#আল ক্বদর
Explore tagged Tumblr posts
Text
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৫ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৯শে রবীউছ ছানী শরীফ লাইলাতুস সাবত (শনিবার রাতে) ইরশাদ মুবারক করেন, “যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
قُلْ إِنْ كَانَ لِلرَّحْمَنِ وَلَدٌ فَأَنَا أَوَّلُ الْعَابِدِينَ
অর্থ: “(আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, যদি মহান আল্লাহ পাক উনার কোনো আল-আওলাদ থাকতেন, তাহলে আমি সর্বপ্রথম উনাদের ইবাদতকারী হতাম।” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা যুখরুখ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৮১)
যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যাঁরা আল-আওলাদ রয়েছেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা রয়েছেন, উনাদের শান মুবারক-এ কি করতে হবে? মূলত একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা ব্যতীত সৃষ্টির সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যাঁরা আল-আওলাদ রয়েছেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা রয়েছেন, উনাদের ইবাদত করা অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক ব্যতিত কারো ইবাদত করা যায়েজ নেই। তাই অর্থ হবে উনাদের প্রতি হাক্বীক্বী ঈমান আনা, বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ ও হুসনে যন মুবারক পোষণ করা, উনাদের তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, ছানা-ছিফত মুবারক করা, গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়া, খিদমত মুবারক করা দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী। এজন্যই সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আস সাদিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার কাছ থেকে গোলামীর সনদ নিয়েছেন।” হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খ¦মিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক-এ বুছা দিয়েছেন অর্থাৎ ক্বদমবুছী মুবারক করেছেন, ফক্বীহুল উম্মত হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুদ দারাজাত মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বদম মুবারক-এ) বূছা দিয়েছেন, জলীলুল ক্বদর নবী ও রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি এসে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নিকট দো‘আ মুবারক চেয়েছেন, আবুল বাশার হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনি এবং উনার সাথে আরেকজন রসূল আলাইহিস সালাম উনিসহ আরো অনেক লোক নিয়ে এসে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনাকে বলেছেন, ‘গোশ্শা করিয়েন না, আর এদেরকে বদ দো‘আ দিয়েন না, এদেরকে শাস্তি দিয়েন না। আমরা কাজটা করে দেই।’
কাজেই সমস্ত সৃষ্টির জন্য ফরযে আইন হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি হাক্বীক্বী ঈমান আনা, বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ ও হুসনে যন মুবারক পোষণ করা, উনাদের তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, ছানা-ছিফত মুবারক করা, গোলামী মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়া, খিদমত মুবারক করা দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী। অন্যথায় কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদ্বার হতে পারবে না। সেটাই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “যারা আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করবে, উনাদের বিরোধিতা করবে, তাদের হাশর-নশর হবে ইহুদী হিসেবে। (তখন হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,) আমি আরজ করলাম- ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যদি তারা রোযা রাখে এবং নামায পড়ে? উত্তরে তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, হ্যাঁ; যদিও তারা রোযা রাখে, নামায পড়ে এবং ��াবি করে যে, তারা মুসলমান। (তা সত্ত্বেও তাদের হাশর-নশর হবে ইহুদী হিসেবে।)” না‘ঊযুবিল্লাহ! (আল মু’জামুল আওসাত্ব ৪/২১২, জামিউল আহাদীছ ১০/৪৭৫, জামউল জাওয়ামি’, মাজমাউয যাওয়াইদ ৯/৭১২, তারীখে জুরজান ৩৬৯ ইত্যাদি)
আরোও জানতে ক্লিক করুন : https://sm40.com/post/55748_আহলু-বাইতি-রসূলিল্লাহ.html
#12shareef
#90DaysMahfil
0 notes
Text
পবিত্র শবে ক্বদর। (১)
যে রাতে পবিত্র কুরআন নাজিল হয়েছে, সে রাতই পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর। মহান আল্লাহ তা'য়ালা পবিত্র কোরআনে বলেন: ‘নিশ্চয়ই আমি কুরআন নাজিল করেছি মর্যাদাপূর্ণ ক্বদর রজনীতে। আপনি কি জানেন, মহিমাময় ক্বদর রজনী কী? মহিমান্বিত ক্বদর রজনী হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। সে রাতে ফেরেশতাগণ হজরত জিবরাইল আলাইহিস সালামকে সমভিব্যহারে অবতরণ করেন; তাঁদের প্রভু মহান আল্লাহর নির্দেশ ও অনুমতিক্রমে, সব বিষয়ে শান্তির বার্তা নিয়ে। এই শান্তির ধারা চলতে থাকে উষা বা ফজর পর্যন্ত। (আল কুরআন, সুরা-৯৭ [২৫] আল ক্বদর)
আমাদের দেশে তথা ভারতীয় উপমহাদেশে ২৬ রমজান দিবাগত রাত অর্থাৎ ২৭ রমজানকে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর বা শবে ক্বদর বলে পালন করা হয়। এ কথাটিকে একদম উড়িয়ে দেওয়ার মতো না হলেও শুধু এই রাতকেই পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর হিসাব করে অন্য রাতগুলো অবহেলায় কাটানো উচিত হবে না। তবে বিভিন্ন সাহাবায়ে কেরামদের বক্তব্যে যেহেতু এই রাতের কথা বিশেষ ভাবে উল্লেখ আছে, তাই এই রাতকেও সম গুরুত্ব দিতে হবে। সাথে সাথে রমজান মাসের শুরু থেকে শেষ দশকের অন্যান্য রাতগুলোকেও বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।
ক্রমশ...
