#ঈমানভঙ্গ
Explore tagged Tumblr posts
Photo
মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সমর্থন ও সহযোগিতা করলে ঈমানভঙ্গ হয়।
#মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফিরদের সহযোগিতাকারী তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে। ‘হে মুমিনগণ! তোমাদের পিতা ও ভাইও যদি ঈমানের বিপরীতে কুফরিকে বেছে নেয়, তবে তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না। তোমাদের মধ্যে যারা তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করে, তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।’ [সুরা তাওবা, ৯ : ২৩] ‘হে মুমিনগণ! তোমরা ইহুদি ও খৃস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা পরস্পরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই একজন বলে গণ্য হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা মায়িদা, ৫ ৫১]https://www.youtube.com/watch?v=N4hMLATbgl0
#breaking Eman#ইমান ভঙ্গের কারণ#ইমানভঙ্গেরকারণ#সুরা মায়িদা ৫ : ৫১#ইমানভঙ্গ#ঈমানভঙ্গ#মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফিরদের সহযোগিতাকারী তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে#breaking Iman
0 notes
Text
মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সমর্থন ও সহযোগিতা করলে ঈমানভঙ্গ হয়।
মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফিরদের সহযোগিতাকারী তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে। ‘হে মুমিনগণ! তোমাদের পিতা ও ভাইও যদি ঈমানের বিপরীতে কুফরিকে বেছে নেয়, তবে তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না। তোমাদের মধ্যে যারা তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করে, তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।’ [সুরা তাওবা, ৯ : ২৩] ‘হে মুমিনগণ! তোমরা ইহুদি ও খৃস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা পরস্পরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই একজন বলে গণ্য হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৫১] https://www.youtube.com/watch?v=N4hMLATbgl0
#10 reasons for breaking faith#ইমানভঙ্গ#ঈমানভঙ্গ#ইমানভঙ্গের কারণ#[সুরা মায়িদা ৫ : ৫১]#আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’#iman breaking reasons#eman breaking reasons#কাফিরদের সহযোগিতাকারী তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে
0 notes
Link
