। এই প্রভাকরদীতে রয়েছে একটি মাজার শরীফ কমপ্লেক্স, যেখানে রয়েছেন বর্তমান যামানার মহান মুজাদ্দিদ, ইমামুল উমাম, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত পূর্বপুরুষগণ উনারা। এই ‘সাইয়্যিদ বাড়ি’তে আজো রয়েছে সুমহান ঐতিহ্য ও ইযযত মুবারকের ছা��।
এখানে একটি কথা বলে রাখা প্রয়োজন; তা হলো- হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত ওলীআল্লাহ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা সকলেই সম্ভ্রান্ত পূর্বপুরুষগণ উনাদের মাধ্যমে পৃথিবীতে তাশরীফ এনেছেন। এর সামান্য ব্যতিক্রম কেউ খুঁজে পাবে না।
হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ আলাউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বুযুর্গ আওলাদ হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ মালাউদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্মানিত বুযুর্গ আওলাদ হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ এলাহি বখ্স রহমতুল্লাহি আলাইহি। উনার সম্মানিত বুযুর্গ আওলাদ হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ ওয়ালী বখ্স রহমতুল্লাহি আলাইহি। উনার সম্মানিত বুযুর্গ আওলাদ হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ মুখলেছুর রহমান রহমতুল্লাহি আলাইহি।
কুতুবুয যামান, আরিফ বিল্লাহ, লিছানুল হক, ফখরুল আউলিয়া, হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ মুখলেছুর রহমান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ১৩২৫ হিজরী ১৯০৮ ঈসায়ী
http://khawajarazi.blogspot.com/2022/10/blog-post_74.html?m=1
#90DaysMahfil
sunnat.info
Sm40.com
0 notes