0 notes
Text
লাইলাতুল ক্বদরে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়।
লাইলাতুল ক্বদরে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়। আলক্বদরের এক অর্থ মাহাত্ম্য ও সম্মান। এর মাহাত্ম্য ও সম্মানের কারণে একে ‘লায়লাতুল-কদর’ তথা মাহিমান্বিত রাত বলা হয়। আবু বকর ওয়াররাক বলেনঃ এ রাত্রিকে ‘লায়লাতুল-ক্বদর’ বলার কারন এই যে, আমল না করার কারণে এর পূর্বে যার কোন সম্মান ও মূল্য মহিমান্বিত থাকে না, সে এ রাত্রিতে তওবা-এস্তেগফার ও এবাদতের মাধ্যমে সম্মানিতও হয়ে যায়। https://www.youtube.com/watch?v=y2w7WXqmI-0
#Lailatul Qadr#লাইলাতুল ক্বদর#LaylatulQadr#আল ক্বদর#SurahAlQadr#আলক্বদরের অর্থ#লায়লাতুল কদর#লায়লাতুল-কদর’#সুরা কদরের তফসির#What happen in Laylatul Qadr#লাইলাতুল ক্বদরে কী হয়?#লাইলাতুল ক্বদরে কী হয়
0 notes
Text
মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে রোগাক্রান্ত করেন একমাত্র তারই রোগ হবে, অন্য কারো হবে না:
মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে রোগাক্রান্ত করেন একমাত্র তারই রোগ হবে, অন্য কারো হবে না:
মহামারী বা যে কোন রোগে রোগাক্রান্ত হওয়া তা মহান মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে পূর্ব নির্ধারিত বিষয়, তিনি যার জন্য তা নির্ধারিত করে রেখেছেন, শুধু মাত্র সেই রোগাক্রান্ত হবে, অন্য কেউ হবে না।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন:-
قُلْ لَنْ يُصِيبَنَا إِلَّا مَا كَتَبَ اللَّهُ لَنَا هُوَ مَوْلَانَا
অর্থ:-মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুদ্বূরে পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনাকে জানিয়ে দেন যে,আপনি বলে দিন মহান আল্লাহ পাক তিনি(রোগ-বিমার ,বালা-মসীবত থেকে) যা তোমাদের জন্য নির্ধারিত করেছেন তা ব্যতিত তোমাদের নিকট কিছুই পৌছবেনা। তিনিই আমাদের একমাত্র অভিবাবক (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ৫১)
أن الأمة لو اجتمعت على أن ينفعوك بشيء لم ينفعوك إلا بشيء قد كتبه الله لك، ولو اجتمعوا على أن يضروك بشيء، لم يضروك إلا بشيء قد كتبه الله عليك
অর্থ: সমস্ত কায়িনাত মিলেও যদি তোমার কোন উপকার করতে চায়, মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমার জন্য যা নির্ধারিত করে রেখেছেন তা ব্যতিত কোন উপকার তারা করতে পারবেনা। তদ্রুপ সমস্ত কায়িনাত মিলেও যদি তোমার কোন ক্ষতি করতে চায়, মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমার জন্য যা নির্ধারিত করে রেখেছেন তা ব্যতিত কোন ক্ষতিই তারা করতে পারবে না।
(তিরমিযী শরীফ ৪/৬৬৭, পবিত্র আহমদ শরীফ, আল জামিউছ ছহীহ, শরহু সুনানি আবী দাউদ, সুবুলুস সালাম ৪/১৭৫, আত তুহফাতুর রব্বানিয়্যাহ ১/৪২, মিরক্বাতুল মাফাতীহ ফী শরহি মিশকাতিল মাছাবীহ ৮/৩৩২৩)
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كُلُّ شَىْءٍ بِقَدَرٍ حَتَّى الْعَجْزُ وَالْكَيْسُ أَوِ الْكَيْسُ وَالْعَجْزُ
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়া’লা আনহুমা হতে বর্ণিত তিনি বলেন, সকল কিছুই তাক্বদীর (মহান আল্লাহ পাক উনার কর্তৃক পূর্ব নির্ধারিত ফায়সালা) অনুযায়ী হয়ে থাকে। এমনকি কোন বিষয়ে অক্ষমতা ও সক্ষমতা অথবা সক্ষমতা এবং অক্ষমতাও তাক্বদীর অনুযায়ী হয়ে থাকে।
(মুয়াত্তা ইমাম মালিক৫/১৩২৪, মুসলিম শরীফ৮/৫১, মুসনাদে আহমদ শরীফ ২/১১০, ছহীহ ইবনে হিব্বান ১৪/১৭, সুনানে কুবরা ১০/৩৪৫, উছূলুস সুন্নাহ, আহকামুশ শরীয়াহ, শরহুস সুন্নাহ, ইবানাতুল কুবরা ৪/১৭৩, জামিউছ ছহীহ, মু’জামু ইবনি আসাকির ২/৭০৬, আল ক্বাজা ওয়াল ক্বদর লিল বাইহাক্বী ১/১৮৭)
মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে রোগাক্রান্ত করেন একমাত্র তারই রোগ হবে, অন্য কারো হবে না:
https://www.facebook.com/rajarbagofficial/posts/1536157589924759
0 notes
Video
tumblr
Full Quran 1-30 Para | হৃদয় জুড়ানো মধুর কন্ঠে সম্পূর্ণ ৩০পারা কুরআন তেলাওয়াত। Al Quran Tilawat কোরআনে অবস্থান | বাংলা উচ্চারণ | নাম (আরবি) | বাংলায় নামের অর্থ | আয়াত সংখ্যা | অবতীর্ণের স্থান ১ আল ফাতিহা الفاتحة সূচনা ৭ মক্কা ২ আল বাকারা البقرة বকনা-বাছুর ২৮৬ মদীনা ৩ আল ইমরান آل عمران ইমরানের পরিবার ২০০ মদীনা ৪ আন নিসা النّساء মহিলা ১৭৬ মদীনা ৫ আল মায়িদাহ المآئدة খাদ্য পরিবেশিত টেবিল ১২০ মদীনা ৬ আল আনআম الانعام গৃৃহপালিত পশু ১৬৫ মক্কা ৭ আল আরাফ الأعراف উচু স্থানসমূহ ২০৬ মক্কা ৮ আল আনফাল الأنفال যুদ্ধে-লব্ধ ধনসম্পদ ৭৫ মদীনা ৯ আত-তাওবাহ্ التوبة অনুশোচনা ১২৯ মদীনা ১০ ইউনুস يونس নবী ইউনুস ১০৯ মক্কা ১১ হুদ هود নবী হুদ ১২৩ মক্কা ১২ ইউসুফ يوسف নবী ইউসুফ ১১১ মক্কা ১৩ আর-রাদ الرّعد বজ্রনাদ ৪৩ মদীনা ১৪ ইব্রাহীম إبراهيم নবী ইব্রাহিম ৫২ মদীনা ১৫ সূরা আল হিজর الحجر পাথুরে পাহাড় ৯৯ মক্কা ১৬ আন নাহল النّحل মৌমাছি ১২৮ মক্কা ১৭ বনী-ইসরাঈল الإسرا ইসরায়েলের সন্তানগণ ১১১ মক্কা ১৮ আল কাহফ الكهف গুহা ১১০ মক্কা ১৯ মারইয়াম مريم মারিয়াম (নবী ঈসার মা) ৯৮ মক্কা ২০ ত্বোয়া-হা طه ত্বোয়া-হা ১৩৫ মক্কা ২১ আল আম্বিয়া الأنبياء নবীগণ ১১২ মদীনা ২২ আল হাজ্জ্ব الحجّ হাজ্জ ৭৮ মদীনা ২৩ আল মু'মিনূন المؤمنون বিশ্বাসীগণ ১১৮ মদীনা ২৪ আন নূর النّور আলো,জ্যোতি ৬৪ মদীনা ২৫ আল ফুরকান الفرقان সত্য মিথ্যার পার্থক্য নির্ধারণকারী গ্রন্থ ৭৭ মক্কা ২৬ আশ শুআরা الشّعراء কবিগণ ২২৭ মক্কা ২৭ আন নম্ল النّمل পিপীলিকা ৯৩ মক্কা ২৮ আল কাসাস القصص ঘটনা,কাহিনী ৮৮ মক্কা ২৯ আল আনকাবূত العنكبوت মাকড়সা ৬৯ মদীনা ৩০ আর রুম الرّوم রোমান জাতি ৬০ মদীনা ৩১ লোক্মান لقمان একজন জ্ঞানী ব্যক্তি ৩৪ মক্কা ৩২ আস সেজদাহ্ السّجدة সিজদাহ ৩০ মদীনা ৩৩ আল আহ্যাব الْأحزاب জোট ৭৩ মদীনা ৩৪ সাবা سبا রানী সাবা ৫৪ মক্কা ৩৫ ফাতির فاطر আদি স্রষ্টা ৪৫ মক্কা ৩৬ ইয়াসীন يس ইয়াসীন ৮৩ মক্কা ৩৭ আস ছাফ্ফাত الصّافات সারিবদ্ধভাবে দাড়ানো ১৮২ মক্কা ৩৮ ছোয়াদ ص আরবি বর্ণ ৮৮ মক্কা ৩৯ আ��্-যুমার الزّمر দল-বদ্ধ জনতা ৭৫ মক্কা ৪০ আল মু'মিন غافر বিশ্বাসী ৮৫ মক্কা ৪১ হা-মীম সেজদাহ্ فصّلت সুস্পষ্ট বিবরণ ৫৪ মক্কা ৪২ আশ্-শূরা الشّورى পরামর্শ ৫৩ মক্কা ৪৩ আয্-যুখরুফ الزّخرف সোনাদানা ৮৯ মক্কা ৪৪ আদ-দোখান الدّخان ধোঁয়া ৫৯ মক্কা ৪৫ আল জাসিয়াহ الجاثية নতজানু ৩৭ মক্কা ৪৬ আল আহ্ক্বাফ الأحقاف বালুর পাহাড় ৩৫ মক্কা ৪৭ মুহাম্মদ محمّد নবী মুহাম্মদ ৩৮ মদীনা ৪৮ আল ফাত্হ الفتح বিজয় (মক্কা বিজয়) ২৯ মদীনা ৪৯ আল হুজুরাত الحجرات বাসগৃহসমূূহ ১৮ মদীনা ৫০ ক্বাফ ق আরবি বর্ণ ক্বাফ ৪৫ মক্কা ৫১ আয-যারিয়াত الذّاريات বিক্ষেপকারী বাতাস ৬০ মক্কা ৫২ আত্ব তূর الطّور পাহাড় ৪৯ মদীনা ৫৩ আন-নাজম النّجْم তারা ৬২ মক্কা ৫৪ আল ক্বামার القمر চন্দ্র ৫৫ মক্কা ৫৫ আর রাহমান الرّحْمن অনন্ত করুণাময় ৭৮ মদীনা ৫৬ আল-ওয়াকিয়াহ الواقعة নিশ্চিত ঘটনা ৯৬ মক্কা ৫৭ আল-হাদীদ الحديد লোহা ২৯ মদীনা ৫৮ আল-মুজাদালাহ المجادلة অনুযোগকারিণী ২২ মদীনা ৫৯ আল-হাশর الحشْر সমাবেশ ২৪ মদীনা ৬০ আল-মুমতাহিনাহ الممتحنة নারী, যাকে