দ্বীনের কোনো স্পষ্ট বিষয়কে ঠাট্টা, মজা করা কুফরী। বিদ্রুপ আমাদের সমাজে কত রকম মানুষ, কত রকম মুসলমান। কেউ নামায পড়ে, কেউ পড়েনা, কেউ ভাল কাজ করে, কেউ খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে।এটি ধার্মিকদের বৈশিষ্ট্য নয়, আল্লাহর দ্বীন বা এর চর্চা বা অনুশীলন, বিশ্বাস বা আদেশগুলিকে উপহাস করা। এটি করা একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক বিষয় যা সম্ভবত কোনও ব্যক্তিকে ঈমান থেকে বহিষ্কার করতে পারে। দীনের বিষয় নিয়ে ‘মশকরা’ করায় মানুষ নিজের অজান্তেই তার দ্বীন থেকে বহিষ্কৃত হয়ে যেতে পারে, সামান্য ‘বিদ্রুপে’ শেষ হয়ে যেতে পারে এতদিনের সব নেক আমল। আল্লাহ তায়ালা এমন লোকদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনি যদি তাদের জিজ্ঞেস করেন, তারা বলবে, আমরা একটু হাসি তামাশা করছিলাম। আপনি বলে দিন, তোমরা কি আল্লাহকে নিয়ে এবং তার আয়াতসমূহ ও তার রাসুলকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করছ? তোমরা কারণ দেখিয়ো না, তোমরা তো তোমাদের ঈমানের পরও কুফুরী করে ফেলেছো। ’ (সূরা তওবা-৬৫-৬৬) https://www.youtube.com/watch?v=Jj5xXCsJpnE
#Kufr#ঈমানভঙ্গ#ঠাট্টাবিদ্রুপ#ইমানভঙ্গের কারণ#দ্বীনের বিষয়কে ঠাট্টা মজা করা কুফরী#Imanbreaking#emanbreaking#ঠাট্টা ব্যঙ্গ#সূরা তওবা-৬৫-৬৬#ঈমানের পরও কুফুরী
0 notes
Photo
দ্বীনের কোনো স্পষ্ট বিষয়কে ঠাট্টা, মজা করা কুফরী। বিদ্রুপ আমাদের সমাজে কত রকম মানুষ, কত রকম মুসলমান। কেউ নামায পড়ে, কেউ পড়েনা, কেউ ভাল কাজ করে, কেউ খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে।এটি ধার্মিকদের বৈশিষ্ট্য নয়, আল্লাহর দ্বীন বা এর চর্চা বা অনুশীলন, বিশ্বাস বা আদেশগুলিকে উপহাস করা। এটি করা একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক বিষয় যা সম্ভবত কোনও ব্যক্তিকে ঈমান থেকে বহিষ্কার করতে পারে। ইমাম আল নওয়াওয়ি লিখেছেন, "কেউ যদি অ্যালকোহল পান করে বা মাদক সেবন করে এবং আল্লাহর নিষেধকে তুচ্ছ ও বিদ্রূপ করার উদ্দেশ্যে 'বিসমিল্লাহ' বলে তবে এ জাতীয় বক্তব্য ব্যক্তিকে কাফির করেছে।" দীনের বিষয় নিয়ে ‘মশকরা’ করায় মানুষ নিজের অজান্তেই তার দ্বীন থেকে বহিষ্কৃত হয়ে যেতে পারে, সামান্য ‘বিদ্রুপে’ শেষ হয়ে যেতে পারে এতদিনের সব নেক আমল। আল্লাহ তায়ালা এমন লোকদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনি যদি তাদের জিজ্ঞেস করেন, তারা বলবে, আমরা একটু হাসি তামাশা করছিলাম। আপনি বলে দিন, তোমরা কি আল্লাহকে নিয়ে এবং তার আয়াতসমূহ ও তার রাসুলকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করছ? তোমরা কারণ দেখিয়ো না, তোমরা তো তোমাদের ঈমানের পরও কুফুরী করে ফেলেছো। ’ (সূরা তওবা-৬৫-৬৬) https://www.youtube.com/watch?v=Jj5xXCsJpnE
#Faithbreaking#ঈমানভঙ্গ#ইমানভঙ্গেরকারণ#দ্বীনের বিষয়কে ঠাট্টা মজা করা কুফরী।#���মানভঙ্গের কারণ#বিদ্রুপ#ঈমানের পরও কুফুরী#দ্বীনের বিষয়কে ঠাট্টামজা করা কুফরী#সূরা তওবা-৬৫-৬৬#সুরা বাকারা২১৬
0 notes
Text
দ্বীনের কোনো স্পষ্ট বিষয়কে ঠাট্টা, মজা করা কুফরী।