পরীক্ষা করা হবে ১৩ মদীনা ৬১ আস-সাফ الصّفّ সারবন্দী সৈন্যদল ১৪ মদীনা ৬২ আল-জুমুআ الجمعة সম্মেলন/শুক্রবার ১১ মদীনা ৬৩ আল-মুনাফিকুন المنافقون কপট বিশ্বাসীগণ ১১ মদীনা ৬৪ আত-তাগাবুন التّغابن মোহ অপসারণ ১৮ মদীনা ৬৫ আত-তালাক الطّلاق তালাক,বন্ধনমুক্তি ১২ মদীনা ৬৬ আত-তাহরীম التّحريم নিষিদ্ধকরণ ১২ মদীনা ৬৭ আল-মুলক الملك সার্বভৌম কর্তৃত্ব ৩০ মক্কা ৬৮ আল-কলম القلم কলম ৫২ মক্কা ৬৯ আল-হাক্কাহ الحآقّة নিশ্চিত সত্য ৫২ মক্কা ৭০ আল-মাআরিজ المعارج উন্নয়নের সোপান ৪৪ মক্কা ৭১ নূহ نوح নবী নূহ ২৮ মক্কা ৭২ আল জ্বিন الجنّ জ্বিন সম্প্রদায় ২৮ মক্কা ৭৩ আল মুজাম্মিল المزّمّل বস্ত্র আচ্ছাদনকারী ২০ মক্কা ৭৪ আল মুদ্দাস্সির المدّشّر পোশাক পরিহিত ৫৬ মক্কা ৭৫ আল-ক্বিয়ামাহ القيامة পুনরুথান ৪০ মক্কা ৭৬ আদ-দাহর الدَّهْرِ মানুষ ৩১ মদীনা ৭৭ আল-মুরসালাত المرسلت প্রেরিত পুরুষবৃন্দ ৫০ মক্কা ৭৮ আন নাবা النّبا মহাসংবাদ ৪০ মক্কা ৭৯ আন নাযিয়াত النّزعت প্রচেষ্টাকারী ৪৬ মক্কা ৮০ আবাসা عبس তিনি ভ্রুকুটি করলেন ৪২ মক্কা ৮১ আত-তাকভীর التّكوير অন্ধকারাচ্ছন্ন ২৯ মক্কা ৮২ আল-ইনফিতার الانفطار বিদীর্ণ করা ১৯ মক্কা ৮৩ আত মুত্বাফ্ফিফীন المطفّفين প্রতারকগণ ৩৬ মক্কা ৮৪ আল ইনশিকাক الانشقاق খন্ড-বিখন্ড করণ ২৫ মক্কা ৮৫ আল-বুরুজ البروج নক্ষত্রপুঞ্জ ২২ মক্কা ৮৬ আত-তারিক্ব الطّارق রাতের আগন্তুক ১৭ মক্কা ৮৭ আল আ'লা الأعلى সর্বোর্ধ্ব ১৯ মক্কা ৮৮ আল গাশিয়াহ্ الغاشية বিহ্বলকর ঘটনা ২৬ মক্কা ৮৯ আল ফাজ্র الفجر ভোরবেলা ৩০ মক্কা ৯০ আল বালাদ البلد নগর ২০ মক্কা ৯১ আশ-শাম্স الشّمس সূর্য্য ১৫ মক্কা ৯২ আল লাইল الليل রাত্রি ২১ মক্কা ৯৩ আদ-দুহা الضحى পূর্বাহ্নের সূর্যকিরণ ১১ মক্কা ৯৪ আল ইনশিরাহ الشرح বক্ষ প্রশস্তকরণ ৮ মক্কা ৯৫ ত্বীন التين ডুমুর ৮ মক্কা ৯৬ আলাক্ব العلق রক্তপিন্ড ১৯ মক্কা ৯৭ ক্বদর القدر পরিমাণ ৫ মক্কা ৯৮ বাইয়্যিনাহ البينة সুস্পষ্ট প্রমাণ ৮ মদীনা ৯৯ যিলযাল الزلزلة ভূমিকম্প ৮ মদীনা ১০০ আল-আদিয়াত العاديات অভিযানকারী ১১ মক্কা ১০১ ক্বারিয়াহ القارعة মহাসংকট ১১ মক্কা ১০২ তাকাসুর التكاثر প্রাচুর্য্যের প্রতিযোগিতা ৮ মক্কা ১০৩ আছর العصر অপরাহ্ন ৩ মক্কা ১০৪ হুমাযাহ الهمزة পরনিন্দাকারী ৯ মক্কা ১০৫ ফীল الفيل হাতি ৫ মক্কা ০১৯ ১০৬ কুরাইশ قريش কুরাইশ গোত্র ৪ মক্কা ১০৭ মাউন الماعون সাহায্য-সহায়তা ৭ মক্কা ১০৮ কাওসার الكوثر প্রাচুর্য ৩ মক্কা ১০৯ কাফিরুন الكافرون অস্বীকারকারীগণ ৬ মক্কা ১১০ নাসর النصر বিজয়,সাহায্য ৩ মদীনা ১১১ লাহাব المسد জ্বলন্ত অঙ্গার ৫ মক্কা ১১২ আল-ইখলাস الإخلاص একনিষ্ঠতা ৪ মক্কা ১১৩ আল-ফালাক الفلق নিশিভোর ৫ মদীনা ১১৪ আন-নাস الناس মানবজাতি ৬ মক্কা
0 notes
Text
When is Laylat-al-Qdar? The Prophet Muhammad (saw) said: Looks for the night of...
When is Laylat-al-Qdar? The Prophet Muhammad (saw) said: Looks for the night of…
[ad_1]
When is Laylat-al-Qdar?
The Prophet Muhammad (saw) said: Looks for the night of Qdar in the ten Nights of the months of Ramadan.
লায়লাত-আল-ক্বদর কখন?
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: রমজান মাসের দশ রাতেই ক্বদরের রাতের সন্ধান করুন।
#hajj #dawah #subhanallah #muslimfashion #namaz #prayer #islamicpost #quranquotes #islamicreminders #salah #madinah #hijabi #religion…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://www.paathok.news/75850
‘হাজার রাতের চেয়েও উত্তম’ আজকের রাত
.
আজ রাত পবিত্র শবে কদরের রাত। আজকের রাত ‘হাজার রাতের চেয়েও উত্তম’। মুসলমানদের কাছে এই রাত পূণ্যময়। আল্লাহ পাপ ঘোষণা দিয়েছেন ‘হাজার রাতের চেয়েও উত্তম’ পবিত্র শবে কদর বা পবিত্র লাইলাতুল কদর।
পবিত্র রমজান মাসে লাইলাতুল কদরে মহাপবিত্র আল কোরআন নাজিল হয়েছিল। তাই মহান আল্লাহ’র প্রতি শুকরিয়া আদায়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ আজ সা���ারাত এবাদত বন্দেগীতে মশগুল থাকবেন।
অন্যদিকে আজ পবিত্র শবেকদর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন এই রাত সর্ম্পকে হাদিস শরীফে অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে। এমনকি মুসলমানদের প্রধান ধর্মী গ্রন্থ আল কোরআনে সূরা ক্বদর নামে স্বতন্ত্র একটি পূর্ণ সুরা নাজিল হয়েছে। এই সুরায় শবে কদরের রাত্রিকে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
শবে কদরের রাতে ফেরেশতারা ও তাঁদের নেতা জিবরাঈল পৃথিবীতে অবতরণ করে উপাসনারত সব মানুষের জন্য বিশেষভাবে দোয়া করতে থাকেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে, শবে কদরে হজরত জিবরাঈল (আ.) ফেরেশতাদের বিরাট একদল নিয়ে পৃথিবীতে অবতরণ করেন এবং যত নারী-পুরুষ নামাজরত অথবা জিকিরে মশগুল থাকে তাঁদের জন্য রহমতের দোয়া করেন।
শবে কদরের গুরুত্ব:
মুসলমানদের কাছে কদরের রাতের গুরুত্ব অপরিসীম। কোরআনের সুরা কদরে উল্লেখ আছে, হাজার মাস উপাসনায় যে পূন্য হয়, কদরের এক রাতের উপাসনা তার চেয়ে উত্তম। লাইলাতুল কদরের রাতে সৎ এবং ধার্মিক মুসলমানদের ওপর আল্লাহর অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষিত হয়। লাইলাতুল কদরে মুসলিমরা আল্লাহর কাছে মাগফিরাত, নাজাত ও ক্ষমা পাওয়ার পরম সুযোগ লাভ করে। লাইলাতুল কদর সম্পর্কে ইসলামের মহানবী বলেন, যে ব্যক্তি এ রাত ইবাদতের মাধ্যমে অতিবাহিত করবে, আল্লাহ তাঁর পূর্বেকৃত সব গুনাহখাতা মাফ করে দেবেন। (বুখারি)
হাদীসের বর্ননা অনুযায়ী, লাইলাতুল কদরের রজনীতে যে বা যারা আল্লাহর আরাধনায় মুহ্যমান থাকবে, স্রষ্টা তাঁর ওপর থেকে দোজখের আগুন হারাম করে দেবেন। এ সম্পর্কিত হাদীসটি হল, সমস্ত রজনী আল্লাহ তাআলা লাইলাতুল কদর দ্বারাই সৌন্দর্য ও মোহনীয় করে দিয়েছেন, অতএব তোমরা এ বরকতময় রজনীতে বেশি বেশি তাসবিহ-তাহলিল ও ইবাদত-বন্দেগিতে রত থাকো। অন্য হাদিসে তিনি বলেছেন, তোমরা তোমাদের কবরকে আলোকিত পেতে চাইলে মহিমান্বিত লাইলাতুল কদর রাতে জেগে রাতব্যাপী ইবাদত-বন্দেগিতে কাটিয়ে দাও
0 notes
Text
আল্লাহর ইবাদতে মিলবে রোগমুক্তি
কোনো রোগ বা ভাইরাসে আক্রমণের সঙ্গে সঙ্গেই মানুষ পুরোপুরি আক্রান্ত হয় না, যতক্ষণ না মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নিঃশেষ হয়ে যায়। যখনই মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নিঃশেষ হয়ে যায় তখনই মানুষ এইডসসহ নানান জটিল ও কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়।
মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অক্ষুন্ন রাখতে কুরআন-সুন্নাহর বিধান পালনের যেমন বিকল্প নেই। তেমনি সুন্নাতি জীবন-যাপনের পাশাপাশি চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরামর্শে জীবন পরিচালনা করাও জরুরি। কেননা শৃঙ্খলিত জীবনেই রয়েছে শান্তি এবং মুক্তি।
যারাই কুরআন-সুন্নাহর উপদেশ অনুযায়ী শৃঙ্খলিত জীবন যাপন করবে এবং কুরআনের আমল করবে, সে ব্যক্তি মরণব্যাধি এইডস, ক্যানসারসহ যাবতীয় জটিল রোগ থেকে মুক্ত থাকবে। মানুষের শরীরে তৈরি হবে প্রচুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কুরআনি আমল-
উচ্চারণ : ইন্না আংযালনাহু ফি লাইলাতিল কাদর। ওয়া মা আদরাকা মা লাইলাতুল কাদর। লাইলাতুল কাদরি খাইরুম মিন আলফি শাহর। তানায্যালুল মালায়িক��তু ওয়াররূহু ফিহা বিইজনি রাব্বিহিম মিং কুল্লি আমর। সালামুন হিয়া হাত্তা মাত্বলায়িল ফাঝর। (সুরা ক্বদর)
আমল
যে ব্যক্তি প্রতিদিন সুরা আল-ক্বদর ৩ সময় ৪১ বার পড়বে। আল্লাহ তাআলা সে ব্যক্তির শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেবেন।
যখনই মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকবে। তখনই মানুষ থাকবে সুস্থ, সবল। এইডসসহ জটিল ও কঠিন কোনো রোগই মানুষ আক্রান্ত করতে পারবে না।
এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তি যদি নিয়মিত উপরোল্লেখিত সুরার আমল করে আল্লাহ তাআলা সে ব্যক্তিকে এইডসসহ যাবতীয় রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেবেন।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কুরআন-সুন্নাহর উপদেশ মেনে জীবন-যাপনের পাশাপাশি এইডসমুক্ত থাকতে কুরআনি আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
via Blogger https://ift.tt/2tNHvUI
0 notes
Photo
যে সূরাগুলো পড়লে কোরআন খতমের সওয়াব পাওয়া যায় ইসলাম ধর্মে সওয়াবের খাতাটা সহজে পূরণের জন্য মহান আল্লাহ তা’য়ালা খুব সহজ কিছু রাস্তা বলে দিয়েছেন। সওয়াব হাসিলের অনেকগুলো রাস্তার মধ্যে আল কোরআন খতম অন্যতম। আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন খতমের জন্য কিছু সহজ নিয়ম বলে দিয়েছেন। সেই নিয়মগুলো হলো- সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে আল-কুরআন বার খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)। সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০)। সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)। সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)। আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)। সুরা নসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)।
0 notes