দ্বীনের কোনো স্পষ্ট বিষয়কে ঠাট্টা, মজা করা কুফরী। আমাদের সমাজে কত রকম মানুষ, কত রকম মুসলমান। কেউ নামায পড়ে, কেউ পড়েনা, কেউ ভাল কাজ করে, কেউ খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে।এটি ধার্মিকদের বৈশিষ্ট্য নয়, আল্লাহর দ্বীন বা এর চর্চা বা অনুশীলন, বিশ্বাস বা আদেশগুলিকে উপহাস করা। এটি করা একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক বিষয় যা সম্ভবত কোনও ব্যক্তিকে ঈমান থেকে বহিষ্কার করতে পারে। ইমাম আল নওয়��ওয়ি লিখেছেন, "কেউ যদি অ্যালকোহল পান করে বা মাদক সেবন করে এবং আল্লাহর নিষেধকে তুচ্ছ ও বিদ্রূপ করার উদ্দেশ্যে 'বিসমিল্লাহ' বলে তবে এ জাতীয় বক্তব্য ব্যক্তিকে কাফির করেছে।" দীনের বিষয় নিয়ে ‘মশকরা’ করায় মানুষ নিজের অজান্তেই তার দ্বীন থেকে বহিষ্কৃত হয়ে যেতে পারে, সামান্য ‘বিদ্রুপে’ শেষ হয়ে যেতে পারে এতদিনের সব নেক আমল। আল্লাহ তায়ালা এমন লোকদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনি যদি তাদের জিজ্ঞেস করেন, তারা বলবে, আমরা একটু হাসি তামাশা করছিলাম। আপনি বলে দিন, তোমরা কি আল্লাহকে নিয়ে এবং তার আয়াতসমূহ ও তার রাসুলকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করছ? তোমরা কারণ দেখিয়ো না, তোমরা তো তোমাদের ঈমানের পরও কুফুরী করে ফেলেছো। ’ (সূরা তওবা-৬৫-৬৬) https://www.youtube.com/watch?v=Jj5xXCsJpnE
#Faithbreaking#ঈমানভঙ্গ#কুফরী#দ্বীনের কোনো স্পষ্ট বিষয়কে ঠাট্টা মজা করা কুফরী#তামাশা#ঠাট্টাবিদ্রুপ#হাসিঠাট্টা#সূরা তওবা-৬৫-৬৬
0 notes
Link
আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতাকারী সাব্যস্ত করা ঈমানভঙ্গের অন্যতম কারণ।
আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতা সাব্যস্ত করার পরিণামঃ
ঈমান বিনষ্টকারী কারণ সমূহের মধ্যে একটি কারণ হলো আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতা সাব্যস্ত রাখা। কিয়ামত দিবস ব্যতীত [এর পূর্বে] কোন ব্যক্তিকেই অন্যের জন্য সুপারিশ করার ক্ষমতা আল্লাহ তা'আলা প্রদান করবেন না। কিয়ামত দিবসে আল্লাহ তা'আলা আমাদের শেষ নবীসহ আরো কতিপয় ব্যক্তিকে অন্যদের জন্য সুপারিশ করার অনুমতি প্রদান করবেন। আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ (হে নবী,) তুমি বলো, তোমরা যাদের আল্লাহর বদলে শরীক মনে করো তাদের ডাকো, তারা আসমান ও যমীনের এক অনু পরিমাণ কিছুরও মালিক নয়, এ দুটো বানানোর ব্যাপারেও তাদের কোন অংশিদারিত্ব নেই, না তার কোন সাহায্যকারী রয়েছে। (কিয়ামতের দিন) তার সামনে কারো সুপারিশ কাজে আসবে না, অবশ্য তিনি যাকে অনুমতি দেবেন সে ব্যক্তি বাদে। (আল কোরআন, সুরা সাবাঃ ২২-২৩)।
#Faith#ঈমানভঙ্গের কারণ#ঈমানভঙ্গ#ইমানভঙ্গেরকারণ#ঈমানভঙ্গেরকারণ#মধ্যস্থতাকারী#সুপারিশ#মধ্যস্থতা#আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতাকারী নেই#শিশুশিক্ষা#শিশু
0 notes
Photo
আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতাকারী সাব্যস্ত করা ঈমানভঙ্গ���র অন্যতম কারণ। আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতা সাব্যস্ত করার পরিণামঃ ঈমান বিনষ্টকারী কারণ সমূহের মধ্যে একটি কারণ হলো আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতা সাব্যস্ত রাখা। কিয়ামত দিবস ব্যতীত [এর পূর্বে] কোন ব্যক্তিকেই অন্যের জন্য সুপারিশ করার ক্ষমতা আল্লাহ তা'আলা প্রদান করবেন না। কিয়ামত দিবসে আল্লাহ তা'আলা আমাদের শেষ নবীসহ আরো কতিপয় ব্যক্তিকে অন্যদের জন্য সুপারিশ করার অনুমতি প্রদান করবেন। আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ (হে নবী,) তুমি বলো, তোমরা যাদের আল্লাহর বদলে শরীক মনে করো তাদের ডাকো, তারা আসমান ও যমীনের এক অনু পরিমাণ কিছুরও মালিক নয়, এ দুটো বানানোর ব্যাপারেও তাদের কোন অংশিদারিত্ব নেই, না তার কোন সাহায্যকারী রয়েছে। (কিয়ামতের দিন) তার সামনে কারো সুপারিশ কাজে আসবে না, অবশ্য তিনি যাকে অনুমতি দেবেন সে ব্যক্তি বাদে। (আল কোরআন, সুরা সাবাঃ ২২-২৩)। https://www.facebook.com/HamdanTV/videos/%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%AC-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%96-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A6%BF/3204016136379204/
#Eman breaking#ঈমানভঙ্গ#ইমান ভঙ্গের কারণ#ঈমানভঙ্গেরকারণ#মধ্যস্থতাকারী#সুপারিশ#মধ্যস্থতা#ঈমানভঙ্গের কারণ
0 notes
Text
আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতাকারী সাব্যস্ত করা ঈমানভঙ্গের অন্যতম কারণ।
আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতাকারী সাব্যস্ত করা ঈমানভঙ্গের অন্যতম কারণ।
আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতা সাব্যস্ত করার পরিণামঃ ঈমান বিনষ্টকারী কারণ সমূহের মধ্যে একটি কারণ হলো আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্থতা সাব্যস্ত রাখা। কিয়ামত দিবস ব্যতীত [এর পূর্বে] কোন ব্যক্তিকেই অন্যের জন্য সুপারিশ করার ক্ষমতা আল্লাহ তা'আলা প্রদান করবেন না। কিয়ামত দিবসে আল্লাহ তা'আলা আমাদের শেষ নবীসহ আরো কতিপয় ব্যক্তিকে অন্যদের জন্য সুপারিশ করার অনুমতি প্রদান করবেন। আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ (হে নবী,) তুমি বলো, তোমরা যাদের আল্লাহর বদলে শরীক মনে করো তাদের ডাকো, তারা আসমান ও যমীনের এক অনু পরিমাণ কিছুরও মালিক নয়, এ দুটো বানানোর ব্যাপারেও তাদের কোন অংশিদারিত্ব নেই, না তার কোন সাহায্যকারী রয়েছে। (কিয়ামতের দিন) তার সামনে কারো সুপারিশ কাজে আসবে না, অবশ্য তিনি যাকে অনুমতি দেবেন সে ব্যক্তি বাদে। (আল কোরআন, সুরা সাবাঃ ২২-২৩)।
https://www.facebook.com/HamdanTV/videos/%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%AC-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%95-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%96-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A6%BF/3204016136379204/
0 notes
Link
ঈমান' কী? ঈমান ভঙ্গের কারণ কী কী?