Text
সৌভাগ্য আর পূণ্যের রজনী,লাইলাতুল কদর
http://www.surmatimes.com/?p=77860 সুরমা টাইমস ডেস্ক :: রোজার শেষ ১০ দিন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তার মধ্যে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের কাছে অধিক গুরুত্ব হলো লাইলাতুল কদর। লাইলাতুল কদরের রজনীকে বলা হয়ে থাকে হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ রাত। এক কথায় বছরের শ্রেষ্ঠ রাত। এ রাতে মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ‘কদর’ নামে স্বতন্ত্র একখানা সুরা নাজিল করেন। ফলে এ রাত গুরুত্ব ও তাৎপর্যের দিক থেকে বছরের অন্যান্য রাতের চেয়ে শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করেছে। বছরের বারো মাসের মধ্যে যেমন শ্রেষ্ঠ মাস, তেমনি রমজানের একটি রাত ‘লাইলাতুল কদর’ রমজানের অন্যান্য রাতের চেয়ে মর্যাদাপূর্ণ। সুরা কদরে বর্ণিত লাইলাতুল কদরের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো : ১. এ রাতে আল-কুরআনুল কারীম অবর্তীর্ণ হয়েছে। ২. এ রাত হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। ৩. এ রাতে হযরত জিবরাঈল (আঃ) এক দল ফেরেশতাসহ জমিনে অবতরন করেন। তারা ওইসব লোকদের জন্য দোয়া করতে থাকেন, যারা রাতজেগে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকেন। ৪. এ রাতটি ভাগ্য রজনী। লাইলাতুল কদর কোরআন নাজিলের রাত। কোরআন নাজিলের কারণেই এ রাতের মর্যাদা এত বেশি। যেমন রমজানে কোরআন নাজিল হওয়ায় রমজানের মর্যাদা অন্যসব মাসের চেয়ে বেশি। লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। লাইলাতুল কদর নবীজি (সা.) এর উম্মদের জন্য আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে এক বিশেষ করুণা। হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা আমার উম্মতকে লাইলাতুল কদর দিয়েছেন। যা পূর্বেকার কোনো উম্মতকে দেওয়া হয়নি। (কানযুল উম্মাল : ৮/৫৩৬)। লইলাতুল কদরের মাধ্যমে কম হায়াত পেয়েও বেশি হায়াত পাওয়া পূর্বেকার উম্মতের চেয়ে বেশি সওয়াবের অধিকারী হবে এ উম্মত। ইমাম মালেক (রহ.) বলেন, রাসুলুল্লাহকে (সা.) পূর্ববর্তী উম্মতদের বয়স দেখানো হয়েছে যতটুকু আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক নির্ধারিত ছিল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজের উম্মতের বয়সকে কম মনে করলেন। তিনি ভাবলেন, আমার উম্মত এই অল্প সময়ে পূর্বেকার উম্মতদের মতো আমল করতে পারবে না। তখনই আল্লাহ তায়ালা নবীজি (সা.) প্রতি সুরা কদর নাজিল করলেন। যা হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। (মুআত্তা ইমাম মালেক : ২৬০)। হাজার মাস হলো ৮৩ ��ছর ৪ মাস। সুতরাং যে ব্যক্তি একটি লাইলাতুর কদর পেল এবং এ রাতে ইবাদত করতে পারল সে অন্য উম্মতদের ৮৩ বছরেরও বেশি সময়ের ইবাদতের চেয়ে বেশি সওয়াব লাভ করল। মুজাহিদ (রহ.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বনি ইসরাইলের এক আবেদের (ইবাদতকারী) কথা বর্ণনা করলেন। যে সারারাত ইবাদতে লিপ্ত থাকত। সকাল হলেই আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য বের হতো। এবাবে এক হাজার মাস ইবাদতে কাটিয়ে দিল। নবীজির এ কথা শুনে মুসলমানরা বিস্মিত হলো। আল্লাহ তায়ালা সুরা কদর নাজিল করে জানিয়ে দিলেন যে, লাইলাতুল কদরের ইবাদত সওয়াবের দিক থেকে বনি ইসরাইলের ওই ব্যক্তির হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও উত্তম। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১৮/২২২)। এ তো একটি লাইলাতুল কদর প্রাপ্তির সওয়াব। কেউ যদি জীবনে ৫০ বার লাইলাতুল কদর পাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন তাহলে তিনি অন্য উম্মতদের ৪ হাজার ১৬৬ বছর ইবাদতের সমান সওয়াব লাভ কববেন। এ রাতে হজরত জিবরাঈল (আ.) একদল ফেরেশতাসহ জমিনে নেমে আসেন। নবীজি (সা.) বলেন, যখন লাইলাতুল ক্বদর উপস্থিত হয়, তখন হযরত জিবরাঈল আমীন একদল ফেরেশতাসহ পৃথিবীতে নেমে আসেন। তাদের সাথে সবুজ রঙের একটা ঝান্ডা থাকে যা কা’বা শরীফের উপর উড্ডীন করে দিয়ে ফেরেশতাগণ পৃথিবীময় ছড়িয়ে পড়েন এবং আল্লাহর বান্দা-বান্দিরা যে যেখানে যে অবস্থায় দাঁড়িয়ে, বসে, আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকে, দুআ করে, তাদেরকে সালাম করে, তাদের সাথে মুসাফাহা করে এবং তাদের দুয়ায় আমীন আমীন বলতে থাকে। (বায়হাকি)। লাইলাতুল কদরের অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো এ রাত ভাগ্য রজনী। আল্লাহ তায়ালা সুরা দুখানের ৩-৪ নং আয়াতে বলেছেন, ‘নিশ্চই আমি একে (পবিত্র কোরআন) এক মুবারক রজনীতে অবতীর্ণ করেছি, আমি তো সতর্ককারী। এ রাতেই প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থিরকৃত হয়। (সুরা দুখান : ৩-৪)। এখানে একটি ব্যাপার স্পষ্ট যে, যে রাতে (লাইলাতুম মাবারাকা) গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো স্থির হয় তা হলো কোরআন নাজিলের রাত। আর কোরআনুল কারিম কোন রাতে নাজিল হয়েছে তা তো কোরআনুল কারিমে সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘নিশ্চই আমি একে (কোরআনকে) লাইলাতুল কদরে অবতীর্ণ করেছি। (সুরা কদর : ১)। সুতরাং এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ স্থির হওয়ার যে রাতের কথা বলা হয়েছে তা নিঃসন্দেহে লাইলাতুল কদর। সুরা দাখানের ৩য় আয়াতের ‘লাইলাতুম মুবারাকা’র ব্যখ্যায় আল্লামা ইবনে কাসির বলেন, ‘এ রাত অবশ্যই লাইলাতুল কদর। কেননা কোরআনের স্পষ্ট ও পরিষ্কার কথা দ্বারা কোরআনের রমজান মাসে নাজিল হওয়া সাব্যস্ত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা সুরা বাকারার ১৭৭ নং আয়াতে বলেছেন, ‘রমজান ওই মাস যাতে কোরআনুল কারিম অবতীর্ণ করা হয়।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১৬/৬১০)। আল্লাহ তায়ালার দরবার থেকে গুনাহ মাফ করিয়ে নেওয়ার এক অবারিত সুযোগ লাইলাতুল কদর। যে ব্যক্তি এ রাতে ইবাদত করবে আল্লাহ তায়ালা তার অতীতের সব (সগিরা) গুনাহ মাফ করে দেবেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ইমান ও সওয়াব লাভের আশায় লাইলাতুল কদরে ইবাদতে কা��ায় করবে আল্লাহ তার পূর্ববর্তী সব গুনাহ মাফ করে দেবেন।’ (বুখারি : ১/২৭০; মুসলিম : ১/২৫৯)। তওবার মাধ্যমে কবিরা গুনাহও মাফ করিয়ে নেবার এক অনন্য সুযোগ লাইলাতুল কদর। লাইলাতুল কদর কোন রাত তা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। রাসুলুল্লাহ (সা.) এ ব্যাপারে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি। তবে এতটুকু জানা যায় যে এ রা রমজানের শেষ দশকে। রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোর একটিই হবে লাইলাতুল কদর। এ প্রসঙ্গে রাসূল সাঃ) বলেন, “তোমরা রমাযানের শেষ দশকে বেজোড় রাতে লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করো।’ তাই রমজানের ২১, ২৩, ২৫, ২৭ ও ২৯তম রাতগুলোর যে কোনো একটি হতে পারে লাইলাতুল কদর। তাই ২৭ রমজানের রাতও লাইলাতুল কদর হবার সম্ভাবনা। তাই ২৭ রমজানের রাতসহ শেষ দশকের অন্যান্য বেজোড় রাতগুলো বিশেষভাবে আমল করে আল্লাহর দরবার থেকে অফুরন্ত কল্যাণ অর্জনে মনযোগী হওয়া প্রতিটি মুসলমানের কর্তব্য। যারা এমনকি করবে না তারা সত্যিকারে অনেক বড় প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত। কেননা হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি লাইলাতুল কদরের বরকত থকে বঞ্চিত সে হাজারো কল্যাণ ও বরকত থেকে বঞ্চিত।’ (শুআবুল ইমান : ৩/৩৪০)। লাইলাতুল কদরে পড়ার মতো একটি বিশেষ দুয়ার কথা বর্ণিত হয়েছে হাদিসে। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, আমি নবীজিকে (সা.) জিজ্ঞেস করলাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ, আমি যদি জানি যে এটা লাইলাতুল কদর তাবে আমি কী দোয়া পড়ব? নবীজি (সা.) বললেন, তুমি এই দোয়া পড়বে ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি’ (হে আল্লাহ আপনি অনেক বড় ক্ষমাশীল। ক্ষমা করতে পছন্দ করেন। আমাকে ক্ষমা করে দিন! (তিরমিজি : ২/১৯১)।
0 notes
Link
লাইলাতুল ক্বদরে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়।
আলক্বদরের এক অর্থ মাহাত্ম্য ও সম্মান। এর মাহাত্ম্য ও সম্মানের কারণে একে ‘লায়লাতুল-কদর’ তথা মাহিমান্বিত রাত বলা হয়। আবু বকর ওয়াররাক বলেনঃ এ রাত্রিকে ‘লায়লাতুল-ক্বদর’ বলার কারন এই যে, আমল না করার কারণে এর পূর্বে যার কোন সম্মান ও মূল্য মহিমান্বিত থাকে না, সে এ রাত্রিতে তওবা-এস্তেগফার ও এবাদতের মাধ্যমে সম্মানিতও হয়ে যায়।https://www.youtube.com/watch?v=y2w7WXqmI-0
#Laylat al-Qadr#লাইলাতুল ক্বদর#সুরা ক্বদর#Lailatul Qadr#LaylatulQadr#সুরা কদরের তফসির#LailatulQadr#আল ক্বদরের অর্থ মাহাত্ম্য ও সম্মান#Surah Qadr tafsir#লায়লাতুলকদর#লাইলাতুল ক্বদর কীভাবে চিনব?#লাইলাতুল ক্বদরে কী হয়?#লাইলাতুল ক্বদরে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়।
0 notes
Text
লাইলাতুল ক্বদরে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়।
আল ক্বদরের এক অর্থ মাহাত্ম্য ও সম্মান। এর মাহাত্ম্য ও সম্মানের কারণে একে ‘লায়লাতুল-কদর’ তথা মাহিমান্বিত রাত বলা হয়। আবু বকর ওয়াররাক বলেনঃ এ রাত্রিকে ‘লায়লাতুল-ক্বদর’ বলার কারন এই যে, আমল না করার কারণে এর পূর্বে যার কোন সম্মান ও মূল্য মহিমান্বিত থাকে না, সে এ রাত্রিতে তওবা-এস্তেগফার ও এবাদতের মাধ্যমে সম্মানিতও হয়ে যায়। https://www.youtube.com/watch?v=y2w7WXqmI-0
#Surah Qadr#লাইলাতুল ক্বদর#Quran97#AlQadr#Surah Qadr Bangla Tafsir#LaylatulQadr#Lailatul Qadr#LailatulQadr#আলক্বদর#লায়লাতুল কদর#লাইলাতুল ক্বদরে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়।
0 notes
Photo
পবিত্র কোরআন খতমের সওয়াব পাবেন এই সূরাগুলো পড়লে ইসলাম ধর্মে সওয়াবের খাতাটা সহজে পূরণের জন্য মহান আল্লাহ তা’য়ালা খুব সহজ কিছু রাস্তা বলে দিয়েছেন। সওয়াব হাসিলের অনেকগুলো রাস্তার মধ্যে আল কোরআন খতম অন্যতম। আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন খতমের জন্য কিছু সহজ নিয়ম বলে দিয়েছেন। সেই নিয়মগুলো হলো- সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে আল-কুরআন বার খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)। সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০)। সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)। সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)। আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)। সুরা নসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)।
0 notes
Photo
যে সূরাগুলো পড়লে কোরআন খতমের সওয়াব পাওয়া যায়! ইসলাম ধর্মে সওয়াবের খাতাটা সহজে পূরণের জন্য মহান আল্লাহ তা’য়ালা খুব সহজ কিছু রাস্তা বলে দিয়েছেন। সওয়াব হাসিলের অনেকগুলো রাস্তার মধ্যে আল কোরআন খতম অন্যতম। আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন খতমের জন্য কিছু সহজ নিয়ম বলে দিয়েছেন। সেই নিয়মগুলো হলো- সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে আল-কুরআন বার খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)। সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০)। সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)। সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। রা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)। আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)। সুরা নসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)।