একজন মুসলিম যদি ঈমান নিয়ে মৃত্যু বরণ করতে না পারে, তাহলে সারা জীবনের আমল কোনোই কাজে আসবে না। আসুন, ঈমান ও ঈমান ভঙ্গের কারণসমুহ জেনে নেই।
ঈমান ভঙ্গের ১০টি কারণ
ওযু করার পর কিছু কাজ করলে যেমন ওযু নষ্ট হয়ে যায়, ঠিক তেমনি ঈমান আনার পর কিছু কথা, কাজ ও বিশ্বাস আছে, যা সম্পাদন করলে বা পোষণ করলে ঈমান নষ্ট হয়ে যায়। ঈমান ভঙ্গের কারণগুলো মূলত ৩ প্রকার। বিশ্বাসগত, কর্মগত এবং উক্তিগত। আলিমগণ এ ব্যাপারে অনেক বিশদ আলোচনা করেছেন। ইমামুদ দাওয়াহ শাইখ মুহাম্মাদ ইবনু আবদিল ওয়াহহাব (রহ.) সেগুলোকে দশটি পয়েন্টে সাজিয়েছেন।
এক. আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা
‘নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সঙ্গে অংশীদার করা ক্ষমা করেন না। তা ব্যতীত অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন; এবং যে কেউ আল্লাহর সঙ্গে শিরক করে সে এক মহাপাপ করে।’ [সুরা নিসা ৪ : ৪৮] ‘কেউ আল্লাহর সঙ্গে শিরক করলে অবশ্যই আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করবেন এবং তার আবাস জাহান্নাম। আর জালিমদের জন্য কোনো সাহায্যকারী নেই।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৭২]
দুই. আল্লাহ এবং বান্দার মধ্যে কাউকে মধ্যস্থতাকারী বানানো
‘তারা আল্লাহকে ব্যতীত যার ইবাদাত করে তা তাদের ক্ষতিও করতে পারে না, উপকারও করতে পারে না। তারা বলে, এরা আল্লাহর নিকট আমাদের সুপারিশকারী। বল, তোমরা কি আল্লাহকে আকাশমণ্ডলি ও পৃথিবীর এমন কিছুর সংবাদ দিচ্ছ, যা তিনি জানেন না? তিনি মহান, পবিত্র এবং তারা যাকে শরিক করে তা হতে তিনি ঊর্ধ্বে।’ [সুরা ইউনুস, ১০ : ১৮]
‘জেনে রাখ, অবিমিশ্র আনুগত্য আল্লাহরই প্রাপ্য। যারা আল্লাহর পরিবর্তে অন্যকে অভিভাবকরুপে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘আমরা তো এদের পূজা এজন্যই করি যে, ইহারা আমাদের আল্লাহর সান্নিধ্যে নিয়ে যাবে।’ তারা যে বিষয়ে নিজেদের মধ্যে মতভেদ করছে আল্লাহ তার ফয়সালা করে দিবেন। যে মিথ্যাবাদী ও কাফির আল্লাহ তাকে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা যুমার, ৩৯ : ৩]
তিন. মুশরিক-কাফিরদের কাফির মনে না করা
এমন কাফির, যার কুফরির ব্যাপারে আহলুস সুন্নাহ একমত। সেটা আসলি কাফির হতে পারে—যেমন ইহুদি, খৃস্টান ও হিন্দু সম্প্রদায়—আবার মুরতাদ, যিনদিকও হতে পারে, যেমন প্রকাশ্যে আল্লাহ, রাসুল বা দীনের কোনো অকাট্য ব্যাপার নিয়ে কটূক্তিকারী; যাদের কুফরির ব্যাপারে হকপন্থি আলিমগণ একমত।
চার. নবি (সা.)’র ফয়সালার তুলনায় অন্য কারও ফয়সালাকে উত্তম মনে করা
‘আপনি কি তাদের দেখেননি, যারা দাবি করে যে, যা আপনার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং আপনার পূর্বে যা অবর্তীণ হয়েছে, আমরা তার ওপর ঈমান এনেছি। তারা বিচার-ফয়সালা নিয়ে যেতে চায় তাগুতের কাছে, অথচ তাদের প্রতি নির্দেশ হয়েছে, যাতে তারা তাকে মান্য না করে। পক্ষান্তরে শয়তান তাদের প্রতারিত করে পথভ্রষ্ট করে ফেলতে চায়।’ [সুরা নিসা, ৪ : ৬০]