0 notes
Photo
যে সূরাগুলো পড়লে কোরআন খতমের সওয়াব পাওয়া যায় ইসলাম ধর্মে সওয়াবের খাতাটা সহজে পূরণের জন্য মহান আল্লাহ তা’য়ালা খুব সহজ কিছু রাস্তা বলে দিয়েছেন। সওয়াব হাসিলের অনেকগুলো রাস্তার মধ্যে আল কোরআন খতম অন্যতম। আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন খতমের জন্য কিছু সহজ নিয়ম বলে দিয়েছেন। সেই নিয়মগুলো হলো- সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে আল-কুরআন বার খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)। সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০)। সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)। সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)। আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)। সুরা নসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)। সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়। (দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)।
0 notes
Photo
পুরো বিশ্বে একই দিনে রোজা ও ঈদ পালনের দাবি নতুন চাঁদ দেখার ভিত্তিতে পুরো বিশ্বে চান্দ্র মাসের একই তারিখে রোজা ও ঈদ পালন করার শরীয়ত বিধান এবং ওআইসির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে মুসলিম উম্মাহ্ নামে সংগঠন। শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচা ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে সংগঠনের পক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল ডা. এম এ কাশেম ফারুকী। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, পবিত্র মাহে রমজান কোন দিন শুরু এবং ঈদ কোন তারিখে পালন হবে এ নিয়ে বিশ্বে বিতর্কের অবসান হলেও বাংলাদেশ ও পাক-ভারতের এই অঞ্চলের ৩/৪টি দেশে এখনও এ নিয়ে বিতর্কের অবসান হয়নি। সারা বিশ্বে রমজান মাস শুরু হয়ে গেলেও বাংলাদেশে তা এক বা দুইদিন পর শুরু হয়। তেমনিভাবে সারা বিশ্বে যেদিন ঈদ হচ্ছে, বাংলাদেশে সেই দিন রোজা হচ্ছে। এটি খুবই দুঃখজনক। ইসলামী শরীয়ত তথা কুরআন-সুন্নাহ আলোকে ১৯৮৬ সালে ওআইসি মুসলিম বিশ্বের ৫৭টি দেশের স্থায়ী সদস্যদের ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয় বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে- ‘কোন একটি দেশে নতুন চাঁদ দেখা প্রতিষ্ঠিত হলে সকল মুসলিমকে অবশ্যই সে অনুযায়ী আমল করতে হবে। নতুন চাঁদের উদয়ের স্থলের ভিন্নতা ধর্তব্য নয়, কারণ রোজা শুরু ও শেষের নির্দেশটি বিশ্বের সকলের জন্য প্রযোজ্য।’ অপর সিদ্ধান্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়, ‘নতুন চাঁদ দেখা গ্রহণ করা আবশ্যিক। তবে এ ক্ষেত্রে জ্যোতির্বিজ্ঞানের হিসাব ও পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সাহায্য নেয়া যেতে পার��। এতে মহানবী (স:) এর হাদিস ও বৈজ্ঞানিক সত্যকে যথাযথ বিবেচনায় রাখা হবে।’ সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আসন্ন রমজান মাসের শুরুটাও যেন ইন্দোনেশিয়া-মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, ইউরোপ, আমেরিকাসহ সমগ্র বিশ্বের সঙ্গে একই তারিখে হয়। এটাই ওআইসির সিদ্ধান্ত। জ্যোতির্বিজ্ঞানের মাধ্যমে পূর্বেই উদায়স্থলের কথা জানা যায়। তারপরও নতুন চাঁদ দেখার খবরও এখন ইন্টারনেট, ফেসবুক ও মিডিয়ার মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচার হয়। মোবাইলেও সহজে জানা যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানের মাধ্যমে নিশ্চিতভাবে নতুন চাঁদ উদয়ের আগাম খবর জানা যায়। তাই এখন আর কোন ওজর নেই। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ইসলামিক ফাউন্ডেশনে অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক ‘বহস’ এ গত বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। আমাদের পক্ষে প্রধান মুফতি ছিলেন ওআইসি ফিক্হ একাডেমিতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. সাইয়েদ আব্দুল্লাহ্ আল-মারূপ। এ পক্ষে ১৫ জন বিশিষ্ট মুফতি ও বিজ্ঞানী ছিলেন। দলপতি ছিলেন অধ্যাপক ড. এম শমশের আলী। বিপক্ষেও ১৫ জন আলেম ও বিশেষজ্ঞ ছিলেন। আশ্চর্যের বিষয়, ওই বহস বা বিতর্কটি ভয়ে জনসাধারণকে দেখানো হচ্ছে না। সেটি দেখলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে যে, আমাদের এই দাবি কতটা প্রমাণভিত্তিক। সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, ফরজ ইবাদত সঠিকভাবে পালনের লক্ষ্যে, আসন্ন রমজান মাস থেকেই ওআইসি’র সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি। সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে আমাদের আহ্বান- ফরজ রোজা, শবে বরাত, শবে ক্বদর ও ঈদ ইত্যাদি ইবাদাত সঠিকভাবে পালনের জন্য সবাই নতুন চাঁদ দেখার জন্য কেবল হেলাল কমিটির দিকে চেয়ে না থেকে মক্কা-মদিনা তথা বৃহত্তর বিশ্বের খবর নিয়ে প্রথম দেখাকে অনুসরণ করুন। সংগঠনের সভাপতি মুফতি সাইয়্যেদ আবদুছ ছালামের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এয়ার কমোডোর (অব:) ড. সৈয়দ জিলানী মাহবুবুর রহমান, ড. সাইয়্যেদ আব্দুল্লাহ্ আল-মারূফ আল মাদানী আল-আযহারী, ড. একে এম মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপক আ ন ম রশীদ আহমাদ আল-মাদানী প্রমুখ।
0 notes