পাঁচ. মুহাম্মাদ (সা.) আনীত কোনো বিধানকে অপছন্দ করা
‘অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম, সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে বিচারক বলে মনে না করে। এরপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোনো রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা সন্তুষ্টচিত্তে কবুল করে নেবে।’ [সুরা নিসা, ৪ : ৬৫]
ছয়. দীনের কোনো বিধান নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা
“তুমি তাদের প্রশ্ন করলে তারা নিশ্চয়ই বলবে, ‘আমরা তো আলাপ-আলোচনা ও ক্রীড়া-কৌতুক করছিলাম।’ বলো, ‘তোমরা কি আল্লাহ, তাঁর আয়াত ও তাঁর রাসুলকে বিদ্রুপ করছিলে?’ তোমরা অযুহাত দেয়ার চেষ্টা করো না। তোমরা তো ঈমান আনার পর কুফরি করেছ।” [সুরা তাওবা, ৯ : ৬৫-৬৬]
সাত. জাদু করা
‘সুলাইমান কুফরি করেনি, কুফরি তো করেছিল শয়তানরাই। তারা মানুষকে জাদু শিক্ষা দিত…।’ [সুরা বাকারা, ২ : ১০২]
আট. মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সমর্থন ও সহযোগিতা করা
‘হে মুমিনগণ! তোমাদের পিতা ও ভাইও যদি ঈমানের বিপরীতে কুফরিকে বেছে নেয়, তবে তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না। তোমাদের মধ্যে যারা তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করে, তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।’ [সুরা তাওবা, ৯ : ২৩]
‘হে মুমিনগণ! তোমরা ইহুদি ও খৃস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা পরস্পরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই একজন বলে গণ্য হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৫১]
নয়. কাউকে দীন-শরিয়তের ঊর্ধ্বে মনে করা
‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দীন হিসেবে মনোনীত করলাম।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৩]
দশ: দীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া
‘যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের নিদর্শনা���লি দ্বারা উপদিষ্ট হয়েও তা হতে মুখ ফিরিয়ে নেয় তার অপেক্ষা অধিক অপরাধী আর কে? আমি অবশ্যই অপরাধীদের শাস্তি দিয়ে থাকি।’ [সুরা সাজদা, ৩২ : ২২]
#Iman Vonger 10 Karon#ঈমান#ইমান#ঈমানভঙ্গ#ঈমান ভঙ্গের কারণ#দুর্বল ঈমানের লক্ষণ#Iman#Faith#Faith Breaking#ImanVonger10TiKaron#ImanVongerKaron#ঈমান ভঙ্গের কারণ কী কী#ঈমান ভঙ্গের ১০ কারণ (সংক্ষেপে)
0 notes
Photo
ঈমান' কী? ঈমান ভঙ্গের কারণ কী কী?
#ঈমান #ইমান #ঈমানভঙ্গ #ঈমানভঙ্গেরকারণ #দুর্বলঈমানেরলক্ষণ #Iman #Faith #FaithBreaking
আপনি কি জানেন কী কী কারণে আপনার ঈমান ভঙ্গ হয়ে যেতে পারে? একজন মুসলমান যদি ঈমান নিয়ে মৃত্যু বরণ করতে না পারে, তাহলে সারা জীবনের আমল কোনোই কাজে আসবে না। আসুন, ঈমান ও ঈমান ভঙ্গের কারণসমুহ জেনে নেই।
0 notes
Text
ঈমান ভঙ্গের কারণ কী কী?
আপনি কি জানেন কি কি কারণে আপনার ঈমান ভঙ্গ হয়ে যেতে পারে? একজন মুসলমান যদি ঈমান নিয়ে মৃত্যু বরণ করতে না পারে, তাহলে সারা জীবনের আমল কোনোই কাজে আসবে না। আসুন, ঈমান ও ঈমান ভঙ্গের কারণসমুহ জেনে নেই।
ঈমান ভঙ্গের ১০টি কারণ
ওযু করার পর কিছু কাজ করলে যেমন ওযু নষ্ট হয়ে যায়, ঠিক তেমনি ঈমান আনার পর কিছু কথা, কাজ ও বিশ্বাস আছে, যা সম্পাদন করলে বা পোষণ করলে ঈমান নষ্ট হয়ে যায়। ঈমান ভঙ্গের কারণগুলো মূলত ৩ প্রকার। বিশ্বাসগত, কর্মগত এবং উক্তিগত। আলিমগণ এ ব্যাপারে অনেক বিশদ আলোচনা করেছেন। ইমামুদ দাওয়াহ শাইখ মুহাম্মাদ ইবনু আবদিল ওয়াহহাব (রহ.) সেগুলোকে দশটি পয়েন্টে সাজিয়েছেন।
এক. আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা
‘নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সঙ্গে অংশীদার করা ক্ষমা করেন না। তা ব্যতীত অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন; এবং যে কেউ আল্লাহর সঙ্গে শিরক করে সে এক মহাপাপ করে।’ [সুরা নিসা ৪ : ৪৮] ‘কেউ আল্লাহর সঙ্গে শিরক করলে অবশ্যই আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করবেন এবং তার আবাস জাহান্নাম। আর জালিমদের জন্য কোনো সাহায্যকারী নেই।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৭২]
দুই. আল্লাহ এবং বান্দার মধ্যে কাউকে মধ্যস্থতাকারী বানানো
‘তারা আল্লাহকে ব্যতীত যার ইবাদাত করে তা তাদের ক্ষতিও করতে পারে না, উপকারও করতে পারে না। তারা বলে, এরা আল্লাহর নিকট আমাদের সুপারিশকারী। বল, তোমরা কি আল্লাহকে আকাশমণ্ডলি ও পৃথিবীর এমন কিছুর সংবাদ দিচ্ছ, যা তিনি জানেন না? তিনি মহান, পবিত্র এবং তারা যাকে শরিক করে তা হতে তিনি ঊর্ধ্বে।’ [সুরা ইউনুস, ১০ : ১৮]
‘জেনে রাখ, অবিমিশ্র আনুগত্য আল্লাহরই প্রাপ্য। যারা আল্লাহর পরিবর্তে অন্যকে অভিভাবকরুপে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘আমরা তো এদের পূজা এজন্যই করি যে, ইহারা আমাদের আল্লাহর সান্নিধ্যে নিয়ে যাবে।’ তারা যে বিষয়ে নিজেদের মধ্যে মতভেদ করছে আল্লাহ তার ফয়সালা করে দিবেন। যে মিথ্যাবাদী ও কাফির আল্লাহ তাকে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা যুমার, ৩৯ : ৩]
তিন. মুশরিক-কাফিরদের কাফির মনে না করা
এমন কাফির, যার কুফরির ব্যাপারে আহলুস সুন্নাহ একমত। সেটা আসলি কাফির হতে পারে—যেমন ইহুদি, খৃস্টান ও হিন্দু সম্প্রদায়—আবার মুরতাদ, যিনদিকও হতে পারে, যেমন প্রকাশ্যে আল্লাহ, রাসুল বা দীনের কোনো অকাট্য ব্যাপার নিয়ে কটূক্তিকারী; যাদের কুফরির ব্যাপারে হকপন্থি আলিমগণ একমত।
চার. নবি (সা.)’র ফয়সালার তুলনায় অন্য কারও ফয়সালাকে উত্তম মনে করা
‘আপনি কি তাদের দেখেননি, যারা দাবি করে যে, যা আপনার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং আপনার পূর্বে যা অবর্তীণ হয়েছে, আমরা তার ওপর ঈমান এনেছি। তারা বিচার-ফয়সালা নিয়ে যেতে চায় তাগুতের কাছে, অথচ তাদের প্রতি নির্দেশ হয়েছে, যাতে তারা তাকে মান্য না করে। পক্ষান্তরে শয়তান তাদের প্রতারিত করে পথভ্রষ্ট করে ফেলতে চায়।’ [সুরা নিসা, ৪ : ৬০]
পাঁচ. মুহাম্মাদ (সা.) আনীত কোনো বিধানকে অপছন্দ করা
‘অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম, সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে বিচারক বলে মনে না করে। এরপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোনো রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা সন্তুষ্টচিত্তে কবুল করে নেবে।’ [সুরা নিসা, ৪ : ৬৫]
ছয়. দীনের কোনো বিধান নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা
“তুমি তাদের প্রশ্ন করলে তারা নিশ্চয়ই বলবে, ‘আমরা তো আলাপ-আলোচনা ও ক্রীড়া-কৌতুক করছিলাম।’ বলো, ‘তোমরা কি আল্লাহ, তাঁর আয়াত ও তাঁর রাসুলকে বিদ্রুপ করছিলে?’ তোমরা অযুহাত দেয়ার চেষ্টা করো না। তোমরা তো ঈমান আনার পর কুফরি করেছ।” [সুরা তাওবা, ৯ : ৬৫-৬৬]
সাত. জাদু করা
‘সুলাইমান কুফরি করেনি, কুফরি তো করেছিল শয়তানরাই। তারা মানুষকে জাদু শিক্ষা দিত…।’ [সুরা বাকারা, ২ : ১০২]
আট. মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সমর্থন ও সহযোগিতা করা
‘হে মুমিনগণ! তোমাদের পিতা ও ভাইও যদি ঈমানের বিপরীতে কুফরিকে বেছে নেয়, তবে তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্��হণ করো না। তোমাদের মধ্যে যারা তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করে, তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।’ [সুরা তাওবা, ৯ : ২৩]
‘হে মুমিনগণ! তোমরা ইহুদি ও খৃস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা পরস্পরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই একজন বলে গণ্য হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৫১]
নয়. কাউকে দীন-শরিয়তের ঊর্ধ্বে মনে করা
‘আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দীন হিসেবে মনোনীত করলাম।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৩]
দশ: দীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া
‘যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের নিদর্শনাবলি দ্বারা উপদিষ্ট হয়েও তা হতে মুখ ফিরিয়ে নেয় তার অপেক্ষা অধিক অপরাধী আর কে? আমি অবশ্যই অপরাধীদের শাস্তি দিয়ে থাকি।’ [সুরা সাজদা, ৩২ : ২২]
#faith#ঈমান'#ইমান#ঈমান ভঙ্গের কারণ#ঈমানভঙ্গ#দুর্বল ঈমান#Iman#reasons for breaking faith#Belief#Emaan#Breaking Iman#faith breaking
0 notes
Text
ঈমান ভঙ্গের ১০টি কারণ
১ আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা,
২ আল্লাহ এবং বান্দার মধ্যে কাউকে মধ্যস্থতাকারী বানানো,
৩ মুশরিক-কাফিরদের কাফির মনে না করা,
৪ নবি সাল্লালাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের ফয়সালার তুলনায় অন্য কারও ফয়সালাকে উত্তম মনে করা,
৫ মুহাম্মাদ সাল্লালাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের আনীত কোনো বিধানকে অপছন্দ করা,
৬ দীনের কোনো বিধান নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা
৭ জাদু করা,
৮ মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সমর্থন ও সহযোগিতা করা,
৯ কাউকে দীন-শরিয়তের ঊর্ধ্বে মনে করা,
১০ দীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়াl
https://www.youtube.com/watch?v=nV7UqhTVdHs
0 notes
Link
মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সমর্থন ও সহযোগিতা করলে ঈমানভঙ্গ হয়। মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফিরদের সহযোগিতাকারী তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে। ‘হে মুমিনগণ! তোমাদের পিতা ও ভাইও যদি ঈমানের বিপরীতে কুফরিকে বেছে নেয়, তবে তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না। তোমাদের মধ্যে যারা তাদের অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করে, তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।’ [সুরা তাওবা, ৯ : ২৩] ‘হে মুমিনগণ! তোমরা ইহুদি ও খৃস্টানদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা পরস্পরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই একজন বলে গণ্য হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাপাচারী সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।’ [সুরা মায়িদা, ৫ : ৫১] https://www.youtube.com/watch?v=N4hMLATbgl0
0 notes